শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

পোশাক নিয়ে ধর্মান্ধদের রাজনীতি

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
পোশাক নিয়ে ধর্মান্ধদের রাজনীতি

আমাদের সময় পরিবারের ছ’সাতটি ছেলের মধ্যে যেটি নিরেট বোকা, আস্ত গবেট, আকাট মূর্খ, লেখাপড়ায় খারাপ, নির্বোধ, বুদ্ধিহীন অথবা যে ছেলেটির মাথায় শয়তানি বুদ্ধি গিজগিজ করতো, যে ছেলে চুরি করতো, অশ্লীল গালিগালাজ করতো, মারপিট করতো, সেটিকে স্কুলে না পাঠিয়ে ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠানো হতো। সময় বদলে গেছে। তার পরও আমার মনে হয় না ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আজকাল খুব বুদ্ধিদীপ্ত ছেলেকে পাঠানো হয়। কিছুদিন পরপরই দেখছি এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছেলেরা সমাজবিরোধীদের মতো রাস্তাঘাটে দাপাচ্ছে, গাড়ি ভাংচুর করছে, জনগণের সম্পত্তিতে আগুন ধরাচ্ছে, ইটপাথর হাতে নিয়ে দৌড়োচ্ছে, মানুষের দিকে ছুড়ছে, মানুষকে রক্তাক্ত করছে। এরা অনেকটা রোবটের মতো, এদের গুরুরা যে ভায়োলেন্সের দিকে এদের লেলিয়ে দেয়, এরা সেই ভায়োলেন্সের দিকে কোনওরকম প্রশ্ন না করে এগিয়ে যায়।

শুনেছি ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছেলেরা এখন অবলীলায় দেশের নামী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকে যাচ্ছে। ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিম্নমানের শিক্ষা দেওয়া হলেও পরীক্ষায় উচ্চমানের নম্বর দেওয়া হয়। সেই নম্বরের দৌলতে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢোকার সুযোগ পায়, যেখানে প্রতিযোগিতায় হেরে যায় স্কুল কলেজ থেকে পাস করা বুদ্ধিদীপ্ত মেধাবী ছেলেমেয়ে। এভাবেই হয়তো বিশ্ববিদ্যালয়গুলো একসময় ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে আসা ছাত্রছাত্রীদের দখলে চলে যাবে।

কিছুদিন আগে লক্ষ করলাম বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে মুক্তিযোদ্ধাদের বিখ্যাত ভাস্কর্যের নিচে বোরখা-পরা কিছু মেয়ে আর ভিনদেশি পোশাক পরা কিছু ছেলে অদ্ভুত সব ব্যানার আর পোস্টার হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। ওসবে লেখা ‘দেশীয় মূল্যবোধ বিরোধী পোশাকের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে উচ্চ আদালতকে অভিনন্দন’, ‘পোশাকের স্বাধীনতার নামে পাবলিক নুইসেন্স বন্ধ হোক’, ‘দেশীয় মূল্যবোধ বিরোধী সংস্কৃতি গ্রহণযোগ্য নয়।’ ‘ছোট পোশাক = নারী উন্নয়ন এটাই সায়েন্স’, ‘ছোট পোশাক নারীকে বিজ্ঞানী বানায় না পণ্য বানায়’, ‘দেশি সংস্কৃতিকে ধ্বংস করে পশ্চিমা সংস্কৃতি আমদানিকারকরা কালচারাল টেররিস্ট’ ইত্যাদি।

ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে আসা এই ছেলেমেয়েদের ছোট পোশাক নিয়ে ঘোর আপত্তি। বাংলাদেশে ছোট পোশাক পরতে তো আমি কোনও মেয়েকে দেখি না। কক্সবাজারের সমুদ্রে সাঁতার কাটতে গিয়েও মেয়েরা বোরখা হিজাব, সালোয়ার-কামিজ ওড়না, শাড়ি কাপড় পরা অবস্থায় পানিতে নামে। ছোট পোশাক যদি পরে কেউ, সে পুরুষ, ধার্মিক অধার্মিক সব রকম পুরুষ। তারা প্রায় উলঙ্গ শরীরে সমুদ্রে নামে। মেয়েরা না পরে বিকিনি, না পরে সুইমস্যুট। দিন দিন বাংলাদেশের মেয়েদের আপাদমস্তক ঢেকে দেওয়া হচ্ছে অতিরিক্ত কাপড় চোপড়ে।

শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি ভালো কথা বলেছেন। বলেছেন, ‘এখন আধুনিক যুগ, রোবটিক যুগ, এখন নারীদের পোশাকের দৈর্ঘ্য নির্ধারণ করার সময় নয়। যারা পোশাক নিয়ে তৎপর হয়েছেন তারা দেশের মীমাংসিত বিষয় নিয়ে সক্রিয় হয়েছেন। বর্তমানে রোবটিক যুগে টেকনোলজি নিয়ে আমাদের আলোচনার বিষয় হবে। মানুষের পক্ষে আর কী কী করা সম্ভব আলোচনা হবে সেসব নিয়ে। অথচ একটি শ্রেণি নারীদের কাপড়ের মাপ কত হবে, তার দৈর্ঘ্য প্রস্থ কত থাকা উচিত, নারীদের কপালে টিপ পরা নিয়ে বিতর্ক তুলছে। এসব নিয়ে নারীদের দফায় দফায় হয়রানি হতে হচ্ছে। একটি শ্রেণি নিজেদের সুবিধার্থে ধর্মের নামে নানা ধরনের নিয়ম তৈরি করছে। অথচ তারা নিজেরাও ধর্মে যা বলা নেই তা-ই করছে।’ সেসব নিয়ে কেউ কথা বলার নেই বলে মন্তব্য করেন শিক্ষামন্ত্রী।

দীপু মনি নিজে তাঁর ব্লাউজের দৈর্ঘ্য বাড়িয়ে কব্জি পর্যন্ত করে নিয়েছেন। এতে ধর্মান্ধরা সন্তুষ্ট, কিন্তু যারা এখনও ব্লাউজের দৈর্ঘ্য বাড়ায়নি, তাদের চাপ দেওয়া হচ্ছে, যেন দৈর্ঘ্যটা বাড়িয়ে নেয়। দেশের সর্বোচ্চ ক্ষমতায় থেকেও যদি ব্লাউজের দৈর্ঘ্য বাড়িয়ে মৌলবাদীদের রোষানল থেকে মুক্তি পেতে হয়, তাহলে ক্ষমতাহীন সাধারণ মেয়েরা কী করে মুক্তি পাবে? এই ধর্মান্ধ অপশক্তির গ্রাস থেকে সাধারণ মানুষের মুক্তির জন্য সরকার কি কিছু করছে? যারা ব্লাউজের দৈর্ঘ্য বাড়াতে চায় না, যারা হিজাব বোরখা পরতে চায় না, যারা তাদের পছন্দের পোশাক পরতে চায়, সে পোশাক ছোট হলেও পরতে চায়তাদের পোশাক পরার স্বাধীনতার জন্য এবং তাদের গণতান্ত্রিক অধিকারের জন্য কি কিছু করবেন না দীপু মনিরা? রোবটিক টেকনোলজিতে মনোযোগ দিতে হবে বললেই তো ধর্মান্ধরা মনোযোগ দেবে না। তারা ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান থেকে অথবা ধর্মান্ধ ওয়াজি দ্বারা মগজ ধোলাই হওয়া ছেলেমেয়ে। ধর্ম তাদের অস্ত্র, তাদের কী করে দীপু মনিরা নিরস্ত্র করবেন? ধর্মকে তো সরকারও যত্রতত্র নিজের স্বার্থে ব্যবহার করছে। সময় সময় ধর্ম তাদেরও অস্ত্র বটে। যারা এই অস্ত্রের ঝনঝনানি দেখতে চায় না, তাদের দেখতে না চাওয়ার অধিকার একটি গণতন্ত্রে কিন্তু অবশ্যই থাকা দরকার।

এই যে দেশি পোশাক দেশি সংস্কৃতি চাই বলে চিৎকার করছে ছেলেমেয়েরা তারা কি জানে দেশি পোশাক বা দেশি সংস্কৃতি ঠিক কী? আন্দোলন করা ছেলেমেয়ে কেউই কিন্তু দেশি পোশাক পরেনি। মেয়েরা পরে আছে মধ্যপ্রাচ্যের মরুভূমির সংস্কৃতির পোশাক, আর ছেলেরা পরে আছে ইউরোপের এবং মধ্য-এশিয়ার পোশাক। দেশি পোশাক পরতে হলে তো ছেলেমেয়ে উভয়কেই ছোট পোশাক পরতে হয়। আমাদের পূর্বপুরুষরা নেংটি পরতো, পূর্বনারীরা বক্ষবন্ধনীও পরতো না, তারাও ওই নেংটিই পরতো। অন্তরীয় উত্তরীয় কোমরবন্ধ এসেছে আরও পরে। দেশি পোশাকের উদ্দেশ্য ছিল কিছু কাপড়ের টুকরো দিয়ে শুধু যৌনাঙ্গটুকু ঢেকে রাখা। বিদেশিরা আমাদের অঞ্চলে এসে কাপড় চড়িয়েছে আমাদের পূর্বনারীপুরুষের গায়ে। সেলাই করা কাপড়ও তাদের কল্যাণে জুটেছে। আজ উপমহাদেশে যে পোশাকই দেখি, তার খুব কমই দেশি পোশাক। পোশাকের বিবর্তন ঘটেছে। নেংটি একসময় ধুতি হয়েছে, ধুতিই একসময় শাড়ি হয়েছে। বিদেশিরাই শাড়ির সঙ্গে ব্লাউজ আর পেটিকোটের ধারণা দিয়েছে।

আজকাল যে ইসলামের ছবি আমরা দেখছি, সেই ইসলাম রাজনৈতিক ইসলাম। সপ্তম শতাব্দীতে রাজনৈতিক ইসলামেরই জয়জয়কার ছিল। সেই ইসলাম ধীরে ধীরে বিবর্তিত হয়। ভারতীয় উপমহাদেশে সুফি ইসলামের প্রবেশ ঘটে। সেই ইসলামে উদারতা আর মানবতার স্থান ছিল। একসময় সেই সুফি ইসলামকে ঘাড় মটকে খেয়ে এ অঞ্চলে ঢুকে গেছে কট্টর সালাফি ইসলাম, যে ইসলামকে বিশ্বাস করে ফুলে ফেঁপে উঠেছে জগৎব্যাপী জিহাদী সন্ত্রাস, আইসিস, আল কায়দা, আল শাবাব, বোকো হারাম এ রকম অসংখ্য সংগঠন। আমাদের দুর্ভাগ্য, যে উদার সুফি ইসলামের চেহারা দেখে আমরা বড় হয়েছি, আমাদের জীবদ্দশায় সেই ইসলামকে বিদেয় করে এসে গেল কট্টরপন্থী রাজনৈতিক ইসলাম। এই রাজনৈতিক ইসলামকে দুধকলা দিয়ে পোষা হচ্ছে। রাজনৈতিক ইসলামে দীক্ষিত হওয়া ছেলেমেয়েদের মাদ্রাসার ডিগ্রিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সমতুল্য করা হয়েছে। সুতরাং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষিত সুন্দর পরিবেশ তারা নষ্ট করবে, এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের তারা ধর্মের চাদর দিয়ে ঢেকে অন্ধ বানাবে, এতে আসলেই অবাক হওয়ার কিছু নেই। এরাই ধর্মের রোবট। বিজ্ঞানের রোবট নিয়ে ভাবার আগে অবিজ্ঞানের রোবট নিয়ে ভাবতে হবে। বিজ্ঞানবিরোধী এবং সমাজবিরোধীদের হাতে এখন সমাজ। এদের ভয়ে মন্ত্রীরা তটস্থ, সাধারণ মানুষরা তো তটস্থ হবেই। এদের হাত থেকে রাষ্ট্র, সমাজ, শিক্ষা ব্যবস্থা, বিদ্যাপীঠ, শিল্পকলা, বিজ্ঞান একাডেমি, সাহিত্য সংস্থা, নৃত্য-সঙ্গীত একাডেমি ইত্যাদি বাঁচাতে হবে। এসব না থাকলে গৌরব করার মতো দেশে কিছু আর অবশিষ্ট থাকবে না।    

 

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা     

এই বিভাগের আরও খবর
গরু চোরাচালান
গরু চোরাচালান
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
বিপর্যস্ত পুঁজিবাজার
মুমিনের হজ
মুমিনের হজ
চুল নিয়ে চুলোচুলি
চুল নিয়ে চুলোচুলি
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যোগ-বিয়োগের ধারাস্রোত
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
সর্বশেষ খবর
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান
৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ
আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের
২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা
বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা
পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা পেয়ারা খেলে কমবে ওজন
পাকা পেয়ারা খেলে কমবে ওজন

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ময়মনসিংহে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত তিন পরিবারের পাশে তারেক রহমান
ময়মনসিংহে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত তিন পরিবারের পাশে তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বৈষম্যবিরোধী মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে
ফেনীতে বৈষম্যবিরোধী মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলাপুরে নটরডেম কলেজছাত্রের আত্মহত্যার অভিযোগ
কমলাপুরে নটরডেম কলেজছাত্রের আত্মহত্যার অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতো না বলেই আওয়ামী লীগের পতন: আব্দুস সালাম
শেখ হাসিনা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতো না বলেই আওয়ামী লীগের পতন: আব্দুস সালাম

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে খালের পাড়ে পড়ে ছিল বৃদ্ধের মরদেহ
বাগেরহাটে খালের পাড়ে পড়ে ছিল বৃদ্ধের মরদেহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগরতলায় বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক, সীমান্তে নজরদারি জোরদার
আগরতলায় বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক, সীমান্তে নজরদারি জোরদার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাউফলে তালগাছ থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু
বাউফলে তালগাছ থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোটো বাংলাদেশের নতুন যাত্রা: অত্যাধুনিক কারখানার উদ্বোধন
লোটো বাংলাদেশের নতুন যাত্রা: অত্যাধুনিক কারখানার উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন জেডি ভ্যান্সের, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ
‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন জেডি ভ্যান্সের, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!
অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তিব্বত
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তিব্বত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না
সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেডারেশন অব ফিল্মের নতুন কমিটি
ফেডারেশন অব ফিল্মের নতুন কমিটি

শোবিজ

বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে
বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে

নগর জীবন

ঢাবিতে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশন
ঢাবিতে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশন

নগর জীবন

গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ
গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা