শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

উল্টে গেছে পাশা

আফরোজা পারভীন
প্রিন্ট ভার্সন
উল্টে গেছে পাশা

ফেসবুকে একটা ছবি কদিন ধরে ভেসে বেড়াচ্ছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাশে হাঁটু গেড়ে বসে কথা বলছেন। সবাই তাঁকে ধন্য ধন্য করছে। কারণ এটাই ভারতীয় সংস্কৃতি, শিক্ষা, শিষ্টাচার। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বয়সে তাঁর বড়, মাতৃসমতুল্য। ঋষি সাহেব বেশ লম্বা। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পাশে দাঁড়িয়ে কথা বললে তাঁকে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর দিকে মাথা উঁচু করে তাকিয়ে কথা বলতে হবে। সেটা ঠিক নয়।  আমাদের দেশে চিরকাল শেখানো হয়েছে গুরুজনকে সম্মান করতে হয়। তিনি সেটাই করেছেন। তাই তিনি বাহবা পাচ্ছেন!

ব্রিটিশরা আত্মম্ভরী জাতি। তাদের নাক বড় উঁচু। কারও সঙ্গে সহজে মিশতে চায় না, কথা বলতে চায় না। একসময় সারা পৃথিবী শাসন করেছে সেটা বোধহয় আজও ভুলতে পারেনি। রাজা রাজা ভাবটা রয়েই গেছে। আমেরিকানরা ঠিক তার উল্টো। মিশুক, পরোপকারী, অকপট। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ব্রিটিশ নাগরিক হলেও তিনি ভারতীয় বংশোদ্ভূত। তিনিই প্রথম এশিয়ান যিনি ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। আর ভারতীয় বংশোদ্ভূত বলেই তাঁর এই শিষ্টাচার, এটাই বলছে সবাই।

গুরুজনকে মান্য করা, শিক্ষককে সম্মান করার শিক্ষা আমাদের জীবনের শুরুতেই দেওয়া হয়েছে। বাবা-মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত, এটা আমরা বিশ্বাস করি। তাই বাবা-মা বা গুরুজনের পায়ে হাত দিয়ে সালাম করতে আমরা দ্বিধা করি না। যদিও আজকাল অনেকেই সমালোচনা করে বলেন, সৃষ্টিকর্তা ব্যতীত অন্যের সামনে মাথা নত করা, পায়ে হাত দেওয়া ঠিক নয়। এটা মাথা নত করা নয়, সম্মান করা। আর বাবা-মা, গুরুজন, শিক্ষককে পায়ে হাত দিলে জাত যাওয়ার বা আত্মসম্মান হারানোর কিছু আছে বলে মনে করি না। বাবা-মা জন্ম না দিলে আমরা এই পৃথিবীর আলো দেখতাম না। জন্মের পর মানবসন্তান প্রচ- অসহায় থাকে। খাইয়ে না দিলে খেতে পারে না, হাত ধরে হাঁটা না শেখালে হাঁটতে পারে না, পরিষ্কার করে না দিলে পরিষ্কার হয় না। জীবনের প্রতিটি পদে তার বাবা-মায়ের সাহায্য লাগে। সেই বাবা-মায়ের পায়ে হাত দিলে অসুবিধা কী? সৃষ্টিকর্তা অপার অসীম। তিনি আছেন তাঁর জায়গায়। এর সঙ্গে মাথা নত করার বিষয়টা টেনে আনাই বা কেন? শিক্ষক একজন মানুষের জ্ঞানচক্ষু উন্মোচিত করেন। তাই বাবা-মায়ের মতোই উঁচুতে শিক্ষকের স্থান।

এটা ঠিক, সন্তান যেমন বাবা-মা, গুরুজনদের মান্য করবে তাঁদের কাজ সন্তানদের সঠিক পথ দেখানো। তাদের যথোপযুক্ত শিক্ষা দেওয়া। তাদের ভালোবাসা, তাদের কাজকে সম্মান আর মূল্যায়ন করা। তাদের ভুল হলে শুধরে দেওয়া, ভালো করলে উচ্চ স্বরে প্রশংসা করা, বাহবা দেওয়া। একজন দাঁড়িয়ে কথা বললে অন্যেরও দাঁড়িয়ে কথা বলা শিষ্টাচার। সবাই দাঁড়িয়ে থাকলে একজনের বসে থাকা সমীচীন নয়। সমষ্টির প্রতি সম্মান দেখানো নিয়ম।

আমরা একটা জিনিস ভুলে যাই, শিষ্টাচার দিয়ে, ব্যবহার দিয়ে, হাসিমুখ দিয়ে যা করা যায়, টাকা-ক্ষমতা-বাহুবল দিয়ে তা করা যায় না। মানুষের স্নেহ-ভালোবাসা দোয়া পাওয়ার জন্য টাকা-পয়সা নয়, শিষ্টাচার জরুরি। বাদশা আলমগীর তাঁর সন্তানকে ভালো শিক্ষা দিয়েছিলেন। বাদশার পুত্র হয়েও তাঁর ছেলে নিজ হাতে পানি ঢেলে শিক্ষাগুরুর পা ধুইয়ে দিয়েছিলেন। বাস্তবে এটা ঘটেছিল কি না জানি না। কিন্তু কবি কাজী কাদের নেওয়াজের কবিতার শেষ দুই চরণ, ‘আজ হতে চির উন্নত হল শিক্ষাগুরুর শির/ সত্যই তুমি মহান উদার বাদশা আলমগীর’। এই কবিতা বাদশা আলমগীরকে অমর করে রেখেছে।

অথচ এই বাদশা আলমগীর অর্থাৎ সম্রাট আওরঙ্গজেব পিতা শাহজাহানকে বন্দি করে রেখেছিলেন। তিন ভাইকে হত্যা করেছিলেন। সেকালে মুঘল সম্রাটদের এটাই ছিল নিয়ম। বড় পুত্র সিংহাসনের উত্তরাধিকারী হতো বলে আপনজনদের রক্তে হাত রাঙা হতো শাহজাদাদের হাত। সেসব ছাপিয়েও কিন্তু বাদশা আলমগীর এই কবিতার জন্য স্মরণীয় হয়ে আছেন।

ভালো ব্যবহার করতে পয়সা খরচ হয় না। কিন্তু মাঝে মাঝে নিজেদের দেখে মনে হয় সত্যিই বুঝি ভালো ব্যবহার করতে, হাসতে পয়সা লাগে। হাসিমুখে দুটো কথা বললে অনেক সময় অনেকের উপকার হয়। আমরা সেটুকু করতেও নারাজ। দিন দিন যেন আমরা গুটিয়ে যাচ্ছি, শামুকের খোলের মধ্যে ঢুকে যাচ্ছি, নিজেদের সংকুচিত করে ফেলছি। নিজের কথা ছাড়া কিছুই বুঝি না আমরা। আমরা ভালো গান শুনে, অভিনয় দেখে হাততালি দিই না। কেউ কুশল জিজ্ঞাসা করলে উত্তর না দিতে পারলে বেঁচে যাই। যদি উত্তর দিতেই হয় ‘ভালো’ বলে উল্টো তার কুশল জানতে চাই না। যেন সরে আসতে পারলে হাঁফ ছেড়ে বাঁচি। অথচ আগের দিনের মানুষের হাজার রকম বিনোদন ছিল না। কথা বলা, মানুষের সঙ্গে মেশাটাই ছিল তাদের অন্যতম বিনোদন।

সম্প্রতি আমেরিকায় গিয়েছিলাম। সেদিন আমরা মেমোরিয়াল টাওয়ার দেখতে যাব। ৫২তলা ভবনের ওপর থেকে ডালাস শহর দেখব। দেখব মাইক্রোসকোপিক ভিউ। ট্রেনে চড়েছি। নামার সময় হয়ে গেছে। এমন সময় একটু দূরে সিটে বসা একজন কৃষ্ণাঙ্গ মহিলা আমার মেয়েকে ডাকলেন। মেয়ে কাছে গেলে তার কাছে পানি খেতে চাইলেন। মেয়ে পানির বোতল নিয়ে পানি খাওয়াতে গেল। আমি ভয় পেলাম। ট্রেন স্টেশনে ঢুকছে। কোনো কোনো স্টেশনে মাত্র এক দুই মিনিট দাঁড়ায়। এখন পানি খাওয়াতে গেল, স্টেশন ছেড়ে যাবে না তো ট্রেন! বাস্তবে ঠিক সেটাই ঘটল। ট্রেন স্টেশনে ঢুকল। মাত্র দেড় থেকে দুই মিনিট দাঁড়াল। পানি খাইয়ে আমরা গেট দিয়ে নামার চেষ্টা করলাম। ততক্ষণে নিচ থেকে যাত্রীরা উঠছে। ট্রেন ছেড়ে দিল। মেয়ে ট্রেন থামানোর জন্য বেশ কয়েকবার বেল টিপল। থামল না। আমি ভীষণ ভয় পেলাম। এখন কী হবে। আমরা পথঘাট তেমন চিনি না। মেয়ে চলাচল করে গুগলের ওপর নির্ভর করে। কোথায় চলেছি কে জানে। যিনি পানি খেয়েছেন তিনি বিব্রতভাবে বললেন, নেক্সট স্টেশনে নেমে যাও। নেক্সট নয় আরও অনেক দূরে গিয়ে নামতে হলো আমাদের। তাতে চেনা পথ অচেনা হয়ে গেল। কীভাবে যাব জানি না। মেয়ে পথ খুঁজে বের করল। আগের ট্রেন থেকে নেমে বাসে ওঠার কথা ছিল। বাস স্টপেজ পাশেই ছিল। এখন আরও দুটো বাস বদলাতে হবে। আমি বিরক্ত হয়ে বললাম, আমাদের ট্রেনটা মিস করিয়ে দিল। মেয়ে বলল, ‘ওনার পানির দরকার ছিল। ভাগ্যিস পানিটা সঙ্গে ছিল। আর পথও বাড়েনি। এখন বরং সুবিধা হয়েছে। হাঁটতে হবে কম’। মনে মনে নিজেকে ধিক্কার দিলাম। সেদিন মেয়ের কাছে শিখলাম অনেক কিছু।

আগেরবার শিকাগো এয়ারপোর্টে শ্রীলঙ্কার একজন সরকারি কর্মকর্তার মোবাইল খুঁজে দিয়েছিলাম। উনি দুটো মোবাইল আর চশমা সিটে ফেলে চলে গিয়েছিলেন। আমি চোখে চোখে রেখেছিলাম ওগুলো। ওনাকে চিনি না কিন্তু কাউকে ঘোরাফেরা করতে দেখলেই খেয়াল করছিলাম কিছু খুঁজছে কি না। কয়েক ঘণ্টা চলে যাওয়ার পর পাশের এয়ারলাইনসে জানিয়েছিলাম। তারা মাইকিং করেছিল। সাড়া মেলেনি। জিনিস দুটো নিয়ে জিম্মায় রেখেছিল। আরও কিছুক্ষণ পর সে লোক এসে পাগলের মতো খুঁজছিল। আমি তাঁর কাছে জানতে চেয়েছিলাম, কী খুঁজছে। বলেছিল। আমি নিশ্চিত হওয়ার পর এয়ারলাইনসে খবর দিয়েছিলাম। তিনি মোবাইল দুটো আর চশমা উদ্ধার করেছিলেন। কৃতজ্ঞতায় নতজানু হয়েছিলেন আমার প্রতি। বলেছিলেন ওই মোবাইল হারালে তাঁর ভয়ানক ক্ষতি হতো। তিনি একটা কনফারেন্সে এসেছেন। সব ডকুমেন্ট ছিল ওই মোবাইলে। সেই থেকে ওই ভদ্রলোক আমার বন্ধু। আর এবার আসার পথে পেয়েছিলাম পশ্চিম বাংলার এক প্রবীণ জুটি। বৃদ্ধ লোকটি ডায়াবেটিসের পেশেন্ট। তিনি এটেনডেন্টদের বোঝাতে পারছিলেন না টয়লেটে যেতে চান। আমি ওদের বুঝিয়ে দিয়েছিলাম। ভদ্রলোকের স্ত্রী আমার হাত চেপে ধরেছিলেন। যতক্ষণ ছিলাম পাশে বসিয়ে রেখেছিলেন। এটা ওটা খাওয়ানোর চেষ্টা করছিলেন। যাওয়ার সময় ফিরে ফিরে তাকাচ্ছিলেন। এসব গল্প নিজের ঢাক পেটানোর জন্য করছি না। রাস্তাঘাটে আমি নিজেও অনেকের অকুণ্ঠ সহযোগিতা পেয়েছি। বারদুয়েক লিফটে অজ্ঞান হয়েছি। একবার হয়েছি এয়ারপোর্টে। অজানা-অচেনা মানুষেরা আমার সেবা করেছে, পানি খাইয়েছে, বাতাস করেছে, বাসায় পৌঁছে দিয়েছে। তাদের ঋণ আমি কীভাবে শুধব। মনে আছে একবার এক অনুষ্ঠানে এক অল্পবয়সী মেয়ের শ্বাসকষ্ট শুরু হয়েছিল। প্রায় যায় যায় অবস্থা। আমি দ্রুত ব্যাগ থেকে ইনহেলার বের করে দিয়েছিলাম। ওই মুহূর্তে ইনহেলারটা ওর জীবনরক্ষাকারী হয়ে উঠেছিল। আমার কাছে ছিল বলে দিতে পেরেছিলাম। না থাকলে পারতাম না। অনেকে থাকলেও দেয় না এটা নিজের জীবন দিয়ে দেখেছি। আবার অনেককে দেখেছি নিজের কথা না ভেবে, নিজের জন্য কিছু না রেখে মানুষকে বিলিয়ে দিতে। এটাই স্বাতন্ত্র্য! এটাই মনুষ্য জীবনের বিউটি!

পৃথিবীর কোনো কোনো দেশের মানুষ ইংরেজি শেখে না। এমনকি দোভাষী পর্যন্ত রাখে না। ভাবখানা এমন যেন, আমার দেশে এসেছ আমি কী বলছি বুঝে নেওয়া তোমার দায়িত্ব। বুঝলে বোঝ না বুঝলে তোমার সমস্যা। এই অহেতুক ভাবনার কোনো কারণ দেখি না। ভাষা শেখা দোষণীয় কিছু নয়। ভাষা শিখলে বরং মানুষ সমৃদ্ধ হয়। নিজের ভাষা ছাড়া অন্য ভাষা জানা বাড়তি যোগ্যতা। মানুষকে সম্মান করা, শ্রদ্ধা করা, ভালোবাসা, উপকার করা, পাশে দাঁড়ানো, তাদের বিপদে ব্যথিত হওয়া, সুখে আনন্দ করা, দুর্নীতি না করা, চরিত্র ভালো রাখা এসব আমাদের মৌলিক শিক্ষা। সেই শিক্ষা এখন অনেকটাই বিলীয়মান। আজকের ছেলেমেয়েরা এর কমই মেনে থাকে।  বাবা-মায়ের একাংশ শিশুদের ক্যারিয়ার গড়নে যতটা মনোনিবেশ করেন ততটা করেন না তাদের মানবিক শিক্ষা দিতে। সে কারণে ব্যক্তি জীবনে সফল ব্যক্তিরা অনেকেই আচরণগতভাবে সুশীল নন। মানুষ যত বড় হন তত তার বিনয় হওয়ার কথা। সে কারণেই বড় বৃক্ষ নুয়ে পড়ে। মহৎ মানুষের জীবন পর্যালোচনা করলে তাদের বিনয় আমাদের মুগ্ধ করে। আজকাল এসবের চর্চা তেমন হয় না। না পরিবারে, না শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে।  এখন পাশা উল্টে গেছে। তাই কেউ সৎ থাকলে খবর হয়। অথচ অসৎ হওয়াটাই অস্বাভাবিক, সততাটাই স্বাভাবিক। ভেজাল না থাকলে খবর হয়। অথচ ভেজাল না থাকাটাই স্বাভাবিক। থাকাটা অস্বাভাবিক। কেউ গুরুজনকে সম্মান জানালে সেটা আলোচনার বিষয় হয়ে ওঠে, অথচ ওটাই স্বাভাবিক।

                লেখক : কথাশিল্পী, গবেষক, সাবেক যুগ্মসচিব

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে