শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ জুলাই, ২০২২

সুপরিকল্পিতভাবে প্রসারিত হোক গবাদি প্রাণীর বাজার

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
সুপরিকল্পিতভাবে প্রসারিত হোক গবাদি প্রাণীর বাজার

নেত্রকোনার মেঘশিমুল গ্রামের মনিরা আক্তার এ বছর একটি ষাঁড় গরু বিক্রি করেছেন ১ লাখ ২৫ হাজার টাকায়। তিনি একজন গৃহিণী। স্বামী স্থানীয় বাজারের ছোটখাটো মুদি দোকানি। দেড় বছর আগে কোরবানির বাজারের কথা চিন্তা করে ২৫ হাজার টাকায় একটি ষাঁড় বাছুর কিনেছিলেন মনিরা। ঘর-সংসারের কাজের ফাঁকে বাছুরটিকে লালনপালন করে বড় করেছেন। এই কোরবানির বাজারে সেটি বিক্রি করে ১ লাখ টাকা তিনি লাভ করেছেন। যদিও গরুর খাবার খরচ এবং এর পেছনে শ্রমের মূল্য তিনি হিসাব করছেন না; তবে তিনি এ টাকায় গরুটি বিক্রি করতে পেরে খুশি। মনিরার মতো অসংখ্য মানুষের গল্প আছে কোরবানির বাজার ঘিরে। ধীরে ধীরে এমন ক্ষুদ্র থেকে মাঝারি ও বড় খামারির হাত ধরে রচিত হচ্ছে দেশের প্রাণিসম্পদ খাতের বড় বাজার। এটা বেশ আশার কথা। তবে যা হয়, একটা বাজার তৈরি হওয়ার পর বড় ব্যবসায়ীদের কাছে পরাজিত হতে থাকেন ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা। যেমনটা আমরা দেখেছি পোলট্রি খাতে। কোরবানি ঘিরে শহরের কাছাকাছি গড়ে ওঠা কিছু খামার ব্যবসায়ী নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেন শহরের কোরবানির বাজার। তারা গ্রাম থেকে গরু কম দামে কিনে নিজেদের খামারে সংরক্ষণ করেন। তারপর সারা বছর বেশি দামে শহরের কাঁচাবাজারগুলোয় সরবরাহ করেন। এ বিষয়গুলোয় আমাদের সতর্ক হতে হবে। ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক খামারিদের বড় হওয়ার সুযোগ দিতে হবে। তা হলেই এ খাতের উন্নয়ন টেকসই হবে।

প্রাণিসম্পদ অধিদফতর বলছে ঈদুল আজহায় সারা দেশে ৯৯ লাখ ৫০ হাজার ৭৬৩টি গবাদি পশু কোরবানি হয়েছে। তাদের এ পরিসংখ্যানের ভিত্তি ও নির্ভরযোগ্যতা সম্পর্কে তেমন কিছু জানি না। তবে তারা বলছেন গত বছরের তুলনায় এ বছর ৮ লাখ ৫৭ হাজার ৫২১টি গবাদি পশু বেশি কোরবানি হয়েছে। গত বছর সারা দেশে মোট ৯০ লাখ ৯৩ হাজার ২৪২টি গবাদি পশু কোরবানি হয়েছিল। কোরবানির সংখ্যা যা-ই হোক, আমি যতটুকু খোঁজখবর নিয়েছি কোরবানি নিয়ে এ বছর ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়েই সন্তোষজনক অবস্থানে আছেন। কিন্তু সন্তুষ্ট নন কোরবানির পশুর চামড়ার দাম নিয়ে। এ দেশে সাধারণত কোরবানিকৃত গবাদি পশুর চামড়া বিনামূল্যে মাদরাসা ও এতিমখানায় দান করে দেওয়া হয়। একটা সময় মাদরাসা ও এতিমখানা পরিচালনার গুরুভাগ মেটানো হতো চামড়ার পয়সা দিয়ে। যে চামড়া ১২০০-১৫০০ টাকায় বিক্রি হতো সে চামড়া ৫০০ টাকায়ও বিক্রি করা যায়নি। অনেকেই চামড়ার দাম না পেয়ে মাটিতে পুঁতে ফেলেছেন। সম্পদের কী অপচয়! অথচ এ চামড়া ঘিরেই তৈরি হতে পারে দারুণ এক অর্থনৈতিক বলয়। যেখানে লাখ লাখ তরুণ বেকার সেখানে এ চামড়া করতে পারে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা। আমরা হাজার হাজার পশুর চামড়া মাটিতে পুঁতে নষ্ট করছি। অথচ ইউরোপ-আমেরিকায় চামড়ার তৈরি পণ্যের কদর অন্যরকম। সবেচয়ে দুঃখজনক ব্যাপার হচ্ছে, আমাদের দেশের চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে কমপ্লায়েন্স ইস্যুতে আন্তর্জাতিক কোনো স্বীকৃতি নেই। চামড়াজাত পণ্যের সবচেয়ে বড় বাজার ইউরোপে রপ্তানির জন্য ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড অর্গানাইজেশন ও লেদার ওয়ার্কিং গ্রুপের পরিবেশ স্বীকৃতি সনদের প্রয়োজন হয়। আমি যত দূর জানি এ দুটি ক্ষেত্রেই আমরা পিছিয়ে আছি। ফলে ইউরোপের সব দেশে বাংলাদেশের চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য ঢুকতে পারছে না। অথচ এ চামড়া ঘিরে বড় অর্থনৈতিক ও শ্রম বাজার গড়ে ওঠার দারুণ একটি সম্ভাবনা রয়েছে।

লেখাটি শুরু করেছিলাম কোরবানির গরু নিয়ে। আমাদের দেশে গরু লালনপালন বাড়ছে। বলা চলে গরু লালনপালন হচ্ছে শিল্পপ্রতিষ্ঠানের মতো বড় বড় শেডে। বিশাল সব খামার গড়ে উঠেছে সারা দেশে। গরু লালনপালনে এগিয়ে এসেছে তরুণ প্রজন্মও। মনে পড়ে সেই আশির দশকে যখন ‘মাটি ও মানুষ’ করছি তখন কৃত্রিম প্রজনন নিয়ে বেশ কিছু প্রতিবেদন তৈরি করেছিলাম। দেশি জাতের গরুর সঙ্গে বিদেশি গরুর ক্রস করে সংকর জাতের গরু তৈরি করে দুধের উৎপাদন বেড়েছে। বেড়েছে মাংসের উৎপাদনও। আগে যেখানে একটা গাভি ২-৩ লিটার দুধ দিত, সেখানে পাওয়া গেল ১৮-২০ লিটার। কিন্তু উৎপাদিত দুধ নিয়ে কৃষক পড়ল বিপাকে। কারণ দুধ সে স্থানীয় বাজারে বিক্রি করতে পারেনি। সে রকম বাজার অবকাঠামো তৈরি হয়নি। ভারত তাদের দুধের বাজারে বিপ্লব ঘটিয়েছে। আমরা তেমনটি পারিনি। বরং বিদেশ থেকে কৌটাজাত গুঁড়া দুধ আমদানি করে দেশি বাজার ফেলেছি হুমকির মুখে। গত ৪০-৪৩ বছরে আমাদের মাংসের চাহিদা মিটেছে কিন্তু দুধের চাহিদা মেটানোর ক্ষেত্রে খুব একটা অগ্রগতি দেখিনি। তবে আশার কথা ডেইরি ডেভেলপমেন্ট প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। হয়তো এবার কিছু একটা পরিবর্তন আসবে। মাস চারেক আগে রাজধানীতে আয়োজিত একটি ক্যাটেল শোয় উপস্থিত থাকার সুযোগ হয়েছিল। সেখানে কথা হয় প্রাণিসম্পদ বিভাগের গবেষক ড. মোহাম্মদ গোলাম রাব্বানির সঙ্গে। তিনি এক অদ্ভুত সাফল্যের গল্প শোনালেন। ৯ ডিসেম্বর, ১৯৮৯-এ স্পেনের রানির দেওয়া উপহার একটা গরু বিমানযোগে বাংলাদেশে আনা হয়। গরুটির নাম ‘এফ এস সুলতান’। এফ এস সুলতান স্থানীয় জাতের গাভির গর্ভে জন্ম দেয় এফ ৬৫ নামক এক ষাঁড় বাছুরের। সে বাছুর বড় হয়ে স্থানীয় জাতের আরেক গাভির গর্ভে জন্ম দেয় জে আর ০১ নামক আর এক ষাঁড় বাছুরের। সেই জে আর ০১ ষাঁড়টি বড় হলে ২০১৩ সালে তাকে প্রুভেন কাউ হিসেবে সিলেক্ট করা হয়। তারপর প্রজেনি টেস্ট কাউ অর্থাৎ পরীক্ষিত সন্তান হিসেবে তার বীজ ছড়িয়ে পড়ে সারা দেশে। ৪ লাখ ২৯ হাজার ৩৮০ ডোজ সিমেন বা বীজ বিক্রি হয়। এগুলোর সফলতার হার শতকরা ৫০ ভাগ ধরলেও নয় বছরে কমপক্ষে ১ লাখ গাভি ও ১ লাখ ষাঁড়ের জন্ম হয়েছে ওই জে আর ০১-এর সিমেন বা বীজ থেকে। এ হিসাবে প্রতিটি ষাঁড় থেকে গড়ে ৬০০ কেজি মাংস পেলে ১ লাখ ষাঁড় থেকে পাওয়া গেছে ৬ কোটি কেজি মাংস। প্রতি কেজি মাংসের গড় মূল্য ৪০০ টাকা দরে মোট হয় ২ হাজার ৪০০ কোটি টাকা। আবার ১ লাখ গাভি থেকে প্রতি গাভির দুধ প্রদান কাল (ল্যাকটেশন পিরিয়ড) পাঁচটি ধরে প্রতি দুধ প্রদান কালে ৪ হাজার ৫০০ লিটার দুধ হলে মোট দুধের পরিমাণ হয় ২২৫ কোটি লিটার। প্রতি লিটার দুধের দাম গড়ে ৪০ টাকা হিসাবে ধরলে দাঁড়াবে মোট ৯ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ ওই একটি গরু থেকে ২ হাজার ৪০০ কোটি টাকার মাংস ও ৯ হাজার কোটি টাকার দুধ; মোট ১১ হাজার ৪০০ কোটি টাকার বাণিজ্য হয়ে গেল। শুধু তাই নয়, ৪ লাখ ২৯ হাজার ৩৮০ ডোজ সিমেন বিক্রয়পূর্বক প্রতি ডোজ ৩০ টাকা হিসাবে ১ কোটি ২৮ লাখ ৮১ হাজার ৪০০ টাকা রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা হয়েছে।

এ এক অভূতপূর্ব সাফল্যের খবর। এরই ধারাবাহিকতায় এখন জে আর ০১ থেকে জন্ম নেওয়া আটটি ষাঁড় থেকে সিমেন অর্থাৎ বীজ সংগ্রহ করে বিক্রি করা হচ্ছে। তার মানে, আমাদের দেশে গরু লালনপালনের হার দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এটা একদিকে যেমন আশার কথা, অন্যদিকে হতাশারও। কয়েকদিন আগে দক্ষিণ আফ্রিকার ইকো ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের খেতাব জেতা কাউস্পিরেসি প্রামাণ্যচিত্রটি দেখছিলাম। চলচ্চিত্রটিতে বলা হয়েছে, গরুই মিথেন গ্যাস সবচেয়ে বেশি নিঃসরণ করছে, যার ফলে সৃষ্টি হচ্ছে বৈশ্বিক উষ্ণায়নের। পানির ব্যবহারও গরুর ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি। প্রায় ২ হাজার ৫০০ গ্যালন পানি লাগছে গরুর ১ পাউন্ড মাংস উৎপাদনে। সার্বিকভাবে গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণের পেছনে গরুর অবদান নাকি শতকরা ৫১ ভাগ। তারা আরও বলছেন, অ্যামাজন বনের ৯১ ভাগ রেইনফরেস্ট নষ্ট হয়েছে গরুর জন্য অতিরিক্ত পানির জোগান দিতে গিয়ে। বনে আগুন লাগার পেছনেও নাকি গরুরই যত দোষ। এমনকি খরা, সমুদ্রে ডেড জোন, বিভিন্ন প্রাণী বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ার পেছনে গরুর পানি ব্যবহার, গ্যাস নিঃসরণ, মলমূত্র এসবকেই দায়ী করছেন। তবে তারা এর সমাধান হিসেবে কিছুই এখনো সামনে আনতে পারেননি। কারণ গরুর মাংস ও দুধ সারা বিশ্বেই প্রয়োজন এবং এটি অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। এ নিয়ে বাংলাদেশেও কাজ করেছেন ড. নাথুরাম সরকার, খান শহীদুল্লাহ। একেবারে মাঠ পর্যায়ে কাজ করছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যানিমল নিউট্রিশন বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আল মামুন। তাঁর সঙ্গে আমার পরিচয় অনেক আগে থেকেই। তিনি যখন জাপানে এ বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করছিলেন তখন খুব কাছ থেকে তাঁর কাজগুলো দেখার সুযোগ হয়েছিল। তিনি জানালেন, কথা মিথ্যা নয়। গবেষণায় প্রমাণিত, পৃথিবীতে যে পরিমাণ মিথেন উৎপন্ন হয় তার ৪৭% গবাদি পশু থেকে আসে। কিন্তু কার্বন ডাইঅক্সাইডের তুলনায় মিথেনের আয়ুষ্কাল খুবই কম যার নির্গমন নিয়ন্ত্রণযোগ্য। বিভিন্ন ধরনের ফিড এডিটিভ, ভালো মানের খাদ্য ও উন্নত জাতের গরুর মাধ্যমে এ নির্গমন ৩০% পর্যন্ত কমানো সম্ভব। ইতোমধ্যে সারা বিশ্বে যেমন নিউজিল্যান্ড ও আমেরিকা ২০৫০ সাল নাগাদ জিরো (০) কার্বন ইমিশন লক্ষ্যমাত্রা স্থির করেছে। বাংলাদেশেও তিনি এ বিষয় নিয়ে কাজ করছেন।

এ প্রসঙ্গ টানার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে, গবাদি পশু লালনপালনের বিষয়টি যেভাবে বিস্তৃত হচ্ছে তা যেন হয় সুপরিকল্পিত ও নিয়ন্ত্রিত। বৈদেশিক বাজার তৈরির পাশাপাশি পরিবেশ সংরক্ষণের বিষয়টিও মাথায় রাখতে হবে। ভাবতে হবে সবার লাভের কথা, ভবিষ্যতের কথা।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।  

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
সর্বশেষ খবর
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা
আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!
অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'
'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ
দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু
দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড
এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ
কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১
কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন
নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২
ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ
ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন
ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'
'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ
আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা
কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু
তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত
ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান
পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী
সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট
ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!

সম্পাদকীয়

গরু আসার নতুন রুট
গরু আসার নতুন রুট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত
আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর
ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল
সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পিস ডাব ২০০ টাকা
এক পিস ডাব ২০০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা
পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

একদিকে গরম আরেকদিকে বজ্র
একদিকে গরম আরেকদিকে বজ্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন
এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে
রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে

নগর জীবন

ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না
ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!
বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!

প্রথম পৃষ্ঠা

সরাসরি আলোচনা চান পুতিন
সরাসরি আলোচনা চান পুতিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা
মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ
সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিশন
হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন ছাড়াই চলছে ১৮৬ ক্লিনিক ও হাসপাতাল
নিবন্ধন ছাড়াই চলছে ১৮৬ ক্লিনিক ও হাসপাতাল

নগর জীবন

গণতান্ত্রিক বিশ্ব খুনি আওয়ামী লীগের পাশে নেই
গণতান্ত্রিক বিশ্ব খুনি আওয়ামী লীগের পাশে নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় প্রকাশনা চীনা প্রেসিডেন্টের বই
ঢাকায় প্রকাশনা চীনা প্রেসিডেন্টের বই

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ হাজার ইয়াবাসহ আটক
২০ হাজার ইয়াবাসহ আটক

দেশগ্রাম

মায়ের নিঃস্বার্থ ভালোবাসায় হয় নৈতিক সমাজ
মায়ের নিঃস্বার্থ ভালোবাসায় হয় নৈতিক সমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা
লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাডামসের বিদায় ঘণ্টা
অ্যাডামসের বিদায় ঘণ্টা

মাঠে ময়দানে

গরম ও লোডশেডিংয়ে নাজেহাল জনজীবন
গরম ও লোডশেডিংয়ে নাজেহাল জনজীবন

নগর জীবন

অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা

সম্পাদকীয়

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি

দেশগ্রাম

সৌদি ভিশন ২০৩০-এর কর্মসূচি
সৌদি ভিশন ২০৩০-এর কর্মসূচি

নগর জীবন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন হতে অনেক সময় লাগবে
নতুন সংবিধান প্রণয়ন হতে অনেক সময় লাগবে

প্রথম পৃষ্ঠা