শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ নভেম্বর, ২০২১

দেশের কাজে চাই সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
দেশের কাজে চাই সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ

নিদারুণ এক অসুস্থতার পর গত মঙ্গলবার প্রায় দুই মাস পর লিখেছিলাম। অনেক দিন পর লেখা পেয়ে অনেক পাঠক স্বস্তি পেয়েছেন, খুশি হয়েছেন। অসুস্থ হওয়ার পর খুব একটা ফোন ধরি না। তবু বেশ কয়েকটা ফোন না ধরে পারিনি, হিন্দু-মুসলমান উভয়ের সঙ্গে কথা হয়েছে। মাকে একা ফেলে শেষ রাতে সবাই চলে গিয়েছিলেন কেন বিষয়টা অনেকের ভালো লেগেছে। মায়ের জন্য কত দরদ, লাখ লাখ টাকা খরচ করে পূজা-অর্চনা আর সেই মাকে পরিত্যক্ত ফেলে ঘরে ফিরে নাকে তেল দিয়ে ঘুমানো কি শোভা পায়? কথাটা অনেকেরই মনে ধরেছে। কয়েকজন বলেছেন কথাটা সত্যি। ওইভাবে শেষ রাতে মাকে একা ফেলে সবার চলে যাওয়া ঠিক নয়। যাক, পাঠকদের রংপুরের পীরগঞ্জের জেলেপাড়া পুড়ে ছারখার করার বিষয় লেখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম। যাদের এক বেলা মাছ না ধরলে, হাওর-বাঁওড়-নদীতে জাল না ফেললে হাত মুখে ওঠে না সেই গরিব মানুষগুলোর বাড়ি পোড়ানো কি কাজের কাজ হলো? আমাদের চাইতে সমরশক্তিতে হাজার গুণ বলীয়ান পাকিস্তান হানাদার বাহিনী পরাজিত হয়েছিল শুধু আল্লাহ রব্বুল আলামিন আমাদের প্রতি রাজি-খুশি ছিলেন বলে, পাকিস্তান হানাদারদের কর্মকান্ডে দয়াময় আল্লাহ অসন্তুষ্ট হয়েছিলেন। হানাদাররা শত শত ঘরবাড়ি জ্বালিয়েছে, শিশু-বৃদ্ধ সব ধরনের মানুষকে হত্যা করেছে। বাড়িতে আগুন দিলে সে আগুনে পোকা-মাকড়ও পুড়ে মরেছে, নিষ্পাপ জীবজন্তু পুড়ে মরায় আল্লাহর আরশ কেঁপে উঠেছে। আল্লাহ অসন্তুষ্ট হয়েছেন তাই অত শক্তিশালী সুশৃঙ্খল বাহিনী আমরা যারা অনেকেই লাঠি ধরতে শিখিনি তাদের বন্দুকের তোড়ে সহ্য করতে পারেনি- এটাই হলো আল্লাহর রহমত। আমাদের হাতে যখন জংধরা থ্রি নট থ্রি রাইফেল তখন হানাদাররা অত্যাধুনিক অস্ত্র ব্যবহার করেছে। হানাদারদের একটা চাইনিজ H.M.G. যা একটা ব্যাটালিয়ানকে থামিয়ে দিতে পারে। সেই চাইনিজ H.M.G.-র জায়গায় আমরা পুলিশের থ্রি নট থ্রি রাইফেল নিয়ে রুখে দাঁড়িয়েছিলাম। আমাদের অস্ত্র কম থাকলেও মনোবল ছিল অপরিসীম। আমাদের ত্যাগের সামনে, মনোবলের সামনে পাকিস্তানিরা ঘুরেও দাঁড়াতে পারেনি। ঠিক সে রকমই মনে হয় রংপুরের পীরগঞ্জের জেলেপাড়া পুড়ে ছারখার করে দেওয়া আমাদের জন্য, বাংলাদেশের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়েছে। স্বাধীনতার এত বছরে আমাদের বিরুদ্ধে যত প্রপাগান্ডাই হয়ে থাকুক, যত বদনামই হয়ে থাকুক এবার দুর্গা উৎসব উপলক্ষ করে যে সাম্প্রদায়িক হানাহানি হয়েছে তাতে বিশ্বব্যাপী আমাদের যে সম্মানহানি হয়েছে, যে ক্ষতি হয়েছে তা কাটিয়ে ওঠা খুব একটা সহজ নয়। অনেকে হয়তো গা করবে না। সবার বোধশক্তিও এক নয়। সরকারের চিন্তা এক রকম, প্রধান বিরোধী দলের অন্য রকম। চিন্তা-চেতনার পরিবর্তন না হলে কোনো দিনই অবস্থার উন্নতি হবে না। ব্যাপারটা চেতনার, উপলব্ধির। যেখানে মসজিদের মাইকে আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণার কথা সেখানে ওই মাইকে যদি জেলেপাড়ায় আগুন লাগানোর ঘোষণা করা হয় তাহলে এর চেয়ে জঘন্য আর কী হতে পারে? মসজিদের মাইকে কেন ঝগড়া-ফ্যাসাদের কথা বলা হবে? সেখানে তো শুধু আল্লাহ আর আল্লাহর মহিমা ঘোষণার কথা। পুলিশ তদন্ত করছে আর কত তদন্ত করবে তা তারাই জানে। পুলিশের ব্যর্থতা নিয়ে পুলিশের তদন্তে কোনো সুফল পাওয়া যাবে না। প্রত্যেক থানার কত সোর্স, পুলিশের চাইতে থানার সোর্স বেশি। সোর্স মানে গুপ্তচর। কিছু কিছু মানুষের সারা জীবন কেটে যায় থানায় খবরাখবর দিয়ে। মফস্বলে বংশপরম্পরায় কিছু লোক থানার দালালি করে, খবরাখবর আদান-প্রদান করে। তাহলে পুলিশ খবর পেল না কেন? কত শত এজেন্সির লোকজন আছে। তারা এমন ব্যর্থ হলো কেন? সারা দেশে এমন একটা তুলকালাম হয়ে গেল তারা কেউ কিছু বুঝলেন না। পীরগঞ্জের নিরীহ জেলেদের ঘরবাড়ি পুড়ে দিয়ে কতটা ‘আল্লাহর কাজ’ করা হয়েছে? আবদুল্লাহ আল মামুন এবং ওমর ফারুক জামায়াত-শিবির কর্মী জেরিকেন বোঝাই পেট্রোল নিয়ে জেলেপাড়ায় আগুন দিয়েছেন। গরিবের ঘর পুড়তে মূল্যবান পেট্রোলের প্রয়োজন পড়ে না। শোলা অথবা তালাইয়ের বেড়ায় এমনিতেই আগুন ধরে। তার ওপর আবার পেট্রোল। রা রা করে আগুন ধরার কথা। তান্ডই ধরেছে। জ্বলে পুড়ে সব ছারখার হয়ে গেছে। ছেলেবেলায় শুনতাম সব গোলমালের শেষে পুলিশ যায়। এখন তো তান্ডই দেখছি। পুড়ে ছারখার করে দেওয়ার পর সেখানে পুলিশ গেছে। আবার ফেসবুকে উত্তেজনামূলক স্ট্যাটাস দিয়েছে সৈকত, যিনি নাকি ছাত্রলীগের নেতা। শিবির কর্মীরা সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টিতে উৎসাহ দিতে পারে। কিন্তু সেখানে যদি ছাত্রলীগের নাম আসে বড় কষ্ট হয়। কারণ ছাত্রলীগ করে ছাত্রলীগের সদস্য হিসেবেই রাজনীতিতে এসেছিলাম। তাই ছাত্রলীগের বদনাম শুনলে অল্প হলেও বুকে বাধে, যন্ত্রণাবোধ করি। প্রথম শুনলাম সৈকত কারমাইকেল কলেজের ছাত্র। পরে শুনলাম কারমাইকেল কলেজের না। তা সে কোন কলেজের ছাত্র আমার জানার দরকার নেই। আমার দরকার ঘটনার পর তারা যাকে ছাত্রলীগের নেতা হিসেবে বহিষ্কার করেছে সে ছাত্রলীগে ঢুকল কী করে, ছাত্রলীগের সদস্য হলো কী করে? জানি জামায়াতপন্থি সাম্প্রদায়িক অপশক্তি ছাত্রলীগ ঘিরে ফেলেছে। ছাত্রলীগে এখন নেতৃত্ব-কর্তৃত্ব নেই। এখন ছাত্রলীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক হয় আওয়ামী লীগের নেতাদের দয়ায়, অনেক ক্ষেত্রে আবার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পছন্দ-অপছন্দে। আমাদের সময় এমন ছিল না। সাধারণ ছাত্ররা চেঁচামেচি-চিৎকার করে হাত তুলে নেতা নির্বাচন করত। কোনোভাবেই সমঝোতায় আসা না গেলে অনেক জায়গায় সরাসরি ব্যালটের মাধ্যমে ভোটে নেতা নির্বাচিত হতো। সেখানে দিনের ভোট রাতে হতো না, রাত হলে রাতে, দিন হলে দিনে হতো। সেখানে স্বচ্ছতা ছিল, নিরপেক্ষতা ছিল। কিন্তু ইদানীং যেহেতু নেতা-তোষণ তাই সাধারণ জনমতের কোনো প্রয়োজন নেই। সাধারণ ছাত্র-কর্মীরা তাদের নেতা নির্বাচন করতে পারে না, নেতা খারাপ হলে তার প্রতিবাদ -প্রতিরোধও করতে পারে না। এভাবে আর যা কিছু হোক কোনো ভালো সংগঠন হতে পারে না। সেটাই হয়েছে। যোগ্যতাহীন নেতানেত্রীর কল্যাণে ছাত্রলীগ অনেকটাই ধ্বংস হয়ে গেছে। আর রাজনৈতিক নেতৃত্ব ছাত্রদের চরিত্র নষ্ট করতে সব সময়ই তৎপর। এখন যেমন দেশে তেমন ভালো জাতীয় নেত্বত্ব নেই, তেমন ভালো দলীয় নেতৃত্ব নেই। আমরা বড় বেশি উপযুক্ত নেতৃত্বের অভাবে মানবিক গুণ থেকে অনেক পিছিয়ে পড়ছি। আমাদের এ পিছিয়ে পড়া খুব সহজে দূর হবে না। জাতীয় প্রশ্নে দেশের সাধারণ মানুষ অনেকটাই নিরাসক্ত, সাধারণ মানুষ মনে করে তাদের কিছু বলার নেই, করার নেই। কারণ কোনো দল, সরকার সাধারণ মানুষকে মূল্য দেয় না। মূল্যহীন সাধারণ মানুষ একেবারে দিশাহারা। অভিযোগ শুনে প্রতিকার করার কেউ নেই। সাধারণ মানুষের সমর্থন-ভালোবাসার প্রয়োজন তেমন কেউ মনে করে না। কারণ ভোটে জালিয়াতি ঢুকে গেছে। আগে যেমন সাধারণ চোরেরা মাথা নিচু করে চলত, রাজনৈতিক নেতারাও চুরি-চামারি করতে দ্বিধা করত, ভীত থাকত। যারা ভোট চুরি করে নেতা হয়েছে এ রকম নেতার জন্য হাই কোর্ট-সুপ্রিম কোর্টের দরকার হতো না, রাস্তায় মানুষের বাঁকা চোখই যথেষ্ট ছিল। এখন সাধারণ মানুষ মনে করে তারা অসহায়। জাতির জন্য, দেশের জন্য কারও কিছু করার নেই, সব করবে সরকার, সব করবেন নেতানেত্রীরা। আমাদের রাস্তাঘাট, দালানকোঠা অনেক হয়েছে, রাতদিন হচ্ছে। প্রত্যেকের মাথার ওপর অর্ধলক্ষ বিদেশি ঋণ। মায়ের পেটে যে বাচ্চা রয়েছে সে-ও এ ঋণ মাথায় নিয়ে জন্ম নেবে। এ অবস্থা থেকে বাঁচতে চাইলে, দেশ ও জাতিকে বিশ্বদরবারে সম্মানিত করতে চাইলে অথবা যে সম্মান আমাদের আছে সে সম্মান অক্ষুণ্ণ রাখতে চাইলে সব ভেদাভেদ ভুলে দেশ ও জাতির স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। একজন আরেকজনের ওপর শুধু শুধু দোষ চাপিয়ে দুষ্কৃতকারী লম্পটদের কুকর্ম করতে উৎসাহ দেওয়া ছাড়া ভালো কিছু হচ্ছে বলে মনে হয় না। দুর্গাপূজা উৎসবের আগে আগে আমাদের পুলিশ কি গর্বই না করছিল- কোনো শঙ্কা নেই। কোথাও কোনো দাঙ্গা-হাঙ্গামা হওয়ার সম্ভাবনা নেই। সবকিছু ঠিকঠাক। কিন্তু তার মধ্যেই কি কিয়ামতের গজবই না দেখা গেল কুমিল্লার নানুয়ার দীঘির পাড় বীর হনুমানের কোলে কোরআন শরিফ রেখে দেওয়ায়। আমরা পুলিশের দেওয়া টিভি ফুটেজে দেখলাম ইকবাল হোসেন নামে এক আধপাগল কাজটি করেছে। এটা যদি পাগলের পাগলামি হতো তেমন কিছু ভাবার ছিল না। এ শুধু পাগলের পাগলামি নয়। পরের দিকে যেসব ক্ষয়ক্ষতি-উত্তেজনা হয়েছে এর অনেকটাই পরিকল্পিত। আমাদের পুলিশ আমাদের ইন্টেলিজেন্স এত তুখোড় যে ৭০ হাত মাটির নিচ থেকেও খুঁজে বের করে আনতে পারে। কুমিল্লার কোটবাড়ীর আশপাশে কোথাও এক জঙ্গি আস্তানায় আক্রমণ করে চার বা পাঁচ জনকে মেরে ফেলা হয়েছিল। তার মধ্যে একজন কোলের শিশু, দুজন মেয়ে আর একজন পূর্ণবয়সী মানুষ। বউ-পোলাপান নিয়ে কোনো লোক জঙ্গি হয়? কোলের শিশু আর বাচ্চা সন্তান নিয়ে আর যা-ই করুক মৃত্যুফাঁদে কেউ পা দেয় না। তা-ও আমাদের পুলিশরা দেখিয়েছে। আমাদেরও মেনে নিতে হয়েছে। কিন্তু সারা জীবন আমি যে হাদিস-কোরআন পড়েছি তাতে এসব জালিমি কর্র্মকান্ডে অনেকের শেষ বিচার পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে না, এ দুনিয়াতেই অনেকের বিচার হবে। আল্লাহর সব থেকে প্রিয় মানুষের জীবন ধ্বংস করে কেউ সহজে পার পেতে পারে না। আমরা হেলাফেলা করতে পারি। কিন্তু আল্লাহর বিচারে কোনো ছাড় নেই। সেখানে ঠিক বিচার হবে। ইকবাল হোসেন পূজামন্ডপে কোরআন রেখে আর কোনো জায়গা পেল না কক্সবাজার চলে গেল! সেখানেও কত কান্ড। গায়ে জামা ছিল না, পয়সাপাতিও হয়তো ছিল না। ভবঘুরের মতো সেখানেও এক মসজিদের বারান্দায় কোরআন নিয়ে বসে ছিল। সেই মসজিদের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা বলেছেন, ইকবাল হোসেনের কাছে যে কোরআন পাওয়া গেছে সে কোরআন তাদের মসজিদের নয়। তাহলে ওখানেও কোরআন নিয়ে কিছু করতে চেয়েছিল। এই ইকবাল হোসেনকেও পুলিশ সরাসরি ধরতে পারেনি। সাধারণ মানুষই থানায় খবর দিয়ে ধরিয়ে দিয়েছে। তাই সাধারণ মানুষ যতক্ষণ সক্রিয় না হবে সরকারি এজেন্সি তেমন কিছু করতে পারবে না। মানুষের চোখ যে কত বড় জিনিস তা আমি মুক্তিযুদ্ধের সময় দেখেছি। কোনো কোনো জায়গায় আমরা আক্রমণ করেছি অথবা হানাদাররা আমাদের ওপর আক্রমণ করেছে। যুদ্ধ ক্ষেত্রে কোনো কিছু পড়ে থাকলে অথবা বেকায়দায় পড়ে হানাদাররা কোনো কিছু ফেলে গেলে কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই সাধারণ মানুষ সেসব খোয়া যাওয়া জিনিসপত্র নিয়ে কাদেরিয়া বাহিনীর ঘাঁটিতে হাজির হতো। মুক্তিযুদ্ধের একেবারে প্রথম দিকে আমার কাছে পুলিশের একটি ব্যাটাগান ছিল, তার ম্যাগাজিন ছিল দুটি। এক্সট্রা ম্যাগাজিন বয়ে বেড়াতে অসুবিধা হচ্ছিল বলে এপ্রিলের শেষে অথবা মে’র প্রথম সপ্তাহে এক পাট খেতে ম্যাগাজিনটি ফেলে দিয়েছিলাম। মাসখানেক পর কাদেরিয়া বাহিনী সুশৃঙ্খল হলে চারদিকে মুক্তিবাহিনীর ঘাঁটি স্থাপিত হলে খবর পাওয়া যায় পশ্চিমাঞ্চলে সয়া-পালিমার কাছে এক মারাত্মক অস্ত্র পাওয়া গেছে। যারা পেয়েছে তারা সরাসরি আমার হাতে দিতে চায়। তাদের সময় দেওয়া হয়েছিল। সয়া-পালিমার চার-পাঁচ জন খুব ভালো করে কাগজে মুড়িয়ে গামছায় বেঁধে ব্যাটাগানের ম্যাগাজিনটি সখীপুর পাহাড়ের আন্ধীতে আমার কাছে নিয়ে এসেছিল। গামছায় বাঁধা পোঁটলা হাতে নিয়েই বুঝেছিলাম মাস দেড়েক আগে সেটি আমার ফেলে আসা ব্যাটাগানের ম্যাগাজিন। তাদের সামনে কিছু না বলে ঘরে গিয়ে পোঁটলাটি খুলে ম্যাগাজিন পেয়ে দারুণ খুশি হয়েছিলাম। খুশিতে আমার অন্তরাত্মা হাওয়ায় ভেসে বেড়াচ্ছিল। সয়া-পালিমার লোকজনদের এক এক করে বুকে জড়িয়ে খুব উৎসাহ দিয়েছিলাম। তারা সত্যিকারেই এক প্রয়োজনীয় যুদ্ধাস্ত্র পেয়েছে। যাতে সবার উৎসাহ বাড়ে সেজন্যই অমনটা করেছিলাম। তখন ম্যাগাজিনটার প্রয়োজন ছিল।

একেবারে না পেলেও কোনো অসুবিধা হতো না। কিন্তু জিনিসটি পেয়ে সাধারণ মানুষের উৎসাহ আরও বাড়িয়ে তোলার জন্য তাদের দারুণভাবে উৎসাহ দিয়েছিলাম। যেদিন সাধারণ মানুষ উৎসাহিত হবে, রাষ্ট্রের সব কাজে অংশ নেবে সেদিনই সরকারের অনেক বোঝা কমে যাবে এবং দেশ অনেক ভালো হয়ে যাবে।

 

 

লেখক : রাজনীতিক।

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশে সফল নির্বাচন দেখতে চায় ইইউ
বাংলাদেশে সফল নির্বাচন দেখতে চায় ইইউ

২ মিনিট আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

১৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণার মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নারী নিহত
সিরাজগঞ্জে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণার মোটরসাইকেলের ধাক্কায় নারী নিহত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনমনে বিভ্রান্তি তৈরির অপচেষ্টার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি ডিএমপি কমিশনারের
জনমনে বিভ্রান্তি তৈরির অপচেষ্টার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি ডিএমপি কমিশনারের

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৩ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৩ নভেম্বর ২০২৫

৪০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

৪৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ট্রলারসহ ১৩ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
দুই ট্রলারসহ ১৩ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ
জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা
লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু
জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা
লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা
এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬
ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল
ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে
প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে

নগর জীবন

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা
আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা

নগর জীবন