শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২২

সবাই কি সাপের পাঁচ পা দেখেছে

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
সবাই কি সাপের পাঁচ পা দেখেছে

‘সাপের পাঁচ পা দেখা’ বলে একটি প্রবাদ আছে। অসম্ভব অথবা অবাস্তব বিষয় বোঝাতে এটি ব্যবহার করা হয়। কিন্তু বাস্তবতা অন্যরকম। গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে পা-ওয়ালা সাপের বাস্তবতা। তবে পাঁচ নয়, চার। ব্রাজিলে নতুন এক জীবাশ্মে চার পা-ওয়ালা প্রাণীর সন্ধান পাওয়া গেছে। গবেষক ড. ডেভ মাদটিল ১১০ মিলিয়ন বছরের পুরনো এ ফসিলকে সাপের পূর্বপুরুষ ভাবছেন। মানে পা-ওয়ালা সাপ এ ধরায় ছিল। তবে এটি আজ থেকে অকল্পনীয় দূরত্বের বিষয় এবং আমাদের প্রবচনের দ্যোতনাই আসলে বাস্তবতা। এ দ্যোতনায়ই সম্প্রতি সাপের পাঁচ পা দেখার মতো ঘটনা ঘটেছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। বিশ্ব মানবাধিকার দিবস ১০ ডিসেম্বর। এ উপলক্ষে ৬ ডিসেম্বর দেওয়া এ বিবৃতিতে ধান ভানতে শিবের গীতের মতো বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি টেনে আনা হয়েছে ঢাকার ১৫টি দূতাবাসের এক বিবৃতিতে। নিংবং অর্থাৎ বকলমের পক্ষে নিশান সই-প্রক্রিয়ায় জড়িত ব্যক্তিদের কাছেও পরিষ্কার, আমেরিকাসহ ১৫টি দেশ আসলে কী বলতে চায়। বিষয়টিকে ১৪ ডিসেম্বর অতি নগ্নভাবে জানান দিয়েছেন ১৫ দেশের মোড়ল  যুক্তরাষ্ট্রের ঢাকার রাষ্ট্রদূত পিটার হাস। ২০১৩ সালে গুম হওয়া বিএনপি নেতা সাজেদুল ইসলাম সুমনের বাসায় রাষ্ট্রদূত গিয়ে প্রায় ২৫ মিনিট অবস্থান করেছেন। নিঃসন্দেহে এ হচ্ছে বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক ধরনের অবাঞ্ছিত উসকানি। আবার ঘটনাস্থলে অনাহূতভাবে হাজির হন ‘মায়ের কান্না’ নামে একটি সংগঠনের ব্যানারে কতিপয় ব্যক্তি। ১৯৭৭ সালের ২ অক্টোবর বিমানবাহিনীতে বিদ্রোহ দমনের নামে সহস্রাধিক সদস্য গুমের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যদের সংগঠন ‘মায়ের কান্না’। তারা জিয়াউর রহমানের সামরিক সরকারের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ করেন। ৪৫ বছর আগে গুমের ঘটনা ও সামরিক শাসনামলে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে আন্তর্জাতিক তদন্ত দাবি করেন তারা। বোঝাই যাচ্ছে এর পেছনেও বাতাস আছে। সবার কাছেই অত্যন্ত পরিষ্কার বিএনপি নেতা সাজেদুল ইসলাম সুমনের বাসায় ঢাকার মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস যাওয়ার শানেন জুল। এ হচ্ছে নির্বাচন সামনে রেখে জট পাকানোর একটি কৌশল। বিদেশি এ অপকৌশল বিবেচনায় না নিয়ে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের কাছে স্মারকলিপি দেওয়া জরুরি বলে বোধ করল কারা? এ তো ফাঁদে পা দেওয়ার নামান্তর। ‘মায়ের কান্না’ সংগঠনটিকে পাঠিয়ে যে কোনো লাভ হয়নি তা বেশ পরিষ্কার করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল মোমেন। তিনি জানিয়েছেন, তার সঙ্গে দেখা করে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস। এই রাষ্ট্র্রদূতের উদ্দেশ্য পরিষ্কার। সেখানে কথিত মায়ের কান্নার ব্যানারে পিটার হাসের হাতে কেন বাংলাদেশের মাথায় মারার কুঠার তুলে দেওয়া হলো?

বলা বাহুল্য, দূতাবাসের বিবৃতি হচ্ছে সংশ্লিষ্ট ১৫ দেশের মেসেজ, যা যে-কোনো স্বাধীন দেশের জন্য চরম অশ্বস্তির। এ বিষয়ে সরকার দেশবাসীর মনোভাব প্রকাশও করেছে। কিন্তু সম্ভাব্য ফলাফল কী? যা নিয়ে নানান ধরনের আশঙ্কার কথা ভাবছে অভিজ্ঞ মহল। ধারণা করা হচ্ছে, নেকড়ে ও মেষ শাবকের গল্পের আদলে প্লট তৈরির অপচেষ্টা চলছে। গল্পে মেষশাবকের বিরুদ্ধে নেকড়ের পানি ঘোলা করার অভিযোগ ছিল। যদিও বাস্তবে তা করা ছিল অসম্ভব। কারণ নেকড়ের অবস্থান ছিল জলধারার ওপরের দিকে। এ যুক্তি মেষশাবক দেখিয়েছেও। কিন্তু কোনো ফায়দা হয়নি।

বিদেশি কোনো শক্তি কি বাংলাদেশের জন্য নেকড়ের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে? এ নিয়ে নানান ধরনের আশঙ্কা রয়েছে। এ ব্যাপারে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন যথার্থই বলেছেন, ‘অনেকে অবিশ্বাস করে বাংলাদেশ এত ভালো করল কেমনে? ভালো করছে সুতরাং ওদের দাবাইয়া রাখো। দাবাইয়া রাখতে হলে ওখানে কিছু সমস্যা তৈরি করতে হবে, অস্থিরতা সৃষ্টি করতে। যে দেশে অস্থিরতা হয়েছে, সে দেশ ধ্বংস হয়ে গেছে। লিবিয়ার দিকে তাকান। তারা অনেক ভালো ছিল, তারা ঋণ নিত না। অস্থিরতায় সব শেষ হয়ে যায়। অনেকে দেখছে, বাংলাদেশ ভালো করছে, তাই এদের আটকাও।’

আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী যে কথা বলেছেন, তা সাধারণভাবে অনেকেরই আশঙ্কার প্রতিফলন। এ আশঙ্কা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় মার্কিন রাষ্ট্রদূতের যাওয়া ও সেখানে ‘মায়ের কান্না’র ব্যানারে কতিপয় ব্যক্তির উপস্থিতি এবং দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের বক্তব্য-বিবৃতি। এর আগে গৌরচন্দ্রিকার মতো ঘটনা ঘটেছে ৬ ডিসেম্বর। ১০ ডিসেম্বর বিশ্ব মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে ৬ ডিসেম্বর যুক্তরাষ্ট্রসহ বাংলাদেশে অবস্থানরত ১৫টি পশ্চিমা দেশের দূতাবাস থেকে দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়- ‘অর্থপূর্ণ অংশগ্রহণ, সমতা, নিরাপত্তা ও অন্তর্ভুক্তিমূলক মানবিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য অনুসরণীয় মূল্যবোধ ও নীতি হিসেবে আমরা গণতান্ত্রিক শাসনকে সমর্থন ও উৎসাহিত করি। বিবৃতিতে আরও বলা হয়- আমরা বাংলাদেশের বন্ধু ও অংশীদার হিসেবে এ দেশের সাফল্যকে আরও উৎসাহিত করতে আগ্রহী এবং মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণার চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে অবাধ, সুষ্ঠু, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনী প্রক্রিয়ার গুরুত্ব পুনর্ব্যক্ত করছি।’ যেন তারা যাত্রাগানের বিবেক। এবং ধরাধামে এসেছেন অন্য কোনো গ্রহ থেকে। বিশ্ব মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে বিবৃতি আসতে পারত দিবসে অথবা দিবসের আগের দিন। কিন্তু বিবৃতিটি এসেছে চার দিন আগে। এবং নদীতীরে সূর্যাস্তের দৃশ্য রচনা করতে গিয়ে অপ্রাসঙ্গিকভাবে গরুর রচনা লেখার মতো ঘটনা ঘটেছে এ বিবৃতিতে। শুধু তাই নয়, এ ধারার হেনতেন পদের বিদেশি একাধিক ব্যক্তিও সিরিজ বিবৃতি দিয়েছেন। আর এসব সিরিজ বিবৃতির মূল কথা ১০ ডিসেম্বর বিএনপির সমাবেশ। যেন এ ছাড়া বিশ্বে আর কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু এসব বিবৃতির কোনো প্রভাব পড়েনি দৃশ্যত। সবকিছুই কি দৃশ্যমান হয়? আবার সবকিছুই কি আগের মতো ঘটে? এ প্রশ্নের উত্তর নেতিবাচক। আসলে কোনো কিছুই আগের মতো হয় না। আশঙ্কার বিষয় হচ্ছে এখানেই। অনেকেই মনে করেন, আগামী নির্বাচন কেন্দ্র করে জট পাকানোর অপচেষ্টা চলছে। এ অবস্থায় মার্কিন রাষ্ট্রদূতের কাছে স্মারকলিপি দেওয়া জরুরি বোধ করল কারা? এ তো ফাঁদে পা দেওয়ার মতো ঘটনা। ‘মায়ের কান্না’ নামের সংগঠনটিকে পাঠিয়ে ক্ষতি হওয়ার বিষয়টি তো বেশ পরিষ্কার করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল মোমেন। তিনি জানিয়েছেন, তার সঙ্গে দেখা করে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস।

সবাই জানেন বিশ্ববাস্তবতায় বাংলাদেশ একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে আছে। আর অবস্থানগত গুরুত্ব অনেক সময় বিপদ ডেকে আনতে পারে। আশঙ্কা করা হয়েছিল এবং অনেকেই আত্মঘাতী আশাও করছিলেন, ১০ ডিসেম্বর দেওয়া মার্কিন স্যাংশনের তালিকায় বাংলাদেশ থাকবে। এমনটি হয়নি। ফলে দেশবাসী খুশি। আর অতি খুশিতে ক্ষমতাসীন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বগল বাজাতে শুরু করে দিলেন। তাঁর  উচ্চারণ ‘সর্বশেষ আজ যুক্তরাষ্ট্র থেকে খবর এসেছে। গুড নিউজ ফর বাংলাদেশ, ব্যাড নিউজ ষড়যন্ত্রকারীদের জন্য। আজ বাংলাদেশের জন্য সুখবর। যুক্তরাষ্ট্র নয়টি দেশের ৪০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে ট্রেজারি নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। আল্লাহর রহমতে বাংলাদেশ সেখানে নেই।’ এদিকে ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস উপলক্ষে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, ‘দেশের মানুষ আগামী দিনে সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, অংশগ্রহণমূলক একটি নির্বাচনের মাধ্যমে এ দেশে গণতান্ত্রিক সরকার চায়, আন্তর্জাতিক শক্তিও তা-ই চায়।’ ড. মোশাররফ হয়তো মার্কিন রাষ্ট্রদূতসহ ১৫টি রাষ্ট্রের দূতাবাসের বিবৃতিকে দেববাণী হিসেবে বিবেচনা করেছেন। কিন্তু তিনি বিবেচনায় নেননি, বাংলাদেশের বিষয়ে বিদেশিদের এত ভালোবাসা উথলে ওঠার কারণ কী। বিএনপির শীর্ষস্থানীয় নেতা ড. মোশাররফ সম্ভবত রংধনুকে এলিট পেইন্ট ভাবার বিভ্রমে আক্রান্ত! তিনি তো আর হেলাল হাফিজের কবিতা পড়েননি, ‘তোমার গালে কালো তিল দেখে ছুঁতে যেতেই উড়ে গেল মাছি’। তা না হলে বুঝতেন, বিদেশি হস্তক্ষেপে কোনো অঘটন ঘটলে তাতে তাদের কোনো ফায়দা হবে না। হয় না। মীর জাফরের কি আখেরে ফায়দা হয়েছে? আর অন্য দেশের বিষয়ে আমেরিকার অতি আগ্রহের ফল শেষতক কী দাঁড়ায় তা তো ড. মোশাররফের জানার কথা। তার তো আরও বিবেচনায় নেওয়া প্রয়োজন, বাংলাদেশের জন্য বিপদ সাম্প্রতিক কোনো ঘটনা নয়। যে বিপদের শিকড় অনেক গভীরে। বিএনপির শীর্ষস্থানীয় নেতার বক্তব্যে মনে করার যথেষ্ট কারণ আছে। আমাদের দেশের নেতারা দৃশ্যপটের গভীরে না গিয়ে ললিপপ পাওয়ার খুশিতে ডগমগ হন! এদিকে একজন প্রভাবশালী তো আর এক ডিগ্রি সরেস। মার্কিন স্যাংশনের তালিকায় বাংলাদেশ না থাকায় তার মতো খুশি হতে পারলে আমিও খুব খুশি হতাম। কিন্তু পারছি না। আমার আশঙ্কা, আমেরিকা ভয়ংকর কোনো সিদ্ধান্তকে ভিত্তি দেওয়ার বাহানা করছে। ওই যে ‘আস্তিনের আড়ালে চাকু’ একটি প্রবচন আছে না? বাংলাদেশের জন্য যে কত চাকু শান দেওয়া হচ্ছে তা বলা কঠিন। আর মনে রাখা প্রয়োজন, বিশ্ববাস্তবতায় ষড়যন্ত্র ব্যক্তির বিরুদ্ধে হয় না, হয় রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে। বিভিন্ন সময় বিশ্বের আরও অনেক ঘটনার মতো আমাদের দেশে যার নগ্ন প্রকাশ ঘটেছে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। সেদিন কেবল বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয়নি, প্রকারান্তরে বাংলাদেশকেই হত্যা করা হয়েছিল। সেই বাংলাদেশ আবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে বঙ্গবন্ধুকন্যার বিচক্ষণতা ও পরিশ্রমে। এতে বাংলাদেশের মানুষ খুশি হলেও অনেক দেশের খুশি হওয়ার কোনো কারণ আছে কি?

অনেক সমস্যার মধ্যেও একখন্ড বাংলাদেশের মাথা উঁচু করে দাঁড়ানোর অব্যাহত ধারা অনেক রাষ্ট্রের চক্ষুশূল হওয়াই স্বাভাবিক। ফলে অতীতে কে শত্রু ছিল আর কে ছিল মিত্র, তা কিন্তু মুখ্য বিষয় নয়। প্রধান বিষয় হচ্ছে বর্তমান প্রবণতা এবং নিকট ও সুদূর ভবিষ্যৎ। বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন, ব্রিটিশশাসিত ভারতবর্ষ ১৯৪৭ সালে দুই দেশ হওয়ার সময় যে মানচিত্র নিয়ে আমরা কথিত রাষ্ট্র পাকিস্তানের অংশ হতে বাধ্য হয়েছি, সেখানেই বিষবৃক্ষের বীজ বপিত রয়েছে। পাকিস্তান সৃষ্টির সময় আমাদের মানচিত্র এমনভাবে রচিত হয়েছে যা এ অঞ্চলের মানুষের ললাটে দুর্ভোগ অনিবার্য করে দিয়েছে। এর সঙ্গে হয়তো ১৯৫৪ সালের বোম্বে প্ল্যান এবং ১৯৬২ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন চিঠিতে জওহরলাল নেহরুর বক্তব্য অন্যরকম বাস্তবতা হয়ে আছে।

সম্ভবত এ বাস্তবতা অনুধাবন করেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অলাদা রাষ্ট্রের স্বপ্ন দেখেছেন এবং স্বাধীন বাংলাদেশ বাস্তবায়ন করেছেন। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট স্বপ্ন শুষে নিয়েছে। এর পরও অদম্য বাংলাদেশ এগিয়েছে। কিন্তু কতদূর? যা বলা হয় এবং সাধারণভাবে দৃশ্যমান তাকেই একমাত্র চিত্র ভাবার কোনো কারণ নেই। বরং নানান ধরনের বিভাজন আমাদের ভিতর থেকে ফোকলা করে দিয়েছে বলে মনে করেন অনেকে। এর সঙ্গে আছে বিশ্ববাস্তবতায় বিভিন্ন শক্তিকেন্দ্রের স্বার্থের মাঝখানে অবস্থান। সামগ্রিক বিবেচনায় অনেকের ধারণা, আমেরিকা, চীন ও ভারতের স্বার্থের মাঝখানে পড়ে আমাদের অবস্থা শ্যাম রাখি না কুল রাখি!

লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

২৩ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল রাজধানী জাকার্তা: জাতিসংঘের প্রতিবেদন

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
যশোরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ভূমিকম্প সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

১৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

২০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

২৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

৩৮ মিনিট আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা