শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ জানুয়ারি, ২০২৩

বহু দিনের পিরিত গো বন্ধু ভেঙে দিও না

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
বহু দিনের পিরিত গো বন্ধু ভেঙে দিও না

এমন বাঙালি খুব কম পাওয়া যাবে যারা আজকের শিরোনামে লেখা লাইনটির সঙ্গে পরিচিত নন। আবদুল আলিমের দরাজ গলায় গাওয়া একটি গানের অংশবিশেষ। গানের ব্যাখ্যা বা অন্তর্নিহিত বার্তা একেকজনের কাছে একেক রকম হয়ে থাকে। আজকে এক ভিন্ন প্রেক্ষাপটে হঠাৎ করে গানের লাইনটি মনে পড়েছে। আফগানিস্তানের তালেবান সরকারের  সঙ্গে পাকিস্তানের দীর্ঘ মধুর সম্পর্কের জায়গাটিতে ভাঙনের সুর এ সময়ে এসে যেরকম প্রবলভাবে বেজে উঠেছে তা নিয়ে লিখতে বসে উপরোক্ত শিরোনামটিই আমার কাছে উপযুক্ত মনে হয়েছে। ধর্মতন্ত্র আর মিলিটারিতন্ত্রের কবলে পড়ে একটি বিপুল সম্ভাবনাময় রাষ্ট্র কীভাবে ভেঙে পড়তে পারে তার এক বড় উদাহরণ এখন পাকিস্তান। পাকিস্তানি শাসকদের দৃষ্টিতে এক সময়ের ভালো তালেবান আর মন্দ তালেবান আজ মিলেমিশে এক হয়ে যাওয়ায় সবাই এখন পাকিস্তানের কাছে মন্দ তালেবান। নিজেরা যে সন্ত্রাসীদের লালন-পালন করেছে তারাই আজ আফগানিস্তানে ক্ষমতায় বসে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে অন্য সন্ত্রাসীদের লেলিয়ে দিচ্ছে। এ প্রসঙ্গে একটি গুরুত্বপূর্ণ কথা মনে পড়ল। ২০১১ সালের মে মাসে আমেরিকার তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন পাকিস্তান সফরের সময় পাকিস্তানের সে সময়ের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হেনা রব্বানি খাঁকে বলেছিলেন, বাড়ির পেছনের বাগানে বিষধর সাপ লালন-পালন করলে সে সাপ শুধু প্রতিবেশী নয়, এক সময় বাড়ির মালিককেও দংশন করতে ছাড়বে না। আজকে এই সময়ে তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তান (টিটিপি), আফগানে ক্ষমতাসীন তালেবান, হাক্কানি গ্রুপ, দয়েশ, ইসলামিক মুভমেন্ট অব উজবেকিস্তান (আইএমইউ), ইস্ট তুর্কিস্তান ইসলামিক মুভমেন্ট (ইটিআইএম), পাকিস্তানভিত্তিক লস্কর-ই-জাঙ্গভি এবং আল-কায়েদা প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে ঐক্যবদ্ধ হয়ে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সশস্ত্র অভিযানে নেমেছে। পাকিস্তানি থিঙ্ক ট্যাংক সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড সিকিউরিটি স্টাডিসের তথ্যমতে, ২০২২ সালে প্রধানত টিটিপি এবং তার সঙ্গে অন্যান্য সশস্ত্র সংগঠনের আক্রমণে পাকিস্তানের নিরাপত্তা বাহিনীর মোট ২৮২ জন শুধু নিহত হয়েছে, আহত হওয়ার সংখ্যা আরও অনেক। ২০২১ সালে টিটিপি পাকিস্তানের অভ্যন্তরে ২৮২টি আক্রমণ চালায়, যার মধ্যে আত্মঘাতী অভিযানও ছিল। তাতে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যসহ মোট ৯৭২ জন আহত নিহত হয়। ইউকিপিডিয়ায় পাওয়া তথ্যমতে, এক দশকের মধ্যে গত ডিসেম্বর ছিল পাকিস্তানি নিরাপত্তা বাহিনীর জন্য সবচেয়ে ভয়াবহ মরণফাঁদের মাস। যেখানে টিটিপির নেতৃত্বে পরিচালিত বালুচ লিবারেশন আর্মি ও দয়েশের যৌথ অভিযানে ডিসেম্বর মাসেই পাকিস্তানি নিরাপত্তা বাহিনীর ৪০ জন সদস্য নিহত হন। জানুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে বেলুুচিস্তানের স্বাধীনতাকামী বালুচ লিবারেশন আর্মি কর্তৃক মাটিতে পুঁতে রাখা বিস্ফোরণে একজন ক্যাপ্টেন পদবির অফিসারসহ বেশ কয়েকজন সেনা সদস্য নিহত হন। এই বিস্ফোরণের লাইভ ভিডিও বাজারে ছেড়ে দিয়েছে বালুচ লিবারেশন আর্মি। নিহত ক্যাপ্টেনের কফিন বহন করতে দেখা গেছে সেনাপ্রধান জেনারেল আসিফ মুনির ও জয়েন্ট চিফ অব স্টাফ কমিটির চেয়ারম্যান জেনারেল জামশেদকে, যার সচিত্র খবর প্রচার করেছে পাকিস্তানের সব মিডিয়া। এই চিত্র দেখে সামাজিক মাধ্যমে অনেকে মন্তব্য করেছেন, দুই ক্ষমতাধর ব্যক্তি প্রতীকী হিসেবে যেন মৃত পাকিস্তানের লাশ বহন করছে। আফগানিস্তানে এখন টিটিপির অবাধ ঘাঁটি। ২০২২ সালে শুধু পাকিস্তানি প্রতিরক্ষা বাহিনীর ওপর টিটিপি ১৪৮ বার আক্রমণ চালিয়েছে। এর প্রতিক্রিয়ায় পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রানা সানাউল্লাহ বলেছেন, প্রয়োজন হলে আফগানিস্তানের অভ্যন্তরে অবস্থিত টিটিপির ঘাঁটির ওপর পাকিস্তান সামরিক বাহিনী অভিযান চালাবে। তাতে ক্ষুব্ধ হয়ে আফগান তালেবানের একজন সিনিয়র সদস্য আহমদ ইয়াসির ঐতিহাসিক লিগোসির উদাহরণ উল্লেখ করে টুইট বার্তায় লিখেছেন, আফগানিস্তানের অভ্যন্তরে পাকিস্তান যদি সামরিক অভিযান চালায়, তাহলে তাদের পুনরায় ১৯৭১ সালের মতো সারেন্ডার করতে হবে। বার্তার সঙ্গে তিনি ঢাকায় সারেন্ডারের একটা ছবিও সেঁটে দিয়েছেন। বহু দিনের প্রেম-পিরিতের সম্পর্ককে রক্ষা করার মিশন নিয়ে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী হেনা রব্বানি খাঁ গত ৩০ নভেম্বর এক দিনের ঝটিকা সফরে আফগানিস্তানে যান। তিনি তালেবান সরকারের কয়েকজন মন্ত্রীর সঙ্গে কথাবার্তা বলেন। তাতে তালেবান নেতাদের মান ভেঙেছে বলে মনে হয় না। নারীদের ঘরে বন্দি ও কালো কাপড়ে ঢেকে রাখার নীতিতে অটল আফগানিস্তানে সাম্প্রতিক এই সফরকে নারী স্বাধীনতার প্রতীক হিসেবে পশ্চিমা বিশ্বসহ অনেকে প্রশংসা করলেও তালেবান সরকারের গুরুত্বপূর্ণ নীতিনির্ধারক তালেবানের প্রতিষ্ঠাতা মোল্লা ওমরের ছেলে ও প্রতিরক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোল্লা ইয়াকুব, ডেপুটি প্রধানমন্ত্রী আবদুল গনি ব্রাদার ও ইসলামিক আমিরাত অব আফগানিস্তানের সুপ্রিম লিডার হিবাতুল্লাহ আখুঞ্জিও হেনা রব্বানির সঙ্গে দেখা করেননি। কেন করেননি তার কোনো আনুষ্ঠানিক ব্যাখ্যা নেই। তবে সামাজিক মাধ্যমে কিছু লোকজন মন্তব্য করেছেন, ইসলামী শরিয়া অনুমতি দেয় না বিধায় এমন নারীর সঙ্গে সুপ্রিম কমান্ড দেখা করবে না। ২০২১ সালের ১৫ আগস্ট কাবুলে ক্ষমতা দখলের সঙ্গে সঙ্গে পূর্ববর্তী আশরাফ ঘানি সরকার কর্তৃক গ্রেফতারকৃত সব টিটিপি সদস্যকে তালেবান সরকার মুক্ত করে দেয়। আজকে শুধু টিটিপি নয়, আল-কায়েদা, আইএস, আইএমইউ, ইটিআইএস-সহ সবাই আফগানিস্তানে ঘাঁটি গেড়েছে এবং অবাধে চলাফেরা করছে। টিটিপি প্রধান নূর ওয়ালি মেসহুদ প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়েছেন, আফগান তালেবান হচ্ছে সশস্ত্র ইসলামিক জিহাদের মডেল এবং ইসলামিক আন্দোলনের মাতা। নূর ওয়ালি মেসহুদ সুপ্রিমো হিবাতুল্লাহ আখুঞ্জির প্রতি পরিপূর্ণ আনুগত্য প্রকাশ করে বলেছেন, আফগান তালেবানের শাখা হিসেবে পাকিস্তানের অভ্যন্তরে কাজ করবে টিটিপি। টিটিপির বৃহৎ লক্ষ্য ও দাবি হচ্ছে, রাষ্ট্রকে ইসলামিক খিলাফত অব পাকিস্তান ঘোষণা করতে হবে এবং আফগান তালেবানি শাসনের মতো একই রকম শরিয়া আইন মতে সবকিছু পরিচালিত হবে। তবে তাদের আপাত লক্ষ্য ও দাবি হচ্ছে, পশতুন জাতি অধ্যুষিত উত্তর ও দক্ষিণ ওয়াজিরস্তানকে খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশ থেকে আলাদা করে আগের মতো স্বশাসিত অঞ্চল করতে হবে এবং সেখানে শরিয়া আইন অনুযায়ী সবকিছু চলবে, সেখান থেকে সেনাবাহিনী সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করতে হবে। টিটিপির ধারণা, আপত লক্ষ্য অর্জিত হলে সেটা বৃহৎ লক্ষ্য অর্জনের পথকে সুগম করবে। ১৯৪৭ সালে জন্মের পর থেকে পাকিস্তানের রাষ্ট্র ও রাজনীতিতে ধর্মতন্ত্রকে প্রাধান্য দেওয়ায় এবং তার সঙ্গে ভালো তালেবান, মন্দ তালেবান তত্ত্ব ও সুবিধামতো রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় জঙ্গি সন্ত্রাসী সংগঠন তৈরি এবং জিহাদিতন্ত্র লালন-পালন করায় ধর্মীয় উগ্রবাদী রাজনৈতিক দলের প্রতিপত্তি যেমন বেড়েছে, তেমনি জনগণ, প্রশাসনসহ সামরিক বাহিনীর র‌্যাঙ্ক ও ফাইলের মধ্যে বড় একাংশ ধর্মবাদী শরিয়াতন্ত্রের রাষ্ট্র ব্যবস্থার প্রতি মতাদর্শগতভাবে ঝুঁকে পড়েছে। এসব পক্ষের মানুষ আফগানিস্তানে তালেবানের বিজয়ে ভীষণভাবে উৎসাহিত এবং উজ্জীবিত। টিটিপিসহ এদের ধারণা, আফগানিস্তানে মার্কিন বাহিনীকে যখন পরাজিত করা সম্ভব হয়েছে তখন দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধ চালিয়ে যেতে পারলে পাকিস্তানেও তাদের বিজয় হবে। কিন্তু বাস্তবে সেটা সম্ভব হবে কি হবে না, সেটা আবার অন্য এক বড় বিশ্লেষণের বিষয়। তবে পাকিস্তানের সামরিক বেসামরিক প্রশাসনের র‌্যাঙ্ক ও ফাইলের ভিতর তালেবানি শরিয়া রাষ্ট্র ব্যবস্থার প্রতি সমর্থন যে বাড়ছে তার প্রমাণ পাওয়া যায় অনেক ঘটনার মধ্য দিয়ে। ২০১২ সালে খাইবার পাখতুনখোয়ার বান্নু জেলখানায় আক্রমণ চালিয়ে টিটিপি তাদের ৩৮৪ জন যোদ্ধাকে মুক্ত করে নিয়ে যায়। ওই আক্রমণের সময় দেখা গেছে, জেলখানার নিরাপত্তাকর্মীরা সম্পূর্ণ নিষ্ক্রিয় শুধু নয়, তারা টিটিপিকে সমর্থন জানিয়ে স্লোগান দিয়েছে এবং দাবি জানিয়েছে, পাকিস্তানেও শরিয়া আইন হতে হবে। বান্নু জেলখানার মতো ২০১৩ সালের ২০ জুলাই ডেরা ইসমাইল খাঁ জেলখানায় আক্রমণ চালিয়ে হাইপ্রোফাইল জঙ্গিসহ টিটিপি তাদের ২৪০ জনকে মুক্ত করে নিয়ে যায়। ২০১৪ সালের ৮ জুন টিটিপি ও ইসলামিক মুভমেন্ট অব উজবেকিস্তানের সশস্ত্র যোদ্ধারা করাচি বিমানবন্দরে আক্রমণ চালায়। তার পরিপ্রেক্ষিতে সে বছর ১৫ জুন উত্তর ওয়াজিরস্তানে পাকিস্তান সশস্ত্র বাহিনী সর্বাত্মক সামরিক অভিযানে নামে। সেই অভিযানের সাংকেতিক নাম ছিল ‘জার্ব-ই-আজব’। উইকিপিডিয়ার তথ্য মতে, ওই অপারেশনে ওয়াজিরস্তানের প্রায় ১০ লাখ মানুষ বাস্তচ্যুত হয় এবং ২৭৬৩ জন জঙ্গি ও একই সঙ্গে পাকিস্তানের অফিসারসহ ৩৪৭ জন সেনা সদস্য নিহত হয়। এত বড় অপারেশনের পরে টিটিপিকে নির্মূল করা যায়নি। কোনো কোনো সংবাদ মাধ্যমের তথ্যমতে, ১৯৪৭ থেকে এ পর্যন্ত ভারতের সঙ্গে যত যুদ্ধ এবং তাতে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর যত অফিসার ও জওয়ান আহত-নিহত হয়েছে, তার থেকে বেশি আহত-নিহত হয়েছে জঙ্গিদের সঙ্গে অভ্যন্তরীণ যুদ্ধে। আফগানে তালেবান সরকার ক্ষমতায় আসার পর নতুন উদ্যোগে অভিযানে নেমেছে টিটিপি। তবে আজকে বড় প্রশ্ন যেটি সামনে এসেছে তা হলো- আফগানিস্তানের তালেবান সরকার আজকে কেন পাকিস্তানের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। এটা তো সবাই জানে, পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সরাসরি সমর্থন, অর্থায়ন ও অস্ত্রবলে প্রতিবেশী ওই দেশে তালেবান বাহিনীর উত্থান ঘটেছে এবং ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়েছে। ২০০১ সালে আমেরিকার সঙ্গে সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধে অংশ নিলেও এটা এখন বিশ্ব অঙ্গনে ওপেন সিক্রেট যে, আফগানিস্তান থেকে উৎখাত হওয়ার পর তালেবানের টপ নেতৃত্বের প্রায় সবাই পাকিস্তানের অভ্যন্তরে আশ্রয় পেয়েছে এবং থেকেছে। ২০০১ সাল থেকে ২০ বছর আফগানিস্তানের অভ্যন্তরীণ যুদ্ধে তালেবান বাহিনীকে পাকিস্তান সর্বাত্মক সমর্থন ও সহযোগিতা দিয়েছে। ২০২১ সালের ১৫ আগস্ট কাবুলে তালেবান ক্ষমতা দখলের পর প্রধানমন্ত্রীসহ সর্বত্র সবাই বিজয় উল্লাস করেছে। এটিকে ইসলামের বিজয় ঘোষণা দিয়ে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইর প্রধান সে বিজয় উদযাপনের জন্য কাবুলে গিয়েছে। কিন্তু আজকের বাস্তবতা সম্পূর্ণ ভিন্ন। আফগান তালেবান সরকার এখন জাতীয় ও মতাদর্শগত স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে নতুন কৌশল অবলম্বন করেছে। ব্রিটিশ শাসক কর্তৃক খামখেয়ালিভাবে পাশতুন জনগোষ্ঠীকে বিভক্ত এবং পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে যে সীমান্ত রেখা টেনে দিয়েছে, যেটি এখন ডুরাল্ট লাইন নামে পরিচিত, সেটি আফগানিস্তানের কোনো সরকারই কখনো মেনে নেয়নি, স্বীকৃতিও দেয়নি। এ বিষয়ে ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে উচ্চবাচ্য না করলেও এবার ক্ষমতায় এসে তালেবান সরকার ঘোষণা দিয়েছে, তারা পাশতুন জনগোষ্ঠীর বিভক্তিকে কখনো মেনে নেবে না। এটাই এখন পাকিস্তানের বড় মাথাব্যথা। ২৬৭০ কিলোমিটার সীমান্তজুড়ে পাকিস্তান অনেক উঁচু কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ করেছে। তাতে আরও ক্ষেপেছে তালেবান সরকার। তারা হয়তো মনে করছে, দুই পাশের পাশতুন জনগোষ্ঠীকে একত্রিত করতে পারলে সেটা হবে আফগানিস্তানের জন্য শত বছরের শ্রেষ্ঠ বিজয়।

দ্বিতীয়ত, ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ হলে তাতে পারমাণবিক যুদ্ধের ঝুঁকি রয়েছে। এত দিন পাকিস্তানের লক্ষ্য ছিল-আফগানিস্তান হবে পাকিস্তানের কৌশলগত পশ্চাৎভূমি এবং পারমাণবিক অস্ত্র ভান্ডারের নিরাপদ জায়গা। কিন্তু ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে আফগানিস্তান যুদ্ধক্ষেত্র হোক তা তালেবান সরকার কিছুতেই হতে দেবে না, এটিও এখন স্পষ্ট। এখানে শেষ নয়। মতাদর্শগতভাবে সব মুসলিম প্রধান দেশ নিয়ে বৃহত্তর ইসলামিক খেলাফত প্রতিষ্ঠার যে স্বপ্ন তার জন্য আফগান তালেবানের সামনে এখন পাকিস্তানই সবচেয়ে উর্বর ও উপযুক্ত স্থান। পাকিস্তানের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অবস্থা এখন বিপজ্জনক ভঙ্গুর অবস্থায় পড়েছে। শুধু শত্রু নয়, বিপদের সময় বন্ধুরাও কিছু হাতিয়ে নিতে চায়, রাজনীতিতে এটি এক চিরন্তন বাস্তবতা। সুতরাং প্রচুর তোশামোদি করেও এত দিনের প্রিয় ভালো তালেবানকে বাগে আনা যাচ্ছে না। কিছুদিন আগে একটা কৌতুকপূর্ণ ভিডিও আমার নজরে আসে। তাতে দেখা যায়, একদল আফগান তালেবান যোদ্ধা আনন্দ মনে সীমান্তের দিকে হেঁটে যাচ্ছে। অন্য একজন তাদের জিজ্ঞাসা করছে, আপনারা কি পাকিস্তান দখল করতে যাচ্ছেন। উত্তরে তারা বলেন, ‘না। কারণ পাকিস্তান দখল করলে তাদের বিশাল দায়-দেনার ভার আমাদের নিতে হবে।’  বিশাল ঋণের ভার ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে পাকিস্তানের সরকার ও জনগণ, দুই পক্ষই দিশাহারা। সুতরাং শত্রু-বন্ধু, সবাই সুযোগ নিতে চাইছে। এটা হঠাৎ করে হয়নি।  দীর্ঘদিনের সামরিকতন্ত্র এবং ধর্মতন্ত্রের অন্ধত্বই আজ পাকিস্তানকে এখানে নিয়ে এসেছে। আজকে লেখার শিরোনাম ও শুরুতে যে গানটির কথা উল্লেখ করেছি, তার মধ্যভাগের দুটি লাইন এ রকম-

‘আমি কি দোষ দিব পরের পুতের গো/নিজের কর্ম ভালো না।’

-মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
সর্বশেষ খবর
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা
আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!
অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'
'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ
দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু
দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড
এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ
কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১
কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন
নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২
ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ
ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন
ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'
'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ
আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা
কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু
তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত
ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান
পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী
সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট
ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!

সম্পাদকীয়

গরু আসার নতুন রুট
গরু আসার নতুন রুট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত
আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর
ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল
সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পিস ডাব ২০০ টাকা
এক পিস ডাব ২০০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা
পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

একদিকে গরম আরেকদিকে বজ্র
একদিকে গরম আরেকদিকে বজ্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন
এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে
রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে

নগর জীবন

ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না
ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!
বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!

প্রথম পৃষ্ঠা

সরাসরি আলোচনা চান পুতিন
সরাসরি আলোচনা চান পুতিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা
মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ
সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিশন
হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন ছাড়াই চলছে ১৮৬ ক্লিনিক ও হাসপাতাল
নিবন্ধন ছাড়াই চলছে ১৮৬ ক্লিনিক ও হাসপাতাল

নগর জীবন

গণতান্ত্রিক বিশ্ব খুনি আওয়ামী লীগের পাশে নেই
গণতান্ত্রিক বিশ্ব খুনি আওয়ামী লীগের পাশে নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় প্রকাশনা চীনা প্রেসিডেন্টের বই
ঢাকায় প্রকাশনা চীনা প্রেসিডেন্টের বই

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ হাজার ইয়াবাসহ আটক
২০ হাজার ইয়াবাসহ আটক

দেশগ্রাম

মায়ের নিঃস্বার্থ ভালোবাসায় হয় নৈতিক সমাজ
মায়ের নিঃস্বার্থ ভালোবাসায় হয় নৈতিক সমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা
লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাডামসের বিদায় ঘণ্টা
অ্যাডামসের বিদায় ঘণ্টা

মাঠে ময়দানে

গরম ও লোডশেডিংয়ে নাজেহাল জনজীবন
গরম ও লোডশেডিংয়ে নাজেহাল জনজীবন

নগর জীবন

অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা

সম্পাদকীয়

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি

দেশগ্রাম

সৌদি ভিশন ২০৩০-এর কর্মসূচি
সৌদি ভিশন ২০৩০-এর কর্মসূচি

নগর জীবন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন হতে অনেক সময় লাগবে
নতুন সংবিধান প্রণয়ন হতে অনেক সময় লাগবে

প্রথম পৃষ্ঠা