শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

আবারও শেখ হাসিনা

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আবারও শেখ হাসিনা

ভোট বিতর্ক যুগে যুগে সব দেশে কমবেশি ছিল, আছে। জন এফ কেনেডির মতো জনপ্রিয় প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়া নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল যুক্তরাষ্ট্রে। ১৯৬০ সালের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তাঁর বিরুদ্ধে প্রার্থী ছিলেন রিচার্ড নিক্সন। তিনিও জনপ্রিয় ছিলেন, পরে প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন। কেনেডি ছিলেন ক্যাথলিক খ্রিস্টান। অনেক মার্কিনি তখন চাননি একজন ক্যাথলিক দেশের প্রেসিডেন্ট হোন। কেনেডির বিত্তশালী পিতাকে বলা হতো মার্কিন মাফিয়াদের ডন। অর্থের পাশাপাশি তাঁর প্রভাব ছিল মাফিয়াদের ওপর। ভোটের মাঠে প্রভাব খাটাতে তিনি মাফিয়াদের টেনেছেন বলে অভিযোগ করেছিলেন নিক্সন সমর্থকরা। মিডিয়ায় এ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা ছিল। সমালোচনাকে গুরুত্ব না দিয়ে পুত্র কেনেডির নির্বাচনে মাঠে থাকলেন ধনকুবের জোসেফ। গোপনে দুই হাতে খরচ করলেন। টার্গেট নিলেন বিশেষ কিছু অঞ্চল ঘিরে। কালোদের এলাকাগুলো ডেমোক্র্যাটদের কাছে টানলেন। বিলিয়নিয়ার জোসেফের শক্ত অবস্থানে প্রতিপক্ষ দুর্বল হতে থাকল। তার পরও রিচার্ড নিক্সনকে হারানো ছিল অনেক কঠিন। ভুবনজয়ী হাসিমাখা মুখ নিয়ে কেনেডিও মাঠ চষে বেড়াতে থাকলেন। এত কিছুর পরও মার্কিন মিডিয়ার জরিপে নিক্সন ছিলেন এগিয়ে।

ব্যবধান কমতে থাকল কেনেডি ও তাঁর পিতার তৎপরতায়। কেনেডি ছিলেন ভোটের সামনে। তাঁর পিতা জোসেফ খেলছেন আড়ালে। শেষ পর্যন্ত জটিল এক ভোটের ফল এলো। মার্কিন মুলুক বিস্মিত হলো। এমন হাড্ডাহাড্ডি লড়াই কেউ দেখেনি। জনপ্রিয় ভোটের ৪৯.৯ শতাংশ এলো কেনেডির পক্ষে। অন্যদিকে রিপাবলিকান প্রার্থী রিচার্ড নিক্সন পেয়েছিলেন ৪৯ দশমিক ৮ শতাংশ। নিক্সন বেশির ভাগ রাজ্যে এগিয়ে ছিলেন। পরাজিত হন শুধু ইলেকটোরাল ভোটে। কেনেডির বাবার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়- বিলিয়নিয়ার জোসেফ পুত্রকে জয়ী করতে মাফিয়াদের দিয়ে ভোটদানে প্রভাবিত করেছেন। বিশেষ করে ইলিনয় ও টেক্সাসে প্রভাব খাটিয়েছেন জোসেফ। এ দুই রাজ্য সুইং স্টেট হিসেবে বিজয় নিশ্চিত করেছিল কেনেডির। কৃষ্ণাঙ্গ ভোটগুলো ডেমোক্র্যাটদের পক্ষে এসেছিল প্রভাব খাটানোর কারণেই। ইলিনয়ে ভোটে কারচুপিরও অভিযোগ ছিল। অবশ্য এমন অভিযোগ যুক্তরাষ্ট্রে আরও অনেক ভোটে উঠেছিল। সেসব নিয়ে কম হয়নি আলোচনা-সমালোচনা।

ভোট নিয়ে অভিযোগের কবল থেকে মুক্ত ছিলেন না যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা সংগ্রামীরাও। ১৮০০ সালের নির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন থমাস জেফারসন ও অ্যারন ব্যুর। পরস্পরের এ প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছিল দেখার মতো। দুজনই ইলেকটোরাল কলেজের ৭৩টি করে ভোট পান। সমানসংখ্যক ভোট পাওয়ায় জটিলতা তৈরি হলো প্রেসিডেন্ট পদ নিয়ে। সিদ্ধান্তহীন অবস্থা তৈরি হয় রাষ্ট্রে। সংকট সমাধানের পথ নিয়ে অনেক আলোচনা হলো সিভিল সোসাইটি ও রাজনীতিবিদদের মধ্যে। তার পরও জটিলতার অবসান হলো না। শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্তের দায়িত্ব অর্পিত হলো হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভের ওপর। জেফারসন ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতার ইতিহাসের প্রধান নায়কদের একজন। ভোটের মাঠে এসে তিনি জটিলতায় পড়লেন। কঠিন সেই পরিস্থিতি সামাল দিতে দুজনই সংসদের ওপর আস্থা রাখলেন। হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভে জরুরি অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। অধিবেশনে ৩৬ জন সদস্য ভোট দিয়ে সমর্থন জানান জেফারসনকে। আর তখনকার নিয়ম অনুযায়ী অ্যারন ব্যুর জনসন ভাইস প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। অ্যারন এতে খুশি হননি। তিনি অভিযোগ করেন তাঁর সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে। আর প্রতারণার জন্য তিনি দায়ী করেন যুক্তরাষ্ট্রের স্থপতিদের একজন আলেকজান্ডার হ্যামিল্টনকে। বললেন, তাঁকে ভুল বুঝিয়ে সংসদে নেওয়া হয়েছে। সেখানে তাঁর সঙ্গে করা হয়েছে বিশ্বাসঘাতকতা। না হলে তিনি প্রেসিডেন্ট থাকতেন। যুক্তরাষ্ট্রের সর্বশেষ ভোট নিয়েও ডোনাল্ড ট্রাম্প সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছিলেন। অভিযোগ এনেছিলেন ভোট সুষ্ঠু ছিল না। ট্রাম্পের অভিযোগ আমলে নেননি অ্যাটর্নি জেনারেল। তিনি উড়িয়ে দেন সবকিছু। এতে ট্রাম্প খুশি হননি। রিপাবলিকানরা ভোটের পর মার্কিন সংসদ আক্রমণ করেছিলেন।

ভোট বিতর্কে পৃথিবীর আরও অনেক দেশ ছিল, আছে। আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতেও ভোট নিয়ে জটিলতা কমবেশি ছিল। বুঝতে হবে ভারতের আজকের গণতান্ত্রিক অবস্থান এক দিনে তৈরি হয়নি। দীর্ঘ পথপরিক্রমায় আজকের অবস্থান। ১৯৪৭ সালে স্বাধীনতা লাভের পর ভারত এক দিনের জন্যও সামরিক শাসনের কবলে পড়েনি। তাদের ভোটের পদ্ধতি ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। পাকিস্তান ও বাংলাদেশের ভোটের ওপর বারবার আঘাত আসে অগণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার কারণেই। ভারত টি এন সেশানের মতো একজন কঠিন প্রধান নির্বাচন কমিশনার পেয়েছিল। টি এন সেশান কঠোরভাবে নির্বাচনব্যবস্থাটা তৈরি করেন। ভোট করার সময় একটুও পাত্তা দেননি জ্যোতি বসু থেকে লালুপ্রসাদ যাদবকে। তিনি হিমাচল প্রদেশের গভর্নরসহ অনেক আমলাকে বরখাস্ত করেছিলেন। ভারতের বাঘা বাঘা রাজনীতিবিদকে এক ঘাটে জল খাইয়েছিলেন। জ্যোতি বসু ক্ষুব্ধ হয়ে তাঁকে পাগলা কুত্তা সম্বোধন করেছিলেন। তাতেও তিনি দমেননি। বিজেপির শীর্ষনেতারা তাঁর ওপর ক্ষুব্ধ ছিলেন। কোনো রাজনৈতিক দল ও নেতাকে ছাড় দেননি। ব্যক্তির আত্মমর্যাদা ও শক্ত অবস্থানই পরিস্থিতি বদলে দিতে পারে। বাংলাদেশের অর্থনীতি, রাজনীতি, সমাজব্যবস্থার একটা পরিবর্তনকাল চলছে। সবকিছু গড়ে উঠতে আরেকটু সময় লাগাটাই স্বাভাবিক। স্বাধীনতার পর ১৭ বছর দেশটি সামরিক শাসকদের কবলে ছিল। গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো এ সময়ে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। এখন আমাদের সবকিছু সামলে উঠতে অপেক্ষা করতে হবে। আগামী দিনে ভোটিংব্যবস্থা স্বাভাবিক হবে প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেদের মতো করে উঠে দাঁড়াতে পারলে।

সুষ্ঠু ভোট করতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের যৌথ প্রচেষ্টার প্রয়োজন। অনেক সময় ব্যক্তি প্রতিষ্ঠানের চেয়েও বড় হয়ে ওঠেন নিজের আত্মমর্যাদার বিকাশে। ইতিহাসের হিসাবনিকাশ থাকে। ভোটের নতুন তফসিল হয়েছে। আরেকটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিকে এগিয়ে চলছে দেশ। এ নির্বাচন সফল হলে পাঁচ বছরের জন্য পরবর্তী সরকার গঠন হবে। ব্যর্থ হলে এ জাতিকে কঠিন খেসারত দিতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা লুপ্ত হবে। অগণতান্ত্রিক কোনো চিন্তাভাবনা রাষ্ট্রের জন্য ভয়ংকর ক্ষতিকর। এ দেশের মানুষ অগণতান্ত্রিক কোনো কিছু আর দেখতে চায় না। ওয়ান-ইলেভেন মার্কা সরকারগুলো দেশকে ১০০ বছর পিছিয়ে দেয়। বর্তমান বাস্তবতায় উন্নয়ন-সমৃদ্ধির ধারাবাহিকতার কোনো বিকল্প নেই। ওয়েস্টমিনস্টার ধাঁচের গণতন্ত্রে নির্বাচনের বিকল্প নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তর। অন্য কিছু নয়। সংবিধানের বাধ্যবাধকতা আছে। অনেকে মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুরের উন্নয়নের প্রশংসা করেন। স্বপ্ন দেখেন তেমন একটি দেশের। তারাই আবার সমালোচনা করেন নিজের বাড়ির পরিচ্ছন্ন বেড়ে ওঠার। বড় অদ্ভুত সবকিছু। সিঙ্গাপুরের উন্নয়ন হয়েছিল লি কুয়ান ইউয়ের হাত ধরে। মালয়েশিয়াকে বদলে দিয়েছেন মাহাথির মোহাম্মদ। দেশকে বদলে দিতে একজন ব্যক্তিত্বের প্রয়োজন হয়। বাংলাদেশে উন্নয়নের নজিরবিহীন ইতিহাস তৈরিতে শেখ হাসিনার নাম বিশ্বে উচ্চারিত হচ্ছে। দুনিয়া প্রশংসা করছে কঠিন পরিস্থিতিতে এককভাবে অর্থনীতি সামলে রাখার। আন্তর্জাতিক অনেক বিশ্লেষক এখন বলছেন, ধারাবাহিকতার গতি ধরে রাখতেই শেখ হাসিনাকে আরও পাঁচ বছরের জন্য প্রয়োজন। মাতারবাড়ী ঘুরে এসে একজন ব্যবসায়ী সেদিন বললেন, কী করে তিনি অসাধ্য সাধন করলেন জানি না। কোন জাদুর কাঠি ছিল তাও বুঝি না। মাতারবাড়ীকে এখন বাংলাদেশের কোনো অঞ্চল মনে হয় না। বিশ্বের উন্নত অঞ্চলের দ্বীপ হয়ে গেল আমাদের একটা জেলেপল্লী। আন্তর্জাতিক সমুদ্রবন্দর ঘিরে মাতারবাড়ী বদলে গেল। তিনি আরও বললেন, মাতারবাড়ী গিয়ে চোখ ধাঁধানো কাজগুলো দেখে এসেছি। রূপপুর এক ধাঁচের। মাতারবাড়ী আরেক। ১০ বছর পর এ অঞ্চলগুলো বিশ্বকে তাক লাগাবে। তখন আর মফস্বল নয়, বাণিজ্যিক শহরে পরিণত হবে। ভালো কাজের একটা প্রসববেদনা থাকে। সমালোচনা করতে কোনো কর দিতে হয় না। ঈর্ষাকাতর মানুষের ভালোটা চোখে পড়ে না। যাযাবর দৃষ্টিপাতে প্রেমের অনেক রোমান্টিক বাক্য লিখেছেন। পাশাপাশি বাঙালিকে ঈর্ষাকাতর হিসেবে তুলে এনেছেন। আসলেও তাই। এক প্রতিবেশীর পুত্রকে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে দেখে পাশের বাড়ির মানুষটি হিংসায় পুড়তে থাকেন। তারপর হেঁটে হেঁটে বলতেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হলে কী হবে পাস করবে না। পাস করার পর বললেন, পাস করলে কী হবে চাকরি পাবে না। চাকরি পাওয়ার পর বললেন, পেলে কী হবে বেতন হবে না। বেতন পাওয়ার পর বললেন, তার কাছে কেউ মেয়ে বিয়ে দেবে না। সমালোচনা করতে চাইলে যুক্তির অভাব নেই। কিছুদিন আগে কিছু মানুষের মুখে শুনেছি ইসি নিয়োগ দিলে কী হবে তফসিল দিতে পারবে না। এখন বলছে, তফসিল দিলে কী হবে ভোট হবে না। গ্যারান্টি দিচ্ছি আগামী জানুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে। আর ভোটের পর সমালোচকরা বলবে, ভোট হলে কী হবে সরকার হবে না। সরকার গঠনের পর বলবে, তাতে কী হয়েছে এবার দেশ চালাতে পারবে না।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে এত সহজভাবে দেখার কিছু নেই। তিনি বিশ্বের সবচেয়ে অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ। টানা ১৫ বছর ক্ষমতায়। ’৯৬ সালে ক্ষমতায় ছিলেন আরও পাঁচ বছর। তিনি ২০ বছর শুধু প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। এরশাদ-খালেদার তিন মেয়াদে ছিলেন বিরোধী দলের নেত্রী। দলের দায়িত্বে ’৮১ সাল থেকে। পিতার নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ডের পর শোককে তিনি শক্তিতে রূপান্তর করেছেন। এখন লড়ছেন পিতার অসমাপ্ত কাজ শেষ করতে। মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুরের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দেশের অবকাঠামো বদল করছেন। ’৭৫ সালের পর একটা কঠিন মানসিক চাপ নিয়েই শুরু করেছেন। ’৮১ সালে দলের দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রথম ১০টি বছর শান্তি পাননি। ঘরে-বাইরে কঠিন সব পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হয়েছে। ড. কামাল হোসেনদের ষড়যন্ত্রে ’৯১ সালে ক্ষমতায় আসতে পারেননি। তার পরও এক দিনের জন্যও থামেননি। ’৯১ সালের পরাজয়ের পর সারা দেশ ঘুরেছেন। মানুষের ঘরে ঘরে গেছেন। সে সময় তাঁকে কাছ থেকে দেখার অভিজ্ঞতা ছিল। ভোরে শুরু করতেন। ঘুমাতে যেতেন মধ্যরাতে। পিতার হত্যার বিচার, উন্নয়ন-সমৃদ্ধির মাধ্যমে দেশকে বদলে ফেলার জেদ কাজ করত তাঁর মাঝে। সব চ্যালেঞ্জই তিনি মোকাবিলা করেছেন। নতুন করে আসা চ্যালেঞ্জগুলো তাঁর কাছে বিশাল কিছু নয়। তিনি সামলাচ্ছেন। তিনি সামলাবেন। কভিডকালে অর্থনীতি ধরে রেখেছেন। বন্ধ করেননি উন্নয়নকাজ। কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর করেছেন। শাহজালালে করেছেন থার্ড টার্মিনাল। ঢাকা থেকে সরাসরি রেল যাচ্ছে পর্যটন শহর কক্সবাজারে। ঢাকার চেহারা বদলে দিয়েছে মেট্রোরেল, এক্সপ্রেসওয়ে। চট্টগ্রাম বদলেছে কর্ণফুলী টানেলে। নদীর তল দিয়ে যানবাহন চলবে কেউ ভাবতে পারেনি। এক্সপ্রেসওয়েতে পতেঙ্গার সঙ্গে চট্টগ্রাম শহরের দূরত্বের অবসান হয়েছে। যানজটের বালাই থাকবে না চট্টগ্রামে। অঞ্চলভিত্তিক উন্নয়ন হয়েছে। এক পদ্মা সেতুই বিশ্বের কাছে এখন বিস্ময়। পদ্মার তীরে শুধু ব্রিজ নয়, রেলও চলছে। এর পরও যারা উন্নয়ন দেখেন না তাদের চোখের চিকিৎসা প্রয়োজন।

শুধু দেশের কিছু মানুষ নন, এ উন্নয়ন-স্থিতি অনেক বিদেশির কাছেও ভালো লাগছে না। পছন্দ হচ্ছে না বাংলাদেশের এগিয়ে চলা। সবকিছু মাথায় নিলে চলবে না। বাংলাদেশ এগিয়ে চলছে, এগিয়ে যাবে। নির্ধারিত সময়ে ভোট হবে। ভোটে ধারাবাহিকতা রাখতে হবে উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির। ভোটের শেষে সবকিছু নিয়ে নতুন করে ভাবতে হবে। শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে হবে ব্যাংকিং খাতের। নির্বাচনি ইশতেহারে আইনের শাসনের গ্যারান্টি দিতে হবে জনগণকে। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করতে হবে। বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে করা প্রতিষ্ঠানগুলো রক্ষণাবেক্ষণে পেছনের মানুষকে দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তর করতে হবে। না হলে এমন সুন্দর সড়ক, বিমানবন্দর, রেলস্টেশন, মেট্রোরেল থাকবে না। কক্সবাজারে দেশি পর্যটকরা সন্ধ্যার পর সমুদ্রের লইট্যা মাছ খাবে, মিনারেল ওয়াটার পান করবে। বিদেশিরা কী করবে? তাদের বিষয়ে পরিকল্পনা রাখা দরকার। পর্যটন খাত অর্থনীতির গতি বাড়াতে সবচেয়ে বেশি সহায়ক হবে। কক্সবাজার থেকে ব্যাংকক, ফুকেট, কুনমিং কাছের শহর। বিদেশি পর্যটকের আকর্ষণ তৈরি করতে প্রয়োজন আলাদা জোন। শুনেছি কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ আলাদা জোন করছে। বেসরকারি খাতকে উৎসাহিত করতে নিয়েছে পরিকল্পনা। আশা করছি আমলাতান্ত্রিক জটিলতা ছাড়া দ্রুত মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়ন হবে। উন্নয়ন হচ্ছে। সেই উন্নয়নের সুফল ধরে রাখতে পেছনের মানুষকে প্রশিক্ষিত করতে হবে। ঝকঝকে তকতকে কক্সবাজার রেলস্টেশন, শাহজালালের থার্ড টার্মিনাল যাতে নষ্ট না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। শেখ সাদি বলেছেন, ‘একটা সুন্দর ফুলবাগান নষ্ট করতে একটা উল্লুকই যথেষ্ট।’ আগামীর সরকার হবে কঠিনভাবে সবকিছু সামলানোর ও নির্ভরশীলতার।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
সর্বশেষ খবর
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
ঋণ অবলোপন বিধিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা

এই মাত্র | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত
যুদ্ধবিরতির মধ্যে এবার গাজায় ইসরায়েলের দুই সেনা নিহত

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস
বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের পূর্বাভাস

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ যেমন থাকতে পারে ঢাকার আবহাওয়া
আজ যেমন থাকতে পারে ঢাকার আবহাওয়া

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

এমবাপের গোলে রিয়ালের জয়
এমবাপের গোলে রিয়ালের জয়

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিডনিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবস পালিত
সিডনিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শোক দিবস পালিত

৩৪ মিনিট আগে | পরবাস

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ইসির মতবিনিময় আজ
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ইসির মতবিনিময় আজ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সারকোজির কারাবাস শুরু মঙ্গলবার, বললেন—‘ভীত নই, মাথা উঁচু করেই ঢুকব’
সারকোজির কারাবাস শুরু মঙ্গলবার, বললেন—‘ভীত নই, মাথা উঁচু করেই ঢুকব’

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে দলে ফিরলেন উইলিয়ামসন
অবশেষে দলে ফিরলেন উইলিয়ামসন

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরের মধ্যে ৬ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৬ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগে পরস্পরকে দোষারোপ ইসরায়েল ও হামাসের
গাজা যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগে পরস্পরকে দোষারোপ ইসরায়েল ও হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবারে ন্যায়বিচার ও সন্তানের অধিকার
পরিবারে ন্যায়বিচার ও সন্তানের অধিকার

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও ৯৭ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ইসলামী অনুশাসন
অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ইসলামী অনুশাসন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২
হংকংয়ে সমুদ্রে ছিটকে পড়ল কার্গো প্লেন, নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন
জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়
লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা
বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা

৮ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত
ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ
সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

১০ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস

প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন
প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন

প্রাণের ক্যাম্পাস

নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড
নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী
শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী

প্রাণের ক্যাম্পাস

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া
মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে