শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

বইমেলা নিয়ে কিছু কথা

খান মাহবুব
প্রিন্ট ভার্সন
বইমেলা নিয়ে কিছু কথা

সংস্কৃতি অনেক কিছুই সাঙ্গ করে বহমান থাকে মানুষের যাপিত জীবনে। চলার পথেই নানামাত্রিক তাগিদে মানুষ যুক্ত ও বিযুক্ত হয়- অনেক বিষয়, ঘটনা, অভ্যাসের সঙ্গে। নগর ও গ্রামে সংস্কৃতির তারতম্য ভেদেও বিশ্বায়নের যুগে সমাজে এককেন্দ্রিক সংস্কৃতির অনুসঙ্গ ও উপাদান অনেকাংশে বিরাজমান। এ জন্যই বাংলায় বইমেলা সর্বজনীন সংস্কৃতির অংশে রূপ নিয়েছে। বইমেলা বললেই অমর একুশে বইমেলার ক্যানভাস চকচক করে বর্ণিল হয়ে আভা ছড়ায় আমাদের মন ও মননে। আজ বইমেলা যেন ঢাকা শহরের সব অলিগলির মিলন মোহনা। দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষও যুক্ত হয় এ মেলায়। বইমেলা শুধু বইয়ের পসরা সাজিয়ে বিকিকিনি নয়, বইমেলা বহুকেন্দ্রিক আয়োজনে আমাদের সাংস্কৃতিক জাগরণের উৎস ভূমি।

্ঐতিহ্যের পরম্পরায় ঔপনিবেশিক শাসনকে ভর করে ইউরোপীয় রেনেসাঁসের দোলা লাগে আঠারো শতকে পূর্ববঙ্গে। শাসকগোষ্ঠী নিজেদের পণ্য ও প্রযুক্তির প্রসারেই নগর সংস্কৃতির নানান উপলক্ষের সংযোগ ঘটায় পূর্ববঙ্গেত্ত। শাসক ও স্থানীয় এলিটদের সহযোগিতায় যশোরে ১৯৫১ সালে প্রথম ‘যশোহর ইনস্টিটিউট পাবলিক লাইব্রেরি’ যাত্রা করে। বই আন্দোলনের প্রাতিষ্ঠানিক যাত্রার মোড়কীকরণ এখান থেকেও বলা যায়।

উনিশ শতকের প্রথমার্ধে বিশ্বব্যবস্থায় পুঁজিবাদের বাঁক পরিবর্তনে নতুন যুগের আগমনী বার্তায় যুক্ত হয় শিল্পায়ন-উত্তর সমাজ। ক্রমেই তা আধুনিক সংস্কৃতির পথে পা বাড়ায়। মানুষের অভ্যাস, রুচি ও চালচিত্রে পরিবর্তন আসে। ভঙ্গুর অর্থনৈতিক পরিকাঠামোর মধ্যেও সৃজনমনস্ক মধ্যবিত্ত শ্রেণির বিকাশ ঘটে পূর্ববঙ্গে। নাট্যচর্চা, পাঠাগার আন্দোলন, সংস্কৃতি সংঘ প্রতিষ্ঠা ইত্যাদিতে মানুষ যুক্ত হয়। পাকিস্তানি জমানায় বাংলা একাডেমি প্রতিষ্ঠা (১৯৫৫) জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের ঢাকা কেন্দ্র স্থাপন (১৯৬১) তাৎপর্যময় বিষয়। এ পথ পরিক্রমণে ১৯৬৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগার ভবনে পূর্ববঙ্গে প্রথম বইমেলার আয়োজন হয়, যা ইতিহাসের পাঠে পেরেক ঠুকে আছে। পাকিস্তানি জমানায় স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতার আন্দোলন অগ্নিবারুদের মতো জ্বলেছে সাংস্কৃতিক আন্দোলনও, তবে বইমেলার খুব একটা নজির মেলে না। ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হলে বাঙালির সাংস্কৃতিক ভুবনে নিজস্বতা ও স্বাধীনতার পাখা মেলে। দেশজ সংস্কৃতির পরিতোষণের নতুন সুযোগ সৃষ্টি হয়। ১৯৭২ সালে ইউনেস্কো ঘোষিত আন্তর্জাতিক গ্রন্থবর্ষের জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের স্বল্প পরিসরে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে আন্তর্জাতিক বইমেলায় দেশীয় বইয়ের পসরা নিয়ে চিত্তরঞ্জন সাহা (মুক্তধারা প্রকাশনী), রুহুল আমিন (স্ট্যান্ডার্ড পাবলিকেশন), তাজুল ইসলাম (বর্ণমিছিল) বসেন। সেদিনের সেই অনানুষ্ঠানিক ও স্বপ্রণোদিত বই নিয়ে বসা পরবর্তীতে বর্ধিত কলেবর রেওয়াজে পরিণত হয়ে বিবর্তনের মাধ্যমে আজকের বইমেলার মহিরুহের রূপ। আয়োজক প্রতিষ্ঠান বাংলা একডেমির চলনে-বলনে পরিমার্জন এসেছে। বাংলা একাডেমির স্লোগানের বিবর্তনও একটি প্রণিধানযোগ্য বিষয়। প্রথম পর্যায়ে স্লোগান-‘জাতির আশা-আকাক্সক্ষার প্রতীক।’ পরবর্তীতে ‘জাতির মননের প্রতীক’ বর্তমানে ‘বাঙালি জাতিসত্তা ও বুদ্ধিবৃত্তিক উৎকর্ষের প্রতীক। বাংলা একাডেমির কর্মপরিধিতেও ২০১৩ সালে গৃহীত আইন ও সম্প্রতি সময়ের প্রবিধান প্রতিষ্ঠানের চালচিত্রের নির্দেশক হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তবে বইমেলা এখন একাডেমির একটি বার্ষিক বিধিবদ্ধ কাজে রূপান্তর হয়েছে। বাঁক পরিবর্তনের বিধি ও অনুশাসনের বেড়াজালে অনেকেই মনে করেন বর্তমানে বাংলা একাডেমিতে সৃজনমনস্ক মানুষের চাকরির জায়গাটা সংকুচিত হয়েছে। পাশাপাশি বাংলা একাডেমির স্বশাসনের বিষয়টিও উপেক্ষিত হয়েছে। বইমেলার আয়োজক প্রতিষ্ঠান হিসেবেও গতানুগতিক ব্যবস্থার ঘেরাটোপ থেকে বের হতে পারছে না বাংলা একাডেমি, ফলে বিশ্বায়নের বিশ্বব্যবস্থায় বইমেলার বড় পরিসরে বিস্তার ও সংযুক্ত করার প্রবণতাও কাক্সিক্ষত মানের নয়। আমরা তো চাই বইমেলা শুধু বই বিক্রির কেন্দ্র নয়, বাঙালি সংস্কৃতি জাগরণের একটি সেন্টার ফর এক্সিলেট হিসেবে বইমেলার ক্যানভাস রচিত হবে। ২০১৪ সালে বইমেলা বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণের সঙ্গে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান সংযুক্ত হলে গতানুগতিক কিছু সমস্যার সমাধান হয়। কিন্তু এখনো বইমেলা স্টল বিন্যাস, খাবারের দোকানের বরাদ্দ, প্রবেশ গেটের সংস্থা নির্ধারণ ইত্যাদি বিষয়ে আটকে আছে। যদিও বিভিন্ন ধরনের মঞ্চ স্থাপন, মোড়ক উন্মোচন কেন্দ্র, ‘আমি লেখক বলছি’ নামীয় অনুষ্ঠানমালা লোকপ্রিয় হয়েছে।

গত কয়েক বছর বিশ্বমারি করোনা ও সম্প্রতি ইউক্রেন যুদ্ধে বইমেলার চিরায়ত রূপের বৈকল্য ঘটেছে। বইমেলায় বাণিজ্যের দিকটি উপেক্ষা করার জো নেই। আমাদের বইমেলার প্রবণতা হলো প্রকাশকদের বার্ষিক বিক্রির বড় একটা অংশ মেলার মাঠে সম্পাদিত করা। কিন্তু গত তিন বছরের পরিসংখ্যান ভিন্ন বার্তা দিচ্ছে। ২০১৮ সালে বাংলা একাডেমির তথ্যমতে বিক্রি ৭০ কোটি ৫০ লাখ টাকা, ২০১৯-এ বিক্রি দাঁড়ায় ২০১৮ থেকে ১০% বেশি। ২০২০-ও বিক্রি ৮২ কোটি টাকায় উত্তীর্ণ হয়। কিন্তু ২০২১-এ করোনার কারণে মেলা মাঝপথে বন্ধ করে দিতে হয়। বই প্রকাশ কমে দাঁড়ায় ২ হাজার ৬৪০টিতে (যেখানে পূর্বতন ৫ বছরে বই প্রকাশের গড় সংখ্যা ছিল ৪ হাজারের অধিক) আর বিক্রি ৫ কোটি টাকার নিচে। যা আমাদের স্বপ্নালু চোখকে ছানাবড়া করে দিয়েছে। আমাদের ভাগ্যের শিকে ছিঁড়েছে। ২০২২ সালে বিক্রি ৫২ কোটি ৫০ লাখে দাঁড়ায়। যদিও এ বিক্রি কম-বেশি ১০০ কোটি টাকা হতে পারত। ২০২২-এর মেলার সমাপনী অধিবেশনে বইমেলার সদস্য সচিব জামাল আহমেদ মেলায় খাবার স্টলের সংখ্যাধিক্য, ইট বিছিয়ে মেলার রাস্তা তৈরি করতে না পারা, মেলার মাঠে টাস্কফোর্স ঠিকভাবে কাজ করতে না পারাসহ বেশ কিছু সীমাবদ্ধতার কথা স্বীকার করে নেন।

বইমেলার দ্রুতি বিশ্বময় করতে একটা বড় সমস্যা আমাদের চিন্তার দৈন্যতা। এ বইমেলাকে কালচারাল অ্যাম্বাসাডর হিসেবে গ্রহণের জন্য আমাদের কর্মকৌশল প্রয়োজন। শুধু বিশ্বে সবচেয়ে বড়, সবচেয়ে বেশি সময় ব্যাপ্তির বইমেলা ইত্যাদি মন্থন করে তৃপ্তির ঢেঁকুর না তুলে বইমেলার সংযোগ বৃদ্ধির সম্ভাবনাকে কাজে লাগানো দরকার। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা বইসহ সাংস্কৃতিক অগ্রযাত্রায় কম। উন্নয়নশীল দেশের সরকারব্যবস্থায় দৃশ্যমান উন্নয়ন তথা ইট, বালি, পাথরনির্ভর অবকাঠামোগত বিষয় প্রাধান্য পায়। বাংলাদেশও সেই রীতির বাইরে নয়। দোহাই দিয়ে বলা যায় জাতীয় বাজেটে কমবেশি ১ শতাংশের কম বরাদ্দ সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের জন্য। অমর একুশে বইমেলার বাংলা একাডেমির জন্য বিশেষ কোনো বরাদ্দ নেই। মাত্র বইমেলার ৫ কোটি টাকা বাজেট সংকুলানে বাংলা একাডেমিকে নানা ধরনের লোড ম্যানেজমেন্ট তথা প্রকাশকদের কাছে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করা হয়। অথচ সরকারের যেটুকু সামর্থ্য আছে তাতে এতটুকু টাকা সৃজনশীল কর্ম বিবেচনায় প্রণোদনা হিসেবে বরাদ্দে সামর্থ্যও রাখে। বইমেলা আয়োজনে অংশীজনদের অংশগ্রহণ থাকলেও তা অনেকাংশে আনুষ্ঠানিকতা মাত্র। বাংলা একাডেমি তাদের বিবেচনায় আয়োজনের ছক রচনা করে। এতে বহুকেন্দ্রিক চিন্তার সুফল বইমেলা খুব একটা পায় না। বইমেলায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের বিশাল জায়গার সুবিধা নিয়ে পূর্বতন ২০২০ সালের ৮ লাখ বর্গফুটের থেকে বৃদ্ধি করে ১৫ লাখ বর্গফুট করায় ২০২১ সালে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। বইমেলা করোনাকালীন গত দুই বছর স্বরূপে পাখা মেলতে পারেনি। বইমেলায় উপচে পড়া মানুষের ঢল, বেচাকেনার নিম্নগতি সব যেন এক জবুথবু অবস্থা। বইমেলার মাঠে প্রাণের স্পন্দনের ছন্দপতন ঘটেছে।

২০২২ সালের বইমেলা ইউক্রেন যুদ্ধের বিশ্বমন্দা করোনার প্রতিঘাতকে সাঙ্গ করে এগোতে থাকে। এক্ষেত্রে কাগজ সিন্ডিকেটের মাধ্যমে দ্বিগুণ মূল্যবৃদ্ধি সবকিছু তছনছ করে দিয়েছে। আশ্চর্য আমাদের এ প্রিয় স্বদেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য থেকে সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করে সিন্ডিকেট। সরকার যেন দর্শকমাত্র, সিন্ডিকেট এতটাই শক্তিশালী দুই/তিন দিনের ব্যবধানে বাজার থেকে তেল, চিনিসহ নানা পণ্য উধাও করে দেয় আবার অযাচিত মূল্যবৃদ্ধি ঘটিয়ে বাজারে ফেরত আনে। সম্প্রতি কাগজের দাম শুধু দ্বিগুণই করেনি সিন্ডিকেট, বাজার থেকে কাগজ উধাও করেও রেখেছে কয়েক দিন। সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রকরা দু/একজন ছাড়া অন্য কাগজ উৎপাদকরা বাজারে থাকতে পারছে না। বিশ্বায়নের বেসরকারিকরণের পরামর্শে বিশ্বব্যাংক, আইএমএফের নীতির মান্যতায় আমাদের ঐতিহ্যবাহী কর্ণফুলী পেপার মিলস, নর্থবেঙ্গল পেপার মিল, পাকশী পেপার মিলকে হিমঘরে চলে যেতে হয়েছে। বৈশ্বিক অনুঘটকগুলোর প্রভাবক কাগজের কিছুটা মূল্যবৃদ্ধি হবে কিন্তু কোনো বিবেচনায় তা দ্বিগুণ নয়।

কাগজ উৎপাদনের মূল উপাদান উদ্ভিজ্জ এবং তত্ত্বযুক্ত হলেও বাংলাদেশে পুরনো কাগজ ও বর্জ্য কাগজকে পাল্পের সঙ্গে মিশিয়ে রিসাইক্লিং করে কাগজ তৈরি হয়। ফলে প্রধান উপকরণ আমদানিনির্ভর পাল্পের ওপর চাপ কম। আমদানিনির্ভরতাও প্রতিবেশী ইন্দোনেশিয়া ও কোরিয়া থেকে। ফলে কাগজের মূল্যবৃদ্ধির এ হার কাম্য নয়। কিন্তু সুযোগসন্ধানীর এ দেশে সবই সম্ভব, কাগজই তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ। কাগজের মৃল্যবৃদ্ধি বইমেলাতে অশনিসংকেত দিচ্ছে। ধারণা করা হচ্ছে বইয়ের উৎপাদন এক-তৃতীয়াংশে নেমে যাবে। অনন্যার মতো বড় প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান বইমেলাতে নতুন বই প্রকাশ না করার ঘোষণা দিয়েছে। এই এক নীরব প্রতিবাদ। বাংলাদেশ যখন উন্নত জাতি-রাষ্ট্র বিনির্মাণে বিভোর তখন এসডিজির অর্থনৈতিক ও মানবিক সূচকগুলোর অগ্রায়নের ধারা সরকারের উন্নয়নের রক্ষাকবচ। কাগজসহ সামগ্রিক সৃজনশীল খাত অভিভাবকহীন। বইমেলায় এ বছর গতানুগতিকতা পরিহার করে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা আবশ্যক। পাশাপাশি অংশীজনদের সংযোগ করার সুযোগ বাংলা একাডেমিকে যেমন করে দিতে হবে, তেমনি অংশীজনদের গা-ছাড়া অবস্থা পরিহার করে মমত্ব দিয়ে সংযুক্ত হতে হবে।

বর্তমান পরিবর্তিত বিশ্ব বাস্তবতায় বইমেলা নিয়ে ভিন্ন আঙ্গিকে নবমাত্রায় পরিকল্পনের এখনই মোক্ষম সময়। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বইমেলা মাঠে পাঠকের অপর্যাপ্ততা আমাদের পীড়া দেয়। প্রগতিশীল বাংলাদেশের আইকন এ বইমেলা। আয়োজক হিসেবে দায়দায়িত্বের চেয়েও জাতীয় প্রতিষ্ঠান বাংলা একাডেমির কাছে আমাদের প্রত্যাশা অভিভাবকত্বের। বইমেলার সর্পিল গতি প্রবাহে অংশীজন কুশীলবদের হাতে হাত ধরে এগিয়ে এসে মেলার চিরচেনা চরিত্রে ফিরিয়ে আনতে হবে। সর্বোপরি কাগজের দরে লাগাম টানা না গেলে বইয়ের মেলায় বইশূন্যতা দেখা দিতে পারে, যা কোনোভাবেই কাম্য নয়।

লেখক : গবেষক ও প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
সর্বশেষ খবর
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!

৫০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

নটিংহ্যামের বিপক্ষে হোঁচট খেল ইউনাইটেড
নটিংহ্যামের বিপক্ষে হোঁচট খেল ইউনাইটেড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকল রাজনৈতিক দল ও পক্ষের মধ্যে একতা থাকতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
সকল রাজনৈতিক দল ও পক্ষের মধ্যে একতা থাকতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’
‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রূপগঞ্জে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন
রূপগঞ্জে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিমিয়ার লিগে আর্সেনালের দাপুটে জয়
প্রিমিয়ার লিগে আর্সেনালের দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদকের বিনিময়ে মিয়ানমারে সিমেন্ট পাচারের অভিযোগে আটক ১১
মাদকের বিনিময়ে মিয়ানমারে সিমেন্ট পাচারের অভিযোগে আটক ১১

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে একদিনে সড়কে গেল ৩ প্রাণ
সিলেটে একদিনে সড়কে গেল ৩ প্রাণ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ হলো আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা
শেষ হলো আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় পাহাড়ি পুঞ্জিতে ওসির শান্তির বার্তা
কুলাউড়ায় পাহাড়ি পুঞ্জিতে ওসির শান্তির বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অক্টোবরে ইউক্রেনে সর্বোচ্চ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
অক্টোবরে ইউক্রেনে সর্বোচ্চ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার টাকায় চার থ্রিপিসের ঘোষণা দিয়ে খোলেনি শোরুম, ক্ষোভ ক্রেতাদের
হাজার টাকায় চার থ্রিপিসের ঘোষণা দিয়ে খোলেনি শোরুম, ক্ষোভ ক্রেতাদের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ বছর পলাতক, অতঃপর র‌্যাবের ফাঁদে ডাকাত সর্দার
১১ বছর পলাতক, অতঃপর র‌্যাবের ফাঁদে ডাকাত সর্দার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ইসলামিক স্টাডিজ ফোরামের বিভাগীয় সম্মেলন
কুমিল্লায় ইসলামিক স্টাডিজ ফোরামের বিভাগীয় সম্মেলন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দরের স্থাপনা ইজারা থেকে না সরলে কঠোর আন্দোলন হুঁশিয়ারি
বন্দরের স্থাপনা ইজারা থেকে না সরলে কঠোর আন্দোলন হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যের কাছাকাছি এসে এই ধূমকেতুর উজ্জ্বলতা বেড়েছে কয়েকগুণ
সূর্যের কাছাকাছি এসে এই ধূমকেতুর উজ্জ্বলতা বেড়েছে কয়েকগুণ

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে রেস্তোরাঁয় আগুন
গাজীপুরে রেস্তোরাঁয় আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকেরকে নিয়ে মুখ খুললেন ফাহিম, জানালেন ব্যর্থতার কারণ
জাকেরকে নিয়ে মুখ খুললেন ফাহিম, জানালেন ব্যর্থতার কারণ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টানা ডেস্কে কাজ করলে হাতব্যথা? জেনে নিন সহজ সমাধান
টানা ডেস্কে কাজ করলে হাতব্যথা? জেনে নিন সহজ সমাধান

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আগামী নির্বাচনের বড় শক্তি তরুণ সমাজ : ইসরাফিল খসরু
আগামী নির্বাচনের বড় শক্তি তরুণ সমাজ : ইসরাফিল খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইসলামী আন্দোলনের নেতা গ্রেফতার, মুক্তির দাবিতে থানার সামনে বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ইসলামী আন্দোলনের নেতা গ্রেফতার, মুক্তির দাবিতে থানার সামনে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা খুনের ঘটনায় ছেলে আটক
সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা খুনের ঘটনায় ছেলে আটক

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল
প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল
ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন
ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু
জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা

প্রথম পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

পাহাড়ি মেলায় মানুষের আনন্দ উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের আনন্দ উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার
চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

মুষলধারে বৃষ্টিতে নগরবাসীর ভোগান্তি
মুষলধারে বৃষ্টিতে নগরবাসীর ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দাবিতে ট্রেন আটকে বিক্ষোভ
আট দাবিতে ট্রেন আটকে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা