শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৯ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

মির্জা সাহেব, কিছু মৌলিক আইন শিখে নিন

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
মির্জা সাহেব, কিছু মৌলিক আইন শিখে নিন

অযাচিতভাবে কাউকে উপদেশ দেওয়া আমার দায়িত্ব নয়। কিন্তু কোনো রাজনৈতিক নেতা যখন আইন বিষয়ে আবোলতাবোল কথা বলে জনগণকে বিভ্রান্ত করেন, তখন সেই নেতাকে সংশ্লিষ্ট আইন শিখে নিয়ে তারপর কথা বলার উপদেশ দেওয়ার দায়িত্ব অবশ্যই রয়েছে, যেন সেই নেতা জনগণকে ভুল কথা বলে বিভ্রান্ত, বিচলিত করতে না পারেন, এ উপদেশ জনস্বার্থে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেবের বেলায় আমার এই জনস্বার্থে উপদেশ বিশেষ প্রয়োজন কেননা তিনি প্রায়ই আইনসংশ্লিষ্ট বিষয়ে এমন সব উদ্ভট, আবোলতাবোল কথা বলেন যা জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে। এভাবে বিভ্রান্তি সৃষ্টির অধিকার নিশ্চয়ই তাঁর নেই। তাই তাঁকে উপদেশ- তিনি যেন সংশ্লিষ্ট আইনি বিষয় জেনে তারপর মুখ খোলেন। অবশ্য তিনি জেনেশুনেই সত্যের অপলাপ করেন কি না, তা পরিষ্কার নয়। আগে তিনি খালেদা জিয়ার জামিন, মুক্তি ইত্যাদি বিষয় নিয়ে এমন সব কথা বলেছিলেন, যা অবান্তরের সীমারেখাকে হার মানিয়ে ছিল। তখনো আমি তাঁর আইনি ভুল শোধরানোর কথা বলে নিবন্ধ লিখেছি। তবে আজকের লেখাটি খালেদাসংক্রান্ত নয়, অন্য দুটি বিষয়ে। সম্প্রতি মির্জা সাহেব দুটি মামলা সম্পর্কে কিছু হাস্যকর কথা বলেছেন, যার একটি ক্ষেত্রে তিনি বোঝাতে চেয়েছেন যে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এবং অন্যটিতে বগুড়ার জেলা জজ সাহেব মহামান্য হাই কোর্টের আদেশ ভঙ্গ করেছেন, যা বাস্তবে শুধু অবান্তরই নয়, অচিন্তনীয়ও বটে।

প্রথম ঘটনাটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান-সংক্রান্ত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এই অধ্যাপক সাহেবকে অপসারণ করার পর তাঁর নামে আগে বরাদ্দকৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের বাড়ি থেকে উচ্ছেদের নোটিস প্রদান করেছেন স্বাভাবিক নিয়ম অনুযায়ীই। বিশ্ববিদ্যালয়ের সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে সংশ্লিষ্ট অধ্যাপক সাহেব রিট করেছেন। মহামান্য হাই কোর্ট সে মামলায় শুধু রুল দিয়েছেন, কিন্তু কোনো অন্তর্বর্তীকালীন স্থিতাবস্থা (স্টে) বা নিষেধাজ্ঞা প্রদান করেননি। একসময় সেই রুলের শুনানি হবে, যা কয়েক মাস বা বছরও লাগতে পারে। আইনি অবস্থা হলো হাই কোর্ট রুলের সঙ্গে স্থিতাবস্থা (স্টে) বা স্টেটাস কো আদেশ প্রদান করলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ চ্যালেঞ্জকৃত আদেশটি স্থগিত রাখতে বাধ্য থাকেন। কিন্তু স্টে বা স্টেটাস কো আদেশ না দিয়ে শুধু রুল প্রদান করা হলে কর্তৃপক্ষের ওপর চ্যালেঞ্জকৃত আদেশটি মুলতবি করার কোনো দায় থাকে না, অর্থাৎ কর্তৃপক্ষ তাদের সিদ্ধান্তে অটল থাকতে পারেন। অর্থাৎ অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান সাহেব যেহেতু মহামান্য হাই কোর্ট থেকে শুধু রুল পেয়েছিলেন, কোনো স্টে বা স্টেটাস কো নিতে পারেননি, তাই বাড়ি ছাড়ার নোটিসের কার্যকারিতা চালিয়ে যাওয়ার পূর্ণাঙ্গ অধিকারই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের ছিল এবং রয়েছে। এর দ্বারা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ মোটেও হাই কোর্টের আদেশ লঙ্ঘন করেননি। অথচ মির্জা সাহেব অতি বিজ্ঞ এক আইন বিশেষজ্ঞের মতো বলে ফেললেন যেহেতু অধ্যাপক মোর্শেদ রিট মামলা করেছেন, সেহেতু বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বাড়ি ছাড়ার নোটিসের কার্যকারিতা মুলতবি না করে হাই কোর্টের নির্দেশ লঙ্ঘন করেছেন। রুল এবং স্টে আদেশের পার্থক্য সব শীর্ষ রাজনীতিকেরই জানা উচিত। হাস্যকর বক্তব্যের জন্য মির্জা সাহেব সর্বোচ্চ পদক পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছেন এমন দাবি করলে বলার কিছু নেই। তবে বাস্তবে মির্জা সাহেবই একটি সাব জুডিশ বিষয়ে মন্তব্য করে সাব জুডিশ রুল ভঙ্গ করেছেন।

অন্য ঘটনাটির কথা উল্লেখ করে মির্জা সাহেব জনগণকে এই মর্মে উদ্ভট ধারণা দিয়েছেন যে, বগুড়ার জেলা জজ মহামান্য হাই কোর্টের দেওয়া জামিন আদেশ লঙ্ঘন করে আবদুর রহিম পিন্টু নামক জনৈক বিএনপি নেতাকে হাজতে পাঠিয়েছেন। মির্জা সাহেব শুধু বিএনপির মহাসচিবই নন, একজন সাবেক মন্ত্রীও বটে। তার পরও তিনি উপলব্ধি করতে পারলেন না যে, দেশের কোনো নিম্ন আদালতের বিচারকের কাঁধেই দুটি মাথা নেই যে, তাঁরা মহামান্য হাই কোর্টের আদেশ লঙ্ঘন করার সাহস পাবেন, কেননা কোনো নিম্ন আদালত সে ধরনের ধৃষ্টতা প্রদর্শন করলে তার পরিণতি হবে ভয়াবহ।

সেই পিন্টু নামীয় বিএনপি নেতা আসলে মহামান্য হাই কোর্টে আগাম জামিনের দরখাস্ত করে আদেশ পেয়েছিলেন। আগাম জামিন বিষয়ে আইনি অবস্থা নিশ্চয়ই মির্জা সাহেবের না জানার কথা নয়। তাঁর দলের লোকজন অহরহ এ ব্যবস্থার সুযোগ গ্রহণ করছেন, এমনকি মির্জা সাহেব নিজেও আগাম জামিন পদ্ধতির সুবিধা নিয়েছেন। কোনো ব্যক্তি মহামান্য হাই কোর্টে আগাম জামিনের দরখাস্ত করলে হাই কোর্ট সন্তুষ্ট হলে পুলিশকে এ মর্মে নির্দেশ প্রদান করেন যে, নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত, সাধারণত চার সপ্তাহ, তাকে গ্রেফতার করা যাবে না। একই সঙ্গে দরখাস্তকারীকে বলা হয় বেঁধে দেওয়া সময়সীমা পার হওয়ার আগেই তাকে সংশ্লিষ্ট নিম্ন আদালতে গিয়ে আত্মসমর্পণ করতে হবে। আত্মসমর্পণের সময় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি নিম্ন আদালতে জামিন প্রার্থনা করতে পারেন। কিন্তু সে ক্ষেত্রে জামিন দেওয়া-না দেওয়ার এখতিয়ার সম্পূর্ণ সংশ্লিষ্ট নিম্ন আদালতের। হাই কোর্ট পুলিশকে কয়েক সপ্তাহের নির্দেশ দেওয়ার মানে এই নয় যে, নিম্ন আদালত তাকে জামিন দিতে বাধ্য থাকবেন। হাই কোর্ট-নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ করলে হাই কোর্ট-প্রদত্ত আদেশ সমাপ্ত হয়ে যায় এবং নিম্ন আদালতে ব্যক্তিবিশেষ জামিনের দরখাস্ত করলে তা প্রদান করা-না করার এখতিয়ার চলে যায় সংশ্লিষ্ট নিম্ন আদালতের হাতে, অর্থাৎ তাকে হাজতে পাঠানোর সমস্ত এখতিয়ারই নিম্ন আদালতের থাকে। আগাম জামিন প্রার্থনার পর মহামান্য হাই কোর্ট যে আদেশ দেন সত্যিকার অর্থে তাকে জামিন বলা ঠিক নয়, একে নির্দেশ বলাই শ্রেয়। তা নির্দেশনা বা জামিন যা-ই বলা হোক না কেন যে মুহূর্তে ব্যক্তিবিশেষ হাই কোর্টের নির্দেশনামতো নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ করে তখনই হাই কোর্ট-প্রদত্ত নির্দেশনার মেয়াদ শেষ হয়, আর এখতিয়ার চলে যায় সংশ্লিষ্ট নিম্ন আদালতের হাতে।

একজন সাবেক মন্ত্রী হিসেবে মির্জা সাহেবের অজানা থাকার কথা নয় যে, মহামান্য রাষ্ট্রপতি ছাড়া ছোটবড় নির্বিশেষে দেশের সব ব্যক্তি এবং সংস্থা হাই কোর্ট ও সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনা মানতে বাধ্য। না মানাটা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। আর হাই কোর্ট-সুপ্রিম কোর্ট কোনো অমান্যকারীকে শাস্তি দিতে কখনো কার্পণ্য করেন না। যদিও দায়ী ব্যক্তি ক্ষমা চাইলে অনেক ক্ষেত্রে তাকে ক্ষমা করা হয়। সে পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ হাই কোর্টের আদেশ অমান্য করতে পারে হেন কথা কোনো অর্বাচীন ব্যক্তিও বলতে পারে না।

বগুড়ার জেলা জজ সম্পর্কে যে কথা মির্জা সাহেব বলেছেন তা একজন নির্বোধও বলবে না। জেলা জজসহ নিম্ন আদালতের কোনো বিচারক এ কারণে হাই কোর্টের নির্দেশবিরোধী কিছু করার সাহস করবেন না যে, তা করলে তার জেল, জরিমানা তো হতেই পারে; এমনকি চাকরিও যেতে পারে বা হাই কোর্ট তাঁর বিচারিক ক্ষমতাও কেড়ে নিতে পারেন, যে এখতিয়ার হাই কোর্টের রয়েছে। ভিন্ন কারণে হাই কোর্ট নিম্ন আদালতের বিচারকদের বিচারিক ক্ষমতা কেড়ে নিয়েছেন এমন দৃষ্টান্ত রয়েছে। আমি নিজেও একজন জেলা জজের দায়রা ক্ষমতা তুলে নিয়েছিলাম। মির্জা সাহেবের এটা জানার কথা যে, সরকার নয়, হাই কোর্টই হচ্ছে নিম্ন আদালতের বিচারকদের নিয়ন্ত্রক। হাই কোর্ট শুধু নিম্ন আদালতের বিচারকদের জন্য ঊর্ধ্বতন আদালতই নয়, বরং তাদের নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ। নিম্ন আদালতের বিচারকদের চাকরি, পদোন্নতি, বদলি, শৃঙ্খলা সবকিছু করার ক্ষমতাই হাই কোর্টের হাতে ন্যস্ত, সরকারের হাতে নয়। সোজা কথায় হাই কোর্টই তাদের সরকার। সে অবস্থায় হাই কোর্টের দেওয়া জামিন বহাল থাকাকালে বগুড়ার জেলা জজ সেই বিএনপি নেতাকে হাজতে পাঠিয়েছেন বলে মির্জা সাহেবের বক্তব্য শুধু বস্তুসারশূন্যই নয়, বরং লোক হাসানোর মতো। এটি এমনি বিষয় যা প্রত্যেক ঊর্ধ্বতন রাজনীতিকের জানা অপরিহার্য।

বিচার প্রক্রিয়ার কথা আসাতে বিএনপি যুগে যেসব বহু বিশৃঙ্খল এবং নৈরাজ্যমূলক ঘটনা ঘটেছিল, সেগুলো মনে পড়ে গেল। এর তালিকা মাত্র কয়েক শ শব্দে প্রকাশ সম্ভব নয় বিধায় গোটা দুয়েক প্রমাণিত ঘটনার উল্লেখ করছি। এর একটি ঘটেছিল ১৯৯৩ সালে, বিএনপি রাজত্বকালে যখন বাগেরহাট বিএনপির সাবেক নেতা ব্যারিস্টার কাজি এ টি মনোয়ারুদ্দিন বিচারপতি পদে কর্মরত ছিলেন। বিচারপতি পদে থাকা অবস্থায়ই তিনি শুধু সংবাদ সম্মেলনই ডাকেননি, বরং সে সম্মেলনে ছাত্রদল নেতা ফজলুল হক মিলনকে পাশে বসিয়ে ভাষণ দিয়েছিলেন, যা একজন কর্মরত বিচারপতির পক্ষে ছিল মারাত্মক ধরনের বিশৃঙ্খলা, বিশেষ করে একজন রাজনৈতিক নেতাকে পাশে বসিয়ে, যা থেকে এটা ধরে নেওয়ার পক্ষে যথেষ্ট যুক্তি ছিল যে, বিচারপতি মনোয়ারুদ্দিন বিচার প্রক্রিয়ায় বিএনপি এবং তাদের অঙ্গ সংগঠনগুলো দ্বারা প্রভাবিত হতেন, যে অভিযোগ তাঁর বিরুদ্ধে ছিল। তাঁদের ছবিসংবলিত সংবাদ তখন একাধিক জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত হয়, এবং বিষয়টি তুমুল বিতর্কের সৃষ্টি করেছিল। অবসরের পর একজন সাবেক বিচারপতি সংবাদ সম্মেলন করতেই পারেন, কিন্তু পদে থাকাকালে কোনো অবস্থায়ই তা করা যায় না। বহু বছর বিলেতে প্রবাসজীবন ছেড়ে তখন বাংলাদেশে ফিরেছি মাত্র এবং আমারই এক ফেলো ব্যারিস্টারের বিষয় থাকাতে সংবাদটি বিশেষভাবে আমার দৃষ্টি কেড়েছিল। আর একটি ঘটনা ঘটেছিল তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টার পদ থেকে অবসর পাওয়ার পর বিচারপতি সাহাবুদ্দিন যখন পুনরায় প্রধান বিচারপতি পদ অলংকৃত করলেন তখন। হাই কোর্টের বিচারপতি নিয়োগের সময় প্রধান বিচারপতির সঙ্গে পরামর্শের বিধান থাকলেও খালেদা জিয়া তা না করে নিজ ইচ্ছায় বিএনপি ঘরানার কয়েকজন আইনজীবীকে মনোনীত করে গেজেট প্রকাশ করে ফেলার পর প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দিন সাহেব প্রকাশ্যে বলতে বাধ্য হয়েছিলেন, ‘I am Mr. Nobody.’ এরপর অবশ্য খালেদা জিয়া পূর্ব প্রকাশিত গেজেট পরিবর্তন করতে বাধ্য হয়েছিলেন। বিএনপি আমলে ব্যারিস্টার মওদুদ সাহেব এমন কজনকে বিচারপতি পদের জন্য মনোনীত করেছিলেন, যাদের মধ্যে অন্তত একজন কোনো ভাষায়ই রায় লিখতে পারেন না। সেই অ্যাডভোকেট সাহেব তাঁর অক্ষমতার কথা মওদুদ সাহেবকে জানালে মওদুদ সাহেব বলেছিলেন তাঁর রায় লেখার ব্যবস্থা মওদুদ সাহেবই করে দেবেন। উল্লেখ্য, ২০০৬ সালে ১/১১-এর সময় বিএনপি মনোনীত রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন সাহেব দুর্নীতির অভিযোগে বিচারপতি সিনহাসহ যে তিনজন বিচারপতিকে বঙ্গভবনে ডেকে - যেটি চায়ের দাওয়াত নামে খ্যাত - পদত্যাগ করতে বলেছিলেন, উল্লিখিত বিচারপতি তাঁদের একজন। একজন তাৎক্ষণিকভাবে পদত্যাগ করলেও বিচারপতি সিনহাসহ দুজন সে সময়ের দন্ডমুন্ডের কর্তা ড. কামালের বদান্যতায় পদ ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছিলেন। বিএনপি আমলে এ ধরনের নৈরাজ্যের কারণে বিচার বিভাগে নেমেছিল অমানিশার অন্ধকার, যার সম্পর্কে আরও কথা সময় সুযোগ পেলে ভবিষ্যতে লেখার ইচ্ছা রেখে এখন শেষ করতে হচ্ছে।

                লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
কাল ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’
‘লোকজন হয়তো জিজ্ঞেস করবে, শাহরুখ খান কে’

১৭ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা
নালিতাবাড়ীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী কর্মসূচি ও আলোচনা সভা

৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?
অগ্নিকাণ্ডে জলবায়ু সম্মেলন স্থগিত, ফের শুরু কখন?

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে তিন শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে তিন শতাধিক শ্রমিক আহত

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা