শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ নভেম্বর, ২০২১

দেশের কাজে চাই সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
দেশের কাজে চাই সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ

নিদারুণ এক অসুস্থতার পর গত মঙ্গলবার প্রায় দুই মাস পর লিখেছিলাম। অনেক দিন পর লেখা পেয়ে অনেক পাঠক স্বস্তি পেয়েছেন, খুশি হয়েছেন। অসুস্থ হওয়ার পর খুব একটা ফোন ধরি না। তবু বেশ কয়েকটা ফোন না ধরে পারিনি, হিন্দু-মুসলমান উভয়ের সঙ্গে কথা হয়েছে। মাকে একা ফেলে শেষ রাতে সবাই চলে গিয়েছিলেন কেন বিষয়টা অনেকের ভালো লেগেছে। মায়ের জন্য কত দরদ, লাখ লাখ টাকা খরচ করে পূজা-অর্চনা আর সেই মাকে পরিত্যক্ত ফেলে ঘরে ফিরে নাকে তেল দিয়ে ঘুমানো কি শোভা পায়? কথাটা অনেকেরই মনে ধরেছে। কয়েকজন বলেছেন কথাটা সত্যি। ওইভাবে শেষ রাতে মাকে একা ফেলে সবার চলে যাওয়া ঠিক নয়। যাক, পাঠকদের রংপুরের পীরগঞ্জের জেলেপাড়া পুড়ে ছারখার করার বিষয় লেখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম। যাদের এক বেলা মাছ না ধরলে, হাওর-বাঁওড়-নদীতে জাল না ফেললে হাত মুখে ওঠে না সেই গরিব মানুষগুলোর বাড়ি পোড়ানো কি কাজের কাজ হলো? আমাদের চাইতে সমরশক্তিতে হাজার গুণ বলীয়ান পাকিস্তান হানাদার বাহিনী পরাজিত হয়েছিল শুধু আল্লাহ রব্বুল আলামিন আমাদের প্রতি রাজি-খুশি ছিলেন বলে, পাকিস্তান হানাদারদের কর্মকান্ডে দয়াময় আল্লাহ অসন্তুষ্ট হয়েছিলেন। হানাদাররা শত শত ঘরবাড়ি জ্বালিয়েছে, শিশু-বৃদ্ধ সব ধরনের মানুষকে হত্যা করেছে। বাড়িতে আগুন দিলে সে আগুনে পোকা-মাকড়ও পুড়ে মরেছে, নিষ্পাপ জীবজন্তু পুড়ে মরায় আল্লাহর আরশ কেঁপে উঠেছে। আল্লাহ অসন্তুষ্ট হয়েছেন তাই অত শক্তিশালী সুশৃঙ্খল বাহিনী আমরা যারা অনেকেই লাঠি ধরতে শিখিনি তাদের বন্দুকের তোড়ে সহ্য করতে পারেনি- এটাই হলো আল্লাহর রহমত। আমাদের হাতে যখন জংধরা থ্রি নট থ্রি রাইফেল তখন হানাদাররা অত্যাধুনিক অস্ত্র ব্যবহার করেছে। হানাদারদের একটা চাইনিজ H.M.G. যা একটা ব্যাটালিয়ানকে থামিয়ে দিতে পারে। সেই চাইনিজ H.M.G.-র জায়গায় আমরা পুলিশের থ্রি নট থ্রি রাইফেল নিয়ে রুখে দাঁড়িয়েছিলাম। আমাদের অস্ত্র কম থাকলেও মনোবল ছিল অপরিসীম। আমাদের ত্যাগের সামনে, মনোবলের সামনে পাকিস্তানিরা ঘুরেও দাঁড়াতে পারেনি। ঠিক সে রকমই মনে হয় রংপুরের পীরগঞ্জের জেলেপাড়া পুড়ে ছারখার করে দেওয়া আমাদের জন্য, বাংলাদেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়েছে। স্বাধীনতার এত বছরে আমাদের বিরুদ্ধে যত প্রপাগান্ডাই হয়ে থাকুক, যত বদনামই হয়ে থাকুক এবার দুর্গা উৎসব উপলক্ষ করে যে সাম্প্রদায়িক হানাহানি হয়েছে তাতে বিশ্বব্যাপী আমাদের যে সম্মানহানি হয়েছে, যে ক্ষতি হয়েছে তা কাটিয়ে ওঠা খুব একটা সহজ নয়। অনেকে হয়তো গা করবে না। সবার বোধশক্তিও এক নয়। সরকারের চিন্তা এক রকম, প্রধান বিরোধী দলের অন্য রকম। চিন্তা-চেতনার পরিবর্তন না হলে কোনো দিনই অবস্থার উন্নতি হবে না। ব্যাপারটা চেতনার, উপলব্ধির। যেখানে মসজিদের মাইকে আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণার কথা সেখানে ওই মাইকে যদি জেলেপাড়ায় আগুন লাগানোর ঘোষণা করা হয় তাহলে এর চেয়ে জঘন্য আর কী হতে পারে? মসজিদের মাইকে কেন ঝগড়া-ফ্যাসাদের কথা বলা হবে? সেখানে তো শুধু আল্লাহ আর আল্লাহর মহিমা ঘোষণার কথা। পুলিশ তদন্ত করছে আর কত তদন্ত করবে তা তারাই জানে। পুলিশের ব্যর্থতা নিয়ে পুলিশের তদন্তে কোনো সুফল পাওয়া যাবে না। প্রত্যেক থানার কত সোর্স, পুলিশের চাইতে থানার সোর্স বেশি। সোর্স মানে গুপ্তচর। কিছু কিছু মানুষের সারা জীবন কেটে যায় থানায় খবরাখবর দিয়ে। মফস্বলে বংশপরম্পরায় কিছু লোক থানার দালালি করে, খবরাখবর আদান-প্রদান করে। তাহলে পুলিশ খবর পেল না কেন? কত শত এজেন্সির লোকজন আছে। তারা এমন ব্যর্থ হলো কেন? সারা দেশে এমন একটা তুলকালাম হয়ে গেল তারা কেউ কিছু বুঝলেন না। পীরগঞ্জের নিরীহ জেলেদের ঘরবাড়ি পুড়ে দিয়ে কতটা ‘আল্লাহর কাজ’ করা হয়েছে? আবদুল্লাহ আল মামুন এবং ওমর ফারুক জামায়াত-শিবির কর্মী জেরিকেন বোঝাই পেট্রোল নিয়ে জেলেপাড়ায় আগুন দিয়েছেন। গরিবের ঘর পুড়তে মূল্যবান পেট্রোলের প্রয়োজন পড়ে না। শোলা অথবা তালাইয়ের বেড়ায় এমনিতেই আগুন ধরে। তার ওপর আবার পেট্রোল। রা রা করে আগুন ধরার কথা। তান্ডই ধরেছে। জ্বলে পুড়ে সব ছারখার হয়ে গেছে। ছেলেবেলায় শুনতাম সব গোলমালের শেষে পুলিশ যায়। এখন তো তান্ডই দেখছি। পুড়ে ছারখার করে দেওয়ার পর সেখানে পুলিশ গেছে। আবার ফেসবুকে উত্তেজনামূলক স্ট্যাটাস দিয়েছে সৈকত, যিনি নাকি ছাত্রলীগের নেতা। শিবির কর্মীরা সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টিতে উৎসাহ দিতে পারে। কিন্তু সেখানে যদি ছাত্রলীগের নাম আসে বড় কষ্ট হয়। কারণ ছাত্রলীগ করে ছাত্রলীগের সদস্য হিসেবেই রাজনীতিতে এসেছিলাম। তাই ছাত্রলীগের বদনাম শুনলে অল্প হলেও বুকে বাধে, যন্ত্রণাবোধ করি। প্রথম শুনলাম সৈকত কারমাইকেল কলেজের ছাত্র। পরে শুনলাম কারমাইকেল কলেজের না। তা সে কোন কলেজের ছাত্র আমার জানার দরকার নেই। আমার দরকার ঘটনার পর তারা যাকে ছাত্রলীগের নেতা হিসেবে বহিষ্কার করেছে সে ছাত্রলীগে ঢুকল কী করে, ছাত্রলীগের সদস্য হলো কী করে? জানি জামায়াতপন্থি সাম্প্রদায়িক অপশক্তি ছাত্রলীগ ঘিরে ফেলেছে। ছাত্রলীগে এখন নেতৃত্ব-কর্তৃত্ব নেই। এখন ছাত্রলীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক হয় আওয়ামী লীগের নেতাদের দয়ায়, অনেক ক্ষেত্রে আবার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পছন্দ-অপছন্দে। আমাদের সময় এমন ছিল না। সাধারণ ছাত্ররা চেঁচামেচি-চিৎকার করে হাত তুলে নেতা নির্বাচন করত। কোনোভাবেই সমঝোতায় আসা না গেলে অনেক জায়গায় সরাসরি ব্যালটের মাধ্যমে ভোটে নেতা নির্বাচিত হতো। সেখানে দিনের ভোট রাতে হতো না, রাত হলে রাতে, দিন হলে দিনে হতো। সেখানে স্বচ্ছতা ছিল, নিরপেক্ষতা ছিল। কিন্তু ইদানীং যেহেতু নেতা-তোষণ তাই সাধারণ জনমতের কোনো প্রয়োজন নেই। সাধারণ ছাত্র-কর্মীরা তাদের নেতা নির্বাচন করতে পারে না, নেতা খারাপ হলে তার প্রতিবাদ -প্রতিরোধও করতে পারে না। এভাবে আর যা কিছু হোক কোনো ভালো সংগঠন হতে পারে না। সেটাই হয়েছে। যোগ্যতাহীন নেতানেত্রীর কল্যাণে ছাত্রলীগ অনেকটাই ধ্বংস হয়ে গেছে। আর রাজনৈতিক নেতৃত্ব ছাত্রদের চরিত্র নষ্ট করতে সব সময়ই তৎপর। এখন যেমন দেশে তেমন ভালো জাতীয় নেত্বত্ব নেই, তেমন ভালো দলীয় নেতৃত্ব নেই। আমরা বড় বেশি উপযুক্ত নেতৃত্বের অভাবে মানবিক গুণ থেকে অনেক পিছিয়ে পড়ছি। আমাদের এ পিছিয়ে পড়া খুব সহজে দূর হবে না। জাতীয় প্রশ্নে দেশের সাধারণ মানুষ অনেকটাই নিরাসক্ত, সাধারণ মানুষ মনে করে তাদের কিছু বলার নেই, করার নেই। কারণ কোনো দল, সরকার সাধারণ মানুষকে মূল্য দেয় না। মূল্যহীন সাধারণ মানুষ একেবারে দিশাহারা। অভিযোগ শুনে প্রতিকার করার কেউ নেই। সাধারণ মানুষের সমর্থন-ভালোবাসার প্রয়োজন তেমন কেউ মনে করে না। কারণ ভোটে জালিয়াতি ঢুকে গেছে। আগে যেমন সাধারণ চোরেরা মাথা নিচু করে চলত, রাজনৈতিক নেতারাও চুরি-চামারি করতে দ্বিধা করত, ভীত থাকত। যারা ভোট চুরি করে নেতা হয়েছে এ রকম নেতার জন্য হাই কোর্ট-সুপ্রিম কোর্টের দরকার হতো না, রাস্তায় মানুষের বাঁকা চোখই যথেষ্ট ছিল। এখন সাধারণ মানুষ মনে করে তারা অসহায়। জাতির জন্য, দেশের জন্য কারও কিছু করার নেই, সব করবে সরকার, সব করবেন নেতানেত্রীরা। আমাদের রাস্তাঘাট, দালানকোঠা অনেক হয়েছে, রাতদিন হচ্ছে। প্রত্যেকের মাথার ওপর অর্ধলক্ষ বিদেশি ঋণ। মায়ের পেটে যে বাচ্চা রয়েছে সে-ও এ ঋণ মাথায় নিয়ে জন্ম নেবে। এ অবস্থা থেকে বাঁচতে চাইলে, দেশ ও জাতিকে বিশ্বদরবারে সম্মানিত করতে চাইলে অথবা যে সম্মান আমাদের আছে সে সম্মান অক্ষুণ্ণ রাখতে চাইলে সব ভেদাভেদ ভুলে দেশ ও জাতির স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। একজন আরেকজনের ওপর শুধু শুধু দোষ চাপিয়ে দুষ্কৃতকারী লম্পটদের কুকর্ম করতে উৎসাহ দেওয়া ছাড়া ভালো কিছু হচ্ছে বলে মনে হয় না। দুর্গাপূজা উৎসবের আগে আগে আমাদের পুলিশ কি গর্বই না করছিল- কোনো শঙ্কা নেই। কোথাও কোনো দাঙ্গা-হাঙ্গামা হওয়ার সম্ভাবনা নেই। সবকিছু ঠিকঠাক। কিন্তু তার মধ্যেই কি কিয়ামতের গজবই না দেখা গেল কুমিল্লার নানুয়ার দীঘির পাড় বীর হনুমানের কোলে কোরআন শরিফ রেখে দেওয়ায়। আমরা পুলিশের দেওয়া টিভি ফুটেজে দেখলাম ইকবাল হোসেন নামে এক আধপাগল কাজটি করেছে। এটা যদি পাগলের পাগলামি হতো তেমন কিছু ভাবার ছিল না। এ শুধু পাগলের পাগলামি নয়। পরের দিকে যেসব ক্ষয়ক্ষতি-উত্তেজনা হয়েছে এর অনেকটাই পরিকল্পিত। আমাদের পুলিশ আমাদের ইন্টেলিজেন্স এত তুখোড় যে ৭০ হাত মাটির নিচ থেকেও খুঁজে বের করে আনতে পারে। কুমিল্লার কোটবাড়ীর আশপাশে কোথাও এক জঙ্গি আস্তানায় আক্রমণ করে চার বা পাঁচ জনকে মেরে ফেলা হয়েছিল। তার মধ্যে একজন কোলের শিশু, দুজন মেয়ে আর একজন পূর্ণবয়সী মানুষ। বউ-পোলাপান নিয়ে কোনো লোক জঙ্গি হয়? কোলের শিশু আর বাচ্চা সন্তান নিয়ে আর যা-ই করুক মৃত্যুফাঁদে কেউ পা দেয় না। তা-ও আমাদের পুলিশরা দেখিয়েছে। আমাদেরও মেনে নিতে হয়েছে। কিন্তু সারা জীবন আমি যে হাদিস-কোরআন পড়েছি তাতে এসব জালিমি কর্র্মকান্ডে অনেকের শেষ বিচার পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে না, এ দুনিয়াতেই অনেকের বিচার হবে। আল্লাহর সব থেকে প্রিয় মানুষের জীবন ধ্বংস করে কেউ সহজে পার পেতে পারে না। আমরা হেলাফেলা করতে পারি। কিন্তু আল্লাহর বিচারে কোনো ছাড় নেই। সেখানে ঠিক বিচার হবে। ইকবাল হোসেন পূজামন্ডপে কোরআন রেখে আর কোনো জায়গা পেল না কক্সবাজার চলে গেল! সেখানেও কত কান্ড। গায়ে জামা ছিল না, পয়সাপাতিও হয়তো ছিল না। ভবঘুরের মতো সেখানেও এক মসজিদের বারান্দায় কোরআন নিয়ে বসে ছিল। সেই মসজিদের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা বলেছেন, ইকবাল হোসেনের কাছে যে কোরআন পাওয়া গেছে সে কোরআন তাদের মসজিদের নয়। তাহলে ওখানেও কোরআন নিয়ে কিছু করতে চেয়েছিল। এই ইকবাল হোসেনকেও পুলিশ সরাসরি ধরতে পারেনি। সাধারণ মানুষই থানায় খবর দিয়ে ধরিয়ে দিয়েছে। তাই সাধারণ মানুষ যতক্ষণ সক্রিয় না হবে সরকারি এজেন্সি তেমন কিছু করতে পারবে না। মানুষের চোখ যে কত বড় জিনিস তা আমি মুক্তিযুদ্ধের সময় দেখেছি। কোনো কোনো জায়গায় আমরা আক্রমণ করেছি অথবা হানাদাররা আমাদের ওপর আক্রমণ করেছে। যুদ্ধ ক্ষেত্রে কোনো কিছু পড়ে থাকলে অথবা বেকায়দায় পড়ে হানাদাররা কোনো কিছু ফেলে গেলে কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই সাধারণ মানুষ সেসব খোয়া যাওয়া জিনিসপত্র নিয়ে কাদেরিয়া বাহিনীর ঘাঁটিতে হাজির হতো। মুক্তিযুদ্ধের একেবারে প্রথম দিকে আমার কাছে পুলিশের একটি ব্যাটাগান ছিল, তার ম্যাগাজিন ছিল দুটি। এক্সট্রা ম্যাগাজিন বয়ে বেড়াতে অসুবিধা হচ্ছিল বলে এপ্রিলের শেষে অথবা মে’র প্রথম সপ্তাহে এক পাট খেতে ম্যাগাজিনটি ফেলে দিয়েছিলাম। মাসখানেক পর কাদেরিয়া বাহিনী সুশৃঙ্খল হলে চারদিকে মুক্তিবাহিনীর ঘাঁটি স্থাপিত হলে খবর পাওয়া যায় পশ্চিমাঞ্চলে সয়া-পালিমার কাছে এক মারাত্মক অস্ত্র পাওয়া গেছে। যারা পেয়েছে তারা সরাসরি আমার হাতে দিতে চায়। তাদের সময় দেওয়া হয়েছিল। সয়া-পালিমার চার-পাঁচ জন খুব ভালো করে কাগজে মুড়িয়ে গামছায় বেঁধে ব্যাটাগানের ম্যাগাজিনটি সখীপুর পাহাড়ের আন্ধীতে আমার কাছে নিয়ে এসেছিল। গামছায় বাঁধা পোঁটলা হাতে নিয়েই বুঝেছিলাম মাস দেড়েক আগে সেটি আমার ফেলে আসা ব্যাটাগানের ম্যাগাজিন। তাদের সামনে কিছু না বলে ঘরে গিয়ে পোঁটলাটি খুলে ম্যাগাজিন পেয়ে দারুণ খুশি হয়েছিলাম। খুশিতে আমার অন্তরাত্মা হাওয়ায় ভেসে বেড়াচ্ছিল। সয়া-পালিমার লোকজনদের এক এক করে বুকে জড়িয়ে খুব উৎসাহ দিয়েছিলাম। তারা সত্যিকারেই এক প্রয়োজনীয় যুদ্ধাস্ত্র পেয়েছে। যাতে সবার উৎসাহ বাড়ে সেজন্যই অমনটা করেছিলাম। তখন ম্যাগাজিনটার প্রয়োজন ছিল।

একেবারে না পেলেও কোনো অসুবিধা হতো না। কিন্তু জিনিসটি পেয়ে সাধারণ মানুষের উৎসাহ আরও বাড়িয়ে তোলার জন্য তাদের দারুণভাবে উৎসাহ দিয়েছিলাম। যেদিন সাধারণ মানুষ উৎসাহিত হবে, রাষ্ট্রের সব কাজে অংশ নেবে সেদিনই সরকারের অনেক বোঝা কমে যাবে এবং দেশ অনেক ভালো হয়ে যাবে।

 

 

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক
চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ

৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি
অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ
সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১
রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত
লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!
দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা