শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী না কুমতলবি প্রচারণা

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী না কুমতলবি প্রচারণা

কিছুদিন আগে পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত খবর থেকে জানতে পারলাম দেশের ১৪০ জন সাবেক সরকারি কর্মকর্তা দাবি তুলেছেন যেন নির্বাচনের জন্য ঘোষিত তফসিল বাতিল করা হয়। এর অর্থ প্রকারান্তরে এ কথাই বলা যে, নির্বাচন যেন না করা হয়। সংবিধানের কঠোর নির্দেশনা হলো এই যে, ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন করতে হবে। ওই সাংবিধানিক নির্দেশনা লঙ্ঘন করার ক্ষমতা এমনকি মহামান্য রাষ্ট্রপতি এবং নির্বাচন কমিশনসহ কারোরই নেই। সংবিধান নির্ধারিত সময়ে নির্বাচন না হলে দেশের সরকারের বৈধতা থাকবে না, সংবিধান অচল হয়ে যাবে, নৈরাজ্য সৃষ্টি হবে, দেশ নিমজ্জিত হবে গভীর সংকটে, আর সেটিই চাচ্ছেন কথিত ১৪০ জন সাবেক আমলা। ২০০৬ সালে এ ধরনেরই কিছু কুচক্রী, দেশপ্রেমশূন্য আমলা তাদের বিদেশি প্রভু এবং অন্যদের সন্তুষ্টির জন্য ইয়াজউদ্দিন সাহেবের কাঁধে ভর করে তাঁকে একই সঙ্গে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টার পদটি দখল করতে এবং পরবর্তীতে অবৈধভাবে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করাতে সক্ষম হয়েছিলেন।

তাদের উদ্ভট এবং দেশদ্রোহিতামূলক বিবৃতি দেখে অনেকে অবাক হয়েছেন। যারা অবাক হননি তাদের দলে আমিও রয়েছি। অবাক না হওয়ার কারণ হলো, যেসব সাবেক আমলা এ ধরনের কথা বলছেন তাদের পরিচয় কারও অজানা নয়। আমি খবরটি দেখে প্রথমেই জানার চেষ্টা করলাম এরা কারা। তবে ১৪০টি নাম আমার পড়তে হয়নি। প্রথম ৮-১০টি নাম পড়েই তাদের চিনতে অসুবিধা হয়নি। দেশে অসাংবিধানিক, অশুভ অপশক্তি যেন ক্ষমতায় আসতে পারে, এসব ব্যক্তি বহুদিন ধরেই সেই অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছেন। তারা কী চান সে কথা নতুন করে বোঝার দরকার হয়নি।

২০০৬ সালে যখন জাতি নির্বাচনের জন্য উন্মুখ হয়েছিল, ঠিক তখনই সে সময়ের বিএনপিনিযুক্ত রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন, সংবিধানের ১৩তম সংশোধনীতে প্রধান উপদেষ্টা বাছাই করার যে পদ্ধতিগুলোর কথা সে সময়ের ৫৮ (গ) অনুচ্ছেদে উল্লেখ করা ছিল সেগুলো অনুসরণ না করে নিজেকেই একই সঙ্গে তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান হিসেবে ঘোষণা করেছিলেন (কথাটি সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এবং সাংবিধানিক আইন নিয়ে লেখা একমাত্র সর্বমাত্রিক এবং নির্ভরযোগ্য বইয়ের লেখক- মাহমুদুল ইসলাম তার পুস্তকের তৃতীয় সংস্করণের ৯৬৪ পৃষ্ঠায় লিপিবদ্ধ করেছেন)। সে সময়ের সাংবিধানিক নিয়ম অনুযায়ী তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মেয়াদকাল ছিল তিন মাস, যে সময়ের মধ্যেই নির্বাচন ছিল বাধ্যতামূলক। কিন্তু আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের দাবার গুঁটিতে পরিণত হয়ে অধ্যাপক ইউনূস, ড. কামাল হোসেন গংদের সহায়তায় ইয়াজউদ্দিন বেআইনিভাবে দেশে জরুরি অবস্থা জারি করে ফখরুদ্দীন-মইনউদ্দিনদের কাছে ক্ষমতা প্রদান করলে এ উদ্দিন ত্রয় দুই বছর ক্ষমতা দখলে রেখেছিলেন, যা ছিল পুরোপুরি অবৈধ। ইয়াজউদ্দিন সাহেবের জরুরি অবস্থা ঘোষণার জন্য সংবিধান নির্ধারিত কারণগুলো অস্তিত্ব ছিল না বিধায় সেই ঘোষণা ছিল সম্পূর্ণরূপে অসাংবিধানিক এবং আইনগত ক্ষমতাবহির্ভূত। তার বিদেশি প্রভু এবং অধ্যাপক ইউনূস, ড. কামালসহ সাদা হাতির কালো মাহুতদের আজ্ঞায় দেশে অসাংবিধানিক সরকার ক্ষমতায় বসানোর জন্যই ইয়াজউদ্দিন সাহেব জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছিলেন। সেই উদ্দিনদের ইচ্ছা ছিল অনির্দিষ্টকাল ক্ষমতায় থাকা। কিন্তু জনরোষ প্রকট হয়ে গেলে অবশেষে তারা দুই বছর পর পালানোর পথ বের করে শেষে দেশ ছেড়েই চলে যান এবং এখনো বিদেশেই অবস্থান করছেন। দুই বছর তথাকথিত শাসনকালে তারা যে হারে দুর্নীতিতে গা ভাসিয়ে ছিলেন তার উদাহরণ খুঁজে পাওয়া যাবে না। সব শেষে তাদের দেওয়া নির্বাচনে আওয়ামী লীগ বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে ক্ষমতাপ্রাপ্ত হয়। ক্ষমতার এ পরিবর্তনকে বৈধ করার জন্য দরকার হয়ে পড়েছিল বিখ্যাত আইনি পন্ডিত কেলসন ঘোষিত ডকট্রিন অব নেসেসিটি নামক তত্ত্বের প্রয়োগ। শুধু একান্ত বিশেষ এবং আইন দ্বারা অসমাধানযোগ্য পরিস্থিতিতেই সাংবিধানিক সংকট দেখা দিলে সে তত্ত্বের সহায়তা নেওয়া যায়।

রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন যখন কেয়ারটেকার সরকারের ৯ জন উপদেষ্টা পদত্যাগ করেন। পর্দার অন্তরালে ছিল কিছু প্রভাবশালী এবং বিদেশিদের দ্বারা কিছু সামরিক কর্মকর্তার ভূমিকা। এর মাত্র ১০ দিন পর নির্ধারিত এবং ঘোষিত নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল। ২০০৭ সালের ১ জানুয়ারি সে সময়ের সেনাপ্রধান এম ইউ আহমেদের নেতৃত্বে তিন বাহিনীর প্রধানগণ রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিনকে (যিনি একই সঙ্গে সে সময়ে বলবৎ ৫৮ (গ) অনুচ্ছেদের নির্দেশনাগুলো পুরোপুরি অনুসরণ না করে নিজেকেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে অধিষ্ঠিত করেছিলেন) জরুরি অবস্থা ঘোষণা করতে, প্রধান উপদেষ্টার পদ পরিহার করতে, ২২ জানুয়ারি নির্ধারিত নির্বাচন স্থগিত করতে বাধ্য করেন। ইয়াজউদ্দিন প্রধান উপদেষ্টার পদ ছাড়লেও তিনি রাষ্ট্রপতি পদে বহাল ছিলেন ২০০৮ সালে নির্বাচন হওয়ার পর পর্যন্ত। ইয়াজউদ্দিন সাহেব প্রধান উপদেষ্টার পদ ছাড়ার পর সামান্য সময়ের জন্য বিচারপতি ফজলুল হক ভারপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালনের উদ্যোগ নিয়েছিলেন। সেই অবৈধভাবে ঘোষিত জরুরিকালীন দেশ মূলত সেনা কর্মকর্তাদের দ্বারাই শাসিত হচ্ছিল। সামরিক কর্তারা অধ্যাপক ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা হতে অনুরোধ করলেও তিনি ভবিষ্যতের বিপদের কথা অনুধাবন করতে পেরে অতি সুচতুর ব্যক্তির মতো তা গ্রহণ না করে বরং তার ছায়াতুল্য এবং একান্ত অনুগত বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ফখরুদ্দীন আহমদকে প্রধান উপদেষ্টা পদে বসানোর ব্যবস্থা করেন। অভিযোগ রয়েছে, সে সময়ে ঢাকায় মার্কিন রাষ্ট্রদূত প্যাট্রিসিয়া বুটেনিস এসব ঘটনা টেলিগ্রাম মাধ্যমে তার সরকারকে জানান। পূর্বে রাষ্ট্রদূত প্যাট্রিসিয়া সে সময়ের বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর গোয়েন্দাপ্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন।

সংবিধান আইনে ন্যূনতম জ্ঞানসম্পন্ন সব মানুষই জানেন ইয়াজউদ্দিন সাহেবের জরুরি অবস্থা জারি ছিল অবৈধ, কেননা সংবিধানের ১৪১ অনুচ্ছেদ রাষ্ট্রপতিকে জরুরি অবস্থা ঘোষণার ক্ষমতা দিলেও তা জারি করতে বেশ কিছু সাংবিধানিক পূর্বশর্ত পূরণ করতে হয়। প্রথমত, জরুরি অবস্থা ঘোষণা করতে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিস্বাক্ষর অপরিহার্য। তা ছাড়া জরুরি অবস্থা ঘোষণা তবেই করা যায় যদি এটি প্রতীয়মান হয় যে, দেশে প্রকট শোচনীয় অবস্থা বিরাজ করছে যা নিরাপত্তা অথবা আর্থিক অবস্থার জন্য হুমকিস্বরূপ, যার কারণে অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা পরিস্থিতির মারাত্মক অবনতি ঘটেছে। তত্ত্বাবধায়ক আমলে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিস্বাক্ষর প্রয়োজন ছিল না বটে, কিন্তু জরুরি অবস্থার জন্য সংবিধানে যে প্রয়োজনের কথা উল্লেখ রয়েছে তা পূরণ ছিল অবশ্যম্ভাবী। সে অবস্থা বিরাজ করছে কি না এমন সিদ্ধান্ত মূলত প্রধানমন্ত্রীর (তত্ত্বাবধায়ককালে শুধু রাষ্ট্রপতির) হলেও প্রিভি কাউন্সিল, পাকিস্তানি এবং ভারতীয় উচ্চ আদালতগুলোর এমন সিদ্ধান্ত রয়েছে যে জরুরি পরিস্থিতি আসলেই বিরাজমান কি না সে বিষয়টি খতিয়ে দেখার ক্ষমতা উচ্চ আদালতের রয়েছে এবং সে অর্থে তখন সংবিধানের ১০২(২) অনুচ্ছেদ মতো রিট মামলা করে জরুরি অবস্থার ঘোষণা চ্যালেঞ্জ করা যেত। ইংরেজিতে ‘লিগ্যাল ঈগল’ বলে একটি কথা রয়েছে। যারা আইনের সবজান্তা বলে দাবি করেন তাদেরই হেয়ালিভাবে ‘লিগ্যাল ঈগল’ বলা হয়। এ ধরনের লিগ্যাল ঈগলের এ দেশে অভাব নেই। সমস্যা হলো তারা আইনি ব্যাখ্যা দিয়ে থাকেন নিজস্ব রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে আর তাই ব্যাখ্যা হয়ে যায় অপব্যাখ্যা। এমনি দুজন ‘লিগ্যাল ঈগল’, যাদের একজন আইনজীবী হলেও অন্যজন আইনের অধ্যাপক, বলেছেন যে এখনো নাকি রাষ্ট্রপতি সংসদ ভেঙে দিলে তার ৯০ দিন পর বৈধভাবে নির্বাচন করা যাবে।

তাদের এ অবান্তর, আইন বিবর্জিত কথায় অবাক হওয়ার কথা থাকলেও অবাক হইনি, তাদের পরিচয় জেনে। কিছু লোক আছেন যারা অজ্ঞতা ভরে কথা বলে থাকেন, কিছু আছেন যাদের ব্যাপারে অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী কথাটি প্রযোজ্য। আবার কিছু আছেন যারা সঠিক কথাটি জেনেও বিশেষ রাজনৈতিক মতাদর্শের ধারক হয়ে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির লক্ষ্যে বেফাঁস কথা বলেন। যে দুজন বলেছেন রাষ্ট্রপতি সংসদ ভেঙে দিয়ে তার ৯০ দিন পর বৈধ নির্বাচন দিতে পারেন, তারা ওপরে উল্লিখিত কোন শ্রেণিভুক্ত তা বলতে না পারলেও সবাই জানেন যে তারা একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের অনুসারী এবং সে কারণেই হয়তো অবান্তর, আইন অসমর্থিত কথাটি বলেছেন। তা ছাড়া অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী কথাটাও প্রযোজ্য হতে পারে। অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী বলছি এ জন্য যে, তারা সংবিধানের ১২৩ (ক) অনুচ্ছেদ বিবেচনায় না নিয়ে ১২৩ (খ)-তে মন দিয়েছেন, ৭২(৩) অনুচ্ছেদ এবং উচ্চ আদালতগুলোর সিদ্ধান্তগুলো বিবেচনায় নেননি। ১২৩ (ক)-তে খুবই বোধগম্য ভাষায় বলা আছে যে, ‘মেয়াদ-অবসানের কারণে সংসদ ভাঙ্গিয়া যাইবার পূর্ববর্তী ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন’ অনুষ্ঠিত হইবে। আর সংবিধানের ৭২(৩) অনুচ্ছেদের নির্দেশনা এই ‘রাষ্ট্রপতি পূর্বে ভাঙ্গিয়া দিয়া না থাকিলে প্রথম বৈঠকের তারিখ হইতে পাঁচ বছর অতিবাহিত হইলে সংসদ ভাঙ্গিয়া যাইবে।’ উচ্চ আদালতগুলো উল্লেখ করেছেন যে, এই নির্দেশনা বাধ্যতামূলক। ২০১৮-এর নির্বাচনের পর ২০১৯-এর ৩০ জানুয়ারি সংসদ প্রথম মিলিত হয়েছিল বিধায় ২০২৪-এর ২৯ জানুয়ারি নির্বাচন দিতেই হবে, এ ব্যাপারে ব্যতিক্রম করার ক্ষমতা মহামান্য রাষ্ট্রপতিসহ কারোরই নেই। শুধু যুদ্ধ অবস্থায় রাষ্ট্রপতি এতে ব্যত্যয় ঘটাতে পারেন। যারা পার্লামেন্ট ভেঙে দিয়ে ৯০ দিনের কথা বলছেন তারা সম্পৃক্ত সবগুলো বিধান এবং উচ্চ আদালতের রায় দেখেছেন বলে মনে হয় না। তারা নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের অবান্তর কথাটিও বলেছেন। সাংবিধানিক আইনে এতটুকু জ্ঞান থাকা কেউ এ কথা বলতে পারেন না। নির্বাচন কমিশন একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান, যেখানে প্রধান এবং অন্য কমিশনারদের রাষ্ট্রপতি পাঁচ বছরের জন্য নিয়োগ প্রদান করে থাকেন। সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের যেভাবে অপসারণ করা যায় সেই পন্থা অনুসরণ ছাড়া রাষ্ট্রপতি তাঁদেরও অপসারণ করতে পারেন না। অর্থাৎ নিজেরা পদত্যাগ না করলে (যা বিচারপতি আবদুুল আজিজ করেছিলেন) মিশন পুনর্গঠনের কোনো ক্ষমতা কারোরই নেই। তফসিলের দিনক্ষণ নির্বাচন কমিশন কিছুদিনের জন্য পরিবর্তন করতে পারলেও তারা কোনো অবস্থায়ই নির্বাচন ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারির বাইরে করতে পারেন না, সংবিধান তাদের সে ক্ষমতা দেয়নি। তা ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র এবং সামরিক কর্তাদের চাপে পড়ে ইয়াজউদ্দিন সাহেব সংবিধানের নির্দেশনা লঙ্ঘন করে, আইনবহির্র্ভূত পন্থায় যেভাবে জরুরি অবস্থা জারি করেছিলেন সেটিও সম্ভব নয়।  জাতির দুর্ভাগ্য যে, ইয়াজউদ্দিন ঘোষিত বেআইনি জরুরি অবস্থা কেউ রিট পদ্ধতির মাধ্যমে চ্যালেঞ্জ করেননি, করলে নিশ্চয়ই ফল অন্যরকম হতো। তারা নিজের খুশি মতো যা ইচ্ছা তা-ই করেছেন সংবিধানের টুঁটি চেপে ধরে।

এখানে আরও উল্লেখযোগ্য যে, কেলসনের ‘ডকট্রিন অব নেসেসিটি’ শুধু অতীতে ঘটে যাওয়া, আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সমাধান অযোগ্য অবৈধতাকে শুদ্ধতা দেওয়ার জন্যই ব্যবহার করা যায়, ভবিষ্যতে কোনো অবৈধ কাজ করার জন্য নয়। আমাদের ‘লিগ্যাল ঈগল’রা সম্ভবত এসব জেনেও জনগণকে বিভ্রান্ত করার জন্য উদ্ভট কথা বলে যাচ্ছেন তাদের অশুভ, ধ্বংসাত্মক এবং মনগড়া চিন্তা-চেতনাকে প্রাধান্য দেওয়ার জন্য। তারা তাদের সন্তুষ্টির জন্য এসব অবান্তর কথা বলছেন, তা-ও চিন্তার বিষয়। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রতি তাদের আনুগত্যও প্রশ্নবিদ্ধ। এসব ব্যক্তির ভ্রান্তিবিলাস উন্মোচন করা প্রতিটি দেশপ্রেমিকের দায়িত্ব।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৩৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক