শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ মার্চ, ২০২৩

প্রবীণ হিজলের জন্য প্রার্থনা

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
প্রবীণ হিজলের জন্য প্রার্থনা

আমাদের কবিতা-গানে শিল্প-সাহিত্যে হিজল-তমালের নানা বন্দনার কথা শুনি। সবাই বলি, চিরহরিৎ হিজল-তমালের বাংলাদেশ। হিজলের ফুল হালকা গোলাপি তবে মনোহর। তারা মাটিকে আলিঙ্গন করে পড়ে থাকে অবহেলায়, কখনো বা থোকা থোকা হয়ে ডোবার জলে ভাসে। বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ মাসে গ্রামবাংলার আনাচে-কানাচে, পথের ধারে ম ম গন্ধে বিভোর করে তোলে হিজলের ফুল।  অথচ পায়ে মাড়িয়ে দলিত-মথিত করে চলে পথচারীরা।  কারও ভ্রুক্ষেপ নেই অভাগা হিজলের দিকে। কখনো পুষ্প-প্রেমিকদের নজর কাড়তেও পারে না হিজল ফুল। তবুও ঋতু বৈচিত্র্যের প্রকৃতিতে এক অনন্য সৌন্দর্যের আবেশ ছড়িয়ে যায় হিজলের ফুল ও ফল। তিরিশের অন্যতম প্রধান কবি অচিন্ত্য কুমার সেনগুপ্ত তাঁর ‘উদ্বাস্তু’ কবিতায় এভাবে বলেছেন,

‘সেখানকার নদী কি এমনি মধুমতী?

বাতাস কি এমনি হিজল ফুলের গন্ধ ভরা, বুনো বুনো, মৃদু মৃদু’?

কবি বাংলাদেশের শত শত সুবাসিত ফুলের ভিড়ে অন্য কোনো ফুলের নাম না নিয়ে বলেছেন বনের হিজল ফুলের কথা।

আমাদের প্রাচীনতম হিজল গাছটির কথা বলি। গ্রামের বাড়িসংলগ্ন নিত্য আসা-যাওয়ার পথের ধারে অযত্ন-অবহেলায় বেড়ে ওঠা একটা গাছ। যুগ যুগ ধরে রোদ-বৃষ্টি, ঝড়-তুফান, বন্যা, প্লাবনেও এ হিজলের সামান্য অঙ্গহানি হয়েছে বলে আমার মনে হয় না। একে রক্ষা করার জন্য কেউ কখনো এগিয়ে আসেনি। আসার কথাও নয়। কারণ ওকে কেউ রোপণ করেনি। যার কেউ নেই তার জন্য দুই হাত উজাড় করে দেওয়ার বিশ্ব প্রকৃতি রয়েছে। হিজলের যেন কই মাছের প্রাণ। সহজে এদের ক্ষয় বা লয় নেই। মানুষের প্রত্যাশার বাইরেই আমাদের হিজল গাছটি বেঁচে আছে যুগ-যুগান্তর অবধি। এর বেড়ে ওঠার পেছনে প্রকৃতি ছাড়া আর কারও বিন্দু পরিমাণ অবদান আছে বলে জানি না। মনে হয়, পুরো একটা শতাব্দী পেরিয়ে এসে গাছটি হঠাৎ করে আমার দৃষ্টি আকর্ষণ করল। ইদানীং বাড়িতে গেলে আমি সবিস্ময়ে এর দিকে তাকিয়ে থাকি। শাখাগুলো যেন আনত হয়ে ভূমির প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বীকার করছে। কেননা মাটির বন্ধন ছাড়া তার যে অন্য কোনো অস্তিত্ব নেই। দীর্ঘদিন যাবৎ কতিপয় পরজীবী উদ্ভিদ তার শরীরে ওঠে অনায়াসে বেঁচে আছে। এতে তার মোটেও ভ্রুক্ষেপ নেই। এদের ভার বহিবার শক্তি ঈশ্বরই তাকে দিয়েছেন। দেখা যায়, আমাদের সমাজের ভিতরও এমন পরগাছাতুল্য কিছু মানুষ অপরের কাঁধে ভর করে দিব্যি বিক্রমের সঙ্গে বেঁচে থাকে। আবার দিবালোকে বড়াই করেও বেড়ায়। যেমন-

‘শৈবাল দিঘিরে বলে উচ্চ করে শির, লিখে রেখো এক ফোঁটা দিলাম শিশির’।

মনে মনে ভাবি, আমাদের পরিবারের এতগুলো বংশপরম্পরা শেষে গাছটি কি আমাকে কিছু বলতে চায়? এর বয়স নিয়েও আমাদের কৌতূহলের অন্ত নেই। আমাদের পূর্বপুরুষদের মধ্যে যারা অশীতিপর বা নবতিপর হয়ে পৃথিবী ছেড়েছেন; তাঁরাও অকপটে বলে গেছেন, গাছটি তাঁরা শৈশব-কৈশোর থেকেই দেখে এসেছেন। কাজেই শতাব্দীকালের কথা খুবই স্বাভাবিক। বরঞ্চ এর অধিক হওয়াই সমীচীন।

আমাদের সময়ে গ্রামের শৈশব ছিল, আম-জাম, লিচু-কাঁঠাল আর হিজল-তমালের সঙ্গে মিতালি করার এক মধুর শৈশব। বাড়ির সামনের ঘন পাটখেত পার হলেই আরও একটা প্রকান্ড হিজল গাছ ছিল। তার বয়স নিরূপণযোগ্য নয়। সে ছিল একেবারে নিঃসঙ্গ একা। তার চারপাশজুড়ে শুধু ফসলের মাঠ। আলের ওপর বিচ্ছিন্ন সঙ্গীবিহীন এক পায়ে দাঁড়িয়ে সে। কাছেই ছিল একবিল মাছের জলাশয়। গ্রীষ্ম, বর্ষা, শীত, বসন্ত নেই, বারোমাসই মাথাভর্তি সবুজ পাতা নিয়ে নির্ভয়ে অহংকারের সঙ্গে দাঁড়িয়ে থাকত। ভরা বর্ষায় যখন পথঘাট থই থই, ডুবু ডুবু সবকিছু, তখনো আকণ্ঠ নিমজ্জিত হিজল গাছটি নতুন জলের সঙ্গে খেলা করত। তার গায়ে এসে আছড়ে পড়া মৃদু তরঙ্গকে যেন আলিঙ্গন করত।

নানা জাতের পাখির কলরবমুখর শান্তির ঠিকানা ছিল এ হিজল। আবার জ্যৈষ্ঠ মাসে গ্রামের রাখাল বালকদের নিরাপদ আশ্রয়ও ছিল হিজল। তখন ধানকাটা শেষে বিস্তীর্ণ খেতের আল ধরে শত শত গরুর অবাধ বিচরণভূমি ছিল। রাখাল গরু ছেড়ে দিয়ে নির্ভার হয়ে হিজলের নিসর্গ মায়াবী ছায়ায় দল বেঁধে বসে থাকত, বাঁশি বাজাত, গান ধরত। হিজলের এক শাখা থেকে অন্য শাখায় বানরদোলা খেতে খেতে সময় গড়িয়ে অপরাহ্ণ হয়ে আসত। সূর্যাস্তের লালিমা কপালে মেখে গরুর পেছনের সেই তামাটে বালকটি ঘরে ফিরত। আজও আমার দিব্যি মনে পড়ে, একবার এই হিজলের একটা ছোট্ট শাখা হাতে নিয়েই ধপাস চিৎপটাং পড়েছিলাম মাটিতে তার তলদেশে।

আমরা প্রতি বছর নানান জাতের ফলদ, বনজাত বা ঔষধি গাছ রোপণ করি। এটা যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়েই করে থাকি। কত দূর-দূরান্ত মাড়িয়ে চারা সংগ্রহ করি। এমনকি মাটি পরীক্ষা করে গাছ লাগানো হয়। সেবা-শুশ্রƒষার নিমিত্ত শিশু চারা গাছের পেছনে ব্যয় করি প্রচুর অর্থ। সুরক্ষার শেষ নেই। এতে করেও চারাকে বাঁচিয়ে রাখা কঠিনতর চ্যালেঞ্জ হয়ে ওঠে। দেশে কেউ হিজলের চারা সংগ্রহ করে রোপণ করেছে অন্তত আমি কখনো শুনিনি। হিজল হলো প্রকৃতির ভিতর থেকে উৎসারিত ও অঙ্কুরিত এক জীবনসংগ্রামী বৃক্ষদেবী।

হিজলতলা নিয়ে গ্রামের মানুষের মাঝে এখনো নানাবিধ জনশ্রুতি এবং কুসংস্কার প্রচলিত ও বিদ্যমান রয়েছে। এ গাছে ভূতপ্রেত বসবাস করে, এমনকি শয়তানের আনাগোনাও হয় নাকি হিজলের ডালে। যার কারণে ডালগুলো খুব মজবুত ও শক্ত থাকে। এখনো গ্রামের পশ্চাৎপদ কিছু মানুষ হিজলতলায় ‘ভোগ’ দেয়। এতে সুস্বাদু খাবার, কাপড়-চোপড়, ফল-ফলারিও দেওয়া হয়ে থাকে। এগুলোকে একপ্রকার মানত বলে। নিয়ত করে গাছতলায় রেখে দিতে হয়। তাদের ধারণা, এসব দেওয়া হলে ভূতপ্রেত এসে খেয়ে খুশি হবে এবং রোগ-শোক, বালা-মুসিবত থেকে দ্রুত মুক্তি মিলবে।

সম্প্রতি বাড়ি গিয়ে আমাদের হিজল বৃক্ষের তলে সমর্পিত এমন ‘ভোগ’ সম্প্রদান স্বচক্ষে অবলোকন করে আমি তাজ্জব বনে গেছি। জনসম্মুখে দাঁড়িয়ে হতবাক হয়েছি। অথচ আমরা দেখছি দেশে ডিজিটাল প্রযুক্তি এসে সবাইকে একাকার করে ফেলেছে। ঘরে ঘরে রঙিন টেলিভিশন, হাতে হাতে অ্যান্ড্রয়েড ফোন, চোখে চোখে সারা দুনিয়া। তথাপি বুনো এক মূল্যহীন বৃক্ষের নিচে নিভৃতে মাছ, মাংস, ডিম জাতীয় খাবার রেখে যাওয়া! এটা কী আদৌ বিশ্বাসযোগ্য? তাহলে আমার দুই চোখ কি মিথ্যা বলছে?

এবার আমি সত্যি সত্যিই হিজল গাছটির প্রতি বিশেষ দৃষ্টি দিই। আমার এক স্নেহভাজন অনুজকে বললাম, আজই বাজার থেকে একখানা সাইনবোর্ড লিখিয়ে আনতে হবে। এতে উৎকীর্ণ থাকবে ‘এই শতবর্ষী হিজলের জন্য প্রার্থনা’। তা-ই করা হলো এবং পথচারীদের দৃষ্টিগ্রাহ্য করে সাইনবোর্ডটি যথারীতি গাছের গায়ে জড়ানো হলো। কালো জমিনে সাদা হরফের লেখা সবার চোখে পড়ল। আমিও সানন্দে এক রোদেলা বিকালে কজনকে ডেকে বলি, চলো এবার হিজল গাছটার সুদীর্ঘ নিরোগ জীবনের জন্য একটু প্রার্থনা করি।  সঙ্গে সঙ্গে একদল স্বগোত্রীয় অনুজ দুই হাত তুলে প্রার্থনায় শামিল হলো। আমি বললাম, মানুষের জন্য তো আমরা প্রত্যেহ এ কাজ করে থাকি, বৃক্ষেরও তো জীবন আছে, তার জন্য প্রার্থনা করলে ক্ষতি কী?

                লেখক : গল্পকার ও প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
নিজামুদ্দিন আউলিয়া (রহ.)
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
কৃত্রিম সারসংকট
কৃত্রিম সারসংকট
খানাখন্দে ভরা সড়ক
খানাখন্দে ভরা সড়ক
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
অবক্ষয়ের চোরাবালিতে আলোর দিশারি
জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
সর্বশেষ খবর
চাকসুর সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা ছাত্রদলের
চাকসুর সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা ছাত্রদলের

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবসে ছাত্রদলের শ্রদ্ধা নিবেদন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবসে ছাত্রদলের শ্রদ্ধা নিবেদন

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৫৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা