শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

আবারও শেখ হাসিনা

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আবারও শেখ হাসিনা

ভোট বিতর্ক যুগে যুগে সব দেশে কমবেশি ছিল, আছে। জন এফ কেনেডির মতো জনপ্রিয় প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়া নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল যুক্তরাষ্ট্রে। ১৯৬০ সালের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তাঁর বিরুদ্ধে প্রার্থী ছিলেন রিচার্ড নিক্সন। তিনিও জনপ্রিয় ছিলেন, পরে প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন। কেনেডি ছিলেন ক্যাথলিক খ্রিস্টান। অনেক মার্কিনি তখন চাননি একজন ক্যাথলিক দেশের প্রেসিডেন্ট হোন। কেনেডির বিত্তশালী পিতাকে বলা হতো মার্কিন মাফিয়াদের ডন। অর্থের পাশাপাশি তাঁর প্রভাব ছিল মাফিয়াদের ওপর। ভোটের মাঠে প্রভাব খাটাতে তিনি মাফিয়াদের টেনেছেন বলে অভিযোগ করেছিলেন নিক্সন সমর্থকরা। মিডিয়ায় এ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা ছিল। সমালোচনাকে গুরুত্ব না দিয়ে পুত্র কেনেডির নির্বাচনে মাঠে থাকলেন ধনকুবের জোসেফ। গোপনে দুই হাতে খরচ করলেন। টার্গেট নিলেন বিশেষ কিছু অঞ্চল ঘিরে। কালোদের এলাকাগুলো ডেমোক্র্যাটদের কাছে টানলেন। বিলিয়নিয়ার জোসেফের শক্ত অবস্থানে প্রতিপক্ষ দুর্বল হতে থাকল। তার পরও রিচার্ড নিক্সনকে হারানো ছিল অনেক কঠিন। ভুবনজয়ী হাসিমাখা মুখ নিয়ে কেনেডিও মাঠ চষে বেড়াতে থাকলেন। এত কিছুর পরও মার্কিন মিডিয়ার জরিপে নিক্সন ছিলেন এগিয়ে।

ব্যবধান কমতে থাকল কেনেডি ও তাঁর পিতার তৎপরতায়। কেনেডি ছিলেন ভোটের সামনে। তাঁর পিতা জোসেফ খেলছেন আড়ালে। শেষ পর্যন্ত জটিল এক ভোটের ফল এলো। মার্কিন মুলুক বিস্মিত হলো। এমন হাড্ডাহাড্ডি লড়াই কেউ দেখেনি। জনপ্রিয় ভোটের ৪৯.৯ শতাংশ এলো কেনেডির পক্ষে। অন্যদিকে রিপাবলিকান প্রার্থী রিচার্ড নিক্সন পেয়েছিলেন ৪৯ দশমিক ৮ শতাংশ। নিক্সন বেশির ভাগ রাজ্যে এগিয়ে ছিলেন। পরাজিত হন শুধু ইলেকটোরাল ভোটে। কেনেডির বাবার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়- বিলিয়নিয়ার জোসেফ পুত্রকে জয়ী করতে মাফিয়াদের দিয়ে ভোটদানে প্রভাবিত করেছেন। বিশেষ করে ইলিনয় ও টেক্সাসে প্রভাব খাটিয়েছেন জোসেফ। এ দুই রাজ্য সুইং স্টেট হিসেবে বিজয় নিশ্চিত করেছিল কেনেডির। কৃষ্ণাঙ্গ ভোটগুলো ডেমোক্র্যাটদের পক্ষে এসেছিল প্রভাব খাটানোর কারণেই। ইলিনয়ে ভোটে কারচুপিরও অভিযোগ ছিল। অবশ্য এমন অভিযোগ যুক্তরাষ্ট্রে আরও অনেক ভোটে উঠেছিল। সেসব নিয়ে কম হয়নি আলোচনা-সমালোচনা।

ভোট নিয়ে অভিযোগের কবল থেকে মুক্ত ছিলেন না যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা সংগ্রামীরাও। ১৮০০ সালের নির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন থমাস জেফারসন ও অ্যারন ব্যুর। পরস্পরের এ প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছিল দেখার মতো। দুজনই ইলেকটোরাল কলেজের ৭৩টি করে ভোট পান। সমানসংখ্যক ভোট পাওয়ায় জটিলতা তৈরি হলো প্রেসিডেন্ট পদ নিয়ে। সিদ্ধান্তহীন অবস্থা তৈরি হয় রাষ্ট্রে। সংকট সমাধানের পথ নিয়ে অনেক আলোচনা হলো সিভিল সোসাইটি ও রাজনীতিবিদদের মধ্যে। তার পরও জটিলতার অবসান হলো না। শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্তের দায়িত্ব অর্পিত হলো হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভের ওপর। জেফারসন ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতার ইতিহাসের প্রধান নায়কদের একজন। ভোটের মাঠে এসে তিনি জটিলতায় পড়লেন। কঠিন সেই পরিস্থিতি সামাল দিতে দুজনই সংসদের ওপর আস্থা রাখলেন। হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভে জরুরি অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। অধিবেশনে ৩৬ জন সদস্য ভোট দিয়ে সমর্থন জানান জেফারসনকে। আর তখনকার নিয়ম অনুযায়ী অ্যারন ব্যুর জনসন ভাইস প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। অ্যারন এতে খুশি হননি। তিনি অভিযোগ করেন তাঁর সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে। আর প্রতারণার জন্য তিনি দায়ী করেন যুক্তরাষ্ট্রের স্থপতিদের একজন আলেকজান্ডার হ্যামিল্টনকে। বললেন, তাঁকে ভুল বুঝিয়ে সংসদে নেওয়া হয়েছে। সেখানে তাঁর সঙ্গে করা হয়েছে বিশ্বাসঘাতকতা। না হলে তিনি প্রেসিডেন্ট থাকতেন। যুক্তরাষ্ট্রের সর্বশেষ ভোট নিয়েও ডোনাল্ড ট্রাম্প সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছিলেন। অভিযোগ এনেছিলেন ভোট সুষ্ঠু ছিল না। ট্রাম্পের অভিযোগ আমলে নেননি অ্যাটর্নি জেনারেল। তিনি উড়িয়ে দেন সবকিছু। এতে ট্রাম্প খুশি হননি। রিপাবলিকানরা ভোটের পর মার্কিন সংসদ আক্রমণ করেছিলেন।

ভোট বিতর্কে পৃথিবীর আরও অনেক দেশ ছিল, আছে। আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতেও ভোট নিয়ে জটিলতা কমবেশি ছিল। বুঝতে হবে ভারতের আজকের গণতান্ত্রিক অবস্থান এক দিনে তৈরি হয়নি। দীর্ঘ পথপরিক্রমায় আজকের অবস্থান। ১৯৪৭ সালে স্বাধীনতা লাভের পর ভারত এক দিনের জন্যও সামরিক শাসনের কবলে পড়েনি। তাদের ভোটের পদ্ধতি ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। পাকিস্তান ও বাংলাদেশের ভোটের ওপর বারবার আঘাত আসে অগণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার কারণেই। ভারত টি এন সেশানের মতো একজন কঠিন প্রধান নির্বাচন কমিশনার পেয়েছিল। টি এন সেশান কঠোরভাবে নির্বাচনব্যবস্থাটা তৈরি করেন। ভোট করার সময় একটুও পাত্তা দেননি জ্যোতি বসু থেকে লালুপ্রসাদ যাদবকে। তিনি হিমাচল প্রদেশের গভর্নরসহ অনেক আমলাকে বরখাস্ত করেছিলেন। ভারতের বাঘা বাঘা রাজনীতিবিদকে এক ঘাটে জল খাইয়েছিলেন। জ্যোতি বসু ক্ষুব্ধ হয়ে তাঁকে পাগলা কুত্তা সম্বোধন করেছিলেন। তাতেও তিনি দমেননি। বিজেপির শীর্ষনেতারা তাঁর ওপর ক্ষুব্ধ ছিলেন। কোনো রাজনৈতিক দল ও নেতাকে ছাড় দেননি। ব্যক্তির আত্মমর্যাদা ও শক্ত অবস্থানই পরিস্থিতি বদলে দিতে পারে। বাংলাদেশের অর্থনীতি, রাজনীতি, সমাজব্যবস্থার একটা পরিবর্তনকাল চলছে। সবকিছু গড়ে উঠতে আরেকটু সময় লাগাটাই স্বাভাবিক। স্বাধীনতার পর ১৭ বছর দেশটি সামরিক শাসকদের কবলে ছিল। গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো এ সময়ে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। এখন আমাদের সবকিছু সামলে উঠতে অপেক্ষা করতে হবে। আগামী দিনে ভোটিংব্যবস্থা স্বাভাবিক হবে প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেদের মতো করে উঠে দাঁড়াতে পারলে।

সুষ্ঠু ভোট করতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের যৌথ প্রচেষ্টার প্রয়োজন। অনেক সময় ব্যক্তি প্রতিষ্ঠানের চেয়েও বড় হয়ে ওঠেন নিজের আত্মমর্যাদার বিকাশে। ইতিহাসের হিসাবনিকাশ থাকে। ভোটের নতুন তফসিল হয়েছে। আরেকটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিকে এগিয়ে চলছে দেশ। এ নির্বাচন সফল হলে পাঁচ বছরের জন্য পরবর্তী সরকার গঠন হবে। ব্যর্থ হলে এ জাতিকে কঠিন খেসারত দিতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা লুপ্ত হবে। অগণতান্ত্রিক কোনো চিন্তাভাবনা রাষ্ট্রের জন্য ভয়ংকর ক্ষতিকর। এ দেশের মানুষ অগণতান্ত্রিক কোনো কিছু আর দেখতে চায় না। ওয়ান-ইলেভেন মার্কা সরকারগুলো দেশকে ১০০ বছর পিছিয়ে দেয়। বর্তমান বাস্তবতায় উন্নয়ন-সমৃদ্ধির ধারাবাহিকতার কোনো বিকল্প নেই। ওয়েস্টমিনস্টার ধাঁচের গণতন্ত্রে নির্বাচনের বিকল্প নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তর। অন্য কিছু নয়। সংবিধানের বাধ্যবাধকতা আছে। অনেকে মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুরের উন্নয়নের প্রশংসা করেন। স্বপ্ন দেখেন তেমন একটি দেশের। তারাই আবার সমালোচনা করেন নিজের বাড়ির পরিচ্ছন্ন বেড়ে ওঠার। বড় অদ্ভুত সবকিছু। সিঙ্গাপুরের উন্নয়ন হয়েছিল লি কুয়ান ইউয়ের হাত ধরে। মালয়েশিয়াকে বদলে দিয়েছেন মাহাথির মোহাম্মদ। দেশকে বদলে দিতে একজন ব্যক্তিত্বের প্রয়োজন হয়। বাংলাদেশে উন্নয়নের নজিরবিহীন ইতিহাস তৈরিতে শেখ হাসিনার নাম বিশ্বে উচ্চারিত হচ্ছে। দুনিয়া প্রশংসা করছে কঠিন পরিস্থিতিতে এককভাবে অর্থনীতি সামলে রাখার। আন্তর্জাতিক অনেক বিশ্লেষক এখন বলছেন, ধারাবাহিকতার গতি ধরে রাখতেই শেখ হাসিনাকে আরও পাঁচ বছরের জন্য প্রয়োজন। মাতারবাড়ী ঘুরে এসে একজন ব্যবসায়ী সেদিন বললেন, কী করে তিনি অসাধ্য সাধন করলেন জানি না। কোন জাদুর কাঠি ছিল তাও বুঝি না। মাতারবাড়ীকে এখন বাংলাদেশের কোনো অঞ্চল মনে হয় না। বিশ্বের উন্নত অঞ্চলের দ্বীপ হয়ে গেল আমাদের একটা জেলেপল্লী। আন্তর্জাতিক সমুদ্রবন্দর ঘিরে মাতারবাড়ী বদলে গেল। তিনি আরও বললেন, মাতারবাড়ী গিয়ে চোখ ধাঁধানো কাজগুলো দেখে এসেছি। রূপপুর এক ধাঁচের। মাতারবাড়ী আরেক। ১০ বছর পর এ অঞ্চলগুলো বিশ্বকে তাক লাগাবে। তখন আর মফস্বল নয়, বাণিজ্যিক শহরে পরিণত হবে। ভালো কাজের একটা প্রসববেদনা থাকে। সমালোচনা করতে কোনো কর দিতে হয় না। ঈর্ষাকাতর মানুষের ভালোটা চোখে পড়ে না। যাযাবর দৃষ্টিপাতে প্রেমের অনেক রোমান্টিক বাক্য লিখেছেন। পাশাপাশি বাঙালিকে ঈর্ষাকাতর হিসেবে তুলে এনেছেন। আসলেও তাই। এক প্রতিবেশীর পুত্রকে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে দেখে পাশের বাড়ির মানুষটি হিংসায় পুড়তে থাকেন। তারপর হেঁটে হেঁটে বলতেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হলে কী হবে পাস করবে না। পাস করার পর বললেন, পাস করলে কী হবে চাকরি পাবে না। চাকরি পাওয়ার পর বললেন, পেলে কী হবে বেতন হবে না। বেতন পাওয়ার পর বললেন, তার কাছে কেউ মেয়ে বিয়ে দেবে না। সমালোচনা করতে চাইলে যুক্তির অভাব নেই। কিছুদিন আগে কিছু মানুষের মুখে শুনেছি ইসি নিয়োগ দিলে কী হবে তফসিল দিতে পারবে না। এখন বলছে, তফসিল দিলে কী হবে ভোট হবে না। গ্যারান্টি দিচ্ছি আগামী জানুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে। আর ভোটের পর সমালোচকরা বলবে, ভোট হলে কী হবে সরকার হবে না। সরকার গঠনের পর বলবে, তাতে কী হয়েছে এবার দেশ চালাতে পারবে না।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে এত সহজভাবে দেখার কিছু নেই। তিনি বিশ্বের সবচেয়ে অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ। টানা ১৫ বছর ক্ষমতায়। ’৯৬ সালে ক্ষমতায় ছিলেন আরও পাঁচ বছর। তিনি ২০ বছর শুধু প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। এরশাদ-খালেদার তিন মেয়াদে ছিলেন বিরোধী দলের নেত্রী। দলের দায়িত্বে ’৮১ সাল থেকে। পিতার নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ডের পর শোককে তিনি শক্তিতে রূপান্তর করেছেন। এখন লড়ছেন পিতার অসমাপ্ত কাজ শেষ করতে। মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুরের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দেশের অবকাঠামো বদল করছেন। ’৭৫ সালের পর একটা কঠিন মানসিক চাপ নিয়েই শুরু করেছেন। ’৮১ সালে দলের দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রথম ১০টি বছর শান্তি পাননি। ঘরে-বাইরে কঠিন সব পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হয়েছে। ড. কামাল হোসেনদের ষড়যন্ত্রে ’৯১ সালে ক্ষমতায় আসতে পারেননি। তার পরও এক দিনের জন্যও থামেননি। ’৯১ সালের পরাজয়ের পর সারা দেশ ঘুরেছেন। মানুষের ঘরে ঘরে গেছেন। সে সময় তাঁকে কাছ থেকে দেখার অভিজ্ঞতা ছিল। ভোরে শুরু করতেন। ঘুমাতে যেতেন মধ্যরাতে। পিতার হত্যার বিচার, উন্নয়ন-সমৃদ্ধির মাধ্যমে দেশকে বদলে ফেলার জেদ কাজ করত তাঁর মাঝে। সব চ্যালেঞ্জই তিনি মোকাবিলা করেছেন। নতুন করে আসা চ্যালেঞ্জগুলো তাঁর কাছে বিশাল কিছু নয়। তিনি সামলাচ্ছেন। তিনি সামলাবেন। কভিডকালে অর্থনীতি ধরে রেখেছেন। বন্ধ করেননি উন্নয়নকাজ। কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর করেছেন। শাহজালালে করেছেন থার্ড টার্মিনাল। ঢাকা থেকে সরাসরি রেল যাচ্ছে পর্যটন শহর কক্সবাজারে। ঢাকার চেহারা বদলে দিয়েছে মেট্রোরেল, এক্সপ্রেসওয়ে। চট্টগ্রাম বদলেছে কর্ণফুলী টানেলে। নদীর তল দিয়ে যানবাহন চলবে কেউ ভাবতে পারেনি। এক্সপ্রেসওয়েতে পতেঙ্গার সঙ্গে চট্টগ্রাম শহরের দূরত্বের অবসান হয়েছে। যানজটের বালাই থাকবে না চট্টগ্রামে। অঞ্চলভিত্তিক উন্নয়ন হয়েছে। এক পদ্মা সেতুই বিশ্বের কাছে এখন বিস্ময়। পদ্মার তীরে শুধু ব্রিজ নয়, রেলও চলছে। এর পরও যারা উন্নয়ন দেখেন না তাদের চোখের চিকিৎসা প্রয়োজন।

শুধু দেশের কিছু মানুষ নন, এ উন্নয়ন-স্থিতি অনেক বিদেশির কাছেও ভালো লাগছে না। পছন্দ হচ্ছে না বাংলাদেশের এগিয়ে চলা। সবকিছু মাথায় নিলে চলবে না। বাংলাদেশ এগিয়ে চলছে, এগিয়ে যাবে। নির্ধারিত সময়ে ভোট হবে। ভোটে ধারাবাহিকতা রাখতে হবে উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির। ভোটের শেষে সবকিছু নিয়ে নতুন করে ভাবতে হবে। শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে হবে ব্যাংকিং খাতের। নির্বাচনি ইশতেহারে আইনের শাসনের গ্যারান্টি দিতে হবে জনগণকে। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করতে হবে। বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে করা প্রতিষ্ঠানগুলো রক্ষণাবেক্ষণে পেছনের মানুষকে দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তর করতে হবে। না হলে এমন সুন্দর সড়ক, বিমানবন্দর, রেলস্টেশন, মেট্রোরেল থাকবে না। কক্সবাজারে দেশি পর্যটকরা সন্ধ্যার পর সমুদ্রের লইট্যা মাছ খাবে, মিনারেল ওয়াটার পান করবে। বিদেশিরা কী করবে? তাদের বিষয়ে পরিকল্পনা রাখা দরকার। পর্যটন খাত অর্থনীতির গতি বাড়াতে সবচেয়ে বেশি সহায়ক হবে। কক্সবাজার থেকে ব্যাংকক, ফুকেট, কুনমিং কাছের শহর। বিদেশি পর্যটকের আকর্ষণ তৈরি করতে প্রয়োজন আলাদা জোন। শুনেছি কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ আলাদা জোন করছে। বেসরকারি খাতকে উৎসাহিত করতে নিয়েছে পরিকল্পনা। আশা করছি আমলাতান্ত্রিক জটিলতা ছাড়া দ্রুত মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়ন হবে। উন্নয়ন হচ্ছে। সেই উন্নয়নের সুফল ধরে রাখতে পেছনের মানুষকে প্রশিক্ষিত করতে হবে। ঝকঝকে তকতকে কক্সবাজার রেলস্টেশন, শাহজালালের থার্ড টার্মিনাল যাতে নষ্ট না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। শেখ সাদি বলেছেন, ‘একটা সুন্দর ফুলবাগান নষ্ট করতে একটা উল্লুকই যথেষ্ট।’ আগামীর সরকার হবে কঠিনভাবে সবকিছু সামলানোর ও নির্ভরশীলতার।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

৫৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা