শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

আকবর আলি খান : একজন আমলা শিক্ষাবিদ

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
আকবর আলি খান : একজন আমলা শিক্ষাবিদ

মানুষ যা চায় সকলে তা পায় না, আবার যা পায় তা-ও নাকি ভুল করে পায়। এটি কোনো আপ্তবাক্য নয়। মনে হয়, কথার কথা। প্রয়াত সিএসপি কর্মকর্তা, লেখক ও গবেষক ড. আকবর আলি খান তাঁর অসংখ্য লেখায় এবং স্মৃতিচারণায় উল্লেখ করেছেন, তিনি মনেপ্রাণে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হতে চেয়েছিলেন। শেষ জীবনে এসে আত্মজীবনীমূলক বই ‘পুরানো সেই দিনের কথা’য় এসব সবিস্তারে উল্লেখ আছে। স্নাতক (অনার্স) এবং স্নাতকোত্তর উভয় শ্রেণিতে প্রথম স্থান পাওয়া অর্থাৎ কাক্সিক্ষত রেজাল্ট থাকা সত্ত্বেও তাঁকে বঞ্চিত করা হয়েছিল। ষাটের দশকের মাঝামাঝি সময়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নোংরা শিক্ষক রাজনীতির শিকার হয়ে তখনকার ছাত্র ইউনিয়নের এক নিভৃতচারী মেধাবী সমর্থকের শিক্ষক হওয়ার লালিত স্বপ্ন ভেঙে চুরমার হয়ে যায়। যিনি পরবর্তীতে পাকিস্তান সিভিল সার্ভিসের প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় অবতীর্ণ হয়ে কৃতিত্বের সঙ্গে উত্তীর্ণ হয়েছিলেন। ১৯৬৭ সালের ব্যাচে তিনি বাঙালিদের মধ্যে পঞ্চম স্থান অধিকার করেছিলেন। তাঁর বাঙালি ব্যাচমেটদের মধ্যে ড. মীজানুর রহমান শেলী, কথাসাহিত্যিক ও গবেষক আবদুশ শাকুর, ড. শাহ মোহাম্মদ ফরিদ, খসরুজ্জামান চৌধুরী, কাজী রকিবউদ্দিন, মামুনুর রশীদ প্রমুখের নাম রয়েছে।

বিস্ময়কর হলো, সিভিল সার্ভিস করতে গিয়ে পাকিস্তানে এবং স্বাধীন বাংলাদেশে ঘটে যাওয়া সামান্য ছোটখাটো বিষয়ও তাঁর নজর এড়ায়নি। এমনটা অন্য কারও বেলায় এত নিবিড় অভিনিবেশে দেখা যায় না। তিনি সবকিছুকে দেখেছেন একজন সার্বক্ষণিক শিক্ষক ও গবেষকের দৃষ্টি দিয়ে। নিত্যদিনের ঘটনাবলির ডায়েরির পাতা মেলে ধরা ছাড়া ষাটোর্ধ্ব বছরের স্মৃতি এভাবে কারও চোখের আলোয় উদ্ভাসিত হতে পারে না।

১. শেষ পর্যন্ত তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হয়েছিলেন। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসের শিক্ষক। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরের পর মুজিবনগর সরকারের আদেশে প্রথমেই মুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশে ১৭টি জেলায় জেলা প্রশাসক নিয়োগ করা হয়। তাঁকে দেওয়া হলো সিলেটের দায়িত্ব। কিন্তু তাঁর ভাষ্য মতে, সিলেটের তখনকার দুই প্রভাবশালী নেতা আবদুস সামাদ আজাদ এবং দেওয়ান ফরিদ গাজীর মধ্যে ক্ষমতার দ্বন্দ্ব ও মতবিরোধের কারণে তিনি সিলেটের জেলা প্রশাসক হিসেবে যোগদান করেননি। পরে ১৯৭৩ সালের আগস্ট মাসে সিভিল সার্ভিস থেকে ছুটি নিয়ে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দিয়েছিলেন। তাঁকে এমন নজিরবিহীন সুযোগ করে দিয়েছিলেন স্বয়ং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাঁর নথিতে তিনি লিখে দিলেন, ‘অনুমোদন করা হলো। তবে তিন বৎসরের মধ্যে ফিরে আসতে হবে। দেশ গড়ার কাজে তার বিশেষ ভূমিকা আছে।’

সেখান থেকেই তিনি স্কলারশিপ নিয়ে কানাডার কুইন্স ইউনিভার্সিটিতে চলে যান এবং অর্থনীতিতে পিএইচডি ডিগ্রি সম্পন্ন করেন। তাঁর আত্মজীবনীতে বঙ্গবন্ধুর প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেছেন। তিনি বলেছেন, সেদিন বঙ্গবন্ধু এমন সুযোগ না করে দিলে পরবর্তী জীবনে তাঁর পক্ষে চেয়ারম্যান, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, অর্থসচিব ও মন্ত্রিপরিষদ সচিব হওয়ার কোনো সম্ভাবনা ছিল না।

২. তাঁর বইগুলো পড়তে পড়তে মনে হবে, এতে রয়েছে অফুরন্ত তথ্যের ভান্ডার, নানা হাস্যরসের উপাখ্যান আর মহান ব্যক্তিত্বদের বিচিত্র সব উদ্ধৃতির অভিধান। তাঁর বিখ্যাত রচনাবলির মধ্যে বাংলাদেশের সত্তার অন্বেষা (Discovery of Bangladesh), Gresham's Law Szndrome and Beyond, পরার্থপরতার অর্থনীতি, আজব ও জবর আজব অর্থনীতি, বাংলাদেশে বাজেট : অর্থনীতি ও রাজনীতি, অবাক বাংলাদেশ : বিচিত্র ছলনাজালে রাজনীতি, দারিদ্র্যের অর্থনীতি : অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ, অন্ধকারের উৎস হতে, দুর্ভাবনা এবং ভাবনা রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে, চাবিকাঠির খোঁজে, পুরানো সেই দিনের কথা এবং সর্বশেষ মৃত্যুর পরে প্রকাশিত মুজিবনগর সরকার ও বর্তমান বাংলাদেশ ইত্যাদি। উল্লেখ্য, রাষ্ট্র এবং সরকারের অতীব গুরুত্বপূর্ণ পদে বহাল থেকেই তিনি এসব বইয়ের বেশকটি রচনা করেছেন। আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থাসমূহের নানাবিধ শর্তারোপের বিরুদ্ধে গল্পের ছলে তিনি কঠিন সমালোচনা করেছেন। ২০০০ সালের আগস্ট মাসে ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড থেকে প্রকাশিত হয় তাঁর ‘পরার্থপরতার অর্থনীতি’। তখন তিনি বাংলাদেশ সরকারের অর্থসচিব। বইটির মোড়ক উন্মোচন করেছিলেন বাংলাদেশের তৎকালীন অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়া।

৩. আকবর আলি খান একজন মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। ১৯৬৯ সালে তিনি হবিগঞ্জের এসডিও হিসেবে নিয়োগ পান। ১৯৭১ সালের শুরুতে সেখান থেকেই মহান স্বাধিকারের সংগ্রামে নিজেকে যুক্ত করেছিলেন। অত্যন্ত আত্মপ্রত্যয়ী হয়ে এবং চাকরি তথা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তিনি মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন। ট্রেজারি থেকে সরকারি অস্ত্র তুলে দিয়েছিলেন স্বাধীনতাকামী তরুণ মুক্তিসেনাদের হাতে। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে তিনি তাঁর বইয়ে লিখেছেন,

‘স্বাধীনতা একটা জাতির জন্য সবচেয়ে বড় সম্পদ। সব প্রজন্মের লোক স্বাধীনতা রক্ষার সুযোগ পান না। আমরা এই সুযোগ পেয়েছি, এই সুযোগের সদ্ব্যবহার না করলে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে দায়ী থাকব। আমরা যদি আমাদের দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে লড়াই না করি, তাহলে আমরা কোনো দিন মুখ দেখাতে পারব না। স্বাধীনতা-সংগ্রামে অংশগ্রহণ করেছি বলেই আজ আমরা মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারি।’ সরকারি চাকরিতে থেকে মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় অংশ নেওয়ার অপরাধে পাকিস্তান সরকার তাঁকে ১৪ বছরের কারাদন্ড দিয়েছিল। যুদ্ধ সময়ে মুজিবনগর সরকারের জন্য বিপুল অর্থ জোগান করেও প্রশংসা কুড়িয়েছিলেন। একজন তরুণ কর্মকর্তা হয়ে সে সময় তিনি অসাধারণ দায়িত্ব পালন করেন। যা পরবর্তীতে তাঁকে জাতীয় ব্যক্তিত্বের এক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছে দেয়।

৪. বাংলাদেশের আমলাতন্ত্রের সততা, দক্ষতা ও নিরপেক্ষ পেশাদারিত্ব নিয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে তাঁর কণ্ঠে বরাবরই হতাশার করুণ সুর বেজে উঠতে দেখা গেছে। যদিও তিনি নিজে মন্ত্রিপরিষদ সচিবের পদ বা দেশের আমলাতন্ত্রের সর্বোচ্চ শিখরে আরোহণ করতে সক্ষম হয়েছিলেন।

পরবর্তীতে অবসরে গিয়ে তিনি তাঁর বইয়ে লিখেছেন, ‘আমলাতন্ত্রের রাজনীতিকরণের প্রভূত প্রভাব দেখা গিয়েছিল বাংলাদেশের শাসনব্যবস্থার ওপর। এটা সরকারি কর্মচারীদের নিরপেক্ষতার পরিমন্ডলকে তছনছ করে ফেলেছিল। তাদের আর নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য নিরপেক্ষ আম্পায়ার মনে করা হয় না। আমলাতন্ত্রের রাজনীতিকরণ দুর্নীতির সুযোগ প্রসারিত করেছে। সরকারি কর্মচারীদের নৈতিক বল পুনঃপ্রতিষ্ঠার বাইরে চলে গেছে। জনগণকে সর্বোত্তম সেবা প্রদানের জন্য আমলাতন্ত্র আর যোগ্য থাকছে না।’ তাঁর পরার্থপরতার অর্থনীতি বইয়ে সন্নিবেশিত প্রবন্ধ ‘শুয়োরের বাচ্চাদের’ অর্থনীতিতে (পৃ. ১৫, ১৭) অর্থনীতিবিদদের উদ্ধৃতি চিহ্নিত করে সরকারি কর্মচারীদের দুর্নীতিকে তিনি অনির্ভরযোগ্য (unpredictable) দুর্নীতি বলেছেন। যারা ঘুষ নিয়েও মানুষের কাজ করে দেয় না। তিনি বলেছেন, প্রশাসনে দুর্নীতিপরায়ণ কর্মচারীরা সৎ কর্মচারীদের শান্তিতে থাকতে দেবে না। তিনি মুদ্রার জগতের গ্রেশামস থিওরির সঙ্গে মিলিয়ে আরও বলেছেন, খারাপ মুদ্রা যেমন ভালো মুদ্রাকে তাড়িয়ে দেয়, প্রশাসনেও একই প্রবণতা দেখা যায়। দুর্নীতিপরায়ণ কর্মচারীরা সৎদের তাড়িয়ে বেড়ায়।’

বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে উল্লেখ করা যায় যে, লেখালেখি বা সাহিত্য-সংস্কৃতি করা কর্মকর্তাদের খুব মুষ্টিমেয় দু-একজনই রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পদাধিকারী হতে পেরেছেন। মেধাবী ও একাডেমিক রেজাল্ট বিবেচনায় প্রথম স্থানে থাকা কর্মচারীও লেখালেখির ভাবুক জগতে ডুবে থাকা এবং লেখক হিসেবে প্রতিষ্ঠা প্রাপ্তির মোহে পড়ে অনেকেই তাঁর সম্ভাব্য কাক্সিক্ষত আসন থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। সাহিত্যকর্মকে কোনো সরকারই কখনো গুরুত্বের সঙ্গে নেয়নি। এদিক থেকে আকবর আলি খান নিঃসন্দেহে ভাগ্যবান এবং বিরল এক ব্যক্তিত্ব ছিলেন।

৫. আকবর আলি খান ইতিহাসের তুখোড় ছাত্র ও ধ্রুপদী অর্থনীতির প্রাজ্ঞজন দার্শনিক হলেও বিশ্বসাহিত্যেরও রস আস্বাদন করেছিলেন। তাঁর বহুমাত্রিক, সৃজনশীল ও মননশীল লেখালেখিতে বারবার এসেছেন বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ। রবিঠাকুরের গান, ছোটগল্প বা কবিতার প্রতি তাঁর আমৃত্যু পক্ষপাতিত্ব ছিল বলে সহজেই অনুধাবন করা যায়। তাঁর আত্মজীবনীর নাম ‘পুরানো সেই দিনের কথা’ তা থেকেও এটা বোঝা যায়। তিনি বলেছেন, ‘রবীন্দ্রনাথ বাঙালি জীবনে শুধু একজন মহাকবি নন, মহাকবিদের চেয়ে অনেক উঁচুতে তাঁর স্থান। যেসব প্রশ্নে তাঁর সমালোচনা করা হয়েছে এর বেশির ভাগই ভিত্তিহীন, অসার’। তবে তিনি বস্তুনিষ্ঠ ও নির্মোহ সমালোচনার বিরুদ্ধে নন বরং রবীন্দ্র অনুরাগীদের অতিরঞ্জনের জন্য রবীন্দ্রনাথকে যথাযথভাবে মূল্যায়ন করা যাচ্ছে না বলে মনে করতেন।

 

লেখক : গল্পকার ও প্রাবন্ধিক

এই বিভাগের আরও খবর
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
সর্বশেষ খবর
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা
আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!
অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'
'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ
দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু
দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড
এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ
কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১
কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন
নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২
ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ
ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন
ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'
'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ
আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা
কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু
তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত
ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান
পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী
সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট
ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!

সম্পাদকীয়

গরু আসার নতুন রুট
গরু আসার নতুন রুট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত
আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর
ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

এক পিস ডাব ২০০ টাকা
এক পিস ডাব ২০০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল
সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

একদিকে গরম আরেকদিকে বজ্র
একদিকে গরম আরেকদিকে বজ্র

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা
পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন
এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে
রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে

নগর জীবন

বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!
বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না
ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সরাসরি আলোচনা চান পুতিন
সরাসরি আলোচনা চান পুতিন

প্রথম পৃষ্ঠা

অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা

সম্পাদকীয়

সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ
সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মায়ের নিঃস্বার্থ ভালোবাসায় হয় নৈতিক সমাজ
মায়ের নিঃস্বার্থ ভালোবাসায় হয় নৈতিক সমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিশন
হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা
মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাডামসের বিদায় ঘণ্টা
অ্যাডামসের বিদায় ঘণ্টা

মাঠে ময়দানে

টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন
টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন

শোবিজ

ঢাকায় প্রকাশনা চীনা প্রেসিডেন্টের বই
ঢাকায় প্রকাশনা চীনা প্রেসিডেন্টের বই

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন ছাড়াই চলছে ১৮৬ ক্লিনিক ও হাসপাতাল
নিবন্ধন ছাড়াই চলছে ১৮৬ ক্লিনিক ও হাসপাতাল

নগর জীবন

১৮ ক্যাটাগরিতে চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ড
১৮ ক্যাটাগরিতে চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ড

শোবিজ

গণতান্ত্রিক বিশ্ব খুনি আওয়ামী লীগের পাশে নেই
গণতান্ত্রিক বিশ্ব খুনি আওয়ামী লীগের পাশে নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা
লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ হাজার ইয়াবাসহ আটক
২০ হাজার ইয়াবাসহ আটক

দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীদের আশ্রয় বিএনপিতে
আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীদের আশ্রয় বিএনপিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি

দেশগ্রাম