শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

নয়া পেরেস্ত্রৈকার কবলে বিএনপি!

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
নয়া পেরেস্ত্রৈকার কবলে বিএনপি!

‘হিতে বিপরীত’ বলে একটি প্রবচন বাংলা ভাষায় চালু আছে। এর মর্মার্থ হলো- ভালো কিছু করতে গিয়ে উল্টো ফল পাওয়া। মানুষের ব্যক্তি-জীবন, সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রেও এর প্রতিফলন মাঝেমধ্যে দেখতে পাওয়া যায়। গত শতাব্দীর শেষলগ্নে তেমনই ঘটেছিল তৎকালীন বিশ্বের অন্যতম পরাশক্তি সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র সোভিয়েত ইউনিয়নে।  দেশটির তদানীন্তন প্রেসিডেন্ট মিখাইল সিরগেয়েভিচ গর্বাচেভ সোভিয়েত ইউনিয়নকে অধিকতর উন্নত করা, গণতান্ত্রিক উদারতা এবং অর্থনৈতিক স্বাধীনতা আনয়নের লক্ষ্যে দুটি কর্মসূচি হাতে নিয়েছিলেন।  এর একটির নাম গ্লাসনস্ত; যার অর্থ উন্মুক্ততা ও স্বচ্ছতা। অপরটি পেরেস্ত্রৈকা; যার বাংলা প্রতিশব্দ পুনর্গঠন। এর মধ্যে পেরেস্ত্রৈকা বহুল পরিচিতি পেয়েছিল। কেননা, গর্বাচেভের এ নয়া কর্মসূচিটির বিস্ময় ফল ছিল সোভিয়েত রাষ্ট্রব্যবস্থা ভেঙে খান খান হয়ে যাওয়া।

১৯৯০ সালে প্রেসিডেন্ট মিখাইল গর্বাচেভ সাভিয়েত ইউনিয়নের আর্থ-সামাজিক সংস্কারের এ কার্যক্রম শুরু করেছিলেন। আর সোভিয়েত রাষ্ট্রের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সমস্যাগুলোর খোলামেলা আলোচনা ও স্বচ্ছতার নীতি ছিল গ্লাসনস্ত। মূলত গত শতাব্দীর আশির দশকের শেষদিকে সোভিয়েত নেতা মিখাইল গর্বাচেভ নতুন এসব নীতির দ্বারা দেশে উদার গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া শুরু করেছিলেন। গর্বাচেভ ভেবেছিলেন, এর ফলে সোভিয়েত ইউনিয়নভুক্ত প্রজাতন্ত্রগুলো রাষ্ট্রীয় স্বার্থে অধিকতর একাত্ম হবে এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের শক্তি আরও সংহত হবে। কিন্তু ফল হয়েছিল ভিন্ন। গ্লাসনস্ত ও পেরেস্ত্রৈকার কারণে ১৯১৭ সালের অক্টোবর বিপ্লবের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত সোভিয়েত রাষ্ট্র কাঠোমো ১৯৯১ সালের ২৫ ডিসেম্বর ভেঙে যায় এবং ইউনিয়নের পরিসমাপ্তি ঘটে। আর ওইদিনই প্রেসিডেন্টের পদ থেকে পদত্যাগ করেন মিখাইল গর্বাচেভ।

রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা সোভিয়েত ইউনিয়নের বিলুপ্তির জন্য প্রেসিডেন্ট গর্বাচেভের পেরেস্ত্রৈকা ও গ্লাসনস্ত নীতিকেই দায়ী করে থাকেন। রাষ্ট্রকে অধিকতর সংহত করতে গিয়ে তিনি সোভিয়েত ইউনিয়নভুক্ত প্রজাতন্ত্রগুলোর মধ্যে স্বার্থগত দ্বন্দ্বকেই প্রকারান্তরে উসকে দিয়েছিলেন। ১৯১৭ সালে কমিউনিস্ট নেতা কমরেড ভøাদিমির ইলিচ লেনিনের নেতৃত্বে বলশেভিক পার্টির বিপ্লবের মধ্য দিয়ে ‘রুশ সাম্রাজ্য’ ভেঙে ‘সোভিয়েত সামাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের ঐক্যতন্ত্র’ সংক্ষেপে ‘সোভিয়েত ঐক্যতন্ত্র’ বা ‘সোভিয়েত ইউনিয়ন’ নামে একটি ফেডারেল রাষ্ট্র ব্যবস্থার প্রবর্তন হয়। ইতিহাসে সে বিপ্লব ‘অক্টোবর বিপ্লব’ হিসেবে খ্যাত। অক্টোবর বিপ্লবের ফলে রাশিয়ার জার সরকারের পতন ঘটে এবং সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত রাষ্ট্রব্যবস্থার উৎপত্তি হয়। কিন্তু সমাজতান্ত্রিক সেই শাসনব্যবস্থা টিকেছিল মাত্র ৭২ বছর (১৯১৭-১৯৯১)। পরবর্তী মূল্যায়নে দেখা গেছে, মূলত মিখাইল গর্বাচেভের উদার গণতান্ত্রিক পথে অগ্রসর হওয়াই কাল হয়ে দাঁড়িয়েছিল সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েতের জন্য। সে সময় সমালোচনার পথ উন্মুক্ত হওয়ায় বিভিন্ন প্রজাতন্ত্রের জনগণ কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে সোচ্চার হয়ে ওঠে এবং ছোট ছোট প্রজাতন্ত্রগুলো কেন্দ্রীয় শাসনের নিগড় থেকে মুক্ত হওয়ার তৎপরতা শুরু করে। তাদের পেছনে পশ্চিমা শক্তির মদদ ছিল। সোভিয়েত ইউনিয়নের অর্থনৈতিক মেরুদন্ড ভেঙে দেওয়ার অভিপ্রায়ে যুক্তরাষ্ট্রসহ শক্তিধর পশ্চিমা দেশগুলো কারসাজি করে জ্বালানি তেলের ব্যাপক দরপতন ঘটায়। পাশাপাশি সে সময়ে চেরনোবিল পারমাণবিক দুর্ঘটনা গর্বাচেভ সরকারকে আরও বিপাকে ফেলে দেয়। তার পেরেস্ত্রৈকার বিরুদ্ধে কমিউনিস্ট পার্টির অভ্যন্তরে তীব্র মতবিরোধ শুরু হয় এবং সংস্কার-বিরোধীদের বিক্ষোভ গর্বাচেভকে অসহায় করে তোলে। সে সময় বাজার অর্থনীতি চালু এবং পূর্ণমাত্রায় উদারীকরণের দাবিতে বরিস ইয়েলৎসিনের নেতৃত্বে বিদ্রোহীরা সোচ্চার হয়ে ওঠে। পাশাপাশি তারা রুশ কমিউনিস্ট পার্টিকে ‘সোশ্যাল ডেমোক্র্যাটিক পার্টি’তে রূপান্তরের দাবি জানাতে থাকে। গর্র্বাচেভের সঙ্গে এ মতপার্থক্যের কারণে বরিস ইয়েলৎসিনকে মস্কোর পার্টি প্রধানের পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়। অন্যদিকে সংস্কার-বিরোধীরা ইগর লিগাভেচ ও ভি আই ভোরেতনিকভ-এর নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ হয়ে গর্বাচেভের বিরুদ্ধাচরণ করতে থাকে। একপর্যায়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। পার্টির সর্বস্তরে কেন্দ্রীয় কর্তৃত্ব শিথিল হয়ে পড়ে এবং এ জন্য পার্টির নেতারা গর্বাচেভকেই দায়ী করেন। কমিউনিস্ট পার্টির মধ্যে সৃষ্ট অন্তর্দ্বন্দ্বের সুযোগে ১৯২২ সালে এক চুক্তির মধ্য দিয়ে রাশিয়ার পার্শ্ববর্তী যেসব দেশ সোভিয়েত ইউনিয়ন রাষ্ট্রের সঙ্গে অঙ্গীভূত হয়েছিল, তারা আলাদা হয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এরই অবশ্যম্ভাবী প্রতিক্রিয়ায় অবশেষে ১৯৯১ সালে সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন ঘটে। বৃহৎ এ রাষ্ট্রটি ভেঙে জন্ম নেয় ১৫টি নতুন প্রজাতন্ত্র। আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে প্রেসিডেন্ট গর্বাচেভ পেরেস্ত্রৈকা বাস্তবায়ন করতে গিয়ে সোভিয়েত ইউনিয়নের ঐক্যের মূলে কুঠারাঘাত করেছিলেন। তবে মজার ব্যাপার হলো- সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র সোভিয়েতের পতনের জন্য গর্বাচেভ স্বদেশে নিন্দিত হলেও পশ্চিমা বিশ্বের কাছে হয়েছেন নন্দিত। বিশেষত যুক্তরাষ্ট্র তাকে বন্ধু হিসেবেই গ্রহণ করেছিল। অনেকে মনে করেন মার্কিন প্ররোচনায়ই গর্বাচেভ সোভিয়েত ইউনিয়নকে সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতি থেকে বাজার অর্থনীতির দিকে ফেরানোর পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। কিন্তু এত বড় একটি সংস্কারের ধাক্কা সামলানো তার পক্ষে সম্ভব না হওয়ার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় সোভিয়েত রাষ্ট্র ভেঙে টুকরা টুকরা হয়ে যায়। আর এটিই যুক্তরাষ্ট্রের উল্লসিত হওয়ার মূল কারণ। সোভিয়েত রাষ্ট্র খন্ড বিখন্ড হয়ে যাওয়ায় বিশ্ব রাজনীতিতে একক মোড়ল হওয়ার সুযোগ পায় যুক্তরাষ্ট্র। অনেকে মনে করেন গর্বাচেভ যদি সংস্কারের ক্ষেত্রে চীনকে অনুসরণ করতেন তাহলে হয়তো সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন ঘটত না। চীন সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতি থেকে সরে বাজার অর্থনীতিতে প্রবেশ করলেও সবকিছুর ওপর কমিউনিস্ট পার্টির কর্তৃত্ব বজায় রেখেছে। তারা শাসনব্যবস্থায় পরিবর্তন এনেছে ঠিকই, তবে মূল রাষ্ট্রনীতিকে অক্ষুণœœ রেখে। কিন্তু গর্বাচেভ রাষ্ট্র ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার খোলনলচে পাল্টে দিতে গিয়ে খোদ সোভিয়েত ইউনিয়নকেই ঠেলে দিয়েছেন ধ্বংসের দিকে। আর সেজন্য মিখাইল গর্বাচেভকে পূর্ব ইউরোপে সমাজতন্ত্র ধ্বংসের খলনায়ক হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

সংস্কার সব সময় শুভফল বয়ে আনে না, যদিও সময়ের প্রয়োজনে কখনো কখনো সংস্কার অপরিহার্য হয়ে পড়ে। তবে তা যদি প্রাসঙ্গিক না হয় অথবা সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ গ্রহণ না করে তাহলে সে সংস্কার চেষ্টা বিফল হতে বাধ্য। যেমন ২০০৭ সালে তৎকালীন আধা-সামরিক সরকারের প্ররোচনায় বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর ভিতরে ‘সংস্কারের’ জিকির তোলা হয়েছিল। সেই সংস্কারের উদ্দেশ্য মহৎ ছিল না। দেশের দুই প্রধান নেত্রীকে রাজনীতি থেকে মাইনাস করার কৌশল হিসেবে ওই অপকৌশলটি গ্রহণ করা হয়েছিল। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ঘটনা প্রবাহে যে কোনো অপকৌশল বাস্তবায়নে কুশীলবের অভাব কখনোই হয় না, ওয়ান-ইলেভেনেও হয়নি। একদল লোক জরুরি অবস্থার সরকারের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ক্রীড়নকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে দেরি করেনি। কিন্তু সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের সমর্থন না পাওয়ায় সেই সংস্কারের চেষ্টা হালে পানি পায়নি।

বস্তুত সংস্কার কোনো ছেলেখেলার বিষয় নয়। রাষ্ট্র ও সমাজের ইতিবাচক পরিবর্তনের জন্য সংস্কার কখনো কখনো প্রয়োজন হতে পারে। কিন্তু সময় এবং পরিবেশ যদি সংস্কারের অনুকূল না হয় তাহলে সে প্রচেষ্টা মুখ থুবড়ে পড়তে বাধ্য। ওয়ান-ইলেভেনের সংস্কারের ভাগ্যে সেটাই ঘটেছে। জনগণ ওই সংস্কার প্রচেষ্টা গ্রহণ করেনি বিধায় তা পরিত্যক্ত হয়েছে।

অধুনা আরেকটি সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে বেশ আলোচনা হচ্ছে। যদিও সেই প্রস্তাব উত্থাপনকারীরা ওটাকে ‘রাষ্ট্র মেরামত কর্মসূচি’ বলে অভিহিত করছেন। তাদের ওই মেরামত কর্মসূচি নিয়ে বিস্তর আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে। এটা নিয়ে দলটির বাইরে থেকে বলার বিশেষ কিছু ছিল না, যদি সেটা তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয় হতো। কিন্তু তারা ‘রাষ্ট্র মেরামত কর্মসূচি’ বলায় তা নিয়ে যে কারও কথা বলার ক্ষেত্র সৃষ্টি হয়েছে। কেননা, যখনই কোনো বিষয়ের সঙ্গে রাষ্ট্রকে সম্পৃক্ত করা হয় তখনই তা জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে পরিণত হয়। বিএনপি যে ২৭ দফা রাষ্ট্র মেরামত কর্মসূচি উপস্থাপন করেছে, সেগুলো শুনতে খুব একটা খারাপ শোনায় না। তবে তা বাস্তবায়ন কতটুকু সম্ভব অন্তত তাদের দ্বারা, তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করা বোধকরি অসমীচীন নয়। যে ২৭ দফা কর্মসূচি বিএনপি ঘোষণা করেছে তার পুঙ্খানুপুঙ্খ বিশ্লেষণ এখানে সম্ভব নয়। তবে সংক্ষেপে আলোচনা করা যায়। যেমন তাদের প্রস্তাবে বলা হয়ছে- দুবারের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী বা রাষ্ট্রপতি হতে পারবেন না। মেরামত মিস্ত্রিরা হয়তো খেয়াল করেননি যে আমাদের সংবিধানের ৫০ নম্বর অনুচ্ছেদের (২) উপ-অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে- ‘একাধিক্রমে হউক বা না হউক- দুই মেয়াদের অধিক রাষ্ট্রপতির পদে কোনো ব্যক্তি অধিষ্ঠিত থাকিবেন না’। রাষ্ট্র মেরামতের উদ্যোক্তারা রাষ্ট্রের সংবিধানের ধারা সম্পর্কে অজ্ঞ থাকবেন এটা বিস্ময়কর বটে! তা ছাড়া রয়েছে প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির নির্বাহী ক্ষমতায় ভারসাম্য আনা, দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্ট প্রতিষ্ঠা, প্রশাসনিক সংস্কার কমিশন গঠন ন্যায়পাল নিয়োগ, রেইনবো নেশন প্রতিষ্ঠা ইত্যাদি। বিএনপির এ ‘রেইনবো নেশন’ অর্থাৎ ‘রংধনু জাতি’-তত্ত্ব নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। কেননা, আমরা এখন একটি স্বাধীন জাতি-রাষ্ট্রের নাগরিক। আর সেই সুবাদে একটি আলাদা জাতিও, যার অভ্যুদয় ঘটেছিল ১৯৭১ সালে। ভাষাগত দিক দিয়ে আমরা বাঙালি। নাগরিক হিসেবে আমরা বাংলাদেশি। তা ছাড়া বাংলাদেশ ভূখন্ডের ভিতরে বসবাসকারী সবাই একই জাতিসত্তার অন্তর্গত। তাহলে হঠাৎ করে ‘রংধনু জাতি’ উপহার দেওয়ার এ উদ্ভট চিন্তা বিএনপির মাথায় ঢুকল কেন? এটা কি কাউকে নতুন জাতি-তত্ত্বের উদ্ভাবক হিসেবে দেশবাসীর কাছে পরিচিত করে দেওয়ার জন্য?

একটি বিষয় সচেতন মহলের মনোযোগ আকর্ষণ করেছে- বিএনপি এখন ২৭ দফাকেই তাদের প্রধান রাজনৈতিক কর্মসূচি হিসেবে প্রচার করছে। বিএনপির রাজনীতির মূল ভিত্তি হলো প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ঘোষিত ১৯ দফা কর্মসূচি। আগে বিএনপি নেতারা ক্ষমতায় গিয়ে জিয়াউর রহমানের ১৯ দফা কর্মসূচি বাস্তবায়নের কথা বলতেন। এখন বলেন ২৭ দফার কথা। ২৭ দফার ডামাডোলে ১৯ দফা হারিয়ে যেতে বসেছে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হওয়াটা অসংগত নয়, তারা ১৯ দফাতে বিস্মৃত হয়েছেন। অথচ চরম বিরুদ্ধবাদীরাও এ কথা স্বীকার করবেন যে, প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ১৯ দফা কর্মসূচি একটি জাতির আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের অধুনিক দিকনির্দেশনা। তাহলে কেন বিএনপি নীতিনির্ধারকদের কাছে নতুন করে কথিত রাষ্ট্র মেরামতের কর্মসূচি ঘোষণা জরুরি মনে হলো? অনেকেই মনে করেন, বিএনপিকে জিয়াউর রহমানের আদর্শ ও কর্মসূচি থেকে সরিয়ে নেওয়ার যে গোপন তৎপরতা দলটির ভিতরে চলছে, তারই বহিঃপ্রকাশ এ ২৭ দফা কর্মসূচি। বিএনপি এতদিন বলত, ‘শহীদ জিয়ার ১৯ দফা কর্মসূচি’।  এখন তারা ২৭ দফা কর্মসূচিকে কার বলে প্রচার করবেন? এর মাধ্যমে কি কাউকে জিয়ার সমক্ষ হিসেবে জনসমক্ষে আনার চেষ্টা চলছে?

অনেকেরই সন্দেহ ২৭ দফা শেষ পর্যন্ত বিএনপির গলার কাঁটা হয় কি না! বিশ্ব ইতিহাসের খোঁজখবর রাখেন এমন ব্যক্তিরা বলছেন, গর্বাচেভের পেরেস্ত্রৈকা যেমন সোভিয়েত ইউনিয়নের জন্য কাল হয়ে দাঁড়িয়েছিল, ২৭ দফাও বিএনপির জন্য তেমন সর্বনাশ ডেকে আনতে পারে।  কারণ জিয়াকে আড়াল করার এ সূক্ষ্ম প্রচেষ্টা দলটির সচেতন নেতা-কর্মীরা কখনো গ্রহণ করবে বলে মনে হয় না।

                লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

৫৩ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে