শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

বইমেলা নিয়ে কিছু কথা

খান মাহবুব
প্রিন্ট ভার্সন
বইমেলা নিয়ে কিছু কথা

সংস্কৃতি অনেক কিছুই সাঙ্গ করে বহমান থাকে মানুষের যাপিত জীবনে। চলার পথেই নানামাত্রিক তাগিদে মানুষ যুক্ত ও বিযুক্ত হয়- অনেক বিষয়, ঘটনা, অভ্যাসের সঙ্গে। নগর ও গ্রামে সংস্কৃতির তারতম্য ভেদেও বিশ্বায়নের যুগে সমাজে এককেন্দ্রিক সংস্কৃতির অনুসঙ্গ ও উপাদান অনেকাংশে বিরাজমান। এ জন্যই বাংলায় বইমেলা সর্বজনীন সংস্কৃতির অংশে রূপ নিয়েছে। বইমেলা বললেই অমর একুশে বইমেলার ক্যানভাস চকচক করে বর্ণিল হয়ে আভা ছড়ায় আমাদের মন ও মননে। আজ বইমেলা যেন ঢাকা শহরের সব অলিগলির মিলন মোহনা। দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষও যুক্ত হয় এ মেলায়। বইমেলা শুধু বইয়ের পসরা সাজিয়ে বিকিকিনি নয়, বইমেলা বহুকেন্দ্রিক আয়োজনে আমাদের সাংস্কৃতিক জাগরণের উৎস ভূমি।

্ঐতিহ্যের পরম্পরায় ঔপনিবেশিক শাসনকে ভর করে ইউরোপীয় রেনেসাঁসের দোলা লাগে আঠারো শতকে পূর্ববঙ্গে। শাসকগোষ্ঠী নিজেদের পণ্য ও প্রযুক্তির প্রসারেই নগর সংস্কৃতির নানান উপলক্ষের সংযোগ ঘটায় পূর্ববঙ্গেত্ত। শাসক ও স্থানীয় এলিটদের সহযোগিতায় যশোরে ১৯৫১ সালে প্রথম ‘যশোহর ইনস্টিটিউট পাবলিক লাইব্রেরি’ যাত্রা করে। বই আন্দোলনের প্রাতিষ্ঠানিক যাত্রার মোড়কীকরণ এখান থেকেও বলা যায়।

উনিশ শতকের প্রথমার্ধে বিশ্বব্যবস্থায় পুঁজিবাদের বাঁক পরিবর্তনে নতুন যুগের আগমনী বার্তায় যুক্ত হয় শিল্পায়ন-উত্তর সমাজ। ক্রমেই তা আধুনিক সংস্কৃতির পথে পা বাড়ায়। মানুষের অভ্যাস, রুচি ও চালচিত্রে পরিবর্তন আসে। ভঙ্গুর অর্থনৈতিক পরিকাঠামোর মধ্যেও সৃজনমনস্ক মধ্যবিত্ত শ্রেণির বিকাশ ঘটে পূর্ববঙ্গে। নাট্যচর্চা, পাঠাগার আন্দোলন, সংস্কৃতি সংঘ প্রতিষ্ঠা ইত্যাদিতে মানুষ যুক্ত হয়। পাকিস্তানি জমানায় বাংলা একাডেমি প্রতিষ্ঠা (১৯৫৫) জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের ঢাকা কেন্দ্র স্থাপন (১৯৬১) তাৎপর্যময় বিষয়। এ পথ পরিক্রমণে ১৯৬৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগার ভবনে পূর্ববঙ্গে প্রথম বইমেলার আয়োজন হয়, যা ইতিহাসের পাঠে পেরেক ঠুকে আছে। পাকিস্তানি জমানায় স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতার আন্দোলন অগ্নিবারুদের মতো জ্বলেছে সাংস্কৃতিক আন্দোলনও, তবে বইমেলার খুব একটা নজির মেলে না। ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হলে বাঙালির সাংস্কৃতিক ভুবনে নিজস্বতা ও স্বাধীনতার পাখা মেলে। দেশজ সংস্কৃতির পরিতোষণের নতুন সুযোগ সৃষ্টি হয়। ১৯৭২ সালে ইউনেস্কো ঘোষিত আন্তর্জাতিক গ্রন্থবর্ষের জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের স্বল্প পরিসরে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে আন্তর্জাতিক বইমেলায় দেশীয় বইয়ের পসরা নিয়ে চিত্তরঞ্জন সাহা (মুক্তধারা প্রকাশনী), রুহুল আমিন (স্ট্যান্ডার্ড পাবলিকেশন), তাজুল ইসলাম (বর্ণমিছিল) বসেন। সেদিনের সেই অনানুষ্ঠানিক ও স্বপ্রণোদিত বই নিয়ে বসা পরবর্তীতে বর্ধিত কলেবর রেওয়াজে পরিণত হয়ে বিবর্তনের মাধ্যমে আজকের বইমেলার মহিরুহের রূপ। আয়োজক প্রতিষ্ঠান বাংলা একডেমির চলনে-বলনে পরিমার্জন এসেছে। বাংলা একাডেমির স্লোগানের বিবর্তনও একটি প্রণিধানযোগ্য বিষয়। প্রথম পর্যায়ে স্লোগান-‘জাতির আশা-আকাক্সক্ষার প্রতীক।’ পরবর্তীতে ‘জাতির মননের প্রতীক’ বর্তমানে ‘বাঙালি জাতিসত্তা ও বুদ্ধিবৃত্তিক উৎকর্ষের প্রতীক। বাংলা একাডেমির কর্মপরিধিতেও ২০১৩ সালে গৃহীত আইন ও সম্প্রতি সময়ের প্রবিধান প্রতিষ্ঠানের চালচিত্রের নির্দেশক হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তবে বইমেলা এখন একাডেমির একটি বার্ষিক বিধিবদ্ধ কাজে রূপান্তর হয়েছে। বাঁক পরিবর্তনের বিধি ও অনুশাসনের বেড়াজালে অনেকেই মনে করেন বর্তমানে বাংলা একাডেমিতে সৃজনমনস্ক মানুষের চাকরির জায়গাটা সংকুচিত হয়েছে। পাশাপাশি বাংলা একাডেমির স্বশাসনের বিষয়টিও উপেক্ষিত হয়েছে। বইমেলার আয়োজক প্রতিষ্ঠান হিসেবেও গতানুগতিক ব্যবস্থার ঘেরাটোপ থেকে বের হতে পারছে না বাংলা একাডেমি, ফলে বিশ্বায়নের বিশ্বব্যবস্থায় বইমেলার বড় পরিসরে বিস্তার ও সংযুক্ত করার প্রবণতাও কাক্সিক্ষত মানের নয়। আমরা তো চাই বইমেলা শুধু বই বিক্রির কেন্দ্র নয়, বাঙালি সংস্কৃতি জাগরণের একটি সেন্টার ফর এক্সিলেট হিসেবে বইমেলার ক্যানভাস রচিত হবে। ২০১৪ সালে বইমেলা বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণের সঙ্গে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান সংযুক্ত হলে গতানুগতিক কিছু সমস্যার সমাধান হয়। কিন্তু এখনো বইমেলা স্টল বিন্যাস, খাবারের দোকানের বরাদ্দ, প্রবেশ গেটের সংস্থা নির্ধারণ ইত্যাদি বিষয়ে আটকে আছে। যদিও বিভিন্ন ধরনের মঞ্চ স্থাপন, মোড়ক উন্মোচন কেন্দ্র, ‘আমি লেখক বলছি’ নামীয় অনুষ্ঠানমালা লোকপ্রিয় হয়েছে।

গত কয়েক বছর বিশ্বমারি করোনা ও সম্প্রতি ইউক্রেন যুদ্ধে বইমেলার চিরায়ত রূপের বৈকল্য ঘটেছে। বইমেলায় বাণিজ্যের দিকটি উপেক্ষা করার জো নেই। আমাদের বইমেলার প্রবণতা হলো প্রকাশকদের বার্ষিক বিক্রির বড় একটা অংশ মেলার মাঠে সম্পাদিত করা। কিন্তু গত তিন বছরের পরিসংখ্যান ভিন্ন বার্তা দিচ্ছে। ২০১৮ সালে বাংলা একাডেমির তথ্যমতে বিক্রি ৭০ কোটি ৫০ লাখ টাকা, ২০১৯-এ বিক্রি দাঁড়ায় ২০১৮ থেকে ১০% বেশি। ২০২০-ও বিক্রি ৮২ কোটি টাকায় উত্তীর্ণ হয়। কিন্তু ২০২১-এ করোনার কারণে মেলা মাঝপথে বন্ধ করে দিতে হয়। বই প্রকাশ কমে দাঁড়ায় ২ হাজার ৬৪০টিতে (যেখানে পূর্বতন ৫ বছরে বই প্রকাশের গড় সংখ্যা ছিল ৪ হাজারের অধিক) আর বিক্রি ৫ কোটি টাকার নিচে। যা আমাদের স্বপ্নালু চোখকে ছানাবড়া করে দিয়েছে। আমাদের ভাগ্যের শিকে ছিঁড়েছে। ২০২২ সালে বিক্রি ৫২ কোটি ৫০ লাখে দাঁড়ায়। যদিও এ বিক্রি কম-বেশি ১০০ কোটি টাকা হতে পারত। ২০২২-এর মেলার সমাপনী অধিবেশনে বইমেলার সদস্য সচিব জামাল আহমেদ মেলায় খাবার স্টলের সংখ্যাধিক্য, ইট বিছিয়ে মেলার রাস্তা তৈরি করতে না পারা, মেলার মাঠে টাস্কফোর্স ঠিকভাবে কাজ করতে না পারাসহ বেশ কিছু সীমাবদ্ধতার কথা স্বীকার করে নেন।

বইমেলার দ্রুতি বিশ্বময় করতে একটা বড় সমস্যা আমাদের চিন্তার দৈন্যতা। এ বইমেলাকে কালচারাল অ্যাম্বাসাডর হিসেবে গ্রহণের জন্য আমাদের কর্মকৌশল প্রয়োজন। শুধু বিশ্বে সবচেয়ে বড়, সবচেয়ে বেশি সময় ব্যাপ্তির বইমেলা ইত্যাদি মন্থন করে তৃপ্তির ঢেঁকুর না তুলে বইমেলার সংযোগ বৃদ্ধির সম্ভাবনাকে কাজে লাগানো দরকার। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা বইসহ সাংস্কৃতিক অগ্রযাত্রায় কম। উন্নয়নশীল দেশের সরকারব্যবস্থায় দৃশ্যমান উন্নয়ন তথা ইট, বালি, পাথরনির্ভর অবকাঠামোগত বিষয় প্রাধান্য পায়। বাংলাদেশও সেই রীতির বাইরে নয়। দোহাই দিয়ে বলা যায় জাতীয় বাজেটে কমবেশি ১ শতাংশের কম বরাদ্দ সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের জন্য। অমর একুশে বইমেলার বাংলা একাডেমির জন্য বিশেষ কোনো বরাদ্দ নেই। মাত্র বইমেলার ৫ কোটি টাকা বাজেট সংকুলানে বাংলা একাডেমিকে নানা ধরনের লোড ম্যানেজমেন্ট তথা প্রকাশকদের কাছে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করা হয়। অথচ সরকারের যেটুকু সামর্থ্য আছে তাতে এতটুকু টাকা সৃজনশীল কর্ম বিবেচনায় প্রণোদনা হিসেবে বরাদ্দে সামর্থ্যও রাখে। বইমেলা আয়োজনে অংশীজনদের অংশগ্রহণ থাকলেও তা অনেকাংশে আনুষ্ঠানিকতা মাত্র। বাংলা একাডেমি তাদের বিবেচনায় আয়োজনের ছক রচনা করে। এতে বহুকেন্দ্রিক চিন্তার সুফল বইমেলা খুব একটা পায় না। বইমেলায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের বিশাল জায়গার সুবিধা নিয়ে পূর্বতন ২০২০ সালের ৮ লাখ বর্গফুটের থেকে বৃদ্ধি করে ১৫ লাখ বর্গফুট করায় ২০২১ সালে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। বইমেলা করোনাকালীন গত দুই বছর স্বরূপে পাখা মেলতে পারেনি। বইমেলায় উপচে পড়া মানুষের ঢল, বেচাকেনার নিম্নগতি সব যেন এক জবুথবু অবস্থা। বইমেলার মাঠে প্রাণের স্পন্দনের ছন্দপতন ঘটেছে।

২০২২ সালের বইমেলা ইউক্রেন যুদ্ধের বিশ্বমন্দা করোনার প্রতিঘাতকে সাঙ্গ করে এগোতে থাকে। এক্ষেত্রে কাগজ সিন্ডিকেটের মাধ্যমে দ্বিগুণ মূল্যবৃদ্ধি সবকিছু তছনছ করে দিয়েছে। আশ্চর্য আমাদের এ প্রিয় স্বদেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য থেকে সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করে সিন্ডিকেট। সরকার যেন দর্শকমাত্র, সিন্ডিকেট এতটাই শক্তিশালী দুই/তিন দিনের ব্যবধানে বাজার থেকে তেল, চিনিসহ নানা পণ্য উধাও করে দেয় আবার অযাচিত মূল্যবৃদ্ধি ঘটিয়ে বাজারে ফেরত আনে। সম্প্রতি কাগজের দাম শুধু দ্বিগুণই করেনি সিন্ডিকেট, বাজার থেকে কাগজ উধাও করেও রেখেছে কয়েক দিন। সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রকরা দু/একজন ছাড়া অন্য কাগজ উৎপাদকরা বাজারে থাকতে পারছে না। বিশ্বায়নের বেসরকারিকরণের পরামর্শে বিশ্বব্যাংক, আইএমএফের নীতির মান্যতায় আমাদের ঐতিহ্যবাহী কর্ণফুলী পেপার মিলস, নর্থবেঙ্গল পেপার মিল, পাকশী পেপার মিলকে হিমঘরে চলে যেতে হয়েছে। বৈশ্বিক অনুঘটকগুলোর প্রভাবক কাগজের কিছুটা মূল্যবৃদ্ধি হবে কিন্তু কোনো বিবেচনায় তা দ্বিগুণ নয়।

কাগজ উৎপাদনের মূল উপাদান উদ্ভিজ্জ এবং তত্ত্বযুক্ত হলেও বাংলাদেশে পুরনো কাগজ ও বর্জ্য কাগজকে পাল্পের সঙ্গে মিশিয়ে রিসাইক্লিং করে কাগজ তৈরি হয়। ফলে প্রধান উপকরণ আমদানিনির্ভর পাল্পের ওপর চাপ কম। আমদানিনির্ভরতাও প্রতিবেশী ইন্দোনেশিয়া ও কোরিয়া থেকে। ফলে কাগজের মূল্যবৃদ্ধির এ হার কাম্য নয়। কিন্তু সুযোগসন্ধানীর এ দেশে সবই সম্ভব, কাগজই তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ। কাগজের মৃল্যবৃদ্ধি বইমেলাতে অশনিসংকেত দিচ্ছে। ধারণা করা হচ্ছে বইয়ের উৎপাদন এক-তৃতীয়াংশে নেমে যাবে। অনন্যার মতো বড় প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান বইমেলাতে নতুন বই প্রকাশ না করার ঘোষণা দিয়েছে। এই এক নীরব প্রতিবাদ। বাংলাদেশ যখন উন্নত জাতি-রাষ্ট্র বিনির্মাণে বিভোর তখন এসডিজির অর্থনৈতিক ও মানবিক সূচকগুলোর অগ্রায়নের ধারা সরকারের উন্নয়নের রক্ষাকবচ। কাগজসহ সামগ্রিক সৃজনশীল খাত অভিভাবকহীন। বইমেলায় এ বছর গতানুগতিকতা পরিহার করে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা আবশ্যক। পাশাপাশি অংশীজনদের সংযোগ করার সুযোগ বাংলা একাডেমিকে যেমন করে দিতে হবে, তেমনি অংশীজনদের গা-ছাড়া অবস্থা পরিহার করে মমত্ব দিয়ে সংযুক্ত হতে হবে।

বর্তমান পরিবর্তিত বিশ্ব বাস্তবতায় বইমেলা নিয়ে ভিন্ন আঙ্গিকে নবমাত্রায় পরিকল্পনের এখনই মোক্ষম সময়। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বইমেলা মাঠে পাঠকের অপর্যাপ্ততা আমাদের পীড়া দেয়। প্রগতিশীল বাংলাদেশের আইকন এ বইমেলা। আয়োজক হিসেবে দায়দায়িত্বের চেয়েও জাতীয় প্রতিষ্ঠান বাংলা একাডেমির কাছে আমাদের প্রত্যাশা অভিভাবকত্বের। বইমেলার সর্পিল গতি প্রবাহে অংশীজন কুশীলবদের হাতে হাত ধরে এগিয়ে এসে মেলার চিরচেনা চরিত্রে ফিরিয়ে আনতে হবে। সর্বোপরি কাগজের দরে লাগাম টানা না গেলে বইয়ের মেলায় বইশূন্যতা দেখা দিতে পারে, যা কোনোভাবেই কাম্য নয়।

লেখক : গবেষক ও প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে