শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২

পরিমিতির কৃষি অনুশীলনে নেদারল্যান্ডসের রয়্যাল আইকোলকাম্প

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
পরিমিতির কৃষি অনুশীলনে নেদারল্যান্ডসের রয়্যাল আইকোলকাম্প

কৃষি গবেষণা ও প্রযুক্তি উদ্ভাবনে নেদারল্যান্ডস বিশ্বপরিচিত। আগামীর কৃষি ও পরিবর্তিত জলবায়ুর প্রস্তুতি নিয়ে নানারকম কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে দেশটি। সরকারি-বেসরকারি সহায়তা নিয়ে কৃষিপ্রযুক্তির সম্প্রসারণে নেদারল্যান্ডসের যে কটি প্রতিষ্ঠান কাজ করছে তার মধ্যে রয়্যাল আইকোলকাম্প অন্যতম। গত এপ্রিলে রয়্যাল আইকোলকাম্পের বহুমুখী কার্যক্রম দেখে আসার সুযোগ হয়েছিল। ১১১ বছরের পুরনো রয়্যাল আইকোলকাম্প একটি পারিবারিক প্রতিষ্ঠান। বর্তমানে সাড়ে ৬ হেক্টর জমিতে তাদের নানামুখী কার্যক্রম। কৃষিভিত্তিক বিভিন্ন প্রযুক্তি ও উপকরণের ম্যানুফ্যাকচারিংই তাদের মূল ব্যবসা। এর পাশাপাশি কৃষির মূল উপকরণ মাটি, পানি ও জলবায়ু পরিবর্তনের নানান অনুষঙ্গ নিয়ে তারা বিস্তর গবেষণা করছে। এপ্রিলের এক সোনালি বিকালে উপস্থিত হই নেদারল্যান্ডসের গিসব্যাকে অবস্থিত রয়্যাল আইকোলকাম্প অ্যাকাডেমিতে। আমাদের অভ্যর্থনা জানান রয়্যাল আইকোলকাম্পের বর্তমান কর্ণধার ফোন্স আইকোলকাম্প ও এ প্রতিষ্ঠানের কয়েকজন গবেষক। ফোন্স আইকোলকাম্প আমাদের নিয়ে যান দ্বিতল একটি ভবনে। কৃষির মূল প্রাণ মাটি ও পানি নিয়েই যত কাজকারবার এ প্রতিষ্ঠানটির। মাটির স্বাস্থ্য ও পানির গুণাগুণ পরীক্ষা-নিরীক্ষার আধুনিক সব যন্ত্রপাতি থরে থরে সাজানো। ফোন্স আমাদের বিভিন্ন যন্ত্রপাতি দেখালেন। ব্যাখ্যা করলেন একেকটির প্রয়োজনীয়তা ও কৃষিকাজে এর ব্যবহার। ফোন্স আমাদের দেখালেন নানারকম সেন্সর। যেগুলো মাটির গুণাগুণ, পানির পরিমাণ এবং মাটিতে বিদ্যমান পানির গুণাগুণ সম্পর্কে সার্বক্ষণিক ধারণা দেয়। ফোন্স একটি সেন্সর দেখিয়ে বললেন, ‘এ সেন্সরটা বসানো থাকে মাটির ১৫০-২০০ মিটার গভীরে। সেখান থেকে মাটি ও পানি সম্পর্কিত তথ্য আপনাকে পাঠিয়ে দেবে আপনার কম্পিউটার বা মোবাইল ফোনে। অফিসে বসে থেকেই আপনি সেচের ব্যবস্থা করতে পারবেন। মাঠে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। মাটির ক্ষয়ের পরিমাণ মাপার সেন্সর দেখালেন ফোন্স। ওই সেন্সরে লাগানো আছে মাইক্রোফোন। বাতাসে মাটি কী পরিমাণ আলগা হচ্ছে, কত গতিতে আঘাত হানছে তা পরিমাপের মাধ্যমে বলে দেওয়া যাচ্ছে জমিতে মাটির কী অবস্থা। অথচ আমাদের কৃষক মাটি পরীক্ষা করার মাধ্যমে ফসলের জন্য জমি তৈরি করছে না। সে সুযোগও আমরা অবশ্য করে দিতে পারছি না। নিয়মিত মাটি পরীক্ষার মাধ্যমে ফসল চাষ করলে অনেক অপচয় যেমন রোধ করা যেত ফলনও বাড়ত।

যা হোক, এরপর ফোন্স আমাদের ইনোফিল্ডসে নিয়ে গেলেন। ইনোফিল্ডস হচ্ছে নতুন ইনোভেশনের জায়গা। ভূমির কোন অংশে কৃষি, কোন অংশে শিল্পকারখানা বা বসতি হবে তা গবেষণাপূর্বক নির্ধারণ করার কাজটিও করছে এ প্রতিষ্ঠান। যেতে যেতে কথা হচ্ছিল ফোন্সের সঙ্গে। বলছিলেন, ১৯১১ সালে ফোন্স আইকোলকাম্পের দাদা এ প্রতিষ্ঠানটি শুরু করেন। তিনি ছিলেন মূলত এলাকার কামার। সে সময় কৃষিযন্ত্রপাতি নির্মাণের মাধ্যমে এ প্রতিষ্ঠানের যাত্রা। বংশপরম্পরায় আধুনিক যান্ত্রিক কৃষি ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের ব্যবসা এখন ফোন্সের হাতে। তিনি অঙ্ক কষছেন আগামীর কৃষি ধারণা নিয়ে। আধুনিক কৃষি মানেই প্রযুক্তির কৃষি। এখানে কায়িক শ্রমের চেয়ে কারিগরি দক্ষতা বেশি প্রয়োজন। ফলে তরুণরাও এগিয়ে আসছে দারুণ আগ্রহে। আমরা গিয়ে পৌঁছেছিলাম একটা গবেষণা প্লটে। উচ্ছল এক তরুণ, প্রতিষ্ঠানটির বিজনেস লাইন ম্যানেজার বব ক্লাইন লাংকহর্সট দেখাশোনা করছেন এ স্মার্ট ফার্মিংয়ের বিষয়াশয়। তিনি আমাদের দেখালেন ফার্মবোট নামক একটি রোবট। বীজ বোনা থেকে শুরু করে জমিতে পানি দেওয়া, আগাছা পরিষ্কার সবই সম্পন্ন করতে পারে এ রোবটটি। বব বলছিলেন, ‘রোবট যেহেতু আগাছা পরিষ্কার করছে আপনার কেমিকাল ব্যবহারের কোনো প্রয়োজন নেই। যেহেতু মাটি গুণাগুণসম্পন্ন আমরা কেমিক্যাল সার ব্যবহার করি না। জৈব সার ব্যবহার করি। আর কোনোরকমের কীটনাশক ব্যবহার করতে হয় না। প্রকৃতি যেভাবে মাটিকে সমৃদ্ধ করে, অনুর্বর হয়ে যাওয়ার পর পুনরায় উর্বর করে আমরাও সেটা প্রযুক্তির সাহায্যে করার চেষ্টা করছি কোনোরূপ কেমিক্যাল ব্যবহার ছাড়াই। আমরা মাইক্রোস্কোপ দিয়ে কম্পোস্টের জৈবগুণ বিশ্লেষণ ও পর্যালোচনা করি। তারপর মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দিই। আর পুরো কাজটা করি মেশিনের সাহায্যে।

বব আমাদের নিয়ে গেলেন যেখানে তাঁরা ভার্মি কম্পোস্ট উৎপাদন করছেন সে জায়গায়। একটা প্লটে কেঁচো দেখিয়ে বব বলছিলেন, ‘এই যে দেখুন কী চমৎকার কেঁচো। এগুলোর যথেষ্ট পরিমাণ খাবার আছে এ মাটিতে। ওরা খাবার খায় আর ওদের বিষ্ঠায় মাটি তার জৈবগুণ ফিরে পায়। দেখুন মাটির আর্দ্রতাও কেমন ঠিকঠাক আছে। এতে প্রচুর কার্বন আছে, ক্লাইমেটের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। কারণ আপনি জানেন মাটিতে কার্বনের পরিমাণ বেশি থাকলে তার পানিধারণ ক্ষমতা বাড়ে।’

এরপর আমরা গেলাম আরেকটি দফতরে। যেখানটায় মাটির জীববিজ্ঞান নিয়ে গবেষণা হয়। এ অংশটির দায়িত্বে আছেন স্তেরা আইটারাইক। সয়েল বায়োলজি অ্যানালাইসিস করে দেখাল স্তেরা। মাইক্রোস্কোপে দেখা গেল নেমাটোড মুভ করছে। ব্যাকটেরিয়া আছে। মিনারেল আছে। কেমিক্যাল ইনপুট ছাড়াও মাটির নিজস্ব অনেক উপাদান আছে যা ফসল ফলাতে সক্ষম। বিভিন্ন রকমের জৈবকণা ও অণুজীব দেখলাম আমরা স্তেরার সাহায্যে। অ্যামিবাও দেখা গেল। আসলে মাটির জীববৈচিত্র্যের একটি ভারসাম্য আছে যেটা মাটির জন্য বেশ উপকারী। এ কাজটি খুবই দক্ষতার সঙ্গে করতে হয়, তেমনটাই বলল স্তেরা।

সেখান থেকে বের হয়ে ফোন্স আমাদের নিয়ে এলেন মাঠে। দেখালেন রেইনফল ডিটেক্টর। সোলার এনার্জিতে চলে। বৃষ্টির পরিমাণ ও বাতাসের গতি সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যায় সেখান থেকে। আইকোলকাম্পের বিজনেস ইনোভেশন স্ট্র্যাটেজি বিভাগের ড. ইয়োখেন ফ্রুবিখ বলছিলেন, মাঠে যে ইভাপোরিমিটার রয়েছে তার তথ্য অনুযায়ী ৬৫% বৃষ্টির পানিই বাষ্পীকরণ হয়ে যায়। মাটিতে কী পরিমাণ পানি আছে, কী পরিমাণ পানি প্রয়োজন, বৃষ্টির পানি কতটা মাটি ধরে রাখতে পারছে এসব তথ্য কৃষিকাজের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মাটিতে পানির মাত্রা সম্পর্কে সম্যক ধারণা থাকা খুব জরুরি। ফোন্স বললেন, ‘ছয় বছর আগে ইভাপোরিমিটার আবিষ্কার না হলে জানতেই পারতাম না যে নেদারল্যান্ডসের ৬৫% পানি বাষ্পীকরণ হয়।’ এসব খুঁটিনাটি তথ্য যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা বলার বাইরে। বিগডেটা নিয়ে কাজ করতে গিয়ে তাদের কাছে ধরা পড়ছে প্রকৃতির সব বিস্ময় যা পরিবেশের জন্য মঙ্গলজনক। পৃথিবীর সব হাইড্রোলজিক্যাল এক্সপেরিমেন্টগুলো করে দেখতে চায় তারা। সেন্সরের সাহায্যে সব রিয়েল-টাইম ডেটা চলে যায় তাদের কন্ট্রোল সেন্টারে। ফলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে মাটি ও পানির ভারসাম্য রক্ষা করা সম্ভব হচ্ছে। মাটিতে কী পরিমাণ পানি আছে তা তারা সব সময়ই পরিমাপ করতে থাকে সেন্সরের সাহায্যে। ফলে সেচ দেওয়ার প্রয়োজন আছে কি না, থাকলেও কতটুকু সেচ দিতে হবে তা নির্ধারণ করে দিচ্ছে যন্ত্র। অফিসে বসে থেকেই সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এজন্য তরুণদের কাছে এ ধরনের কৃষি বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। তরুণরা কৃষিতে অংশ নিচ্ছে। কৃষি তাদের কাছে বেশ আকর্ষণীয় একটা পেশা। আর এ সবই সম্ভব হয়েছে প্রযুক্তির কল্যাণে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে যে সমস্যাগুলো বিশ্ব মোকাবিলা করছে তার কিছুটা সমাধান পাওয়া যাচ্ছে প্রযুক্তির ব্যবহারে। তাদের গবেষণা আগামীতে আরও বেশি কার্যকর ভূমিকা রাখবে।

আগামীর কৃষি প্রযুক্তির কৃষি- এ সত্য উপলব্ধি করে নেদারল্যান্ডসের মতো দেশগুলো এগিয়ে এসেছে বহুপথ। জলবায়ু পরিবর্তনের কথা মাথায় রেখে তারা রচনা করছে নতুন কৃষির ধারণা। আধুনিক কৃষি-কৌশলের সঙ্গে প্রতিনিয়তই পরিচয় করিয়ে দিচ্ছে তাদের কৃষক ও কৃষি উদ্যোক্তাদের। চলছে চিরকালীন ঐতিহ্যময় কৃষির সঙ্গে নতুন নগরকৃষির মেলবন্ধন রচনার প্রচেষ্টা। কৃষি সাফল্যই ভবিষ্যৎ অর্থনীতির মূল- এ কথাটিই স্পষ্ট হয়ে ওঠে তাদের সব কৃষিমুখী কর্মকান্ডে। যার উৎকৃষ্ট উদাহরণ রয়্যাল আইকোলকাম্প। আমাদের কৃষি অনুশীলন, গবেষণা ও কৃষি-বাণিজ্যের সম্প্রসারণে এ প্রতিষ্ঠানের কর্ম-দর্শন জোগাতে পারে অসীম অনুপ্রেরণা।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড
বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম