শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

পোশাক নিয়ে ধর্মান্ধদের রাজনীতি

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
পোশাক নিয়ে ধর্মান্ধদের রাজনীতি

আমাদের সময় পরিবারের ছ’সাতটি ছেলের মধ্যে যেটি নিরেট বোকা, আস্ত গবেট, আকাট মূর্খ, লেখাপড়ায় খারাপ, নির্বোধ, বুদ্ধিহীন অথবা যে ছেলেটির মাথায় শয়তানি বুদ্ধি গিজগিজ করতো, যে ছেলে চুরি করতো, অশ্লীল গালিগালাজ করতো, মারপিট করতো, সেটিকে স্কুলে না পাঠিয়ে ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠানো হতো। সময় বদলে গেছে। তার পরও আমার মনে হয় না ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আজকাল খুব বুদ্ধিদীপ্ত ছেলেকে পাঠানো হয়। কিছুদিন পরপরই দেখছি এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছেলেরা সমাজবিরোধীদের মতো রাস্তাঘাটে দাপাচ্ছে, গাড়ি ভাংচুর করছে, জনগণের সম্পত্তিতে আগুন ধরাচ্ছে, ইটপাথর হাতে নিয়ে দৌড়োচ্ছে, মানুষের দিকে ছুড়ছে, মানুষকে রক্তাক্ত করছে। এরা অনেকটা রোবটের মতো, এদের গুরুরা যে ভায়োলেন্সের দিকে এদের লেলিয়ে দেয়, এরা সেই ভায়োলেন্সের দিকে কোনওরকম প্রশ্ন না করে এগিয়ে যায়।

শুনেছি ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছেলেরা এখন অবলীলায় দেশের নামী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকে যাচ্ছে। ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিম্নমানের শিক্ষা দেওয়া হলেও পরীক্ষায় উচ্চমানের নম্বর দেওয়া হয়। সেই নম্বরের দৌলতে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢোকার সুযোগ পায়, যেখানে প্রতিযোগিতায় হেরে যায় স্কুল কলেজ থেকে পাস করা বুদ্ধিদীপ্ত মেধাবী ছেলেমেয়ে। এভাবেই হয়তো বিশ্ববিদ্যালয়গুলো একসময় ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে আসা ছাত্রছাত্রীদের দখলে চলে যাবে।

কিছুদিন আগে লক্ষ করলাম বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে মুক্তিযোদ্ধাদের বিখ্যাত ভাস্কর্যের নিচে বোরখা-পরা কিছু মেয়ে আর ভিনদেশি পোশাক পরা কিছু ছেলে অদ্ভুত সব ব্যানার আর পোস্টার হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। ওসবে লেখা ‘দেশীয় মূল্যবোধ বিরোধী পোশাকের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে উচ্চ আদালতকে অভিনন্দন’, ‘পোশাকের স্বাধীনতার নামে পাবলিক নুইসেন্স বন্ধ হোক’, ‘দেশীয় মূল্যবোধ বিরোধী সংস্কৃতি গ্রহণযোগ্য নয়।’ ‘ছোট পোশাক = নারী উন্নয়ন এটাই সায়েন্স’, ‘ছোট পোশাক নারীকে বিজ্ঞানী বানায় না পণ্য বানায়’, ‘দেশি সংস্কৃতিকে ধ্বংস করে পশ্চিমা সংস্কৃতি আমদানিকারকরা কালচারাল টেররিস্ট’ ইত্যাদি।

ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে আসা এই ছেলেমেয়েদের ছোট পোশাক নিয়ে ঘোর আপত্তি। বাংলাদেশে ছোট পোশাক পরতে তো আমি কোনও মেয়েকে দেখি না। কক্সবাজারের সমুদ্রে সাঁতার কাটতে গিয়েও মেয়েরা বোরখা হিজাব, সালোয়ার-কামিজ ওড়না, শাড়ি কাপড় পরা অবস্থায় পানিতে নামে। ছোট পোশাক যদি পরে কেউ, সে পুরুষ, ধার্মিক অধার্মিক সব রকম পুরুষ। তারা প্রায় উলঙ্গ শরীরে সমুদ্রে নামে। মেয়েরা না পরে বিকিনি, না পরে সুইমস্যুট। দিন দিন বাংলাদেশের মেয়েদের আপাদমস্তক ঢেকে দেওয়া হচ্ছে অতিরিক্ত কাপড় চোপড়ে।

শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি ভালো কথা বলেছেন। বলেছেন, ‘এখন আধুনিক যুগ, রোবটিক যুগ, এখন নারীদের পোশাকের দৈর্ঘ্য নির্ধারণ করার সময় নয়। যারা পোশাক নিয়ে তৎপর হয়েছেন তারা দেশের মীমাংসিত বিষয় নিয়ে সক্রিয় হয়েছেন। বর্তমানে রোবটিক যুগে টেকনোলজি নিয়ে আমাদের আলোচনার বিষয় হবে। মানুষের পক্ষে আর কী কী করা সম্ভব আলোচনা হবে সেসব নিয়ে। অথচ একটি শ্রেণি নারীদের কাপড়ের মাপ কত হবে, তার দৈর্ঘ্য প্রস্থ কত থাকা উচিত, নারীদের কপালে টিপ পরা নিয়ে বিতর্ক তুলছে। এসব নিয়ে নারীদের দফায় দফায় হয়রানি হতে হচ্ছে। একটি শ্রেণি নিজেদের সুবিধার্থে ধর্মের নামে নানা ধরনের নিয়ম তৈরি করছে। অথচ তারা নিজেরাও ধর্মে যা বলা নেই তা-ই করছে।’ সেসব নিয়ে কেউ কথা বলার নেই বলে মন্তব্য করেন শিক্ষামন্ত্রী।

দীপু মনি নিজে তাঁর ব্লাউজের দৈর্ঘ্য বাড়িয়ে কব্জি পর্যন্ত করে নিয়েছেন। এতে ধর্মান্ধরা সন্তুষ্ট, কিন্তু যারা এখনও ব্লাউজের দৈর্ঘ্য বাড়ায়নি, তাদের চাপ দেওয়া হচ্ছে, যেন দৈর্ঘ্যটা বাড়িয়ে নেয়। দেশের সর্বোচ্চ ক্ষমতায় থেকেও যদি ব্লাউজের দৈর্ঘ্য বাড়িয়ে মৌলবাদীদের রোষানল থেকে মুক্তি পেতে হয়, তাহলে ক্ষমতাহীন সাধারণ মেয়েরা কী করে মুক্তি পাবে? এই ধর্মান্ধ অপশক্তির গ্রাস থেকে সাধারণ মানুষের মুক্তির জন্য সরকার কি কিছু করছে? যারা ব্লাউজের দৈর্ঘ্য বাড়াতে চায় না, যারা হিজাব বোরখা পরতে চায় না, যারা তাদের পছন্দের পোশাক পরতে চায়, সে পোশাক ছোট হলেও পরতে চায়তাদের পোশাক পরার স্বাধীনতার জন্য এবং তাদের গণতান্ত্রিক অধিকারের জন্য কি কিছু করবেন না দীপু মনিরা? রোবটিক টেকনোলজিতে মনোযোগ দিতে হবে বললেই তো ধর্মান্ধরা মনোযোগ দেবে না। তারা ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান থেকে অথবা ধর্মান্ধ ওয়াজি দ্বারা মগজ ধোলাই হওয়া ছেলেমেয়ে। ধর্ম তাদের অস্ত্র, তাদের কী করে দীপু মনিরা নিরস্ত্র করবেন? ধর্মকে তো সরকারও যত্রতত্র নিজের স্বার্থে ব্যবহার করছে। সময় সময় ধর্ম তাদেরও অস্ত্র বটে। যারা এই অস্ত্রের ঝনঝনানি দেখতে চায় না, তাদের দেখতে না চাওয়ার অধিকার একটি গণতন্ত্রে কিন্তু অবশ্যই থাকা দরকার।

এই যে দেশি পোশাক দেশি সংস্কৃতি চাই বলে চিৎকার করছে ছেলেমেয়েরা তারা কি জানে দেশি পোশাক বা দেশি সংস্কৃতি ঠিক কী? আন্দোলন করা ছেলেমেয়ে কেউই কিন্তু দেশি পোশাক পরেনি। মেয়েরা পরে আছে মধ্যপ্রাচ্যের মরুভূমির সংস্কৃতির পোশাক, আর ছেলেরা পরে আছে ইউরোপের এবং মধ্য-এশিয়ার পোশাক। দেশি পোশাক পরতে হলে তো ছেলেমেয়ে উভয়কেই ছোট পোশাক পরতে হয়। আমাদের পূর্বপুরুষরা নেংটি পরতো, পূর্বনারীরা বক্ষবন্ধনীও পরতো না, তারাও ওই নেংটিই পরতো। অন্তরীয় উত্তরীয় কোমরবন্ধ এসেছে আরও পরে। দেশি পোশাকের উদ্দেশ্য ছিল কিছু কাপড়ের টুকরো দিয়ে শুধু যৌনাঙ্গটুকু ঢেকে রাখা। বিদেশিরা আমাদের অঞ্চলে এসে কাপড় চড়িয়েছে আমাদের পূর্বনারীপুরুষের গায়ে। সেলাই করা কাপড়ও তাদের কল্যাণে জুটেছে। আজ উপমহাদেশে যে পোশাকই দেখি, তার খুব কমই দেশি পোশাক। পোশাকের বিবর্তন ঘটেছে। নেংটি একসময় ধুতি হয়েছে, ধুতিই একসময় শাড়ি হয়েছে। বিদেশিরাই শাড়ির সঙ্গে ব্লাউজ আর পেটিকোটের ধারণা দিয়েছে।

আজকাল যে ইসলামের ছবি আমরা দেখছি, সেই ইসলাম রাজনৈতিক ইসলাম। সপ্তম শতাব্দীতে রাজনৈতিক ইসলামেরই জয়জয়কার ছিল। সেই ইসলাম ধীরে ধীরে বিবর্তিত হয়। ভারতীয় উপমহাদেশে সুফি ইসলামের প্রবেশ ঘটে। সেই ইসলামে উদারতা আর মানবতার স্থান ছিল। একসময় সেই সুফি ইসলামকে ঘাড় মটকে খেয়ে এ অঞ্চলে ঢুকে গেছে কট্টর সালাফি ইসলাম, যে ইসলামকে বিশ্বাস করে ফুলে ফেঁপে উঠেছে জগৎব্যাপী জিহাদী সন্ত্রাস, আইসিস, আল কায়দা, আল শাবাব, বোকো হারাম এ রকম অসংখ্য সংগঠন। আমাদের দুর্ভাগ্য, যে উদার সুফি ইসলামের চেহারা দেখে আমরা বড় হয়েছি, আমাদের জীবদ্দশায় সেই ইসলামকে বিদেয় করে এসে গেল কট্টরপন্থী রাজনৈতিক ইসলাম। এই রাজনৈতিক ইসলামকে দুধকলা দিয়ে পোষা হচ্ছে। রাজনৈতিক ইসলামে দীক্ষিত হওয়া ছেলেমেয়েদের মাদ্রাসার ডিগ্রিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সমতুল্য করা হয়েছে। সুতরাং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষিত সুন্দর পরিবেশ তারা নষ্ট করবে, এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের তারা ধর্মের চাদর দিয়ে ঢেকে অন্ধ বানাবে, এতে আসলেই অবাক হওয়ার কিছু নেই। এরাই ধর্মের রোবট। বিজ্ঞানের রোবট নিয়ে ভাবার আগে অবিজ্ঞানের রোবট নিয়ে ভাবতে হবে। বিজ্ঞানবিরোধী এবং সমাজবিরোধীদের হাতে এখন সমাজ। এদের ভয়ে মন্ত্রীরা তটস্থ, সাধারণ মানুষরা তো তটস্থ হবেই। এদের হাত থেকে রাষ্ট্র, সমাজ, শিক্ষা ব্যবস্থা, বিদ্যাপীঠ, শিল্পকলা, বিজ্ঞান একাডেমি, সাহিত্য সংস্থা, নৃত্য-সঙ্গীত একাডেমি ইত্যাদি বাঁচাতে হবে। এসব না থাকলে গৌরব করার মতো দেশে কিছু আর অবশিষ্ট থাকবে না।    

 

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা     

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

১৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা
নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন
পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু
তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ
ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫
ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়
ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের
৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩
সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার
হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা
দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা