শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৯ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

মির্জা সাহেব, কিছু মৌলিক আইন শিখে নিন

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
মির্জা সাহেব, কিছু মৌলিক আইন শিখে নিন

অযাচিতভাবে কাউকে উপদেশ দেওয়া আমার দায়িত্ব নয়। কিন্তু কোনো রাজনৈতিক নেতা যখন আইন বিষয়ে আবোলতাবোল কথা বলে জনগণকে বিভ্রান্ত করেন, তখন সেই নেতাকে সংশ্লিষ্ট আইন শিখে নিয়ে তারপর কথা বলার উপদেশ দেওয়ার দায়িত্ব অবশ্যই রয়েছে, যেন সেই নেতা জনগণকে ভুল কথা বলে বিভ্রান্ত, বিচলিত করতে না পারেন, এ উপদেশ জনস্বার্থে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেবের বেলায় আমার এই জনস্বার্থে উপদেশ বিশেষ প্রয়োজন কেননা তিনি প্রায়ই আইনসংশ্লিষ্ট বিষয়ে এমন সব উদ্ভট, আবোলতাবোল কথা বলেন যা জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে। এভাবে বিভ্রান্তি সৃষ্টির অধিকার নিশ্চয়ই তাঁর নেই। তাই তাঁকে উপদেশ- তিনি যেন সংশ্লিষ্ট আইনি বিষয় জেনে তারপর মুখ খোলেন। অবশ্য তিনি জেনেশুনেই সত্যের অপলাপ করেন কি না, তা পরিষ্কার নয়। আগে তিনি খালেদা জিয়ার জামিন, মুক্তি ইত্যাদি বিষয় নিয়ে এমন সব কথা বলেছিলেন, যা অবান্তরের সীমারেখাকে হার মানিয়ে ছিল। তখনো আমি তাঁর আইনি ভুল শোধরানোর কথা বলে নিবন্ধ লিখেছি। তবে আজকের লেখাটি খালেদাসংক্রান্ত নয়, অন্য দুটি বিষয়ে। সম্প্রতি মির্জা সাহেব দুটি মামলা সম্পর্কে কিছু হাস্যকর কথা বলেছেন, যার একটি ক্ষেত্রে তিনি বোঝাতে চেয়েছেন যে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এবং অন্যটিতে বগুড়ার জেলা জজ সাহেব মহামান্য হাই কোর্টের আদেশ ভঙ্গ করেছেন, যা বাস্তবে শুধু অবান্তরই নয়, অচিন্তনীয়ও বটে।

প্রথম ঘটনাটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান-সংক্রান্ত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এই অধ্যাপক সাহেবকে অপসারণ করার পর তাঁর নামে আগে বরাদ্দকৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের বাড়ি থেকে উচ্ছেদের নোটিস প্রদান করেছেন স্বাভাবিক নিয়ম অনুযায়ীই। বিশ্ববিদ্যালয়ের সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে সংশ্লিষ্ট অধ্যাপক সাহেব রিট করেছেন। মহামান্য হাই কোর্ট সে মামলায় শুধু রুল দিয়েছেন, কিন্তু কোনো অন্তর্বর্তীকালীন স্থিতাবস্থা (স্টে) বা নিষেধাজ্ঞা প্রদান করেননি। একসময় সেই রুলের শুনানি হবে, যা কয়েক মাস বা বছরও লাগতে পারে। আইনি অবস্থা হলো হাই কোর্ট রুলের সঙ্গে স্থিতাবস্থা (স্টে) বা স্টেটাস কো আদেশ প্রদান করলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ চ্যালেঞ্জকৃত আদেশটি স্থগিত রাখতে বাধ্য থাকেন। কিন্তু স্টে বা স্টেটাস কো আদেশ না দিয়ে শুধু রুল প্রদান করা হলে কর্তৃপক্ষের ওপর চ্যালেঞ্জকৃত আদেশটি মুলতবি করার কোনো দায় থাকে না, অর্থাৎ কর্তৃপক্ষ তাদের সিদ্ধান্তে অটল থাকতে পারেন। অর্থাৎ অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান সাহেব যেহেতু মহামান্য হাই কোর্ট থেকে শুধু রুল পেয়েছিলেন, কোনো স্টে বা স্টেটাস কো নিতে পারেননি, তাই বাড়ি ছাড়ার নোটিসের কার্যকারিতা চালিয়ে যাওয়ার পূর্ণাঙ্গ অধিকারই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের ছিল এবং রয়েছে। এর দ্বারা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ মোটেও হাই কোর্টের আদেশ লঙ্ঘন করেননি। অথচ মির্জা সাহেব অতি বিজ্ঞ এক আইন বিশেষজ্ঞের মতো বলে ফেললেন যেহেতু অধ্যাপক মোর্শেদ রিট মামলা করেছেন, সেহেতু বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বাড়ি ছাড়ার নোটিসের কার্যকারিতা মুলতবি না করে হাই কোর্টের নির্দেশ লঙ্ঘন করেছেন। রুল এবং স্টে আদেশের পার্থক্য সব শীর্ষ রাজনীতিকেরই জানা উচিত। হাস্যকর বক্তব্যের জন্য মির্জা সাহেব সর্বোচ্চ পদক পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছেন এমন দাবি করলে বলার কিছু নেই। তবে বাস্তবে মির্জা সাহেবই একটি সাব জুডিশ বিষয়ে মন্তব্য করে সাব জুডিশ রুল ভঙ্গ করেছেন।

অন্য ঘটনাটির কথা উল্লেখ করে মির্জা সাহেব জনগণকে এই মর্মে উদ্ভট ধারণা দিয়েছেন যে, বগুড়ার জেলা জজ মহামান্য হাই কোর্টের দেওয়া জামিন আদেশ লঙ্ঘন করে আবদুর রহিম পিন্টু নামক জনৈক বিএনপি নেতাকে হাজতে পাঠিয়েছেন। মির্জা সাহেব শুধু বিএনপির মহাসচিবই নন, একজন সাবেক মন্ত্রীও বটে। তার পরও তিনি উপলব্ধি করতে পারলেন না যে, দেশের কোনো নিম্ন আদালতের বিচারকের কাঁধেই দুটি মাথা নেই যে, তাঁরা মহামান্য হাই কোর্টের আদেশ লঙ্ঘন করার সাহস পাবেন, কেননা কোনো নিম্ন আদালত সে ধরনের ধৃষ্টতা প্রদর্শন করলে তার পরিণতি হবে ভয়াবহ।

সেই পিন্টু নামীয় বিএনপি নেতা আসলে মহামান্য হাই কোর্টে আগাম জামিনের দরখাস্ত করে আদেশ পেয়েছিলেন। আগাম জামিন বিষয়ে আইনি অবস্থা নিশ্চয়ই মির্জা সাহেবের না জানার কথা নয়। তাঁর দলের লোকজন অহরহ এ ব্যবস্থার সুযোগ গ্রহণ করছেন, এমনকি মির্জা সাহেব নিজেও আগাম জামিন পদ্ধতির সুবিধা নিয়েছেন। কোনো ব্যক্তি মহামান্য হাই কোর্টে আগাম জামিনের দরখাস্ত করলে হাই কোর্ট সন্তুষ্ট হলে পুলিশকে এ মর্মে নির্দেশ প্রদান করেন যে, নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত, সাধারণত চার সপ্তাহ, তাকে গ্রেফতার করা যাবে না। একই সঙ্গে দরখাস্তকারীকে বলা হয় বেঁধে দেওয়া সময়সীমা পার হওয়ার আগেই তাকে সংশ্লিষ্ট নিম্ন আদালতে গিয়ে আত্মসমর্পণ করতে হবে। আত্মসমর্পণের সময় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি নিম্ন আদালতে জামিন প্রার্থনা করতে পারেন। কিন্তু সে ক্ষেত্রে জামিন দেওয়া-না দেওয়ার এখতিয়ার সম্পূর্ণ সংশ্লিষ্ট নিম্ন আদালতের। হাই কোর্ট পুলিশকে কয়েক সপ্তাহের নির্দেশ দেওয়ার মানে এই নয় যে, নিম্ন আদালত তাকে জামিন দিতে বাধ্য থাকবেন। হাই কোর্ট-নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ করলে হাই কোর্ট-প্রদত্ত আদেশ সমাপ্ত হয়ে যায় এবং নিম্ন আদালতে ব্যক্তিবিশেষ জামিনের দরখাস্ত করলে তা প্রদান করা-না করার এখতিয়ার চলে যায় সংশ্লিষ্ট নিম্ন আদালতের হাতে, অর্থাৎ তাকে হাজতে পাঠানোর সমস্ত এখতিয়ারই নিম্ন আদালতের থাকে। আগাম জামিন প্রার্থনার পর মহামান্য হাই কোর্ট যে আদেশ দেন সত্যিকার অর্থে তাকে জামিন বলা ঠিক নয়, একে নির্দেশ বলাই শ্রেয়। তা নির্দেশনা বা জামিন যা-ই বলা হোক না কেন যে মুহূর্তে ব্যক্তিবিশেষ হাই কোর্টের নির্দেশনামতো নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ করে তখনই হাই কোর্ট-প্রদত্ত নির্দেশনার মেয়াদ শেষ হয়, আর এখতিয়ার চলে যায় সংশ্লিষ্ট নিম্ন আদালতের হাতে।

একজন সাবেক মন্ত্রী হিসেবে মির্জা সাহেবের অজানা থাকার কথা নয় যে, মহামান্য রাষ্ট্রপতি ছাড়া ছোটবড় নির্বিশেষে দেশের সব ব্যক্তি এবং সংস্থা হাই কোর্ট ও সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনা মানতে বাধ্য। না মানাটা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। আর হাই কোর্ট-সুপ্রিম কোর্ট কোনো অমান্যকারীকে শাস্তি দিতে কখনো কার্পণ্য করেন না। যদিও দায়ী ব্যক্তি ক্ষমা চাইলে অনেক ক্ষেত্রে তাকে ক্ষমা করা হয়। সে পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ হাই কোর্টের আদেশ অমান্য করতে পারে হেন কথা কোনো অর্বাচীন ব্যক্তিও বলতে পারে না।

বগুড়ার জেলা জজ সম্পর্কে যে কথা মির্জা সাহেব বলেছেন তা একজন নির্বোধও বলবে না। জেলা জজসহ নিম্ন আদালতের কোনো বিচারক এ কারণে হাই কোর্টের নির্দেশবিরোধী কিছু করার সাহস করবেন না যে, তা করলে তার জেল, জরিমানা তো হতেই পারে; এমনকি চাকরিও যেতে পারে বা হাই কোর্ট তাঁর বিচারিক ক্ষমতাও কেড়ে নিতে পারেন, যে এখতিয়ার হাই কোর্টের রয়েছে। ভিন্ন কারণে হাই কোর্ট নিম্ন আদালতের বিচারকদের বিচারিক ক্ষমতা কেড়ে নিয়েছেন এমন দৃষ্টান্ত রয়েছে। আমি নিজেও একজন জেলা জজের দায়রা ক্ষমতা তুলে নিয়েছিলাম। মির্জা সাহেবের এটা জানার কথা যে, সরকার নয়, হাই কোর্টই হচ্ছে নিম্ন আদালতের বিচারকদের নিয়ন্ত্রক। হাই কোর্ট শুধু নিম্ন আদালতের বিচারকদের জন্য ঊর্ধ্বতন আদালতই নয়, বরং তাদের নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ। নিম্ন আদালতের বিচারকদের চাকরি, পদোন্নতি, বদলি, শৃঙ্খলা সবকিছু করার ক্ষমতাই হাই কোর্টের হাতে ন্যস্ত, সরকারের হাতে নয়। সোজা কথায় হাই কোর্টই তাদের সরকার। সে অবস্থায় হাই কোর্টের দেওয়া জামিন বহাল থাকাকালে বগুড়ার জেলা জজ সেই বিএনপি নেতাকে হাজতে পাঠিয়েছেন বলে মির্জা সাহেবের বক্তব্য শুধু বস্তুসারশূন্যই নয়, বরং লোক হাসানোর মতো। এটি এমনি বিষয় যা প্রত্যেক ঊর্ধ্বতন রাজনীতিকের জানা অপরিহার্য।

বিচার প্রক্রিয়ার কথা আসাতে বিএনপি যুগে যেসব বহু বিশৃঙ্খল এবং নৈরাজ্যমূলক ঘটনা ঘটেছিল, সেগুলো মনে পড়ে গেল। এর তালিকা মাত্র কয়েক শ শব্দে প্রকাশ সম্ভব নয় বিধায় গোটা দুয়েক প্রমাণিত ঘটনার উল্লেখ করছি। এর একটি ঘটেছিল ১৯৯৩ সালে, বিএনপি রাজত্বকালে যখন বাগেরহাট বিএনপির সাবেক নেতা ব্যারিস্টার কাজি এ টি মনোয়ারুদ্দিন বিচারপতি পদে কর্মরত ছিলেন। বিচারপতি পদে থাকা অবস্থায়ই তিনি শুধু সংবাদ সম্মেলনই ডাকেননি, বরং সে সম্মেলনে ছাত্রদল নেতা ফজলুল হক মিলনকে পাশে বসিয়ে ভাষণ দিয়েছিলেন, যা একজন কর্মরত বিচারপতির পক্ষে ছিল মারাত্মক ধরনের বিশৃঙ্খলা, বিশেষ করে একজন রাজনৈতিক নেতাকে পাশে বসিয়ে, যা থেকে এটা ধরে নেওয়ার পক্ষে যথেষ্ট যুক্তি ছিল যে, বিচারপতি মনোয়ারুদ্দিন বিচার প্রক্রিয়ায় বিএনপি এবং তাদের অঙ্গ সংগঠনগুলো দ্বারা প্রভাবিত হতেন, যে অভিযোগ তাঁর বিরুদ্ধে ছিল। তাঁদের ছবিসংবলিত সংবাদ তখন একাধিক জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত হয়, এবং বিষয়টি তুমুল বিতর্কের সৃষ্টি করেছিল। অবসরের পর একজন সাবেক বিচারপতি সংবাদ সম্মেলন করতেই পারেন, কিন্তু পদে থাকাকালে কোনো অবস্থায়ই তা করা যায় না। বহু বছর বিলেতে প্রবাসজীবন ছেড়ে তখন বাংলাদেশে ফিরেছি মাত্র এবং আমারই এক ফেলো ব্যারিস্টারের বিষয় থাকাতে সংবাদটি বিশেষভাবে আমার দৃষ্টি কেড়েছিল। আর একটি ঘটনা ঘটেছিল তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টার পদ থেকে অবসর পাওয়ার পর বিচারপতি সাহাবুদ্দিন যখন পুনরায় প্রধান বিচারপতি পদ অলংকৃত করলেন তখন। হাই কোর্টের বিচারপতি নিয়োগের সময় প্রধান বিচারপতির সঙ্গে পরামর্শের বিধান থাকলেও খালেদা জিয়া তা না করে নিজ ইচ্ছায় বিএনপি ঘরানার কয়েকজন আইনজীবীকে মনোনীত করে গেজেট প্রকাশ করে ফেলার পর প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দিন সাহেব প্রকাশ্যে বলতে বাধ্য হয়েছিলেন, ‘I am Mr. Nobody.’ এরপর অবশ্য খালেদা জিয়া পূর্ব প্রকাশিত গেজেট পরিবর্তন করতে বাধ্য হয়েছিলেন। বিএনপি আমলে ব্যারিস্টার মওদুদ সাহেব এমন কজনকে বিচারপতি পদের জন্য মনোনীত করেছিলেন, যাদের মধ্যে অন্তত একজন কোনো ভাষায়ই রায় লিখতে পারেন না। সেই অ্যাডভোকেট সাহেব তাঁর অক্ষমতার কথা মওদুদ সাহেবকে জানালে মওদুদ সাহেব বলেছিলেন তাঁর রায় লেখার ব্যবস্থা মওদুদ সাহেবই করে দেবেন। উল্লেখ্য, ২০০৬ সালে ১/১১-এর সময় বিএনপি মনোনীত রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন সাহেব দুর্নীতির অভিযোগে বিচারপতি সিনহাসহ যে তিনজন বিচারপতিকে বঙ্গভবনে ডেকে - যেটি চায়ের দাওয়াত নামে খ্যাত - পদত্যাগ করতে বলেছিলেন, উল্লিখিত বিচারপতি তাঁদের একজন। একজন তাৎক্ষণিকভাবে পদত্যাগ করলেও বিচারপতি সিনহাসহ দুজন সে সময়ের দন্ডমুন্ডের কর্তা ড. কামালের বদান্যতায় পদ ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছিলেন। বিএনপি আমলে এ ধরনের নৈরাজ্যের কারণে বিচার বিভাগে নেমেছিল অমানিশার অন্ধকার, যার সম্পর্কে আরও কথা সময় সুযোগ পেলে ভবিষ্যতে লেখার ইচ্ছা রেখে এখন শেষ করতে হচ্ছে।

                লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা
চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
নির্বাচনি দায়িত্ব
নির্বাচনি দায়িত্ব
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
সর্বশেষ খবর
ভার্জিনিয়া গিফ্রের স্মৃতিকথা থেকে কিছু বিষয়
ভার্জিনিয়া গিফ্রের স্মৃতিকথা থেকে কিছু বিষয়

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৮ সাল পর্যন্ত ইন্টার মায়ামিতে থাকছেন মেসি
২০২৮ সাল পর্যন্ত ইন্টার মায়ামিতে থাকছেন মেসি

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ জলবায়ু সংকটকে অর্থনৈতিক সুযোগে রূপ দিতে পারে : ডেনিশ রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশ জলবায়ু সংকটকে অর্থনৈতিক সুযোগে রূপ দিতে পারে : ডেনিশ রাষ্ট্রদূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর
টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিলেটে দুইদিন বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে দুইদিন বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা
শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম
ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল
রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ
বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন
রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক
চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ
নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’
‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র
উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক
নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু
আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক
সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফজরের নামাজ মসজিদে আদায় করার ফজিলত
ফজরের নামাজ মসজিদে আদায় করার ফজিলত

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেলিংহ্যামের গোলে জুভেন্তাসকে হারাল রিয়াল
বেলিংহ্যামের গোলে জুভেন্তাসকে হারাল রিয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস
ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা