শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২২

সবাই কি সাপের পাঁচ পা দেখেছে

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
সবাই কি সাপের পাঁচ পা দেখেছে

‘সাপের পাঁচ পা দেখা’ বলে একটি প্রবাদ আছে। অসম্ভব অথবা অবাস্তব বিষয় বোঝাতে এটি ব্যবহার করা হয়। কিন্তু বাস্তবতা অন্যরকম। গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে পা-ওয়ালা সাপের বাস্তবতা। তবে পাঁচ নয়, চার। ব্রাজিলে নতুন এক জীবাশ্মে চার পা-ওয়ালা প্রাণীর সন্ধান পাওয়া গেছে। গবেষক ড. ডেভ মাদটিল ১১০ মিলিয়ন বছরের পুরনো এ ফসিলকে সাপের পূর্বপুরুষ ভাবছেন। মানে পা-ওয়ালা সাপ এ ধরায় ছিল। তবে এটি আজ থেকে অকল্পনীয় দূরত্বের বিষয় এবং আমাদের প্রবচনের দ্যোতনাই আসলে বাস্তবতা। এ দ্যোতনায়ই সম্প্রতি সাপের পাঁচ পা দেখার মতো ঘটনা ঘটেছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। বিশ্ব মানবাধিকার দিবস ১০ ডিসেম্বর। এ উপলক্ষে ৬ ডিসেম্বর দেওয়া এ বিবৃতিতে ধান ভানতে শিবের গীতের মতো বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি টেনে আনা হয়েছে ঢাকার ১৫টি দূতাবাসের এক বিবৃতিতে। নিংবং অর্থাৎ বকলমের পক্ষে নিশান সই-প্রক্রিয়ায় জড়িত ব্যক্তিদের কাছেও পরিষ্কার, আমেরিকাসহ ১৫টি দেশ আসলে কী বলতে চায়। বিষয়টিকে ১৪ ডিসেম্বর অতি নগ্নভাবে জানান দিয়েছেন ১৫ দেশের মোড়ল  যুক্তরাষ্ট্রের ঢাকার রাষ্ট্রদূত পিটার হাস। ২০১৩ সালে গুম হওয়া বিএনপি নেতা সাজেদুল ইসলাম সুমনের বাসায় রাষ্ট্রদূত গিয়ে প্রায় ২৫ মিনিট অবস্থান করেছেন। নিঃসন্দেহে এ হচ্ছে বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক ধরনের অবাঞ্ছিত উসকানি। আবার ঘটনাস্থলে অনাহূতভাবে হাজির হন ‘মায়ের কান্না’ নামে একটি সংগঠনের ব্যানারে কতিপয় ব্যক্তি। ১৯৭৭ সালের ২ অক্টোবর বিমানবাহিনীতে বিদ্রোহ দমনের নামে সহস্রাধিক সদস্য গুমের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যদের সংগঠন ‘মায়ের কান্না’। তারা জিয়াউর রহমানের সামরিক সরকারের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ করেন। ৪৫ বছর আগে গুমের ঘটনা ও সামরিক শাসনামলে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে আন্তর্জাতিক তদন্ত দাবি করেন তারা। বোঝাই যাচ্ছে এর পেছনেও বাতাস আছে। সবার কাছেই অত্যন্ত পরিষ্কার বিএনপি নেতা সাজেদুল ইসলাম সুমনের বাসায় ঢাকার মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস যাওয়ার শানেন জুল। এ হচ্ছে নির্বাচন সামনে রেখে জট পাকানোর একটি কৌশল। বিদেশি এ অপকৌশল বিবেচনায় না নিয়ে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের কাছে স্মারকলিপি দেওয়া জরুরি বলে বোধ করল কারা? এ তো ফাঁদে পা দেওয়ার নামান্তর। ‘মায়ের কান্না’ সংগঠনটিকে পাঠিয়ে যে কোনো লাভ হয়নি তা বেশ পরিষ্কার করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল মোমেন। তিনি জানিয়েছেন, তার সঙ্গে দেখা করে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস। এই রাষ্ট্র্রদূতের উদ্দেশ্য পরিষ্কার। সেখানে কথিত মায়ের কান্নার ব্যানারে পিটার হাসের হাতে কেন বাংলাদেশের মাথায় মারার কুঠার তুলে দেওয়া হলো?

বলা বাহুল্য, দূতাবাসের বিবৃতি হচ্ছে সংশ্লিষ্ট ১৫ দেশের মেসেজ, যা যে-কোনো স্বাধীন দেশের জন্য চরম অশ্বস্তির। এ বিষয়ে সরকার দেশবাসীর মনোভাব প্রকাশও করেছে। কিন্তু সম্ভাব্য ফলাফল কী? যা নিয়ে নানান ধরনের আশঙ্কার কথা ভাবছে অভিজ্ঞ মহল। ধারণা করা হচ্ছে, নেকড়ে ও মেষ শাবকের গল্পের আদলে প্লট তৈরির অপচেষ্টা চলছে। গল্পে মেষশাবকের বিরুদ্ধে নেকড়ের পানি ঘোলা করার অভিযোগ ছিল। যদিও বাস্তবে তা করা ছিল অসম্ভব। কারণ নেকড়ের অবস্থান ছিল জলধারার ওপরের দিকে। এ যুক্তি মেষশাবক দেখিয়েছেও। কিন্তু কোনো ফায়দা হয়নি।

বিদেশি কোনো শক্তি কি বাংলাদেশের জন্য নেকড়ের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে? এ নিয়ে নানান ধরনের আশঙ্কা রয়েছে। এ ব্যাপারে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন যথার্থই বলেছেন, ‘অনেকে অবিশ্বাস করে বাংলাদেশ এত ভালো করল কেমনে? ভালো করছে সুতরাং ওদের দাবাইয়া রাখো। দাবাইয়া রাখতে হলে ওখানে কিছু সমস্যা তৈরি করতে হবে, অস্থিরতা সৃষ্টি করতে। যে দেশে অস্থিরতা হয়েছে, সে দেশ ধ্বংস হয়ে গেছে। লিবিয়ার দিকে তাকান। তারা অনেক ভালো ছিল, তারা ঋণ নিত না। অস্থিরতায় সব শেষ হয়ে যায়। অনেকে দেখছে, বাংলাদেশ ভালো করছে, তাই এদের আটকাও।’

আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী যে কথা বলেছেন, তা সাধারণভাবে অনেকেরই আশঙ্কার প্রতিফলন। এ আশঙ্কা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় মার্কিন রাষ্ট্রদূতের যাওয়া ও সেখানে ‘মায়ের কান্না’র ব্যানারে কতিপয় ব্যক্তির উপস্থিতি এবং দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের বক্তব্য-বিবৃতি। এর আগে গৌরচন্দ্রিকার মতো ঘটনা ঘটেছে ৬ ডিসেম্বর। ১০ ডিসেম্বর বিশ্ব মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে ৬ ডিসেম্বর যুক্তরাষ্ট্রসহ বাংলাদেশে অবস্থানরত ১৫টি পশ্চিমা দেশের দূতাবাস থেকে দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়- ‘অর্থপূর্ণ অংশগ্রহণ, সমতা, নিরাপত্তা ও অন্তর্ভুক্তিমূলক মানবিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য অনুসরণীয় মূল্যবোধ ও নীতি হিসেবে আমরা গণতান্ত্রিক শাসনকে সমর্থন ও উৎসাহিত করি। বিবৃতিতে আরও বলা হয়- আমরা বাংলাদেশের বন্ধু ও অংশীদার হিসেবে এ দেশের সাফল্যকে আরও উৎসাহিত করতে আগ্রহী এবং মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণার চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে অবাধ, সুষ্ঠু, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনী প্রক্রিয়ার গুরুত্ব পুনর্ব্যক্ত করছি।’ যেন তারা যাত্রাগানের বিবেক। এবং ধরাধামে এসেছেন অন্য কোনো গ্রহ থেকে। বিশ্ব মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে বিবৃতি আসতে পারত দিবসে অথবা দিবসের আগের দিন। কিন্তু বিবৃতিটি এসেছে চার দিন আগে। এবং নদীতীরে সূর্যাস্তের দৃশ্য রচনা করতে গিয়ে অপ্রাসঙ্গিকভাবে গরুর রচনা লেখার মতো ঘটনা ঘটেছে এ বিবৃতিতে। শুধু তাই নয়, এ ধারার হেনতেন পদের বিদেশি একাধিক ব্যক্তিও সিরিজ বিবৃতি দিয়েছেন। আর এসব সিরিজ বিবৃতির মূল কথা ১০ ডিসেম্বর বিএনপির সমাবেশ। যেন এ ছাড়া বিশ্বে আর কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু এসব বিবৃতির কোনো প্রভাব পড়েনি দৃশ্যত। সবকিছুই কি দৃশ্যমান হয়? আবার সবকিছুই কি আগের মতো ঘটে? এ প্রশ্নের উত্তর নেতিবাচক। আসলে কোনো কিছুই আগের মতো হয় না। আশঙ্কার বিষয় হচ্ছে এখানেই। অনেকেই মনে করেন, আগামী নির্বাচন কেন্দ্র করে জট পাকানোর অপচেষ্টা চলছে। এ অবস্থায় মার্কিন রাষ্ট্রদূতের কাছে স্মারকলিপি দেওয়া জরুরি বোধ করল কারা? এ তো ফাঁদে পা দেওয়ার মতো ঘটনা। ‘মায়ের কান্না’ নামের সংগঠনটিকে পাঠিয়ে ক্ষতি হওয়ার বিষয়টি তো বেশ পরিষ্কার করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল মোমেন। তিনি জানিয়েছেন, তার সঙ্গে দেখা করে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস।

সবাই জানেন বিশ্ববাস্তবতায় বাংলাদেশ একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে আছে। আর অবস্থানগত গুরুত্ব অনেক সময় বিপদ ডেকে আনতে পারে। আশঙ্কা করা হয়েছিল এবং অনেকেই আত্মঘাতী আশাও করছিলেন, ১০ ডিসেম্বর দেওয়া মার্কিন স্যাংশনের তালিকায় বাংলাদেশ থাকবে। এমনটি হয়নি। ফলে দেশবাসী খুশি। আর অতি খুশিতে ক্ষমতাসীন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বগল বাজাতে শুরু করে দিলেন। তাঁর  উচ্চারণ ‘সর্বশেষ আজ যুক্তরাষ্ট্র থেকে খবর এসেছে। গুড নিউজ ফর বাংলাদেশ, ব্যাড নিউজ ষড়যন্ত্রকারীদের জন্য। আজ বাংলাদেশের জন্য সুখবর। যুক্তরাষ্ট্র নয়টি দেশের ৪০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে ট্রেজারি নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। আল্লাহর রহমতে বাংলাদেশ সেখানে নেই।’ এদিকে ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস উপলক্ষে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, ‘দেশের মানুষ আগামী দিনে সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, অংশগ্রহণমূলক একটি নির্বাচনের মাধ্যমে এ দেশে গণতান্ত্রিক সরকার চায়, আন্তর্জাতিক শক্তিও তা-ই চায়।’ ড. মোশাররফ হয়তো মার্কিন রাষ্ট্রদূতসহ ১৫টি রাষ্ট্রের দূতাবাসের বিবৃতিকে দেববাণী হিসেবে বিবেচনা করেছেন। কিন্তু তিনি বিবেচনায় নেননি, বাংলাদেশের বিষয়ে বিদেশিদের এত ভালোবাসা উথলে ওঠার কারণ কী। বিএনপির শীর্ষস্থানীয় নেতা ড. মোশাররফ সম্ভবত রংধনুকে এলিট পেইন্ট ভাবার বিভ্রমে আক্রান্ত! তিনি তো আর হেলাল হাফিজের কবিতা পড়েননি, ‘তোমার গালে কালো তিল দেখে ছুঁতে যেতেই উড়ে গেল মাছি’। তা না হলে বুঝতেন, বিদেশি হস্তক্ষেপে কোনো অঘটন ঘটলে তাতে তাদের কোনো ফায়দা হবে না। হয় না। মীর জাফরের কি আখেরে ফায়দা হয়েছে? আর অন্য দেশের বিষয়ে আমেরিকার অতি আগ্রহের ফল শেষতক কী দাঁড়ায় তা তো ড. মোশাররফের জানার কথা। তার তো আরও বিবেচনায় নেওয়া প্রয়োজন, বাংলাদেশের জন্য বিপদ সাম্প্রতিক কোনো ঘটনা নয়। যে বিপদের শিকড় অনেক গভীরে। বিএনপির শীর্ষস্থানীয় নেতার বক্তব্যে মনে করার যথেষ্ট কারণ আছে। আমাদের দেশের নেতারা দৃশ্যপটের গভীরে না গিয়ে ললিপপ পাওয়ার খুশিতে ডগমগ হন! এদিকে একজন প্রভাবশালী তো আর এক ডিগ্রি সরেস। মার্কিন স্যাংশনের তালিকায় বাংলাদেশ না থাকায় তার মতো খুশি হতে পারলে আমিও খুব খুশি হতাম। কিন্তু পারছি না। আমার আশঙ্কা, আমেরিকা ভয়ংকর কোনো সিদ্ধান্তকে ভিত্তি দেওয়ার বাহানা করছে। ওই যে ‘আস্তিনের আড়ালে চাকু’ একটি প্রবচন আছে না? বাংলাদেশের জন্য যে কত চাকু শান দেওয়া হচ্ছে তা বলা কঠিন। আর মনে রাখা প্রয়োজন, বিশ্ববাস্তবতায় ষড়যন্ত্র ব্যক্তির বিরুদ্ধে হয় না, হয় রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে। বিভিন্ন সময় বিশ্বের আরও অনেক ঘটনার মতো আমাদের দেশে যার নগ্ন প্রকাশ ঘটেছে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। সেদিন কেবল বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয়নি, প্রকারান্তরে বাংলাদেশকেই হত্যা করা হয়েছিল। সেই বাংলাদেশ আবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে বঙ্গবন্ধুকন্যার বিচক্ষণতা ও পরিশ্রমে। এতে বাংলাদেশের মানুষ খুশি হলেও অনেক দেশের খুশি হওয়ার কোনো কারণ আছে কি?

অনেক সমস্যার মধ্যেও একখন্ড বাংলাদেশের মাথা উঁচু করে দাঁড়ানোর অব্যাহত ধারা অনেক রাষ্ট্রের চক্ষুশূল হওয়াই স্বাভাবিক। ফলে অতীতে কে শত্রু ছিল আর কে ছিল মিত্র, তা কিন্তু মুখ্য বিষয় নয়। প্রধান বিষয় হচ্ছে বর্তমান প্রবণতা এবং নিকট ও সুদূর ভবিষ্যৎ। বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন, ব্রিটিশশাসিত ভারতবর্ষ ১৯৪৭ সালে দুই দেশ হওয়ার সময় যে মানচিত্র নিয়ে আমরা কথিত রাষ্ট্র পাকিস্তানের অংশ হতে বাধ্য হয়েছি, সেখানেই বিষবৃক্ষের বীজ বপিত রয়েছে। পাকিস্তান সৃষ্টির সময় আমাদের মানচিত্র এমনভাবে রচিত হয়েছে যা এ অঞ্চলের মানুষের ললাটে দুর্ভোগ অনিবার্য করে দিয়েছে। এর সঙ্গে হয়তো ১৯৫৪ সালের বোম্বে প্ল্যান এবং ১৯৬২ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন চিঠিতে জওহরলাল নেহরুর বক্তব্য অন্যরকম বাস্তবতা হয়ে আছে।

সম্ভবত এ বাস্তবতা অনুধাবন করেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অলাদা রাষ্ট্রের স্বপ্ন দেখেছেন এবং স্বাধীন বাংলাদেশ বাস্তবায়ন করেছেন। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট স্বপ্ন শুষে নিয়েছে। এর পরও অদম্য বাংলাদেশ এগিয়েছে। কিন্তু কতদূর? যা বলা হয় এবং সাধারণভাবে দৃশ্যমান তাকেই একমাত্র চিত্র ভাবার কোনো কারণ নেই। বরং নানান ধরনের বিভাজন আমাদের ভিতর থেকে ফোকলা করে দিয়েছে বলে মনে করেন অনেকে। এর সঙ্গে আছে বিশ্ববাস্তবতায় বিভিন্ন শক্তিকেন্দ্রের স্বার্থের মাঝখানে অবস্থান। সামগ্রিক বিবেচনায় অনেকের ধারণা, আমেরিকা, চীন ও ভারতের স্বার্থের মাঝখানে পড়ে আমাদের অবস্থা শ্যাম রাখি না কুল রাখি!

লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

২৭ মিনিট আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

৩২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

৩৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা