শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

আবারও শেখ হাসিনা

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আবারও শেখ হাসিনা

ভোট বিতর্ক যুগে যুগে সব দেশে কমবেশি ছিল, আছে। জন এফ কেনেডির মতো জনপ্রিয় প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়া নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল যুক্তরাষ্ট্রে। ১৯৬০ সালের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তাঁর বিরুদ্ধে প্রার্থী ছিলেন রিচার্ড নিক্সন। তিনিও জনপ্রিয় ছিলেন, পরে প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন। কেনেডি ছিলেন ক্যাথলিক খ্রিস্টান। অনেক মার্কিনি তখন চাননি একজন ক্যাথলিক দেশের প্রেসিডেন্ট হোন। কেনেডির বিত্তশালী পিতাকে বলা হতো মার্কিন মাফিয়াদের ডন। অর্থের পাশাপাশি তাঁর প্রভাব ছিল মাফিয়াদের ওপর। ভোটের মাঠে প্রভাব খাটাতে তিনি মাফিয়াদের টেনেছেন বলে অভিযোগ করেছিলেন নিক্সন সমর্থকরা। মিডিয়ায় এ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা ছিল। সমালোচনাকে গুরুত্ব না দিয়ে পুত্র কেনেডির নির্বাচনে মাঠে থাকলেন ধনকুবের জোসেফ। গোপনে দুই হাতে খরচ করলেন। টার্গেট নিলেন বিশেষ কিছু অঞ্চল ঘিরে। কালোদের এলাকাগুলো ডেমোক্র্যাটদের কাছে টানলেন। বিলিয়নিয়ার জোসেফের শক্ত অবস্থানে প্রতিপক্ষ দুর্বল হতে থাকল। তার পরও রিচার্ড নিক্সনকে হারানো ছিল অনেক কঠিন। ভুবনজয়ী হাসিমাখা মুখ নিয়ে কেনেডিও মাঠ চষে বেড়াতে থাকলেন। এত কিছুর পরও মার্কিন মিডিয়ার জরিপে নিক্সন ছিলেন এগিয়ে।

ব্যবধান কমতে থাকল কেনেডি ও তাঁর পিতার তৎপরতায়। কেনেডি ছিলেন ভোটের সামনে। তাঁর পিতা জোসেফ খেলছেন আড়ালে। শেষ পর্যন্ত জটিল এক ভোটের ফল এলো। মার্কিন মুলুক বিস্মিত হলো। এমন হাড্ডাহাড্ডি লড়াই কেউ দেখেনি। জনপ্রিয় ভোটের ৪৯.৯ শতাংশ এলো কেনেডির পক্ষে। অন্যদিকে রিপাবলিকান প্রার্থী রিচার্ড নিক্সন পেয়েছিলেন ৪৯ দশমিক ৮ শতাংশ। নিক্সন বেশির ভাগ রাজ্যে এগিয়ে ছিলেন। পরাজিত হন শুধু ইলেকটোরাল ভোটে। কেনেডির বাবার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়- বিলিয়নিয়ার জোসেফ পুত্রকে জয়ী করতে মাফিয়াদের দিয়ে ভোটদানে প্রভাবিত করেছেন। বিশেষ করে ইলিনয় ও টেক্সাসে প্রভাব খাটিয়েছেন জোসেফ। এ দুই রাজ্য সুইং স্টেট হিসেবে বিজয় নিশ্চিত করেছিল কেনেডির। কৃষ্ণাঙ্গ ভোটগুলো ডেমোক্র্যাটদের পক্ষে এসেছিল প্রভাব খাটানোর কারণেই। ইলিনয়ে ভোটে কারচুপিরও অভিযোগ ছিল। অবশ্য এমন অভিযোগ যুক্তরাষ্ট্রে আরও অনেক ভোটে উঠেছিল। সেসব নিয়ে কম হয়নি আলোচনা-সমালোচনা।

ভোট নিয়ে অভিযোগের কবল থেকে মুক্ত ছিলেন না যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা সংগ্রামীরাও। ১৮০০ সালের নির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন থমাস জেফারসন ও অ্যারন ব্যুর। পরস্পরের এ প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছিল দেখার মতো। দুজনই ইলেকটোরাল কলেজের ৭৩টি করে ভোট পান। সমানসংখ্যক ভোট পাওয়ায় জটিলতা তৈরি হলো প্রেসিডেন্ট পদ নিয়ে। সিদ্ধান্তহীন অবস্থা তৈরি হয় রাষ্ট্রে। সংকট সমাধানের পথ নিয়ে অনেক আলোচনা হলো সিভিল সোসাইটি ও রাজনীতিবিদদের মধ্যে। তার পরও জটিলতার অবসান হলো না। শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্তের দায়িত্ব অর্পিত হলো হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভের ওপর। জেফারসন ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতার ইতিহাসের প্রধান নায়কদের একজন। ভোটের মাঠে এসে তিনি জটিলতায় পড়লেন। কঠিন সেই পরিস্থিতি সামাল দিতে দুজনই সংসদের ওপর আস্থা রাখলেন। হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভে জরুরি অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। অধিবেশনে ৩৬ জন সদস্য ভোট দিয়ে সমর্থন জানান জেফারসনকে। আর তখনকার নিয়ম অনুযায়ী অ্যারন ব্যুর জনসন ভাইস প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। অ্যারন এতে খুশি হননি। তিনি অভিযোগ করেন তাঁর সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে। আর প্রতারণার জন্য তিনি দায়ী করেন যুক্তরাষ্ট্রের স্থপতিদের একজন আলেকজান্ডার হ্যামিল্টনকে। বললেন, তাঁকে ভুল বুঝিয়ে সংসদে নেওয়া হয়েছে। সেখানে তাঁর সঙ্গে করা হয়েছে বিশ্বাসঘাতকতা। না হলে তিনি প্রেসিডেন্ট থাকতেন। যুক্তরাষ্ট্রের সর্বশেষ ভোট নিয়েও ডোনাল্ড ট্রাম্প সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছিলেন। অভিযোগ এনেছিলেন ভোট সুষ্ঠু ছিল না। ট্রাম্পের অভিযোগ আমলে নেননি অ্যাটর্নি জেনারেল। তিনি উড়িয়ে দেন সবকিছু। এতে ট্রাম্প খুশি হননি। রিপাবলিকানরা ভোটের পর মার্কিন সংসদ আক্রমণ করেছিলেন।

ভোট বিতর্কে পৃথিবীর আরও অনেক দেশ ছিল, আছে। আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতেও ভোট নিয়ে জটিলতা কমবেশি ছিল। বুঝতে হবে ভারতের আজকের গণতান্ত্রিক অবস্থান এক দিনে তৈরি হয়নি। দীর্ঘ পথপরিক্রমায় আজকের অবস্থান। ১৯৪৭ সালে স্বাধীনতা লাভের পর ভারত এক দিনের জন্যও সামরিক শাসনের কবলে পড়েনি। তাদের ভোটের পদ্ধতি ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। পাকিস্তান ও বাংলাদেশের ভোটের ওপর বারবার আঘাত আসে অগণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার কারণেই। ভারত টি এন সেশানের মতো একজন কঠিন প্রধান নির্বাচন কমিশনার পেয়েছিল। টি এন সেশান কঠোরভাবে নির্বাচনব্যবস্থাটা তৈরি করেন। ভোট করার সময় একটুও পাত্তা দেননি জ্যোতি বসু থেকে লালুপ্রসাদ যাদবকে। তিনি হিমাচল প্রদেশের গভর্নরসহ অনেক আমলাকে বরখাস্ত করেছিলেন। ভারতের বাঘা বাঘা রাজনীতিবিদকে এক ঘাটে জল খাইয়েছিলেন। জ্যোতি বসু ক্ষুব্ধ হয়ে তাঁকে পাগলা কুত্তা সম্বোধন করেছিলেন। তাতেও তিনি দমেননি। বিজেপির শীর্ষনেতারা তাঁর ওপর ক্ষুব্ধ ছিলেন। কোনো রাজনৈতিক দল ও নেতাকে ছাড় দেননি। ব্যক্তির আত্মমর্যাদা ও শক্ত অবস্থানই পরিস্থিতি বদলে দিতে পারে। বাংলাদেশের অর্থনীতি, রাজনীতি, সমাজব্যবস্থার একটা পরিবর্তনকাল চলছে। সবকিছু গড়ে উঠতে আরেকটু সময় লাগাটাই স্বাভাবিক। স্বাধীনতার পর ১৭ বছর দেশটি সামরিক শাসকদের কবলে ছিল। গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো এ সময়ে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। এখন আমাদের সবকিছু সামলে উঠতে অপেক্ষা করতে হবে। আগামী দিনে ভোটিংব্যবস্থা স্বাভাবিক হবে প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেদের মতো করে উঠে দাঁড়াতে পারলে।

সুষ্ঠু ভোট করতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের যৌথ প্রচেষ্টার প্রয়োজন। অনেক সময় ব্যক্তি প্রতিষ্ঠানের চেয়েও বড় হয়ে ওঠেন নিজের আত্মমর্যাদার বিকাশে। ইতিহাসের হিসাবনিকাশ থাকে। ভোটের নতুন তফসিল হয়েছে। আরেকটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিকে এগিয়ে চলছে দেশ। এ নির্বাচন সফল হলে পাঁচ বছরের জন্য পরবর্তী সরকার গঠন হবে। ব্যর্থ হলে এ জাতিকে কঠিন খেসারত দিতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা লুপ্ত হবে। অগণতান্ত্রিক কোনো চিন্তাভাবনা রাষ্ট্রের জন্য ভয়ংকর ক্ষতিকর। এ দেশের মানুষ অগণতান্ত্রিক কোনো কিছু আর দেখতে চায় না। ওয়ান-ইলেভেন মার্কা সরকারগুলো দেশকে ১০০ বছর পিছিয়ে দেয়। বর্তমান বাস্তবতায় উন্নয়ন-সমৃদ্ধির ধারাবাহিকতার কোনো বিকল্প নেই। ওয়েস্টমিনস্টার ধাঁচের গণতন্ত্রে নির্বাচনের বিকল্প নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তর। অন্য কিছু নয়। সংবিধানের বাধ্যবাধকতা আছে। অনেকে মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুরের উন্নয়নের প্রশংসা করেন। স্বপ্ন দেখেন তেমন একটি দেশের। তারাই আবার সমালোচনা করেন নিজের বাড়ির পরিচ্ছন্ন বেড়ে ওঠার। বড় অদ্ভুত সবকিছু। সিঙ্গাপুরের উন্নয়ন হয়েছিল লি কুয়ান ইউয়ের হাত ধরে। মালয়েশিয়াকে বদলে দিয়েছেন মাহাথির মোহাম্মদ। দেশকে বদলে দিতে একজন ব্যক্তিত্বের প্রয়োজন হয়। বাংলাদেশে উন্নয়নের নজিরবিহীন ইতিহাস তৈরিতে শেখ হাসিনার নাম বিশ্বে উচ্চারিত হচ্ছে। দুনিয়া প্রশংসা করছে কঠিন পরিস্থিতিতে এককভাবে অর্থনীতি সামলে রাখার। আন্তর্জাতিক অনেক বিশ্লেষক এখন বলছেন, ধারাবাহিকতার গতি ধরে রাখতেই শেখ হাসিনাকে আরও পাঁচ বছরের জন্য প্রয়োজন। মাতারবাড়ী ঘুরে এসে একজন ব্যবসায়ী সেদিন বললেন, কী করে তিনি অসাধ্য সাধন করলেন জানি না। কোন জাদুর কাঠি ছিল তাও বুঝি না। মাতারবাড়ীকে এখন বাংলাদেশের কোনো অঞ্চল মনে হয় না। বিশ্বের উন্নত অঞ্চলের দ্বীপ হয়ে গেল আমাদের একটা জেলেপল্লী। আন্তর্জাতিক সমুদ্রবন্দর ঘিরে মাতারবাড়ী বদলে গেল। তিনি আরও বললেন, মাতারবাড়ী গিয়ে চোখ ধাঁধানো কাজগুলো দেখে এসেছি। রূপপুর এক ধাঁচের। মাতারবাড়ী আরেক। ১০ বছর পর এ অঞ্চলগুলো বিশ্বকে তাক লাগাবে। তখন আর মফস্বল নয়, বাণিজ্যিক শহরে পরিণত হবে। ভালো কাজের একটা প্রসববেদনা থাকে। সমালোচনা করতে কোনো কর দিতে হয় না। ঈর্ষাকাতর মানুষের ভালোটা চোখে পড়ে না। যাযাবর দৃষ্টিপাতে প্রেমের অনেক রোমান্টিক বাক্য লিখেছেন। পাশাপাশি বাঙালিকে ঈর্ষাকাতর হিসেবে তুলে এনেছেন। আসলেও তাই। এক প্রতিবেশীর পুত্রকে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে দেখে পাশের বাড়ির মানুষটি হিংসায় পুড়তে থাকেন। তারপর হেঁটে হেঁটে বলতেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হলে কী হবে পাস করবে না। পাস করার পর বললেন, পাস করলে কী হবে চাকরি পাবে না। চাকরি পাওয়ার পর বললেন, পেলে কী হবে বেতন হবে না। বেতন পাওয়ার পর বললেন, তার কাছে কেউ মেয়ে বিয়ে দেবে না। সমালোচনা করতে চাইলে যুক্তির অভাব নেই। কিছুদিন আগে কিছু মানুষের মুখে শুনেছি ইসি নিয়োগ দিলে কী হবে তফসিল দিতে পারবে না। এখন বলছে, তফসিল দিলে কী হবে ভোট হবে না। গ্যারান্টি দিচ্ছি আগামী জানুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে। আর ভোটের পর সমালোচকরা বলবে, ভোট হলে কী হবে সরকার হবে না। সরকার গঠনের পর বলবে, তাতে কী হয়েছে এবার দেশ চালাতে পারবে না।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে এত সহজভাবে দেখার কিছু নেই। তিনি বিশ্বের সবচেয়ে অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ। টানা ১৫ বছর ক্ষমতায়। ’৯৬ সালে ক্ষমতায় ছিলেন আরও পাঁচ বছর। তিনি ২০ বছর শুধু প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। এরশাদ-খালেদার তিন মেয়াদে ছিলেন বিরোধী দলের নেত্রী। দলের দায়িত্বে ’৮১ সাল থেকে। পিতার নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ডের পর শোককে তিনি শক্তিতে রূপান্তর করেছেন। এখন লড়ছেন পিতার অসমাপ্ত কাজ শেষ করতে। মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুরের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দেশের অবকাঠামো বদল করছেন। ’৭৫ সালের পর একটা কঠিন মানসিক চাপ নিয়েই শুরু করেছেন। ’৮১ সালে দলের দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রথম ১০টি বছর শান্তি পাননি। ঘরে-বাইরে কঠিন সব পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হয়েছে। ড. কামাল হোসেনদের ষড়যন্ত্রে ’৯১ সালে ক্ষমতায় আসতে পারেননি। তার পরও এক দিনের জন্যও থামেননি। ’৯১ সালের পরাজয়ের পর সারা দেশ ঘুরেছেন। মানুষের ঘরে ঘরে গেছেন। সে সময় তাঁকে কাছ থেকে দেখার অভিজ্ঞতা ছিল। ভোরে শুরু করতেন। ঘুমাতে যেতেন মধ্যরাতে। পিতার হত্যার বিচার, উন্নয়ন-সমৃদ্ধির মাধ্যমে দেশকে বদলে ফেলার জেদ কাজ করত তাঁর মাঝে। সব চ্যালেঞ্জই তিনি মোকাবিলা করেছেন। নতুন করে আসা চ্যালেঞ্জগুলো তাঁর কাছে বিশাল কিছু নয়। তিনি সামলাচ্ছেন। তিনি সামলাবেন। কভিডকালে অর্থনীতি ধরে রেখেছেন। বন্ধ করেননি উন্নয়নকাজ। কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর করেছেন। শাহজালালে করেছেন থার্ড টার্মিনাল। ঢাকা থেকে সরাসরি রেল যাচ্ছে পর্যটন শহর কক্সবাজারে। ঢাকার চেহারা বদলে দিয়েছে মেট্রোরেল, এক্সপ্রেসওয়ে। চট্টগ্রাম বদলেছে কর্ণফুলী টানেলে। নদীর তল দিয়ে যানবাহন চলবে কেউ ভাবতে পারেনি। এক্সপ্রেসওয়েতে পতেঙ্গার সঙ্গে চট্টগ্রাম শহরের দূরত্বের অবসান হয়েছে। যানজটের বালাই থাকবে না চট্টগ্রামে। অঞ্চলভিত্তিক উন্নয়ন হয়েছে। এক পদ্মা সেতুই বিশ্বের কাছে এখন বিস্ময়। পদ্মার তীরে শুধু ব্রিজ নয়, রেলও চলছে। এর পরও যারা উন্নয়ন দেখেন না তাদের চোখের চিকিৎসা প্রয়োজন।

শুধু দেশের কিছু মানুষ নন, এ উন্নয়ন-স্থিতি অনেক বিদেশির কাছেও ভালো লাগছে না। পছন্দ হচ্ছে না বাংলাদেশের এগিয়ে চলা। সবকিছু মাথায় নিলে চলবে না। বাংলাদেশ এগিয়ে চলছে, এগিয়ে যাবে। নির্ধারিত সময়ে ভোট হবে। ভোটে ধারাবাহিকতা রাখতে হবে উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির। ভোটের শেষে সবকিছু নিয়ে নতুন করে ভাবতে হবে। শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে হবে ব্যাংকিং খাতের। নির্বাচনি ইশতেহারে আইনের শাসনের গ্যারান্টি দিতে হবে জনগণকে। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করতে হবে। বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে করা প্রতিষ্ঠানগুলো রক্ষণাবেক্ষণে পেছনের মানুষকে দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তর করতে হবে। না হলে এমন সুন্দর সড়ক, বিমানবন্দর, রেলস্টেশন, মেট্রোরেল থাকবে না। কক্সবাজারে দেশি পর্যটকরা সন্ধ্যার পর সমুদ্রের লইট্যা মাছ খাবে, মিনারেল ওয়াটার পান করবে। বিদেশিরা কী করবে? তাদের বিষয়ে পরিকল্পনা রাখা দরকার। পর্যটন খাত অর্থনীতির গতি বাড়াতে সবচেয়ে বেশি সহায়ক হবে। কক্সবাজার থেকে ব্যাংকক, ফুকেট, কুনমিং কাছের শহর। বিদেশি পর্যটকের আকর্ষণ তৈরি করতে প্রয়োজন আলাদা জোন। শুনেছি কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ আলাদা জোন করছে। বেসরকারি খাতকে উৎসাহিত করতে নিয়েছে পরিকল্পনা। আশা করছি আমলাতান্ত্রিক জটিলতা ছাড়া দ্রুত মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়ন হবে। উন্নয়ন হচ্ছে। সেই উন্নয়নের সুফল ধরে রাখতে পেছনের মানুষকে প্রশিক্ষিত করতে হবে। ঝকঝকে তকতকে কক্সবাজার রেলস্টেশন, শাহজালালের থার্ড টার্মিনাল যাতে নষ্ট না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। শেখ সাদি বলেছেন, ‘একটা সুন্দর ফুলবাগান নষ্ট করতে একটা উল্লুকই যথেষ্ট।’ আগামীর সরকার হবে কঠিনভাবে সবকিছু সামলানোর ও নির্ভরশীলতার।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা
দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক
যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক
রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ
এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা