শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২১

শেখ হাসিনা কি পারবেন

সৈয়দ বোরহান কবীর
প্রিন্ট ভার্সন
শেখ হাসিনা কি পারবেন

আজ বড়দিন। খ্রিস্ট-ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব। শুধু খ্রিস্টধর্মাবলম্বী নয়, পশ্চিমা বিশ্বজুড়ে বড়দিন আর ইংরেজি নতুন বছর ঘিরে একটা ছুটি এবং উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়। দুই বছর ধরেই বিশ্বব্যাপী এ উৎসবে ভাটা চলছে। করোনার তান্ডব সবকিছু ল-ভ- করে দিয়েছে। গত বছর ক্রিসমাসের ছুটির সময় লন্ডনজুড়ে ছিল লকডাউন। টি আর ফোরের আওতায় কেবল জরুরি নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দোকান খোলা ছিল। খাবারের দোকানগুলোয় শুধু টেক এওয়ে পদ্ধতি চালু রাখা হয়েছিল। জন লুইসের মতো বড় দোকানগুলো ‘ক্লিক অ্যান্ড কালেক্ট’ নামে অনলাইন কেনাকাটা কোনোমতে চালু রেখেছিল। গত বছর ডিসেম্বরজুড়ে যুক্তরাজ্যে ৫০ হাজারের আশপাশে প্রতিদিন আক্রান্ত হয়েছে। এরপর টিকা বিশ্বকে কিছু স্বস্তি দিয়েছে। কিন্তু এবার করোনার নতুন রূপ ওমিক্রন নতুন করে বিশ্বকে চোখ রাঙাচ্ছে। ইউরোপ-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ওমিক্রন সংক্রমণ। গত বছর করোনা আক্রান্ত ৫০ হাজার হতেই যুক্তরাজ্য কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করেছিল। এখন যুক্তরাজ্যে প্রতিদিন আক্রান্তের সংখ্যা লাখের ওপর (বুধবার রেকর্ড আক্রান্ত হয়েছে ১ লাখ ৬ হাজার)। তার পরও প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন জানিয়ে দিয়েছেন ক্রিসমাসের আগে লকডাউন দেওয়া হবে না। গতবার ঠিক এই সময়ে লন্ডন ছিল ভুতুড়ে নগরী। এখন লন্ডনজুড়ে উৎসবের আমেজ। শপিং মলে উপচে পড়া ভিড়। কে বলবে, প্রতিদিন এখানে লাখ মানুষ করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন। বরিস জনসন কোনো নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছেন না জনরোষের ভয়ে। অর্থনৈতিক সংকটের চাপে। যুক্তরাজ্য সরকার খুব ভালো করেই জানে এখন বিধিনিষেধ আরোপ করা হলে মানুষ মানবে না। এমনিতেই ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী প্রচ- চাপে আছেন। তাঁর সরকারি বাসভবনে করোনার বিধিমালা লঙ্ঘন করে পার্টি হয়েছে। এখন দেখলাম ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটের পার্টির ছবিও ফাঁস হয়ে গেছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবি উঠেছে। তিনি পদত্যাগ করবেন কি না তা তাঁর রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের বিষয়। কিন্তু বরিসের জনপ্রিয়তা এখন তলানিতে। ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক সংকট সামাল দিতে না পারলে তাঁর পরিণতি কী হবে বলাই বাহুল্য। বরিস জনসনের জনপ্রিয়তায় যেমন ভাটার টান, তেমনি আস্থার সংকটে ভুগছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বাইডেন সম্ভবত সেই বিরল প্রেসিডেন্ট যিনি দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই কম জনপ্রিয়। বলা হচ্ছে, বাইডেন মিনমিনে, জনগণকে উদ্দীপ্ত করতে পারেন না। ডোনাল্ড ট্রাম্পের আগ্রাসন থেকে মুক্তির জন্য যে মার্কিন জনগণ বাইডেনকে বেছে নিয়েছিলেন তারাই এখন হতাশ। আফগানিস্তানে মার খাওয়ার পর মার্কিন শ্রেষ্ঠত্ব প্রশ্নের মুখে। মার্কিনিরা যতই বিভক্ত থাকুক, নিজেদের সেরা দেখতে চায়। জো বাইডেনের ধমক এখন চীন আর গায়েই মাখে না। মার্কিন প্রেসিডেন্ট মঙ্গলবার ওমিক্রন নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিলেন। সিএনএন জরিপেই দেখা গেল মাত্র ১৩ শতাংশ মানুষ তাঁর বক্তব্যে আস্থা রাখতে পেরেছে। জো বাইডেন মার্কিন ইতিহাসে সবচেয়ে অজনপ্রিয় প্রেসিডেন্ট হওয়ার পথে। ইউরোপজুড়েই অশান্তি, বিক্ষোভ, উত্তেজনা। নেদারল্যান্ডসে লকডাউন দেওয়া হয়েছে। কিন্তু জনগণ মানছে না। রাস্তায় বিক্ষোভ হচ্ছে প্রতিদিন। ইতালিতে ভ্যাকসিন পাসপোর্ট চালু করতে গিয়ে গোটা সরকারই এখন বিপদে। ওমিক্রন ঠেকাতে বড়দিনের আগে ব্রিটেনের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করে ফ্রান্সেই সমালোচিত ম্যাক্রোঁ। ফ্রান্সের অবস্থাও ভালো না। বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুই বছরে করোনা পরিস্থিতি গোটা ইউরোপকে অস্থির করে তুলেছে। ইউরোপে যে কোনো দেশে নির্বাচন হলে ক্ষমতাসীন দল যে হারবে তা এখন জ্যোতিষীর মতো বলা যায়। শুধু ইউরোপ আমেরিকা কেন, জন-অস্থিরতা ছড়িয়ে পড়ছে ওমিক্রনের মতোই। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোগান। কী বিপুল জনপ্রিয়। দুই দশক তিনি হয় প্রধানমন্ত্রী না হয় প্রেসিডেন্ট। ক্ষমতার কেন্দ্রের মূল ব্যক্তি হিসেবে ১৯ বছর দেশ চালাচ্ছেন। জনগণের মধ্যে তাঁর জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বী ছিল। কিন্তু এখন বলা হচ্ছে, ‘এরদোগান অধ্যায় সমাপ্তির পথে’। যে তুরস্কের জনগণ এরদোগানের জন্য রাস্তায় নেমে এসেছিল। ট্যাংকের সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়েছিল। খালি হাতে জনগণ ঠেকিয়েছিল সশস্ত্র সেনাবাহিনীর অভ্যুত্থান। সেই তুরস্কের জনগণ এখন বলছে, ‘তাইয়েপ সালতানাত কায়েম করেছেন’। আগামী নির্বাচনে রিসেপ তাইয়েপ এরদোগানের কী হবে, তা নিয়ে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে নানামুখী আলাপ-আলোচনা, বিশ্লেষণ। হঠাৎ কেন এ অবস্থা হলো এরদোগানের? অর্থনীতি। টার্কিশ লিরার দর হু হু করে কমছে। ফলে জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে লাগামহীনভাবে। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এখন অর্থনৈতিক স্বাধীনতার আওয়াজ তুলেছেন। কিন্তু তাঁর এসব কথা তুরস্কের জনগণের কাছে সুকান্তের কবিতার মতোই ‘পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি’। ভালো নেই নরেন্দ্র মোদিও। যাঁকে ইন্দিরা গান্ধীর পর ভারতের সবচেয়ে প্রভাবশালী, জনপ্রিয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব মনে করা হতো কয়েক দিন আগেও। এখন তাঁর যাওয়ার সময় হয়েছে কি না আলোচনা হচ্ছে। কৃষি বিল প্রত্যাহার মোদির রাজনৈতিক জীবনের বড় টার্নিং পয়েন্ট কি না সময়ই বলে দেবে। কিন্তু বিজেপি কলকাতার সিটি নির্বাচনে যেভাবে ধরাশায়ী হলো, তাতে নরেন্দ্র মোদির দল যে ভালো নেই তা এখনই বলে দেওয়া যায়।

এই বিশ্ব অস্থিরতার বাইরে নেই বাংলাদেশও। গত দুই বছর বাংলাদেশও করোনার সঙ্গে লড়াই করছে। এ দেশেও অনেক মানুষ করোনায় চাকরি হারিয়েছেন, অর্থনৈতিক ক্ষতির শিকার হয়েছেন। কিন্তু সারা বিশ্বের পরিস্থিতি বিচার করলে দেখা যায় বাংলাদেশ সে তুলনায় অনেক ভালো অবস্থানে আছে। করোনা গোটা বিশ্বকে স্বাস্থ্যগত ও অর্থনৈতিকভাবে বিপদগ্রস্ত করেছে। কিন্তু বাংলাদেশ সে বিপর্যয় ভালোই সামাল দিয়েছে। করোনার মধ্যেও যে দেশগুলো তার অর্থনীতি এগিয়ে নিয়ে যেতে পেরেছে তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। বাংলাদেশের দৃশ্যমান অগ্রগতি চোখে পড়ার মতো। অনেক ব্যর্থতার মধ্যেও বাংলাদেশের সফলতার রেখা দৃশ্যমান। আর এ সাফল্যের প্রধান কৃতিত্ব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং এ দেশের জনগণের। আওয়ামী লীগ টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায়। তৃতীয় মেয়াদে তিন বছর পার হতে চলেছে। এ সময়টাজুড়ে শেখ হাসিনা একাই সবকিছু সামলেছেন। তৃতীয় মেয়াদে সরকারের মন্ত্রীর অধিকাংশই শোকেসে রাখা সাজানো পুতুল। তাঁরা কী করেন তা জনগণের কাছে রহস্যময় প্রশ্ন। মাঝেমধ্যে কিছু বিতর্কিত কথা ও কাজ ছাড়া আদৌ তাঁদের কাজ কী, এ নিয়ে মাঝেমধ্যেই বিভ্রান্তিতে পড়ি। আমলারা এখন দন্ডমুন্ডের কর্তা। কোনো কোনো আমলা (অথবা বেশির ভাগ আমলা) মন্ত্রীদের চেয়ে ক্ষমতাবান। তৃণমূল পর্যন্ত আমলাতন্ত্রের শিকড় বিস্তৃত। উপজেলায় নির্বাচিত চেয়ারম্যানের চেয়ে খুদে আমলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার ক্ষমতা বেশি। জেলায় এমপিদের ক্ষমতা নেই। সব ক্ষমতা শুষে নিয়েছেন ডিসিরা। এখন পৌরসভাগুলোতেও আমলা আগ্রাসনের পদধ্বনি শোনা যাচ্ছে। শুধু প্রশাসন নয়, নির্বাচন কমিশন থেকে পাবলিক সার্ভিস কমিশন। তথ্য অধিকার কমিশন থেকে মানবাধিকার কমিশন সর্বত্র আমলাদের অবাধ বিচরণ। রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর চেয়ারম্যান পদ এখন আমলাদের অবসর ক্লাবে পরিণত হয়েছে। এমপিরা ব্যস্ত নিজেদের ব্যবসা-বাণিজ্য ও ব্যক্তিগত চিন্তা নিয়ে। মন্ত্রীরা এখন শুধু অনুষ্ঠানে ‘প্রধান অতিথি’ হওয়াটাকেই নিজেদের গুরুত্বপূর্ণ কাজ মনে করেন। এ রকম একটি পরিস্থিতির মধ্যেও সরকারের ‘রাজনৈতিক অবয়ব’ আঁকড়ে রেখেছেন শেখ হাসিনা। শেখ হাসিনা আছেন জন্যই এ সরকার এখনো একটি রাজনৈতিক সরকার। শেখ হাসিনার বিচক্ষণতা, নেতৃত্বগুণ ও দক্ষতার কারণেই শেষ পর্যন্ত এ সরকার টিকে আছে। একা একজন মানুষই আসলে দেশটা চালাচ্ছেন। সব মানুষের ভালো-মন্দ দেখার দায়িত্ব তিনি অবলীলায় কাঁধে তুলে নিয়েছেন। শেখ হাসিনা নজর না রাখলে এ দেশে কোনো কাজই এখন আর ঠিকঠাকমতো হয় না। শুধু কি দেশ পরিচালনা-আমলাদের নয়ছয় সামাল দিতে হয় প্রধানমন্ত্রীকে, মন্ত্রীদের শিশুসুলভ দুষ্টমি বন্ধ করতে হয়, এমপিদের চোখে চোখে রাখতে হয়। দেশের অনেক মানুষই শেখ হাসিনার চাপ নিয়ে প্রশ্ন করেন। একা একজন মানুষ এত কাজ করেন কীভাবে। এ প্রশ্ন এখন প্রায়ই আলোচনা হয়। কিন্তু শেখ হাসিনা চাপ সামলাচ্ছেন। বেশ সাফল্যের সঙ্গেই সামলাচ্ছেন। তৃতীয় মেয়াদে আওয়ামী লীগ সরকারের কজন মন্ত্রী বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবেন দেশের উন্নয়নে, দেশের মঙ্গলের জন্য তারা কিছু করেছেন। শেখ হাসিনাও এখন কারও ওপর নির্ভর করেন না। কারও কাছে তিনি কোনো প্রত্যাশাও করেন না। এ মুহূর্তে দেশে সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তি যে শেখ হাসিনা তা নিয়ে কারও কোনো সন্দেহ নেই। একাগ্রতা, পরিশ্রম এবং সততার মাধ্যমে তিনি নিজেকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। তিনি দলের ঊর্ধ্বে উঠেছেন। শুধু আওয়ামী লীগ নয়, বিএনপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দল এখন বিশ্বাস করে এ মুহূর্তে দেশে শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প নেই। গত ১৩ বছরে আওয়ামী লীগ সরকারের অনেক ব্যর্থতা রয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, দুর্নীতি, গণপরিবহনে নৈরাজ্য ইত্যাদি নানা বিষয়ে মানুষের মধ্যে অস্বস্তি, হতাশা, ক্ষোভ আছে। কিন্তু একটি বিষয়ে দেশের সিংহভাগ মানুষ একমত। তারা মনে করেন শেখ হাসিনা জনগণের কল্যাণ চান। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ অসাধারণ অগ্রগতি অর্জন করেছে। দেশের মানুষ বিশ্বাস করে পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, কর্ণফুলী টানেল কিংবা রূপপুর পারমাণবিক প্রকল্পের মতো মেগা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন সম্ভব হয়েছে শেখ হাসিনার দৃঢ়তা এবং সাহসের জন্য। শেখ হাসিনার আন্তরিকতা প্রশ্নাতীত। সে কারণেই বাংলাদেশ শান্ত, স্থির, এগিয়ে চলার সড়কে ঠিকঠাকভাবে ছুটছে। কিন্তু বাংলাদেশের উন্নয়ন এবং শেখ হাসিনা এখন সমার্থক হয়ে গেছে। শেখ হাসিনা ছাড়া বাংলাদেশ এ অগ্রগতির ধারা এগিয়ে নিতে পারবে না, এটা সবাই জানে, বিশ্বাস করে। আর এ কারণেই ঘরে-বাইরে শুরু হয়েছে ষড়যন্ত্র। দেশে কিছু সুশীল ব্যক্তি প্রতিদিন সুশাসন, আইনের শাসন, ন্যায়বিচার নিয়ে আর্তনাদ করছেন। তাদের আর্তনাদের বিষয়গুলো লুফে নিচ্ছে বিদেশে বসে দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত কিছু ব্যক্তি। বাংলাদেশের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এখন এদের দখলে। রূপকথার গল্পে যেমন একটা আলাদা জগৎ তৈরি হয়, এরা তেমনি সোশ্যাল মিডিয়ায় আলাদা এক বাংলাদেশ বানিয়েছে। এ বাংলাদেশের চেহারা প্রতিদিন ভয়ার্ত, বিষাক্ত করে দেখানোর এক প্রতিযোগিতা চলছে। বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্টের জন্য খরচ করা হচ্ছে কোটি কোটি টাকা। আমাদের অগ্রগতি-উন্নয়নের চেয়ে কে কোথায় মারা গেল, কে কার বউ পেটাল, কে টেলিফোনে কাকে কী বলল সে সবই প্রধান করে দেখানো হচ্ছে। ফলে এখন বাংলাদেশের দুই রূপ। একটি রূপ অপ্রতিরোধ্য গতিতে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা। স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ। উন্নয়নের উৎসব। অন্য রূপটি হলো নেতিবাচক মন্তব্য, কুৎসিত নোংরামি ও গোয়েবলসীয় মিথ্যাচার দিয়ে বাংলাদেশকে কর্তৃত্ববাদী মানবাধিকারহীন এবং সুশাসনের অভাবে ক্ষয়িষ্ণু একটি রাষ্ট্র হিসেবে দেখানোর চেষ্টা। এ দুই বাংলাদেশের মাঝখানে দাঁড়িয়ে আছেন যেন শেখ হাসিনা। শেখ হাসিনা আছেন জন্যই সোশ্যাল মিডিয়ায় লাগাতার মিথ্যাচার, অপপ্রচারের পরও বাংলাদেশ সম্পর্কে নেতিবাচক প্রচারণা বিশ্বাসযোগ্য হয়নি। একজন শেখ হাসিনা আছেন জন্যই আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশবিরোধী প্রচারণার পালে হাওয়া লাগেনি। এজন্যই বাংলাদেশের সাত কর্মকর্তার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারির পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জঙ্গিবাদ নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশের ভূমিকার প্রশংসা করে। শেখ হাসিনা আছেন জন্য মানবাধিকার এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে কথা বলার পরও জাতিসংঘ বাংলাদেশকে উন্নয়নের রোল মডেল বলে। আওয়ামী লীগ টানা তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় থাকার পরও জনগণের মধ্যে কোনো অস্থিরতা নেই তার কারণ শেখ হাসিনা। বিশ্বে দেশে দেশে যখন জনগণের মধ্যে পরিবর্তনের আকুতি, তখন বাংলাদেশ শেখ হাসিনাতেই ভরসা পায়। জন-আস্থার প্রতীক প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু শেখ হাসিনা কি পারবেন?

ঘরে অযোগ্য, সুবিধাবাদীর ভিড়। বাইরে ষড়যন্ত্র। এর বিরুদ্ধে তো একাই লড়ছেন শেখ হাসিনা। কিন্তু তিনি কি শেষ পর্যন্ত জয়ী হবেন। স্বপ্নের বাংলাদেশের দ্বারপ্রান্তে নিয়েছেন তিনি দেশকে। এখন নোঙর ভেড়ানোর অপেক্ষা। তিনি কি পারবেন? দেশে দেশে যে অস্থিরতা, সরকারের ওপর জনগণের অনাস্থা তার ঢেউ কি বাংলাদেশেও আসবে? ঘরে-বাইরের চক্রান্তকারীরা কি শেষ পর্যন্ত সফল হবে? এ রকম অনেক প্রশ্নের উত্তরে, আমাদের প্রত্যাশা একটাই- শেখ হাসিনাকে পারতেই হবে। তিনি না পারলে আমাদের স্বপ্নগুলোর মৃত্যু হবে চিরতরে।

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত।

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

১১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৪১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৫৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে