শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ আগস্ট, ২০২২

দেশের আর্থিক পরিস্থিতি সত্যই কি স্বাভাবিক?

রণেশ মৈত্র
প্রিন্ট ভার্সন
দেশের আর্থিক পরিস্থিতি সত্যই কি স্বাভাবিক?

সরকার কারও নাম উল্লেখ না করে বলে যাচ্ছে, ‘দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক’- এমন দাবি তথ্যভিত্তিক নয় বরং উদ্দেশ্যমূলক প্রচারিত গুজব মাত্র। তাদের দাবি প্রকৃত সত্য ওই গুজবের সম্পূর্ণ বিপরীত। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি আদৌ উদ্বেগজনক নয়, বরং অত্যন্ত স্বাভাবিক। আসলে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, তার পরবর্তীতে বিশ্বব্যাপী নানা সংকটে বহু দেশ জর্জরিত- এটা স্বীকৃত সত্য। আমাদের দেশও তার ব্যতিক্রম নয়। তবে ভিতরে ভিতরে আমরা যে বছর বছর অধিকতর পরিমাণে বৈদেশিক ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়ছি তেমন কোনো তথ্য অন্তত আমার হাতে ছিল না। পদ্মা সেতুর উদ্বোধন নিয়ে ব্যাপক প্রচারে দেশ দিন কয়েকের জন্য সত্যই মেতে উঠেছিল এবং বাদবাকি সব ভুলে অনেকেই পরিস্থিতি পদ্মা সেতুর মতোই উজ্জ্বল বলে ভেবে নিরুদ্বেগ থাকছিলেন। কিন্তু অকস্মাৎ বিদ্যুতের রেশনিং, ১ ঘণ্টার বদলে ১০ ঘণ্টা করে প্রতিদিন বিদ্যুতের অনুপস্থিতি এই গরমে মানুষকে যে দুর্বিষহ পরিস্থিতির সম্মুখীন করেছে তাতে শুধু ঘরে বাস করাই নয়, কৃষকের কৃষিকাজে, কারখানায় উৎপাদনে এবং সর্বত্র সামগ্রিক অর্থেই জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। অন্যদিকে মানুষের দৈনন্দিন জীবন-জীবিকা নির্বাহ করার ক্ষেত্রেও সমস্যা সংকট হয়ে পড়েছে ব্যাপক। প্রতিদিন দ্রব্যমূল্য হুহু করে বেড়ে যাওয়ায় এ সংকট অসহনীয় হয়ে উঠেছে।

একই সঙ্গে ডলারের মূল্য যেভাবে বেড়ে যাচ্ছে তার ফলে অর্থনীতিতে মারাত্মক প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে বাধ্য। ক্রমাগতভাবে ডলারের সরকারি-বেসরকারি মূল্যবৃদ্ধি বাজারে দ্রব্যমূল্যের ক্ষেত্রেও প্রতিকূল পরিস্থিতি সৃষ্টি করে চলেছে। এর সঙ্গে দুর্নীতি, অর্থ পাচার তো বাধাহীনভাবে অব্যাহত থাকছেই। এহেন পরিস্থিতিতে কোনো মহল থেকে প্রচারিত ‘গুজব’ মানুষকে উদ্বিগ্ন করে তুলছে, নাকি বিদ্যমান সার্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতিই মানুষকে উদ্বিগ্ন করে তুলছে?

এ উৎকণ্ঠার মুখে ‘এক বছরে সরকারের রেকর্ড পরিমাণ বিদেশি ঋণ’ শিরোনামে একটি জাতীয় দৈনিকে ২৮ জুলাই প্রথম পৃষ্ঠায় প্রকাশিত প্রতিবেদন আমাদের এক উদ্বেগজনক সত্যের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে-

এক বছরে সরকারের নেওয়া বিদেশি ঋণে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে। বিদায়ী ২০২১-২২ অর্থবছরে সরকার বিভিন্ন দাতা সংস্থা ও দেশ থেকে ১০ বিলিয়ন ডলারের বেশি ঋণ নিয়েছে। টাকার অঙ্কে যা প্রায় ৯৫ হাজার কোটি। (১ ডলার ৯৫ টাকা হিসেবে) এর আগে এক অর্থবছরে কখনো বিদেশ থেকে এত পরিমাণ ঋণ নেয়নি বাংলাদেশ। দাতা সংস্থাগুলোর মধ্যে সর্বাধিক ঋণ দিয়েছে এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (এডিবি) আড়াই বিলিয়ন ডলারের বেশি।

এদিকে টাকার দরপতনে বিদেশি ঋণের বোঝা অনেক বেড়ে গেছে। এ কারণে প্রায় আড়াই লাখ কোটি টাকা বেশি শোধ করতে হবে। মোট বিদেশি ঋণের পরিমাণ ৯ হাজার ৫০০ কোটি (৯৫ বিলিয়ন) ডলার। এর মধ্যে সরকারি ঋণ ৭ হাজার কোটি (৭০ বিলয়ন) ডলার। আর বেসরকারি খাতে ঋণ ২ হাজার ৫০০ কোটি (২৫ বিলিয়ন) ডলার। পাঁচ বছরের ব্যবধানে বিদেশি ঋণ বেড়ে দ্বিগুণের বেশি হয়েছে। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে বিদেশি ঋণের পরিমাণ ছিল ৪ হাজার ৫৮১ কোটি (৪৫.৮১ বিলিয়ন) ডলার। ৩০ জুন শেষ হওয়া ২০২১-২২ অর্থবছরে সেই ঋণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ হাজার ৫০০ কোটি ডলারে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য ঘেঁটে দেখা যায়, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ৪৫.৮১ বিলিয়ন ডলার বিদেশি ঋণের মধ্যে ৩৬.৭৮ বিলিয়ন ছিল দীর্ঘমেয়াদি ঋণ। আর স্বল্পমেয়াদি ঋণ ছিল ৯.৬ বিলিয়ন ডলার। ২০২০-২১ অর্থবছরে সেই ঋণ হয় ৮১.৫৭ বিলিয়ন ডলার। ২০২১-২২ অর্থবছর শেষে মোট বিদেশি ঋণ ৯৫ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।

দেশে এখন সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি খাতেও বাড়ছে বিদেশি ঋণ। ২০১৭ সালের শেষে দেশের বেসরকারি খাতে বিদেশি ঋণের পরিমাণ ছিল ১২.২৮ বিলিয়ন ডলার। কিন্তু ২০২১-২২ অর্থবছর শেষে তা প্রায় দ্বিগুণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৫ বিলিয়ন ডলারে। বেসরকারি খাতে বিদেশি ঋণের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি বেড়েছে করোনা মহামারির সময়। তখন প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলার ঋণ নেওয়া হয়েছে, যার ৭০ ভাগই স্বল্পমেয়াদি।

‘বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত আইএমএফের কাছে কোনো অর্থ সহায়তা চায়নি। অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের এহেন মন্তব্যের তিন দিন পর আইএমএফকে সরকারের পক্ষ থেকে চিঠি পাঠানো হয়েছে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের কাছে ৪.৫ বিলিয়ন ডলার ঋণের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে। মূলত অর্থমন্ত্রী ব্যালান্স অব পেমেন্ট ও বাজেট সহায়তা হিসেবে এ অর্থ চেয়েছেন। এ ছাড়া বাংলাদেশের ওপর জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব কমানোর বিষয়টিও কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে নথিতে।

আইএমএফের কাছে সরকারের চিঠি পাঠানোর পর কবে মিলবে ওই ঋণ বা ঋণ পেতে কী কী করতে হবে এসব প্রশ্ন সামনে আসছে। এ বিষয়ে অর্থনীতিবিদেরা মনে করছেন, আবেদন দিলেও ঋণ পেতে অনেক অপেক্ষা করতে হবে বাংলাদেশকে। এ বিষয়ে আইএমএফের শীর্ষ কর্মকর্তা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান সাংবাদিকদের বলেন, ‘প্রথমত বিষয় হচ্ছে, সরকার আইএমএফের ঋণ নিতে অকেটাই লুকোচুরি করেছে। কারণ কয়েকদিন আগে যখন আইএমএফ প্রতিনিধি দল ঢাকা সফরে আসে, তাদের সঙ্গে বৈঠকের পর অর্থমন্ত্রী বলেছিলেন আইএমএফ থেকে এখনই ঋণ নিতে চায় না বাংলাদেশ। অথচ ভিতরে ভিতের ঋণ চেয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। আমার কথা হচ্ছে, ঋণ নিতে এত লুকোচুরি কেন? তিনি মুখে বললেন এক কথা, কাজ করলেন আর এক রকম। আমার মনে হয় সরকার ঋণ নেওয়ার বিষয়টি ওপেন বলতে চাচ্ছে না কিন্তু এসব বিষয় তো চাপা থাকে না।’

আইএমএফের ঋণ পাওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, সবে আবেদন পাঠানো হয়েছে, ঋণ পাওয়ার বিষয় অনেক পরে। আগে দুই পক্ষের মধ্যে আলোচনা হবে। আলোচনার জন্য সরকার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। সে ব্যাপারে আইএমএফকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। আশা করা যায়, এখন খুব অল্প দিনের মধ্যে আইএমএফের একটি প্রতিনিধি দল বালাদেশে আসবে। হয়তো কয়েকদিন আগে যারা ঘুরে গেলেন তারাই আসবেন। তাদের সঙ্গে শর্তসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হবে। আলোচনা ফলপ্রসূ হলে ঋণের জন্য ফরমাল চিঠি দিতে হবে। এসব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে তবেই মিলবে ঋণ।

এদিকে আইএমএফের কাছে ঋণ চেয়ে আবেদন করার বিষয়টি প্রকাশ পাওয়ার পর বুধবার আবারও কথা বলেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এদিন ক্রয় কমিটির বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আইএমএফের কাছে ঋণ চেয়েছি তার মানে এই নয় যে দেশের অর্থনীতি বড় সংকটে আছে।’ তিনি বলেন, ‘আমরা আইএমএফের কাছে ঋণ চেয়েছি কিন্তু কোনো অ্যামাউন্ট উল্লেখ করিনি।’

অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, আইএমএফকে দেওয়া চিঠিতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক বাজারে ভোগ্যপণ্য, মূলধনি যন্ত্রপাতি এবং শিল্পের কাঁচামালেরও দাম বেড়েছে অনেক। আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে পরিবহনসহ অন্যান্য খরচও বেড়েছে ব্যাপক হারে। এ বছরের মে-তে বাণ্যিজ্য ঘাটতি দাঁড়ায় ২ হাজার ৮২৩ কোটি ডলারে।

এভাবে যে যে খাতে অর্থনীতি কমবেশি সংকটে পড়েছে, বিশেষ করে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, করোনাজনিত সংকট সবই উল্লেখ করা হয়।

অর্থাৎ বিদেশিরা কিন্তু নানাভাবেই দেশের সমস্যা সংকট সম্পর্কে অবহিত। তার ওপর তাদের কাছে ও দাতা সংস্থাগুলোর কাছে যখন ঋণের তাগিদ দেওয়া হয় তখন তো চিঠিপত্র এবং মৌখিক আলাপ-আলোচনার মাধ্যমেই তারা আমাদের অর্থনীতি সম্পর্কে আনুষ্ঠানিকভাবে অবহিত হতে পারছে।

এ ব্যাপারে কোনো সমালোচনা হলে তৎক্ষণাৎ সরকারি নেতা-মন্ত্রী-এমপি বা তার বা তাদের ওপর হামলে পড়ার কোনোই যুক্তিসংগত কারণ দেখি না। বস্তুত গণতন্ত্রে বিশ্বাসী কোনো মহলই তেমন কোনো প্রতিক্রিয়া দেখাবে এমন কিছু আদৌ কাম্য নয়। বরং সরকারের উচিত সব রাজনৈতিক দল, অর্থনীতিসংক্রান্ত সংগঠন ও সুশীলসমাজ, বিশেষ করে সাংবাদিক সমাজকে ডেকে আনুষ্ঠানিক, অনানুষ্ঠানিকভাবে মতবিনিময় করে দেশের অর্থনীতির বিরাজমান সংকট মোকাবিলার পথ খুঁজে বের করা এবং সে অনুযায়ী সরকারি কার্যক্রম গ্রহণ।

এ প্রসঙ্গে আরও বলা যায়, দেশের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, প্রশাসনিক এবং সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয়ে সব তথ্য জানতে বাংলাদেশের সব নাগরিক সমভাবে অধিকারী। তাই কোনো গুজব বা প্রচারণাকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য না করে নিয়মিত সময়ের ব্যবধানে প্রকৃত পরিস্থিতির বিবরণ অত্যন্ত স্বচ্ছতার সঙ্গে গণমাধ্যমে তুলে ধরা উচিত। এই বা এ-জাতীয় পদক্ষেপ অধিকতর বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করে মানুষের মনে আস্থার পরিবেশ সৃষ্টি করবে।

আপাতত দেশের সর্বিক পরিস্থিতি সম্পর্কে সরকার একটি শ্বেতপত্র প্রকাশ করলে হয়তো জনগণ পরিস্থিতি সম্পর্কে সম্যক অবহিত হতে পারবে এবং এভাবেই যে-কোনো সন্দেহভাজন মহলের অপপ্রচার বা গুজব ছড়ানোর মাধ্যমে কোনো হীন উদ্দেশ্য সফল করার উদ্যোগ ব্যর্থতায় পর্যবসিত হতে পারে।

                লেখক : সাংবাদিকতায় একুশে পদকপ্রাপ্ত

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে