শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

রক্তে কেনা স্বাধীনতা সূর্যস্নাত হোক

নূরে আলম সিদ্দিকী
প্রিন্ট ভার্সন
রক্তে কেনা স্বাধীনতা সূর্যস্নাত হোক

যুগে যুগে কালে কালে সর্বস্তরে সমাজে মোসাহেব, চাটুকারদের একটা অবস্থান লক্ষ্য করা যায়। মিষ্টি থাকলে মাছি বা পিঁপড়ার যে অনিবার্য উপস্থিতি তাকে উপেক্ষা করার কোনো সুযোগ নেই। সর্বকালের এ যেন একটা অঘোষিত নিয়ম। এভাবেই যেন সময় বহমান হয়। কিন্তু কখনো কখনো চাটুকারিতা মোসাহেবি এমন ভয়াবহ রূপ নেয় যে, যে কোনো মানুষ তার ন্যূনতম বিবেক অবশিষ্ট থাকলে মোসাহেবির অথবা চাটুকারিতার এ বীভৎসতা দেখে চমকে উঠতে হয়।   সমাজে একটা অস্বস্তিকর, অসহনীয় ও দুঃসহ যন্ত্রণার মতো বিবেকবানদের পীড়া দিতে থাকে। নীরবে, নিঃশব্দে বিবেকবানরা মোসাহেবি ও চাটুকারিতার দৌরাত্ম্য অবলোকন করে অনেকেই ভাবতে বাধ্য হন, গণতন্ত্রের কোনো অস্তিত্ব সমাজে আছে কি না। রাজনৈতিক ক্ষমতাই দেশ ও জাতিকে নিয়ন্ত্রণ করে। জাতিসত্তার এখানে ওখানে কোনো ছোটখাটো ব্যামো হলে রাজনীতিবিদরা চরম সহিষ্ণুতার মাধ্যমে জাতীয় জীবনের নানাবিধ অসুখ ও ব্যাধির চিকিৎসা করে থাকেন। এভাবেই সমাজের পরিবর্তন আসে, বিবর্তন সংঘটিত হয়। কিন্তু মোসাহেবের দৌরাত্ম্য প্রগাঢ় ও প্রকট হলে সুস্থ রাজনীতির বিকাশ তো বটেই, গণতন্ত্রের চলমান প্রবাহে একটা নিষ্ঠুর ভাটার সৃষ্টি করে। সম্মুখের পথ মোসাহেবি চাটুকারিতার ঘৃণিত ঔদ্ধত্যে কেমন যেন মুখ থুবড়ে পড়ে। বৈশাখী ঝড়ে বিধ্বস্ত গাছপালার মতো সমাজ ও জাতীয় জীবনের আঙ্গিক হতে গণতন্ত্রের সৌন্দর্য যেন অপরাহ্ণের গোধূলিবেলার মতো সমস্ত আলো হারিয়ে ফেলে।

বাংলাদেশের বিরোধী রাজনৈতিক দল বিএনপির আজ বড়ই বেহাল অবস্থা। তারা অনেকটাই অস্তিত্ব সংকটে ভুগছে বলে মনে হয়। বিএনপির এতদিনকার নেতৃত্ব বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক নানাবিধ অসুস্থতার কারণে এবং জানা-অজানা অসংখ্য কারণে তার মানসিক বিপর্যস্ততা আজকে অনেকটাই সর্বজনবিদিত। বেগম খালেদা জিয়ার অবর্তমানে তার জ্যেষ্ঠ সন্তান তারেক রহমানের যে বিকল্প নেতৃত্ব তৈরি করার একটা প্রয়াস ছিল, সেটা কেন জানি না যথাযথ বিকাশ লাভ করেনি। তারেক রহমান রাজনীতিতে কতখানি উল্লেখযোগ্য সেই প্রশ্নটি এখন আর মুখ্য নয়। মুখ্য বিষয় হলো- রাজনীতিতে যথাযোগ্য দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়ে ঝুঁকি মোকাবিলা করার মনন ও মননশীলতা তার মধ্যে দেখা যায়নি। লন্ডনে প্রবাসে একটি বিলাসবহুল জীবনের মধ্যে তার সময় কাটছে। ঝুঁকি বিবর্জিত অভিজাত জীবনের আস্বাদন তাকে জনতার কাছে কোনো বীর বেশে উপস্থাপিত করতে পারেনি। বরং মানুষের মনে বারবার একটি প্রশ্নেরই উদ্রেক হয়েছে, তিনি দেশে এসে মিছিলের সম্মুখভাগে দাঁড়িয়ে গণআন্দোলনের নেতৃত্ব না দিলে মানুষ আন্দোলনের পথ ধরে সম্মুখের দিকে এগোবে কোন সাহসে? আমাদের ব্যক্তিজীবনের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অভিজ্ঞতা একত্রিত করলে তার যোগ ও সমষ্টিও কম হবে না। সেই ১৯৬২ সালের শিক্ষা আন্দোলন থেকে আমাদের প্রজন্মের পথচলা। তখনকার পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক দাবি ছিল স্বায়ত্তশাসন। তারপর বঙ্গবন্ধু যখন ছয় দফা কর্মসূচির ভিত্তিতে একটি আন্দোলনের ডাক দিলেন তখন সমগ্র পূর্ব পাকিস্তানেই আন্দোলনে একটি নতুন মোড় নেয়। স্বায়ত্তশাসন থেকে স্বাধিকারের উত্তরণের সেই মোড়ের চালিকাশক্তি ছিল এদেশের ছাত্রসমাজ, যার অগ্রদূত ছিল ছাত্রলীগ। বঙ্গবন্ধুকে সামনে নিয়ে আন্দোলনের একেকটি সোপান তারা বিনির্মাণ করেছিল। তাদের দুই চোখে ছিল বাঙালি জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, অর্থনৈতিক মুক্তি, বাঙালির সাহিত্য ও সংস্কৃতির দিগন্ত উন্মোচন। বঙ্গবন্ধু যখন ছয় দফা কর্মসূচিটি তখনকার রাজনীতিতে রাজনৈতিক কর্মসূচি হিসেবে উপস্থাপন করেন, তখনকার পাকিস্তানের গোটা রাজনীতির অবয়বটি যেন চমকে উঠেছিল। বঙ্গবন্ধুর নিজ দল খোদ আওয়ামী লীগ যখন দ্বিধাগ্রস্ত ছিল ছয় দফার প্রশ্নে, যখন ইতস্তত করছিল, তাদের মননে একটা সংশয় দ্বিধা এবং জড়তা যখন নিষ্ঠুরভাবে কাজ করছিল, তখন ছাত্রলীগ দৃপ্ত মানসিকতায় উদ্বেলিত সত্তায় এবং প্রত্যয়দৃঢ় চিত্তে সামনের দিকে এগিয়ে এসে বঙ্গবন্ধুর কাছ থেকে স্বাধিকারের মন্ত্র নিয়ে দৃঢ় পদক্ষেপে পথপরিক্রমণ শুরু করে। তখন বাংলাদেশের ছাত্রসমাজ বিদর্ভ নগরীর এক অবিশ্রান্ত পথিকের মতো কালজয়ী ভূমিকা পালন করে।

আজ এ দিগন্তবিস্তৃত অবমুক্ত দেশে ছাত্রসমাজ রয়েছে, ছাত্রলীগ রয়েছে। তবে সবাইকে স্বীকার করতে হবে, কোথায় যেন একটু চেতনায় বিভ্রাট না বললেও ব্যত্যয় রয়েছে। এটি সর্বজনবিদিত যে, ষাট দশক থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধে বিজয়কালীন পর্যন্ত ছাত্রসমাজ তথা ছাত্রলীগের কাছে সময়ের দাবি ছিল শৃঙ্খল ভাঙার, পরাধীনতার বক্ষ বিদীর্ণ করার, দুই হাত বাড়িয়ে স্বাধীনতার সূর্যকে আলিঙ্গন করার এবং সেই দুর্দমনীয় অভিযাত্রায় বাংলাদেশের ছাত্রসমাজ যার অগ্রদূত হিসেবে ছাত্রলীগ বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে গোটা জাতিকে একটি মিলনের মোহনায় দাঁড় করাতে পেরেছিল। আর তাই ২৫ মার্চের পাশবিক শক্তির আক্রমণের পর এদেশের নিরস্ত্র জনতা উদ্বেলিত সত্তায় চিরউন্নত শিরে তাদের আক্রমণে বিপথগ্রস্ত হয়নি। বরং স্বাধীনতার অগ্নিঝরা আকাক্সক্ষায় বাংলার নগরে-বন্দরে, প্রতিটি কন্দরে প্রশিক্ষণ ক্যাম্প গড়ে তুলে আঘাতকে প্রতিহত করতে পেরেছিল। তারা সেদিন সীমান্ত পাড়ি দিয়েছিল আশ্রয় প্রার্থনা করে নয়, প্রশিক্ষণ নিয়ে অস্ত্র হাতে মুক্তিযুদ্ধের সূর্যস্নাত যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়ে দেশমাতৃকাকে শত্রুমুক্ত করার সুদৃঢ় প্রত্যয় ও অবারিত আকাক্সক্ষায়। কিন্তু আজকের প্রজন্মের কাছে দেশমাতৃকার দাবি ভিন্ন আঙ্গিকের। রাজনৈতিক সচেতনতার আবির মেখে অধিকারবঞ্চিত মানুষের অধিকার আদায়ের সুকঠিন দায়িত্বকে চেতনায় রেখে তাদের এমনভাবে এগিয়ে যেতে হবে, যার ফলশ্রুতি হবে স্বাধীনতার পূর্ণ স্বাদ যেন এদেশের প্রতিটি মানুষের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে দেওয়া যায় এবং বাস্তবে প্রত্যাশা এবং প্রাপ্তিতে প্রতিটি মানুষের হৃদয় উচ্চকিত হয়ে ওঠে।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার বয়স আজ ৫২ বছর। জাতীয় অর্থনীতির বিনির্মাণ ও গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার প্রশ্নে ৫২ বছর অনেক দীর্ঘ সময়। এ ৫২ বছরে নানাবিধ উন্নয়ন সংঘটিত হয়েছে এটা অস্বীকার করার উপায় নেই। সাম্প্রতিককালে পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, বঙ্গবন্ধু টানেল, উড়ালসেতু, মহাকাশে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণসহ অনেক অর্জন অনায়াসেই চোখে পড়ে। কিন্তু একটি কথা কখনোই বিস্মৃত হওয়া যাবে না যে, পাকিস্তান আমলের ২৩টি বছর ছিল গণতান্ত্রিক অধিকার আদায়ের স্পর্ধিত সংগ্রাম ও আন্দোলনে ভরপুর। বঙ্গবন্ধুকে সামনে নিয়ে আমরা যখন গণতান্ত্রিক আন্দোলনের পথ পরিক্রমণ করেছি, তখন আমাদের ওপর নির্যাতন-নিগ্রহের যে অযুত কাহিনি তাকেও বিস্মৃত হওয়া যাবে না। কিন্তু স্বাধীনতা প্রাপ্তির ৫২ বছর পরে যদি রাজনৈতিক অঙ্গনের দিকে ফিরে তাকাই তবে এদেশের গণতান্ত্রিক সত্তার অবলুপ্তির করুণ কঙ্কালসার চেহারা দৃষ্টির সম্মুখে ভেসে ওঠে। আজকে দেশে কার্যত একদলীয়, এমনকি তার চেয়েও নির্মম এক ব্যক্তির শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আজকে রাজনৈতিক সব কর্মযজ্ঞ এক ব্যক্তির ইঙ্গিতে-ইশারায়, নির্দেশ ও নির্দেশনায় পরিচালিত হচ্ছে। পাকিস্তান আমলে আইয়ুব-ইয়াহিয়ার শাসনামলে কোনো অবস্থাতেই তখনকার পূর্ব পাকিস্তানের জাগ্রত জনতাকে কেউ কখনো নতজানু হতে দেখেনি। আইয়ুব-ইয়াহিয়ারা তখনকার পূর্ব পাকিস্তানকে শোষণের চারণক্ষেত্র বানিয়েছিল। তখনকার পূর্ব পাকিস্তান ছিল সর্বপ্রকার অর্থনৈতিক উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত, শুধুই শোষণের লীলাক্ষেত্র। কিন্তু তখনকার পূর্ব পাকিস্তান ছিল অগ্নিগর্ভা। এ বাংলার গভীরে ছিল আগ্নেয়গিরির গলিত লাভা। ওরা চেয়েছে নির্যাতন করে তখনকার বাংলাকে নীরব, নিস্পৃহ ও নিস্তব্ধ করে দিতে। আর আমরা চেয়েছিলাম বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আগ্নেয়গিরির গলিত লাভার মতো প্রজ্বলিত হতে, ভিসুভিয়াসের মতো জ্বলে উঠতে। ওদের আঘাত যতই তীব্র হয়েছে আমরা ততই উদগ্র চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে স্বায়ত্তশাসন থেকে স্বাধিকার এবং স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতার আন্দোলনে উত্তীর্ণ হয়েছি। আমরা আন্দোলনকে এমন সুসংহত, সুশৃঙ্খল এবং সর্বসম্মতভাবে পরিচালনা করতে পেরেছিলাম বলেই আমরা কখনোই পথভ্রষ্ট হইনি এবং আন্দোলনকেও বিপথগামী হতে দিইনি।

পয়লা মার্চ তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানে অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় পরিষদের অধিবেশন যখন স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছিল তখন আন্দোলনের অববাহিকায় বঙ্গবন্ধুর চেতনাকে অগ্নিস্নাত করে আমরা স্বাধীনতার ডাক দিতে পেরেছিলাম। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে ও বঙ্গবন্ধুর নির্দেশনায় আমরা পয়লা মার্চ থেকেই ২৫ মার্চ পর্যন্ত যে আন্দোলন পরিচালনা করেছিলাম, সেটি জাতিকে একটি বজ্রকঠিন প্রতিজ্ঞায় আবদ্ধ করেছিল। আমাদের আন্দোলন যেন ভুল পথে প্রবাহিত না হয়, উচ্ছৃঙ্খল না হয় এবং নির্দিষ্ট লক্ষ্য না হারায়, সে জন্য বঙ্গবন্ধু ৩ মার্চ ছাত্রলীগ আহূত পল্টনের সভায় উপস্থিত হয়ে উদাত্ত কণ্ঠে আহ্বান জানিয়েছিলেন, আন্দোলনে উচ্ছৃঙ্খলতা যেন ঢুকে না পড়ে। যারা আন্দোলনের নামে ছদ্মবেশে আন্দোলনের মধ্যে ঢুকে পড়ে, উচ্ছৃঙ্খলতার মাধ্যমে তারা আন্দোলনকেই বিপথগামী করে, সাফল্যের সৈকতে পৌঁছাতে দেয় না। সেদিনের সেই আহ্বানের পর ৭ মার্চের বক্তৃতায় বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার সুস্পষ্ট আহ্বান জানালেও পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী আমাদের বিচ্ছিন্নতাবাদী হিসেবে বিশ্বজনমতের সম্মুখে উপস্থাপন করতে পারেনি।

আমরা ১ মার্চ স্বাধীন বাংলা কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ গঠন করি। এ নামকরণ থেকেই বোঝা যায়, আমরা পাকিস্তানের বন্দিত্ব থেকে বেরিয়ে এসে জাতিকে স্বাধীন সার্বভৌম একটি দেশের স্বপ্ন দেখাতে সক্ষম হই। পাকিস্তানের আবর্ত থেকে স্বাধীন বাংলা কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ গঠন স্পষ্টতই স্বাধিকারের আন্দোলন ছাপিয়ে স্বাধীনতার উচ্চকিত সংগ্রামে রূপ নেয়। সেদিন আমরা প্রত্যয় ও প্রতীতি ঘোষণা করেছিলাম, এখন আর আঘাতের পরিবর্তে প্রতিবাদ নয়। মিছিল ও বিবৃতির রাজনীতি শেষ। এখন থেকে আঘাতের পরিবর্তে প্রত্যাঘাত হানতে হবে। তাই বাংলার প্রতিটি শহরে-নগরে-বন্দরে এমনকি গ্রামগঞ্জের নিভৃত কন্দরেও ছাত্রলীগের নির্দেশনায় স্বাধীন বাংলা কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের অনুকরণে সর্বত্রই সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হতে থাকে। শুধু সংগ্রাম পরিষদের গঠন প্রক্রিয়ায়ই নয়, প্রতিটি অঞ্চলেই প্রতিটি তরুণ তাজা দীপ্ত-প্রাণের উচ্ছ্বসিত যুবকেরা সামরিক প্রশিক্ষণ নিতে শুরু করে। সমগ্র রাজনৈতিক আবহাওয়াটাই তখন ছিল আঘাতের বিপরীতে প্রত্যাঘাত হানার। আজ আমরা স্বাধীন, মুক্ত; উদ্যত-উদগত-উদ্ধত একটি স্বাধীন জাতি। এখনকার প্রজন্মের দায়িত্ব হলো- এ স্বাধীনতাকে ফলপ্রসূ করার লক্ষ্যে তাদের নিজেদের চরিত্র বিনির্মাণ করতে হবে, সততার সমুদ্রে অবগাহন করতে হবে। শিক্ষার মাধ্যমে প্রকৃত জ্ঞান অর্জন করতে হবে এবং উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে দেশকে সঠিক লক্ষ্যে পৌঁছে দিতে হবে।

আজকের সমাজে দুর্নীতি যে সর্বগ্রাসী রূপ পরিগ্রহ করেছে তা থেকে দেশ ও সমাজকে বিমুক্ত করার দায়িত্ব আজকের নতুন প্রজন্মকেই নিতে হবে। আর এ জন্য দরকার নিজেদের সুশিক্ষিত করে গড়ে তোলা, সততার মনন তৈরি করা, অন্তরের নিভৃত কন্দরে দেশপ্রেমকে জাগ্রত রাখা। সততা, শৃঙ্খলা, দেশপ্রেম এবং মূল্যবোধসম্পন্ন বিবেক ব্যতিরেকে একটি জাতি হিমাচলের মতো মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারে না। আমরা সেদিন যারা স্বায়ত্তশাসনের পথ ধরে রাজনৈতিক পদচারণ শুরু করেছিলাম, তারা আজ জীবন সায়াহ্নে দাঁড়িয়ে। আজকে আমরা অনেকটাই নিষ্ক্রিয় ও নিষ্প্রভ হলেও বুক ভরে নতুন প্রজন্মকে আজ আশীর্বাদ করতে পারি, তোমরা এ প্রজন্মের যারা রাষ্ট্র ও সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবস্থান করছ তাদের চেতনায় শানিত হতে হবে, দেশপ্রেমে উজ্জীবিত হতে হবে এবং সব ধরনের অন্যায়ের বিরুদ্ধে হিমাচলের মতো মাথা তুলে দাঁড়াতে হবে। ভেজাল ও দুর্নীতি আজ দেশ ও জাতিকে কুরে কুরে খাচ্ছে। এ অসহনীয় নির্মম ও নিষ্ঠুর অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য তরুণ প্রজন্মকেই দায়িত্ব নিতে হবে। মনে রাখতে হবে, পৃথিবীর ইতিহাসে সব ইতিবাচক পরিবর্তনের অগ্নিমশাল তুলে ধরেছে সেই দেশ ও সমাজের তরুণ তাজা তপ্ত-প্রাণ।

আজকে জাতীয়ভাবে অনেক কিছু অর্জনের পরও আমাদের নতুন প্রজন্ম যদি সৎ, নিষ্কলুষ এবং আলোকস্নাত না হয়, তাদের বিবেক যদি প্রজ্বলিত না থাকে, তারা যদি জ্ঞানপ্রদীপ্ত হতে না পারে, তারা যদি সত্যিকারের ন্যায়নিষ্ঠ এবং দেশপ্রেমে উজ্জীবিত না হয়- তাহলে পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, উড়ালসেতু, নিজস্ব স্যাটেলাইট এমনকি মধ্যম আয়ের বাংলাদেশও ব্যর্থতায় পর্যবসিত হবে। এটা স্বাধীন সার্বভৌম দেশের জন্য হবে চরম বেদনাদায়ক ও অবমাননাকর। আমি সুদৃঢ়চিত্তে বিশ্বাস করি, রক্তস্নাত স্বাধীনতা কোনো কারণেই ব্যর্থ হতে পারে না, বিলুপ্ত হয় না। কোটি কোটি মানুষের শুচিশুদ্ধ কামনা ও স্বাধীনতা অর্জনে জাগ্রত জনতার যে অবিস্মরণীয় আত্মত্যাগ ও অবদান, শাশ্বতভাবেই তা জাতীয় চরিত্রকে প্রজ্বলিত আকাক্সক্ষায় উদ্ভাসিত করে এবং স্বাধীনতার ফসলকে যথাযথভাবে ভোগ করতে জনগণকে তা অবশ্যই একান্তভাবে সাহায্য করবে।

লেখক : স্বাধীন বাংলা কেন্দ্রীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক ও ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি।

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু
দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ
ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল
ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে