শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২১

শেখ হাসিনা কি পারবেন

সৈয়দ বোরহান কবীর
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনা কি পারবেন

আজ বড়দিন। খ্রিস্ট-ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব। শুধু খ্রিস্টধর্মাবলম্বী নয়, পশ্চিমা বিশ্বজুড়ে বড়দিন আর ইংরেজি নতুন বছর ঘিরে একটা ছুটি এবং উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়। দুই বছর ধরেই বিশ্বব্যাপী এ উৎসবে ভাটা চলছে। করোনার তান্ডব সবকিছু ল-ভ- করে দিয়েছে। গত বছর ক্রিসমাসের ছুটির সময় লন্ডনজুড়ে ছিল লকডাউন। টি আর ফোরের আওতায় কেবল জরুরি নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দোকান খোলা ছিল। খাবারের দোকানগুলোয় শুধু টেক এওয়ে পদ্ধতি চালু রাখা হয়েছিল। জন লুইসের মতো বড় দোকানগুলো ‘ক্লিক অ্যান্ড কালেক্ট’ নামে অনলাইন কেনাকাটা কোনোমতে চালু রেখেছিল। গত বছর ডিসেম্বরজুড়ে যুক্তরাজ্যে ৫০ হাজারের আশপাশে প্রতিদিন আক্রান্ত হয়েছে। এরপর টিকা বিশ্বকে কিছু স্বস্তি দিয়েছে। কিন্তু এবার করোনার নতুন রূপ ওমিক্রন নতুন করে বিশ্বকে চোখ রাঙাচ্ছে। ইউরোপ-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ওমিক্রন সংক্রমণ। গত বছর করোনা আক্রান্ত ৫০ হাজার হতেই যুক্তরাজ্য কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করেছিল। এখন যুক্তরাজ্যে প্রতিদিন আক্রান্তের সংখ্যা লাখের ওপর (বুধবার রেকর্ড আক্রান্ত হয়েছে ১ লাখ ৬ হাজার)। তার পরও প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন জানিয়ে দিয়েছেন ক্রিসমাসের আগে লকডাউন দেওয়া হবে না। গতবার ঠিক এই সময়ে লন্ডন ছিল ভুতুড়ে নগরী। এখন লন্ডনজুড়ে উৎসবের আমেজ। শপিং মলে উপচে পড়া ভিড়। কে বলবে, প্রতিদিন এখানে লাখ মানুষ করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন। বরিস জনসন কোনো নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছেন না জনরোষের ভয়ে। অর্থনৈতিক সংকটের চাপে। যুক্তরাজ্য সরকার খুব ভালো করেই জানে এখন বিধিনিষেধ আরোপ করা হলে মানুষ মানবে না। এমনিতেই ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী প্রচ- চাপে আছেন। তাঁর সরকারি বাসভবনে করোনার বিধিমালা লঙ্ঘন করে পার্টি হয়েছে। এখন দেখলাম ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটের পার্টির ছবিও ফাঁস হয়ে গেছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবি উঠেছে। তিনি পদত্যাগ করবেন কি না তা তাঁর রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের বিষয়। কিন্তু বরিসের জনপ্রিয়তা এখন তলানিতে। ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক সংকট সামাল দিতে না পারলে তাঁর পরিণতি কী হবে বলাই বাহুল্য। বরিস জনসনের জনপ্রিয়তায় যেমন ভাটার টান, তেমনি আস্থার সংকটে ভুগছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বাইডেন সম্ভবত সেই বিরল প্রেসিডেন্ট যিনি দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই কম জনপ্রিয়। বলা হচ্ছে, বাইডেন মিনমিনে, জনগণকে উদ্দীপ্ত করতে পারেন না। ডোনাল্ড ট্রাম্পের আগ্রাসন থেকে মুক্তির জন্য যে মার্কিন জনগণ বাইডেনকে বেছে নিয়েছিলেন তারাই এখন হতাশ। আফগানিস্তানে মার খাওয়ার পর মার্কিন শ্রেষ্ঠত্ব প্রশ্নের মুখে। মার্কিনিরা যতই বিভক্ত থাকুক, নিজেদের সেরা দেখতে চায়। জো বাইডেনের ধমক এখন চীন আর গায়েই মাখে না। মার্কিন প্রেসিডেন্ট মঙ্গলবার ওমিক্রন নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিলেন। সিএনএন জরিপেই দেখা গেল মাত্র ১৩ শতাংশ মানুষ তাঁর বক্তব্যে আস্থা রাখতে পেরেছে। জো বাইডেন মার্কিন ইতিহাসে সবচেয়ে অজনপ্রিয় প্রেসিডেন্ট হওয়ার পথে। ইউরোপজুড়েই অশান্তি, বিক্ষোভ, উত্তেজনা। নেদারল্যান্ডসে লকডাউন দেওয়া হয়েছে। কিন্তু জনগণ মানছে না। রাস্তায় বিক্ষোভ হচ্ছে প্রতিদিন। ইতালিতে ভ্যাকসিন পাসপোর্ট চালু করতে গিয়ে গোটা সরকারই এখন বিপদে। ওমিক্রন ঠেকাতে বড়দিনের আগে ব্রিটেনের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করে ফ্রান্সেই সমালোচিত ম্যাক্রোঁ। ফ্রান্সের অবস্থাও ভালো না। বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুই বছরে করোনা পরিস্থিতি গোটা ইউরোপকে অস্থির করে তুলেছে। ইউরোপে যে কোনো দেশে নির্বাচন হলে ক্ষমতাসীন দল যে হারবে তা এখন জ্যোতিষীর মতো বলা যায়। শুধু ইউরোপ আমেরিকা কেন, জন-অস্থিরতা ছড়িয়ে পড়ছে ওমিক্রনের মতোই। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান। কী বিপুল জনপ্রিয়। দুই দশক তিনি হয় প্রধানমন্ত্রী না হয় প্রেসিডেন্ট। ক্ষমতার কেন্দ্রের মূল ব্যক্তি হিসেবে ১৯ বছর দেশ চালাচ্ছেন। জনগণের মধ্যে তাঁর জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বী ছিল। কিন্তু এখন বলা হচ্ছে, ‘এরদোগান অধ্যায় সমাপ্তির পথে’। যে তুরস্কের জনগণ এরদোগানের জন্য রাস্তায় নেমে এসেছিল। ট্যাংকের সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়েছিল। খালি হাতে জনগণ ঠেকিয়েছিল সশস্ত্র সেনাবাহিনীর অভ্যুত্থান। সেই তুরস্কের জনগণ এখন বলছে, ‘তাইয়েপ সালতানাত কায়েম করেছেন’। আগামী নির্বাচনে রিসেপ তাইয়েপ এরদোগানের কী হবে, তা নিয়ে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে নানামুখী আলাপ-আলোচনা, বিশ্লেষণ। হঠাৎ কেন এ অবস্থা হলো এরদোগানের? অর্থনীতি। টার্কিশ লিরার দর হু হু করে কমছে। ফলে জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে লাগামহীনভাবে। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এখন অর্থনৈতিক স্বাধীনতার আওয়াজ তুলেছেন। কিন্তু তাঁর এসব কথা তুরস্কের জনগণের কাছে সুকান্তের কবিতার মতোই ‘পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি’। ভালো নেই নরেন্দ্র মোদিও। যাঁকে ইন্দিরা গান্ধীর পর ভারতের সবচেয়ে প্রভাবশালী, জনপ্রিয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব মনে করা হতো কয়েক দিন আগেও। এখন তাঁর যাওয়ার সময় হয়েছে কি না আলোচনা হচ্ছে। কৃষি বিল প্রত্যাহার মোদির রাজনৈতিক জীবনের বড় টার্নিং পয়েন্ট কি না সময়ই বলে দেবে। কিন্তু বিজেপি কলকাতার সিটি নির্বাচনে যেভাবে ধরাশায়ী হলো, তাতে নরেন্দ্র মোদির দল যে ভালো নেই তা এখনই বলে দেওয়া যায়।

এই বিশ্ব অস্থিরতার বাইরে নেই বাংলাদেশও। গত দুই বছর বাংলাদেশও করোনার সঙ্গে লড়াই করছে। এ দেশেও অনেক মানুষ করোনায় চাকরি হারিয়েছেন, অর্থনৈতিক ক্ষতির শিকার হয়েছেন। কিন্তু সারা বিশ্বের পরিস্থিতি বিচার করলে দেখা যায় বাংলাদেশ সে তুলনায় অনেক ভালো অবস্থানে আছে। করোনা গোটা বিশ্বকে স্বাস্থ্যগত ও অর্থনৈতিকভাবে বিপদগ্রস্ত করেছে। কিন্তু বাংলাদেশ সে বিপর্যয় ভালোই সামাল দিয়েছে। করোনার মধ্যেও যে দেশগুলো তার অর্থনীতি এগিয়ে নিয়ে যেতে পেরেছে তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। বাংলাদেশের দৃশ্যমান অগ্রগতি চোখে পড়ার মতো। অনেক ব্যর্থতার মধ্যেও বাংলাদেশের সফলতার রেখা দৃশ্যমান। আর এ সাফল্যের প্রধান কৃতিত্ব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং এ দেশের জনগণের। আওয়ামী লীগ টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায়। তৃতীয় মেয়াদে তিন বছর পার হতে চলেছে। এ সময়টাজুড়ে শেখ হাসিনা একাই সবকিছু সামলেছেন। তৃতীয় মেয়াদে সরকারের মন্ত্রীর অধিকাংশই শোকেসে রাখা সাজানো পুতুল। তাঁরা কী করেন তা জনগণের কাছে রহস্যময় প্রশ্ন। মাঝেমধ্যে কিছু বিতর্কিত কথা ও কাজ ছাড়া আদৌ তাঁদের কাজ কী, এ নিয়ে মাঝেমধ্যেই বিভ্রান্তিতে পড়ি। আমলারা এখন দন্ডমুন্ডের কর্তা। কোনো কোনো আমলা (অথবা বেশির ভাগ আমলা) মন্ত্রীদের চেয়ে ক্ষমতাবান। তৃণমূল পর্যন্ত আমলাতন্ত্রের শিকড় বিস্তৃত। উপজেলায় নির্বাচিত চেয়ারম্যানের চেয়ে খুদে আমলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার ক্ষমতা বেশি। জেলায় এমপিদের ক্ষমতা নেই। সব ক্ষমতা শুষে নিয়েছেন ডিসিরা। এখন পৌরসভাগুলোতেও আমলা আগ্রাসনের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে। শুধু প্রশাসন নয়, নির্বাচন কমিশন থেকে পাবলিক সার্ভিস কমিশন। তথ্য অধিকার কমিশন থেকে মানবাধিকার কমিশন সর্বত্র আমলাদের অবাধ বিচরণ। রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর চেয়ারম্যান পদ এখন আমলাদের অবসর ক্লাবে পরিণত হয়েছে। এমপিরা ব্যস্ত নিজেদের ব্যবসা-বাণিজ্য ও ব্যক্তিগত চিন্তা নিয়ে। মন্ত্রীরা এখন শুধু অনুষ্ঠানে ‘প্রধান অতিথি’ হওয়াটাকেই নিজেদের গুরুত্বপূর্ণ কাজ মনে করেন। এ রকম একটি পরিস্থিতির মধ্যেও সরকারের ‘রাজনৈতিক অবয়ব’ আঁকড়ে রেখেছেন শেখ হাসিনা। শেখ হাসিনা আছেন জন্যই এ সরকার এখনো একটি রাজনৈতিক সরকার। শেখ হাসিনার বিচক্ষণতা, নেতৃত্বগুণ ও দক্ষতার কারণেই শেষ পর্যন্ত এ সরকার টিকে আছে। একা একজন মানুষই আসলে দেশটা চালাচ্ছেন। সব মানুষের ভালো-মন্দ দেখার দায়িত্ব তিনি অবলীলায় কাঁধে তুলে নিয়েছেন। শেখ হাসিনা নজর না রাখলে এ দেশে কোনো কাজই এখন আর ঠিকঠাকমতো হয় না। শুধু কি দেশ পরিচালনা-আমলাদের নয়ছয় সামাল দিতে হয় প্রধানমন্ত্রীকে, মন্ত্রীদের শিশুসুলভ দুষ্টমি বন্ধ করতে হয়, এমপিদের চোখে চোখে রাখতে হয়। দেশের অনেক মানুষই শেখ হাসিনার চাপ নিয়ে প্রশ্ন করেন। একা একজন মানুষ এত কাজ করেন কীভাবে। এ প্রশ্ন এখন প্রায়ই আলোচনা হয়। কিন্তু শেখ হাসিনা চাপ সামলাচ্ছেন। বেশ সাফল্যের সঙ্গেই সামলাচ্ছেন। তৃতীয় মেয়াদে আওয়ামী লীগ সরকারের কজন মন্ত্রী বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবেন দেশের উন্নয়নে, দেশের মঙ্গলের জন্য তারা কিছু করেছেন। শেখ হাসিনাও এখন কারও ওপর নির্ভর করেন না। কারও কাছে তিনি কোনো প্রত্যাশাও করেন না। এ মুহূর্তে দেশে সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তি যে শেখ হাসিনা তা নিয়ে কারও কোনো সন্দেহ নেই। একাগ্রতা, পরিশ্রম এবং সততার মাধ্যমে তিনি নিজেকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। তিনি দলের ঊর্ধ্বে উঠেছেন। শুধু আওয়ামী লীগ নয়, বিএনপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দল এখন বিশ্বাস করে এ মুহূর্তে দেশে শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প নেই। গত ১৩ বছরে আওয়ামী লীগ সরকারের অনেক ব্যর্থতা রয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, দুর্নীতি, গণপরিবহনে নৈরাজ্য ইত্যাদি নানা বিষয়ে মানুষের মধ্যে অস্বস্তি, হতাশা, ক্ষোভ আছে। কিন্তু একটি বিষয়ে দেশের সিংহভাগ মানুষ একমত। তারা মনে করেন শেখ হাসিনা জনগণের কল্যাণ চান। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ অসাধারণ অগ্রগতি অর্জন করেছে। দেশের মানুষ বিশ্বাস করে পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, কর্ণফুলী টানেল কিংবা রূপপুর পারমাণবিক প্রকল্পের মতো মেগা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন সম্ভব হয়েছে শেখ হাসিনার দৃঢ়তা এবং সাহসের জন্য। শেখ হাসিনার আন্তরিকতা প্রশ্নাতীত। সে কারণেই বাংলাদেশ শান্ত, স্থির, এগিয়ে চলার সড়কে ঠিকঠাকভাবে ছুটছে। কিন্তু বাংলাদেশের উন্নয়ন এবং শেখ হাসিনা এখন সমার্থক হয়ে গেছে। শেখ হাসিনা ছাড়া বাংলাদেশ এ অগ্রগতির ধারা এগিয়ে নিতে পারবে না, এটা সবাই জানে, বিশ্বাস করে। আর এ কারণেই ঘরে-বাইরে শুরু হয়েছে ষড়যন্ত্র। দেশে কিছু সুশীল ব্যক্তি প্রতিদিন সুশাসন, আইনের শাসন, ন্যায়বিচার নিয়ে আর্তনাদ করছেন। তাদের আর্তনাদের বিষয়গুলো লুফে নিচ্ছে বিদেশে বসে দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত কিছু ব্যক্তি। বাংলাদেশের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এখন এদের দখলে। রূপকথার গল্পে যেমন একটা আলাদা জগৎ তৈরি হয়, এরা তেমনি সোশ্যাল মিডিয়ায় আলাদা এক বাংলাদেশ বানিয়েছে। এ বাংলাদেশের চেহারা প্রতিদিন ভয়ার্ত, বিষাক্ত করে দেখানোর এক প্রতিযোগিতা চলছে। বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্টের জন্য খরচ করা হচ্ছে কোটি কোটি টাকা। আমাদের অগ্রগতি-উন্নয়নের চেয়ে কে কোথায় মারা গেল, কে কার বউ পেটাল, কে টেলিফোনে কাকে কী বলল সে সবই প্রধান করে দেখানো হচ্ছে। ফলে এখন বাংলাদেশের দুই রূপ। একটি রূপ অপ্রতিরোধ্য গতিতে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা। স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ। উন্নয়নের উৎসব। অন্য রূপটি হলো নেতিবাচক মন্তব্য, কুৎসিত নোংরামি ও গোয়েবলসীয় মিথ্যাচার দিয়ে বাংলাদেশকে কর্তৃত্ববাদী মানবাধিকারহীন এবং সুশাসনের অভাবে ক্ষয়িষ্ণু একটি রাষ্ট্র হিসেবে দেখানোর চেষ্টা। এ দুই বাংলাদেশের মাঝখানে দাঁড়িয়ে আছেন যেন শেখ হাসিনা। শেখ হাসিনা আছেন জন্যই সোশ্যাল মিডিয়ায় লাগাতার মিথ্যাচার, অপপ্রচারের পরও বাংলাদেশ সম্পর্কে নেতিবাচক প্রচারণা বিশ্বাসযোগ্য হয়নি। একজন শেখ হাসিনা আছেন জন্যই আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশবিরোধী প্রচারণার পালে হাওয়া লাগেনি। এজন্যই বাংলাদেশের সাত কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারির পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জঙ্গিবাদ নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশের ভূমিকার প্রশংসা করে। শেখ হাসিনা আছেন জন্য মানবাধিকার এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে কথা বলার পরও জাতিসংঘ বাংলাদেশকে উন্নয়নের রোল মডেল বলে। আওয়ামী লীগ টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় থাকার পরও জনগণের মধ্যে কোনো অস্থিরতা নেই তার কারণ শেখ হাসিনা। বিশ্বে দেশে দেশে যখন জনগণের মধ্যে পরিবর্তনের আকুতি, তখন বাংলাদেশ শেখ হাসিনাতেই ভরসা পায়। জন-আস্থার প্রতীক প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু শেখ হাসিনা কি পারবেন?

ঘরে অযোগ্য, সুবিধাবাদীর ভিড়। বাইরে ষড়যন্ত্র। এর বিরুদ্ধে তো একাই লড়ছেন শেখ হাসিনা। কিন্তু তিনি কি শেষ পর্যন্ত জয়ী হবেন। স্বপ্নের বাংলাদেশের দ্বারপ্রান্তে নিয়েছেন তিনি দেশকে। এখন নোঙর ভেড়ানোর অপেক্ষা। তিনি কি পারবেন? দেশে দেশে যে অস্থিরতা, সরকারের ওপর জনগণের অনাস্থা তার ঢেউ কি বাংলাদেশেও আসবে? ঘরে-বাইরের চক্রান্তকারীরা কি শেষ পর্যন্ত সফল হবে? এ রকম অনেক প্রশ্নের উত্তরে, আমাদের প্রত্যাশা একটাই- শেখ হাসিনাকে পারতেই হবে। তিনি না পারলে আমাদের স্বপ্নগুলোর মৃত্যু হবে চিরতরে।

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত।

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৫৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম