শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ জানুয়ারি, ২০২২

রং ছড়াচ্ছে রঙিন মাছের অর্থনীতি

শাইখ সিরাজ
রং ছড়াচ্ছে রঙিন মাছের অর্থনীতি

বাংলাদেশে রঙিন মাছ চাষের অগ্রপথিক হিসেবে যে কজনের নাম আসে তার মধ্যে অন্যতম ছিলেন সাতক্ষীরার সাইফুল্লাহ গাজী। রুপালি বিপ্লবকে যারা বর্ণিল রঙে রাঙিয়ে তুলেছেন তাঁদের মধ্যে রয়েছেন রংপুরের মৃদুল রহমানও। ক্রমেই তাঁদের হাত থেকে রঙিন মাছের চাষ ছড়িয়ে পড়ল সারা দেশে। এখন দেশের নানা প্রান্তে পুকুর, চৌবাচ্চা, এমনকি বাড়ির ছাদেও চলছে রঙিন মাছের চাষ। গত শতাব্দীর আশির দশকে যখন মাছ চাষের প্রচারণা চালাই, শুরুতে কৃষক মুখ ফিরিয়ে নেয়। বিস্ময় নিয়ে জানতে চায় ‘মাছের আবার চাষ কী!’ যখন উদাহরণ দিয়ে বললাম ‘ওই গ্রামের ফরিদ তো মাছ চাষ করে বেশ টাকা কামাচ্ছেন।’ তখন বলত, ‘মাছ চাষ এত সোজা নাকি! ভীষণ ঝামেলার কাজ। সময়মতো খাবার দিতে হবে, পানিতে নেমে কীসব করতে হয়! ধান-বনের কাজ লেগেই থাকে, এত সময় কই আমাদের!’ শেষে মাছ চাষে আগ্রহী করে তুলতে ‘হাকিম আলীর মৎস্য খামার’ শিরোনামে বিজ্ঞাপনের মতো একটি ভিডিও বানালাম। বিটিভিতে প্রচার হতে থাকল। এর প্রভাব তৈরি হলো ম্যাজিকের মতো। সারা দেশের তরুণরা মাছ চাষে আগ্রহী হয়ে উঠল। শুরু হলো রুপালি বিপ্লব। আর আজ চাষের মাছ উৎপাদনে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান পঞ্চম। শুধু তাই নয়, কয়েক বছর ধরে অভ্যন্তরীণ মুক্ত জলাশয়ের মাছ আহরণে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ।

নব্বইয়ের দশকের সূচনায় যেসব তরুণ মাছ চাষ করে নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে দেশের অর্থনীতি সমৃদ্ধ করেছেন তাঁদের একজন নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারের মকবুল মোল্লা। টানা ২৫ বছরের মাছ চাষের অভিজ্ঞতা তাঁর। বলা চলে, টানা সাফল্যের মধ্যেই আছেন তিনি। মাছ চাষের নিত্যনতুন কৌশল থেকে শুরু করে বাজার পরিস্থিতি রপ্ত করেছেন। সেই মকবুল মোল্লাও বর্তমানে বেশ ব্যস্ত রয়েছেন রঙিন মাছের চাষ নিয়ে। গত সপ্তায় ঘুরে দেখে এলাম রঙিন মাছ নিয়ে তাঁর কর্মকান্ড। শীতের সকালের মিষ্টি রোদের আমেজ গায়ে মেখে মকবুলের খামারের সামনের অংশে বসে শুনছিলাম তাঁর মাছ চাষের সূচনার গল্প। তাঁর কথার সূত্র ধরে মনে পড়ে গেল সেই নব্বইয়ের দশকের আরেক মাছ চাষ উদ্যোক্তা সামসুদ্দিন ছমার কথা। সে সময় তাঁর ওপর প্রতিবেদন নির্মাণ করতে গিয়েছিলাম। পাঁচদোনা হাইস্কুলের দফতরি ছিলেন সামসুদ্দিন ছমা। টেলিভিশনে ‘হাকিম আলীর মৎস্য খামার’ দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে বর্ষাকালে স্কুলের পাশে ডোবায় মাছ চাষ করে সে সময় আয় করেছিলেন ১৫ হাজার টাকা। এরপর আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। দফতরির চাকরি ছেড়ে পুকুর লিজ নিয়ে পুরোদমে শুরু করেন মাছ চাষ। তারপর গড়েন মাছের হ্যাচারি। এখন সামসুদ্দিন এলাকার সম্পদশালী একজন। সেই সামসুদ্দিন ছমার হ্যাচারি থেকেই পোনা এনেই মাছ চাষ শুরু করেন মকবুল মোল্লা। এ যেন একজন আরেকজনের সঙ্গে গভীর সুতোয় বাঁধা। ঠিক ২৫ বছর পর টেলিভিশনে সাতক্ষীরার সাইফুল্লাহ গাজীর রঙিন মাছের চাষ দেখে মকবুল এখন শুরু করেছেন রঙিন মাছের চাষ।

‘করোনার সময় রঙিন মাছের চাহিদা অনেক বেড়ে গেছে’ বলছিলেন মকবুল। ‘স্কুল-কলেজ ছিল বন্ধ, ছেলেমেয়েদের ঘরে রেখেই প্রকৃতির কাছাকাছি রাখতে বাবা-মায়েরা ঘরে অ্যাকোরিয়ামের ব্যবস্থা করেন। আর তাতেই রঙিন মাছের ব্যাপক চাহিদা তৈরি হয়।’ কথা বলতে বলতে এগিয়ে গেলাম জাল ফেলা হয়েছে এমন একটি পুকুরের দিকে। জেলেরা জাল টেনে আনছিলেন। ভেবেছিলাম হয়তো রুই-কাতলা জাতীয় মাছ তোলা হচ্ছে। কিন্তু জাল গুটিয়ে আনতেই চোখে পড়ল জালভর্তি রঙিন মাছ। কোনোটা সোনালি, কোনোটা লালচে গোলাপি, কোনোটিতে আবার দু-তিনটি রঙের মিশ্রণ। সূর্যের আলোয় চিকচিক করছে রঙিন মাছ। এ এক অপরূপ দৃশ্য!

খাওয়ার মাছের আকারের একেকটি আকর্ষণীয় রঙের মাতৃমাছ। এসব মাছের একেকটির দামও অনেক। মকবুল হাতে তুলে নিয়ে এলেন উজ্জ্বল রঙিন একটি মাছ। জানতে চাইলাম কেমন দাম এর? মাছটির ওজন ১ কেজির মতো। বললেন, ‘কম করে হলেও ২ হাজার টাকা হবে।’ শুনে অবাক হলাম। এমন একটি কাতল মাছের দাম ২০০ টাকার বেশি হবে না। কী বলেন! জানালেন, ‘মা মাছটি ২৫০ গ্রামের মতো ডিম দেবে। সে ডিম থেকে ২৫-৩০ হাজার পোনা হবে। প্রতিটি পোনার দাম ৫ টাকা হলে মিলবে দেড় লাখ টাকা।’ মকবুল একদমে বলে গেলেন কথাগুলো। বললাম, আরও ধীরে, একটু গুছিয়ে বলুন। তিনি তাঁর আড়াই বিঘার একটি পুকুরের সামনে নিয়ে গেলেন। বললেন, ‘আগের পুকুরটি ছিল মাতৃমাছের। এটি পোনার পুকুর। ৮০ শতাংশের এ পুকুরে ছাড়া হয়েছে দেড় লাখ পোনা। দুই মাস ১০ দিনে ৩ ইঞ্চি সাইজ পোনায় রূপান্তরিত হবে। প্রতিটি পোনা বিক্রি করছি ৪ টাকা করে। অর্থাৎ ৬ লাখ টাকা। এটা তিন মাসের। বছরে তিনটি ফলন অনায়াসে সম্ভব। সে হিসেবে বছরে ১৮ লাখ টাকা এ পুকুর থেকে আয় করা অসম্ভব নয়। সব মিলিয়ে খরচ ২-৩ লাখ টাকা। নিট লাভ থাকছে ১৫ লাখ টাকা।’ জানতে চাইলাম, যদি খাওয়ার মাছ চাষ করতেন তাহলে কত লাভ পেতেন?

বললেন, ‘পাবদা বা গুলশা চাষ করলেও ৮০ শতক থেকে লাভ থাকত ২ লাখ থেকে সর্বোচ্চ ৩ লাখ টাকা।’

বলতেই হবে এখন যুগসন্ধিকাল। মাছ চাষ নিয়ে নানারকম ভাঙচুর চলছে। নানা প্রযুক্তির ব্যবহার হচ্ছে। মকবুলের এখানে এসে দেখা মিলল বায়োফ্লক পদ্ধতিতে মাছ চাষে সাফল্য অর্জনকারীদের একজন নারায়ণগঞ্জের জহিরুল হকের। জহিরুল হক এ খামারে মাছের প্রাকৃতিক প্রজননের কারিগরি বিষয়গুলো দেখেন। তিনি এখান থেকে মাতৃমাছের শুক্রাণু সংগ্রহ করছেন। সত্যিকার অর্থে মানুষের চাহিদার শেষ নেই। খাদ্য চাহিদা পূরণের পরপরই আসে চিত্তের চাহিদার বিষয়। ঠিক সে প্রশ্নেই আসে শৌখিন মাছ চাষ। এখানে মকবুল মোল্লার দু-একটি পুকুর থেকে বহু পুকুরের মাছ চাষের সমান আর্থিক সাফল্য অর্জন করছেন রঙিন মাছ থেকে।

প্রশ্ন হলো, রঙিন বা শৌখিন মাছের যে উৎপাদন সম্ভাবনা সে বিবেচনায় আমরা বাইরের বাজার ধরার দিকে এগিয়ে যেতে পারছি কি না?

মকবুল বললেন, ‘আমরা কোয়ালিটি ঠিক রাখতে পারছি না। জাপানের রঙিন মাছের কোয়ালিটি সবচেয়ে ভালো। রপ্তানি করতে হলে আমাদের কোয়ালিটিও সে পর্যায়ে যেতে হবে। এর জন্য যে টেকনিক্যাল সাপোর্ট প্রয়োজন তা নেই। নেই প্রশিক্ষণ। এ বিষয়ে সরকারের সহযোগিতা থাকলে বহুদূর পর্যন্ত যাওয়া যাবে।’ তবে আশার কথা, রঙিন মাছের বাজার বাড়ছে। দেশের চাহিদা যেমন বাড়ছে, একই হারে বাড়ছে উদ্যোক্তা। মকবুল মোল্লার রঙিন মাছের প্রকল্পের সঙ্গে বাজার বিপণনের দায়িত্ব পালন করেন রেদোয়ান উল্লাহ। তাঁর সঙ্গে কথা বলেছি। তরুণ এক ছেলে। কথা বলে বুঝলাম রঙিন মাছের বাজার নিয়ে তাঁর ধারণা যেমন স্বচ্ছ, স্বপ্নও বুনেছেন বিশাল।

‘এ মুহূর্তে দেশের অ্যাকোরিয়াম মাছের বাজার ২০০ কোটি টাকার।’ জানালেন রেদোয়ান উল্লাহ। বললেন, ‘আমরা চাষের মাছগুলো তিন ক্যাটাগরিতে ভাগ করি। এ, বি, সি। এ ক্যাটাগরির মাছগুলো ব্রুডিংয়ের জন্য রাখি। আর বি ও সির মাছগুলো বিক্রি করে দিই। দেশের মোট চাহিদার একটা অংশ মেটাচ্ছি আমরা, এখনো থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, চীন থেকে রঙিন মাছ আমদানি হচ্ছে। কোয়ালিটি বাড়াতে পারলে আমরা রপ্তানি বাজার ধরতে পারব।’ আত্মবিশ্বাসের ধ্বনি পাওয়া গেল রেদোয়ানের কণ্ঠে।

নব্বইয়ের দশকে দেশে মাছ চাষে বিপ্লব ঘটে গেছে। বহু উদ্যোক্তা তৈরি হয়েছেন। সে সময়ের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় আজ মাছ উৎপাদনে আমরা স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছি। এ মাছকে আমরা শুধু প্রাণিজ আমিষের সবচেয়ে উৎকৃষ্ট ক্ষেত্র ভেবেছি, কিন্তু এ রঙিন মাছ এখন সৌন্দর্য ও রুচির বাহক হিসেবে কাজ করছে। শিশু থেকে শুরু করে সব বয়সী মানুষের কাছেই রঙিন মাছের আবেদন রয়েছে। রকমারি বাহারি মাছের বিচরণ চিত্তের সুখের জন্য রাখতে পারে বড় অবদান। মাছের এ চাঞ্চল্যের প্রভাব ঘটে মানুষের মধ্যেও। তাই তো একশ্রেণির শৌখিন মানুষের কাছে এ মাছ অতীব প্রিয়। আজকের দিনে, ল্যান্ডস্কেপ ডিজাইনের ক্ষেত্রে স্থপতিদের কাছে রঙিন মাছ এক অপরিহার্য উপাদান। এভাবেই বহু ব্যবহারে রঙিন মাছের বাজার যেমন বাড়ছে, একইভাবে অল্প দিনে এর একটি রপ্তানি বাজারও গড়ে উঠবে বলে আমার বিশ্বাস।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
কারাগার : এক অচেনা জীবনের গল্প
কারাগার : এক অচেনা জীবনের গল্প
সমাজ সংস্কারে তাবলিগ ও তাবলিগের জোড়ের প্রভাব
সমাজ সংস্কারে তাবলিগ ও তাবলিগের জোড়ের প্রভাব
এইডস আগ্রাসন
এইডস আগ্রাসন
২১ আগস্ট ট্র্যাজেডি
২১ আগস্ট ট্র্যাজেডি
সাদ্দামের দখলদারত্ব ও কুয়েত পুনর্গঠনে বাংলাদেশ
সাদ্দামের দখলদারত্ব ও কুয়েত পুনর্গঠনে বাংলাদেশ
ব্যবসায় সংকট
ব্যবসায় সংকট
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা ডেঙ্গু প্রতিরোধের কার্যকরী মাধ্যম
পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা ডেঙ্গু প্রতিরোধের কার্যকরী মাধ্যম
শতাব্দীর জটিল রাজনীতির কবলে দেশ!
শতাব্দীর জটিল রাজনীতির কবলে দেশ!
পলিথিন আগ্রাসন
পলিথিন আগ্রাসন
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি
দাওয়াত ও তাবলিগ ধর্মের প্রাণ
দাওয়াত ও তাবলিগ ধর্মের প্রাণ
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব নিয়ে মমতার মন্তব্য অগ্রহণযোগ্য:  মির্জা ফখরুল
বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব নিয়ে মমতার মন্তব্য অগ্রহণযোগ্য: মির্জা ফখরুল

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সম্প্রীতি নিয়ে কথা বলার অধিকার ভারতের নেই : জামায়াত আমির
বাংলাদেশের সম্প্রীতি নিয়ে কথা বলার অধিকার ভারতের নেই : জামায়াত আমির

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

আধিপত্য বিস্তারের জন্য ভারত শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছিল
আধিপত্য বিস্তারের জন্য ভারত শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছিল

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপি নেতা পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেফতার ১
বিএনপি নেতা পরিচয়ে চাঁদাবাজি, গ্রেফতার ১

৩ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকায় আইএমএফের প্রতিনিধি দল
ঢাকায় আইএমএফের প্রতিনিধি দল

৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে শেকৃবিতে বিক্ষোভ
হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে শেকৃবিতে বিক্ষোভ

৪ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁদে সময়ের মাপকাঠি নির্ধারণে বিশেষ উদ্যোগ
চাঁদে সময়ের মাপকাঠি নির্ধারণে বিশেষ উদ্যোগ

৪ ঘন্টা আগে | বিজ্ঞান

হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৫ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

খুলনায় ভারতের সহকারী হাই কমিশনার অফিসের সামনে পুলিশ-সেনাবাহিনীর সতর্ক প্রহরা
খুলনায় ভারতের সহকারী হাই কমিশনার অফিসের সামনে পুলিশ-সেনাবাহিনীর সতর্ক প্রহরা

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল দুই যুবকের
মৌলভীবাজারে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল দুই যুবকের

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ভারতীয় টিভি চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধ চেয়ে রিট
দেশে ভারতীয় টিভি চ্যানেলের সম্প্রচার বন্ধ চেয়ে রিট

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সেন্টমার্টিনে ভেসে এলো অজ্ঞাত যুবকের লাশ
সেন্টমার্টিনে ভেসে এলো অজ্ঞাত যুবকের লাশ

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

খোশরোজ কিতাব মহলের মহীউদ্দীন আহমদ আর নেই
খোশরোজ কিতাব মহলের মহীউদ্দীন আহমদ আর নেই

৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের আগরতলাস্থ বাংলাদেশ উপ-হাই কমিশনে হামলার প্রতিবাদে উত্তাল ঢাবি
ভারতের আগরতলাস্থ বাংলাদেশ উপ-হাই কমিশনে হামলার প্রতিবাদে উত্তাল ঢাবি

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে প্রায় ৩০০ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে এডিবি
বাংলাদেশকে প্রায় ৩০০ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে এডিবি

৭ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

নীলফামারীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ভাই-বোন নিহত
নীলফামারীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ভাই-বোন নিহত

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘লং মার্চ ১২’ রকেট উৎক্ষেপণ করল চীন
‘লং মার্চ ১২’ রকেট উৎক্ষেপণ করল চীন

৭ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন, গ্রেফতার ১৬
মেঘনায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন, গ্রেফতার ১৬

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমা চাইতে হবে : ছাত্র অধিকার পরিষদ
ভারতকে আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমা চাইতে হবে : ছাত্র অধিকার পরিষদ

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেড়ামারায় শিক্ষা অফিসারকে রুমে তালাবদ্ধ করে শিক্ষার্থী‌দের বি‌ক্ষোভ
ভেড়ামারায় শিক্ষা অফিসারকে রুমে তালাবদ্ধ করে শিক্ষার্থী‌দের বি‌ক্ষোভ

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

খরা-ভূমিক্ষয় মোকাবিলায় বৈশ্বিক পদক্ষেপ প্রয়োজন : পরিবেশ উপদেষ্টা
খরা-ভূমিক্ষয় মোকাবিলায় বৈশ্বিক পদক্ষেপ প্রয়োজন : পরিবেশ উপদেষ্টা

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৪ মাসে এক লাখ কোটি টাকার বেশি রাজস্ব আদায়
৪ মাসে এক লাখ কোটি টাকার বেশি রাজস্ব আদায়

৭ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

২ মার্চ থেকে এইচএসসির ফরম পূরণ শুরু
২ মার্চ থেকে এইচএসসির ফরম পূরণ শুরু

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

স্বৈরাচারমুক্ত বাংলাদেশে জনগণ স্বাধীনভাবে চলতে পারছে : আমিনুল হক
স্বৈরাচারমুক্ত বাংলাদেশে জনগণ স্বাধীনভাবে চলতে পারছে : আমিনুল হক

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

এবার মালয়েশিয়ায় শাকিবের ‘দরদ’
এবার মালয়েশিয়ায় শাকিবের ‘দরদ’

৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ভারতে বাংলাদেশ দূতাবাসে হামলার প্রতিবাদে মুন্সীগঞ্জে বিক্ষোভ
ভারতে বাংলাদেশ দূতাবাসে হামলার প্রতিবাদে মুন্সীগঞ্জে বিক্ষোভ

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচবিবিতে নকল সিরাপ বিক্রির অভিযোগ, বিক্রেতা আটক
পাঁচবিবিতে নকল সিরাপ বিক্রির অভিযোগ, বিক্রেতা আটক

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছেন জনপ্রিয় গায়ক এলটন জন
দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছেন জনপ্রিয় গায়ক এলটন জন

৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বাগেরহাটে বাস টার্মিনাল দখল নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষের সশস্ত্র মহড়া
বাগেরহাটে বাস টার্মিনাল দখল নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষের সশস্ত্র মহড়া

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মদনে ভারপ্রাপ্ত ইউএনওর বিরুদ্ধে বিএনপির ঝাড়ু মিছিল
মদনে ভারপ্রাপ্ত ইউএনওর বিরুদ্ধে বিএনপির ঝাড়ু মিছিল

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পরকীয়ার জেরে স্বামীকে খুন, আদালতে দাঁড়িয়ে মাকে ধরিয়ে দিল ৬ বছরের সন্তান!
পরকীয়ার জেরে স্বামীকে খুন, আদালতে দাঁড়িয়ে মাকে ধরিয়ে দিল ৬ বছরের সন্তান!

২০ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন ভোটার সংগ্রহে বাড়ি বাড়ি যাবে ইসি
নতুন ভোটার সংগ্রহে বাড়ি বাড়ি যাবে ইসি

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পতনের পর দলে দলে সংখ্যালঘু ভারতে পালানোর তথ্য সঠিক নয়: দ্য হিন্দু
হাসিনার পতনের পর দলে দলে সংখ্যালঘু ভারতে পালানোর তথ্য সঠিক নয়: দ্য হিন্দু

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোষা কুকুরের জন্য নিজের বিয়ে ভাঙলেন তরুণী!
পোষা কুকুরের জন্য নিজের বিয়ে ভাঙলেন তরুণী!

১৯ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্বর্ণজয়ী শুটার সাদিয়া মারা গেছেন
স্বর্ণজয়ী শুটার সাদিয়া মারা গেছেন

১২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচন কঠিন হবে : তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন কঠিন হবে : তারেক রহমান

১১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

১৫ আগস্ট 'জাতীয় শোক' দিবসের ছুটি স্থগিত
১৫ আগস্ট 'জাতীয় শোক' দিবসের ছুটি স্থগিত

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিচ্ছেদের জল্পনার মাঝেই নতুন অধ্যায় শুরু করছেন ঐশ্বরিয়া
বিচ্ছেদের জল্পনার মাঝেই নতুন অধ্যায় শুরু করছেন ঐশ্বরিয়া

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আগরতলায় বাংলাদেশ হাইকমিশনে হামলার ঘটনায় ভারতের দুঃখ প্রকাশ
আগরতলায় বাংলাদেশ হাইকমিশনে হামলার ঘটনায় ভারতের দুঃখ প্রকাশ

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এস আলম ও তার ভাইয়ের দুই ব্যাংকে থাকা শেয়ার জব্দের নির্দেশ
এস আলম ও তার ভাইয়ের দুই ব্যাংকে থাকা শেয়ার জব্দের নির্দেশ

১৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সিরিয়ার বিভিন্ন শহর দখলে এগিয়ে চলা কারা এই হায়াত আল–শাম?
সিরিয়ার বিভিন্ন শহর দখলে এগিয়ে চলা কারা এই হায়াত আল–শাম?

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগরতলার ঘটনায় দিল্লিকে তদন্তের আহ্বান জানিয়ে ঢাকার কড়া বার্তা
আগরতলার ঘটনায় দিল্লিকে তদন্তের আহ্বান জানিয়ে ঢাকার কড়া বার্তা

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে

১৭ ঘন্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ইসরায়েলে লাউড স্পিকারে আজান দেয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলে লাউড স্পিকারে আজান দেয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসার জন্য হুন্ডিতে ১৩ লাখ কোটি টাকা লেনদেন
ভিসার জন্য হুন্ডিতে ১৩ লাখ কোটি টাকা লেনদেন

২০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

মমতার বক্তব্য বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি : ফখরুল
মমতার বক্তব্য বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি : ফখরুল

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংক খাতে সৃষ্ট মন্দ ঋণ দিয়ে করা যেত ২৪টি পদ্মা সেতু
ব্যাংক খাতে সৃষ্ট মন্দ ঋণ দিয়ে করা যেত ২৪টি পদ্মা সেতু

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধের ময়দান ছেড়ে পালানো ইউক্রেনীয় সেনাদের সংখ্যা বাড়ছে’
‘যুদ্ধের ময়দান ছেড়ে পালানো ইউক্রেনীয় সেনাদের সংখ্যা বাড়ছে’

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে মমতার বক্তব্য সঠিক পদক্ষেপ নয়’
‌‘রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে মমতার বক্তব্য সঠিক পদক্ষেপ নয়’

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিতে পৌনে ৫ লাখ পদ খালি : নিয়োগের ব্যবস্থা করতে মন্ত্রণালয়ের চিঠি
সরকারি চাকরিতে পৌনে ৫ লাখ পদ খালি : নিয়োগের ব্যবস্থা করতে মন্ত্রণালয়ের চিঠি

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আগরতলায় উপহাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে বৈষম্যবিরোধীদের কর্মসূচি
আগরতলায় উপহাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে বৈষম্যবিরোধীদের কর্মসূচি

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিদায়ের আগে ‘ক্ষমতার চূড়ান্ত’ ব্যবহার, প্রতিশ্রুতি ভেঙে ছেলেকে ক্ষমা বাইডেনের
বিদায়ের আগে ‘ক্ষমতার চূড়ান্ত’ ব্যবহার, প্রতিশ্রুতি ভেঙে ছেলেকে ক্ষমা বাইডেনের

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প এবার মেয়ে টিফানির শ্বশুরকেও প্রশাসনে নিয়োগ দিচ্ছেন
ট্রাম্প এবার মেয়ে টিফানির শ্বশুরকেও প্রশাসনে নিয়োগ দিচ্ছেন

২১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আগরতলাস্থ বাংলাদেশ উপ-হাই কমিশনে হামলার প্রতিবাদে উত্তাল ঢাবি
ভারতের আগরতলাস্থ বাংলাদেশ উপ-হাই কমিশনে হামলার প্রতিবাদে উত্তাল ঢাবি

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেফারির বিতর্কিত সিদ্ধান্তে ফুটবল ম্যাচে সংঘর্ষ, নিহত প্রায় ১০০
রেফারির বিতর্কিত সিদ্ধান্তে ফুটবল ম্যাচে সংঘর্ষ, নিহত প্রায় ১০০

১৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অক্সফোর্ডের বর্ষসেরা শব্দ ‘ব্রেন রট’, এর অর্থ কি?
অক্সফোর্ডের বর্ষসেরা শব্দ ‘ব্রেন রট’, এর অর্থ কি?

১২ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শ্বেতপত্র: রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর পাচারের টাকায় করা যেত ৪ মেট্রোরেল
শ্বেতপত্র: রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর পাচারের টাকায় করা যেত ৪ মেট্রোরেল

১৬ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ইসরায়েলে লাউড স্পিকারে আজান দেয়াতে নিষেধাজ্ঞা, যা বলল হামাস
ইসরায়েলে লাউড স্পিকারে আজান দেয়াতে নিষেধাজ্ঞা, যা বলল হামাস

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল থেকে চার্জার খুলতে গিয়ে তরুণীর মৃত্যু!
মোবাইল থেকে চার্জার খুলতে গিয়ে তরুণীর মৃত্যু!

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন থেকে ঘুরতে এসে প্রেম-বিয়ে
চীন থেকে ঘুরতে এসে প্রেম-বিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে কারণে ঐক্যে জোর বিএনপির
যে কারণে ঐক্যে জোর বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথে সময় কমবে ৯০ মিনিট
ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথে সময় কমবে ৯০ মিনিট

নগর জীবন

চামচাতন্ত্র থেকে হয় চোরতন্ত্র
চামচাতন্ত্র থেকে হয় চোরতন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শুধু নির্বাচন নয়, রাজনীতিটাই আমাদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ
শুধু নির্বাচন নয়, রাজনীতিটাই আমাদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আওয়ামী দোসরদের মোকাবিলায় সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের মোকাবিলায় সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

কমছে না উত্তাপ
কমছে না উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা চান ব্যবসায়ীরা
নিরাপত্তা চান ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন রোগ নিয়ে নতুন তথ্য
তিন রোগ নিয়ে নতুন তথ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টার ছেলের বিরুদ্ধে মামলা
উপদেষ্টার ছেলের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন সামনে রেখে রংপুরে বিএনপি-জামায়াত চাঙা
নির্বাচন সামনে রেখে রংপুরে বিএনপি-জামায়াত চাঙা

নগর জীবন

ক্ষুব্ধ বাংলাদেশ, দুঃখ প্রকাশ করেছে ভারত
ক্ষুব্ধ বাংলাদেশ, দুঃখ প্রকাশ করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির চুক্তি নিয়ে নতুন আলোচনা করবে বাংলাদেশ
আদানির চুক্তি নিয়ে নতুন আলোচনা করবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজার কোটি টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার
হাজার কোটি টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন দল গঠনের হিড়িক
নতুন দল গঠনের হিড়িক

প্রথম পৃষ্ঠা

কোমরের বেল্টে ৫০ ভরি স্বর্ণের বকলেস
কোমরের বেল্টে ৫০ ভরি স্বর্ণের বকলেস

পেছনের পৃষ্ঠা

পদোন্নতি বঞ্চিতদের আবেদনের হিড়িক
পদোন্নতি বঞ্চিতদের আবেদনের হিড়িক

পেছনের পৃষ্ঠা

দলে দলে সংখ্যালঘু ভারতে পালানোর তথ্য সঠিক নয়
দলে দলে সংখ্যালঘু ভারতে পালানোর তথ্য সঠিক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

পেছনের পৃষ্ঠা

মমতার বক্তব্য সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি
মমতার বক্তব্য সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করেই নির্বাচন
সংস্কার করেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

চোর ধরা আমাদের কাজ নয়, চোরের বর্ণনা দিয়েছি
চোর ধরা আমাদের কাজ নয়, চোরের বর্ণনা দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বেয়াইকে উপদেষ্টা বানালেন ট্রাম্প
বেয়াইকে উপদেষ্টা বানালেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

২১ আগস্ট ট্র্যাজেডি
২১ আগস্ট ট্র্যাজেডি

সম্পাদকীয়

দেশে মুসলিম হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান বাস করবে শান্তিতে
দেশে মুসলিম হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান বাস করবে শান্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর পাচারের টাকায় করা যেত ৪ মেট্রোরেল
রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর পাচারের টাকায় করা যেত ৪ মেট্রোরেল

প্রথম পৃষ্ঠা

পিলখানা হত্যা তদন্তে জাতীয় স্বাধীন কমিশন গঠনের প্রক্রিয়া শুরু
পিলখানা হত্যা তদন্তে জাতীয় স্বাধীন কমিশন গঠনের প্রক্রিয়া শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্য ব্যবস্থাপনায়ও ছিল রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ
তথ্য ব্যবস্থাপনায়ও ছিল রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

শুধু ব্যাংক খাতের মন্দ ঋণ দিয়ে করা যেত ২৪টি পদ্মা সেতু
শুধু ব্যাংক খাতের মন্দ ঋণ দিয়ে করা যেত ২৪টি পদ্মা সেতু

প্রথম পৃষ্ঠা