শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৩ জুন, ২০২৩ আপডেট:

একজন আত্মস্বীকৃত খুনি এবং মার্কিন ভিসানীতি

সৈয়দ বোরহান কবীর
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
একজন আত্মস্বীকৃত খুনি এবং মার্কিন ভিসানীতি

রাশেদ চৌধুরী। আত্মস্বীকৃত খুনি। বীভৎস হত্যাকারী। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যা করে কিছু ঘৃণ্য ব্যক্তি। ইতিহাসের এ জঘন্যতম হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যে ছিল দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক চক্রান্ত। আর এ নিকৃষ্টতম কাণ্ডটি যারা সরাসরি ঘটিয়েছিল তাদের মধ্যে অন্যতম রাশেদ চৌধুরী। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট নৃশংসতম হত্যাকাণ্ডের পর খুনি মোশতাক হত্যাকারীদের দায়মুক্তি দিয়েছিল। মোশতাকের অবৈধ সরকার জারি করেছিল ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ। সেনা অসন্তোষ এবং বিশৃঙ্খলার মুখে ’৭৫ -এর ৩ নভেম্বর ক্ষমতাচ্যুত হয় মোশতাক। ক্যু এবং পাল্টা ক্যু-এর ধারায় ৭ নভেম্বর ক্ষমতা দখল করেন জিয়াউর রহমান। জিয়া ছিলেন ১৫ আগস্ট ষড়যন্ত্রের অন্যতম কুশীলব। তাই ক্ষমতা দখল করে তিনি ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ বহাল রাখেন। হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সরাসরি জড়িতদের বিশেষ বিমানে বিদেশে পাঠিয়ে দেন। ক্ষমতায় থিতু হয়ে জিয়া খুনিদের কূটনৈতিক চাকরি দিয়ে পুরস্কৃত করেন। এটি ইতিহাসের আরেক ভয়াবহ অধ্যায়। জিয়ার মৃত্যুর পর ক্ষমতায় আসেন এরশাদ। তিনিও জাতির পিতার আত্মস্বীকৃত খুনিদের দুধে-ভাতে রাখেন। যারা কূটনৈতিক চাকরি করত তাদের পদোন্নতি দেওয়া হয়। এরশাদের পতনের পরও খুনিদের গায়ে আঁচড় লাগেনি। ’৯১-এ নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে দেশে প্রথমবারের মতো নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। বিএনপি জয়ী হয় সেই নির্বাচনে। ’৯১-এর সংসদে আওয়ামী লীগ-বিএনপি একমত হয়ে সংসদীয় গণতন্ত্র ব্যবস্থায় ফিরে যায়। কিন্তু ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ বাতিলে বিএনপি রাজি হয় না। ’৭৫-এর ঘাতকদের বিচারের পথ রুদ্ধই থেকে যায়। বেগম জিয়া খুনিদের আরেক দফা পদোন্নতি দেন। এ সময় খুনি রাশেদ চৌধুরীকে ব্রাজিলে বদলি করা হয়। ১৯৯৬-এর নির্বাচনে বিজয়ী হয় আওয়ামী লীগ। রাশেদ চৌধুরী এ সময় ব্রাজিল থেকে পালিয়ে আশ্রয় নেয় যুক্তরাষ্ট্রে। বিশ্বে গণতন্ত্রের সবচেয়ে বড় পাহারাদার। তাদের হাতেই যেন দায়িত্ব বিশ্ব মানবাধিকার রক্ষার। বিশ্বে কোনো দেশে গণতন্ত্রের ত্রুটি-বিচ্যুতি খুঁজে দেখে দেশটি। গণতন্ত্র মেরামত না করলে কানমলা দিয়ে দেয় অথবা কঠোর শিক্ষকের মতো ক্লাস থেকে বের করে দেয়। মানবাধিকারের একটু বিচ্যুতিও মার্কিন কর্তাদের নজর এড়ায় না। নানা স্যাংশন দিয়ে শাস্তি দেয়। মাঝেমধ্যে ভাবি, আহা। যুক্তরাষ্ট্র না থাকলে কী হতো বিশ্বের গণতন্ত্রের, কী হতো মানবাধিকারের। এরকম মানবাধিকার রক্ষকের দেশে ঢুকে পড়ল পৃথিবীর ইতিহাসের নিকৃষ্টতম খুনি। যে কি না নিজেই তার পৈশাচিকতার কথা বুক ফুলিয়ে বলে বেড়ায়। অনেকেই আহলাদে আটখানা হয়ে গেল। পালাবি কোথায়? যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য কী না পরিশ্রম করে। কত না ডলার ব্যয় করে। তাদের দেশে গেছে এরকম নৃশংসতম আত্মস্বীকৃত খুনি! ব্যাটার তো আর বাঁচার পথ নেই। আমরা নিশ্চিত হলাম রাশেদ চৌধুরীর আর রক্ষা নেই। অপেক্ষার প্রহর গুনতে থাকলাম, কখন খবর পাব তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। রাশেদকে গুয়ানতানামো বে কারাগারে পাঠানো হয়েছে নাকি অন্য কোথাও। কিন্তু কী আশ্চর্য আত্মস্বীকৃত খুনি রাশেদ চৌধুরী যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় পেল। বহাল তবিয়তে যুক্তরাষ্ট্রের এখানে-সেখানে অবাধে ঘুরে বেড়ায়। মার্কিন প্রেসিডেন্ট তখন বিল ক্লিনটন। যুক্তরাষ্ট্র সফরে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আত্মস্বীকৃত খুনিকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর অনুরোধ করেন। ক্লিনটন বিষয়টি দেখবেন বলে আশ্বস্ত করেন। ব্যস, ওই পর্যন্তই। আওয়ামী লীগ দেশ পরিচালনার দায়িত্বে এসে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ বাতিল করে। বঙ্গবন্ধু হত্যাকারীদের বিচারের কার্যক্রম শুরু হয়। বিশেষ ট্রাইব্যুনালে না করে শেখ হাসিনা প্রচলিত আইনে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার প্রক্রিয়া এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার সাহসী সিদ্ধান্ত নেন। চলে দীর্ঘ আইনি লড়াই। এ সময় কয়েকজন খুনিকে গ্রেফতার করা সম্ভব হয়। কিন্তু রশীদ, ডালিম, নূর চৌধুরীসহ কয়েকজন পলাতক। এদের মধ্যে মানবাধিকারের ঠিকাদার রাষ্ট্রের কোলে বসেছিল খুনি রাশেদ চৌধুরী। বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার প্রক্রিয়া চলে দীর্ঘদিন। অন্যদিকে চলে বিদেশে পলাতক আত্মস্বীকৃত খুনিদের দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি দাঁড় করানোর কূটনৈতিক উদ্যোগ। সে সময় আবুল হাসান চৌধুরী ছিলেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী। শেখ হাসিনার সঙ্গে তিনিও মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন। পরবর্তীতে একটি দৈনিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে আবুল হাসান চৌধুরী বলেন, ‘আমার মনে আছে ওভাল অফিসে প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বলেন, ‘তারা (অভিযুক্তরা) এ দেশে থাকুক তা আমি দেখতে চাই না।’ বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সিরাজুল হক ছিলেন আশাবাদী মানুষ। তিনি আমাকে বলেছিলেন, ‘প্রচলিত আইনে বিচার হলে বিদেশে এ নিয়ে প্রশ্ন উঠবে না। খুনিদের ফেরত আনা সহজ হবে।’ কিন্তু ২০০১ সালে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতা ছেড়ে দেওয়ার আগ পর্যন্ত রাশেদ চৌধুরী বহাল তবিয়তেই ছিল মার্কিন মুল্লুকে। ২০০১ সালের ১ অক্টোবরের নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত জোট ক্ষমতায় আসে। এ সময় বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা উচ্চ আদালতে বিচারাধীন। ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ হন আইনমন্ত্রী। তিনি তার নিজের লেখা গ্রন্থেই (কারাগারে কেমন ছিলাম, পৃষ্ঠা-১৪১) স্বীকার করেছেন, তার সরকার সর্বোচ্চ আদালতে এ বিচার প্রক্রিয়াকে আটকে দিয়েছিল। বিএনপি চেয়ারপারসন একদিকে এই জঘন্যতম হত্যাকাণ্ডের বিচারের পথ রুদ্ধ করেন, অন্যদিকে পলাতক খুনিদের চাকরিতে পুনর্বহাল করেন। এদিকে ‘মানবাধিকার’ রক্ষক যুক্তরাষ্ট্রও ২০০৪ সালে আত্মস্বীকৃত খুনিকে রাজনৈতিক আশ্রয় দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। ২০০৬ সালে দেয় নাগরিকত্ব। ২০০৯ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ দ্বিতীয়বারের মতো ক্ষমতায় আসে। দ্রুত বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার সম্পন্ন করার উদ্যোগ নেয় সরকার। বঙ্গবন্ধুর খুনিদের দণ্ড কার্যকর না হওয়ার দুঃখ নিয়েই ২০০২ সালের ২৮ অক্টোবর পরপারে চলে যান সিরাজুল হক। পিতার অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করার দায়িত্ব নেন আনিসুল হক। আপিল বিভাগের রায়ের পর পলাতক খুনিদের দেশে ফিরিয়ে আনার যুক্তি আরও দৃঢ় হয়। এ সময় রাশেদ চৌধুরীসহ খুনিদের ফিরিয়ে আনার জন্য সরকার কূটনৈতিক তৎপরতা জোরদার করে। যারা গ্রেফতার ছিল তাদের দণ্ড কার্যকর করা হয়। আমি আশা করেছিলাম দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্র অন্তত দ্রুত রাশেদ চৌধুরীকে ফেরত দেবে। কিন্তু বহুবার রাশেদ চৌধুরীকে ফেরত পাওয়ার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের কাছে লিখিত আবেদন করেছে বাংলাদেশ। হায় মানবাধিকার! এ ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র নির্বিকার। যুক্তরাষ্ট্র কোনো অভিবাসীকে নাগরিকত্ব দেয় ‘ইমিগ্রেশন অ্যান্ড ন্যাশনালিটি অ্যাক্ট’ অনুযায়ী। গত ২৪ মে থেকে বাংলাদেশে এ আইনটি নিয়ে বেশ মাতামাতি চলছে। এ আইনের আওতায় যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে নতুন ভিসানীতি ঘোষণা করেছে। কীভাবে একজন অভিবাসী মার্কিন নাগরিক হতে পারেন তার বিস্তারিত শর্ত আছে এ আইনে। একটি নির্দিষ্ট সময়ে যুক্তরাষ্ট্রে থাকলেই চলবে না, তাকে অন্তত ২০টি শর্ত পূরণ করতে হবে। এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হলো- কোনো ফৌজদারি অপরাধে দণ্ডিত ব্যক্তি (তা যে দেশেরই হোক না কেন), মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী, হত্যাকারী, নাগরিকত্ব পাওয়ার ক্ষেত্রে অযোগ্য বলে বিবেচিত হবেন। শুধু তাই নয়, কোনো অভিবাসী যদি এ ধরনের কোনো তথ্য গোপন করে নাগরিকত্ব পান তবুও ভবিষ্যতে যদি প্রমাণ হয় যে তিনি মিথ্যা তথ্য দিয়ে বা তথ্য গোপন করে নাগরিকত্ব পেয়েছেন তাহলে তার নাগরিকত্ব বাতিল করা হবে এবং যুক্তরাষ্ট্র থেকে তাকে বহিষ্কার করা হবে। সাফ কথা। আইনে এরকম নির্দেশনার মধ্যে কোনো তবে, যদি, কিন্তু নেই। মানবাধিকারে চ্যাম্পিয়ন দেশে তো এমনই আইন হওয়া চাই। কিন্তু রাশেদ চৌধুরীর বেলায় এ আইন কি প্রযোজ্য হয়েছে? না হয়নি। ২০১৮ এবং ২০২০ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দুবার চিঠি দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে। ট্রাম্প বিষয়টি অ্যাটর্নি অফিসকে দেখতে বলেন। কিন্তু জো বাইডেন প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর সবকিছু থমকে গেছে। এখন বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দফতরের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তারা বলে বিষয়টি তাদের না, অ্যাটর্নি অফিসের। আইনমন্ত্রী নিজে মার্কিন অ্যাটর্নি অফিসে যোগাযোগ করেছেন। সময় চেয়েছেন। কিন্তু গত দেড় বছরে মার্কিন অ্যাটর্নি অফিস এ নিয়ে টুঁ-শব্দটি পর্যন্ত করেনি। ব্যস, এভাবেই চলছে। বিশ্বের মোড়ল রাষ্ট্রই যখন একজন আত্মস্বীকৃত, সর্বোচ্চ আদালতে দণ্ডিতকে ফেরত দেয় না, তখন কানাডাও খুনি নূর চৌধুরীকে ফেরত পাঠায় না। কানাডার যুক্তি হলো- সে দেশে যেহেতু মৃত্যুদণ্ড নিষিদ্ধ তাই মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে তারা ফেরত দেবে না। রশীদ, ডালিমসহ অন্য পলাতক খুনিদেরও বিভিন্ন দেশ রাখছে, কারণ যুক্তরাষ্ট্র খুনিকে আশ্রয় দিয়েছে। পাঠক একবার চোখ বন্ধ করে ভাবুন তো, যুক্তরাষ্ট্রের একজন প্রেসিডেন্টকে খুন করে কোনো ব্যক্তি বাংলাদেশে আশ্রয় নিল, তাকে কতক্ষণ বাংলাদেশ রাখতে পারত? তাকে বাংলাদেশ নাগরিকত্ব দিলে কী কেলেঙ্কারি হতো? কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র সব পারে। তারা যা করবে সেটিই সঠিক। তারা যা বলবে এ বিশ্বে সেটিই আইন।

এখন যখন মার্কিন ভিসানীতি নিয়ে বাংলাদেশের রাজনীতিবিদদের উচ্ছ্বাসের বন্যা, তখন খুনি রাশেদ চৌধুরীর ঘটনাটি আমার মনে পড়ল। এ কারণেই দীর্ঘ ইতিহাস এক ঝলক স্মরণ করলাম। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিঙ্কেনের ঘোষণার পর প্রধান দুই দলের নেতারা এটি তাদের ‘বিজয়’ বলে চিৎকার, চেঁচামেচি করছেন। আওয়ামী লীগের নেতা ওবায়দুল কাদের আবিষ্কার করেছেন ‘ফখরুলের ঘুম হারাম হয়েছে।’ মির্জা ফখরুলও কম যান না। তিনি গবেষণা করে পেয়েছেন ‘আওয়ামী লীগের সুর নরম হয়ে গেছে।’ নতুন ভিসানীতি ঘোষণার পরপরই আওয়ামী লীগ, বিএনপি এবং জাতীয় পার্টির নেতারা মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বাসায় গিয়ে ধন্য হয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্র যা চেয়েছিল তা ২৪ ঘণ্টারও কম সময়ে অর্জন করেছে। যুক্তরাষ্ট্র চেয়েছিল রাজনৈতিক দলগুলোর একনিষ্ঠ আনুগত্য। বাংলাদেশের রাজনীতিতে নিরঙ্কুশ কর্তৃত্ব। বাংলাদেশের রাজনীতির ওপর প্রভুত্ব। এক ভিসানীতি নিয়ে রাজনীতিতে যে মাতম শুরু হয়েছে তাতে মনে হতেই পারে বাংলাদেশের ১৭ কোটি মানুষ বোধহয় যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার জন্য পাগল হয়ে আছে। মার্কিন ভিসা না পেলে বাংলাদেশে যেন লঙ্কাকাণ্ড ঘটে যাবে। মার্কিন রাষ্ট্রদূতও অভয় দিচ্ছেন। গত মঙ্গলবার এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেছেন, ‘যারা সুষ্ঠু নির্বাচনের পক্ষে তাদের জন্য ভিসানীতি উদ্বেগের নয়।’ মার্কিন রাষ্ট্রদূতের কাছে খুব জানতে ইচ্ছা করে যে, রিকশাচালক দিনমান রোদে পুড়ে রিকশা চালান, তিনি তো সুষ্ঠু ভোট চান। ওই রিকশাচালক কি মার্কিন ভিসা পাবেন? কিংবা গ্রামের তরুণ মেধাবী অনেক কষ্টে লেখাপড়া করছে অথবা গ্রামের খেতমজুর কিংবা ড. ইউনূসের ঋণে নিঃস্ব হওয়া বিধবা নারী? তারা তো সুষ্ঠু ভোটের পক্ষে। তারা কি মার্কিন ভিসা পাবে? এমনিতেই যুক্তরাষ্ট্রের জন্য যারা ভিসা আবেদন করেন তাদের অনেকেই প্রত্যাখ্যাত হন। যাদের যুক্তরাষ্ট্র নানা কারণে ভিসা দেয় না তাদের নামের তালিকা কি ফলাও করে প্রকাশ করে? কিন্তু এক্ষেত্রে করা হবে। তাদের প্রকাশ্যে অপমানিত করা এ ভিসানীতির একটি অন্যতম উদ্দেশ্য। যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টের ওয়েবসাইটে কোন দেশে বছরে কতজনকে ভিসা (নন-ইমিগ্র্যান্ট) দেওয়া হয় তার সংখ্যা পাওয়া যায়। ওই তালিকায় দেখা যায়- ২০১৩ সালে ২৮ হাজার ৮০ জন বাংলাদেশের নাগরিককে যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দিয়েছিল। ২০১৪ সালে সর্বোচ্চ ৩৫ হাজার ২৫ জনকে ভিসা দেওয়া হয়। গত বছর বাংলাদেশ থেকে মার্কিন ভিসা পেয়েছেন ২৯ হাজার ২০২ জন। গত ১০ বছরে আনুমানিক প্রায় ২ লাখ বাংলাদেশি মার্কিন ভিসা পেয়েছেন। প্রায় সমান সংখ্যক আবেদনকারী প্রত্যাখ্যাত হয়েছেন। অর্থাৎ ভিসা নীতিমালা সাধারণ নাগরিকদের কোনো মাথাব্যথার বিষয় নয়। রাষ্ট্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রে যারা গুরুত্বপূর্ণ, হোমরাচোমরা তাদের জন্য এ ভিসানীতি অস্থিরতা তৈরি করেছে। প্রশাসনের যে বড় কর্তা যুক্তরাষ্ট্রে সন্তানদের পড়ান, সেখানে স্ত্রী থাকেন। কর্তা ঢাকায় এক ব্যাচেলর জীবনযাপন করেন। সব টাকা সেখানে পাঠিয়ে ‘সততা’র চাদরে নিজেদের ঢেকে রাখেন। এ ভিসানীতি তাদের উতালা করেছে। যেসব রাজনীতিবিদ কানাডায় সেকেন্ড হোম বানিয়ে, বেগমপাড়ায় রাজবাড়ী বানিয়েছেন। সন্তান-স্ত্রীকে সেখানে রেখেছেন। দেশের কিছু একটা হলেই উড়াল দেবেন। মার্কিন ভিসানীতি তাদের কপালে চিন্তার ভাঁজ ফেলেছে। যে ব্যবসায়ী হাওয়া ভবনের ঘনিষ্ঠ ছিলেন, এখন আওয়ামী লীগের চেয়েও বড় আওয়ামী লীগ হয়েছেন। ব্যাংক ফোকলা বানিয়ে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডায় টাকা পাচার করে নব্য মুজিব সৈনিক হয়েছেন; মার্কিন ভিসানীতি তার জন্য দম বন্ধ করার মতো খবর। যুক্তরাষ্ট্র জেনে-বুঝেই এ ভিসানীতি করেছে। গণতন্ত্র, ভোট, মানবাধিকার দেশের আপামর জনগণ নষ্ট করে না। এসব ধ্বংস করে মুষ্টিমেয় কিছু মতলববাজ, লুটেরা, সুবিধাবাদী। এরা সব দলে আছে। সব সরকারের সময়েই প্রশাসনে এরা খবরদারি করে। এরাই নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করে, গণতন্ত্রকে দুর্বল করে। মার্কিন ভিসানীতি এদের লক্ষ্য করেই করা হয়েছে। এ কারণে এ ভিসানীতি ধন্যবাদ পেতেই পারে। এরা যদি গণতন্ত্র, নির্বাচন নিয়ে জল ঘোলা না করে তাহলে গণতন্ত্রপ্রিয় মানুষের এ দেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন না হওয়ার কোনো কারণ নেই। কিন্তু সমস্যা তো অন্য জায়গায়। প্রায় সব ক্ষেত্রেই দেখা যায় মার্কিন নীতি এবং আইন অনেকটা জলের মতো। মার্কিন প্রশাসন একে যখন যে পাত্রে রাখে সেই আকার ধারণ করে। যেমন ভিসানীতি যে আইনের দ্বারা ঘোষণা করা হয়েছে সেই আইন অনুযায়ী খুনি রাশেদ চৌধুরীর নাগরিকত্ব পাওয়ার কথা নয়। অথচ ঘৃণ্য ঘাতক বহাল তবিয়তেই যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করছে। ইমিগ্রেশন অ্যাক্ট অনুযায়ী দুর্নীতির মামলায় দণ্ডিত একজন সাবেক প্রধান বিচারপতিকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ডিপোর্ট করার কথা। তিনি তো বেশ আছেন। একজন সামরিক কর্মকর্তা, তিনি র‌্যাবে থাকার সময় ‘ক্রসফায়ারের’ জন্য আলোচিত ছিলেন। এক-এগারোর সময় দাপিয়ে বেড়িয়েছেন, তিনি যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন কোন নীতিমালায়? নিঃশর্ত মার্কিন অনুগতদের জন্য এ বিশ্বে সাতখুন মাফ। অনুগত হয়ে হামিদ কারজাইয়ের সীমাহীন দুর্নীতি কোনো অপরাধ নয়। কিন্তু মার্কিন বশ্যতা স্বীকার না করায় চিলির আলেন্দেকে প্রাণ দিতে হয়। তাই প্রশ্ন, এ আইন ও নীতি কি বাংলাদেশে সমভাবে সবার জন্য প্রয়োগ হবে? মার্কিন নাগরিকত্ব নিয়ে বাংলাদেশে যারা সুশীল সেজে বসে আছেন, যারা এক-এগারোর মতো আবার একটি পরিস্থিতি তৈরি করতে চান, বিরাজনীতিকরণ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে দেশে দীর্ঘস্থায়ী একটি অগণতান্ত্রিক সরকার কায়েম করতে চান- এরা গণতন্ত্রের শত্রু, সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রধান বাধা। তারা কি এ নীতির আওতায় আসবেন? সুষ্ঠু নির্বাচনের পক্ষে-বিপক্ষে কারা তা কে নির্ধারণ করবে? এ দেশে অনুগত মার্কিন ভৃত্যগণ? এসব প্রশ্নের কারণ হলো- অতীত অভিজ্ঞতা। স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্র তাদের স্বার্থে পক্ষপাতপূর্ণভাবে আইন ও নীতিমালা প্রয়োগ করেছে, তার প্রমাণ পাওয়া যায় তাদেরই অবমুক্ত করা দলিলে। এসব দলিল পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, পিএল ৪৮০ এর ১০৩ (ঘ) (৩) ধারা প্রয়োগ করে বাংলাদেশে ৭৪-এ গম পাঠায়নি যুক্তরাষ্ট্র। কিউবায় চটের বস্তা রপ্তানি করা হয়েছে অভিযোগে সে সময় পিএল ৪৮০ এর ওই ধারা প্রয়োগ করা হয়েছিল। অবমুক্ত দলিলে পাওয়া যায় হেনরি কিসিঞ্জার এবং তৎকালীন অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি অব স্টেট টম অ্যাডামের কথোপকথন। যাতে বাংলাদেশ এবং ইন্দোনেশিয়া উভয়েই কিউবায় পণ্য রপ্তানি করলেও কিসিঞ্জার ইন্দোনেশিয়াকে বাদ দিয়ে বাংলাদেশে ৭৩ হাজার টন গম পাঠানো বন্ধ করেন।

মার্কিন অবমুক্ত দলিলে পাওয়া যায় ’৭৫-এর খুনিরা ১৯৭৩ থেকেই মার্কিন দূতাবাসে যোগাযোগ করেছিল। ১৯৭৩ সালের ১১ জুলাই মেজর রশীদ মার্কিন দূতাবাসে গিয়ে জিয়াউর রহমানের পক্ষ থেকে সমরাস্ত্র কেনার ব্যাপারে কথা বলে। মার্কিন দূতাবাসের তৎকালীন কর্মকর্তা নিউবেরির নিশ্চয়ই জানার কথা, একজন মধ্যস্তরের সেনা কর্মকর্তা এভাবে অস্ত্র কেনার প্রস্তাব নিয়ে আসতে পারে না। ১৯৭৪ সালে খুনি ফারুক বাংলাদেশে সামরিক অভ্যুত্থান ঘটানোর পরিকল্পনার কথা মার্কিন দূতাবাসকে আনুষ্ঠানিকভাবে জানায়। তৎকালীন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ডেভিস ইউজিন বোস্টার ওয়াশিংটনে ২১৫৮ নম্বর তারবার্তার মাধ্যমে এ তথ্য জানান। মার্কিন দলিলেই প্রকাশ করা হয়েছে ১৫ আগস্টের ট্র্যাজেডির আগে খুনি ফারুক একাধিকবার মার্কিন দূতাবাসে গেছে। অথচ মার্কিন ঘোষিত নীতি হলো- তারা কোনো রাষ্ট্রে অবৈধ পন্থায় ক্ষমতা দখল এবং সামরিক অভ্যুত্থান সমর্থন করে না। কিন্তু ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট একজন নির্বাচিত রাষ্ট্রপতিকে উৎখাত, তাঁকে সপরিবারে হত্যায় যুক্তরাষ্ট্রের নীরব সম্মতি ছিল। শুধু বাংলাদেশ কেন, বহু রাষ্ট্রে যুক্তরাষ্ট্র নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে তাদের পছন্দের পুতুল সরকারকে ক্ষমতায় বসিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র মানবাধিকার ইস্যুতে র‌্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। অথচ বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনার প্রতিবাদ করেনি। ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ বাতিল চায়নি। খুনিদের নাগরিকত্ব দিয়েছে। একটু গভীরভাবে বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়- একটি দেশ নিয়ে যখন যুক্তরাষ্ট্র অতিরিক্ত আগ্রহী হয়, যখন একটি দেশ নিয়ে নীতিমালা করে, সে দেশে তখনই বড় বিপর্যয় হয়। ক্ষমতা বদল হয়। মার্কিন সমর্থনপুষ্ট সরকারকে ক্ষমতায় বসানোর চেষ্টা হয়। অবশ্য যেসব দেশে দৃঢ়ভাবে তাদের আত্মমর্যাদা নিয়ে দাঁড়ায়, যে দেশের নেতারা জনগণকে এ ব্যাপারে সজাগ এবং ঐক্যবদ্ধ করতে পারেন, তারা মার্কিন ইচ্ছার বিপরীতে অবস্থান নিতে পারেন। যেমন ছিল মাহাথিরের মালয়েশিয়া, এখন যেমন তুরস্ক। যুক্তরাষ্ট্র তুরস্কের নির্বাচনে এরদোগানকে হারাতে সব চেষ্টাই করেছিল। কিন্তু রিসেপ তাইয়েপ এরদোগানের দৃঢ় নেতৃত্ব এবং জনপ্রিয়তা তা প্রতিরোধ করেছে। মার্কিন অভিপ্রায়ের কথা আরেক দৃঢ়চেতা নেতা শেখ হাসিনা ভালো করেই জানেন। এ জন্যই তিনি যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে কঠোর উচ্চারণ করেছিলেন। কিন্তু ভিসানীতির পর আওয়ামী লীগের কিছু নেতার আত্মতুষ্টি আনন্দ আমাকে বিচলিত করেছে। আওয়ামী লীগের অতি মার্কিন ভক্তরা কি তা ’৭৫-এ বাংলাদেশ দেখেছে। শঙ্কা হয় বাংলাদেশ কি তাহলে আরেকটি আগস্ট ট্র্যাজেডির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে?

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৫৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত
কুমিল্লায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী পালিত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

মা
মা

সাহিত্য

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে