শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২১

শেখ হাসিনা কি পারবেন

সৈয়দ বোরহান কবীর
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনা কি পারবেন

আজ বড়দিন। খ্রিস্ট-ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব। শুধু খ্রিস্টধর্মাবলম্বী নয়, পশ্চিমা বিশ্বজুড়ে বড়দিন আর ইংরেজি নতুন বছর ঘিরে একটা ছুটি এবং উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়। দুই বছর ধরেই বিশ্বব্যাপী এ উৎসবে ভাটা চলছে। করোনার তান্ডব সবকিছু ল-ভ- করে দিয়েছে। গত বছর ক্রিসমাসের ছুটির সময় লন্ডনজুড়ে ছিল লকডাউন। টি আর ফোরের আওতায় কেবল জরুরি নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দোকান খোলা ছিল। খাবারের দোকানগুলোয় শুধু টেক এওয়ে পদ্ধতি চালু রাখা হয়েছিল। জন লুইসের মতো বড় দোকানগুলো ‘ক্লিক অ্যান্ড কালেক্ট’ নামে অনলাইন কেনাকাটা কোনোমতে চালু রেখেছিল। গত বছর ডিসেম্বরজুড়ে যুক্তরাজ্যে ৫০ হাজারের আশপাশে প্রতিদিন আক্রান্ত হয়েছে। এরপর টিকা বিশ্বকে কিছু স্বস্তি দিয়েছে। কিন্তু এবার করোনার নতুন রূপ ওমিক্রন নতুন করে বিশ্বকে চোখ রাঙাচ্ছে। ইউরোপ-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ওমিক্রন সংক্রমণ। গত বছর করোনা আক্রান্ত ৫০ হাজার হতেই যুক্তরাজ্য কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করেছিল। এখন যুক্তরাজ্যে প্রতিদিন আক্রান্তের সংখ্যা লাখের ওপর (বুধবার রেকর্ড আক্রান্ত হয়েছে ১ লাখ ৬ হাজার)। তার পরও প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন জানিয়ে দিয়েছেন ক্রিসমাসের আগে লকডাউন দেওয়া হবে না। গতবার ঠিক এই সময়ে লন্ডন ছিল ভুতুড়ে নগরী। এখন লন্ডনজুড়ে উৎসবের আমেজ। শপিং মলে উপচে পড়া ভিড়। কে বলবে, প্রতিদিন এখানে লাখ মানুষ করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন। বরিস জনসন কোনো নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছেন না জনরোষের ভয়ে। অর্থনৈতিক সংকটের চাপে। যুক্তরাজ্য সরকার খুব ভালো করেই জানে এখন বিধিনিষেধ আরোপ করা হলে মানুষ মানবে না। এমনিতেই ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী প্রচ- চাপে আছেন। তাঁর সরকারি বাসভবনে করোনার বিধিমালা লঙ্ঘন করে পার্টি হয়েছে। এখন দেখলাম ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটের পার্টির ছবিও ফাঁস হয়ে গেছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবি উঠেছে। তিনি পদত্যাগ করবেন কি না তা তাঁর রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের বিষয়। কিন্তু বরিসের জনপ্রিয়তা এখন তলানিতে। ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক সংকট সামাল দিতে না পারলে তাঁর পরিণতি কী হবে বলাই বাহুল্য। বরিস জনসনের জনপ্রিয়তায় যেমন ভাটার টান, তেমনি আস্থার সংকটে ভুগছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বাইডেন সম্ভবত সেই বিরল প্রেসিডেন্ট যিনি দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই কম জনপ্রিয়। বলা হচ্ছে, বাইডেন মিনমিনে, জনগণকে উদ্দীপ্ত করতে পারেন না। ডোনাল্ড ট্রাম্পের আগ্রাসন থেকে মুক্তির জন্য যে মার্কিন জনগণ বাইডেনকে বেছে নিয়েছিলেন তারাই এখন হতাশ। আফগানিস্তানে মার খাওয়ার পর মার্কিন শ্রেষ্ঠত্ব প্রশ্নের মুখে। মার্কিনিরা যতই বিভক্ত থাকুক, নিজেদের সেরা দেখতে চায়। জো বাইডেনের ধমক এখন চীন আর গায়েই মাখে না। মার্কিন প্রেসিডেন্ট মঙ্গলবার ওমিক্রন নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিলেন। সিএনএন জরিপেই দেখা গেল মাত্র ১৩ শতাংশ মানুষ তাঁর বক্তব্যে আস্থা রাখতে পেরেছে। জো বাইডেন মার্কিন ইতিহাসে সবচেয়ে অজনপ্রিয় প্রেসিডেন্ট হওয়ার পথে। ইউরোপজুড়েই অশান্তি, বিক্ষোভ, উত্তেজনা। নেদারল্যান্ডসে লকডাউন দেওয়া হয়েছে। কিন্তু জনগণ মানছে না। রাস্তায় বিক্ষোভ হচ্ছে প্রতিদিন। ইতালিতে ভ্যাকসিন পাসপোর্ট চালু করতে গিয়ে গোটা সরকারই এখন বিপদে। ওমিক্রন ঠেকাতে বড়দিনের আগে ব্রিটেনের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করে ফ্রান্সেই সমালোচিত ম্যাক্রোঁ। ফ্রান্সের অবস্থাও ভালো না। বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুই বছরে করোনা পরিস্থিতি গোটা ইউরোপকে অস্থির করে তুলেছে। ইউরোপে যে কোনো দেশে নির্বাচন হলে ক্ষমতাসীন দল যে হারবে তা এখন জ্যোতিষীর মতো বলা যায়। শুধু ইউরোপ আমেরিকা কেন, জন-অস্থিরতা ছড়িয়ে পড়ছে ওমিক্রনের মতোই। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান। কী বিপুল জনপ্রিয়। দুই দশক তিনি হয় প্রধানমন্ত্রী না হয় প্রেসিডেন্ট। ক্ষমতার কেন্দ্রের মূল ব্যক্তি হিসেবে ১৯ বছর দেশ চালাচ্ছেন। জনগণের মধ্যে তাঁর জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বী ছিল। কিন্তু এখন বলা হচ্ছে, ‘এরদোগান অধ্যায় সমাপ্তির পথে’। যে তুরস্কের জনগণ এরদোগানের জন্য রাস্তায় নেমে এসেছিল। ট্যাংকের সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়েছিল। খালি হাতে জনগণ ঠেকিয়েছিল সশস্ত্র সেনাবাহিনীর অভ্যুত্থান। সেই তুরস্কের জনগণ এখন বলছে, ‘তাইয়েপ সালতানাত কায়েম করেছেন’। আগামী নির্বাচনে রিসেপ তাইয়েপ এরদোগানের কী হবে, তা নিয়ে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে নানামুখী আলাপ-আলোচনা, বিশ্লেষণ। হঠাৎ কেন এ অবস্থা হলো এরদোগানের? অর্থনীতি। টার্কিশ লিরার দর হু হু করে কমছে। ফলে জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে লাগামহীনভাবে। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এখন অর্থনৈতিক স্বাধীনতার আওয়াজ তুলেছেন। কিন্তু তাঁর এসব কথা তুরস্কের জনগণের কাছে সুকান্তের কবিতার মতোই ‘পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি’। ভালো নেই নরেন্দ্র মোদিও। যাঁকে ইন্দিরা গান্ধীর পর ভারতের সবচেয়ে প্রভাবশালী, জনপ্রিয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব মনে করা হতো কয়েক দিন আগেও। এখন তাঁর যাওয়ার সময় হয়েছে কি না আলোচনা হচ্ছে। কৃষি বিল প্রত্যাহার মোদির রাজনৈতিক জীবনের বড় টার্নিং পয়েন্ট কি না সময়ই বলে দেবে। কিন্তু বিজেপি কলকাতার সিটি নির্বাচনে যেভাবে ধরাশায়ী হলো, তাতে নরেন্দ্র মোদির দল যে ভালো নেই তা এখনই বলে দেওয়া যায়।

এই বিশ্ব অস্থিরতার বাইরে নেই বাংলাদেশও। গত দুই বছর বাংলাদেশও করোনার সঙ্গে লড়াই করছে। এ দেশেও অনেক মানুষ করোনায় চাকরি হারিয়েছেন, অর্থনৈতিক ক্ষতির শিকার হয়েছেন। কিন্তু সারা বিশ্বের পরিস্থিতি বিচার করলে দেখা যায় বাংলাদেশ সে তুলনায় অনেক ভালো অবস্থানে আছে। করোনা গোটা বিশ্বকে স্বাস্থ্যগত ও অর্থনৈতিকভাবে বিপদগ্রস্ত করেছে। কিন্তু বাংলাদেশ সে বিপর্যয় ভালোই সামাল দিয়েছে। করোনার মধ্যেও যে দেশগুলো তার অর্থনীতি এগিয়ে নিয়ে যেতে পেরেছে তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। বাংলাদেশের দৃশ্যমান অগ্রগতি চোখে পড়ার মতো। অনেক ব্যর্থতার মধ্যেও বাংলাদেশের সফলতার রেখা দৃশ্যমান। আর এ সাফল্যের প্রধান কৃতিত্ব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং এ দেশের জনগণের। আওয়ামী লীগ টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায়। তৃতীয় মেয়াদে তিন বছর পার হতে চলেছে। এ সময়টাজুড়ে শেখ হাসিনা একাই সবকিছু সামলেছেন। তৃতীয় মেয়াদে সরকারের মন্ত্রীর অধিকাংশই শোকেসে রাখা সাজানো পুতুল। তাঁরা কী করেন তা জনগণের কাছে রহস্যময় প্রশ্ন। মাঝেমধ্যে কিছু বিতর্কিত কথা ও কাজ ছাড়া আদৌ তাঁদের কাজ কী, এ নিয়ে মাঝেমধ্যেই বিভ্রান্তিতে পড়ি। আমলারা এখন দন্ডমুন্ডের কর্তা। কোনো কোনো আমলা (অথবা বেশির ভাগ আমলা) মন্ত্রীদের চেয়ে ক্ষমতাবান। তৃণমূল পর্যন্ত আমলাতন্ত্রের শিকড় বিস্তৃত। উপজেলায় নির্বাচিত চেয়ারম্যানের চেয়ে খুদে আমলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার ক্ষমতা বেশি। জেলায় এমপিদের ক্ষমতা নেই। সব ক্ষমতা শুষে নিয়েছেন ডিসিরা। এখন পৌরসভাগুলোতেও আমলা আগ্রাসনের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে। শুধু প্রশাসন নয়, নির্বাচন কমিশন থেকে পাবলিক সার্ভিস কমিশন। তথ্য অধিকার কমিশন থেকে মানবাধিকার কমিশন সর্বত্র আমলাদের অবাধ বিচরণ। রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর চেয়ারম্যান পদ এখন আমলাদের অবসর ক্লাবে পরিণত হয়েছে। এমপিরা ব্যস্ত নিজেদের ব্যবসা-বাণিজ্য ও ব্যক্তিগত চিন্তা নিয়ে। মন্ত্রীরা এখন শুধু অনুষ্ঠানে ‘প্রধান অতিথি’ হওয়াটাকেই নিজেদের গুরুত্বপূর্ণ কাজ মনে করেন। এ রকম একটি পরিস্থিতির মধ্যেও সরকারের ‘রাজনৈতিক অবয়ব’ আঁকড়ে রেখেছেন শেখ হাসিনা। শেখ হাসিনা আছেন জন্যই এ সরকার এখনো একটি রাজনৈতিক সরকার। শেখ হাসিনার বিচক্ষণতা, নেতৃত্বগুণ ও দক্ষতার কারণেই শেষ পর্যন্ত এ সরকার টিকে আছে। একা একজন মানুষই আসলে দেশটা চালাচ্ছেন। সব মানুষের ভালো-মন্দ দেখার দায়িত্ব তিনি অবলীলায় কাঁধে তুলে নিয়েছেন। শেখ হাসিনা নজর না রাখলে এ দেশে কোনো কাজই এখন আর ঠিকঠাকমতো হয় না। শুধু কি দেশ পরিচালনা-আমলাদের নয়ছয় সামাল দিতে হয় প্রধানমন্ত্রীকে, মন্ত্রীদের শিশুসুলভ দুষ্টমি বন্ধ করতে হয়, এমপিদের চোখে চোখে রাখতে হয়। দেশের অনেক মানুষই শেখ হাসিনার চাপ নিয়ে প্রশ্ন করেন। একা একজন মানুষ এত কাজ করেন কীভাবে। এ প্রশ্ন এখন প্রায়ই আলোচনা হয়। কিন্তু শেখ হাসিনা চাপ সামলাচ্ছেন। বেশ সাফল্যের সঙ্গেই সামলাচ্ছেন। তৃতীয় মেয়াদে আওয়ামী লীগ সরকারের কজন মন্ত্রী বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবেন দেশের উন্নয়নে, দেশের মঙ্গলের জন্য তারা কিছু করেছেন। শেখ হাসিনাও এখন কারও ওপর নির্ভর করেন না। কারও কাছে তিনি কোনো প্রত্যাশাও করেন না। এ মুহূর্তে দেশে সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তি যে শেখ হাসিনা তা নিয়ে কারও কোনো সন্দেহ নেই। একাগ্রতা, পরিশ্রম এবং সততার মাধ্যমে তিনি নিজেকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। তিনি দলের ঊর্ধ্বে উঠেছেন। শুধু আওয়ামী লীগ নয়, বিএনপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দল এখন বিশ্বাস করে এ মুহূর্তে দেশে শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প নেই। গত ১৩ বছরে আওয়ামী লীগ সরকারের অনেক ব্যর্থতা রয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, দুর্নীতি, গণপরিবহনে নৈরাজ্য ইত্যাদি নানা বিষয়ে মানুষের মধ্যে অস্বস্তি, হতাশা, ক্ষোভ আছে। কিন্তু একটি বিষয়ে দেশের সিংহভাগ মানুষ একমত। তারা মনে করেন শেখ হাসিনা জনগণের কল্যাণ চান। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ অসাধারণ অগ্রগতি অর্জন করেছে। দেশের মানুষ বিশ্বাস করে পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, কর্ণফুলী টানেল কিংবা রূপপুর পারমাণবিক প্রকল্পের মতো মেগা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন সম্ভব হয়েছে শেখ হাসিনার দৃঢ়তা এবং সাহসের জন্য। শেখ হাসিনার আন্তরিকতা প্রশ্নাতীত। সে কারণেই বাংলাদেশ শান্ত, স্থির, এগিয়ে চলার সড়কে ঠিকঠাকভাবে ছুটছে। কিন্তু বাংলাদেশের উন্নয়ন এবং শেখ হাসিনা এখন সমার্থক হয়ে গেছে। শেখ হাসিনা ছাড়া বাংলাদেশ এ অগ্রগতির ধারা এগিয়ে নিতে পারবে না, এটা সবাই জানে, বিশ্বাস করে। আর এ কারণেই ঘরে-বাইরে শুরু হয়েছে ষড়যন্ত্র। দেশে কিছু সুশীল ব্যক্তি প্রতিদিন সুশাসন, আইনের শাসন, ন্যায়বিচার নিয়ে আর্তনাদ করছেন। তাদের আর্তনাদের বিষয়গুলো লুফে নিচ্ছে বিদেশে বসে দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত কিছু ব্যক্তি। বাংলাদেশের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এখন এদের দখলে। রূপকথার গল্পে যেমন একটা আলাদা জগৎ তৈরি হয়, এরা তেমনি সোশ্যাল মিডিয়ায় আলাদা এক বাংলাদেশ বানিয়েছে। এ বাংলাদেশের চেহারা প্রতিদিন ভয়ার্ত, বিষাক্ত করে দেখানোর এক প্রতিযোগিতা চলছে। বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্টের জন্য খরচ করা হচ্ছে কোটি কোটি টাকা। আমাদের অগ্রগতি-উন্নয়নের চেয়ে কে কোথায় মারা গেল, কে কার বউ পেটাল, কে টেলিফোনে কাকে কী বলল সে সবই প্রধান করে দেখানো হচ্ছে। ফলে এখন বাংলাদেশের দুই রূপ। একটি রূপ অপ্রতিরোধ্য গতিতে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা। স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ। উন্নয়নের উৎসব। অন্য রূপটি হলো নেতিবাচক মন্তব্য, কুৎসিত নোংরামি ও গোয়েবলসীয় মিথ্যাচার দিয়ে বাংলাদেশকে কর্তৃত্ববাদী মানবাধিকারহীন এবং সুশাসনের অভাবে ক্ষয়িষ্ণু একটি রাষ্ট্র হিসেবে দেখানোর চেষ্টা। এ দুই বাংলাদেশের মাঝখানে দাঁড়িয়ে আছেন যেন শেখ হাসিনা। শেখ হাসিনা আছেন জন্যই সোশ্যাল মিডিয়ায় লাগাতার মিথ্যাচার, অপপ্রচারের পরও বাংলাদেশ সম্পর্কে নেতিবাচক প্রচারণা বিশ্বাসযোগ্য হয়নি। একজন শেখ হাসিনা আছেন জন্যই আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশবিরোধী প্রচারণার পালে হাওয়া লাগেনি। এজন্যই বাংলাদেশের সাত কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারির পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জঙ্গিবাদ নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশের ভূমিকার প্রশংসা করে। শেখ হাসিনা আছেন জন্য মানবাধিকার এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে কথা বলার পরও জাতিসংঘ বাংলাদেশকে উন্নয়নের রোল মডেল বলে। আওয়ামী লীগ টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় থাকার পরও জনগণের মধ্যে কোনো অস্থিরতা নেই তার কারণ শেখ হাসিনা। বিশ্বে দেশে দেশে যখন জনগণের মধ্যে পরিবর্তনের আকুতি, তখন বাংলাদেশ শেখ হাসিনাতেই ভরসা পায়। জন-আস্থার প্রতীক প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু শেখ হাসিনা কি পারবেন?

ঘরে অযোগ্য, সুবিধাবাদীর ভিড়। বাইরে ষড়যন্ত্র। এর বিরুদ্ধে তো একাই লড়ছেন শেখ হাসিনা। কিন্তু তিনি কি শেষ পর্যন্ত জয়ী হবেন। স্বপ্নের বাংলাদেশের দ্বারপ্রান্তে নিয়েছেন তিনি দেশকে। এখন নোঙর ভেড়ানোর অপেক্ষা। তিনি কি পারবেন? দেশে দেশে যে অস্থিরতা, সরকারের ওপর জনগণের অনাস্থা তার ঢেউ কি বাংলাদেশেও আসবে? ঘরে-বাইরের চক্রান্তকারীরা কি শেষ পর্যন্ত সফল হবে? এ রকম অনেক প্রশ্নের উত্তরে, আমাদের প্রত্যাশা একটাই- শেখ হাসিনাকে পারতেই হবে। তিনি না পারলে আমাদের স্বপ্নগুলোর মৃত্যু হবে চিরতরে।

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত।

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ
জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ
এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান
ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন
এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং
কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ
একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান
সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি
জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্মতি ছাড়াই ঢাবির দুই অধ্যাপককে ইউটিএল'র কমিটিতে রাখার অভিযোগ
সম্মতি ছাড়াই ঢাবির দুই অধ্যাপককে ইউটিএল'র কমিটিতে রাখার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চাই : সালাহউদ্দীন আহমেদ
আমরা গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চাই : সালাহউদ্দীন আহমেদ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইঞ্জিনিয়ার্স ও সিগন্যালস্ কোরের রিক্রুট ব্যাচের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
ইঞ্জিনিয়ার্স ও সিগন্যালস্ কোরের রিক্রুট ব্যাচের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক