শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

আবারও শেখ হাসিনা

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আবারও শেখ হাসিনা

ভোট বিতর্ক যুগে যুগে সব দেশে কমবেশি ছিল, আছে। জন এফ কেনেডির মতো জনপ্রিয় প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়া নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল যুক্তরাষ্ট্রে। ১৯৬০ সালের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তাঁর বিরুদ্ধে প্রার্থী ছিলেন রিচার্ড নিক্সন। তিনিও জনপ্রিয় ছিলেন, পরে প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন। কেনেডি ছিলেন ক্যাথলিক খ্রিস্টান। অনেক মার্কিনি তখন চাননি একজন ক্যাথলিক দেশের প্রেসিডেন্ট হোন। কেনেডির বিত্তশালী পিতাকে বলা হতো মার্কিন মাফিয়াদের ডন। অর্থের পাশাপাশি তাঁর প্রভাব ছিল মাফিয়াদের ওপর। ভোটের মাঠে প্রভাব খাটাতে তিনি মাফিয়াদের টেনেছেন বলে অভিযোগ করেছিলেন নিক্সন সমর্থকরা। মিডিয়ায় এ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা ছিল। সমালোচনাকে গুরুত্ব না দিয়ে পুত্র কেনেডির নির্বাচনে মাঠে থাকলেন ধনকুবের জোসেফ। গোপনে দুই হাতে খরচ করলেন। টার্গেট নিলেন বিশেষ কিছু অঞ্চল ঘিরে। কালোদের এলাকাগুলো ডেমোক্র্যাটদের কাছে টানলেন। বিলিয়নিয়ার জোসেফের শক্ত অবস্থানে প্রতিপক্ষ দুর্বল হতে থাকল। তার পরও রিচার্ড নিক্সনকে হারানো ছিল অনেক কঠিন। ভুবনজয়ী হাসিমাখা মুখ নিয়ে কেনেডিও মাঠ চষে বেড়াতে থাকলেন। এত কিছুর পরও মার্কিন মিডিয়ার জরিপে নিক্সন ছিলেন এগিয়ে।

ব্যবধান কমতে থাকল কেনেডি ও তাঁর পিতার তৎপরতায়। কেনেডি ছিলেন ভোটের সামনে। তাঁর পিতা জোসেফ খেলছেন আড়ালে। শেষ পর্যন্ত জটিল এক ভোটের ফল এলো। মার্কিন মুলুক বিস্মিত হলো। এমন হাড্ডাহাড্ডি লড়াই কেউ দেখেনি। জনপ্রিয় ভোটের ৪৯.৯ শতাংশ এলো কেনেডির পক্ষে। অন্যদিকে রিপাবলিকান প্রার্থী রিচার্ড নিক্সন পেয়েছিলেন ৪৯ দশমিক ৮ শতাংশ। নিক্সন বেশির ভাগ রাজ্যে এগিয়ে ছিলেন। পরাজিত হন শুধু ইলেকটোরাল ভোটে। কেনেডির বাবার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়- বিলিয়নিয়ার জোসেফ পুত্রকে জয়ী করতে মাফিয়াদের দিয়ে ভোটদানে প্রভাবিত করেছেন। বিশেষ করে ইলিনয় ও টেক্সাসে প্রভাব খাটিয়েছেন জোসেফ। এ দুই রাজ্য সুইং স্টেট হিসেবে বিজয় নিশ্চিত করেছিল কেনেডির। কৃষ্ণাঙ্গ ভোটগুলো ডেমোক্র্যাটদের পক্ষে এসেছিল প্রভাব খাটানোর কারণেই। ইলিনয়ে ভোটে কারচুপিরও অভিযোগ ছিল। অবশ্য এমন অভিযোগ যুক্তরাষ্ট্রে আরও অনেক ভোটে উঠেছিল। সেসব নিয়ে কম হয়নি আলোচনা-সমালোচনা।

ভোট নিয়ে অভিযোগের কবল থেকে মুক্ত ছিলেন না যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা সংগ্রামীরাও। ১৮০০ সালের নির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন থমাস জেফারসন ও অ্যারন ব্যুর। পরস্পরের এ প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছিল দেখার মতো। দুজনই ইলেকটোরাল কলেজের ৭৩টি করে ভোট পান। সমানসংখ্যক ভোট পাওয়ায় জটিলতা তৈরি হলো প্রেসিডেন্ট পদ নিয়ে। সিদ্ধান্তহীন অবস্থা তৈরি হয় রাষ্ট্রে। সংকট সমাধানের পথ নিয়ে অনেক আলোচনা হলো সিভিল সোসাইটি ও রাজনীতিবিদদের মধ্যে। তার পরও জটিলতার অবসান হলো না। শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্তের দায়িত্ব অর্পিত হলো হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভের ওপর। জেফারসন ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতার ইতিহাসের প্রধান নায়কদের একজন। ভোটের মাঠে এসে তিনি জটিলতায় পড়লেন। কঠিন সেই পরিস্থিতি সামাল দিতে দুজনই সংসদের ওপর আস্থা রাখলেন। হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভে জরুরি অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। অধিবেশনে ৩৬ জন সদস্য ভোট দিয়ে সমর্থন জানান জেফারসনকে। আর তখনকার নিয়ম অনুযায়ী অ্যারন ব্যুর জনসন ভাইস প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। অ্যারন এতে খুশি হননি। তিনি অভিযোগ করেন তাঁর সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে। আর প্রতারণার জন্য তিনি দায়ী করেন যুক্তরাষ্ট্রের স্থপতিদের একজন আলেকজান্ডার হ্যামিল্টনকে। বললেন, তাঁকে ভুল বুঝিয়ে সংসদে নেওয়া হয়েছে। সেখানে তাঁর সঙ্গে করা হয়েছে বিশ্বাসঘাতকতা। না হলে তিনি প্রেসিডেন্ট থাকতেন। যুক্তরাষ্ট্রের সর্বশেষ ভোট নিয়েও ডোনাল্ড ট্রাম্প সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছিলেন। অভিযোগ এনেছিলেন ভোট সুষ্ঠু ছিল না। ট্রাম্পের অভিযোগ আমলে নেননি অ্যাটর্নি জেনারেল। তিনি উড়িয়ে দেন সবকিছু। এতে ট্রাম্প খুশি হননি। রিপাবলিকানরা ভোটের পর মার্কিন সংসদ আক্রমণ করেছিলেন।

ভোট বিতর্কে পৃথিবীর আরও অনেক দেশ ছিল, আছে। আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতেও ভোট নিয়ে জটিলতা কমবেশি ছিল। বুঝতে হবে ভারতের আজকের গণতান্ত্রিক অবস্থান এক দিনে তৈরি হয়নি। দীর্ঘ পথপরিক্রমায় আজকের অবস্থান। ১৯৪৭ সালে স্বাধীনতা লাভের পর ভারত এক দিনের জন্যও সামরিক শাসনের কবলে পড়েনি। তাদের ভোটের পদ্ধতি ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। পাকিস্তান ও বাংলাদেশের ভোটের ওপর বারবার আঘাত আসে অগণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার কারণেই। ভারত টি এন সেশানের মতো একজন কঠিন প্রধান নির্বাচন কমিশনার পেয়েছিল। টি এন সেশান কঠোরভাবে নির্বাচনব্যবস্থাটা তৈরি করেন। ভোট করার সময় একটুও পাত্তা দেননি জ্যোতি বসু থেকে লালুপ্রসাদ যাদবকে। তিনি হিমাচল প্রদেশের গভর্নরসহ অনেক আমলাকে বরখাস্ত করেছিলেন। ভারতের বাঘা বাঘা রাজনীতিবিদকে এক ঘাটে জল খাইয়েছিলেন। জ্যোতি বসু ক্ষুব্ধ হয়ে তাঁকে পাগলা কুত্তা সম্বোধন করেছিলেন। তাতেও তিনি দমেননি। বিজেপির শীর্ষনেতারা তাঁর ওপর ক্ষুব্ধ ছিলেন। কোনো রাজনৈতিক দল ও নেতাকে ছাড় দেননি। ব্যক্তির আত্মমর্যাদা ও শক্ত অবস্থানই পরিস্থিতি বদলে দিতে পারে। বাংলাদেশের অর্থনীতি, রাজনীতি, সমাজব্যবস্থার একটা পরিবর্তনকাল চলছে। সবকিছু গড়ে উঠতে আরেকটু সময় লাগাটাই স্বাভাবিক। স্বাধীনতার পর ১৭ বছর দেশটি সামরিক শাসকদের কবলে ছিল। গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো এ সময়ে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। এখন আমাদের সবকিছু সামলে উঠতে অপেক্ষা করতে হবে। আগামী দিনে ভোটিংব্যবস্থা স্বাভাবিক হবে প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেদের মতো করে উঠে দাঁড়াতে পারলে।

সুষ্ঠু ভোট করতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের যৌথ প্রচেষ্টার প্রয়োজন। অনেক সময় ব্যক্তি প্রতিষ্ঠানের চেয়েও বড় হয়ে ওঠেন নিজের আত্মমর্যাদার বিকাশে। ইতিহাসের হিসাবনিকাশ থাকে। ভোটের নতুন তফসিল হয়েছে। আরেকটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিকে এগিয়ে চলছে দেশ। এ নির্বাচন সফল হলে পাঁচ বছরের জন্য পরবর্তী সরকার গঠন হবে। ব্যর্থ হলে এ জাতিকে কঠিন খেসারত দিতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা লুপ্ত হবে। অগণতান্ত্রিক কোনো চিন্তাভাবনা রাষ্ট্রের জন্য ভয়ংকর ক্ষতিকর। এ দেশের মানুষ অগণতান্ত্রিক কোনো কিছু আর দেখতে চায় না। ওয়ান-ইলেভেন মার্কা সরকারগুলো দেশকে ১০০ বছর পিছিয়ে দেয়। বর্তমান বাস্তবতায় উন্নয়ন-সমৃদ্ধির ধারাবাহিকতার কোনো বিকল্প নেই। ওয়েস্টমিনস্টার ধাঁচের গণতন্ত্রে নির্বাচনের বিকল্প নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তর। অন্য কিছু নয়। সংবিধানের বাধ্যবাধকতা আছে। অনেকে মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুরের উন্নয়নের প্রশংসা করেন। স্বপ্ন দেখেন তেমন একটি দেশের। তারাই আবার সমালোচনা করেন নিজের বাড়ির পরিচ্ছন্ন বেড়ে ওঠার। বড় অদ্ভুত সবকিছু। সিঙ্গাপুরের উন্নয়ন হয়েছিল লি কুয়ান ইউয়ের হাত ধরে। মালয়েশিয়াকে বদলে দিয়েছেন মাহাথির মোহাম্মদ। দেশকে বদলে দিতে একজন ব্যক্তিত্বের প্রয়োজন হয়। বাংলাদেশে উন্নয়নের নজিরবিহীন ইতিহাস তৈরিতে শেখ হাসিনার নাম বিশ্বে উচ্চারিত হচ্ছে। দুনিয়া প্রশংসা করছে কঠিন পরিস্থিতিতে এককভাবে অর্থনীতি সামলে রাখার। আন্তর্জাতিক অনেক বিশ্লেষক এখন বলছেন, ধারাবাহিকতার গতি ধরে রাখতেই শেখ হাসিনাকে আরও পাঁচ বছরের জন্য প্রয়োজন। মাতারবাড়ী ঘুরে এসে একজন ব্যবসায়ী সেদিন বললেন, কী করে তিনি অসাধ্য সাধন করলেন জানি না। কোন জাদুর কাঠি ছিল তাও বুঝি না। মাতারবাড়ীকে এখন বাংলাদেশের কোনো অঞ্চল মনে হয় না। বিশ্বের উন্নত অঞ্চলের দ্বীপ হয়ে গেল আমাদের একটা জেলেপল্লী। আন্তর্জাতিক সমুদ্রবন্দর ঘিরে মাতারবাড়ী বদলে গেল। তিনি আরও বললেন, মাতারবাড়ী গিয়ে চোখ ধাঁধানো কাজগুলো দেখে এসেছি। রূপপুর এক ধাঁচের। মাতারবাড়ী আরেক। ১০ বছর পর এ অঞ্চলগুলো বিশ্বকে তাক লাগাবে। তখন আর মফস্বল নয়, বাণিজ্যিক শহরে পরিণত হবে। ভালো কাজের একটা প্রসববেদনা থাকে। সমালোচনা করতে কোনো কর দিতে হয় না। ঈর্ষাকাতর মানুষের ভালোটা চোখে পড়ে না। যাযাবর দৃষ্টিপাতে প্রেমের অনেক রোমান্টিক বাক্য লিখেছেন। পাশাপাশি বাঙালিকে ঈর্ষাকাতর হিসেবে তুলে এনেছেন। আসলেও তাই। এক প্রতিবেশীর পুত্রকে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে দেখে পাশের বাড়ির মানুষটি হিংসায় পুড়তে থাকেন। তারপর হেঁটে হেঁটে বলতেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হলে কী হবে পাস করবে না। পাস করার পর বললেন, পাস করলে কী হবে চাকরি পাবে না। চাকরি পাওয়ার পর বললেন, পেলে কী হবে বেতন হবে না। বেতন পাওয়ার পর বললেন, তার কাছে কেউ মেয়ে বিয়ে দেবে না। সমালোচনা করতে চাইলে যুক্তির অভাব নেই। কিছুদিন আগে কিছু মানুষের মুখে শুনেছি ইসি নিয়োগ দিলে কী হবে তফসিল দিতে পারবে না। এখন বলছে, তফসিল দিলে কী হবে ভোট হবে না। গ্যারান্টি দিচ্ছি আগামী জানুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে। আর ভোটের পর সমালোচকরা বলবে, ভোট হলে কী হবে সরকার হবে না। সরকার গঠনের পর বলবে, তাতে কী হয়েছে এবার দেশ চালাতে পারবে না।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে এত সহজভাবে দেখার কিছু নেই। তিনি বিশ্বের সবচেয়ে অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ। টানা ১৫ বছর ক্ষমতায়। ’৯৬ সালে ক্ষমতায় ছিলেন আরও পাঁচ বছর। তিনি ২০ বছর শুধু প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। এরশাদ-খালেদার তিন মেয়াদে ছিলেন বিরোধী দলের নেত্রী। দলের দায়িত্বে ’৮১ সাল থেকে। পিতার নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ডের পর শোককে তিনি শক্তিতে রূপান্তর করেছেন। এখন লড়ছেন পিতার অসমাপ্ত কাজ শেষ করতে। মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুরের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দেশের অবকাঠামো বদল করছেন। ’৭৫ সালের পর একটা কঠিন মানসিক চাপ নিয়েই শুরু করেছেন। ’৮১ সালে দলের দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রথম ১০টি বছর শান্তি পাননি। ঘরে-বাইরে কঠিন সব পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হয়েছে। ড. কামাল হোসেনদের ষড়যন্ত্রে ’৯১ সালে ক্ষমতায় আসতে পারেননি। তার পরও এক দিনের জন্যও থামেননি। ’৯১ সালের পরাজয়ের পর সারা দেশ ঘুরেছেন। মানুষের ঘরে ঘরে গেছেন। সে সময় তাঁকে কাছ থেকে দেখার অভিজ্ঞতা ছিল। ভোরে শুরু করতেন। ঘুমাতে যেতেন মধ্যরাতে। পিতার হত্যার বিচার, উন্নয়ন-সমৃদ্ধির মাধ্যমে দেশকে বদলে ফেলার জেদ কাজ করত তাঁর মাঝে। সব চ্যালেঞ্জই তিনি মোকাবিলা করেছেন। নতুন করে আসা চ্যালেঞ্জগুলো তাঁর কাছে বিশাল কিছু নয়। তিনি সামলাচ্ছেন। তিনি সামলাবেন। কভিডকালে অর্থনীতি ধরে রেখেছেন। বন্ধ করেননি উন্নয়নকাজ। কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর করেছেন। শাহজালালে করেছেন থার্ড টার্মিনাল। ঢাকা থেকে সরাসরি রেল যাচ্ছে পর্যটন শহর কক্সবাজারে। ঢাকার চেহারা বদলে দিয়েছে মেট্রোরেল, এক্সপ্রেসওয়ে। চট্টগ্রাম বদলেছে কর্ণফুলী টানেলে। নদীর তল দিয়ে যানবাহন চলবে কেউ ভাবতে পারেনি। এক্সপ্রেসওয়েতে পতেঙ্গার সঙ্গে চট্টগ্রাম শহরের দূরত্বের অবসান হয়েছে। যানজটের বালাই থাকবে না চট্টগ্রামে। অঞ্চলভিত্তিক উন্নয়ন হয়েছে। এক পদ্মা সেতুই বিশ্বের কাছে এখন বিস্ময়। পদ্মার তীরে শুধু ব্রিজ নয়, রেলও চলছে। এর পরও যারা উন্নয়ন দেখেন না তাদের চোখের চিকিৎসা প্রয়োজন।

শুধু দেশের কিছু মানুষ নন, এ উন্নয়ন-স্থিতি অনেক বিদেশির কাছেও ভালো লাগছে না। পছন্দ হচ্ছে না বাংলাদেশের এগিয়ে চলা। সবকিছু মাথায় নিলে চলবে না। বাংলাদেশ এগিয়ে চলছে, এগিয়ে যাবে। নির্ধারিত সময়ে ভোট হবে। ভোটে ধারাবাহিকতা রাখতে হবে উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির। ভোটের শেষে সবকিছু নিয়ে নতুন করে ভাবতে হবে। শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে হবে ব্যাংকিং খাতের। নির্বাচনি ইশতেহারে আইনের শাসনের গ্যারান্টি দিতে হবে জনগণকে। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করতে হবে। বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে করা প্রতিষ্ঠানগুলো রক্ষণাবেক্ষণে পেছনের মানুষকে দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তর করতে হবে। না হলে এমন সুন্দর সড়ক, বিমানবন্দর, রেলস্টেশন, মেট্রোরেল থাকবে না। কক্সবাজারে দেশি পর্যটকরা সন্ধ্যার পর সমুদ্রের লইট্যা মাছ খাবে, মিনারেল ওয়াটার পান করবে। বিদেশিরা কী করবে? তাদের বিষয়ে পরিকল্পনা রাখা দরকার। পর্যটন খাত অর্থনীতির গতি বাড়াতে সবচেয়ে বেশি সহায়ক হবে। কক্সবাজার থেকে ব্যাংকক, ফুকেট, কুনমিং কাছের শহর। বিদেশি পর্যটকের আকর্ষণ তৈরি করতে প্রয়োজন আলাদা জোন। শুনেছি কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ আলাদা জোন করছে। বেসরকারি খাতকে উৎসাহিত করতে নিয়েছে পরিকল্পনা। আশা করছি আমলাতান্ত্রিক জটিলতা ছাড়া দ্রুত মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়ন হবে। উন্নয়ন হচ্ছে। সেই উন্নয়নের সুফল ধরে রাখতে পেছনের মানুষকে প্রশিক্ষিত করতে হবে। ঝকঝকে তকতকে কক্সবাজার রেলস্টেশন, শাহজালালের থার্ড টার্মিনাল যাতে নষ্ট না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। শেখ সাদি বলেছেন, ‘একটা সুন্দর ফুলবাগান নষ্ট করতে একটা উল্লুকই যথেষ্ট।’ আগামীর সরকার হবে কঠিনভাবে সবকিছু সামলানোর ও নির্ভরশীলতার।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

মা
মা

সাহিত্য

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে