শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ মে, ২০২৩

কমিউনিটি ক্লিনিক বিশ্ব মডেল শেখ হাসিনা বিশ্বনেতা

অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী
প্রিন্ট ভার্সন
কমিউনিটি ক্লিনিক বিশ্ব মডেল শেখ হাসিনা বিশ্বনেতা

জাতিসংঘে ‘কমিউনিটিভিত্তিক প্রাথমিক স্বাস্থ্যব্যবস্থা : সার্বজনীন স্বাস্থ্য পরিষেবা অর্জনের লক্ষ্যে একটি অংশগ্রহণমূলক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক পদ্ধতি’ শিরোনামের ঐতিহাসিক রেজুলেশন সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়েছে এবং সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বে বাংলাদেশে কমিউনিটি ক্লিনিকভিত্তিক মডেল প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠায় দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার অসামান্য উদ্ভাবনী নেতৃত্বকে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি দিয়েছে।

দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক আমাকে কমিউনিটি ক্লিনিক ট্রাস্টি বোর্ডের সভাপতি করেছেন। রাষ্ট্রনায়কের একটি দর্শন বাস্তবায়নের দায়িত্ব তিনি আমার ওপর ন্যস্ত করেছেন তাঁর একজন কর্মী হিসেবে। আমিও তাঁর নির্দেশনা অনুযায়ী কমিউনিটি ক্লিনিকের নেতৃত্ব দিয়েছি। বিভিন্ন সময় সুবিধা-অসুবিধায় তাঁকে পাশে পেয়েছি। আমিই বোধহয় একমাত্র ভাগ্যবান ব্যক্তি যিনি দার্শনিক শেখ হাসিনার দর্শন বাস্তবায়ন করতে গিয়ে সম্পূর্ণ স্বাধীনতা পেয়েছি। কারণ, কোনো জিনিস না বুঝলে তাঁর পরবর্তী নির্দেশ পেতেও আমার অসুবিধা হয়নি। কাজে কোনো বাধা এলে সেটিও তিনি দেখেছেন। একজন দার্শনিক হিসেবে তাঁর দর্শনের ছাতা নিয়ে সব সময় তিনি কমিউনিটি ক্লিনিকের পাশে ছিলেন বলেই আজ এই স্বীকৃতি অর্জন সম্ভব হয়েছে। দার্শনিক শেখ হাসিনার এমন আরও অনেক অর্জন রয়েছে, যার মূল উদ্দেশ্য শুধুই দেশের এবং দেশের মানুষের উন্নয়ন।

সর্বযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন ছিল তৃণমূল পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেওয়া। বঙ্গবন্ধুই স্বাস্থ্যসেবাকে জনগণের দোরগোড়ায় অর্থাৎ সারা দেশে ছড়িয়ে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছিলেন। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে মাত্র তিন বছরেই তিনি প্রতিটি থানায় প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ‘থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স’। চালু করেছিলেন ১০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ষড়যন্ত্রকারীরা সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে। তারা শুধু বঙ্গবন্ধুকেই হত্যা করেনি, বঙ্গবন্ধুর আদর্শকেও হত্যা করেছিল। এরপর ১৯৮১ সালে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা দেশে ফিরে এসে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করলেন। তিনি কিন্তু একটি দর্শন নিয়েই দেশে এসেছিলেন। দেশে এসে তিনি দল সুসংগঠিত করলেন এবং ২১ বছর পর রাষ্ট্রক্ষমতায় এলেন। ক্ষমতায় এসেই বঙ্গবন্ধুর যে আদর্শ ভেঙেচুরে দেওয়া হয়েছিল সেই আদর্শকে তিনি শুধু জোড়া লাগালেন না, সেটিকে বুকে ধারণ করলেন এবং একে একে বঙ্গবন্ধুর অপূর্ণ স্বপ্ন বাস্তবায়নের কাজে নেমে পড়লেন।

১৯৯৬ সালের মাঝামাঝি আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করার পর পরই বঙ্গবন্ধুকন্যা পিতার স্বপ্ন ‘সবার জন্য স্বাস্থ্যসেবা’ বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেন। জন্ম দেন উদ্ভাবনী ধারণা কমিউনিটি ক্লিনিক। প্রতি ৬ হাজার গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর জন্য একটি করে মোট ১৪ হাজার ৪৯০টি কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মস্থান গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলার পাটগাতি ইউনিয়নের গিমাডাঙ্গা গ্রামে ২০০০ সালের ২৬ এপ্রিল তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কমিউনিটি ক্লিনিক উদ্বোধন করেন। এর মধ্য দিয়ে দেশে কমিউনিটি ক্লিনিকের যাত্রা শুরু হয়। ২০০১ সালের মধ্যেই ১০ হাজার ৭২৩টি অবকাঠামো নির্মাণ করা হয়। প্রায় ৮ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিকের কার্যক্রম চালু করা হয়।

প্রশ্ন ওঠে, কমিউনিটি ক্লিনিকের দার্শনিক ভিত্তি কী? কমিউনিটি ক্লিনিককে যদি সাদা চোখে দেখা হয় তাহলে যে কেউ বুঝতে পারবে যে এর মাধ্যমে দার্শনিক শেখ হাসিনা দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে চিকিৎসাসেবার আওতায় নিয়ে এলেন। যেখানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু সংবিধানেও বলে গিয়েছিলেন যে, কোনো একটি লোকও যেন চিকিৎসাসেবার বাইরে না থাকে। কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে শেখ হাসিনা সেটি বাস্তবায়ন করলেন।

উনি দেখলেন, যেভাবে বিশ্ব স্বাস্থ্যব্যবস্থার কাঠামো চলছে তার মাধ্যমে সবার জন্য দ্রুত সময়ের মধ্যে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা প্রায় অসম্ভব। তাই তিনি এমন ব্যবস্থার কথা চিন্তা করলেন যেন ২৫ মিনিটের মধ্যে মানুষ চিকিৎসাসেবা পেতে পারে। পাশাপাশি চিকিৎসার সঙ্গে সঙ্গে কী কী খেলে তার নিউট্রেশন বাড়বে, হাঁটলে যে অনেক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে এবং প্রাথমিক অবস্থায় এলে যে তাদের সামান্য ওষুধেই ভালো করা যাবে এসব বিষয়ে অবগত করবে। আর যেটি তাদের সীমারেখার বাইরে সেটি তারা রেফার করবে। এই রেফারের সিস্টেমটা যেন সঠিক হয় সে জন্য উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রকে দায়িত্বশীল হতে হবে।

দার্শনিক শেখ হাসিনা কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে বাল্যবিয়েও রোধ করেছেন। কমিউনিটি ক্লিনিকে হেলথ ওয়ার্কার হিসেবে চাকরির ব্যবস্থা হওয়ার ফলে অনেক মেয়েই বাল্যবিয়ের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে এবং স্বাবলম্বী হয়েছে। ফলে দেখা গেছে স্কুলে যাওয়া শিক্ষার্থীদের সংখ্যাও বৃদ্ধি পেতে শুরু করল। দার্শনিক চাইলেই মাইক্রো ক্রেডিটের মাধ্যমে তাদের সাহায্য দিতে পারতেন, কিন্তু তিনি যেহেতু গ্রাম থেকে উঠে আসা মানুষ, সেহেতু তিনি বুঝতে পারেন যে গ্রামের একটা মেয়ের স্বামীর বাড়িতে কী পরিস্থিতি থাকে। তাই তিনি কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে তাদের শুধু আর্থিকভাবে নয়, সামাজিকভাবেও মর্যাদাসীন করেছেন। এর মাধ্যমে তিনি নারীর ক্ষমতায়নের একটা ভিত্তি স্থাপন করলেন। কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সারা বিশ্বে একটি দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করেছেন দার্শনিক শেখ হাসিনা। চিকিৎসাব্যবস্থার মাধ্যমে সমাজে তিনি শান্তি স্থাপনের যে নজির তিনি সৃষ্টি করেছেন তা পৃথিবীর কোথাও আছে বলে আমার জানা নেই। তাঁর এই মডেল বিশ্বের সব দেশেই প্রযোজ্য। যার জন্য ৭০টি দেশ রেজুলেশনের সঙ্গে কো-স্পন্সর হয়েছে। জাতিসংঘ এখন অন্যান্য দেশকেও এই মডেলের অনুকরণে কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপনে উৎসাহিত করছে।

জন্মনিবন্ধন, জন্মনিয়ন্ত্রণ, নারীদের প্রসবকালীন জটিলতা নিরসন, নবজাতকের পরিচর্যা, যত্ন ও লালন-পালনবিষয়ক বিভিন্ন শিক্ষা গ্রহণ ইত্যাদি স্বাস্থ্যসেবা কমিউনিটি ক্লিনিকের ফলে এখন অনেক সহজ হয়ে উঠেছে। কমিউনিটি ক্লিনিক স্থানীয়দের মধ্যে দায়িত্ববোধ, আন্তরিকতা, সহমর্মিতা সৃষ্টিতে অবদান রাখছে। স্থানীয়রা নিজেরাই কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপনের জন্য জায়গা দিচ্ছে, কমিউনিটি ক্লিনিক কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত হয়ে বিভিন্ন দায়-দায়িত্ব পালন করছে। এতে সমাজের মানুষের মধ্যে দায়িত্ববোধ ও সামাজিক বন্ধন সৃষ্টির প্রবণতা তৈরি হয়। কমিউনিটি ক্লিনিক ঘিরে সংশ্লিষ্ট এলাকায় দলমত নির্বিশেষে মানুষের মধ্যে ঐক্য ও সহযোগিতামূলক মনোভাব গড়ে ওঠে। ফলে সংশ্লিষ্ট এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা নিশ্চিত হয়।

এভাবেই কমিউনিটি ক্লিনিক গঠন করার মাধ্যমে গণতন্ত্রের ভিত্তি প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আস্থা অর্জন করলেন এবং একে অপরের সঙ্গে মিলে কাজ করা যায় সেটা তিনি প্রমাণ করলেন। অর্থাৎ তাঁর একটি বাড়ি একটি খামার, বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা এসবকে দার্শনিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখতে হবে। এ কারণেই আমি বলব দার্শনিক শেখ হাসিনার দর্শন এখন দেশের সীমারেখার বাইরে। ইতোমধ্যে বেশ কিছু দেশ কমিউনিটি ক্লিনিকের মডেল অনুসরণ করছে, যা জাতিসংঘও জানে। তারপর জাতিসংঘ এটা রেজুলেশন আকারে বলে দিল। এখানেই অন্যদের সঙ্গে শেখ হাসিনার পার্থক্য। তিনি তাঁর দার্শনিক দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে একই সঙ্গে সার্বজনীন স্বাস্থ্যব্যবস্থা করলেন এবং সমাজে সাম্য স্থাপন করলেন এবং গরিব আর ধনীর যে পার্থক্য সেটিও কমে গেছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এখন স্মার্ট বাংলাদেশের ঘোষণা দিয়েছেন। স্মার্ট বাংলাদেশের ভিত্তি হতে পারে কমিউনিটি ক্লিনিক। আমরা কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোকে স্মার্ট করার উদ্যোগ নিয়েছি।

স্মার্ট কমিউনিটি ক্লিনিক মানেই স্মার্ট গ্রাম। আর স্মার্ট গ্রাম মানেই স্মার্ট বাংলাদেশ। কমিউনিটি ক্লিনিকের হাত ধরেই স্মার্ট বাংলাদেশ পূর্ণতা পাবে বলে আমার বিশ্বাস।

লেখক : সাবেক উপদেষ্টা, চেয়ারম্যান, বিএমআরসি

ইমেইল :[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয় ইসলাম
গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান
শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্বল সরবরাহব্যবস্থায় আটকে রপ্তানি
দুর্বল সরবরাহব্যবস্থায় আটকে রপ্তানি

২১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

৪৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় দুই কোটি টাকা আত্মসাৎ, বিআরডিবির হিসাবরক্ষক কারাগারে
প্রায় দুই কোটি টাকা আত্মসাৎ, বিআরডিবির হিসাবরক্ষক কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় নির্যাতনের সাত দিন পর লাইফ সাপোর্টে কলেজ ছাত্রের মৃত্যু
কুমিল্লায় নির্যাতনের সাত দিন পর লাইফ সাপোর্টে কলেজ ছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৬ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে ইউরোপের বাতাস পর্যবেক্ষণ করছে বিজ্ঞানীরা
৩৬ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে ইউরোপের বাতাস পর্যবেক্ষণ করছে বিজ্ঞানীরা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে খুন
বগুড়ায় যুবককে কুপিয়ে খুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
জয়পুরহাটে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এবিসিডি অফ ইমার্জেন্সি কেয়ার’ প্রশিক্ষণ নিলেন ৫০ চিকিৎসক
‘এবিসিডি অফ ইমার্জেন্সি কেয়ার’ প্রশিক্ষণ নিলেন ৫০ চিকিৎসক

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সোনারগাঁয়ে দেশীয় পাইপগান ও কার্তুজ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে দেশীয় পাইপগান ও কার্তুজ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে রিজার্ভ বেড়ে ৩২ বিলিয়ন ডলার
দেশে রিজার্ভ বেড়ে ৩২ বিলিয়ন ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুড়িগ্রামে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
কুড়িগ্রামে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা সীমান্ত থেকে জরুরি অবস্থা তুলে নেওয়ার দাবি ইসরায়েলের
গাজা সীমান্ত থেকে জরুরি অবস্থা তুলে নেওয়ার দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানদের কাছে হেরে শিরোপার রেস থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ
আফগানদের কাছে হেরে শিরোপার রেস থেকে ছিটকে গেল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
রংপুরে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলাপুরে ট্রেনের ধাক্কায়  বৃদ্ধার মৃত্যু
কমলাপুরে ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধার মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে দুই ছিনতাইকারী গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে দুই ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির সাথে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক
বিএনপির সাথে কমনওয়েলথ প্রতিনিধি দলের বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে বাবার বটির আঘাতে মেয়ের মৃত্যুর অভিযোগ
হবিগঞ্জে বাবার বটির আঘাতে মেয়ের মৃত্যুর অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোখের জলে কালামের বিদায়, শোকস্তব্ধ পুরো গ্রাম
চোখের জলে কালামের বিদায়, শোকস্তব্ধ পুরো গ্রাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
বগুড়ায় যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার
পঞ্চগড়ে অস্ত্র-গুলি উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্তন ক্যানসার নিয়ে চমকপ্রদ তথ্য দিলেন সৌদি চিকিৎসক
স্তন ক্যানসার নিয়ে চমকপ্রদ তথ্য দিলেন সৌদি চিকিৎসক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
মেহেরপুরে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তানিয়া আফরিনের ‘বাংলাদেশে গণমাধ্যম ও বিনোদন খাতে নারীর নেতৃত্ব’
তানিয়া আফরিনের ‘বাংলাদেশে গণমাধ্যম ও বিনোদন খাতে নারীর নেতৃত্ব’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট
মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!
লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট
ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার
মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার
দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার
চীনে বিশ্বের সর্বোচ্চ গতির ট্রেন, ঘণ্টায় ছুটবে ৪৫০ কিলোমিটার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা
অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু
প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর স্ত্রীকে ‘পুরুষ’ বলায় মামলা, ফ্রান্সে ১০ জনের বিচার শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

সম্পাদকীয়

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

র্কপোরটে র্কনার
র্কপোরটে র্কনার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম

প্যারাবন ধ্বংস, মামলা ২০ জনের বিরুদ্ধে
প্যারাবন ধ্বংস, মামলা ২০ জনের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়ম তদন্তে দুদক-স্বাস্থ্যের টিম
নিয়োগ পরীক্ষায় অনিয়ম তদন্তে দুদক-স্বাস্থ্যের টিম

দেশগ্রাম

হাসপাতালে অনিয়মের প্রতিবাদ ছাত্র-জনতার
হাসপাতালে অনিয়মের প্রতিবাদ ছাত্র-জনতার

দেশগ্রাম

চিকিৎসক সংকট, ব্যাহত স্বাস্থ্যসেবা
চিকিৎসক সংকট, ব্যাহত স্বাস্থ্যসেবা

দেশগ্রাম

পর্যাপ্ত পিঁয়াজ মজুত, তবু আমদানির চাপ
পর্যাপ্ত পিঁয়াজ মজুত, তবু আমদানির চাপ

শিল্প বাণিজ্য

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

যে ঘণ্টা হয়ে ওঠে মৃত্যুর ঘণ্টা
যে ঘণ্টা হয়ে ওঠে মৃত্যুর ঘণ্টা

শোবিজ