শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

উল্টে গেছে পাশা

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
উল্টে গেছে পাশা

ফেসবুকে একটা ছবি কদিন ধরে ভেসে বেড়াচ্ছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাশে হাঁটু গেড়ে বসে কথা বলছেন। সবাই তাঁকে ধন্য ধন্য করছে। কারণ এটাই ভারতীয় সংস্কৃতি, শিক্ষা, শিষ্টাচার। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বয়সে তাঁর বড়, মাতৃসমতুল্য। ঋষি সাহেব বেশ লম্বা। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পাশে দাঁড়িয়ে কথা বললে তাঁকে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর দিকে মাথা উঁচু করে তাকিয়ে কথা বলতে হবে। সেটা ঠিক নয়।  আমাদের দেশে চিরকাল শেখানো হয়েছে গুরুজনকে সম্মান করতে হয়। তিনি সেটাই করেছেন। তাই তিনি বাহবা পাচ্ছেন!

ব্রিটিশরা আত্মম্ভরী জাতি। তাদের নাক বড় উঁচু। কারও সঙ্গে সহজে মিশতে চায় না, কথা বলতে চায় না। একসময় সারা পৃথিবী শাসন করেছে সেটা বোধহয় আজও ভুলতে পারেনি। রাজা রাজা ভাবটা রয়েই গেছে। আমেরিকানরা ঠিক তার উল্টো। মিশুক, পরোপকারী, অকপট। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ব্রিটিশ নাগরিক হলেও তিনি ভারতীয় বংশোদ্ভূত। তিনিই প্রথম এশিয়ান যিনি ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। আর ভারতীয় বংশোদ্ভূত বলেই তাঁর এই শিষ্টাচার, এটাই বলছে সবাই।

গুরুজনকে মান্য করা, শিক্ষককে সম্মান করার শিক্ষা আমাদের জীবনের শুরুতেই দেওয়া হয়েছে। বাবা-মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত, এটা আমরা বিশ্বাস করি। তাই বাবা-মা বা গুরুজনের পায়ে হাত দিয়ে সালাম করতে আমরা দ্বিধা করি না। যদিও আজকাল অনেকেই সমালোচনা করে বলেন, সৃষ্টিকর্তা ব্যতীত অন্যের সামনে মাথা নত করা, পায়ে হাত দেওয়া ঠিক নয়। এটা মাথা নত করা নয়, সম্মান করা। আর বাবা-মা, গুরুজন, শিক্ষককে পায়ে হাত দিলে জাত যাওয়ার বা আত্মসম্মান হারানোর কিছু আছে বলে মনে করি না। বাবা-মা জন্ম না দিলে আমরা এই পৃথিবীর আলো দেখতাম না। জন্মের পর মানবসন্তান প্রচ- অসহায় থাকে। খাইয়ে না দিলে খেতে পারে না, হাত ধরে হাঁটা না শেখালে হাঁটতে পারে না, পরিষ্কার করে না দিলে পরিষ্কার হয় না। জীবনের প্রতিটি পদে তার বাবা-মায়ের সাহায্য লাগে। সেই বাবা-মায়ের পায়ে হাত দিলে অসুবিধা কী? সৃষ্টিকর্তা অপার অসীম। তিনি আছেন তাঁর জায়গায়। এর সঙ্গে মাথা নত করার বিষয়টা টেনে আনাই বা কেন? শিক্ষক একজন মানুষের জ্ঞানচক্ষু উন্মোচিত করেন। তাই বাবা-মায়ের মতোই উঁচুতে শিক্ষকের স্থান।

এটা ঠিক, সন্তান যেমন বাবা-মা, গুরুজনদের মান্য করবে তাঁদের কাজ সন্তানদের সঠিক পথ দেখানো। তাদের যথোপযুক্ত শিক্ষা দেওয়া। তাদের ভালোবাসা, তাদের কাজকে সম্মান আর মূল্যায়ন করা। তাদের ভুল হলে শুধরে দেওয়া, ভালো করলে উচ্চ স্বরে প্রশংসা করা, বাহবা দেওয়া। একজন দাঁড়িয়ে কথা বললে অন্যেরও দাঁড়িয়ে কথা বলা শিষ্টাচার। সবাই দাঁড়িয়ে থাকলে একজনের বসে থাকা সমীচীন নয়। সমষ্টির প্রতি সম্মান দেখানো নিয়ম।

আমরা একটা জিনিস ভুলে যাই, শিষ্টাচার দিয়ে, ব্যবহার দিয়ে, হাসিমুখ দিয়ে যা করা যায়, টাকা-ক্ষমতা-বাহুবল দিয়ে তা করা যায় না। মানুষের স্নেহ-ভালোবাসা দোয়া পাওয়ার জন্য টাকা-পয়সা নয়, শিষ্টাচার জরুরি। বাদশা আলমগীর তাঁর সন্তানকে ভালো শিক্ষা দিয়েছিলেন। বাদশার পুত্র হয়েও তাঁর ছেলে নিজ হাতে পানি ঢেলে শিক্ষাগুরুর পা ধুইয়ে দিয়েছিলেন। বাস্তবে এটা ঘটেছিল কি না জানি না। কিন্তু কবি কাজী কাদের নেওয়াজের কবিতার শেষ দুই চরণ, ‘আজ হতে চির উন্নত হল শিক্ষাগুরুর শির/ সত্যই তুমি মহান উদার বাদশা আলমগীর’। এই কবিতা বাদশা আলমগীরকে অমর করে রেখেছে।

অথচ এই বাদশা আলমগীর অর্থাৎ সম্রাট আওরঙ্গজেব পিতা শাহজাহানকে বন্দি করে রেখেছিলেন। তিন ভাইকে হত্যা করেছিলেন। সেকালে মুঘল সম্রাটদের এটাই ছিল নিয়ম। বড় পুত্র সিংহাসনের উত্তরাধিকারী হতো বলে আপনজনদের রক্তে হাত রাঙা হতো শাহজাদাদের হাত। সেসব ছাপিয়েও কিন্তু বাদশা আলমগীর এই কবিতার জন্য স্মরণীয় হয়ে আছেন।

ভালো ব্যবহার করতে পয়সা খরচ হয় না। কিন্তু মাঝে মাঝে নিজেদের দেখে মনে হয় সত্যিই বুঝি ভালো ব্যবহার করতে, হাসতে পয়সা লাগে। হাসিমুখে দুটো কথা বললে অনেক সময় অনেকের উপকার হয়। আমরা সেটুকু করতেও নারাজ। দিন দিন যেন আমরা গুটিয়ে যাচ্ছি, শামুকের খোলের মধ্যে ঢুকে যাচ্ছি, নিজেদের সংকুচিত করে ফেলছি। নিজের কথা ছাড়া কিছুই বুঝি না আমরা। আমরা ভালো গান শুনে, অভিনয় দেখে হাততালি দিই না। কেউ কুশল জিজ্ঞাসা করলে উত্তর না দিতে পারলে বেঁচে যাই। যদি উত্তর দিতেই হয় ‘ভালো’ বলে উল্টো তার কুশল জানতে চাই না। যেন সরে আসতে পারলে হাঁফ ছেড়ে বাঁচি। অথচ আগের দিনের মানুষের হাজার রকম বিনোদন ছিল না। কথা বলা, মানুষের সঙ্গে মেশাটাই ছিল তাদের অন্যতম বিনোদন।

সম্প্রতি আমেরিকায় গিয়েছিলাম। সেদিন আমরা মেমোরিয়াল টাওয়ার দেখতে যাব। ৫২তলা ভবনের ওপর থেকে ডালাস শহর দেখব। দেখব মাইক্রোসকোপিক ভিউ। ট্রেনে চড়েছি। নামার সময় হয়ে গেছে। এমন সময় একটু দূরে সিটে বসা একজন কৃষ্ণাঙ্গ মহিলা আমার মেয়েকে ডাকলেন। মেয়ে কাছে গেলে তার কাছে পানি খেতে চাইলেন। মেয়ে পানির বোতল নিয়ে পানি খাওয়াতে গেল। আমি ভয় পেলাম। ট্রেন স্টেশনে ঢুকছে। কোনো কোনো স্টেশনে মাত্র এক দুই মিনিট দাঁড়ায়। এখন পানি খাওয়াতে গেল, স্টেশন ছেড়ে যাবে না তো ট্রেন! বাস্তবে ঠিক সেটাই ঘটল। ট্রেন স্টেশনে ঢুকল। মাত্র দেড় থেকে দুই মিনিট দাঁড়াল। পানি খাইয়ে আমরা গেট দিয়ে নামার চেষ্টা করলাম। ততক্ষণে নিচ থেকে যাত্রীরা উঠছে। ট্রেন ছেড়ে দিল। মেয়ে ট্রেন থামানোর জন্য বেশ কয়েকবার বেল টিপল। থামল না। আমি ভীষণ ভয় পেলাম। এখন কী হবে। আমরা পথঘাট তেমন চিনি না। মেয়ে চলাচল করে গুগলের ওপর নির্ভর করে। কোথায় চলেছি কে জানে। যিনি পানি খেয়েছেন তিনি বিব্রতভাবে বললেন, নেক্সট স্টেশনে নেমে যাও। নেক্সট নয় আরও অনেক দূরে গিয়ে নামতে হলো আমাদের। তাতে চেনা পথ অচেনা হয়ে গেল। কীভাবে যাব জানি না। মেয়ে পথ খুঁজে বের করল। আগের ট্রেন থেকে নেমে বাসে ওঠার কথা ছিল। বাস স্টপেজ পাশেই ছিল। এখন আরও দুটো বাস বদলাতে হবে। আমি বিরক্ত হয়ে বললাম, আমাদের ট্রেনটা মিস করিয়ে দিল। মেয়ে বলল, ‘ওনার পানির দরকার ছিল। ভাগ্যিস পানিটা সঙ্গে ছিল। আর পথও বাড়েনি। এখন বরং সুবিধা হয়েছে। হাঁটতে হবে কম’। মনে মনে নিজেকে ধিক্কার দিলাম। সেদিন মেয়ের কাছে শিখলাম অনেক কিছু।

আগেরবার শিকাগো এয়ারপোর্টে শ্রীলঙ্কার একজন সরকারি কর্মকর্তার মোবাইল খুঁজে দিয়েছিলাম। উনি দুটো মোবাইল আর চশমা সিটে ফেলে চলে গিয়েছিলেন। আমি চোখে চোখে রেখেছিলাম ওগুলো। ওনাকে চিনি না কিন্তু কাউকে ঘোরাফেরা করতে দেখলেই খেয়াল করছিলাম কিছু খুঁজছে কি না। কয়েক ঘণ্টা চলে যাওয়ার পর পাশের এয়ারলাইনসে জানিয়েছিলাম। তারা মাইকিং করেছিল। সাড়া মেলেনি। জিনিস দুটো নিয়ে জিম্মায় রেখেছিল। আরও কিছুক্ষণ পর সে লোক এসে পাগলের মতো খুঁজছিল। আমি তাঁর কাছে জানতে চেয়েছিলাম, কী খুঁজছে। বলেছিল। আমি নিশ্চিত হওয়ার পর এয়ারলাইনসে খবর দিয়েছিলাম। তিনি মোবাইল দুটো আর চশমা উদ্ধার করেছিলেন। কৃতজ্ঞতায় নতজানু হয়েছিলেন আমার প্রতি। বলেছিলেন ওই মোবাইল হারালে তাঁর ভয়ানক ক্ষতি হতো। তিনি একটা কনফারেন্সে এসেছেন। সব ডকুমেন্ট ছিল ওই মোবাইলে। সেই থেকে ওই ভদ্রলোক আমার বন্ধু। আর এবার আসার পথে পেয়েছিলাম পশ্চিম বাংলার এক প্রবীণ জুটি। বৃদ্ধ লোকটি ডায়াবেটিসের পেশেন্ট। তিনি এটেনডেন্টদের বোঝাতে পারছিলেন না টয়লেটে যেতে চান। আমি ওদের বুঝিয়ে দিয়েছিলাম। ভদ্রলোকের স্ত্রী আমার হাত চেপে ধরেছিলেন। যতক্ষণ ছিলাম পাশে বসিয়ে রেখেছিলেন। এটা ওটা খাওয়ানোর চেষ্টা করছিলেন। যাওয়ার সময় ফিরে ফিরে তাকাচ্ছিলেন। এসব গল্প নিজের ঢাক পেটানোর জন্য করছি না। রাস্তাঘাটে আমি নিজেও অনেকের অকুণ্ঠ সহযোগিতা পেয়েছি। বারদুয়েক লিফটে অজ্ঞান হয়েছি। একবার হয়েছি এয়ারপোর্টে। অজানা-অচেনা মানুষেরা আমার সেবা করেছে, পানি খাইয়েছে, বাতাস করেছে, বাসায় পৌঁছে দিয়েছে। তাদের ঋণ আমি কীভাবে শুধব। মনে আছে একবার এক অনুষ্ঠানে এক অল্পবয়সী মেয়ের শ্বাসকষ্ট শুরু হয়েছিল। প্রায় যায় যায় অবস্থা। আমি দ্রুত ব্যাগ থেকে ইনহেলার বের করে দিয়েছিলাম। ওই মুহূর্তে ইনহেলারটা ওর জীবনরক্ষাকারী হয়ে উঠেছিল। আমার কাছে ছিল বলে দিতে পেরেছিলাম। না থাকলে পারতাম না। অনেকে থাকলেও দেয় না এটা নিজের জীবন দিয়ে দেখেছি। আবার অনেককে দেখেছি নিজের কথা না ভেবে, নিজের জন্য কিছু না রেখে মানুষকে বিলিয়ে দিতে। এটাই স্বাতন্ত্র্য! এটাই মনুষ্য জীবনের বিউটি!

পৃথিবীর কোনো কোনো দেশের মানুষ ইংরেজি শেখে না। এমনকি দোভাষী পর্যন্ত রাখে না। ভাবখানা এমন যেন, আমার দেশে এসেছ আমি কী বলছি বুঝে নেওয়া তোমার দায়িত্ব। বুঝলে বোঝ না বুঝলে তোমার সমস্যা। এই অহেতুক ভাবনার কোনো কারণ দেখি না। ভাষা শেখা দোষণীয় কিছু নয়। ভাষা শিখলে বরং মানুষ সমৃদ্ধ হয়। নিজের ভাষা ছাড়া অন্য ভাষা জানা বাড়তি যোগ্যতা। মানুষকে সম্মান করা, শ্রদ্ধা করা, ভালোবাসা, উপকার করা, পাশে দাঁড়ানো, তাদের বিপদে ব্যথিত হওয়া, সুখে আনন্দ করা, দুর্নীতি না করা, চরিত্র ভালো রাখা এসব আমাদের মৌলিক শিক্ষা। সেই শিক্ষা এখন অনেকটাই বিলীয়মান। আজকের ছেলেমেয়েরা এর কমই মেনে থাকে।  বাবা-মায়ের একাংশ শিশুদের ক্যারিয়ার গড়নে যতটা মনোনিবেশ করেন ততটা করেন না তাদের মানবিক শিক্ষা দিতে। সে কারণে ব্যক্তি জীবনে সফল ব্যক্তিরা অনেকেই আচরণগতভাবে সুশীল নন। মানুষ যত বড় হন তত তার বিনয় হওয়ার কথা। সে কারণেই বড় বৃক্ষ নুয়ে পড়ে। মহৎ মানুষের জীবন পর্যালোচনা করলে তাদের বিনয় আমাদের মুগ্ধ করে। আজকাল এসবের চর্চা তেমন হয় না। না পরিবারে, না শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে।  এখন পাশা উল্টে গেছে। তাই কেউ সৎ থাকলে খবর হয়। অথচ অসৎ হওয়াটাই অস্বাভাবিক, সততাটাই স্বাভাবিক। ভেজাল না থাকলে খবর হয়। অথচ ভেজাল না থাকাটাই স্বাভাবিক। থাকাটা অস্বাভাবিক। কেউ গুরুজনকে সম্মান জানালে সেটা আলোচনার বিষয় হয়ে ওঠে, অথচ ওটাই স্বাভাবিক।

                লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক, সাবেক যুগ্মসচিব

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় সাত আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম