শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

আমার দেখা সেই ভোট বনাম এই ভোট!

গোলাম মাওলা রনি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমার দেখা সেই ভোট বনাম এই ভোট!

ভোট আমি জীবনে বহুবার দেখেছি। কিন্তু ভোটের আনন্দ যদি কোথাও দেখে থাকি কিংবা পেয়ে থাকি তবে অবশ্যই আমাকে ফিরে যেতে হবে ২০০৮ সালের ডিসেম্বর মাসে। বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের বিস্তীর্ণ সমুদ্রতীরের উর্বর ভূমি গলাচিপা ও দশমিনার প্রায় দেড় হাজার বর্গকিলোমিটার এলাকার প্রায় সাত লাখ মানুষের মাঝে নির্ভীকচিত্তে ভোটের আনন্দ যেভাবে উপভোগ করেছি তার তুলনা জীবনের অন্য কোনো ভোগবিলাসের সঙ্গে কিংবা সফলতা প্রাপ্তির সঙ্গে তুলনীয় নয়। পরবর্তীতে সেই একই অঞ্চলে ২০১৮ সালের ডিসেম্বর মাসে যে অবস্থার মাঝে পড়েছি তা হাড়ে হাড়ে টের পাওয়ার মতো। সুতরাং অতীতের সেসব অভিজ্ঞতার আলোকে ২০২৪ সালের নির্বাচন নিয়ে আমার মনে যেসব শঙ্কা ও আতঙ্ক ভর করেছে তা নিয়ে আলোচনার আগে আমার দেখা ভোটের সুখময় স্মৃতি নিয়ে কিছু বলা আবশ্যক।

সত্তরের দশকের ভোট বলতে আমার স্মৃতিতে ১৯৭৩ সালের জাতীয় নির্বাচনের কথা তেমন একটা মনে নেই। কিন্তু স্থানীয় নির্বাচন অর্থাৎ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে যে উৎসব হতো তা বাঙালির হাজারো দুঃখ-কষ্ট বেদনাকে ভুলিয়ে দিত। জিয়াউর রহমানের হ্যাঁ-না ভোট ছিল নিরুত্তাপ। কিন্তু জিয়াউর রহমান, জেনারেল ওসমানী এবং হাফেজ্জি হুজুর যেবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন প্রতিযোগিতা করেছেন সেবার পুরো বাংলা যেভাবে উৎসবমুখর হয়ে উঠেছিল এমনটি আর দ্বিতীয়বার ঘটেনি। পরবর্তীতে এরশাদ পতনের পর যখন সংসদীয় পদ্ধতি ফিরে এলো তখন ১৯৯১, ১৯৯৬ এবং ২০০১ সালের নির্বাচনে যে উৎসব বাঙালিকে উদ্বেলিত করেছিল তার চেয়ে চমকপ্রদ ছিল ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের নির্বাচন। ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল অব্দি বিএনপি সরকারের ভুলভ্রান্তি, অনিয়ম দুর্নীতি এবং জুলুম অত্যাচারের ফলে যখন ১/১১ অনিবার্য হয়ে পড়ল তখন বিএনপি জামানার ভালো কাজগুলোও মনে করার কোনো সুযোগ জনগণ তো দূরের কথা কট্টোর বিএনপিপন্থি নেতা-কর্মীরাও পেলেন না। অধিকন্তু ১/১১-এর কুশীলবদের সর্বগ্রাসী দমনপীড়ন ভুল সিদ্ধান্ত দুর্নীতি রাষ্ট্র পরিচালনায় অদক্ষতা ও ব্যর্থতার কারণে সারা বাংলায় গণতন্ত্রের জন্য রীতিমতো হাহাকার শুরু হয়ে গেল। মানুষের অভিমান, অসহযোগিতা, অর্থনীতির চরম দুরবস্থা দেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়কে খেপিয়ে তোলাসহ নানা অপকর্মের কারণে ১/১১-এর সরকার পুরোপুরি জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ল। ফলে তড়িঘড়ি করে একটি নির্বাচন দিয়ে ক্ষমতা ছেড়ে নিরাপদে পালানোর যে আয়োজন তারা করল তাতে করে বাংলার মানুষের মধ্যে গণতন্ত্রের জোয়ার শুরু হয়ে গেল। আর সেই জোয়ারে একজন সংসদ সদস্য প্রার্থী হয়ে যখন আমি পটুয়াখালী-৩ আসনের মাটি ও মানুষের মাঝে গেলাম তখন আকাশ-পাতাল চাঁদ, সূর্য, দিন-রাত, নদী-সমুদ্রসহ পুরো প্রকৃতি ও পরিবেশের মধ্যে আমি গণতন্ত্রের বিজয়ধ্বনি অনুভব করতে লাগলাম। ২০০৮ সালের নবম সংসদ নির্বাচনে আমার মূল প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আমার মামাশ্বশুর যিনি বিএনপির ধানের শীষ নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছিলেন। তিনি ছিলেন অতিশয় জনপ্রিয় এবং সাংগঠনিকভাবে দক্ষ-অভিজ্ঞ ও শক্তিশালী। তার ছিল বিশাল পারিবারিক ভোটব্যাংক। ফলে এলাকাটি আওয়ামী লীগের ঘাঁটি হওয়া সত্ত্বেও সাবেক এমপি আ খ ম জাহাঙ্গীরের পক্ষে বিজয়ী হওয়াটা ছিল দুরূহ বিষয়। অধিকন্ত ১/১১-এর সময় সংস্কারবাদী গ্রুপে যোগ দেওয়ার কারণে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর চক্ষুশূলে পরিণত হয়েছিলেন। ফলে এক ঢিলে দুই পাখি মারার জন্য অর্থাৎ বিএনপি প্রার্থীর পারিবারিক ভোটে ভাগ বসানো এবং সংস্কারবাদী নেতা আ খ ম জাহাঙ্গীরকে একটি উচিত শিক্ষা দেওয়ার জন্য আওয়ামী লীগ সভানেত্রী আমাকে দলীয় মনোনয়ন দেন।

পটুয়াখালী-৩ আসনটি সেই ব্রিটিশ জামানা থেকেই দক্ষিণবঙ্গের গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচনি এলাকা। সেখান থেকে বহু নামকরা রাজনীতিক উঠে এসেছেন এবং যারা জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হয়েছেন তাদের অনেকেই পরবর্তীকালে জাতীয় রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। সুতরাং রাজনৈতিকভাবে উর্বর একটি ভূমিতে আমার মতো আনকোরা নবীন রাজনীতিবিদ যখন প্রথম পা রাখলাম তখন হাজারো শঙ্কা ভয়, সংকোচ ও দ্বিধা আমাকে একেবারে ফুটো বেলুন বানিয়ে ফেলল। কিন্তু আওয়ামী লীগের শক্তিশালী সংগঠন, অভিজ্ঞ নেতা-কর্মী এবং গণতন্ত্রকামী সচেতন ভোটাররা মাত্র এক সপ্তাহের মধ্যে আমাকে কীভাবে যে নেতা বানিয়ে ফেললেন তা ভাবলে আমি এখনো শিহরিত হই। ব্যক্তিগতভাবে আমি অন্তরমুখী মানুষ। আমার লজ্জা-শরম মেয়েদের চেয়েও বেশি। অন্যদিকে নিজের সাহস-শক্তি বক্তব্য দেওয়ার ক্ষমতা এবং নেতৃত্ব দেওয়ার গুণাবলি সম্পর্কে আমি বেখবর ছিলাম। উল্টো আমার মনে হতো যে আমার মতো ভীরু কাপুরুষ হয়তো দুনিয়াতে দ্বিতীয়টি নেই। মাইকের সামনে দাঁড়িয়ে জনসভায় বক্তব্য দেওয়ার চেয়ে বিষ খেয়ে মরে যাওয়াটা আমার কাছে নিরাপদ মনে হতো। কিন্তু গলাচিপা-দশমিনার মাটির গণতান্ত্রিক উর্বরতা, মানুষের আন্তরিকতা এবং গণতান্ত্রিক বোধবুদ্ধি ও লড়াই-সংগ্রামের সক্ষমতার কারণে আমি অতি স্বল্প সময়ের মধ্যেই আমার জড়তা কাটিয়ে উঠলাম। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের সহযোগিতা এবং জনগণের আগ্রহ ভালোবাসা ও সমর্থনের ফলে আমার ভিতরে লুকিয়ে থাকা অনেকগুলো দুর্লভ গুণাবলি বের হয়ে এলো। ফলে পুরো নির্বাচনি এলাকায় এমন নৌকার জোয়ার শুরু হলো যা কি না আমাকে বরিশাল বিভাগের মধ্যে সর্বোচ্চ ভোট পেয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ করে দিল। নবম সংসদ নির্বাচনের পর দশম সংসদ যা কি না বিনা ভোটে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতা এবং একতরফার সাজানো নির্বাচন হিসাবে কুখ্যাতি পেয়েছে- ফলে সেই নির্বাচনে কী হয়েছিল তা শুনেছি কিন্তু দেখিনি। প্রথমত আমি দশম সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য দলীয় মনোনয়ন ক্রয় করিনি। আমার ধারণা ছিল যে, একটি ন্যক্কারজনক নির্বাচন হবে। এবং সেই নির্বাচনের মাধ্যমে মন্ত্রী-এমপি যা কিছুই নসিবে জুটবে তা অনাগত ভবিষ্যতে আমার রাজনীতির সর্বনাশ ঘটিয়ে আমার অতীতের শুভ কর্মগুলোকে গিলে খাবে। এবং লড়াই-সংগ্রাম করে বেঁচে থাকার যে প্রকৃতি প্রদত্ত শক্তি আমি অর্জন করেছি তা হারিয়ে আমি একজন দুর্বল, লোভী-পরনির্ভরশীল এবং ব্যক্তিত্বহীন সুযোগ সন্ধানী মানুষে পরিণত হব। সুতরাং বাংলার ইতিহাসে আমি হয়তো আওয়ামী লীগের সেই কর্মী, যে কি না এমপি পদে থেকে পরবর্তী নির্বাচনের জন্য দলীয় মনোনয়নপত্র ক্রয় করেনি। দশম সংসদ নির্বাচনের মতো একাদশ সংসদ নির্বাচনের ভোটও আমি দেখিনি। যদিও সেই নির্বাচনে আমি বিএনপির দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করেছিলাম। আমার এখনো মনে আছে কী নাটকীয়ভাবে মাত্র ১ ঘণ্টার মধ্যে আমি বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছিলাম। তারপর যখন নির্বাচনি এলাকায় গিয়েছিলাম তখন লাখ লাখ নারী-পুরুষ, ছেলে-বুড়ো আমাকে অভ্যর্থনা জানানোর জন্য সকাল থেকে গভীর রাত অব্দি দাঁড়িয়ে ছিলেন। এরপর ২০১৮ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে কীভাবে আমাকে গৃহবন্দি করে রাখা হয় এবং দলীয় নেতা-কর্মীদের আমার সঙ্গে দেখা করা তো দূরের কথা তারা যেন আমার বাড়ির সামনে আসতে না পারে সে জন্য আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা পাহারা দেওয়ার জন্য অনেকগুলো ব্রিগেড তৈরি করেছিল। আমার মোবাইল ফোনের যোগাযোগ বন্ধ করার জন্য বাড়ির চারপাশে মোবাইল জ্যামার বসানো হয়েছিল।

উল্লিখিত অবস্থায় ২০১৮ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে ২০১৯ সালের ২ জানুয়ারি পর্যন্ত প্রায় ৫০ জন পরিবারের সদস্য নিয়ে গৃহবন্দি ছিলাম। আওয়ামী ব্রিগেড দয়া করে আমার খানাপিনা বন্ধ করেনি। তবে আমার বাড়ির পুরনো কেয়ারটেকার জাফর ছাড়া অন্য কেউ ঘর থেকে বের হয়ে খাদ্যসামগ্রী কিনে আনার মতো অনুমতিপত্র বা দয়াদাক্ষিণ্য আওয়ামী ব্রিগেড যারা আমার বাসাবাড়ি ঘিরে রেখেছিল তাদের কোনো অনুকম্পা পায়নি। ফলে সেবার কেমন ভোট কীভাবে হয়েছিল তা চাক্ষুষ দৃষ্টি আমার নেই। কিন্তু আমার কান মোবারক ২০১৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর রাত ১০টার পর থেকে অন্তত ১০০টি ফোন পেয়েছে বিভিন্ন মাধ্যম থেকে। যারা সবিস্তারে বলেছেন কীভাবে থানা-পুলিশ এবং আওয়ামী লীগের লোকেরা রাতের মধ্যেই ভোটের মহাকাব্য রচনার কাজটি সমাধা করে ফেলেছিলেন।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

মা
মা

সাহিত্য

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে