শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২

পরিমিতির কৃষি অনুশীলনে নেদারল্যান্ডসের রয়্যাল আইকোলকাম্প

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
পরিমিতির কৃষি অনুশীলনে নেদারল্যান্ডসের রয়্যাল আইকোলকাম্প

কৃষি গবেষণা ও প্রযুক্তি উদ্ভাবনে নেদারল্যান্ডস বিশ্বপরিচিত। আগামীর কৃষি ও পরিবর্তিত জলবায়ুর প্রস্তুতি নিয়ে নানারকম কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে দেশটি। সরকারি-বেসরকারি সহায়তা নিয়ে কৃষিপ্রযুক্তির সম্প্রসারণে নেদারল্যান্ডসের যে কটি প্রতিষ্ঠান কাজ করছে তার মধ্যে রয়্যাল আইকোলকাম্প অন্যতম। গত এপ্রিলে রয়্যাল আইকোলকাম্পের বহুমুখী কার্যক্রম দেখে আসার সুযোগ হয়েছিল। ১১১ বছরের পুরনো রয়্যাল আইকোলকাম্প একটি পারিবারিক প্রতিষ্ঠান। বর্তমানে সাড়ে ৬ হেক্টর জমিতে তাদের নানামুখী কার্যক্রম। কৃষিভিত্তিক বিভিন্ন প্রযুক্তি ও উপকরণের ম্যানুফ্যাকচারিংই তাদের মূল ব্যবসা। এর পাশাপাশি কৃষির মূল উপকরণ মাটি, পানি ও জলবায়ু পরিবর্তনের নানান অনুষঙ্গ নিয়ে তারা বিস্তর গবেষণা করছে। এপ্রিলের এক সোনালি বিকালে উপস্থিত হই নেদারল্যান্ডসের গিসব্যাকে অবস্থিত রয়্যাল আইকোলকাম্প অ্যাকাডেমিতে। আমাদের অভ্যর্থনা জানান রয়্যাল আইকোলকাম্পের বর্তমান কর্ণধার ফোন্স আইকোলকাম্প ও এ প্রতিষ্ঠানের কয়েকজন গবেষক। ফোন্স আইকোলকাম্প আমাদের নিয়ে যান দ্বিতল একটি ভবনে। কৃষির মূল প্রাণ মাটি ও পানি নিয়েই যত কাজকারবার এ প্রতিষ্ঠানটির। মাটির স্বাস্থ্য ও পানির গুণাগুণ পরীক্ষা-নিরীক্ষার আধুনিক সব যন্ত্রপাতি থরে থরে সাজানো। ফোন্স আমাদের বিভিন্ন যন্ত্রপাতি দেখালেন। ব্যাখ্যা করলেন একেকটির প্রয়োজনীয়তা ও কৃষিকাজে এর ব্যবহার। ফোন্স আমাদের দেখালেন নানারকম সেন্সর। যেগুলো মাটির গুণাগুণ, পানির পরিমাণ এবং মাটিতে বিদ্যমান পানির গুণাগুণ সম্পর্কে সার্বক্ষণিক ধারণা দেয়। ফোন্স একটি সেন্সর দেখিয়ে বললেন, ‘এ সেন্সরটা বসানো থাকে মাটির ১৫০-২০০ মিটার গভীরে। সেখান থেকে মাটি ও পানি সম্পর্কিত তথ্য আপনাকে পাঠিয়ে দেবে আপনার কম্পিউটার বা মোবাইল ফোনে। অফিসে বসে থেকেই আপনি সেচের ব্যবস্থা করতে পারবেন। মাঠে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। মাটির ক্ষয়ের পরিমাণ মাপার সেন্সর দেখালেন ফোন্স। ওই সেন্সরে লাগানো আছে মাইক্রোফোন। বাতাসে মাটি কী পরিমাণ আলগা হচ্ছে, কত গতিতে আঘাত হানছে তা পরিমাপের মাধ্যমে বলে দেওয়া যাচ্ছে জমিতে মাটির কী অবস্থা। অথচ আমাদের কৃষক মাটি পরীক্ষা করার মাধ্যমে ফসলের জন্য জমি তৈরি করছে না। সে সুযোগও আমরা অবশ্য করে দিতে পারছি না। নিয়মিত মাটি পরীক্ষার মাধ্যমে ফসল চাষ করলে অনেক অপচয় যেমন রোধ করা যেত ফলনও বাড়ত।

যা হোক, এরপর ফোন্স আমাদের ইনোফিল্ডসে নিয়ে গেলেন। ইনোফিল্ডস হচ্ছে নতুন ইনোভেশনের জায়গা। ভূমির কোন অংশে কৃষি, কোন অংশে শিল্পকারখানা বা বসতি হবে তা গবেষণাপূর্বক নির্ধারণ করার কাজটিও করছে এ প্রতিষ্ঠান। যেতে যেতে কথা হচ্ছিল ফোন্সের সঙ্গে। বলছিলেন, ১৯১১ সালে ফোন্স আইকোলকাম্পের দাদা এ প্রতিষ্ঠানটি শুরু করেন। তিনি ছিলেন মূলত এলাকার কামার। সে সময় কৃষিযন্ত্রপাতি নির্মাণের মাধ্যমে এ প্রতিষ্ঠানের যাত্রা। বংশপরম্পরায় আধুনিক যান্ত্রিক কৃষি ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের ব্যবসা এখন ফোন্সের হাতে। তিনি অঙ্ক কষছেন আগামীর কৃষি ধারণা নিয়ে। আধুনিক কৃষি মানেই প্রযুক্তির কৃষি। এখানে কায়িক শ্রমের চেয়ে কারিগরি দক্ষতা বেশি প্রয়োজন। ফলে তরুণরাও এগিয়ে আসছে দারুণ আগ্রহে। আমরা গিয়ে পৌঁছেছিলাম একটা গবেষণা প্লটে। উচ্ছল এক তরুণ, প্রতিষ্ঠানটির বিজনেস লাইন ম্যানেজার বব ক্লাইন লাংকহর্সট দেখাশোনা করছেন এ স্মার্ট ফার্মিংয়ের বিষয়াশয়। তিনি আমাদের দেখালেন ফার্মবোট নামক একটি রোবট। বীজ বোনা থেকে শুরু করে জমিতে পানি দেওয়া, আগাছা পরিষ্কার সবই সম্পন্ন করতে পারে এ রোবটটি। বব বলছিলেন, ‘রোবট যেহেতু আগাছা পরিষ্কার করছে আপনার কেমিকাল ব্যবহারের কোনো প্রয়োজন নেই। যেহেতু মাটি গুণাগুণসম্পন্ন আমরা কেমিক্যাল সার ব্যবহার করি না। জৈব সার ব্যবহার করি। আর কোনোরকমের কীটনাশক ব্যবহার করতে হয় না। প্রকৃতি যেভাবে মাটিকে সমৃদ্ধ করে, অনুর্বর হয়ে যাওয়ার পর পুনরায় উর্বর করে আমরাও সেটা প্রযুক্তির সাহায্যে করার চেষ্টা করছি কোনোরূপ কেমিক্যাল ব্যবহার ছাড়াই। আমরা মাইক্রোস্কোপ দিয়ে কম্পোস্টের জৈবগুণ বিশ্লেষণ ও পর্যালোচনা করি। তারপর মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দিই। আর পুরো কাজটা করি মেশিনের সাহায্যে।

বব আমাদের নিয়ে গেলেন যেখানে তাঁরা ভার্মি কম্পোস্ট উৎপাদন করছেন সে জায়গায়। একটা প্লটে কেঁচো দেখিয়ে বব বলছিলেন, ‘এই যে দেখুন কী চমৎকার কেঁচো। এগুলোর যথেষ্ট পরিমাণ খাবার আছে এ মাটিতে। ওরা খাবার খায় আর ওদের বিষ্ঠায় মাটি তার জৈবগুণ ফিরে পায়। দেখুন মাটির আর্দ্রতাও কেমন ঠিকঠাক আছে। এতে প্রচুর কার্বন আছে, ক্লাইমেটের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। কারণ আপনি জানেন মাটিতে কার্বনের পরিমাণ বেশি থাকলে তার পানিধারণ ক্ষমতা বাড়ে।’

এরপর আমরা গেলাম আরেকটি দফতরে। যেখানটায় মাটির জীববিজ্ঞান নিয়ে গবেষণা হয়। এ অংশটির দায়িত্বে আছেন স্তেরা আইটারাইক। সয়েল বায়োলজি অ্যানালাইসিস করে দেখাল স্তেরা। মাইক্রোস্কোপে দেখা গেল নেমাটোড মুভ করছে। ব্যাকটেরিয়া আছে। মিনারেল আছে। কেমিক্যাল ইনপুট ছাড়াও মাটির নিজস্ব অনেক উপাদান আছে যা ফসল ফলাতে সক্ষম। বিভিন্ন রকমের জৈবকণা ও অণুজীব দেখলাম আমরা স্তেরার সাহায্যে। অ্যামিবাও দেখা গেল। আসলে মাটির জীববৈচিত্র্যের একটি ভারসাম্য আছে যেটা মাটির জন্য বেশ উপকারী। এ কাজটি খুবই দক্ষতার সঙ্গে করতে হয়, তেমনটাই বলল স্তেরা।

সেখান থেকে বের হয়ে ফোন্স আমাদের নিয়ে এলেন মাঠে। দেখালেন রেইনফল ডিটেক্টর। সোলার এনার্জিতে চলে। বৃষ্টির পরিমাণ ও বাতাসের গতি সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যায় সেখান থেকে। আইকোলকাম্পের বিজনেস ইনোভেশন স্ট্র্যাটেজি বিভাগের ড. ইয়োখেন ফ্রুবিখ বলছিলেন, মাঠে যে ইভাপোরিমিটার রয়েছে তার তথ্য অনুযায়ী ৬৫% বৃষ্টির পানিই বাষ্পীকরণ হয়ে যায়। মাটিতে কী পরিমাণ পানি আছে, কী পরিমাণ পানি প্রয়োজন, বৃষ্টির পানি কতটা মাটি ধরে রাখতে পারছে এসব তথ্য কৃষিকাজের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মাটিতে পানির মাত্রা সম্পর্কে সম্যক ধারণা থাকা খুব জরুরি। ফোন্স বললেন, ‘ছয় বছর আগে ইভাপোরিমিটার আবিষ্কার না হলে জানতেই পারতাম না যে নেদারল্যান্ডসের ৬৫% পানি বাষ্পীকরণ হয়।’ এসব খুঁটিনাটি তথ্য যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা বলার বাইরে। বিগডেটা নিয়ে কাজ করতে গিয়ে তাদের কাছে ধরা পড়ছে প্রকৃতির সব বিস্ময় যা পরিবেশের জন্য মঙ্গলজনক। পৃথিবীর সব হাইড্রোলজিক্যাল এক্সপেরিমেন্টগুলো করে দেখতে চায় তারা। সেন্সরের সাহায্যে সব রিয়েল-টাইম ডেটা চলে যায় তাদের কন্ট্রোল সেন্টারে। ফলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে মাটি ও পানির ভারসাম্য রক্ষা করা সম্ভব হচ্ছে। মাটিতে কী পরিমাণ পানি আছে তা তারা সব সময়ই পরিমাপ করতে থাকে সেন্সরের সাহায্যে। ফলে সেচ দেওয়ার প্রয়োজন আছে কি না, থাকলেও কতটুকু সেচ দিতে হবে তা নির্ধারণ করে দিচ্ছে যন্ত্র। অফিসে বসে থেকেই সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এজন্য তরুণদের কাছে এ ধরনের কৃষি বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। তরুণরা কৃষিতে অংশ নিচ্ছে। কৃষি তাদের কাছে বেশ আকর্ষণীয় একটা পেশা। আর এ সবই সম্ভব হয়েছে প্রযুক্তির কল্যাণে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে যে সমস্যাগুলো বিশ্ব মোকাবিলা করছে তার কিছুটা সমাধান পাওয়া যাচ্ছে প্রযুক্তির ব্যবহারে। তাদের গবেষণা আগামীতে আরও বেশি কার্যকর ভূমিকা রাখবে।

আগামীর কৃষি প্রযুক্তির কৃষি- এ সত্য উপলব্ধি করে নেদারল্যান্ডসের মতো দেশগুলো এগিয়ে এসেছে বহুপথ। জলবায়ু পরিবর্তনের কথা মাথায় রেখে তারা রচনা করছে নতুন কৃষির ধারণা। আধুনিক কৃষি-কৌশলের সঙ্গে প্রতিনিয়তই পরিচয় করিয়ে দিচ্ছে তাদের কৃষক ও কৃষি উদ্যোক্তাদের। চলছে চিরকালীন ঐতিহ্যময় কৃষির সঙ্গে নতুন নগরকৃষির মেলবন্ধন রচনার প্রচেষ্টা। কৃষি সাফল্যই ভবিষ্যৎ অর্থনীতির মূল- এ কথাটিই স্পষ্ট হয়ে ওঠে তাদের সব কৃষিমুখী কর্মকান্ডে। যার উৎকৃষ্ট উদাহরণ রয়্যাল আইকোলকাম্প। আমাদের কৃষি অনুশীলন, গবেষণা ও কৃষি-বাণিজ্যের সম্প্রসারণে এ প্রতিষ্ঠানের কর্ম-দর্শন জোগাতে পারে অসীম অনুপ্রেরণা।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির জনক কে?
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির জনক কে?

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

৫২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

যশোরে পার্কিং করে রাখা বাসে আগুন
যশোরে পার্কিং করে রাখা বাসে আগুন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে যান চলাচল স্বাভাবিক
কক্সবাজারে যান চলাচল স্বাভাবিক

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যৌথ অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩
বগুড়ায় যৌথ অভিযানে বিপুল পরিমাণ মাদক উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেঁয়াজের বাজারে আগুন! চাঁপাইনবাবগঞ্জে এক সপ্তাহে দাম বাড়ল ৩০ টাকা
পেঁয়াজের বাজারে আগুন! চাঁপাইনবাবগঞ্জে এক সপ্তাহে দাম বাড়ল ৩০ টাকা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

নাশকতা প্রতিরোধে মাঠে সোনারগাঁ বিএনপি
নাশকতা প্রতিরোধে মাঠে সোনারগাঁ বিএনপি

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

দিলারা জামানকে নিয়ে সাত পর্বের ধারাবাহিক
দিলারা জামানকে নিয়ে সাত পর্বের ধারাবাহিক

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

উইন্ডিজকে সহজেই হারিয়ে সিরিজ নিউজিল্যান্ডের
উইন্ডিজকে সহজেই হারিয়ে সিরিজ নিউজিল্যান্ডের

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২২৬৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২২৬৮ মামলা

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ছয় বছর পর আবার ওয়ানডেতে ক্যাম্পবেল
ছয় বছর পর আবার ওয়ানডেতে ক্যাম্পবেল

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের ২০তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের ২০তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে আত্মপ্রকাশ করতে যাচ্ছে বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাস্কিন-রবিনস
বাংলাদেশে আত্মপ্রকাশ করতে যাচ্ছে বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাস্কিন-রবিনস

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাভারে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ৪২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
সাভারে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ৪২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০২৮ ইউরোর পর্দা উঠবে কার্ডিফে, ফাইনাল ওয়েম্বলিতে
২০২৮ ইউরোর পর্দা উঠবে কার্ডিফে, ফাইনাল ওয়েম্বলিতে

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধানমন্ডি ৩২ থেকে সন্দেহভাজন কিশোর ও যুবক আটক
ধানমন্ডি ৩২ থেকে সন্দেহভাজন কিশোর ও যুবক আটক

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আদমদীঘিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
আদমদীঘিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদকবিরোধী প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

৫৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা তিতাস যশোরে আটক
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা তিতাস যশোরে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনিদের মানব ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে ইসরায়েল
ফিলিস্তিনিদের মানব ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ফ্রান্সের নতুন রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ফ্রান্সের নতুন রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ, এরপরেই প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ
বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ, এরপরেই প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালমনিরহাটে বিশেষ অভিযানে আ.লীগ-ছাত্রলীগের ১৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার
লালমনিরহাটে বিশেষ অভিযানে আ.লীগ-ছাত্রলীগের ১৭ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে ল্যাবরেটরি টেকনিশিয়ানকে কুপিয়ে হত্যা
মুন্সীগঞ্জে ল্যাবরেটরি টেকনিশিয়ানকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দৃষ্টান্তমূলক রায় প্রত্যাশা করছি : চিফ প্রসিকিউটর
দৃষ্টান্তমূলক রায় প্রত্যাশা করছি : চিফ প্রসিকিউটর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিযোগিতার মূল উদ্দেশ্যই হলো নিজেকে আবিষ্কার করা: প্রধান উপদেষ্টা
প্রতিযোগিতার মূল উদ্দেশ্যই হলো নিজেকে আবিষ্কার করা: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি মহাসচিবের সাথে নতুন ফরাসি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বিএনপি মহাসচিবের সাথে নতুন ফরাসি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগুনে মানুষ পুড়িয়ে মারার সংস্কৃতি আওয়ামী লীগের : রিজভী
আগুনে মানুষ পুড়িয়ে মারার সংস্কৃতি আওয়ামী লীগের : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?
বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন
ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’
‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কারা চালাচ্ছে, তা খুঁজে বের করার দায়িত্ব আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের বাসায় পুলিশের অভিযান, আটক ৭
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের বাসায় পুলিশের অভিযান, আটক ৭

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে