শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ মে, ২০২৩

কমিউনিটি ক্লিনিক বিশ্ব মডেল শেখ হাসিনা বিশ্বনেতা

অধ্যাপক ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী
প্রিন্ট ভার্সন
কমিউনিটি ক্লিনিক বিশ্ব মডেল শেখ হাসিনা বিশ্বনেতা

জাতিসংঘে ‘কমিউনিটিভিত্তিক প্রাথমিক স্বাস্থ্যব্যবস্থা : সার্বজনীন স্বাস্থ্য পরিষেবা অর্জনের লক্ষ্যে একটি অংশগ্রহণমূলক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক পদ্ধতি’ শিরোনামের ঐতিহাসিক রেজুলেশন সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়েছে এবং সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বে বাংলাদেশে কমিউনিটি ক্লিনিকভিত্তিক মডেল প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠায় দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার অসামান্য উদ্ভাবনী নেতৃত্বকে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি দিয়েছে।

দার্শনিক রাষ্ট্রনায়ক আমাকে কমিউনিটি ক্লিনিক ট্রাস্টি বোর্ডের সভাপতি করেছেন। রাষ্ট্রনায়কের একটি দর্শন বাস্তবায়নের দায়িত্ব তিনি আমার ওপর ন্যস্ত করেছেন তাঁর একজন কর্মী হিসেবে। আমিও তাঁর নির্দেশনা অনুযায়ী কমিউনিটি ক্লিনিকের নেতৃত্ব দিয়েছি। বিভিন্ন সময় সুবিধা-অসুবিধায় তাঁকে পাশে পেয়েছি। আমিই বোধহয় একমাত্র ভাগ্যবান ব্যক্তি যিনি দার্শনিক শেখ হাসিনার দর্শন বাস্তবায়ন করতে গিয়ে সম্পূর্ণ স্বাধীনতা পেয়েছি। কারণ, কোনো জিনিস না বুঝলে তাঁর পরবর্তী নির্দেশ পেতেও আমার অসুবিধা হয়নি। কাজে কোনো বাধা এলে সেটিও তিনি দেখেছেন। একজন দার্শনিক হিসেবে তাঁর দর্শনের ছাতা নিয়ে সব সময় তিনি কমিউনিটি ক্লিনিকের পাশে ছিলেন বলেই আজ এই স্বীকৃতি অর্জন সম্ভব হয়েছে। দার্শনিক শেখ হাসিনার এমন আরও অনেক অর্জন রয়েছে, যার মূল উদ্দেশ্য শুধুই দেশের এবং দেশের মানুষের উন্নয়ন।

সর্বযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন ছিল তৃণমূল পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেওয়া। বঙ্গবন্ধুই স্বাস্থ্যসেবাকে জনগণের দোরগোড়ায় অর্থাৎ সারা দেশে ছড়িয়ে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছিলেন। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে মাত্র তিন বছরেই তিনি প্রতিটি থানায় প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ‘থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স’। চালু করেছিলেন ১০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ষড়যন্ত্রকারীরা সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে। তারা শুধু বঙ্গবন্ধুকেই হত্যা করেনি, বঙ্গবন্ধুর আদর্শকেও হত্যা করেছিল। এরপর ১৯৮১ সালে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা দেশে ফিরে এসে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করলেন। তিনি কিন্তু একটি দর্শন নিয়েই দেশে এসেছিলেন। দেশে এসে তিনি দল সুসংগঠিত করলেন এবং ২১ বছর পর রাষ্ট্রক্ষমতায় এলেন। ক্ষমতায় এসেই বঙ্গবন্ধুর যে আদর্শ ভেঙেচুরে দেওয়া হয়েছিল সেই আদর্শকে তিনি শুধু জোড়া লাগালেন না, সেটিকে বুকে ধারণ করলেন এবং একে একে বঙ্গবন্ধুর অপূর্ণ স্বপ্ন বাস্তবায়নের কাজে নেমে পড়লেন।

১৯৯৬ সালের মাঝামাঝি আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করার পর পরই বঙ্গবন্ধুকন্যা পিতার স্বপ্ন ‘সবার জন্য স্বাস্থ্যসেবা’ বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেন। জন্ম দেন উদ্ভাবনী ধারণা কমিউনিটি ক্লিনিক। প্রতি ৬ হাজার গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর জন্য একটি করে মোট ১৪ হাজার ৪৯০টি কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মস্থান গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলার পাটগাতি ইউনিয়নের গিমাডাঙ্গা গ্রামে ২০০০ সালের ২৬ এপ্রিল তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কমিউনিটি ক্লিনিক উদ্বোধন করেন। এর মধ্য দিয়ে দেশে কমিউনিটি ক্লিনিকের যাত্রা শুরু হয়। ২০০১ সালের মধ্যেই ১০ হাজার ৭২৩টি অবকাঠামো নির্মাণ করা হয়। প্রায় ৮ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিকের কার্যক্রম চালু করা হয়।

প্রশ্ন ওঠে, কমিউনিটি ক্লিনিকের দার্শনিক ভিত্তি কী? কমিউনিটি ক্লিনিককে যদি সাদা চোখে দেখা হয় তাহলে যে কেউ বুঝতে পারবে যে এর মাধ্যমে দার্শনিক শেখ হাসিনা দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে চিকিৎসাসেবার আওতায় নিয়ে এলেন। যেখানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু সংবিধানেও বলে গিয়েছিলেন যে, কোনো একটি লোকও যেন চিকিৎসাসেবার বাইরে না থাকে। কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে শেখ হাসিনা সেটি বাস্তবায়ন করলেন।

উনি দেখলেন, যেভাবে বিশ্ব স্বাস্থ্যব্যবস্থার কাঠামো চলছে তার মাধ্যমে সবার জন্য দ্রুত সময়ের মধ্যে স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা প্রায় অসম্ভব। তাই তিনি এমন ব্যবস্থার কথা চিন্তা করলেন যেন ২৫ মিনিটের মধ্যে মানুষ চিকিৎসাসেবা পেতে পারে। পাশাপাশি চিকিৎসার সঙ্গে সঙ্গে কী কী খেলে তার নিউট্রেশন বাড়বে, হাঁটলে যে অনেক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে এবং প্রাথমিক অবস্থায় এলে যে তাদের সামান্য ওষুধেই ভালো করা যাবে এসব বিষয়ে অবগত করবে। আর যেটি তাদের সীমারেখার বাইরে সেটি তারা রেফার করবে। এই রেফারের সিস্টেমটা যেন সঠিক হয় সে জন্য উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রকে দায়িত্বশীল হতে হবে।

দার্শনিক শেখ হাসিনা কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে বাল্যবিয়েও রোধ করেছেন। কমিউনিটি ক্লিনিকে হেলথ ওয়ার্কার হিসেবে চাকরির ব্যবস্থা হওয়ার ফলে অনেক মেয়েই বাল্যবিয়ের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে এবং স্বাবলম্বী হয়েছে। ফলে দেখা গেছে স্কুলে যাওয়া শিক্ষার্থীদের সংখ্যাও বৃদ্ধি পেতে শুরু করল। দার্শনিক চাইলেই মাইক্রো ক্রেডিটের মাধ্যমে তাদের সাহায্য দিতে পারতেন, কিন্তু তিনি যেহেতু গ্রাম থেকে উঠে আসা মানুষ, সেহেতু তিনি বুঝতে পারেন যে গ্রামের একটা মেয়ের স্বামীর বাড়িতে কী পরিস্থিতি থাকে। তাই তিনি কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে তাদের শুধু আর্থিকভাবে নয়, সামাজিকভাবেও মর্যাদাসীন করেছেন। এর মাধ্যমে তিনি নারীর ক্ষমতায়নের একটা ভিত্তি স্থাপন করলেন। কমিউনিটি ক্লিনিক প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সারা বিশ্বে একটি দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করেছেন দার্শনিক শেখ হাসিনা। চিকিৎসাব্যবস্থার মাধ্যমে সমাজে তিনি শান্তি স্থাপনের যে নজির তিনি সৃষ্টি করেছেন তা পৃথিবীর কোথাও আছে বলে আমার জানা নেই। তাঁর এই মডেল বিশ্বের সব দেশেই প্রযোজ্য। যার জন্য ৭০টি দেশ রেজুলেশনের সঙ্গে কো-স্পন্সর হয়েছে। জাতিসংঘ এখন অন্যান্য দেশকেও এই মডেলের অনুকরণে কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপনে উৎসাহিত করছে।

জন্মনিবন্ধন, জন্মনিয়ন্ত্রণ, নারীদের প্রসবকালীন জটিলতা নিরসন, নবজাতকের পরিচর্যা, যত্ন ও লালন-পালনবিষয়ক বিভিন্ন শিক্ষা গ্রহণ ইত্যাদি স্বাস্থ্যসেবা কমিউনিটি ক্লিনিকের ফলে এখন অনেক সহজ হয়ে উঠেছে। কমিউনিটি ক্লিনিক স্থানীয়দের মধ্যে দায়িত্ববোধ, আন্তরিকতা, সহমর্মিতা সৃষ্টিতে অবদান রাখছে। স্থানীয়রা নিজেরাই কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপনের জন্য জায়গা দিচ্ছে, কমিউনিটি ক্লিনিক কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত হয়ে বিভিন্ন দায়-দায়িত্ব পালন করছে। এতে সমাজের মানুষের মধ্যে দায়িত্ববোধ ও সামাজিক বন্ধন সৃষ্টির প্রবণতা তৈরি হয়। কমিউনিটি ক্লিনিক ঘিরে সংশ্লিষ্ট এলাকায় দলমত নির্বিশেষে মানুষের মধ্যে ঐক্য ও সহযোগিতামূলক মনোভাব গড়ে ওঠে। ফলে সংশ্লিষ্ট এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা নিশ্চিত হয়।

এভাবেই কমিউনিটি ক্লিনিক গঠন করার মাধ্যমে গণতন্ত্রের ভিত্তি প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর আস্থা অর্জন করলেন এবং একে অপরের সঙ্গে মিলে কাজ করা যায় সেটা তিনি প্রমাণ করলেন। অর্থাৎ তাঁর একটি বাড়ি একটি খামার, বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা এসবকে দার্শনিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখতে হবে। এ কারণেই আমি বলব দার্শনিক শেখ হাসিনার দর্শন এখন দেশের সীমারেখার বাইরে। ইতোমধ্যে বেশ কিছু দেশ কমিউনিটি ক্লিনিকের মডেল অনুসরণ করছে, যা জাতিসংঘও জানে। তারপর জাতিসংঘ এটা রেজুলেশন আকারে বলে দিল। এখানেই অন্যদের সঙ্গে শেখ হাসিনার পার্থক্য। তিনি তাঁর দার্শনিক দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে একই সঙ্গে সার্বজনীন স্বাস্থ্যব্যবস্থা করলেন এবং সমাজে সাম্য স্থাপন করলেন এবং গরিব আর ধনীর যে পার্থক্য সেটিও কমে গেছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এখন স্মার্ট বাংলাদেশের ঘোষণা দিয়েছেন। স্মার্ট বাংলাদেশের ভিত্তি হতে পারে কমিউনিটি ক্লিনিক। আমরা কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোকে স্মার্ট করার উদ্যোগ নিয়েছি।

স্মার্ট কমিউনিটি ক্লিনিক মানেই স্মার্ট গ্রাম। আর স্মার্ট গ্রাম মানেই স্মার্ট বাংলাদেশ। কমিউনিটি ক্লিনিকের হাত ধরেই স্মার্ট বাংলাদেশ পূর্ণতা পাবে বলে আমার বিশ্বাস।

লেখক : সাবেক উপদেষ্টা, চেয়ারম্যান, বিএমআরসি

ইমেইল :[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’
নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’

এই মাত্র | কর্পোরেট কর্নার

এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা
এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন
শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু
মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ
জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৬৩.৬০, কমেছে ১৬ শতাংশ
কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৬৩.৬০, কমেছে ১৬ শতাংশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা