শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ মে, ২০২৩

যথাসময়েই নির্বাচন হবে

মেজর অব. আখতার
প্রিন্ট ভার্সন
যথাসময়েই নির্বাচন হবে

নির্বাচন সময়মতোই হতে যাচ্ছে। আগামী নির্বাচন প্রতিহত করার ক্ষমতা বর্তমান বিরোধী দল এককভাবে বা এমনকি সম্মিলিতভাবে রাখে বলে কেউ মনে করে না। রাজনৈতিক বিরোধী কর্মকান্ড এখন মূলত সামাজিক মাধ্যম তথা ফেসবুক ও ইউটিউবেই সীমাবদ্ধ। রাজনীতির মূলশক্তি হলো ছাত্র, তরুণ কর্মজীবী ও শ্রমিক। কিন্তু আজকের বাংলাদেশে কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে সরকারবিরোধী ছাত্রশক্তি যেমন দুর্বল, তেমনি তরুণ পেশাজীবীরা সুযোগ-সুবিধা হাতিয়ে নেওয়ার জন্য সরকারের পেছনে লাইন দিতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। পাশাপাশি আজকের শ্রমিকরা বেশির ভাগ ভোগের পেছনে দৌড়াচ্ছে। তার ওপর যেসব তরুণ রাজপথ কাঁপাত তারা এখন তাদের ভাগ্যের অন্বেষণে বিদেশের শ্রমবাজারে চলে গেছে। দেশের বিশাল বেকার যুবকরাও সংগঠিত নয়। তার ওপর ধর্মভিত্তিক রাজনীতির নামে ছাত্র, যুবক, শ্রমিক ও বেকার তরুণরা পরস্পরবিরোধী দলে বিভক্ত; ফলে তারা আন্দোলনের শক্তি হারিয়ে ফেলেছে। তাই বলা যায়, এখন সব রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও পরিবেশ সময়মতোই নির্বাচনের দিকে ধীরে ধীরে এগোচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী তাঁর ব্যক্তি এজেন্ডা নিয়ে দৃঢ় পদক্ষেপে সামনে এগিয়ে যাচ্ছেন। সাম্প্রতিক তাঁর বিভিন্ন বক্ত্যব্যে আগামী নির্বাচন সঠিক সময়ে হওয়ার দৃঢ়তাই প্রকাশ পায়। তিনি জাপান, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য সফর করে সংবাদ সম্মেলনে যে পরিষ্কর বক্তব্য রেখেছেন, তাতে আগামী নির্বাচন নিয়ে কারও মনে সংশয় থাকার কোনো সুযোগ রাখেননি।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বিবিসির পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রীর কাছে জানতে চাওয়া হয়, ‘বাংলাদেশের বিরোধী নেতা-কর্মীদের কেউ কেউ অভিযোগ করছেন, শেখ হাসিনা নির্বাচন কিংবা প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়াই আজীবন ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখছেন?’ এর জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলছেন, ‘অবশ্যই না। নির্বাচন এবং ভোটাধিকারের জন্য আমি সারা জীবন সংগ্রাম করেছি সামরিক শাসকদের বিরুদ্ধে। নির্বাচন কমিশন প্রতিষ্ঠার জন্য আমরাই আইন করেছি। আমরা সব সময়ই চেয়েছি যেন মুক্ত ও স্বচ্ছ নির্বাচন হয়। এখন আমাদের ভোটার লিস্ট ছবিসহ তৈরি করেছি, আমরা স্বচ্ছ ব্যালটবক্সের ব্যবস্থা করেছি।’ সে সময় বিবিসির ইয়ালদা হাকিম আরও উল্লেখ করেন, ‘গত নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ৯৬ শতাংশ ভোট পেয়েছে। ভোটের এ হার মিসরের মতো অনেক সামরিক শাসকের চেয়েও বেশি। এটা অনেকটা ভøাদিমির পুতিনের ভোটের মতো।’ প্রধানমন্ত্রী তাঁর জবাবে বলেন, ‘কেন নয়। আমাদের কাজের জন্যই মানুষ আমাদের ভোট দিয়েছে। আমরা তাদের জন্য কাজ করেছি। আমাদের ১৭০ মিলিয়ন মানুষ রয়েছে। আমাদের জনগণ রাজনৈতিক অধিকারের ব্যাপারে সচেতন। আমরা ক্ষমতায় আসার পর দারিদ্র্য কমেছে, খাদ্য নিরাপত্তা বেড়েছে, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, গৃহায়ন- সব মৌলিক অধিকার নিশ্চিত হয়েছে। তাহলে মানুষ কেন ভোট দেবে না?’ তবে বিবিসির পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রীকে মনে করিয়ে দেওয়া হয়, ‘২০১৮ সালের নির্বাচন নিয়ে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল যে জরিপ করেছে, সেখানে ৫০টি আসনের মধ্যে ৪৭টিতেই অনিয়ম দেখতে পেয়েছে। যার মধ্যে জাল ভোট, ভোটার ও বিরোধী এজেন্টদের বের করে দেওয়ার মতো অভিযোগ রয়েছে। এ কারণেই আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় পরবর্তী নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করছে।’ প্রধানমন্ত্রীর সাফ জবাব, ‘তারা কি সেটা প্রমাণ করতে পেরেছে? কোথায় সেই প্রমাণ? আমি নথিপত্র দেখতে চাই। কারণ আমি বলছি, ২০০৮ সালের নির্বাচন নিয়ে তো কেউ অভিযোগ করেনি। ২১-দলীয় জোট, বিএনপি-জামায়াতে ইসলামী সব মিলিয়ে কতগুলো আসন পেয়েছিল? ৩০০ আসনের মধ্যে মাত্র ৩০টি। মানুষ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছিল। তারা আমাদের জোটকে ভোট দিয়েছে।’ ‘তাহলে কেন আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা বলছে, এটা অবাধ আর স্বচ্ছ হয়নি?’ ইয়ালদা হাকিম প্রশ্ন করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘সেটা আমি জানি না, তারা কীভাবে এটা দেখেছে। কিন্তু নির্বাচন অবশ্যই স্বচ্ছ এবং অবাধ হয়েছে। ২০১৮ সালের নির্বাচনে তারা (বিএনপি জোট) শুরুতে অংশ নিয়েছিল। কিন্তু পরিস্থিতি কী হলো? আমাদের ৩০০ আসন আছে। আপনাকে ৩০০ প্রার্থী দিতে হবে। তারা মনোনয়ন দিয়েছে প্রায় ৭০০ জনকে। তারা নিজেদের মধ্যে মারামারি শুরু করে। একপর্যায়ে তারা নির্বাচন থেকে সরে যায়। তাহলে তারা কীভাবে দাবি করতে পারে, নির্বাচন স্বচ্ছ, অবাধ হয়নি?’

সম্প্রতি ঢাকায় অনুষ্ঠিত ভারত-প্রশান্ত মহাসাগর সম্মেলনে যোগদান করতে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্কর ঢাকায় এসেছিলেন। এই সময়ে তার এ সফরটি খুবই গুরুত্ববহ। কারণ বাংলাদেশের আগামী নির্বাচনে ভারত খুবই আগ্রহী একজন পর্যবেক্ষক ও অংশীদার। তা ছাড়া ভারত সরকার প্রকাশ্যভাবেই বর্তমান সরকারকে সমর্থন করে এবং আগামী নির্বাচনে জয়ী হওয়ার জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে চেষ্টা করে যাচ্ছে। জয়শঙ্করের এ আকাক্সক্ষা আরও তীব্রতর করেছে নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য করার জন্য সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতৃস্থানীয় কয়েকজন কূটনীতিক যে চাপ সৃষ্টি করেছেন তার পরিপ্রেক্ষিতে। তবে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্করের সফরের পরে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতের সুর পরিবর্তন হয়ে গেছে। তিনি তার আগের বক্তব্য পরিবর্তন করে এখন বলছেন, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার বিবাদে জড়ানো যুক্তরাষ্ট্রের দায়িত্ব নয়।

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্করের সফরের পরে এটি পরিষ্কার হয়ে গেছে, আগামী নির্বাচন সরকারের পরিকল্পিত ছক মোতাবেক যথাসময়েই অনুষ্ঠিত হবে। বিবিসির সঙ্গে সাক্ষাৎকারেও প্রধানমন্ত্রী পরিষ্কার করে দিয়েছেন, নির্বাচন যথাসময়েই হবে। অতীতে যেভাবে সঠিক ও সুষ্ঠুভাবে হয়েছে সেভাবেই হবে। নির্বাচনগুলো নিয়ে আমরা যে যা-ই বলি না কেন, কেউই তা বাস্তবে সত্য প্রতিষ্ঠিত করার ক্ষমতা রাখি না। প্রধানমন্ত্রীর বিভিন্ন বক্তব্যে পরিষ্কার, তিনি মনে করেন ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচন সুষ্ঠু সঠিক হয়েছে এবং জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটেই নির্বাচিত হয়ে তিনি ক্ষমতায় আছেন। নির্বাচনে ১৫৪টি আসনে কেউ প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করলেও সেখানে কোনো বিরোধী পক্ষও কোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারেনি। তার মানে হলো, সেখানে সরকারকে সমর্থন করার লোক ছাড়া আর তেমন কেউ ছিল না। যেখানে কেউই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেনি এবং কেউ নির্বাচনে প্রতিবন্ধকতাও সৃষ্টি করতে পারেনি, তাহলে প্রার্থীরা বৈধভাবে জয়ী হবে না কেন? মোক্ষম এবং গ্রহণযোগ্য যুক্তি। বাধা দিতে না পারা বা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে সমর্থ না হওয়ার মানে মেনে নেওয়া ও পরাজয়বরণ করা। আমি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে একমত।

২০১৮ সালের নির্বাচনের ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর অবস্থান স্পষ্ট। তিনি মনে করেন, ৩০০ আসনে বিরোধী পক্ষ ৭০০ জনকে মনোনয়ন দিয়েছিল। তারা নিজেরা মারামারি করে ভোট কেন্দ্রে কেউ আসেনি এবং অনেকে ভোট বয়কট করেছে। সবচেয়ে বড় কথা হলো, বিরোধী কোনো প্রার্থী বা রাজনৈতিক দল ও জোটও এ ব্যাপারে কোনো প্রতিবাদ বা প্রতিরোধ করেনি। বিরোধী দলগুলো এ ব্যাপারে আজ পর্যন্ত কোনো আন্দোলন-সংগ্রামও করেনি। তাহলে এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর কী করার আছে! সম্ভবত সবাই বিরোধী জোটের ৭০০ প্রার্থীর খবরাখবর নিতেই বেশি ব্যতিব্যস্ত ছিল। ৭০০ প্রার্থীর পিছে দৌড়াতে গিয়ে অন্যদিকে তাদের তেমন খেয়াল করার সুযোগ ছিল না হয়তো। আমাদের সুশীলসমাজ বিগত দুটি নির্বাচন নিয়ে যারপরনাই খুশি ছিল! তাদের খুশির বহিঃপ্রকাশের কারণে টেলিভিশনে গিয়ে ভোট নিয়ে তারা একটি শব্দও উচ্চারণ করেনি। তার মানে ২০১৮ সালের নির্বাচন সবাই বিনাবাক্য ব্যয়ে মেনে নিয়েছে। এখন সেই নির্বাচন নিয়ে কোনো কথা উঠলে প্রধানমন্ত্রী তা আমলে নেবেন কেন? আমিও মনে করি, তা প্রধানমন্ত্রীর আমলে নেওয়ার কোনো দরকার নেই।

আগামী নির্বাচনও সময়মতো এবং সরকারের পরিকল্পনা ও ভাষ্য মোতাবেকই সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য হবে। এবার আরও সুন্দর ও অভাবনীয়ভাবে হবে। সব কেন্দ্র সরকারের অতি অনুগত পুলিশের নিয়ন্ত্রণে থাকবে। বাইরে আধাসামরিক বাহিনী ম্যাজিস্ট্রেটের নিয়ন্ত্রণে ভোটারদের নিরাপত্তার জন্য কেন্দ্রের চারপাশে নিবিড় বেষ্টনীর ব্যবস্থা রাখবে যাতে বাইরের থেকে বহিরাগতরা কেন্দ্রে কোনো ব্যাঘাত সৃষ্টি করতে না পারে। তার বাইরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একটি শক্তিশালী বেষ্টনী থাকবে যাতে সম্ভাব্য গোলযোগ সৃষ্টিকারীরা কেন্দ্রে ভোটারদের ভোট দিতে কোনো ধরনের বিঘ্ন সৃষ্টি করতে না পারে। ব্যবস্থাটি হবে খুবই সুপরিকল্পিত, সুচারুভাবে বিন্যাসিত এবং লক্ষ্য অর্জনে শতভাগ সাফল্য আনয়নে সক্ষম একটি পদক্ষেপ। ফলে কেন্দ্রে সুনসান নীরবতা ও উৎসবমুখর পরিবেশ ও শান্তিপূর্ণ সুশৃঙ্খল অবস্থা বিরাজ করবে, যা দেখে বিদেশি পর্যবেক্ষকরা আপ্লুত হবে। আগামী নির্বাচন সরকারের পরিকল্পনা অনুযায়ী হতে যাচ্ছে, যা ঠেকানোর ক্ষমতা বিরোধী পক্ষের কোনো রাজনৈতিক দলের নেই। বাস্তবে ঠেকানোও যাবে না। সরকারের এই স্মার্ট চালের বিপক্ষে খেলার মতো কোনো খেলোয়াড়ও বিরোধী দলে নেই।

সরকারের স্মার্ট চালের বিপক্ষে খেলতে বিরোধীদের সামনে এখন একটি পথই খোলা আছে। আর তা হলো- এ মুহূর্ত থেকে রাজনৈতিক মাঠে সরকারকে সম্পূর্ণ ওয়াকওভার দিয়ে নির্বাচন ও পাতানো আন্দোলন (!) থেকে সম্পূর্ণভাবে সরে যাওয়া। তারপর নির্বাচন পর্যন্ত অপেক্ষা করে পূর্ণপ্রস্তুতি নিয়ে নির্বাচনের পরদিন থেকে সরকারকে অবৈধ ঘোষণা করে সর্বাত্মক আন্দোলনে একযোগে ঝাঁপিয়ে পড়া। সেই আন্দোলনে জনগণ থাকবে যেহেতু নির্বাচনে জনগণ নিজের ভোট নিজে দিতে পারবে না। সেই আন্দোলনে ফল আসবেই আসবে। সরকারের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা হলো জনগণকে ভোট দিতে কেন্দ্রে না আনতে পারা। এ খেলা যে স্মার্টলি খেলতে পারবে রাজনীতির মাঠ তাদের দখলেই থাকবে। রাজনীতি আবেগী মানবিক ক্রীড়া নয়; রাজনীতি হলো একটি বৈজ্ঞানিক নির্মম যুদ্ধ তবে তা অস্ত্রের নয়। এ যুদ্ধে জয়ী হতে হলে নেতৃত্বকে সঠিক সময়ে সঠিক চাল চালার বুদ্ধি, মেধা, বিচক্ষণতা ও শক্তি থাকতে হবে। তা হলেই জয় সুনিশ্চিত। পুবাকাশে নতুন একটি তারা উদয় হয়েছে। এর আলো কার ঘরে পৌঁছাবে তার জন্য আগামী বছরের শুরু পর্যন্ত অপেক্ষা করতেই হবে। তাড়াহুড়া করলে বিপদ চলে আসতে পারে। অতএব কান্ডারি হুঁশিয়ার!

                লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

এই মাত্র | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

২৪ মিনিট আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৫৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

যদি তুমি
যদি তুমি

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা