শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

আবারও শেখ হাসিনা

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আবারও শেখ হাসিনা

ভোট বিতর্ক যুগে যুগে সব দেশে কমবেশি ছিল, আছে। জন এফ কেনেডির মতো জনপ্রিয় প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়া নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল যুক্তরাষ্ট্রে। ১৯৬০ সালের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তাঁর বিরুদ্ধে প্রার্থী ছিলেন রিচার্ড নিক্সন। তিনিও জনপ্রিয় ছিলেন, পরে প্রেসিডেন্ট হয়েছিলেন। কেনেডি ছিলেন ক্যাথলিক খ্রিস্টান। অনেক মার্কিনি তখন চাননি একজন ক্যাথলিক দেশের প্রেসিডেন্ট হোন। কেনেডির বিত্তশালী পিতাকে বলা হতো মার্কিন মাফিয়াদের ডন। অর্থের পাশাপাশি তাঁর প্রভাব ছিল মাফিয়াদের ওপর। ভোটের মাঠে প্রভাব খাটাতে তিনি মাফিয়াদের টেনেছেন বলে অভিযোগ করেছিলেন নিক্সন সমর্থকরা। মিডিয়ায় এ নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা ছিল। সমালোচনাকে গুরুত্ব না দিয়ে পুত্র কেনেডির নির্বাচনে মাঠে থাকলেন ধনকুবের জোসেফ। গোপনে দুই হাতে খরচ করলেন। টার্গেট নিলেন বিশেষ কিছু অঞ্চল ঘিরে। কালোদের এলাকাগুলো ডেমোক্র্যাটদের কাছে টানলেন। বিলিয়নিয়ার জোসেফের শক্ত অবস্থানে প্রতিপক্ষ দুর্বল হতে থাকল। তার পরও রিচার্ড নিক্সনকে হারানো ছিল অনেক কঠিন। ভুবনজয়ী হাসিমাখা মুখ নিয়ে কেনেডিও মাঠ চষে বেড়াতে থাকলেন। এত কিছুর পরও মার্কিন মিডিয়ার জরিপে নিক্সন ছিলেন এগিয়ে।

ব্যবধান কমতে থাকল কেনেডি ও তাঁর পিতার তৎপরতায়। কেনেডি ছিলেন ভোটের সামনে। তাঁর পিতা জোসেফ খেলছেন আড়ালে। শেষ পর্যন্ত জটিল এক ভোটের ফল এলো। মার্কিন মুলুক বিস্মিত হলো। এমন হাড্ডাহাড্ডি লড়াই কেউ দেখেনি। জনপ্রিয় ভোটের ৪৯.৯ শতাংশ এলো কেনেডির পক্ষে। অন্যদিকে রিপাবলিকান প্রার্থী রিচার্ড নিক্সন পেয়েছিলেন ৪৯ দশমিক ৮ শতাংশ। নিক্সন বেশির ভাগ রাজ্যে এগিয়ে ছিলেন। পরাজিত হন শুধু ইলেকটোরাল ভোটে। কেনেডির বাবার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়- বিলিয়নিয়ার জোসেফ পুত্রকে জয়ী করতে মাফিয়াদের দিয়ে ভোটদানে প্রভাবিত করেছেন। বিশেষ করে ইলিনয় ও টেক্সাসে প্রভাব খাটিয়েছেন জোসেফ। এ দুই রাজ্য সুইং স্টেট হিসেবে বিজয় নিশ্চিত করেছিল কেনেডির। কৃষ্ণাঙ্গ ভোটগুলো ডেমোক্র্যাটদের পক্ষে এসেছিল প্রভাব খাটানোর কারণেই। ইলিনয়ে ভোটে কারচুপিরও অভিযোগ ছিল। অবশ্য এমন অভিযোগ যুক্তরাষ্ট্রে আরও অনেক ভোটে উঠেছিল। সেসব নিয়ে কম হয়নি আলোচনা-সমালোচনা।

ভোট নিয়ে অভিযোগের কবল থেকে মুক্ত ছিলেন না যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা সংগ্রামীরাও। ১৮০০ সালের নির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন থমাস জেফারসন ও অ্যারন ব্যুর। পরস্পরের এ প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছিল দেখার মতো। দুজনই ইলেকটোরাল কলেজের ৭৩টি করে ভোট পান। সমানসংখ্যক ভোট পাওয়ায় জটিলতা তৈরি হলো প্রেসিডেন্ট পদ নিয়ে। সিদ্ধান্তহীন অবস্থা তৈরি হয় রাষ্ট্রে। সংকট সমাধানের পথ নিয়ে অনেক আলোচনা হলো সিভিল সোসাইটি ও রাজনীতিবিদদের মধ্যে। তার পরও জটিলতার অবসান হলো না। শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্তের দায়িত্ব অর্পিত হলো হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভের ওপর। জেফারসন ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতার ইতিহাসের প্রধান নায়কদের একজন। ভোটের মাঠে এসে তিনি জটিলতায় পড়লেন। কঠিন সেই পরিস্থিতি সামাল দিতে দুজনই সংসদের ওপর আস্থা রাখলেন। হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভে জরুরি অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। অধিবেশনে ৩৬ জন সদস্য ভোট দিয়ে সমর্থন জানান জেফারসনকে। আর তখনকার নিয়ম অনুযায়ী অ্যারন ব্যুর জনসন ভাইস প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। অ্যারন এতে খুশি হননি। তিনি অভিযোগ করেন তাঁর সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে। আর প্রতারণার জন্য তিনি দায়ী করেন যুক্তরাষ্ট্রের স্থপতিদের একজন আলেকজান্ডার হ্যামিল্টনকে। বললেন, তাঁকে ভুল বুঝিয়ে সংসদে নেওয়া হয়েছে। সেখানে তাঁর সঙ্গে করা হয়েছে বিশ্বাসঘাতকতা। না হলে তিনি প্রেসিডেন্ট থাকতেন। যুক্তরাষ্ট্রের সর্বশেষ ভোট নিয়েও ডোনাল্ড ট্রাম্প সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছিলেন। অভিযোগ এনেছিলেন ভোট সুষ্ঠু ছিল না। ট্রাম্পের অভিযোগ আমলে নেননি অ্যাটর্নি জেনারেল। তিনি উড়িয়ে দেন সবকিছু। এতে ট্রাম্প খুশি হননি। রিপাবলিকানরা ভোটের পর মার্কিন সংসদ আক্রমণ করেছিলেন।

ভোট বিতর্কে পৃথিবীর আরও অনেক দেশ ছিল, আছে। আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতেও ভোট নিয়ে জটিলতা কমবেশি ছিল। বুঝতে হবে ভারতের আজকের গণতান্ত্রিক অবস্থান এক দিনে তৈরি হয়নি। দীর্ঘ পথপরিক্রমায় আজকের অবস্থান। ১৯৪৭ সালে স্বাধীনতা লাভের পর ভারত এক দিনের জন্যও সামরিক শাসনের কবলে পড়েনি। তাদের ভোটের পদ্ধতি ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। পাকিস্তান ও বাংলাদেশের ভোটের ওপর বারবার আঘাত আসে অগণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার কারণেই। ভারত টি এন সেশানের মতো একজন কঠিন প্রধান নির্বাচন কমিশনার পেয়েছিল। টি এন সেশান কঠোরভাবে নির্বাচনব্যবস্থাটা তৈরি করেন। ভোট করার সময় একটুও পাত্তা দেননি জ্যোতি বসু থেকে লালুপ্রসাদ যাদবকে। তিনি হিমাচল প্রদেশের গভর্নরসহ অনেক আমলাকে বরখাস্ত করেছিলেন। ভারতের বাঘা বাঘা রাজনীতিবিদকে এক ঘাটে জল খাইয়েছিলেন। জ্যোতি বসু ক্ষুব্ধ হয়ে তাঁকে পাগলা কুত্তা সম্বোধন করেছিলেন। তাতেও তিনি দমেননি। বিজেপির শীর্ষনেতারা তাঁর ওপর ক্ষুব্ধ ছিলেন। কোনো রাজনৈতিক দল ও নেতাকে ছাড় দেননি। ব্যক্তির আত্মমর্যাদা ও শক্ত অবস্থানই পরিস্থিতি বদলে দিতে পারে। বাংলাদেশের অর্থনীতি, রাজনীতি, সমাজব্যবস্থার একটা পরিবর্তনকাল চলছে। সবকিছু গড়ে উঠতে আরেকটু সময় লাগাটাই স্বাভাবিক। স্বাধীনতার পর ১৭ বছর দেশটি সামরিক শাসকদের কবলে ছিল। গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো এ সময়ে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। এখন আমাদের সবকিছু সামলে উঠতে অপেক্ষা করতে হবে। আগামী দিনে ভোটিংব্যবস্থা স্বাভাবিক হবে প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেদের মতো করে উঠে দাঁড়াতে পারলে।

সুষ্ঠু ভোট করতে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের যৌথ প্রচেষ্টার প্রয়োজন। অনেক সময় ব্যক্তি প্রতিষ্ঠানের চেয়েও বড় হয়ে ওঠেন নিজের আত্মমর্যাদার বিকাশে। ইতিহাসের হিসাবনিকাশ থাকে। ভোটের নতুন তফসিল হয়েছে। আরেকটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিকে এগিয়ে চলছে দেশ। এ নির্বাচন সফল হলে পাঁচ বছরের জন্য পরবর্তী সরকার গঠন হবে। ব্যর্থ হলে এ জাতিকে কঠিন খেসারত দিতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা লুপ্ত হবে। অগণতান্ত্রিক কোনো চিন্তাভাবনা রাষ্ট্রের জন্য ভয়ংকর ক্ষতিকর। এ দেশের মানুষ অগণতান্ত্রিক কোনো কিছু আর দেখতে চায় না। ওয়ান-ইলেভেন মার্কা সরকারগুলো দেশকে ১০০ বছর পিছিয়ে দেয়। বর্তমান বাস্তবতায় উন্নয়ন-সমৃদ্ধির ধারাবাহিকতার কোনো বিকল্প নেই। ওয়েস্টমিনস্টার ধাঁচের গণতন্ত্রে নির্বাচনের বিকল্প নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তর। অন্য কিছু নয়। সংবিধানের বাধ্যবাধকতা আছে। অনেকে মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুরের উন্নয়নের প্রশংসা করেন। স্বপ্ন দেখেন তেমন একটি দেশের। তারাই আবার সমালোচনা করেন নিজের বাড়ির পরিচ্ছন্ন বেড়ে ওঠার। বড় অদ্ভুত সবকিছু। সিঙ্গাপুরের উন্নয়ন হয়েছিল লি কুয়ান ইউয়ের হাত ধরে। মালয়েশিয়াকে বদলে দিয়েছেন মাহাথির মোহাম্মদ। দেশকে বদলে দিতে একজন ব্যক্তিত্বের প্রয়োজন হয়। বাংলাদেশে উন্নয়নের নজিরবিহীন ইতিহাস তৈরিতে শেখ হাসিনার নাম বিশ্বে উচ্চারিত হচ্ছে। দুনিয়া প্রশংসা করছে কঠিন পরিস্থিতিতে এককভাবে অর্থনীতি সামলে রাখার। আন্তর্জাতিক অনেক বিশ্লেষক এখন বলছেন, ধারাবাহিকতার গতি ধরে রাখতেই শেখ হাসিনাকে আরও পাঁচ বছরের জন্য প্রয়োজন। মাতারবাড়ী ঘুরে এসে একজন ব্যবসায়ী সেদিন বললেন, কী করে তিনি অসাধ্য সাধন করলেন জানি না। কোন জাদুর কাঠি ছিল তাও বুঝি না। মাতারবাড়ীকে এখন বাংলাদেশের কোনো অঞ্চল মনে হয় না। বিশ্বের উন্নত অঞ্চলের দ্বীপ হয়ে গেল আমাদের একটা জেলেপল্লী। আন্তর্জাতিক সমুদ্রবন্দর ঘিরে মাতারবাড়ী বদলে গেল। তিনি আরও বললেন, মাতারবাড়ী গিয়ে চোখ ধাঁধানো কাজগুলো দেখে এসেছি। রূপপুর এক ধাঁচের। মাতারবাড়ী আরেক। ১০ বছর পর এ অঞ্চলগুলো বিশ্বকে তাক লাগাবে। তখন আর মফস্বল নয়, বাণিজ্যিক শহরে পরিণত হবে। ভালো কাজের একটা প্রসববেদনা থাকে। সমালোচনা করতে কোনো কর দিতে হয় না। ঈর্ষাকাতর মানুষের ভালোটা চোখে পড়ে না। যাযাবর দৃষ্টিপাতে প্রেমের অনেক রোমান্টিক বাক্য লিখেছেন। পাশাপাশি বাঙালিকে ঈর্ষাকাতর হিসেবে তুলে এনেছেন। আসলেও তাই। এক প্রতিবেশীর পুত্রকে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে দেখে পাশের বাড়ির মানুষটি হিংসায় পুড়তে থাকেন। তারপর হেঁটে হেঁটে বলতেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হলে কী হবে পাস করবে না। পাস করার পর বললেন, পাস করলে কী হবে চাকরি পাবে না। চাকরি পাওয়ার পর বললেন, পেলে কী হবে বেতন হবে না। বেতন পাওয়ার পর বললেন, তার কাছে কেউ মেয়ে বিয়ে দেবে না। সমালোচনা করতে চাইলে যুক্তির অভাব নেই। কিছুদিন আগে কিছু মানুষের মুখে শুনেছি ইসি নিয়োগ দিলে কী হবে তফসিল দিতে পারবে না। এখন বলছে, তফসিল দিলে কী হবে ভোট হবে না। গ্যারান্টি দিচ্ছি আগামী জানুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে। আর ভোটের পর সমালোচকরা বলবে, ভোট হলে কী হবে সরকার হবে না। সরকার গঠনের পর বলবে, তাতে কী হয়েছে এবার দেশ চালাতে পারবে না।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে এত সহজভাবে দেখার কিছু নেই। তিনি বিশ্বের সবচেয়ে অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ। টানা ১৫ বছর ক্ষমতায়। ’৯৬ সালে ক্ষমতায় ছিলেন আরও পাঁচ বছর। তিনি ২০ বছর শুধু প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। এরশাদ-খালেদার তিন মেয়াদে ছিলেন বিরোধী দলের নেত্রী। দলের দায়িত্বে ’৮১ সাল থেকে। পিতার নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ডের পর শোককে তিনি শক্তিতে রূপান্তর করেছেন। এখন লড়ছেন পিতার অসমাপ্ত কাজ শেষ করতে। মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুরের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দেশের অবকাঠামো বদল করছেন। ’৭৫ সালের পর একটা কঠিন মানসিক চাপ নিয়েই শুরু করেছেন। ’৮১ সালে দলের দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রথম ১০টি বছর শান্তি পাননি। ঘরে-বাইরে কঠিন সব পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হয়েছে। ড. কামাল হোসেনদের ষড়যন্ত্রে ’৯১ সালে ক্ষমতায় আসতে পারেননি। তার পরও এক দিনের জন্যও থামেননি। ’৯১ সালের পরাজয়ের পর সারা দেশ ঘুরেছেন। মানুষের ঘরে ঘরে গেছেন। সে সময় তাঁকে কাছ থেকে দেখার অভিজ্ঞতা ছিল। ভোরে শুরু করতেন। ঘুমাতে যেতেন মধ্যরাতে। পিতার হত্যার বিচার, উন্নয়ন-সমৃদ্ধির মাধ্যমে দেশকে বদলে ফেলার জেদ কাজ করত তাঁর মাঝে। সব চ্যালেঞ্জই তিনি মোকাবিলা করেছেন। নতুন করে আসা চ্যালেঞ্জগুলো তাঁর কাছে বিশাল কিছু নয়। তিনি সামলাচ্ছেন। তিনি সামলাবেন। কভিডকালে অর্থনীতি ধরে রেখেছেন। বন্ধ করেননি উন্নয়নকাজ। কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর করেছেন। শাহজালালে করেছেন থার্ড টার্মিনাল। ঢাকা থেকে সরাসরি রেল যাচ্ছে পর্যটন শহর কক্সবাজারে। ঢাকার চেহারা বদলে দিয়েছে মেট্রোরেল, এক্সপ্রেসওয়ে। চট্টগ্রাম বদলেছে কর্ণফুলী টানেলে। নদীর তল দিয়ে যানবাহন চলবে কেউ ভাবতে পারেনি। এক্সপ্রেসওয়েতে পতেঙ্গার সঙ্গে চট্টগ্রাম শহরের দূরত্বের অবসান হয়েছে। যানজটের বালাই থাকবে না চট্টগ্রামে। অঞ্চলভিত্তিক উন্নয়ন হয়েছে। এক পদ্মা সেতুই বিশ্বের কাছে এখন বিস্ময়। পদ্মার তীরে শুধু ব্রিজ নয়, রেলও চলছে। এর পরও যারা উন্নয়ন দেখেন না তাদের চোখের চিকিৎসা প্রয়োজন।

শুধু দেশের কিছু মানুষ নন, এ উন্নয়ন-স্থিতি অনেক বিদেশির কাছেও ভালো লাগছে না। পছন্দ হচ্ছে না বাংলাদেশের এগিয়ে চলা। সবকিছু মাথায় নিলে চলবে না। বাংলাদেশ এগিয়ে চলছে, এগিয়ে যাবে। নির্ধারিত সময়ে ভোট হবে। ভোটে ধারাবাহিকতা রাখতে হবে উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির। ভোটের শেষে সবকিছু নিয়ে নতুন করে ভাবতে হবে। শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে হবে ব্যাংকিং খাতের। নির্বাচনি ইশতেহারে আইনের শাসনের গ্যারান্টি দিতে হবে জনগণকে। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করতে হবে। বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে করা প্রতিষ্ঠানগুলো রক্ষণাবেক্ষণে পেছনের মানুষকে দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তর করতে হবে। না হলে এমন সুন্দর সড়ক, বিমানবন্দর, রেলস্টেশন, মেট্রোরেল থাকবে না। কক্সবাজারে দেশি পর্যটকরা সন্ধ্যার পর সমুদ্রের লইট্যা মাছ খাবে, মিনারেল ওয়াটার পান করবে। বিদেশিরা কী করবে? তাদের বিষয়ে পরিকল্পনা রাখা দরকার। পর্যটন খাত অর্থনীতির গতি বাড়াতে সবচেয়ে বেশি সহায়ক হবে। কক্সবাজার থেকে ব্যাংকক, ফুকেট, কুনমিং কাছের শহর। বিদেশি পর্যটকের আকর্ষণ তৈরি করতে প্রয়োজন আলাদা জোন। শুনেছি কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ আলাদা জোন করছে। বেসরকারি খাতকে উৎসাহিত করতে নিয়েছে পরিকল্পনা। আশা করছি আমলাতান্ত্রিক জটিলতা ছাড়া দ্রুত মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়ন হবে। উন্নয়ন হচ্ছে। সেই উন্নয়নের সুফল ধরে রাখতে পেছনের মানুষকে প্রশিক্ষিত করতে হবে। ঝকঝকে তকতকে কক্সবাজার রেলস্টেশন, শাহজালালের থার্ড টার্মিনাল যাতে নষ্ট না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। শেখ সাদি বলেছেন, ‘একটা সুন্দর ফুলবাগান নষ্ট করতে একটা উল্লুকই যথেষ্ট।’ আগামীর সরকার হবে কঠিনভাবে সবকিছু সামলানোর ও নির্ভরশীলতার।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে