শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

বইমেলা নিয়ে কিছু কথা

খান মাহবুব
প্রিন্ট ভার্সন
বইমেলা নিয়ে কিছু কথা

সংস্কৃতি অনেক কিছুই সাঙ্গ করে বহমান থাকে মানুষের যাপিত জীবনে। চলার পথেই নানামাত্রিক তাগিদে মানুষ যুক্ত ও বিযুক্ত হয়- অনেক বিষয়, ঘটনা, অভ্যাসের সঙ্গে। নগর ও গ্রামে সংস্কৃতির তারতম্য ভেদেও বিশ্বায়নের যুগে সমাজে এককেন্দ্রিক সংস্কৃতির অনুসঙ্গ ও উপাদান অনেকাংশে বিরাজমান। এ জন্যই বাংলায় বইমেলা সর্বজনীন সংস্কৃতির অংশে রূপ নিয়েছে। বইমেলা বললেই অমর একুশে বইমেলার ক্যানভাস চকচক করে বর্ণিল হয়ে আভা ছড়ায় আমাদের মন ও মননে। আজ বইমেলা যেন ঢাকা শহরের সব অলিগলির মিলন মোহনা। দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষও যুক্ত হয় এ মেলায়। বইমেলা শুধু বইয়ের পসরা সাজিয়ে বিকিকিনি নয়, বইমেলা বহুকেন্দ্রিক আয়োজনে আমাদের সাংস্কৃতিক জাগরণের উৎস ভূমি।

্ঐতিহ্যের পরম্পরায় ঔপনিবেশিক শাসনকে ভর করে ইউরোপীয় রেনেসাঁসের দোলা লাগে আঠারো শতকে পূর্ববঙ্গে। শাসকগোষ্ঠী নিজেদের পণ্য ও প্রযুক্তির প্রসারেই নগর সংস্কৃতির নানান উপলক্ষের সংযোগ ঘটায় পূর্ববঙ্গেত্ত। শাসক ও স্থানীয় এলিটদের সহযোগিতায় যশোরে ১৯৫১ সালে প্রথম ‘যশোহর ইনস্টিটিউট পাবলিক লাইব্রেরি’ যাত্রা করে। বই আন্দোলনের প্রাতিষ্ঠানিক যাত্রার মোড়কীকরণ এখান থেকেও বলা যায়।

উনিশ শতকের প্রথমার্ধে বিশ্বব্যবস্থায় পুঁজিবাদের বাঁক পরিবর্তনে নতুন যুগের আগমনী বার্তায় যুক্ত হয় শিল্পায়ন-উত্তর সমাজ। ক্রমেই তা আধুনিক সংস্কৃতির পথে পা বাড়ায়। মানুষের অভ্যাস, রুচি ও চালচিত্রে পরিবর্তন আসে। ভঙ্গুর অর্থনৈতিক পরিকাঠামোর মধ্যেও সৃজনমনস্ক মধ্যবিত্ত শ্রেণির বিকাশ ঘটে পূর্ববঙ্গে। নাট্যচর্চা, পাঠাগার আন্দোলন, সংস্কৃতি সংঘ প্রতিষ্ঠা ইত্যাদিতে মানুষ যুক্ত হয়। পাকিস্তানি জমানায় বাংলা একাডেমি প্রতিষ্ঠা (১৯৫৫) জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের ঢাকা কেন্দ্র স্থাপন (১৯৬১) তাৎপর্যময় বিষয়। এ পথ পরিক্রমণে ১৯৬৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগার ভবনে পূর্ববঙ্গে প্রথম বইমেলার আয়োজন হয়, যা ইতিহাসের পাঠে পেরেক ঠুকে আছে। পাকিস্তানি জমানায় স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতার আন্দোলন অগ্নিবারুদের মতো জ্বলেছে সাংস্কৃতিক আন্দোলনও, তবে বইমেলার খুব একটা নজির মেলে না। ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হলে বাঙালির সাংস্কৃতিক ভুবনে নিজস্বতা ও স্বাধীনতার পাখা মেলে। দেশজ সংস্কৃতির পরিতোষণের নতুন সুযোগ সৃষ্টি হয়। ১৯৭২ সালে ইউনেস্কো ঘোষিত আন্তর্জাতিক গ্রন্থবর্ষের জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের স্বল্প পরিসরে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে আন্তর্জাতিক বইমেলায় দেশীয় বইয়ের পসরা নিয়ে চিত্তরঞ্জন সাহা (মুক্তধারা প্রকাশনী), রুহুল আমিন (স্ট্যান্ডার্ড পাবলিকেশন), তাজুল ইসলাম (বর্ণমিছিল) বসেন। সেদিনের সেই অনানুষ্ঠানিক ও স্বপ্রণোদিত বই নিয়ে বসা পরবর্তীতে বর্ধিত কলেবর রেওয়াজে পরিণত হয়ে বিবর্তনের মাধ্যমে আজকের বইমেলার মহিরুহের রূপ। আয়োজক প্রতিষ্ঠান বাংলা একডেমির চলনে-বলনে পরিমার্জন এসেছে। বাংলা একাডেমির স্লোগানের বিবর্তনও একটি প্রণিধানযোগ্য বিষয়। প্রথম পর্যায়ে স্লোগান-‘জাতির আশা-আকাক্সক্ষার প্রতীক।’ পরবর্তীতে ‘জাতির মননের প্রতীক’ বর্তমানে ‘বাঙালি জাতিসত্তা ও বুদ্ধিবৃত্তিক উৎকর্ষের প্রতীক। বাংলা একাডেমির কর্মপরিধিতেও ২০১৩ সালে গৃহীত আইন ও সম্প্রতি সময়ের প্রবিধান প্রতিষ্ঠানের চালচিত্রের নির্দেশক হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তবে বইমেলা এখন একাডেমির একটি বার্ষিক বিধিবদ্ধ কাজে রূপান্তর হয়েছে। বাঁক পরিবর্তনের বিধি ও অনুশাসনের বেড়াজালে অনেকেই মনে করেন বর্তমানে বাংলা একাডেমিতে সৃজনমনস্ক মানুষের চাকরির জায়গাটা সংকুচিত হয়েছে। পাশাপাশি বাংলা একাডেমির স্বশাসনের বিষয়টিও উপেক্ষিত হয়েছে। বইমেলার আয়োজক প্রতিষ্ঠান হিসেবেও গতানুগতিক ব্যবস্থার ঘেরাটোপ থেকে বের হতে পারছে না বাংলা একাডেমি, ফলে বিশ্বায়নের বিশ্বব্যবস্থায় বইমেলার বড় পরিসরে বিস্তার ও সংযুক্ত করার প্রবণতাও কাক্সিক্ষত মানের নয়। আমরা তো চাই বইমেলা শুধু বই বিক্রির কেন্দ্র নয়, বাঙালি সংস্কৃতি জাগরণের একটি সেন্টার ফর এক্সিলেট হিসেবে বইমেলার ক্যানভাস রচিত হবে। ২০১৪ সালে বইমেলা বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণের সঙ্গে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান সংযুক্ত হলে গতানুগতিক কিছু সমস্যার সমাধান হয়। কিন্তু এখনো বইমেলা স্টল বিন্যাস, খাবারের দোকানের বরাদ্দ, প্রবেশ গেটের সংস্থা নির্ধারণ ইত্যাদি বিষয়ে আটকে আছে। যদিও বিভিন্ন ধরনের মঞ্চ স্থাপন, মোড়ক উন্মোচন কেন্দ্র, ‘আমি লেখক বলছি’ নামীয় অনুষ্ঠানমালা লোকপ্রিয় হয়েছে।

গত কয়েক বছর বিশ্বমারি করোনা ও সম্প্রতি ইউক্রেন যুদ্ধে বইমেলার চিরায়ত রূপের বৈকল্য ঘটেছে। বইমেলায় বাণিজ্যের দিকটি উপেক্ষা করার জো নেই। আমাদের বইমেলার প্রবণতা হলো প্রকাশকদের বার্ষিক বিক্রির বড় একটা অংশ মেলার মাঠে সম্পাদিত করা। কিন্তু গত তিন বছরের পরিসংখ্যান ভিন্ন বার্তা দিচ্ছে। ২০১৮ সালে বাংলা একাডেমির তথ্যমতে বিক্রি ৭০ কোটি ৫০ লাখ টাকা, ২০১৯-এ বিক্রি দাঁড়ায় ২০১৮ থেকে ১০% বেশি। ২০২০-ও বিক্রি ৮২ কোটি টাকায় উত্তীর্ণ হয়। কিন্তু ২০২১-এ করোনার কারণে মেলা মাঝপথে বন্ধ করে দিতে হয়। বই প্রকাশ কমে দাঁড়ায় ২ হাজার ৬৪০টিতে (যেখানে পূর্বতন ৫ বছরে বই প্রকাশের গড় সংখ্যা ছিল ৪ হাজারের অধিক) আর বিক্রি ৫ কোটি টাকার নিচে। যা আমাদের স্বপ্নালু চোখকে ছানাবড়া করে দিয়েছে। আমাদের ভাগ্যের শিকে ছিঁড়েছে। ২০২২ সালে বিক্রি ৫২ কোটি ৫০ লাখে দাঁড়ায়। যদিও এ বিক্রি কম-বেশি ১০০ কোটি টাকা হতে পারত। ২০২২-এর মেলার সমাপনী অধিবেশনে বইমেলার সদস্য সচিব জামাল আহমেদ মেলায় খাবার স্টলের সংখ্যাধিক্য, ইট বিছিয়ে মেলার রাস্তা তৈরি করতে না পারা, মেলার মাঠে টাস্কফোর্স ঠিকভাবে কাজ করতে না পারাসহ বেশ কিছু সীমাবদ্ধতার কথা স্বীকার করে নেন।

বইমেলার দ্রুতি বিশ্বময় করতে একটা বড় সমস্যা আমাদের চিন্তার দৈন্যতা। এ বইমেলাকে কালচারাল অ্যাম্বাসাডর হিসেবে গ্রহণের জন্য আমাদের কর্মকৌশল প্রয়োজন। শুধু বিশ্বে সবচেয়ে বড়, সবচেয়ে বেশি সময় ব্যাপ্তির বইমেলা ইত্যাদি মন্থন করে তৃপ্তির ঢেঁকুর না তুলে বইমেলার সংযোগ বৃদ্ধির সম্ভাবনাকে কাজে লাগানো দরকার। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা বইসহ সাংস্কৃতিক অগ্রযাত্রায় কম। উন্নয়নশীল দেশের সরকারব্যবস্থায় দৃশ্যমান উন্নয়ন তথা ইট, বালি, পাথরনির্ভর অবকাঠামোগত বিষয় প্রাধান্য পায়। বাংলাদেশও সেই রীতির বাইরে নয়। দোহাই দিয়ে বলা যায় জাতীয় বাজেটে কমবেশি ১ শতাংশের কম বরাদ্দ সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের জন্য। অমর একুশে বইমেলার বাংলা একাডেমির জন্য বিশেষ কোনো বরাদ্দ নেই। মাত্র বইমেলার ৫ কোটি টাকা বাজেট সংকুলানে বাংলা একাডেমিকে নানা ধরনের লোড ম্যানেজমেন্ট তথা প্রকাশকদের কাছে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করা হয়। অথচ সরকারের যেটুকু সামর্থ্য আছে তাতে এতটুকু টাকা সৃজনশীল কর্ম বিবেচনায় প্রণোদনা হিসেবে বরাদ্দে সামর্থ্যও রাখে। বইমেলা আয়োজনে অংশীজনদের অংশগ্রহণ থাকলেও তা অনেকাংশে আনুষ্ঠানিকতা মাত্র। বাংলা একাডেমি তাদের বিবেচনায় আয়োজনের ছক রচনা করে। এতে বহুকেন্দ্রিক চিন্তার সুফল বইমেলা খুব একটা পায় না। বইমেলায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের বিশাল জায়গার সুবিধা নিয়ে পূর্বতন ২০২০ সালের ৮ লাখ বর্গফুটের থেকে বৃদ্ধি করে ১৫ লাখ বর্গফুট করায় ২০২১ সালে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। বইমেলা করোনাকালীন গত দুই বছর স্বরূপে পাখা মেলতে পারেনি। বইমেলায় উপচে পড়া মানুষের ঢল, বেচাকেনার নিম্নগতি সব যেন এক জবুথবু অবস্থা। বইমেলার মাঠে প্রাণের স্পন্দনের ছন্দপতন ঘটেছে।

২০২২ সালের বইমেলা ইউক্রেন যুদ্ধের বিশ্বমন্দা করোনার প্রতিঘাতকে সাঙ্গ করে এগোতে থাকে। এক্ষেত্রে কাগজ সিন্ডিকেটের মাধ্যমে দ্বিগুণ মূল্যবৃদ্ধি সবকিছু তছনছ করে দিয়েছে। আশ্চর্য আমাদের এ প্রিয় স্বদেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য থেকে সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করে সিন্ডিকেট। সরকার যেন দর্শকমাত্র, সিন্ডিকেট এতটাই শক্তিশালী দুই/তিন দিনের ব্যবধানে বাজার থেকে তেল, চিনিসহ নানা পণ্য উধাও করে দেয় আবার অযাচিত মূল্যবৃদ্ধি ঘটিয়ে বাজারে ফেরত আনে। সম্প্রতি কাগজের দাম শুধু দ্বিগুণই করেনি সিন্ডিকেট, বাজার থেকে কাগজ উধাও করেও রেখেছে কয়েক দিন। সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রকরা দু/একজন ছাড়া অন্য কাগজ উৎপাদকরা বাজারে থাকতে পারছে না। বিশ্বায়নের বেসরকারিকরণের পরামর্শে বিশ্বব্যাংক, আইএমএফের নীতির মান্যতায় আমাদের ঐতিহ্যবাহী কর্ণফুলী পেপার মিলস, নর্থবেঙ্গল পেপার মিল, পাকশী পেপার মিলকে হিমঘরে চলে যেতে হয়েছে। বৈশ্বিক অনুঘটকগুলোর প্রভাবক কাগজের কিছুটা মূল্যবৃদ্ধি হবে কিন্তু কোনো বিবেচনায় তা দ্বিগুণ নয়।

কাগজ উৎপাদনের মূল উপাদান উদ্ভিজ্জ এবং তত্ত্বযুক্ত হলেও বাংলাদেশে পুরনো কাগজ ও বর্জ্য কাগজকে পাল্পের সঙ্গে মিশিয়ে রিসাইক্লিং করে কাগজ তৈরি হয়। ফলে প্রধান উপকরণ আমদানিনির্ভর পাল্পের ওপর চাপ কম। আমদানিনির্ভরতাও প্রতিবেশী ইন্দোনেশিয়া ও কোরিয়া থেকে। ফলে কাগজের মূল্যবৃদ্ধির এ হার কাম্য নয়। কিন্তু সুযোগসন্ধানীর এ দেশে সবই সম্ভব, কাগজই তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ। কাগজের মৃল্যবৃদ্ধি বইমেলাতে অশনিসংকেত দিচ্ছে। ধারণা করা হচ্ছে বইয়ের উৎপাদন এক-তৃতীয়াংশে নেমে যাবে। অনন্যার মতো বড় প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান বইমেলাতে নতুন বই প্রকাশ না করার ঘোষণা দিয়েছে। এই এক নীরব প্রতিবাদ। বাংলাদেশ যখন উন্নত জাতি-রাষ্ট্র বিনির্মাণে বিভোর তখন এসডিজির অর্থনৈতিক ও মানবিক সূচকগুলোর অগ্রায়নের ধারা সরকারের উন্নয়নের রক্ষাকবচ। কাগজসহ সামগ্রিক সৃজনশীল খাত অভিভাবকহীন। বইমেলায় এ বছর গতানুগতিকতা পরিহার করে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা আবশ্যক। পাশাপাশি অংশীজনদের সংযোগ করার সুযোগ বাংলা একাডেমিকে যেমন করে দিতে হবে, তেমনি অংশীজনদের গা-ছাড়া অবস্থা পরিহার করে মমত্ব দিয়ে সংযুক্ত হতে হবে।

বর্তমান পরিবর্তিত বিশ্ব বাস্তবতায় বইমেলা নিয়ে ভিন্ন আঙ্গিকে নবমাত্রায় পরিকল্পনের এখনই মোক্ষম সময়। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বইমেলা মাঠে পাঠকের অপর্যাপ্ততা আমাদের পীড়া দেয়। প্রগতিশীল বাংলাদেশের আইকন এ বইমেলা। আয়োজক হিসেবে দায়দায়িত্বের চেয়েও জাতীয় প্রতিষ্ঠান বাংলা একাডেমির কাছে আমাদের প্রত্যাশা অভিভাবকত্বের। বইমেলার সর্পিল গতি প্রবাহে অংশীজন কুশীলবদের হাতে হাত ধরে এগিয়ে এসে মেলার চিরচেনা চরিত্রে ফিরিয়ে আনতে হবে। সর্বোপরি কাগজের দরে লাগাম টানা না গেলে বইয়ের মেলায় বইশূন্যতা দেখা দিতে পারে, যা কোনোভাবেই কাম্য নয়।

লেখক : গবেষক ও প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৫৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত
কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

মা
মা

সাহিত্য

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে