শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৯ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

মির্জা সাহেব, কিছু মৌলিক আইন শিখে নিন

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
মির্জা সাহেব, কিছু মৌলিক আইন শিখে নিন

অযাচিতভাবে কাউকে উপদেশ দেওয়া আমার দায়িত্ব নয়। কিন্তু কোনো রাজনৈতিক নেতা যখন আইন বিষয়ে আবোলতাবোল কথা বলে জনগণকে বিভ্রান্ত করেন, তখন সেই নেতাকে সংশ্লিষ্ট আইন শিখে নিয়ে তারপর কথা বলার উপদেশ দেওয়ার দায়িত্ব অবশ্যই রয়েছে, যেন সেই নেতা জনগণকে ভুল কথা বলে বিভ্রান্ত, বিচলিত করতে না পারেন, এ উপদেশ জনস্বার্থে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেবের বেলায় আমার এই জনস্বার্থে উপদেশ বিশেষ প্রয়োজন কেননা তিনি প্রায়ই আইনসংশ্লিষ্ট বিষয়ে এমন সব উদ্ভট, আবোলতাবোল কথা বলেন যা জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে। এভাবে বিভ্রান্তি সৃষ্টির অধিকার নিশ্চয়ই তাঁর নেই। তাই তাঁকে উপদেশ- তিনি যেন সংশ্লিষ্ট আইনি বিষয় জেনে তারপর মুখ খোলেন। অবশ্য তিনি জেনেশুনেই সত্যের অপলাপ করেন কি না, তা পরিষ্কার নয়। আগে তিনি খালেদা জিয়ার জামিন, মুক্তি ইত্যাদি বিষয় নিয়ে এমন সব কথা বলেছিলেন, যা অবান্তরের সীমারেখাকে হার মানিয়ে ছিল। তখনো আমি তাঁর আইনি ভুল শোধরানোর কথা বলে নিবন্ধ লিখেছি। তবে আজকের লেখাটি খালেদাসংক্রান্ত নয়, অন্য দুটি বিষয়ে। সম্প্রতি মির্জা সাহেব দুটি মামলা সম্পর্কে কিছু হাস্যকর কথা বলেছেন, যার একটি ক্ষেত্রে তিনি বোঝাতে চেয়েছেন যে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এবং অন্যটিতে বগুড়ার জেলা জজ সাহেব মহামান্য হাই কোর্টের আদেশ ভঙ্গ করেছেন, যা বাস্তবে শুধু অবান্তরই নয়, অচিন্তনীয়ও বটে।

প্রথম ঘটনাটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান-সংক্রান্ত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এই অধ্যাপক সাহেবকে অপসারণ করার পর তাঁর নামে আগে বরাদ্দকৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের বাড়ি থেকে উচ্ছেদের নোটিস প্রদান করেছেন স্বাভাবিক নিয়ম অনুযায়ীই। বিশ্ববিদ্যালয়ের সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে সংশ্লিষ্ট অধ্যাপক সাহেব রিট করেছেন। মহামান্য হাই কোর্ট সে মামলায় শুধু রুল দিয়েছেন, কিন্তু কোনো অন্তর্বর্তীকালীন স্থিতাবস্থা (স্টে) বা নিষেধাজ্ঞা প্রদান করেননি। একসময় সেই রুলের শুনানি হবে, যা কয়েক মাস বা বছরও লাগতে পারে। আইনি অবস্থা হলো হাই কোর্ট রুলের সঙ্গে স্থিতাবস্থা (স্টে) বা স্টেটাস কো আদেশ প্রদান করলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ চ্যালেঞ্জকৃত আদেশটি স্থগিত রাখতে বাধ্য থাকেন। কিন্তু স্টে বা স্টেটাস কো আদেশ না দিয়ে শুধু রুল প্রদান করা হলে কর্তৃপক্ষের ওপর চ্যালেঞ্জকৃত আদেশটি মুলতবি করার কোনো দায় থাকে না, অর্থাৎ কর্তৃপক্ষ তাদের সিদ্ধান্তে অটল থাকতে পারেন। অর্থাৎ অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান সাহেব যেহেতু মহামান্য হাই কোর্ট থেকে শুধু রুল পেয়েছিলেন, কোনো স্টে বা স্টেটাস কো নিতে পারেননি, তাই বাড়ি ছাড়ার নোটিসের কার্যকারিতা চালিয়ে যাওয়ার পূর্ণাঙ্গ অধিকারই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের ছিল এবং রয়েছে। এর দ্বারা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ মোটেও হাই কোর্টের আদেশ লঙ্ঘন করেননি। অথচ মির্জা সাহেব অতি বিজ্ঞ এক আইন বিশেষজ্ঞের মতো বলে ফেললেন যেহেতু অধ্যাপক মোর্শেদ রিট মামলা করেছেন, সেহেতু বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বাড়ি ছাড়ার নোটিসের কার্যকারিতা মুলতবি না করে হাই কোর্টের নির্দেশ লঙ্ঘন করেছেন। রুল এবং স্টে আদেশের পার্থক্য সব শীর্ষ রাজনীতিকেরই জানা উচিত। হাস্যকর বক্তব্যের জন্য মির্জা সাহেব সর্বোচ্চ পদক পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছেন এমন দাবি করলে বলার কিছু নেই। তবে বাস্তবে মির্জা সাহেবই একটি সাব জুডিশ বিষয়ে মন্তব্য করে সাব জুডিশ রুল ভঙ্গ করেছেন।

অন্য ঘটনাটির কথা উল্লেখ করে মির্জা সাহেব জনগণকে এই মর্মে উদ্ভট ধারণা দিয়েছেন যে, বগুড়ার জেলা জজ মহামান্য হাই কোর্টের দেওয়া জামিন আদেশ লঙ্ঘন করে আবদুর রহিম পিন্টু নামক জনৈক বিএনপি নেতাকে হাজতে পাঠিয়েছেন। মির্জা সাহেব শুধু বিএনপির মহাসচিবই নন, একজন সাবেক মন্ত্রীও বটে। তার পরও তিনি উপলব্ধি করতে পারলেন না যে, দেশের কোনো নিম্ন আদালতের বিচারকের কাঁধেই দুটি মাথা নেই যে, তাঁরা মহামান্য হাই কোর্টের আদেশ লঙ্ঘন করার সাহস পাবেন, কেননা কোনো নিম্ন আদালত সে ধরনের ধৃষ্টতা প্রদর্শন করলে তার পরিণতি হবে ভয়াবহ।

সেই পিন্টু নামীয় বিএনপি নেতা আসলে মহামান্য হাই কোর্টে আগাম জামিনের দরখাস্ত করে আদেশ পেয়েছিলেন। আগাম জামিন বিষয়ে আইনি অবস্থা নিশ্চয়ই মির্জা সাহেবের না জানার কথা নয়। তাঁর দলের লোকজন অহরহ এ ব্যবস্থার সুযোগ গ্রহণ করছেন, এমনকি মির্জা সাহেব নিজেও আগাম জামিন পদ্ধতির সুবিধা নিয়েছেন। কোনো ব্যক্তি মহামান্য হাই কোর্টে আগাম জামিনের দরখাস্ত করলে হাই কোর্ট সন্তুষ্ট হলে পুলিশকে এ মর্মে নির্দেশ প্রদান করেন যে, নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত, সাধারণত চার সপ্তাহ, তাকে গ্রেফতার করা যাবে না। একই সঙ্গে দরখাস্তকারীকে বলা হয় বেঁধে দেওয়া সময়সীমা পার হওয়ার আগেই তাকে সংশ্লিষ্ট নিম্ন আদালতে গিয়ে আত্মসমর্পণ করতে হবে। আত্মসমর্পণের সময় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি নিম্ন আদালতে জামিন প্রার্থনা করতে পারেন। কিন্তু সে ক্ষেত্রে জামিন দেওয়া-না দেওয়ার এখতিয়ার সম্পূর্ণ সংশ্লিষ্ট নিম্ন আদালতের। হাই কোর্ট পুলিশকে কয়েক সপ্তাহের নির্দেশ দেওয়ার মানে এই নয় যে, নিম্ন আদালত তাকে জামিন দিতে বাধ্য থাকবেন। হাই কোর্ট-নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ করলে হাই কোর্ট-প্রদত্ত আদেশ সমাপ্ত হয়ে যায় এবং নিম্ন আদালতে ব্যক্তিবিশেষ জামিনের দরখাস্ত করলে তা প্রদান করা-না করার এখতিয়ার চলে যায় সংশ্লিষ্ট নিম্ন আদালতের হাতে, অর্থাৎ তাকে হাজতে পাঠানোর সমস্ত এখতিয়ারই নিম্ন আদালতের থাকে। আগাম জামিন প্রার্থনার পর মহামান্য হাই কোর্ট যে আদেশ দেন সত্যিকার অর্থে তাকে জামিন বলা ঠিক নয়, একে নির্দেশ বলাই শ্রেয়। তা নির্দেশনা বা জামিন যা-ই বলা হোক না কেন যে মুহূর্তে ব্যক্তিবিশেষ হাই কোর্টের নির্দেশনামতো নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ করে তখনই হাই কোর্ট-প্রদত্ত নির্দেশনার মেয়াদ শেষ হয়, আর এখতিয়ার চলে যায় সংশ্লিষ্ট নিম্ন আদালতের হাতে।

একজন সাবেক মন্ত্রী হিসেবে মির্জা সাহেবের অজানা থাকার কথা নয় যে, মহামান্য রাষ্ট্রপতি ছাড়া ছোটবড় নির্বিশেষে দেশের সব ব্যক্তি এবং সংস্থা হাই কোর্ট ও সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনা মানতে বাধ্য। না মানাটা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। আর হাই কোর্ট-সুপ্রিম কোর্ট কোনো অমান্যকারীকে শাস্তি দিতে কখনো কার্পণ্য করেন না। যদিও দায়ী ব্যক্তি ক্ষমা চাইলে অনেক ক্ষেত্রে তাকে ক্ষমা করা হয়। সে পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ হাই কোর্টের আদেশ অমান্য করতে পারে হেন কথা কোনো অর্বাচীন ব্যক্তিও বলতে পারে না।

বগুড়ার জেলা জজ সম্পর্কে যে কথা মির্জা সাহেব বলেছেন তা একজন নির্বোধও বলবে না। জেলা জজসহ নিম্ন আদালতের কোনো বিচারক এ কারণে হাই কোর্টের নির্দেশবিরোধী কিছু করার সাহস করবেন না যে, তা করলে তার জেল, জরিমানা তো হতেই পারে; এমনকি চাকরিও যেতে পারে বা হাই কোর্ট তাঁর বিচারিক ক্ষমতাও কেড়ে নিতে পারেন, যে এখতিয়ার হাই কোর্টের রয়েছে। ভিন্ন কারণে হাই কোর্ট নিম্ন আদালতের বিচারকদের বিচারিক ক্ষমতা কেড়ে নিয়েছেন এমন দৃষ্টান্ত রয়েছে। আমি নিজেও একজন জেলা জজের দায়রা ক্ষমতা তুলে নিয়েছিলাম। মির্জা সাহেবের এটা জানার কথা যে, সরকার নয়, হাই কোর্টই হচ্ছে নিম্ন আদালতের বিচারকদের নিয়ন্ত্রক। হাই কোর্ট শুধু নিম্ন আদালতের বিচারকদের জন্য ঊর্ধ্বতন আদালতই নয়, বরং তাদের নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ। নিম্ন আদালতের বিচারকদের চাকরি, পদোন্নতি, বদলি, শৃঙ্খলা সবকিছু করার ক্ষমতাই হাই কোর্টের হাতে ন্যস্ত, সরকারের হাতে নয়। সোজা কথায় হাই কোর্টই তাদের সরকার। সে অবস্থায় হাই কোর্টের দেওয়া জামিন বহাল থাকাকালে বগুড়ার জেলা জজ সেই বিএনপি নেতাকে হাজতে পাঠিয়েছেন বলে মির্জা সাহেবের বক্তব্য শুধু বস্তুসারশূন্যই নয়, বরং লোক হাসানোর মতো। এটি এমনি বিষয় যা প্রত্যেক ঊর্ধ্বতন রাজনীতিকের জানা অপরিহার্য।

বিচার প্রক্রিয়ার কথা আসাতে বিএনপি যুগে যেসব বহু বিশৃঙ্খল এবং নৈরাজ্যমূলক ঘটনা ঘটেছিল, সেগুলো মনে পড়ে গেল। এর তালিকা মাত্র কয়েক শ শব্দে প্রকাশ সম্ভব নয় বিধায় গোটা দুয়েক প্রমাণিত ঘটনার উল্লেখ করছি। এর একটি ঘটেছিল ১৯৯৩ সালে, বিএনপি রাজত্বকালে যখন বাগেরহাট বিএনপির সাবেক নেতা ব্যারিস্টার কাজি এ টি মনোয়ারুদ্দিন বিচারপতি পদে কর্মরত ছিলেন। বিচারপতি পদে থাকা অবস্থায়ই তিনি শুধু সংবাদ সম্মেলনই ডাকেননি, বরং সে সম্মেলনে ছাত্রদল নেতা ফজলুল হক মিলনকে পাশে বসিয়ে ভাষণ দিয়েছিলেন, যা একজন কর্মরত বিচারপতির পক্ষে ছিল মারাত্মক ধরনের বিশৃঙ্খলা, বিশেষ করে একজন রাজনৈতিক নেতাকে পাশে বসিয়ে, যা থেকে এটা ধরে নেওয়ার পক্ষে যথেষ্ট যুক্তি ছিল যে, বিচারপতি মনোয়ারুদ্দিন বিচার প্রক্রিয়ায় বিএনপি এবং তাদের অঙ্গ সংগঠনগুলো দ্বারা প্রভাবিত হতেন, যে অভিযোগ তাঁর বিরুদ্ধে ছিল। তাঁদের ছবিসংবলিত সংবাদ তখন একাধিক জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত হয়, এবং বিষয়টি তুমুল বিতর্কের সৃষ্টি করেছিল। অবসরের পর একজন সাবেক বিচারপতি সংবাদ সম্মেলন করতেই পারেন, কিন্তু পদে থাকাকালে কোনো অবস্থায়ই তা করা যায় না। বহু বছর বিলেতে প্রবাসজীবন ছেড়ে তখন বাংলাদেশে ফিরেছি মাত্র এবং আমারই এক ফেলো ব্যারিস্টারের বিষয় থাকাতে সংবাদটি বিশেষভাবে আমার দৃষ্টি কেড়েছিল। আর একটি ঘটনা ঘটেছিল তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টার পদ থেকে অবসর পাওয়ার পর বিচারপতি সাহাবুদ্দিন যখন পুনরায় প্রধান বিচারপতি পদ অলংকৃত করলেন তখন। হাই কোর্টের বিচারপতি নিয়োগের সময় প্রধান বিচারপতির সঙ্গে পরামর্শের বিধান থাকলেও খালেদা জিয়া তা না করে নিজ ইচ্ছায় বিএনপি ঘরানার কয়েকজন আইনজীবীকে মনোনীত করে গেজেট প্রকাশ করে ফেলার পর প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দিন সাহেব প্রকাশ্যে বলতে বাধ্য হয়েছিলেন, ‘I am Mr. Nobody.’ এরপর অবশ্য খালেদা জিয়া পূর্ব প্রকাশিত গেজেট পরিবর্তন করতে বাধ্য হয়েছিলেন। বিএনপি আমলে ব্যারিস্টার মওদুদ সাহেব এমন কজনকে বিচারপতি পদের জন্য মনোনীত করেছিলেন, যাদের মধ্যে অন্তত একজন কোনো ভাষায়ই রায় লিখতে পারেন না। সেই অ্যাডভোকেট সাহেব তাঁর অক্ষমতার কথা মওদুদ সাহেবকে জানালে মওদুদ সাহেব বলেছিলেন তাঁর রায় লেখার ব্যবস্থা মওদুদ সাহেবই করে দেবেন। উল্লেখ্য, ২০০৬ সালে ১/১১-এর সময় বিএনপি মনোনীত রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন সাহেব দুর্নীতির অভিযোগে বিচারপতি সিনহাসহ যে তিনজন বিচারপতিকে বঙ্গভবনে ডেকে - যেটি চায়ের দাওয়াত নামে খ্যাত - পদত্যাগ করতে বলেছিলেন, উল্লিখিত বিচারপতি তাঁদের একজন। একজন তাৎক্ষণিকভাবে পদত্যাগ করলেও বিচারপতি সিনহাসহ দুজন সে সময়ের দন্ডমুন্ডের কর্তা ড. কামালের বদান্যতায় পদ ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছিলেন। বিএনপি আমলে এ ধরনের নৈরাজ্যের কারণে বিচার বিভাগে নেমেছিল অমানিশার অন্ধকার, যার সম্পর্কে আরও কথা সময় সুযোগ পেলে ভবিষ্যতে লেখার ইচ্ছা রেখে এখন শেষ করতে হচ্ছে।

                লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা