শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২২ জানুয়ারি, ২০২৩

কী করণীয় জমিদার পুত্রদের

আলম রায়হান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
কী করণীয় জমিদার পুত্রদের

রাষ্ট্রদূত কথাটি শুনলে চিত্তপটে ভেসে উঠে স্যুটেড-বুটেড মহাদুরস্থ একজনের অবয়ব। কেতাবের বর্ণনা অনুসারে একজন রাষ্ট্রদূত নিজ রাষ্ট্রের প্রতিনিধি। তার দায়িত্ব বিশেষ, মর্যাদাও বিশেষ। মর্যাদা অতি উঁচুতে। পাশাপাশি বিদেশে কর্মরত থাকাকালে বেতনের বাইরে তাদের যে আর্থিক প্রণোদনা দেওয়া হয়, তা ধনী রাষ্ট্রগুলোর সমপর্যায়ের না হলেও বাংলাদেশের আর্থিক সামর্থ্যরে বিবেচনায় বেশ নাদুস-নুদুস। আর তাদের এই প্রাপ্তি অন্য মন্ত্রণালয়ে কেবল নয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে কর্মরত আছেন, তাঁদের তুলনায়ও ঈর্ষণীয়। বেতনের বাইরে শুধু বিদেশ ভাতা নয়, আকর্ষণীয় হারে ভ্রমণভাতা, মোটা অঙ্কের টাকা ভাড়ায় সজ্জিত বাসভবন, আপ্যায়ন ভাতা, পরিবারের চিকিৎসার সব ব্যয়, চালক ও জ্বালানিসহ গাড়ি, সন্তানের পড়াশোনার খরচের একটি বড় অংশ ছাড়াও দুজন গৃহকর্মীর জন্য আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে মজুরি পান। কাজের বুয়া হিসেবে সমধিক পরিচিত গৃহকর্মীদের বেতন এতই বেশি যে কেউ কেউ স্বজনদের কাজের বুয়া পরিচয়ে সঙ্গে নেন। এত কিছু প্রাপ্তদের প্রধান কাজ হচ্ছে, নিজ দেশের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ে নিয়োগপ্রাপ্ত দেশের সঙ্গে দেন দরবার করা এবং উভয় দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করা। দূতাবাসগুলোর এত দিনের প্রধান দায়িত্ব হিসেবে স্বীকৃত ছিল, নিয়োগপ্রাপ্ত দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক উন্নয়নের চেষ্টা করা ও এ ধরনের কাজে প্রতিবন্ধকতা তৈরি হলে বা কোনো নেতিবাচক ইঙ্গিত পেলে তা সরকারকে জানান। বাণিজ্যের প্রসার এবং ওই সব দেশে অবস্থানকারী বাংলাদেশিদের সুবিধা-অসুবিধার দিকে নজর রেখে সমাধান করার চেষ্টা করা। এ ব্যাপারে সম্প্রতি দূতাবাসগুলোর করণীয় প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার বক্তৃতায় স্পষ্টভাবেই উল্লেখ করেছেন। কিন্তু বিদেশে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতদের কাছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাম্প্রতিক একটি পত্র প্রমাণ করেছে দূতাবাসগুলো ঠিকমতো দায়িত্ব পালন করছে না। সংবেদনশীল বিষয়ে বিভিন্ন দেশে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূতদের উদ্দেশে নির্দেশনা দেওয়ার ঘটনা এর আগে কখনো ঘটেনি বলে জানা গেছে। এ ছাড়া যে নির্দেশনাগুলো দেওয়া হয়েছে তা আসলে দূতাবাসগুলোর দায়িত্বেরই অংশ। কিন্তু আমাদের দূতাবাসগুলো আসলে কী করে তা তো আর অজানা বিষয় নয়। আজকের এ তথ্যপ্রযুক্তির দুনিয়ায় এই জানার বিষয়টি আরও সম্প্রসারিত হয়েছে। সবাই জানেন, বাংলাদেশ আসলে চলে প্রবাসী শ্রমিকদের পরিশ্রম-রক্ত-ঘামের বিনিময়ে আয় করা রেমিট্যান্সে। এই প্রবাসী বাংলাদেশিদের সুবিধা-অসুবিধার দিকে নজর রাখা হচ্ছে আমাদের দেশের দূতাবাসগুলো প্রধান কাজের তালিকার শীর্ষে। কেননা মূলত এই প্রবাসীদের টাকায়ই যে দেশ চলে তা হাড়ে হাড়ে টের পাওয়া গেছে চলমান মন্দাকালে। নিজের বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ ঝুঁকিতে রেখে জীবন-যৌবনের বিনিময়ে যারা বৈদেশিক মুদ্রা দেশে পাঠান তাদের ব্যাপারেই বেশির ভাগ ক্ষেত্রে আমাদের দূতাবাসগুলো প্রত্যাশিত দায়িত্ব পালন করে না। অথবা এই দায়িত্ব পালনের সক্ষমতা বা মানসিকতা তাদের নেই। তারা তো রাষ্ট্রের টাকায় বিদেশে একরকম জমিদার পুত্র!

অথচ এমনটি হওয়ার কথা ছিল না। বরং রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব হচ্ছে নিজের দেশ-জনগণের বিষয়টি মাথায় রেখে নিয়োগকৃত দেশের সরকার এবং বিভিন্ন সংস্থার দক্ষতা ও আন্তরিকতার সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করা। এ বিবেচনায় নিজ দেশের স্বার্থ রক্ষা কিংবা সমস্যা দূর করার জন্য নিয়োগকৃত দেশের সদা তৎপর থাকার কথা। বাংলাদেশি নাগরিকদের সুরক্ষা দেওয়া, প্রয়োজনীয় সেবা প্রদান। কিন্তু বাস্তবে কি এমনটা ঘটে? পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বসবাসরত বাংলাদেশিদের জিজ্ঞেস করলে এর উত্তর পাওয়া যাবে। যতটুকু জানা যায়, যে সব দেশে বাংলাদেশিদের সংখ্যা বেশি সে সব দেশে বাংলাদেশ হাইকমিশনের ঢিলেমি ও দুর্নীতির বেশি খবর আসে। বোঝাই যাচ্ছে, কাকের মাংসের দিকেই কাকের লোভ বেশি। শোনা যায়, এসব দূতাবাসে আছে বিশাল সিন্ডিকেট ও দালাল চক্র। কোনো সেবাই ঘুষ ছাড়া মেলে না। সঙ্গে হয়রানি তো আছেই। সেরের ওপর সোয়া সের যেমন।

রাষ্ট্রের প্রত্যাশা, রাষ্ট্রদূতরা নিজ রাষ্ট্রের মর্যাদা ও স্বার্থ সদা সমুন্নত রাখবেন। হয়তো কেউ কেউ তা করছেনও। কিন্তু অনেকেরই অবস্থান প্রত্যাশার বিপরীত মেরুতে। এমনকি আমাদের কতিপয় রাষ্ট্রদূত তাদের কর্মস্থলে যে আচরণ করেন তাতে মনে হয়, তারা তাদের উঁচু মর্যাদার পাশাপাশি নিজ দেশটির মর্যাদার কথা বিস্মৃত হয়েছেন। নিশ্চিতভাবেই তারা আমাদের দেশ ও জনগণের মর্যাদাকে খাটো করেছেন। শুধু তাই নয়, এদের অনেকের ব্যাপারে আরও অনেক কেচ্ছাকাহিনি গণমাধ্যমে প্রায়ই প্রকাশিত হচ্ছে। আমাদের একটি নেতিবাচক ভাবমূর্তি সারা বিশ্বে এখনো বিরাজমান। আবার আমাদের দেশে ভালো কিছু ঘটলে তার তেমন কোনো প্রচারণা নেই বাইরে। আবার অনেক ক্ষেত্রে আমরা নিজেরাই নেতিবাচক ভাবমূর্তিকে ছড়িয়ে দিই। বর্তমানে আমাদের রাষ্ট্রদূতদের কেউ কেউ রাজনৈতিক বিবেচনায় নিয়োগপ্রাপ্ত। কেউ আবার সামরিক বা বেসামরিক চাকরি থেকে পেষণে নিয়োজিত। তবে সিংহভাগই পেশাদার কূটনীতিক বিসিএস (পররাষ্ট্র) ক্যাডারের সদস্য। তবে যে স্তরের কর্মকর্তাই হোন আর তার নিয়োগের উৎস যেটাই হোক, স্বাগতিক দেশে তারা বিশেষ মর্যাদার স্তরে থাকেন। অতি উঁচু এই মর্যাদা। কারণ তারা বাংলাদেশ নামক স্বাধীন রাষ্ট্রের প্রতিনিধিত্ব করেন। কিন্তু কেতাব এবং বাস্তবতার মাঝে ফারাক বিস্তর। এই বাস্তবতায় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতদের সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পত্র প্রেরণের বিষয়টি অনেকের বিবেচনায় এটি পিলে চমকানোর মতো খবর। কারও কাছে আবার চরম বিরক্তির। অনেকেরই প্রশ্নের উদ্রেক হয়েছে, ‘কী করণীয় জমিদার পুত্রদের?’ বিরাজমান হতাশাজনক বাস্তবতার বিপরীতে দাঁড়িয়ে ধরা যাক, বিভিন্ন দেশে আমাদের দূতাবাসগুলোতে নিয়োজিত ব্যক্তিরা খুবই আন্তরিক এবং স্বদেশের কল্যাণে ওষ্ঠাগত জীবন নিয়ে গলদঘর্ম হয়ে বিদেশের মাটিতে ছোটাছুটি করছেন। অলীক এ বিষয়টি বাস্তব বলে ধরে নিলেও বোধগম্য কারণেই দূতাবাসের প্রতি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পত্রে নির্দেশনা জারি করে সুবিধা পাওয়া সম্ভাবনা একবারেই ক্ষীণ। কারণ বিশ্ববাস্তবতায় এ বিষয়টি এখন রাষ্ট্রদূতদের ধরাছোঁয়ার বাইরের বিষয় এবং এ ব্যাপারে আসলে হাত দেওয়ার উপায় নেই রাষ্ট্রদূতদের। এ ব্যাপারে এখন আল মাহমুদের কবিতার বাস্তবতা বিরাজমান, ‘হাত দিও না শরীর ভরা বোয়াল মাছে।’

প্রশ্ন দেখা দিয়েছে, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আলোচিত পত্রটির আসলে মাজেজা কী? উদোরপিণ্ডি বুধোর ঘাড়ে চাপানোর কৌশলী পথে হাঁটছে কেউ? পরিস্থিতি যেখানে বিরাজমান তাতে তো স্যাংশনের বিষয়ে কাজ করতে হবে দেশের ভিতর থেকে, সর্বোচ্চ অবস্থান থেকে। আর বিষয়টি ছোটাছুটি অথবা বাগাড়ম্বরের নয়। সমস্যা সমাধানের প্রাণভোমরা লুকায়িত আছে বিশ্ববাস্তবতার গভীরতা অনুধাবন এবং এর আলোকে পদক্ষেপ নেওয়ার ভিতর। এ ক্ষেত্রে সহজ করণীয় হচ্ছে, যে বিষয়গুলো বলে স্যাংশন দেওয়া হয়েছে সেগুলো দূর করার চেষ্টা করা।

সবারই জানা, তথ্য-প্রযুক্তির কারণে বর্তমান পৃথিবীতে সংবাদ, খবরাখবর অবাধভাবে যাতায়াত রয়েছে। সেখানে দেশের অভ্যন্তরীণ ও দেশের বাইরের কার্যক্ষেত্রের একটা সম্পর্ক থাকে। অভ্যন্তরীণ পদক্ষেপ না থাকলে শুধু দূতাবাসের ওপর দায়িত্ব দিয়ে প্রত্যাশিত ফল পাওয়া বিষয়টি সোনার পাথরবাটি হয়ে থাকার আশঙ্কাই বেশি। ফলে আমাদের দেশের ভিতরে এমন কিছু করা উচিত নয় যেটার জন্য বাড়তি বোঝা হয়ে দাঁড়ায়। এ বিষয়টি গভীরভাবে বিবেচনায় নেওয়া প্রয়োজন। আর একটি বিষয়ও বিবেচনায় রাখা জরুরি। তা হচ্ছে দূতাবাসে কাদের নিয়োগ দেওয়া হয়। বিদেশে বাংলাদেশের কূটনৈতিক মিশনগুলো পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যুক্ত এবং এ মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণে থাকলেও রাষ্ট্রদূত, হাইকমিশনার অথবা মিশন প্রধানদের নিয়োগ প্রদান করেন সরকার প্রধান। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সাধারণত রাষ্ট্রদূত বা হাইকমিশনার পদে ব্যক্তির নাম সুপারিশ করে প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হয় এবং তার অনুমোদনের পরই এ নিয়োগ চূড়ান্ত করা হয়। প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী মিশন প্রধানের ৭০ ভাগ পেশাজীবী কূটনীতিকদের মধ্য থেকে এবং বাকি ৩০ ভাগ সরকার প্রধানের বিবেচনায় অকূটনীতিক ব্যক্তিদের মধ্য থেকে নিয়োগ দেওয়া হয়।

আবার এমন উদাহরণও আছে, দূতাবাসে এমন সব ব্যক্তিকেও নিয়োগ দেওয়া হয় যাদের অনেকেই কূটনীতি ও বিশ্বব্যবস্থা তো দূরের কথা বিশ্ব মানচিত্র সম্পর্কে সম্যক ধারণা রাখেন না। বলা হয়, এ ধারার সূচনা হয়েছে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর। কে না জানে, ১৫ আগস্টের খুনিদের বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল। নিয়োগের এই ভয়ংকর ধারার কখনো থেমে থাকেনি। বরং জেনারেল জিয়া এবং জেনারেল এরশাদ সামরিক বাহিনীর যে বড় কর্তাকে হুমকি মনে করেছেন তাকেই বিদেশে দূতাবাসে নিয়োগ দিয়েছেন। জেনারেল এরশাদের সময় তো সামরিক আদালতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এক সামরিক কর্মকর্তাকে বিশেষ বিবেচনায় মাফ করে দিয়ে রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল গুরুত্বপূর্ণ একটি দেশে। এই রাষ্ট্রদূত একজন নিগ্রো ছিনতাইকারীকে দৌড়ে গিয়ে ধরার কাণ্ডও ঘটিয়েছিলেন এবং এ জন্য তিনি সেই দেশের তিরস্কার পত্র পেয়েছেন। এই হচ্ছে একটি নমুনা। সামরিক সরকারগুলো বিদেশে দূতাবাসগুলোকে ডাম্পিং পোস্টিংয়ের উদার জমিন বানিয়ে ফেলেছিল। এ ধারা অবসান হয়নি। এ ক্ষেত্রে সামরিক সরকারের সময় প্রাধান্য পেতেন সামরিক ব্যক্তি, গণতান্ত্রিক সরকারের সময় প্রাধান্য পায় সিভিল আমলা ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। যে কারণে সিভিল আমলা অবসরের পর রাষ্ট্রদূত করার একটি ধারা বেশ প্রতিষ্ঠিত। ভাবখানা এই, দেশের জন্য অনেক পরিশ্রম করেছ বাপধন, এবার বিদেশের মাটিতে একটু হাওয়া বদল করে এসো বাছা! এমনকি আইজি পদ থেকে সরিয়ে ছয় মাস বসিয়ে রেখে রাষ্ট্রদূত করার দৃষ্টান্তও আছে। সৌদি আরবের মতো দেশে রাষ্ট্রদূত করা হয়েছিল জাতীয় পার্টির তৃতীয় সারির এক নেতাকে। এ ক্ষেত্রে খালেদা সরকারও মোটেই কম ছিল না। রাজনৈতিক বিবেচনায় এসব নিয়োগের পাশাপাশি পেশাদার কূটনীতিকদের পোস্টিংও কতটা দক্ষতার বিবেচনায় দেওয়া হয় তাও তো বিবেচনা করা প্রয়োজন। কে না জানে, সারা দেশেই সরকারি পোস্টিং অনেক ক্ষেত্রে গ্রাস করেছে বাণিজ্যের কালো হাত। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, দেশের ভিতরে কী ধরনের কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে, তা আন্তর্জাতিক পক্ষগুলোর কাছে বেশি গুরুত্ব বহন করে। অভ্যন্তরীণ পদক্ষেপ ও নৈতিক অবস্থান সঠিক থাকলে আন্তর্জাতিক পক্ষগুলোর সমর্থন পেতে তদবির করার প্রয়োজন হয় না। এ ক্ষেত্রে লবিস্ট নিয়োগ হচ্ছে রাষ্ট্রের টাকা জলে ফেলা। পাশাপাশি বিবেচনায় রাখতে হবে, ২০১৪ এবং ২০১৮ সালের সংসদ নির্বাচনের আলোকে আগামী সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বাংলাদেশ যে গভীর সংকটের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে গেছে তার সঙ্গে অন্য কোনো কিছুর তুলনা হওয়ার নয়। নানান অভিযোগ তোলার আসলে কারণ অনেক গভীরে। এ ক্ষেত্রে ট্রাম্পকার্ড আগামী সংসদ নির্বাচন। সৃষ্টি হতে পারে নেকড়ের অজুহাতের আর একটি গল্প।

লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

৫৩ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে