শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৯ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

মির্জা সাহেব, কিছু মৌলিক আইন শিখে নিন

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
মির্জা সাহেব, কিছু মৌলিক আইন শিখে নিন

অযাচিতভাবে কাউকে উপদেশ দেওয়া আমার দায়িত্ব নয়। কিন্তু কোনো রাজনৈতিক নেতা যখন আইন বিষয়ে আবোলতাবোল কথা বলে জনগণকে বিভ্রান্ত করেন, তখন সেই নেতাকে সংশ্লিষ্ট আইন শিখে নিয়ে তারপর কথা বলার উপদেশ দেওয়ার দায়িত্ব অবশ্যই রয়েছে, যেন সেই নেতা জনগণকে ভুল কথা বলে বিভ্রান্ত, বিচলিত করতে না পারেন, এ উপদেশ জনস্বার্থে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেবের বেলায় আমার এই জনস্বার্থে উপদেশ বিশেষ প্রয়োজন কেননা তিনি প্রায়ই আইনসংশ্লিষ্ট বিষয়ে এমন সব উদ্ভট, আবোলতাবোল কথা বলেন যা জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে। এভাবে বিভ্রান্তি সৃষ্টির অধিকার নিশ্চয়ই তাঁর নেই। তাই তাঁকে উপদেশ- তিনি যেন সংশ্লিষ্ট আইনি বিষয় জেনে তারপর মুখ খোলেন। অবশ্য তিনি জেনেশুনেই সত্যের অপলাপ করেন কি না, তা পরিষ্কার নয়। আগে তিনি খালেদা জিয়ার জামিন, মুক্তি ইত্যাদি বিষয় নিয়ে এমন সব কথা বলেছিলেন, যা অবান্তরের সীমারেখাকে হার মানিয়ে ছিল। তখনো আমি তাঁর আইনি ভুল শোধরানোর কথা বলে নিবন্ধ লিখেছি। তবে আজকের লেখাটি খালেদাসংক্রান্ত নয়, অন্য দুটি বিষয়ে। সম্প্রতি মির্জা সাহেব দুটি মামলা সম্পর্কে কিছু হাস্যকর কথা বলেছেন, যার একটি ক্ষেত্রে তিনি বোঝাতে চেয়েছেন যে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এবং অন্যটিতে বগুড়ার জেলা জজ সাহেব মহামান্য হাই কোর্টের আদেশ ভঙ্গ করেছেন, যা বাস্তবে শুধু অবান্তরই নয়, অচিন্তনীয়ও বটে।

প্রথম ঘটনাটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান-সংক্রান্ত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এই অধ্যাপক সাহেবকে অপসারণ করার পর তাঁর নামে আগে বরাদ্দকৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের বাড়ি থেকে উচ্ছেদের নোটিস প্রদান করেছেন স্বাভাবিক নিয়ম অনুযায়ীই। বিশ্ববিদ্যালয়ের সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে সংশ্লিষ্ট অধ্যাপক সাহেব রিট করেছেন। মহামান্য হাই কোর্ট সে মামলায় শুধু রুল দিয়েছেন, কিন্তু কোনো অন্তর্বর্তীকালীন স্থিতাবস্থা (স্টে) বা নিষেধাজ্ঞা প্রদান করেননি। একসময় সেই রুলের শুনানি হবে, যা কয়েক মাস বা বছরও লাগতে পারে। আইনি অবস্থা হলো হাই কোর্ট রুলের সঙ্গে স্থিতাবস্থা (স্টে) বা স্টেটাস কো আদেশ প্রদান করলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ চ্যালেঞ্জকৃত আদেশটি স্থগিত রাখতে বাধ্য থাকেন। কিন্তু স্টে বা স্টেটাস কো আদেশ না দিয়ে শুধু রুল প্রদান করা হলে কর্তৃপক্ষের ওপর চ্যালেঞ্জকৃত আদেশটি মুলতবি করার কোনো দায় থাকে না, অর্থাৎ কর্তৃপক্ষ তাদের সিদ্ধান্তে অটল থাকতে পারেন। অর্থাৎ অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান সাহেব যেহেতু মহামান্য হাই কোর্ট থেকে শুধু রুল পেয়েছিলেন, কোনো স্টে বা স্টেটাস কো নিতে পারেননি, তাই বাড়ি ছাড়ার নোটিসের কার্যকারিতা চালিয়ে যাওয়ার পূর্ণাঙ্গ অধিকারই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের ছিল এবং রয়েছে। এর দ্বারা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ মোটেও হাই কোর্টের আদেশ লঙ্ঘন করেননি। অথচ মির্জা সাহেব অতি বিজ্ঞ এক আইন বিশেষজ্ঞের মতো বলে ফেললেন যেহেতু অধ্যাপক মোর্শেদ রিট মামলা করেছেন, সেহেতু বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বাড়ি ছাড়ার নোটিসের কার্যকারিতা মুলতবি না করে হাই কোর্টের নির্দেশ লঙ্ঘন করেছেন। রুল এবং স্টে আদেশের পার্থক্য সব শীর্ষ রাজনীতিকেরই জানা উচিত। হাস্যকর বক্তব্যের জন্য মির্জা সাহেব সর্বোচ্চ পদক পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছেন এমন দাবি করলে বলার কিছু নেই। তবে বাস্তবে মির্জা সাহেবই একটি সাব জুডিশ বিষয়ে মন্তব্য করে সাব জুডিশ রুল ভঙ্গ করেছেন।

অন্য ঘটনাটির কথা উল্লেখ করে মির্জা সাহেব জনগণকে এই মর্মে উদ্ভট ধারণা দিয়েছেন যে, বগুড়ার জেলা জজ মহামান্য হাই কোর্টের দেওয়া জামিন আদেশ লঙ্ঘন করে আবদুর রহিম পিন্টু নামক জনৈক বিএনপি নেতাকে হাজতে পাঠিয়েছেন। মির্জা সাহেব শুধু বিএনপির মহাসচিবই নন, একজন সাবেক মন্ত্রীও বটে। তার পরও তিনি উপলব্ধি করতে পারলেন না যে, দেশের কোনো নিম্ন আদালতের বিচারকের কাঁধেই দুটি মাথা নেই যে, তাঁরা মহামান্য হাই কোর্টের আদেশ লঙ্ঘন করার সাহস পাবেন, কেননা কোনো নিম্ন আদালত সে ধরনের ধৃষ্টতা প্রদর্শন করলে তার পরিণতি হবে ভয়াবহ।

সেই পিন্টু নামীয় বিএনপি নেতা আসলে মহামান্য হাই কোর্টে আগাম জামিনের দরখাস্ত করে আদেশ পেয়েছিলেন। আগাম জামিন বিষয়ে আইনি অবস্থা নিশ্চয়ই মির্জা সাহেবের না জানার কথা নয়। তাঁর দলের লোকজন অহরহ এ ব্যবস্থার সুযোগ গ্রহণ করছেন, এমনকি মির্জা সাহেব নিজেও আগাম জামিন পদ্ধতির সুবিধা নিয়েছেন। কোনো ব্যক্তি মহামান্য হাই কোর্টে আগাম জামিনের দরখাস্ত করলে হাই কোর্ট সন্তুষ্ট হলে পুলিশকে এ মর্মে নির্দেশ প্রদান করেন যে, নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত, সাধারণত চার সপ্তাহ, তাকে গ্রেফতার করা যাবে না। একই সঙ্গে দরখাস্তকারীকে বলা হয় বেঁধে দেওয়া সময়সীমা পার হওয়ার আগেই তাকে সংশ্লিষ্ট নিম্ন আদালতে গিয়ে আত্মসমর্পণ করতে হবে। আত্মসমর্পণের সময় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি নিম্ন আদালতে জামিন প্রার্থনা করতে পারেন। কিন্তু সে ক্ষেত্রে জামিন দেওয়া-না দেওয়ার এখতিয়ার সম্পূর্ণ সংশ্লিষ্ট নিম্ন আদালতের। হাই কোর্ট পুলিশকে কয়েক সপ্তাহের নির্দেশ দেওয়ার মানে এই নয় যে, নিম্ন আদালত তাকে জামিন দিতে বাধ্য থাকবেন। হাই কোর্ট-নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ করলে হাই কোর্ট-প্রদত্ত আদেশ সমাপ্ত হয়ে যায় এবং নিম্ন আদালতে ব্যক্তিবিশেষ জামিনের দরখাস্ত করলে তা প্রদান করা-না করার এখতিয়ার চলে যায় সংশ্লিষ্ট নিম্ন আদালতের হাতে, অর্থাৎ তাকে হাজতে পাঠানোর সমস্ত এখতিয়ারই নিম্ন আদালতের থাকে। আগাম জামিন প্রার্থনার পর মহামান্য হাই কোর্ট যে আদেশ দেন সত্যিকার অর্থে তাকে জামিন বলা ঠিক নয়, একে নির্দেশ বলাই শ্রেয়। তা নির্দেশনা বা জামিন যা-ই বলা হোক না কেন যে মুহূর্তে ব্যক্তিবিশেষ হাই কোর্টের নির্দেশনামতো নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ করে তখনই হাই কোর্ট-প্রদত্ত নির্দেশনার মেয়াদ শেষ হয়, আর এখতিয়ার চলে যায় সংশ্লিষ্ট নিম্ন আদালতের হাতে।

একজন সাবেক মন্ত্রী হিসেবে মির্জা সাহেবের অজানা থাকার কথা নয় যে, মহামান্য রাষ্ট্রপতি ছাড়া ছোটবড় নির্বিশেষে দেশের সব ব্যক্তি এবং সংস্থা হাই কোর্ট ও সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনা মানতে বাধ্য। না মানাটা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। আর হাই কোর্ট-সুপ্রিম কোর্ট কোনো অমান্যকারীকে শাস্তি দিতে কখনো কার্পণ্য করেন না। যদিও দায়ী ব্যক্তি ক্ষমা চাইলে অনেক ক্ষেত্রে তাকে ক্ষমা করা হয়। সে পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ হাই কোর্টের আদেশ অমান্য করতে পারে হেন কথা কোনো অর্বাচীন ব্যক্তিও বলতে পারে না।

বগুড়ার জেলা জজ সম্পর্কে যে কথা মির্জা সাহেব বলেছেন তা একজন নির্বোধও বলবে না। জেলা জজসহ নিম্ন আদালতের কোনো বিচারক এ কারণে হাই কোর্টের নির্দেশবিরোধী কিছু করার সাহস করবেন না যে, তা করলে তার জেল, জরিমানা তো হতেই পারে; এমনকি চাকরিও যেতে পারে বা হাই কোর্ট তাঁর বিচারিক ক্ষমতাও কেড়ে নিতে পারেন, যে এখতিয়ার হাই কোর্টের রয়েছে। ভিন্ন কারণে হাই কোর্ট নিম্ন আদালতের বিচারকদের বিচারিক ক্ষমতা কেড়ে নিয়েছেন এমন দৃষ্টান্ত রয়েছে। আমি নিজেও একজন জেলা জজের দায়রা ক্ষমতা তুলে নিয়েছিলাম। মির্জা সাহেবের এটা জানার কথা যে, সরকার নয়, হাই কোর্টই হচ্ছে নিম্ন আদালতের বিচারকদের নিয়ন্ত্রক। হাই কোর্ট শুধু নিম্ন আদালতের বিচারকদের জন্য ঊর্ধ্বতন আদালতই নয়, বরং তাদের নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ। নিম্ন আদালতের বিচারকদের চাকরি, পদোন্নতি, বদলি, শৃঙ্খলা সবকিছু করার ক্ষমতাই হাই কোর্টের হাতে ন্যস্ত, সরকারের হাতে নয়। সোজা কথায় হাই কোর্টই তাদের সরকার। সে অবস্থায় হাই কোর্টের দেওয়া জামিন বহাল থাকাকালে বগুড়ার জেলা জজ সেই বিএনপি নেতাকে হাজতে পাঠিয়েছেন বলে মির্জা সাহেবের বক্তব্য শুধু বস্তুসারশূন্যই নয়, বরং লোক হাসানোর মতো। এটি এমনি বিষয় যা প্রত্যেক ঊর্ধ্বতন রাজনীতিকের জানা অপরিহার্য।

বিচার প্রক্রিয়ার কথা আসাতে বিএনপি যুগে যেসব বহু বিশৃঙ্খল এবং নৈরাজ্যমূলক ঘটনা ঘটেছিল, সেগুলো মনে পড়ে গেল। এর তালিকা মাত্র কয়েক শ শব্দে প্রকাশ সম্ভব নয় বিধায় গোটা দুয়েক প্রমাণিত ঘটনার উল্লেখ করছি। এর একটি ঘটেছিল ১৯৯৩ সালে, বিএনপি রাজত্বকালে যখন বাগেরহাট বিএনপির সাবেক নেতা ব্যারিস্টার কাজি এ টি মনোয়ারুদ্দিন বিচারপতি পদে কর্মরত ছিলেন। বিচারপতি পদে থাকা অবস্থায়ই তিনি শুধু সংবাদ সম্মেলনই ডাকেননি, বরং সে সম্মেলনে ছাত্রদল নেতা ফজলুল হক মিলনকে পাশে বসিয়ে ভাষণ দিয়েছিলেন, যা একজন কর্মরত বিচারপতির পক্ষে ছিল মারাত্মক ধরনের বিশৃঙ্খলা, বিশেষ করে একজন রাজনৈতিক নেতাকে পাশে বসিয়ে, যা থেকে এটা ধরে নেওয়ার পক্ষে যথেষ্ট যুক্তি ছিল যে, বিচারপতি মনোয়ারুদ্দিন বিচার প্রক্রিয়ায় বিএনপি এবং তাদের অঙ্গ সংগঠনগুলো দ্বারা প্রভাবিত হতেন, যে অভিযোগ তাঁর বিরুদ্ধে ছিল। তাঁদের ছবিসংবলিত সংবাদ তখন একাধিক জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত হয়, এবং বিষয়টি তুমুল বিতর্কের সৃষ্টি করেছিল। অবসরের পর একজন সাবেক বিচারপতি সংবাদ সম্মেলন করতেই পারেন, কিন্তু পদে থাকাকালে কোনো অবস্থায়ই তা করা যায় না। বহু বছর বিলেতে প্রবাসজীবন ছেড়ে তখন বাংলাদেশে ফিরেছি মাত্র এবং আমারই এক ফেলো ব্যারিস্টারের বিষয় থাকাতে সংবাদটি বিশেষভাবে আমার দৃষ্টি কেড়েছিল। আর একটি ঘটনা ঘটেছিল তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টার পদ থেকে অবসর পাওয়ার পর বিচারপতি সাহাবুদ্দিন যখন পুনরায় প্রধান বিচারপতি পদ অলংকৃত করলেন তখন। হাই কোর্টের বিচারপতি নিয়োগের সময় প্রধান বিচারপতির সঙ্গে পরামর্শের বিধান থাকলেও খালেদা জিয়া তা না করে নিজ ইচ্ছায় বিএনপি ঘরানার কয়েকজন আইনজীবীকে মনোনীত করে গেজেট প্রকাশ করে ফেলার পর প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দিন সাহেব প্রকাশ্যে বলতে বাধ্য হয়েছিলেন, ‘I am Mr. Nobody.’ এরপর অবশ্য খালেদা জিয়া পূর্ব প্রকাশিত গেজেট পরিবর্তন করতে বাধ্য হয়েছিলেন। বিএনপি আমলে ব্যারিস্টার মওদুদ সাহেব এমন কজনকে বিচারপতি পদের জন্য মনোনীত করেছিলেন, যাদের মধ্যে অন্তত একজন কোনো ভাষায়ই রায় লিখতে পারেন না। সেই অ্যাডভোকেট সাহেব তাঁর অক্ষমতার কথা মওদুদ সাহেবকে জানালে মওদুদ সাহেব বলেছিলেন তাঁর রায় লেখার ব্যবস্থা মওদুদ সাহেবই করে দেবেন। উল্লেখ্য, ২০০৬ সালে ১/১১-এর সময় বিএনপি মনোনীত রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন সাহেব দুর্নীতির অভিযোগে বিচারপতি সিনহাসহ যে তিনজন বিচারপতিকে বঙ্গভবনে ডেকে - যেটি চায়ের দাওয়াত নামে খ্যাত - পদত্যাগ করতে বলেছিলেন, উল্লিখিত বিচারপতি তাঁদের একজন। একজন তাৎক্ষণিকভাবে পদত্যাগ করলেও বিচারপতি সিনহাসহ দুজন সে সময়ের দন্ডমুন্ডের কর্তা ড. কামালের বদান্যতায় পদ ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছিলেন। বিএনপি আমলে এ ধরনের নৈরাজ্যের কারণে বিচার বিভাগে নেমেছিল অমানিশার অন্ধকার, যার সম্পর্কে আরও কথা সময় সুযোগ পেলে ভবিষ্যতে লেখার ইচ্ছা রেখে এখন শেষ করতে হচ্ছে।

                লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা