শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২

পরিমিতির কৃষি অনুশীলনে নেদারল্যান্ডসের রয়্যাল আইকোলকাম্প

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
পরিমিতির কৃষি অনুশীলনে নেদারল্যান্ডসের রয়্যাল আইকোলকাম্প

কৃষি গবেষণা ও প্রযুক্তি উদ্ভাবনে নেদারল্যান্ডস বিশ্বপরিচিত। আগামীর কৃষি ও পরিবর্তিত জলবায়ুর প্রস্তুতি নিয়ে নানারকম কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে দেশটি। সরকারি-বেসরকারি সহায়তা নিয়ে কৃষিপ্রযুক্তির সম্প্রসারণে নেদারল্যান্ডসের যে কটি প্রতিষ্ঠান কাজ করছে তার মধ্যে রয়্যাল আইকোলকাম্প অন্যতম। গত এপ্রিলে রয়্যাল আইকোলকাম্পের বহুমুখী কার্যক্রম দেখে আসার সুযোগ হয়েছিল। ১১১ বছরের পুরনো রয়্যাল আইকোলকাম্প একটি পারিবারিক প্রতিষ্ঠান। বর্তমানে সাড়ে ৬ হেক্টর জমিতে তাদের নানামুখী কার্যক্রম। কৃষিভিত্তিক বিভিন্ন প্রযুক্তি ও উপকরণের ম্যানুফ্যাকচারিংই তাদের মূল ব্যবসা। এর পাশাপাশি কৃষির মূল উপকরণ মাটি, পানি ও জলবায়ু পরিবর্তনের নানান অনুষঙ্গ নিয়ে তারা বিস্তর গবেষণা করছে। এপ্রিলের এক সোনালি বিকালে উপস্থিত হই নেদারল্যান্ডসের গিসব্যাকে অবস্থিত রয়্যাল আইকোলকাম্প অ্যাকাডেমিতে। আমাদের অভ্যর্থনা জানান রয়্যাল আইকোলকাম্পের বর্তমান কর্ণধার ফোন্স আইকোলকাম্প ও এ প্রতিষ্ঠানের কয়েকজন গবেষক। ফোন্স আইকোলকাম্প আমাদের নিয়ে যান দ্বিতল একটি ভবনে। কৃষির মূল প্রাণ মাটি ও পানি নিয়েই যত কাজকারবার এ প্রতিষ্ঠানটির। মাটির স্বাস্থ্য ও পানির গুণাগুণ পরীক্ষা-নিরীক্ষার আধুনিক সব যন্ত্রপাতি থরে থরে সাজানো। ফোন্স আমাদের বিভিন্ন যন্ত্রপাতি দেখালেন। ব্যাখ্যা করলেন একেকটির প্রয়োজনীয়তা ও কৃষিকাজে এর ব্যবহার। ফোন্স আমাদের দেখালেন নানারকম সেন্সর। যেগুলো মাটির গুণাগুণ, পানির পরিমাণ এবং মাটিতে বিদ্যমান পানির গুণাগুণ সম্পর্কে সার্বক্ষণিক ধারণা দেয়। ফোন্স একটি সেন্সর দেখিয়ে বললেন, ‘এ সেন্সরটা বসানো থাকে মাটির ১৫০-২০০ মিটার গভীরে। সেখান থেকে মাটি ও পানি সম্পর্কিত তথ্য আপনাকে পাঠিয়ে দেবে আপনার কম্পিউটার বা মোবাইল ফোনে। অফিসে বসে থেকেই আপনি সেচের ব্যবস্থা করতে পারবেন। মাঠে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। মাটির ক্ষয়ের পরিমাণ মাপার সেন্সর দেখালেন ফোন্স। ওই সেন্সরে লাগানো আছে মাইক্রোফোন। বাতাসে মাটি কী পরিমাণ আলগা হচ্ছে, কত গতিতে আঘাত হানছে তা পরিমাপের মাধ্যমে বলে দেওয়া যাচ্ছে জমিতে মাটির কী অবস্থা। অথচ আমাদের কৃষক মাটি পরীক্ষা করার মাধ্যমে ফসলের জন্য জমি তৈরি করছে না। সে সুযোগও আমরা অবশ্য করে দিতে পারছি না। নিয়মিত মাটি পরীক্ষার মাধ্যমে ফসল চাষ করলে অনেক অপচয় যেমন রোধ করা যেত ফলনও বাড়ত।

যা হোক, এরপর ফোন্স আমাদের ইনোফিল্ডসে নিয়ে গেলেন। ইনোফিল্ডস হচ্ছে নতুন ইনোভেশনের জায়গা। ভূমির কোন অংশে কৃষি, কোন অংশে শিল্পকারখানা বা বসতি হবে তা গবেষণাপূর্বক নির্ধারণ করার কাজটিও করছে এ প্রতিষ্ঠান। যেতে যেতে কথা হচ্ছিল ফোন্সের সঙ্গে। বলছিলেন, ১৯১১ সালে ফোন্স আইকোলকাম্পের দাদা এ প্রতিষ্ঠানটি শুরু করেন। তিনি ছিলেন মূলত এলাকার কামার। সে সময় কৃষিযন্ত্রপাতি নির্মাণের মাধ্যমে এ প্রতিষ্ঠানের যাত্রা। বংশপরম্পরায় আধুনিক যান্ত্রিক কৃষি ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের ব্যবসা এখন ফোন্সের হাতে। তিনি অঙ্ক কষছেন আগামীর কৃষি ধারণা নিয়ে। আধুনিক কৃষি মানেই প্রযুক্তির কৃষি। এখানে কায়িক শ্রমের চেয়ে কারিগরি দক্ষতা বেশি প্রয়োজন। ফলে তরুণরাও এগিয়ে আসছে দারুণ আগ্রহে। আমরা গিয়ে পৌঁছেছিলাম একটা গবেষণা প্লটে। উচ্ছল এক তরুণ, প্রতিষ্ঠানটির বিজনেস লাইন ম্যানেজার বব ক্লাইন লাংকহর্সট দেখাশোনা করছেন এ স্মার্ট ফার্মিংয়ের বিষয়াশয়। তিনি আমাদের দেখালেন ফার্মবোট নামক একটি রোবট। বীজ বোনা থেকে শুরু করে জমিতে পানি দেওয়া, আগাছা পরিষ্কার সবই সম্পন্ন করতে পারে এ রোবটটি। বব বলছিলেন, ‘রোবট যেহেতু আগাছা পরিষ্কার করছে আপনার কেমিকাল ব্যবহারের কোনো প্রয়োজন নেই। যেহেতু মাটি গুণাগুণসম্পন্ন আমরা কেমিক্যাল সার ব্যবহার করি না। জৈব সার ব্যবহার করি। আর কোনোরকমের কীটনাশক ব্যবহার করতে হয় না। প্রকৃতি যেভাবে মাটিকে সমৃদ্ধ করে, অনুর্বর হয়ে যাওয়ার পর পুনরায় উর্বর করে আমরাও সেটা প্রযুক্তির সাহায্যে করার চেষ্টা করছি কোনোরূপ কেমিক্যাল ব্যবহার ছাড়াই। আমরা মাইক্রোস্কোপ দিয়ে কম্পোস্টের জৈবগুণ বিশ্লেষণ ও পর্যালোচনা করি। তারপর মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দিই। আর পুরো কাজটা করি মেশিনের সাহায্যে।

বব আমাদের নিয়ে গেলেন যেখানে তাঁরা ভার্মি কম্পোস্ট উৎপাদন করছেন সে জায়গায়। একটা প্লটে কেঁচো দেখিয়ে বব বলছিলেন, ‘এই যে দেখুন কী চমৎকার কেঁচো। এগুলোর যথেষ্ট পরিমাণ খাবার আছে এ মাটিতে। ওরা খাবার খায় আর ওদের বিষ্ঠায় মাটি তার জৈবগুণ ফিরে পায়। দেখুন মাটির আর্দ্রতাও কেমন ঠিকঠাক আছে। এতে প্রচুর কার্বন আছে, ক্লাইমেটের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। কারণ আপনি জানেন মাটিতে কার্বনের পরিমাণ বেশি থাকলে তার পানিধারণ ক্ষমতা বাড়ে।’

এরপর আমরা গেলাম আরেকটি দফতরে। যেখানটায় মাটির জীববিজ্ঞান নিয়ে গবেষণা হয়। এ অংশটির দায়িত্বে আছেন স্তেরা আইটারাইক। সয়েল বায়োলজি অ্যানালাইসিস করে দেখাল স্তেরা। মাইক্রোস্কোপে দেখা গেল নেমাটোড মুভ করছে। ব্যাকটেরিয়া আছে। মিনারেল আছে। কেমিক্যাল ইনপুট ছাড়াও মাটির নিজস্ব অনেক উপাদান আছে যা ফসল ফলাতে সক্ষম। বিভিন্ন রকমের জৈবকণা ও অণুজীব দেখলাম আমরা স্তেরার সাহায্যে। অ্যামিবাও দেখা গেল। আসলে মাটির জীববৈচিত্র্যের একটি ভারসাম্য আছে যেটা মাটির জন্য বেশ উপকারী। এ কাজটি খুবই দক্ষতার সঙ্গে করতে হয়, তেমনটাই বলল স্তেরা।

সেখান থেকে বের হয়ে ফোন্স আমাদের নিয়ে এলেন মাঠে। দেখালেন রেইনফল ডিটেক্টর। সোলার এনার্জিতে চলে। বৃষ্টির পরিমাণ ও বাতাসের গতি সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যায় সেখান থেকে। আইকোলকাম্পের বিজনেস ইনোভেশন স্ট্র্যাটেজি বিভাগের ড. ইয়োখেন ফ্রুবিখ বলছিলেন, মাঠে যে ইভাপোরিমিটার রয়েছে তার তথ্য অনুযায়ী ৬৫% বৃষ্টির পানিই বাষ্পীকরণ হয়ে যায়। মাটিতে কী পরিমাণ পানি আছে, কী পরিমাণ পানি প্রয়োজন, বৃষ্টির পানি কতটা মাটি ধরে রাখতে পারছে এসব তথ্য কৃষিকাজের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মাটিতে পানির মাত্রা সম্পর্কে সম্যক ধারণা থাকা খুব জরুরি। ফোন্স বললেন, ‘ছয় বছর আগে ইভাপোরিমিটার আবিষ্কার না হলে জানতেই পারতাম না যে নেদারল্যান্ডসের ৬৫% পানি বাষ্পীকরণ হয়।’ এসব খুঁটিনাটি তথ্য যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা বলার বাইরে। বিগডেটা নিয়ে কাজ করতে গিয়ে তাদের কাছে ধরা পড়ছে প্রকৃতির সব বিস্ময় যা পরিবেশের জন্য মঙ্গলজনক। পৃথিবীর সব হাইড্রোলজিক্যাল এক্সপেরিমেন্টগুলো করে দেখতে চায় তারা। সেন্সরের সাহায্যে সব রিয়েল-টাইম ডেটা চলে যায় তাদের কন্ট্রোল সেন্টারে। ফলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে মাটি ও পানির ভারসাম্য রক্ষা করা সম্ভব হচ্ছে। মাটিতে কী পরিমাণ পানি আছে তা তারা সব সময়ই পরিমাপ করতে থাকে সেন্সরের সাহায্যে। ফলে সেচ দেওয়ার প্রয়োজন আছে কি না, থাকলেও কতটুকু সেচ দিতে হবে তা নির্ধারণ করে দিচ্ছে যন্ত্র। অফিসে বসে থেকেই সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এজন্য তরুণদের কাছে এ ধরনের কৃষি বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। তরুণরা কৃষিতে অংশ নিচ্ছে। কৃষি তাদের কাছে বেশ আকর্ষণীয় একটা পেশা। আর এ সবই সম্ভব হয়েছে প্রযুক্তির কল্যাণে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে যে সমস্যাগুলো বিশ্ব মোকাবিলা করছে তার কিছুটা সমাধান পাওয়া যাচ্ছে প্রযুক্তির ব্যবহারে। তাদের গবেষণা আগামীতে আরও বেশি কার্যকর ভূমিকা রাখবে।

আগামীর কৃষি প্রযুক্তির কৃষি- এ সত্য উপলব্ধি করে নেদারল্যান্ডসের মতো দেশগুলো এগিয়ে এসেছে বহুপথ। জলবায়ু পরিবর্তনের কথা মাথায় রেখে তারা রচনা করছে নতুন কৃষির ধারণা। আধুনিক কৃষি-কৌশলের সঙ্গে প্রতিনিয়তই পরিচয় করিয়ে দিচ্ছে তাদের কৃষক ও কৃষি উদ্যোক্তাদের। চলছে চিরকালীন ঐতিহ্যময় কৃষির সঙ্গে নতুন নগরকৃষির মেলবন্ধন রচনার প্রচেষ্টা। কৃষি সাফল্যই ভবিষ্যৎ অর্থনীতির মূল- এ কথাটিই স্পষ্ট হয়ে ওঠে তাদের সব কৃষিমুখী কর্মকান্ডে। যার উৎকৃষ্ট উদাহরণ রয়্যাল আইকোলকাম্প। আমাদের কৃষি অনুশীলন, গবেষণা ও কৃষি-বাণিজ্যের সম্প্রসারণে এ প্রতিষ্ঠানের কর্ম-দর্শন জোগাতে পারে অসীম অনুপ্রেরণা।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা