শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ মে, ২০২৩

যথাসময়েই নির্বাচন হবে

মেজর অব. আখতার
প্রিন্ট ভার্সন
যথাসময়েই নির্বাচন হবে

নির্বাচন সময়মতোই হতে যাচ্ছে। আগামী নির্বাচন প্রতিহত করার ক্ষমতা বর্তমান বিরোধী দল এককভাবে বা এমনকি সম্মিলিতভাবে রাখে বলে কেউ মনে করে না। রাজনৈতিক বিরোধী কর্মকান্ড এখন মূলত সামাজিক মাধ্যম তথা ফেসবুক ও ইউটিউবেই সীমাবদ্ধ। রাজনীতির মূলশক্তি হলো ছাত্র, তরুণ কর্মজীবী ও শ্রমিক। কিন্তু আজকের বাংলাদেশে কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে সরকারবিরোধী ছাত্রশক্তি যেমন দুর্বল, তেমনি তরুণ পেশাজীবীরা সুযোগ-সুবিধা হাতিয়ে নেওয়ার জন্য সরকারের পেছনে লাইন দিতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। পাশাপাশি আজকের শ্রমিকরা বেশির ভাগ ভোগের পেছনে দৌড়াচ্ছে। তার ওপর যেসব তরুণ রাজপথ কাঁপাত তারা এখন তাদের ভাগ্যের অন্বেষণে বিদেশের শ্রমবাজারে চলে গেছে। দেশের বিশাল বেকার যুবকরাও সংগঠিত নয়। তার ওপর ধর্মভিত্তিক রাজনীতির নামে ছাত্র, যুবক, শ্রমিক ও বেকার তরুণরা পরস্পরবিরোধী দলে বিভক্ত; ফলে তারা আন্দোলনের শক্তি হারিয়ে ফেলেছে। তাই বলা যায়, এখন সব রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও পরিবেশ সময়মতোই নির্বাচনের দিকে ধীরে ধীরে এগোচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী তাঁর ব্যক্তি এজেন্ডা নিয়ে দৃঢ় পদক্ষেপে সামনে এগিয়ে যাচ্ছেন। সাম্প্রতিক তাঁর বিভিন্ন বক্ত্যব্যে আগামী নির্বাচন সঠিক সময়ে হওয়ার দৃঢ়তাই প্রকাশ পায়। তিনি জাপান, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য সফর করে সংবাদ সম্মেলনে যে পরিষ্কর বক্তব্য রেখেছেন, তাতে আগামী নির্বাচন নিয়ে কারও মনে সংশয় থাকার কোনো সুযোগ রাখেননি।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বিবিসির পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রীর কাছে জানতে চাওয়া হয়, ‘বাংলাদেশের বিরোধী নেতা-কর্মীদের কেউ কেউ অভিযোগ করছেন, শেখ হাসিনা নির্বাচন কিংবা প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়াই আজীবন ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখছেন?’ এর জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলছেন, ‘অবশ্যই না। নির্বাচন এবং ভোটাধিকারের জন্য আমি সারা জীবন সংগ্রাম করেছি সামরিক শাসকদের বিরুদ্ধে। নির্বাচন কমিশন প্রতিষ্ঠার জন্য আমরাই আইন করেছি। আমরা সব সময়ই চেয়েছি যেন মুক্ত ও স্বচ্ছ নির্বাচন হয়। এখন আমাদের ভোটার লিস্ট ছবিসহ তৈরি করেছি, আমরা স্বচ্ছ ব্যালটবক্সের ব্যবস্থা করেছি।’ সে সময় বিবিসির ইয়ালদা হাকিম আরও উল্লেখ করেন, ‘গত নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ৯৬ শতাংশ ভোট পেয়েছে। ভোটের এ হার মিসরের মতো অনেক সামরিক শাসকের চেয়েও বেশি। এটা অনেকটা ভøাদিমির পুতিনের ভোটের মতো।’ প্রধানমন্ত্রী তাঁর জবাবে বলেন, ‘কেন নয়। আমাদের কাজের জন্যই মানুষ আমাদের ভোট দিয়েছে। আমরা তাদের জন্য কাজ করেছি। আমাদের ১৭০ মিলিয়ন মানুষ রয়েছে। আমাদের জনগণ রাজনৈতিক অধিকারের ব্যাপারে সচেতন। আমরা ক্ষমতায় আসার পর দারিদ্র্য কমেছে, খাদ্য নিরাপত্তা বেড়েছে, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, গৃহায়ন- সব মৌলিক অধিকার নিশ্চিত হয়েছে। তাহলে মানুষ কেন ভোট দেবে না?’ তবে বিবিসির পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রীকে মনে করিয়ে দেওয়া হয়, ‘২০১৮ সালের নির্বাচন নিয়ে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল যে জরিপ করেছে, সেখানে ৫০টি আসনের মধ্যে ৪৭টিতেই অনিয়ম দেখতে পেয়েছে। যার মধ্যে জাল ভোট, ভোটার ও বিরোধী এজেন্টদের বের করে দেওয়ার মতো অভিযোগ রয়েছে। এ কারণেই আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় পরবর্তী নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করছে।’ প্রধানমন্ত্রীর সাফ জবাব, ‘তারা কি সেটা প্রমাণ করতে পেরেছে? কোথায় সেই প্রমাণ? আমি নথিপত্র দেখতে চাই। কারণ আমি বলছি, ২০০৮ সালের নির্বাচন নিয়ে তো কেউ অভিযোগ করেনি। ২১-দলীয় জোট, বিএনপি-জামায়াতে ইসলামী সব মিলিয়ে কতগুলো আসন পেয়েছিল? ৩০০ আসনের মধ্যে মাত্র ৩০টি। মানুষ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছিল। তারা আমাদের জোটকে ভোট দিয়েছে।’ ‘তাহলে কেন আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা বলছে, এটা অবাধ আর স্বচ্ছ হয়নি?’ ইয়ালদা হাকিম প্রশ্ন করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘সেটা আমি জানি না, তারা কীভাবে এটা দেখেছে। কিন্তু নির্বাচন অবশ্যই স্বচ্ছ এবং অবাধ হয়েছে। ২০১৮ সালের নির্বাচনে তারা (বিএনপি জোট) শুরুতে অংশ নিয়েছিল। কিন্তু পরিস্থিতি কী হলো? আমাদের ৩০০ আসন আছে। আপনাকে ৩০০ প্রার্থী দিতে হবে। তারা মনোনয়ন দিয়েছে প্রায় ৭০০ জনকে। তারা নিজেদের মধ্যে মারামারি শুরু করে। একপর্যায়ে তারা নির্বাচন থেকে সরে যায়। তাহলে তারা কীভাবে দাবি করতে পারে, নির্বাচন স্বচ্ছ, অবাধ হয়নি?’

সম্প্রতি ঢাকায় অনুষ্ঠিত ভারত-প্রশান্ত মহাসাগর সম্মেলনে যোগদান করতে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্কর ঢাকায় এসেছিলেন। এই সময়ে তার এ সফরটি খুবই গুরুত্ববহ। কারণ বাংলাদেশের আগামী নির্বাচনে ভারত খুবই আগ্রহী একজন পর্যবেক্ষক ও অংশীদার। তা ছাড়া ভারত সরকার প্রকাশ্যভাবেই বর্তমান সরকারকে সমর্থন করে এবং আগামী নির্বাচনে জয়ী হওয়ার জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে চেষ্টা করে যাচ্ছে। জয়শঙ্করের এ আকাক্সক্ষা আরও তীব্রতর করেছে নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য করার জন্য সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতৃস্থানীয় কয়েকজন কূটনীতিক যে চাপ সৃষ্টি করেছেন তার পরিপ্রেক্ষিতে। তবে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্করের সফরের পরে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতের সুর পরিবর্তন হয়ে গেছে। তিনি তার আগের বক্তব্য পরিবর্তন করে এখন বলছেন, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার বিবাদে জড়ানো যুক্তরাষ্ট্রের দায়িত্ব নয়।

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্করের সফরের পরে এটি পরিষ্কার হয়ে গেছে, আগামী নির্বাচন সরকারের পরিকল্পিত ছক মোতাবেক যথাসময়েই অনুষ্ঠিত হবে। বিবিসির সঙ্গে সাক্ষাৎকারেও প্রধানমন্ত্রী পরিষ্কার করে দিয়েছেন, নির্বাচন যথাসময়েই হবে। অতীতে যেভাবে সঠিক ও সুষ্ঠুভাবে হয়েছে সেভাবেই হবে। নির্বাচনগুলো নিয়ে আমরা যে যা-ই বলি না কেন, কেউই তা বাস্তবে সত্য প্রতিষ্ঠিত করার ক্ষমতা রাখি না। প্রধানমন্ত্রীর বিভিন্ন বক্তব্যে পরিষ্কার, তিনি মনে করেন ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচন সুষ্ঠু সঠিক হয়েছে এবং জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটেই নির্বাচিত হয়ে তিনি ক্ষমতায় আছেন। নির্বাচনে ১৫৪টি আসনে কেউ প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করলেও সেখানে কোনো বিরোধী পক্ষও কোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারেনি। তার মানে হলো, সেখানে সরকারকে সমর্থন করার লোক ছাড়া আর তেমন কেউ ছিল না। যেখানে কেউই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেনি এবং কেউ নির্বাচনে প্রতিবন্ধকতাও সৃষ্টি করতে পারেনি, তাহলে প্রার্থীরা বৈধভাবে জয়ী হবে না কেন? মোক্ষম এবং গ্রহণযোগ্য যুক্তি। বাধা দিতে না পারা বা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে সমর্থ না হওয়ার মানে মেনে নেওয়া ও পরাজয়বরণ করা। আমি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে একমত।

২০১৮ সালের নির্বাচনের ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর অবস্থান স্পষ্ট। তিনি মনে করেন, ৩০০ আসনে বিরোধী পক্ষ ৭০০ জনকে মনোনয়ন দিয়েছিল। তারা নিজেরা মারামারি করে ভোট কেন্দ্রে কেউ আসেনি এবং অনেকে ভোট বয়কট করেছে। সবচেয়ে বড় কথা হলো, বিরোধী কোনো প্রার্থী বা রাজনৈতিক দল ও জোটও এ ব্যাপারে কোনো প্রতিবাদ বা প্রতিরোধ করেনি। বিরোধী দলগুলো এ ব্যাপারে আজ পর্যন্ত কোনো আন্দোলন-সংগ্রামও করেনি। তাহলে এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর কী করার আছে! সম্ভবত সবাই বিরোধী জোটের ৭০০ প্রার্থীর খবরাখবর নিতেই বেশি ব্যতিব্যস্ত ছিল। ৭০০ প্রার্থীর পিছে দৌড়াতে গিয়ে অন্যদিকে তাদের তেমন খেয়াল করার সুযোগ ছিল না হয়তো। আমাদের সুশীলসমাজ বিগত দুটি নির্বাচন নিয়ে যারপরনাই খুশি ছিল! তাদের খুশির বহিঃপ্রকাশের কারণে টেলিভিশনে গিয়ে ভোট নিয়ে তারা একটি শব্দও উচ্চারণ করেনি। তার মানে ২০১৮ সালের নির্বাচন সবাই বিনাবাক্য ব্যয়ে মেনে নিয়েছে। এখন সেই নির্বাচন নিয়ে কোনো কথা উঠলে প্রধানমন্ত্রী তা আমলে নেবেন কেন? আমিও মনে করি, তা প্রধানমন্ত্রীর আমলে নেওয়ার কোনো দরকার নেই।

আগামী নির্বাচনও সময়মতো এবং সরকারের পরিকল্পনা ও ভাষ্য মোতাবেকই সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য হবে। এবার আরও সুন্দর ও অভাবনীয়ভাবে হবে। সব কেন্দ্র সরকারের অতি অনুগত পুলিশের নিয়ন্ত্রণে থাকবে। বাইরে আধাসামরিক বাহিনী ম্যাজিস্ট্রেটের নিয়ন্ত্রণে ভোটারদের নিরাপত্তার জন্য কেন্দ্রের চারপাশে নিবিড় বেষ্টনীর ব্যবস্থা রাখবে যাতে বাইরের থেকে বহিরাগতরা কেন্দ্রে কোনো ব্যাঘাত সৃষ্টি করতে না পারে। তার বাইরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একটি শক্তিশালী বেষ্টনী থাকবে যাতে সম্ভাব্য গোলযোগ সৃষ্টিকারীরা কেন্দ্রে ভোটারদের ভোট দিতে কোনো ধরনের বিঘ্ন সৃষ্টি করতে না পারে। ব্যবস্থাটি হবে খুবই সুপরিকল্পিত, সুচারুভাবে বিন্যাসিত এবং লক্ষ্য অর্জনে শতভাগ সাফল্য আনয়নে সক্ষম একটি পদক্ষেপ। ফলে কেন্দ্রে সুনসান নীরবতা ও উৎসবমুখর পরিবেশ ও শান্তিপূর্ণ সুশৃঙ্খল অবস্থা বিরাজ করবে, যা দেখে বিদেশি পর্যবেক্ষকরা আপ্লুত হবে। আগামী নির্বাচন সরকারের পরিকল্পনা অনুযায়ী হতে যাচ্ছে, যা ঠেকানোর ক্ষমতা বিরোধী পক্ষের কোনো রাজনৈতিক দলের নেই। বাস্তবে ঠেকানোও যাবে না। সরকারের এই স্মার্ট চালের বিপক্ষে খেলার মতো কোনো খেলোয়াড়ও বিরোধী দলে নেই।

সরকারের স্মার্ট চালের বিপক্ষে খেলতে বিরোধীদের সামনে এখন একটি পথই খোলা আছে। আর তা হলো- এ মুহূর্ত থেকে রাজনৈতিক মাঠে সরকারকে সম্পূর্ণ ওয়াকওভার দিয়ে নির্বাচন ও পাতানো আন্দোলন (!) থেকে সম্পূর্ণভাবে সরে যাওয়া। তারপর নির্বাচন পর্যন্ত অপেক্ষা করে পূর্ণপ্রস্তুতি নিয়ে নির্বাচনের পরদিন থেকে সরকারকে অবৈধ ঘোষণা করে সর্বাত্মক আন্দোলনে একযোগে ঝাঁপিয়ে পড়া। সেই আন্দোলনে জনগণ থাকবে যেহেতু নির্বাচনে জনগণ নিজের ভোট নিজে দিতে পারবে না। সেই আন্দোলনে ফল আসবেই আসবে। সরকারের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা হলো জনগণকে ভোট দিতে কেন্দ্রে না আনতে পারা। এ খেলা যে স্মার্টলি খেলতে পারবে রাজনীতির মাঠ তাদের দখলেই থাকবে। রাজনীতি আবেগী মানবিক ক্রীড়া নয়; রাজনীতি হলো একটি বৈজ্ঞানিক নির্মম যুদ্ধ তবে তা অস্ত্রের নয়। এ যুদ্ধে জয়ী হতে হলে নেতৃত্বকে সঠিক সময়ে সঠিক চাল চালার বুদ্ধি, মেধা, বিচক্ষণতা ও শক্তি থাকতে হবে। তা হলেই জয় সুনিশ্চিত। পুবাকাশে নতুন একটি তারা উদয় হয়েছে। এর আলো কার ঘরে পৌঁছাবে তার জন্য আগামী বছরের শুরু পর্যন্ত অপেক্ষা করতেই হবে। তাড়াহুড়া করলে বিপদ চলে আসতে পারে। অতএব কান্ডারি হুঁশিয়ার!

                লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

১৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

২৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

৩৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি
লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার
প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়
পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়

৪৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?
ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?

৫৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা
মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা

৫৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ
বরিশালের তিন অসহায় নারীর স্বামীকে রিকশা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে
২৮ বছর পর হলান্ডের নেতৃত্বে বিশ্বকাপের দুয়ারে নরওয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ–ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু
গাজীপুর জেলা কারাগারে হাজতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি গঠনের কার্যক্রম স্থগিতের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন
ঢাবিতে প্রথমবার আদি নববর্ষ উৎসব উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রেম চোপড়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল
মওলানা ভাসানী ছিলেন অসাধারণ চিন্তার রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব : আলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ
কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫
সীতাকুণ্ডে যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে, নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় ৬ জনের মৃত্যু, আহত ২১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু
রাজনীতি হোক অনগ্রসর মানুষকে সামনের দিকে এগিয়ে নেয়ার : মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর
হারের দায় ব্যাটসম্যানদের দিচ্ছেন গম্ভীর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে