শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ নভেম্বর, ২০২১

দেশের কাজে চাই সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
দেশের কাজে চাই সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ

নিদারুণ এক অসুস্থতার পর গত মঙ্গলবার প্রায় দুই মাস পর লিখেছিলাম। অনেক দিন পর লেখা পেয়ে অনেক পাঠক স্বস্তি পেয়েছেন, খুশি হয়েছেন। অসুস্থ হওয়ার পর খুব একটা ফোন ধরি না। তবু বেশ কয়েকটা ফোন না ধরে পারিনি, হিন্দু-মুসলমান উভয়ের সঙ্গে কথা হয়েছে। মাকে একা ফেলে শেষ রাতে সবাই চলে গিয়েছিলেন কেন বিষয়টা অনেকের ভালো লেগেছে। মায়ের জন্য কত দরদ, লাখ লাখ টাকা খরচ করে পূজা-অর্চনা আর সেই মাকে পরিত্যক্ত ফেলে ঘরে ফিরে নাকে তেল দিয়ে ঘুমানো কি শোভা পায়? কথাটা অনেকেরই মনে ধরেছে। কয়েকজন বলেছেন কথাটা সত্যি। ওইভাবে শেষ রাতে মাকে একা ফেলে সবার চলে যাওয়া ঠিক নয়। যাক, পাঠকদের রংপুরের পীরগঞ্জের জেলেপাড়া পুড়ে ছারখার করার বিষয় লেখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম। যাদের এক বেলা মাছ না ধরলে, হাওর-বাঁওড়-নদীতে জাল না ফেললে হাত মুখে ওঠে না সেই গরিব মানুষগুলোর বাড়ি পোড়ানো কি কাজের কাজ হলো? আমাদের চাইতে সমরশক্তিতে হাজার গুণ বলীয়ান পাকিস্তান হানাদার বাহিনী পরাজিত হয়েছিল শুধু আল্লাহ রব্বুল আলামিন আমাদের প্রতি রাজি-খুশি ছিলেন বলে, পাকিস্তান হানাদারদের কর্মকান্ডে দয়াময় আল্লাহ অসন্তুষ্ট হয়েছিলেন। হানাদাররা শত শত ঘরবাড়ি জ্বালিয়েছে, শিশু-বৃদ্ধ সব ধরনের মানুষকে হত্যা করেছে। বাড়িতে আগুন দিলে সে আগুনে পোকা-মাকড়ও পুড়ে মরেছে, নিষ্পাপ জীবজন্তু পুড়ে মরায় আল্লাহর আরশ কেঁপে উঠেছে। আল্লাহ অসন্তুষ্ট হয়েছেন তাই অত শক্তিশালী সুশৃঙ্খল বাহিনী আমরা যারা অনেকেই লাঠি ধরতে শিখিনি তাদের বন্দুকের তোড়ে সহ্য করতে পারেনি- এটাই হলো আল্লাহর রহমত। আমাদের হাতে যখন জংধরা থ্রি নট থ্রি রাইফেল তখন হানাদাররা অত্যাধুনিক অস্ত্র ব্যবহার করেছে। হানাদারদের একটা চাইনিজ H.M.G. যা একটা ব্যাটালিয়ানকে থামিয়ে দিতে পারে। সেই চাইনিজ H.M.G.-র জায়গায় আমরা পুলিশের থ্রি নট থ্রি রাইফেল নিয়ে রুখে দাঁড়িয়েছিলাম। আমাদের অস্ত্র কম থাকলেও মনোবল ছিল অপরিসীম। আমাদের ত্যাগের সামনে, মনোবলের সামনে পাকিস্তানিরা ঘুরেও দাঁড়াতে পারেনি। ঠিক সে রকমই মনে হয় রংপুরের পীরগঞ্জের জেলেপাড়া পুড়ে ছারখার করে দেওয়া আমাদের জন্য, বাংলাদেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়েছে। স্বাধীনতার