শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ মার্চ, ২০২৩

প্রবীণ হিজলের জন্য প্রার্থনা

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
প্রবীণ হিজলের জন্য প্রার্থনা

আমাদের কবিতা-গানে শিল্প-সাহিত্যে হিজল-তমালের নানা বন্দনার কথা শুনি। সবাই বলি, চিরহরিৎ হিজল-তমালের বাংলাদেশ। হিজলের ফুল হালকা গোলাপি তবে মনোহর। তারা মাটিকে আলিঙ্গন করে পড়ে থাকে অবহেলায়, কখনো বা থোকা থোকা হয়ে ডোবার জলে ভাসে। বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ মাসে গ্রামবাংলার আনাচে-কানাচে, পথের ধারে ম ম গন্ধে বিভোর করে তোলে হিজলের ফুল।  অথচ পায়ে মাড়িয়ে দলিত-মথিত করে চলে পথচারীরা।  কারও ভ্রুক্ষেপ নেই অভাগা হিজলের দিকে। কখনো পুষ্প-প্রেমিকদের নজর কাড়তেও পারে না হিজল ফুল। তবুও ঋতু বৈচিত্র্যের প্রকৃতিতে এক অনন্য সৌন্দর্যের আবেশ ছড়িয়ে যায় হিজলের ফুল ও ফল। তিরিশের অন্যতম প্রধান কবি অচিন্ত্য কুমার সেনগুপ্ত তাঁর ‘উদ্বাস্তু’ কবিতায় এভাবে বলেছেন,

‘সেখানকার নদী কি এমনি মধুমতী?

বাতাস কি এমনি হিজল ফুলের গন্ধ ভরা, বুনো বুনো, মৃদু মৃদু’?

কবি বাংলাদেশের শত শত সুবাসিত ফুলের ভিড়ে অন্য কোনো ফুলের নাম না নিয়ে বলেছেন বনের হিজল ফুলের কথা।

আমাদের প্রাচীনতম হিজল গাছটির কথা বলি। গ্রামের বাড়িসংলগ্ন নিত্য আসা-যাওয়ার পথের ধারে অযত্ন-অবহেলায় বেড়ে ওঠা একটা গাছ। যুগ যুগ ধরে রোদ-বৃষ্টি, ঝড়-তুফান, বন্যা, প্লাবনেও এ হিজলের সামান্য অঙ্গহানি হয়েছে বলে আমার মনে হয় না। একে রক্ষা করার জন্য কেউ কখনো এগিয়ে আসেনি। আসার কথাও নয়। কারণ ওকে কেউ রোপণ করেনি। যার কেউ নেই তার জন্য দুই হাত উজাড় করে দেওয়ার বিশ্ব প্রকৃতি রয়েছে। হিজলের যেন কই মাছের প্রাণ। সহজে এদের ক্ষয় বা লয় নেই। মানুষের প্রত্যাশার বাইরেই আমাদের হিজল গাছটি বেঁচে আছে যুগ-যুগান্তর অবধি। এর বেড়ে ওঠার পেছনে প্রকৃতি ছাড়া আর কারও বিন্দু পরিমাণ অবদান আছে বলে জানি না। মনে হয়, পুরো একটা শতাব্দী পেরিয়ে এসে গাছটি হঠাৎ করে আমার দৃষ্টি আকর্ষণ করল। ইদানীং বাড়িতে গেলে আমি সবিস্ময়ে এর দিকে তাকিয়ে থাকি। শাখাগুলো যেন আনত হয়ে ভূমির প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বীকার করছে। কেননা মাটির বন্ধন ছাড়া তার যে অন্য কোনো অস্তিত্ব নেই। দীর্ঘদিন যাবৎ কতিপয় পরজীবী উদ্ভিদ তার শরীরে ওঠে অনায়াসে বেঁচে আছে। এতে তার মোটেও ভ্রুক্ষেপ নেই। এদের ভার বহিবার শক্তি ঈশ্বরই তাকে দিয়েছেন। দেখা যায়, আমাদের সমাজের ভিতরও এমন পরগাছাতুল্য কিছু মানুষ অপরের কাঁধে ভর করে দিব্যি বিক্রমের সঙ্গে বেঁচে থাকে। আবার দিবালোকে বড়াই করেও বেড়ায়। যেমন-

‘শৈবাল দিঘিরে বলে উচ্চ করে শির, লিখে রেখো এক ফোঁটা দিলাম শিশির’।

মনে মনে ভাবি, আমাদের পরিবারের এতগুলো বংশপরম্পরা শেষে গাছটি কি আমাকে কিছু বলতে চায়? এর বয়স নিয়েও আমাদের কৌতূহলের অন্ত নেই। আমাদের পূর্বপুরুষদের মধ্যে যারা অশীতিপর বা নবতিপর হয়ে পৃথিবী ছেড়েছেন; তাঁরাও অকপটে বলে গেছেন, গাছটি তাঁরা শৈশব-কৈশোর থেকেই দেখে এসেছেন। কাজেই শতাব্দীকালের কথা খুবই স্বাভাবিক। বরঞ্চ এর অধিক হওয়াই সমীচীন।

আমাদের সময়ে গ্রামের শৈশব ছিল, আম-জাম, লিচু-কাঁঠাল আর হিজল-তমালের সঙ্গে মিতালি করার এক মধুর শৈশব। বাড়ির সামনের ঘন পাটখেত পার হলেই আরও একটা প্রকান্ড হিজল গাছ ছিল। তার বয়স নিরূপণযোগ্য নয়। সে ছিল একেবারে নিঃসঙ্গ একা। তার চারপাশজুড়ে শুধু ফসলের মাঠ। আলের ওপর বিচ্ছিন্ন সঙ্গীবিহীন এক পায়ে দাঁড়িয়ে সে। কাছেই ছিল একবিল মাছের জলাশয়। গ্রীষ্ম, বর্ষা, শীত, বসন্ত নেই, বারোমাসই মাথাভর্তি সবুজ পাতা নিয়ে নির্ভয়ে অহংকারের সঙ্গে দাঁড়িয়ে থাকত। ভরা বর্ষায় যখন পথঘাট থই থই, ডুবু ডুবু সবকিছু, তখনো আকণ্ঠ নিমজ্জিত হিজল গাছটি নতুন জলের সঙ্গে খেলা করত। তার গায়ে এসে আছড়ে পড়া মৃদু তরঙ্গকে যেন আলিঙ্গন করত।

নানা জাতের পাখির কলরবমুখর শান্তির ঠিকানা ছিল এ হিজল। আবার জ্যৈষ্ঠ মাসে গ্রামের রাখাল বালকদের নিরাপদ আশ্রয়ও ছিল হিজল। তখন ধানকাটা শেষে বিস্তীর্ণ খেতের আল ধরে শত শত গরুর অবাধ বিচরণভূমি ছিল। রাখাল গরু ছেড়ে দিয়ে নির্ভার হয়ে হিজলের নিসর্গ মায়াবী ছায়ায় দল বেঁধে বসে থাকত, বাঁশি বাজাত, গান ধরত। হিজলের এক শাখা থেকে অন্য শাখায় বানরদোলা খেতে খেতে সময় গড়িয়ে অপরাহ্ণ হয়ে আসত। সূর্যাস্তের লালিমা কপালে মেখে গরুর পেছনের সেই তামাটে বালকটি ঘরে ফিরত। আজও আমার দিব্যি মনে পড়ে, একবার এই হিজলের একটা ছোট্ট শাখা হাতে নিয়েই ধপাস চিৎপটাং পড়েছিলাম মাটিতে তার তলদেশে।

আমরা প্রতি বছর নানান জাতের ফলদ, বনজাত বা ঔষধি গাছ রোপণ করি। এটা যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়েই করে থাকি। কত দূর-দূরান্ত মাড়িয়ে চারা সংগ্রহ করি। এমনকি মাটি পরীক্ষা করে গাছ লাগানো হয়। সেবা-শুশ্রƒষার নিমিত্ত শিশু চারা গাছের পেছনে ব্যয় করি প্রচুর অর্থ। সুরক্ষার শেষ নেই। এতে করেও চারাকে বাঁচিয়ে রাখা কঠিনতর চ্যালেঞ্জ হয়ে ওঠে। দেশে কেউ হিজলের চারা সংগ্রহ করে রোপণ করেছে অন্তত আমি কখনো শুনিনি। হিজল হলো প্রকৃতির ভিতর থেকে উৎসারিত ও অঙ্কুরিত এক জীবনসংগ্রামী বৃক্ষদেবী।

হিজলতলা নিয়ে গ্রামের মানুষের মাঝে এখনো নানাবিধ জনশ্রুতি এবং কুসংস্কার প্রচলিত ও বিদ্যমান রয়েছে। এ গাছে ভূতপ্রেত বসবাস করে, এমনকি শয়তানের আনাগোনাও হয় নাকি হিজলের ডালে। যার কারণে ডালগুলো খুব মজবুত ও শক্ত থাকে। এখনো গ্রামের পশ্চাৎপদ কিছু মানুষ হিজলতলায় ‘ভোগ’ দেয়। এতে সুস্বাদু খাবার, কাপড়-চোপড়, ফল-ফলারিও দেওয়া হয়ে থাকে। এগুলোকে একপ্রকার মানত বলে। নিয়ত করে গাছতলায় রেখে দিতে হয়। তাদের ধারণা, এসব দেওয়া হলে ভূতপ্রেত এসে খেয়ে খুশি হবে এবং রোগ-শোক, বালা-মুসিবত থেকে দ্রুত মুক্তি মিলবে।

সম্প্রতি বাড়ি গিয়ে আমাদের হিজল বৃক্ষের তলে সমর্পিত এমন ‘ভোগ’ সম্প্রদান স্বচক্ষে অবলোকন করে আমি তাজ্জব বনে গেছি। জনসম্মুখে দাঁড়িয়ে হতবাক হয়েছি। অথচ আমরা দেখছি দেশে ডিজিটাল প্রযুক্তি এসে সবাইকে একাকার করে ফেলেছে। ঘরে ঘরে রঙিন টেলিভিশন, হাতে হাতে অ্যান্ড্রয়েড ফোন, চোখে চোখে সারা দুনিয়া। তথাপি বুনো এক মূল্যহীন বৃক্ষের নিচে নিভৃতে মাছ, মাংস, ডিম জাতীয় খাবার রেখে যাওয়া! এটা কী আদৌ বিশ্বাসযোগ্য? তাহলে আমার দুই চোখ কি মিথ্যা বলছে?

এবার আমি সত্যি সত্যিই হিজল গাছটির প্রতি বিশেষ দৃষ্টি দিই। আমার এক স্নেহভাজন অনুজকে বললাম, আজই বাজার থেকে একখানা সাইনবোর্ড লিখিয়ে আনতে হবে। এতে উৎকীর্ণ থাকবে ‘এই শতবর্ষী হিজলের জন্য প্রার্থনা’। তা-ই করা হলো এবং পথচারীদের দৃষ্টিগ্রাহ্য করে সাইনবোর্ডটি যথারীতি গাছের গায়ে জড়ানো হলো। কালো জমিনে সাদা হরফের লেখা সবার চোখে পড়ল। আমিও সানন্দে এক রোদেলা বিকালে কজনকে ডেকে বলি, চলো এবার হিজল গাছটার সুদীর্ঘ নিরোগ জীবনের জন্য একটু প্রার্থনা করি।  সঙ্গে সঙ্গে একদল স্বগোত্রীয় অনুজ দুই হাত তুলে প্রার্থনায় শামিল হলো। আমি বললাম, মানুষের জন্য তো আমরা প্রত্যেহ এ কাজ করে থাকি, বৃক্ষেরও তো জীবন আছে, তার জন্য প্রার্থনা করলে ক্ষতি কী?

                লেখক : গল্পকার ও প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?
ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?

১ সেকেন্ড আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা
টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা

১৪ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিচেলকে নিয়ে শঙ্কা, কিউই দলে ডাক পেলেন নিকোলস
মিচেলকে নিয়ে শঙ্কা, কিউই দলে ডাক পেলেন নিকোলস

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?
এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক
আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’
‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা
চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ
তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

২৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ
খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স
আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান
বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা
নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল
ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী
অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে