শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৫ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

রাশিয়ার ভয়ংকর ওয়াগনার বাহিনীর কথা

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
রাশিয়ার ভয়ংকর ওয়াগনার বাহিনীর কথা

ইংল্যান্ডের লেখক, নাট্যকার, সংসদ সদস্য ও লবিস্ট জন লিলি (১৫৫৩-১৬০৬) বলেছিলেন, যুদ্ধ ও ভালোবাসার ক্ষেত্রে কোনো কিছুই দোষের নয়। হয়তো এমন ধারণা থেকেই ২০১৪ সালে রাশিয়ায় মাত্র ২৫০ সদস্য নিয়ে ওয়াগনার গ্রুপ নামে আধা-সামরিক বাহিনীর আদলে একটি বেসরকারি সৈন্য দলের গোড়াপত্তন ঘটে। এ সৈন্য দলের নেতৃত্বে ছিলেন ইয়েভগেনি প্রিগোজিন। একসময় কিছু স্বেচ্ছাসেবক এবং চাকরিচ্যুত ও অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ এবং সেনা সদস্য নিয়ে এ সৈন্য দল গড়ে ওঠে। পরবর্তীতে কিছু সেনা অফিসারও যুক্ত হন তাদের সঙ্গে। ক্রমান্বয়ে বাড়তে বাড়তে বর্তমানে তাদের সদস্য সংখ্যা ৫০ হাজার ছাড়িয়েছে বলে ধারণা করা হয়। আরও ধারণা করা হয়, মূলত সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের ব্যাপক সংখ্যাগরিষ্ঠতা রয়েছে এ বাহিনীতে। প্রায় এক দশকের পথ চলায় তারা রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সহযোগিতা ও সমর্থন লাভ করছেন। প্রাপ্ত তথ্যমতে, এ দলের প্রতিষ্ঠাতা ইয়েভগেনি প্রিগোজিন মূলত একজন দাগি আসামি ছিলেন। ১৮ বছর বয়সে চুরির দায়ে তাকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে বিতাড়িত হতে হয়। দুই বছর পর ১৯৮১ সালে কিশোর গ্যাং নিয়ে ডাকাতি ও ধোঁকাবাজির দায়ে তার ১২ বছরের জেল হয়। ৯ বছরের কারাজীবন শেষে তিনি ক্ষমা পান এবং জেল থেকে মুক্ত হয়ে একটি রেস্টুরেন্ট ব্যবসা শুরু করেন। নদীপাড়ের এ রেস্টুরেন্টেই তার পরিচয় হয় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গে। পুতিনের সুবাদে তার রেস্টুরেন্টে আগমন ঘটে দেশ-বিদেশের বহু নেতা-নেত্রী ও বিভিন্ন অঙ্গনের তারকাদের। এক পর্যায়ে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে খাবার সরবরাহ করে তিনি ‘পুতিনের শেফ’ নামেও পরিচিতি পান। পাশাপাশি ডিপার্টমেন্টাল স্টোর চেইন, ক্যাসিনো, ঠিকাদারি, শিল্পপ্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন ব্যবসা-বাণিজ্যে দ্রুতই ভাগ্য খুলে যায় প্রিগোজিনের।

নানাবিধ ব্যবসা-বাণিজ্যের মাঝেও ইয়েভগেনি প্রিগোজিনের নজর ছিল তার গড়া ওয়াগনার গ্রুপের ওপর। সরকারি সেনা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ও অন্যান্য সরকারি সামরিক প্রশিক্ষণ সরঞ্জামের সহায়তা নিয়ে তিনি ক্রমেই প্রশিক্ষিত করে তোলেন তার বাহিনীকে। এরপর সরকারি পরিকল্পনা বিশেষত পুতিনের আগ্রহে তার সেনারা ভাড়াটিয়া বাহিনী হিসেবে বিভিন্ন গৃহযুদ্ধে অংশ নেয়। এই গ্রুপের মাধ্যমেই রাশিয়ার গোয়েন্দারা ভেনেজুয়েলা, মোজাম্বিক, মাদাগাস্কা, সুদান, ইউক্রেন, চেচনিয়া, বেলারুশ ও স্বয়ং রাশিয়ার জাতীয় এবং স্থানীয় সরকার নির্বাচন এমনকি আমেরিকার নির্বাচনেও বিতর্কিত ভূমিকা রাখে। এ ছাড়াও বুরকিনা ফাসো, চাদ, মালে, মালদোভা, সার্বিয়াসহ আরও কিছু দেশে সরকারবিরোধী আন্দোলন, সেনা বিদ্রোহ ও বিরোধী দল দমনে ওয়াগনার গ্রুপ প্রকাশ্যে বা গোপনে ভূমিকা রাখে। আর এভাবেই পুতিনের ঘনিষ্ঠ ও বিশ্বস্ত হয়ে ওঠে ভয়ংকর ওয়াগনার গ্রুপ।

২০১৪ সালে ওয়াগনার বাহিনীর নাম ব্যাপকভাবে প্রকাশ্যে আসে ইউক্রেনকে কেন্দ্র করে। এই সময় পূর্ব ইউক্রেনে বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন উসকে দিতে রাশিয়ার পৃষ্ঠপোষকতায় ওয়াগনার সৈন্যরা ব্যাপক ভূমিকা রাখে এবং ইউক্রেনের তৎকালীন পেট্রো পরশিন সরকারকে ব্যাপক চাপের মধ্যে রাখে। রাশিয়া ইউক্রেনের ক্রিমিয়া আক্রমণের সময়ও ওয়াগনার বাহিনীকে কাজে লাগায়। সাম্প্রতিক ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের সময় সামগ্রিকভাবে ওয়াগনার বাহিনীকে অতিমাত্রায় তৎপর দেখা যায়। রাশিয়ায় বেসরকারি কোনো সৈন্যবাহিনী গড়ে তোলা আইনত নিষিদ্ধ। তবে ২০২২ সালে একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানি হিসেবে ওয়াগনার গ্রুপ সরকারি নিবন্ধন লাভ করে। এরপর থেকে ইউক্রেনে গুরুত্বপূর্ণ শহর বাখমুত দখলে ঝাঁপিয়ে পড়ে ওয়াগনার বাহিনী। রাশিয়ার সৈন্যদের বরাতে বিবিসি জানায়, রাশিয়ার পরিকল্পনায় খোলা প্রান্তরে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যুদ্ধ করে ওয়াগনার বাহিনী এবং এই যুদ্ধে বহু ওয়াগনার সৈন্য প্রাণ হারায়। অথচ প্রথমদিকে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এই যুদ্ধে ওয়াগনার বাহিনীর অংশগ্রহণের বিষয়টি অস্বীকার করে। যার ফলে রাশিয়ার সেনা কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে ব্যাপক সমালোচনা করেন ওয়াগনার প্রধান ইয়েভগেনি প্রিগোজিন। বাখমুত শহরে দখল বজায় রাখার সময় ওয়াগনার কমান্ডার রাশিয়ার সামরিক কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে বলেন যে, ওয়াগনার সেনারা জীবন-মরণ লড়াই করলেও তাদের প্রতিশ্রুত ও প্রাপ্য সামরিক সরঞ্জাম বিশেষত আত্মরক্ষা ও যুদ্ধের জন্য অত্যাবশ্যকীয় গোলাবারুদ সরবরাহ করা হচ্ছে না। এ অভিযোগ তুলে তিনি বাখমুত শহর থেকে তার সেনাদের প্রত্যাহারের ঘোষণা দেন।

যে কোনো বৈধ সামরিক বাহিনী বা আধা-সামরিক বাহিনীকে একটি নির্দিষ্ট পোশাক বা ইউনিফর্ম পরতে হয় এবং দেশের প্রচলিত আইন ও সামরিক আইন মেনে চলতে হয়। আন্তর্জাতিক আইন বিশেষত জেনেভা কনভেনশন মেনে চলাও প্রচলিত সামরিক বা আধা-সামরিক বাহিনীর জন্য আবশ্যক। তবে ভাড়াটিয়া বাহিনী এসবের ধার ধারে না। ফলে সরকার বা কোনো স্বার্থান্বেষী মহল তাদের দিয়ে অপকর্ম করালেও সেই দায় কাঁধে নেয় না এসব সরকার বা মহল। এভাবে নিজের স্বার্থ উদ্ধার করেও তারা দেশ ও বিশ্ববাসীর চোখে ধুলো দেয়। ওয়াগনার সৈন্যদের মাঝে আদতে ভাড়াটিয়া বাহিনীর সব মন্দ দিক বিরাজমান ছিল। এক পর্যায়ে তাদের বাড়াবাড়ি রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগুর তথা পুতিনের কপালে চিন্তার ভাঁজ ফেলে। তারই রাশ টেনে ধরতে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা বিভাগ ওয়াগনার বাহিনীকে দেশের সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে আনার পদক্ষেপ নেন, যা মানতে রাজি ছিলেন না ওয়াগনার ও তার বাহিনী। এখানেই তিক্ততার পারদ ওপরে উঠে যায়। এর মধ্যে ২৩ জুন ২০২৩ তারিখে ইয়েভগেনি প্রিগোজিন অভিযোগ করেন, রাশিয়ার প্রতিরক্ষা বিভাগ ইউক্রেনে অবস্থান করা তার বাহিনীর ওপর আক্রমণ করেছে। এর পরদিন এই বাহিনী রাশিয়ার দক্ষিণাঞ্চলের ‘রস্তভ অন ডন’ শহর দখল করে এবং রাশিয়ান সেনাবাহিনীকে শায়েস্তা করতে মস্কোর দিকে যাত্রা করে। পথিমধ্যে অনেক নাটকীয়তার পর পুতিনের বিশ্বস্ত বলে পরিচিত বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার গ্রিগোরিভিচ লুকাশেঙ্কোর মধ্যস্থতায় ওয়াগনার বাহিনী থেমে যায়। পরবর্তীতে আলোচনার ভিত্তিতে ওয়াগনার প্রধান ইয়েভগেনি প্রিগোজিনকে সসম্মানে বেলারুশে রাজনৈতিক আশ্রয়ের প্রস্তাব দেওয়া হয় এবং তার অনুগত বাহিনীর সদস্যদেরও পুতিন বেলারুশে গমন অথবা রাশিয়ার নিয়মিত বাহিনীতে যোগ দেওয়ার পথ খুলে দেন। আর এভাবে এক নাটকীয় সংকটের আপাতত সমাধান হয়।

বাইবেলসহ বহু ধর্মীয় গ্রন্থে এবং পৃথিবীর ইতিহাসে ভাড়াটিয়া বাহিনীর বহু কাহিনি লিপিবদ্ধ আছে। আজ থেকে ২৪৮৩ বছর আগে অর্থাৎ ৪৬০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে তৎকালীন গ্রিক ও কারথেইজ (বর্তমান তিউনিসিয়া) সৈন্যদের মধ্যে ভূমধ্যসাগরের সিসিলি দ্বীপ নিয়ে যুদ্ধ হয়। এই কারথেইজ সেনাদের মধ্যে তৎকালীন স্পেনসহ অন্যান্য দেশের ভাড়াটিয়া সৈন্য অন্তর্ভুক্ত ছিল। ২৩৫৭ বছর আগে অর্থাৎ ৩৩৪ খ্রিস্টপূর্বাব্দে আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট যখন এশিয়া অভিযানে আসে, তখন তার বহরে নিজ রাজ্য মেসিডোনিয়ার (গ্রিক) সৈন্য ছাড়াও ৫ হাজার ভাড়াটিয়া সৈন্য ছিল। একই ধারাবাহিকতায় বর্তমানেও বিভিন্ন দেশে ভাড়াটিয়া বাহিনী রয়েছে, তবে তাদের ধরন, কর্মপরিধি ও আইনগত ভিত্তির মধ্যে অনেক ক্ষেত্রে মিল, আবার বহু ক্ষেত্রে অমিল দেখা যায়। ২০০৭ সালে আমেরিকার ভাড়াটিয়া বাহিনী ‘ব্ল্যাক ওয়াটার’ ইরাকে মার্কিন অভিযান চলাকালে বাগদাদের নিসুর স্কয়ার গণহত্যার জন্য ব্যাপকভাবে কুখ্যাতি লাভ করে। এ সময় ‘ব্ল্যাক ওয়াটার’ বাহিনীর একটি দল ১৭ ইরাকি বেসামরিক নাগরিককে হত্যা করে এবং ২০ জনকে আহত করে। খোদ রাশিয়াতে ওয়াগনার গ্রুপ ছাড়াও আরও কিছু ভাড়াটিয়া বাহিনী রয়েছে, যার একটির মালিক সেদেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগু স্বয়ং।

ওয়াগনার বাহিনীর সাম্প্রতিক ভীমরতি বা বিদ্রোহের আলোকে দেশে দেশে থাকা ভাড়াটিয়া বাহিনী নিয়ে নতুন করে ভাবতে হবে নীতিনির্ধারকদের। ভাড়াটিয়া বাহিনী যে ‘দুধকলা দিয়ে পোষা সাপ’, এ যেন নতুন করে দেখিয়ে দিল ওয়াগনার বাহিনী। চাহিদামতো নিজেদের সুযোগ-সুবিধা না পাওয়ায় এই বাহিনী মস্কোর বিরুদ্ধেই রুখে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে। ভাড়াটিয়া বাহিনীর আদলে বর্তমানে কোনো কোনো দেশে বিশেষায়িত বাহিনী বা পেটুয়া বাহিনীর দাপটও লক্ষণীয়। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, ইরাকের প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেন গড়ে তুলেছিলেন স্পেশাল রিপাবলিকান গার্ড, যাদের বেতন ও ভাতা অন্যান্য বাহিনীর চেয়ে বেশি ছিল। তার বিরুদ্ধে যে কোনো সেনা বিদ্রোহ ঠেকানো ও বিরোধী দলের টুঁটি চেপে ধরাই ছিল ভাড়াটিয়া বাহিনীর আদলে গড়া এই বাহিনীর মূল কাজ। তবে শেষ বিচারে সাদ্দামকে রক্ষা করতে পারেনি এই বাহিনী। সুদানে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে গৃহযুদ্ধরত আধা-সামরিক বাহিনী ‘র‌্যাপিড সাপোর্ট ফোর্স’ও একসময় সরকার সৃষ্ট পেটুয়া বাহিনী ছিল। তারা ৯ জুন ২০১৯ তারিখে এক দিনেই সরকারবিরোধী শতাধিক নাগরিককে হত্যা করে ও সহস্রাধিক নাগরিককে আহত বা গুম করে। আজ তারাই সেনাবাহিনী তথা সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই করছে। লিবিয়ায় ছিল স্বৈরশাসক গাদ্দাফির একান্ত অনুগত বাহিনী খামিজ ব্রিগেড। গাদ্দাফির ছোট ছেলে খামেজ গাদ্দাফি ছিলেন এই বাহিনীর প্রধান। বিশেষ সরকারি সুবিধা পাওয়া এই বাহিনীর আচরণও ছিল ভাড়াটিয়া বাহিনীর মতো। কিন্তু গাদ্দাফির পতন ঠেকাতে পারেনি এ বাহিনী। তাই গণতান্ত্রিক দেশে মানবাধিকার সমুন্নত রেখে অপরাধ রোধ ও দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সামরিক ও আধা-সামরিক বাহিনী পরিচালিত হবে, এটাই কাম্য। মনে রাখতে হবে ১৯০৭ সালের ১৮ অক্টোবর প্রণীত হেগ কনভেনশনের (হেগ চুক্তি) ৪ নম্বর ধারা, ১৯৪৫ সালের জাতিসংঘ চুক্তির ২ নম্বর ধারা এবং ১৯৪৯ সালের জেনেভা চুক্তির ৩ নম্বর ধারাসহ বহু আন্তর্জাতিক চুক্তি, আইন ও সমঝোতায় ভাড়াটিয়া বাহিনী নিষিদ্ধ রয়েছে। নানা রকম ছলচাতুরী করে স্বৈরশাসকদের গড়া ভাড়াটিয়া বাহিনীর তাণ্ডব এবং ভাড়াটিয়া বাহিনীর আদলে গড়া পেটুয়া বাহিনীর আস্ফালন ও নীরব সন্ত্রাস বন্ধের এখনই সময়।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’
ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’

মাঠে ময়দানে

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি
সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসকের মৃত্যু
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসকের মৃত্যু

খবর

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

‘শত্রুরা খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করছে’
‘শত্রুরা খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করছে’

পূর্ব-পশ্চিম

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা