শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ মে, ২০২৩

যথাসময়েই নির্বাচন হবে

মেজর অব. আখতার
প্রিন্ট ভার্সন
যথাসময়েই নির্বাচন হবে

নির্বাচন সময়মতোই হতে যাচ্ছে। আগামী নির্বাচন প্রতিহত করার ক্ষমতা বর্তমান বিরোধী দল এককভাবে বা এমনকি সম্মিলিতভাবে রাখে বলে কেউ মনে করে না। রাজনৈতিক বিরোধী কর্মকান্ড এখন মূলত সামাজিক মাধ্যম তথা ফেসবুক ও ইউটিউবেই সীমাবদ্ধ। রাজনীতির মূলশক্তি হলো ছাত্র, তরুণ কর্মজীবী ও শ্রমিক। কিন্তু আজকের বাংলাদেশে কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে সরকারবিরোধী ছাত্রশক্তি যেমন দুর্বল, তেমনি তরুণ পেশাজীবীরা সুযোগ-সুবিধা হাতিয়ে নেওয়ার জন্য সরকারের পেছনে লাইন দিতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। পাশাপাশি আজকের শ্রমিকরা বেশির ভাগ ভোগের পেছনে দৌড়াচ্ছে। তার ওপর যেসব তরুণ রাজপথ কাঁপাত তারা এখন তাদের ভাগ্যের অন্বেষণে বিদেশের শ্রমবাজারে চলে গেছে। দেশের বিশাল বেকার যুবকরাও সংগঠিত নয়। তার ওপর ধর্মভিত্তিক রাজনীতির নামে ছাত্র, যুবক, শ্রমিক ও বেকার তরুণরা পরস্পরবিরোধী দলে বিভক্ত; ফলে তারা আন্দোলনের শক্তি হারিয়ে ফেলেছে। তাই বলা যায়, এখন সব রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও পরিবেশ সময়মতোই নির্বাচনের দিকে ধীরে ধীরে এগোচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী তাঁর ব্যক্তি এজেন্ডা নিয়ে দৃঢ় পদক্ষেপে সামনে এগিয়ে যাচ্ছেন। সাম্প্রতিক তাঁর বিভিন্ন বক্ত্যব্যে আগামী নির্বাচন সঠিক সময়ে হওয়ার দৃঢ়তাই প্রকাশ পায়। তিনি জাপান, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য সফর করে সংবাদ সম্মেলনে যে পরিষ্কর বক্তব্য রেখেছেন, তাতে আগামী নির্বাচন নিয়ে কারও মনে সংশয় থাকার কোনো সুযোগ রাখেননি।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বিবিসির পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রীর কাছে জানতে চাওয়া হয়, ‘বাংলাদেশের বিরোধী নেতা-কর্মীদের কেউ কেউ অভিযোগ করছেন, শেখ হাসিনা নির্বাচন কিংবা প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়াই আজীবন ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখছেন?’ এর জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলছেন, ‘অবশ্যই না। নির্বাচন এবং ভোটাধিকারের জন্য আমি সারা জীবন সংগ্রাম করেছি সামরিক শাসকদের বিরুদ্ধে। নির্বাচন কমিশন প্রতিষ্ঠার জন্য আমরাই আইন করেছি। আমরা সব সময়ই চেয়েছি যেন মুক্ত ও স্বচ্ছ নির্বাচন হয়। এখন আমাদের ভোটার লিস্ট ছবিসহ তৈরি করেছি, আমরা স্বচ্ছ ব্যালটবক্সের ব্যবস্থা করেছি।’ সে সময় বিবিসির ইয়ালদা হাকিম আরও উল্লেখ করেন, ‘গত নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ৯৬ শতাংশ ভোট পেয়েছে। ভোটের এ হার মিসরের মতো অনেক সামরিক শাসকের চেয়েও বেশি। এটা অনেকটা ভøাদিমির পুতিনের ভোটের মতো।’ প্রধানমন্ত্রী তাঁর জবাবে বলেন, ‘কেন নয়। আমাদের কাজের জন্যই মানুষ আমাদের ভোট দিয়েছে। আমরা তাদের জন্য কাজ করেছি। আমাদের ১৭০ মিলিয়ন মানুষ রয়েছে। আমাদের জনগণ রাজনৈতিক অধিকারের ব্যাপারে সচেতন। আমরা ক্ষমতায় আসার পর দারিদ্র্য কমেছে, খাদ্য নিরাপত্তা বেড়েছে, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, গৃহায়ন- সব মৌলিক অধিকার নিশ্চিত হয়েছে। তাহলে মানুষ কেন ভোট দেবে না?’ তবে বিবিসির পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রীকে মনে করিয়ে দেওয়া হয়, ‘২০১৮ সালের নির্বাচন নিয়ে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল যে জরিপ করেছে, সেখানে ৫০টি আসনের মধ্যে ৪৭টিতেই অনিয়ম দেখতে পেয়েছে। যার মধ্যে জাল ভোট, ভোটার ও বিরোধী এজেন্টদের বের করে দেওয়ার মতো অভিযোগ রয়েছে। এ কারণেই আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় পরবর্তী নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করছে।’ প্রধানমন্ত্রীর সাফ জবাব, ‘তারা কি সেটা প্রমাণ করতে পেরেছে? কোথায় সেই প্রমাণ? আমি নথিপত্র দেখতে চাই। কারণ আমি বলছি, ২০০৮ সালের নির্বাচন নিয়ে তো কেউ অভিযোগ করেনি। ২১-দলীয় জোট, বিএনপি-জামায়াতে ইসলামী সব মিলিয়ে কতগুলো আসন পেয়েছিল? ৩০০ আসনের মধ্যে মাত্র ৩০টি। মানুষ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছিল। তারা আমাদের জোটকে ভোট দিয়েছে।’ ‘তাহলে কেন আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা বলছে, এটা অবাধ আর স্বচ্ছ হয়নি?’ ইয়ালদা হাকিম প্রশ্ন করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘সেটা আমি জানি না, তারা কীভাবে এটা দেখেছে। কিন্তু নির্বাচন অবশ্যই স্বচ্ছ এবং অবাধ হয়েছে। ২০১৮ সালের নির্বাচনে তারা (বিএনপি জোট) শুরুতে অংশ নিয়েছিল। কিন্তু পরিস্থিতি কী হলো? আমাদের ৩০০ আসন আছে। আপনাকে ৩০০ প্রার্থী দিতে হবে। তারা মনোনয়ন দিয়েছে প্রায় ৭০০ জনকে। তারা নিজেদের মধ্যে মারামারি শুরু করে। একপর্যায়ে তারা নির্বাচন থেকে সরে যায়। তাহলে তারা কীভাবে দাবি করতে পারে, নির্বাচন স্বচ্ছ, অবাধ হয়নি?’

সম্প্রতি ঢাকায় অনুষ্ঠিত ভারত-প্রশান্ত মহাসাগর সম্মেলনে যোগদান করতে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্কর ঢাকায় এসেছিলেন। এই সময়ে তার এ সফরটি খুবই গুরুত্ববহ। কারণ বাংলাদেশের আগামী নির্বাচনে ভারত খুবই আগ্রহী একজন পর্যবেক্ষক ও অংশীদার। তা ছাড়া ভারত সরকার প্রকাশ্যভাবেই বর্তমান সরকারকে সমর্থন করে এবং আগামী নির্বাচনে জয়ী হওয়ার জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে চেষ্টা করে যাচ্ছে। জয়শঙ্করের এ আকাক্সক্ষা আরও তীব্রতর করেছে নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য করার জন্য সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতৃস্থানীয় কয়েকজন কূটনীতিক যে চাপ সৃষ্টি করেছেন তার পরিপ্রেক্ষিতে। তবে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্করের সফরের পরে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতের সুর পরিবর্তন হয়ে গেছে। তিনি তার আগের বক্তব্য পরিবর্তন করে এখন বলছেন, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার বিবাদে জড়ানো যুক্তরাষ্ট্রের দায়িত্ব নয়।

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্করের সফরের পরে এটি পরিষ্কার হয়ে গেছে, আগামী নির্বাচন সরকারের পরিকল্পিত ছক মোতাবেক যথাসময়েই অনুষ্ঠিত হবে। বিবিসির সঙ্গে সাক্ষাৎকারেও প্রধানমন্ত্রী পরিষ্কার করে দিয়েছেন, নির্বাচন যথাসময়েই হবে। অতীতে যেভাবে সঠিক ও সুষ্ঠুভাবে হয়েছে সেভাবেই হবে। নির্বাচনগুলো নিয়ে আমরা যে যা-ই বলি না কেন, কেউই তা বাস্তবে সত্য প্রতিষ্ঠিত করার ক্ষমতা রাখি না। প্রধানমন্ত্রীর বিভিন্ন বক্তব্যে পরিষ্কার, তিনি মনে করেন ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচন সুষ্ঠু সঠিক হয়েছে এবং জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটেই নির্বাচিত হয়ে তিনি ক্ষমতায় আছেন। নির্বাচনে ১৫৪টি আসনে কেউ প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করলেও সেখানে কোনো বিরোধী পক্ষও কোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারেনি। তার মানে হলো, সেখানে সরকারকে সমর্থন করার লোক ছাড়া আর তেমন কেউ ছিল না। যেখানে কেউই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেনি এবং কেউ নির্বাচনে প্রতিবন্ধকতাও সৃষ্টি করতে পারেনি, তাহলে প্রার্থীরা বৈধভাবে জয়ী হবে না কেন? মোক্ষম এবং গ্রহণযোগ্য যুক্তি। বাধা দিতে না পারা বা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে সমর্থ না হওয়ার মানে মেনে নেওয়া ও পরাজয়বরণ করা। আমি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে একমত।

২০১৮ সালের নির্বাচনের ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর অবস্থান স্পষ্ট। তিনি মনে করেন, ৩০০ আসনে বিরোধী পক্ষ ৭০০ জনকে মনোনয়ন দিয়েছিল। তারা নিজেরা মারামারি করে ভোট কেন্দ্রে কেউ আসেনি এবং অনেকে ভোট বয়কট করেছে। সবচেয়ে বড় কথা হলো, বিরোধী কোনো প্রার্থী বা রাজনৈতিক দল ও জোটও এ ব্যাপারে কোনো প্রতিবাদ বা প্রতিরোধ করেনি। বিরোধী দলগুলো এ ব্যাপারে আজ পর্যন্ত কোনো আন্দোলন-সংগ্রামও করেনি। তাহলে এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর কী করার আছে! সম্ভবত সবাই বিরোধী জোটের ৭০০ প্রার্থীর খবরাখবর নিতেই বেশি ব্যতিব্যস্ত ছিল। ৭০০ প্রার্থীর পিছে দৌড়াতে গিয়ে অন্যদিকে তাদের তেমন খেয়াল করার সুযোগ ছিল না হয়তো। আমাদের সুশীলসমাজ বিগত দুটি নির্বাচন নিয়ে যারপরনাই খুশি ছিল! তাদের খুশির বহিঃপ্রকাশের কারণে টেলিভিশনে গিয়ে ভোট নিয়ে তারা একটি শব্দও উচ্চারণ করেনি। তার মানে ২০১৮ সালের নির্বাচন সবাই বিনাবাক্য ব্যয়ে মেনে নিয়েছে। এখন সেই নির্বাচন নিয়ে কোনো কথা উঠলে প্রধানমন্ত্রী তা আমলে নেবেন কেন? আমিও মনে করি, তা প্রধানমন্ত্রীর আমলে নেওয়ার কোনো দরকার নেই।

আগামী নির্বাচনও সময়মতো এবং সরকারের পরিকল্পনা ও ভাষ্য মোতাবেকই সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য হবে। এবার আরও সুন্দর ও অভাবনীয়ভাবে হবে। সব কেন্দ্র সরকারের অতি অনুগত পুলিশের নিয়ন্ত্রণে থাকবে। বাইরে আধাসামরিক বাহিনী ম্যাজিস্ট্রেটের নিয়ন্ত্রণে ভোটারদের নিরাপত্তার জন্য কেন্দ্রের চারপাশে নিবিড় বেষ্টনীর ব্যবস্থা রাখবে যাতে বাইরের থেকে বহিরাগতরা কেন্দ্রে কোনো ব্যাঘাত সৃষ্টি করতে না পারে। তার বাইরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একটি শক্তিশালী বেষ্টনী থাকবে যাতে সম্ভাব্য গোলযোগ সৃষ্টিকারীরা কেন্দ্রে ভোটারদের ভোট দিতে কোনো ধরনের বিঘ্ন সৃষ্টি করতে না পারে। ব্যবস্থাটি হবে খুবই সুপরিকল্পিত, সুচারুভাবে বিন্যাসিত এবং লক্ষ্য অর্জনে শতভাগ সাফল্য আনয়নে সক্ষম একটি পদক্ষেপ। ফলে কেন্দ্রে সুনসান নীরবতা ও উৎসবমুখর পরিবেশ ও শান্তিপূর্ণ সুশৃঙ্খল অবস্থা বিরাজ করবে, যা দেখে বিদেশি পর্যবেক্ষকরা আপ্লুত হবে। আগামী নির্বাচন সরকারের পরিকল্পনা অনুযায়ী হতে যাচ্ছে, যা ঠেকানোর ক্ষমতা বিরোধী পক্ষের কোনো রাজনৈতিক দলের নেই। বাস্তবে ঠেকানোও যাবে না। সরকারের এই স্মার্ট চালের বিপক্ষে খেলার মতো কোনো খেলোয়াড়ও বিরোধী দলে নেই।

সরকারের স্মার্ট চালের বিপক্ষে খেলতে বিরোধীদের সামনে এখন একটি পথই খোলা আছে। আর তা হলো- এ মুহূর্ত থেকে রাজনৈতিক মাঠে সরকারকে সম্পূর্ণ ওয়াকওভার দিয়ে নির্বাচন ও পাতানো আন্দোলন (!) থেকে সম্পূর্ণভাবে সরে যাওয়া। তারপর নির্বাচন পর্যন্ত অপেক্ষা করে পূর্ণপ্রস্তুতি নিয়ে নির্বাচনের পরদিন থেকে সরকারকে অবৈধ ঘোষণা করে সর্বাত্মক আন্দোলনে একযোগে ঝাঁপিয়ে পড়া। সেই আন্দোলনে জনগণ থাকবে যেহেতু নির্বাচনে জনগণ নিজের ভোট নিজে দিতে পারবে না। সেই আন্দোলনে ফল আসবেই আসবে। সরকারের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা হলো জনগণকে ভোট দিতে কেন্দ্রে না আনতে পারা। এ খেলা যে স্মার্টলি খেলতে পারবে রাজনীতির মাঠ তাদের দখলেই থাকবে। রাজনীতি আবেগী মানবিক ক্রীড়া নয়; রাজনীতি হলো একটি বৈজ্ঞানিক নির্মম যুদ্ধ তবে তা অস্ত্রের নয়। এ যুদ্ধে জয়ী হতে হলে নেতৃত্বকে সঠিক সময়ে সঠিক চাল চালার বুদ্ধি, মেধা, বিচক্ষণতা ও শক্তি থাকতে হবে। তা হলেই জয় সুনিশ্চিত। পুবাকাশে নতুন একটি তারা উদয় হয়েছে। এর আলো কার ঘরে পৌঁছাবে তার জন্য আগামী বছরের শুরু পর্যন্ত অপেক্ষা করতেই হবে। তাড়াহুড়া করলে বিপদ চলে আসতে পারে। অতএব কান্ডারি হুঁশিয়ার!

                লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

১৯ সেকেন্ড আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

২১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

৩০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৩৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি
ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা