শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

নয়া পেরেস্ত্রৈকার কবলে বিএনপি!

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
নয়া পেরেস্ত্রৈকার কবলে বিএনপি!

‘হিতে বিপরীত’ বলে একটি প্রবচন বাংলা ভাষায় চালু আছে। এর মর্মার্থ হলো- ভালো কিছু করতে গিয়ে উল্টো ফল পাওয়া। মানুষের ব্যক্তি-জীবন, সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রেও এর প্রতিফলন মাঝেমধ্যে দেখতে পাওয়া যায়। গত শতাব্দীর শেষলগ্নে তেমনই ঘটেছিল তৎকালীন বিশ্বের অন্যতম পরাশক্তি সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র সোভিয়েত ইউনিয়নে।  দেশটির তদানীন্তন প্রেসিডেন্ট মিখাইল সিরগেয়েভিচ গর্বাচেভ সোভিয়েত ইউনিয়নকে অধিকতর উন্নত করা, গণতান্ত্রিক উদারতা এবং অর্থনৈতিক স্বাধীনতা আনয়নের লক্ষ্যে দুটি কর্মসূচি হাতে নিয়েছিলেন।  এর একটির নাম গ্লাসনস্ত; যার অর্থ উন্মুক্ততা ও স্বচ্ছতা। অপরটি পেরেস্ত্রৈকা; যার বাংলা প্রতিশব্দ পুনর্গঠন। এর মধ্যে পেরেস্ত্রৈকা বহুল পরিচিতি পেয়েছিল। কেননা, গর্বাচেভের এ নয়া কর্মসূচিটির বিস্ময় ফল ছিল সোভিয়েত রাষ্ট্রব্যবস্থা ভেঙে খান খান হয়ে যাওয়া।

১৯৯০ সালে প্রেসিডেন্ট মিখাইল গর্বাচেভ সাভিয়েত ইউনিয়নের আর্থ-সামাজিক সংস্কারের এ কার্যক্রম শুরু করেছিলেন। আর সোভিয়েত রাষ্ট্রের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সমস্যাগুলোর খোলামেলা আলোচনা ও স্বচ্ছতার নীতি ছিল গ্লাসনস্ত। মূলত গত শতাব্দীর আশির দশকের শেষদিকে সোভিয়েত নেতা মিখাইল গর্বাচেভ নতুন এসব নীতির দ্বারা দেশে উদার গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া শুরু করেছিলেন। গর্বাচেভ ভেবেছিলেন, এর ফলে সোভিয়েত ইউনিয়নভুক্ত প্রজাতন্ত্রগুলো রাষ্ট্রীয় স্বার্থে অধিকতর একাত্ম হবে এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের শক্তি আরও সংহত হবে। কিন্তু ফল হয়েছিল ভিন্ন। গ্লাসনস্ত ও পেরেস্ত্রৈকার কারণে ১৯১৭ সালের অক্টোবর বিপ্লবের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত সোভিয়েত রাষ্ট্র কাঠোমো ১৯৯১ সালের ২৫ ডিসেম্বর ভেঙে যায় এবং ইউনিয়নের পরিসমাপ্তি ঘটে। আর ওইদিনই প্রেসিডেন্টের পদ থেকে পদত্যাগ করেন মিখাইল গর্বাচেভ।

রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা সোভিয়েত ইউনিয়নের বিলুপ্তির জন্য প্রেসিডেন্ট গর্বাচেভের পেরেস্ত্রৈকা ও গ্লাসনস্ত নীতিকেই দায়ী করে থাকেন। রাষ্ট্রকে অধিকতর সংহত করতে গিয়ে তিনি সোভিয়েত ইউনিয়নভুক্ত প্রজাতন্ত্রগুলোর মধ্যে স্বার্থগত দ্বন্দ্বকেই প্রকারান্তরে উসকে দিয়েছিলেন। ১৯১৭ সালে কমিউনিস্ট নেতা কমরেড ভøাদিমির ইলিচ লেনিনের নেতৃত্বে বলশেভিক পার্টির বিপ্লবের মধ্য দিয়ে ‘রুশ সাম্রাজ্য’ ভেঙে ‘সোভিয়েত সামাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের ঐক্যতন্ত্র’ সংক্ষেপে ‘সোভিয়েত ঐক্যতন্ত্র’ বা ‘সোভিয়েত ইউনিয়ন’ নামে একটি ফেডারেল রাষ্ট্র ব্যবস্থার প্রবর্তন হয়। ইতিহাসে সে বিপ্লব ‘অক্টোবর বিপ্লব’ হিসেবে খ্যাত। অক্টোবর বিপ্লবের ফলে রাশিয়ার জার সরকারের পতন ঘটে এবং সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত রাষ্ট্রব্যবস্থার উৎপত্তি হয়। কিন্তু সমাজতান্ত্রিক সেই শাসনব্যবস্থা টিকেছিল মাত্র ৭২ বছর (১৯১৭-১৯৯১)। পরবর্তী মূল্যায়নে দেখা গেছে, মূলত মিখাইল গর্বাচেভের উদার গণতান্ত্রিক পথে অগ্রসর হওয়াই কাল হয়ে দাঁড়িয়েছিল সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েতের জন্য। সে সময় সমালোচনার পথ উন্মুক্ত হওয়ায় বিভিন্ন প্রজাতন্ত্রের জনগণ কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে সোচ্চার হয়ে ওঠে এবং ছোট ছোট প্রজাতন্ত্রগুলো কেন্দ্রীয় শাসনের নিগড় থেকে মুক্ত হওয়ার তৎপরতা শুরু করে। তাদের পেছনে পশ্চিমা শক্তির মদদ ছিল। সোভিয়েত ইউনিয়নের অর্থনৈতিক মেরুদন্ড ভেঙে দেওয়ার অভিপ্রায়ে যুক্তরাষ্ট্রসহ শক্তিধর পশ্চিমা দেশগুলো কারসাজি করে জ্বালানি তেলের ব্যাপক দরপতন ঘটায়। পাশাপাশি সে সময়ে চেরনোবিল পারমাণবিক দুর্ঘটনা গর্বাচেভ সরকারকে আরও বিপাকে ফেলে দেয়। তার পেরেস্ত্রৈকার বিরুদ্ধে কমিউনিস্ট পার্টির অভ্যন্তরে তীব্র মতবিরোধ শুরু হয় এবং সংস্কার-বিরোধীদের বিক্ষোভ গর্বাচেভকে অসহায় করে তোলে। সে সময় বাজার অর্থনীতি চালু এবং পূর্ণমাত্রায় উদারীকরণের দাবিতে বরিস ইয়েলৎসিনের নেতৃত্বে বিদ্রোহীরা সোচ্চার হয়ে ওঠে। পাশাপাশি তারা রুশ কমিউনিস্ট পার্টিকে ‘সোশ্যাল ডেমোক্র্যাটিক পার্টি’তে রূপান্তরের দাবি জানাতে থাকে। গর্র্বাচেভের সঙ্গে এ মতপার্থক্যের কারণে বরিস ইয়েলৎসিনকে মস্কোর পার্টি প্রধানের পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়। অন্যদিকে সংস্কার-বিরোধীরা ইগর লিগাভেচ ও ভি আই ভোরেতনিকভ-এর নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ হয়ে গর্বাচেভের বিরুদ্ধাচরণ করতে থাকে। একপর্যায়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। পার্টির সর্বস্তরে কেন্দ্রীয় কর্তৃত্ব শিথিল হয়ে পড়ে এবং এ জন্য পার্টির নেতারা গর্বাচেভকেই দায়ী করেন। কমিউনিস্ট পার্টির মধ্যে সৃষ্ট অন্তর্দ্বন্দ্বের সুযোগে ১৯২২ সালে এক চুক্তির মধ্য দিয়ে রাশিয়ার পার্শ্ববর্তী যেসব দেশ সোভিয়েত ইউনিয়ন রাষ্ট্রের সঙ্গে অঙ্গীভূত হয়েছিল, তারা আলাদা হয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এরই অবশ্যম্ভাবী প্রতিক্রিয়ায় অবশেষে ১৯৯১ সালে সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন ঘটে। বৃহৎ এ রাষ্ট্রটি ভেঙে জন্ম নেয় ১৫টি নতুন প্রজাতন্ত্র। আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে প্রেসিডেন্ট গর্বাচেভ পেরেস্ত্রৈকা বাস্তবায়ন করতে গিয়ে সোভিয়েত ইউনিয়নের ঐক্যের মূলে কুঠারাঘাত করেছিলেন। তবে মজার ব্যাপার হলো- সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র সোভিয়েতের পতনের জন্য গর্বাচেভ স্বদেশে নিন্দিত হলেও পশ্চিমা বিশ্বের কাছে হয়েছেন নন্দিত। বিশেষত যুক্তরাষ্ট্র তাকে বন্ধু হিসেবেই গ্রহণ করেছিল। অনেকে মনে করেন মার্কিন প্ররোচনায়ই গর্বাচেভ সোভিয়েত ইউনিয়নকে সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতি থেকে বাজার অর্থনীতির দিকে ফেরানোর পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। কিন্তু এত বড় একটি সংস্কারের ধাক্কা সামলানো তার পক্ষে সম্ভব না হওয়ার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় সোভিয়েত রাষ্ট্র ভেঙে টুকরা টুকরা হয়ে যায়। আর এটিই যুক্তরাষ্ট্রের উল্লসিত হওয়ার মূল কারণ। সোভিয়েত রাষ্ট্র খন্ড বিখন্ড হয়ে যাওয়ায় বিশ্ব রাজনীতিতে একক মোড়ল হওয়ার সুযোগ পায় যুক্তরাষ্ট্র। অনেকে মনে করেন গর্বাচেভ যদি সংস্কারের ক্ষেত্রে চীনকে অনুসরণ করতেন তাহলে হয়তো সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন ঘটত না। চীন সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতি থেকে সরে বাজার অর্থনীতিতে প্রবেশ করলেও সবকিছুর ওপর কমিউনিস্ট পার্টির কর্তৃত্ব বজায় রেখেছে। তারা শাসনব্যবস্থায় পরিবর্তন এনেছে ঠিকই, তবে মূল রাষ্ট্রনীতিকে অক্ষুণœœ রেখে। কিন্তু গর্বাচেভ রাষ্ট্র ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার খোলনলচে পাল্টে দিতে গিয়ে খোদ সোভিয়েত ইউনিয়নকেই ঠেলে দিয়েছেন ধ্বংসের দিকে। আর সেজন্য মিখাইল গর্বাচেভকে পূর্ব ইউরোপে সমাজতন্ত্র ধ্বংসের খলনায়ক হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

সংস্কার সব সময় শুভফল বয়ে আনে না, যদিও সময়ের প্রয়োজনে কখনো কখনো সংস্কার অপরিহার্য হয়ে পড়ে। তবে তা যদি প্রাসঙ্গিক না হয় অথবা সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ গ্রহণ না করে তাহলে সে সংস্কার চেষ্টা বিফল হতে বাধ্য। যেমন ২০০৭ সালে তৎকালীন আধা-সামরিক সরকারের প্ররোচনায় বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর ভিতরে ‘সংস্কারের’ জিকির তোলা হয়েছিল। সেই সংস্কারের উদ্দেশ্য মহৎ ছিল না। দেশের দুই প্রধান নেত্রীকে রাজনীতি থেকে মাইনাস করার কৌশল হিসেবে ওই অপকৌশলটি গ্রহণ করা হয়েছিল। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ঘটনা প্রবাহে যে কোনো অপকৌশল বাস্তবায়নে কুশীলবের অভাব কখনোই হয় না, ওয়ান-ইলেভেনেও হয়নি। একদল লোক জরুরি অবস্থার সরকারের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ক্রীড়নকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে দেরি করেনি। কিন্তু সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের সমর্থন না পাওয়ায় সেই সংস্কারের চেষ্টা হালে পানি পায়নি।

বস্তুত সংস্কার কোনো ছেলেখেলার বিষয় নয়। রাষ্ট্র ও সমাজের ইতিবাচক পরিবর্তনের জন্য সংস্কার কখনো কখনো প্রয়োজন হতে পারে। কিন্তু সময় এবং পরিবেশ যদি সংস্কারের অনুকূল না হয় তাহলে সে প্রচেষ্টা মুখ থুবড়ে পড়তে বাধ্য। ওয়ান-ইলেভেনের সংস্কারের ভাগ্যে সেটাই ঘটেছে। জনগণ ওই সংস্কার প্রচেষ্টা গ্রহণ করেনি বিধায় তা পরিত্যক্ত হয়েছে।

অধুনা আরেকটি সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে বেশ আলোচনা হচ্ছে। যদিও সেই প্রস্তাব উত্থাপনকারীরা ওটাকে ‘রাষ্ট্র মেরামত কর্মসূচি’ বলে অভিহিত করছেন। তাদের ওই মেরামত কর্মসূচি নিয়ে বিস্তর আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে। এটা নিয়ে দলটির বাইরে থেকে বলার বিশেষ কিছু ছিল না, যদি সেটা তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয় হতো। কিন্তু তারা ‘রাষ্ট্র মেরামত কর্মসূচি’ বলায় তা নিয়ে যে কারও কথা বলার ক্ষেত্র সৃষ্টি হয়েছে। কেননা, যখনই কোনো বিষয়ের সঙ্গে রাষ্ট্রকে সম্পৃক্ত করা হয় তখনই তা জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে পরিণত হয়। বিএনপি যে ২৭ দফা রাষ্ট্র মেরামত কর্মসূচি উপস্থাপন করেছে, সেগুলো শুনতে খুব একটা খারাপ শোনায় না। তবে তা বাস্তবায়ন কতটুকু সম্ভব অন্তত তাদের দ্বারা, তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করা বোধকরি অসমীচীন নয়। যে ২৭ দফা কর্মসূচি বিএনপি ঘোষণা করেছে তার পুঙ্খানুপুঙ্খ বিশ্লেষণ এখানে সম্ভব নয়। তবে সংক্ষেপে আলোচনা করা যায়। যেমন তাদের প্রস্তাবে বলা হয়ছে- দুবারের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী বা রাষ্ট্রপতি হতে পারবেন না। মেরামত মিস্ত্রিরা হয়তো খেয়াল করেননি যে আমাদের সংবিধানের ৫০ নম্বর অনুচ্ছেদের (২) উপ-অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে- ‘একাধিক্রমে হউক বা না হউক- দুই মেয়াদের অধিক রাষ্ট্রপতির পদে কোনো ব্যক্তি অধিষ্ঠিত থাকিবেন না’। রাষ্ট্র মেরামতের উদ্যোক্তারা রাষ্ট্রের সংবিধানের ধারা সম্পর্কে অজ্ঞ থাকবেন এটা বিস্ময়কর বটে! তা ছাড়া রয়েছে প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির নির্বাহী ক্ষমতায় ভারসাম্য আনা, দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্ট প্রতিষ্ঠা, প্রশাসনিক সংস্কার কমিশন গঠন ন্যায়পাল নিয়োগ, রেইনবো নেশন প্রতিষ্ঠা ইত্যাদি। বিএনপির এ ‘রেইনবো নেশন’ অর্থাৎ ‘রংধনু জাতি’-তত্ত্ব নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। কেননা, আমরা এখন একটি স্বাধীন জাতি-রাষ্ট্রের নাগরিক। আর সেই সুবাদে একটি আলাদা জাতিও, যার অভ্যুদয় ঘটেছিল ১৯৭১ সালে। ভাষাগত দিক দিয়ে আমরা বাঙালি। নাগরিক হিসেবে আমরা বাংলাদেশি। তা ছাড়া বাংলাদেশ ভূখন্ডের ভিতরে বসবাসকারী সবাই একই জাতিসত্তার অন্তর্গত। তাহলে হঠাৎ করে ‘রংধনু জাতি’ উপহার দেওয়ার এ উদ্ভট চিন্তা বিএনপির মাথায় ঢুকল কেন? এটা কি কাউকে নতুন জাতি-তত্ত্বের উদ্ভাবক হিসেবে দেশবাসীর কাছে পরিচিত করে দেওয়ার জন্য?

একটি বিষয় সচেতন মহলের মনোযোগ আকর্ষণ করেছে- বিএনপি এখন ২৭ দফাকেই তাদের প্রধান রাজনৈতিক কর্মসূচি হিসেবে প্রচার করছে। বিএনপির রাজনীতির মূল ভিত্তি হলো প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ঘোষিত ১৯ দফা কর্মসূচি। আগে বিএনপি নেতারা ক্ষমতায় গিয়ে জিয়াউর রহমানের ১৯ দফা কর্মসূচি বাস্তবায়নের কথা বলতেন। এখন বলেন ২৭ দফার কথা। ২৭ দফার ডামাডোলে ১৯ দফা হারিয়ে যেতে বসেছে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হওয়াটা অসংগত নয়, তারা ১৯ দফাতে বিস্মৃত হয়েছেন। অথচ চরম বিরুদ্ধবাদীরাও এ কথা স্বীকার করবেন যে, প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ১৯ দফা কর্মসূচি একটি জাতির আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের অধুনিক দিকনির্দেশনা। তাহলে কেন বিএনপি নীতিনির্ধারকদের কাছে নতুন করে কথিত রাষ্ট্র মেরামতের কর্মসূচি ঘোষণা জরুরি মনে হলো? অনেকেই মনে করেন, বিএনপিকে জিয়াউর রহমানের আদর্শ ও কর্মসূচি থেকে সরিয়ে নেওয়ার যে গোপন তৎপরতা দলটির ভিতরে চলছে, তারই বহিঃপ্রকাশ এ ২৭ দফা কর্মসূচি। বিএনপি এতদিন বলত, ‘শহীদ জিয়ার ১৯ দফা কর্মসূচি’।  এখন তারা ২৭ দফা কর্মসূচিকে কার বলে প্রচার করবেন? এর মাধ্যমে কি কাউকে জিয়ার সমক্ষ হিসেবে জনসমক্ষে আনার চেষ্টা চলছে?

অনেকেরই সন্দেহ ২৭ দফা শেষ পর্যন্ত বিএনপির গলার কাঁটা হয় কি না! বিশ্ব ইতিহাসের খোঁজখবর রাখেন এমন ব্যক্তিরা বলছেন, গর্বাচেভের পেরেস্ত্রৈকা যেমন সোভিয়েত ইউনিয়নের জন্য কাল হয়ে দাঁড়িয়েছিল, ২৭ দফাও বিএনপির জন্য তেমন সর্বনাশ ডেকে আনতে পারে।  কারণ জিয়াকে আড়াল করার এ সূক্ষ্ম প্রচেষ্টা দলটির সচেতন নেতা-কর্মীরা কখনো গ্রহণ করবে বলে মনে হয় না।

                লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
প্রতিযোগিতার মূল উদ্দেশ্যই হলো নিজেকে আবিষ্কার করা: প্রধান উপদেষ্টা
প্রতিযোগিতার মূল উদ্দেশ্যই হলো নিজেকে আবিষ্কার করা: প্রধান উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বিএনপি মহাসচিবের সাথে নতুন ফরাসি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বিএনপি মহাসচিবের সাথে নতুন ফরাসি রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগুনে মানুষ পুড়িয়ে মারার সংস্কৃতি আওয়ামী লীগের : রিজভী
আগুনে মানুষ পুড়িয়ে মারার সংস্কৃতি আওয়ামী লীগের : রিজভী

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমানের ‘এশিয়ান ট্যুর’ থেকে বাদ পড়লেন সোনাক্ষী
সালমানের ‘এশিয়ান ট্যুর’ থেকে বাদ পড়লেন সোনাক্ষী

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা
কানাডায় ইমিগ্রেশন ব্যবস্থায় পরিবর্তন, চ্যালেঞ্জের মুখে অভিবাসীরা

২৩ মিনিট আগে | পরবাস

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

ন্যাটো-রাশিয়া যুদ্ধ অনিবার্য: সার্বিয়ার প্রেসিডেন্ট
ন্যাটো-রাশিয়া যুদ্ধ অনিবার্য: সার্বিয়ার প্রেসিডেন্ট

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে ককটেলসহ একজন গ্রেফতার
মিরপুরে ককটেলসহ একজন গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুমিল্লা সীমান্তে বিএসএফের বন্দুকের আঘাতে বাংলাদেশি যুবক আহত
কুমিল্লা সীমান্তে বিএসএফের বন্দুকের আঘাতে বাংলাদেশি যুবক আহত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের অপতৎপরতা রুখতে জাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের অপতৎপরতা রুখতে জাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিয়ের মঞ্চে বরকে ছুরিকাঘাত, ঘাতককে ২ কি.মি. ধাওয়া করল ড্রোন!
বিয়ের মঞ্চে বরকে ছুরিকাঘাত, ঘাতককে ২ কি.মি. ধাওয়া করল ড্রোন!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রূপগঞ্জে যুবদল নেতাকে গুলি করে টাকা ছিনতাই
রূপগঞ্জে যুবদল নেতাকে গুলি করে টাকা ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামেক হাসপাতালে ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু
রামেক হাসপাতালে ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় এলেন যুক্তরাজ্যের আন্তর্জাতিক উন্নয়নমন্ত্রী
ঢাকায় এলেন যুক্তরাজ্যের আন্তর্জাতিক উন্নয়নমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপাইনবাবগঞ্জে নবীনবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত
চাপাইনবাবগঞ্জে নবীনবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাঁচি পেলেই নাক চেপে ধরেন? হতে পারে অনেক বড় বিপদ
হাঁচি পেলেই নাক চেপে ধরেন? হতে পারে অনেক বড় বিপদ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চাঁদে আঘাত হানবে গ্রহাণু, হতে পারে বড় গর্ত
চাঁদে আঘাত হানবে গ্রহাণু, হতে পারে বড় গর্ত

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান না ছাড়তে খেলোয়াড়দের কড়া বার্তা লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের
পাকিস্তান না ছাড়তে খেলোয়াড়দের কড়া বার্তা লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহী মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক হলেন শরিফুল ইসলাম
রাজশাহী মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক হলেন শরিফুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের ‘নতুন কুঁড়ি’ পুরস্কার অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা
শিশুদের ‘নতুন কুঁড়ি’ পুরস্কার অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেরুতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত অন্তত ৩৭
পেরুতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত অন্তত ৩৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরে জেঁকে বসছে শীত, পঞ্চগড়ে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা
উত্তরে জেঁকে বসছে শীত, পঞ্চগড়ে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে গণপূর্ত অফিসে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
গোপালগঞ্জে গণপূর্ত অফিসে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে সাবেক কাউন্সিলর জেসমিন আটক
মানিকগঞ্জে সাবেক কাউন্সিলর জেসমিন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আবারও শুরু হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আবারও শুরু হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীতে আঘাত হানছে সৌরঝড়
পৃথিবীতে আঘাত হানছে সৌরঝড়

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কক্সবাজারে রেললাইনসহ দুই স্থানে অগ্নিকাণ্ড
কক্সবাজারে রেললাইনসহ দুই স্থানে অগ্নিকাণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন
ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে