শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৯ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

মির্জা সাহেব, কিছু মৌলিক আইন শিখে নিন

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
মির্জা সাহেব, কিছু মৌলিক আইন শিখে নিন

অযাচিতভাবে কাউকে উপদেশ দেওয়া আমার দায়িত্ব নয়। কিন্তু কোনো রাজনৈতিক নেতা যখন আইন বিষয়ে আবোলতাবোল কথা বলে জনগণকে বিভ্রান্ত করেন, তখন সেই নেতাকে সংশ্লিষ্ট আইন শিখে নিয়ে তারপর কথা বলার উপদেশ দেওয়ার দায়িত্ব অবশ্যই রয়েছে, যেন সেই নেতা জনগণকে ভুল কথা বলে বিভ্রান্ত, বিচলিত করতে না পারেন, এ উপদেশ জনস্বার্থে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেবের বেলায় আমার এই জনস্বার্থে উপদেশ বিশেষ প্রয়োজন কেননা তিনি প্রায়ই আইনসংশ্লিষ্ট বিষয়ে এমন সব উদ্ভট, আবোলতাবোল কথা বলেন যা জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে। এভাবে বিভ্রান্তি সৃষ্টির অধিকার নিশ্চয়ই তাঁর নেই। তাই তাঁকে উপদেশ- তিনি যেন সংশ্লিষ্ট আইনি বিষয় জেনে তারপর মুখ খোলেন। অবশ্য তিনি জেনেশুনেই সত্যের অপলাপ করেন কি না, তা পরিষ্কার নয়। আগে তিনি খালেদা জিয়ার জামিন, মুক্তি ইত্যাদি বিষয় নিয়ে এমন সব কথা বলেছিলেন, যা অবান্তরের সীমারেখাকে হার মানিয়ে ছিল। তখনো আমি তাঁর আইনি ভুল শোধরানোর কথা বলে নিবন্ধ লিখেছি। তবে আজকের লেখাটি খালেদাসংক্রান্ত নয়, অন্য দুটি বিষয়ে। সম্প্রতি মির্জা সাহেব দুটি মামলা সম্পর্কে কিছু হাস্যকর কথা বলেছেন, যার একটি ক্ষেত্রে তিনি বোঝাতে চেয়েছেন যে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এবং অন্যটিতে বগুড়ার জেলা জজ সাহেব মহামান্য হাই কোর্টের আদেশ ভঙ্গ করেছেন, যা বাস্তবে শুধু অবান্তরই নয়, অচিন্তনীয়ও বটে।

প্রথম ঘটনাটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান-সংক্রান্ত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এই অধ্যাপক সাহেবকে অপসারণ করার পর তাঁর নামে আগে বরাদ্দকৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের বাড়ি থেকে উচ্ছেদের নোটিস প্রদান করেছেন স্বাভাবিক নিয়ম অনুযায়ীই। বিশ্ববিদ্যালয়ের সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে সংশ্লিষ্ট অধ্যাপক সাহেব রিট করেছেন। মহামান্য হাই কোর্ট সে মামলায় শুধু রুল দিয়েছেন, কিন্তু কোনো অন্তর্বর্তীকালীন স্থিতাবস্থা (স্টে) বা নিষেধাজ্ঞা প্রদান করেননি। একসময় সেই রুলের শুনানি হবে, যা কয়েক মাস বা বছরও লাগতে পারে। আইনি অবস্থা হলো হাই কোর্ট রুলের সঙ্গে স্থিতাবস্থা (স্টে) বা স্টেটাস কো আদেশ প্রদান করলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ চ্যালেঞ্জকৃত আদেশটি স্থগিত রাখতে বাধ্য থাকেন। কিন্তু স্টে বা স্টেটাস কো আদেশ না দিয়ে শুধু রুল প্রদান করা হলে কর্তৃপক্ষের ওপর চ্যালেঞ্জকৃত আদেশটি মুলতবি করার কোনো দায় থাকে না, অর্থাৎ কর্তৃপক্ষ তাদের সিদ্ধান্তে অটল থাকতে পারেন। অর্থাৎ অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান সাহেব যেহেতু মহামান্য হাই কোর্ট থেকে শুধু রুল পেয়েছিলেন, কোনো স্টে বা স্টেটাস কো নিতে পারেননি, তাই বাড়ি ছাড়ার নোটিসের কার্যকারিতা চালিয়ে যাওয়ার পূর্ণাঙ্গ অধিকারই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের ছিল এবং রয়েছে। এর দ্বারা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ মোটেও হাই কোর্টের আদেশ লঙ্ঘন করেননি। অথচ মির্জা সাহেব অতি বিজ্ঞ এক আইন বিশেষজ্ঞের মতো বলে ফেললেন যেহেতু অধ্যাপক মোর্শেদ রিট মামলা করেছেন, সেহেতু বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বাড়ি ছাড়ার নোটিসের কার্যকারিতা মুলতবি না করে হাই কোর্টের নির্দেশ লঙ্ঘন করেছেন। রুল এবং স্টে আদেশের পার্থক্য সব শীর্ষ রাজনীতিকেরই জানা উচিত। হাস্যকর বক্তব্যের জন্য মির্জা সাহেব সর্বোচ্চ পদক পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছেন এমন দাবি করলে বলার কিছু নেই। তবে বাস্তবে মির্জা সাহেবই একটি সাব জুডিশ বিষয়ে মন্তব্য করে সাব জুডিশ রুল ভঙ্গ করেছেন।

অন্য ঘটনাটির কথা উল্লেখ করে মির্জা সাহেব জনগণকে এই মর্মে উদ্ভট ধারণা দিয়েছেন যে, বগুড়ার জেলা জজ মহামান্য হাই কোর্টের দেওয়া জামিন আদেশ লঙ্ঘন করে আবদুর রহিম পিন্টু নামক জনৈক বিএনপি নেতাকে হাজতে পাঠিয়েছেন। মির্জা সাহেব শুধু বিএনপির মহাসচিবই নন, একজন সাবেক মন্ত্রীও বটে। তার পরও তিনি উপলব্ধি করতে পারলেন না যে, দেশের কোনো নিম্ন আদালতের বিচারকের কাঁধেই দুটি মাথা নেই যে, তাঁরা মহামান্য হাই কোর্টের আদেশ লঙ্ঘন করার সাহস পাবেন, কেননা কোনো নিম্ন আদালত সে ধরনের ধৃষ্টতা প্রদর্শন করলে তার পরিণতি হবে ভয়াবহ।

সেই পিন্টু নামীয় বিএনপি নেতা আসলে মহামান্য হাই কোর্টে আগাম জামিনের দরখাস্ত করে আদেশ পেয়েছিলেন। আগাম জামিন বিষয়ে আইনি অবস্থা নিশ্চয়ই মির্জা সাহেবের না জানার কথা নয়। তাঁর দলের লোকজন অহরহ এ ব্যবস্থার সুযোগ গ্রহণ করছেন, এমনকি মির্জা সাহেব নিজেও আগাম জামিন পদ্ধতির সুবিধা নিয়েছেন। কোনো ব্যক্তি মহামান্য হাই কোর্টে আগাম জামিনের দরখাস্ত করলে হাই কোর্ট সন্তুষ্ট হলে পুলিশকে এ মর্মে নির্দেশ প্রদান করেন যে, নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত, সাধারণত চার সপ্তাহ, তাকে গ্রেফতার করা যাবে না। একই সঙ্গে দরখাস্তকারীকে বলা হয় বেঁধে দেওয়া সময়সীমা পার হওয়ার আগেই তাকে সংশ্লিষ্ট নিম্ন আদালতে গিয়ে আত্মসমর্পণ করতে হবে। আত্মসমর্পণের সময় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি নিম্ন আদালতে জামিন প্রার্থনা করতে পারেন। কিন্তু সে ক্ষেত্রে জামিন দেওয়া-না দেওয়ার এখতিয়ার সম্পূর্ণ সংশ্লিষ্ট নিম্ন আদালতের। হাই কোর্ট পুলিশকে কয়েক সপ্তাহের নির্দেশ দেওয়ার মানে এই নয় যে, নিম্ন আদালত তাকে জামিন দিতে বাধ্য থাকবেন। হাই কোর্ট-নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ করলে হাই কোর্ট-প্রদত্ত আদেশ সমাপ্ত হয়ে যায় এবং নিম্ন আদালতে ব্যক্তিবিশেষ জামিনের দরখাস্ত করলে তা প্রদান করা-না করার এখতিয়ার চলে যায় সংশ্লিষ্ট নিম্ন আদালতের হাতে, অর্থাৎ তাকে হাজতে পাঠানোর সমস্ত এখতিয়ারই নিম্ন আদালতের থাকে। আগাম জামিন প্রার্থনার পর মহামান্য হাই কোর্ট যে আদেশ দেন সত্যিকার অর্থে তাকে জামিন বলা ঠিক নয়, একে নির্দেশ বলাই শ্রেয়। তা নির্দেশনা বা জামিন যা-ই বলা হোক না কেন যে মুহূর্তে ব্যক্তিবিশেষ হাই কোর্টের নির্দেশনামতো নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ করে তখনই হাই কোর্ট-প্রদত্ত নির্দেশনার মেয়াদ শেষ হয়, আর এখতিয়ার চলে যায় সংশ্লিষ্ট নিম্ন আদালতের হাতে।

একজন সাবেক মন্ত্রী হিসেবে মির্জা সাহেবের অজানা থাকার কথা নয় যে, মহামান্য রাষ্ট্রপতি ছাড়া ছোটবড় নির্বিশেষে দেশের সব ব্যক্তি এবং সংস্থা হাই কোর্ট ও সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনা মানতে বাধ্য। না মানাটা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। আর হাই কোর্ট-সুপ্রিম কোর্ট কোনো অমান্যকারীকে শাস্তি দিতে কখনো কার্পণ্য করেন না। যদিও দায়ী ব্যক্তি ক্ষমা চাইলে অনেক ক্ষেত্রে তাকে ক্ষমা করা হয়। সে পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ হাই কোর্টের আদেশ অমান্য করতে পারে হেন কথা কোনো অর্বাচীন ব্যক্তিও বলতে পারে না।

বগুড়ার জেলা জজ সম্পর্কে যে কথা মির্জা সাহেব বলেছেন তা একজন নির্বোধও বলবে না। জেলা জজসহ নিম্ন আদালতের কোনো বিচারক এ কারণে হাই কোর্টের নির্দেশবিরোধী কিছু করার সাহস করবেন না যে, তা করলে তার জেল, জরিমানা তো হতেই পারে; এমনকি চাকরিও যেতে পারে বা হাই কোর্ট তাঁর বিচারিক ক্ষমতাও কেড়ে নিতে পারেন, যে এখতিয়ার হাই কোর্টের রয়েছে। ভিন্ন কারণে হাই কোর্ট নিম্ন আদালতের বিচারকদের বিচারিক ক্ষমতা কেড়ে নিয়েছেন এমন দৃষ্টান্ত রয়েছে। আমি নিজেও একজন জেলা জজের দায়রা ক্ষমতা তুলে নিয়েছিলাম। মির্জা সাহেবের এটা জানার কথা যে, সরকার নয়, হাই কোর্টই হচ্ছে নিম্ন আদালতের বিচারকদের নিয়ন্ত্রক। হাই কোর্ট শুধু নিম্ন আদালতের বিচারকদের জন্য ঊর্ধ্বতন আদালতই নয়, বরং তাদের নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ। নিম্ন আদালতের বিচারকদের চাকরি, পদোন্নতি, বদলি, শৃঙ্খলা সবকিছু করার ক্ষমতাই হাই কোর্টের হাতে ন্যস্ত, সরকারের হাতে নয়। সোজা কথায় হাই কোর্টই তাদের সরকার। সে অবস্থায় হাই কোর্টের দেওয়া জামিন বহাল থাকাকালে বগুড়ার জেলা জজ সেই বিএনপি নেতাকে হাজতে পাঠিয়েছেন বলে মির্জা সাহেবের বক্তব্য শুধু বস্তুসারশূন্যই নয়, বরং লোক হাসানোর মতো। এটি এমনি বিষয় যা প্রত্যেক ঊর্ধ্বতন রাজনীতিকের জানা অপরিহার্য।

বিচার প্রক্রিয়ার কথা আসাতে বিএনপি যুগে যেসব বহু বিশৃঙ্খল এবং নৈরাজ্যমূলক ঘটনা ঘটেছিল, সেগুলো মনে পড়ে গেল। এর তালিকা মাত্র কয়েক শ শব্দে প্রকাশ সম্ভব নয় বিধায় গোটা দুয়েক প্রমাণিত ঘটনার উল্লেখ করছি। এর একটি ঘটেছিল ১৯৯৩ সালে, বিএনপি রাজত্বকালে যখন বাগেরহাট বিএনপির সাবেক নেতা ব্যারিস্টার কাজি এ টি মনোয়ারুদ্দিন বিচারপতি পদে কর্মরত ছিলেন। বিচারপতি পদে থাকা অবস্থায়ই তিনি শুধু সংবাদ সম্মেলনই ডাকেননি, বরং সে সম্মেলনে ছাত্রদল নেতা ফজলুল হক মিলনকে পাশে বসিয়ে ভাষণ দিয়েছিলেন, যা একজন কর্মরত বিচারপতির পক্ষে ছিল মারাত্মক ধরনের বিশৃঙ্খলা, বিশেষ করে একজন রাজনৈতিক নেতাকে পাশে বসিয়ে, যা থেকে এটা ধরে নেওয়ার পক্ষে যথেষ্ট যুক্তি ছিল যে, বিচারপতি মনোয়ারুদ্দিন বিচার প্রক্রিয়ায় বিএনপি এবং তাদের অঙ্গ সংগঠনগুলো দ্বারা প্রভাবিত হতেন, যে অভিযোগ তাঁর বিরুদ্ধে ছিল। তাঁদের ছবিসংবলিত সংবাদ তখন একাধিক জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত হয়, এবং বিষয়টি তুমুল বিতর্কের সৃষ্টি করেছিল। অবসরের পর একজন সাবেক বিচারপতি সংবাদ সম্মেলন করতেই পারেন, কিন্তু পদে থাকাকালে কোনো অবস্থায়ই তা করা যায় না। বহু বছর বিলেতে প্রবাসজীবন ছেড়ে তখন বাংলাদেশে ফিরেছি মাত্র এবং আমারই এক ফেলো ব্যারিস্টারের বিষয় থাকাতে সংবাদটি বিশেষভাবে আমার দৃষ্টি কেড়েছিল। আর একটি ঘটনা ঘটেছিল তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টার পদ থেকে অবসর পাওয়ার পর বিচারপতি সাহাবুদ্দিন যখন পুনরায় প্রধান বিচারপতি পদ অলংকৃত করলেন তখন। হাই কোর্টের বিচারপতি নিয়োগের সময় প্রধান বিচারপতির সঙ্গে পরামর্শের বিধান থাকলেও খালেদা জিয়া তা না করে নিজ ইচ্ছায় বিএনপি ঘরানার কয়েকজন আইনজীবীকে মনোনীত করে গেজেট প্রকাশ করে ফেলার পর প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দিন সাহেব প্রকাশ্যে বলতে বাধ্য হয়েছিলেন, ‘I am Mr. Nobody.’ এরপর অবশ্য খালেদা জিয়া পূর্ব প্রকাশিত গেজেট পরিবর্তন করতে বাধ্য হয়েছিলেন। বিএনপি আমলে ব্যারিস্টার মওদুদ সাহেব এমন কজনকে বিচারপতি পদের জন্য মনোনীত করেছিলেন, যাদের মধ্যে অন্তত একজন কোনো ভাষায়ই রায় লিখতে পারেন না। সেই অ্যাডভোকেট সাহেব তাঁর অক্ষমতার কথা মওদুদ সাহেবকে জানালে মওদুদ সাহেব বলেছিলেন তাঁর রায় লেখার ব্যবস্থা মওদুদ সাহেবই করে দেবেন। উল্লেখ্য, ২০০৬ সালে ১/১১-এর সময় বিএনপি মনোনীত রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন সাহেব দুর্নীতির অভিযোগে বিচারপতি সিনহাসহ যে তিনজন বিচারপতিকে বঙ্গভবনে ডেকে - যেটি চায়ের দাওয়াত নামে খ্যাত - পদত্যাগ করতে বলেছিলেন, উল্লিখিত বিচারপতি তাঁদের একজন। একজন তাৎক্ষণিকভাবে পদত্যাগ করলেও বিচারপতি সিনহাসহ দুজন সে সময়ের দন্ডমুন্ডের কর্তা ড. কামালের বদান্যতায় পদ ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছিলেন। বিএনপি আমলে এ ধরনের নৈরাজ্যের কারণে বিচার বিভাগে নেমেছিল অমানিশার অন্ধকার, যার সম্পর্কে আরও কথা সময় সুযোগ পেলে ভবিষ্যতে লেখার ইচ্ছা রেখে এখন শেষ করতে হচ্ছে।

                লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে