শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২১

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানজনক ডক্টরেট : রবীন্দ্রনাথ বনাম শরৎচন্দ্র

শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানজনক ডক্টরেট : রবীন্দ্রনাথ বনাম শরৎচন্দ্র

যে কজন মানুষ ছাড়া বাঙালির দিন গুজরানের উপায় নেই তার অন্যতম কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। বাঙালির সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনা, প্রেম-বিরহ, বিদ্রোহ, বিয়োগগাথা ও উৎসব- কোনোটাই রবীন্দ্রনাথকে ছাড়া সম্ভব নয়। বাঙালির শিক্ষাগুরু ও পথপ্রদর্শক রবীন্দ্রনাথ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এসেছিলেন। এখানে বসে গান রচনা করেছিলেন, সভায় বক্তৃতাও করেছিলেন। ১৯৩৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফ থেকে তাঁকে সম্মানজনক ডক্টরেটও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু কবিগুরু অসুস্থতার অজুহাতে সেই ডক্টরেট নিতে আসেননি। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক ও তখনকার ছাত্রদের থেকে জানা যায় তাঁর সঙ্গে কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ও যদুনাথ সরকারকে ডক্টরেট দেওয়ায় তিনি সমাবর্তনে আসেননি। বিষয়টি সত্যিই বেদনার!

দুই. সৈয়দ আবুল মকসুদ তাঁর ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও বাংলাদেশে উচ্চশিক্ষা’ গ্রন্থে জানাচ্ছেন, প্রতিষ্ঠার পরবর্তী ৯০ বছরে দেশ-বিদেশের বহু গুণীজনকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সম্মানজনক ডক্টরেট ডিগ্রিতে ভূষিত করেছে। ১৯৪৭-পরবর্তীকালে এবং বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পর অনেকে ওই সম্মান পেয়েছেন রাজনৈতিক বিবেচনায়। কিন্তু প্রথম দুই দশকে যাঁরা এ ডিগ্রিতে ভূষিত হয়েছেন তাঁরা নিজ নিজ ক্ষেত্রে বিশিষ্ট এবং ওই সম্মানের যোগ্য। প্রথমবার ১৯২২ সালে ডক্টর অব ল দেওয়া হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য বাংলার গভর্নর আর্ল অব রোনাল্ডসকে। দ্বিতীয়বার ১৯২৫-এ পান উপাচার্য স্যার পি জে হার্টগ। ১৯২৭ সালে পান বাংলার গভর্নর আর্ল অব লিটন এবং বাংলা বিভাগের প্রথম প্রধান মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী। ১৯৩২ সালে দেওয়া হয় বাংলার গভর্নর ও সাবেক আচার্য স্যার ফ্রান্সিস স্ট্যানলি জ্যাকসন এবং নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্ত বিজ্ঞানী চন্দ্রশেখর ভেঙ্কটরমনকে। ১৯৩৬ সালে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক ব্যক্তিকে সম্মানজনক ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান করা হয়। তখন স্যার এ এফ রহমান ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য। তাঁরই উদ্যোগে সাতজন বিশিষ্ট ব্যক্তিকে ডিগ্রি দিয়ে সম্মানিত করার আয়োজন হয়। সংখ্যায় সেবার বেশিজনকে ডক্টরেট দেওয়ার কারণ তাঁদের অনেকের বয়স খুব বেশি হয়েছিল এবং তাঁরা অসুস্থ ছিলেন। সেবারের ডিগ্রিপ্রাপ্তরা হলেন- স্যার আবদুর রহিম, স্যার জগদীশচন্দ্র বসু, স্যার প্রফুল্লচন্দ্র রায়, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, যদুনাথ সরকার এবং গভর্নর ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক চ্যান্সেলর স্যার জন এন্ডারসন।

ডিগ্রি প্রদানের বিশেষ সমাবর্তনে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর অনুপস্থিত ছিলেন। অসুস্থতার অজুহাতে তিনি ঢাকা আসেননি। অথচ ১৯৩৫ সালে কাশী বিশ্ববিদ্যালয়ের ডি.লিট তিনি নিজে গিয়ে গ্রহণ করেন। ১৯৩৮ সালে তিনি ওসমানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানজনক ডক্টরেটও নিজে গিয়ে গ্রহণ করেন। সেবার তিনি ঢাকা না আসায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষকসহ ঢাকার নাগরিকরাও হতাশ ও অসন্তুষ্ট হয়েছিলেন। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক ও তখনকার ছাত্ররা জানিয়েছেন ভিন্ন কথা। মূল বিষয়টি ছিল তাঁর সঙ্গে শরৎচন্দ্র ও যদুনাথকে ডক্টরেট দেওয়ায় তিনি সমাবর্তনে আসেননি। তখন তিনি মনে করতেন বাংলায় তিনি কারোরই সমপর্যায়ের নন। অবশ্য এটি মনে করার যৌক্তিক কারণও ছিল। এ এফ রহমানের উদ্যোগে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক্সিকিউটিভ কাউন্সিল (সিনেট) ও অ্যাকাডেমিক কাউন্সিল (সিন্ডিকেট) শরৎচন্দ্রের নাম প্রস্তাব ও অনুমোদন করে। তথাকথিত উচ্চশিক্ষিত না হওয়ায় শরৎচন্দ্রকে ডি.লিট না দেওয়ার পক্ষে মূলধারার বাঙালি হিন্দু কবি-সাহিত্যিকের একটি গোষ্ঠী সক্রিয় ছিল। হিন্দু সমাজের রক্ষণশীলতার বিরুদ্ধে তাঁর গল্প-উপন্যাসে ছিল প্রতিবাদ ও কটাক্ষ। ফলে প্রতিক্রিয়াশীলরা শরৎচন্দ্রের প্রতি প্রসন্ন ছিলেন না। ঢাকার সবচেয়ে প্রভাবশালী সাময়িকী ‘ঢাকা প্রকাশ’ এক প্রতিবেদনে লিখেছিল : ‘[যাঁরা ডি.লিট পাচ্ছেন]...সেই তালিকার মধ্যে শ্রীযুক্ত শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় মহাশয়ের নাম দেখিয়া রুচির প্রশংসা করিতে পারিতেছি না বলিয়া দুঃখিত। তালিকায় প্রকাশিত অপরাপর সুধীবর্গের তুলনায় নীতি ও যোগ্যতার দিক দিয়া শ্রীযুক্ত শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়কে “ডক্টর অব লিটারেচার” উপাধি প্রদান করা যাইতে পারে কি না, সে বিষয়ে যথেষ্ট সন্দেহের অবকাশ আছে।’

শরৎচন্দ্রকে ডি.লিট প্রদানের প্রস্তাবে বাধা এসেছিল খুব অশালীনভাবেই। ‘ঢাকা প্রকাশ’ খোঁচা দিয়ে এমনও লিখেছিল : ‘শ্রীযুক্ত চট্টোপাধ্যায় মহাশয় চরিত্রহীন, গৃহদাহ প্রভৃতি উপন্যাস রচনা করিয়া ডি.লিট উপাধি পাওয়ার যোগ্য বিবেচিত হইয়াছেন। এমতাবস্থায় “লন্ডন রহস্য” প্রণেতা মি. রেনলড্স আজ বাঁচিয়া থাকিলে তাঁহাকে কি উপাধি প্রদান করিলে শোভন হইতে পারে, সে চিন্তায় কেহ কেহ যে উষ্ণমস্তিষ্কে অসংখ্য বিনিদ্ররজনী যাপন করিতেন না এমন নহে।’ শরৎচন্দ্রের ডি.লিট প্রাপ্তি প্রশ্নে রবীন্দ্রনাথও খুশি হননি। অসুস্থতার অজুহাতে তিনি পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে উপস্থিত হননি। অর্থনীতিবিদ ভবতোষ দত্তের অনুমান- শুধু একা রবীন্দ্রনাথকে ডি.লিট দিলে তিনি যেতেন। মুহম্মদ শহীদুল্লাহ, নজরুল ইসলাম, জসীমউদ্দীন প্রমুখ এবং প্রগতিশীল মুসলমানদের সংগঠন ঢাকার ‘মুসলিম সাহিত্য সমাজ’ শরৎচন্দ্রকে ডি.লিট দেওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করে। রবীন্দ্রনাথ নন বরং শরৎচন্দ্রই গুরুতর অসুস্থ ছিলেন। অসুস্থ শরীরেও ঢাকা সফর করে মুসলমান সম্প্রদায়ের আতিথেয়তায় শরৎচন্দ্র খুবই প্রীত হন।

তিন. ১৯২১ সালে শিক্ষা নিয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সঙ্গে শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের বিতর্ক হয়েছিল। সাংবাদিক নলিনীকান্ত সরকার তাঁর ‘আসা যাওয়ার মাঝখানে’ বইটিতে এ ব্যাপারে স্মৃতিচারণা করেছেন। ইউরোপ ও আমেরিকা ভ্রমণ শেষে কবিগুরু ১৯২১ সালের ১৬ জুলাই কলকাতা প্রত্যাবর্তন করেন। ফিরে আসার পর তিনি ‘শিক্ষার মিলন’ নামে একটি প্রবন্ধ পাঠ করেন। এ প্রবন্ধে অসহযোগ আন্দোলনের প্রতি কটাক্ষ থাকায় শুরু হলো প্রতিক্রিয়া। কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় তখন হাওড়া জেলা কংগ্রেসের সভাপতি। ‘শিক্ষার বিরোধ’ প্রবন্ধ লিখে শরৎচন্দ্র রবীন্দ্রনাথের ‘শিক্ষার মিলন’ প্রবন্ধের জবাব দিলেন। ‘শিক্ষার মিলন’ প্রবন্ধে রবীন্দ্রনাথ লিখেছিলেন- ‘এ কথা মানতেই হবে যে, আজকের দিনে পৃথিবীতে পশ্চিমের লোক জয়ী হয়েছে। পৃথিবীকে তারা কামধেনুর মতো দোহন করছে, তাদের পাত্র ছাপিয়ে গেল। আমরা বাইরে দাঁড়িয়ে হাঁ করে তাকিয়ে আছি, দিন দিন দেখছি আমাদের ভোগে অন্নের ভাগ কম পড়ে যাচ্ছে।... বিশ্বকে ভোগ করার অধিকার ওরা কেন পেয়েছে? নিশ্চয়ই যে কোন একটা সত্যের জোরে।’ শরৎচন্দ্র লিখলেন, ‘আমরা উপবাসী রয়েছি সত্যই কিন্তু তাই বলেই কি এই কথা মানতেই হবে যে, এই অধিকার পেয়েছে তারা নিশ্চয়ই একটা সত্যের জোরে? এবং এই সত্য তাদের কাছ থেকে আমাদের শিখতেই হবে।’

‘শিক্ষার মিলন’ প্রবন্ধের কথাগুলোকে আরও স্পষ্ট করার জন্য পরবর্তীতে রবীন্দ্রনাথ ‘সত্যের আহ্‌বান’ শীর্ষক আরেকটি প্রবন্ধ লেখেন। প্রবন্ধটিতে রবীন্দ্রনাথ মহাত্মা গান্ধীর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা প্রদর্শন করলেও গান্ধীর রাজনৈতিক কর্মকান্ডের তীব্র সমালোচনা করেন। বিশেষ করে রবীন্দ্রনাথ বিদ্যালয় বর্জন, চরখা, বিলিতি কাপড় পোড়ানো ইত্যাদি কাজের তীব্র সমালোচনা করেন।

ব্রিটিশবিরোধী বিপ্লব ও বিপ্লবীদের উসকে দেওয়ার অভিযোগে ১৯২৭ সালের জানুয়ারিতে শরৎচন্দ্রের বিখ্যাত উপন্যাস ‘পথের দাবি’ নিষিদ্ধ হয়। শরৎচন্দ্র এ ব্যাপারে রবীন্দ্রনাথকে তাঁর পাশে চেয়েছিলেন। তিনি নিজে তাঁর বই রবীন্দ্রনাথকে পৌঁছে দেন। রবীন্দ্রনাথ শরৎচন্দ্রকে চিঠি লিখে জানান যে, বইখানি উত্তেজক। অর্থাৎ ইংরেজদের সম্পর্কে পাঠকের মনকে অপ্রসন্ন করে তোলে। রবীন্দ্রনাথ আরও লেখেন- ইংরেজরা যথেষ্ট সহিষ্ণু, যা আর কোন দেশে দেখতে পাওয়া যায় না। কলম বন্ধ না করে শক্তিকে স্বীকার করেই কলম চালানোর কথা বলেন রবীন্দ্রনাথ। যাই হোক, তাঁর উপন্যাস নিষিদ্ধ করার মতো অন্যায়ের বিরুদ্ধে নোবেলজয়ী কবিকে পাশে না পেয়ে দুঃখিত হয়েছিলেন শরৎচন্দ্র।

চার. কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। তিনি কবিতা, উপন্যাস, ছোটগল্প, নাটক, গানসহ সৃজনশীল সাহিত্যের প্রতিটি শাখাতেই লিখেছেন। রবীন্দ্রনাথের লেখার সংখ্যা, মান ও দার্শনিক গভীরতায় তাঁর কাছাকাছি কাউকে পাওয়া মুশকিল। বলতে গেলে একক প্রচেষ্টায় কবিগুরু বাংলা ভাষাকে বিশ্বের দরবারে একটি সম্মানজনক আসন করে দিয়েছেন। আর শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় লিখেছেন শুধু উপন্যাস ও গল্প। জনপ্রিয়তার বিচারে তিনি অপ্রতিদ্ব›দ্বী কথাসাহিত্যিক। তাঁর ‘দেবদাস’ নিয়ে দুই বাংলা এবং বলিউডে বিগ বাজেটের চলচ্চিত্র হয়েছে। তবে যুগসঞ্চিত রক্ষণশীলতা ও কূপমন্ডুকতার বিরুদ্ধে তাঁর সহজ সরল ভাষার লেখনী সমাজের সাধারণ মানুষের মধ্যে নিঃসন্দেহে যৌক্তিক ও মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তুলতে সহায়ক হয়েছিল। এখানেই কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্রের সার্থকতা। বিশ্বমানের সাহিত্য রচনা, বাঙালির আনন্দ-বেদনা, প্রেম-বিরহ ও আবেগের ভাষা নির্মাণ, তার চিন্তা ও চেতনার ন্যারেটিভ তৈরি ইত্যাদি কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে আলাদা ও এককভাবে সম্মানজনক ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান করলে ভালো হতো। তাতে বিশ্বকবিও খুশি হতেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্বটিও যথাযথভাবে পালন করা হতো। তবে এভাবেও বিষয়টিকে দেখা যেতে পারে যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ও যদুনাথ সরকারের সঙ্গে সম্মানজনক ডক্টরেট ডিগ্রি নিলে তিনি খাটো হতেন না, বরং বৃহৎ মানুষের উদার মনের পরিচয়ই বহন করত। কেননা যে-যার যোগ্যতায় ইতিহাসে স্থান করে নেন। কারও স্থান কেউ নিতে পারে না।

লেখক : অধ্যাপক আইন বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
সর্বশেষ খবর
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরিশালের হাত-পা বাঁধা যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বরিশালের হাত-পা বাঁধা যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা ব্যর্থতায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ
টানা ব্যর্থতায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব
১১ দেশে প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন চলছে: ইসি সচিব

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে
আফগানদের কাছে হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় জিম্বাবুয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫
ভারতে সড়ক দুর্ঘটনা, নিহত ১৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ
সূর্যের রহস্য উন্মোচন : খুঁজে পাওয়া গেল অদৃশ্য চৌম্বক তরঙ্গ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল
অবশেষে সবুজ মমির রহস্যের জট খুলল

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়
নবনিযুক্ত ও পদোন্নতিপ্রাপ্ত শিক্ষকবৃন্দের সঙ্গে ডুয়েট উপাচার্যের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে
নির্বাচনের তারিখ নির্দিষ্ট হওয়ার পরই বইমেলার সময় জানা যাবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম
পদত্যাগ করলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা
রঙিন সবজিতে ভরে ওঠবে গৃহিণীর আঙিনা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
সুদানে গণহত্যার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
বরিশাল নগরীতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
কাভার্ডভ্যানের চাকায় পিষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ
টানা ১০ ম্যাচ জয়হীন থাকায় চাকরি হারালেন উলভস কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান
কুড়িগ্রামে টানা বৃষ্টিতে নুয়ে পড়েছে আমন ধান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ
ইশতেহারের আগেই কমিশন থেকে ৪ শিক্ষকের পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান
বিএনপির বিজয় ঠেকাতে অপপ্রচার-অপকৌশল দৃশ্যমান : তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত
দ. আফ্রিকাকে ২৯৯ রানের টার্গেট দিল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবদল কর্মী হত্যার ঘটনায় যুবক গ্রেফতার
যুবদল কর্মী হত্যার ঘটনায় যুবক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় অটোরিকশায় আগুন দেওয়ার অভিযোগ
বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় অটোরিকশায় আগুন দেওয়ার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভক্তদের কাছে ক্ষমা চাইলেন শাহরুখ, কী এমন ঘটল?
ভক্তদের কাছে ক্ষমা চাইলেন শাহরুখ, কী এমন ঘটল?

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শরীয়তপুরে দুইপক্ষের সংঘর্ষ, আটক ২
শরীয়তপুরে দুইপক্ষের সংঘর্ষ, আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা
চাঁদপুরে নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়
পদ্মার এক পাঙাশ বিক্রি হলো ৬৭ হাজার টাকায়

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান
দুই বছরে দেড় লাখ মৃত্যু, কেন রক্তে ভাসছে সুদান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি
বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!
চীনের চমক, মানুষের সঙ্গে মহাকাশে চার ইঁদুর!

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে
এলপি গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা বিকেলে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?
দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার
বিদেশে নেওয়ার কথা বলে তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ, যুবক গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

জাজিরায় সংঘর্ষ, অর্ধশতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ
জাজিরায় সংঘর্ষ, অর্ধশতাধিক হাতবোমা বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

দরপতনে শুরু সপ্তাহ
দরপতনে শুরু সপ্তাহ

নগর জীবন

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির ৯ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ৯ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

জলাবদ্ধতায় বন্দি ২০০ পরিবার
জলাবদ্ধতায় বন্দি ২০০ পরিবার

দেশগ্রাম

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে উত্তাল সিলেট
উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে উত্তাল সিলেট

নগর জীবন

মূল্যস্ফীতি কাঙ্ক্ষিত হারে কমেনি
মূল্যস্ফীতি কাঙ্ক্ষিত হারে কমেনি

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ক্যাম্পেইন শুরু
জাতীয় নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ক্যাম্পেইন শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা