শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

নয়া পেরেস্ত্রৈকার কবলে বিএনপি!

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
নয়া পেরেস্ত্রৈকার কবলে বিএনপি!

‘হিতে বিপরীত’ বলে একটি প্রবচন বাংলা ভাষায় চালু আছে। এর মর্মার্থ হলো- ভালো কিছু করতে গিয়ে উল্টো ফল পাওয়া। মানুষের ব্যক্তি-জীবন, সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রেও এর প্রতিফলন মাঝেমধ্যে দেখতে পাওয়া যায়। গত শতাব্দীর শেষলগ্নে তেমনই ঘটেছিল তৎকালীন বিশ্বের অন্যতম পরাশক্তি সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র সোভিয়েত ইউনিয়নে।  দেশটির তদানীন্তন প্রেসিডেন্ট মিখাইল সিরগেয়েভিচ গর্বাচেভ সোভিয়েত ইউনিয়নকে অধিকতর উন্নত করা, গণতান্ত্রিক উদারতা এবং অর্থনৈতিক স্বাধীনতা আনয়নের লক্ষ্যে দুটি কর্মসূচি হাতে নিয়েছিলেন।  এর একটির নাম গ্লাসনস্ত; যার অর্থ উন্মুক্ততা ও স্বচ্ছতা। অপরটি পেরেস্ত্রৈকা; যার বাংলা প্রতিশব্দ পুনর্গঠন। এর মধ্যে পেরেস্ত্রৈকা বহুল পরিচিতি পেয়েছিল। কেননা, গর্বাচেভের এ নয়া কর্মসূচিটির বিস্ময় ফল ছিল সোভিয়েত রাষ্ট্রব্যবস্থা ভেঙে খান খান হয়ে যাওয়া।

১৯৯০ সালে প্রেসিডেন্ট মিখাইল গর্বাচেভ সাভিয়েত ইউনিয়নের আর্থ-সামাজিক সংস্কারের এ কার্যক্রম শুরু করেছিলেন। আর সোভিয়েত রাষ্ট্রের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সমস্যাগুলোর খোলামেলা আলোচনা ও স্বচ্ছতার নীতি ছিল গ্লাসনস্ত। মূলত গত শতাব্দীর আশির দশকের শেষদিকে সোভিয়েত নেতা মিখাইল গর্বাচেভ নতুন এসব নীতির দ্বারা দেশে উদার গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া শুরু করেছিলেন। গর্বাচেভ ভেবেছিলেন, এর ফলে সোভিয়েত ইউনিয়নভুক্ত প্রজাতন্ত্রগুলো রাষ্ট্রীয় স্বার্থে অধিকতর একাত্ম হবে এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের শক্তি আরও সংহত হবে। কিন্তু ফল হয়েছিল ভিন্ন। গ্লাসনস্ত ও পেরেস্ত্রৈকার কারণে ১৯১৭ সালের অক্টোবর বিপ্লবের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত সোভিয়েত রাষ্ট্র কাঠোমো ১৯৯১ সালের ২৫ ডিসেম্বর ভেঙে যায় এবং ইউনিয়নের পরিসমাপ্তি ঘটে। আর ওইদিনই প্রেসিডেন্টের পদ থেকে পদত্যাগ করেন মিখাইল গর্বাচেভ।

রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা সোভিয়েত ইউনিয়নের বিলুপ্তির জন্য প্রেসিডেন্ট গর্বাচেভের পেরেস্ত্রৈকা ও গ্লাসনস্ত নীতিকেই দায়ী করে থাকেন। রাষ্ট্রকে অধিকতর সংহত করতে গিয়ে তিনি সোভিয়েত ইউনিয়নভুক্ত প্রজাতন্ত্রগুলোর মধ্যে স্বার্থগত দ্বন্দ্বকেই প্রকারান্তরে উসকে দিয়েছিলেন। ১৯১৭ সালে কমিউনিস্ট নেতা কমরেড ভøাদিমির ইলিচ লেনিনের নেতৃত্বে বলশেভিক পার্টির বিপ্লবের মধ্য দিয়ে ‘রুশ সাম্রাজ্য’ ভেঙে ‘সোভিয়েত সামাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের ঐক্যতন্ত্র’ সংক্ষেপে ‘সোভিয়েত ঐক্যতন্ত্র’ বা ‘সোভিয়েত ইউনিয়ন’ নামে একটি ফেডারেল রাষ্ট্র ব্যবস্থার প্রবর্তন হয়। ইতিহাসে সে বিপ্লব ‘অক্টোবর বিপ্লব’ হিসেবে খ্যাত। অক্টোবর বিপ্লবের ফলে রাশিয়ার জার সরকারের পতন ঘটে এবং সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত রাষ্ট্রব্যবস্থার উৎপত্তি হয়। কিন্তু সমাজতান্ত্রিক সেই শাসনব্যবস্থা টিকেছিল মাত্র ৭২ বছর (১৯১৭-১৯৯১)। পরবর্তী মূল্যায়নে দেখা গেছে, মূলত মিখাইল গর্বাচেভের উদার গণতান্ত্রিক পথে অগ্রসর হওয়াই কাল হয়ে দাঁড়িয়েছিল সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েতের জন্য। সে সময় সমালোচনার পথ উন্মুক্ত হওয়ায় বিভিন্ন প্রজাতন্ত্রের জনগণ কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে সোচ্চার হয়ে ওঠে এবং ছোট ছোট প্রজাতন্ত্রগুলো কেন্দ্রীয় শাসনের নিগড় থেকে মুক্ত হওয়ার তৎপরতা শুরু করে। তাদের পেছনে পশ্চিমা শক্তির মদদ ছিল। সোভিয়েত ইউনিয়নের অর্থনৈতিক মেরুদন্ড ভেঙে দেওয়ার অভিপ্রায়ে যুক্তরাষ্ট্রসহ শক্তিধর পশ্চিমা দেশগুলো কারসাজি করে জ্বালানি তেলের ব্যাপক দরপতন ঘটায়। পাশাপাশি সে সময়ে চেরনোবিল পারমাণবিক দুর্ঘটনা গর্বাচেভ সরকারকে আরও বিপাকে ফেলে দেয়। তার পেরেস্ত্রৈকার বিরুদ্ধে কমিউনিস্ট পার্টির অভ্যন্তরে তীব্র মতবিরোধ শুরু হয় এবং সংস্কার-বিরোধীদের বিক্ষোভ গর্বাচেভকে অসহায় করে তোলে। সে সময় বাজার অর্থনীতি চালু এবং পূর্ণমাত্রায় উদারীকরণের দাবিতে বরিস ইয়েলৎসিনের নেতৃত্বে বিদ্রোহীরা সোচ্চার হয়ে ওঠে। পাশাপাশি তারা রুশ কমিউনিস্ট পার্টিকে ‘সোশ্যাল ডেমোক্র্যাটিক পার্টি’তে রূপান্তরের দাবি জানাতে থাকে। গর্র্বাচেভের সঙ্গে এ মতপার্থক্যের কারণে বরিস ইয়েলৎসিনকে মস্কোর পার্টি প্রধানের পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়। অন্যদিকে সংস্কার-বিরোধীরা ইগর লিগাভেচ ও ভি আই ভোরেতনিকভ-এর নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ হয়ে গর্বাচেভের বিরুদ্ধাচরণ করতে থাকে। একপর্যায়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। পার্টির সর্বস্তরে কেন্দ্রীয় কর্তৃত্ব শিথিল হয়ে পড়ে এবং এ জন্য পার্টির নেতারা গর্বাচেভকেই দায়ী করেন। কমিউনিস্ট পার্টির মধ্যে সৃষ্ট অন্তর্দ্বন্দ্বের সুযোগে ১৯২২ সালে এক চুক্তির মধ্য দিয়ে রাশিয়ার পার্শ্ববর্তী যেসব দেশ সোভিয়েত ইউনিয়ন রাষ্ট্রের সঙ্গে অঙ্গীভূত হয়েছিল, তারা আলাদা হয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এরই অবশ্যম্ভাবী প্রতিক্রিয়ায় অবশেষে ১৯৯১ সালে সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন ঘটে। বৃহৎ এ রাষ্ট্রটি ভেঙে জন্ম নেয় ১৫টি নতুন প্রজাতন্ত্র। আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে প্রেসিডেন্ট গর্বাচেভ পেরেস্ত্রৈকা বাস্তবায়ন করতে গিয়ে সোভিয়েত ইউনিয়নের ঐক্যের মূলে কুঠারাঘাত করেছিলেন। তবে মজার ব্যাপার হলো- সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র সোভিয়েতের পতনের জন্য গর্বাচেভ স্বদেশে নিন্দিত হলেও পশ্চিমা বিশ্বের কাছে হয়েছেন নন্দিত। বিশেষত যুক্তরাষ্ট্র তাকে বন্ধু হিসেবেই গ্রহণ করেছিল। অনেকে মনে করেন মার্কিন প্ররোচনায়ই গর্বাচেভ সোভিয়েত ইউনিয়নকে সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতি থেকে বাজার অর্থনীতির দিকে ফেরানোর পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। কিন্তু এত বড় একটি সংস্কারের ধাক্কা সামলানো তার পক্ষে সম্ভব না হওয়ার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় সোভিয়েত রাষ্ট্র ভেঙে টুকরা টুকরা হয়ে যায়। আর এটিই যুক্তরাষ্ট্রের উল্লসিত হওয়ার মূল কারণ। সোভিয়েত রাষ্ট্র খন্ড বিখন্ড হয়ে যাওয়ায় বিশ্ব রাজনীতিতে একক মোড়ল হওয়ার সুযোগ পায় যুক্তরাষ্ট্র। অনেকে মনে করেন গর্বাচেভ যদি সংস্কারের ক্ষেত্রে চীনকে অনুসরণ করতেন তাহলে হয়তো সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন ঘটত না। চীন সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতি থেকে সরে বাজার অর্থনীতিতে প্রবেশ করলেও সবকিছুর ওপর কমিউনিস্ট পার্টির কর্তৃত্ব বজায় রেখেছে। তারা শাসনব্যবস্থায় পরিবর্তন এনেছে ঠিকই, তবে মূল রাষ্ট্রনীতিকে অক্ষুণœœ রেখে। কিন্তু গর্বাচেভ রাষ্ট্র ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার খোলনলচে পাল্টে দিতে গিয়ে খোদ সোভিয়েত ইউনিয়নকেই ঠেলে দিয়েছেন ধ্বংসের দিকে। আর সেজন্য মিখাইল গর্বাচেভকে পূর্ব ইউরোপে সমাজতন্ত্র ধ্বংসের খলনায়ক হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

সংস্কার সব সময় শুভফল বয়ে আনে না, যদিও সময়ের প্রয়োজনে কখনো কখনো সংস্কার অপরিহার্য হয়ে পড়ে। তবে তা যদি প্রাসঙ্গিক না হয় অথবা সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ গ্রহণ না করে তাহলে সে সংস্কার চেষ্টা বিফল হতে বাধ্য। যেমন ২০০৭ সালে তৎকালীন আধা-সামরিক সরকারের প্ররোচনায় বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর ভিতরে ‘সংস্কারের’ জিকির তোলা হয়েছিল। সেই সংস্কারের উদ্দেশ্য মহৎ ছিল না। দেশের দুই প্রধান নেত্রীকে রাজনীতি থেকে মাইনাস করার কৌশল হিসেবে ওই অপকৌশলটি গ্রহণ করা হয়েছিল। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ঘটনা প্রবাহে যে কোনো অপকৌশল বাস্তবায়নে কুশীলবের অভাব কখনোই হয় না, ওয়ান-ইলেভেনেও হয়নি। একদল লোক জরুরি অবস্থার সরকারের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ক্রীড়নকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে দেরি করেনি। কিন্তু সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের সমর্থন না পাওয়ায় সেই সংস্কারের চেষ্টা হালে পানি পায়নি।

বস্তুত সংস্কার কোনো ছেলেখেলার বিষয় নয়। রাষ্ট্র ও সমাজের ইতিবাচক পরিবর্তনের জন্য সংস্কার কখনো কখনো প্রয়োজন হতে পারে। কিন্তু সময় এবং পরিবেশ যদি সংস্কারের অনুকূল না হয় তাহলে সে প্রচেষ্টা মুখ থুবড়ে পড়তে বাধ্য। ওয়ান-ইলেভেনের সংস্কারের ভাগ্যে সেটাই ঘটেছে। জনগণ ওই সংস্কার প্রচেষ্টা গ্রহণ করেনি বিধায় তা পরিত্যক্ত হয়েছে।

অধুনা আরেকটি সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে বেশ আলোচনা হচ্ছে। যদিও সেই প্রস্তাব উত্থাপনকারীরা ওটাকে ‘রাষ্ট্র মেরামত কর্মসূচি’ বলে অভিহিত করছেন। তাদের ওই মেরামত কর্মসূচি নিয়ে বিস্তর আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে। এটা নিয়ে দলটির বাইরে থেকে বলার বিশেষ কিছু ছিল না, যদি সেটা তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয় হতো। কিন্তু তারা ‘রাষ্ট্র মেরামত কর্মসূচি’ বলায় তা নিয়ে যে কারও কথা বলার ক্ষেত্র সৃষ্টি হয়েছে। কেননা, যখনই কোনো বিষয়ের সঙ্গে রাষ্ট্রকে সম্পৃক্ত করা হয় তখনই তা জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে পরিণত হয়। বিএনপি যে ২৭ দফা রাষ্ট্র মেরামত কর্মসূচি উপস্থাপন করেছে, সেগুলো শুনতে খুব একটা খারাপ শোনায় না। তবে তা বাস্তবায়ন কতটুকু সম্ভব অন্তত তাদের দ্বারা, তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করা বোধকরি অসমীচীন নয়। যে ২৭ দফা কর্মসূচি বিএনপি ঘোষণা করেছে তার পুঙ্খানুপুঙ্খ বিশ্লেষণ এখানে সম্ভব নয়। তবে সংক্ষেপে আলোচনা করা যায়। যেমন তাদের প্রস্তাবে বলা হয়ছে- দুবারের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী বা রাষ্ট্রপতি হতে পারবেন না। মেরামত মিস্ত্রিরা হয়তো খেয়াল করেননি যে আমাদের সংবিধানের ৫০ নম্বর অনুচ্ছেদের (২) উপ-অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে- ‘একাধিক্রমে হউক বা না হউক- দুই মেয়াদের অধিক রাষ্ট্রপতির পদে কোনো ব্যক্তি অধিষ্ঠিত থাকিবেন না’। রাষ্ট্র মেরামতের উদ্যোক্তারা রাষ্ট্রের সংবিধানের ধারা সম্পর্কে অজ্ঞ থাকবেন এটা বিস্ময়কর বটে! তা ছাড়া রয়েছে প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির নির্বাহী ক্ষমতায় ভারসাম্য আনা, দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্ট প্রতিষ্ঠা, প্রশাসনিক সংস্কার কমিশন গঠন ন্যায়পাল নিয়োগ, রেইনবো নেশন প্রতিষ্ঠা ইত্যাদি। বিএনপির এ ‘রেইনবো নেশন’ অর্থাৎ ‘রংধনু জাতি’-তত্ত্ব নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। কেননা, আমরা এখন একটি স্বাধীন জাতি-রাষ্ট্রের নাগরিক। আর সেই সুবাদে একটি আলাদা জাতিও, যার অভ্যুদয় ঘটেছিল ১৯৭১ সালে। ভাষাগত দিক দিয়ে আমরা বাঙালি। নাগরিক হিসেবে আমরা বাংলাদেশি। তা ছাড়া বাংলাদেশ ভূখন্ডের ভিতরে বসবাসকারী সবাই একই জাতিসত্তার অন্তর্গত। তাহলে হঠাৎ করে ‘রংধনু জাতি’ উপহার দেওয়ার এ উদ্ভট চিন্তা বিএনপির মাথায় ঢুকল কেন? এটা কি কাউকে নতুন জাতি-তত্ত্বের উদ্ভাবক হিসেবে দেশবাসীর কাছে পরিচিত করে দেওয়ার জন্য?

একটি বিষয় সচেতন মহলের মনোযোগ আকর্ষণ করেছে- বিএনপি এখন ২৭ দফাকেই তাদের প্রধান রাজনৈতিক কর্মসূচি হিসেবে প্রচার করছে। বিএনপির রাজনীতির মূল ভিত্তি হলো প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ঘোষিত ১৯ দফা কর্মসূচি। আগে বিএনপি নেতারা ক্ষমতায় গিয়ে জিয়াউর রহমানের ১৯ দফা কর্মসূচি বাস্তবায়নের কথা বলতেন। এখন বলেন ২৭ দফার কথা। ২৭ দফার ডামাডোলে ১৯ দফা হারিয়ে যেতে বসেছে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হওয়াটা অসংগত নয়, তারা ১৯ দফাতে বিস্মৃত হয়েছেন। অথচ চরম বিরুদ্ধবাদীরাও এ কথা স্বীকার করবেন যে, প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ১৯ দফা কর্মসূচি একটি জাতির আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের অধুনিক দিকনির্দেশনা। তাহলে কেন বিএনপি নীতিনির্ধারকদের কাছে নতুন করে কথিত রাষ্ট্র মেরামতের কর্মসূচি ঘোষণা জরুরি মনে হলো? অনেকেই মনে করেন, বিএনপিকে জিয়াউর রহমানের আদর্শ ও কর্মসূচি থেকে সরিয়ে নেওয়ার যে গোপন তৎপরতা দলটির ভিতরে চলছে, তারই বহিঃপ্রকাশ এ ২৭ দফা কর্মসূচি। বিএনপি এতদিন বলত, ‘শহীদ জিয়ার ১৯ দফা কর্মসূচি’।  এখন তারা ২৭ দফা কর্মসূচিকে কার বলে প্রচার করবেন? এর মাধ্যমে কি কাউকে জিয়ার সমক্ষ হিসেবে জনসমক্ষে আনার চেষ্টা চলছে?

অনেকেরই সন্দেহ ২৭ দফা শেষ পর্যন্ত বিএনপির গলার কাঁটা হয় কি না! বিশ্ব ইতিহাসের খোঁজখবর রাখেন এমন ব্যক্তিরা বলছেন, গর্বাচেভের পেরেস্ত্রৈকা যেমন সোভিয়েত ইউনিয়নের জন্য কাল হয়ে দাঁড়িয়েছিল, ২৭ দফাও বিএনপির জন্য তেমন সর্বনাশ ডেকে আনতে পারে।  কারণ জিয়াকে আড়াল করার এ সূক্ষ্ম প্রচেষ্টা দলটির সচেতন নেতা-কর্মীরা কখনো গ্রহণ করবে বলে মনে হয় না।

                লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
মরণযাত্রা
মরণযাত্রা
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
মানবতাবিরোধী অপরাধ
মানবতাবিরোধী অপরাধ
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
মীরজুমলা
মীরজুমলা
ময়নাতদন্তে দীর্ঘসূত্রতা
ময়নাতদন্তে দীর্ঘসূত্রতা
উচ্চহারের ঋণ
উচ্চহারের ঋণ
ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান
ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস
৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস

৫৬ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি
বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেকুয়ায় নৌবাহিনীর তিন দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন শুরু
পেকুয়ায় নৌবাহিনীর তিন দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন শুরু

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে ‘জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ’ শুরু
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে ‘জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ’ শুরু

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘সব প্রতিবেদন হুবহু’ প্রকাশ করায় ময়মনসিংহের ১১ সংবাদপত্রের ডিক্লারেশন বাতিল
‘সব প্রতিবেদন হুবহু’ প্রকাশ করায় ময়মনসিংহের ১১ সংবাদপত্রের ডিক্লারেশন বাতিল

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বক্স অফিসে কান্তারা ঝড়, পিছে পড়ল বাহুবলী-সালার!
বক্স অফিসে কান্তারা ঝড়, পিছে পড়ল বাহুবলী-সালার!

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

পঞ্চগড়ে ‌‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচি নিয়ে নওশাদ জমির
পঞ্চগড়ে ‌‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচি নিয়ে নওশাদ জমির

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যায্য পানি বণ্টন ও আন্তঃসীমান্ত সহযোগিতা জোরদারে বাংলাদেশের আহ্বান
ন্যায্য পানি বণ্টন ও আন্তঃসীমান্ত সহযোগিতা জোরদারে বাংলাদেশের আহ্বান

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৫ সালে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে প্রায় তিন লাখ দক্ষিণ সুদানী: জাতিসংঘ
২০২৫ সালে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে প্রায় তিন লাখ দক্ষিণ সুদানী: জাতিসংঘ

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনে আনসারের দায়িত্ব পালনের চিত্র হবে ভিন্ন ও পেশাদার’
‘নির্বাচনে আনসারের দায়িত্ব পালনের চিত্র হবে ভিন্ন ও পেশাদার’

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

‘জামায়াত মায়া কান্না করে নির্বাচনী বৈতরনী পার হতে চায়’
‘জামায়াত মায়া কান্না করে নির্বাচনী বৈতরনী পার হতে চায়’

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের সভাপতি আ. রহিম, সম্পাদক মাসুম
ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের সভাপতি আ. রহিম, সম্পাদক মাসুম

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাঞ্ছারামপুরে অস্ত্রসহ আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৫ সদস্য গ্রেফতার
বাঞ্ছারামপুরে অস্ত্রসহ আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৫ সদস্য গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ আসছেন অস্ট্রেলিয়ার মন্ত্রী ড. অ্যালি
দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ আসছেন অস্ট্রেলিয়ার মন্ত্রী ড. অ্যালি

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের নতুন মহাপরিচালক আবদুল জলিল
গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের নতুন মহাপরিচালক আবদুল জলিল

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্ত ১৫৪ ফিলিস্তিনিকে মিসরে পাঠাল ইসরায়েল
মুক্ত ১৫৪ ফিলিস্তিনিকে মিসরে পাঠাল ইসরায়েল

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ছে উষ্ণায়ন, ধ্বংসের পথে সব প্রবাল প্রাচীর
বাড়ছে উষ্ণায়ন, ধ্বংসের পথে সব প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তানে ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে সহিংসতা, নিহত ৫
পাকিস্তানে ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে সহিংসতা, নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারিদ্র্যমুক্ত বিশ্ব গড়তে প্রধান উপদেষ্টার ৬ প্রস্তাবনা
দারিদ্র্যমুক্ত বিশ্ব গড়তে প্রধান উপদেষ্টার ৬ প্রস্তাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিযোগিতা থাকতে পারে, তবে ধানের শীষ প্রশ্নে সবাইকে এক হতে হবে : মোতাহার
প্রতিযোগিতা থাকতে পারে, তবে ধানের শীষ প্রশ্নে সবাইকে এক হতে হবে : মোতাহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে দুর্নীতি থেকে দায়মুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের
নেতানিয়াহুকে দুর্নীতি থেকে দায়মুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ফ্রেমে শাকিব-ববি
এক ফ্রেমে শাকিব-ববি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উড়ন্ত গাড়িতে চমক দেখালো চীন
উড়ন্ত গাড়িতে চমক দেখালো চীন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অক্টোবরের প্রথম ১২ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১৮.৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
অক্টোবরের প্রথম ১২ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১৮.৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্যাম্পবেল-হোপের জোড়া সেঞ্চুরিতে পঞ্চম দিনে দিল্লি টেস্ট
ক্যাম্পবেল-হোপের জোড়া সেঞ্চুরিতে পঞ্চম দিনে দিল্লি টেস্ট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে চিরিরবন্দরে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে চিরিরবন্দরে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানের সতর্কবার্তা
গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট
ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’
‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড
গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

সম্পাদকীয়

কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ
কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়
রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি
সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী
বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল

নগর জীবন

কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম
কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে
আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে

নগর জীবন

পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী
রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব
অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়
নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন
ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি
সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি

নগর জীবন

আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ
জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

দফায় দফায় লাঠিচার্জ
দফায় দফায় লাঠিচার্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা

খবর

থমকে ছিল সিলেট
থমকে ছিল সিলেট

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি
অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা
ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা