শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ মে, ২০২৩

যথাসময়েই নির্বাচন হবে

মেজর অব. আখতার
প্রিন্ট ভার্সন
যথাসময়েই নির্বাচন হবে

নির্বাচন সময়মতোই হতে যাচ্ছে। আগামী নির্বাচন প্রতিহত করার ক্ষমতা বর্তমান বিরোধী দল এককভাবে বা এমনকি সম্মিলিতভাবে রাখে বলে কেউ মনে করে না। রাজনৈতিক বিরোধী কর্মকান্ড এখন মূলত সামাজিক মাধ্যম তথা ফেসবুক ও ইউটিউবেই সীমাবদ্ধ। রাজনীতির মূলশক্তি হলো ছাত্র, তরুণ কর্মজীবী ও শ্রমিক। কিন্তু আজকের বাংলাদেশে কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে সরকারবিরোধী ছাত্রশক্তি যেমন দুর্বল, তেমনি তরুণ পেশাজীবীরা সুযোগ-সুবিধা হাতিয়ে নেওয়ার জন্য সরকারের পেছনে লাইন দিতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। পাশাপাশি আজকের শ্রমিকরা বেশির ভাগ ভোগের পেছনে দৌড়াচ্ছে। তার ওপর যেসব তরুণ রাজপথ কাঁপাত তারা এখন তাদের ভাগ্যের অন্বেষণে বিদেশের শ্রমবাজারে চলে গেছে। দেশের বিশাল বেকার যুবকরাও সংগঠিত নয়। তার ওপর ধর্মভিত্তিক রাজনীতির নামে ছাত্র, যুবক, শ্রমিক ও বেকার তরুণরা পরস্পরবিরোধী দলে বিভক্ত; ফলে তারা আন্দোলনের শক্তি হারিয়ে ফেলেছে। তাই বলা যায়, এখন সব রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও পরিবেশ সময়মতোই নির্বাচনের দিকে ধীরে ধীরে এগোচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী তাঁর ব্যক্তি এজেন্ডা নিয়ে দৃঢ় পদক্ষেপে সামনে এগিয়ে যাচ্ছেন। সাম্প্রতিক তাঁর বিভিন্ন বক্ত্যব্যে আগামী নির্বাচন সঠিক সময়ে হওয়ার দৃঢ়তাই প্রকাশ পায়। তিনি জাপান, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য সফর করে সংবাদ সম্মেলনে যে পরিষ্কর বক্তব্য রেখেছেন, তাতে আগামী নির্বাচন নিয়ে কারও মনে সংশয় থাকার কোনো সুযোগ রাখেননি।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বিবিসির পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রীর কাছে জানতে চাওয়া হয়, ‘বাংলাদেশের বিরোধী নেতা-কর্মীদের কেউ কেউ অভিযোগ করছেন, শেখ হাসিনা নির্বাচন কিংবা প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়াই আজীবন ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখছেন?’ এর জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলছেন, ‘অবশ্যই না। নির্বাচন এবং ভোটাধিকারের জন্য আমি সারা জীবন সংগ্রাম করেছি সামরিক শাসকদের বিরুদ্ধে। নির্বাচন কমিশন প্রতিষ্ঠার জন্য আমরাই আইন করেছি। আমরা সব সময়ই চেয়েছি যেন মুক্ত ও স্বচ্ছ নির্বাচন হয়। এখন আমাদের ভোটার লিস্ট ছবিসহ তৈরি করেছি, আমরা স্বচ্ছ ব্যালটবক্সের ব্যবস্থা করেছি।’ সে সময় বিবিসির ইয়ালদা হাকিম আরও উল্লেখ করেন, ‘গত নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ৯৬ শতাংশ ভোট পেয়েছে। ভোটের এ হার মিসরের মতো অনেক সামরিক শাসকের চেয়েও বেশি। এটা অনেকটা ভøাদিমির পুতিনের ভোটের মতো।’ প্রধানমন্ত্রী তাঁর জবাবে বলেন, ‘কেন নয়। আমাদের কাজের জন্যই মানুষ আমাদের ভোট দিয়েছে। আমরা তাদের জন্য কাজ করেছি। আমাদের ১৭০ মিলিয়ন মানুষ রয়েছে। আমাদের জনগণ রাজনৈতিক অধিকারের ব্যাপারে সচেতন। আমরা ক্ষমতায় আসার পর দারিদ্র্য কমেছে, খাদ্য নিরাপত্তা বেড়েছে, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, গৃহায়ন- সব মৌলিক অধিকার নিশ্চিত হয়েছে। তাহলে মানুষ কেন ভোট দেবে না?’ তবে বিবিসির পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রীকে মনে করিয়ে দেওয়া হয়, ‘২০১৮ সালের নির্বাচন নিয়ে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল যে জরিপ করেছে, সেখানে ৫০টি আসনের মধ্যে ৪৭টিতেই অনিয়ম দেখতে পেয়েছে। যার মধ্যে জাল ভোট, ভোটার ও বিরোধী এজেন্টদের বের করে দেওয়ার মতো অভিযোগ রয়েছে। এ কারণেই আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় পরবর্তী নির্বাচন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করছে।’ প্রধানমন্ত্রীর সাফ জবাব, ‘তারা কি সেটা প্রমাণ করতে পেরেছে? কোথায় সেই প্রমাণ? আমি নথিপত্র দেখতে চাই। কারণ আমি বলছি, ২০০৮ সালের নির্বাচন নিয়ে তো কেউ অভিযোগ করেনি। ২১-দলীয় জোট, বিএনপি-জামায়াতে ইসলামী সব মিলিয়ে কতগুলো আসন পেয়েছিল? ৩০০ আসনের মধ্যে মাত্র ৩০টি। মানুষ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছিল। তারা আমাদের জোটকে ভোট দিয়েছে।’ ‘তাহলে কেন আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা বলছে, এটা অবাধ আর স্বচ্ছ হয়নি?’ ইয়ালদা হাকিম প্রশ্ন করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘সেটা আমি জানি না, তারা কীভাবে এটা দেখেছে। কিন্তু নির্বাচন অবশ্যই স্বচ্ছ এবং অবাধ হয়েছে। ২০১৮ সালের নির্বাচনে তারা (বিএনপি জোট) শুরুতে অংশ নিয়েছিল। কিন্তু পরিস্থিতি কী হলো? আমাদের ৩০০ আসন আছে। আপনাকে ৩০০ প্রার্থী দিতে হবে। তারা মনোনয়ন দিয়েছে প্রায় ৭০০ জনকে। তারা নিজেদের মধ্যে মারামারি শুরু করে। একপর্যায়ে তারা নির্বাচন থেকে সরে যায়। তাহলে তারা কীভাবে দাবি করতে পারে, নির্বাচন স্বচ্ছ, অবাধ হয়নি?’

সম্প্রতি ঢাকায় অনুষ্ঠিত ভারত-প্রশান্ত মহাসাগর সম্মেলনে যোগদান করতে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্কর ঢাকায় এসেছিলেন। এই সময়ে তার এ সফরটি খুবই গুরুত্ববহ। কারণ বাংলাদেশের আগামী নির্বাচনে ভারত খুবই আগ্রহী একজন পর্যবেক্ষক ও অংশীদার। তা ছাড়া ভারত সরকার প্রকাশ্যভাবেই বর্তমান সরকারকে সমর্থন করে এবং আগামী নির্বাচনে জয়ী হওয়ার জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে চেষ্টা করে যাচ্ছে। জয়শঙ্করের এ আকাক্সক্ষা আরও তীব্রতর করেছে নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য করার জন্য সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতৃস্থানীয় কয়েকজন কূটনীতিক যে চাপ সৃষ্টি করেছেন তার পরিপ্রেক্ষিতে। তবে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্করের সফরের পরে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতের সুর পরিবর্তন হয়ে গেছে। তিনি তার আগের বক্তব্য পরিবর্তন করে এখন বলছেন, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার বিবাদে জড়ানো যুক্তরাষ্ট্রের দায়িত্ব নয়।

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্করের সফরের পরে এটি পরিষ্কার হয়ে গেছে, আগামী নির্বাচন সরকারের পরিকল্পিত ছক মোতাবেক যথাসময়েই অনুষ্ঠিত হবে। বিবিসির সঙ্গে সাক্ষাৎকারেও প্রধানমন্ত্রী পরিষ্কার করে দিয়েছেন, নির্বাচন যথাসময়েই হবে। অতীতে যেভাবে সঠিক ও সুষ্ঠুভাবে হয়েছে সেভাবেই হবে। নির্বাচনগুলো নিয়ে আমরা যে যা-ই বলি না কেন, কেউই তা বাস্তবে সত্য প্রতিষ্ঠিত করার ক্ষমতা রাখি না। প্রধানমন্ত্রীর বিভিন্ন বক্তব্যে পরিষ্কার, তিনি মনে করেন ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচন সুষ্ঠু সঠিক হয়েছে এবং জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটেই নির্বাচিত হয়ে তিনি ক্ষমতায় আছেন। নির্বাচনে ১৫৪টি আসনে কেউ প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করলেও সেখানে কোনো বিরোধী পক্ষও কোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারেনি। তার মানে হলো, সেখানে সরকারকে সমর্থন করার লোক ছাড়া আর তেমন কেউ ছিল না। যেখানে কেউই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেনি এবং কেউ নির্বাচনে প্রতিবন্ধকতাও সৃষ্টি করতে পারেনি, তাহলে প্রার্থীরা বৈধভাবে জয়ী হবে না কেন? মোক্ষম এবং গ্রহণযোগ্য যুক্তি। বাধা দিতে না পারা বা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে সমর্থ না হওয়ার মানে মেনে নেওয়া ও পরাজয়বরণ করা। আমি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে একমত।

২০১৮ সালের নির্বাচনের ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর অবস্থান স্পষ্ট। তিনি মনে করেন, ৩০০ আসনে বিরোধী পক্ষ ৭০০ জনকে মনোনয়ন দিয়েছিল। তারা নিজেরা মারামারি করে ভোট কেন্দ্রে কেউ আসেনি এবং অনেকে ভোট বয়কট করেছে। সবচেয়ে বড় কথা হলো, বিরোধী কোনো প্রার্থী বা রাজনৈতিক দল ও জোটও এ ব্যাপারে কোনো প্রতিবাদ বা প্রতিরোধ করেনি। বিরোধী দলগুলো এ ব্যাপারে আজ পর্যন্ত কোনো আন্দোলন-সংগ্রামও করেনি। তাহলে এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর কী করার আছে! সম্ভবত সবাই বিরোধী জোটের ৭০০ প্রার্থীর খবরাখবর নিতেই বেশি ব্যতিব্যস্ত ছিল। ৭০০ প্রার্থীর পিছে দৌড়াতে গিয়ে অন্যদিকে তাদের তেমন খেয়াল করার সুযোগ ছিল না হয়তো। আমাদের সুশীলসমাজ বিগত দুটি নির্বাচন নিয়ে যারপরনাই খুশি ছিল! তাদের খুশির বহিঃপ্রকাশের কারণে টেলিভিশনে গিয়ে ভোট নিয়ে তারা একটি শব্দও উচ্চারণ করেনি। তার মানে ২০১৮ সালের নির্বাচন সবাই বিনাবাক্য ব্যয়ে মেনে নিয়েছে। এখন সেই নির্বাচন নিয়ে কোনো কথা উঠলে প্রধানমন্ত্রী তা আমলে নেবেন কেন? আমিও মনে করি, তা প্রধানমন্ত্রীর আমলে নেওয়ার কোনো দরকার নেই।

আগামী নির্বাচনও সময়মতো এবং সরকারের পরিকল্পনা ও ভাষ্য মোতাবেকই সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য হবে। এবার আরও সুন্দর ও অভাবনীয়ভাবে হবে। সব কেন্দ্র সরকারের অতি অনুগত পুলিশের নিয়ন্ত্রণে থাকবে। বাইরে আধাসামরিক বাহিনী ম্যাজিস্ট্রেটের নিয়ন্ত্রণে ভোটারদের নিরাপত্তার জন্য কেন্দ্রের চারপাশে নিবিড় বেষ্টনীর ব্যবস্থা রাখবে যাতে বাইরের থেকে বহিরাগতরা কেন্দ্রে কোনো ব্যাঘাত সৃষ্টি করতে না পারে। তার বাইরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একটি শক্তিশালী বেষ্টনী থাকবে যাতে সম্ভাব্য গোলযোগ সৃষ্টিকারীরা কেন্দ্রে ভোটারদের ভোট দিতে কোনো ধরনের বিঘ্ন সৃষ্টি করতে না পারে। ব্যবস্থাটি হবে খুবই সুপরিকল্পিত, সুচারুভাবে বিন্যাসিত এবং লক্ষ্য অর্জনে শতভাগ সাফল্য আনয়নে সক্ষম একটি পদক্ষেপ। ফলে কেন্দ্রে সুনসান নীরবতা ও উৎসবমুখর পরিবেশ ও শান্তিপূর্ণ সুশৃঙ্খল অবস্থা বিরাজ করবে, যা দেখে বিদেশি পর্যবেক্ষকরা আপ্লুত হবে। আগামী নির্বাচন সরকারের পরিকল্পনা অনুযায়ী হতে যাচ্ছে, যা ঠেকানোর ক্ষমতা বিরোধী পক্ষের কোনো রাজনৈতিক দলের নেই। বাস্তবে ঠেকানোও যাবে না। সরকারের এই স্মার্ট চালের বিপক্ষে খেলার মতো কোনো খেলোয়াড়ও বিরোধী দলে নেই।

সরকারের স্মার্ট চালের বিপক্ষে খেলতে বিরোধীদের সামনে এখন একটি পথই খোলা আছে। আর তা হলো- এ মুহূর্ত থেকে রাজনৈতিক মাঠে সরকারকে সম্পূর্ণ ওয়াকওভার দিয়ে নির্বাচন ও পাতানো আন্দোলন (!) থেকে সম্পূর্ণভাবে সরে যাওয়া। তারপর নির্বাচন পর্যন্ত অপেক্ষা করে পূর্ণপ্রস্তুতি নিয়ে নির্বাচনের পরদিন থেকে সরকারকে অবৈধ ঘোষণা করে সর্বাত্মক আন্দোলনে একযোগে ঝাঁপিয়ে পড়া। সেই আন্দোলনে জনগণ থাকবে যেহেতু নির্বাচনে জনগণ নিজের ভোট নিজে দিতে পারবে না। সেই আন্দোলনে ফল আসবেই আসবে। সরকারের সবচেয়ে বড় দুর্বলতা হলো জনগণকে ভোট দিতে কেন্দ্রে না আনতে পারা। এ খেলা যে স্মার্টলি খেলতে পারবে রাজনীতির মাঠ তাদের দখলেই থাকবে। রাজনীতি আবেগী মানবিক ক্রীড়া নয়; রাজনীতি হলো একটি বৈজ্ঞানিক নির্মম যুদ্ধ তবে তা অস্ত্রের নয়। এ যুদ্ধে জয়ী হতে হলে নেতৃত্বকে সঠিক সময়ে সঠিক চাল চালার বুদ্ধি, মেধা, বিচক্ষণতা ও শক্তি থাকতে হবে। তা হলেই জয় সুনিশ্চিত। পুবাকাশে নতুন একটি তারা উদয় হয়েছে। এর আলো কার ঘরে পৌঁছাবে তার জন্য আগামী বছরের শুরু পর্যন্ত অপেক্ষা করতেই হবে। তাড়াহুড়া করলে বিপদ চলে আসতে পারে। অতএব কান্ডারি হুঁশিয়ার!

                লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ
বিনিয়োগে মন্দা
বিনিয়োগে মন্দা
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
অস্তিত্বসংকটে শুঁটকিশিল্প
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আহা গ্রিন ক্লিন হেলদি সিটি!
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
আড়াই হাজার বছর আগের মাছচাষি
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা
চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
সর্বশেষ খবর
বিশ্বকাপে ৭ উইকেট নিয়ে অস্ট্রেলিয়ান স্পিনারের রেকর্ড
বিশ্বকাপে ৭ উইকেট নিয়ে অস্ট্রেলিয়ান স্পিনারের রেকর্ড

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বন্ধুদের সঙ্গে ছবি তুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ছবি তুলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

অপ্রতিরোধ্য বায়ার্ন, লিগে টানা ৮ জয়
অপ্রতিরোধ্য বায়ার্ন, লিগে টানা ৮ জয়

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাত থেকে মেঘনা ও তেঁতুলিয়ায় ইলিশ ধরা শুরু
মধ্যরাত থেকে মেঘনা ও তেঁতুলিয়ায় ইলিশ ধরা শুরু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্কড়-ঝক্কড় গাড়ি মহাসড়কে চলতে দেয়া হবে না: বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান
লক্কড়-ঝক্কড় গাড়ি মহাসড়কে চলতে দেয়া হবে না: বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাফ অ্যাথলেটিকসে প্রথম পদক বাংলাদেশের
সাফ অ্যাথলেটিকসে প্রথম পদক বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা
‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢামেকে হাজতির মৃত্যু
ঢামেকে হাজতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘১৭ বছর মানুষ ভোট দিতে পারেনি, নির্বাচনের নামে তামাশা হয়েছে’
‘১৭ বছর মানুষ ভোট দিতে পারেনি, নির্বাচনের নামে তামাশা হয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুমিল্লায় সেই ধর্ষণের ঘটনায় মামলা
কুমিল্লায় সেই ধর্ষণের ঘটনায় মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
দিনাজপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের হাত ধরে দেশে কৃষি ও অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটবে: তৃপ্তি
তারেক রহমানের হাত ধরে দেশে কৃষি ও অর্থনৈতিক বিপ্লব ঘটবে: তৃপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জোটগতভাবে ৩০০ আসনে নির্বাচনের ঘোষণা সিপিবির
জোটগতভাবে ৩০০ আসনে নির্বাচনের ঘোষণা সিপিবির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাউজানে আবারও গুলিতে একজনের মৃত্যু
রাউজানে আবারও গুলিতে একজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে সাবেক যুবদল নেতাদের মিলনমেলা
নারায়ণগঞ্জে সাবেক যুবদল নেতাদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কাজী জহুরুল হক কলেজে এইচএসসিতে পাসের হার ৯৪.৯৪ শতাংশ
গোপালগঞ্জে কাজী জহুরুল হক কলেজে এইচএসসিতে পাসের হার ৯৪.৯৪ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় শিশুকে ধর্ষণের ঘটনায় বিচার দাবিতে বিক্ষোভ
গাইবান্ধায় শিশুকে ধর্ষণের ঘটনায় বিচার দাবিতে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় তরুণ উদ্যোক্তাদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় তরুণ উদ্যোক্তাদের দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইবার নিরাপত্তায় নিরলসভাবে কাজ করছে সরকার : আইসিটি সচিব
সাইবার নিরাপত্তায় নিরলসভাবে কাজ করছে সরকার : আইসিটি সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাটজিপিটির পরামর্শে চাকরি-বাকরি ও দেশ ছাড়লেন মার্কিন নারী
চ্যাটজিপিটির পরামর্শে চাকরি-বাকরি ও দেশ ছাড়লেন মার্কিন নারী

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

লক্ষ্মীপুরে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
লক্ষ্মীপুরে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক ইনিংসে দুই বোলারের হ্যাটট্রিক
এক ইনিংসে দুই বোলারের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজকে পুলিশে দিল জনতা
চাঁদাবাজকে পুলিশে দিল জনতা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশের মানুষ এখন ভোট দেয়ার জন্য মুখিয়ে আছে: দুলু
দেশের মানুষ এখন ভোট দেয়ার জন্য মুখিয়ে আছে: দুলু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুয়েটের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ নির্ধারণ
বুয়েটের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শাবিতে সিলেট ক্লাইমেট অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত
শাবিতে সিলেট ক্লাইমেট অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসের গ্রেপ্তার আতঙ্কে যুক্তরাষ্ট্রের প্রবাসীরা
আইসের গ্রেপ্তার আতঙ্কে যুক্তরাষ্ট্রের প্রবাসীরা

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সুন্দরবনে ১০৬ কেজি হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক
সুন্দরবনে ১০৬ কেজি হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরিষার তেলের যত গুণ
সরিষার তেলের যত গুণ

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস
টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী
ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক
ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার
হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোরেলে যানজট কমবে
মনোরেলে যানজট কমবে

নগর জীবন

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

জিম্মিদশা থেকে উদ্ধার ৪৪ জন
জিম্মিদশা থেকে উদ্ধার ৪৪ জন

দেশগ্রাম

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

বৈশ্বিক তাপমাত্রা বাড়তে থাকায় ঝুঁকিতে শ্রমিকরা
বৈশ্বিক তাপমাত্রা বাড়তে থাকায় ঝুঁকিতে শ্রমিকরা

খবর

সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭২৬
সারা দেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৭২৬

খবর

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে