শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ, ২০২৩

কোনোভাবেই মৃত্যুকে এড়াবার পথ নেই

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
কোনোভাবেই মৃত্যুকে এড়াবার পথ নেই

মৃত্যুই অবধারিত সত্য। মৃত্যু বিনা কোনো সত্য নাই। মৃত্যু যন্ত্রণা যে কত সাংঘাতিক যে কখনো মৃত্যুর কাছাকাছি হয়নি সে কখনো উপলব্ধি করতে পারবে না। ছেলেবেলায় ভাইবোনের মৃত্যুতে বড় বেশি পীড়িত হয়েছি। ১৯৬০ সালে আমাদের বাড়ির প্রায় সবাই কলেরায় আক্রান্ত হয়েছিল। রহিমা-শুশুকে কলেরা সেভাবে আক্রান্ত করতে পারেনি। কিন্তু ছোটবোন নাজমা কলেরায় আক্রান্ত হয়ে মারা যায়। তার মৃত্যু আমাকে বড় বেশি স্পর্শ করে। সে যে সময় মারা যায় সে সময় ছোটবোন নাজমার পায়ের আঙুল ধরেছিলাম। স্বপ্নে দেখেছিলাম, আমাদের বাড়ির পুবপাশে তাঁতির পালানে নাজমাকে কবর দেওয়া হয়েছে। কিছুটা সুস্থ হয়ে বাইরে বেরিয়ে তাঁতির পালানে নাজমার কবর খোঁজাখুঁজি করে পেলাম না। আমাদের বাড়ির পশ্চিমে মনোহর কাকার ১৮ শতাংশ জমি বাবা কিনেছিলেন ৩৫০ টাকা দিয়ে। শেষকালে দলিলের সময় মনোহর কাকার স্ত্রী ৩৫০ টাকায় আপত্তি করছিলেন। কারণ জমি ছিল তার নামে। মা তখন তার কানের দুল দিয়ে জমিটি রেজিস্ট্রি করে নিয়েছিলেন। সেই মনোহর কাকার জমিতে ছোটবোন নাজমার কবর। এখনো সে কবর সেখানেই আছে। অতটা যত্ন হয় না, কিন্তু কবরটা আছে। আকুরটাকুর পাড়ার বাড়িতে গেলেই কবরের পাশে বসে থাকি। নাজমার কবরের পাশে বসলেই ছেলেবেলার কথা হুমড়ি খেয়ে বেরিয়ে আসে, কত কথা, কত স্মৃতি! ছোট ছোট ভাইবোন নিয়ে কত আনন্দ, কত বেদনা। বাবা-বড়ভাই জেলে থাকলে সংসার অচল। ভালো করে খাবার জোগাড় করতেও কষ্ট। কিন্তু যেই মাত্র বাবা জেল থেকে বেরোতেন খাওয়া-দাওয়ায় আমরা রাজা বনে যেতাম। বড় বড় মাছ, মাংস খাওয়াতে ছিলাম আমরা রাজা-বাদশার মতো। বড়ভাই লতিফ সিদ্দিকী জেলে থাকায় মর্মপীড়া হতো, কষ্ট লাগত। কিন্তু আর্থিক কোনো টানাপোড়েন হতো না। আইয়ুব-মোনায়েম আমাদের যে কীভাবে ধরেছিলেন তা বলে-কয়ে শেষ করা যাবে না। আইয়ুব খান কতটা আমাদের নিয়ে ভাবতেন জানি না। কিন্তু মোনায়েম খান যা ভাবতেন তাতে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছিল। তবু আমরা বেঁচে আছি। অনেক দিন মৃত্যু আমাদের সেভাবে নাড়া দেয়নি। ২০০০ সালে বাবা চলে গেছেন, ২০০৩ সালে মা। আমরা এখন সবাই এতিম। কিন্তু তবু চলে যাচ্ছে।

সেদিন ৩ মার্চ হঠাৎই ইকবাল সিদ্দিকী হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে ভর্তি হয়। ওর সপ্তাহ দুই আগেও একবার হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে ভর্তি হয়েছিল। কোনো ব্লক ছিল না। একটু সুস্থ হয়ে রাজেন্দ্রপুর তার প্রতিষ্ঠানে চলে যায়। আমরা অনেকটাই নিশ্চিন্ত হয়েছিলাম। এক-দুই বছর আগে থেকে ইকবাল অনেকটাই এলোপ্যাথিক-হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা প্রায় ছেড়ে দিয়েছিল। খাবার নিয়ন্ত্রণ এবং এটা-ওটা গাছ-গাছড়ার ওপর প্রচন্ডভাবে নির্ভরশীল হয়ে পড়েছিল। স্বাস্থ্য ভেঙে গিয়েছিল। তবু ভালো ছিল। গত ২৩ ফেব্রুয়ারি দলীয় বর্ধিত সভায় ইকবালের শেষ অংশগ্রহণ। বক্তৃতা শেষ করে বলছিল বক্তৃতার সময় খারাপ লাগেনি, বসে পড়ে কেমন যেন লাগছে। এরপর হঠাৎই ২ মার্চ গভীর রাতে শরীর খারাপ নিয়ে হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে ভর্তি হয়। সিসিইউর ১০ নম্বর সিটে ইকবালের জায়গা হয়। কুড়ি বছর আগে ওই ওয়ার্ডের ১০ নম্বর সিটে আমিও কয়েক দিন ছিলাম। ড. কামাল হোসেন, হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ, ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরী, অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ এ ধরনের আরও অনেকেই ওই বেডে আমাকে দেখে গেছেন। এরপর মা ওই ১০ নম্বর বেডে কয়েক দিন ছিলেন। এক দিন দুপুরে মার হাত ধরলে মা বলেছিলেন, ‘বজ্র, তোরা কি আমাকে শান্তিতে মরতেও দিবি না?’ আমি খুব আঘাত পেয়েছিলাম। মনে হচ্ছিল মা যেন পরপারের জন্য প্রস্তুত। সেখান থেকে নিয়ে গিয়েছিলাম বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেখানে কেবিন ব্লকে এক রাতের অর্ধেক, ডি-ব্লকে ছিলেন ৩-৪ দিন। যেদিন মা আমাদের ছেড়ে চলে যান সেদিনও আমার স্ত্রী নাসরীনকে বলেছিলেন, ‘বউ বাড়ি গিয়ে বজ্রের জন্য রান্না কর। মিটিং থেকে ফিরে ও খাবে।’ সেদিন ছিল ৩ এপ্রিল। গণফোরামের নেতা মোস্তফা মহসীন মন্টুর অনুরোধে জিঞ্জিরা গিয়েছিলাম। সেই অঞ্চলে কয়েক হাজার লোককে পাকিস্তানি হানাদাররা হত্যা করেছিল। টাঙ্গাইলের পথে গোড়ান-সাটিয়াচরাতেও ৩ এপ্রিল পাকিস্তানি হানাদারদের সঙ্গে প্রথম সম্মুখ যুদ্ধ হয়েছিল। যাতে জুমারত আলী দেওয়ানসহ প্রায় ১৪ জন মুক্তিযোদ্ধা, ইপিআর মারা গিয়েছিল। গোড়ান-সাটিয়াচরায় ঢাকার দিক থেকে পালিয়ে আসা কয়েক শ মানুষ আশ্রয় নিয়েছিল। পাকিস্তানি জল্লাদ বাহিনী গোড়ান-সাটিয়াচরা গ্রামে ঢুকে প্রায় দুই শ জনকে হত্যা করেছিল। এর ৫০-৬০ জন স্থানীয় আর বাকি সবাই ছিল ঢাকা থেকে পালিয়ে আসা আশ্রয় প্রার্থী। টাঙ্গাইলে ৩ এপ্রিল, জিঞ্জিরায় ৩ এপ্রিল আমার কাছে একই রকম মনে হচ্ছিল। ৭টা- সাড়ে ৭টার দিকে হাসপাতালে এসেছিলাম। মাকে দেখে মোহাম্মদপুরের বাড়িতে খাবার খেয়ে আবার গিয়েছিলাম। রাতে হাসপাতালেই থাকতাম। ফ্লোরে পড়ে থাকতাম, কিন্তু খারাপ লাগত না। সেদিনও চাদর বিছিয়ে ফ্লোরে বসেছিলাম। দুজন তরুণ ডাক্তার এসে নানাভাবে জোর-জবরদস্তি করে তাদের রুমে নিয়ে গিয়েছিল। ডাক্তারদের বিশ্রামের জন্য ছোট্ট দুটি খাট। তার একটায় শুয়েছিলাম। ওর আগে বেশ কয়েক দিন যখন ফ্লোরে পড়ে থেকেছি সয়েলটেকের এক সময়ের চেয়ারম্যান ফরিদপুরের শামসুল হক দু-একবার আমাকে ফ্লোরে শুয়ে থাকতে দেখে বাড়িতে গিয়ে তার বড় বোনের কাছে বলেছেন, ‘যাও হাসপাতালে গিয়ে দেখে এসো কাদের সিদ্দিকীর মতো একজন মানুষ মায়ের চিকিৎসায় হাসপাতালের ফ্লোরে পড়ে আছে।’ আমি কিছুই জানতাম না। পরে শামসুল হকের কাছ থেকেই শুনেছি। বড় ভালো মানুষ ছিলেন তিনি। ৩ এপ্রিল গভীর রাতে ডাক্তাররা ছুটে আসে, ‘মা’র অবস্থা খারাপ, লাইফ সাপোর্টেও তেমন কাজ হচ্ছে না।’ তখন রাত ১টা ৪০ মিনিট। এরকম ’৭৫ এর ১৫ আগস্ট রাত ১টা ৪০ মিনিটে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কথা বলে বাবর রোডের বাড়ি ফিরেছিলাম। আবার সেই ১টা ৪০ মিনিট। মা’র দু’পা বুকে চেপে দাঁড়িয়ে ছিলাম। বুক ধুকধুক করছিল। সহযোগী অধ্যাপক বলছিলেন, ‘স্যার কোনো কিছুই কাজ করছে না। আমি কি লাইফ সাপোর্ট খুলে ফেলব?’ বলেছিলাম, সবই আপনাদের ব্যাপার। যখন সাপোর্ট খুলে ফেলে আমার বুকের ভিতর একটা কিছু অনুভব করি। আমি পাগলের মতো বারবার ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মোহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ’ পড়ছিলাম। লাইফ সাপোর্ট খুলে ফেললে বুকের মধ্যে কেন যেন একটা কিছু অনুভব করি, ঠিক তেমনি ঘরের মধ্যেও মনে হলো কী যেন উড়ে গেল। সেই অনুভূতি কোনো দিন ভুলতে পারি না। যতদিন বেঁচে আছি সেই অনুভূতি নিয়েই বেঁচে থাকব। রাতেই মাকে নিয়ে মোহাম্মদপুর বাবর রোডের বাসায় চলে এসেছিলাম। সকালে প্রথমে টাঙ্গাইল, তারপরে কালিহাতীর ছাতিহাটি বাবার কবরের পাশে মাকে শায়িত করা হয়। মা’র পায়ের কাছে আমার জায়গা স্থির করে রেখেছি। এখন দয়াময় আল্লাহ যদি দয়া করেন হয়তো সেখানেই কবর হবে।

ইকবালকে ২ মার্চ রাতে হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে এনেছিল। ইকবালের ছোটভাই মিঠু, ইকবালের মেয়ে মাটি, স্ত্রী খালেদা সিদ্দিকী এবং তার পরম সুহৃদ হরিহর আত্মা আবদুর রহমান ছিল ইকবালের সঙ্গে। আমি ৩ তারিখ সকালেই গিয়েছিলাম ইকবালকে দেখতে। ইকবালকে দেখে কখনো মনে হয়নি সে আমাদের ছেড়ে চলে যাবে। একটা সাহস সব সময়ই ছিল। কিন্তু না, ৪ তারিখ বিকালে আমি যখন মির্জাপুর কর্মিসভায় কথা বলছিলাম তখন আমাদের সবাইকে ফাঁকি দিয়ে ইকবাল চিরতরে চলে যায়। ৫ তারিখ ইকবাল সিদ্দিকী কলেজের আঙিনায় তাকে দাফন করা হয়। জানাজায় দাঁড়িয়ে কেমন যেন বুক বড় বেশি হু হু করছিল। আমি তেমন কিছুই বলতে পারিনি। বড়ভাই লতিফ সিদ্দিকী দুই-চার কথা বলেছিলেন। ৭ তারিখ ছিল দোয়া মাহফিল। গিয়েছিলাম সেখানে। ৮ তারিখ ধলাপাড়া ইউনিয়নে আমাদের জনসভা ছিল। ইকবাল বলেছিল, ‘আমি যদি বক্তৃতা করতে নাও পারি মা’র কবর জিয়ারত করে ফিরব।’ সে ৮ তারিখ আর ইকবালের কপালে আসেনি। ১১ তারিখ ছিল স্মরণসভা। ২০-২৫ জন আলোচনা করেছে, কথা বলেছে। কোনো কথাই খুব একটা সাবলীল মনে হয়নি। এখন আমার চিন্তা প্রতিষ্ঠানটি টিকে থাকলে হয়, ভালোভাবে চলবে তো?

জীবনের শুরু থেকেই শুনে এসেছিলাম কারও জীবনে কষ্ট দুঃখ যখন আসে তখন চারদিক থেকে আসে। সুদিন বা আনন্দ যখন আসে তখন সেটাও চারদিক থেকেই আসে। আমারও ঠিক তেমনি। ইকবাল চলে গেছে ৪ তারিখ। আমার ছোটভাই বউ, আদর্শ-ঝুনঝুনের মা সোমা অনেক দিন থেকেই অসুস্থ ছিল। কিন্তু সেও ৭ তারিখে মারা যায়। মুখ দেখে বড় কষ্ট লাগছিল। ঠোঁটটা কেমন একেবারে শুকনো জড়োসড়ো। ইদানীং সোমা এটা-ওটা চেয়ে চিঠি পাঠাত। কখনো-সখনো আমাদের পরিবারে সব থেকে ছোট মেয়ে ঝুনঝুন নিজে আসত। বড় বড় ইলিশ মাছ চাই, গরু-খাসি-মুরগি চাই, চাই ভালো চাল, দুধ-চিনি-নিডো আরও কত কি। বেশ লম্বা তালিকা থাকত। একে তো ছোটভাইয়ের বউ। মা যখন মারা যান একমাত্র আজাদকেই মা আমার স্ত্রী নাসরীনের হাতে তুলে দিয়েছিলেন। আমার স্ত্রী খুবই সোজা শান্ত মানুষ। সে কাউকে ছেড়ে থাকতে পারে না। তাই পরিবারের ছোট বাচ্চা সে এলে বুক জুড়িয়ে যেত। আর ঝুনঝুনটা আমাকে অপরিসীম ভালোবাসে। আমাকে পেলে পাগলের মতো করে। ঝুনঝুন এসে আমার কাছ থেকে এটা-ওটা নিয়ে গেছে এটা শুনলে আজাদের কষ্ট হয়। এক দিন ঝুনঝুনদের কথা বলতে গিয়ে আমি নিজেই অবাক হয়েছি। সামনে বসে আজাদ কথা বলছিল। ঝুনঝুন আর তার মা’র কথা উঠতেই ৫-৭ মিনিটের মধ্যেই ঘেমে গেল। কপাল ঘেমে পানি পড়া শুরু করল। আমি অবাক হয়ে গেলাম! আমিও একবার ঘেমেছিলাম ’৭১ এর ১৬ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ১০টায় হানাদার সেনাপতি আমীর আবদুল্লাহ নিয়াজির সামনে। নিয়াজি হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল হ্যান্ডশেক করার জন্য। আমার বারবার মনে হচ্ছিল এক দিন আগে হানাদাররা আমাকে পেলে টুকরো টুকরো করে ফেলত, কত লাখ মা-বোনের ইজ্জত হরণকারী, কত মানুষ হত্যাকারী, ঘরবাড়ি জ¦ালাও-পোড়াওকারী তার সঙ্গে হাত মিলাব কী করে? আমি হাত মিলাতে পারিনি। ঘৃণায় আমারও কপাল ঘেমেছিল, হাত-পাসহ সারা শরীর ঘামে লুটিপুটি হয়ে গিয়েছিল। আজাদের ব্যাপারটা হয়তো তেমন নয়। কিন্তু ও অনেকটা অস্থির হয়ে পড়েছিল।

অনেক কিছু বলতে চাই। কিন্তু বলার সুযোগ হয়ে ওঠে না। আজ কিছু দিন একের পর এক ঘরবাড়ি ধসে পড়ছে। এখানে বিস্ফোরণ ওখানে বিস্ফোরণ। কোনো কিছুর কোনো লাগাম নেই। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানকে আমি ছোটভাইয়ের মতো ভালোবাসি, বেশ কিছুটা পছন্দও করি। কারণ বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদ বড় কঠিন পদ। তিনিও সেদিন বলেছেন, ‘এসব বিস্ফোরণের মধ্যে কারও কোনো হাত আছে বলে প্রমাণ পাওয়া যায়নি।’ চুন খেয়ে মুখ পুড়ে এখন যে কোনো কিছু দেখলেই ভয় করে। প্রায় একই রকম বিস্ফোরণ ঘটায় আমার কেন যেন বারবার সন্দেহ হয়, এখানে ডাল মে কুচ কালা আছে কি নেই। মুক্তিযুদ্ধের সময় অনেক বিস্ফোরণ ঘটিয়েছি। দুনিয়ার যত রকম বিস্ফোরক আছে তার অনেক কিছুই ব্যবহার করেছি। বিস্ফোরণ কেন ঘটে, কীভাবে ঘটে সে সম্পর্কে যেমন একেবারে আপন-পর নই, বিস্ফোরণ ঘটার আলামত কী তাও যে একেবারে বুঝতে পারি না তা নয়। প্রায় সবকটা বিস্ফোরণ একই রকম হওয়ায় আমার মধ্যে কেন যেন একটা সন্দেহ জেগেছে। কিছুতেই সন্দেহমুক্ত হতে পারছি না। তা যাই হোক আধুনিক জমানা, কত আধুনিক যন্ত্রপাতি। বিস্ফোরণগুলো নাশকতামূলক না হলেই ভালো। নাশকতায় কেন যেন আমরা বড় বেশি জেরবার হয়ে পড়েছি। একমাত্র দয়াময় আল্লাহ রক্ষা না করলে আমাদের কোনো উপায় নেই।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা

৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী
ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ
বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন
চিরকুট লিখে রেখে যাওয়া সেই নবজাতককে নিতে ২০০ আবেদন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন
এখন দেশে জনগণের নির্বাচিত সরকার জরুরি: মিলন

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা
বরিশালে হাঁটু না কেটে লিগামেন্ট ইনজুরির চিকিৎসা

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানা ভাঙচুর মামলায় একজন গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক
নেত্রকোনায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ৭ নেতাকর্মী আটক

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংস্কৃতি মানুষকে সভ্য করে : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কৃতি মানুষকে সভ্য করে : কাদের গনি চৌধুরী

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আমেরিকাতে জয়ের ১৩টি বাংলো রয়েছে : জামাল
আমেরিকাতে জয়ের ১৩টি বাংলো রয়েছে : জামাল

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাবির এফইটি সোসাইটির সভাপতি ফাহিম, সম্পাদক অভি
শাবির এফইটি সোসাইটির সভাপতি ফাহিম, সম্পাদক অভি

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কাটবেন যেভাবে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কাটবেন যেভাবে

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে ১৯ জেলে আটক
সেন্টমার্টিনে ১৯ জেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোবাইল আসক্তি বদলে দেবে দেহের গঠন
মোবাইল আসক্তি বদলে দেবে দেহের গঠন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘স্বাধীনতা রক্ষায় বিএনপিকে বিজয়ী করা ছাড়া বিকল্প নেই’
‘স্বাধীনতা রক্ষায় বিএনপিকে বিজয়ী করা ছাড়া বিকল্প নেই’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সম্পর্ক দুই মিনিটে তৈরি হয়ে যাওয়া নুডুলসের মতো নয়’
‘সম্পর্ক দুই মিনিটে তৈরি হয়ে যাওয়া নুডুলসের মতো নয়’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই : মির্জা ফখরুল
আমরা অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চাই : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার মানোন্নয়নে শিক্ষক-অভিভাবকের ভূমিকা অপরিসীম: মাহমুদ হাসান খান
শিক্ষার মানোন্নয়নে শিক্ষক-অভিভাবকের ভূমিকা অপরিসীম: মাহমুদ হাসান খান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছোট্ট শিশু মরিয়ম ও ইসমাইলের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
ছোট্ট শিশু মরিয়ম ও ইসমাইলের দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বনাথে ৬ চোরাই সিএনজি উদ্ধার, ১ আটক
বিশ্বনাথে ৬ চোরাই সিএনজি উদ্ধার, ১ আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

র‍্যাবের পোশাক পরে ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই করল দুর্বৃত্তরা
র‍্যাবের পোশাক পরে ২৫ লাখ টাকা ছিনতাই করল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ফাইনাল ম্যাচ দেখতে দর্শকদের উপচে ভরা ভিড়
শেরপুরে ফাইনাল ম্যাচ দেখতে দর্শকদের উপচে ভরা ভিড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ নভেম্বর জাতীয় ঐক্য পুনর্জাগরণের দিন : মীর হেলাল
৭ নভেম্বর জাতীয় ঐক্য পুনর্জাগরণের দিন : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সীতাকুন্ডে ১১ ঘণ্টা পর ট্রেনের লাইনচ্যুত বগি উদ্ধার
সীতাকুন্ডে ১১ ঘণ্টা পর ট্রেনের লাইনচ্যুত বগি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুলাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু
কুলাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম