শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২২

ওনারা রাজনীতিতে নাক গলাবেন না

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ওনারা রাজনীতিতে নাক গলাবেন না

একটি প্রতিষ্ঠান হিসেবে সামরিক বাহিনীর উদ্দেশ্য হলো দেশকে অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক হুমকি থেকে রক্ষা করা। পাকিস্তানে রাজনীতিতে সামরিক হস্তক্ষেপের প্রধান কারণ হিসেবে সামরিক কর্মকর্তাদের ব্যক্তি ও গোষ্ঠী স্বার্থ, নিজেদের মাঝে সংহতি, নিজেদের আলাদা শাসন ও সংস্কৃতি এবং নির্দিষ্ট আয়ের বিপরীতে অধিক অর্থের হাতছানি প্রভৃতিকে চিহ্নিত করা হয়েছে। বেসামরিক সংস্থাগুলো এমনকি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে সেনাবাহিনীর আধিপত্য বিস্তার লাভ করেছে। উদাহরণস্বরূপ, আগস্ট ১৯৯০, এপ্রিল ১৯৯৩ এবং ১৯৯৬ সালের নভেম্বরে সামরিক বাহিনী রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে বেসামরিক সরকারগুলোকে সরিয়ে দেওয়ার তথা বিরাজনীতিকরণের জন্য প্রভাব বিস্তার করেছিল ও প্রচেষ্টা চালিয়েছিল। তবে এতে দেশের অভ্যন্তরীণ শান্তি, স্থিতিশীলতা এবং জনশৃঙ্খলা ব্যাপকভাবে বিঘ্নিত হয়। পাকিস্তানে শক্তিশালী ও স্বাধীন নির্বাচন কমিশনের অভাবের নেপথ্যে পাকিস্তানের রাজনীতিতে সামরিক হস্তক্ষেপকে দায়ী করা হয়। এখন পর্যন্ত স্বাধীন নির্বাচন পরিচালনা করতে ব্যর্থ হওয়ার জন্য পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন এবং সেনাবাহিনীকে সমানভাবে দায়ী বলে বিবেচিত। ১৯৭৭, ১৯৯০, ১৯৯৩, ১৯৯৭, ২০০২, ২০০৮ এবং ২০১৩ সালের সাধারণ নির্বাচনগুলো ছিল বিতর্কিত এবং পাকিস্তানের রাজনৈতিক ইতিহাসে এক একটি কালো অধ্যায়। এসব নির্বাচন প্রক্রিয়ায় কারচুপির জন্য সামরিক বাহিনীকে সরাসরি দায়ী করা হয়।

আদর্শগতভাবে জনগণের দায়িত্ব হলো দেশে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য উপযুক্ত প্রার্থী নির্বাচন করা। জনগণের কল্যাণে দেশে শক্তিশালী গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা নির্বাচিত সরকারের দায়িত্ব। পাকিস্তানের সামরিক করপোরেট স্বার্থ কখনই এ ধরনের প্রক্রিয়াকে এগোতে দেয়নি। অন্যান্য সংস্থা এবং প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে শীর্ষস্থানীয় সামরিক কর্মকর্তারা মূলত নিজ স্বার্থই নিশ্চিত করেছে। সামরিক প্রভাব বৃদ্ধি করে রাষ্ট্র ও সমাজের ওপর নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে জনসাধারণের অর্থ সে দেশের সামরিক তহবিলে স্থানান্তর করা হয়েছে। এভাবে সামরিক বাহিনীকে তার প্রাথমিক উদ্দেশ্য তথা দেশ রক্ষার জন্য প্রশিক্ষণের প্রতি গুরুত্ব না দিয়ে আয় সম্প্রসারণের দিকে গুরুত্ব দেয়। ঘন ঘন সংবিধান, রাজনৈতিক ব্যবস্থা এবং নির্বাচনী প্রক্রিয়ার পরিবর্তন পাকিস্তানের রাজনীতিতে সামরিক হস্তক্ষেপের প্রত্যক্ষ ফলাফল। তাই বলা হয় যে, পাকিস্তানে গণতন্ত্র কখনই পুরোপুরি শিকড় গাড়তে পারিনি এবং গণতন্ত্রের বৈধতার ওপর ভর করে সেখানে চলেছে সামরিক একনায়কত্ব।

পাকিস্তানের ভবিষ্যৎ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সামনে অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ। পাকিস্তানের বর্তমান জনসংখ্যা ১৬৯ মিলিয়ন, যা ২০৫০ সালের মধ্যে ২৫০ থেকে ৩৩৫ মিলিয়নের মধ্যে বৃদ্ধি পাবে বলে ধারণা করা হয়, যা পাকিস্তানকে জনসংখ্যার বিচারে বিশ্বের চতুর্থ বা পঞ্চম বৃহত্তম দেশ করে তুলবে। এই বিশাল জনসংখ্যার অভ্যন্তরীণ কোন্দলকে তাই বৈশ্বিক হুমকি বিবেচনা করা হয়। এই বিশাল জনসংখ্যা সন্ত্রাসবাদ বা অস্ত্র নিয়ে গৃহযুদ্ধে জড়িয়ে গেলে গোটা বিশ্বই ক্ষতিগ্রস্ত হবে। বিশেষত ভুল হাতে পারমাণবিক অস্ত্র চলে গেলে কেবল আঞ্চলিক স্থিতিশীলতাই নয়, বৈশ্বিক বিপর্যয়ও ঘটতে পারে। বিগত বছরগুলোতে পাকিস্তানে স্থানীয় ও আঞ্চলিক, উভয় প্রকার জঙ্গিগোষ্ঠী ঘাঁটি গেড়েছে এবং দেশটিকে “বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক স্থান” এবং “বৈশ্বিক জিহাদিদের শ্রেষ্ঠ প্রজনন ক্ষেত্র”-এর মতো তকমা দিয়েছে। তাই বলা হয়, সংসদীয় গণতন্ত্র চর্চার কথা বলা সত্ত্বেও রাষ্ট্রটি সেনাবাহিনীর প্রভাবেই পরিচালিত হয়েছে। ফলস্বরূপ, পাকিস্তানে গণতন্ত্র কখনই পুরোপুরি শিকড় গাড়তে পারেনি এবং গণতন্ত্রের ছায়ায় সামরিক একনায়কত্বই ছিল দেশের চালিকাশক্তি।

এখন সময় এসেছে পাকিস্তানের জনগণের নিজেদের ক্ষমতার প্রতি আত্মবিশ্বাসী হওয়ার এবং দেশের আয়তন, ভৌগোলিক অবস্থান এবং জনগণের সামর্থ্যকে বিবেচনা করে দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে আশাবাদী হওয়ার। এতদিন পাকিস্তানের রাজনীতির লক্ষ্য ছিল কৌশলগত স্থান নির্ধারণের পরিবর্তে কৌশলগত সুবিধা নেওয়া ও স্বল্পমেয়াদি রাজনৈতিক লাভ। পাকিস্তানের অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ বড় উদ্বেগের বিষয় হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে বছরের পর বছর। দেশের অর্থনীতি কয়েক দশক ধরে ক্রমবর্ধমান মানব সম্পদ দ্বারা প্রভাবিত ও উপকৃত হয়েছিল। আবার অভ্যন্তরীণ কোন্দল এই বিপুল সম্ভাবনাকে উপেক্ষা করে দেশের জন্য একটি বিশাল চ্যালেঞ্জ তৈরি করে। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ছত্রছায়ায় ধর্মীয় উগ্রবাদ আজ দু-ধারী তরবারিতে পরিণত হয়েছে। যে মুসলমান যোদ্ধারা জিহাদের নামে আশির দশকে আফগানিস্তানে সোভিয়েত সৈন্যদের বিরুদ্ধে লড়েছিল এবং ১৯৮৯ সালে ভারতকে আঘাত করেছিল, তারাই এখন ভারতের চেয়ে পাকিস্তানেই বেশি আঘাত করে। একসময় সেনানিবাসের কাছেই লাদেনের আস্তানা ছিল, যেখানে আমেরিকার কমান্ডোরা আচমকা আঘাত হানে। আজ পাকিস্তানি ভূখণ্ডে আল-কায়েদা এবং এর সহযোগীদের একত্রিত হওয়া, আফগানিস্তানে তালেবানের শিকড় গভীরতর করা, পাঞ্জাব ও উপজাতীয় অঞ্চলে তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তান (টিটিপি) নামে পাকিস্তানি তালেবানের সংখ্যা বৃদ্ধি, লস্কর-ই-তৈয়বা (এলইটি)-এর মতো ভারতবিরোধী সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোর আদর্শগত প্রচারণা ও প্রতিপত্তির দ্রুত বৃদ্ধিজনিত ঘটনা ক্রমেই বাড়ছে। এই উদ্বেগজনক পরিস্থিতি পাকিস্তান রাষ্ট্রের দীর্ঘমেয়াদি সক্ষমতা সম্পর্কে বিশ্ববাসীর মনে সন্দেহ জাগিয়েছে। কার্যকরভাবে রাষ্ট্র পরিচালনা, জাতিগত ও ধর্মীয় সংঘাত মোকাবিলা, অভ্যন্তরীণ শান্তি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা এবং যুবকদের চাকরির ব্যবস্থা বা অর্থনৈতিক সুযোগ প্রদানের বিষয়ে বাস্তব পদক্ষেপ আজ পাকিস্তানের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ। অভ্যন্তরীণ ব্যর্থতা পাকিস্তানের উপকারার্থে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দায়িত্ব পালন কঠিন করে তুলতে পারে, যার ফলে পাকিস্তানেরই অভ্যন্তরীণ সমস্যাগুলো আরও জটিল হতে পারে।

পাকিস্তান নিয়ে ভবিষ্যদ্বাণী করা অত্যন্ত কঠিন। মাত্র কয়েক বছর আগে জেনারেল মোশাররফ সরকারকে চ্যালেঞ্জ করে এবং বিচার বিভাগের স্বাধীনতা দাবি করে যে আইনজীবী আন্দোলনের উত্থান হয়েছিল, পূর্বে কেউ তা অনুমানও করতে পারেনি। পাকিস্তানের পশ্চিম সীমান্তে একটি শক্তিশালী ও বহুমুখী তালেবান আন্দোলনের উত্থানের ভবিষ্যদ্বাণীও কেউ করতে পারেনি। আজ এই তালেবানরা পশতুন এবং পাঞ্জাবি      জঙ্গিদের একত্রিত করেছে। নতুন নামকরণ করা খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের ঐতিহাসিকভাবে শান্তিপূর্ণ হাজারা বিভাগে প্রাণঘাতী দাঙ্গার প্রাদুর্ভাব নিয়েও কেউ আগাম ভাবেনি। ভবিষ্যতের দিকে তাকানোর সময় যে কেউ স্পষ্টতই সতর্ক থাকে। তবে পাকিস্তানের সামরিক আধিপত্যের ভবিষ্যতের ক্ষেত্রে মন্তব্য করার সময় বিশ্লেষকদের আরও বেশি সতর্ক থাকতে হয়।

রাজনীতিবিদদের বিরোধ নিষ্পত্তি, সংস্কার সমর্থন এবং সন্ত্রাস ও দুর্নীতির প্রতি জিরো টলারেন্স দেখানোর জন্য ঐকমত্য প্রয়োজন। এটা ব্যাপকভাবে বিশ্বাস করা হয় যে পাকিস্তানের ভবিষ্যৎ অপরিবর্তনীয় নয়। দুর্বল রাজনৈতিক প্রক্রিয়া এবং অনাবশ্যক পরীক্ষা-নিরীক্ষার কারণে মসজিদ ও মাজারেও অনেক মূল্যবান প্রাণহানি হয়েছে। পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ যে সহনশীল রাষ্ট্রটি কল্পনা করেছিলেন, বর্তমান পাকিস্তান তার সঙ্গে খুব কমই সাদৃশ্যপূর্ণ। জনসংখ্যা বৃদ্ধি, পরিবেশগত পরিবর্তন, সীমানা বিরোধ বা যুদ্ধ হলেও পাকিস্তানের ভূখণ্ডেই এদেশের জনগণকে থাকতে হবে। সর্বোপরি পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রগুলো পাকিস্তানেই থাকবে। এ বিষয়গুলো মাথায় রেখেই ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা করতে হবে। বিশ্লেষকরা মনে করেন যে, পাকিস্তান নিয়ে ভবিষ্যদ্বাণী করার আগে অন্তত এক বা দুই প্রজন্মের বেড়ে ওঠা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। পাকিস্তানিদের জন্য সম্ভবত সবচেয়ে কঠিন কাজ হলো তাদের দেশকে একটি আধুনিক রাষ্ট্র হিসেবে কল্পনা করা, যেখানে জনগণের মৌলিক চাহিদা পূরণ এবং ধর্মীয় সংঘাতের অভিশাপ থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। আধুনিক রাষ্ট্রগুলোতে বেসামরিক এবং সামরিক প্রশাসনের মধ্যে যৌক্তিক সম্পর্ক বজায় থাকে, যা রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে তাদের জনগণের অত্যাবশ্যকীয় প্রয়োজনীয়তাগুলো মিটাতে সহায়তা করে। যখন একটি রাষ্ট্র অন্য দেশের ছত্রছায়ায় থাকে বা সামরিকতন্ত্রের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়, তখন দেশটির রাষ্ট্র ও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো দুর্বল হয়ে পড়ে। এই দুর্বলতার ফলে দেশটিতে বিচ্ছিন্নতাবাদী ও সন্ত্রাসী গোষ্ঠী শক্তিশালী হয়ে ওঠে। পাকিস্তানের সম্পদ আছে। এখন পাকিস্তানকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হলে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক নীতির ওপর মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করতে হবে, যা প্রবৃদ্ধি বাড়াবে এবং সরকারের ওপর জনগণের বৃহত্তর অধিকার ও নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করবে। পাকিস্তানের জনসংখ্যা, যা এখন বেশির ভাগ রাজনৈতিক নেতাদের দ্বারা অপ্রাসঙ্গিক হিসেবে বিবেচিত হয়, সেই জনসংখ্যাই  জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই এবং পাকিস্তানের যে কোনো স্থানে বিদ্রোহের অবসান ঘটাতে একটি সম্পদ হয়ে উঠতে পারে। পাকিস্তানের নাগরিকরা কী ধরনের রাষ্ট্র কল্পনা করে তা নিয়ে একটি জাতীয় পর্যায়ে বিতর্ক প্রয়োজন। অন্য কথায়, পাকিস্তানের পক্ষে নিজের জন্য উচ্চ লক্ষ্য নির্ধারণ করা এবং কাছের বা দূরের অন্যান্য রাষ্ট্রের ওপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে নিজের সম্পদ দিয়ে সেগুলো পূরণ করার চেষ্টা করতে হবে। কার্যত একশ্রেণির পাকিস্তানি রাজনীতিবিদদের স্বল্পমেয়াদি দৃষ্টিকোণ এবং সামরিক বাহিনীর প্রাতিষ্ঠানিক প্রভাবের প্রেক্ষাপটে এ ধরনের বিতর্ক করা কঠিন, কিন্তু অসম্ভব নয়। পাকিস্তান বছরের পর বছর ধরে দেশের অর্থনৈতিক সম্ভাবনা নিয়ে পরিকল্পনা ও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেছে, অর্থনৈতিক ব্যর্থতার জন্য অন্যদের দোষারোপ করেছে এবং ভোটের বাজারে কল্পনাপ্রসূত অর্থনৈতিক সাফল্যের দাবি করছে। এখন পর্যন্ত দেশটিতে ধনীদের তেমন কর দিতে হয় না। নেতারা মানবসম্পদ উন্নয়নের লক্ষ্যে জনগণকে শিক্ষিত করার জন্য সর্বাধিক বাজেট বরাদ্দ করতে রাজি নয়। প্রতিরক্ষা এবং নিরাপত্তা ব্যয় বাজেটের ওপর বড় ভাগ বসায়।

যে কোনো মূল্যে পাকিস্তানকে গণতন্ত্র নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। যতই ক্যারিশম্যাটিক হোক না কেন, সামরিক বা বেসামরিক স্বৈরাচারের নেতৃত্বে দেশটিকে আর চলতে দেওয়া যায় না। এখন আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের স্বার্থেই পাকিস্তানের সাফল্য নিশ্চিত করা ও ব্যর্থতা রোধ করা প্রয়োজন। ভারতসহ গোটা বিশ্বই পাকিস্তান নিয়ে চিন্তিত। কারণ পাকিস্তানে সুশাসনের অভাব পারমাণবিক অস্ত্র এবং সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোকে বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে পারে। এ কারণেই পাকিস্তান বিভক্ত করার প্রস্তাব অবাস্তব এবং বিপজ্জনক। পশ্চিমা শক্তি, চীন, রাশিয়া, আরব বিশ্ব এবং ভারতের প্রতিবেশীদের একটি সমন্বিত নীতি থাকা দরকার, যা পাকিস্তানের সংস্কার ও গণতান্ত্রিক শক্তিকে শক্তিশালী করবে, সামরিক বাহিনীকে একটি গঠনমূলক ভূমিকা গ্রহণ করতে উৎসাহিত করবে, অর্থনীতির উন্নতি করবে এবং অত্যাবশ্যকীয় অভ্যন্তরীণ চাহিদা পূরণের জন্য সক্ষম করে তুলবে। এটি একটি প্রমাণিত সত্য যে, চীন তার নিজের সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা নিয়ে দক্ষিণ এশিয়ায় একটি উল্লেখযোগ্য শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে এবং সে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে একটি ভারসাম্যপূর্ণ খেলা খেলছে। নীতিনির্ধারকদের এই অঞ্চলে আমেরিকান হস্তক্ষেপের মূল্য সম্পর্কেও সাবধান হতে হবে।

অতিসম্প্রতি পাকিস্তানের বিদায়ী সেনাপ্রধান জেনারেল কামার জাভেদ বাজওয়া অতীতে রাজনীতিতে সামরিক বাহিনী জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন এবং বলেছেন যে সেনাবাহিনী “রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ” বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। প্রতিরক্ষা ও শহীদ দিবসের অনুষ্ঠানে ভাষণ দেওয়ার সময় সেনাপ্রধান বলেছেন, ‘বিশ্বের অন্যান্য দেশে সেনাবাহিনী কদাচিৎ সমালোচিত হয়। কিন্তু পাকিস্তানে সেনাবাহিনী প্রায়শই সমালোচনার শিকার হয়।’ তিনি মনে করেন যে, রাজনীতিতে সেনাবাহিনীর সম্পৃক্ততার কারণেই এ সমালোচনা। তিনি ঘোষণা দেন, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে সেনাবাহিনী রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অনেক মহল সেনাবাহিনীকে সমালোচনার মুখে ফেলেছেন এবং কদর্য ভাষা ব্যবহার করেছেন।  রাজনৈতিক দলের মাধ্যমে সেনাবাহিনীর সমালোচনা করা জনগণের অধিকার, তবে এক্ষেত্রে ভাষা ব্যবহারে সবার সতর্ক থাকা উচিত বলেও তিনি মনে করেন।  বিদায়ী সেনাপ্রধান জোর দিয়ে বলেন, এ ধরনের ভুল থেকে শিক্ষা নেওয়া উচিত, যাতে জাতি এগিয়ে যেতে পারে। জেনারেল বাজওয়ার কথাগুলো বাস্তবে সত্যি হোক এই কামনা করার সময় এসেছে।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক এবং কলামিস্ট।

email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
সর্বশেষ খবর
গাজায় যুদ্ধবিরতির চেষ্টা, মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির চেষ্টা, মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে জিরা পানিতে ঠান্ডা থাকবে পেট, বাড়বে হজমক্ষমতা
গরমে জিরা পানিতে ঠান্ডা থাকবে পেট, বাড়বে হজমক্ষমতা

৫৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সোমবার সরাসরি আলোচনায় বসছে ভারত-পাকিস্তান
সোমবার সরাসরি আলোচনায় বসছে ভারত-পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমজ সন্তানের মা হওয়ার কথা জানালেন অ্যাম্বার হার্ড
জমজ সন্তানের মা হওয়ার কথা জানালেন অ্যাম্বার হার্ড

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লিভারপুল-আর্সেনালের রোমাঞ্চকর ড্র
লিভারপুল-আর্সেনালের রোমাঞ্চকর ড্র

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের এক হুঁশিয়ারিতে কাবু জেলেনস্কি, পুতিনের সাথে আলোচনায় রাজি
ট্রাম্পের এক হুঁশিয়ারিতে কাবু জেলেনস্কি, পুতিনের সাথে আলোচনায় রাজি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিমিয়ার লিগে টানা সাত ম্যাচে জয়হীন ম্যানইউ
প্রিমিয়ার লিগে টানা সাত ম্যাচে জয়হীন ম্যানইউ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা
আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!
অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'
'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ
দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু
দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড
এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ
কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১
কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন
নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২
ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ
ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন
ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'
'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান
পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী
সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট
ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ মে)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ
দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাকে আনফলো করুন, কিছুই বলব না: হিনা খান
আমাকে আনফলো করুন, কিছুই বলব না: হিনা খান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি এড়াতে করণীয়
হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি এড়াতে করণীয়

১২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!

সম্পাদকীয়

গরু আসার নতুন রুট
গরু আসার নতুন রুট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত
আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর
ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন
টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন

শোবিজ

সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল
সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যাম্পিয়ন জিমন্যাস্ট শাহিনের কথা কেউ মনে রাখেনি
চ্যাম্পিয়ন জিমন্যাস্ট শাহিনের কথা কেউ মনে রাখেনি

মাঠে ময়দানে

এক পিস ডাব ২০০ টাকা
এক পিস ডাব ২০০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

একদিকে গরম অন্যদিকে বজ্র
একদিকে গরম অন্যদিকে বজ্র

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা
পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে উরুগুয়ে-আর্জেন্টিনা
প্রথম ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে উরুগুয়ে-আর্জেন্টিনা

মাঠে ময়দানে

ফের গান-স্টেজ শো নিয়ে ব্যস্ত কুমার বিশ্বজিৎ
ফের গান-স্টেজ শো নিয়ে ব্যস্ত কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

রিয়ালকে হারিয়ে শিরোপার কাছে বার্সা
রিয়ালকে হারিয়ে শিরোপার কাছে বার্সা

মাঠে ময়দানে

বাদলের মাঠেই মোহামেডানের উৎসব?
বাদলের মাঠেই মোহামেডানের উৎসব?

মাঠে ময়দানে

অ্যাডামসের বিদায়ঘণ্টা
অ্যাডামসের বিদায়ঘণ্টা

মাঠে ময়দানে

ভুটানকে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ
ভুটানকে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

১৮ ক্যাটাগরিতে চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ড
১৮ ক্যাটাগরিতে চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ড

শোবিজ

তুষির রঙ্গমালা
তুষির রঙ্গমালা

শোবিজ

ঢাকাই ছবিতে যা কিছু প্রথম
ঢাকাই ছবিতে যা কিছু প্রথম

শোবিজ

মহীয়সী মায়ের শিক্ষায় শিশুর ভবিষ্যৎ
মহীয়সী মায়ের শিক্ষায় শিশুর ভবিষ্যৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের সঙ্গে ‘সরাসরি আলোচনার’ প্রস্তাব পুতিনের
ইউক্রেনের সঙ্গে ‘সরাসরি আলোচনার’ প্রস্তাব পুতিনের

পূর্ব-পশ্চিম

এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন
এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!
বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে
রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে

নগর জীবন

সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ
সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা

সম্পাদকীয়

ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না
ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা