শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ, ২০২৩

কোনোভাবেই মৃত্যুকে এড়াবার পথ নেই

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
কোনোভাবেই মৃত্যুকে এড়াবার পথ নেই

মৃত্যুই অবধারিত সত্য। মৃত্যু বিনা কোনো সত্য নাই। মৃত্যু যন্ত্রণা যে কত সাংঘাতিক যে কখনো মৃত্যুর কাছাকাছি হয়নি সে কখনো উপলব্ধি করতে পারবে না। ছেলেবেলায় ভাইবোনের মৃত্যুতে বড় বেশি পীড়িত হয়েছি। ১৯৬০ সালে আমাদের বাড়ির প্রায় সবাই কলেরায় আক্রান্ত হয়েছিল। রহিমা-শুশুকে কলেরা সেভাবে আক্রান্ত করতে পারেনি। কিন্তু ছোটবোন নাজমা কলেরায় আক্রান্ত হয়ে মারা যায়। তার মৃত্যু আমাকে বড় বেশি স্পর্শ করে। সে যে সময় মারা যায় সে সময় ছোটবোন নাজমার পায়ের আঙুল ধরেছিলাম। স্বপ্নে দেখেছিলাম, আমাদের বাড়ির পুবপাশে তাঁতির পালানে নাজমাকে কবর দেওয়া হয়েছে। কিছুটা সুস্থ হয়ে বাইরে বেরিয়ে তাঁতির পালানে নাজমার কবর খোঁজাখুঁজি করে পেলাম না। আমাদের বাড়ির পশ্চিমে মনোহর কাকার ১৮ শতাংশ জমি বাবা কিনেছিলেন ৩৫০ টাকা দিয়ে। শেষকালে দলিলের সময় মনোহর কাকার স্ত্রী ৩৫০ টাকায় আপত্তি করছিলেন। কারণ জমি ছিল তার নামে। মা তখন তার কানের দুল দিয়ে জমিটি রেজিস্ট্রি করে নিয়েছিলেন। সেই মনোহর কাকার জমিতে ছোটবোন নাজমার কবর। এখনো সে কবর সেখানেই আছে। অতটা যত্ন হয় না, কিন্তু কবরটা আছে। আকুরটাকুর পাড়ার বাড়িতে গেলেই কবরের পাশে বসে থাকি। নাজমার কবরের পাশে বসলেই ছেলেবেলার কথা হুমড়ি খেয়ে বেরিয়ে আসে, কত কথা, কত স্মৃতি! ছোট ছোট ভাইবোন নিয়ে কত আনন্দ, কত বেদনা। বাবা-বড়ভাই জেলে থাকলে সংসার অচল। ভালো করে খাবার জোগাড় করতেও কষ্ট। কিন্তু যেই মাত্র বাবা জেল থেকে বেরোতেন খাওয়া-দাওয়ায় আমরা রাজা বনে যেতাম। বড় বড় মাছ, মাংস খাওয়াতে ছিলাম আমরা রাজা-বাদশার মতো। বড়ভাই লতিফ সিদ্দিকী জেলে থাকায় মর্মপীড়া হতো, কষ্ট লাগত। কিন্তু আর্থিক কোনো টানাপোড়েন হতো না। আইয়ুব-মোনায়েম আমাদের যে কীভাবে ধরেছিলেন তা বলে-কয়ে শেষ করা যাবে না। আইয়ুব খান কতটা আমাদের নিয়ে ভাবতেন জানি না। কিন্তু মোনায়েম খান যা ভাবতেন তাতে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছিল। তবু আমরা বেঁচে আছি। অনেক দিন মৃত্যু আমাদের সেভাবে নাড়া দেয়নি। ২০০০ সালে বাবা চলে গেছেন, ২০০৩ সালে মা। আমরা এখন সবাই এতিম। কিন্তু তবু চলে যাচ্ছে।

সেদিন ৩ মার্চ হঠাৎই ইকবাল সিদ্দিকী হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে ভর্তি হয়। ওর সপ্তাহ দুই আগেও একবার হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে ভর্তি হয়েছিল। কোনো ব্লক ছিল না। একটু সুস্থ হয়ে রাজেন্দ্রপুর তার প্রতিষ্ঠানে চলে যায়। আমরা অনেকটাই নিশ্চিন্ত হয়েছিলাম। এক-দুই বছর আগে থেকে ইকবাল অনেকটাই এলোপ্যাথিক-হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা প্রায় ছেড়ে দিয়েছিল। খাবার নিয়ন্ত্রণ এবং এটা-ওটা গাছ-গাছড়ার ওপর প্রচন্ডভাবে নির্ভরশীল হয়ে পড়েছিল। স্বাস্থ্য ভেঙে গিয়েছিল। তবু ভালো ছিল। গত ২৩ ফেব্রুয়ারি দলীয় বর্ধিত সভায় ইকবালের শেষ অংশগ্রহণ। বক্তৃতা শেষ করে বলছিল বক্তৃতার সময় খারাপ লাগেনি, বসে পড়ে কেমন যেন লাগছে। এরপর হঠাৎই ২ মার্চ গভীর রাতে শরীর খারাপ নিয়ে হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে ভর্তি হয়। সিসিইউর ১০ নম্বর সিটে ইকবালের জায়গা হয়। কুড়ি বছর আগে ওই ওয়ার্ডের ১০ নম্বর সিটে আমিও কয়েক দিন ছিলাম। ড. কামাল হোসেন, হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ, ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরী, অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ এ ধরনের আরও অনেকেই ওই বেডে আমাকে দেখে গেছেন। এরপর মা ওই ১০ নম্বর বেডে কয়েক দিন ছিলেন। এক দিন দুপুরে মার হাত ধরলে মা বলেছিলেন, ‘বজ্র, তোরা কি আমাকে শান্তিতে মরতেও দিবি না?’ আমি খুব আঘাত পেয়েছিলাম। মনে হচ্ছিল মা যেন পরপারের জন্য প্রস্তুত। সেখান থেকে নিয়ে গিয়েছিলাম বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেখানে কেবিন ব্লকে এক রাতের অর্ধেক, ডি-ব্লকে ছিলেন ৩-৪ দিন। যেদিন মা আমাদের ছেড়ে চলে যান সেদিনও আমার স্ত্রী নাসরীনকে বলেছিলেন, ‘বউ বাড়ি গিয়ে বজ্রের জন্য রান্না কর। মিটিং থেকে ফিরে ও খাবে।’ সেদিন ছিল ৩ এপ্রিল। গণফোরামের নেতা মোস্তফা মহসীন মন্টুর অনুরোধে জিঞ্জিরা গিয়েছিলাম। সেই অঞ্চলে কয়েক হাজার লোককে পাকিস্তানি হানাদাররা হত্যা করেছিল। টাঙ্গাইলের পথে গোড়ান-সাটিয়াচরাতেও ৩ এপ্রিল পাকিস্তানি হানাদারদের সঙ্গে প্রথম সম্মুখ যুদ্ধ হয়েছিল। যাতে জুমারত আলী দেওয়ানসহ প্রায় ১৪ জন মুক্তিযোদ্ধা, ইপিআর মারা গিয়েছিল। গোড়ান-সাটিয়াচরায় ঢাকার দিক থেকে পালিয়ে আসা কয়েক শ মানুষ আশ্রয় নিয়েছিল। পাকিস্তানি জল্লাদ বাহিনী গোড়ান-সাটিয়াচরা গ্রামে ঢুকে প্রায় দুই শ জনকে হত্যা করেছিল। এর ৫০-৬০ জন স্থানীয় আর বাকি সবাই ছিল ঢাকা থেকে পালিয়ে আসা আশ্রয় প্রার্থী। টাঙ্গাইলে ৩ এপ্রিল, জিঞ্জিরায় ৩ এপ্রিল আমার কাছে একই রকম মনে হচ্ছিল। ৭টা- সাড়ে ৭টার দিকে হাসপাতালে এসেছিলাম। মাকে দেখে মোহাম্মদপুরের বাড়িতে খাবার খেয়ে আবার গিয়েছিলাম। রাতে হাসপাতালেই থাকতাম। ফ্লোরে পড়ে থাকতাম, কিন্তু খারাপ লাগত না। সেদিনও চাদর বিছিয়ে ফ্লোরে বসেছিলাম। দুজন তরুণ ডাক্তার এসে নানাভাবে জোর-জবরদস্তি করে তাদের রুমে নিয়ে গিয়েছিল। ডাক্তারদের বিশ্রামের জন্য ছোট্ট দুটি খাট। তার একটায় শুয়েছিলাম। ওর আগে বেশ কয়েক দিন যখন ফ্লোরে পড়ে থেকেছি সয়েলটেকের এক সময়ের চেয়ারম্যান ফরিদপুরের শামসুল হক দু-একবার আমাকে ফ্লোরে শুয়ে থাকতে দেখে বাড়িতে গিয়ে তার বড় বোনের কাছে বলেছেন, ‘যাও হাসপাতালে গিয়ে দেখে এসো কাদের সিদ্দিকীর মতো একজন মানুষ মায়ের চিকিৎসায় হাসপাতালের ফ্লোরে পড়ে আছে।’ আমি কিছুই জানতাম না। পরে শামসুল হকের কাছ থেকেই শুনেছি। বড় ভালো মানুষ ছিলেন তিনি। ৩ এপ্রিল গভীর রাতে ডাক্তাররা ছুটে আসে, ‘মা’র অবস্থা খারাপ, লাইফ সাপোর্টেও তেমন কাজ হচ্ছে না।’ তখন রাত ১টা ৪০ মিনিট। এরকম ’৭৫ এর ১৫ আগস্ট রাত ১টা ৪০ মিনিটে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কথা বলে বাবর রোডের বাড়ি ফিরেছিলাম। আবার সেই ১টা ৪০ মিনিট। মা’র দু’পা বুকে চেপে দাঁড়িয়ে ছিলাম। বুক ধুকধুক করছিল। সহযোগী অধ্যাপক বলছিলেন, ‘স্যার কোনো কিছুই কাজ করছে না। আমি কি লাইফ সাপোর্ট খুলে ফেলব?’ বলেছিলাম, সবই আপনাদের ব্যাপার। যখন সাপোর্ট খুলে ফেলে আমার বুকের ভিতর একটা কিছু অনুভব করি। আমি পাগলের মতো বারবার ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মোহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ’ পড়ছিলাম। লাইফ সাপোর্ট খুলে ফেললে বুকের মধ্যে কেন যেন একটা কিছু অনুভব করি, ঠিক তেমনি ঘরের মধ্যেও মনে হলো কী যেন উড়ে গেল। সেই অনুভূতি কোনো দিন ভুলতে পারি না। যতদিন বেঁচে আছি সেই অনুভূতি নিয়েই বেঁচে থাকব। রাতেই মাকে নিয়ে মোহাম্মদপুর বাবর রোডের বাসায় চলে এসেছিলাম। সকালে প্রথমে টাঙ্গাইল, তারপরে কালিহাতীর ছাতিহাটি বাবার কবরের পাশে মাকে শায়িত করা হয়। মা’র পায়ের কাছে আমার জায়গা স্থির করে রেখেছি। এখন দয়াময় আল্লাহ যদি দয়া করেন হয়তো সেখানেই কবর হবে।

ইকবালকে ২ মার্চ রাতে হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে এনেছিল। ইকবালের ছোটভাই মিঠু, ইকবালের মেয়ে মাটি, স্ত্রী খালেদা সিদ্দিকী এবং তার পরম সুহৃদ হরিহর আত্মা আবদুর রহমান ছিল ইকবালের সঙ্গে। আমি ৩ তারিখ সকালেই গিয়েছিলাম ইকবালকে দেখতে। ইকবালকে দেখে কখনো মনে হয়নি সে আমাদের ছেড়ে চলে যাবে। একটা সাহস সব সময়ই ছিল। কিন্তু না, ৪ তারিখ বিকালে আমি যখন মির্জাপুর কর্মিসভায় কথা বলছিলাম তখন আমাদের সবাইকে ফাঁকি দিয়ে ইকবাল চিরতরে চলে যায়। ৫ তারিখ ইকবাল সিদ্দিকী কলেজের আঙিনায় তাকে দাফন করা হয়। জানাজায় দাঁড়িয়ে কেমন যেন বুক বড় বেশি হু হু করছিল। আমি তেমন কিছুই বলতে পারিনি। বড়ভাই লতিফ সিদ্দিকী দুই-চার কথা বলেছিলেন। ৭ তারিখ ছিল দোয়া মাহফিল। গিয়েছিলাম সেখানে। ৮ তারিখ ধলাপাড়া ইউনিয়নে আমাদের জনসভা ছিল। ইকবাল বলেছিল, ‘আমি যদি বক্তৃতা করতে নাও পারি মা’র কবর জিয়ারত করে ফিরব।’ সে ৮ তারিখ আর ইকবালের কপালে আসেনি। ১১ তারিখ ছিল স্মরণসভা। ২০-২৫ জন আলোচনা করেছে, কথা বলেছে। কোনো কথাই খুব একটা সাবলীল মনে হয়নি। এখন আমার চিন্তা প্রতিষ্ঠানটি টিকে থাকলে হয়, ভালোভাবে চলবে তো?

জীবনের শুরু থেকেই শুনে এসেছিলাম কারও জীবনে কষ্ট দুঃখ যখন আসে তখন চারদিক থেকে আসে। সুদিন বা আনন্দ যখন আসে তখন সেটাও চারদিক থেকেই আসে। আমারও ঠিক তেমনি। ইকবাল চলে গেছে ৪ তারিখ। আমার ছোটভাই বউ, আদর্শ-ঝুনঝুনের মা সোমা অনেক দিন থেকেই অসুস্থ ছিল। কিন্তু সেও ৭ তারিখে মারা যায়। মুখ দেখে বড় কষ্ট লাগছিল। ঠোঁটটা কেমন একেবারে শুকনো জড়োসড়ো। ইদানীং সোমা এটা-ওটা চেয়ে চিঠি পাঠাত। কখনো-সখনো আমাদের পরিবারে সব থেকে ছোট মেয়ে ঝুনঝুন নিজে আসত। বড় বড় ইলিশ মাছ চাই, গরু-খাসি-মুরগি চাই, চাই ভালো চাল, দুধ-চিনি-নিডো আরও কত কি। বেশ লম্বা তালিকা থাকত। একে তো ছোটভাইয়ের বউ। মা যখন মারা যান একমাত্র আজাদকেই মা আমার স্ত্রী নাসরীনের হাতে তুলে দিয়েছিলেন। আমার স্ত্রী খুবই সোজা শান্ত মানুষ। সে কাউকে ছেড়ে থাকতে পারে না। তাই পরিবারের ছোট বাচ্চা সে এলে বুক জুড়িয়ে যেত। আর ঝুনঝুনটা আমাকে অপরিসীম ভালোবাসে। আমাকে পেলে পাগলের মতো করে। ঝুনঝুন এসে আমার কাছ থেকে এটা-ওটা নিয়ে গেছে এটা শুনলে আজাদের কষ্ট হয়। এক দিন ঝুনঝুনদের কথা বলতে গিয়ে আমি নিজেই অবাক হয়েছি। সামনে বসে আজাদ কথা বলছিল। ঝুনঝুন আর তার মা’র কথা উঠতেই ৫-৭ মিনিটের মধ্যেই ঘেমে গেল। কপাল ঘেমে পানি পড়া শুরু করল। আমি অবাক হয়ে গেলাম! আমিও একবার ঘেমেছিলাম ’৭১ এর ১৬ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ১০টায় হানাদার সেনাপতি আমীর আবদুল্লাহ নিয়াজির সামনে। নিয়াজি হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল হ্যান্ডশেক করার জন্য। আমার বারবার মনে হচ্ছিল এক দিন আগে হানাদাররা আমাকে পেলে টুকরো টুকরো করে ফেলত, কত লাখ মা-বোনের ইজ্জত হরণকারী, কত মানুষ হত্যাকারী, ঘরবাড়ি জ¦ালাও-পোড়াওকারী তার সঙ্গে হাত মিলাব কী করে? আমি হাত মিলাতে পারিনি। ঘৃণায় আমারও কপাল ঘেমেছিল, হাত-পাসহ সারা শরীর ঘামে লুটিপুটি হয়ে গিয়েছিল। আজাদের ব্যাপারটা হয়তো তেমন নয়। কিন্তু ও অনেকটা অস্থির হয়ে পড়েছিল।

অনেক কিছু বলতে চাই। কিন্তু বলার সুযোগ হয়ে ওঠে না। আজ কিছু দিন একের পর এক ঘরবাড়ি ধসে পড়ছে। এখানে বিস্ফোরণ ওখানে বিস্ফোরণ। কোনো কিছুর কোনো লাগাম নেই। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানকে আমি ছোটভাইয়ের মতো ভালোবাসি, বেশ কিছুটা পছন্দও করি। কারণ বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদ বড় কঠিন পদ। তিনিও সেদিন বলেছেন, ‘এসব বিস্ফোরণের মধ্যে কারও কোনো হাত আছে বলে প্রমাণ পাওয়া যায়নি।’ চুন খেয়ে মুখ পুড়ে এখন যে কোনো কিছু দেখলেই ভয় করে। প্রায় একই রকম বিস্ফোরণ ঘটায় আমার কেন যেন বারবার সন্দেহ হয়, এখানে ডাল মে কুচ কালা আছে কি নেই। মুক্তিযুদ্ধের সময় অনেক বিস্ফোরণ ঘটিয়েছি। দুনিয়ার যত রকম বিস্ফোরক আছে তার অনেক কিছুই ব্যবহার করেছি। বিস্ফোরণ কেন ঘটে, কীভাবে ঘটে সে সম্পর্কে যেমন একেবারে আপন-পর নই, বিস্ফোরণ ঘটার আলামত কী তাও যে একেবারে বুঝতে পারি না তা নয়। প্রায় সবকটা বিস্ফোরণ একই রকম হওয়ায় আমার মধ্যে কেন যেন একটা সন্দেহ জেগেছে। কিছুতেই সন্দেহমুক্ত হতে পারছি না। তা যাই হোক আধুনিক জমানা, কত আধুনিক যন্ত্রপাতি। বিস্ফোরণগুলো নাশকতামূলক না হলেই ভালো। নাশকতায় কেন যেন আমরা বড় বেশি জেরবার হয়ে পড়েছি। একমাত্র দয়াময় আল্লাহ রক্ষা না করলে আমাদের কোনো উপায় নেই।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সোমবার রোজা রাখা
সোমবার রোজা রাখা
জাকসু নির্বাচন
জাকসু নির্বাচন
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
গণতন্ত্র ও শুদ্ধাচার
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
সারসংকট
সারসংকট
ওষুধের দাম
ওষুধের দাম
সর্বশেষ খবর
গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন
গাজায় গণহত্যা চলছে, দায়ী ইসরায়েল: জাতিসংঘ তদন্ত কমিশন

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার
সিদ্ধিরগঞ্জে আহতদের পুনর্বাসন, জুলাই যোদ্ধাকে দোকান উপহার

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ
আগামী জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করার ক্ষমতা কারো নেই: ডা. জাহিদ

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

স্বাস্থ্যখাতে স্বনির্ভরতা অর্জনে সরকার কাজ করছে : আসিফ মাহমুদ
স্বাস্থ্যখাতে স্বনির্ভরতা অর্জনে সরকার কাজ করছে : আসিফ মাহমুদ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা
নীলফামারীতে ৮৪৭টি মণ্ডপে হবে শারদীয় দুর্গাপূজা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য
সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজের সাফল্য

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে
আমেরিকায় বিষন্নতায় আক্রান্তের সংখ্যা ১৮ শতাংশ বেড়েছে

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা
সিলেটে নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে, বন্যার আশঙ্কা

১৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে মানবতার সেতুবন্ধনে হবে ‘এসএমসিএইচ সামিট’
চট্টগ্রামে মানবতার সেতুবন্ধনে হবে ‘এসএমসিএইচ সামিট’

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার বাবাসহ সৎমা
মিরসরাইয়ে শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার বাবাসহ সৎমা

১৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পানছড়িতে ভূতুরে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে উত্তেজনা
পানছড়িতে ভূতুরে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে উত্তেজনা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনিতে যুবক নিহত
মাগুরায় চুরির অভিযোগে গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

১৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে মদ ও গাঁজা উদ্ধার, আটক ২
বগুড়ায় যৌথবাহিনীর অভিযানে মদ ও গাঁজা উদ্ধার, আটক ২

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে ১৩ জনের মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসে শেষ হবে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভূমি অধিগ্রহণ
তিন মাসে শেষ হবে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভূমি অধিগ্রহণ

২৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

এবার উবার অ্যাপে ডাকা যাবে হেলিকপ্টার
এবার উবার অ্যাপে ডাকা যাবে হেলিকপ্টার

৩০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শিশু-যুবকদের নিয়ে ‘আমার জীবন আমার স্বপ্ন’ শীর্ষক সেমিনার
শিশু-যুবকদের নিয়ে ‘আমার জীবন আমার স্বপ্ন’ শীর্ষক সেমিনার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ পরিদর্শন করলেন ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন
‘অপারেশন প্যাসিফিক এঞ্জেল ২৫-৩’ পরিদর্শন করলেন ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পাবনায় শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের আবির্ভাব দিবস উদযাপন
পাবনায় শ্রী শ্রী ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের আবির্ভাব দিবস উদযাপন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাইভেটকার চালক নিহত
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাইভেটকার চালক নিহত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে সমতলের চা বাগানে পোকার আক্রমণ
পঞ্চগড়ে সমতলের চা বাগানে পোকার আক্রমণ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মহিলা পরিষদের মানববন্ধন
দিনাজপুরে মহিলা পরিষদের মানববন্ধন

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ঘাট সংকটে ভোগান্তি
দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ঘাট সংকটে ভোগান্তি

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে হাত-পা বাঁধা অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
চট্টগ্রামে হাত-পা বাঁধা অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭ দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা জাগপার
৭ দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা জাগপার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়াকাটার সৈকত থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
কুয়াকাটার সৈকত থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে ফেলেছে: দুলু
আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে ফেলেছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম