শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৩

কেউ কেউ চিন্তা করতে শেখায়, পথ দেখায়

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
কেউ কেউ চিন্তা করতে শেখায়, পথ দেখায়

১. প্রিন্সেস ডায়ানার একটা উক্তি আছে- ‘আমি যাকে ভালোবাসি, সে ছাড়া পুরো বিশ্ব আমাকে ভালোবেসে ছিল।’ খুব অদ্ভুত একটা দর্শন, যা বলছে, যেটা আমরা বুঝি সেটা ওই মানুষটার সুখের কারণ না, বরং যেটা আমরা বুঝি না কেবল ওই মানুষটা নিজেই বুঝতে পারে, সেটা হয়তো তার সুখের কারণ হতে পারত। কিন্তু সুখ কি আর এত সহজে ধরা দেয়? রবীন্দ্রনাথের মরীচিকা কবিতার মতো, ‘যাহা চাই তাহা ভুল করে চাই, যাহা পাই তাহা চাই না।’  ১৯৮১ সালের ২৯ জুলাই প্রিন্স চার্লস ও ডায়ানার রাজকীয় বিয়ে টেলিভিশনের পর্দায় দেখে পৃথিবীর মানুষ ভেবেছিল, আহা, ওরা কত সুখী, ওরা কত ভাগ্যবান, ওদের মতো যদি আমাদের জীবনটাও হতো? কিন্তু চার্লস ডায়ানার কলহ, বিবাহ বিচ্ছেদ, ডায়ানার বিয়োগান্ত মৃত্যু, আমাদের বুঝিয়ে দেয়, আমরা যেভাবে সুখকে বিচার করি, সুখকে সেভাবে বিচার করা যায় না। সময় যেটা দেখায় সেটা আংশিক দেখায়, সময়ের শেষটা আরেকটু দেখায়, পুরোটা হয়তো কখনো মানুষকে দেখায় না, বুঝতে দেয় না।

ফোর্বস সম্প্রতি বিশ্বের যে ১০ জন ধনী ব্যক্তির নাম প্রকাশ করেছে, এরা হচ্ছেন ১. ইলন মাস্ক ২. বার্নার্ড আর্নল্ট, ৩. জেফ বেজোস, ৪. ল্যারি এলিসন, ৫. ওয়ারেন বাফেট, ৬. বিল গেটস, ৭. মার্ক জুকারবার্গ, ৮. ল্যারি পেজ, ৯. স্টিভ বলমার এবং ১০. সের্গেই ব্রিন। আমাদের মতো সাধারণ মানুষ হয়তো মনে করছি, ওদের মতো এত সুখী পৃথিবীতে আর কেউ নেই। এই ধনীদের তালিকাটি করা হয়েছে তাঁদের টাকার অঙ্কের ওপর ভিত্তি করে, তারা কতটা সুখী সেটি বিবেচনায় নেওয়া হয়নি। ধন-সম্পদ থাকলেই সুখী হওয়া যায় না, অভাব থেকেই সুখের জন্ম হয়। সবচেয়ে অবাক করার মতো বিষয় হলো ধনীদের তালিকা করা গেলেও সুখী মানুষের তালিকা করা যায় না। কারণ সুখ ধন-সম্পদের চেয়েও অনেক বেশি মূল্যবান।

সুখী মানুষ নিজেদের লুকাতে পারে, নিজের মতো করে নীরবে-নিভৃতে জীবনকে উপভোগ করতে পারে, ধনী মানুষ নিজেদের লুকাতে পারে না, যতই তারা ধনী হয় ততই তাদের মধ্যে আরও ধনী হওয়ার লোভ বাড়তে থাকে, বাণিজ্যিক পৃথিবীর জৌলুসের নিচে চাপা পড়তে পড়তে এক দিন তাঁদের ভিতরের মানুষই হারিয়ে যায়। কিন্তু সময় থাকতে সেটা আমরা কজনইবা ভেবে দেখি, ধনী হওয়ার লোভে সুখী হওয়ার মতো অমূল্য সম্পদকে আমরা হারাই। যেদিন মানুষ বিছানায় পড়ে একা হয়ে যায়, সেদিন হয়তো বুঝতে পারে, মরীচিকার পেছনে ছুটতে ছুটতে জীবনের অমূল্য সম্পদগুলোই সে খুইয়ে ফেলেছে। অথচ তখন আফসোস করা ছাড়া আর কিছুই থাকে না, সময় মানুষকে চেনে না, সময় মানুষকে তার কৃতকর্মকে চেনায়।

২. একটা গল্প পড়েছিলাম, গল্পটা অনেকটা এমন : একজন শিক্ষক চক হাতে নিয়ে ব্ল্যাকবোর্ডে একটা লম্বা দাগ টানলেন। এরপর ক্লাসের সব ছাত্রকে জিজ্ঞাসা করলেন, তোমাদের মধ্যে কেউ কি আছো, এই দাগটিকে না মুছে ছোট করতে পারবে। শিক্ষকের এমন অদ্ভুত প্রশ্নে শিক্ষার্থীরা একটু অবাক হলো, কিন্তু কোনোভাবেই বুঝে উঠতে পারল না, কীভাবে এ দাগটিকে না মুছে ছোট করা যাবে? অনেক চেষ্টা করেও যখন কেউ এর সল্যুশন খুঁজে পেল না, তখন তারা শিক্ষককে বলল, স্যার এটা না মুছে কোনোভাবেই সমাধান করা সম্ভব না। এরপর শিক্ষক তাঁর আঁকা আগের দাগটির নিচে আরেকটি দাগ টানলেন, যেটি আগের দাগের চেয়ে একটু বড়। শিক্ষক বললেন, কী বুঝতে পারলে, আগের দাগটি মোছা ছাড়াই কীভাবে ছোট হয়ে গেল?

শেষে শিক্ষক বললেন, এই পৃথিবীতে আমরা নিজেদের বড় করতে গিয়ে অন্যদের ছোট করি, অন্যের ক্ষতি করে নিজেদের বড় হওয়ার ক্ষেত্রটা তৈরি করি, অন্যদের অপমান, অবহেলা, অবজ্ঞা করে নিজেকে বড় বানানোর চেষ্টা করি। অথচ কাউকে কোনোভাবে স্পর্শ না করে নিজের কর্মের মাধ্যমে আমরা বড় হয়ে উঠতে পারি। পৃথিবীতে প্রতিযোগিতা থাকবে, তবে সেটা যাতে শত্রুতা না হয়। প্রতিযোগিতা মানে অন্যের ক্ষতি না করে, অন্যকে শত্রু না ভেবে নিজের মতো করে নিজেকে এগিয়ে নেওয়া, অন্যদের তাদের মতো করে এগিয়ে যাওয়াতে কোনো বাধা তৈরি না করা। কিন্তু এই যান্ত্রিক সমাজে, এমন উদার ভাবনাগুলো কেন যেন হারিয়ে যাচ্ছে, অন্যকে টেনে নামিয়ে নিজেদের ওপরে তোলার হীনমন্যতা ক্রমাগত বাড়ছে। বিশাল পৃথিবীর দিকে না তাকিয়ে আমরা নিজেদের সংকুচিত করতে করতে খাঁচায় বন্দি পাখি হয়ে যাচ্ছি। হয়তো সোনার খাঁচায় সুখ আছে, স্বাধীনতার মতো অমূল্য সম্পদ নেই। আর যে যাই বলুক, যে যাই ভাবুক, নিখাদ সত্য হলো, স্বাধীনতা না থাকলে সেই সুখ অর্থহীন।

৩. মাটির নিচে দাঁড়িয়ে আকাশকে দেখছি। কখনো সেখানে সূর্যের আলো, কখনো চাঁদের আলো। কখনো মেঘের খেলা, কখনো মেঘ ভেঙে বৃষ্টির খেলা, কখনো অন্ধকারে তারাদের আকাশকে জাপটে ঝুলে থাকা, কখনো আকাশ থেকে খসে পড়া। আকাশ রং বদলায়, রূপ বদলায়, মুখোশ বদলায়, ঠিক যেমন রূপ, রং, মুখোশ বদলায় সিঁড়ি বেয়ে বেয়ে ওপরে ওঠা চেনা-অচেনা মানুষ।

মাটিতে পা রাখলে একটা আশ্রয় পাওয়া যায়, যেটা নিজের, নিজের অস্তিত্বের, অনেকটা নিজের শেকড়ের মতো, কারণ শরীরটা তো এক দিন মাটিতে মিশে মাটিই হয়ে যায়। মানুষের মাটি, মাটির মানুষ-আলাদা করে দেখা হয়তো যায়, কিন্তু আয়নায় দেখলে দুটোই দেখতে একই রকম। মাটির ওপরে দাঁড়িয়ে মন খুলে কাঁদলে মাটি সেই কান্নাকে শুঁষে নিয়ে মানুষকে কান্না লুকানোর একটা সুযোগ তৈরি করে দেয়। কত কান্না মাটিতে মিশে আছে, সেই কান্নায় মিশে আছে কত মানুষের সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনার ইতিহাস, মাটি সেই অদেখা ইতিহাসকে প্রতিদিন দেখে, হয়তো মাটিও কাঁদে, যেমন মাটির ওপর দাঁড়ানো হাসিমুখের মানুষটা লুকিয়ে লুকিয়ে প্রতিদিন কাঁদে। কান্নারা অভিমানী হয়, বেইমান হয় না। অথচ যারা কাঁদে সবাই ভিতর থেকে কাঁদে না, অভিনয় করেও অনেকে কাঁদে। এ দুটো বিষয় কেমন যেন সাংঘর্ষিক, পরস্পরবিরোধী, কিন্তু মিথ্যা নয়।

যারা নিজেদের আকাশ ভেবে কেবল উড়ছে আর উড়ছে, তাদের শূন্যতায় ঝুলন্ত দেহটাই আছে, মনটা মরে গেছে। না, এটা ঈর্ষা নয়, বরং এটা এক ধরনের পোস্টমর্টেম, নিজের বিবেককে দেহের ভিতর থেকে টেনে এনে নিজের সামনে নিজের মতো আরেকটা মানুষের সামনে পরীক্ষা দেওয়া, প্রশ্নবিদ্ধ হওয়া। কারণ আগে মানুষ যোগ্যতা দিয়ে বড় হতো, পা মাটিতে থাকত, শেকড়টা মাটির নিচে থাকত। এখন যার যত অযোগ্যতা, সে পৃথিবীর চোখে তত যোগ্য। আগে যোগ্যতার বিচার হতো মানুষ কর্মে, বিশ্বাসে, ত্যাগে আর এখন মানুষ বড় হয় চাটুকারিতায়, স্বার্থপরতায় আর দাসত্বে। সবাইকে এক পাল্লায় পরিমাপ করব না, তবে পাল্লায় তুলতে গিয়ে দেখছি, অযোগ্যদের যোগ্য হওয়ার বোঝাটা, যোগ্যদের যোগ্য হওয়ার বোঝাকে এতটাই ওপরে তুলেছে যে, সেটা আর মাটিতে রাখা পা দুটোকে আঙুলের ওপর উঁচিয়ে ধরেও দেখা যাচ্ছে না।

‘বিং অ্যান্ড নাথিংনেস’ বইটিতে ২০ শতকের বিখ্যাত ফরাসি লেখক, বুদ্ধিজীবী, দার্শনিক জাঁ পল সার্ত্রে এক অদ্ভুত দর্শনের কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন, পৃথিবীর কোনো অর্থ নেই, জীবনের কোনো অর্থ নেই, মানুষকে বেঁচে থাকার জন্য তার জীবনের অর্থ তাকেই খুঁজে নিতে হবে। তিনি মনে করতেন, মানুষের জীবনের অর্থ সেটাই যেটা সে নিজে সৃষ্টি করে নেয়। একইভাবে মানুষের জীবনের উদ্দেশ্য সেটাই যেটা সে নিজে সৃষ্টি করে নেয়। নিজে সৃষ্টি করার মধ্যে একটা আনন্দ আছে, পৃথিবীকে নতুন কিছু চেনানোর দৃষ্টিভঙ্গি আছে। সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী বাংলাদেশি জিনবিজ্ঞানী আবেদ চৌধুরী, পঞ্চব্রীহি নামে নতুন জাতের ধান উদ্ভাবন করেছেন, যে ধান একবার বুনলে পাঁচবার ধান ফলবে। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, ‘প্রায় ১৪ বছর আগে আমার মাথায় একটা ধারণা এসেছিল যে, ধান কেন চিরজীবী হবে না। ২০১০ সালের দিকে আমি কিছুটা এগিয়েছিলাম এ ব্যাপারে। বিজ্ঞানের দুটো ধারা আছে। একটা সনাতন পদ্ধতিতে করা গৎবাঁধা কাজ। আরেকটা হলো বিপ্লবী ধারা। চিরায়ত পদ্ধতির আবিষ্কারগুলো সাদামাটা হয় বেশির ভাগ ক্ষেত্রে, বিপ্লবী ধারার আবিষ্কারগুলো হয় বড় ধরনের। আমি বিপ্লবী ধারায় বিশ্বাস করি। আমার চিন্তা ছিল, ধান কেন আম-কাঁঠালের মতো চিরজীবী হবে না? পাঁচ নিয়ে মানুষের মাঝে একটা আবেগ কাজ করে। পঞ্চব্রীহি এক রোপণে পাঁচবার ফলন দেয়। তবে এই জাত থেকে শুধু পাঁচবার নয় বরং পনেরো বা বিশ বার ধান পাওয়া যাবে ভবিষ্যতে। এটা তার সূচনামাত্র। সেই রাস্তা আমি তৈরি করে দিলাম।’ শেষের কথাটা খুব গুরুত্বপূর্ণ, কেউ কেউ চিন্তা করতে শেখায়, পথ দেখায়। সেই চিন্তা থেকে আরও নতুন নতুন চিন্তা, নতুন নতুন পথ বেরিয়ে আসে। আর এর সবকিছুতেই রয়েছে পৃথিবীকে এগিয়ে নেওয়া, মানুষকে এগিয়ে নেওয়ার সাহস। জাঁ পল সার্ত্রে এ বিষয়টাকে তাঁর মতো করে ভেবেছেন। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তাঁর ভাবনারও রূপান্তর ঘটতে পারে, যদি সেটা পৃথিবীর জন্য কল্যাণকর হয়।

কারও কারও কাছে লোকটা একটা বোকা মানুষ। কারণ লোকটা নোবেল পুরস্কার পেলেও তা নেননি। কারণ তাঁর বিশ্বাসটা ছিল অনেকটা এমনই, লেখকরা লিখেন তাঁর স্বাধীন ও নিজের যৌক্তিক অবস্থান থেকে, কিন্তু সম্মান বা স্বীকৃতি এক ধরনের লোভ যা একজন লেখকের চিন্তার স্বাধীনতাকে দাসত্বের শৃঙ্খলে আবদ্ধ করতে পারে। ফরাসি দার্শনিক ভলতেয়ার বলতেন, ‘আমি তোমার কথার সঙ্গে বিন্দুমাত্র একমত না হতে পারি, কিন্তু তোমার কথা বলার অধিকার রক্ষার জন্য আমি জীবন দেব।’ সুখ কী? এটা নিয়ে একেকজনের চিন্তা একেকরকম হতে পারে, যেমনটি মনে করতেন জন উইলসন। এরিস্টটল বলতেন, জ্ঞানী লোক কখনো সুখের সন্ধান করে না। আবার ডব্লিউ জি নেহাম বলতেন, আমি জ্ঞানী নই, কিন্তু ভাগ্যবান কাজেই আমি সর্বতোভাবে সুখী। তবে কোনো একটা বিষয় নিয়ে যে যেভাবেই চিন্তা করুক না কেন, সেই চিন্তার প্রতি পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ থাকতে হবে। কারণ চিন্তার বৈচিত্র্য আছে বলেই পৃথিবীর অগ্রগতি কেউ ঠেকিয়ে রাখতে পারেনি। এমন মানুষ এখন আর দেখছি না, কারণ সবাই যে এখন চিন্তার সামনে প্রাচীর তুলে কাপুরুষ হতে ভালোবাসে।

৪. এখন সারা দিন মানুষ যন্ত্রের সামনে বসে থাকে। হাতে ধরা মোবাইলটাই যেন মানুষের পৃথিবী হয়ে গেছে, অথচ মানুষের পৃথিবীটাই মানুষের জীবন থেকে হারিয়ে গেছে। দোকান থেকে মোবাইল কিনে নিয়ে এসে যে মানুষগুলো একসময় নিজেকে মোবাইলের মালিক বলে দাবি করত এখন তারা মোবাইলের দাসে পরিণত হয়েছে। যে মানুষ যন্ত্রের দাসে পরিণত হতে পারে, তাদের মানুষের দাসে পরিণত করা আরও সহজ। এখন সেটাই ঘটছে। দাসত্ব বাড়ছে, না এখন আর নিলামে তুলে বিক্রি করার প্রয়োজন হয় না মানুষকে, কারণ মানুষ এখন নিজেই যে বিক্রি হয়ে যেতে ভালোবাসে। লোভ একটা ভয়ানক রোগ, একবার যাকে ধরে তাকে কাপুরুষ বানিয়ে ছাড়ে। লোভে আক্রান্ত হলে বোবা হয়ে যেতে হয়, সত্যকে সত্য বলা যায় না, মিথ্যাকে মিথ্যা বলা যায় না।  ছোট-বড় সবার ব্ল্যাকমেলের শিকার হতে হয়, তারপরও তাদের কাছে ভালো সাজার মিথ্যা অভিনয় করে যেতে হয়। ভয় একটাই যদি তাদের বিরাগভাজন হয়ে নিজের লোভটা হারাতে হয়, নিজের স্বার্থটা খোয়াতে হয়। কাপুরুষরা সিঁড়ির পর সিঁড়ি ভেঙে ওপরে উঠছে, অনেক ওপরে, কিন্তু কী লাভ তাতে, শূন্যে ভেসে থেকে পা না ফেলা যায় মাটিতে, না ধরা যায় আকাশকে। কারণ দাসত্ব মানুষকে সব সময় শূন্যে ঝুলিয়ে রাখে।  চারপাশে এত মানুষ তারপরও মানুষ নেই, দাসের পরে দাস, একজনে নয়, জনে জনে। আয়নায় মুখটা দেখলেই ক্রীতদাসের হাসি দেখি। বলছি সেটাকে হাসি, কিন্তু সে হাসিটাও যে মেকি!

 

লেখক : শিক্ষাবিদ, কলামিস্ট, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর

এই বিভাগের আরও খবর
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
সর্বশেষ খবর
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা
আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!
অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'
'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ
দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু
দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড
এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ
কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১
কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন
নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২
ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ
ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন
ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'
'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ
আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা
কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু
তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত
ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান
পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী
সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট
ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!

সম্পাদকীয়

গরু আসার নতুন রুট
গরু আসার নতুন রুট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত
আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর
ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

এক পিস ডাব ২০০ টাকা
এক পিস ডাব ২০০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল
সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

একদিকে গরম আরেকদিকে বজ্র
একদিকে গরম আরেকদিকে বজ্র

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা
পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন
এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে
রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে

নগর জীবন

বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!
বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না
ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সরাসরি আলোচনা চান পুতিন
সরাসরি আলোচনা চান পুতিন

প্রথম পৃষ্ঠা

অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা

সম্পাদকীয়

সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ
সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মায়ের নিঃস্বার্থ ভালোবাসায় হয় নৈতিক সমাজ
মায়ের নিঃস্বার্থ ভালোবাসায় হয় নৈতিক সমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিশন
হামিদের দেশত্যাগ নিয়ে উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা
মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাডামসের বিদায় ঘণ্টা
অ্যাডামসের বিদায় ঘণ্টা

মাঠে ময়দানে

টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন
টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন

শোবিজ

ঢাকায় প্রকাশনা চীনা প্রেসিডেন্টের বই
ঢাকায় প্রকাশনা চীনা প্রেসিডেন্টের বই

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন ছাড়াই চলছে ১৮৬ ক্লিনিক ও হাসপাতাল
নিবন্ধন ছাড়াই চলছে ১৮৬ ক্লিনিক ও হাসপাতাল

নগর জীবন

১৮ ক্যাটাগরিতে চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ড
১৮ ক্যাটাগরিতে চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ড

শোবিজ

গণতান্ত্রিক বিশ্ব খুনি আওয়ামী লীগের পাশে নেই
গণতান্ত্রিক বিশ্ব খুনি আওয়ামী লীগের পাশে নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা
লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ হাজার ইয়াবাসহ আটক
২০ হাজার ইয়াবাসহ আটক

দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীদের আশ্রয় বিএনপিতে
আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসীদের আশ্রয় বিএনপিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি

দেশগ্রাম