এত বছরে আমাদের বিরুদ্ধে যত প্রপাগান্ডাই হয়ে থাকুক, যত বদনামই হয়ে থাকুক এবার দুর্গা উৎসব উপলক্ষ করে যে সাম্প্রদায়িক হানাহানি হয়েছে তাতে বিশ্বব্যাপী আমাদের যে সম্মানহানি হয়েছে, যে ক্ষতি হয়েছে তা কাটিয়ে ওঠা খুব একটা সহজ নয়। অনেকে হয়তো গা করবে না। সবার বোধশক্তিও এক নয়। সরকারের চিন্তা এক রকম, প্রধান বিরোধী দলের অন্য রকম। চিন্তা-চেতনার পরিবর্তন না হলে কোনো দিনই অবস্থার উন্নতি হবে না। ব্যাপারটা চেতনার, উপলব্ধির। যেখানে মসজিদের মাইকে আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণার কথা সেখানে ওই মাইকে যদি জেলেপাড়ায় আগুন লাগানোর ঘোষণা করা হয় তাহলে এর চেয়ে জঘন্য আর কী হতে পারে? মসজিদের মাইকে কেন ঝগড়া-ফ্যাসাদের কথা বলা হবে? সেখানে তো শুধু আল্লাহ আর আল্লাহর মহিমা ঘোষণার কথা। পুলিশ তদন্ত করছে আর কত তদন্ত করবে তা তারাই জানে। পুলিশের ব্যর্থতা নিয়ে পুলিশের তদন্তে কোনো সুফল পাওয়া যাবে না। প্রত্যেক থানার কত সোর্স, পুলিশের চাইতে থানার সোর্স বেশি। সোর্স মানে গুপ্তচর। কিছু কিছু মানুষের সারা জীবন কেটে যায় থানায় খবরাখবর দিয়ে। মফস্বলে বংশপরম্পরায় কিছু লোক থানার দালালি করে, খবরাখবর আদান-প্রদান করে। তাহলে পুলিশ খবর পেল না কেন? কত শত এজেন্সির লোকজন আছে। তারা এমন ব্যর্থ হলো কেন? সারা দেশে এমন একটা তুলকালাম হয়ে গেল তারা কেউ কিছু বুঝলেন না। পীরগঞ্জের নিরীহ জেলেদের ঘরবাড়ি পুড়ে দিয়ে কতটা ‘আল্লাহর কাজ’ করা হয়েছে? আবদুল্লাহ আল মামুন এবং ওমর ফারুক জামায়াত-শিবির কর্মী জেরিকেন বোঝাই পেট্রোল নিয়ে জেলেপাড়ায় আগুন দিয়েছেন। গরিবের ঘর পুড়তে মূল্যবান পেট্রোলের প্রয়োজন পড়ে না। শোলা অথবা তালাইয়ের বেড়ায় এমনিতেই আগুন ধরে। তার ওপর আবার পেট্রোল। রা রা করে আগুন ধরার কথা। তান্ডই ধরেছে। জ্বলে পুড়ে সব ছারখার হয়ে গেছে। ছেলেবেলায় শুনতাম সব গোলমালের শেষে পুলিশ যায়। এখন তো তান্ডই দেখছি। পুড়ে ছারখার করে দেওয়ার পর সেখানে পুলিশ গেছে। আবার ফেসবুকে উত্তেজনামূলক স্ট্যাটাস দিয়েছে সৈকত, যিনি নাকি ছাত্রলীগের নেতা। শিবির কর্মীরা সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টিতে উৎসাহ দিতে পারে। কিন্তু সেখানে যদি ছাত্রলীগের নাম আসে বড় কষ্ট হয়। কারণ ছাত্রলীগ করে ছাত্রলীগের সদস্য হিসেবেই রাজনীতিতে এসেছিলাম। তাই ছাত্রলীগের বদনাম শুনলে অল্প হলেও বুকে বাধে, যন্ত্রণাবোধ করি। প্রথম শুনলাম সৈকত কারমাইকেল কলেজের ছাত্র। পরে শুনলাম কারমাইকেল কলেজের না। তা সে কোন কলেজের ছাত্র আমার জানার দরকার নেই। আমার দরকার ঘটনার পর তারা যাকে ছাত্রলীগের নেতা হিসেবে বহিষ্কার করেছে সে ছাত্রলীগে ঢুকল কী করে, ছাত্রলীগের সদস্য হলো কী করে? জানি জামায়াতপন্থি সাম্প্রদায়িক অপশক্তি ছাত্রলীগ ঘিরে ফেলেছে। ছাত্রলীগে এখন নেতৃত্ব-কর্তৃত্ব নেই। এখন ছাত্রলীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক হয় আওয়ামী লীগের নেতাদের দয়ায়, অনেক ক্ষেত্রে আবার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পছন্দ-অপছন্দে। আমাদের সময় এমন ছিল না। সাধারণ ছাত্ররা চেঁচামেচি-চিৎকার করে হাত তুলে নেতা নির্বাচন করত। কোনোভাবেই সমঝোতায় আসা না গেলে অনেক জায়গায় সরাসরি ব্যালটের মাধ্যমে ভোটে নেতা নির্বাচিত হতো। সেখানে দিনের ভোট রাতে হতো না, রাত হলে রাতে, দিন হলে দিনে হতো। সেখানে স্বচ্ছতা ছিল, নিরপেক্ষতা ছিল। কিন্তু ইদানীং যেহেতু নেতা-তোষণ তাই সাধারণ জনমতের কোনো প্রয়োজন নেই। সাধারণ ছাত্র-কর্মীরা তাদের নেতা নির্বাচন করতে পারে না, নেতা খারাপ হলে তার প্রতিবাদ -প্রতিরোধও করতে পারে না। এভাবে আর যা কিছু হোক কোনো ভালো সংগঠন হতে পারে না। সেটাই হয়েছে। যোগ্যতাহীন নেতানেত্রীর কল্যাণে ছাত্রলীগ অনেকটাই ধ্বংস হয়ে গেছে। আর রাজনৈতিক নেতৃত্ব ছাত্রদের চরিত্র নষ্ট করতে সব সময়ই তৎপর। এখন যেমন দেশে তেমন ভালো জাতীয় নেত্বত্ব নেই, তেমন ভালো দলীয় নেতৃত্ব নেই। আমরা বড় বেশি উপযুক্ত নেতৃত্বের অভাবে মানবিক গুণ থেকে অনেক পিছিয়ে পড়ছি। আমাদের এ পিছিয়ে পড়া খুব সহজে দূর হবে না। জাতীয় প্রশ্নে দেশের সাধারণ মানুষ অনেকটাই নিরাসক্ত, সাধারণ মানুষ মনে করে তাদের কিছু বলার নেই, করার নেই। কারণ কোনো দল, সরকার সাধারণ মানুষকে মূল্য দেয় না। মূল্যহীন সাধারণ মানুষ একেবারে দিশাহারা। অভিযোগ শুনে প্রতিকার করার কেউ নেই। সাধারণ মানুষের সমর্থন-ভালোবাসার প্রয়োজন তেমন কেউ মনে করে না। কারণ ভোটে জালিয়াতি ঢুকে গেছে। আগে যেমন সাধারণ চোরেরা মাথা নিচু করে চলত, রাজনৈতিক নেতারাও চুরি-চামারি করতে দ্বিধা করত, ভীত থাকত। যারা ভোট চুরি করে নেতা হয়েছে এ রকম নেতার জন্য হাই কোর্ট-সুপ্রিম কোর্টের দরকার হতো না, রাস্তায় মানুষের বাঁকা চোখই যথেষ্ট ছিল। এখন সাধারণ মানুষ মনে করে তারা অসহায়। জাতির জন্য, দেশের জন্য কারও কিছু করার নেই, সব করবে সরকার, সব করবেন নেতানেত্রীরা। আমাদের রাস্তাঘাট, দালানকোঠা অনেক হয়েছে, রাতদিন হচ্ছে। প্রত্যেকের মাথার ওপর অর্ধলক্ষ বিদেশি ঋণ। মায়ের পেটে যে বাচ্চা রয়েছে সে-ও এ ঋণ মাথায় নিয়ে জন্ম নেবে। এ অবস্থা থেকে বাঁচতে চাইলে, দেশ ও জাতিকে বিশ্বদরবারে সম্মানিত করতে চাইলে অথবা যে সম্মান আমাদের আছে সে সম্মান অক্ষুণ্ণ রাখতে চাইলে সব ভেদাভেদ ভুলে দেশ ও জাতির স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। একজন আরেকজনের ওপর শুধু শুধু দোষ চাপিয়ে দুষ্কৃতকারী লম্পটদের কুকর্ম করতে উৎসাহ দেওয়া ছাড়া ভালো কিছু হচ্ছে বলে মনে হয় না। দুর্গাপূজা উৎসবের আগে আগে আমাদের পুলিশ কি গর্বই না করছিল- কোনো শঙ্কা নেই। কোথাও কোনো দাঙ্গা-হাঙ্গামা হওয়ার সম্ভাবনা নেই। সবকিছু ঠিকঠাক। কিন্তু তার মধ্যেই কি কিয়ামতের গজবই না দেখা গেল কুমিল্লার নানুয়ার দীঘির পাড় বীর হনুমানের কোলে কোরআন শরিফ রেখে দেওয়ায়। আমরা পুলিশের দেওয়া টিভি ফুটেজে দেখলাম ইকবাল হোসেন নামে এক আধপাগল কাজটি করেছে। এটা যদি পাগলের পাগলামি হতো তেমন কিছু ভাবার ছিল না। এ শুধু পাগলের পাগলামি নয়। পরের দিকে যেসব ক্ষয়ক্ষতি-উত্তেজনা হয়েছে এর অনেকটাই পরিকল্পিত। আমাদের পুলিশ আমাদের ইন্টেলিজেন্স এত তুখোড় যে ৭০ হাত মাটির নিচ থেকেও খুঁজে বের করে আনতে পারে। কুমিল্লার কোটবাড়ীর আশপাশে কোথাও এক জঙ্গি আস্তানায় আক্রমণ করে চার বা পাঁচ জনকে মেরে ফেলা হয়েছিল। তার মধ্যে একজন কোলের শিশু, দুজন মেয়ে আর একজন পূর্ণবয়সী মানুষ। বউ-পোলাপান নিয়ে কোনো লোক জঙ্গি হয়? কোলের শিশু আর বাচ্চা সন্তান নিয়ে আর যা-ই করুক মৃত্যুফাঁদে কেউ পা দেয় না। তা-ও আমাদের পুলিশরা দেখিয়েছে। আমাদেরও মেনে নিতে হয়েছে। কিন্তু সারা জীবন আমি যে হাদিস-কোরআন পড়েছি তাতে এসব জালিমি কর্র্মকান্ডে অনেকের শেষ বিচার পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে না, এ দুনিয়াতেই অনেকের বিচার হবে। আল্লাহর সব থেকে প্রিয় মানুষের জীবন ধ্বংস করে কেউ সহজে পার পেতে পারে না। আমরা হেলাফেলা করতে পারি। কিন্তু আল্লাহর বিচারে কোনো ছাড় নেই। সেখানে ঠিক বিচার হবে। ইকবাল হোসেন পূজামন্ডপে কোরআন রেখে আর কোনো জায়গা পেল না কক্সবাজার চলে গেল! সেখানেও কত কান্ড। গায়ে জামা ছিল না, পয়সাপাতিও হয়তো ছিল না। ভবঘুরের মতো সেখানেও এক মসজিদের বারান্দায় কোরআন নিয়ে বসে ছিল। সেই মসজিদের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা বলেছেন, ইকবাল হোসেনের কাছে যে কোরআন পাওয়া গেছে সে কোরআন তাদের মসজিদের নয়। তাহলে ওখানেও কোরআন নিয়ে কিছু করতে চেয়েছিল। এই ইকবাল হোসেনকেও পুলিশ সরাসরি ধরতে পারেনি। সাধারণ মানুষই থানায় খবর দিয়ে ধরিয়ে দিয়েছে। তাই সাধারণ মানুষ যতক্ষণ সক্রিয় না হবে সরকারি এজেন্সি তেমন কিছু করতে পারবে না। মানুষের চোখ যে কত বড় জিনিস তা আমি মুক্তিযুদ্ধের সময় দেখেছি। কোনো কোনো জায়গায় আমরা আক্রমণ করেছি অথবা হানাদাররা আমাদের ওপর আক্রমণ করেছে। যুদ্ধ ক্ষেত্রে কোনো কিছু পড়ে থাকলে অথবা বেকায়দায় পড়ে হানাদাররা কোনো কিছু ফেলে গেলে কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই সাধারণ মানুষ সেসব খোয়া যাওয়া জিনিসপত্র নিয়ে কাদেরিয়া বাহিনীর ঘাঁটিতে হাজির হতো। মুক্তিযুদ্ধের একেবারে প্রথম দিকে আমার কাছে পুলিশের একটি ব্যাটাগান ছিল, তার ম্যাগাজিন ছিল দুটি। এক্সট্রা ম্যাগাজিন বয়ে বেড়াতে অসুবিধা হচ্ছিল বলে এপ্রিলের শেষে অথবা মে’র প্রথম সপ্তাহে এক পাট খেতে ম্যাগাজিনটি ফেলে দিয়েছিলাম। মাসখানেক পর কাদেরিয়া বাহিনী সুশৃঙ্খল হলে চারদিকে মুক্তিবাহিনীর ঘাঁটি স্থাপিত হলে খবর পাওয়া যায় পশ্চিমাঞ্চলে সয়া-পালিমার কাছে এক মারাত্মক অস্ত্র পাওয়া গেছে। যারা পেয়েছে তারা সরাসরি আমার হাতে দিতে চায়। তাদের সময় দেওয়া হয়েছিল। সয়া-পালিমার চার-পাঁচ জন খুব ভালো করে কাগজে মুড়িয়ে গামছায় বেঁধে ব্যাটাগানের ম্যাগাজিনটি সখীপুর পাহাড়ের আন্ধীতে আমার কাছে নিয়ে এসেছিল। গামছায় বাঁধা পোঁটলা হাতে নিয়েই বুঝেছিলাম মাস দেড়েক আগে সেটি আমার ফেলে আসা ব্যাটাগানের ম্যাগাজিন। তাদের সামনে কিছু না বলে ঘরে গিয়ে পোঁটলাটি খুলে ম্যাগাজিন পেয়ে দারুণ খুশি হয়েছিলাম। খুশিতে আমার অন্তরাত্মা হাওয়ায় ভেসে বেড়াচ্ছিল। সয়া-পালিমার লোকজনদের এক এক করে বুকে জড়িয়ে খুব উৎসাহ দিয়েছিলাম। তারা সত্যিকারেই এক প্রয়োজনীয় যুদ্ধাস্ত্র পেয়েছে। যাতে সবার উৎসাহ বাড়ে সেজন্যই অমনটা করেছিলাম। তখন ম্যাগাজিনটার প্রয়োজন ছিল।

একেবারে না পেলেও কোনো অসুবিধা হতো না। কিন্তু জিনিসটি পেয়ে সাধারণ মানুষের উৎসাহ আরও বাড়িয়ে তোলার জন্য তাদের দারুণভাবে উৎসাহ দিয়েছিলাম। যেদিন সাধারণ মানুষ উৎসাহিত হবে, রাষ্ট্রের সব কাজে অংশ নেবে সেদিনই সরকারের অনেক বোঝা কমে যাবে এবং দেশ অনেক ভালো হয়ে যাবে।

 

 

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক
রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ
এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর