শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৪ আগস্ট, ২০২৩ আপডেট:

ভোটে অনীহা- কার কী দায়?

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
ভোটে অনীহা- কার কী দায়?

আজ থেকে প্রায় আড়াই হাজার বছর আগে প্রাচীন গ্রিসে সর্বপ্রথম ‘ভোট’ নামক রাজনৈতিক প্রথাটি চালু হয় বলে ধারণা করা হয়। অনেকের মতে, পৃথিবীর বুকে গণতন্ত্র চর্চার শুরুটাও সেখান থেকে। তখন গ্রিস ছিল মূলত কৃষিভিত্তিক সমাজ। সেই সমাজের যেসব পুরুষ কৃষক জমির মালিক ছিলেন, তারা বছরে একবার একটি প্রসিদ্ধ স্থানে একত্রিত হতেন। তারপর তারা জমির মালিকদের মধ্যে যেসব সমাজ নেতা বা রাজনৈতিক নেতা ঘৃণিত বা অন্যায় কাজে জড়িত অথবা অজনপ্রিয়, তাদের নাম একটি ভাঙা পাত্রের টুকরায় লিখতেন এবং বড় পাত্রে জমা করতেন। এভাবে কারও নাম যদি ৬ হাজারের বেশি কৃষক লিখতেন, অর্থাৎ কেউ যদি ৬ হাজারের বেশি ভোট পেতেন, তবে সর্বাধিক ভোট প্রাপ্তকে ১০ বছরের জন্য নির্বাসনে পাঠানো হতো। আর কেউ যদি ৬ হাজারের বেশি ভোট না পেত, তবে কাউকে নির্বাসনে যেতে হতো না, সবাই মিলে একত্রে চাষবাস করতেন। ভোটের জন্য ব্যবহৃত ভাঙা বাক্সের টুকরাকে তৎকালীন গ্রিক ভাষায় ‘অস্ট্রাকা’ বলা হতো, যেখান থেকে ‘অস্ট্রাসাইজ’ বা বহিষ্কার শব্দের উৎপত্তি। বর্তমান বিশ্বে মাত্র ৬ হাজার না সূচক ভোটের কারণে যদি কাউকে নির্বাসনে পাঠানোর রীতি থাকত, তবে হয়তো সমাজ নেতা বা রাজনৈতিক নেতা বলে কাউকে খুঁজে পাওয়া মুশকিল হতো। তবে প্রায় আড়াই হাজার বছর আগে প্রচলিত এই প্রথা বা নেতিবাচক ভোটপদ্ধতি গ্রিসে কার্যকর ও শান্তিপূর্ণ শাসনব্যবস্থা উপহার দিয়েছিল। সীমিত জনসংখ্যার কারণেই যে তা সম্ভব হয়েছিল এ নিয়ে কারও দ্বিমত নেই।

বিগত আড়াই হাজার বছরে বহু চড়াই-উতরাই পেরিয়েছে ভোটিং পদ্ধতি। এক সময় আমাদের দেশে নির্বাচন মানেই ছিল উৎসবের আমেজ। শহর-বন্দর, গ্রামগঞ্জ পাড়া-মহল্লার গন্ডি পেরিয়ে ভোটের আবেগ ছড়িয়ে পড়ত শোবার ঘর অবধি। ভাইয়ের বিপরীতে ভাই কিংবা পিতা বনাম পুত্র, শ্বশুর বনাম জামাই, চাচা বনাম ভাতিজা, মামা বনাম ভাগিনা- এমন বহুমাত্রিক ভোটের রসালো আলাপ জমে উক্ত সমাজ জীবনে। এর বিপরীতে আবার চালু হলো নির্বাচনের নামে ভোট চুরি, লুণ্ঠন, কারচুপি, সূক্ষ্ম কারচুপি, ইঞ্জিনিয়ারিং, ভূতের আসর, ডাকাতের উপস্থিতি- ইত্যাদির মতো হাজারো উপদ্রব, যা প্রকৃত ভোটারদের বড় অংশকে ভোটবিমুখ করে তোলে। খাবারের অরুচি যেমন মানব দেহ ও মনের একটি রোগ, তেমনি ভোটের অরুচিও একটি রাজনৈতিক রোগ হিসেবে বিবেচ্য। এই রোগ থেকে পরিত্রাণ না পেলে গণতন্ত্র নামের আদর্শ শাসন ব্যবস্থার আড়ালে মেনে নিতে হয় রাজতন্ত্র, স্বৈরতন্ত্র, উপনিবেশিকবাদ ছদ্ম স্বাধীনতা কিংবা শৃঙ্খলিত সার্বভৌমত্ব। বিগত ১৭ জুলাই ঢাকা-১৭ উপনির্বাচনের নির্বাচনী এলাকায় ৩ লাখ ২৫ হাজার ২০৫ জন ভোটারের ভোট প্রদানের কথা ছিল। এই ভোটের জন্য প্রস্তুত করা হয় ১২৪টি ভোট কেন্দ্র। ভোট শেষে দেখা যায় এই নির্বাচনী এলাকায় ভোট দিয়েছেন ৩৭ হাজার ৪২০ জন অর্থাৎ ১১.৫১ শতাংশ। ১২৪টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে ২৩টি ভোট কেন্দ্রে ভোট পড়ার হার ছিল ৫ শতাংশের নিচে। এমনকি দুটি কেন্দ্রে ভোট পড়েছে ১ শতাংশেরও কম। এই নির্বাচনের জন্য খরচকৃত সমগ্র দেশের জনগণের দেওয়া করের টাকার পরিমাণ জানা নেই। তবে যদি ধরা হয় প্রতিটি ব্যালট পেপার ছাপা, পরিবহন ও সংরক্ষণ বাবদ ১০ টাকা খরচ হয়েছে, তবে ৩ লক্ষাধিক ব্যালট পেপার বাবদই খরচ হয়েছে প্রায় ৩০ লাখ টাকা। ৬ থেকে ১০টি বুথ বিশিষ্ট ১২৪টি ভোট কেন্দ্রের প্রতিটিতে যদি ৩০ জন করেও সরকারি ব্যক্তি (আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যসহ) নিযুক্ত হয়ে থাকেন এবং তাদের যাওয়া, আসা, থাকা, খাওয়া, ভাতা, এক দিনের বেতন বাবদ জনপ্রতি যদি ১ হাজার টাকা খরচ হয়ে থাকে তবে এখানে ব্যয় প্রায় সাড়ে ৩৭ লাখ টাকা। যদি ২০০ জনের স্টকিং ফোর্স ম্যাজিস্ট্রেটসহ গাড়িযোগে দায়িত্ব পালন করে থাকেন এবং তাদের পেছনেও খরচ হয়েছে একটা বড় অঙ্ক। আরও খরচ হয়েছে নির্বাচনী সরঞ্জাম বহন, পাহারা দেওয়াসহ নানাবিধ খাতে। খোদ নির্বাচন কমিশনের নানা স্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা দিনভর এই নির্বাচনের জন্য নানাভাবে শ্রম দিয়েছেন, আর দেশের জনগণ দিয়েছে সেই শ্রমের আর্থিক মূল্য। সার্বিক বিচারে এই নির্বাচনে কয়েক কোটি টাকার নির্বাচন বলা যায়। অথচ ভোট পড়েছে ৩৭ হাজার ৪২০টি। এই নির্বাচনে দেশের বাঘা এক থিংকট্যাঙ্ক লড়াই করেছেন একজন হিরো আলমের সঙ্গে। সেই হিরো আলম আবার ধোলাই খেয়েছেন। আর দেশ ও সরকার খেয়েছে পশ্চিমা ধমক। এসব কিছুর নেপথ্যে হয়তো বহু কারণ খুঁজে পাওয়া যাবে। তবে এর অন্যতম কারণ যে ভোটার অ্যাপাথি বা ভোটে অনীহা তথা ভোটে অরুচি তাতে কোনো সন্দেহের অবকাশ নেই। ঢাকা-১৭ এলাকায় অতি ধনী, ধনী, মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্তের বসবাস। পুরো নির্বাচনী এলাকায় ভোট প্রদানের অতি নিম্ন হার প্রমাণ করে, ভোটার অ্যাপাথি তথা ভোটে অরুচি পেয়ে বসেছে ধনী গরিব নির্বিশেষে সবাইকে। তবে অনেকেই মনে করেন, তরুণ ও যুবকদের ভোটের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলা জাতির জন্য অশনিসংকেত। তরুণদের ভোটে আগ্রহ কমার কারণ অনুসন্ধান করেছেন ওয়াশিংটনভিত্তিক এনজিও সার্চ ফর কমন গ্রাউন্ডের পরিচালক মাইকেল জেবিন। তার মতে, দেশে বিরাজমান সমস্যা অনেক তরুণকে তখন হতাশ বা নিরাশ করে, সে যখন দেখে দেশে দুর্নীতি হচ্ছে, জনগণের ট্যাক্সের টাকায় কোনো কল্যাণ হচ্ছে না, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগ, জ্বালানি, পরিবেশ, প্রকৃতি ইত্যাদি নানা ক্ষেত্রে অবস্থার ক্রমেই অবনতি ঘটছে, তখন সেই তরুণটি একটি ভোটের মূল্য হারিয়ে ফেলে। আইভোরিকোস্টের ইয়াং আফ্রিকান রিডার্স ইনিশিয়েটিভের সদস্য মার্ক গনোর দৃষ্টিতে ২০১০ সালের রাষ্ট্রপতির নির্বাচনের পর জাতিগত দাঙ্গা তরুণদের ভোটের প্রতি বীতশ্রদ্ধ করে তোলে। ইংল্যান্ডের অনলাইন মিডিয়া কন্টিনিউরের ডেপুটি এডিটর ফ্রান্সকা ক্যাসিডি ভোটে অনীহার নেপথ্যে পাঁচটি কারণ উল্লেখ করেছেন। তার মতে ভোটে আগ্রহ না থাকার নেপথ্যে সাধারণ কারণ হলো এ বিষয়ে উৎসাহ বোধ করেন না ভোটারদের বড় অংশ। ভোটারদের আগ্রহের সবকিছু যখন ইন্টারনেটে পাওয়া যায়, তখন ভোটারদের কাছে ভোট কেন্দ্রে যাওয়ার বিষয়টি তুচ্ছ মনে হয়। তাই ইন্টারনেটের ব্যবহার বাড়লে ভোট প্রদানের হার কমে যায় বলে মনে করেন তিনি।

আবার রাজনৈতিক শিক্ষা বা রাজনৈতিক সচেতনতার অভাবও ভোটে অনাগ্রহের একটি কারণ। ভোটারদের রাজনৈতিক আগ্রহ ও সচেতনতা দিনে দিনে কমছে গণতন্ত্রের তীর্থপীঠ খোদ ইংল্যান্ডে। সেখানে ২০১৭ সালের সাধারণ নির্বাচনে ৫৫ থেকে ৬৪ বছর বয়সী ৬৮% ভোটার ভোট দিয়েছে সেখানে ২৪ বছরের নিচের ভোটার উপস্থিতি ছিল মাত্র ৩৯ শতাংশ। এর আগে ২০১৫ সালে নির্বাচনে পর সেখানকার গবেষণা ও জরিপ সংস্থা সার্ভিস সেন্টার পরিচালিত জরিপে দেখা যায়, যারা ভোট প্রদান থেকে বিরত থেকেছেন তাদের অধিকাংশই ভোটপ্রার্থী ও রাজনৈতিক দলের প্রতি আস্থা বা বিশ্বাস হারানোর কারণে ভোট কেন্দ্রে যাননি। কোনো কোনো নির্বাচনী এলাকায় দলের প্রার্থীর প্রভাব বা প্রতিপত্তি এত বেশি যে, তাদের বিজয় সুনিশ্চিত করে ধরে নেয় ভোটাররা। এক্ষেত্রে একজন মনে করেন, তার ভোট দেওয়া না দেওয়ায় কিছুই যায় আসে না। কারণ বিজয়ী কে হবেন তা পূর্বনির্ধারিত। ফলে তিনি ভোট দেন না।

২০১২ সালের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের পর আমেরিকার জরিপ ব্যুরোর গবেষণায় দেখা যায়, ভোটের দিন ৮.৬% ভোটার এলাকায় ছিলেন না এবং ১৮.৯ শতাংশ ভোটারের নিজের কাজে খুবই ব্যস্ত থাকায় ভোট প্রদানের ফুসরত মেলেনি। অপরদিকে ১৫.৭% শতাংশ ভোটার রাজনীতি ও ভোটে অনীহা এবং ১২.৭% ভোটার প্রার্থী বা দল পছন্দ না হওয়ায় ভোট দেননি। আর নিবন্ধন জটিলতায় ভোট দেওয়া হয়নি শতকরা ৫.৫ জনের। মজার বিষয় হলো, ২.৭ শতাংশ ভোট কেন্দ্র খুঁজে পায়নি আর ৩.৯% ভোটের কথা বেমালুম ভুলে গিয়েছিল।

বাংলাদেশের ভোটের ইতিহাস বড় বিচিত্র। এখানে শত শত কেন্দ্রে শতকরা ১০০ ভাগ ভোট পড়ার রেকর্ড বা প্রামাণিক দলিল আছে। আবার সম্প্রতি অনুষ্ঠিত ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনে দুটি কেন্দ্রে এক শতাংশের কম ভোট পড়েছে এই সংকট নিরসনে কী প্রয়োজন? গবেষণা, শিক্ষা, সংস্কার- না অন্য কিছু? কেউ কী জাতিকে জানাবেন?

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু
দক্ষিণ আফ্রিকায় বিষক্রিয়ায় ১২০টিরও বেশি বিপন্ন শকুনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ
ইংলিশ দলে ডাক পেলেন রিউ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল
ভারতের রাজস্থান-পাঞ্জাবে সতর্কতা জারি, পুলিশের ছুটি বাতিল-বিমান টহল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে