শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ মার্চ, ২০২৩

প্রবীণ হিজলের জন্য প্রার্থনা

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
প্রবীণ হিজলের জন্য প্রার্থনা

আমাদের কবিতা-গানে শিল্প-সাহিত্যে হিজল-তমালের নানা বন্দনার কথা শুনি। সবাই বলি, চিরহরিৎ হিজল-তমালের বাংলাদেশ। হিজলের ফুল হালকা গোলাপি তবে মনোহর। তারা মাটিকে আলিঙ্গন করে পড়ে থাকে অবহেলায়, কখনো বা থোকা থোকা হয়ে ডোবার জলে ভাসে। বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ মাসে গ্রামবাংলার আনাচে-কানাচে, পথের ধারে ম ম গন্ধে বিভোর করে তোলে হিজলের ফুল।  অথচ পায়ে মাড়িয়ে দলিত-মথিত করে চলে পথচারীরা।  কারও ভ্রুক্ষেপ নেই অভাগা হিজলের দিকে। কখনো পুষ্প-প্রেমিকদের নজর কাড়তেও পারে না হিজল ফুল। তবুও ঋতু বৈচিত্র্যের প্রকৃতিতে এক অনন্য সৌন্দর্যের আবেশ ছড়িয়ে যায় হিজলের ফুল ও ফল। তিরিশের অন্যতম প্রধান কবি অচিন্ত্য কুমার সেনগুপ্ত তাঁর ‘উদ্বাস্তু’ কবিতায় এভাবে বলেছেন,

‘সেখানকার নদী কি এমনি মধুমতী?

বাতাস কি এমনি হিজল ফুলের গন্ধ ভরা, বুনো বুনো, মৃদু মৃদু’?

কবি বাংলাদেশের শত শত সুবাসিত ফুলের ভিড়ে অন্য কোনো ফুলের নাম না নিয়ে বলেছেন বনের হিজল ফুলের কথা।

আমাদের প্রাচীনতম হিজল গাছটির কথা বলি। গ্রামের বাড়িসংলগ্ন নিত্য আসা-যাওয়ার পথের ধারে অযত্ন-অবহেলায় বেড়ে ওঠা একটা গাছ। যুগ যুগ ধরে রোদ-বৃষ্টি, ঝড়-তুফান, বন্যা, প্লাবনেও এ হিজলের সামান্য অঙ্গহানি হয়েছে বলে আমার মনে হয় না। একে রক্ষা করার জন্য কেউ কখনো এগিয়ে আসেনি। আসার কথাও নয়। কারণ ওকে কেউ রোপণ করেনি। যার কেউ নেই তার জন্য দুই হাত উজাড় করে দেওয়ার বিশ্ব প্রকৃতি রয়েছে। হিজলের যেন কই মাছের প্রাণ। সহজে এদের ক্ষয় বা লয় নেই। মানুষের প্রত্যাশার বাইরেই আমাদের হিজল গাছটি বেঁচে আছে যুগ-যুগান্তর অবধি। এর বেড়ে ওঠার পেছনে প্রকৃতি ছাড়া আর কারও বিন্দু পরিমাণ অবদান আছে বলে জানি না। মনে হয়, পুরো একটা শতাব্দী পেরিয়ে এসে গাছটি হঠাৎ করে আমার দৃষ্টি আকর্ষণ করল। ইদানীং বাড়িতে গেলে আমি সবিস্ময়ে এর দিকে তাকিয়ে থাকি। শাখাগুলো যেন আনত হয়ে ভূমির প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বীকার করছে। কেননা মাটির বন্ধন ছাড়া তার যে অন্য কোনো অস্তিত্ব নেই। দীর্ঘদিন যাবৎ কতিপয় পরজীবী উদ্ভিদ তার শরীরে ওঠে অনায়াসে বেঁচে আছে। এতে তার মোটেও ভ্রুক্ষেপ নেই। এদের ভার বহিবার শক্তি ঈশ্বরই তাকে দিয়েছেন। দেখা যায়, আমাদের সমাজের ভিতরও এমন পরগাছাতুল্য কিছু মানুষ অপরের কাঁধে ভর করে দিব্যি বিক্রমের সঙ্গে বেঁচে থাকে। আবার দিবালোকে বড়াই করেও বেড়ায়। যেমন-

‘শৈবাল দিঘিরে বলে উচ্চ করে শির, লিখে রেখো এক ফোঁটা দিলাম শিশির’।

মনে মনে ভাবি, আমাদের পরিবারের এতগুলো বংশপরম্পরা শেষে গাছটি কি আমাকে কিছু বলতে চায়? এর বয়স নিয়েও আমাদের কৌতূহলের অন্ত নেই। আমাদের পূর্বপুরুষদের মধ্যে যারা অশীতিপর বা নবতিপর হয়ে পৃথিবী ছেড়েছেন; তাঁরাও অকপটে বলে গেছেন, গাছটি তাঁরা শৈশব-কৈশোর থেকেই দেখে এসেছেন। কাজেই শতাব্দীকালের কথা খুবই স্বাভাবিক। বরঞ্চ এর অধিক হওয়াই সমীচীন।

আমাদের সময়ে গ্রামের শৈশব ছিল, আম-জাম, লিচু-কাঁঠাল আর হিজল-তমালের সঙ্গে মিতালি করার এক মধুর শৈশব। বাড়ির সামনের ঘন পাটখেত পার হলেই আরও একটা প্রকান্ড হিজল গাছ ছিল। তার বয়স নিরূপণযোগ্য নয়। সে ছিল একেবারে নিঃসঙ্গ একা। তার চারপাশজুড়ে শুধু ফসলের মাঠ। আলের ওপর বিচ্ছিন্ন সঙ্গীবিহীন এক পায়ে দাঁড়িয়ে সে। কাছেই ছিল একবিল মাছের জলাশয়। গ্রীষ্ম, বর্ষা, শীত, বসন্ত নেই, বারোমাসই মাথাভর্তি সবুজ পাতা নিয়ে নির্ভয়ে অহংকারের সঙ্গে দাঁড়িয়ে থাকত। ভরা বর্ষায় যখন পথঘাট থই থই, ডুবু ডুবু সবকিছু, তখনো আকণ্ঠ নিমজ্জিত হিজল গাছটি নতুন জলের সঙ্গে খেলা করত। তার গায়ে এসে আছড়ে পড়া মৃদু তরঙ্গকে যেন আলিঙ্গন করত।

নানা জাতের পাখির কলরবমুখর শান্তির ঠিকানা ছিল এ হিজল। আবার জ্যৈষ্ঠ মাসে গ্রামের রাখাল বালকদের নিরাপদ আশ্রয়ও ছিল হিজল। তখন ধানকাটা শেষে বিস্তীর্ণ খেতের আল ধরে শত শত গরুর অবাধ বিচরণভূমি ছিল। রাখাল গরু ছেড়ে দিয়ে নির্ভার হয়ে হিজলের নিসর্গ মায়াবী ছায়ায় দল বেঁধে বসে থাকত, বাঁশি বাজাত, গান ধরত। হিজলের এক শাখা থেকে অন্য শাখায় বানরদোলা খেতে খেতে সময় গড়িয়ে অপরাহ্ণ হয়ে আসত। সূর্যাস্তের লালিমা কপালে মেখে গরুর পেছনের সেই তামাটে বালকটি ঘরে ফিরত। আজও আমার দিব্যি মনে পড়ে, একবার এই হিজলের একটা ছোট্ট শাখা হাতে নিয়েই ধপাস চিৎপটাং পড়েছিলাম মাটিতে তার তলদেশে।

আমরা প্রতি বছর নানান জাতের ফলদ, বনজাত বা ঔষধি গাছ রোপণ করি। এটা যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়েই করে থাকি। কত দূর-দূরান্ত মাড়িয়ে চারা সংগ্রহ করি। এমনকি মাটি পরীক্ষা করে গাছ লাগানো হয়। সেবা-শুশ্রƒষার নিমিত্ত শিশু চারা গাছের পেছনে ব্যয় করি প্রচুর অর্থ। সুরক্ষার শেষ নেই। এতে করেও চারাকে বাঁচিয়ে রাখা কঠিনতর চ্যালেঞ্জ হয়ে ওঠে। দেশে কেউ হিজলের চারা সংগ্রহ করে রোপণ করেছে অন্তত আমি কখনো শুনিনি। হিজল হলো প্রকৃতির ভিতর থেকে উৎসারিত ও অঙ্কুরিত এক জীবনসংগ্রামী বৃক্ষদেবী।

হিজলতলা নিয়ে গ্রামের মানুষের মাঝে এখনো নানাবিধ জনশ্রুতি এবং কুসংস্কার প্রচলিত ও বিদ্যমান রয়েছে। এ গাছে ভূতপ্রেত বসবাস করে, এমনকি শয়তানের আনাগোনাও হয় নাকি হিজলের ডালে। যার কারণে ডালগুলো খুব মজবুত ও শক্ত থাকে। এখনো গ্রামের পশ্চাৎপদ কিছু মানুষ হিজলতলায় ‘ভোগ’ দেয়। এতে সুস্বাদু খাবার, কাপড়-চোপড়, ফল-ফলারিও দেওয়া হয়ে থাকে। এগুলোকে একপ্রকার মানত বলে। নিয়ত করে গাছতলায় রেখে দিতে হয়। তাদের ধারণা, এসব দেওয়া হলে ভূতপ্রেত এসে খেয়ে খুশি হবে এবং রোগ-শোক, বালা-মুসিবত থেকে দ্রুত মুক্তি মিলবে।

সম্প্রতি বাড়ি গিয়ে আমাদের হিজল বৃক্ষের তলে সমর্পিত এমন ‘ভোগ’ সম্প্রদান স্বচক্ষে অবলোকন করে আমি তাজ্জব বনে গেছি। জনসম্মুখে দাঁড়িয়ে হতবাক হয়েছি। অথচ আমরা দেখছি দেশে ডিজিটাল প্রযুক্তি এসে সবাইকে একাকার করে ফেলেছে। ঘরে ঘরে রঙিন টেলিভিশন, হাতে হাতে অ্যান্ড্রয়েড ফোন, চোখে চোখে সারা দুনিয়া। তথাপি বুনো এক মূল্যহীন বৃক্ষের নিচে নিভৃতে মাছ, মাংস, ডিম জাতীয় খাবার রেখে যাওয়া! এটা কী আদৌ বিশ্বাসযোগ্য? তাহলে আমার দুই চোখ কি মিথ্যা বলছে?

এবার আমি সত্যি সত্যিই হিজল গাছটির প্রতি বিশেষ দৃষ্টি দিই। আমার এক স্নেহভাজন অনুজকে বললাম, আজই বাজার থেকে একখানা সাইনবোর্ড লিখিয়ে আনতে হবে। এতে উৎকীর্ণ থাকবে ‘এই শতবর্ষী হিজলের জন্য প্রার্থনা’। তা-ই করা হলো এবং পথচারীদের দৃষ্টিগ্রাহ্য করে সাইনবোর্ডটি যথারীতি গাছের গায়ে জড়ানো হলো। কালো জমিনে সাদা হরফের লেখা সবার চোখে পড়ল। আমিও সানন্দে এক রোদেলা বিকালে কজনকে ডেকে বলি, চলো এবার হিজল গাছটার সুদীর্ঘ নিরোগ জীবনের জন্য একটু প্রার্থনা করি।  সঙ্গে সঙ্গে একদল স্বগোত্রীয় অনুজ দুই হাত তুলে প্রার্থনায় শামিল হলো। আমি বললাম, মানুষের জন্য তো আমরা প্রত্যেহ এ কাজ করে থাকি, বৃক্ষেরও তো জীবন আছে, তার জন্য প্রার্থনা করলে ক্ষতি কী?

                লেখক : গল্পকার ও প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা