শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

আমার দেখা সেই ভোট বনাম এই ভোট!

গোলাম মাওলা রনি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমার দেখা সেই ভোট বনাম এই ভোট!

ভোট আমি জীবনে বহুবার দেখেছি। কিন্তু ভোটের আনন্দ যদি কোথাও দেখে থাকি কিংবা পেয়ে থাকি তবে অবশ্যই আমাকে ফিরে যেতে হবে ২০০৮ সালের ডিসেম্বর মাসে। বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের বিস্তীর্ণ সমুদ্রতীরের উর্বর ভূমি গলাচিপা ও দশমিনার প্রায় দেড় হাজার বর্গকিলোমিটার এলাকার প্রায় সাত লাখ মানুষের মাঝে নির্ভীকচিত্তে ভোটের আনন্দ যেভাবে উপভোগ করেছি তার তুলনা জীবনের অন্য কোনো ভোগবিলাসের সঙ্গে কিংবা সফলতা প্রাপ্তির সঙ্গে তুলনীয় নয়। পরবর্তীতে সেই একই অঞ্চলে ২০১৮ সালের ডিসেম্বর মাসে যে অবস্থার মাঝে পড়েছি তা হাড়ে হাড়ে টের পাওয়ার মতো। সুতরাং অতীতের সেসব অভিজ্ঞতার আলোকে ২০২৪ সালের নির্বাচন নিয়ে আমার মনে যেসব শঙ্কা ও আতঙ্ক ভর করেছে তা নিয়ে আলোচনার আগে আমার দেখা ভোটের সুখময় স্মৃতি নিয়ে কিছু বলা আবশ্যক।

সত্তরের দশকের ভোট বলতে আমার স্মৃতিতে ১৯৭৩ সালের জাতীয় নির্বাচনের কথা তেমন একটা মনে নেই। কিন্তু স্থানীয় নির্বাচন অর্থাৎ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে যে উৎসব হতো তা বাঙালির হাজারো দুঃখ-কষ্ট বেদনাকে ভুলিয়ে দিত। জিয়াউর রহমানের হ্যাঁ-না ভোট ছিল নিরুত্তাপ। কিন্তু জিয়াউর রহমান, জেনারেল ওসমানী এবং হাফেজ্জি হুজুর যেবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন প্রতিযোগিতা করেছেন সেবার পুরো বাংলা যেভাবে উৎসবমুখর হয়ে উঠেছিল এমনটি আর দ্বিতীয়বার ঘটেনি। পরবর্তীতে এরশাদ পতনের পর যখন সংসদীয় পদ্ধতি ফিরে এলো তখন ১৯৯১, ১৯৯৬ এবং ২০০১ সালের নির্বাচনে যে উৎসব বাঙালিকে উদ্বেলিত করেছিল তার চেয়ে চমকপ্রদ ছিল ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের নির্বাচন। ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল অব্দি বিএনপি সরকারের ভুলভ্রান্তি, অনিয়ম দুর্নীতি এবং জুলুম অত্যাচারের ফলে যখন ১/১১ অনিবার্য হয়ে পড়ল তখন বিএনপি জামানার ভালো কাজগুলোও মনে করার কোনো সুযোগ জনগণ তো দূরের কথা কট্টোর বিএনপিপন্থি নেতা-কর্মীরাও পেলেন না। অধিকন্তু ১/১১-এর কুশীলবদের সর্বগ্রাসী দমনপীড়ন ভুল সিদ্ধান্ত দুর্নীতি রাষ্ট্র পরিচালনায় অদক্ষতা ও ব্যর্থতার কারণে সারা বাংলায় গণতন্ত্রের জন্য রীতিমতো হাহাকার শুরু হয়ে গেল। মানুষের অভিমান, অসহযোগিতা, অর্থনীতির চরম দুরবস্থা দেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়কে খেপিয়ে তোলাসহ নানা অপকর্মের কারণে ১/১১-এর সরকার পুরোপুরি জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ল। ফলে তড়িঘড়ি করে একটি নির্বাচন দিয়ে ক্ষমতা ছেড়ে নিরাপদে পালানোর যে আয়োজন তারা করল তাতে করে বাংলার মানুষের মধ্যে গণতন্ত্রের জোয়ার শুরু হয়ে গেল। আর সেই জোয়ারে একজন সংসদ সদস্য প্রার্থী হয়ে যখন আমি পটুয়াখালী-৩ আসনের মাটি ও মানুষের মাঝে গেলাম তখন আকাশ-পাতাল চাঁদ, সূর্য, দিন-রাত, নদী-সমুদ্রসহ পুরো প্রকৃতি ও পরিবেশের মধ্যে আমি গণতন্ত্রের বিজয়ধ্বনি অনুভব করতে লাগলাম। ২০০৮ সালের নবম সংসদ নির্বাচনে আমার মূল প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আমার মামাশ্বশুর যিনি বিএনপির ধানের শীষ নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছিলেন। তিনি ছিলেন অতিশয় জনপ্রিয় এবং সাংগঠনিকভাবে দক্ষ-অভিজ্ঞ ও শক্তিশালী। তার ছিল বিশাল পারিবারিক ভোটব্যাংক। ফলে এলাকাটি আওয়ামী লীগের ঘাঁটি হওয়া সত্ত্বেও সাবেক এমপি আ খ ম জাহাঙ্গীরের পক্ষে বিজয়ী হওয়াটা ছিল দুরূহ বিষয়। অধিকন্ত ১/১১-এর সময় সংস্কারবাদী গ্রুপে যোগ দেওয়ার কারণে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর চক্ষুশূলে পরিণত হয়েছিলেন। ফলে এক ঢিলে দুই পাখি মারার জন্য অর্থাৎ বিএনপি প্রার্থীর পারিবারিক ভোটে ভাগ বসানো এবং সংস্কারবাদী নেতা আ খ ম জাহাঙ্গীরকে একটি উচিত শিক্ষা দেওয়ার জন্য আওয়ামী লীগ সভানেত্রী আমাকে দলীয় মনোনয়ন দেন।

পটুয়াখালী-৩ আসনটি সেই ব্রিটিশ জামানা থেকেই দক্ষিণবঙ্গের গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচনি এলাকা। সেখান থেকে বহু নামকরা রাজনীতিক উঠে এসেছেন এবং যারা জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হয়েছেন তাদের অনেকেই পরবর্তীকালে জাতীয় রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। সুতরাং রাজনৈতিকভাবে উর্বর একটি ভূমিতে আমার মতো আনকোরা নবীন রাজনীতিবিদ যখন প্রথম পা রাখলাম তখন হাজারো শঙ্কা ভয়, সংকোচ ও দ্বিধা আমাকে একেবারে ফুটো বেলুন বানিয়ে ফেলল। কিন্তু আওয়ামী লীগের শক্তিশালী সংগঠন, অভিজ্ঞ নেতা-কর্মী এবং গণতন্ত্রকামী সচেতন ভোটাররা মাত্র এক সপ্তাহের মধ্যে আমাকে কীভাবে যে নেতা বানিয়ে ফেললেন তা ভাবলে আমি এখনো শিহরিত হই। ব্যক্তিগতভাবে আমি অন্তরমুখী মানুষ। আমার লজ্জা-শরম মেয়েদের চেয়েও বেশি। অন্যদিকে নিজের সাহস-শক্তি বক্তব্য দেওয়ার ক্ষমতা এবং নেতৃত্ব দেওয়ার গুণাবলি সম্পর্কে আমি বেখবর ছিলাম। উল্টো আমার মনে হতো যে আমার মতো ভীরু কাপুরুষ হয়তো দুনিয়াতে দ্বিতীয়টি নেই। মাইকের সামনে দাঁড়িয়ে জনসভায় বক্তব্য দেওয়ার চেয়ে বিষ খেয়ে মরে যাওয়াটা আমার কাছে নিরাপদ মনে হতো। কিন্তু গলাচিপা-দশমিনার মাটির গণতান্ত্রিক উর্বরতা, মানুষের আন্তরিকতা এবং গণতান্ত্রিক বোধবুদ্ধি ও লড়াই-সংগ্রামের সক্ষমতার কারণে আমি অতি স্বল্প সময়ের মধ্যেই আমার জড়তা কাটিয়ে উঠলাম। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের সহযোগিতা এবং জনগণের আগ্রহ ভালোবাসা ও সমর্থনের ফলে আমার ভিতরে লুকিয়ে থাকা অনেকগুলো দুর্লভ গুণাবলি বের হয়ে এলো। ফলে পুরো নির্বাচনি এলাকায় এমন নৌকার জোয়ার শুরু হলো যা কি না আমাকে বরিশাল বিভাগের মধ্যে সর্বোচ্চ ভোট পেয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ করে দিল। নবম সংসদ নির্বাচনের পর দশম সংসদ যা কি না বিনা ভোটে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতা এবং একতরফার সাজানো নির্বাচন হিসাবে কুখ্যাতি পেয়েছে- ফলে সেই নির্বাচনে কী হয়েছিল তা শুনেছি কিন্তু দেখিনি। প্রথমত আমি দশম সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য দলীয় মনোনয়ন ক্রয় করিনি। আমার ধারণা ছিল যে, একটি ন্যক্কারজনক নির্বাচন হবে। এবং সেই নির্বাচনের মাধ্যমে মন্ত্রী-এমপি যা কিছুই নসিবে জুটবে তা অনাগত ভবিষ্যতে আমার রাজনীতির সর্বনাশ ঘটিয়ে আমার অতীতের শুভ কর্মগুলোকে গিলে খাবে। এবং লড়াই-সংগ্রাম করে বেঁচে থাকার যে প্রকৃতি প্রদত্ত শক্তি আমি অর্জন করেছি তা হারিয়ে আমি একজন দুর্বল, লোভী-পরনির্ভরশীল এবং ব্যক্তিত্বহীন সুযোগ সন্ধানী মানুষে পরিণত হব। সুতরাং বাংলার ইতিহাসে আমি হয়তো আওয়ামী লীগের সেই কর্মী, যে কি না এমপি পদে থেকে পরবর্তী নির্বাচনের জন্য দলীয় মনোনয়নপত্র ক্রয় করেনি। দশম সংসদ নির্বাচনের মতো একাদশ সংসদ নির্বাচনের ভোটও আমি দেখিনি। যদিও সেই নির্বাচনে আমি বিএনপির দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করেছিলাম। আমার এখনো মনে আছে কী নাটকীয়ভাবে মাত্র ১ ঘণ্টার মধ্যে আমি বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছিলাম। তারপর যখন নির্বাচনি এলাকায় গিয়েছিলাম তখন লাখ লাখ নারী-পুরুষ, ছেলে-বুড়ো আমাকে অভ্যর্থনা জানানোর জন্য সকাল থেকে গভীর রাত অব্দি দাঁড়িয়ে ছিলেন। এরপর ২০১৮ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে কীভাবে আমাকে গৃহবন্দি করে রাখা হয় এবং দলীয় নেতা-কর্মীদের আমার সঙ্গে দেখা করা তো দূরের কথা তারা যেন আমার বাড়ির সামনে আসতে না পারে সে জন্য আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা পাহারা দেওয়ার জন্য অনেকগুলো ব্রিগেড তৈরি করেছিল। আমার মোবাইল ফোনের যোগাযোগ বন্ধ করার জন্য বাড়ির চারপাশে মোবাইল জ্যামার বসানো হয়েছিল।

উল্লিখিত অবস্থায় ২০১৮ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে ২০১৯ সালের ২ জানুয়ারি পর্যন্ত প্রায় ৫০ জন পরিবারের সদস্য নিয়ে গৃহবন্দি ছিলাম। আওয়ামী ব্রিগেড দয়া করে আমার খানাপিনা বন্ধ করেনি। তবে আমার বাড়ির পুরনো কেয়ারটেকার জাফর ছাড়া অন্য কেউ ঘর থেকে বের হয়ে খাদ্যসামগ্রী কিনে আনার মতো অনুমতিপত্র বা দয়াদাক্ষিণ্য আওয়ামী ব্রিগেড যারা আমার বাসাবাড়ি ঘিরে রেখেছিল তাদের কোনো অনুকম্পা পায়নি। ফলে সেবার কেমন ভোট কীভাবে হয়েছিল তা চাক্ষুষ দৃষ্টি আমার নেই। কিন্তু আমার কান মোবারক ২০১৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর রাত ১০টার পর থেকে অন্তত ১০০টি ফোন পেয়েছে বিভিন্ন মাধ্যম থেকে। যারা সবিস্তারে বলেছেন কীভাবে থানা-পুলিশ এবং আওয়ামী লীগের লোকেরা রাতের মধ্যেই ভোটের মহাকাব্য রচনার কাজটি সমাধা করে ফেলেছিলেন।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা
ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন
নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’
‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত
কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি
ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি

৩৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর
সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত
ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার
নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার

৪১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর
ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা
প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন
দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন

৪৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন