শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ মে, ২০২২ আপডেট:

আসন্ন নির্বাচন এক অগ্নিপরীক্ষা

মেজর জিল্লুর রহমান (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
আসন্ন নির্বাচন এক অগ্নিপরীক্ষা

বাংলাদেশকে আগামী নির্বাচনে মারপ্যাঁচ কেটে ওঠার অগ্নিপরীক্ষা দিতে হবে বলে মনে হচ্ছে। সহি নির্বাচন প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করতে বৈশ্বিক মেরুকরণ, আঞ্চলিক উত্তেজনা, অভ্যন্তরীণ রাজনীতির আগে পিছে পরিণতি ভেবে বাংলাদেশকে নির্বাচনী পদক্ষেপ নিতে হবে। ২০১৪ ও ২০১৮ সালের মতো সংবিধানের দোহাই দিয়ে জবরদখলের দৃষ্টিকটু নির্বাচন করা সম্ভব হবে না। আমেরিকার রাষ্ট্রদূত পিটার হাস ঈদের আগে এক সেমিনারে খোলামেলা বললেন, দুই দেশের সম্পর্ক জোরদার করা হবে তবে আমি যা বুঝলাম নিষেধাজ্ঞা উত্তোলন দূরের পথ। তিনি মুশকিলের বাণী শুনিয়েছেন, তারা আসন্ন নির্বাচনে কারও পক্ষ নেবেন না। তারা এমন প্রক্রিয়া চান যার মাধ্যমে বাংলাদেশের জনগণ সিদ্ধান্ত নেবে দেশ কে চালাবে। তার মানে জনগণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকার থেকে যেন বঞ্চিত না থাকে। জনগণের সিদ্ধান্ত আর গণভবনের সিদ্ধান্ত বিগত নির্বাচনে দুই মেরুতে দেখেছে জনগণ। আবার তা হলে মুশকিল হবে।

আন্তর্জাতিক মানের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ নির্বাচন মানে ভোটের দিন ভোট হতে হবে। আগের রাতে নয়। এক কথায় তিনি সরকারকে শর্তের বড় জালে আটকে ফেলেছেন মনে হয়। স্বাধীন মতামত প্রকাশ, সুশাসন, মানবাধিকার, সুশীলসমাজের জনমত তৈরি করার পরিবেশ পর্যন্ত চেয়েছেন। দুই দেশের অংশীদারি ও সহযোগিতা বাড়ানোর উপায় নিয়ে অনুষ্ঠিত সেমিনারে নির্বাচনের ওপর অধিক গুরুত্ব দিয়েছেন। এ যেন কোকিল কণ্ঠে ধান ভানতে গিয়ে শিবের গীত গেয়েছেন।

কয়েক দিন আগে রাজধানীর অভিজাত এক হোটেলে সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডি আয়োজিত জার্মান-বাংলাদেশ সম্পর্ক ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে এক সেমিনারে নিমন্ত্রণ পেয়ে উপস্থিত ছিলাম। সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী, রাষ্ট্রদূত, সুশীলসমাজ, একাডেমিশিয়ান, সামরিক অফিসার, আমলা, সাংবাদিক, এনজিও বিজ্ঞজনদের বক্তব্য শুনলাম, আমার নিজের বক্তব্য তুলে ধরলাম।

এক সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে বললেন, বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের অবস্থান পরিষ্কার করে নেওয়া জটিল ও কঠিন। সূক্ষ্ম বুদ্ধিমত্তার সিদ্ধান্ত গ্রহণের সময় আমরা মুখোমুখি। এশিয়া নিয়ে মার্কিন-ভারত সমঝোতা কিছুদিন চলেছে। পাকিস্তানের অবস্থান দেখে আমেরিকা আর ভারতের ওপর এ অঞ্চল ছেড়ে দিচ্ছে না। এখন মার্কিনিরা দেখছে এশিয়ার অনেক দেশ রাশিয়া-চীনের দিকে ঝুঁকে পড়েছে। চীন দক্ষিণ এশিয়ার দেশে দেশে মেগা প্রজেক্টের নামে ঋণ দিয়ে গলায় বড়শি গেঁথে টানছে। মার্কিনিরা তাই নড়াচড়া করে এ অঞ্চল কবজায় নেওয়ার জন্য গলগল করে গণতন্ত্র, মানবাধিকার, সুশাসন, ন্যায়বিচার, আইনের শাসন, মতপ্রকাশের অবাধ পরিবেশের বয়ান শুরু করেছে। তাদের কথায় কাজে দৃঢ়তার প্রকাশ সরকারের ভাবনার কারণ। ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে বালামুসিবত দূরীভূত করতে ভারত যে ঝাড়ফুঁক দিয়েছিল সামনে সে তেলেসমাতি দেখানোর মতো জল ভারতের ঘটিতে নেই। ভারতের কেরামতি আমেরিকা ছোঁ মেরে নিয়ে গেছে। তাদের মাতব্বরি রহিত করেছে।

চীন রাশিয়া মিয়ানমার নিয়ন্ত্রণ করতে বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান মার্কিনিদের কাছে লোভনীয় ঘাঁটি। এ অঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করতে বাংলাদেশের অবস্থানগত গুরুত্ব বেশি।

আশঙ্কার বিষয় সবে আমরা কোমর খাড়া করে দাঁড়িয়েছি। এখন যদি সরকার হটানো, বসানো, সরকার অনুগত করার কারিগরের বিরাগভাজন হই তা আমাদের উদ্বেগের সৃষ্টি করে। আমেরিকা যা চায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন সেদিকে চলে। সৌদি আরব আরও দুই কদম এগিয়ে থাকে তাদের সুখী করতে। জাপানের সামরিক, পররাষ্ট্র নীতি পরোক্ষভাবে তারাই চালায়। জাতিসংঘ, আইএমএফ, বিশ্বব্যাংক নেপথ্যে তারাই চালায়। আমাদের আর্থিক পত্তন সৌদি রেমিট্যান্স, ইউরোপ-আমেরিকায় খলিফাগিরির আয়। জাপানের জাইকা আমেরিকাকে খুশি করে চলে।

বেয়াড়া হলে মোড়লরা বেকায়দায় ফেলে যা পাকিস্তানে করেছে। আমেরিকা ইশারা করলে আমরা পাশে থাকার বন্ধু পাব না। রোহিঙ্গা নিয়ে তিক্ত অভিজ্ঞতা আমাদের হয়েছে। রিজার্ভ না থাকলে দেশের টাঁকশালে টাকা ছাপালে সেটা টাকা নয়। যে ভুল শ্রীলঙ্কা করেছিল ট্যাক্স হ্রাসের ফলে রাজস্ব কমে যাওয়ায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক টাকা ছাপিয়ে সর্বনাশ ত্বরান্বিত করেছে।

পাহাড়সম বৈদেশিক রিজার্ভ, কেউ গৃহহীন, ঠিকানাহীন নেই, মেগা প্রজেক্ট সেøাগান অকার্যকর হয়ে পড়বে।

অতীতে বাক্সভর্তি ভোট দেখে সরকারি দলের অনেকের বেহুঁশ ‘বৃহৎ উল্লম্ফন’ জনগণ দেখেছে। ক্ষমতাসীন দলের কর্মী-সমর্থক দলীয় সদস্য ও সমর্থকরা বগল বাজিয়ে বিজয়ের আনন্দে পুলকিত বোধ করেছিলেন।

বিএনপি নামক বস্তুটির অন্য সমস্ত সু বা কু গুণের কথা বাদ দিলেও বিরোধী দল হয়ে ওঠার কোনো যোগ্যতাই যে তারা রাখে না বারবার তা প্রমাণ করেছে, মোল্লার দৌড় মসজিদ পর্যন্ত। রিজভী সাহেবের চিত্রনাট্য, সংলাপ, গয়েশ্বর বাবুর কর্মী চাঙা করার হুঙ্কার, পল্টন আর প্রেস ক্লাবের চত্বরে কর্মসূচি সীমিত রেখে সেই সত্য তাঁরা প্রতিনিয়ত প্রমাণ করে চলেছেন। আওয়ামী লীগ বিরোধী দলে থাকলে তাদের এমন বন্দিদশা বিএনপি ক্ষমতায় থেকে করে দেখাতে পারবে না। বিরোধী দলের কোনো প্রতিবাদ নেই, মাঠছাড়া, ঘরবাড়ি ছাড়া বেহাল অবস্থা। এমন ফাঁকা মাঠে সরকারি দল জনগণের সমর্থন আদায়ে উজ্জীবিত। বড় বিরোধী দলের নেতৃত্ব বাংলা থেকে বিলাত পর্যন্ত বিস্তৃত। ক্ষমতাসীনদের দল ভাঙনের লোভনীয় টোপ ফেলা তো আছেই, তার মধ্যে দল পরিচালনা কঠিন। তার ওপর মামলা-জেল-জরিমানায় কর্মীরা জর্জরিত। তাদের নেত্রী মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে বন্দি-অসুস্থ, জেল মাথায় নিয়ে নিভৃতে অজগরের মতো পেঁচিয়ে ধরে কষে শ্বাসরোধের মতো অবস্থায় দলের কমান্ড। দলের দুর্দিনের লক্ষণ কর্মীদের আশাহত করে। তার পরও দল এখনো ঐক্যবদ্ধ থাকায় বিএনপি সাধুবাদ প্রাপ্তির দাবিদার। বিরোধীদের ঘর রাখি না শ্যাম রাখি পরিস্থিতিতে গদিনশিনদের প্রাণে লম্বা সময় ক্ষমতায় থাকার আশার মুকুল জাগিয়েছিল। তা তাদের চলন-বলন বাহু ঝাঁকুনি দেখলে বোঝা যায়। পিটার হাস সে আশায় সংশয় সৃষ্টি করেছেন।

আমি গত সপ্তাহে নিজের কাজে এক অফিসে ছিলাম, একটু পরে সাবেক এক প্রধান নির্বাচন কমিশনার এলেন। তিনি এখন অবসরে। সৌজন্য শুভেচ্ছা বিনিময় ভদ্রলোকের সঙ্গে। ফেসবুকে তাঁকে নিয়ে দুই লাইন লিখেছিলাম, তাতেই আমি আক্রমণে নাজেহাল হয়ে আন্দাজ করতে পারি সুস্থ সবল নির্বাচন হলে আমজনতা কোন পথে এগোবে।

অনেকেরই ক্ষমতার মেহেরবানিতে চর্মে তৈলাক্ততা, উজ্জ্বলতা। মধ্য প্রদেশ ফুলে সম্মুখে ঝোলা দেখে বোঝা যায় নগদনারায়ণ অহরহ ঘরে আগমন করছে। যার ছিল জরাজীর্ণ ঘর, যা ছিল বাদুড় ব্যাঙ সাপ পোকামাকড়সার আবাসের উপযোগী আরামদায়ক স্থান। সেই ভূতের ভঙ্গুর ঘর রাতারাতি পাকা হয়ে রঙের ঝলকানি প্রসব করছে। বড় বড় গাড়ি, দুই হাতে টাকা ওড়ান, এ টাকার উৎস কী- ভোটারের মনে হাজারো প্রশ্নের উদ্রেক করে। তাদের দৃশ্যমান কোনো আয়-রোজগার নেই, আঙুল ফুলে কলাগাছ হয় কী করে!

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের ব্যঙ্গ উক্তি ঘোচানোর জন্য মাঠে থাকার মুরোদ নেই। বর্তমান রাজনৈতিক ছবিটা যা দাঁড়িয়েছে তাতে বিরোধী দলের শক্তি বৃদ্ধি খুবই জরুরি। গণতন্ত্রের স্বার্থই জনগণের স্বার্থ। জোরদার বিরোধী দল মাঠে থাকলে হবুচন্দ্র-গবুচন্দ্ররা নেতা হওয়ার খোয়াব দেখত না। জনগণের অর্থের সর্বনাশ করতে পারত না। আগামী নির্বাচনে কষ্টিপাথরে প্রার্থীদের যাচাই করবে জনগণ।

নেত্রীর কাঁধে সওয়ার হয়ে আর পার পাওয়ার আশা ত্যাগ করে জনপ্রিয়তা পাওয়ার ব্যাকুলতা এখন জরুরি। নিজের আলো না থাকলে চন্দ্রসূর্যের কাছ থেকে ধার করা আলো দিয়ে অন্ধকারে কত পথ চলা যায়? নেত্রী ছাড়া নিজের যোগ্যতায় এলাকায় যাওয়ার সাহস অনেক নেতার নেই।

লেখক : নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
সর্বশেষ খবর
গাজায় যুদ্ধবিরতির চেষ্টা, মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির চেষ্টা, মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে জিরা পানিতে ঠান্ডা থাকবে পেট, বাড়বে হজমক্ষমতা
গরমে জিরা পানিতে ঠান্ডা থাকবে পেট, বাড়বে হজমক্ষমতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সোমবার সরাসরি আলোচনায় বসছে ভারত-পাকিস্তান
সোমবার সরাসরি আলোচনায় বসছে ভারত-পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমজ সন্তানের মা হওয়ার কথা জানালেন অ্যাম্বার হার্ড
জমজ সন্তানের মা হওয়ার কথা জানালেন অ্যাম্বার হার্ড

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লিভারপুল-আর্সেনালের রোমাঞ্চকর ড্র
লিভারপুল-আর্সেনালের রোমাঞ্চকর ড্র

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের এক হুঁশিয়ারিতে কাবু জেলেনস্কি, পুতিনের সাথে আলোচনায় রাজি
ট্রাম্পের এক হুঁশিয়ারিতে কাবু জেলেনস্কি, পুতিনের সাথে আলোচনায় রাজি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিমিয়ার লিগে টানা সাত ম্যাচে জয়হীন ম্যানইউ
প্রিমিয়ার লিগে টানা সাত ম্যাচে জয়হীন ম্যানইউ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা
আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!
অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'
'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ
দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু
দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড
এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ
কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১
কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন
নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২
ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ
ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন
ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'
'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান
পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী
সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট
ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ মে)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ
দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাকে আনফলো করুন, কিছুই বলব না: হিনা খান
আমাকে আনফলো করুন, কিছুই বলব না: হিনা খান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি এড়াতে করণীয়
হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি এড়াতে করণীয়

১২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!

সম্পাদকীয়

গরু আসার নতুন রুট
গরু আসার নতুন রুট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত
আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর
ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন
টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন

শোবিজ

সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল
সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যাম্পিয়ন জিমন্যাস্ট শাহিনের কথা কেউ মনে রাখেনি
চ্যাম্পিয়ন জিমন্যাস্ট শাহিনের কথা কেউ মনে রাখেনি

মাঠে ময়দানে

এক পিস ডাব ২০০ টাকা
এক পিস ডাব ২০০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

একদিকে গরম অন্যদিকে বজ্র
একদিকে গরম অন্যদিকে বজ্র

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা
পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে উরুগুয়ে-আর্জেন্টিনা
প্রথম ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে উরুগুয়ে-আর্জেন্টিনা

মাঠে ময়দানে

ফের গান-স্টেজ শো নিয়ে ব্যস্ত কুমার বিশ্বজিৎ
ফের গান-স্টেজ শো নিয়ে ব্যস্ত কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

রিয়ালকে হারিয়ে শিরোপার কাছে বার্সা
রিয়ালকে হারিয়ে শিরোপার কাছে বার্সা

মাঠে ময়দানে

বাদলের মাঠেই মোহামেডানের উৎসব?
বাদলের মাঠেই মোহামেডানের উৎসব?

মাঠে ময়দানে

অ্যাডামসের বিদায়ঘণ্টা
অ্যাডামসের বিদায়ঘণ্টা

মাঠে ময়দানে

ভুটানকে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ
ভুটানকে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

১৮ ক্যাটাগরিতে চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ড
১৮ ক্যাটাগরিতে চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ড

শোবিজ

তুষির রঙ্গমালা
তুষির রঙ্গমালা

শোবিজ

ঢাকাই ছবিতে যা কিছু প্রথম
ঢাকাই ছবিতে যা কিছু প্রথম

শোবিজ

মহীয়সী মায়ের শিক্ষায় শিশুর ভবিষ্যৎ
মহীয়সী মায়ের শিক্ষায় শিশুর ভবিষ্যৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের সঙ্গে ‘সরাসরি আলোচনার’ প্রস্তাব পুতিনের
ইউক্রেনের সঙ্গে ‘সরাসরি আলোচনার’ প্রস্তাব পুতিনের

পূর্ব-পশ্চিম

এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন
এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!
বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে
রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে

নগর জীবন

সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ
সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা

সম্পাদকীয়

ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না
ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা