শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২২

সবাই কি সাপের পাঁচ পা দেখেছে

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
সবাই কি সাপের পাঁচ পা দেখেছে

‘সাপের পাঁচ পা দেখা’ বলে একটি প্রবাদ আছে। অসম্ভব অথবা অবাস্তব বিষয় বোঝাতে এটি ব্যবহার করা হয়। কিন্তু বাস্তবতা অন্যরকম। গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে পা-ওয়ালা সাপের বাস্তবতা। তবে পাঁচ নয়, চার। ব্রাজিলে নতুন এক জীবাশ্মে চার পা-ওয়ালা প্রাণীর সন্ধান পাওয়া গেছে। গবেষক ড. ডেভ মাদটিল ১১০ মিলিয়ন বছরের পুরনো এ ফসিলকে সাপের পূর্বপুরুষ ভাবছেন। মানে পা-ওয়ালা সাপ এ ধরায় ছিল। তবে এটি আজ থেকে অকল্পনীয় দূরত্বের বিষয় এবং আমাদের প্রবচনের দ্যোতনাই আসলে বাস্তবতা। এ দ্যোতনায়ই সম্প্রতি সাপের পাঁচ পা দেখার মতো ঘটনা ঘটেছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। বিশ্ব মানবাধিকার দিবস ১০ ডিসেম্বর। এ উপলক্ষে ৬ ডিসেম্বর দেওয়া এ বিবৃতিতে ধান ভানতে শিবের গীতের মতো বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি টেনে আনা হয়েছে ঢাকার ১৫টি দূতাবাসের এক বিবৃতিতে। নিংবং অর্থাৎ বকলমের পক্ষে নিশান সই-প্রক্রিয়ায় জড়িত ব্যক্তিদের কাছেও পরিষ্কার, আমেরিকাসহ ১৫টি দেশ আসলে কী বলতে চায়। বিষয়টিকে ১৪ ডিসেম্বর অতি নগ্নভাবে জানান দিয়েছেন ১৫ দেশের মোড়ল  যুক্তরাষ্ট্রের ঢাকার রাষ্ট্রদূত পিটার হাস। ২০১৩ সালে গুম হওয়া বিএনপি নেতা সাজেদুল ইসলাম সুমনের বাসায় রাষ্ট্রদূত গিয়ে প্রায় ২৫ মিনিট অবস্থান করেছেন। নিঃসন্দেহে এ হচ্ছে বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক ধরনের অবাঞ্ছিত উসকানি। আবার ঘটনাস্থলে অনাহূতভাবে হাজির হন ‘মায়ের কান্না’ নামে একটি সংগঠনের ব্যানারে কতিপয় ব্যক্তি। ১৯৭৭ সালের ২ অক্টোবর বিমানবাহিনীতে বিদ্রোহ দমনের নামে সহস্রাধিক সদস্য গুমের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যদের সংগঠন ‘মায়ের কান্না’। তারা জিয়াউর রহমানের সামরিক সরকারের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ করেন। ৪৫ বছর আগে গুমের ঘটনা ও সামরিক শাসনামলে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে আন্তর্জাতিক তদন্ত দাবি করেন তারা। বোঝাই যাচ্ছে এর পেছনেও বাতাস আছে। সবার কাছেই অত্যন্ত পরিষ্কার বিএনপি নেতা সাজেদুল ইসলাম সুমনের বাসায় ঢাকার মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস যাওয়ার শানেন জুল। এ হচ্ছে নির্বাচন সামনে রেখে জট পাকানোর একটি কৌশল। বিদেশি এ অপকৌশল বিবেচনায় না নিয়ে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের কাছে স্মারকলিপি দেওয়া জরুরি বলে বোধ করল কারা? এ তো ফাঁদে পা দেওয়ার নামান্তর। ‘মায়ের কান্না’ সংগঠনটিকে পাঠিয়ে যে কোনো লাভ হয়নি তা বেশ পরিষ্কার করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল মোমেন। তিনি জানিয়েছেন, তার সঙ্গে দেখা করে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস। এই রাষ্ট্র্রদূতের উদ্দেশ্য পরিষ্কার। সেখানে কথিত মায়ের কান্নার ব্যানারে পিটার হাসের হাতে কেন বাংলাদেশের মাথায় মারার কুঠার তুলে দেওয়া হলো?

বলা বাহুল্য, দূতাবাসের বিবৃতি হচ্ছে সংশ্লিষ্ট ১৫ দেশের মেসেজ, যা যে-কোনো স্বাধীন দেশের জন্য চরম অশ্বস্তির। এ বিষয়ে সরকার দেশবাসীর মনোভাব প্রকাশও করেছে। কিন্তু সম্ভাব্য ফলাফল কী? যা নিয়ে নানান ধরনের আশঙ্কার কথা ভাবছে অভিজ্ঞ মহল। ধারণা করা হচ্ছে, নেকড়ে ও মেষ শাবকের গল্পের আদলে প্লট তৈরির অপচেষ্টা চলছে। গল্পে মেষশাবকের বিরুদ্ধে নেকড়ের পানি ঘোলা করার অভিযোগ ছিল। যদিও বাস্তবে তা করা ছিল অসম্ভব। কারণ নেকড়ের অবস্থান ছিল জলধারার ওপরের দিকে। এ যুক্তি মেষশাবক দেখিয়েছেও। কিন্তু কোনো ফায়দা হয়নি।

বিদেশি কোনো শক্তি কি বাংলাদেশের জন্য নেকড়ের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে? এ নিয়ে নানান ধরনের আশঙ্কা রয়েছে। এ ব্যাপারে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন যথার্থই বলেছেন, ‘অনেকে অবিশ্বাস করে বাংলাদেশ এত ভালো করল কেমনে? ভালো করছে সুতরাং ওদের দাবাইয়া রাখো। দাবাইয়া রাখতে হলে ওখানে কিছু সমস্যা তৈরি করতে হবে, অস্থিরতা সৃষ্টি করতে। যে দেশে অস্থিরতা হয়েছে, সে দেশ ধ্বংস হয়ে গেছে। লিবিয়ার দিকে তাকান। তারা অনেক ভালো ছিল, তারা ঋণ নিত না। অস্থিরতায় সব শেষ হয়ে যায়। অনেকে দেখছে, বাংলাদেশ ভালো করছে, তাই এদের আটকাও।’

আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী যে কথা বলেছেন, তা সাধারণভাবে অনেকেরই আশঙ্কার প্রতিফলন। এ আশঙ্কা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় মার্কিন রাষ্ট্রদূতের যাওয়া ও সেখানে ‘মায়ের কান্না’র ব্যানারে কতিপয় ব্যক্তির উপস্থিতি এবং দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের বক্তব্য-বিবৃতি। এর আগে গৌরচন্দ্রিকার মতো ঘটনা ঘটেছে ৬ ডিসেম্বর। ১০ ডিসেম্বর বিশ্ব মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে ৬ ডিসেম্বর যুক্তরাষ্ট্রসহ বাংলাদেশে অবস্থানরত ১৫টি পশ্চিমা দেশের দূতাবাস থেকে দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়- ‘অর্থপূর্ণ অংশগ্রহণ, সমতা, নিরাপত্তা ও অন্তর্ভুক্তিমূলক মানবিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য অনুসরণীয় মূল্যবোধ ও নীতি হিসেবে আমরা গণতান্ত্রিক শাসনকে সমর্থন ও উৎসাহিত করি। বিবৃতিতে আরও বলা হয়- আমরা বাংলাদেশের বন্ধু ও অংশীদার হিসেবে এ দেশের সাফল্যকে আরও উৎসাহিত করতে আগ্রহী এবং মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণার চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে অবাধ, সুষ্ঠু, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনী প্রক্রিয়ার গুরুত্ব পুনর্ব্যক্ত করছি।’ যেন তারা যাত্রাগানের বিবেক। এবং ধরাধামে এসেছেন অন্য কোনো গ্রহ থেকে। বিশ্ব মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে বিবৃতি আসতে পারত দিবসে অথবা দিবসের আগের দিন। কিন্তু বিবৃতিটি এসেছে চার দিন আগে। এবং নদীতীরে সূর্যাস্তের দৃশ্য রচনা করতে গিয়ে অপ্রাসঙ্গিকভাবে গরুর রচনা লেখার মতো ঘটনা ঘটেছে এ বিবৃতিতে। শুধু তাই নয়, এ ধারার হেনতেন পদের বিদেশি একাধিক ব্যক্তিও সিরিজ বিবৃতি দিয়েছেন। আর এসব সিরিজ বিবৃতির মূল কথা ১০ ডিসেম্বর বিএনপির সমাবেশ। যেন এ ছাড়া বিশ্বে আর কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু এসব বিবৃতির কোনো প্রভাব পড়েনি দৃশ্যত। সবকিছুই কি দৃশ্যমান হয়? আবার সবকিছুই কি আগের মতো ঘটে? এ প্রশ্নের উত্তর নেতিবাচক। আসলে কোনো কিছুই আগের মতো হয় না। আশঙ্কার বিষয় হচ্ছে এখানেই। অনেকেই মনে করেন, আগামী নির্বাচন কেন্দ্র করে জট পাকানোর অপচেষ্টা চলছে। এ অবস্থায় মার্কিন রাষ্ট্রদূতের কাছে স্মারকলিপি দেওয়া জরুরি বোধ করল কারা? এ তো ফাঁদে পা দেওয়ার মতো ঘটনা। ‘মায়ের কান্না’ নামের সংগঠনটিকে পাঠিয়ে ক্ষতি হওয়ার বিষয়টি তো বেশ পরিষ্কার করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল মোমেন। তিনি জানিয়েছেন, তার সঙ্গে দেখা করে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস।

সবাই জানেন বিশ্ববাস্তবতায় বাংলাদেশ একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে আছে। আর অবস্থানগত গুরুত্ব অনেক সময় বিপদ ডেকে আনতে পারে। আশঙ্কা করা হয়েছিল এবং অনেকেই আত্মঘাতী আশাও করছিলেন, ১০ ডিসেম্বর দেওয়া মার্কিন স্যাংশনের তালিকায় বাংলাদেশ থাকবে। এমনটি হয়নি। ফলে দেশবাসী খুশি। আর অতি খুশিতে ক্ষমতাসীন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বগল বাজাতে শুরু করে দিলেন। তাঁর  উচ্চারণ ‘সর্বশেষ আজ যুক্তরাষ্ট্র থেকে খবর এসেছে। গুড নিউজ ফর বাংলাদেশ, ব্যাড নিউজ ষড়যন্ত্রকারীদের জন্য। আজ বাংলাদেশের জন্য সুখবর। যুক্তরাষ্ট্র নয়টি দেশের ৪০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে ট্রেজারি নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। আল্লাহর রহমতে বাংলাদেশ সেখানে নেই।’ এদিকে ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস উপলক্ষে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, ‘দেশের মানুষ আগামী দিনে সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, অংশগ্রহণমূলক একটি নির্বাচনের মাধ্যমে এ দেশে গণতান্ত্রিক সরকার চায়, আন্তর্জাতিক শক্তিও তা-ই চায়।’ ড. মোশাররফ হয়তো মার্কিন রাষ্ট্রদূতসহ ১৫টি রাষ্ট্রের দূতাবাসের বিবৃতিকে দেববাণী হিসেবে বিবেচনা করেছেন। কিন্তু তিনি বিবেচনায় নেননি, বাংলাদেশের বিষয়ে বিদেশিদের এত ভালোবাসা উথলে ওঠার কারণ কী। বিএনপির শীর্ষস্থানীয় নেতা ড. মোশাররফ সম্ভবত রংধনুকে এলিট পেইন্ট ভাবার বিভ্রমে আক্রান্ত! তিনি তো আর হেলাল হাফিজের কবিতা পড়েননি, ‘তোমার গালে কালো তিল দেখে ছুঁতে যেতেই উড়ে গেল মাছি’। তা না হলে বুঝতেন, বিদেশি হস্তক্ষেপে কোনো অঘটন ঘটলে তাতে তাদের কোনো ফায়দা হবে না। হয় না। মীর জাফরের কি আখেরে ফায়দা হয়েছে? আর অন্য দেশের বিষয়ে আমেরিকার অতি আগ্রহের ফল শেষতক কী দাঁড়ায় তা তো ড. মোশাররফের জানার কথা। তার তো আরও বিবেচনায় নেওয়া প্রয়োজন, বাংলাদেশের জন্য বিপদ সাম্প্রতিক কোনো ঘটনা নয়। যে বিপদের শিকড় অনেক গভীরে। বিএনপির শীর্ষস্থানীয় নেতার বক্তব্যে মনে করার যথেষ্ট কারণ আছে। আমাদের দেশের নেতারা দৃশ্যপটের গভীরে না গিয়ে ললিপপ পাওয়ার খুশিতে ডগমগ হন! এদিকে একজন প্রভাবশালী তো আর এক ডিগ্রি সরেস। মার্কিন স্যাংশনের তালিকায় বাংলাদেশ না থাকায় তার মতো খুশি হতে পারলে আমিও খুব খুশি হতাম। কিন্তু পারছি না। আমার আশঙ্কা, আমেরিকা ভয়ংকর কোনো সিদ্ধান্তকে ভিত্তি দেওয়ার বাহানা করছে। ওই যে ‘আস্তিনের আড়ালে চাকু’ একটি প্রবচন আছে না? বাংলাদেশের জন্য যে কত চাকু শান দেওয়া হচ্ছে তা বলা কঠিন। আর মনে রাখা প্রয়োজন, বিশ্ববাস্তবতায় ষড়যন্ত্র ব্যক্তির বিরুদ্ধে হয় না, হয় রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে। বিভিন্ন সময় বিশ্বের আরও অনেক ঘটনার মতো আমাদের দেশে যার নগ্ন প্রকাশ ঘটেছে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। সেদিন কেবল বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয়নি, প্রকারান্তরে বাংলাদেশকেই হত্যা করা হয়েছিল। সেই বাংলাদেশ আবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে বঙ্গবন্ধুকন্যার বিচক্ষণতা ও পরিশ্রমে। এতে বাংলাদেশের মানুষ খুশি হলেও অনেক দেশের খুশি হওয়ার কোনো কারণ আছে কি?

অনেক সমস্যার মধ্যেও একখন্ড বাংলাদেশের মাথা উঁচু করে দাঁড়ানোর অব্যাহত ধারা অনেক রাষ্ট্রের চক্ষুশূল হওয়াই স্বাভাবিক। ফলে অতীতে কে শত্রু ছিল আর কে ছিল মিত্র, তা কিন্তু মুখ্য বিষয় নয়। প্রধান বিষয় হচ্ছে বর্তমান প্রবণতা এবং নিকট ও সুদূর ভবিষ্যৎ। বিবেচনায় রাখা প্রয়োজন, ব্রিটিশশাসিত ভারতবর্ষ ১৯৪৭ সালে দুই দেশ হওয়ার সময় যে মানচিত্র নিয়ে আমরা কথিত রাষ্ট্র পাকিস্তানের অংশ হতে বাধ্য হয়েছি, সেখানেই বিষবৃক্ষের বীজ বপিত রয়েছে। পাকিস্তান সৃষ্টির সময় আমাদের মানচিত্র এমনভাবে রচিত হয়েছে যা এ অঞ্চলের মানুষের ললাটে দুর্ভোগ অনিবার্য করে দিয়েছে। এর সঙ্গে হয়তো ১৯৫৪ সালের বোম্বে প্ল্যান এবং ১৯৬২ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন চিঠিতে জওহরলাল নেহরুর বক্তব্য অন্যরকম বাস্তবতা হয়ে আছে।

সম্ভবত এ বাস্তবতা অনুধাবন করেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অলাদা রাষ্ট্রের স্বপ্ন দেখেছেন এবং স্বাধীন বাংলাদেশ বাস্তবায়ন করেছেন। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট স্বপ্ন শুষে নিয়েছে। এর পরও অদম্য বাংলাদেশ এগিয়েছে। কিন্তু কতদূর? যা বলা হয় এবং সাধারণভাবে দৃশ্যমান তাকেই একমাত্র চিত্র ভাবার কোনো কারণ নেই। বরং নানান ধরনের বিভাজন আমাদের ভিতর থেকে ফোকলা করে দিয়েছে বলে মনে করেন অনেকে। এর সঙ্গে আছে বিশ্ববাস্তবতায় বিভিন্ন শক্তিকেন্দ্রের স্বার্থের মাঝখানে অবস্থান। সামগ্রিক বিবেচনায় অনেকের ধারণা, আমেরিকা, চীন ও ভারতের স্বার্থের মাঝখানে পড়ে আমাদের অবস্থা শ্যাম রাখি না কুল রাখি!

লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
ইসলামের বিশ্বাস সহাবস্থানে
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
গণতন্ত্র কাগজের দলিল নয়- চর্চার বিষয়
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
অতৃপ্তি ও অসহিষ্ণুতার রাজনীতি
বেকারত্ব
বেকারত্ব
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
স্মরণ : সৈয়দ মুজতবা আলী
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
স্মার্ট কৃষির প্রস্তুতি
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
বিদেশি ঋণ পরিশোধ
সর্বশেষ খবর
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য
মুজিজা, কারামত ও কারসাজির মধ্যে পার্থক্য

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন তিন বাংলাদেশি আলেম

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার
পাপমুক্ত জীবনযাপনে অনন্ত পুরস্কার

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দারচিনি ভেজানো পানির কার্যকারিতা
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে দারচিনি ভেজানো পানির কার্যকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দক্ষিণ ইরানে ৫.৩ মাত্রার ভূমিকম্প
দক্ষিণ ইরানে ৫.৩ মাত্রার ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা
সকালে পানিতে ভেজানো কাঠবাদাম খাওয়ার উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস
শ্বাসরুদ্ধকর লড়াইয়ে ইন্টারকে হারাল জুভেন্টাস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের
সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’
ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব
ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ
গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে
জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল
জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়
এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু
ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ
১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য
নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল
যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ
হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ
কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের
‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু
গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর
এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শরৎকাল নিয়ে যত গান
শরৎকাল নিয়ে যত গান

শোবিজ