শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

উল্টে গেছে পাশা

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
উল্টে গেছে পাশা

ফেসবুকে একটা ছবি কদিন ধরে ভেসে বেড়াচ্ছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাশে হাঁটু গেড়ে বসে কথা বলছেন। সবাই তাঁকে ধন্য ধন্য করছে। কারণ এটাই ভারতীয় সংস্কৃতি, শিক্ষা, শিষ্টাচার। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বয়সে তাঁর বড়, মাতৃসমতুল্য। ঋষি সাহেব বেশ লম্বা। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পাশে দাঁড়িয়ে কথা বললে তাঁকে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর দিকে মাথা উঁচু করে তাকিয়ে কথা বলতে হবে। সেটা ঠিক নয়।  আমাদের দেশে চিরকাল শেখানো হয়েছে গুরুজনকে সম্মান করতে হয়। তিনি সেটাই করেছেন। তাই তিনি বাহবা পাচ্ছেন!

ব্রিটিশরা আত্মম্ভরী জাতি। তাদের নাক বড় উঁচু। কারও সঙ্গে সহজে মিশতে চায় না, কথা বলতে চায় না। একসময় সারা পৃথিবী শাসন করেছে সেটা বোধহয় আজও ভুলতে পারেনি। রাজা রাজা ভাবটা রয়েই গেছে। আমেরিকানরা ঠিক তার উল্টো। মিশুক, পরোপকারী, অকপট। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ব্রিটিশ নাগরিক হলেও তিনি ভারতীয় বংশোদ্ভূত। তিনিই প্রথম এশিয়ান যিনি ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। আর ভারতীয় বংশোদ্ভূত বলেই তাঁর এই শিষ্টাচার, এটাই বলছে সবাই।

গুরুজনকে মান্য করা, শিক্ষককে সম্মান করার শিক্ষা আমাদের জীবনের শুরুতেই দেওয়া হয়েছে। বাবা-মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত, এটা আমরা বিশ্বাস করি। তাই বাবা-মা বা গুরুজনের পায়ে হাত দিয়ে সালাম করতে আমরা দ্বিধা করি না। যদিও আজকাল অনেকেই সমালোচনা করে বলেন, সৃষ্টিকর্তা ব্যতীত অন্যের সামনে মাথা নত করা, পায়ে হাত দেওয়া ঠিক নয়। এটা মাথা নত করা নয়, সম্মান করা। আর বাবা-মা, গুরুজন, শিক্ষককে পায়ে হাত দিলে জাত যাওয়ার বা আত্মসম্মান হারানোর কিছু আছে বলে মনে করি না। বাবা-মা জন্ম না দিলে আমরা এই পৃথিবীর আলো দেখতাম না। জন্মের পর মানবসন্তান প্রচ- অসহায় থাকে। খাইয়ে না দিলে খেতে পারে না, হাত ধরে হাঁটা না শেখালে হাঁটতে পারে না, পরিষ্কার করে না দিলে পরিষ্কার হয় না। জীবনের প্রতিটি পদে তার বাবা-মায়ের সাহায্য লাগে। সেই বাবা-মায়ের পায়ে হাত দিলে অসুবিধা কী? সৃষ্টিকর্তা অপার অসীম। তিনি আছেন তাঁর জায়গায়। এর সঙ্গে মাথা নত করার বিষয়টা টেনে আনাই বা কেন? শিক্ষক একজন মানুষের জ্ঞানচক্ষু উন্মোচিত করেন। তাই বাবা-মায়ের মতোই উঁচুতে শিক্ষকের স্থান।

এটা ঠিক, সন্তান যেমন বাবা-মা, গুরুজনদের মান্য করবে তাঁদের কাজ সন্তানদের সঠিক পথ দেখানো। তাদের যথোপযুক্ত শিক্ষা দেওয়া। তাদের ভালোবাসা, তাদের কাজকে সম্মান আর মূল্যায়ন করা। তাদের ভুল হলে শুধরে দেওয়া, ভালো করলে উচ্চ স্বরে প্রশংসা করা, বাহবা দেওয়া। একজন দাঁড়িয়ে কথা বললে অন্যেরও দাঁড়িয়ে কথা বলা শিষ্টাচার। সবাই দাঁড়িয়ে থাকলে একজনের বসে থাকা সমীচীন নয়। সমষ্টির প্রতি সম্মান দেখানো নিয়ম।

আমরা একটা জিনিস ভুলে যাই, শিষ্টাচার দিয়ে, ব্যবহার দিয়ে, হাসিমুখ দিয়ে যা করা যায়, টাকা-ক্ষমতা-বাহুবল দিয়ে তা করা যায় না। মানুষের স্নেহ-ভালোবাসা দোয়া পাওয়ার জন্য টাকা-পয়সা নয়, শিষ্টাচার জরুরি। বাদশা আলমগীর তাঁর সন্তানকে ভালো শিক্ষা দিয়েছিলেন। বাদশার পুত্র হয়েও তাঁর ছেলে নিজ হাতে পানি ঢেলে শিক্ষাগুরুর পা ধুইয়ে দিয়েছিলেন। বাস্তবে এটা ঘটেছিল কি না জানি না। কিন্তু কবি কাজী কাদের নেওয়াজের কবিতার শেষ দুই চরণ, ‘আজ হতে চির উন্নত হল শিক্ষাগুরুর শির/ সত্যই তুমি মহান উদার বাদশা আলমগীর’। এই কবিতা বাদশা আলমগীরকে অমর করে রেখেছে।

অথচ এই বাদশা আলমগীর অর্থাৎ সম্রাট আওরঙ্গজেব পিতা শাহজাহানকে বন্দি করে রেখেছিলেন। তিন ভাইকে হত্যা করেছিলেন। সেকালে মুঘল সম্রাটদের এটাই ছিল নিয়ম। বড় পুত্র সিংহাসনের উত্তরাধিকারী হতো বলে আপনজনদের রক্তে হাত রাঙা হতো শাহজাদাদের হাত। সেসব ছাপিয়েও কিন্তু বাদশা আলমগীর এই কবিতার জন্য স্মরণীয় হয়ে আছেন।

ভালো ব্যবহার করতে পয়সা খরচ হয় না। কিন্তু মাঝে মাঝে নিজেদের দেখে মনে হয় সত্যিই বুঝি ভালো ব্যবহার করতে, হাসতে পয়সা লাগে। হাসিমুখে দুটো কথা বললে অনেক সময় অনেকের উপকার হয়। আমরা সেটুকু করতেও নারাজ। দিন দিন যেন আমরা গুটিয়ে যাচ্ছি, শামুকের খোলের মধ্যে ঢুকে যাচ্ছি, নিজেদের সংকুচিত করে ফেলছি। নিজের কথা ছাড়া কিছুই বুঝি না আমরা। আমরা ভালো গান শুনে, অভিনয় দেখে হাততালি দিই না। কেউ কুশল জিজ্ঞাসা করলে উত্তর না দিতে পারলে বেঁচে যাই। যদি উত্তর দিতেই হয় ‘ভালো’ বলে উল্টো তার কুশল জানতে চাই না। যেন সরে আসতে পারলে হাঁফ ছেড়ে বাঁচি। অথচ আগের দিনের মানুষের হাজার রকম বিনোদন ছিল না। কথা বলা, মানুষের সঙ্গে মেশাটাই ছিল তাদের অন্যতম বিনোদন।

সম্প্রতি আমেরিকায় গিয়েছিলাম। সেদিন আমরা মেমোরিয়াল টাওয়ার দেখতে যাব। ৫২তলা ভবনের ওপর থেকে ডালাস শহর দেখব। দেখব মাইক্রোসকোপিক ভিউ। ট্রেনে চড়েছি। নামার সময় হয়ে গেছে। এমন সময় একটু দূরে সিটে বসা একজন কৃষ্ণাঙ্গ মহিলা আমার মেয়েকে ডাকলেন। মেয়ে কাছে গেলে তার কাছে পানি খেতে চাইলেন। মেয়ে পানির বোতল নিয়ে পানি খাওয়াতে গেল। আমি ভয় পেলাম। ট্রেন স্টেশনে ঢুকছে। কোনো কোনো স্টেশনে মাত্র এক দুই মিনিট দাঁড়ায়। এখন পানি খাওয়াতে গেল, স্টেশন ছেড়ে যাবে না তো ট্রেন! বাস্তবে ঠিক সেটাই ঘটল। ট্রেন স্টেশনে ঢুকল। মাত্র দেড় থেকে দুই মিনিট দাঁড়াল। পানি খাইয়ে আমরা গেট দিয়ে নামার চেষ্টা করলাম। ততক্ষণে নিচ থেকে যাত্রীরা উঠছে। ট্রেন ছেড়ে দিল। মেয়ে ট্রেন থামানোর জন্য বেশ কয়েকবার বেল টিপল। থামল না। আমি ভীষণ ভয় পেলাম। এখন কী হবে। আমরা পথঘাট তেমন চিনি না। মেয়ে চলাচল করে গুগলের ওপর নির্ভর করে। কোথায় চলেছি কে জানে। যিনি পানি খেয়েছেন তিনি বিব্রতভাবে বললেন, নেক্সট স্টেশনে নেমে যাও। নেক্সট নয় আরও অনেক দূরে গিয়ে নামতে হলো আমাদের। তাতে চেনা পথ অচেনা হয়ে গেল। কীভাবে যাব জানি না। মেয়ে পথ খুঁজে বের করল। আগের ট্রেন থেকে নেমে বাসে ওঠার কথা ছিল। বাস স্টপেজ পাশেই ছিল। এখন আরও দুটো বাস বদলাতে হবে। আমি বিরক্ত হয়ে বললাম, আমাদের ট্রেনটা মিস করিয়ে দিল। মেয়ে বলল, ‘ওনার পানির দরকার ছিল। ভাগ্যিস পানিটা সঙ্গে ছিল। আর পথও বাড়েনি। এখন বরং সুবিধা হয়েছে। হাঁটতে হবে কম’। মনে মনে নিজেকে ধিক্কার দিলাম। সেদিন মেয়ের কাছে শিখলাম অনেক কিছু।

আগেরবার শিকাগো এয়ারপোর্টে শ্রীলঙ্কার একজন সরকারি কর্মকর্তার মোবাইল খুঁজে দিয়েছিলাম। উনি দুটো মোবাইল আর চশমা সিটে ফেলে চলে গিয়েছিলেন। আমি চোখে চোখে রেখেছিলাম ওগুলো। ওনাকে চিনি না কিন্তু কাউকে ঘোরাফেরা করতে দেখলেই খেয়াল করছিলাম কিছু খুঁজছে কি না। কয়েক ঘণ্টা চলে যাওয়ার পর পাশের এয়ারলাইনসে জানিয়েছিলাম। তারা মাইকিং করেছিল। সাড়া মেলেনি। জিনিস দুটো নিয়ে জিম্মায় রেখেছিল। আরও কিছুক্ষণ পর সে লোক এসে পাগলের মতো খুঁজছিল। আমি তাঁর কাছে জানতে চেয়েছিলাম, কী খুঁজছে। বলেছিল। আমি নিশ্চিত হওয়ার পর এয়ারলাইনসে খবর দিয়েছিলাম। তিনি মোবাইল দুটো আর চশমা উদ্ধার করেছিলেন। কৃতজ্ঞতায় নতজানু হয়েছিলেন আমার প্রতি। বলেছিলেন ওই মোবাইল হারালে তাঁর ভয়ানক ক্ষতি হতো। তিনি একটা কনফারেন্সে এসেছেন। সব ডকুমেন্ট ছিল ওই মোবাইলে। সেই থেকে ওই ভদ্রলোক আমার বন্ধু। আর এবার আসার পথে পেয়েছিলাম পশ্চিম বাংলার এক প্রবীণ জুটি। বৃদ্ধ লোকটি ডায়াবেটিসের পেশেন্ট। তিনি এটেনডেন্টদের বোঝাতে পারছিলেন না টয়লেটে যেতে চান। আমি ওদের বুঝিয়ে দিয়েছিলাম। ভদ্রলোকের স্ত্রী আমার হাত চেপে ধরেছিলেন। যতক্ষণ ছিলাম পাশে বসিয়ে রেখেছিলেন। এটা ওটা খাওয়ানোর চেষ্টা করছিলেন। যাওয়ার সময় ফিরে ফিরে তাকাচ্ছিলেন। এসব গল্প নিজের ঢাক পেটানোর জন্য করছি না। রাস্তাঘাটে আমি নিজেও অনেকের অকুণ্ঠ সহযোগিতা পেয়েছি। বারদুয়েক লিফটে অজ্ঞান হয়েছি। একবার হয়েছি এয়ারপোর্টে। অজানা-অচেনা মানুষেরা আমার সেবা করেছে, পানি খাইয়েছে, বাতাস করেছে, বাসায় পৌঁছে দিয়েছে। তাদের ঋণ আমি কীভাবে শুধব। মনে আছে একবার এক অনুষ্ঠানে এক অল্পবয়সী মেয়ের শ্বাসকষ্ট শুরু হয়েছিল। প্রায় যায় যায় অবস্থা। আমি দ্রুত ব্যাগ থেকে ইনহেলার বের করে দিয়েছিলাম। ওই মুহূর্তে ইনহেলারটা ওর জীবনরক্ষাকারী হয়ে উঠেছিল। আমার কাছে ছিল বলে দিতে পেরেছিলাম। না থাকলে পারতাম না। অনেকে থাকলেও দেয় না এটা নিজের জীবন দিয়ে দেখেছি। আবার অনেককে দেখেছি নিজের কথা না ভেবে, নিজের জন্য কিছু না রেখে মানুষকে বিলিয়ে দিতে। এটাই স্বাতন্ত্র্য! এটাই মনুষ্য জীবনের বিউটি!

পৃথিবীর কোনো কোনো দেশের মানুষ ইংরেজি শেখে না। এমনকি দোভাষী পর্যন্ত রাখে না। ভাবখানা এমন যেন, আমার দেশে এসেছ আমি কী বলছি বুঝে নেওয়া তোমার দায়িত্ব। বুঝলে বোঝ না বুঝলে তোমার সমস্যা। এই অহেতুক ভাবনার কোনো কারণ দেখি না। ভাষা শেখা দোষণীয় কিছু নয়। ভাষা শিখলে বরং মানুষ সমৃদ্ধ হয়। নিজের ভাষা ছাড়া অন্য ভাষা জানা বাড়তি যোগ্যতা। মানুষকে সম্মান করা, শ্রদ্ধা করা, ভালোবাসা, উপকার করা, পাশে দাঁড়ানো, তাদের বিপদে ব্যথিত হওয়া, সুখে আনন্দ করা, দুর্নীতি না করা, চরিত্র ভালো রাখা এসব আমাদের মৌলিক শিক্ষা। সেই শিক্ষা এখন অনেকটাই বিলীয়মান। আজকের ছেলেমেয়েরা এর কমই মেনে থাকে।  বাবা-মায়ের একাংশ শিশুদের ক্যারিয়ার গড়নে যতটা মনোনিবেশ করেন ততটা করেন না তাদের মানবিক শিক্ষা দিতে। সে কারণে ব্যক্তি জীবনে সফল ব্যক্তিরা অনেকেই আচরণগতভাবে সুশীল নন। মানুষ যত বড় হন তত তার বিনয় হওয়ার কথা। সে কারণেই বড় বৃক্ষ নুয়ে পড়ে। মহৎ মানুষের জীবন পর্যালোচনা করলে তাদের বিনয় আমাদের মুগ্ধ করে। আজকাল এসবের চর্চা তেমন হয় না। না পরিবারে, না শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে।  এখন পাশা উল্টে গেছে। তাই কেউ সৎ থাকলে খবর হয়। অথচ অসৎ হওয়াটাই অস্বাভাবিক, সততাটাই স্বাভাবিক। ভেজাল না থাকলে খবর হয়। অথচ ভেজাল না থাকাটাই স্বাভাবিক। থাকাটা অস্বাভাবিক। কেউ গুরুজনকে সম্মান জানালে সেটা আলোচনার বিষয় হয়ে ওঠে, অথচ ওটাই স্বাভাবিক।

                লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক, সাবেক যুগ্মসচিব

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
শিক্ষাবৃত্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
শিক্ষাবৃত্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজবাড়ীতে উদীচীর ৫৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
রাজবাড়ীতে উদীচীর ৫৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতি রাজনীতির জায়গায় আর ধর্ম ধর্মের জায়গায় থাকবে: ডা. জাহিদ হোসেন
রাজনীতি রাজনীতির জায়গায় আর ধর্ম ধর্মের জায়গায় থাকবে: ডা. জাহিদ হোসেন

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

টাঙ্গাইল আদালত চত্বরে বিচারপ্রার্থীদের বিশ্রামাগার উদ্বোধন
টাঙ্গাইল আদালত চত্বরে বিচারপ্রার্থীদের বিশ্রামাগার উদ্বোধন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাইডেনের কারণেই ইউক্রেনে যুদ্ধ: ট্রাম্প
বাইডেনের কারণেই ইউক্রেনে যুদ্ধ: ট্রাম্প

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় বিএনপি নেতাকর্মীর বাড়িতে ভাঙচুর-লুটপাটের অভিযোগ
কুষ্টিয়ায় বিএনপি নেতাকর্মীর বাড়িতে ভাঙচুর-লুটপাটের অভিযোগ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বাকসু’ বিএম কলেজের, দাবি সাবেক ছাত্র নেতাদের
‘বাকসু’ বিএম কলেজের, দাবি সাবেক ছাত্র নেতাদের

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহবাগে শিক্ষকদের ওপর জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড, যে ব্যাখ্যা ডিএমপি'র
শাহবাগে শিক্ষকদের ওপর জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেড, যে ব্যাখ্যা ডিএমপি'র

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বরেকর্ড করল অভিষেক
বিশ্বরেকর্ড করল অভিষেক

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় বিতর্ক প্রতিযোগিতা
কলাপাড়ায় বিতর্ক প্রতিযোগিতা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টির কারণে কপাল পুড়ল অস্ট্রেলিয়ার
বৃষ্টির কারণে কপাল পুড়ল অস্ট্রেলিয়ার

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দের উদ্বোধন
কুলাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দের উদ্বোধন

৩৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজীপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় যুবক নিহত
গাজীপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় যুবক নিহত

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

গামিনীকে সংবর্ধনা মাঠকর্মীদের
গামিনীকে সংবর্ধনা মাঠকর্মীদের

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উন্নয়ন ভাবনা নিয়ে ‘তারুণ্যের চোখে ডোমার’ সেমিনার অনুষ্ঠিত
উন্নয়ন ভাবনা নিয়ে ‘তারুণ্যের চোখে ডোমার’ সেমিনার অনুষ্ঠিত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় রোহিঙ্গা যুবক নিহত
উখিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় রোহিঙ্গা যুবক নিহত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অস্ত্র, মাদক ও টাকাসহ নারী গ্রেপ্তার, স্বামী পলাতক
বরিশালে অস্ত্র, মাদক ও টাকাসহ নারী গ্রেপ্তার, স্বামী পলাতক

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মৎস্য দপ্তরের জব্দ করা জাটকা লুট
বরিশালে মৎস্য দপ্তরের জব্দ করা জাটকা লুট

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০ ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য আয়োজন
২০ ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য আয়োজন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়ান আরচারির সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
এশিয়ান আরচারির সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জি-মেইল হ্যাক করে ব্যাংক হিসাব থেকে ১৭ লাখ টাকা স্থানান্তর, গ্রেপ্তার ২
জি-মেইল হ্যাক করে ব্যাংক হিসাব থেকে ১৭ লাখ টাকা স্থানান্তর, গ্রেপ্তার ২

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরের ডাসারে সেলুনে বই পড়ার নতুন উদ্যোগ
মাদারীপুরের ডাসারে সেলুনে বই পড়ার নতুন উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বাস টার্মিনালে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম
গাইবান্ধায় বাস টার্মিনালে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১ কোটি ৬৫ লাখ টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১ কোটি ৬৫ লাখ টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালকিনি তাঁতী লীগের সম্পাদক গ্রেফতার
কালকিনি তাঁতী লীগের সম্পাদক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুয়েটের অপূর্বের নেতৃত্বে ‘নিউরাল নিনজাস’ দলের আন্তর্জাতিক সাফল্য
বুয়েটের অপূর্বের নেতৃত্বে ‘নিউরাল নিনজাস’ দলের আন্তর্জাতিক সাফল্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাস্তে প্রতীকের সমর্থনে গাইবান্ধায় সিপিবির কর্মীসভা
কাস্তে প্রতীকের সমর্থনে গাইবান্ধায় সিপিবির কর্মীসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি
ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম