শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২১

শেখ হাসিনা কি পারবেন

সৈয়দ বোরহান কবীর
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনা কি পারবেন

আজ বড়দিন। খ্রিস্ট-ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব। শুধু খ্রিস্টধর্মাবলম্বী নয়, পশ্চিমা বিশ্বজুড়ে বড়দিন আর ইংরেজি নতুন বছর ঘিরে একটা ছুটি এবং উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়। দুই বছর ধরেই বিশ্বব্যাপী এ উৎসবে ভাটা চলছে। করোনার তান্ডব সবকিছু ল-ভ- করে দিয়েছে। গত বছর ক্রিসমাসের ছুটির সময় লন্ডনজুড়ে ছিল লকডাউন। টি আর ফোরের আওতায় কেবল জরুরি নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দোকান খোলা ছিল। খাবারের দোকানগুলোয় শুধু টেক এওয়ে পদ্ধতি চালু রাখা হয়েছিল। জন লুইসের মতো বড় দোকানগুলো ‘ক্লিক অ্যান্ড কালেক্ট’ নামে অনলাইন কেনাকাটা কোনোমতে চালু রেখেছিল। গত বছর ডিসেম্বরজুড়ে যুক্তরাজ্যে ৫০ হাজারের আশপাশে প্রতিদিন আক্রান্ত হয়েছে। এরপর টিকা বিশ্বকে কিছু স্বস্তি দিয়েছে। কিন্তু এবার করোনার নতুন রূপ ওমিক্রন নতুন করে বিশ্বকে চোখ রাঙাচ্ছে। ইউরোপ-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ওমিক্রন সংক্রমণ। গত বছর করোনা আক্রান্ত ৫০ হাজার হতেই যুক্তরাজ্য কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করেছিল। এখন যুক্তরাজ্যে প্রতিদিন আক্রান্তের সংখ্যা লাখের ওপর (বুধবার রেকর্ড আক্রান্ত হয়েছে ১ লাখ ৬ হাজার)। তার পরও প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন জানিয়ে দিয়েছেন ক্রিসমাসের আগে লকডাউন দেওয়া হবে না। গতবার ঠিক এই সময়ে লন্ডন ছিল ভুতুড়ে নগরী। এখন লন্ডনজুড়ে উৎসবের আমেজ। শপিং মলে উপচে পড়া ভিড়। কে বলবে, প্রতিদিন এখানে লাখ মানুষ করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন। বরিস জনসন কোনো নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছেন না জনরোষের ভয়ে। অর্থনৈতিক সংকটের চাপে। যুক্তরাজ্য সরকার খুব ভালো করেই জানে এখন বিধিনিষেধ আরোপ করা হলে মানুষ মানবে না। এমনিতেই ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী প্রচ- চাপে আছেন। তাঁর সরকারি বাসভবনে করোনার বিধিমালা লঙ্ঘন করে পার্টি হয়েছে। এখন দেখলাম ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটের পার্টির ছবিও ফাঁস হয়ে গেছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবি উঠেছে। তিনি পদত্যাগ করবেন কি না তা তাঁর রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের বিষয়। কিন্তু বরিসের জনপ্রিয়তা এখন তলানিতে। ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক সংকট সামাল দিতে না পারলে তাঁর পরিণতি কী হবে বলাই বাহুল্য। বরিস জনসনের জনপ্রিয়তায় যেমন ভাটার টান, তেমনি আস্থার সংকটে ভুগছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বাইডেন সম্ভবত সেই বিরল প্রেসিডেন্ট যিনি দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই কম জনপ্রিয়। বলা হচ্ছে, বাইডেন মিনমিনে, জনগণকে উদ্দীপ্ত করতে পারেন না। ডোনাল্ড ট্রাম্পের আগ্রাসন থেকে মুক্তির জন্য যে মার্কিন জনগণ বাইডেনকে বেছে নিয়েছিলেন তারাই এখন হতাশ। আফগানিস্তানে মার খাওয়ার পর মার্কিন শ্রেষ্ঠত্ব প্রশ্নের মুখে। মার্কিনিরা যতই বিভক্ত থাকুক, নিজেদের সেরা দেখতে চায়। জো বাইডেনের ধমক এখন চীন আর গায়েই মাখে না। মার্কিন প্রেসিডেন্ট মঙ্গলবার ওমিক্রন নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিলেন। সিএনএন জরিপেই দেখা গেল মাত্র ১৩ শতাংশ মানুষ তাঁর বক্তব্যে আস্থা রাখতে পেরেছে। জো বাইডেন মার্কিন ইতিহাসে সবচেয়ে অজনপ্রিয় প্রেসিডেন্ট হওয়ার পথে। ইউরোপজুড়েই অশান্তি, বিক্ষোভ, উত্তেজনা। নেদারল্যান্ডসে লকডাউন দেওয়া হয়েছে। কিন্তু জনগণ মানছে না। রাস্তায় বিক্ষোভ হচ্ছে প্রতিদিন। ইতালিতে ভ্যাকসিন পাসপোর্ট চালু করতে গিয়ে গোটা সরকারই এখন বিপদে। ওমিক্রন ঠেকাতে বড়দিনের আগে ব্রিটেনের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করে ফ্রান্সেই সমালোচিত ম্যাক্রোঁ। ফ্রান্সের অবস্থাও ভালো না। বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুই বছরে করোনা পরিস্থিতি গোটা ইউরোপকে অস্থির করে তুলেছে। ইউরোপে যে কোনো দেশে নির্বাচন হলে ক্ষমতাসীন দল যে হারবে তা এখন জ্যোতিষীর মতো বলা যায়। শুধু ইউরোপ আমেরিকা কেন, জন-অস্থিরতা ছড়িয়ে পড়ছে ওমিক্রনের মতোই। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান। কী বিপুল জনপ্রিয়। দুই দশক তিনি হয় প্রধানমন্ত্রী না হয় প্রেসিডেন্ট। ক্ষমতার কেন্দ্রের মূল ব্যক্তি হিসেবে ১৯ বছর দেশ চালাচ্ছেন। জনগণের মধ্যে তাঁর জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বী ছিল। কিন্তু এখন বলা হচ্ছে, ‘এরদোগান অধ্যায় সমাপ্তির পথে’। যে তুরস্কের জনগণ এরদোগানের জন্য রাস্তায় নেমে এসেছিল। ট্যাংকের সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়েছিল। খালি হাতে জনগণ ঠেকিয়েছিল সশস্ত্র সেনাবাহিনীর অভ্যুত্থান। সেই তুরস্কের জনগণ এখন বলছে, ‘তাইয়েপ সালতানাত কায়েম করেছেন’। আগামী নির্বাচনে রিসেপ তাইয়েপ এরদোগানের কী হবে, তা নিয়ে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে নানামুখী আলাপ-আলোচনা, বিশ্লেষণ। হঠাৎ কেন এ অবস্থা হলো এরদোগানের? অর্থনীতি। টার্কিশ লিরার দর হু হু করে কমছে। ফলে জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে লাগামহীনভাবে। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এখন অর্থনৈতিক স্বাধীনতার আওয়াজ তুলেছেন। কিন্তু তাঁর এসব কথা তুরস্কের জনগণের কাছে সুকান্তের কবিতার মতোই ‘পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি’। ভালো নেই নরেন্দ্র মোদিও। যাঁকে ইন্দিরা গান্ধীর পর ভারতের সবচেয়ে প্রভাবশালী, জনপ্রিয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব মনে করা হতো কয়েক দিন আগেও। এখন তাঁর যাওয়ার সময় হয়েছে কি না আলোচনা হচ্ছে। কৃষি বিল প্রত্যাহার মোদির রাজনৈতিক জীবনের বড় টার্নিং পয়েন্ট কি না সময়ই বলে দেবে। কিন্তু বিজেপি কলকাতার সিটি নির্বাচনে যেভাবে ধরাশায়ী হলো, তাতে নরেন্দ্র মোদির দল যে ভালো নেই তা এখনই বলে দেওয়া যায়।

এই বিশ্ব অস্থিরতার বাইরে নেই বাংলাদেশও। গত দুই বছর বাংলাদেশও করোনার সঙ্গে লড়াই করছে। এ দেশেও অনেক মানুষ করোনায় চাকরি হারিয়েছেন, অর্থনৈতিক ক্ষতির শিকার হয়েছেন। কিন্তু সারা বিশ্বের পরিস্থিতি বিচার করলে দেখা যায় বাংলাদেশ সে তুলনায় অনেক ভালো অবস্থানে আছে। করোনা গোটা বিশ্বকে স্বাস্থ্যগত ও অর্থনৈতিকভাবে বিপদগ্রস্ত করেছে। কিন্তু বাংলাদেশ সে বিপর্যয় ভালোই সামাল দিয়েছে। করোনার মধ্যেও যে দেশগুলো তার অর্থনীতি এগিয়ে নিয়ে যেতে পেরেছে তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। বাংলাদেশের দৃশ্যমান অগ্রগতি চোখে পড়ার মতো। অনেক ব্যর্থতার মধ্যেও বাংলাদেশের সফলতার রেখা দৃশ্যমান। আর এ সাফল্যের প্রধান কৃতিত্ব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং এ দেশের জনগণের। আওয়ামী লীগ টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায়। তৃতীয় মেয়াদে তিন বছর পার হতে চলেছে। এ সময়টাজুড়ে শেখ হাসিনা একাই সবকিছু সামলেছেন। তৃতীয় মেয়াদে সরকারের মন্ত্রীর অধিকাংশই শোকেসে রাখা সাজানো পুতুল। তাঁরা কী করেন তা জনগণের কাছে রহস্যময় প্রশ্ন। মাঝেমধ্যে কিছু বিতর্কিত কথা ও কাজ ছাড়া আদৌ তাঁদের কাজ কী, এ নিয়ে মাঝেমধ্যেই বিভ্রান্তিতে পড়ি। আমলারা এখন দন্ডমুন্ডের কর্তা। কোনো কোনো আমলা (অথবা বেশির ভাগ আমলা) মন্ত্রীদের চেয়ে ক্ষমতাবান। তৃণমূল পর্যন্ত আমলাতন্ত্রের শিকড় বিস্তৃত। উপজেলায় নির্বাচিত চেয়ারম্যানের চেয়ে খুদে আমলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার ক্ষমতা বেশি। জেলায় এমপিদের ক্ষমতা নেই। সব ক্ষমতা শুষে নিয়েছেন ডিসিরা। এখন পৌরসভাগুলোতেও আমলা আগ্রাসনের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে। শুধু প্রশাসন নয়, নির্বাচন কমিশন থেকে পাবলিক সার্ভিস কমিশন। তথ্য অধিকার কমিশন থেকে মানবাধিকার কমিশন সর্বত্র আমলাদের অবাধ বিচরণ। রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর চেয়ারম্যান পদ এখন আমলাদের অবসর ক্লাবে পরিণত হয়েছে। এমপিরা ব্যস্ত নিজেদের ব্যবসা-বাণিজ্য ও ব্যক্তিগত চিন্তা নিয়ে। মন্ত্রীরা এখন শুধু অনুষ্ঠানে ‘প্রধান অতিথি’ হওয়াটাকেই নিজেদের গুরুত্বপূর্ণ কাজ মনে করেন। এ রকম একটি পরিস্থিতির মধ্যেও সরকারের ‘রাজনৈতিক অবয়ব’ আঁকড়ে রেখেছেন শেখ হাসিনা। শেখ হাসিনা আছেন জন্যই এ সরকার এখনো একটি রাজনৈতিক সরকার। শেখ হাসিনার বিচক্ষণতা, নেতৃত্বগুণ ও দক্ষতার কারণেই শেষ পর্যন্ত এ সরকার টিকে আছে। একা একজন মানুষই আসলে দেশটা চালাচ্ছেন। সব মানুষের ভালো-মন্দ দেখার দায়িত্ব তিনি অবলীলায় কাঁধে তুলে নিয়েছেন। শেখ হাসিনা নজর না রাখলে এ দেশে কোনো কাজই এখন আর ঠিকঠাকমতো হয় না। শুধু কি দেশ পরিচালনা-আমলাদের নয়ছয় সামাল দিতে হয় প্রধানমন্ত্রীকে, মন্ত্রীদের শিশুসুলভ দুষ্টমি বন্ধ করতে হয়, এমপিদের চোখে চোখে রাখতে হয়। দেশের অনেক মানুষই শেখ হাসিনার চাপ নিয়ে প্রশ্ন করেন। একা একজন মানুষ এত কাজ করেন কীভাবে। এ প্রশ্ন এখন প্রায়ই আলোচনা হয়। কিন্তু শেখ হাসিনা চাপ সামলাচ্ছেন। বেশ সাফল্যের সঙ্গেই সামলাচ্ছেন। তৃতীয় মেয়াদে আওয়ামী লীগ সরকারের কজন মন্ত্রী বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবেন দেশের উন্নয়নে, দেশের মঙ্গলের জন্য তারা কিছু করেছেন। শেখ হাসিনাও এখন কারও ওপর নির্ভর করেন না। কারও কাছে তিনি কোনো প্রত্যাশাও করেন না। এ মুহূর্তে দেশে সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তি যে শেখ হাসিনা তা নিয়ে কারও কোনো সন্দেহ নেই। একাগ্রতা, পরিশ্রম এবং সততার মাধ্যমে তিনি নিজেকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। তিনি দলের ঊর্ধ্বে উঠেছেন। শুধু আওয়ামী লীগ নয়, বিএনপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দল এখন বিশ্বাস করে এ মুহূর্তে দেশে শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প নেই। গত ১৩ বছরে আওয়ামী লীগ সরকারের অনেক ব্যর্থতা রয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, দুর্নীতি, গণপরিবহনে নৈরাজ্য ইত্যাদি নানা বিষয়ে মানুষের মধ্যে অস্বস্তি, হতাশা, ক্ষোভ আছে। কিন্তু একটি বিষয়ে দেশের সিংহভাগ মানুষ একমত। তারা মনে করেন শেখ হাসিনা জনগণের কল্যাণ চান। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ অসাধারণ অগ্রগতি অর্জন করেছে। দেশের মানুষ বিশ্বাস করে পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, কর্ণফুলী টানেল কিংবা রূপপুর পারমাণবিক প্রকল্পের মতো মেগা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন সম্ভব হয়েছে শেখ হাসিনার দৃঢ়তা এবং সাহসের জন্য। শেখ হাসিনার আন্তরিকতা প্রশ্নাতীত। সে কারণেই বাংলাদেশ শান্ত, স্থির, এগিয়ে চলার সড়কে ঠিকঠাকভাবে ছুটছে। কিন্তু বাংলাদেশের উন্নয়ন এবং শেখ হাসিনা এখন সমার্থক হয়ে গেছে। শেখ হাসিনা ছাড়া বাংলাদেশ এ অগ্রগতির ধারা এগিয়ে নিতে পারবে না, এটা সবাই জানে, বিশ্বাস করে। আর এ কারণেই ঘরে-বাইরে শুরু হয়েছে ষড়যন্ত্র। দেশে কিছু সুশীল ব্যক্তি প্রতিদিন সুশাসন, আইনের শাসন, ন্যায়বিচার নিয়ে আর্তনাদ করছেন। তাদের আর্তনাদের বিষয়গুলো লুফে নিচ্ছে বিদেশে বসে দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত কিছু ব্যক্তি। বাংলাদেশের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এখন এদের দখলে। রূপকথার গল্পে যেমন একটা আলাদা জগৎ তৈরি হয়, এরা তেমনি সোশ্যাল মিডিয়ায় আলাদা এক বাংলাদেশ বানিয়েছে। এ বাংলাদেশের চেহারা প্রতিদিন ভয়ার্ত, বিষাক্ত করে দেখানোর এক প্রতিযোগিতা চলছে। বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্টের জন্য খরচ করা হচ্ছে কোটি কোটি টাকা। আমাদের অগ্রগতি-উন্নয়নের চেয়ে কে কোথায় মারা গেল, কে কার বউ পেটাল, কে টেলিফোনে কাকে কী বলল সে সবই প্রধান করে দেখানো হচ্ছে। ফলে এখন বাংলাদেশের দুই রূপ। একটি রূপ অপ্রতিরোধ্য গতিতে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা। স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ। উন্নয়নের উৎসব। অন্য রূপটি হলো নেতিবাচক মন্তব্য, কুৎসিত নোংরামি ও গোয়েবলসীয় মিথ্যাচার দিয়ে বাংলাদেশকে কর্তৃত্ববাদী মানবাধিকারহীন এবং সুশাসনের অভাবে ক্ষয়িষ্ণু একটি রাষ্ট্র হিসেবে দেখানোর চেষ্টা। এ দুই বাংলাদেশের মাঝখানে দাঁড়িয়ে আছেন যেন শেখ হাসিনা। শেখ হাসিনা আছেন জন্যই সোশ্যাল মিডিয়ায় লাগাতার মিথ্যাচার, অপপ্রচারের পরও বাংলাদেশ সম্পর্কে নেতিবাচক প্রচারণা বিশ্বাসযোগ্য হয়নি। একজন শেখ হাসিনা আছেন জন্যই আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশবিরোধী প্রচারণার পালে হাওয়া লাগেনি। এজন্যই বাংলাদেশের সাত কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারির পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জঙ্গিবাদ নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশের ভূমিকার প্রশংসা করে। শেখ হাসিনা আছেন জন্য মানবাধিকার এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে কথা বলার পরও জাতিসংঘ বাংলাদেশকে উন্নয়নের রোল মডেল বলে। আওয়ামী লীগ টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় থাকার পরও জনগণের মধ্যে কোনো অস্থিরতা নেই তার কারণ শেখ হাসিনা। বিশ্বে দেশে দেশে যখন জনগণের মধ্যে পরিবর্তনের আকুতি, তখন বাংলাদেশ শেখ হাসিনাতেই ভরসা পায়। জন-আস্থার প্রতীক প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু শেখ হাসিনা কি পারবেন?

ঘরে অযোগ্য, সুবিধাবাদীর ভিড়। বাইরে ষড়যন্ত্র। এর বিরুদ্ধে তো একাই লড়ছেন শেখ হাসিনা। কিন্তু তিনি কি শেষ পর্যন্ত জয়ী হবেন। স্বপ্নের বাংলাদেশের দ্বারপ্রান্তে নিয়েছেন তিনি দেশকে। এখন নোঙর ভেড়ানোর অপেক্ষা। তিনি কি পারবেন? দেশে দেশে যে অস্থিরতা, সরকারের ওপর জনগণের অনাস্থা তার ঢেউ কি বাংলাদেশেও আসবে? ঘরে-বাইরের চক্রান্তকারীরা কি শেষ পর্যন্ত সফল হবে? এ রকম অনেক প্রশ্নের উত্তরে, আমাদের প্রত্যাশা একটাই- শেখ হাসিনাকে পারতেই হবে। তিনি না পারলে আমাদের স্বপ্নগুলোর মৃত্যু হবে চিরতরে।

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত।

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল
মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন