শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ মার্চ, ২০২৩

প্রবীণ হিজলের জন্য প্রার্থনা

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
প্রবীণ হিজলের জন্য প্রার্থনা

আমাদের কবিতা-গানে শিল্প-সাহিত্যে হিজল-তমালের নানা বন্দনার কথা শুনি। সবাই বলি, চিরহরিৎ হিজল-তমালের বাংলাদেশ। হিজলের ফুল হালকা গোলাপি তবে মনোহর। তারা মাটিকে আলিঙ্গন করে পড়ে থাকে অবহেলায়, কখনো বা থোকা থোকা হয়ে ডোবার জলে ভাসে। বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ মাসে গ্রামবাংলার আনাচে-কানাচে, পথের ধারে ম ম গন্ধে বিভোর করে তোলে হিজলের ফুল।  অথচ পায়ে মাড়িয়ে দলিত-মথিত করে চলে পথচারীরা।  কারও ভ্রুক্ষেপ নেই অভাগা হিজলের দিকে। কখনো পুষ্প-প্রেমিকদের নজর কাড়তেও পারে না হিজল ফুল। তবুও ঋতু বৈচিত্র্যের প্রকৃতিতে এক অনন্য সৌন্দর্যের আবেশ ছড়িয়ে যায় হিজলের ফুল ও ফল। তিরিশের অন্যতম প্রধান কবি অচিন্ত্য কুমার সেনগুপ্ত তাঁর ‘উদ্বাস্তু’ কবিতায় এভাবে বলেছেন,

‘সেখানকার নদী কি এমনি মধুমতী?

বাতাস কি এমনি হিজল ফুলের গন্ধ ভরা, বুনো বুনো, মৃদু মৃদু’?

কবি বাংলাদেশের শত শত সুবাসিত ফুলের ভিড়ে অন্য কোনো ফুলের নাম না নিয়ে বলেছেন বনের হিজল ফুলের কথা।

আমাদের প্রাচীনতম হিজল গাছটির কথা বলি। গ্রামের বাড়িসংলগ্ন নিত্য আসা-যাওয়ার পথের ধারে অযত্ন-অবহেলায় বেড়ে ওঠা একটা গাছ। যুগ যুগ ধরে রোদ-বৃষ্টি, ঝড়-তুফান, বন্যা, প্লাবনেও এ হিজলের সামান্য অঙ্গহানি হয়েছে বলে আমার মনে হয় না। একে রক্ষা করার জন্য কেউ কখনো এগিয়ে আসেনি। আসার কথাও নয়। কারণ ওকে কেউ রোপণ করেনি। যার কেউ নেই তার জন্য দুই হাত উজাড় করে দেওয়ার বিশ্ব প্রকৃতি রয়েছে। হিজলের যেন কই মাছের প্রাণ। সহজে এদের ক্ষয় বা লয় নেই। মানুষের প্রত্যাশার বাইরেই আমাদের হিজল গাছটি বেঁচে আছে যুগ-যুগান্তর অবধি। এর বেড়ে ওঠার পেছনে প্রকৃতি ছাড়া আর কারও বিন্দু পরিমাণ অবদান আছে বলে জানি না। মনে হয়, পুরো একটা শতাব্দী পেরিয়ে এসে গাছটি হঠাৎ করে আমার দৃষ্টি আকর্ষণ করল। ইদানীং বাড়িতে গেলে আমি সবিস্ময়ে এর দিকে তাকিয়ে থাকি। শাখাগুলো যেন আনত হয়ে ভূমির প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বীকার করছে। কেননা মাটির বন্ধন ছাড়া তার যে অন্য কোনো অস্তিত্ব নেই। দীর্ঘদিন যাবৎ কতিপয় পরজীবী উদ্ভিদ তার শরীরে ওঠে অনায়াসে বেঁচে আছে। এতে তার মোটেও ভ্রুক্ষেপ নেই। এদের ভার বহিবার শক্তি ঈশ্বরই তাকে দিয়েছেন। দেখা যায়, আমাদের সমাজের ভিতরও এমন পরগাছাতুল্য কিছু মানুষ অপরের কাঁধে ভর করে দিব্যি বিক্রমের সঙ্গে বেঁচে থাকে। আবার দিবালোকে বড়াই করেও বেড়ায়। যেমন-

‘শৈবাল দিঘিরে বলে উচ্চ করে শির, লিখে রেখো এক ফোঁটা দিলাম শিশির’।

মনে মনে ভাবি, আমাদের পরিবারের এতগুলো বংশপরম্পরা শেষে গাছটি কি আমাকে কিছু বলতে চায়? এর বয়স নিয়েও আমাদের কৌতূহলের অন্ত নেই। আমাদের পূর্বপুরুষদের মধ্যে যারা অশীতিপর বা নবতিপর হয়ে পৃথিবী ছেড়েছেন; তাঁরাও অকপটে বলে গেছেন, গাছটি তাঁরা শৈশব-কৈশোর থেকেই দেখে এসেছেন। কাজেই শতাব্দীকালের কথা খুবই স্বাভাবিক। বরঞ্চ এর অধিক হওয়াই সমীচীন।

আমাদের সময়ে গ্রামের শৈশব ছিল, আম-জাম, লিচু-কাঁঠাল আর হিজল-তমালের সঙ্গে মিতালি করার এক মধুর শৈশব। বাড়ির সামনের ঘন পাটখেত পার হলেই আরও একটা প্রকান্ড হিজল গাছ ছিল। তার বয়স নিরূপণযোগ্য নয়। সে ছিল একেবারে নিঃসঙ্গ একা। তার চারপাশজুড়ে শুধু ফসলের মাঠ। আলের ওপর বিচ্ছিন্ন সঙ্গীবিহীন এক পায়ে দাঁড়িয়ে সে। কাছেই ছিল একবিল মাছের জলাশয়। গ্রীষ্ম, বর্ষা, শীত, বসন্ত নেই, বারোমাসই মাথাভর্তি সবুজ পাতা নিয়ে নির্ভয়ে অহংকারের সঙ্গে দাঁড়িয়ে থাকত। ভরা বর্ষায় যখন পথঘাট থই থই, ডুবু ডুবু সবকিছু, তখনো আকণ্ঠ নিমজ্জিত হিজল গাছটি নতুন জলের সঙ্গে খেলা করত। তার গায়ে এসে আছড়ে পড়া মৃদু তরঙ্গকে যেন আলিঙ্গন করত।

নানা জাতের পাখির কলরবমুখর শান্তির ঠিকানা ছিল এ হিজল। আবার জ্যৈষ্ঠ মাসে গ্রামের রাখাল বালকদের নিরাপদ আশ্রয়ও ছিল হিজল। তখন ধানকাটা শেষে বিস্তীর্ণ খেতের আল ধরে শত শত গরুর অবাধ বিচরণভূমি ছিল। রাখাল গরু ছেড়ে দিয়ে নির্ভার হয়ে হিজলের নিসর্গ মায়াবী ছায়ায় দল বেঁধে বসে থাকত, বাঁশি বাজাত, গান ধরত। হিজলের এক শাখা থেকে অন্য শাখায় বানরদোলা খেতে খেতে সময় গড়িয়ে অপরাহ্ণ হয়ে আসত। সূর্যাস্তের লালিমা কপালে মেখে গরুর পেছনের সেই তামাটে বালকটি ঘরে ফিরত। আজও আমার দিব্যি মনে পড়ে, একবার এই হিজলের একটা ছোট্ট শাখা হাতে নিয়েই ধপাস চিৎপটাং পড়েছিলাম মাটিতে তার তলদেশে।

আমরা প্রতি বছর নানান জাতের ফলদ, বনজাত বা ঔষধি গাছ রোপণ করি। এটা যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়েই করে থাকি। কত দূর-দূরান্ত মাড়িয়ে চারা সংগ্রহ করি। এমনকি মাটি পরীক্ষা করে গাছ লাগানো হয়। সেবা-শুশ্রƒষার নিমিত্ত শিশু চারা গাছের পেছনে ব্যয় করি প্রচুর অর্থ। সুরক্ষার শেষ নেই। এতে করেও চারাকে বাঁচিয়ে রাখা কঠিনতর চ্যালেঞ্জ হয়ে ওঠে। দেশে কেউ হিজলের চারা সংগ্রহ করে রোপণ করেছে অন্তত আমি কখনো শুনিনি। হিজল হলো প্রকৃতির ভিতর থেকে উৎসারিত ও অঙ্কুরিত এক জীবনসংগ্রামী বৃক্ষদেবী।

হিজলতলা নিয়ে গ্রামের মানুষের মাঝে এখনো নানাবিধ জনশ্রুতি এবং কুসংস্কার প্রচলিত ও বিদ্যমান রয়েছে। এ গাছে ভূতপ্রেত বসবাস করে, এমনকি শয়তানের আনাগোনাও হয় নাকি হিজলের ডালে। যার কারণে ডালগুলো খুব মজবুত ও শক্ত থাকে। এখনো গ্রামের পশ্চাৎপদ কিছু মানুষ হিজলতলায় ‘ভোগ’ দেয়। এতে সুস্বাদু খাবার, কাপড়-চোপড়, ফল-ফলারিও দেওয়া হয়ে থাকে। এগুলোকে একপ্রকার মানত বলে। নিয়ত করে গাছতলায় রেখে দিতে হয়। তাদের ধারণা, এসব দেওয়া হলে ভূতপ্রেত এসে খেয়ে খুশি হবে এবং রোগ-শোক, বালা-মুসিবত থেকে দ্রুত মুক্তি মিলবে।

সম্প্রতি বাড়ি গিয়ে আমাদের হিজল বৃক্ষের তলে সমর্পিত এমন ‘ভোগ’ সম্প্রদান স্বচক্ষে অবলোকন করে আমি তাজ্জব বনে গেছি। জনসম্মুখে দাঁড়িয়ে হতবাক হয়েছি। অথচ আমরা দেখছি দেশে ডিজিটাল প্রযুক্তি এসে সবাইকে একাকার করে ফেলেছে। ঘরে ঘরে রঙিন টেলিভিশন, হাতে হাতে অ্যান্ড্রয়েড ফোন, চোখে চোখে সারা দুনিয়া। তথাপি বুনো এক মূল্যহীন বৃক্ষের নিচে নিভৃতে মাছ, মাংস, ডিম জাতীয় খাবার রেখে যাওয়া! এটা কী আদৌ বিশ্বাসযোগ্য? তাহলে আমার দুই চোখ কি মিথ্যা বলছে?

এবার আমি সত্যি সত্যিই হিজল গাছটির প্রতি বিশেষ দৃষ্টি দিই। আমার এক স্নেহভাজন অনুজকে বললাম, আজই বাজার থেকে একখানা সাইনবোর্ড লিখিয়ে আনতে হবে। এতে উৎকীর্ণ থাকবে ‘এই শতবর্ষী হিজলের জন্য প্রার্থনা’। তা-ই করা হলো এবং পথচারীদের দৃষ্টিগ্রাহ্য করে সাইনবোর্ডটি যথারীতি গাছের গায়ে জড়ানো হলো। কালো জমিনে সাদা হরফের লেখা সবার চোখে পড়ল। আমিও সানন্দে এক রোদেলা বিকালে কজনকে ডেকে বলি, চলো এবার হিজল গাছটার সুদীর্ঘ নিরোগ জীবনের জন্য একটু প্রার্থনা করি।  সঙ্গে সঙ্গে একদল স্বগোত্রীয় অনুজ দুই হাত তুলে প্রার্থনায় শামিল হলো। আমি বললাম, মানুষের জন্য তো আমরা প্রত্যেহ এ কাজ করে থাকি, বৃক্ষেরও তো জীবন আছে, তার জন্য প্রার্থনা করলে ক্ষতি কী?

                লেখক : গল্পকার ও প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
ত্বকের উজ্জ্বলতায়
ত্বকের উজ্জ্বলতায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাদের
সেই কাদের

শোবিজ

আমন খেতে ইঁদুরের হানা
আমন খেতে ইঁদুরের হানা

দেশগ্রাম