শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ আগস্ট, ২০২২

দেশের আর্থিক পরিস্থিতি সত্যই কি স্বাভাবিক?

রণেশ মৈত্র
প্রিন্ট ভার্সন
দেশের আর্থিক পরিস্থিতি সত্যই কি স্বাভাবিক?

সরকার কারও নাম উল্লেখ না করে বলে যাচ্ছে, ‘দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক’- এমন দাবি তথ্যভিত্তিক নয় বরং উদ্দেশ্যমূলক প্রচারিত গুজব মাত্র। তাদের দাবি প্রকৃত সত্য ওই গুজবের সম্পূর্ণ বিপরীত। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি আদৌ উদ্বেগজনক নয়, বরং অত্যন্ত স্বাভাবিক। আসলে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, তার পরবর্তীতে বিশ্বব্যাপী নানা সংকটে বহু দেশ জর্জরিত- এটা স্বীকৃত সত্য। আমাদের দেশও তার ব্যতিক্রম নয়। তবে ভিতরে ভিতরে আমরা যে বছর বছর অধিকতর পরিমাণে বৈদেশিক ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়ছি তেমন কোনো তথ্য অন্তত আমার হাতে ছিল না। পদ্মা সেতুর উদ্বোধন নিয়ে ব্যাপক প্রচারে দেশ দিন কয়েকের জন্য সত্যই মেতে উঠেছিল এবং বাদবাকি সব ভুলে অনেকেই পরিস্থিতি পদ্মা সেতুর মতোই উজ্জ্বল বলে ভেবে নিরুদ্বেগ থাকছিলেন। কিন্তু অকস্মাৎ বিদ্যুতের রেশনিং, ১ ঘণ্টার বদলে ১০ ঘণ্টা করে প্রতিদিন বিদ্যুতের অনুপস্থিতি এই গরমে মানুষকে যে দুর্বিষহ পরিস্থিতির সম্মুখীন করেছে তাতে শুধু ঘরে বাস করাই নয়, কৃষকের কৃষিকাজে, কারখানায় উৎপাদনে এবং সর্বত্র সামগ্রিক অর্থেই জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। অন্যদিকে মানুষের দৈনন্দিন জীবন-জীবিকা নির্বাহ করার ক্ষেত্রেও সমস্যা সংকট হয়ে পড়েছে ব্যাপক। প্রতিদিন দ্রব্যমূল্য হুহু করে বেড়ে যাওয়ায় এ সংকট অসহনীয় হয়ে উঠেছে।

একই সঙ্গে ডলারের মূল্য যেভাবে বেড়ে যাচ্ছে তার ফলে অর্থনীতিতে মারাত্মক প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে বাধ্য। ক্রমাগতভাবে ডলারের সরকারি-বেসরকারি মূল্যবৃদ্ধি বাজারে দ্রব্যমূল্যের ক্ষেত্রেও প্রতিকূল পরিস্থিতি সৃষ্টি করে চলেছে। এর সঙ্গে দুর্নীতি, অর্থ পাচার তো বাধাহীনভাবে অব্যাহত থাকছেই। এহেন পরিস্থিতিতে কোনো মহল থেকে প্রচারিত ‘গুজব’ মানুষকে উদ্বিগ্ন করে তুলছে, নাকি বিদ্যমান সার্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতিই মানুষকে উদ্বিগ্ন করে তুলছে?

এ উৎকণ্ঠার মুখে ‘এক বছরে সরকারের রেকর্ড পরিমাণ বিদেশি ঋণ’ শিরোনামে একটি জাতীয় দৈনিকে ২৮ জুলাই প্রথম পৃষ্ঠায় প্রকাশিত প্রতিবেদন আমাদের এক উদ্বেগজনক সত্যের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে-

এক বছরে সরকারের নেওয়া বিদেশি ঋণে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে। বিদায়ী ২০২১-২২ অর্থবছরে সরকার বিভিন্ন দাতা সংস্থা ও দেশ থেকে ১০ বিলিয়ন ডলারের বেশি ঋণ নিয়েছে। টাকার অঙ্কে যা প্রায় ৯৫ হাজার কোটি। (১ ডলার ৯৫ টাকা হিসেবে) এর আগে এক অর্থবছরে কখনো বিদেশ থেকে এত পরিমাণ ঋণ নেয়নি বাংলাদেশ। দাতা সংস্থাগুলোর মধ্যে সর্বাধিক ঋণ দিয়েছে এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (এডিবি) আড়াই বিলিয়ন ডলারের বেশি।

এদিকে টাকার দরপতনে বিদেশি ঋণের বোঝা অনেক বেড়ে গেছে। এ কারণে প্রায় আড়াই লাখ কোটি টাকা বেশি শোধ করতে হবে। মোট বিদেশি ঋণের পরিমাণ ৯ হাজার ৫০০ কোটি (৯৫ বিলিয়ন) ডলার। এর মধ্যে সরকারি ঋণ ৭ হাজার কোটি (৭০ বিলয়ন) ডলার। আর বেসরকারি খাতে ঋণ ২ হাজার ৫০০ কোটি (২৫ বিলিয়ন) ডলার। পাঁচ বছরের ব্যবধানে বিদেশি ঋণ বেড়ে দ্বিগুণের বেশি হয়েছে। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে বিদেশি ঋণের পরিমাণ ছিল ৪ হাজার ৫৮১ কোটি (৪৫.৮১ বিলিয়ন) ডলার। ৩০ জুন শেষ হওয়া ২০২১-২২ অর্থবছরে সেই ঋণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ হাজার ৫০০ কোটি ডলারে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য ঘেঁটে দেখা যায়, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ৪৫.৮১ বিলিয়ন ডলার বিদেশি ঋণের মধ্যে ৩৬.৭৮ বিলিয়ন ছিল দীর্ঘমেয়াদি ঋণ। আর স্বল্পমেয়াদি ঋণ ছিল ৯.৬ বিলিয়ন ডলার। ২০২০-২১ অর্থবছরে সেই ঋণ হয় ৮১.৫৭ বিলিয়ন ডলার। ২০২১-২২ অর্থবছর শেষে মোট বিদেশি ঋণ ৯৫ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।

দেশে এখন সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি খাতেও বাড়ছে বিদেশি ঋণ। ২০১৭ সালের শেষে দেশের বেসরকারি খাতে বিদেশি ঋণের পরিমাণ ছিল ১২.২৮ বিলিয়ন ডলার। কিন্তু ২০২১-২২ অর্থবছর শেষে তা প্রায় দ্বিগুণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৫ বিলিয়ন ডলারে। বেসরকারি খাতে বিদেশি ঋণের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি বেড়েছে করোনা মহামারির সময়। তখন প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলার ঋণ নেওয়া হয়েছে, যার ৭০ ভাগই স্বল্পমেয়াদি।

‘বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত আইএমএফের কাছে কোনো অর্থ সহায়তা চায়নি। অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের এহেন মন্তব্যের তিন দিন পর আইএমএফকে সরকারের পক্ষ থেকে চিঠি পাঠানো হয়েছে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের কাছে ৪.৫ বিলিয়ন ডলার ঋণের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে। মূলত অর্থমন্ত্রী ব্যালান্স অব পেমেন্ট ও বাজেট সহায়তা হিসেবে এ অর্থ চেয়েছেন। এ ছাড়া বাংলাদেশের ওপর জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব কমানোর বিষয়টিও কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে নথিতে।

আইএমএফের কাছে সরকারের চিঠি পাঠানোর পর কবে মিলবে ওই ঋণ বা ঋণ পেতে কী কী করতে হবে এসব প্রশ্ন সামনে আসছে। এ বিষয়ে অর্থনীতিবিদেরা মনে করছেন, আবেদন দিলেও ঋণ পেতে অনেক অপেক্ষা করতে হবে বাংলাদেশকে। এ বিষয়ে আইএমএফের শীর্ষ কর্মকর্তা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান সাংবাদিকদের বলেন, ‘প্রথমত বিষয় হচ্ছে, সরকার আইএমএফের ঋণ নিতে অকেটাই লুকোচুরি করেছে। কারণ কয়েকদিন আগে যখন আইএমএফ প্রতিনিধি দল ঢাকা সফরে আসে, তাদের সঙ্গে বৈঠকের পর অর্থমন্ত্রী বলেছিলেন আইএমএফ থেকে এখনই ঋণ নিতে চায় না বাংলাদেশ। অথচ ভিতরে ভিতের ঋণ চেয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। আমার কথা হচ্ছে, ঋণ নিতে এত লুকোচুরি কেন? তিনি মুখে বললেন এক কথা, কাজ করলেন আর এক রকম। আমার মনে হয় সরকার ঋণ নেওয়ার বিষয়টি ওপেন বলতে চাচ্ছে না কিন্তু এসব বিষয় তো চাপা থাকে না।’

আইএমএফের ঋণ পাওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, সবে আবেদন পাঠানো হয়েছে, ঋণ পাওয়ার বিষয় অনেক পরে। আগে দুই পক্ষের মধ্যে আলোচনা হবে। আলোচনার জন্য সরকার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। সে ব্যাপারে আইএমএফকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। আশা করা যায়, এখন খুব অল্প দিনের মধ্যে আইএমএফের একটি প্রতিনিধি দল বালাদেশে আসবে। হয়তো কয়েকদিন আগে যারা ঘুরে গেলেন তারাই আসবেন। তাদের সঙ্গে শর্তসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হবে। আলোচনা ফলপ্রসূ হলে ঋণের জন্য ফরমাল চিঠি দিতে হবে। এসব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে তবেই মিলবে ঋণ।

এদিকে আইএমএফের কাছে ঋণ চেয়ে আবেদন করার বিষয়টি প্রকাশ পাওয়ার পর বুধবার আবারও কথা বলেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এদিন ক্রয় কমিটির বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আইএমএফের কাছে ঋণ চেয়েছি তার মানে এই নয় যে দেশের অর্থনীতি বড় সংকটে আছে।’ তিনি বলেন, ‘আমরা আইএমএফের কাছে ঋণ চেয়েছি কিন্তু কোনো অ্যামাউন্ট উল্লেখ করিনি।’

অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, আইএমএফকে দেওয়া চিঠিতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক বাজারে ভোগ্যপণ্য, মূলধনি যন্ত্রপাতি এবং শিল্পের কাঁচামালেরও দাম বেড়েছে অনেক। আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে পরিবহনসহ অন্যান্য খরচও বেড়েছে ব্যাপক হারে। এ বছরের মে-তে বাণ্যিজ্য ঘাটতি দাঁড়ায় ২ হাজার ৮২৩ কোটি ডলারে।

এভাবে যে যে খাতে অর্থনীতি কমবেশি সংকটে পড়েছে, বিশেষ করে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, করোনাজনিত সংকট সবই উল্লেখ করা হয়।

অর্থাৎ বিদেশিরা কিন্তু নানাভাবেই দেশের সমস্যা সংকট সম্পর্কে অবহিত। তার ওপর তাদের কাছে ও দাতা সংস্থাগুলোর কাছে যখন ঋণের তাগিদ দেওয়া হয় তখন তো চিঠিপত্র এবং মৌখিক আলাপ-আলোচনার মাধ্যমেই তারা আমাদের অর্থনীতি সম্পর্কে আনুষ্ঠানিকভাবে অবহিত হতে পারছে।

এ ব্যাপারে কোনো সমালোচনা হলে তৎক্ষণাৎ সরকারি নেতা-মন্ত্রী-এমপি বা তার বা তাদের ওপর হামলে পড়ার কোনোই যুক্তিসংগত কারণ দেখি না। বস্তুত গণতন্ত্রে বিশ্বাসী কোনো মহলই তেমন কোনো প্রতিক্রিয়া দেখাবে এমন কিছু আদৌ কাম্য নয়। বরং সরকারের উচিত সব রাজনৈতিক দল, অর্থনীতিসংক্রান্ত সংগঠন ও সুশীলসমাজ, বিশেষ করে সাংবাদিক সমাজকে ডেকে আনুষ্ঠানিক, অনানুষ্ঠানিকভাবে মতবিনিময় করে দেশের অর্থনীতির বিরাজমান সংকট মোকাবিলার পথ খুঁজে বের করা এবং সে অনুযায়ী সরকারি কার্যক্রম গ্রহণ।

এ প্রসঙ্গে আরও বলা যায়, দেশের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, প্রশাসনিক এবং সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয়ে সব তথ্য জানতে বাংলাদেশের সব নাগরিক সমভাবে অধিকারী। তাই কোনো গুজব বা প্রচারণাকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য না করে নিয়মিত সময়ের ব্যবধানে প্রকৃত পরিস্থিতির বিবরণ অত্যন্ত স্বচ্ছতার সঙ্গে গণমাধ্যমে তুলে ধরা উচিত। এই বা এ-জাতীয় পদক্ষেপ অধিকতর বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করে মানুষের মনে আস্থার পরিবেশ সৃষ্টি করবে।

আপাতত দেশের সর্বিক পরিস্থিতি সম্পর্কে সরকার একটি শ্বেতপত্র প্রকাশ করলে হয়তো জনগণ পরিস্থিতি সম্পর্কে সম্যক অবহিত হতে পারবে এবং এভাবেই যে-কোনো সন্দেহভাজন মহলের অপপ্রচার বা গুজব ছড়ানোর মাধ্যমে কোনো হীন উদ্দেশ্য সফল করার উদ্যোগ ব্যর্থতায় পর্যবসিত হতে পারে।

                লেখক : সাংবাদিকতায় একুশে পদকপ্রাপ্ত

এই বিভাগের আরও খবর
স্ট্রোকের চিকিৎসা
স্ট্রোকের চিকিৎসা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত আবু বকর (রা.)
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
সর্বশেষ খবর
লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ
লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

নতুন অধ্যাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অনুমোদন
নতুন অধ্যাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অনুমোদন

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে
পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ
‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ
জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট দিয়ে তারেক জিয়াকে শক্তিশালী করার আহ্বান
ধানের শীষে ভোট দিয়ে তারেক জিয়াকে শক্তিশালী করার আহ্বান

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে র‌্যাব পরিচয়ে ব্যাংক কর্মকর্তার ৮ লাখ টাকা ছিনতাই
ফেনীতে র‌্যাব পরিচয়ে ব্যাংক কর্মকর্তার ৮ লাখ টাকা ছিনতাই

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকী পালন
ইলা মিত্রের জন্মশতবার্ষিকী পালন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গিয়াস উদ্দিনসহ চারজন গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা গিয়াস উদ্দিনসহ চারজন গ্রেপ্তার

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত
সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মীরসরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু
মীরসরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় রাজপথে থাকবে ছাত্রদল’
‘স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় রাজপথে থাকবে ছাত্রদল’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাক-ঢোলের তালে নৌকা বাইচে হাজারো দর্শকের ঢল
ঢাক-ঢোলের তালে নৌকা বাইচে হাজারো দর্শকের ঢল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএমএ ‘হল অব ফেইম’-এ অন্তর্ভুক্ত হলেন নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী প্রধান
বিএমএ ‘হল অব ফেইম’-এ অন্তর্ভুক্ত হলেন নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
সোনারগাঁয়ে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুল
কারাগারে সাবেক পুলিশ কমিশনার সাইফুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কের অনুরোধে আফগানিস্তান-পাকিস্তান ফের আলোচনায় বসছে
তুরস্কের অনুরোধে আফগানিস্তান-পাকিস্তান ফের আলোচনায় বসছে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবি’র অধ্যাপক নাহরিন ইসলামকে হুমকি গণতান্ত্রিক চেতনার বিরোধী
জাবি’র অধ্যাপক নাহরিন ইসলামকে হুমকি গণতান্ত্রিক চেতনার বিরোধী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি নদভীসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক এমপি নদভীসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউএফটিতে ‘ভয়েসেস ফর প্যালেস্টাইন’ সলিডারিটি ইভেন্ট অনুষ্ঠিত
বিইউএফটিতে ‘ভয়েসেস ফর প্যালেস্টাইন’ সলিডারিটি ইভেন্ট অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা টেস্টে ভাঙছে শত বছরের প্রথা
ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা টেস্টে ভাঙছে শত বছরের প্রথা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোটের দুই দিন আগে স্থগিত চট্টগ্রাম চেম্বার নির্বাচন
ভোটের দুই দিন আগে স্থগিত চট্টগ্রাম চেম্বার নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন আপিল কমিটি গঠন
প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন আপিল কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে যাতায়াত সুবিধায় ই-কার সার্ভিস চালুর ঘোষণা
রাবিতে যাতায়াত সুবিধায় ই-কার সার্ভিস চালুর ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাঙ্গায় এবার তিনি দিলেন এক টাকা কেজি গরুর মাংস!
ভাঙ্গায় এবার তিনি দিলেন এক টাকা কেজি গরুর মাংস!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীর স্বাস্থ্য ও ক্ষমতায়ন নিশ্চিতেই টেকসই উন্নয়ন সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা
নারীর স্বাস্থ্য ও ক্ষমতায়ন নিশ্চিতেই টেকসই উন্নয়ন সম্ভব: পরিবেশ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

১১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জয় ওয়েস্ট ইন্ডিজের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক
বর্জ্য থেকে গ্রিন ডিজেল ও এভিয়েশন ফুয়েল উৎপাদন করবে চসিক

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২
ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন
হারের পর বোলারদের ‘সরি’ বললেন লিটন

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল: নবীউল্লাহ নবী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?
ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী
টেলিভিশনের প্রথম সুপারস্টার ফজলে লোহানী

সম্পাদকীয়

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!
এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য
টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি

নগর জীবন

উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২
উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা
শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা

নগর জীবন

বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে
নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন