শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ মার্চ, ২০২৩

প্রবীণ হিজলের জন্য প্রার্থনা

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
প্রবীণ হিজলের জন্য প্রার্থনা

আমাদের কবিতা-গানে শিল্প-সাহিত্যে হিজল-তমালের নানা বন্দনার কথা শুনি। সবাই বলি, চিরহরিৎ হিজল-তমালের বাংলাদেশ। হিজলের ফুল হালকা গোলাপি তবে মনোহর। তারা মাটিকে আলিঙ্গন করে পড়ে থাকে অবহেলায়, কখনো বা থোকা থোকা হয়ে ডোবার জলে ভাসে। বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ মাসে গ্রামবাংলার আনাচে-কানাচে, পথের ধারে ম ম গন্ধে বিভোর করে তোলে হিজলের ফুল।  অথচ পায়ে মাড়িয়ে দলিত-মথিত করে চলে পথচারীরা।  কারও ভ্রুক্ষেপ নেই অভাগা হিজলের দিকে। কখনো পুষ্প-প্রেমিকদের নজর কাড়তেও পারে না হিজল ফুল। তবুও ঋতু বৈচিত্র্যের প্রকৃতিতে এক অনন্য সৌন্দর্যের আবেশ ছড়িয়ে যায় হিজলের ফুল ও ফল। তিরিশের অন্যতম প্রধান কবি অচিন্ত্য কুমার সেনগুপ্ত তাঁর ‘উদ্বাস্তু’ কবিতায় এভাবে বলেছেন,

‘সেখানকার নদী কি এমনি মধুমতী?

বাতাস কি এমনি হিজল ফুলের গন্ধ ভরা, বুনো বুনো, মৃদু মৃদু’?

কবি বাংলাদেশের শত শত সুবাসিত ফুলের ভিড়ে অন্য কোনো ফুলের নাম না নিয়ে বলেছেন বনের হিজল ফুলের কথা।

আমাদের প্রাচীনতম হিজল গাছটির কথা বলি। গ্রামের বাড়িসংলগ্ন নিত্য আসা-যাওয়ার পথের ধারে অযত্ন-অবহেলায় বেড়ে ওঠা একটা গাছ। যুগ যুগ ধরে রোদ-বৃষ্টি, ঝড়-তুফান, বন্যা, প্লাবনেও এ হিজলের সামান্য অঙ্গহানি হয়েছে বলে আমার মনে হয় না। একে রক্ষা করার জন্য কেউ কখনো এগিয়ে আসেনি। আসার কথাও নয়। কারণ ওকে কেউ রোপণ করেনি। যার কেউ নেই তার জন্য দুই হাত উজাড় করে দেওয়ার বিশ্ব প্রকৃতি রয়েছে। হিজলের যেন কই মাছের প্রাণ। সহজে এদের ক্ষয় বা লয় নেই। মানুষের প্রত্যাশার বাইরেই আমাদের হিজল গাছটি বেঁচে আছে যুগ-যুগান্তর অবধি। এর বেড়ে ওঠার পেছনে প্রকৃতি ছাড়া আর কারও বিন্দু পরিমাণ অবদান আছে বলে জানি না। মনে হয়, পুরো একটা শতাব্দী পেরিয়ে এসে গাছটি হঠাৎ করে আমার দৃষ্টি আকর্ষণ করল। ইদানীং বাড়িতে গেলে আমি সবিস্ময়ে এর দিকে তাকিয়ে থাকি। শাখাগুলো যেন আনত হয়ে ভূমির প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বীকার করছে। কেননা মাটির বন্ধন ছাড়া তার যে অন্য কোনো অস্তিত্ব নেই। দীর্ঘদিন যাবৎ কতিপয় পরজীবী উদ্ভিদ তার শরীরে ওঠে অনায়াসে বেঁচে আছে। এতে তার মোটেও ভ্রুক্ষেপ নেই। এদের ভার বহিবার শক্তি ঈশ্বরই তাকে দিয়েছেন। দেখা যায়, আমাদের সমাজের ভিতরও এমন পরগাছাতুল্য কিছু মানুষ অপরের কাঁধে ভর করে দিব্যি বিক্রমের সঙ্গে বেঁচে থাকে। আবার দিবালোকে বড়াই করেও বেড়ায়। যেমন-

‘শৈবাল দিঘিরে বলে উচ্চ করে শির, লিখে রেখো এক ফোঁটা দিলাম শিশির’।

মনে মনে ভাবি, আমাদের পরিবারের এতগুলো বংশপরম্পরা শেষে গাছটি কি আমাকে কিছু বলতে চায়? এর বয়স নিয়েও আমাদের কৌতূহলের অন্ত নেই। আমাদের পূর্বপুরুষদের মধ্যে যারা অশীতিপর বা নবতিপর হয়ে পৃথিবী ছেড়েছেন; তাঁরাও অকপটে বলে গেছেন, গাছটি তাঁরা শৈশব-কৈশোর থেকেই দেখে এসেছেন। কাজেই শতাব্দীকালের কথা খুবই স্বাভাবিক। বরঞ্চ এর অধিক হওয়াই সমীচীন।

আমাদের সময়ে গ্রামের শৈশব ছিল, আম-জাম, লিচু-কাঁঠাল আর হিজল-তমালের সঙ্গে মিতালি করার এক মধুর শৈশব। বাড়ির সামনের ঘন পাটখেত পার হলেই আরও একটা প্রকান্ড হিজল গাছ ছিল। তার বয়স নিরূপণযোগ্য নয়। সে ছিল একেবারে নিঃসঙ্গ একা। তার চারপাশজুড়ে শুধু ফসলের মাঠ। আলের ওপর বিচ্ছিন্ন সঙ্গীবিহীন এক পায়ে দাঁড়িয়ে সে। কাছেই ছিল একবিল মাছের জলাশয়। গ্রীষ্ম, বর্ষা, শীত, বসন্ত নেই, বারোমাসই মাথাভর্তি সবুজ পাতা নিয়ে নির্ভয়ে অহংকারের সঙ্গে দাঁড়িয়ে থাকত। ভরা বর্ষায় যখন পথঘাট থই থই, ডুবু ডুবু সবকিছু, তখনো আকণ্ঠ নিমজ্জিত হিজল গাছটি নতুন জলের সঙ্গে খেলা করত। তার গায়ে এসে আছড়ে পড়া মৃদু তরঙ্গকে যেন আলিঙ্গন করত।

নানা জাতের পাখির কলরবমুখর শান্তির ঠিকানা ছিল এ হিজল। আবার জ্যৈষ্ঠ মাসে গ্রামের রাখাল বালকদের নিরাপদ আশ্রয়ও ছিল হিজল। তখন ধানকাটা শেষে বিস্তীর্ণ খেতের আল ধরে শত শত গরুর অবাধ বিচরণভূমি ছিল। রাখাল গরু ছেড়ে দিয়ে নির্ভার হয়ে হিজলের নিসর্গ মায়াবী ছায়ায় দল বেঁধে বসে থাকত, বাঁশি বাজাত, গান ধরত। হিজলের এক শাখা থেকে অন্য শাখায় বানরদোলা খেতে খেতে সময় গড়িয়ে অপরাহ্ণ হয়ে আসত। সূর্যাস্তের লালিমা কপালে মেখে গরুর পেছনের সেই তামাটে বালকটি ঘরে ফিরত। আজও আমার দিব্যি মনে পড়ে, একবার এই হিজলের একটা ছোট্ট শাখা হাতে নিয়েই ধপাস চিৎপটাং পড়েছিলাম মাটিতে তার তলদেশে।

আমরা প্রতি বছর নানান জাতের ফলদ, বনজাত বা ঔষধি গাছ রোপণ করি। এটা যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়েই করে থাকি। কত দূর-দূরান্ত মাড়িয়ে চারা সংগ্রহ করি। এমনকি মাটি পরীক্ষা করে গাছ লাগানো হয়। সেবা-শুশ্রƒষার নিমিত্ত শিশু চারা গাছের পেছনে ব্যয় করি প্রচুর অর্থ। সুরক্ষার শেষ নেই। এতে করেও চারাকে বাঁচিয়ে রাখা কঠিনতর চ্যালেঞ্জ হয়ে ওঠে। দেশে কেউ হিজলের চারা সংগ্রহ করে রোপণ করেছে অন্তত আমি কখনো শুনিনি। হিজল হলো প্রকৃতির ভিতর থেকে উৎসারিত ও অঙ্কুরিত এক জীবনসংগ্রামী বৃক্ষদেবী।

হিজলতলা নিয়ে গ্রামের মানুষের মাঝে এখনো নানাবিধ জনশ্রুতি এবং কুসংস্কার প্রচলিত ও বিদ্যমান রয়েছে। এ গাছে ভূতপ্রেত বসবাস করে, এমনকি শয়তানের আনাগোনাও হয় নাকি হিজলের ডালে। যার কারণে ডালগুলো খুব মজবুত ও শক্ত থাকে। এখনো গ্রামের পশ্চাৎপদ কিছু মানুষ হিজলতলায় ‘ভোগ’ দেয়। এতে সুস্বাদু খাবার, কাপড়-চোপড়, ফল-ফলারিও দেওয়া হয়ে থাকে। এগুলোকে একপ্রকার মানত বলে। নিয়ত করে গাছতলায় রেখে দিতে হয়। তাদের ধারণা, এসব দেওয়া হলে ভূতপ্রেত এসে খেয়ে খুশি হবে এবং রোগ-শোক, বালা-মুসিবত থেকে দ্রুত মুক্তি মিলবে।

সম্প্রতি বাড়ি গিয়ে আমাদের হিজল বৃক্ষের তলে সমর্পিত এমন ‘ভোগ’ সম্প্রদান স্বচক্ষে অবলোকন করে আমি তাজ্জব বনে গেছি। জনসম্মুখে দাঁড়িয়ে হতবাক হয়েছি। অথচ আমরা দেখছি দেশে ডিজিটাল প্রযুক্তি এসে সবাইকে একাকার করে ফেলেছে। ঘরে ঘরে রঙিন টেলিভিশন, হাতে হাতে অ্যান্ড্রয়েড ফোন, চোখে চোখে সারা দুনিয়া। তথাপি বুনো এক মূল্যহীন বৃক্ষের নিচে নিভৃতে মাছ, মাংস, ডিম জাতীয় খাবার রেখে যাওয়া! এটা কী আদৌ বিশ্বাসযোগ্য? তাহলে আমার দুই চোখ কি মিথ্যা বলছে?

এবার আমি সত্যি সত্যিই হিজল গাছটির প্রতি বিশেষ দৃষ্টি দিই। আমার এক স্নেহভাজন অনুজকে বললাম, আজই বাজার থেকে একখানা সাইনবোর্ড লিখিয়ে আনতে হবে। এতে উৎকীর্ণ থাকবে ‘এই শতবর্ষী হিজলের জন্য প্রার্থনা’। তা-ই করা হলো এবং পথচারীদের দৃষ্টিগ্রাহ্য করে সাইনবোর্ডটি যথারীতি গাছের গায়ে জড়ানো হলো। কালো জমিনে সাদা হরফের লেখা সবার চোখে পড়ল। আমিও সানন্দে এক রোদেলা বিকালে কজনকে ডেকে বলি, চলো এবার হিজল গাছটার সুদীর্ঘ নিরোগ জীবনের জন্য একটু প্রার্থনা করি।  সঙ্গে সঙ্গে একদল স্বগোত্রীয় অনুজ দুই হাত তুলে প্রার্থনায় শামিল হলো। আমি বললাম, মানুষের জন্য তো আমরা প্রত্যেহ এ কাজ করে থাকি, বৃক্ষেরও তো জীবন আছে, তার জন্য প্রার্থনা করলে ক্ষতি কী?

                লেখক : গল্পকার ও প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব
অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব

৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড
বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম