শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে টাকা-রুপির ব্যবহার

সৈয়দ আশরাফ আলী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যে টাকা-রুপির ব্যবহার

রুপি-টাকার মাধ্যমে লেনদেন পরিচালনা করে ভারত-বাংলাদেশ বাণিজ্য সম্প্রসারণের সম্ভাবনা সম্পর্কে বিভিন্নজন বিস্তর মূল্যবান বক্তব্য দিয়েছেন। অনেকেই আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন, এ ব্যবস্থার আওতায় ভারত থেকে পণ্যসামগ্রী সস্তায় আমদানি করা যাবে। বেশির ভাগ সুধীজন এ ব্যবস্থাকে বাংলাদেশের ফরেন এক্সচেঞ্জ রিজার্ভের ওপর চাপ কমানোর হাতিয়ার হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। অল্পসংখ্যক বিজ্ঞজন অভিমত রেখেছেন, এ ব্যবস্থায় ডলারের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে আনা সম্ভব হবে। বাস্তবতার নিরিখে এসব চিন্তা-ভাবনা বিশ্লেষণ করার উদ্দেশ্যেই এ লেখার আয়োজন।

১। ফরেন এক্সচেঞ্জের ওপর রিজার্ভের চাপ : ভারত থেকে বাংলাদেশে ২০২২-২৩ অর্থবছরে আমদানি করা পণ্যের মূল্য প্রায় ১৬ বিলিয়ন ডলার, রপ্তানি থেকে আয় মাত্র প্রায় ২ বিলিয়ন ডলার। বাণিজ্য ঘাটতি ১৪ বিলিয়ন ডলার। এ ব্যবধান পূরণের জন্য রুপি হোক কিংবা ডলার, ইউরোই হোক বাংলাদেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকের বিদেশি হিসাব, ব্যাংকিং পরিভাষায় নস্ট্রো অ্যাকাউন্ট থেকে সংস্থান করতে হবে। বলা বাহুল্য, সেই লেনদেনের ফলে প্রকারান্তরে বাংলাদেশ ব্যাংকের ফরেন এক্সচেঞ্জ রিজার্ভের ওপর প্রতিফলন পড়বে। এ শূন্যতা পূরণে বিকল্প কোনো পন্থা নেই। মোটকথা, রিজার্ভের ওপর চাপ অব্যাহত থাকবে।

২। আমদানি ব্যয়ভার লাঘব : বাংলাদেশের ব্যাংকগুলো ভারতীয় রুপিসহ সব দেশের কারেন্সির বিনিময় হার নির্ধারিত করে বাংলাদেশের ইন্টারভেনশন কারেন্সি মার্কিন ডলারের মাধ্যমে, ব্যাংকিং পরিভাষায় ক্রসরেট ব্যবহার করে। তৃতীয় বিশ্বের অধিকাংশ দেশের মতো অন্যান্য দেশের সঙ্গে বাংলাদেশ কারেন্সির বিনিময় হার নির্ধারণ করা হয় মার্কিন ডলারের মাধ্যমে, ব্যাংকের পরিভাষায় যাকে বলে ক্রস রেট। যেমন, ভারতীয় রুপির বিনিময় হার নির্ণয় করা হয় ডলার-রুপির বিনিময় হারের সঙ্গে বাংলাদেশ টাকা-ডলারের বিনিময় হারের সঙ্গে ক্রস করে। তাছাড়া বিভিন্ন ধরনের লেনদেনের জন্য ক্রস রেটের সমন্বয়ে করা হয় ব্যাংকের নিজস্ব লাভের মার্জিন ও অন্যান্য খরচপাতি। উদাহরণস্বরূপ, ইন্ডিয়ান রুপিতে ড্র করা রপ্তানি বিল ক্রয় করার জন্য ২৪ জুলাই ২০২৩ সোনালী ব্যাংকের বিনিময় হার ছিল রুপি ১=টাকা ১.২৯৭৭। আমদানি বিল পরিশোধের জন্য বিনিময় হার ছিল ১.৩৪২৬। এ বিনিময় হার নির্ধারণ করা হয় ডলারের মাধ্যমে।

সহজভাবে বলা যায়, ভারত থেকে আমদানি পণ্যের মূল্য রুপি হিসেবে পরিশোধ করতে যে পরিমাণ অর্থ ব্যয় হবে, মার্কিন ডলার বা অন্য কোনো কারেন্সিতে পরিশোধ করতে একই ব্যয় হবে। তাছাড়া ভারত বাংলাদেশের দুটো কারেন্সির বিনিময় হার খুবই অস্থির। অল্প কয়েক মাসের ব্যবধানে টাকার বিপরীতে ডলারের মূল্য বেড়েছে ৮৫ টাকা থেকে ১০৫-১০৬ টাকা। অন্যদিকে রুপির হিসাবে ডলারের মূল্য ২০২২ সালের গড় বিনিময় হার ৭৮.৬০৪৩ থেকে বর্তমানে প্রায় ৮২.০০ রুপিতে পৌঁছে গেছে। এ হ্রাস-বৃদ্ধিজনিত অনিশ্চয়তার কারণে আমদানি বাবদ বাড়তি টাকা পরিশোধ করার ঝুঁকি থাকে।

প্রশ্ন উঠতে পারে, বিনিময় হারজনিত ঝুঁকি ব্যাংক থেকে আগাম রুপি কিনে নিলেই তা নিরসন করা যেতে পারে? ব্যাংক থেকে রুপি আগাম ক্রয়-বিক্রয়ের মাধ্যমে বিনিময় হার ঝুঁকি নিরসনের ব্যবস্থা এখন নাই। থাকলেই বা কী? ফরেন কারেন্সি আগাম বিক্রয় হার নির্ধারণ করা হয় তাৎক্ষণিক বিনিময় হার বা স্পট রেটের সঙ্গে প্রিমিয়াম যোগ করে। মোটকথা, হরে দরে বাংলাদেশ-ভারত দুই দেশের কারেন্সিতে অথবা তৃতীয় কোনো কারেন্সিতে লেনদেন নিষ্পত্তি করার মধ্যে পার্থক্য নেই। শুধু বাংলাদেশের রপ্তানিমূল্য বাবদ ২ বিলিয়ন ডলারের সমপরিমাণ ভারতীয় রুপি আমদানি পণ্যের মূল্য পরিশোধের সুযোগ আছে। কিন্তু তাতে দুই দেশের ব্যবসায়ীদের কারও বাড়তি সুবিধা হবে না। ডলার হোক কিংবা রুপি, আমদানিকারকের ব্যয়ভারে কোনো হেরফের হবে না।

ভারতীয় রপ্তানিকারকরাও রুপির হিসেবে রপ্তানিমূল্য আদায় করতে আগ্রহী হবে তেমনটি আশা করা যায় না। রুপির পরিবর্তে মার্কিন ডলার অথবা অন্য কোনো আন্তর্জাতিক কারেন্সিতে রপ্তানিমূল্য আদায় করতেই তাদের বেশি আগ্রহ। ক্রমশ হ্রাসমান ভারতীয় মুদ্রার বিনিময় হারের পরিপ্রেক্ষিতে মার্কিন ডলারসহ আন্তর্জাতিক কোনো কারেন্সিতে রপ্তানি চুক্তি করলে বাড়তি কিছু লাভের সম্ভাবনা থাকে। ব্যাংকের কাছে রপ্তানি বিল আগাম বিক্রি করেও অতিরিক্ত প্রিমিয়াম পাওয়ার সুযোগ রয়েছে। এ বিবিধ সুবিধা বিসর্জন করতে বললে তারা রুপির হিসাবে পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি করবে। কঠিন প্রতিযোগিতামূলক ধূসর পুঁজিবাদী বাণিজ্যিক জগতে ফ্রিল্যান্স বলে কোনো কথা নেই। এর আলামত দেখা গেছে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের ক্ষেত্রে।

আফগানিস্তান ও মিয়ানমারসহ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের আওতায় প্রায় অর্ধ শতাব্দী ধরে এ অঞ্চলের কারেন্সিতে লেনদেন ব্যবস্থা প্রবর্তনে ব্যর্থ হয়ে শেষমেশ মার্কিন ডলার, ইউরো এবং জাপানি ইয়েন মধ্যবর্তী কারেন্সি হিসেবে ব্যবহার করার রীতিতে সম্মত হয়েছে। দৈনিক লেনদেন ক্লিয়ারিং অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে সম্পন্ন করা হলেও নির্দিষ্ট বিরতিতে ঘাটতি সদস্যদের দায়দেনা মার্কিন ডলারে পরিশোধ করতে হয়। বাংলাদেশের দৃষ্টিকোণ থেকে পৃথিবীর সব দেশের কারেন্সিই ফরেন কারেন্সি। ভৌগোলিক নৈকট্যের কারণে ভারত কিংবা দুর্বল মিয়ানমার কারেন্সি অন্যান্য দেশের কারেন্সির মতোই মূল্যবান। যেমন সিঙ্গাপুরি ডলার কিনতে আমাদের মার্কিন ডলার রিজার্ভ ব্যবহার করতে হয়, ভারতের রুপি এবং মিয়ানমারের চাট কিনতে প্রকারান্তরে রিজার্ভ থেকেই সংকুলান করা হয়। এই দুটো কারেন্সিকে ভিন্ন দৃষ্টিতে দেখার যৌক্তিকতা নেই।

৩। আমেরিকান ডলারের ওপর নির্ভরতা : এ কথা সত্য, রিজার্ভ কারেন্সি হিসেবে বিগত কয়েক বছর ধরে মার্কিন ডলারের গুরুত্ব হ্রাস পেয়েছে। ১৯৯৯ সালে ইউরোপীয় ইউনিয়নের নয়া কারেন্সি প্রবর্তনের পর বিশ্বব্যাপী কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মার্কিন ডলারে বর্ণিত সম্পদের শেয়ার ৭১% থেকে হ্রাস পেয়ে ৫৯% এ নেমে এসেছে। ইউরো ছাড়াও অন্য কয়েকটি দেশের কারেন্সি ডলারের শেয়ারে ভাগ বসিয়েছে। বাংলাদেশের রিজার্ভের একাংশও বিকেন্দ্রীকরণের উদ্দেশে কারেন্সিতে ও অন্যান্য কারেন্সিতে বিনিয়োগ করা হয়। মার্কিন ডলারে বিনিয়োগ আরও হ্রাস করার এখতিয়ার আমাদের থাকলেও দৈনন্দিন লেনদেনের জন্য মার্কিন ডলারের গুরুত্ব মোটেই কমেনি।

ব্যাংক ফর ইন্টারন্যাশনাল সেটেলমেন্ট কর্তৃক ত্রিবার্ষিক জরিপ অনুযায়ী, ২০১৯ সালে আন্তর্জাতিক লেনদেনের জন্য ৮৮% ট্রানজেকশনের বিপরীতে দুটি কারেন্সির একটি ছিল মার্কিন ডলার। তিন বছর পরে, ২০২৩ সালে অর্থাৎ মাত্র গত বছরের সার্ভে অনুযায়ী মার্কিন ডলারের ভূমিকা একই পর্যায়ে রয়ে গেছে। আমরা চাইলেই ইচ্ছামতো লেনদেনের জন্য মার্কিন ডলারের পরিবর্তে অন্যান্য কারেন্সি ঢালাওভাবে ব্যবহার করতে পারার কোনো সম্ভাবনা নেই।

বাংলাদেশের আমদানি রপ্তানির উভয়ের ক্ষেত্রে লেনদেনের কারেন্সির বিষয়টি নির্ভর করে বিদেশি ক্রেতা-বিক্রেতার মর্জি মোতাবেক। অর্থনীতির ভাষায় বায়ার্স মার্কেটে আমেরিকান ক্রেতা কখনো অন্যান্য কারেন্সিতে আমদানি রপ্তানি মূল্য পরিশোধ করার সম্ভাবনা নেই। ইউরোপীয় ইউনিয়ন পছন্দ করে ইউরো অথবা মার্কিন ডলারে লেনদেন করতে। আমদানির ক্ষেত্রে একই কথা। এমনকি ভারতীয় রপ্তানিকারকরা অবাধে রূপান্তরযোগ্য কারেন্সিতে লেনদেন করতে বেশি আগ্রহী।

উপসংহার

মোটকথা, দুই দেশের ব্যবসায়ীদের ভারতীয় রুপি অথবা বাংলাদেশ টাকায় লেনদেন করার জন্য বাধ্যতা আরোপ করা হলে তাতে জটিলতাই বাড়বে। এ পরিস্থিতিতে চিরাচরিত পেমেন্ট সিস্টেমে হস্তক্ষেপ না করে বরং কোন কারেন্সিতে তারা লেনদেন পরিচালনা করতে স্বস্তিবোধ করে সে সিদ্ধান্ত গ্রহণের বিষয়টি তাদের ওপর ছেড়ে দেওয়া বাঞ্ছনীয়।

দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্প্রসারণের জন্য দৃষ্টি দেওয়ার প্রয়োজন ট্যারিফ এবং নন-ট্যারিফের দেয়াল যথাসম্ভব শিথিল করা। একই সঙ্গে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি কী উপায়ে সংকুচিত করা হবে সেদিকেও দৃষ্টি ফেরাতে হবে।

লেখক : বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক নির্বাহী পরিচালক, বাণিজ্যিক ব্যাংকের সাবেক ম্যানেজিং ডাইরেক্টর, ব্যাংকিং ও ফরেন এক্সচেঞ্জ বিষয়ে পুস্তকপ্রণেতা

এই বিভাগের আরও খবর
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
সর্বশেষ খবর
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা
আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!
অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'
'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ
দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু
দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড
এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ
কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১
কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন
নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২
ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ
ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন
ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'
'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ
আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা
কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু
তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত
ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান
পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী
সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট
ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!

সম্পাদকীয়

গরু আসার নতুন রুট
গরু আসার নতুন রুট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত
আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর
ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

এক পিস ডাব ২০০ টাকা
এক পিস ডাব ২০০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল
সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

একদিকে গরম আরেকদিকে বজ্র
একদিকে গরম আরেকদিকে বজ্র

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা
পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন
এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে
রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে

নগর জীবন

বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!
বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না
ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সরাসরি আলোচনা চান পুতিন
সরাসরি আলোচনা চান পুতিন

প্রথম পৃষ্ঠা

অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা

সম্পাদকীয়

সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ
সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মায়ের নিঃস্বার্থ ভালোবাসায় হয় নৈতিক সমাজ
মায়ের নিঃস্বার্থ ভালোবাসায় হয় নৈতিক সমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিশন
হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা
মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাডামসের বিদায় ঘণ্টা
অ্যাডামসের বিদায় ঘণ্টা

মাঠে ময়দানে

টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন
টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন

শোবিজ

ঢাকায় প্রকাশনা চীনা প্রেসিডেন্টের বই
ঢাকায় প্রকাশনা চীনা প্রেসিডেন্টের বই

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন ছাড়াই চলছে ১৮৬ ক্লিনিক ও হাসপাতাল
নিবন্ধন ছাড়াই চলছে ১৮৬ ক্লিনিক ও হাসপাতাল

নগর জীবন

১৮ ক্যাটাগরিতে চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ড
১৮ ক্যাটাগরিতে চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ড

শোবিজ

গণতান্ত্রিক বিশ্ব খুনি আওয়ামী লীগের পাশে নেই
গণতান্ত্রিক বিশ্ব খুনি আওয়ামী লীগের পাশে নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা
লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ হাজার ইয়াবাসহ আটক
২০ হাজার ইয়াবাসহ আটক

দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীদের আশ্রয় বিএনপিতে
আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীদের আশ্রয় বিএনপিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি

দেশগ্রাম