শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ নভেম্বর, ২০২১

দেশের কাজে চাই সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
দেশের কাজে চাই সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ

নিদারুণ এক অসুস্থতার পর গত মঙ্গলবার প্রায় দুই মাস পর লিখেছিলাম। অনেক দিন পর লেখা পেয়ে অনেক পাঠক স্বস্তি পেয়েছেন, খুশি হয়েছেন। অসুস্থ হওয়ার পর খুব একটা ফোন ধরি না। তবু বেশ কয়েকটা ফোন না ধরে পারিনি, হিন্দু-মুসলমান উভয়ের সঙ্গে কথা হয়েছে। মাকে একা ফেলে শেষ রাতে সবাই চলে গিয়েছিলেন কেন বিষয়টা অনেকের ভালো লেগেছে। মায়ের জন্য কত দরদ, লাখ লাখ টাকা খরচ করে পূজা-অর্চনা আর সেই মাকে পরিত্যক্ত ফেলে ঘরে ফিরে নাকে তেল দিয়ে ঘুমানো কি শোভা পায়? কথাটা অনেকেরই মনে ধরেছে। কয়েকজন বলেছেন কথাটা সত্যি। ওইভাবে শেষ রাতে মাকে একা ফেলে সবার চলে যাওয়া ঠিক নয়। যাক, পাঠকদের রংপুরের পীরগঞ্জের জেলেপাড়া পুড়ে ছারখার করার বিষয় লেখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম। যাদের এক বেলা মাছ না ধরলে, হাওর-বাঁওড়-নদীতে জাল না ফেললে হাত মুখে ওঠে না সেই গরিব মানুষগুলোর বাড়ি পোড়ানো কি কাজের কাজ হলো? আমাদের চাইতে সমরশক্তিতে হাজার গুণ বলীয়ান পাকিস্তান হানাদার বাহিনী পরাজিত হয়েছিল শুধু আল্লাহ রব্বুল আলামিন আমাদের প্রতি রাজি-খুশি ছিলেন বলে, পাকিস্তান হানাদারদের কর্মকান্ডে দয়াময় আল্লাহ অসন্তুষ্ট হয়েছিলেন। হানাদাররা শত শত ঘরবাড়ি জ্বালিয়েছে, শিশু-বৃদ্ধ সব ধরনের মানুষকে হত্যা করেছে। বাড়িতে আগুন দিলে সে আগুনে পোকা-মাকড়ও পুড়ে মরেছে, নিষ্পাপ জীবজন্তু পুড়ে মরায় আল্লাহর আরশ কেঁপে উঠেছে। আল্লাহ অসন্তুষ্ট হয়েছেন তাই অত শক্তিশালী সুশৃঙ্খল বাহিনী আমরা যারা অনেকেই লাঠি ধরতে শিখিনি তাদের বন্দুকের তোড়ে সহ্য করতে পারেনি- এটাই হলো আল্লাহর রহমত। আমাদের হাতে যখন জংধরা থ্রি নট থ্রি রাইফেল তখন হানাদাররা অত্যাধুনিক অস্ত্র ব্যবহার করেছে। হানাদারদের একটা চাইনিজ H.M.G. যা একটা ব্যাটালিয়ানকে থামিয়ে দিতে পারে। সেই চাইনিজ H.M.G.-র জায়গায় আমরা পুলিশের থ্রি নট থ্রি রাইফেল নিয়ে রুখে দাঁড়িয়েছিলাম। আমাদের অস্ত্র কম থাকলেও মনোবল ছিল অপরিসীম। আমাদের ত্যাগের সামনে, মনোবলের সামনে পাকিস্তানিরা ঘুরেও দাঁড়াতে পারেনি। ঠিক সে রকমই মনে হয় রংপুরের পীরগঞ্জের জেলেপাড়া পুড়ে ছারখার করে দেওয়া আমাদের জন্য, বাংলাদেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়েছে। স্বাধীনতার এত বছরে আমাদের বিরুদ্ধে যত প্রপাগান্ডাই হয়ে থাকুক, যত বদনামই হয়ে থাকুক এবার দুর্গা উৎসব উপলক্ষ করে যে সাম্প্রদায়িক হানাহানি হয়েছে তাতে বিশ্বব্যাপী আমাদের যে সম্মানহানি হয়েছে, যে ক্ষতি হয়েছে তা কাটিয়ে ওঠা খুব একটা সহজ নয়। অনেকে হয়তো গা করবে না। সবার বোধশক্তিও এক নয়। সরকারের চিন্তা এক রকম, প্রধান বিরোধী দলের অন্য রকম। চিন্তা-চেতনার পরিবর্তন না হলে কোনো দিনই অবস্থার উন্নতি হবে না। ব্যাপারটা চেতনার, উপলব্ধির। যেখানে মসজিদের মাইকে আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণার কথা সেখানে ওই মাইকে যদি জেলেপাড়ায় আগুন লাগানোর ঘোষণা করা হয় তাহলে এর চেয়ে জঘন্য আর কী হতে পারে? মসজিদের মাইকে কেন ঝগড়া-ফ্যাসাদের কথা বলা হবে? সেখানে তো শুধু আল্লাহ আর আল্লাহর মহিমা ঘোষণার কথা। পুলিশ তদন্ত করছে আর কত তদন্ত করবে তা তারাই জানে। পুলিশের ব্যর্থতা নিয়ে পুলিশের তদন্তে কোনো সুফল পাওয়া যাবে না। প্রত্যেক থানার কত সোর্স, পুলিশের চাইতে থানার সোর্স বেশি। সোর্স মানে গুপ্তচর। কিছু কিছু মানুষের সারা জীবন কেটে যায় থানায় খবরাখবর দিয়ে। মফস্বলে বংশপরম্পরায় কিছু লোক থানার দালালি করে, খবরাখবর আদান-প্রদান করে। তাহলে পুলিশ খবর পেল না কেন? কত শত এজেন্সির লোকজন আছে। তারা এমন ব্যর্থ হলো কেন? সারা দেশে এমন একটা তুলকালাম হয়ে গেল তারা কেউ কিছু বুঝলেন না। পীরগঞ্জের নিরীহ জেলেদের ঘরবাড়ি পুড়ে দিয়ে কতটা ‘আল্লাহর কাজ’ করা হয়েছে? আবদুল্লাহ আল মামুন এবং ওমর ফারুক জামায়াত-শিবির কর্মী জেরিকেন বোঝাই পেট্রোল নিয়ে জেলেপাড়ায় আগুন দিয়েছেন। গরিবের ঘর পুড়তে মূল্যবান পেট্রোলের প্রয়োজন পড়ে না। শোলা অথবা তালাইয়ের বেড়ায় এমনিতেই আগুন ধরে। তার ওপর আবার পেট্রোল। রা রা করে আগুন ধরার কথা। তান্ডই ধরেছে। জ্বলে পুড়ে সব ছারখার হয়ে গেছে। ছেলেবেলায় শুনতাম সব গোলমালের শেষে পুলিশ যায়। এখন তো তান্ডই দেখছি। পুড়ে ছারখার করে দেওয়ার পর সেখানে পুলিশ গেছে। আবার ফেসবুকে উত্তেজনামূলক স্ট্যাটাস দিয়েছে সৈকত, যিনি নাকি ছাত্রলীগের নেতা। শিবির কর্মীরা সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টিতে উৎসাহ দিতে পারে। কিন্তু সেখানে যদি ছাত্রলীগের নাম আসে বড় কষ্ট হয়। কারণ ছাত্রলীগ করে ছাত্রলীগের সদস্য হিসেবেই রাজনীতিতে এসেছিলাম। তাই ছাত্রলীগের বদনাম শুনলে অল্প হলেও বুকে বাধে, যন্ত্রণাবোধ করি। প্রথম শুনলাম সৈকত কারমাইকেল কলেজের ছাত্র। পরে শুনলাম কারমাইকেল কলেজের না। তা সে কোন কলেজের ছাত্র আমার জানার দরকার নেই। আমার দরকার ঘটনার পর তারা যাকে ছাত্রলীগের নেতা হিসেবে বহিষ্কার করেছে সে ছাত্রলীগে ঢুকল কী করে, ছাত্রলীগের সদস্য হলো কী করে? জানি জামায়াতপন্থি সাম্প্রদায়িক অপশক্তি ছাত্রলীগ ঘিরে ফেলেছে। ছাত্রলীগে এখন নেতৃত্ব-কর্তৃত্ব নেই। এখন ছাত্রলীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক হয় আওয়ামী লীগের নেতাদের দয়ায়, অনেক ক্ষেত্রে আবার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পছন্দ-অপছন্দে। আমাদের সময় এমন ছিল না। সাধারণ ছাত্ররা চেঁচামেচি-চিৎকার করে হাত তুলে নেতা নির্বাচন করত। কোনোভাবেই সমঝোতায় আসা না গেলে অনেক জায়গায় সরাসরি ব্যালটের মাধ্যমে ভোটে নেতা নির্বাচিত হতো। সেখানে দিনের ভোট রাতে হতো না, রাত হলে রাতে, দিন হলে দিনে হতো। সেখানে স্বচ্ছতা ছিল, নিরপেক্ষতা ছিল। কিন্তু ইদানীং যেহেতু নেতা-তোষণ তাই সাধারণ জনমতের কোনো প্রয়োজন নেই। সাধারণ ছাত্র-কর্মীরা তাদের নেতা নির্বাচন করতে পারে না, নেতা খারাপ হলে তার প্রতিবাদ -প্রতিরোধও করতে পারে না। এভাবে আর যা কিছু হোক কোনো ভালো সংগঠন হতে পারে না। সেটাই হয়েছে। যোগ্যতাহীন নেতানেত্রীর কল্যাণে ছাত্রলীগ অনেকটাই ধ্বংস হয়ে গেছে। আর রাজনৈতিক নেতৃত্ব ছাত্রদের চরিত্র নষ্ট করতে সব সময়ই তৎপর। এখন যেমন দেশে তেমন ভালো জাতীয় নেত্বত্ব নেই, তেমন ভালো দলীয় নেতৃত্ব নেই। আমরা বড় বেশি উপযুক্ত নেতৃত্বের অভাবে মানবিক গুণ থেকে অনেক পিছিয়ে পড়ছি। আমাদের এ পিছিয়ে পড়া খুব সহজে দূর হবে না। জাতীয় প্রশ্নে দেশের সাধারণ মানুষ অনেকটাই নিরাসক্ত, সাধারণ মানুষ মনে করে তাদের কিছু বলার নেই, করার নেই। কারণ কোনো দল, সরকার সাধারণ মানুষকে মূল্য দেয় না। মূল্যহীন সাধারণ মানুষ একেবারে দিশাহারা। অভিযোগ শুনে প্রতিকার করার কেউ নেই। সাধারণ মানুষের সমর্থন-ভালোবাসার প্রয়োজন তেমন কেউ মনে করে না। কারণ ভোটে জালিয়াতি ঢুকে গেছে। আগে যেমন সাধারণ চোরেরা মাথা নিচু করে চলত, রাজনৈতিক নেতারাও চুরি-চামারি করতে দ্বিধা করত, ভীত থাকত। যারা ভোট চুরি করে নেতা হয়েছে এ রকম নেতার জন্য হাই কোর্ট-সুপ্রিম কোর্টের দরকার হতো না, রাস্তায় মানুষের বাঁকা চোখই যথেষ্ট ছিল। এখন সাধারণ মানুষ মনে করে তারা অসহায়। জাতির জন্য, দেশের জন্য কারও কিছু করার নেই, সব করবে সরকার, সব করবেন নেতানেত্রীরা। আমাদের রাস্তাঘাট, দালানকোঠা অনেক হয়েছে, রাতদিন হচ্ছে। প্রত্যেকের মাথার ওপর অর্ধলক্ষ বিদেশি ঋণ। মায়ের পেটে যে বাচ্চা রয়েছে সে-ও এ ঋণ মাথায় নিয়ে জন্ম নেবে। এ অবস্থা থেকে বাঁচতে চাইলে, দেশ ও জাতিকে বিশ্বদরবারে সম্মানিত করতে চাইলে অথবা যে সম্মান আমাদের আছে সে সম্মান অক্ষুণ্ণ রাখতে চাইলে সব ভেদাভেদ ভুলে দেশ ও জাতির স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। একজন আরেকজনের ওপর শুধু শুধু দোষ চাপিয়ে দুষ্কৃতকারী লম্পটদের কুকর্ম করতে উৎসাহ দেওয়া ছাড়া ভালো কিছু হচ্ছে বলে মনে হয় না। দুর্গাপূজা উৎসবের আগে আগে আমাদের পুলিশ কি গর্বই না করছিল- কোনো শঙ্কা নেই। কোথাও কোনো দাঙ্গা-হাঙ্গামা হওয়ার সম্ভাবনা নেই। সবকিছু ঠিকঠাক। কিন্তু তার মধ্যেই কি কিয়ামতের গজবই না দেখা গেল কুমিল্লার নানুয়ার দীঘির পাড় বীর হনুমানের কোলে কোরআন শরিফ রেখে দেওয়ায়। আমরা পুলিশের দেওয়া টিভি ফুটেজে দেখলাম ইকবাল হোসেন নামে এক আধপাগল কাজটি করেছে। এটা যদি পাগলের পাগলামি হতো তেমন কিছু ভাবার ছিল না। এ শুধু পাগলের পাগলামি নয়। পরের দিকে যেসব ক্ষয়ক্ষতি-উত্তেজনা হয়েছে এর অনেকটাই পরিকল্পিত। আমাদের পুলিশ আমাদের ইন্টেলিজেন্স এত তুখোড় যে ৭০ হাত মাটির নিচ থেকেও খুঁজে বের করে আনতে পারে। কুমিল্লার কোটবাড়ীর আশপাশে কোথাও এক জঙ্গি আস্তানায় আক্রমণ করে চার বা পাঁচ জনকে মেরে ফেলা হয়েছিল। তার মধ্যে একজন কোলের শিশু, দুজন মেয়ে আর একজন পূর্ণবয়সী মানুষ। বউ-পোলাপান নিয়ে কোনো লোক জঙ্গি হয়? কোলের শিশু আর বাচ্চা সন্তান নিয়ে আর যা-ই করুক মৃত্যুফাঁদে কেউ পা দেয় না। তা-ও আমাদের পুলিশরা দেখিয়েছে। আমাদেরও মেনে নিতে হয়েছে। কিন্তু সারা জীবন আমি যে হাদিস-কোরআন পড়েছি তাতে এসব জালিমি কর্র্মকান্ডে অনেকের শেষ বিচার পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে না, এ দুনিয়াতেই অনেকের বিচার হবে। আল্লাহর সব থেকে প্রিয় মানুষের জীবন ধ্বংস করে কেউ সহজে পার পেতে পারে না। আমরা হেলাফেলা করতে পারি। কিন্তু আল্লাহর বিচারে কোনো ছাড় নেই। সেখানে ঠিক বিচার হবে। ইকবাল হোসেন পূজামন্ডপে কোরআন রেখে আর কোনো জায়গা পেল না কক্সবাজার চলে গেল! সেখানেও কত কান্ড। গায়ে জামা ছিল না, পয়সাপাতিও হয়তো ছিল না। ভবঘুরের মতো সেখানেও এক মসজিদের বারান্দায় কোরআন নিয়ে বসে ছিল। সেই মসজিদের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা বলেছেন, ইকবাল হোসেনের কাছে যে কোরআন পাওয়া গেছে সে কোরআন তাদের মসজিদের নয়। তাহলে ওখানেও কোরআন নিয়ে কিছু করতে চেয়েছিল। এই ইকবাল হোসেনকেও পুলিশ সরাসরি ধরতে পারেনি। সাধারণ মানুষই থানায় খবর দিয়ে ধরিয়ে দিয়েছে। তাই সাধারণ মানুষ যতক্ষণ সক্রিয় না হবে সরকারি এজেন্সি তেমন কিছু করতে পারবে না। মানুষের চোখ যে কত বড় জিনিস তা আমি মুক্তিযুদ্ধের সময় দেখেছি। কোনো কোনো জায়গায় আমরা আক্রমণ করেছি অথবা হানাদাররা আমাদের ওপর আক্রমণ করেছে। যুদ্ধ ক্ষেত্রে কোনো কিছু পড়ে থাকলে অথবা বেকায়দায় পড়ে হানাদাররা কোনো কিছু ফেলে গেলে কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই সাধারণ মানুষ সেসব খোয়া যাওয়া জিনিসপত্র নিয়ে কাদেরিয়া বাহিনীর ঘাঁটিতে হাজির হতো। মুক্তিযুদ্ধের একেবারে প্রথম দিকে আমার কাছে পুলিশের একটি ব্যাটাগান ছিল, তার ম্যাগাজিন ছিল দুটি। এক্সট্রা ম্যাগাজিন বয়ে বেড়াতে অসুবিধা হচ্ছিল বলে এপ্রিলের শেষে অথবা মে’র প্রথম সপ্তাহে এক পাট খেতে ম্যাগাজিনটি ফেলে দিয়েছিলাম। মাসখানেক পর কাদেরিয়া বাহিনী সুশৃঙ্খল হলে চারদিকে মুক্তিবাহিনীর ঘাঁটি স্থাপিত হলে খবর পাওয়া যায় পশ্চিমাঞ্চলে সয়া-পালিমার কাছে এক মারাত্মক অস্ত্র পাওয়া গেছে। যারা পেয়েছে তারা সরাসরি আমার হাতে দিতে চায়। তাদের সময় দেওয়া হয়েছিল। সয়া-পালিমার চার-পাঁচ জন খুব ভালো করে কাগজে মুড়িয়ে গামছায় বেঁধে ব্যাটাগানের ম্যাগাজিনটি সখীপুর পাহাড়ের আন্ধীতে আমার কাছে নিয়ে এসেছিল। গামছায় বাঁধা পোঁটলা হাতে নিয়েই বুঝেছিলাম মাস দেড়েক আগে সেটি আমার ফেলে আসা ব্যাটাগানের ম্যাগাজিন। তাদের সামনে কিছু না বলে ঘরে গিয়ে পোঁটলাটি খুলে ম্যাগাজিন পেয়ে দারুণ খুশি হয়েছিলাম। খুশিতে আমার অন্তরাত্মা হাওয়ায় ভেসে বেড়াচ্ছিল। সয়া-পালিমার লোকজনদের এক এক করে বুকে জড়িয়ে খুব উৎসাহ দিয়েছিলাম। তারা সত্যিকারেই এক প্রয়োজনীয় যুদ্ধাস্ত্র পেয়েছে। যাতে সবার উৎসাহ বাড়ে সেজন্যই অমনটা করেছিলাম। তখন ম্যাগাজিনটার প্রয়োজন ছিল।

একেবারে না পেলেও কোনো অসুবিধা হতো না। কিন্তু জিনিসটি পেয়ে সাধারণ মানুষের উৎসাহ আরও বাড়িয়ে তোলার জন্য তাদের দারুণভাবে উৎসাহ দিয়েছিলাম। যেদিন সাধারণ মানুষ উৎসাহিত হবে, রাষ্ট্রের সব কাজে অংশ নেবে সেদিনই সরকারের অনেক বোঝা কমে যাবে এবং দেশ অনেক ভালো হয়ে যাবে।

 

 

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

২২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

২৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে
লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা