শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২২

সবাই কি সাপের পাঁচ পা দেখেছে

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
সবাই কি সাপের পাঁচ পা দেখেছে

‘সাপের পাঁচ পা দেখা’ বলে একটি প্রবাদ আছে। অসম্ভব অথবা অবাস্তব বিষয় বোঝাতে এটি ব্যবহার করা হয়। কিন্তু বাস্তবতা অন্যরকম। গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে পা-ওয়ালা সাপের বাস্তবতা। তবে পাঁচ নয়, চার। ব্রাজিলে নতুন এক জীবাশ্মে চার পা-ওয়ালা প্রাণীর সন্ধান পাওয়া গেছে। গবেষক ড. ডেভ মাদটিল ১১০ মিলিয়ন বছরের পুরনো এ ফসিলকে সাপের পূর্বপুরুষ ভাবছেন। মানে পা-ওয়ালা সাপ এ ধরায় ছিল। তবে এটি আজ থেকে অকল্পনীয় দূরত্বের বিষয় এবং আমাদের প্রবচনের দ্যোতনাই আসলে বাস্তবতা। এ দ্যোতনায়ই সম্প্রতি সাপের পাঁচ পা দেখার মতো ঘটনা ঘটেছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। বিশ্ব মানবাধিকার দিবস ১০ ডিসেম্বর। এ উপলক্ষে ৬ ডিসেম্বর দেওয়া এ বিবৃতিতে ধান ভানতে শিবের গীতের মতো বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি টেনে আনা হয়েছে ঢাকার ১৫টি দূতাবাসের এক বিবৃতিতে। নিংবং অর্থাৎ বকলমের পক্ষে নিশান সই-প্রক্রিয়ায় জড়িত ব্যক্তিদের কাছেও পরিষ্কার, আমেরিকাসহ ১৫টি দেশ আসলে কী বলতে চায়। বিষয়টিকে ১৪ ডিসেম্বর অতি নগ্নভাবে জানান দিয়েছেন ১৫ দেশের মোড়ল  যুক্তরাষ্ট্রের ঢাকার রাষ্ট্রদূত পিটার হাস। ২০১৩ সালে গুম হওয়া বিএনপি নেতা সাজেদুল ইসলাম সুমনের বাসায় রাষ্ট্রদূত গিয়ে প্রায় ২৫ মিনিট অবস্থান করেছেন। নিঃসন্দেহে এ হচ্ছে বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক ধরনের অবাঞ্ছিত উসকানি। আবার ঘটনাস্থলে অনাহূতভাবে হাজির হন ‘মায়ের কান্না’ নামে একটি সংগঠনের ব্যানারে কতিপয় ব্যক্তি। ১৯৭৭ সালের ২ অক্টোবর বিমানবাহিনীতে বিদ্রোহ দমনের নামে সহস্রাধিক সদস্য গুমের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যদের সংগঠন ‘মায়ের কান্না’। তারা জিয়াউর রহমানের সামরিক সরকারের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ করেন। ৪৫ বছর আগে গুমের ঘটনা ও সামরিক শাসনামলে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে আন্তর্জাতিক তদন্ত দাবি করেন তারা। বোঝাই যাচ্ছে এর পেছনেও বাতাস আছে। সবার কাছেই অত্যন্ত পরিষ্কার বিএনপি নেতা সাজেদুল ইসলাম সুমনের বাসায় ঢাকার মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস যাওয়ার শানেন জুল। এ হচ্ছে নির্বাচন সামনে রেখে জট পাকানোর একটি কৌশল। বিদেশি এ অপকৌশল বিবেচনায় না নিয়ে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের কাছে স্মারকলিপি দেওয়া জরুরি বলে বোধ করল কারা? এ তো ফাঁদে পা দেওয়ার নামান্তর। ‘মায়ের কান্না’ সংগঠনটিকে পাঠিয়ে যে কোনো লাভ হয়নি তা বেশ পরিষ্কার করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল মোমেন। তিনি জানিয়েছেন, তার সঙ্গে দেখা করে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস। এই রাষ্ট্র্রদূতের উদ্দেশ্য পরিষ্কার। সেখানে কথিত মায়ের কান্নার ব্যানারে পিটার হাসের হাতে কেন বাংলাদেশের মাথায় মারার কুঠার তুলে দেওয়া হলো?

বলা বাহুল্য, দূতাবাসের বিবৃতি হচ্ছে সংশ্লিষ্ট ১৫ দেশের মেসেজ, যা যে-কোনো স্বাধীন দেশের জন্য চরম অশ্বস্তির। এ বিষয়ে সরকার দেশবাসীর মনোভাব প্রকাশও করেছে। কিন্তু সম্ভাব্য ফলাফল কী? যা নিয়ে নানান ধরনের আশঙ্কার কথা ভাবছে অভিজ্ঞ মহল। ধারণা করা হচ্ছে, নেকড়ে ও মেষ শাবকের গল্পের আদলে প্লট তৈরির অপচেষ্টা চলছে। গল্পে মেষশাবকের বিরুদ্ধে নেকড়ের পানি ঘোলা করার অভিযোগ ছিল। যদিও বাস্তবে তা করা ছিল অসম্ভব। কারণ নেকড়ের অবস্থান ছিল জলধারার ওপরের দিকে। এ যুক্তি মেষশাবক দেখিয়েছেও। কিন্তু কোনো ফায়দা হয়নি।

বিদেশি কোনো শক্তি কি বাংলাদেশের জন্য নেকড়ের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে? এ নিয়ে নানান ধরনের আশঙ্কা রয়েছে। এ ব্যাপারে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন যথার্থই বলেছেন, ‘অনেকে অবিশ্বাস করে বাংলাদেশ এত ভালো করল কেমনে? ভালো করছে সুতরাং ওদের দাবাইয়া রাখো। দাবাইয়া রাখতে হলে ওখানে কিছু সমস্যা তৈরি করতে হবে, অস্থিরতা সৃষ্টি করতে। যে দেশে অস্থিরতা হয়েছে, সে দেশ ধ্বংস হয়ে গেছে। লিবিয়ার দিকে তাকান। তারা অনেক ভালো ছিল, তারা ঋণ নিত না। অস্থিরতায় সব শেষ হয়ে যায়। অনেকে দেখছে, বাংলাদেশ ভালো করছে, তাই এদের আটকাও।’

আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী যে কথা বলেছেন, তা সাধারণভাবে অনেকেরই আশঙ্কার প্রতিফলন। এ আশঙ্কা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় মার্কিন রাষ্ট্রদূতের যাওয়া ও সেখানে ‘মায়ের কান্না’র ব্যানারে কতিপয় ব্যক্তির উপস্থিতি এবং দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের বক্তব্য-বিবৃতি। এর আগে গৌরচন্দ্রিকার মতো ঘটনা ঘটেছে ৬ ডিসেম্বর। ১০ ডিসেম্বর বিশ্ব মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে ৬ ডিসেম্বর যুক্তরাষ্ট্রসহ বাংলাদেশে অবস্থানরত ১৫টি পশ্চিমা দেশের দূতাবাস থেকে দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়- ‘অর্থপূর্ণ অংশগ্রহণ, সমতা, নিরাপত্তা ও অন্তর্ভুক্তিমূলক মানবিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য অনুসরণীয় মূল্যবোধ ও নীতি হিসেবে আমরা গণতান্ত্রিক শাসনকে সমর্থন ও উৎসাহিত করি। বিবৃতিতে আরও বলা হয়- আমরা বাংলাদেশের বন্ধু ও অংশীদার হিসেবে এ দেশের সাফল্যকে আরও উৎসাহিত করতে আগ্রহী এবং মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণার চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে অবাধ, সুষ্ঠু, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনী প্রক্রিয়ার গুরুত্ব পুনর্ব্যক্ত করছি।’ যেন তারা যাত্রাগানের বিবেক। এবং ধরাধামে এসেছেন অন্য কোনো গ্রহ থেকে। বিশ্ব মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে বিবৃতি আসতে পারত দিবসে অথবা দিবসের আগের দিন। কিন্তু বিবৃতিটি এসেছে চার দিন আগে। এবং নদীতীরে সূর্যাস্তের দৃশ্য রচনা করতে গিয়ে অপ্রাসঙ্গিকভাবে গরুর রচনা লেখার মতো ঘটনা ঘটেছে এ বিবৃতিতে। শুধু তাই নয়, এ ধারার হেনতেন পদের বিদেশি একাধিক ব্যক্তিও সিরিজ বিবৃতি দিয়েছেন। আর এসব সিরিজ বিবৃতির মূল কথা ১০ ডিসেম্বর বিএনপির সমাবেশ। যেন এ ছাড়া বিশ্বে আর কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু এসব বিবৃতির কোনো প্রভাব পড়েনি দৃশ্যত। সবকিছুই কি দৃশ্যমান হয়? আবার সবকিছুই কি আগের মতো ঘটে? এ প্রশ্নের উত্তর নেতিবাচক। আসলে কোনো কিছুই আগের মতো হয় না। আশঙ্কার বিষয় হচ্ছে এখানেই। অনেকেই মনে করেন, আগামী নির্বাচন কেন্দ্র করে জট পাকানোর অপচেষ্টা চলছে। এ অবস্থায় মার্কিন রাষ্ট্রদূতের কাছে স্মারকলিপি দেওয়া জরুরি বোধ করল কারা? এ তো ফাঁদে পা দেওয়ার মতো ঘটনা। ‘মায়ের কান্না’ নামের সংগঠনটিকে পাঠিয়ে ক্ষতি হওয়ার বিষয়টি তো বেশ পরিষ্কার করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল মোমেন। তিনি জানিয়েছেন, তার সঙ্গে দেখা করে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস।

সবাই জানেন বিশ্ববাস্তবতায় বাংলাদেশ একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে আছে। আর অবস্থানগত গুরুত্ব অনেক সময় বিপদ ডেকে আনতে পারে। আশঙ্কা করা হয়েছিল এবং অনেকেই আত্মঘাতী আশাও করছিলেন, ১০ ডিসেম্বর দেওয়া মার্কিন স্যাংশনের তালিকায় বাংলাদেশ থাকবে। এমনটি হয়নি। ফলে দেশবাসী খুশি। আর অতি খুশিতে ক্ষমতাসীন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বগল বাজাতে শুরু করে দিলেন। তাঁর  উচ্চারণ ‘সর্বশেষ আজ যুক্তরাষ্ট্র থেকে খবর এসেছে। গুড নিউজ ফর বাংলাদেশ, ব্যাড নিউজ ষড়যন্ত্রকারীদের জন্য। আজ বাংলাদেশের জন্য সুখবর। যুক্তরাষ্ট্র নয়টি দেশের ৪০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে ট্রেজারি নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। আল্লাহর রহমতে বাংলাদেশ সেখানে নেই।’ এদিকে ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস উপলক্ষে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, ‘দেশের মানুষ আগামী দিনে সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, অংশগ্রহণমূলক একটি নির্বাচনের মাধ্যমে এ দেশে গণতান্ত্রিক সরকার চায়, আন্তর্জাতিক শক্তিও তা-ই চায়।’ ড. মোশাররফ হয়তো মার্কিন রাষ্ট্রদূতসহ ১৫টি রাষ্ট্রের দূতাবাসের বিবৃতিকে দেববাণী হিসেবে বিবেচনা করেছেন। কিন্তু তিনি বিবেচনায় নেননি, বাংলাদেশের বিষয়ে বিদেশিদের এত ভালোবাসা উথলে ওঠার কারণ কী। বিএনপির শীর্ষস্থানীয় নেতা ড. মোশাররফ সম্ভবত রংধনুকে এলিট পেইন্ট ভাবার বিভ্রমে আক্রান্ত! তিনি তো আর হেলাল হাফিজের কবিতা পড়েননি, ‘তোমার গালে কালো তিল দেখে ছুঁতে যেতেই উড়ে গেল মাছি’। তা না হলে বুঝতেন, বিদেশি হস্তক্ষেপে কোনো অঘটন ঘটলে তাতে তাদের কোনো ফায়দা হবে না। হয় না। মীর জাফরের কি আখেরে ফায়দা হয়েছে? আর অন্য দেশের বিষয়ে আমেরিকার অতি আগ্রহের ফল শেষতক কী দাঁড়ায় তা তো ড. মোশাররফের জানার কথা। তার তো আরও বিবেচনায় নেওয়া প্রয়োজন, বাংলাদেশের জন্য বিপদ সাম্প্রতিক কোনো ঘটনা নয়। যে বিপদের শিকড় অনেক গভীরে। বিএনপির শীর্ষস্থানীয় নেতার বক্তব্যে মনে করার যথেষ্ট কারণ আছে। আমাদের দেশের নেতারা দৃশ্যপটের গভীরে না গিয়ে ললিপপ পাওয়ার খুশিতে ডগমগ হন! এদিকে একজন প্রভাবশালী তো আর এক ডিগ্রি সরেস। মার্কিন স্যাংশনের তালিকায় বাংলাদেশ না থাকায় তার মতো খুশি হতে পারলে আমিও খুব খুশি হতাম। কিন্তু পারছি না। আমার আশঙ্কা, আমেরিকা ভয়ংকর কোনো সিদ্ধান্তকে ভিত্তি দেওয়ার বাহানা করছে। ওই যে ‘আস্তিনের আড়ালে চাকু’ একটি প্রবচন আছে না? বাংলাদেশের জন্য যে কত চাকু শান দেওয়া হচ্ছে তা বলা কঠিন। আর মনে রাখা প্রয়োজন, বিশ্ববাস্তবতায় ষড়যন্ত্র ব্যক্তির বিরুদ্ধে হয় না, হয় রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে। বিভিন্ন সময় বিশ্বের আরও অনেক ঘটনার মতো আমাদের দেশে যার নগ্ন প্রকাশ ঘটেছে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। সেদিন কেবল বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয়নি, প্রকারান্তরে বাংলাদেশকেই হত্যা করা হয়েছিল। সেই বাংলাদেশ আবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে বঙ্গবন্ধুকন্যার বিচক্ষণতা ও পরিশ্রমে। এতে বাংলাদেশের মানুষ খুশি হলেও অনেক দেশের খুশি হওয়ার কোনো কারণ আছে কি?

অনেক সমস্যার মধ্যেও একখন্ড বাংলাদেশের মাথা উঁচু করে দাঁড়ানোর অব্যাহত ধারা অনেক রাষ্ট্রের চক্ষুশূল হওয়াই স্বাভাবিক। ফলে অতীতে কে শত্রু ছিল আর কে ছিল মিত্র, তা কিন্তু মুখ্য বিষয় নয়। প্রধান বিষয় হচ্ছে বর্তমান প্রবণতা এবং নিকট ও সুদূর ভবিষ্যৎ। বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন, ব্রিটিশশাসিত ভারতবর্ষ ১৯৪৭ সালে দুই দেশ হওয়ার সময় যে মানচিত্র নিয়ে আমরা কথিত রাষ্ট্র পাকিস্তানের অংশ হতে বাধ্য হয়েছি, সেখানেই বিষবৃক্ষের বীজ বপিত রয়েছে। পাকিস্তান সৃষ্টির সময় আমাদের মানচিত্র এমনভাবে রচিত হয়েছে যা এ অঞ্চলের মানুষের ললাটে দুর্ভোগ অনিবার্য করে দিয়েছে। এর সঙ্গে হয়তো ১৯৫৪ সালের বোম্বে প্ল্যান এবং ১৯৬২ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন চিঠিতে জওহরলাল নেহরুর বক্তব্য অন্যরকম বাস্তবতা হয়ে আছে।

সম্ভবত এ বাস্তবতা অনুধাবন করেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অলাদা রাষ্ট্রের স্বপ্ন দেখেছেন এবং স্বাধীন বাংলাদেশ বাস্তবায়ন করেছেন। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট স্বপ্ন শুষে নিয়েছে। এর পরও অদম্য বাংলাদেশ এগিয়েছে। কিন্তু কতদূর? যা বলা হয় এবং সাধারণভাবে দৃশ্যমান তাকেই একমাত্র চিত্র ভাবার কোনো কারণ নেই। বরং নানান ধরনের বিভাজন আমাদের ভিতর থেকে ফোকলা করে দিয়েছে বলে মনে করেন অনেকে। এর সঙ্গে আছে বিশ্ববাস্তবতায় বিভিন্ন শক্তিকেন্দ্রের স্বার্থের মাঝখানে অবস্থান। সামগ্রিক বিবেচনায় অনেকের ধারণা, আমেরিকা, চীন ও ভারতের স্বার্থের মাঝখানে পড়ে আমাদের অবস্থা শ্যাম রাখি না কুল রাখি!

লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে
লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

৫৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা