শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ জানুয়ারি, ২০২২

রং ছড়াচ্ছে রঙিন মাছের অর্থনীতি

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
রং ছড়াচ্ছে রঙিন মাছের অর্থনীতি

বাংলাদেশে রঙিন মাছ চাষের অগ্রপথিক হিসেবে যে কজনের নাম আসে তার মধ্যে অন্যতম ছিলেন সাতক্ষীরার সাইফুল্লাহ গাজী। রুপালি বিপ্লবকে যারা বর্ণিল রঙে রাঙিয়ে তুলেছেন তাঁদের মধ্যে রয়েছেন রংপুরের মৃদুল রহমানও। ক্রমেই তাঁদের হাত থেকে রঙিন মাছের চাষ ছড়িয়ে পড়ল সারা দেশে। এখন দেশের নানা প্রান্তে পুকুর, চৌবাচ্চা, এমনকি বাড়ির ছাদেও চলছে রঙিন মাছের চাষ। গত শতাব্দীর আশির দশকে যখন মাছ চাষের প্রচারণা চালাই, শুরুতে কৃষক মুখ ফিরিয়ে নেয়। বিস্ময় নিয়ে জানতে চায় ‘মাছের আবার চাষ কী!’ যখন উদাহরণ দিয়ে বললাম ‘ওই গ্রামের ফরিদ তো মাছ চাষ করে বেশ টাকা কামাচ্ছেন।’ তখন বলত, ‘মাছ চাষ এত সোজা নাকি! ভীষণ ঝামেলার কাজ। সময়মতো খাবার দিতে হবে, পানিতে নেমে কীসব করতে হয়! ধান-বনের কাজ লেগেই থাকে, এত সময় কই আমাদের!’ শেষে মাছ চাষে আগ্রহী করে তুলতে ‘হাকিম আলীর মৎস্য খামার’ শিরোনামে বিজ্ঞাপনের মতো একটি ভিডিও বানালাম। বিটিভিতে প্রচার হতে থাকল। এর প্রভাব তৈরি হলো ম্যাজিকের মতো। সারা দেশের তরুণরা মাছ চাষে আগ্রহী হয়ে উঠল। শুরু হলো রুপালি বিপ্লব। আর আজ চাষের মাছ উৎপাদনে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান পঞ্চম। শুধু তাই নয়, কয়েক বছর ধরে অভ্যন্তরীণ মুক্ত জলাশয়ের মাছ আহরণে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ।

নব্বইয়ের দশকের সূচনায় যেসব তরুণ মাছ চাষ করে নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে দেশের অর্থনীতি সমৃদ্ধ করেছেন তাঁদের একজন নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারের মকবুল মোল্লা। টানা ২৫ বছরের মাছ চাষের অভিজ্ঞতা তাঁর। বলা চলে, টানা সাফল্যের মধ্যেই আছেন তিনি। মাছ চাষের নিত্যনতুন কৌশল থেকে শুরু করে বাজার পরিস্থিতি রপ্ত করেছেন। সেই মকবুল মোল্লাও বর্তমানে বেশ ব্যস্ত রয়েছেন রঙিন মাছের চাষ নিয়ে। গত সপ্তায় ঘুরে দেখে এলাম রঙিন মাছ নিয়ে তাঁর কর্মকান্ড। শীতের সকালের মিষ্টি রোদের আমেজ গায়ে মেখে মকবুলের খামারের সামনের অংশে বসে শুনছিলাম তাঁর মাছ চাষের সূচনার গল্প। তাঁর কথার সূত্র ধরে মনে পড়ে গেল সেই নব্বইয়ের দশকের আরেক মাছ চাষ উদ্যোক্তা সামসুদ্দিন ছমার কথা। সে সময় তাঁর ওপর প্রতিবেদন নির্মাণ করতে গিয়েছিলাম। পাঁচদোনা হাইস্কুলের দফতরি ছিলেন সামসুদ্দিন ছমা। টেলিভিশনে ‘হাকিম আলীর মৎস্য খামার’ দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে বর্ষাকালে স্কুলের পাশে ডোবায় মাছ চাষ করে সে সময় আয় করেছিলেন ১৫ হাজার টাকা। এরপর আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। দফতরির চাকরি ছেড়ে পুকুর লিজ নিয়ে পুরোদমে শুরু করেন মাছ চাষ। তারপর গড়েন মাছের হ্যাচারি। এখন সামসুদ্দিন এলাকার সম্পদশালী একজন। সেই সামসুদ্দিন ছমার হ্যাচারি থেকেই পোনা এনেই মাছ চাষ শুরু করেন মকবুল মোল্লা। এ যেন একজন আরেকজনের সঙ্গে গভীর সুতোয় বাঁধা। ঠিক ২৫ বছর পর টেলিভিশনে সাতক্ষীরার সাইফুল্লাহ গাজীর রঙিন মাছের চাষ দেখে মকবুল এখন শুরু করেছেন রঙিন মাছের চাষ।

‘করোনার সময় রঙিন মাছের চাহিদা অনেক বেড়ে গেছে’ বলছিলেন মকবুল। ‘স্কুল-কলেজ ছিল বন্ধ, ছেলেমেয়েদের ঘরে রেখেই প্রকৃতির কাছাকাছি রাখতে বাবা-মায়েরা ঘরে অ্যাকোরিয়ামের ব্যবস্থা করেন। আর তাতেই রঙিন মাছের ব্যাপক চাহিদা তৈরি হয়।’ কথা বলতে বলতে এগিয়ে গেলাম জাল ফেলা হয়েছে এমন একটি পুকুরের দিকে। জেলেরা জাল টেনে আনছিলেন। ভেবেছিলাম হয়তো রুই-কাতলা জাতীয় মাছ তোলা হচ্ছে। কিন্তু জাল গুটিয়ে আনতেই চোখে পড়ল জালভর্তি রঙিন মাছ। কোনোটা সোনালি, কোনোটা লালচে গোলাপি, কোনোটিতে আবার দু-তিনটি রঙের মিশ্রণ। সূর্যের আলোয় চিকচিক করছে রঙিন মাছ। এ এক অপরূপ দৃশ্য!

খাওয়ার মাছের আকারের একেকটি আকর্ষণীয় রঙের মাতৃমাছ। এসব মাছের একেকটির দামও অনেক। মকবুল হাতে তুলে নিয়ে এলেন উজ্জ্বল রঙিন একটি মাছ। জানতে চাইলাম কেমন দাম এর? মাছটির ওজন ১ কেজির মতো। বললেন, ‘কম করে হলেও ২ হাজার টাকা হবে।’ শুনে অবাক হলাম। এমন একটি কাতল মাছের দাম ২০০ টাকার বেশি হবে না। কী বলেন! জানালেন, ‘মা মাছটি ২৫০ গ্রামের মতো ডিম দেবে। সে ডিম থেকে ২৫-৩০ হাজার পোনা হবে। প্রতিটি পোনার দাম ৫ টাকা হলে মিলবে দেড় লাখ টাকা।’ মকবুল একদমে বলে গেলেন কথাগুলো। বললাম, আরও ধীরে, একটু গুছিয়ে বলুন। তিনি তাঁর আড়াই বিঘার একটি পুকুরের সামনে নিয়ে গেলেন। বললেন, ‘আগের পুকুরটি ছিল মাতৃমাছের। এটি পোনার পুকুর। ৮০ শতাংশের এ পুকুরে ছাড়া হয়েছে দেড় লাখ পোনা। দুই মাস ১০ দিনে ৩ ইঞ্চি সাইজ পোনায় রূপান্তরিত হবে। প্রতিটি পোনা বিক্রি করছি ৪ টাকা করে। অর্থাৎ ৬ লাখ টাকা। এটা তিন মাসের। বছরে তিনটি ফলন অনায়াসে সম্ভব। সে হিসেবে বছরে ১৮ লাখ টাকা এ পুকুর থেকে আয় করা অসম্ভব নয়। সব মিলিয়ে খরচ ২-৩ লাখ টাকা। নিট লাভ থাকছে ১৫ লাখ টাকা।’ জানতে চাইলাম, যদি খাওয়ার মাছ চাষ করতেন তাহলে কত লাভ পেতেন?

বললেন, ‘পাবদা বা গুলশা চাষ করলেও ৮০ শতক থেকে লাভ থাকত ২ লাখ থেকে সর্বোচ্চ ৩ লাখ টাকা।’

বলতেই হবে এখন যুগসন্ধিকাল। মাছ চাষ নিয়ে নানারকম ভাঙচুর চলছে। নানা প্রযুক্তির ব্যবহার হচ্ছে। মকবুলের এখানে এসে দেখা মিলল বায়োফ্লক পদ্ধতিতে মাছ চাষে সাফল্য অর্জনকারীদের একজন নারায়ণগঞ্জের জহিরুল হকের। জহিরুল হক এ খামারে মাছের প্রাকৃতিক প্রজননের কারিগরি বিষয়গুলো দেখেন। তিনি এখান থেকে মাতৃমাছের শুক্রাণু সংগ্রহ করছেন। সত্যিকার অর্থে মানুষের চাহিদার শেষ নেই। খাদ্য চাহিদা পূরণের পরপরই আসে চিত্তের চাহিদার বিষয়। ঠিক সে প্রশ্নেই আসে শৌখিন মাছ চাষ। এখানে মকবুল মোল্লার দু-একটি পুকুর থেকে বহু পুকুরের মাছ চাষের সমান আর্থিক সাফল্য অর্জন করছেন রঙিন মাছ থেকে।

প্রশ্ন হলো, রঙিন বা শৌখিন মাছের যে উৎপাদন সম্ভাবনা সে বিবেচনায় আমরা বাইরের বাজার ধরার দিকে এগিয়ে যেতে পারছি কি না?

মকবুল বললেন, ‘আমরা কোয়ালিটি ঠিক রাখতে পারছি না। জাপানের রঙিন মাছের কোয়ালিটি সবচেয়ে ভালো। রপ্তানি করতে হলে আমাদের কোয়ালিটিও সে পর্যায়ে যেতে হবে। এর জন্য যে টেকনিক্যাল সাপোর্ট প্রয়োজন তা নেই। নেই প্রশিক্ষণ। এ বিষয়ে সরকারের সহযোগিতা থাকলে বহুদূর পর্যন্ত যাওয়া যাবে।’ তবে আশার কথা, রঙিন মাছের বাজার বাড়ছে। দেশের চাহিদা যেমন বাড়ছে, একই হারে বাড়ছে উদ্যোক্তা। মকবুল মোল্লার রঙিন মাছের প্রকল্পের সঙ্গে বাজার বিপণনের দায়িত্ব পালন করেন রেদোয়ান উল্লাহ। তাঁর সঙ্গে কথা বলেছি। তরুণ এক ছেলে। কথা বলে বুঝলাম রঙিন মাছের বাজার নিয়ে তাঁর ধারণা যেমন স্বচ্ছ, স্বপ্নও বুনেছেন বিশাল।

‘এ মুহূর্তে দেশের অ্যাকোরিয়াম মাছের বাজার ২০০ কোটি টাকার।’ জানালেন রেদোয়ান উল্লাহ। বললেন, ‘আমরা চাষের মাছগুলো তিন ক্যাটাগরিতে ভাগ করি। এ, বি, সি। এ ক্যাটাগরির মাছগুলো ব্রুডিংয়ের জন্য রাখি। আর বি ও সির মাছগুলো বিক্রি করে দিই। দেশের মোট চাহিদার একটা অংশ মেটাচ্ছি আমরা, এখনো থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, চীন থেকে রঙিন মাছ আমদানি হচ্ছে। কোয়ালিটি বাড়াতে পারলে আমরা রপ্তানি বাজার ধরতে পারব।’ আত্মবিশ্বাসের ধ্বনি পাওয়া গেল রেদোয়ানের কণ্ঠে।

নব্বইয়ের দশকে দেশে মাছ চাষে বিপ্লব ঘটে গেছে। বহু উদ্যোক্তা তৈরি হয়েছেন। সে সময়ের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় আজ মাছ উৎপাদনে আমরা স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছি। এ মাছকে আমরা শুধু প্রাণিজ আমিষের সবচেয়ে উৎকৃষ্ট ক্ষেত্র ভেবেছি, কিন্তু এ রঙিন মাছ এখন সৌন্দর্য ও রুচির বাহক হিসেবে কাজ করছে। শিশু থেকে শুরু করে সব বয়সী মানুষের কাছেই রঙিন মাছের আবেদন রয়েছে। রকমারি বাহারি মাছের বিচরণ চিত্তের সুখের জন্য রাখতে পারে বড় অবদান। মাছের এ চাঞ্চল্যের প্রভাব ঘটে মানুষের মধ্যেও। তাই তো একশ্রেণির শৌখিন মানুষের কাছে এ মাছ অতীব প্রিয়। আজকের দিনে, ল্যান্ডস্কেপ ডিজাইনের ক্ষেত্রে স্থপতিদের কাছে রঙিন মাছ এক অপরিহার্য উপাদান। এভাবেই বহু ব্যবহারে রঙিন মাছের বাজার যেমন বাড়ছে, একইভাবে অল্প দিনে এর একটি রপ্তানি বাজারও গড়ে উঠবে বলে আমার বিশ্বাস।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে