শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

বইমেলা নিয়ে কিছু কথা

খান মাহবুব
প্রিন্ট ভার্সন
বইমেলা নিয়ে কিছু কথা

সংস্কৃতি অনেক কিছুই সাঙ্গ করে বহমান থাকে মানুষের যাপিত জীবনে। চলার পথেই নানামাত্রিক তাগিদে মানুষ যুক্ত ও বিযুক্ত হয়- অনেক বিষয়, ঘটনা, অভ্যাসের সঙ্গে। নগর ও গ্রামে সংস্কৃতির তারতম্য ভেদেও বিশ্বায়নের যুগে সমাজে এককেন্দ্রিক সংস্কৃতির অনুসঙ্গ ও উপাদান অনেকাংশে বিরাজমান। এ জন্যই বাংলায় বইমেলা সর্বজনীন সংস্কৃতির অংশে রূপ নিয়েছে। বইমেলা বললেই অমর একুশে বইমেলার ক্যানভাস চকচক করে বর্ণিল হয়ে আভা ছড়ায় আমাদের মন ও মননে। আজ বইমেলা যেন ঢাকা শহরের সব অলিগলির মিলন মোহনা। দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষও যুক্ত হয় এ মেলায়। বইমেলা শুধু বইয়ের পসরা সাজিয়ে বিকিকিনি নয়, বইমেলা বহুকেন্দ্রিক আয়োজনে আমাদের সাংস্কৃতিক জাগরণের উৎস ভূমি।

্ঐতিহ্যের পরম্পরায় ঔপনিবেশিক শাসনকে ভর করে ইউরোপীয় রেনেসাঁসের দোলা লাগে আঠারো শতকে পূর্ববঙ্গে। শাসকগোষ্ঠী নিজেদের পণ্য ও প্রযুক্তির প্রসারেই নগর সংস্কৃতির নানান উপলক্ষের সংযোগ ঘটায় পূর্ববঙ্গেত্ত। শাসক ও স্থানীয় এলিটদের সহযোগিতায় যশোরে ১৯৫১ সালে প্রথম ‘যশোহর ইনস্টিটিউট পাবলিক লাইব্রেরি’ যাত্রা করে। বই আন্দোলনের প্রাতিষ্ঠানিক যাত্রার মোড়কীকরণ এখান থেকেও বলা যায়।

উনিশ শতকের প্রথমার্ধে বিশ্বব্যবস্থায় পুঁজিবাদের বাঁক পরিবর্তনে নতুন যুগের আগমনী বার্তায় যুক্ত হয় শিল্পায়ন-উত্তর সমাজ। ক্রমেই তা আধুনিক সংস্কৃতির পথে পা বাড়ায়। মানুষের অভ্যাস, রুচি ও চালচিত্রে পরিবর্তন আসে। ভঙ্গুর অর্থনৈতিক পরিকাঠামোর মধ্যেও সৃজনমনস্ক মধ্যবিত্ত শ্রেণির বিকাশ ঘটে পূর্ববঙ্গে। নাট্যচর্চা, পাঠাগার আন্দোলন, সংস্কৃতি সংঘ প্রতিষ্ঠা ইত্যাদিতে মানুষ যুক্ত হয়। পাকিস্তানি জমানায় বাংলা একাডেমি প্রতিষ্ঠা (১৯৫৫) জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের ঢাকা কেন্দ্র স্থাপন (১৯৬১) তাৎপর্যময় বিষয়। এ পথ পরিক্রমণে ১৯৬৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগার ভবনে পূর্ববঙ্গে প্রথম বইমেলার আয়োজন হয়, যা ইতিহাসের পাঠে পেরেক ঠুকে আছে। পাকিস্তানি জমানায় স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতার আন্দোলন অগ্নিবারুদের মতো জ্বলেছে সাংস্কৃতিক আন্দোলনও, তবে বইমেলার খুব একটা নজির মেলে না। ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হলে বাঙালির সাংস্কৃতিক ভুবনে নিজস্বতা ও স্বাধীনতার পাখা মেলে। দেশজ সংস্কৃতির পরিতোষণের নতুন সুযোগ সৃষ্টি হয়। ১৯৭২ সালে ইউনেস্কো ঘোষিত আন্তর্জাতিক গ্রন্থবর্ষের জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের স্বল্প পরিসরে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে আন্তর্জাতিক বইমেলায় দেশীয় বইয়ের পসরা নিয়ে চিত্তরঞ্জন সাহা (মুক্তধারা প্রকাশনী), রুহুল আমিন (স্ট্যান্ডার্ড পাবলিকেশন), তাজুল ইসলাম (বর্ণমিছিল) বসেন। সেদিনের সেই অনানুষ্ঠানিক ও স্বপ্রণোদিত বই নিয়ে বসা পরবর্তীতে বর্ধিত কলেবর রেওয়াজে পরিণত হয়ে বিবর্তনের মাধ্যমে আজকের বইমেলার মহিরুহের রূপ। আয়োজক প্রতিষ্ঠান বাংলা একডেমির চলনে-বলনে পরিমার্জন এসেছে। বাংলা একাডেমির স্লোগানের বিবর্তনও একটি প্রণিধানযোগ্য বিষয়। প্রথম পর্যায়ে স্লোগান-‘জাতির আশা-আকাক্সক্ষার প্রতীক।’ পরবর্তীতে ‘জাতির মননের প্রতীক’ বর্তমানে ‘বাঙালি জাতিসত্তা ও বুদ্ধিবৃত্তিক উৎকর্ষের প্রতীক। বাংলা একাডেমির কর্মপরিধিতেও ২০১৩ সালে গৃহীত আইন ও সম্প্রতি সময়ের প্রবিধান প্রতিষ্ঠানের চালচিত্রের নির্দেশক হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তবে বইমেলা এখন একাডেমির একটি বার্ষিক বিধিবদ্ধ কাজে রূপান্তর হয়েছে। বাঁক পরিবর্তনের বিধি ও অনুশাসনের বেড়াজালে অনেকেই মনে করেন বর্তমানে বাংলা একাডেমিতে সৃজনমনস্ক মানুষের চাকরির জায়গাটা সংকুচিত হয়েছে। পাশাপাশি বাংলা একাডেমির স্বশাসনের বিষয়টিও উপেক্ষিত হয়েছে। বইমেলার আয়োজক প্রতিষ্ঠান হিসেবেও গতানুগতিক ব্যবস্থার ঘেরাটোপ থেকে বের হতে পারছে না বাংলা একাডেমি, ফলে বিশ্বায়নের বিশ্বব্যবস্থায় বইমেলার বড় পরিসরে বিস্তার ও সংযুক্ত করার প্রবণতাও কাক্সিক্ষত মানের নয়। আমরা তো চাই বইমেলা শুধু বই বিক্রির কেন্দ্র নয়, বাঙালি সংস্কৃতি জাগরণের একটি সেন্টার ফর এক্সিলেট হিসেবে বইমেলার ক্যানভাস রচিত হবে। ২০১৪ সালে বইমেলা বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণের সঙ্গে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান সংযুক্ত হলে গতানুগতিক কিছু সমস্যার সমাধান হয়। কিন্তু এখনো বইমেলা স্টল বিন্যাস, খাবারের দোকানের বরাদ্দ, প্রবেশ গেটের সংস্থা নির্ধারণ ইত্যাদি বিষয়ে আটকে আছে। যদিও বিভিন্ন ধরনের মঞ্চ স্থাপন, মোড়ক উন্মোচন কেন্দ্র, ‘আমি লেখক বলছি’ নামীয় অনুষ্ঠানমালা লোকপ্রিয় হয়েছে।

গত কয়েক বছর বিশ্বমারি করোনা ও সম্প্রতি ইউক্রেন যুদ্ধে বইমেলার চিরায়ত রূপের বৈকল্য ঘটেছে। বইমেলায় বাণিজ্যের দিকটি উপেক্ষা করার জো নেই। আমাদের বইমেলার প্রবণতা হলো প্রকাশকদের বার্ষিক বিক্রির বড় একটা অংশ মেলার মাঠে সম্পাদিত করা। কিন্তু গত তিন বছরের পরিসংখ্যান ভিন্ন বার্তা দিচ্ছে। ২০১৮ সালে বাংলা একাডেমির তথ্যমতে বিক্রি ৭০ কোটি ৫০ লাখ টাকা, ২০১৯-এ বিক্রি দাঁড়ায় ২০১৮ থেকে ১০% বেশি। ২০২০-ও বিক্রি ৮২ কোটি টাকায় উত্তীর্ণ হয়। কিন্তু ২০২১-এ করোনার কারণে মেলা মাঝপথে বন্ধ করে দিতে হয়। বই প্রকাশ কমে দাঁড়ায় ২ হাজার ৬৪০টিতে (যেখানে পূর্বতন ৫ বছরে বই প্রকাশের গড় সংখ্যা ছিল ৪ হাজারের অধিক) আর বিক্রি ৫ কোটি টাকার নিচে। যা আমাদের স্বপ্নালু চোখকে ছানাবড়া করে দিয়েছে। আমাদের ভাগ্যের শিকে ছিঁড়েছে। ২০২২ সালে বিক্রি ৫২ কোটি ৫০ লাখে দাঁড়ায়। যদিও এ বিক্রি কম-বেশি ১০০ কোটি টাকা হতে পারত। ২০২২-এর মেলার সমাপনী অধিবেশনে বইমেলার সদস্য সচিব জামাল আহমেদ মেলায় খাবার স্টলের সংখ্যাধিক্য, ইট বিছিয়ে মেলার রাস্তা তৈরি করতে না পারা, মেলার মাঠে টাস্কফোর্স ঠিকভাবে কাজ করতে না পারাসহ বেশ কিছু সীমাবদ্ধতার কথা স্বীকার করে নেন।

বইমেলার দ্রুতি বিশ্বময় করতে একটা বড় সমস্যা আমাদের চিন্তার দৈন্যতা। এ বইমেলাকে কালচারাল অ্যাম্বাসাডর হিসেবে গ্রহণের জন্য আমাদের কর্মকৌশল প্রয়োজন। শুধু বিশ্বে সবচেয়ে বড়, সবচেয়ে বেশি সময় ব্যাপ্তির বইমেলা ইত্যাদি মন্থন করে তৃপ্তির ঢেঁকুর না তুলে বইমেলার সংযোগ বৃদ্ধির সম্ভাবনাকে কাজে লাগানো দরকার। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা বইসহ সাংস্কৃতিক অগ্রযাত্রায় কম। উন্নয়নশীল দেশের সরকারব্যবস্থায় দৃশ্যমান উন্নয়ন তথা ইট, বালি, পাথরনির্ভর অবকাঠামোগত বিষয় প্রাধান্য পায়। বাংলাদেশও সেই রীতির বাইরে নয়। দোহাই দিয়ে বলা যায় জাতীয় বাজেটে কমবেশি ১ শতাংশের কম বরাদ্দ সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের জন্য। অমর একুশে বইমেলার বাংলা একাডেমির জন্য বিশেষ কোনো বরাদ্দ নেই। মাত্র বইমেলার ৫ কোটি টাকা বাজেট সংকুলানে বাংলা একাডেমিকে নানা ধরনের লোড ম্যানেজমেন্ট তথা প্রকাশকদের কাছে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করা হয়। অথচ সরকারের যেটুকু সামর্থ্য আছে তাতে এতটুকু টাকা সৃজনশীল কর্ম বিবেচনায় প্রণোদনা হিসেবে বরাদ্দে সামর্থ্যও রাখে। বইমেলা আয়োজনে অংশীজনদের অংশগ্রহণ থাকলেও তা অনেকাংশে আনুষ্ঠানিকতা মাত্র। বাংলা একাডেমি তাদের বিবেচনায় আয়োজনের ছক রচনা করে। এতে বহুকেন্দ্রিক চিন্তার সুফল বইমেলা খুব একটা পায় না। বইমেলায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের বিশাল জায়গার সুবিধা নিয়ে পূর্বতন ২০২০ সালের ৮ লাখ বর্গফুটের থেকে বৃদ্ধি করে ১৫ লাখ বর্গফুট করায় ২০২১ সালে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। বইমেলা করোনাকালীন গত দুই বছর স্বরূপে পাখা মেলতে পারেনি। বইমেলায় উপচে পড়া মানুষের ঢল, বেচাকেনার নিম্নগতি সব যেন এক জবুথবু অবস্থা। বইমেলার মাঠে প্রাণের স্পন্দনের ছন্দপতন ঘটেছে।

২০২২ সালের বইমেলা ইউক্রেন যুদ্ধের বিশ্বমন্দা করোনার প্রতিঘাতকে সাঙ্গ করে এগোতে থাকে। এক্ষেত্রে কাগজ সিন্ডিকেটের মাধ্যমে দ্বিগুণ মূল্যবৃদ্ধি সবকিছু তছনছ করে দিয়েছে। আশ্চর্য আমাদের এ প্রিয় স্বদেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য থেকে সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করে সিন্ডিকেট। সরকার যেন দর্শকমাত্র, সিন্ডিকেট এতটাই শক্তিশালী দুই/তিন দিনের ব্যবধানে বাজার থেকে তেল, চিনিসহ নানা পণ্য উধাও করে দেয় আবার অযাচিত মূল্যবৃদ্ধি ঘটিয়ে বাজারে ফেরত আনে। সম্প্রতি কাগজের দাম শুধু দ্বিগুণই করেনি সিন্ডিকেট, বাজার থেকে কাগজ উধাও করেও রেখেছে কয়েক দিন। সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রকরা দু/একজন ছাড়া অন্য কাগজ উৎপাদকরা বাজারে থাকতে পারছে না। বিশ্বায়নের বেসরকারিকরণের পরামর্শে বিশ্বব্যাংক, আইএমএফের নীতির মান্যতায় আমাদের ঐতিহ্যবাহী কর্ণফুলী পেপার মিলস, নর্থবেঙ্গল পেপার মিল, পাকশী পেপার মিলকে হিমঘরে চলে যেতে হয়েছে। বৈশ্বিক অনুঘটকগুলোর প্রভাবক কাগজের কিছুটা মূল্যবৃদ্ধি হবে কিন্তু কোনো বিবেচনায় তা দ্বিগুণ নয়।

কাগজ উৎপাদনের মূল উপাদান উদ্ভিজ্জ এবং তত্ত্বযুক্ত হলেও বাংলাদেশে পুরনো কাগজ ও বর্জ্য কাগজকে পাল্পের সঙ্গে মিশিয়ে রিসাইক্লিং করে কাগজ তৈরি হয়। ফলে প্রধান উপকরণ আমদানিনির্ভর পাল্পের ওপর চাপ কম। আমদানিনির্ভরতাও প্রতিবেশী ইন্দোনেশিয়া ও কোরিয়া থেকে। ফলে কাগজের মূল্যবৃদ্ধির এ হার কাম্য নয়। কিন্তু সুযোগসন্ধানীর এ দেশে সবই সম্ভব, কাগজই তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ। কাগজের মৃল্যবৃদ্ধি বইমেলাতে অশনিসংকেত দিচ্ছে। ধারণা করা হচ্ছে বইয়ের উৎপাদন এক-তৃতীয়াংশে নেমে যাবে। অনন্যার মতো বড় প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান বইমেলাতে নতুন বই প্রকাশ না করার ঘোষণা দিয়েছে। এই এক নীরব প্রতিবাদ। বাংলাদেশ যখন উন্নত জাতি-রাষ্ট্র বিনির্মাণে বিভোর তখন এসডিজির অর্থনৈতিক ও মানবিক সূচকগুলোর অগ্রায়নের ধারা সরকারের উন্নয়নের রক্ষাকবচ। কাগজসহ সামগ্রিক সৃজনশীল খাত অভিভাবকহীন। বইমেলায় এ বছর গতানুগতিকতা পরিহার করে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা আবশ্যক। পাশাপাশি অংশীজনদের সংযোগ করার সুযোগ বাংলা একাডেমিকে যেমন করে দিতে হবে, তেমনি অংশীজনদের গা-ছাড়া অবস্থা পরিহার করে মমত্ব দিয়ে সংযুক্ত হতে হবে।

বর্তমান পরিবর্তিত বিশ্ব বাস্তবতায় বইমেলা নিয়ে ভিন্ন আঙ্গিকে নবমাত্রায় পরিকল্পনের এখনই মোক্ষম সময়। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বইমেলা মাঠে পাঠকের অপর্যাপ্ততা আমাদের পীড়া দেয়। প্রগতিশীল বাংলাদেশের আইকন এ বইমেলা। আয়োজক হিসেবে দায়দায়িত্বের চেয়েও জাতীয় প্রতিষ্ঠান বাংলা একাডেমির কাছে আমাদের প্রত্যাশা অভিভাবকত্বের। বইমেলার সর্পিল গতি প্রবাহে অংশীজন কুশীলবদের হাতে হাত ধরে এগিয়ে এসে মেলার চিরচেনা চরিত্রে ফিরিয়ে আনতে হবে। সর্বোপরি কাগজের দরে লাগাম টানা না গেলে বইয়ের মেলায় বইশূন্যতা দেখা দিতে পারে, যা কোনোভাবেই কাম্য নয়।

লেখক : গবেষক ও প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা