শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ আগস্ট, ২০২২

দেশের আর্থিক পরিস্থিতি সত্যই কি স্বাভাবিক?

রণেশ মৈত্র
প্রিন্ট ভার্সন
দেশের আর্থিক পরিস্থিতি সত্যই কি স্বাভাবিক?

সরকার কারও নাম উল্লেখ না করে বলে যাচ্ছে, ‘দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক’- এমন দাবি তথ্যভিত্তিক নয় বরং উদ্দেশ্যমূলক প্রচারিত গুজব মাত্র। তাদের দাবি প্রকৃত সত্য ওই গুজবের সম্পূর্ণ বিপরীত। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি আদৌ উদ্বেগজনক নয়, বরং অত্যন্ত স্বাভাবিক। আসলে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, তার পরবর্তীতে বিশ্বব্যাপী নানা সংকটে বহু দেশ জর্জরিত- এটা স্বীকৃত সত্য। আমাদের দেশও তার ব্যতিক্রম নয়। তবে ভিতরে ভিতরে আমরা যে বছর বছর অধিকতর পরিমাণে বৈদেশিক ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়ছি তেমন কোনো তথ্য অন্তত আমার হাতে ছিল না। পদ্মা সেতুর উদ্বোধন নিয়ে ব্যাপক প্রচারে দেশ দিন কয়েকের জন্য সত্যই মেতে উঠেছিল এবং বাদবাকি সব ভুলে অনেকেই পরিস্থিতি পদ্মা সেতুর মতোই উজ্জ্বল বলে ভেবে নিরুদ্বেগ থাকছিলেন। কিন্তু অকস্মাৎ বিদ্যুতের রেশনিং, ১ ঘণ্টার বদলে ১০ ঘণ্টা করে প্রতিদিন বিদ্যুতের অনুপস্থিতি এই গরমে মানুষকে যে দুর্বিষহ পরিস্থিতির সম্মুখীন করেছে তাতে শুধু ঘরে বাস করাই নয়, কৃষকের কৃষিকাজে, কারখানায় উৎপাদনে এবং সর্বত্র সামগ্রিক অর্থেই জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। অন্যদিকে মানুষের দৈনন্দিন জীবন-জীবিকা নির্বাহ করার ক্ষেত্রেও সমস্যা সংকট হয়ে পড়েছে ব্যাপক। প্রতিদিন দ্রব্যমূল্য হুহু করে বেড়ে যাওয়ায় এ সংকট অসহনীয় হয়ে উঠেছে।

একই সঙ্গে ডলারের মূল্য যেভাবে বেড়ে যাচ্ছে তার ফলে অর্থনীতিতে মারাত্মক প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে বাধ্য। ক্রমাগতভাবে ডলারের সরকারি-বেসরকারি মূল্যবৃদ্ধি বাজারে দ্রব্যমূল্যের ক্ষেত্রেও প্রতিকূল পরিস্থিতি সৃষ্টি করে চলেছে। এর সঙ্গে দুর্নীতি, অর্থ পাচার তো বাধাহীনভাবে অব্যাহত থাকছেই। এহেন পরিস্থিতিতে কোনো মহল থেকে প্রচারিত ‘গুজব’ মানুষকে উদ্বিগ্ন করে তুলছে, নাকি বিদ্যমান সার্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতিই মানুষকে উদ্বিগ্ন করে তুলছে?

এ উৎকণ্ঠার মুখে ‘এক বছরে সরকারের রেকর্ড পরিমাণ বিদেশি ঋণ’ শিরোনামে একটি জাতীয় দৈনিকে ২৮ জুলাই প্রথম পৃষ্ঠায় প্রকাশিত প্রতিবেদন আমাদের এক উদ্বেগজনক সত্যের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে-

এক বছরে সরকারের নেওয়া বিদেশি ঋণে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে। বিদায়ী ২০২১-২২ অর্থবছরে সরকার বিভিন্ন দাতা সংস্থা ও দেশ থেকে ১০ বিলিয়ন ডলারের বেশি ঋণ নিয়েছে। টাকার অঙ্কে যা প্রায় ৯৫ হাজার কোটি। (১ ডলার ৯৫ টাকা হিসেবে) এর আগে এক অর্থবছরে কখনো বিদেশ থেকে এত পরিমাণ ঋণ নেয়নি বাংলাদেশ। দাতা সংস্থাগুলোর মধ্যে সর্বাধিক ঋণ দিয়েছে এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (এডিবি) আড়াই বিলিয়ন ডলারের বেশি।

এদিকে টাকার দরপতনে বিদেশি ঋণের বোঝা অনেক বেড়ে গেছে। এ কারণে প্রায় আড়াই লাখ কোটি টাকা বেশি শোধ করতে হবে। মোট বিদেশি ঋণের পরিমাণ ৯ হাজার ৫০০ কোটি (৯৫ বিলিয়ন) ডলার। এর মধ্যে সরকারি ঋণ ৭ হাজার কোটি (৭০ বিলয়ন) ডলার। আর বেসরকারি খাতে ঋণ ২ হাজার ৫০০ কোটি (২৫ বিলিয়ন) ডলার। পাঁচ বছরের ব্যবধানে বিদেশি ঋণ বেড়ে দ্বিগুণের বেশি হয়েছে। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে বিদেশি ঋণের পরিমাণ ছিল ৪ হাজার ৫৮১ কোটি (৪৫.৮১ বিলিয়ন) ডলার। ৩০ জুন শেষ হওয়া ২০২১-২২ অর্থবছরে সেই ঋণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ হাজার ৫০০ কোটি ডলারে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য ঘেঁটে দেখা যায়, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ৪৫.৮১ বিলিয়ন ডলার বিদেশি ঋণের মধ্যে ৩৬.৭৮ বিলিয়ন ছিল দীর্ঘমেয়াদি ঋণ। আর স্বল্পমেয়াদি ঋণ ছিল ৯.৬ বিলিয়ন ডলার। ২০২০-২১ অর্থবছরে সেই ঋণ হয় ৮১.৫৭ বিলিয়ন ডলার। ২০২১-২২ অর্থবছর শেষে মোট বিদেশি ঋণ ৯৫ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে।

দেশে এখন সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি খাতেও বাড়ছে বিদেশি ঋণ। ২০১৭ সালের শেষে দেশের বেসরকারি খাতে বিদেশি ঋণের পরিমাণ ছিল ১২.২৮ বিলিয়ন ডলার। কিন্তু ২০২১-২২ অর্থবছর শেষে তা প্রায় দ্বিগুণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৫ বিলিয়ন ডলারে। বেসরকারি খাতে বিদেশি ঋণের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি বেড়েছে করোনা মহামারির সময়। তখন প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলার ঋণ নেওয়া হয়েছে, যার ৭০ ভাগই স্বল্পমেয়াদি।

‘বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত আইএমএফের কাছে কোনো অর্থ সহায়তা চায়নি। অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের এহেন মন্তব্যের তিন দিন পর আইএমএফকে সরকারের পক্ষ থেকে চিঠি পাঠানো হয়েছে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের কাছে ৪.৫ বিলিয়ন ডলার ঋণের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে। মূলত অর্থমন্ত্রী ব্যালান্স অব পেমেন্ট ও বাজেট সহায়তা হিসেবে এ অর্থ চেয়েছেন। এ ছাড়া বাংলাদেশের ওপর জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব কমানোর বিষয়টিও কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে নথিতে।

আইএমএফের কাছে সরকারের চিঠি পাঠানোর পর কবে মিলবে ওই ঋণ বা ঋণ পেতে কী কী করতে হবে এসব প্রশ্ন সামনে আসছে। এ বিষয়ে অর্থনীতিবিদেরা মনে করছেন, আবেদন দিলেও ঋণ পেতে অনেক অপেক্ষা করতে হবে বাংলাদেশকে। এ বিষয়ে আইএমএফের শীর্ষ কর্মকর্তা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান সাংবাদিকদের বলেন, ‘প্রথমত বিষয় হচ্ছে, সরকার আইএমএফের ঋণ নিতে অকেটাই লুকোচুরি করেছে। কারণ কয়েকদিন আগে যখন আইএমএফ প্রতিনিধি দল ঢাকা সফরে আসে, তাদের সঙ্গে বৈঠকের পর অর্থমন্ত্রী বলেছিলেন আইএমএফ থেকে এখনই ঋণ নিতে চায় না বাংলাদেশ। অথচ ভিতরে ভিতের ঋণ চেয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। আমার কথা হচ্ছে, ঋণ নিতে এত লুকোচুরি কেন? তিনি মুখে বললেন এক কথা, কাজ করলেন আর এক রকম। আমার মনে হয় সরকার ঋণ নেওয়ার বিষয়টি ওপেন বলতে চাচ্ছে না কিন্তু এসব বিষয় তো চাপা থাকে না।’

আইএমএফের ঋণ পাওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, সবে আবেদন পাঠানো হয়েছে, ঋণ পাওয়ার বিষয় অনেক পরে। আগে দুই পক্ষের মধ্যে আলোচনা হবে। আলোচনার জন্য সরকার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। সে ব্যাপারে আইএমএফকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। আশা করা যায়, এখন খুব অল্প দিনের মধ্যে আইএমএফের একটি প্রতিনিধি দল বালাদেশে আসবে। হয়তো কয়েকদিন আগে যারা ঘুরে গেলেন তারাই আসবেন। তাদের সঙ্গে শর্তসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হবে। আলোচনা ফলপ্রসূ হলে ঋণের জন্য ফরমাল চিঠি দিতে হবে। এসব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে তবেই মিলবে ঋণ।

এদিকে আইএমএফের কাছে ঋণ চেয়ে আবেদন করার বিষয়টি প্রকাশ পাওয়ার পর বুধবার আবারও কথা বলেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এদিন ক্রয় কমিটির বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আইএমএফের কাছে ঋণ চেয়েছি তার মানে এই নয় যে দেশের অর্থনীতি বড় সংকটে আছে।’ তিনি বলেন, ‘আমরা আইএমএফের কাছে ঋণ চেয়েছি কিন্তু কোনো অ্যামাউন্ট উল্লেখ করিনি।’

অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, আইএমএফকে দেওয়া চিঠিতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক বাজারে ভোগ্যপণ্য, মূলধনি যন্ত্রপাতি এবং শিল্পের কাঁচামালেরও দাম বেড়েছে অনেক। আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে পরিবহনসহ অন্যান্য খরচও বেড়েছে ব্যাপক হারে। এ বছরের মে-তে বাণ্যিজ্য ঘাটতি দাঁড়ায় ২ হাজার ৮২৩ কোটি ডলারে।

এভাবে যে যে খাতে অর্থনীতি কমবেশি সংকটে পড়েছে, বিশেষ করে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, করোনাজনিত সংকট সবই উল্লেখ করা হয়।

অর্থাৎ বিদেশিরা কিন্তু নানাভাবেই দেশের সমস্যা সংকট সম্পর্কে অবহিত। তার ওপর তাদের কাছে ও দাতা সংস্থাগুলোর কাছে যখন ঋণের তাগিদ দেওয়া হয় তখন তো চিঠিপত্র এবং মৌখিক আলাপ-আলোচনার মাধ্যমেই তারা আমাদের অর্থনীতি সম্পর্কে আনুষ্ঠানিকভাবে অবহিত হতে পারছে।

এ ব্যাপারে কোনো সমালোচনা হলে তৎক্ষণাৎ সরকারি নেতা-মন্ত্রী-এমপি বা তার বা তাদের ওপর হামলে পড়ার কোনোই যুক্তিসংগত কারণ দেখি না। বস্তুত গণতন্ত্রে বিশ্বাসী কোনো মহলই তেমন কোনো প্রতিক্রিয়া দেখাবে এমন কিছু আদৌ কাম্য নয়। বরং সরকারের উচিত সব রাজনৈতিক দল, অর্থনীতিসংক্রান্ত সংগঠন ও সুশীলসমাজ, বিশেষ করে সাংবাদিক সমাজকে ডেকে আনুষ্ঠানিক, অনানুষ্ঠানিকভাবে মতবিনিময় করে দেশের অর্থনীতির বিরাজমান সংকট মোকাবিলার পথ খুঁজে বের করা এবং সে অনুযায়ী সরকারি কার্যক্রম গ্রহণ।

এ প্রসঙ্গে আরও বলা যায়, দেশের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, প্রশাসনিক এবং সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয়ে সব তথ্য জানতে বাংলাদেশের সব নাগরিক সমভাবে অধিকারী। তাই কোনো গুজব বা প্রচারণাকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য না করে নিয়মিত সময়ের ব্যবধানে প্রকৃত পরিস্থিতির বিবরণ অত্যন্ত স্বচ্ছতার সঙ্গে গণমাধ্যমে তুলে ধরা উচিত। এই বা এ-জাতীয় পদক্ষেপ অধিকতর বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করে মানুষের মনে আস্থার পরিবেশ সৃষ্টি করবে।

আপাতত দেশের সর্বিক পরিস্থিতি সম্পর্কে সরকার একটি শ্বেতপত্র প্রকাশ করলে হয়তো জনগণ পরিস্থিতি সম্পর্কে সম্যক অবহিত হতে পারবে এবং এভাবেই যে-কোনো সন্দেহভাজন মহলের অপপ্রচার বা গুজব ছড়ানোর মাধ্যমে কোনো হীন উদ্দেশ্য সফল করার উদ্যোগ ব্যর্থতায় পর্যবসিত হতে পারে।

                লেখক : সাংবাদিকতায় একুশে পদকপ্রাপ্ত

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

২২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র
কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়
নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার
আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ
চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক
সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা