শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ নভেম্বর, ২০২১

দেশের কাজে চাই সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
দেশের কাজে চাই সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ

নিদারুণ এক অসুস্থতার পর গত মঙ্গলবার প্রায় দুই মাস পর লিখেছিলাম। অনেক দিন পর লেখা পেয়ে অনেক পাঠক স্বস্তি পেয়েছেন, খুশি হয়েছেন। অসুস্থ হওয়ার পর খুব একটা ফোন ধরি না। তবু বেশ কয়েকটা ফোন না ধরে পারিনি, হিন্দু-মুসলমান উভয়ের সঙ্গে কথা হয়েছে। মাকে একা ফেলে শেষ রাতে সবাই চলে গিয়েছিলেন কেন বিষয়টা অনেকের ভালো লেগেছে। মায়ের জন্য কত দরদ, লাখ লাখ টাকা খরচ করে পূজা-অর্চনা আর সেই মাকে পরিত্যক্ত ফেলে ঘরে ফিরে নাকে তেল দিয়ে ঘুমানো কি শোভা পায়? কথাটা অনেকেরই মনে ধরেছে। কয়েকজন বলেছেন কথাটা সত্যি। ওইভাবে শেষ রাতে মাকে একা ফেলে সবার চলে যাওয়া ঠিক নয়। যাক, পাঠকদের রংপুরের পীরগঞ্জের জেলেপাড়া পুড়ে ছারখার করার বিষয় লেখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম। যাদের এক বেলা মাছ না ধরলে, হাওর-বাঁওড়-নদীতে জাল না ফেললে হাত মুখে ওঠে না সেই গরিব মানুষগুলোর বাড়ি পোড়ানো কি কাজের কাজ হলো? আমাদের চাইতে সমরশক্তিতে হাজার গুণ বলীয়ান পাকিস্তান হানাদার বাহিনী পরাজিত হয়েছিল শুধু আল্লাহ রব্বুল আলামিন আমাদের প্রতি রাজি-খুশি ছিলেন বলে, পাকিস্তান হানাদারদের কর্মকান্ডে দয়াময় আল্লাহ অসন্তুষ্ট হয়েছিলেন। হানাদাররা শত শত ঘরবাড়ি জ্বালিয়েছে, শিশু-বৃদ্ধ সব ধরনের মানুষকে হত্যা করেছে। বাড়িতে আগুন দিলে সে আগুনে পোকা-মাকড়ও পুড়ে মরেছে, নিষ্পাপ জীবজন্তু পুড়ে মরায় আল্লাহর আরশ কেঁপে উঠেছে। আল্লাহ অসন্তুষ্ট হয়েছেন তাই অত শক্তিশালী সুশৃঙ্খল বাহিনী আমরা যারা অনেকেই লাঠি ধরতে শিখিনি তাদের বন্দুকের তোড়ে সহ্য করতে পারেনি- এটাই হলো আল্লাহর রহমত। আমাদের হাতে যখন জংধরা থ্রি নট থ্রি রাইফেল তখন হানাদাররা অত্যাধুনিক অস্ত্র ব্যবহার করেছে। হানাদারদের একটা চাইনিজ H.M.G. যা একটা ব্যাটালিয়ানকে থামিয়ে দিতে পারে। সেই চাইনিজ H.M.G.-র জায়গায় আমরা পুলিশের থ্রি নট থ্রি রাইফেল নিয়ে রুখে দাঁড়িয়েছিলাম। আমাদের অস্ত্র কম থাকলেও মনোবল ছিল অপরিসীম। আমাদের ত্যাগের সামনে, মনোবলের সামনে পাকিস্তানিরা ঘুরেও দাঁড়াতে পারেনি। ঠিক সে রকমই মনে হয় রংপুরের পীরগঞ্জের জেলেপাড়া পুড়ে ছারখার করে দেওয়া আমাদের জন্য, বাংলাদেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়েছে। স্বাধীনতার এত বছরে আমাদের বিরুদ্ধে যত প্রপাগান্ডাই হয়ে থাকুক, যত বদনামই হয়ে থাকুক এবার দুর্গা উৎসব উপলক্ষ করে যে সাম্প্রদায়িক হানাহানি হয়েছে তাতে বিশ্বব্যাপী আমাদের যে সম্মানহানি হয়েছে, যে ক্ষতি হয়েছে তা কাটিয়ে ওঠা খুব একটা সহজ নয়। অনেকে হয়তো গা করবে না। সবার বোধশক্তিও এক নয়। সরকারের চিন্তা এক রকম, প্রধান বিরোধী দলের অন্য রকম। চিন্তা-চেতনার পরিবর্তন না হলে কোনো দিনই অবস্থার উন্নতি হবে না। ব্যাপারটা চেতনার, উপলব্ধির। যেখানে মসজিদের মাইকে আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণার কথা সেখানে ওই মাইকে যদি জেলেপাড়ায় আগুন লাগানোর ঘোষণা করা হয় তাহলে এর চেয়ে জঘন্য আর কী হতে পারে? মসজিদের মাইকে কেন ঝগড়া-ফ্যাসাদের কথা বলা হবে? সেখানে তো শুধু আল্লাহ আর আল্লাহর মহিমা ঘোষণার কথা। পুলিশ তদন্ত করছে আর কত তদন্ত করবে তা তারাই জানে। পুলিশের ব্যর্থতা নিয়ে পুলিশের তদন্তে কোনো সুফল পাওয়া যাবে না। প্রত্যেক থানার কত সোর্স, পুলিশের চাইতে থানার সোর্স বেশি। সোর্স মানে গুপ্তচর। কিছু কিছু মানুষের সারা জীবন কেটে যায় থানায় খবরাখবর দিয়ে। মফস্বলে বংশপরম্পরায় কিছু লোক থানার দালালি করে, খবরাখবর আদান-প্রদান করে। তাহলে পুলিশ খবর পেল না কেন? কত শত এজেন্সির লোকজন আছে। তারা এমন ব্যর্থ হলো কেন? সারা দেশে এমন একটা তুলকালাম হয়ে গেল তারা কেউ কিছু বুঝলেন না। পীরগঞ্জের নিরীহ জেলেদের ঘরবাড়ি পুড়ে দিয়ে কতটা ‘আল্লাহর কাজ’ করা হয়েছে? আবদুল্লাহ আল মামুন এবং ওমর ফারুক জামায়াত-শিবির কর্মী জেরিকেন বোঝাই পেট্রোল নিয়ে জেলেপাড়ায় আগুন দিয়েছেন। গরিবের ঘর পুড়তে মূল্যবান পেট্রোলের প্রয়োজন পড়ে না। শোলা অথবা তালাইয়ের বেড়ায় এমনিতেই আগুন ধরে। তার ওপর আবার পেট্রোল। রা রা করে আগুন ধরার কথা। তান্ডই ধরেছে। জ্বলে পুড়ে সব ছারখার হয়ে গেছে। ছেলেবেলায় শুনতাম সব গোলমালের শেষে পুলিশ যায়। এখন তো তান্ডই দেখছি। পুড়ে ছারখার করে দেওয়ার পর সেখানে পুলিশ গেছে। আবার ফেসবুকে উত্তেজনামূলক স্ট্যাটাস দিয়েছে সৈকত, যিনি নাকি ছাত্রলীগের নেতা। শিবির কর্মীরা সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টিতে উৎসাহ দিতে পারে। কিন্তু সেখানে যদি ছাত্রলীগের নাম আসে বড় কষ্ট হয়। কারণ ছাত্রলীগ করে ছাত্রলীগের সদস্য হিসেবেই রাজনীতিতে এসেছিলাম। তাই ছাত্রলীগের বদনাম শুনলে অল্প হলেও বুকে বাধে, যন্ত্রণাবোধ করি। প্রথম শুনলাম সৈকত কারমাইকেল কলেজের ছাত্র। পরে শুনলাম কারমাইকেল কলেজের না। তা সে কোন কলেজের ছাত্র আমার জানার দরকার নেই। আমার দরকার ঘটনার পর তারা যাকে ছাত্রলীগের নেতা হিসেবে বহিষ্কার করেছে সে ছাত্রলীগে ঢুকল কী করে, ছাত্রলীগের সদস্য হলো কী করে? জানি জামায়াতপন্থি সাম্প্রদায়িক অপশক্তি ছাত্রলীগ ঘিরে ফেলেছে। ছাত্রলীগে এখন নেতৃত্ব-কর্তৃত্ব নেই। এখন ছাত্রলীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক হয় আওয়ামী লীগের নেতাদের দয়ায়, অনেক ক্ষেত্রে আবার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পছন্দ-অপছন্দে। আমাদের সময় এমন ছিল না। সাধারণ ছাত্ররা চেঁচামেচি-চিৎকার করে হাত তুলে নেতা নির্বাচন করত। কোনোভাবেই সমঝোতায় আসা না গেলে অনেক জায়গায় সরাসরি ব্যালটের মাধ্যমে ভোটে নেতা নির্বাচিত হতো। সেখানে দিনের ভোট রাতে হতো না, রাত হলে রাতে, দিন হলে দিনে হতো। সেখানে স্বচ্ছতা ছিল, নিরপেক্ষতা ছিল। কিন্তু ইদানীং যেহেতু নেতা-তোষণ তাই সাধারণ জনমতের কোনো প্রয়োজন নেই। সাধারণ ছাত্র-কর্মীরা তাদের নেতা নির্বাচন করতে পারে না, নেতা খারাপ হলে তার প্রতিবাদ -প্রতিরোধও করতে পারে না। এভাবে আর যা কিছু হোক কোনো ভালো সংগঠন হতে পারে না। সেটাই হয়েছে। যোগ্যতাহীন নেতানেত্রীর কল্যাণে ছাত্রলীগ অনেকটাই ধ্বংস হয়ে গেছে। আর রাজনৈতিক নেতৃত্ব ছাত্রদের চরিত্র নষ্ট করতে সব সময়ই তৎপর। এখন যেমন দেশে তেমন ভালো জাতীয় নেত্বত্ব নেই, তেমন ভালো দলীয় নেতৃত্ব নেই। আমরা বড় বেশি উপযুক্ত নেতৃত্বের অভাবে মানবিক গুণ থেকে অনেক পিছিয়ে পড়ছি। আমাদের এ পিছিয়ে পড়া খুব সহজে দূর হবে না। জাতীয় প্রশ্নে দেশের সাধারণ মানুষ অনেকটাই নিরাসক্ত, সাধারণ মানুষ মনে করে তাদের কিছু বলার নেই, করার নেই। কারণ কোনো দল, সরকার সাধারণ মানুষকে মূল্য দেয় না। মূল্যহীন সাধারণ মানুষ একেবারে দিশাহারা। অভিযোগ শুনে প্রতিকার করার কেউ নেই। সাধারণ মানুষের সমর্থন-ভালোবাসার প্রয়োজন তেমন কেউ মনে করে না। কারণ ভোটে জালিয়াতি ঢুকে গেছে। আগে যেমন সাধারণ চোরেরা মাথা নিচু করে চলত, রাজনৈতিক নেতারাও চুরি-চামারি করতে দ্বিধা করত, ভীত থাকত। যারা ভোট চুরি করে নেতা হয়েছে এ রকম নেতার জন্য হাই কোর্ট-সুপ্রিম কোর্টের দরকার হতো না, রাস্তায় মানুষের বাঁকা চোখই যথেষ্ট ছিল। এখন সাধারণ মানুষ মনে করে তারা অসহায়। জাতির জন্য, দেশের জন্য কারও কিছু করার নেই, সব করবে সরকার, সব করবেন নেতানেত্রীরা। আমাদের রাস্তাঘাট, দালানকোঠা অনেক হয়েছে, রাতদিন হচ্ছে। প্রত্যেকের মাথার ওপর অর্ধলক্ষ বিদেশি ঋণ। মায়ের পেটে যে বাচ্চা রয়েছে সে-ও এ ঋণ মাথায় নিয়ে জন্ম নেবে। এ অবস্থা থেকে বাঁচতে চাইলে, দেশ ও জাতিকে বিশ্বদরবারে সম্মানিত করতে চাইলে অথবা যে সম্মান আমাদের আছে সে সম্মান অক্ষুণ্ণ রাখতে চাইলে সব ভেদাভেদ ভুলে দেশ ও জাতির স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। একজন আরেকজনের ওপর শুধু শুধু দোষ চাপিয়ে দুষ্কৃতকারী লম্পটদের কুকর্ম করতে উৎসাহ দেওয়া ছাড়া ভালো কিছু হচ্ছে বলে মনে হয় না। দুর্গাপূজা উৎসবের আগে আগে আমাদের পুলিশ কি গর্বই না করছিল- কোনো শঙ্কা নেই। কোথাও কোনো দাঙ্গা-হাঙ্গামা হওয়ার সম্ভাবনা নেই। সবকিছু ঠিকঠাক। কিন্তু তার মধ্যেই কি কিয়ামতের গজবই না দেখা গেল কুমিল্লার নানুয়ার দীঘির পাড় বীর হনুমানের কোলে কোরআন শরিফ রেখে দেওয়ায়। আমরা পুলিশের দেওয়া টিভি ফুটেজে দেখলাম ইকবাল হোসেন নামে এক আধপাগল কাজটি করেছে। এটা যদি পাগলের পাগলামি হতো তেমন কিছু ভাবার ছিল না। এ শুধু পাগলের পাগলামি নয়। পরের দিকে যেসব ক্ষয়ক্ষতি-উত্তেজনা হয়েছে এর অনেকটাই পরিকল্পিত। আমাদের পুলিশ আমাদের ইন্টেলিজেন্স এত তুখোড় যে ৭০ হাত মাটির নিচ থেকেও খুঁজে বের করে আনতে পারে। কুমিল্লার কোটবাড়ীর আশপাশে কোথাও এক জঙ্গি আস্তানায় আক্রমণ করে চার বা পাঁচ জনকে মেরে ফেলা হয়েছিল। তার মধ্যে একজন কোলের শিশু, দুজন মেয়ে আর একজন পূর্ণবয়সী মানুষ। বউ-পোলাপান নিয়ে কোনো লোক জঙ্গি হয়? কোলের শিশু আর বাচ্চা সন্তান নিয়ে আর যা-ই করুক মৃত্যুফাঁদে কেউ পা দেয় না। তা-ও আমাদের পুলিশরা দেখিয়েছে। আমাদেরও মেনে নিতে হয়েছে। কিন্তু সারা জীবন আমি যে হাদিস-কোরআন পড়েছি তাতে এসব জালিমি কর্র্মকান্ডে অনেকের শেষ বিচার পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে না, এ দুনিয়াতেই অনেকের বিচার হবে। আল্লাহর সব থেকে প্রিয় মানুষের জীবন ধ্বংস করে কেউ সহজে পার পেতে পারে না। আমরা হেলাফেলা করতে পারি। কিন্তু আল্লাহর বিচারে কোনো ছাড় নেই। সেখানে ঠিক বিচার হবে। ইকবাল হোসেন পূজামন্ডপে কোরআন রেখে আর কোনো জায়গা পেল না কক্সবাজার চলে গেল! সেখানেও কত কান্ড। গায়ে জামা ছিল না, পয়সাপাতিও হয়তো ছিল না। ভবঘুরের মতো সেখানেও এক মসজিদের বারান্দায় কোরআন নিয়ে বসে ছিল। সেই মসজিদের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা বলেছেন, ইকবাল হোসেনের কাছে যে কোরআন পাওয়া গেছে সে কোরআন তাদের মসজিদের নয়। তাহলে ওখানেও কোরআন নিয়ে কিছু করতে চেয়েছিল। এই ইকবাল হোসেনকেও পুলিশ সরাসরি ধরতে পারেনি। সাধারণ মানুষই থানায় খবর দিয়ে ধরিয়ে দিয়েছে। তাই সাধারণ মানুষ যতক্ষণ সক্রিয় না হবে সরকারি এজেন্সি তেমন কিছু করতে পারবে না। মানুষের চোখ যে কত বড় জিনিস তা আমি মুক্তিযুদ্ধের সময় দেখেছি। কোনো কোনো জায়গায় আমরা আক্রমণ করেছি অথবা হানাদাররা আমাদের ওপর আক্রমণ করেছে। যুদ্ধ ক্ষেত্রে কোনো কিছু পড়ে থাকলে অথবা বেকায়দায় পড়ে হানাদাররা কোনো কিছু ফেলে গেলে কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই সাধারণ মানুষ সেসব খোয়া যাওয়া জিনিসপত্র নিয়ে কাদেরিয়া বাহিনীর ঘাঁটিতে হাজির হতো। মুক্তিযুদ্ধের একেবারে প্রথম দিকে আমার কাছে পুলিশের একটি ব্যাটাগান ছিল, তার ম্যাগাজিন ছিল দুটি। এক্সট্রা ম্যাগাজিন বয়ে বেড়াতে অসুবিধা হচ্ছিল বলে এপ্রিলের শেষে অথবা মে’র প্রথম সপ্তাহে এক পাট খেতে ম্যাগাজিনটি ফেলে দিয়েছিলাম। মাসখানেক পর কাদেরিয়া বাহিনী সুশৃঙ্খল হলে চারদিকে মুক্তিবাহিনীর ঘাঁটি স্থাপিত হলে খবর পাওয়া যায় পশ্চিমাঞ্চলে সয়া-পালিমার কাছে এক মারাত্মক অস্ত্র পাওয়া গেছে। যারা পেয়েছে তারা সরাসরি আমার হাতে দিতে চায়। তাদের সময় দেওয়া হয়েছিল। সয়া-পালিমার চার-পাঁচ জন খুব ভালো করে কাগজে মুড়িয়ে গামছায় বেঁধে ব্যাটাগানের ম্যাগাজিনটি সখীপুর পাহাড়ের আন্ধীতে আমার কাছে নিয়ে এসেছিল। গামছায় বাঁধা পোঁটলা হাতে নিয়েই বুঝেছিলাম মাস দেড়েক আগে সেটি আমার ফেলে আসা ব্যাটাগানের ম্যাগাজিন। তাদের সামনে কিছু না বলে ঘরে গিয়ে পোঁটলাটি খুলে ম্যাগাজিন পেয়ে দারুণ খুশি হয়েছিলাম। খুশিতে আমার অন্তরাত্মা হাওয়ায় ভেসে বেড়াচ্ছিল। সয়া-পালিমার লোকজনদের এক এক করে বুকে জড়িয়ে খুব উৎসাহ দিয়েছিলাম। তারা সত্যিকারেই এক প্রয়োজনীয় যুদ্ধাস্ত্র পেয়েছে। যাতে সবার উৎসাহ বাড়ে সেজন্যই অমনটা করেছিলাম। তখন ম্যাগাজিনটার প্রয়োজন ছিল।

একেবারে না পেলেও কোনো অসুবিধা হতো না। কিন্তু জিনিসটি পেয়ে সাধারণ মানুষের উৎসাহ আরও বাড়িয়ে তোলার জন্য তাদের দারুণভাবে উৎসাহ দিয়েছিলাম। যেদিন সাধারণ মানুষ উৎসাহিত হবে, রাষ্ট্রের সব কাজে অংশ নেবে সেদিনই সরকারের অনেক বোঝা কমে যাবে এবং দেশ অনেক ভালো হয়ে যাবে।

 

 

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১২ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

১৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা
নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন
পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু
তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ
ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫
ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা