শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ, ২০২৩

কোনোভাবেই মৃত্যুকে এড়াবার পথ নেই

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
কোনোভাবেই মৃত্যুকে এড়াবার পথ নেই

মৃত্যুই অবধারিত সত্য। মৃত্যু বিনা কোনো সত্য নাই। মৃত্যু যন্ত্রণা যে কত সাংঘাতিক যে কখনো মৃত্যুর কাছাকাছি হয়নি সে কখনো উপলব্ধি করতে পারবে না। ছেলেবেলায় ভাইবোনের মৃত্যুতে বড় বেশি পীড়িত হয়েছি। ১৯৬০ সালে আমাদের বাড়ির প্রায় সবাই কলেরায় আক্রান্ত হয়েছিল। রহিমা-শুশুকে কলেরা সেভাবে আক্রান্ত করতে পারেনি। কিন্তু ছোটবোন নাজমা কলেরায় আক্রান্ত হয়ে মারা যায়। তার মৃত্যু আমাকে বড় বেশি স্পর্শ করে। সে যে সময় মারা যায় সে সময় ছোটবোন নাজমার পায়ের আঙুল ধরেছিলাম। স্বপ্নে দেখেছিলাম, আমাদের বাড়ির পুবপাশে তাঁতির পালানে নাজমাকে কবর দেওয়া হয়েছে। কিছুটা সুস্থ হয়ে বাইরে বেরিয়ে তাঁতির পালানে নাজমার কবর খোঁজাখুঁজি করে পেলাম না। আমাদের বাড়ির পশ্চিমে মনোহর কাকার ১৮ শতাংশ জমি বাবা কিনেছিলেন ৩৫০ টাকা দিয়ে। শেষকালে দলিলের সময় মনোহর কাকার স্ত্রী ৩৫০ টাকায় আপত্তি করছিলেন। কারণ জমি ছিল তার নামে। মা তখন তার কানের দুল দিয়ে জমিটি রেজিস্ট্রি করে নিয়েছিলেন। সেই মনোহর কাকার জমিতে ছোটবোন নাজমার কবর। এখনো সে কবর সেখানেই আছে। অতটা যত্ন হয় না, কিন্তু কবরটা আছে। আকুরটাকুর পাড়ার বাড়িতে গেলেই কবরের পাশে বসে থাকি। নাজমার কবরের পাশে বসলেই ছেলেবেলার কথা হুমড়ি খেয়ে বেরিয়ে আসে, কত কথা, কত স্মৃতি! ছোট ছোট ভাইবোন নিয়ে কত আনন্দ, কত বেদনা। বাবা-বড়ভাই জেলে থাকলে সংসার অচল। ভালো করে খাবার জোগাড় করতেও কষ্ট। কিন্তু যেই মাত্র বাবা জেল থেকে বেরোতেন খাওয়া-দাওয়ায় আমরা রাজা বনে যেতাম। বড় বড় মাছ, মাংস খাওয়াতে ছিলাম আমরা রাজা-বাদশার মতো। বড়ভাই লতিফ সিদ্দিকী জেলে থাকায় মর্মপীড়া হতো, কষ্ট লাগত। কিন্তু আর্থিক কোনো টানাপোড়েন হতো না। আইয়ুব-মোনায়েম আমাদের যে কীভাবে ধরেছিলেন তা বলে-কয়ে শেষ করা যাবে না। আইয়ুব খান কতটা আমাদের নিয়ে ভাবতেন জানি না। কিন্তু মোনায়েম খান যা ভাবতেন তাতে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছিল। তবু আমরা বেঁচে আছি। অনেক দিন মৃত্যু আমাদের সেভাবে নাড়া দেয়নি। ২০০০ সালে বাবা চলে গেছেন, ২০০৩ সালে মা। আমরা এখন সবাই এতিম। কিন্তু তবু চলে যাচ্ছে।

সেদিন ৩ মার্চ হঠাৎই ইকবাল সিদ্দিকী হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে ভর্তি হয়। ওর সপ্তাহ দুই আগেও একবার হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে ভর্তি হয়েছিল। কোনো ব্লক ছিল না। একটু সুস্থ হয়ে রাজেন্দ্রপুর তার প্রতিষ্ঠানে চলে যায়। আমরা অনেকটাই নিশ্চিন্ত হয়েছিলাম। এক-দুই বছর আগে থেকে ইকবাল অনেকটাই এলোপ্যাথিক-হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা প্রায় ছেড়ে দিয়েছিল। খাবার নিয়ন্ত্রণ এবং এটা-ওটা গাছ-গাছড়ার ওপর প্রচন্ডভাবে নির্ভরশীল হয়ে পড়েছিল। স্বাস্থ্য ভেঙে গিয়েছিল। তবু ভালো ছিল। গত ২৩ ফেব্রুয়ারি দলীয় বর্ধিত সভায় ইকবালের শেষ অংশগ্রহণ। বক্তৃতা শেষ করে বলছিল বক্তৃতার সময় খারাপ লাগেনি, বসে পড়ে কেমন যেন লাগছে। এরপর হঠাৎই ২ মার্চ গভীর রাতে শরীর খারাপ নিয়ে হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে ভর্তি হয়। সিসিইউর ১০ নম্বর সিটে ইকবালের জায়গা হয়। কুড়ি বছর আগে ওই ওয়ার্ডের ১০ নম্বর সিটে আমিও কয়েক দিন ছিলাম। ড. কামাল হোসেন, হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ, ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরী, অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ এ ধরনের আরও অনেকেই ওই বেডে আমাকে দেখে গেছেন। এরপর মা ওই ১০ নম্বর বেডে কয়েক দিন ছিলেন। এক দিন দুপুরে মার হাত ধরলে মা বলেছিলেন, ‘বজ্র, তোরা কি আমাকে শান্তিতে মরতেও দিবি না?’ আমি খুব আঘাত পেয়েছিলাম। মনে হচ্ছিল মা যেন পরপারের জন্য প্রস্তুত। সেখান থেকে নিয়ে গিয়েছিলাম বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেখানে কেবিন ব্লকে এক রাতের অর্ধেক, ডি-ব্লকে ছিলেন ৩-৪ দিন। যেদিন মা আমাদের ছেড়ে চলে যান সেদিনও আমার স্ত্রী নাসরীনকে বলেছিলেন, ‘বউ বাড়ি গিয়ে বজ্রের জন্য রান্না কর। মিটিং থেকে ফিরে ও খাবে।’ সেদিন ছিল ৩ এপ্রিল। গণফোরামের নেতা মোস্তফা মহসীন মন্টুর অনুরোধে জিঞ্জিরা গিয়েছিলাম। সেই অঞ্চলে কয়েক হাজার লোককে পাকিস্তানি হানাদাররা হত্যা করেছিল। টাঙ্গাইলের পথে গোড়ান-সাটিয়াচরাতেও ৩ এপ্রিল পাকিস্তানি হানাদারদের সঙ্গে প্রথম সম্মুখ যুদ্ধ হয়েছিল। যাতে জুমারত আলী দেওয়ানসহ প্রায় ১৪ জন মুক্তিযোদ্ধা, ইপিআর মারা গিয়েছিল। গোড়ান-সাটিয়াচরায় ঢাকার দিক থেকে পালিয়ে আসা কয়েক শ মানুষ আশ্রয় নিয়েছিল। পাকিস্তানি জল্লাদ বাহিনী গোড়ান-সাটিয়াচরা গ্রামে ঢুকে প্রায় দুই শ জনকে হত্যা করেছিল। এর ৫০-৬০ জন স্থানীয় আর বাকি সবাই ছিল ঢাকা থেকে পালিয়ে আসা আশ্রয় প্রার্থী। টাঙ্গাইলে ৩ এপ্রিল, জিঞ্জিরায় ৩ এপ্রিল আমার কাছে একই রকম মনে হচ্ছিল। ৭টা- সাড়ে ৭টার দিকে হাসপাতালে এসেছিলাম। মাকে দেখে মোহাম্মদপুরের বাড়িতে খাবার খেয়ে আবার গিয়েছিলাম। রাতে হাসপাতালেই থাকতাম। ফ্লোরে পড়ে থাকতাম, কিন্তু খারাপ লাগত না। সেদিনও চাদর বিছিয়ে ফ্লোরে বসেছিলাম। দুজন তরুণ ডাক্তার এসে নানাভাবে জোর-জবরদস্তি করে তাদের রুমে নিয়ে গিয়েছিল। ডাক্তারদের বিশ্রামের জন্য ছোট্ট দুটি খাট। তার একটায় শুয়েছিলাম। ওর আগে বেশ কয়েক দিন যখন ফ্লোরে পড়ে থেকেছি সয়েলটেকের এক সময়ের চেয়ারম্যান ফরিদপুরের শামসুল হক দু-একবার আমাকে ফ্লোরে শুয়ে থাকতে দেখে বাড়িতে গিয়ে তার বড় বোনের কাছে বলেছেন, ‘যাও হাসপাতালে গিয়ে দেখে এসো কাদের সিদ্দিকীর মতো একজন মানুষ মায়ের চিকিৎসায় হাসপাতালের ফ্লোরে পড়ে আছে।’ আমি কিছুই জানতাম না। পরে শামসুল হকের কাছ থেকেই শুনেছি। বড় ভালো মানুষ ছিলেন তিনি। ৩ এপ্রিল গভীর রাতে ডাক্তাররা ছুটে আসে, ‘মা’র অবস্থা খারাপ, লাইফ সাপোর্টেও তেমন কাজ হচ্ছে না।’ তখন রাত ১টা ৪০ মিনিট। এরকম ’৭৫ এর ১৫ আগস্ট রাত ১টা ৪০ মিনিটে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কথা বলে বাবর রোডের বাড়ি ফিরেছিলাম। আবার সেই ১টা ৪০ মিনিট। মা’র দু’পা বুকে চেপে দাঁড়িয়ে ছিলাম। বুক ধুকধুক করছিল। সহযোগী অধ্যাপক বলছিলেন, ‘স্যার কোনো কিছুই কাজ করছে না। আমি কি লাইফ সাপোর্ট খুলে ফেলব?’ বলেছিলাম, সবই আপনাদের ব্যাপার। যখন সাপোর্ট খুলে ফেলে আমার বুকের ভিতর একটা কিছু অনুভব করি। আমি পাগলের মতো বারবার ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মোহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ’ পড়ছিলাম। লাইফ সাপোর্ট খুলে ফেললে বুকের মধ্যে কেন যেন একটা কিছু অনুভব করি, ঠিক তেমনি ঘরের মধ্যেও মনে হলো কী যেন উড়ে গেল। সেই অনুভূতি কোনো দিন ভুলতে পারি না। যতদিন বেঁচে আছি সেই অনুভূতি নিয়েই বেঁচে থাকব। রাতেই মাকে নিয়ে মোহাম্মদপুর বাবর রোডের বাসায় চলে এসেছিলাম। সকালে প্রথমে টাঙ্গাইল, তারপরে কালিহাতীর ছাতিহাটি বাবার কবরের পাশে মাকে শায়িত করা হয়। মা’র পায়ের কাছে আমার জায়গা স্থির করে রেখেছি। এখন দয়াময় আল্লাহ যদি দয়া করেন হয়তো সেখানেই কবর হবে।

ইকবালকে ২ মার্চ রাতে হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে এনেছিল। ইকবালের ছোটভাই মিঠু, ইকবালের মেয়ে মাটি, স্ত্রী খালেদা সিদ্দিকী এবং তার পরম সুহৃদ হরিহর আত্মা আবদুর রহমান ছিল ইকবালের সঙ্গে। আমি ৩ তারিখ সকালেই গিয়েছিলাম ইকবালকে দেখতে। ইকবালকে দেখে কখনো মনে হয়নি সে আমাদের ছেড়ে চলে যাবে। একটা সাহস সব সময়ই ছিল। কিন্তু না, ৪ তারিখ বিকালে আমি যখন মির্জাপুর কর্মিসভায় কথা বলছিলাম তখন আমাদের সবাইকে ফাঁকি দিয়ে ইকবাল চিরতরে চলে যায়। ৫ তারিখ ইকবাল সিদ্দিকী কলেজের আঙিনায় তাকে দাফন করা হয়। জানাজায় দাঁড়িয়ে কেমন যেন বুক বড় বেশি হু হু করছিল। আমি তেমন কিছুই বলতে পারিনি। বড়ভাই লতিফ সিদ্দিকী দুই-চার কথা বলেছিলেন। ৭ তারিখ ছিল দোয়া মাহফিল। গিয়েছিলাম সেখানে। ৮ তারিখ ধলাপাড়া ইউনিয়নে আমাদের জনসভা ছিল। ইকবাল বলেছিল, ‘আমি যদি বক্তৃতা করতে নাও পারি মা’র কবর জিয়ারত করে ফিরব।’ সে ৮ তারিখ আর ইকবালের কপালে আসেনি। ১১ তারিখ ছিল স্মরণসভা। ২০-২৫ জন আলোচনা করেছে, কথা বলেছে। কোনো কথাই খুব একটা সাবলীল মনে হয়নি। এখন আমার চিন্তা প্রতিষ্ঠানটি টিকে থাকলে হয়, ভালোভাবে চলবে তো?

জীবনের শুরু থেকেই শুনে এসেছিলাম কারও জীবনে কষ্ট দুঃখ যখন আসে তখন চারদিক থেকে আসে। সুদিন বা আনন্দ যখন আসে তখন সেটাও চারদিক থেকেই আসে। আমারও ঠিক তেমনি। ইকবাল চলে গেছে ৪ তারিখ। আমার ছোটভাই বউ, আদর্শ-ঝুনঝুনের মা সোমা অনেক দিন থেকেই অসুস্থ ছিল। কিন্তু সেও ৭ তারিখে মারা যায়। মুখ দেখে বড় কষ্ট লাগছিল। ঠোঁটটা কেমন একেবারে শুকনো জড়োসড়ো। ইদানীং সোমা এটা-ওটা চেয়ে চিঠি পাঠাত। কখনো-সখনো আমাদের পরিবারে সব থেকে ছোট মেয়ে ঝুনঝুন নিজে আসত। বড় বড় ইলিশ মাছ চাই, গরু-খাসি-মুরগি চাই, চাই ভালো চাল, দুধ-চিনি-নিডো আরও কত কি। বেশ লম্বা তালিকা থাকত। একে তো ছোটভাইয়ের বউ। মা যখন মারা যান একমাত্র আজাদকেই মা আমার স্ত্রী নাসরীনের হাতে তুলে দিয়েছিলেন। আমার স্ত্রী খুবই সোজা শান্ত মানুষ। সে কাউকে ছেড়ে থাকতে পারে না। তাই পরিবারের ছোট বাচ্চা সে এলে বুক জুড়িয়ে যেত। আর ঝুনঝুনটা আমাকে অপরিসীম ভালোবাসে। আমাকে পেলে পাগলের মতো করে। ঝুনঝুন এসে আমার কাছ থেকে এটা-ওটা নিয়ে গেছে এটা শুনলে আজাদের কষ্ট হয়। এক দিন ঝুনঝুনদের কথা বলতে গিয়ে আমি নিজেই অবাক হয়েছি। সামনে বসে আজাদ কথা বলছিল। ঝুনঝুন আর তার মা’র কথা উঠতেই ৫-৭ মিনিটের মধ্যেই ঘেমে গেল। কপাল ঘেমে পানি পড়া শুরু করল। আমি অবাক হয়ে গেলাম! আমিও একবার ঘেমেছিলাম ’৭১ এর ১৬ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ১০টায় হানাদার সেনাপতি আমীর আবদুল্লাহ নিয়াজির সামনে। নিয়াজি হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল হ্যান্ডশেক করার জন্য। আমার বারবার মনে হচ্ছিল এক দিন আগে হানাদাররা আমাকে পেলে টুকরো টুকরো করে ফেলত, কত লাখ মা-বোনের ইজ্জত হরণকারী, কত মানুষ হত্যাকারী, ঘরবাড়ি জ¦ালাও-পোড়াওকারী তার সঙ্গে হাত মিলাব কী করে? আমি হাত মিলাতে পারিনি। ঘৃণায় আমারও কপাল ঘেমেছিল, হাত-পাসহ সারা শরীর ঘামে লুটিপুটি হয়ে গিয়েছিল। আজাদের ব্যাপারটা হয়তো তেমন নয়। কিন্তু ও অনেকটা অস্থির হয়ে পড়েছিল।

অনেক কিছু বলতে চাই। কিন্তু বলার সুযোগ হয়ে ওঠে না। আজ কিছু দিন একের পর এক ঘরবাড়ি ধসে পড়ছে। এখানে বিস্ফোরণ ওখানে বিস্ফোরণ। কোনো কিছুর কোনো লাগাম নেই। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানকে আমি ছোটভাইয়ের মতো ভালোবাসি, বেশ কিছুটা পছন্দও করি। কারণ বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদ বড় কঠিন পদ। তিনিও সেদিন বলেছেন, ‘এসব বিস্ফোরণের মধ্যে কারও কোনো হাত আছে বলে প্রমাণ পাওয়া যায়নি।’ চুন খেয়ে মুখ পুড়ে এখন যে কোনো কিছু দেখলেই ভয় করে। প্রায় একই রকম বিস্ফোরণ ঘটায় আমার কেন যেন বারবার সন্দেহ হয়, এখানে ডাল মে কুচ কালা আছে কি নেই। মুক্তিযুদ্ধের সময় অনেক বিস্ফোরণ ঘটিয়েছি। দুনিয়ার যত রকম বিস্ফোরক আছে তার অনেক কিছুই ব্যবহার করেছি। বিস্ফোরণ কেন ঘটে, কীভাবে ঘটে সে সম্পর্কে যেমন একেবারে আপন-পর নই, বিস্ফোরণ ঘটার আলামত কী তাও যে একেবারে বুঝতে পারি না তা নয়। প্রায় সবকটা বিস্ফোরণ একই রকম হওয়ায় আমার মধ্যে কেন যেন একটা সন্দেহ জেগেছে। কিছুতেই সন্দেহমুক্ত হতে পারছি না। তা যাই হোক আধুনিক জমানা, কত আধুনিক যন্ত্রপাতি। বিস্ফোরণগুলো নাশকতামূলক না হলেই ভালো। নাশকতায় কেন যেন আমরা বড় বেশি জেরবার হয়ে পড়েছি। একমাত্র দয়াময় আল্লাহ রক্ষা না করলে আমাদের কোনো উপায় নেই।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

এই মাত্র | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

৩৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক
এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন
গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি
বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত
চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী
সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী
রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা