শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

পোশাক নিয়ে ধর্মান্ধদের রাজনীতি

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
পোশাক নিয়ে ধর্মান্ধদের রাজনীতি

আমাদের সময় পরিবারের ছ’সাতটি ছেলের মধ্যে যেটি নিরেট বোকা, আস্ত গবেট, আকাট মূর্খ, লেখাপড়ায় খারাপ, নির্বোধ, বুদ্ধিহীন অথবা যে ছেলেটির মাথায় শয়তানি বুদ্ধি গিজগিজ করতো, যে ছেলে চুরি করতো, অশ্লীল গালিগালাজ করতো, মারপিট করতো, সেটিকে স্কুলে না পাঠিয়ে ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠানো হতো। সময় বদলে গেছে। তার পরও আমার মনে হয় না ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আজকাল খুব বুদ্ধিদীপ্ত ছেলেকে পাঠানো হয়। কিছুদিন পরপরই দেখছি এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছেলেরা সমাজবিরোধীদের মতো রাস্তাঘাটে দাপাচ্ছে, গাড়ি ভাংচুর করছে, জনগণের সম্পত্তিতে আগুন ধরাচ্ছে, ইটপাথর হাতে নিয়ে দৌড়োচ্ছে, মানুষের দিকে ছুড়ছে, মানুষকে রক্তাক্ত করছে। এরা অনেকটা রোবটের মতো, এদের গুরুরা যে ভায়োলেন্সের দিকে এদের লেলিয়ে দেয়, এরা সেই ভায়োলেন্সের দিকে কোনওরকম প্রশ্ন না করে এগিয়ে যায়।

শুনেছি ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছেলেরা এখন অবলীলায় দেশের নামী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকে যাচ্ছে। ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিম্নমানের শিক্ষা দেওয়া হলেও পরীক্ষায় উচ্চমানের নম্বর দেওয়া হয়। সেই নম্বরের দৌলতে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢোকার সুযোগ পায়, যেখানে প্রতিযোগিতায় হেরে যায় স্কুল কলেজ থেকে পাস করা বুদ্ধিদীপ্ত মেধাবী ছেলেমেয়ে। এভাবেই হয়তো বিশ্ববিদ্যালয়গুলো একসময় ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে আসা ছাত্রছাত্রীদের দখলে চলে যাবে।

কিছুদিন আগে লক্ষ করলাম বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে মুক্তিযোদ্ধাদের বিখ্যাত ভাস্কর্যের নিচে বোরখা-পরা কিছু মেয়ে আর ভিনদেশি পোশাক পরা কিছু ছেলে অদ্ভুত সব ব্যানার আর পোস্টার হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। ওসবে লেখা ‘দেশীয় মূল্যবোধ বিরোধী পোশাকের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে উচ্চ আদালতকে অভিনন্দন’, ‘পোশাকের স্বাধীনতার নামে পাবলিক নুইসেন্স বন্ধ হোক’, ‘দেশীয় মূল্যবোধ বিরোধী সংস্কৃতি গ্রহণযোগ্য নয়।’ ‘ছোট পোশাক = নারী উন্নয়ন এটাই সায়েন্স’, ‘ছোট পোশাক নারীকে বিজ্ঞানী বানায় না পণ্য বানায়’, ‘দেশি সংস্কৃতিকে ধ্বংস করে পশ্চিমা সংস্কৃতি আমদানিকারকরা কালচারাল টেররিস্ট’ ইত্যাদি।

ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে আসা এই ছেলেমেয়েদের ছোট পোশাক নিয়ে ঘোর আপত্তি। বাংলাদেশে ছোট পোশাক পরতে তো আমি কোনও মেয়েকে দেখি না। কক্সবাজারের সমুদ্রে সাঁতার কাটতে গিয়েও মেয়েরা বোরখা হিজাব, সালোয়ার-কামিজ ওড়না, শাড়ি কাপড় পরা অবস্থায় পানিতে নামে। ছোট পোশাক যদি পরে কেউ, সে পুরুষ, ধার্মিক অধার্মিক সব রকম পুরুষ। তারা প্রায় উলঙ্গ শরীরে সমুদ্রে নামে। মেয়েরা না পরে বিকিনি, না পরে সুইমস্যুট। দিন দিন বাংলাদেশের মেয়েদের আপাদমস্তক ঢেকে দেওয়া হচ্ছে অতিরিক্ত কাপড় চোপড়ে।

শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি ভালো কথা বলেছেন। বলেছেন, ‘এখন আধুনিক যুগ, রোবটিক যুগ, এখন নারীদের পোশাকের দৈর্ঘ্য নির্ধারণ করার সময় নয়। যারা পোশাক নিয়ে তৎপর হয়েছেন তারা দেশের মীমাংসিত বিষয় নিয়ে সক্রিয় হয়েছেন। বর্তমানে রোবটিক যুগে টেকনোলজি নিয়ে আমাদের আলোচনার বিষয় হবে। মানুষের পক্ষে আর কী কী করা সম্ভব আলোচনা হবে সেসব নিয়ে। অথচ একটি শ্রেণি নারীদের কাপড়ের মাপ কত হবে, তার দৈর্ঘ্য প্রস্থ কত থাকা উচিত, নারীদের কপালে টিপ পরা নিয়ে বিতর্ক তুলছে। এসব নিয়ে নারীদের দফায় দফায় হয়রানি হতে হচ্ছে। একটি শ্রেণি নিজেদের সুবিধার্থে ধর্মের নামে নানা ধরনের নিয়ম তৈরি করছে। অথচ তারা নিজেরাও ধর্মে যা বলা নেই তা-ই করছে।’ সেসব নিয়ে কেউ কথা বলার নেই বলে মন্তব্য করেন শিক্ষামন্ত্রী।

দীপু মনি নিজে তাঁর ব্লাউজের দৈর্ঘ্য বাড়িয়ে কব্জি পর্যন্ত করে নিয়েছেন। এতে ধর্মান্ধরা সন্তুষ্ট, কিন্তু যারা এখনও ব্লাউজের দৈর্ঘ্য বাড়ায়নি, তাদের চাপ দেওয়া হচ্ছে, যেন দৈর্ঘ্যটা বাড়িয়ে নেয়। দেশের সর্বোচ্চ ক্ষমতায় থেকেও যদি ব্লাউজের দৈর্ঘ্য বাড়িয়ে মৌলবাদীদের রোষানল থেকে মুক্তি পেতে হয়, তাহলে ক্ষমতাহীন সাধারণ মেয়েরা কী করে মুক্তি পাবে? এই ধর্মান্ধ অপশক্তির গ্রাস থেকে সাধারণ মানুষের মুক্তির জন্য সরকার কি কিছু করছে? যারা ব্লাউজের দৈর্ঘ্য বাড়াতে চায় না, যারা হিজাব বোরখা পরতে চায় না, যারা তাদের পছন্দের পোশাক পরতে চায়, সে পোশাক ছোট হলেও পরতে চায়তাদের পোশাক পরার স্বাধীনতার জন্য এবং তাদের গণতান্ত্রিক অধিকারের জন্য কি কিছু করবেন না দীপু মনিরা? রোবটিক টেকনোলজিতে মনোযোগ দিতে হবে বললেই তো ধর্মান্ধরা মনোযোগ দেবে না। তারা ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান থেকে অথবা ধর্মান্ধ ওয়াজি দ্বারা মগজ ধোলাই হওয়া ছেলেমেয়ে। ধর্ম তাদের অস্ত্র, তাদের কী করে দীপু মনিরা নিরস্ত্র করবেন? ধর্মকে তো সরকারও যত্রতত্র নিজের স্বার্থে ব্যবহার করছে। সময় সময় ধর্ম তাদেরও অস্ত্র বটে। যারা এই অস্ত্রের ঝনঝনানি দেখতে চায় না, তাদের দেখতে না চাওয়ার অধিকার একটি গণতন্ত্রে কিন্তু অবশ্যই থাকা দরকার।

এই যে দেশি পোশাক দেশি সংস্কৃতি চাই বলে চিৎকার করছে ছেলেমেয়েরা তারা কি জানে দেশি পোশাক বা দেশি সংস্কৃতি ঠিক কী? আন্দোলন করা ছেলেমেয়ে কেউই কিন্তু দেশি পোশাক পরেনি। মেয়েরা পরে আছে মধ্যপ্রাচ্যের মরুভূমির সংস্কৃতির পোশাক, আর ছেলেরা পরে আছে ইউরোপের এবং মধ্য-এশিয়ার পোশাক। দেশি পোশাক পরতে হলে তো ছেলেমেয়ে উভয়কেই ছোট পোশাক পরতে হয়। আমাদের পূর্বপুরুষরা নেংটি পরতো, পূর্বনারীরা বক্ষবন্ধনীও পরতো না, তারাও ওই নেংটিই পরতো। অন্তরীয় উত্তরীয় কোমরবন্ধ এসেছে আরও পরে। দেশি পোশাকের উদ্দেশ্য ছিল কিছু কাপড়ের টুকরো দিয়ে শুধু যৌনাঙ্গটুকু ঢেকে রাখা। বিদেশিরা আমাদের অঞ্চলে এসে কাপড় চড়িয়েছে আমাদের পূর্বনারীপুরুষের গায়ে। সেলাই করা কাপড়ও তাদের কল্যাণে জুটেছে। আজ উপমহাদেশে যে পোশাকই দেখি, তার খুব কমই দেশি পোশাক। পোশাকের বিবর্তন ঘটেছে। নেংটি একসময় ধুতি হয়েছে, ধুতিই একসময় শাড়ি হয়েছে। বিদেশিরাই শাড়ির সঙ্গে ব্লাউজ আর পেটিকোটের ধারণা দিয়েছে।

আজকাল যে ইসলামের ছবি আমরা দেখছি, সেই ইসলাম রাজনৈতিক ইসলাম। সপ্তম শতাব্দীতে রাজনৈতিক ইসলামেরই জয়জয়কার ছিল। সেই ইসলাম ধীরে ধীরে বিবর্তিত হয়। ভারতীয় উপমহাদেশে সুফি ইসলামের প্রবেশ ঘটে। সেই ইসলামে উদারতা আর মানবতার স্থান ছিল। একসময় সেই সুফি ইসলামকে ঘাড় মটকে খেয়ে এ অঞ্চলে ঢুকে গেছে কট্টর সালাফি ইসলাম, যে ইসলামকে বিশ্বাস করে ফুলে ফেঁপে উঠেছে জগৎব্যাপী জিহাদী সন্ত্রাস, আইসিস, আল কায়দা, আল শাবাব, বোকো হারাম এ রকম অসংখ্য সংগঠন। আমাদের দুর্ভাগ্য, যে উদার সুফি ইসলামের চেহারা দেখে আমরা বড় হয়েছি, আমাদের জীবদ্দশায় সেই ইসলামকে বিদেয় করে এসে গেল কট্টরপন্থী রাজনৈতিক ইসলাম। এই রাজনৈতিক ইসলামকে দুধকলা দিয়ে পোষা হচ্ছে। রাজনৈতিক ইসলামে দীক্ষিত হওয়া ছেলেমেয়েদের মাদ্রাসার ডিগ্রিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সমতুল্য করা হয়েছে। সুতরাং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষিত সুন্দর পরিবেশ তারা নষ্ট করবে, এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের তারা ধর্মের চাদর দিয়ে ঢেকে অন্ধ বানাবে, এতে আসলেই অবাক হওয়ার কিছু নেই। এরাই ধর্মের রোবট। বিজ্ঞানের রোবট নিয়ে ভাবার আগে অবিজ্ঞানের রোবট নিয়ে ভাবতে হবে। বিজ্ঞানবিরোধী এবং সমাজবিরোধীদের হাতে এখন সমাজ। এদের ভয়ে মন্ত্রীরা তটস্থ, সাধারণ মানুষরা তো তটস্থ হবেই। এদের হাত থেকে রাষ্ট্র, সমাজ, শিক্ষা ব্যবস্থা, বিদ্যাপীঠ, শিল্পকলা, বিজ্ঞান একাডেমি, সাহিত্য সংস্থা, নৃত্য-সঙ্গীত একাডেমি ইত্যাদি বাঁচাতে হবে। এসব না থাকলে গৌরব করার মতো দেশে কিছু আর অবশিষ্ট থাকবে না।    

 

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা     

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

১ সেকেন্ড আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

৩৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা