শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২১

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানজনক ডক্টরেট : রবীন্দ্রনাথ বনাম শরৎচন্দ্র

শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানজনক ডক্টরেট : রবীন্দ্রনাথ বনাম শরৎচন্দ্র

যে কজন মানুষ ছাড়া বাঙালির দিন গুজরানের উপায় নেই তার অন্যতম কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। বাঙালির সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনা, প্রেম-বিরহ, বিদ্রোহ, বিয়োগগাথা ও উৎসব- কোনোটাই রবীন্দ্রনাথকে ছাড়া সম্ভব নয়। বাঙালির শিক্ষাগুরু ও পথপ্রদর্শক রবীন্দ্রনাথ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এসেছিলেন। এখানে বসে গান রচনা করেছিলেন, সভায় বক্তৃতাও করেছিলেন। ১৯৩৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফ থেকে তাঁকে সম্মানজনক ডক্টরেটও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু কবিগুরু অসুস্থতার অজুহাতে সেই ডক্টরেট নিতে আসেননি। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক ও তখনকার ছাত্রদের থেকে জানা যায় তাঁর সঙ্গে কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ও যদুনাথ সরকারকে ডক্টরেট দেওয়ায় তিনি সমাবর্তনে আসেননি। বিষয়টি সত্যিই বেদনার!

দুই. সৈয়দ আবুল মকসুদ তাঁর ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও বাংলাদেশে উচ্চশিক্ষা’ গ্রন্থে জানাচ্ছেন, প্রতিষ্ঠার পরবর্তী ৯০ বছরে দেশ-বিদেশের বহু গুণীজনকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সম্মানজনক ডক্টরেট ডিগ্রিতে ভূষিত করেছে। ১৯৪৭-পরবর্তীকালে এবং বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পর অনেকে ওই সম্মান পেয়েছেন রাজনৈতিক বিবেচনায়। কিন্তু প্রথম দুই দশকে যাঁরা এ ডিগ্রিতে ভূষিত হয়েছেন তাঁরা নিজ নিজ ক্ষেত্রে বিশিষ্ট এবং ওই সম্মানের যোগ্য। প্রথমবার ১৯২২ সালে ডক্টর অব ল দেওয়া হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য বাংলার গভর্নর আর্ল অব রোনাল্ডসকে। দ্বিতীয়বার ১৯২৫-এ পান উপাচার্য স্যার পি জে হার্টগ। ১৯২৭ সালে পান বাংলার গভর্নর আর্ল অব লিটন এবং বাংলা বিভাগের প্রথম প্রধান মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী। ১৯৩২ সালে দেওয়া হয় বাংলার গভর্নর ও সাবেক আচার্য স্যার ফ্রান্সিস স্ট্যানলি জ্যাকসন এবং নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্ত বিজ্ঞানী চন্দ্রশেখর ভেঙ্কটরমনকে। ১৯৩৬ সালে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক ব্যক্তিকে সম্মানজনক ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান করা হয়। তখন স্যার এ এফ রহমান ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য। তাঁরই উদ্যোগে সাতজন বিশিষ্ট ব্যক্তিকে ডিগ্রি দিয়ে সম্মানিত করার আয়োজন হয়। সংখ্যায় সেবার বেশিজনকে ডক্টরেট দেওয়ার কারণ তাঁদের অনেকের বয়স খুব বেশি হয়েছিল এবং তাঁরা অসুস্থ ছিলেন। সেবারের ডিগ্রিপ্রাপ্তরা হলেন- স্যার আবদুর রহিম, স্যার জগদীশচন্দ্র বসু, স্যার প্রফুল্লচন্দ্র রায়, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, যদুনাথ সরকার এবং গভর্নর ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক চ্যান্সেলর স্যার জন এন্ডারসন।

ডিগ্রি প্রদানের বিশেষ সমাবর্তনে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর অনুপস্থিত ছিলেন। অসুস্থতার অজুহাতে তিনি ঢাকা আসেননি। অথচ ১৯৩৫ সালে কাশী বিশ্ববিদ্যালয়ের ডি.লিট তিনি নিজে গিয়ে গ্রহণ করেন। ১৯৩৮ সালে তিনি ওসমানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানজনক ডক্টরেটও নিজে গিয়ে গ্রহণ করেন। সেবার তিনি ঢাকা না আসায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষকসহ ঢাকার নাগরিকরাও হতাশ ও অসন্তুষ্ট হয়েছিলেন। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক ও তখনকার ছাত্ররা জানিয়েছেন ভিন্ন কথা। মূল বিষয়টি ছিল তাঁর সঙ্গে শরৎচন্দ্র ও যদুনাথকে ডক্টরেট দেওয়ায় তিনি সমাবর্তনে আসেননি। তখন তিনি মনে করতেন বাংলায় তিনি কারোরই সমপর্যায়ের নন। অবশ্য এটি মনে করার যৌক্তিক কারণও ছিল। এ এফ রহমানের উদ্যোগে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক্সিকিউটিভ কাউন্সিল (সিনেট) ও অ্যাকাডেমিক কাউন্সিল (সিন্ডিকেট) শরৎচন্দ্রের নাম প্রস্তাব ও অনুমোদন করে। তথাকথিত উচ্চশিক্ষিত না হওয়ায় শরৎচন্দ্রকে ডি.লিট না দেওয়ার পক্ষে মূলধারার বাঙালি হিন্দু কবি-সাহিত্যিকের একটি গোষ্ঠী সক্রিয় ছিল। হিন্দু সমাজের রক্ষণশীলতার বিরুদ্ধে তাঁর গল্প-উপন্যাসে ছিল প্রতিবাদ ও কটাক্ষ। ফলে প্রতিক্রিয়াশীলরা শরৎচন্দ্রের প্রতি প্রসন্ন ছিলেন না। ঢাকার সবচেয়ে প্রভাবশালী সাময়িকী ‘ঢাকা প্রকাশ’ এক প্রতিবেদনে লিখেছিল : ‘[যাঁরা ডি.লিট পাচ্ছেন]...সেই তালিকার মধ্যে শ্রীযুক্ত শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় মহাশয়ের নাম দেখিয়া রুচির প্রশংসা করিতে পারিতেছি না বলিয়া দুঃখিত। তালিকায় প্রকাশিত অপরাপর সুধীবর্গের তুলনায় নীতি ও যোগ্যতার দিক দিয়া শ্রীযুক্ত শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়কে “ডক্টর অব লিটারেচার” উপাধি প্রদান করা যাইতে পারে কি না, সে বিষয়ে যথেষ্ট সন্দেহের অবকাশ আছে।’

শরৎচন্দ্রকে ডি.লিট প্রদানের প্রস্তাবে বাধা এসেছিল খুব অশালীনভাবেই। ‘ঢাকা প্রকাশ’ খোঁচা দিয়ে এমনও লিখেছিল : ‘শ্রীযুক্ত চট্টোপাধ্যায় মহাশয় চরিত্রহীন, গৃহদাহ প্রভৃতি উপন্যাস রচনা করিয়া ডি.লিট উপাধি পাওয়ার যোগ্য বিবেচিত হইয়াছেন। এমতাবস্থায় “লন্ডন রহস্য” প্রণেতা মি. রেনলড্স আজ বাঁচিয়া থাকিলে তাঁহাকে কি উপাধি প্রদান করিলে শোভন হইতে পারে, সে চিন্তায় কেহ কেহ যে উষ্ণমস্তিষ্কে অসংখ্য বিনিদ্ররজনী যাপন করিতেন না এমন নহে।’ শরৎচন্দ্রের ডি.লিট প্রাপ্তি প্রশ্নে রবীন্দ্রনাথও খুশি হননি। অসুস্থতার অজুহাতে তিনি পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে উপস্থিত হননি। অর্থনীতিবিদ ভবতোষ দত্তের অনুমান- শুধু একা রবীন্দ্রনাথকে ডি.লিট দিলে তিনি যেতেন। মুহম্মদ শহীদুল্লাহ, নজরুল ইসলাম, জসীমউদ্দীন প্রমুখ এবং প্রগতিশীল মুসলমানদের সংগঠন ঢাকার ‘মুসলিম সাহিত্য সমাজ’ শরৎচন্দ্রকে ডি.লিট দেওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করে। রবীন্দ্রনাথ নন বরং শরৎচন্দ্রই গুরুতর অসুস্থ ছিলেন। অসুস্থ শরীরেও ঢাকা সফর করে মুসলমান সম্প্রদায়ের আতিথেয়তায় শরৎচন্দ্র খুবই প্রীত হন।

তিন. ১৯২১ সালে শিক্ষা নিয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সঙ্গে শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের বিতর্ক হয়েছিল। সাংবাদিক নলিনীকান্ত সরকার তাঁর ‘আসা যাওয়ার মাঝখানে’ বইটিতে এ ব্যাপারে স্মৃতিচারণা করেছেন। ইউরোপ ও আমেরিকা ভ্রমণ শেষে কবিগুরু ১৯২১ সালের ১৬ জুলাই কলকাতা প্রত্যাবর্তন করেন। ফিরে আসার পর তিনি ‘শিক্ষার মিলন’ নামে একটি প্রবন্ধ পাঠ করেন। এ প্রবন্ধে অসহযোগ আন্দোলনের প্রতি কটাক্ষ থাকায় শুরু হলো প্রতিক্রিয়া। কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় তখন হাওড়া জেলা কংগ্রেসের সভাপতি। ‘শিক্ষার বিরোধ’ প্রবন্ধ লিখে শরৎচন্দ্র রবীন্দ্রনাথের ‘শিক্ষার মিলন’ প্রবন্ধের জবাব দিলেন। ‘শিক্ষার মিলন’ প্রবন্ধে রবীন্দ্রনাথ লিখেছিলেন- ‘এ কথা মানতেই হবে যে, আজকের দিনে পৃথিবীতে পশ্চিমের লোক জয়ী হয়েছে। পৃথিবীকে তারা কামধেনুর মতো দোহন করছে, তাদের পাত্র ছাপিয়ে গেল। আমরা বাইরে দাঁড়িয়ে হাঁ করে তাকিয়ে আছি, দিন দিন দেখছি আমাদের ভোগে অন্নের ভাগ কম পড়ে যাচ্ছে।... বিশ্বকে ভোগ করার অধিকার ওরা কেন পেয়েছে? নিশ্চয়ই যে কোন একটা সত্যের জোরে।’ শরৎচন্দ্র লিখলেন, ‘আমরা উপবাসী রয়েছি সত্যই কিন্তু তাই বলেই কি এই কথা মানতেই হবে যে, এই অধিকার পেয়েছে তারা নিশ্চয়ই একটা সত্যের জোরে? এবং এই সত্য তাদের কাছ থেকে আমাদের শিখতেই হবে।’

‘শিক্ষার মিলন’ প্রবন্ধের কথাগুলোকে আরও স্পষ্ট করার জন্য পরবর্তীতে রবীন্দ্রনাথ ‘সত্যের আহ্‌বান’ শীর্ষক আরেকটি প্রবন্ধ লেখেন। প্রবন্ধটিতে রবীন্দ্রনাথ মহাত্মা গান্ধীর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা প্রদর্শন করলেও গান্ধীর রাজনৈতিক কর্মকান্ডের তীব্র সমালোচনা করেন। বিশেষ করে রবীন্দ্রনাথ বিদ্যালয় বর্জন, চরখা, বিলিতি কাপড় পোড়ানো ইত্যাদি কাজের তীব্র সমালোচনা করেন।

ব্রিটিশবিরোধী বিপ্লব ও বিপ্লবীদের উসকে দেওয়ার অভিযোগে ১৯২৭ সালের জানুয়ারিতে শরৎচন্দ্রের বিখ্যাত উপন্যাস ‘পথের দাবি’ নিষিদ্ধ হয়। শরৎচন্দ্র এ ব্যাপারে রবীন্দ্রনাথকে তাঁর পাশে চেয়েছিলেন। তিনি নিজে তাঁর বই রবীন্দ্রনাথকে পৌঁছে দেন। রবীন্দ্রনাথ শরৎচন্দ্রকে চিঠি লিখে জানান যে, বইখানি উত্তেজক। অর্থাৎ ইংরেজদের সম্পর্কে পাঠকের মনকে অপ্রসন্ন করে তোলে। রবীন্দ্রনাথ আরও লেখেন- ইংরেজরা যথেষ্ট সহিষ্ণু, যা আর কোন দেশে দেখতে পাওয়া যায় না। কলম বন্ধ না করে শক্তিকে স্বীকার করেই কলম চালানোর কথা বলেন রবীন্দ্রনাথ। যাই হোক, তাঁর উপন্যাস নিষিদ্ধ করার মতো অন্যায়ের বিরুদ্ধে নোবেলজয়ী কবিকে পাশে না পেয়ে দুঃখিত হয়েছিলেন শরৎচন্দ্র।

চার. কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। তিনি কবিতা, উপন্যাস, ছোটগল্প, নাটক, গানসহ সৃজনশীল সাহিত্যের প্রতিটি শাখাতেই লিখেছেন। রবীন্দ্রনাথের লেখার সংখ্যা, মান ও দার্শনিক গভীরতায় তাঁর কাছাকাছি কাউকে পাওয়া মুশকিল। বলতে গেলে একক প্রচেষ্টায় কবিগুরু বাংলা ভাষাকে বিশ্বের দরবারে একটি সম্মানজনক আসন করে দিয়েছেন। আর শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় লিখেছেন শুধু উপন্যাস ও গল্প। জনপ্রিয়তার বিচারে তিনি অপ্রতিদ্ব›দ্বী কথাসাহিত্যিক। তাঁর ‘দেবদাস’ নিয়ে দুই বাংলা এবং বলিউডে বিগ বাজেটের চলচ্চিত্র হয়েছে। তবে যুগসঞ্চিত রক্ষণশীলতা ও কূপমন্ডুকতার বিরুদ্ধে তাঁর সহজ সরল ভাষার লেখনী সমাজের সাধারণ মানুষের মধ্যে নিঃসন্দেহে যৌক্তিক ও মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তুলতে সহায়ক হয়েছিল। এখানেই কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্রের সার্থকতা। বিশ্বমানের সাহিত্য রচনা, বাঙালির আনন্দ-বেদনা, প্রেম-বিরহ ও আবেগের ভাষা নির্মাণ, তার চিন্তা ও চেতনার ন্যারেটিভ তৈরি ইত্যাদি কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে আলাদা ও এককভাবে সম্মানজনক ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান করলে ভালো হতো। তাতে বিশ্বকবিও খুশি হতেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্বটিও যথাযথভাবে পালন করা হতো। তবে এভাবেও বিষয়টিকে দেখা যেতে পারে যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ও যদুনাথ সরকারের সঙ্গে সম্মানজনক ডক্টরেট ডিগ্রি নিলে তিনি খাটো হতেন না, বরং বৃহৎ মানুষের উদার মনের পরিচয়ই বহন করত। কেননা যে-যার যোগ্যতায় ইতিহাসে স্থান করে নেন। কারও স্থান কেউ নিতে পারে না।

লেখক : অধ্যাপক আইন বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে