শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২১

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানজনক ডক্টরেট : রবীন্দ্রনাথ বনাম শরৎচন্দ্র

শেখ হাফিজুর রহমান কার্জন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানজনক ডক্টরেট : রবীন্দ্রনাথ বনাম শরৎচন্দ্র

যে কজন মানুষ ছাড়া বাঙালির দিন গুজরানের উপায় নেই তার অন্যতম কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। বাঙালির সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনা, প্রেম-বিরহ, বিদ্রোহ, বিয়োগগাথা ও উৎসব- কোনোটাই রবীন্দ্রনাথকে ছাড়া সম্ভব নয়। বাঙালির শিক্ষাগুরু ও পথপ্রদর্শক রবীন্দ্রনাথ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এসেছিলেন। এখানে বসে গান রচনা করেছিলেন, সভায় বক্তৃতাও করেছিলেন। ১৯৩৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফ থেকে তাঁকে সম্মানজনক ডক্টরেটও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু কবিগুরু অসুস্থতার অজুহাতে সেই ডক্টরেট নিতে আসেননি। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক ও তখনকার ছাত্রদের থেকে জানা যায় তাঁর সঙ্গে কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ও যদুনাথ সরকারকে ডক্টরেট দেওয়ায় তিনি সমাবর্তনে আসেননি। বিষয়টি সত্যিই বেদনার!

দুই. সৈয়দ আবুল মকসুদ তাঁর ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও বাংলাদেশে উচ্চশিক্ষা’ গ্রন্থে জানাচ্ছেন, প্রতিষ্ঠার পরবর্তী ৯০ বছরে দেশ-বিদেশের বহু গুণীজনকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সম্মানজনক ডক্টরেট ডিগ্রিতে ভূষিত করেছে। ১৯৪৭-পরবর্তীকালে এবং বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পর অনেকে ওই সম্মান পেয়েছেন রাজনৈতিক বিবেচনায়। কিন্তু প্রথম দুই দশকে যাঁরা এ ডিগ্রিতে ভূষিত হয়েছেন তাঁরা নিজ নিজ ক্ষেত্রে বিশিষ্ট এবং ওই সম্মানের যোগ্য। প্রথমবার ১৯২২ সালে ডক্টর অব ল দেওয়া হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য বাংলার গভর্নর আর্ল অব রোনাল্ডসকে। দ্বিতীয়বার ১৯২৫-এ পান উপাচার্য স্যার পি জে হার্টগ। ১৯২৭ সালে পান বাংলার গভর্নর আর্ল অব লিটন এবং বাংলা বিভাগের প্রথম প্রধান মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী। ১৯৩২ সালে দেওয়া হয় বাংলার গভর্নর ও সাবেক আচার্য স্যার ফ্রান্সিস স্ট্যানলি জ্যাকসন এবং নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্ত বিজ্ঞানী চন্দ্রশেখর ভেঙ্কটরমনকে। ১৯৩৬ সালে সবচেয়ে বেশিসংখ্যক ব্যক্তিকে সম্মানজনক ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান করা হয়। তখন স্যার এ এফ রহমান ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য। তাঁরই উদ্যোগে সাতজন বিশিষ্ট ব্যক্তিকে ডিগ্রি দিয়ে সম্মানিত করার আয়োজন হয়। সংখ্যায় সেবার বেশিজনকে ডক্টরেট দেওয়ার কারণ তাঁদের অনেকের বয়স খুব বেশি হয়েছিল এবং তাঁরা অসুস্থ ছিলেন। সেবারের ডিগ্রিপ্রাপ্তরা হলেন- স্যার আবদুর রহিম, স্যার জগদীশচন্দ্র বসু, স্যার প্রফুল্লচন্দ্র রায়, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, যদুনাথ সরকার এবং গভর্নর ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক চ্যান্সেলর স্যার জন এন্ডারসন।

ডিগ্রি প্রদানের বিশেষ সমাবর্তনে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর অনুপস্থিত ছিলেন। অসুস্থতার অজুহাতে তিনি ঢাকা আসেননি। অথচ ১৯৩৫ সালে কাশী বিশ্ববিদ্যালয়ের ডি.লিট তিনি নিজে গিয়ে গ্রহণ করেন। ১৯৩৮ সালে তিনি ওসমানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানজনক ডক্টরেটও নিজে গিয়ে গ্রহণ করেন। সেবার তিনি ঢাকা না আসায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষকসহ ঢাকার নাগরিকরাও হতাশ ও অসন্তুষ্ট হয়েছিলেন। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক ও তখনকার ছাত্ররা জানিয়েছেন ভিন্ন কথা। মূল বিষয়টি ছিল তাঁর সঙ্গে শরৎচন্দ্র ও যদুনাথকে ডক্টরেট দেওয়ায় তিনি সমাবর্তনে আসেননি। তখন তিনি মনে করতেন বাংলায় তিনি কারোরই সমপর্যায়ের নন। অবশ্য এটি মনে করার যৌক্তিক কারণও ছিল। এ এফ রহমানের উদ্যোগে বিশ্ববিদ্যালয়ের এক্সিকিউটিভ কাউন্সিল (সিনেট) ও অ্যাকাডেমিক কাউন্সিল (সিন্ডিকেট) শরৎচন্দ্রের নাম প্রস্তাব ও অনুমোদন করে। তথাকথিত উচ্চশিক্ষিত না হওয়ায় শরৎচন্দ্রকে ডি.লিট না দেওয়ার পক্ষে মূলধারার বাঙালি হিন্দু কবি-সাহিত্যিকের একটি গোষ্ঠী সক্রিয় ছিল। হিন্দু সমাজের রক্ষণশীলতার বিরুদ্ধে তাঁর গল্প-উপন্যাসে ছিল প্রতিবাদ ও কটাক্ষ। ফলে প্রতিক্রিয়াশীলরা শরৎচন্দ্রের প্রতি প্রসন্ন ছিলেন না। ঢাকার সবচেয়ে প্রভাবশালী সাময়িকী ‘ঢাকা প্রকাশ’ এক প্রতিবেদনে লিখেছিল : ‘[যাঁরা ডি.লিট পাচ্ছেন]...সেই তালিকার মধ্যে শ্রীযুক্ত শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় মহাশয়ের নাম দেখিয়া রুচির প্রশংসা করিতে পারিতেছি না বলিয়া দুঃখিত। তালিকায় প্রকাশিত অপরাপর সুধীবর্গের তুলনায় নীতি ও যোগ্যতার দিক দিয়া শ্রীযুক্ত শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়কে “ডক্টর অব লিটারেচার” উপাধি প্রদান করা যাইতে পারে কি না, সে বিষয়ে যথেষ্ট সন্দেহের অবকাশ আছে।’

শরৎচন্দ্রকে ডি.লিট প্রদানের প্রস্তাবে বাধা এসেছিল খুব অশালীনভাবেই। ‘ঢাকা প্রকাশ’ খোঁচা দিয়ে এমনও লিখেছিল : ‘শ্রীযুক্ত চট্টোপাধ্যায় মহাশয় চরিত্রহীন, গৃহদাহ প্রভৃতি উপন্যাস রচনা করিয়া ডি.লিট উপাধি পাওয়ার যোগ্য বিবেচিত হইয়াছেন। এমতাবস্থায় “লন্ডন রহস্য” প্রণেতা মি. রেনলড্স আজ বাঁচিয়া থাকিলে তাঁহাকে কি উপাধি প্রদান করিলে শোভন হইতে পারে, সে চিন্তায় কেহ কেহ যে উষ্ণমস্তিষ্কে অসংখ্য বিনিদ্ররজনী যাপন করিতেন না এমন নহে।’ শরৎচন্দ্রের ডি.লিট প্রাপ্তি প্রশ্নে রবীন্দ্রনাথও খুশি হননি। অসুস্থতার অজুহাতে তিনি পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে উপস্থিত হননি। অর্থনীতিবিদ ভবতোষ দত্তের অনুমান- শুধু একা রবীন্দ্রনাথকে ডি.লিট দিলে তিনি যেতেন। মুহম্মদ শহীদুল্লাহ, নজরুল ইসলাম, জসীমউদ্দীন প্রমুখ এবং প্রগতিশীল মুসলমানদের সংগঠন ঢাকার ‘মুসলিম সাহিত্য সমাজ’ শরৎচন্দ্রকে ডি.লিট দেওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করে। রবীন্দ্রনাথ নন বরং শরৎচন্দ্রই গুরুতর অসুস্থ ছিলেন। অসুস্থ শরীরেও ঢাকা সফর করে মুসলমান সম্প্রদায়ের আতিথেয়তায় শরৎচন্দ্র খুবই প্রীত হন।

তিন. ১৯২১ সালে শিক্ষা নিয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সঙ্গে শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের বিতর্ক হয়েছিল। সাংবাদিক নলিনীকান্ত সরকার তাঁর ‘আসা যাওয়ার মাঝখানে’ বইটিতে এ ব্যাপারে স্মৃতিচারণা করেছেন। ইউরোপ ও আমেরিকা ভ্রমণ শেষে কবিগুরু ১৯২১ সালের ১৬ জুলাই কলকাতা প্রত্যাবর্তন করেন। ফিরে আসার পর তিনি ‘শিক্ষার মিলন’ নামে একটি প্রবন্ধ পাঠ করেন। এ প্রবন্ধে অসহযোগ আন্দোলনের প্রতি কটাক্ষ থাকায় শুরু হলো প্রতিক্রিয়া। কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় তখন হাওড়া জেলা কংগ্রেসের সভাপতি। ‘শিক্ষার বিরোধ’ প্রবন্ধ লিখে শরৎচন্দ্র রবীন্দ্রনাথের ‘শিক্ষার মিলন’ প্রবন্ধের জবাব দিলেন। ‘শিক্ষার মিলন’ প্রবন্ধে রবীন্দ্রনাথ লিখেছিলেন- ‘এ কথা মানতেই হবে যে, আজকের দিনে পৃথিবীতে পশ্চিমের লোক জয়ী হয়েছে। পৃথিবীকে তারা কামধেনুর মতো দোহন করছে, তাদের পাত্র ছাপিয়ে গেল। আমরা বাইরে দাঁড়িয়ে হাঁ করে তাকিয়ে আছি, দিন দিন দেখছি আমাদের ভোগে অন্নের ভাগ কম পড়ে যাচ্ছে।... বিশ্বকে ভোগ করার অধিকার ওরা কেন পেয়েছে? নিশ্চয়ই যে কোন একটা সত্যের জোরে।’ শরৎচন্দ্র লিখলেন, ‘আমরা উপবাসী রয়েছি সত্যই কিন্তু তাই বলেই কি এই কথা মানতেই হবে যে, এই অধিকার পেয়েছে তারা নিশ্চয়ই একটা সত্যের জোরে? এবং এই সত্য তাদের কাছ থেকে আমাদের শিখতেই হবে।’

‘শিক্ষার মিলন’ প্রবন্ধের কথাগুলোকে আরও স্পষ্ট করার জন্য পরবর্তীতে রবীন্দ্রনাথ ‘সত্যের আহ্‌বান’ শীর্ষক আরেকটি প্রবন্ধ লেখেন। প্রবন্ধটিতে রবীন্দ্রনাথ মহাত্মা গান্ধীর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা প্রদর্শন করলেও গান্ধীর রাজনৈতিক কর্মকান্ডের তীব্র সমালোচনা করেন। বিশেষ করে রবীন্দ্রনাথ বিদ্যালয় বর্জন, চরখা, বিলিতি কাপড় পোড়ানো ইত্যাদি কাজের তীব্র সমালোচনা করেন।

ব্রিটিশবিরোধী বিপ্লব ও বিপ্লবীদের উসকে দেওয়ার অভিযোগে ১৯২৭ সালের জানুয়ারিতে শরৎচন্দ্রের বিখ্যাত উপন্যাস ‘পথের দাবি’ নিষিদ্ধ হয়। শরৎচন্দ্র এ ব্যাপারে রবীন্দ্রনাথকে তাঁর পাশে চেয়েছিলেন। তিনি নিজে তাঁর বই রবীন্দ্রনাথকে পৌঁছে দেন। রবীন্দ্রনাথ শরৎচন্দ্রকে চিঠি লিখে জানান যে, বইখানি উত্তেজক। অর্থাৎ ইংরেজদের সম্পর্কে পাঠকের মনকে অপ্রসন্ন করে তোলে। রবীন্দ্রনাথ আরও লেখেন- ইংরেজরা যথেষ্ট সহিষ্ণু, যা আর কোন দেশে দেখতে পাওয়া যায় না। কলম বন্ধ না করে শক্তিকে স্বীকার করেই কলম চালানোর কথা বলেন রবীন্দ্রনাথ। যাই হোক, তাঁর উপন্যাস নিষিদ্ধ করার মতো অন্যায়ের বিরুদ্ধে নোবেলজয়ী কবিকে পাশে না পেয়ে দুঃখিত হয়েছিলেন শরৎচন্দ্র।

চার. কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। তিনি কবিতা, উপন্যাস, ছোটগল্প, নাটক, গানসহ সৃজনশীল সাহিত্যের প্রতিটি শাখাতেই লিখেছেন। রবীন্দ্রনাথের লেখার সংখ্যা, মান ও দার্শনিক গভীরতায় তাঁর কাছাকাছি কাউকে পাওয়া মুশকিল। বলতে গেলে একক প্রচেষ্টায় কবিগুরু বাংলা ভাষাকে বিশ্বের দরবারে একটি সম্মানজনক আসন করে দিয়েছেন। আর শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় লিখেছেন শুধু উপন্যাস ও গল্প। জনপ্রিয়তার বিচারে তিনি অপ্রতিদ্ব›দ্বী কথাসাহিত্যিক। তাঁর ‘দেবদাস’ নিয়ে দুই বাংলা এবং বলিউডে বিগ বাজেটের চলচ্চিত্র হয়েছে। তবে যুগসঞ্চিত রক্ষণশীলতা ও কূপমন্ডুকতার বিরুদ্ধে তাঁর সহজ সরল ভাষার লেখনী সমাজের সাধারণ মানুষের মধ্যে নিঃসন্দেহে যৌক্তিক ও মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তুলতে সহায়ক হয়েছিল। এখানেই কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্রের সার্থকতা। বিশ্বমানের সাহিত্য রচনা, বাঙালির আনন্দ-বেদনা, প্রেম-বিরহ ও আবেগের ভাষা নির্মাণ, তার চিন্তা ও চেতনার ন্যারেটিভ তৈরি ইত্যাদি কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে আলাদা ও এককভাবে সম্মানজনক ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান করলে ভালো হতো। তাতে বিশ্বকবিও খুশি হতেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্বটিও যথাযথভাবে পালন করা হতো। তবে এভাবেও বিষয়টিকে দেখা যেতে পারে যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ও যদুনাথ সরকারের সঙ্গে সম্মানজনক ডক্টরেট ডিগ্রি নিলে তিনি খাটো হতেন না, বরং বৃহৎ মানুষের উদার মনের পরিচয়ই বহন করত। কেননা যে-যার যোগ্যতায় ইতিহাসে স্থান করে নেন। কারও স্থান কেউ নিতে পারে না।

লেখক : অধ্যাপক আইন বিভাগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম
বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম

নগর জীবন

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান

পেছনের পৃষ্ঠা

আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য
আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য

পূর্ব-পশ্চিম