শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

নয়া পেরেস্ত্রৈকার কবলে বিএনপি!

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
নয়া পেরেস্ত্রৈকার কবলে বিএনপি!

‘হিতে বিপরীত’ বলে একটি প্রবচন বাংলা ভাষায় চালু আছে। এর মর্মার্থ হলো- ভালো কিছু করতে গিয়ে উল্টো ফল পাওয়া। মানুষের ব্যক্তি-জীবন, সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রেও এর প্রতিফলন মাঝেমধ্যে দেখতে পাওয়া যায়। গত শতাব্দীর শেষলগ্নে তেমনই ঘটেছিল তৎকালীন বিশ্বের অন্যতম পরাশক্তি সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র সোভিয়েত ইউনিয়নে।  দেশটির তদানীন্তন প্রেসিডেন্ট মিখাইল সিরগেয়েভিচ গর্বাচেভ সোভিয়েত ইউনিয়নকে অধিকতর উন্নত করা, গণতান্ত্রিক উদারতা এবং অর্থনৈতিক স্বাধীনতা আনয়নের লক্ষ্যে দুটি কর্মসূচি হাতে নিয়েছিলেন।  এর একটির নাম গ্লাসনস্ত; যার অর্থ উন্মুক্ততা ও স্বচ্ছতা। অপরটি পেরেস্ত্রৈকা; যার বাংলা প্রতিশব্দ পুনর্গঠন। এর মধ্যে পেরেস্ত্রৈকা বহুল পরিচিতি পেয়েছিল। কেননা, গর্বাচেভের এ নয়া কর্মসূচিটির বিস্ময় ফল ছিল সোভিয়েত রাষ্ট্রব্যবস্থা ভেঙে খান খান হয়ে যাওয়া।

১৯৯০ সালে প্রেসিডেন্ট মিখাইল গর্বাচেভ সাভিয়েত ইউনিয়নের আর্থ-সামাজিক সংস্কারের এ কার্যক্রম শুরু করেছিলেন। আর সোভিয়েত রাষ্ট্রের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সমস্যাগুলোর খোলামেলা আলোচনা ও স্বচ্ছতার নীতি ছিল গ্লাসনস্ত। মূলত গত শতাব্দীর আশির দশকের শেষদিকে সোভিয়েত নেতা মিখাইল গর্বাচেভ নতুন এসব নীতির দ্বারা দেশে উদার গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া শুরু করেছিলেন। গর্বাচেভ ভেবেছিলেন, এর ফলে সোভিয়েত ইউনিয়নভুক্ত প্রজাতন্ত্রগুলো রাষ্ট্রীয় স্বার্থে অধিকতর একাত্ম হবে এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের শক্তি আরও সংহত হবে। কিন্তু ফল হয়েছিল ভিন্ন। গ্লাসনস্ত ও পেরেস্ত্রৈকার কারণে ১৯১৭ সালের অক্টোবর বিপ্লবের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত সোভিয়েত রাষ্ট্র কাঠোমো ১৯৯১ সালের ২৫ ডিসেম্বর ভেঙে যায় এবং ইউনিয়নের পরিসমাপ্তি ঘটে। আর ওইদিনই প্রেসিডেন্টের পদ থেকে পদত্যাগ করেন মিখাইল গর্বাচেভ।

রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা সোভিয়েত ইউনিয়নের বিলুপ্তির জন্য প্রেসিডেন্ট গর্বাচেভের পেরেস্ত্রৈকা ও গ্লাসনস্ত নীতিকেই দায়ী করে থাকেন। রাষ্ট্রকে অধিকতর সংহত করতে গিয়ে তিনি সোভিয়েত ইউনিয়নভুক্ত প্রজাতন্ত্রগুলোর মধ্যে স্বার্থগত দ্বন্দ্বকেই প্রকারান্তরে উসকে দিয়েছিলেন। ১৯১৭ সালে কমিউনিস্ট নেতা কমরেড ভøাদিমির ইলিচ লেনিনের নেতৃত্বে বলশেভিক পার্টির বিপ্লবের মধ্য দিয়ে ‘রুশ সাম্রাজ্য’ ভেঙে ‘সোভিয়েত সামাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের ঐক্যতন্ত্র’ সংক্ষেপে ‘সোভিয়েত ঐক্যতন্ত্র’ বা ‘সোভিয়েত ইউনিয়ন’ নামে একটি ফেডারেল রাষ্ট্র ব্যবস্থার প্রবর্তন হয়। ইতিহাসে সে বিপ্লব ‘অক্টোবর বিপ্লব’ হিসেবে খ্যাত। অক্টোবর বিপ্লবের ফলে রাশিয়ার জার সরকারের পতন ঘটে এবং সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত রাষ্ট্রব্যবস্থার উৎপত্তি হয়। কিন্তু সমাজতান্ত্রিক সেই শাসনব্যবস্থা টিকেছিল মাত্র ৭২ বছর (১৯১৭-১৯৯১)। পরবর্তী মূল্যায়নে দেখা গেছে, মূলত মিখাইল গর্বাচেভের উদার গণতান্ত্রিক পথে অগ্রসর হওয়াই কাল হয়ে দাঁড়িয়েছিল সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েতের জন্য। সে সময় সমালোচনার পথ উন্মুক্ত হওয়ায় বিভিন্ন প্রজাতন্ত্রের জনগণ কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে সোচ্চার হয়ে ওঠে এবং ছোট ছোট প্রজাতন্ত্রগুলো কেন্দ্রীয় শাসনের নিগড় থেকে মুক্ত হওয়ার তৎপরতা শুরু করে। তাদের পেছনে পশ্চিমা শক্তির মদদ ছিল। সোভিয়েত ইউনিয়নের অর্থনৈতিক মেরুদন্ড ভেঙে দেওয়ার অভিপ্রায়ে যুক্তরাষ্ট্রসহ শক্তিধর পশ্চিমা দেশগুলো কারসাজি করে জ্বালানি তেলের ব্যাপক দরপতন ঘটায়। পাশাপাশি সে সময়ে চেরনোবিল পারমাণবিক দুর্ঘটনা গর্বাচেভ সরকারকে আরও বিপাকে ফেলে দেয়। তার পেরেস্ত্রৈকার বিরুদ্ধে কমিউনিস্ট পার্টির অভ্যন্তরে তীব্র মতবিরোধ শুরু হয় এবং সংস্কার-বিরোধীদের বিক্ষোভ গর্বাচেভকে অসহায় করে তোলে। সে সময় বাজার অর্থনীতি চালু এবং পূর্ণমাত্রায় উদারীকরণের দাবিতে বরিস ইয়েলৎসিনের নেতৃত্বে বিদ্রোহীরা সোচ্চার হয়ে ওঠে। পাশাপাশি তারা রুশ কমিউনিস্ট পার্টিকে ‘সোশ্যাল ডেমোক্র্যাটিক পার্টি’তে রূপান্তরের দাবি জানাতে থাকে। গর্র্বাচেভের সঙ্গে এ মতপার্থক্যের কারণে বরিস ইয়েলৎসিনকে মস্কোর পার্টি প্রধানের পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়। অন্যদিকে সংস্কার-বিরোধীরা ইগর লিগাভেচ ও ভি আই ভোরেতনিকভ-এর নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ হয়ে গর্বাচেভের বিরুদ্ধাচরণ করতে থাকে। একপর্যায়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। পার্টির সর্বস্তরে কেন্দ্রীয় কর্তৃত্ব শিথিল হয়ে পড়ে এবং এ জন্য পার্টির নেতারা গর্বাচেভকেই দায়ী করেন। কমিউনিস্ট পার্টির মধ্যে সৃষ্ট অন্তর্দ্বন্দ্বের সুযোগে ১৯২২ সালে এক চুক্তির মধ্য দিয়ে রাশিয়ার পার্শ্ববর্তী যেসব দেশ সোভিয়েত ইউনিয়ন রাষ্ট্রের সঙ্গে অঙ্গীভূত হয়েছিল, তারা আলাদা হয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এরই অবশ্যম্ভাবী প্রতিক্রিয়ায় অবশেষে ১৯৯১ সালে সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন ঘটে। বৃহৎ এ রাষ্ট্রটি ভেঙে জন্ম নেয় ১৫টি নতুন প্রজাতন্ত্র। আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে প্রেসিডেন্ট গর্বাচেভ পেরেস্ত্রৈকা বাস্তবায়ন করতে গিয়ে সোভিয়েত ইউনিয়নের ঐক্যের মূলে কুঠারাঘাত করেছিলেন। তবে মজার ব্যাপার হলো- সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র সোভিয়েতের পতনের জন্য গর্বাচেভ স্বদেশে নিন্দিত হলেও পশ্চিমা বিশ্বের কাছে হয়েছেন নন্দিত। বিশেষত যুক্তরাষ্ট্র তাকে বন্ধু হিসেবেই গ্রহণ করেছিল। অনেকে মনে করেন মার্কিন প্ররোচনায়ই গর্বাচেভ সোভিয়েত ইউনিয়নকে সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতি থেকে বাজার অর্থনীতির দিকে ফেরানোর পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। কিন্তু এত বড় একটি সংস্কারের ধাক্কা সামলানো তার পক্ষে সম্ভব না হওয়ার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় সোভিয়েত রাষ্ট্র ভেঙে টুকরা টুকরা হয়ে যায়। আর এটিই যুক্তরাষ্ট্রের উল্লসিত হওয়ার মূল কারণ। সোভিয়েত রাষ্ট্র খন্ড বিখন্ড হয়ে যাওয়ায় বিশ্ব রাজনীতিতে একক মোড়ল হওয়ার সুযোগ পায় যুক্তরাষ্ট্র। অনেকে মনে করেন গর্বাচেভ যদি সংস্কারের ক্ষেত্রে চীনকে অনুসরণ করতেন তাহলে হয়তো সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন ঘটত না। চীন সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতি থেকে সরে বাজার অর্থনীতিতে প্রবেশ করলেও সবকিছুর ওপর কমিউনিস্ট পার্টির কর্তৃত্ব বজায় রেখেছে। তারা শাসনব্যবস্থায় পরিবর্তন এনেছে ঠিকই, তবে মূল রাষ্ট্রনীতিকে অক্ষুণœœ রেখে। কিন্তু গর্বাচেভ রাষ্ট্র ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার খোলনলচে পাল্টে দিতে গিয়ে খোদ সোভিয়েত ইউনিয়নকেই ঠেলে দিয়েছেন ধ্বংসের দিকে। আর সেজন্য মিখাইল গর্বাচেভকে পূর্ব ইউরোপে সমাজতন্ত্র ধ্বংসের খলনায়ক হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

সংস্কার সব সময় শুভফল বয়ে আনে না, যদিও সময়ের প্রয়োজনে কখনো কখনো সংস্কার অপরিহার্য হয়ে পড়ে। তবে তা যদি প্রাসঙ্গিক না হয় অথবা সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ গ্রহণ না করে তাহলে সে সংস্কার চেষ্টা বিফল হতে বাধ্য। যেমন ২০০৭ সালে তৎকালীন আধা-সামরিক সরকারের প্ররোচনায় বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর ভিতরে ‘সংস্কারের’ জিকির তোলা হয়েছিল। সেই সংস্কারের উদ্দেশ্য মহৎ ছিল না। দেশের দুই প্রধান নেত্রীকে রাজনীতি থেকে মাইনাস করার কৌশল হিসেবে ওই অপকৌশলটি গ্রহণ করা হয়েছিল। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ঘটনা প্রবাহে যে কোনো অপকৌশল বাস্তবায়নে কুশীলবের অভাব কখনোই হয় না, ওয়ান-ইলেভেনেও হয়নি। একদল লোক জরুরি অবস্থার সরকারের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ক্রীড়নকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে দেরি করেনি। কিন্তু সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের সমর্থন না পাওয়ায় সেই সংস্কারের চেষ্টা হালে পানি পায়নি।

বস্তুত সংস্কার কোনো ছেলেখেলার বিষয় নয়। রাষ্ট্র ও সমাজের ইতিবাচক পরিবর্তনের জন্য সংস্কার কখনো কখনো প্রয়োজন হতে পারে। কিন্তু সময় এবং পরিবেশ যদি সংস্কারের অনুকূল না হয় তাহলে সে প্রচেষ্টা মুখ থুবড়ে পড়তে বাধ্য। ওয়ান-ইলেভেনের সংস্কারের ভাগ্যে সেটাই ঘটেছে। জনগণ ওই সংস্কার প্রচেষ্টা গ্রহণ করেনি বিধায় তা পরিত্যক্ত হয়েছে।

অধুনা আরেকটি সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে বেশ আলোচনা হচ্ছে। যদিও সেই প্রস্তাব উত্থাপনকারীরা ওটাকে ‘রাষ্ট্র মেরামত কর্মসূচি’ বলে অভিহিত করছেন। তাদের ওই মেরামত কর্মসূচি নিয়ে বিস্তর আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে। এটা নিয়ে দলটির বাইরে থেকে বলার বিশেষ কিছু ছিল না, যদি সেটা তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয় হতো। কিন্তু তারা ‘রাষ্ট্র মেরামত কর্মসূচি’ বলায় তা নিয়ে যে কারও কথা বলার ক্ষেত্র সৃষ্টি হয়েছে। কেননা, যখনই কোনো বিষয়ের সঙ্গে রাষ্ট্রকে সম্পৃক্ত করা হয় তখনই তা জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে পরিণত হয়। বিএনপি যে ২৭ দফা রাষ্ট্র মেরামত কর্মসূচি উপস্থাপন করেছে, সেগুলো শুনতে খুব একটা খারাপ শোনায় না। তবে তা বাস্তবায়ন কতটুকু সম্ভব অন্তত তাদের দ্বারা, তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করা বোধকরি অসমীচীন নয়। যে ২৭ দফা কর্মসূচি বিএনপি ঘোষণা করেছে তার পুঙ্খানুপুঙ্খ বিশ্লেষণ এখানে সম্ভব নয়। তবে সংক্ষেপে আলোচনা করা যায়। যেমন তাদের প্রস্তাবে বলা হয়ছে- দুবারের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী বা রাষ্ট্রপতি হতে পারবেন না। মেরামত মিস্ত্রিরা হয়তো খেয়াল করেননি যে আমাদের সংবিধানের ৫০ নম্বর অনুচ্ছেদের (২) উপ-অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে- ‘একাধিক্রমে হউক বা না হউক- দুই মেয়াদের অধিক রাষ্ট্রপতির পদে কোনো ব্যক্তি অধিষ্ঠিত থাকিবেন না’। রাষ্ট্র মেরামতের উদ্যোক্তারা রাষ্ট্রের সংবিধানের ধারা সম্পর্কে অজ্ঞ থাকবেন এটা বিস্ময়কর বটে! তা ছাড়া রয়েছে প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির নির্বাহী ক্ষমতায় ভারসাম্য আনা, দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্ট প্রতিষ্ঠা, প্রশাসনিক সংস্কার কমিশন গঠন ন্যায়পাল নিয়োগ, রেইনবো নেশন প্রতিষ্ঠা ইত্যাদি। বিএনপির এ ‘রেইনবো নেশন’ অর্থাৎ ‘রংধনু জাতি’-তত্ত্ব নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। কেননা, আমরা এখন একটি স্বাধীন জাতি-রাষ্ট্রের নাগরিক। আর সেই সুবাদে একটি আলাদা জাতিও, যার অভ্যুদয় ঘটেছিল ১৯৭১ সালে। ভাষাগত দিক দিয়ে আমরা বাঙালি। নাগরিক হিসেবে আমরা বাংলাদেশি। তা ছাড়া বাংলাদেশ ভূখন্ডের ভিতরে বসবাসকারী সবাই একই জাতিসত্তার অন্তর্গত। তাহলে হঠাৎ করে ‘রংধনু জাতি’ উপহার দেওয়ার এ উদ্ভট চিন্তা বিএনপির মাথায় ঢুকল কেন? এটা কি কাউকে নতুন জাতি-তত্ত্বের উদ্ভাবক হিসেবে দেশবাসীর কাছে পরিচিত করে দেওয়ার জন্য?

একটি বিষয় সচেতন মহলের মনোযোগ আকর্ষণ করেছে- বিএনপি এখন ২৭ দফাকেই তাদের প্রধান রাজনৈতিক কর্মসূচি হিসেবে প্রচার করছে। বিএনপির রাজনীতির মূল ভিত্তি হলো প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ঘোষিত ১৯ দফা কর্মসূচি। আগে বিএনপি নেতারা ক্ষমতায় গিয়ে জিয়াউর রহমানের ১৯ দফা কর্মসূচি বাস্তবায়নের কথা বলতেন। এখন বলেন ২৭ দফার কথা। ২৭ দফার ডামাডোলে ১৯ দফা হারিয়ে যেতে বসেছে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হওয়াটা অসংগত নয়, তারা ১৯ দফাতে বিস্মৃত হয়েছেন। অথচ চরম বিরুদ্ধবাদীরাও এ কথা স্বীকার করবেন যে, প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ১৯ দফা কর্মসূচি একটি জাতির আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের অধুনিক দিকনির্দেশনা। তাহলে কেন বিএনপি নীতিনির্ধারকদের কাছে নতুন করে কথিত রাষ্ট্র মেরামতের কর্মসূচি ঘোষণা জরুরি মনে হলো? অনেকেই মনে করেন, বিএনপিকে জিয়াউর রহমানের আদর্শ ও কর্মসূচি থেকে সরিয়ে নেওয়ার যে গোপন তৎপরতা দলটির ভিতরে চলছে, তারই বহিঃপ্রকাশ এ ২৭ দফা কর্মসূচি। বিএনপি এতদিন বলত, ‘শহীদ জিয়ার ১৯ দফা কর্মসূচি’।  এখন তারা ২৭ দফা কর্মসূচিকে কার বলে প্রচার করবেন? এর মাধ্যমে কি কাউকে জিয়ার সমক্ষ হিসেবে জনসমক্ষে আনার চেষ্টা চলছে?

অনেকেরই সন্দেহ ২৭ দফা শেষ পর্যন্ত বিএনপির গলার কাঁটা হয় কি না! বিশ্ব ইতিহাসের খোঁজখবর রাখেন এমন ব্যক্তিরা বলছেন, গর্বাচেভের পেরেস্ত্রৈকা যেমন সোভিয়েত ইউনিয়নের জন্য কাল হয়ে দাঁড়িয়েছিল, ২৭ দফাও বিএনপির জন্য তেমন সর্বনাশ ডেকে আনতে পারে।  কারণ জিয়াকে আড়াল করার এ সূক্ষ্ম প্রচেষ্টা দলটির সচেতন নেতা-কর্মীরা কখনো গ্রহণ করবে বলে মনে হয় না।

                লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
সর্বশেষ খবর
কোরিয়ার কাছে হেরে সেমিফাইনাল থেকে বিদায় ব্রাজিলের
কোরিয়ার কাছে হেরে সেমিফাইনাল থেকে বিদায় ব্রাজিলের

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

আমিরাতে সিলেট ডিভিশনাল এফসি দুবাইয়ের জার্সি উন্মোচন
আমিরাতে সিলেট ডিভিশনাল এফসি দুবাইয়ের জার্সি উন্মোচন

২ মিনিট আগে | পরবাস

চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের দুই কর্মচারী সাময়িক বরখাস্ত
চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের দুই কর্মচারী সাময়িক বরখাস্ত

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবিতে শীতকালীন বইমেলা শুরু
ঢাবিতে শীতকালীন বইমেলা শুরু

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সিদ্ধিরগঞ্জ থানা উত্তর কমিটি গঠন
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সিদ্ধিরগঞ্জ থানা উত্তর কমিটি গঠন

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে ডেঙ্গু সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাইকিং ও লিফলেট বিতরণ
বাগেরহাটে ডেঙ্গু সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাইকিং ও লিফলেট বিতরণ

২২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সাবেক ডেপুটি গভর্নর এসকে সুরের বিচার শুরু
সাবেক ডেপুটি গভর্নর এসকে সুরের বিচার শুরু

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ ১৬ নভেম্বর
এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ ১৬ নভেম্বর

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র রক্ষায় প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন করতে হবে:অ্যাটর্নি জেনারেল
গণতন্ত্র রক্ষায় প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন করতে হবে:অ্যাটর্নি জেনারেল

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর ৮০ হাজার ভিসা বাতিল
ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর ৮০ হাজার ভিসা বাতিল

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার শর্তে কাজ করতে রাজি হয়েছেন পরিচালক-প্রযোজকরা: শুভশ্রী
আমার শর্তে কাজ করতে রাজি হয়েছেন পরিচালক-প্রযোজকরা: শুভশ্রী

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে এলো মেসিদের নতুন জার্সি, দাম কত?
২০২৬ বিশ্বকাপে এলো মেসিদের নতুন জার্সি, দাম কত?

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

খেলাধুলাকে রাজনীতি থেকে দূরে রাখা উচিত : ওয়াসিম আকরাম
খেলাধুলাকে রাজনীতি থেকে দূরে রাখা উচিত : ওয়াসিম আকরাম

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতসহ ৮ দলের গণমিছিলে পুলিশের বাধা
জামায়াতসহ ৮ দলের গণমিছিলে পুলিশের বাধা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৫৬তম টিআরসি ব্যাচের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
৫৬তম টিআরসি ব্যাচের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্টারনেটে সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ছড়ালে ৫ বছর কারাদণ্ড , ৯৯ কোটি টাকা জরিমানা
ইন্টারনেটে সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ছড়ালে ৫ বছর কারাদণ্ড , ৯৯ কোটি টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমনওয়েলথ দাবা চ্যাম্পিয়নশিপ খেলতে মালয়েশিয়া যাচ্ছেন লুবাবা
কমনওয়েলথ দাবা চ্যাম্পিয়নশিপ খেলতে মালয়েশিয়া যাচ্ছেন লুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের মৌলিক মানবাধিকার নিশ্চিত করতে হবে : তারেক রহমান
মানুষের মৌলিক মানবাধিকার নিশ্চিত করতে হবে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে যেসব কর্মসূচি করবে বিএনপি
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে যেসব কর্মসূচি করবে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাঁচ দফা দাবিতে পল্টনে বিক্ষোভ, যান চলাচল বন্ধ
পাঁচ দফা দাবিতে পল্টনে বিক্ষোভ, যান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে চলছে প্রথম দফার বিধানসভা নির্বাচন, ভোট দিলেন একাধিক মন্ত্রী
বিহারে চলছে প্রথম দফার বিধানসভা নির্বাচন, ভোট দিলেন একাধিক মন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নির্ধারণে জরাজীর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তথ্য চায় ইসি
ভোটকেন্দ্র নির্ধারণে জরাজীর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তথ্য চায় ইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি
স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা
তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা
পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক উপার্জনকারী অভিনেত্রীর তালিকায় রাশমিকা
সর্বাধিক উপার্জনকারী অভিনেত্রীর তালিকায় রাশমিকা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম