শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ড. ইউনূস কি বাংলাদেশকে হৃদয়ে ধারণ করেন না

প্রভাষ আমিন
প্রিন্ট ভার্সন
ড. ইউনূস কি বাংলাদেশকে হৃদয়ে ধারণ করেন না

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নোবেল পাওয়ার মুহূর্তটুকু আমি কোনো দিন ভুলব না। ১৭ বছরের পুরনো হলেও, স্মৃতিতে একটুও ধুলো জমেনি। তারিখটি মনে নেই। আমি শাজাহানপুর এলাকার সরু রাস্তায় প্যাঁচ লাগানো যানজটে গাড়ি চালাচ্ছিলাম। তখনই মোবাইলে সুখবরটি পাই। খুশিতে আমার প্রায় পাগল হয়ে যাওয়ার দশা। গাড়ি চালাতে চালাতেই পাগলের মতো একের পর এক ফোন করছিলাম। কোনো কাজে নয়, আনন্দটা প্রিয়জনদের সঙ্গে ভাগাভাগি করতে। আমার জীবনে সবচেয়ে আনন্দময় ঘটনার একটি ড. ইউনূসের নোবেল জয়। নোবেল জিতেছেন বলেই নয়, ড. ইউনূসের অর্জনকে খাটো করে দেখার কোনো সুযোগ নেই। নোবেল ছাড়াও বিশ্বের অর্জনযোগ্য সব পুরস্কারে ঝলমলে ড. ইউনূসের সাফল্যের মুকুট। গ্রামীণ ব্যাংকের মাধ্যমে ক্ষুদ্রঋণের ধারণাকে তৃণমূল পর্যায়ে ছড়িয়ে দেওয়ার কৃতিত্ব ড. ইউনূসেরই। গ্রামীণ ব্যাংক গ্রামীণ অর্থনীতিতে দারুণ চাঞ্চল্য এনেছে। নারীর ক্ষমতায়নেও তার রয়েছে অসামান্য অবদান। তবে গ্রামীণ ব্যাংকের অতিরিক্ত সুদ এবং সুদ আদায়ে নানা অপকৌশলের সমালোচনাও কম নয়। এ সূত্রে অনেকেই ড. ইউনূসকে ‘সুদখোর’ বলে গালি দেন। তবে এটি অন্যায়। বাংলাদেশের অর্থনীতি এবং ব্যাংক ব্যবস্থা আসলে দাঁড়িয়ে আছে সুদের ওপর। কোথাও কম কোথাও বেশি। সব সমালোচনার সত্ত্বেও ড. ইউনূস বাংলাদেশের একমাত্র নোবেল বিজয়ী। বিশ্বদরবারে বাংলাদেশের সবচেয়ে পরিচিত নাম। বাংলাদেশের সাইনবোর্ড বলা যায়। গত এক দশকে বাংলাদেশের উন্নয়নের যে মোমেন্টাম, আর আন্তর্জাতিক মহলে ড. ইউনূসের যে ভাবমূর্তি। দুটি এক সুতায় গাঁথতে পারলে বাংলাদেশের এ উন্নয়ন যাত্রা আরও গতি পেতে পারত। কিন্তু এই বিপুল সম্ভাবনাময় ঘটনাটি ঘটেনি। আমি গভীর বেদনার সঙ্গে বলছি, বাংলাদেশের এই উন্নয়ন যাত্রায় ড. ইউনূসের কোনোই অবদান নেই। ড. ইউনূস বাংলাদেশের কোনো কাজে নিজেকে জড়াননি। অথবা বাংলাদেশ তার অন্যতম শ্রেষ্ঠ সন্তানকে দেশের কাজে সম্পৃক্ত করতে পারেনি। কেউ কেউ বলতে পারেন, এই সময়ে আওয়ামী লীগ সরকার ড. ইউনূসকে অনেক হেনস্তা করেছে। তাঁর হাতে গড়া গ্রামীণ ব্যাংক থেকে তাঁকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। এ অভিযোগ অসত্য নয়। কিন্তু আওয়ামী লীগের সঙ্গে রাগ করে বাংলাদেশকেই যে পরিত্যাগ করে ফেলেছেন ড. ইউনূস। আমার কষ্টটা এখানেই।

ড. ইউনূসের অর্জন এক সময় আমাকেসহ গোটা বাংলাদেশকে আনন্দের জোয়ারে ভাসিয়েছিল। কিন্তু এখন বারবার নেতিবাচক কারণে ড. ইউনূসকে শিরোনামে আসতে দেখলে আমার আক্ষেপ হয়। কী হওয়ার কথা, আর কী হলো। ড. ইউনূসের প্রতি এক সময় আমার প্রবল অনুরাগ ছিল। এখনো বিরাগ নেই, তবে আফসোস আছে। ড. ইউনূস হয়ে উঠতে পারতেন জাতির অভিভাবক, আন্তর্জাতিক বিবেক। কিন্তু বারবার তিনি নেতিবাচকভাবে আলোচনায় এসেছেন, একের পর এক বিতর্কে জড়িয়েছেন। নোবেল পুরস্কার পাওয়ার পর ড. ইউনূসকে ঘিরে যে আবেগ, তাকে তিনি রাজনীতির মাঠে টেনে আনতে চেয়েছিলেন। ওয়ান-ইলেভেন সরকার তাকে কেয়ারটেকার প্রধান করতে চেয়েছিল। কিন্তু তিনি ‘কেয়ারটেকার নয়, টেকার’ হতে চেয়েছিলেন। সেই চেষ্টায় ওয়ান-ইলেভেনের সময় রাজনীতি করার আকাক্সক্ষা জাগিয়েও হাল ছেড়ে দিয়েছেন। এ সময়ে তিনি যতটা বিশ্বমানব হয়েছেন, ততটা বাংলাদেশি হতে পারেননি। আমি জানি, এটুকু পড়ে অনেকেই আমাকে গালাগাল শুরু করে দেবেন। আমরা যোগ্য লোককে সম্মান জানাতে পারি না, আমরা পরশ্রীকাতর, সরকারের দালাল ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু ড. ইউনূসের অর্জনকে বাংলাদেশের অর্জন হিসেবে বিবেচনা করতে না পারার বেদনা যে আমাকে কতটা পোড়ায়, তা লিখে বোঝানোর সাধ্য আমার নেই।

ড. ইউনূসের প্রচারণার জন্য শক্তিশালী ইউনূস সেন্টার রয়েছে। বিশ্বের যে কোনো প্রান্তে ড. ইউনূস কিছু করলেই ইউনূস সেন্টার দারুণ দক্ষতায় তা প্রচার করে। সিনিয়র সাংবাদিক নাঈমুল ইসলাম খান এক অনুষ্ঠানে বলেছেন, জনসংযোগে কোনো নোবেল দেওয়ার ব্যবস্থা থাকলে নিঃসন্দেহে সেটা ড. ইউনূসই পেতেন। বিশ্বজুড়ে এমন শক্তিশালী নেটওয়ার্ক আর কারোই নেই। তবে এটাও ঠিক, এই জনসংযোগ চালাতে প্রয়োজন বিপুল অর্থের। এ শক্তিশালী প্রচার নেটওয়ার্ক আর টাকার জোরেই ড. ইউনূসের পক্ষে খোলা চিঠি লেখেন শতাধিক নোবেল বিজয়ী। সেই খোলা চিঠি পুরো পৃষ্ঠা বিজ্ঞাপন আকারে ছাপা হয় ওয়াশিংটন পোস্ট বা নিউইয়র্ক টাইমসের মতো পত্রিকায়। কিন্তু ড. ইউনূসের যে প্রচার নেটওয়ার্ক বা ইউনূস সেন্টার, তাদের প্রচার তালিকায় কখনই বাংলাদেশকে খুঁজে পাওয়া যায় না। গত ১৭ বছরে বাংলাদেশের কোনো সংকটে ড. ইউনূসকে কখনই পাশে পাওয়া যায়নি। পদ্মা সেতু প্রকল্প থেকে বিশ্বব্যাংকের সরে যাওয়ার পেছনে ড. ইউনূসকে দায়ী করা হয়। আমি ধরে নিচ্ছি অভিযোগটি অসত্য। কিন্তু বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে বাংলাদেশের এই টানাপোড়েনে তিনি তো বাংলাদেশের পক্ষে দাঁড়াতে পারতেন। বাংলাদেশের ঘাড়ে যে এখন ১২ লাখ রোহিঙ্গার বোঝা, এ সমস্যার সমাধানে ড. ইউনূস কখনো একটি শব্দও ব্যয় করেননি। আন্তর্জাতিক মিডিয়াকে তিনি সাক্ষাৎকার দেন। কিন্তু নোবেল পাওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত বাংলাদেশের কয়জন সাংবাদিক ড. ইউনূসের টিকিটির দেখা পেয়েছেন? ড. ইউনূস বাংলাদেশে জন্মেছেন, এ জন্য আমরা গর্বিত। তিনি বিশ্বমানব হয়েছেন, এ জন্যই আমরা গর্বিত। কিন্তু তিনি বাংলাদেশের হতে পারেননি, এটা দুর্ভাগ্যজনক। কবি যেমন বলেছেন, বিশ্বমানব হবি যদি, কায়মনে বাঙালি হ’, ড. ইউনূসের ক্ষেত্রে সেই হওয়ায় বড্ড ঘাটতি।

ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের আদালতে বেশ কয়েকটি মামলা আছে। অনেকেই বলছেন, সরকার প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে একের পর এক মামলা দিয়ে তাকে হয়রানি ও হেয় করছে। আমি এ বক্তব্যের সঙ্গে একমত পোষণ করেই বলছি, যদি মামলাগুলো সত্যি সত্যি ভিত্তিহীন ও হয়রানিমূলক হয়, তাহলে সেটা তো আদালতেই প্রমাণিত হবে। তার বিরুদ্ধে তো কোনো রাজনৈতিক মামলা দেওয়া হয়নি। সব অভিযোগই সব সুনির্দিষ্ট-শ্রমিকদের প্রাপ্য অর্থ না দেওয়া, আয়কর মওকুফ চাওয়া ইত্যাদি। বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থা নিয়ে যত অভিযোগই থাকুক, অন্তত ড. ইউনূসের মামলায় অন্যায্য কিছু হবে না, এটা আশা করাই যায়। যদি ড. ইউনূস আদালতে নির্দোষ প্রমাণিত হন, তাহলে আমার চেয়ে বেশি খুশি কেউ হবে না। ড. ইউনূসের সঙ্গে সরকারের মামলার ইতিহাস শুরু হয়েছে গ্রামীণ ব্যাংকের এমডি পদ নিয়ে, সেটিও করেছিলেন ড. ইউনূসই। তিনি চেয়েছিলেন আজীবন এমডি থাকতে। সরকার অন্য সব ব্যাংকের এমডির মতো নির্দিষ্ট বয়সে তাকেও অবসরে যেতে বলেছিল। মামলাটি ছিল খুব সহজ-নোবেল বিজয়ী হন আর যেই হোন; আইন সবার জন্য সমান। এটি ছিল কমনসেন্সের মামলা। স্বাভাবিকভাবেই ড. ইউনূস হেরে গিয়েছিলেন। প্রিয় গ্রামীণ ব্যাংক তাকে ছাড়তে হয়েছে অপ্রিয়ভাবে। আয়কর মামলায় হেরে গিয়ে এরই মধ্যে প্রায় সাড়ে ১২ কোটি টাকা পরিশোধ করেছেন। গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিকদের ন্যায্য পাওনা না দেওয়ার মামলাও চলমান। ড. ইউনূস নোবেল জিতেছেন বলে, শ্রমিকরা তার বিরুদ্ধে ন্যায্য পাওনা চেয়ে মামলা দিতে পারবে না?

কিন্তু ড. মুহাম্মদ ইউনূস আদালতের ওপর আস্থা রাখতে পারছেন না। তিনি আদালতের বাইরে নানাভাবে মামলা নিষ্পত্তির চেষ্টা করছেন। সেই চেষ্টায় এখন মাঠে নেমেছেন তার আন্তর্জাতিক বন্ধুরা। গত মার্চে ড. ইউনূসের ‘নিরাপত্তা ও স্বাধীনতা নিয়ে উদ্বেগ’ প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে একটি খোলা চিঠি লিখেছিলেন ৪০ জন বিশ্বনেতা। সেই খোলা চিঠির ধারাবাহিকতায় গত সপ্তাহে একই ধরনের আরেকটি খোলা চিঠি লেখা হয়েছে শেখ হাসিনার কাছে। এবারের চিঠিতে শতাধিক নোবেল বিজয়ীসহ মোট ১৮৫ জন বিশ্বনেতা স্বাক্ষর করেছেন। আগের ৪০ জন বা এবারের ১৮৫ জন স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে ড. ইউনূসের পক্ষে খোলা চিঠি লিখেছেন, এমনটা মনে করার কোনো কারণ নেই। নিশ্চয়ই ড. ইউনূসের শক্তিশালী নেটওয়ার্ক এই খোলা চিঠি ‘ম্যানেজ’ করেছে। তবে এবারের খোলা চিঠিটি নিয়ে আলোচনা অনেক বেশি হচ্ছে দুটি কারণে। প্রথমত, এবারের চিঠিতে শতাধিক নোবেল বিজয়ীর স্বাক্ষর রয়েছে। তার চেয়ে বড় কথা হলো, এবারের চিঠির কনটেন্ট। শতাধিক নোবেল বিজয়ীর খোলা চিঠিটি আইনি বিবেচনায় প্রত্যাশিত নয়। ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে দন্ড দেওয়া হতে পারে, এমন আশঙ্কার কথা উল্লেখ করে চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘আমরা উদ্বিগ্ন যে সম্প্রতি তাকে (ড. ইউনূস) লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে এবং এটি ধারাবাহিকভাবে বিচারিক হেনস্তা বলে আমরা বিশ্বাস করি।’ তাদের আশঙ্কা, উদ্বেগ বা বিশ্বাস নিয়ে কোনো কথা নেই। তবে সেটা তো আদালতেই মীমাংসা হতে হবে। খোলা চিঠিতে আবদার করা হয়েছে, ‘আমরা সম্মানের সঙ্গে অনুরোধ করছি, অবিলম্বে অধ্যাপক ইউনূসের বিরুদ্ধে বর্তমান বিচারিক কার্যক্রম স্থগিত করুন।’ শতাধিক নোবেল বিজয়ীসহ ১৮৫ জন বিশ্বনেতা কীভাবে একটি দেশের নির্বাহী প্রধানের কাছে একজন ব্যক্তির বিরুদ্ধে বিচারিক কার্যক্রম স্থগিত করতে চাইতে পারেন, এটা আমার বিশ্বাসই হচ্ছে না। বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থা নিয়ে অনেক প্রশ্ন আছে, কিন্তু সংবিধান অনুযায়ী বিচার বিভাগ স্বাধীন। নির্বাহী প্রধান চাইলেও বিচারিক প্রক্রিয়া স্থগিত করতে পারবেন না। এই খোলা চিঠির ব্যাপারে নিজের অবস্থান জানিয়ে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ‘একজনের জন্য এত এত বিবৃতি না দিয়ে এক্সপার্ট পাঠাক। এত দরদ থাকলে আইনজীবী ও বিশেষজ্ঞ পাঠাক। যার বিরুদ্ধে মামলা, তার সব দলিল-দস্তাবেজ তারা খতিয়ে দেখুক। সেখানে কোনো অন্যায় আছে কি, তারা নিজেরাই দেখুক। তাদের এসে দেখা দরকার, কী কী অসামঞ্জস্য আছে।’ আমি মনে করি প্রধানমন্ত্রীর এ আহ্বান খোলা চিঠির দাবির পরিপূরক। কারণ খোলা চিঠিতেও বলা ছিল, ‘আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত আইন বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে আপনার দেশের নিরপেক্ষ বিচারকদের একটি প্যানেলে এই অভিযোগ পর্যালোচনা করুন।’ তাহলে আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ পাঠিয়ে পর্যালোচনা করলেই তো ল্যাঠা চুকে যায়। খোলা চিঠিতে বিশ্বনেতারা যদি বিচারিক কার্যক্রম স্থগিত না চেয়ে ন্যায়বিচার চাইতেন তাহলে সেটি অনেক বেশি যৌক্তিক এবং আইনি হতো। অভিযুক্ত যত বিখ্যাতই হন, তার পক্ষের খোলা চিঠির লেখকরা যতই বিশিষ্ট হন; কারও বিরুদ্ধে মামলা করা যাবে না, বিচার করা যাবে না; এ আবদার তো কোনো বিচারিক মানদন্ডেই গ্রহণযোগ্য নয়। নোবেল বিজয়ী হলেই তিনি আইনের ঊর্ধ্বে, এমনটি মনে করার কোনো কারণ নেই। পাশের দেশ মিয়ানমারে নোবেল বিজয়ী অং সান সুচি কারাগারে আছেন, এই ১৮৫ জন তো তার পক্ষে খোলা চিঠি লেখেননি। বেলারুশের নোবেল বিজয়ী অ্যালেস বিয়ালিয়াটস্কিকে ১০ বছরের কারাদন্ড দিয়েছেন সে দেশের আদালত, তখন কোথায় ছিলেন এই বিশ্ব বিবেক। পাশের দেশ ভারতের আরেক নোবেল বিজয়ী অমর্ত্য সেনের বাড়ির সীমানা নিয়ে বিশ্বভারতীর সঙ্গে ঝামেলা চলছে। কই কেউ তো তার পক্ষে খোলা চিঠি লেখেননি। লেখেননি কারণ তাদের কারোই ড. ইউনূসের মতো শক্তিশালী আন্তর্জাতিক নেওটওয়ার্ক নেই, নেই বিপুল বিনিয়োগের সামর্থ্যও। খোলা চিঠিতে আরেকটি খুব আপত্তিকর কথা বলা হয়েছে, ‘আমরা নিশ্চিত যে তার বিরুদ্ধে দুর্নীতিবিরোধী এবং শ্রম আইনে যে মামলাগুলো হয়েছে, সেগুলোর পুঙ্খানুপুঙ্খ পর্যালোচনা হলে তিনি খালাস পাবেন।’ তারা কীভাবে নিশ্চিত হলেন? বিচার শেষ হওয়ার আগেই অভিযুক্তের নির্দোষিতার ব্যাপারে নিশ্চিত হয় যাওয়াটা আইনকে বুড়ো আঙ্গুল দেখানোরই শামিল।

ফেসবুকে কয়েক দিন ধরে অধ্যাপক আবুল বারাকাতের একটি বক্তব্য ভাইরাল হয়েছে, ‘আমার মনে কিছু প্রশ্ন আছে যার উত্তর আমি পাই না। যেমন ড. ইউনূস কেন সাভার স্মৃতিসৌধে যান না; কেন তিনি শহীদ মিনারে যান না; কেন তাকে পহেলা বৈশাখ স্পর্শ করে না; কেন তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম উচ্চারণ করেন না; কেন তিনি ১৫ আগস্ট বাঙালির সংস্কৃতির অংশ হিসেবে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে একগুচ্ছ ফুল নিয়ে যান না; কেন তিনি ১৬ ডিসেম্বর এবং ৭ মার্চ ধারণ করেন না; ১৭ আগস্ট ২০০৫-এ জঙ্গিরা যখন সারা দেশে বোমাবাজি করল কেন তিনি তখন কিছুই বললেন না; ২১ আগস্ট ২০০৪-এ যখন শেখ হাসিনাকে গ্রেনেড মেরে উড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা হলো-তখনো তিনি কেন কিছুই বললেন না; কেন তিনি এদেশে ধর্মীয় সংখ্যালঘু এবং আদিবাসী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে আসেন না। হতে পারে আমরা আবেগী-অতি আবেগী, আর তিনি...আমি না, বুঝি না।’ অধ্যাপক আবুল বারাকাত সত্যি সত্যি এই কথা বলেছেন কিনা জানি না। কোথায় বলেছেন তাও জানি না। তবে তার প্রশ্নগুলো আমারও প্রশ্ন। স্মৃতিসৌধ বা শহীদ মিনারে গেলে আওয়ামী লীগ নিশ্চয়ই ড. ইউনূসকে বাধা দিত না। ড. ইউনূস কি তবে বাংলাদেশকে হৃদয়ে ধারণ করেন না?

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
সর্বশেষ খবর
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা
আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!
অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'
'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ
দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু
দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড
এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ
কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১
কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন
নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২
ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ
ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন
ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'
'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ
আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা
কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু
তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত
ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান
পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী
সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট
ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!

সম্পাদকীয়

গরু আসার নতুন রুট
গরু আসার নতুন রুট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত
আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর
ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

এক পিস ডাব ২০০ টাকা
এক পিস ডাব ২০০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল
সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

একদিকে গরম আরেকদিকে বজ্র
একদিকে গরম আরেকদিকে বজ্র

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা
পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন
এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে
রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে

নগর জীবন

বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!
বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না
ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সরাসরি আলোচনা চান পুতিন
সরাসরি আলোচনা চান পুতিন

প্রথম পৃষ্ঠা

অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা

সম্পাদকীয়

সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ
সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মায়ের নিঃস্বার্থ ভালোবাসায় হয় নৈতিক সমাজ
মায়ের নিঃস্বার্থ ভালোবাসায় হয় নৈতিক সমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিশন
হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা
মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাডামসের বিদায় ঘণ্টা
অ্যাডামসের বিদায় ঘণ্টা

মাঠে ময়দানে

টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন
টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন

শোবিজ

ঢাকায় প্রকাশনা চীনা প্রেসিডেন্টের বই
ঢাকায় প্রকাশনা চীনা প্রেসিডেন্টের বই

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন ছাড়াই চলছে ১৮৬ ক্লিনিক ও হাসপাতাল
নিবন্ধন ছাড়াই চলছে ১৮৬ ক্লিনিক ও হাসপাতাল

নগর জীবন

১৮ ক্যাটাগরিতে চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ড
১৮ ক্যাটাগরিতে চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ড

শোবিজ

গণতান্ত্রিক বিশ্ব খুনি আওয়ামী লীগের পাশে নেই
গণতান্ত্রিক বিশ্ব খুনি আওয়ামী লীগের পাশে নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা
লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ হাজার ইয়াবাসহ আটক
২০ হাজার ইয়াবাসহ আটক

দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীদের আশ্রয় বিএনপিতে
আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীদের আশ্রয় বিএনপিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি

দেশগ্রাম