শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ, ২০২৩

কোনোভাবেই মৃত্যুকে এড়াবার পথ নেই

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
কোনোভাবেই মৃত্যুকে এড়াবার পথ নেই

মৃত্যুই অবধারিত সত্য। মৃত্যু বিনা কোনো সত্য নাই। মৃত্যু যন্ত্রণা যে কত সাংঘাতিক যে কখনো মৃত্যুর কাছাকাছি হয়নি সে কখনো উপলব্ধি করতে পারবে না। ছেলেবেলায় ভাইবোনের মৃত্যুতে বড় বেশি পীড়িত হয়েছি। ১৯৬০ সালে আমাদের বাড়ির প্রায় সবাই কলেরায় আক্রান্ত হয়েছিল। রহিমা-শুশুকে কলেরা সেভাবে আক্রান্ত করতে পারেনি। কিন্তু ছোটবোন নাজমা কলেরায় আক্রান্ত হয়ে মারা যায়। তার মৃত্যু আমাকে বড় বেশি স্পর্শ করে। সে যে সময় মারা যায় সে সময় ছোটবোন নাজমার পায়ের আঙুল ধরেছিলাম। স্বপ্নে দেখেছিলাম, আমাদের বাড়ির পুবপাশে তাঁতির পালানে নাজমাকে কবর দেওয়া হয়েছে। কিছুটা সুস্থ হয়ে বাইরে বেরিয়ে তাঁতির পালানে নাজমার কবর খোঁজাখুঁজি করে পেলাম না। আমাদের বাড়ির পশ্চিমে মনোহর কাকার ১৮ শতাংশ জমি বাবা কিনেছিলেন ৩৫০ টাকা দিয়ে। শেষকালে দলিলের সময় মনোহর কাকার স্ত্রী ৩৫০ টাকায় আপত্তি করছিলেন। কারণ জমি ছিল তার নামে। মা তখন তার কানের দুল দিয়ে জমিটি রেজিস্ট্রি করে নিয়েছিলেন। সেই মনোহর কাকার জমিতে ছোটবোন নাজমার কবর। এখনো সে কবর সেখানেই আছে। অতটা যত্ন হয় না, কিন্তু কবরটা আছে। আকুরটাকুর পাড়ার বাড়িতে গেলেই কবরের পাশে বসে থাকি। নাজমার কবরের পাশে বসলেই ছেলেবেলার কথা হুমড়ি খেয়ে বেরিয়ে আসে, কত কথা, কত স্মৃতি! ছোট ছোট ভাইবোন নিয়ে কত আনন্দ, কত বেদনা। বাবা-বড়ভাই জেলে থাকলে সংসার অচল। ভালো করে খাবার জোগাড় করতেও কষ্ট। কিন্তু যেই মাত্র বাবা জেল থেকে বেরোতেন খাওয়া-দাওয়ায় আমরা রাজা বনে যেতাম। বড় বড় মাছ, মাংস খাওয়াতে ছিলাম আমরা রাজা-বাদশার মতো। বড়ভাই লতিফ সিদ্দিকী জেলে থাকায় মর্মপীড়া হতো, কষ্ট লাগত। কিন্তু আর্থিক কোনো টানাপোড়েন হতো না। আইয়ুব-মোনায়েম আমাদের যে কীভাবে ধরেছিলেন তা বলে-কয়ে শেষ করা যাবে না। আইয়ুব খান কতটা আমাদের নিয়ে ভাবতেন জানি না। কিন্তু মোনায়েম খান যা ভাবতেন তাতে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছিল। তবু আমরা বেঁচে আছি। অনেক দিন মৃত্যু আমাদের সেভাবে নাড়া দেয়নি। ২০০০ সালে বাবা চলে গেছেন, ২০০৩ সালে মা। আমরা এখন সবাই এতিম। কিন্তু তবু চলে যাচ্ছে।

সেদিন ৩ মার্চ হঠাৎই ইকবাল সিদ্দিকী হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে ভর্তি হয়। ওর সপ্তাহ দুই আগেও একবার হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে ভর্তি হয়েছিল। কোনো ব্লক ছিল না। একটু সুস্থ হয়ে রাজেন্দ্রপুর তার প্রতিষ্ঠানে চলে যায়। আমরা অনেকটাই নিশ্চিন্ত হয়েছিলাম। এক-দুই বছর আগে থেকে ইকবাল অনেকটাই এলোপ্যাথিক-হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা প্রায় ছেড়ে দিয়েছিল। খাবার নিয়ন্ত্রণ এবং এটা-ওটা গাছ-গাছড়ার ওপর প্রচন্ডভাবে নির্ভরশীল হয়ে পড়েছিল। স্বাস্থ্য ভেঙে গিয়েছিল। তবু ভালো ছিল। গত ২৩ ফেব্রুয়ারি দলীয় বর্ধিত সভায় ইকবালের শেষ অংশগ্রহণ। বক্তৃতা শেষ করে বলছিল বক্তৃতার সময় খারাপ লাগেনি, বসে পড়ে কেমন যেন লাগছে। এরপর হঠাৎই ২ মার্চ গভীর রাতে শরীর খারাপ নিয়ে হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে ভর্তি হয়। সিসিইউর ১০ নম্বর সিটে ইকবালের জায়গা হয়। কুড়ি বছর আগে ওই ওয়ার্ডের ১০ নম্বর সিটে আমিও কয়েক দিন ছিলাম। ড. কামাল হোসেন, হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ, ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরী, অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ এ ধরনের আরও অনেকেই ওই বেডে আমাকে দেখে গেছেন। এরপর মা ওই ১০ নম্বর বেডে কয়েক দিন ছিলেন। এক দিন দুপুরে মার হাত ধরলে মা বলেছিলেন, ‘বজ্র, তোরা কি আমাকে শান্তিতে মরতেও দিবি না?’ আমি খুব আঘাত পেয়েছিলাম। মনে হচ্ছিল মা যেন পরপারের জন্য প্রস্তুত। সেখান থেকে নিয়ে গিয়েছিলাম বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেখানে কেবিন ব্লকে এক রাতের অর্ধেক, ডি-ব্লকে ছিলেন ৩-৪ দিন। যেদিন মা আমাদের ছেড়ে চলে যান সেদিনও আমার স্ত্রী নাসরীনকে বলেছিলেন, ‘বউ বাড়ি গিয়ে বজ্রের জন্য রান্না কর। মিটিং থেকে ফিরে ও খাবে।’ সেদিন ছিল ৩ এপ্রিল। গণফোরামের নেতা মোস্তফা মহসীন মন্টুর অনুরোধে জিঞ্জিরা গিয়েছিলাম। সেই অঞ্চলে কয়েক হাজার লোককে পাকিস্তানি হানাদাররা হত্যা করেছিল। টাঙ্গাইলের পথে গোড়ান-সাটিয়াচরাতেও ৩ এপ্রিল পাকিস্তানি হানাদারদের সঙ্গে প্রথম সম্মুখ যুদ্ধ হয়েছিল। যাতে জুমারত আলী দেওয়ানসহ প্রায় ১৪ জন মুক্তিযোদ্ধা, ইপিআর মারা গিয়েছিল। গোড়ান-সাটিয়াচরায় ঢাকার দিক থেকে পালিয়ে আসা কয়েক শ মানুষ আশ্রয় নিয়েছিল। পাকিস্তানি জল্লাদ বাহিনী গোড়ান-সাটিয়াচরা গ্রামে ঢুকে প্রায় দুই শ জনকে হত্যা করেছিল। এর ৫০-৬০ জন স্থানীয় আর বাকি সবাই ছিল ঢাকা থেকে পালিয়ে আসা আশ্রয় প্রার্থী। টাঙ্গাইলে ৩ এপ্রিল, জিঞ্জিরায় ৩ এপ্রিল আমার কাছে একই রকম মনে হচ্ছিল। ৭টা- সাড়ে ৭টার দিকে হাসপাতালে এসেছিলাম। মাকে দেখে মোহাম্মদপুরের বাড়িতে খাবার খেয়ে আবার গিয়েছিলাম। রাতে হাসপাতালেই থাকতাম। ফ্লোরে পড়ে থাকতাম, কিন্তু খারাপ লাগত না। সেদিনও চাদর বিছিয়ে ফ্লোরে বসেছিলাম। দুজন তরুণ ডাক্তার এসে নানাভাবে জোর-জবরদস্তি করে তাদের রুমে নিয়ে গিয়েছিল। ডাক্তারদের বিশ্রামের জন্য ছোট্ট দুটি খাট। তার একটায় শুয়েছিলাম। ওর আগে বেশ কয়েক দিন যখন ফ্লোরে পড়ে থেকেছি সয়েলটেকের এক সময়ের চেয়ারম্যান ফরিদপুরের শামসুল হক দু-একবার আমাকে ফ্লোরে শুয়ে থাকতে দেখে বাড়িতে গিয়ে তার বড় বোনের কাছে বলেছেন, ‘যাও হাসপাতালে গিয়ে দেখে এসো কাদের সিদ্দিকীর মতো একজন মানুষ মায়ের চিকিৎসায় হাসপাতালের ফ্লোরে পড়ে আছে।’ আমি কিছুই জানতাম না। পরে শামসুল হকের কাছ থেকেই শুনেছি। বড় ভালো মানুষ ছিলেন তিনি। ৩ এপ্রিল গভীর রাতে ডাক্তাররা ছুটে আসে, ‘মা’র অবস্থা খারাপ, লাইফ সাপোর্টেও তেমন কাজ হচ্ছে না।’ তখন রাত ১টা ৪০ মিনিট। এরকম ’৭৫ এর ১৫ আগস্ট রাত ১টা ৪০ মিনিটে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কথা বলে বাবর রোডের বাড়ি ফিরেছিলাম। আবার সেই ১টা ৪০ মিনিট। মা’র দু’পা বুকে চেপে দাঁড়িয়ে ছিলাম। বুক ধুকধুক করছিল। সহযোগী অধ্যাপক বলছিলেন, ‘স্যার কোনো কিছুই কাজ করছে না। আমি কি লাইফ সাপোর্ট খুলে ফেলব?’ বলেছিলাম, সবই আপনাদের ব্যাপার। যখন সাপোর্ট খুলে ফেলে আমার বুকের ভিতর একটা কিছু অনুভব করি। আমি পাগলের মতো বারবার ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মোহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ’ পড়ছিলাম। লাইফ সাপোর্ট খুলে ফেললে বুকের মধ্যে কেন যেন একটা কিছু অনুভব করি, ঠিক তেমনি ঘরের মধ্যেও মনে হলো কী যেন উড়ে গেল। সেই অনুভূতি কোনো দিন ভুলতে পারি না। যতদিন বেঁচে আছি সেই অনুভূতি নিয়েই বেঁচে থাকব। রাতেই মাকে নিয়ে মোহাম্মদপুর বাবর রোডের বাসায় চলে এসেছিলাম। সকালে প্রথমে টাঙ্গাইল, তারপরে কালিহাতীর ছাতিহাটি বাবার কবরের পাশে মাকে শায়িত করা হয়। মা’র পায়ের কাছে আমার জায়গা স্থির করে রেখেছি। এখন দয়াময় আল্লাহ যদি দয়া করেন হয়তো সেখানেই কবর হবে।

ইকবালকে ২ মার্চ রাতে হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে এনেছিল। ইকবালের ছোটভাই মিঠু, ইকবালের মেয়ে মাটি, স্ত্রী খালেদা সিদ্দিকী এবং তার পরম সুহৃদ হরিহর আত্মা আবদুর রহমান ছিল ইকবালের সঙ্গে। আমি ৩ তারিখ সকালেই গিয়েছিলাম ইকবালকে দেখতে। ইকবালকে দেখে কখনো মনে হয়নি সে আমাদের ছেড়ে চলে যাবে। একটা সাহস সব সময়ই ছিল। কিন্তু না, ৪ তারিখ বিকালে আমি যখন মির্জাপুর কর্মিসভায় কথা বলছিলাম তখন আমাদের সবাইকে ফাঁকি দিয়ে ইকবাল চিরতরে চলে যায়। ৫ তারিখ ইকবাল সিদ্দিকী কলেজের আঙিনায় তাকে দাফন করা হয়। জানাজায় দাঁড়িয়ে কেমন যেন বুক বড় বেশি হু হু করছিল। আমি তেমন কিছুই বলতে পারিনি। বড়ভাই লতিফ সিদ্দিকী দুই-চার কথা বলেছিলেন। ৭ তারিখ ছিল দোয়া মাহফিল। গিয়েছিলাম সেখানে। ৮ তারিখ ধলাপাড়া ইউনিয়নে আমাদের জনসভা ছিল। ইকবাল বলেছিল, ‘আমি যদি বক্তৃতা করতে নাও পারি মা’র কবর জিয়ারত করে ফিরব।’ সে ৮ তারিখ আর ইকবালের কপালে আসেনি। ১১ তারিখ ছিল স্মরণসভা। ২০-২৫ জন আলোচনা করেছে, কথা বলেছে। কোনো কথাই খুব একটা সাবলীল মনে হয়নি। এখন আমার চিন্তা প্রতিষ্ঠানটি টিকে থাকলে হয়, ভালোভাবে চলবে তো?

জীবনের শুরু থেকেই শুনে এসেছিলাম কারও জীবনে কষ্ট দুঃখ যখন আসে তখন চারদিক থেকে আসে। সুদিন বা আনন্দ যখন আসে তখন সেটাও চারদিক থেকেই আসে। আমারও ঠিক তেমনি। ইকবাল চলে গেছে ৪ তারিখ। আমার ছোটভাই বউ, আদর্শ-ঝুনঝুনের মা সোমা অনেক দিন থেকেই অসুস্থ ছিল। কিন্তু সেও ৭ তারিখে মারা যায়। মুখ দেখে বড় কষ্ট লাগছিল। ঠোঁটটা কেমন একেবারে শুকনো জড়োসড়ো। ইদানীং সোমা এটা-ওটা চেয়ে চিঠি পাঠাত। কখনো-সখনো আমাদের পরিবারে সব থেকে ছোট মেয়ে ঝুনঝুন নিজে আসত। বড় বড় ইলিশ মাছ চাই, গরু-খাসি-মুরগি চাই, চাই ভালো চাল, দুধ-চিনি-নিডো আরও কত কি। বেশ লম্বা তালিকা থাকত। একে তো ছোটভাইয়ের বউ। মা যখন মারা যান একমাত্র আজাদকেই মা আমার স্ত্রী নাসরীনের হাতে তুলে দিয়েছিলেন। আমার স্ত্রী খুবই সোজা শান্ত মানুষ। সে কাউকে ছেড়ে থাকতে পারে না। তাই পরিবারের ছোট বাচ্চা সে এলে বুক জুড়িয়ে যেত। আর ঝুনঝুনটা আমাকে অপরিসীম ভালোবাসে। আমাকে পেলে পাগলের মতো করে। ঝুনঝুন এসে আমার কাছ থেকে এটা-ওটা নিয়ে গেছে এটা শুনলে আজাদের কষ্ট হয়। এক দিন ঝুনঝুনদের কথা বলতে গিয়ে আমি নিজেই অবাক হয়েছি। সামনে বসে আজাদ কথা বলছিল। ঝুনঝুন আর তার মা’র কথা উঠতেই ৫-৭ মিনিটের মধ্যেই ঘেমে গেল। কপাল ঘেমে পানি পড়া শুরু করল। আমি অবাক হয়ে গেলাম! আমিও একবার ঘেমেছিলাম ’৭১ এর ১৬ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ১০টায় হানাদার সেনাপতি আমীর আবদুল্লাহ নিয়াজির সামনে। নিয়াজি হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল হ্যান্ডশেক করার জন্য। আমার বারবার মনে হচ্ছিল এক দিন আগে হানাদাররা আমাকে পেলে টুকরো টুকরো করে ফেলত, কত লাখ মা-বোনের ইজ্জত হরণকারী, কত মানুষ হত্যাকারী, ঘরবাড়ি জ¦ালাও-পোড়াওকারী তার সঙ্গে হাত মিলাব কী করে? আমি হাত মিলাতে পারিনি। ঘৃণায় আমারও কপাল ঘেমেছিল, হাত-পাসহ সারা শরীর ঘামে লুটিপুটি হয়ে গিয়েছিল। আজাদের ব্যাপারটা হয়তো তেমন নয়। কিন্তু ও অনেকটা অস্থির হয়ে পড়েছিল।

অনেক কিছু বলতে চাই। কিন্তু বলার সুযোগ হয়ে ওঠে না। আজ কিছু দিন একের পর এক ঘরবাড়ি ধসে পড়ছে। এখানে বিস্ফোরণ ওখানে বিস্ফোরণ। কোনো কিছুর কোনো লাগাম নেই। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানকে আমি ছোটভাইয়ের মতো ভালোবাসি, বেশ কিছুটা পছন্দও করি। কারণ বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদ বড় কঠিন পদ। তিনিও সেদিন বলেছেন, ‘এসব বিস্ফোরণের মধ্যে কারও কোনো হাত আছে বলে প্রমাণ পাওয়া যায়নি।’ চুন খেয়ে মুখ পুড়ে এখন যে কোনো কিছু দেখলেই ভয় করে। প্রায় একই রকম বিস্ফোরণ ঘটায় আমার কেন যেন বারবার সন্দেহ হয়, এখানে ডাল মে কুচ কালা আছে কি নেই। মুক্তিযুদ্ধের সময় অনেক বিস্ফোরণ ঘটিয়েছি। দুনিয়ার যত রকম বিস্ফোরক আছে তার অনেক কিছুই ব্যবহার করেছি। বিস্ফোরণ কেন ঘটে, কীভাবে ঘটে সে সম্পর্কে যেমন একেবারে আপন-পর নই, বিস্ফোরণ ঘটার আলামত কী তাও যে একেবারে বুঝতে পারি না তা নয়। প্রায় সবকটা বিস্ফোরণ একই রকম হওয়ায় আমার মধ্যে কেন যেন একটা সন্দেহ জেগেছে। কিছুতেই সন্দেহমুক্ত হতে পারছি না। তা যাই হোক আধুনিক জমানা, কত আধুনিক যন্ত্রপাতি। বিস্ফোরণগুলো নাশকতামূলক না হলেই ভালো। নাশকতায় কেন যেন আমরা বড় বেশি জেরবার হয়ে পড়েছি। একমাত্র দয়াময় আল্লাহ রক্ষা না করলে আমাদের কোনো উপায় নেই।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে