শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২১

শেখ হাসিনা কি পারবেন

সৈয়দ বোরহান কবীর
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনা কি পারবেন

আজ বড়দিন। খ্রিস্ট-ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব। শুধু খ্রিস্টধর্মাবলম্বী নয়, পশ্চিমা বিশ্বজুড়ে বড়দিন আর ইংরেজি নতুন বছর ঘিরে একটা ছুটি এবং উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়। দুই বছর ধরেই বিশ্বব্যাপী এ উৎসবে ভাটা চলছে। করোনার তান্ডব সবকিছু ল-ভ- করে দিয়েছে। গত বছর ক্রিসমাসের ছুটির সময় লন্ডনজুড়ে ছিল লকডাউন। টি আর ফোরের আওতায় কেবল জরুরি নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দোকান খোলা ছিল। খাবারের দোকানগুলোয় শুধু টেক এওয়ে পদ্ধতি চালু রাখা হয়েছিল। জন লুইসের মতো বড় দোকানগুলো ‘ক্লিক অ্যান্ড কালেক্ট’ নামে অনলাইন কেনাকাটা কোনোমতে চালু রেখেছিল। গত বছর ডিসেম্বরজুড়ে যুক্তরাজ্যে ৫০ হাজারের আশপাশে প্রতিদিন আক্রান্ত হয়েছে। এরপর টিকা বিশ্বকে কিছু স্বস্তি দিয়েছে। কিন্তু এবার করোনার নতুন রূপ ওমিক্রন নতুন করে বিশ্বকে চোখ রাঙাচ্ছে। ইউরোপ-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ওমিক্রন সংক্রমণ। গত বছর করোনা আক্রান্ত ৫০ হাজার হতেই যুক্তরাজ্য কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করেছিল। এখন যুক্তরাজ্যে প্রতিদিন আক্রান্তের সংখ্যা লাখের ওপর (বুধবার রেকর্ড আক্রান্ত হয়েছে ১ লাখ ৬ হাজার)। তার পরও প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন জানিয়ে দিয়েছেন ক্রিসমাসের আগে লকডাউন দেওয়া হবে না। গতবার ঠিক এই সময়ে লন্ডন ছিল ভুতুড়ে নগরী। এখন লন্ডনজুড়ে উৎসবের আমেজ। শপিং মলে উপচে পড়া ভিড়। কে বলবে, প্রতিদিন এখানে লাখ মানুষ করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন। বরিস জনসন কোনো নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছেন না জনরোষের ভয়ে। অর্থনৈতিক সংকটের চাপে। যুক্তরাজ্য সরকার খুব ভালো করেই জানে এখন বিধিনিষেধ আরোপ করা হলে মানুষ মানবে না। এমনিতেই ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী প্রচ- চাপে আছেন। তাঁর সরকারি বাসভবনে করোনার বিধিমালা লঙ্ঘন করে পার্টি হয়েছে। এখন দেখলাম ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটের পার্টির ছবিও ফাঁস হয়ে গেছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবি উঠেছে। তিনি পদত্যাগ করবেন কি না তা তাঁর রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের বিষয়। কিন্তু বরিসের জনপ্রিয়তা এখন তলানিতে। ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক সংকট সামাল দিতে না পারলে তাঁর পরিণতি কী হবে বলাই বাহুল্য। বরিস জনসনের জনপ্রিয়তায় যেমন ভাটার টান, তেমনি আস্থার সংকটে ভুগছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বাইডেন সম্ভবত সেই বিরল প্রেসিডেন্ট যিনি দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই কম জনপ্রিয়। বলা হচ্ছে, বাইডেন মিনমিনে, জনগণকে উদ্দীপ্ত করতে পারেন না। ডোনাল্ড ট্রাম্পের আগ্রাসন থেকে মুক্তির জন্য যে মার্কিন জনগণ বাইডেনকে বেছে নিয়েছিলেন তারাই এখন হতাশ। আফগানিস্তানে মার খাওয়ার পর মার্কিন শ্রেষ্ঠত্ব প্রশ্নের মুখে। মার্কিনিরা যতই বিভক্ত থাকুক, নিজেদের সেরা দেখতে চায়। জো বাইডেনের ধমক এখন চীন আর গায়েই মাখে না। মার্কিন প্রেসিডেন্ট মঙ্গলবার ওমিক্রন নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিলেন। সিএনএন জরিপেই দেখা গেল মাত্র ১৩ শতাংশ মানুষ তাঁর বক্তব্যে আস্থা রাখতে পেরেছে। জো বাইডেন মার্কিন ইতিহাসে সবচেয়ে অজনপ্রিয় প্রেসিডেন্ট হওয়ার পথে। ইউরোপজুড়েই অশান্তি, বিক্ষোভ, উত্তেজনা। নেদারল্যান্ডসে লকডাউন দেওয়া হয়েছে। কিন্তু জনগণ মানছে না। রাস্তায় বিক্ষোভ হচ্ছে প্রতিদিন। ইতালিতে ভ্যাকসিন পাসপোর্ট চালু করতে গিয়ে গোটা সরকারই এখন বিপদে। ওমিক্রন ঠেকাতে বড়দিনের আগে ব্রিটেনের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করে ফ্রান্সেই সমালোচিত ম্যাক্রোঁ। ফ্রান্সের অবস্থাও ভালো না। বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুই বছরে করোনা পরিস্থিতি গোটা ইউরোপকে অস্থির করে তুলেছে। ইউরোপে যে কোনো দেশে নির্বাচন হলে ক্ষমতাসীন দল যে হারবে তা এখন জ্যোতিষীর মতো বলা যায়। শুধু ইউরোপ আমেরিকা কেন, জন-অস্থিরতা ছড়িয়ে পড়ছে ওমিক্রনের মতোই। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান। কী বিপুল জনপ্রিয়। দুই দশক তিনি হয় প্রধানমন্ত্রী না হয় প্রেসিডেন্ট। ক্ষমতার কেন্দ্রের মূল ব্যক্তি হিসেবে ১৯ বছর দেশ চালাচ্ছেন। জনগণের মধ্যে তাঁর জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বী ছিল। কিন্তু এখন বলা হচ্ছে, ‘এরদোগান অধ্যায় সমাপ্তির পথে’। যে তুরস্কের জনগণ এরদোগানের জন্য রাস্তায় নেমে এসেছিল। ট্যাংকের সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়েছিল। খালি হাতে জনগণ ঠেকিয়েছিল সশস্ত্র সেনাবাহিনীর অভ্যুত্থান। সেই তুরস্কের জনগণ এখন বলছে, ‘তাইয়েপ সালতানাত কায়েম করেছেন’। আগামী নির্বাচনে রিসেপ তাইয়েপ এরদোগানের কী হবে, তা নিয়ে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে নানামুখী আলাপ-আলোচনা, বিশ্লেষণ। হঠাৎ কেন এ অবস্থা হলো এরদোগানের? অর্থনীতি। টার্কিশ লিরার দর হু হু করে কমছে। ফলে জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে লাগামহীনভাবে। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এখন অর্থনৈতিক স্বাধীনতার আওয়াজ তুলেছেন। কিন্তু তাঁর এসব কথা তুরস্কের জনগণের কাছে সুকান্তের কবিতার মতোই ‘পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি’। ভালো নেই নরেন্দ্র মোদিও। যাঁকে ইন্দিরা গান্ধীর পর ভারতের সবচেয়ে প্রভাবশালী, জনপ্রিয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব মনে করা হতো কয়েক দিন আগেও। এখন তাঁর যাওয়ার সময় হয়েছে কি না আলোচনা হচ্ছে। কৃষি বিল প্রত্যাহার মোদির রাজনৈতিক জীবনের বড় টার্নিং পয়েন্ট কি না সময়ই বলে দেবে। কিন্তু বিজেপি কলকাতার সিটি নির্বাচনে যেভাবে ধরাশায়ী হলো, তাতে নরেন্দ্র মোদির দল যে ভালো নেই তা এখনই বলে দেওয়া যায়।

এই বিশ্ব অস্থিরতার বাইরে নেই বাংলাদেশও। গত দুই বছর বাংলাদেশও করোনার সঙ্গে লড়াই করছে। এ দেশেও অনেক মানুষ করোনায় চাকরি হারিয়েছেন, অর্থনৈতিক ক্ষতির শিকার হয়েছেন। কিন্তু সারা বিশ্বের পরিস্থিতি বিচার করলে দেখা যায় বাংলাদেশ সে তুলনায় অনেক ভালো অবস্থানে আছে। করোনা গোটা বিশ্বকে স্বাস্থ্যগত ও অর্থনৈতিকভাবে বিপদগ্রস্ত করেছে। কিন্তু বাংলাদেশ সে বিপর্যয় ভালোই সামাল দিয়েছে। করোনার মধ্যেও যে দেশগুলো তার অর্থনীতি এগিয়ে নিয়ে যেতে পেরেছে তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। বাংলাদেশের দৃশ্যমান অগ্রগতি চোখে পড়ার মতো। অনেক ব্যর্থতার মধ্যেও বাংলাদেশের সফলতার রেখা দৃশ্যমান। আর এ সাফল্যের প্রধান কৃতিত্ব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং এ দেশের জনগণের। আওয়ামী লীগ টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায়। তৃতীয় মেয়াদে তিন বছর পার হতে চলেছে। এ সময়টাজুড়ে শেখ হাসিনা একাই সবকিছু সামলেছেন। তৃতীয় মেয়াদে সরকারের মন্ত্রীর অধিকাংশই শোকেসে রাখা সাজানো পুতুল। তাঁরা কী করেন তা জনগণের কাছে রহস্যময় প্রশ্ন। মাঝেমধ্যে কিছু বিতর্কিত কথা ও কাজ ছাড়া আদৌ তাঁদের কাজ কী, এ নিয়ে মাঝেমধ্যেই বিভ্রান্তিতে পড়ি। আমলারা এখন দন্ডমুন্ডের কর্তা। কোনো কোনো আমলা (অথবা বেশির ভাগ আমলা) মন্ত্রীদের চেয়ে ক্ষমতাবান। তৃণমূল পর্যন্ত আমলাতন্ত্রের শিকড় বিস্তৃত। উপজেলায় নির্বাচিত চেয়ারম্যানের চেয়ে খুদে আমলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার ক্ষমতা বেশি। জেলায় এমপিদের ক্ষমতা নেই। সব ক্ষমতা শুষে নিয়েছেন ডিসিরা। এখন পৌরসভাগুলোতেও আমলা আগ্রাসনের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে। শুধু প্রশাসন নয়, নির্বাচন কমিশন থেকে পাবলিক সার্ভিস কমিশন। তথ্য অধিকার কমিশন থেকে মানবাধিকার কমিশন সর্বত্র আমলাদের অবাধ বিচরণ। রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর চেয়ারম্যান পদ এখন আমলাদের অবসর ক্লাবে পরিণত হয়েছে। এমপিরা ব্যস্ত নিজেদের ব্যবসা-বাণিজ্য ও ব্যক্তিগত চিন্তা নিয়ে। মন্ত্রীরা এখন শুধু অনুষ্ঠানে ‘প্রধান অতিথি’ হওয়াটাকেই নিজেদের গুরুত্বপূর্ণ কাজ মনে করেন। এ রকম একটি পরিস্থিতির মধ্যেও সরকারের ‘রাজনৈতিক অবয়ব’ আঁকড়ে রেখেছেন শেখ হাসিনা। শেখ হাসিনা আছেন জন্যই এ সরকার এখনো একটি রাজনৈতিক সরকার। শেখ হাসিনার বিচক্ষণতা, নেতৃত্বগুণ ও দক্ষতার কারণেই শেষ পর্যন্ত এ সরকার টিকে আছে। একা একজন মানুষই আসলে দেশটা চালাচ্ছেন। সব মানুষের ভালো-মন্দ দেখার দায়িত্ব তিনি অবলীলায় কাঁধে তুলে নিয়েছেন। শেখ হাসিনা নজর না রাখলে এ দেশে কোনো কাজই এখন আর ঠিকঠাকমতো হয় না। শুধু কি দেশ পরিচালনা-আমলাদের নয়ছয় সামাল দিতে হয় প্রধানমন্ত্রীকে, মন্ত্রীদের শিশুসুলভ দুষ্টমি বন্ধ করতে হয়, এমপিদের চোখে চোখে রাখতে হয়। দেশের অনেক মানুষই শেখ হাসিনার চাপ নিয়ে প্রশ্ন করেন। একা একজন মানুষ এত কাজ করেন কীভাবে। এ প্রশ্ন এখন প্রায়ই আলোচনা হয়। কিন্তু শেখ হাসিনা চাপ সামলাচ্ছেন। বেশ সাফল্যের সঙ্গেই সামলাচ্ছেন। তৃতীয় মেয়াদে আওয়ামী লীগ সরকারের কজন মন্ত্রী বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবেন দেশের উন্নয়নে, দেশের মঙ্গলের জন্য তারা কিছু করেছেন। শেখ হাসিনাও এখন কারও ওপর নির্ভর করেন না। কারও কাছে তিনি কোনো প্রত্যাশাও করেন না। এ মুহূর্তে দেশে সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তি যে শেখ হাসিনা তা নিয়ে কারও কোনো সন্দেহ নেই। একাগ্রতা, পরিশ্রম এবং সততার মাধ্যমে তিনি নিজেকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। তিনি দলের ঊর্ধ্বে উঠেছেন। শুধু আওয়ামী লীগ নয়, বিএনপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দল এখন বিশ্বাস করে এ মুহূর্তে দেশে শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প নেই। গত ১৩ বছরে আওয়ামী লীগ সরকারের অনেক ব্যর্থতা রয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, দুর্নীতি, গণপরিবহনে নৈরাজ্য ইত্যাদি নানা বিষয়ে মানুষের মধ্যে অস্বস্তি, হতাশা, ক্ষোভ আছে। কিন্তু একটি বিষয়ে দেশের সিংহভাগ মানুষ একমত। তারা মনে করেন শেখ হাসিনা জনগণের কল্যাণ চান। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ অসাধারণ অগ্রগতি অর্জন করেছে। দেশের মানুষ বিশ্বাস করে পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, কর্ণফুলী টানেল কিংবা রূপপুর পারমাণবিক প্রকল্পের মতো মেগা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন সম্ভব হয়েছে শেখ হাসিনার দৃঢ়তা এবং সাহসের জন্য। শেখ হাসিনার আন্তরিকতা প্রশ্নাতীত। সে কারণেই বাংলাদেশ শান্ত, স্থির, এগিয়ে চলার সড়কে ঠিকঠাকভাবে ছুটছে। কিন্তু বাংলাদেশের উন্নয়ন এবং শেখ হাসিনা এখন সমার্থক হয়ে গেছে। শেখ হাসিনা ছাড়া বাংলাদেশ এ অগ্রগতির ধারা এগিয়ে নিতে পারবে না, এটা সবাই জানে, বিশ্বাস করে। আর এ কারণেই ঘরে-বাইরে শুরু হয়েছে ষড়যন্ত্র। দেশে কিছু সুশীল ব্যক্তি প্রতিদিন সুশাসন, আইনের শাসন, ন্যায়বিচার নিয়ে আর্তনাদ করছেন। তাদের আর্তনাদের বিষয়গুলো লুফে নিচ্ছে বিদেশে বসে দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত কিছু ব্যক্তি। বাংলাদেশের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এখন এদের দখলে। রূপকথার গল্পে যেমন একটা আলাদা জগৎ তৈরি হয়, এরা তেমনি সোশ্যাল মিডিয়ায় আলাদা এক বাংলাদেশ বানিয়েছে। এ বাংলাদেশের চেহারা প্রতিদিন ভয়ার্ত, বিষাক্ত করে দেখানোর এক প্রতিযোগিতা চলছে। বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্টের জন্য খরচ করা হচ্ছে কোটি কোটি টাকা। আমাদের অগ্রগতি-উন্নয়নের চেয়ে কে কোথায় মারা গেল, কে কার বউ পেটাল, কে টেলিফোনে কাকে কী বলল সে সবই প্রধান করে দেখানো হচ্ছে। ফলে এখন বাংলাদেশের দুই রূপ। একটি রূপ অপ্রতিরোধ্য গতিতে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা। স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ। উন্নয়নের উৎসব। অন্য রূপটি হলো নেতিবাচক মন্তব্য, কুৎসিত নোংরামি ও গোয়েবলসীয় মিথ্যাচার দিয়ে বাংলাদেশকে কর্তৃত্ববাদী মানবাধিকারহীন এবং সুশাসনের অভাবে ক্ষয়িষ্ণু একটি রাষ্ট্র হিসেবে দেখানোর চেষ্টা। এ দুই বাংলাদেশের মাঝখানে দাঁড়িয়ে আছেন যেন শেখ হাসিনা। শেখ হাসিনা আছেন জন্যই সোশ্যাল মিডিয়ায় লাগাতার মিথ্যাচার, অপপ্রচারের পরও বাংলাদেশ সম্পর্কে নেতিবাচক প্রচারণা বিশ্বাসযোগ্য হয়নি। একজন শেখ হাসিনা আছেন জন্যই আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশবিরোধী প্রচারণার পালে হাওয়া লাগেনি। এজন্যই বাংলাদেশের সাত কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারির পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জঙ্গিবাদ নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশের ভূমিকার প্রশংসা করে। শেখ হাসিনা আছেন জন্য মানবাধিকার এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে কথা বলার পরও জাতিসংঘ বাংলাদেশকে উন্নয়নের রোল মডেল বলে। আওয়ামী লীগ টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় থাকার পরও জনগণের মধ্যে কোনো অস্থিরতা নেই তার কারণ শেখ হাসিনা। বিশ্বে দেশে দেশে যখন জনগণের মধ্যে পরিবর্তনের আকুতি, তখন বাংলাদেশ শেখ হাসিনাতেই ভরসা পায়। জন-আস্থার প্রতীক প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু শেখ হাসিনা কি পারবেন?

ঘরে অযোগ্য, সুবিধাবাদীর ভিড়। বাইরে ষড়যন্ত্র। এর বিরুদ্ধে তো একাই লড়ছেন শেখ হাসিনা। কিন্তু তিনি কি শেষ পর্যন্ত জয়ী হবেন। স্বপ্নের বাংলাদেশের দ্বারপ্রান্তে নিয়েছেন তিনি দেশকে। এখন নোঙর ভেড়ানোর অপেক্ষা। তিনি কি পারবেন? দেশে দেশে যে অস্থিরতা, সরকারের ওপর জনগণের অনাস্থা তার ঢেউ কি বাংলাদেশেও আসবে? ঘরে-বাইরের চক্রান্তকারীরা কি শেষ পর্যন্ত সফল হবে? এ রকম অনেক প্রশ্নের উত্তরে, আমাদের প্রত্যাশা একটাই- শেখ হাসিনাকে পারতেই হবে। তিনি না পারলে আমাদের স্বপ্নগুলোর মৃত্যু হবে চিরতরে।

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত।

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
সর্বশেষ খবর
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত
রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১
লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী
বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ
বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’
‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান
নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে পিঠা উৎসব
বাগেরহাটে পিঠা উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার
বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার
কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬
শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব
গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি
বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন
যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের
৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম
আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা
গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক
নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক

নগর জীবন

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

রাজশাহীতে ১০ মাসে ২৮ জন এইচআইভি পজিটিভ
রাজশাহীতে ১০ মাসে ২৮ জন এইচআইভি পজিটিভ

পেছনের পৃষ্ঠা

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে কোনো ধরনের হুমকি নেই
নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে কোনো ধরনের হুমকি নেই

নগর জীবন

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

বৃক্ষরোপণ ও পোনা অবমুক্তকরণ
বৃক্ষরোপণ ও পোনা অবমুক্তকরণ

দেশগ্রাম

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব
পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা