শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

আমার দেখা সেই ভোট বনাম এই ভোট!

গোলাম মাওলা রনি
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
আমার দেখা সেই ভোট বনাম এই ভোট!

ভোট আমি জীবনে বহুবার দেখেছি। কিন্তু ভোটের আনন্দ যদি কোথাও দেখে থাকি কিংবা পেয়ে থাকি তবে অবশ্যই আমাকে ফিরে যেতে হবে ২০০৮ সালের ডিসেম্বর মাসে। বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের বিস্তীর্ণ সমুদ্রতীরের উর্বর ভূমি গলাচিপা ও দশমিনার প্রায় দেড় হাজার বর্গকিলোমিটার এলাকার প্রায় সাত লাখ মানুষের মাঝে নির্ভীকচিত্তে ভোটের আনন্দ যেভাবে উপভোগ করেছি তার তুলনা জীবনের অন্য কোনো ভোগবিলাসের সঙ্গে কিংবা সফলতা প্রাপ্তির সঙ্গে তুলনীয় নয়। পরবর্তীতে সেই একই অঞ্চলে ২০১৮ সালের ডিসেম্বর মাসে যে অবস্থার মাঝে পড়েছি তা হাড়ে হাড়ে টের পাওয়ার মতো। সুতরাং অতীতের সেসব অভিজ্ঞতার আলোকে ২০২৪ সালের নির্বাচন নিয়ে আমার মনে যেসব শঙ্কা ও আতঙ্ক ভর করেছে তা নিয়ে আলোচনার আগে আমার দেখা ভোটের সুখময় স্মৃতি নিয়ে কিছু বলা আবশ্যক।

সত্তরের দশকের ভোট বলতে আমার স্মৃতিতে ১৯৭৩ সালের জাতীয় নির্বাচনের কথা তেমন একটা মনে নেই। কিন্তু স্থানীয় নির্বাচন অর্থাৎ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে যে উৎসব হতো তা বাঙালির হাজারো দুঃখ-কষ্ট বেদনাকে ভুলিয়ে দিত। জিয়াউর রহমানের হ্যাঁ-না ভোট ছিল নিরুত্তাপ। কিন্তু জিয়াউর রহমান, জেনারেল ওসমানী এবং হাফেজ্জি হুজুর যেবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন প্রতিযোগিতা করেছেন সেবার পুরো বাংলা যেভাবে উৎসবমুখর হয়ে উঠেছিল এমনটি আর দ্বিতীয়বার ঘটেনি। পরবর্তীতে এরশাদ পতনের পর যখন সংসদীয় পদ্ধতি ফিরে এলো তখন ১৯৯১, ১৯৯৬ এবং ২০০১ সালের নির্বাচনে যে উৎসব বাঙালিকে উদ্বেলিত করেছিল তার চেয়ে চমকপ্রদ ছিল ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের নির্বাচন। ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল অব্দি বিএনপি সরকারের ভুলভ্রান্তি, অনিয়ম দুর্নীতি এবং জুলুম অত্যাচারের ফলে যখন ১/১১ অনিবার্য হয়ে পড়ল তখন বিএনপি জামানার ভালো কাজগুলোও মনে করার কোনো সুযোগ জনগণ তো দূরের কথা কট্টোর বিএনপিপন্থি নেতা-কর্মীরাও পেলেন না। অধিকন্তু ১/১১-এর কুশীলবদের সর্বগ্রাসী দমনপীড়ন ভুল সিদ্ধান্ত দুর্নীতি রাষ্ট্র পরিচালনায় অদক্ষতা ও ব্যর্থতার কারণে সারা বাংলায় গণতন্ত্রের জন্য রীতিমতো হাহাকার শুরু হয়ে গেল। মানুষের অভিমান, অসহযোগিতা, অর্থনীতির চরম দুরবস্থা দেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়কে খেপিয়ে তোলাসহ নানা অপকর্মের কারণে ১/১১-এর সরকার পুরোপুরি জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ল। ফলে তড়িঘড়ি করে একটি নির্বাচন দিয়ে ক্ষমতা ছেড়ে নিরাপদে পালানোর যে আয়োজন তারা করল তাতে করে বাংলার মানুষের মধ্যে গণতন্ত্রের জোয়ার শুরু হয়ে গেল। আর সেই জোয়ারে একজন সংসদ সদস্য প্রার্থী হয়ে যখন আমি পটুয়াখালী-৩ আসনের মাটি ও মানুষের মাঝে গেলাম তখন আকাশ-পাতাল চাঁদ, সূর্য, দিন-রাত, নদী-সমুদ্রসহ পুরো প্রকৃতি ও পরিবেশের মধ্যে আমি গণতন্ত্রের বিজয়ধ্বনি অনুভব করতে লাগলাম। ২০০৮ সালের নবম সংসদ নির্বাচনে আমার মূল প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন আমার মামাশ্বশুর যিনি বিএনপির ধানের শীষ নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছিলেন। তিনি ছিলেন অতিশয় জনপ্রিয় এবং সাংগঠনিকভাবে দক্ষ-অভিজ্ঞ ও শক্তিশালী। তার ছিল বিশাল পারিবারিক ভোটব্যাংক। ফলে এলাকাটি আওয়ামী লীগের ঘাঁটি হওয়া সত্ত্বেও সাবেক এমপি আ খ ম জাহাঙ্গীরের পক্ষে বিজয়ী হওয়াটা ছিল দুরূহ বিষয়। অধিকন্ত ১/১১-এর সময় সংস্কারবাদী গ্রুপে যোগ দেওয়ার কারণে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর চক্ষুশূলে পরিণত হয়েছিলেন। ফলে এক ঢিলে দুই পাখি মারার জন্য অর্থাৎ বিএনপি প্রার্থীর পারিবারিক ভোটে ভাগ বসানো এবং সংস্কারবাদী নেতা আ খ ম জাহাঙ্গীরকে একটি উচিত শিক্ষা দেওয়ার জন্য আওয়ামী লীগ সভানেত্রী আমাকে দলীয় মনোনয়ন দেন।

পটুয়াখালী-৩ আসনটি সেই ব্রিটিশ জামানা থেকেই দক্ষিণবঙ্গের গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচনি এলাকা। সেখান থেকে বহু নামকরা রাজনীতিক উঠে এসেছেন এবং যারা জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হয়েছেন তাদের অনেকেই পরবর্তীকালে জাতীয় রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। সুতরাং রাজনৈতিকভাবে উর্বর একটি ভূমিতে আমার মতো আনকোরা নবীন রাজনীতিবিদ যখন প্রথম পা রাখলাম তখন হাজারো শঙ্কা ভয়, সংকোচ ও দ্বিধা আমাকে একেবারে ফুটো বেলুন বানিয়ে ফেলল। কিন্তু আওয়ামী লীগের শক্তিশালী সংগঠন, অভিজ্ঞ নেতা-কর্মী এবং গণতন্ত্রকামী সচেতন ভোটাররা মাত্র এক সপ্তাহের মধ্যে আমাকে কীভাবে যে নেতা বানিয়ে ফেললেন তা ভাবলে আমি এখনো শিহরিত হই। ব্যক্তিগতভাবে আমি অন্তরমুখী মানুষ। আমার লজ্জা-শরম মেয়েদের চেয়েও বেশি। অন্যদিকে নিজের সাহস-শক্তি বক্তব্য দেওয়ার ক্ষমতা এবং নেতৃত্ব দেওয়ার গুণাবলি সম্পর্কে আমি বেখবর ছিলাম। উল্টো আমার মনে হতো যে আমার মতো ভীরু কাপুরুষ হয়তো দুনিয়াতে দ্বিতীয়টি নেই। মাইকের সামনে দাঁড়িয়ে জনসভায় বক্তব্য দেওয়ার চেয়ে বিষ খেয়ে মরে যাওয়াটা আমার কাছে নিরাপদ মনে হতো। কিন্তু গলাচিপা-দশমিনার মাটির গণতান্ত্রিক উর্বরতা, মানুষের আন্তরিকতা এবং গণতান্ত্রিক বোধবুদ্ধি ও লড়াই-সংগ্রামের সক্ষমতার কারণে আমি অতি স্বল্প সময়ের মধ্যেই আমার জড়তা কাটিয়ে উঠলাম। আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের সহযোগিতা এবং জনগণের আগ্রহ ভালোবাসা ও সমর্থনের ফলে আমার ভিতরে লুকিয়ে থাকা অনেকগুলো দুর্লভ গুণাবলি বের হয়ে এলো। ফলে পুরো নির্বাচনি এলাকায় এমন নৌকার জোয়ার শুরু হলো যা কি না আমাকে বরিশাল বিভাগের মধ্যে সর্বোচ্চ ভোট পেয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ করে দিল। নবম সংসদ নির্বাচনের পর দশম সংসদ যা কি না বিনা ভোটে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতা এবং একতরফার সাজানো নির্বাচন হিসাবে কুখ্যাতি পেয়েছে- ফলে সেই নির্বাচনে কী হয়েছিল তা শুনেছি কিন্তু দেখিনি। প্রথমত আমি দশম সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের জন্য দলীয় মনোনয়ন ক্রয় করিনি। আমার ধারণা ছিল যে, একটি ন্যক্কারজনক নির্বাচন হবে। এবং সেই নির্বাচনের মাধ্যমে মন্ত্রী-এমপি যা কিছুই নসিবে জুটবে তা অনাগত ভবিষ্যতে আমার রাজনীতির সর্বনাশ ঘটিয়ে আমার অতীতের শুভ কর্মগুলোকে গিলে খাবে। এবং লড়াই-সংগ্রাম করে বেঁচে থাকার যে প্রকৃতি প্রদত্ত শক্তি আমি অর্জন করেছি তা হারিয়ে আমি একজন দুর্বল, লোভী-পরনির্ভরশীল এবং ব্যক্তিত্বহীন সুযোগ সন্ধানী মানুষে পরিণত হব। সুতরাং বাংলার ইতিহাসে আমি হয়তো আওয়ামী লীগের সেই কর্মী, যে কি না এমপি পদে থেকে পরবর্তী নির্বাচনের জন্য দলীয় মনোনয়নপত্র ক্রয় করেনি। দশম সংসদ নির্বাচনের মতো একাদশ সংসদ নির্বাচনের ভোটও আমি দেখিনি। যদিও সেই নির্বাচনে আমি বিএনপির দলীয় প্রতীকে নির্বাচন করেছিলাম। আমার এখনো মনে আছে কী নাটকীয়ভাবে মাত্র ১ ঘণ্টার মধ্যে আমি বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছিলাম। তারপর যখন নির্বাচনি এলাকায় গিয়েছিলাম তখন লাখ লাখ নারী-পুরুষ, ছেলে-বুড়ো আমাকে অভ্যর্থনা জানানোর জন্য সকাল থেকে গভীর রাত অব্দি দাঁড়িয়ে ছিলেন। এরপর ২০১৮ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে কীভাবে আমাকে গৃহবন্দি করে রাখা হয় এবং দলীয় নেতা-কর্মীদের আমার সঙ্গে দেখা করা তো দূরের কথা তারা যেন আমার বাড়ির সামনে আসতে না পারে সে জন্য আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা পাহারা দেওয়ার জন্য অনেকগুলো ব্রিগেড তৈরি করেছিল। আমার মোবাইল ফোনের যোগাযোগ বন্ধ করার জন্য বাড়ির চারপাশে মোবাইল জ্যামার বসানো হয়েছিল।

উল্লিখিত অবস্থায় ২০১৮ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে ২০১৯ সালের ২ জানুয়ারি পর্যন্ত প্রায় ৫০ জন পরিবারের সদস্য নিয়ে গৃহবন্দি ছিলাম। আওয়ামী ব্রিগেড দয়া করে আমার খানাপিনা বন্ধ করেনি। তবে আমার বাড়ির পুরনো কেয়ারটেকার জাফর ছাড়া অন্য কেউ ঘর থেকে বের হয়ে খাদ্যসামগ্রী কিনে আনার মতো অনুমতিপত্র বা দয়াদাক্ষিণ্য আওয়ামী ব্রিগেড যারা আমার বাসাবাড়ি ঘিরে রেখেছিল তাদের কোনো অনুকম্পা পায়নি। ফলে সেবার কেমন ভোট কীভাবে হয়েছিল তা চাক্ষুষ দৃষ্টি আমার নেই। কিন্তু আমার কান মোবারক ২০১৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর রাত ১০টার পর থেকে অন্তত ১০০টি ফোন পেয়েছে বিভিন্ন মাধ্যম থেকে। যারা সবিস্তারে বলেছেন কীভাবে থানা-পুলিশ এবং আওয়ামী লীগের লোকেরা রাতের মধ্যেই ভোটের মহাকাব্য রচনার কাজটি সমাধা করে ফেলেছিলেন।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু

এই মাত্র | নগর জীবন

বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ
ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল
ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা
চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান
নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা