শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

নয়া পেরেস্ত্রৈকার কবলে বিএনপি!

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
নয়া পেরেস্ত্রৈকার কবলে বিএনপি!

‘হিতে বিপরীত’ বলে একটি প্রবচন বাংলা ভাষায় চালু আছে। এর মর্মার্থ হলো- ভালো কিছু করতে গিয়ে উল্টো ফল পাওয়া। মানুষের ব্যক্তি-জীবন, সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রেও এর প্রতিফলন মাঝেমধ্যে দেখতে পাওয়া যায়। গত শতাব্দীর শেষলগ্নে তেমনই ঘটেছিল তৎকালীন বিশ্বের অন্যতম পরাশক্তি সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র সোভিয়েত ইউনিয়নে।  দেশটির তদানীন্তন প্রেসিডেন্ট মিখাইল সিরগেয়েভিচ গর্বাচেভ সোভিয়েত ইউনিয়নকে অধিকতর উন্নত করা, গণতান্ত্রিক উদারতা এবং অর্থনৈতিক স্বাধীনতা আনয়নের লক্ষ্যে দুটি কর্মসূচি হাতে নিয়েছিলেন।  এর একটির নাম গ্লাসনস্ত; যার অর্থ উন্মুক্ততা ও স্বচ্ছতা। অপরটি পেরেস্ত্রৈকা; যার বাংলা প্রতিশব্দ পুনর্গঠন। এর মধ্যে পেরেস্ত্রৈকা বহুল পরিচিতি পেয়েছিল। কেননা, গর্বাচেভের এ নয়া কর্মসূচিটির বিস্ময় ফল ছিল সোভিয়েত রাষ্ট্রব্যবস্থা ভেঙে খান খান হয়ে যাওয়া।

১৯৯০ সালে প্রেসিডেন্ট মিখাইল গর্বাচেভ সাভিয়েত ইউনিয়নের আর্থ-সামাজিক সংস্কারের এ কার্যক্রম শুরু করেছিলেন। আর সোভিয়েত রাষ্ট্রের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সমস্যাগুলোর খোলামেলা আলোচনা ও স্বচ্ছতার নীতি ছিল গ্লাসনস্ত। মূলত গত শতাব্দীর আশির দশকের শেষদিকে সোভিয়েত নেতা মিখাইল গর্বাচেভ নতুন এসব নীতির দ্বারা দেশে উদার গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া শুরু করেছিলেন। গর্বাচেভ ভেবেছিলেন, এর ফলে সোভিয়েত ইউনিয়নভুক্ত প্রজাতন্ত্রগুলো রাষ্ট্রীয় স্বার্থে অধিকতর একাত্ম হবে এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের শক্তি আরও সংহত হবে। কিন্তু ফল হয়েছিল ভিন্ন। গ্লাসনস্ত ও পেরেস্ত্রৈকার কারণে ১৯১৭ সালের অক্টোবর বিপ্লবের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত সোভিয়েত রাষ্ট্র কাঠোমো ১৯৯১ সালের ২৫ ডিসেম্বর ভেঙে যায় এবং ইউনিয়নের পরিসমাপ্তি ঘটে। আর ওইদিনই প্রেসিডেন্টের পদ থেকে পদত্যাগ করেন মিখাইল গর্বাচেভ।

রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা সোভিয়েত ইউনিয়নের বিলুপ্তির জন্য প্রেসিডেন্ট গর্বাচেভের পেরেস্ত্রৈকা ও গ্লাসনস্ত নীতিকেই দায়ী করে থাকেন। রাষ্ট্রকে অধিকতর সংহত করতে গিয়ে তিনি সোভিয়েত ইউনিয়নভুক্ত প্রজাতন্ত্রগুলোর মধ্যে স্বার্থগত দ্বন্দ্বকেই প্রকারান্তরে উসকে দিয়েছিলেন। ১৯১৭ সালে কমিউনিস্ট নেতা কমরেড ভøাদিমির ইলিচ লেনিনের নেতৃত্বে বলশেভিক পার্টির বিপ্লবের মধ্য দিয়ে ‘রুশ সাম্রাজ্য’ ভেঙে ‘সোভিয়েত সামাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের ঐক্যতন্ত্র’ সংক্ষেপে ‘সোভিয়েত ঐক্যতন্ত্র’ বা ‘সোভিয়েত ইউনিয়ন’ নামে একটি ফেডারেল রাষ্ট্র ব্যবস্থার প্রবর্তন হয়। ইতিহাসে সে বিপ্লব ‘অক্টোবর বিপ্লব’ হিসেবে খ্যাত। অক্টোবর বিপ্লবের ফলে রাশিয়ার জার সরকারের পতন ঘটে এবং সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত রাষ্ট্রব্যবস্থার উৎপত্তি হয়। কিন্তু সমাজতান্ত্রিক সেই শাসনব্যবস্থা টিকেছিল মাত্র ৭২ বছর (১৯১৭-১৯৯১)। পরবর্তী মূল্যায়নে দেখা গেছে, মূলত মিখাইল গর্বাচেভের উদার গণতান্ত্রিক পথে অগ্রসর হওয়াই কাল হয়ে দাঁড়িয়েছিল সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েতের জন্য। সে সময় সমালোচনার পথ উন্মুক্ত হওয়ায় বিভিন্ন প্রজাতন্ত্রের জনগণ কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে সোচ্চার হয়ে ওঠে এবং ছোট ছোট প্রজাতন্ত্রগুলো কেন্দ্রীয় শাসনের নিগড় থেকে মুক্ত হওয়ার তৎপরতা শুরু করে। তাদের পেছনে পশ্চিমা শক্তির মদদ ছিল। সোভিয়েত ইউনিয়নের অর্থনৈতিক মেরুদন্ড ভেঙে দেওয়ার অভিপ্রায়ে যুক্তরাষ্ট্রসহ শক্তিধর পশ্চিমা দেশগুলো কারসাজি করে জ্বালানি তেলের ব্যাপক দরপতন ঘটায়। পাশাপাশি সে সময়ে চেরনোবিল পারমাণবিক দুর্ঘটনা গর্বাচেভ সরকারকে আরও বিপাকে ফেলে দেয়। তার পেরেস্ত্রৈকার বিরুদ্ধে কমিউনিস্ট পার্টির অভ্যন্তরে তীব্র মতবিরোধ শুরু হয় এবং সংস্কার-বিরোধীদের বিক্ষোভ গর্বাচেভকে অসহায় করে তোলে। সে সময় বাজার অর্থনীতি চালু এবং পূর্ণমাত্রায় উদারীকরণের দাবিতে বরিস ইয়েলৎসিনের নেতৃত্বে বিদ্রোহীরা সোচ্চার হয়ে ওঠে। পাশাপাশি তারা রুশ কমিউনিস্ট পার্টিকে ‘সোশ্যাল ডেমোক্র্যাটিক পার্টি’তে রূপান্তরের দাবি জানাতে থাকে। গর্র্বাচেভের সঙ্গে এ মতপার্থক্যের কারণে বরিস ইয়েলৎসিনকে মস্কোর পার্টি প্রধানের পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়। অন্যদিকে সংস্কার-বিরোধীরা ইগর লিগাভেচ ও ভি আই ভোরেতনিকভ-এর নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ হয়ে গর্বাচেভের বিরুদ্ধাচরণ করতে থাকে। একপর্যায়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। পার্টির সর্বস্তরে কেন্দ্রীয় কর্তৃত্ব শিথিল হয়ে পড়ে এবং এ জন্য পার্টির নেতারা গর্বাচেভকেই দায়ী করেন। কমিউনিস্ট পার্টির মধ্যে সৃষ্ট অন্তর্দ্বন্দ্বের সুযোগে ১৯২২ সালে এক চুক্তির মধ্য দিয়ে রাশিয়ার পার্শ্ববর্তী যেসব দেশ সোভিয়েত ইউনিয়ন রাষ্ট্রের সঙ্গে অঙ্গীভূত হয়েছিল, তারা আলাদা হয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এরই অবশ্যম্ভাবী প্রতিক্রিয়ায় অবশেষে ১৯৯১ সালে সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন ঘটে। বৃহৎ এ রাষ্ট্রটি ভেঙে জন্ম নেয় ১৫টি নতুন প্রজাতন্ত্র। আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে প্রেসিডেন্ট গর্বাচেভ পেরেস্ত্রৈকা বাস্তবায়ন করতে গিয়ে সোভিয়েত ইউনিয়নের ঐক্যের মূলে কুঠারাঘাত করেছিলেন। তবে মজার ব্যাপার হলো- সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র সোভিয়েতের পতনের জন্য গর্বাচেভ স্বদেশে নিন্দিত হলেও পশ্চিমা বিশ্বের কাছে হয়েছেন নন্দিত। বিশেষত যুক্তরাষ্ট্র তাকে বন্ধু হিসেবেই গ্রহণ করেছিল। অনেকে মনে করেন মার্কিন প্ররোচনায়ই গর্বাচেভ সোভিয়েত ইউনিয়নকে সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতি থেকে বাজার অর্থনীতির দিকে ফেরানোর পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। কিন্তু এত বড় একটি সংস্কারের ধাক্কা সামলানো তার পক্ষে সম্ভব না হওয়ার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় সোভিয়েত রাষ্ট্র ভেঙে টুকরা টুকরা হয়ে যায়। আর এটিই যুক্তরাষ্ট্রের উল্লসিত হওয়ার মূল কারণ। সোভিয়েত রাষ্ট্র খন্ড বিখন্ড হয়ে যাওয়ায় বিশ্ব রাজনীতিতে একক মোড়ল হওয়ার সুযোগ পায় যুক্তরাষ্ট্র। অনেকে মনে করেন গর্বাচেভ যদি সংস্কারের ক্ষেত্রে চীনকে অনুসরণ করতেন তাহলে হয়তো সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন ঘটত না। চীন সমাজতান্ত্রিক অর্থনীতি থেকে সরে বাজার অর্থনীতিতে প্রবেশ করলেও সবকিছুর ওপর কমিউনিস্ট পার্টির কর্তৃত্ব বজায় রেখেছে। তারা শাসনব্যবস্থায় পরিবর্তন এনেছে ঠিকই, তবে মূল রাষ্ট্রনীতিকে অক্ষুণœœ রেখে। কিন্তু গর্বাচেভ রাষ্ট্র ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার খোলনলচে পাল্টে দিতে গিয়ে খোদ সোভিয়েত ইউনিয়নকেই ঠেলে দিয়েছেন ধ্বংসের দিকে। আর সেজন্য মিখাইল গর্বাচেভকে পূর্ব ইউরোপে সমাজতন্ত্র ধ্বংসের খলনায়ক হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

সংস্কার সব সময় শুভফল বয়ে আনে না, যদিও সময়ের প্রয়োজনে কখনো কখনো সংস্কার অপরিহার্য হয়ে পড়ে। তবে তা যদি প্রাসঙ্গিক না হয় অথবা সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ গ্রহণ না করে তাহলে সে সংস্কার চেষ্টা বিফল হতে বাধ্য। যেমন ২০০৭ সালে তৎকালীন আধা-সামরিক সরকারের প্ররোচনায় বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর ভিতরে ‘সংস্কারের’ জিকির তোলা হয়েছিল। সেই সংস্কারের উদ্দেশ্য মহৎ ছিল না। দেশের দুই প্রধান নেত্রীকে রাজনীতি থেকে মাইনাস করার কৌশল হিসেবে ওই অপকৌশলটি গ্রহণ করা হয়েছিল। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ঘটনা প্রবাহে যে কোনো অপকৌশল বাস্তবায়নে কুশীলবের অভাব কখনোই হয় না, ওয়ান-ইলেভেনেও হয়নি। একদল লোক জরুরি অবস্থার সরকারের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ক্রীড়নকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে দেরি করেনি। কিন্তু সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের সমর্থন না পাওয়ায় সেই সংস্কারের চেষ্টা হালে পানি পায়নি।

বস্তুত সংস্কার কোনো ছেলেখেলার বিষয় নয়। রাষ্ট্র ও সমাজের ইতিবাচক পরিবর্তনের জন্য সংস্কার কখনো কখনো প্রয়োজন হতে পারে। কিন্তু সময় এবং পরিবেশ যদি সংস্কারের অনুকূল না হয় তাহলে সে প্রচেষ্টা মুখ থুবড়ে পড়তে বাধ্য। ওয়ান-ইলেভেনের সংস্কারের ভাগ্যে সেটাই ঘটেছে। জনগণ ওই সংস্কার প্রচেষ্টা গ্রহণ করেনি বিধায় তা পরিত্যক্ত হয়েছে।

অধুনা আরেকটি সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে বেশ আলোচনা হচ্ছে। যদিও সেই প্রস্তাব উত্থাপনকারীরা ওটাকে ‘রাষ্ট্র মেরামত কর্মসূচি’ বলে অভিহিত করছেন। তাদের ওই মেরামত কর্মসূচি নিয়ে বিস্তর আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে। এটা নিয়ে দলটির বাইরে থেকে বলার বিশেষ কিছু ছিল না, যদি সেটা তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয় হতো। কিন্তু তারা ‘রাষ্ট্র মেরামত কর্মসূচি’ বলায় তা নিয়ে যে কারও কথা বলার ক্ষেত্র সৃষ্টি হয়েছে। কেননা, যখনই কোনো বিষয়ের সঙ্গে রাষ্ট্রকে সম্পৃক্ত করা হয় তখনই তা জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে পরিণত হয়। বিএনপি যে ২৭ দফা রাষ্ট্র মেরামত কর্মসূচি উপস্থাপন করেছে, সেগুলো শুনতে খুব একটা খারাপ শোনায় না। তবে তা বাস্তবায়ন কতটুকু সম্ভব অন্তত তাদের দ্বারা, তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করা বোধকরি অসমীচীন নয়। যে ২৭ দফা কর্মসূচি বিএনপি ঘোষণা করেছে তার পুঙ্খানুপুঙ্খ বিশ্লেষণ এখানে সম্ভব নয়। তবে সংক্ষেপে আলোচনা করা যায়। যেমন তাদের প্রস্তাবে বলা হয়ছে- দুবারের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী বা রাষ্ট্রপতি হতে পারবেন না। মেরামত মিস্ত্রিরা হয়তো খেয়াল করেননি যে আমাদের সংবিধানের ৫০ নম্বর অনুচ্ছেদের (২) উপ-অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে- ‘একাধিক্রমে হউক বা না হউক- দুই মেয়াদের অধিক রাষ্ট্রপতির পদে কোনো ব্যক্তি অধিষ্ঠিত থাকিবেন না’। রাষ্ট্র মেরামতের উদ্যোক্তারা রাষ্ট্রের সংবিধানের ধারা সম্পর্কে অজ্ঞ থাকবেন এটা বিস্ময়কর বটে! তা ছাড়া রয়েছে প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির নির্বাহী ক্ষমতায় ভারসাম্য আনা, দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্ট প্রতিষ্ঠা, প্রশাসনিক সংস্কার কমিশন গঠন ন্যায়পাল নিয়োগ, রেইনবো নেশন প্রতিষ্ঠা ইত্যাদি। বিএনপির এ ‘রেইনবো নেশন’ অর্থাৎ ‘রংধনু জাতি’-তত্ত্ব নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। কেননা, আমরা এখন একটি স্বাধীন জাতি-রাষ্ট্রের নাগরিক। আর সেই সুবাদে একটি আলাদা জাতিও, যার অভ্যুদয় ঘটেছিল ১৯৭১ সালে। ভাষাগত দিক দিয়ে আমরা বাঙালি। নাগরিক হিসেবে আমরা বাংলাদেশি। তা ছাড়া বাংলাদেশ ভূখন্ডের ভিতরে বসবাসকারী সবাই একই জাতিসত্তার অন্তর্গত। তাহলে হঠাৎ করে ‘রংধনু জাতি’ উপহার দেওয়ার এ উদ্ভট চিন্তা বিএনপির মাথায় ঢুকল কেন? এটা কি কাউকে নতুন জাতি-তত্ত্বের উদ্ভাবক হিসেবে দেশবাসীর কাছে পরিচিত করে দেওয়ার জন্য?

একটি বিষয় সচেতন মহলের মনোযোগ আকর্ষণ করেছে- বিএনপি এখন ২৭ দফাকেই তাদের প্রধান রাজনৈতিক কর্মসূচি হিসেবে প্রচার করছে। বিএনপির রাজনীতির মূল ভিত্তি হলো প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ঘোষিত ১৯ দফা কর্মসূচি। আগে বিএনপি নেতারা ক্ষমতায় গিয়ে জিয়াউর রহমানের ১৯ দফা কর্মসূচি বাস্তবায়নের কথা বলতেন। এখন বলেন ২৭ দফার কথা। ২৭ দফার ডামাডোলে ১৯ দফা হারিয়ে যেতে বসেছে। অবস্থাদৃষ্টে মনে হওয়াটা অসংগত নয়, তারা ১৯ দফাতে বিস্মৃত হয়েছেন। অথচ চরম বিরুদ্ধবাদীরাও এ কথা স্বীকার করবেন যে, প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ১৯ দফা কর্মসূচি একটি জাতির আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের অধুনিক দিকনির্দেশনা। তাহলে কেন বিএনপি নীতিনির্ধারকদের কাছে নতুন করে কথিত রাষ্ট্র মেরামতের কর্মসূচি ঘোষণা জরুরি মনে হলো? অনেকেই মনে করেন, বিএনপিকে জিয়াউর রহমানের আদর্শ ও কর্মসূচি থেকে সরিয়ে নেওয়ার যে গোপন তৎপরতা দলটির ভিতরে চলছে, তারই বহিঃপ্রকাশ এ ২৭ দফা কর্মসূচি। বিএনপি এতদিন বলত, ‘শহীদ জিয়ার ১৯ দফা কর্মসূচি’।  এখন তারা ২৭ দফা কর্মসূচিকে কার বলে প্রচার করবেন? এর মাধ্যমে কি কাউকে জিয়ার সমক্ষ হিসেবে জনসমক্ষে আনার চেষ্টা চলছে?

অনেকেরই সন্দেহ ২৭ দফা শেষ পর্যন্ত বিএনপির গলার কাঁটা হয় কি না! বিশ্ব ইতিহাসের খোঁজখবর রাখেন এমন ব্যক্তিরা বলছেন, গর্বাচেভের পেরেস্ত্রৈকা যেমন সোভিয়েত ইউনিয়নের জন্য কাল হয়ে দাঁড়িয়েছিল, ২৭ দফাও বিএনপির জন্য তেমন সর্বনাশ ডেকে আনতে পারে।  কারণ জিয়াকে আড়াল করার এ সূক্ষ্ম প্রচেষ্টা দলটির সচেতন নেতা-কর্মীরা কখনো গ্রহণ করবে বলে মনে হয় না।

                লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন