শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী না কুমতলবি প্রচারণা

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী না কুমতলবি প্রচারণা

কিছুদিন আগে পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত খবর থেকে জানতে পারলাম দেশের ১৪০ জন সাবেক সরকারি কর্মকর্তা দাবি তুলেছেন যেন নির্বাচনের জন্য ঘোষিত তফসিল বাতিল করা হয়। এর অর্থ প্রকারান্তরে এ কথাই বলা যে, নির্বাচন যেন না করা হয়। সংবিধানের কঠোর নির্দেশনা হলো এই যে, ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন করতে হবে। ওই সাংবিধানিক নির্দেশনা লঙ্ঘন করার ক্ষমতা এমনকি মহামান্য রাষ্ট্রপতি এবং নির্বাচন কমিশনসহ কারোরই নেই। সংবিধান নির্ধারিত সময়ে নির্বাচন না হলে দেশের সরকারের বৈধতা থাকবে না, সংবিধান অচল হয়ে যাবে, নৈরাজ্য সৃষ্টি হবে, দেশ নিমজ্জিত হবে গভীর সংকটে, আর সেটিই চাচ্ছেন কথিত ১৪০ জন সাবেক আমলা। ২০০৬ সালে এ ধরনেরই কিছু কুচক্রী, দেশপ্রেমশূন্য আমলা তাদের বিদেশি প্রভু এবং অন্যদের সন্তুষ্টির জন্য ইয়াজউদ্দিন সাহেবের কাঁধে ভর করে তাঁকে একই সঙ্গে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টার পদটি দখল করতে এবং পরবর্তীতে অবৈধভাবে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করাতে সক্ষম হয়েছিলেন।

তাদের উদ্ভট এবং দেশদ্রোহিতামূলক বিবৃতি দেখে অনেকে অবাক হয়েছেন। যারা অবাক হননি তাদের দলে আমিও রয়েছি। অবাক না হওয়ার কারণ হলো, যেসব সাবেক আমলা এ ধরনের কথা বলছেন তাদের পরিচয় কারও অজানা নয়। আমি খবরটি দেখে প্রথমেই জানার চেষ্টা করলাম এরা কারা। তবে ১৪০টি নাম আমার পড়তে হয়নি। প্রথম ৮-১০টি নাম পড়েই তাদের চিনতে অসুবিধা হয়নি। দেশে অসাংবিধানিক, অশুভ অপশক্তি যেন ক্ষমতায় আসতে পারে, এসব ব্যক্তি বহুদিন ধরেই সেই অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছেন। তারা কী চান সে কথা নতুন করে বোঝার দরকার হয়নি।

২০০৬ সালে যখন জাতি নির্বাচনের জন্য উন্মুখ হয়েছিল, ঠিক তখনই সে সময়ের বিএনপিনিযুক্ত রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন, সংবিধানের ১৩তম সংশোধনীতে প্রধান উপদেষ্টা বাছাই করার যে পদ্ধতিগুলোর কথা সে সময়ের ৫৮ (গ) অনুচ্ছেদে উল্লেখ করা ছিল সেগুলো অনুসরণ না করে নিজেকেই একই সঙ্গে তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান হিসেবে ঘোষণা করেছিলেন (কথাটি সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এবং সাংবিধানিক আইন নিয়ে লেখা একমাত্র সর্বমাত্রিক এবং নির্ভরযোগ্য বইয়ের লেখক- মাহমুদুল ইসলাম তার পুস্তকের তৃতীয় সংস্করণের ৯৬৪ পৃষ্ঠায় লিপিবদ্ধ করেছেন)। সে সময়ের সাংবিধানিক নিয়ম অনুযায়ী তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মেয়াদকাল ছিল তিন মাস, যে সময়ের মধ্যেই নির্বাচন ছিল বাধ্যতামূলক। কিন্তু আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের দাবার গুঁটিতে পরিণত হয়ে অধ্যাপক ইউনূস, ড. কামাল হোসেন গংদের সহায়তায় ইয়াজউদ্দিন বেআইনিভাবে দেশে জরুরি অবস্থা জারি করে ফখরুদ্দীন-মইনউদ্দিনদের কাছে ক্ষমতা প্রদান করলে এ উদ্দিন ত্রয় দুই বছর ক্ষমতা দখলে রেখেছিলেন, যা ছিল পুরোপুরি অবৈধ। ইয়াজউদ্দিন সাহেবের জরুরি অবস্থা ঘোষণার জন্য সংবিধান নির্ধারিত কারণগুলো অস্তিত্ব ছিল না বিধায় সেই ঘোষণা ছিল সম্পূর্ণরূপে অসাংবিধানিক এবং আইনগত ক্ষমতাবহির্ভূত। তার বিদেশি প্রভু এবং অধ্যাপক ইউনূস, ড. কামালসহ সাদা হাতির কালো মাহুতদের আজ্ঞায় দেশে অসাংবিধানিক সরকার ক্ষমতায় বসানোর জন্যই ইয়াজউদ্দিন সাহেব জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছিলেন। সেই উদ্দিনদের ইচ্ছা ছিল অনির্দিষ্টকাল ক্ষমতায় থাকা। কিন্তু জনরোষ প্রকট হয়ে গেলে অবশেষে তারা দুই বছর পর পালানোর পথ বের করে শেষে দেশ ছেড়েই চলে যান এবং এখনো বিদেশেই অবস্থান করছেন। দুই বছর তথাকথিত শাসনকালে তারা যে হারে দুর্নীতিতে গা ভাসিয়ে ছিলেন তার উদাহরণ খুঁজে পাওয়া যাবে না। সব শেষে তাদের দেওয়া নির্বাচনে আওয়ামী লীগ বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে ক্ষমতাপ্রাপ্ত হয়। ক্ষমতার এ পরিবর্তনকে বৈধ করার জন্য দরকার হয়ে পড়েছিল বিখ্যাত আইনি পন্ডিত কেলসন ঘোষিত ডকট্রিন অব নেসেসিটি নামক তত্ত্বের প্রয়োগ। শুধু একান্ত বিশেষ এবং আইন দ্বারা অসমাধানযোগ্য পরিস্থিতিতেই সাংবিধানিক সংকট দেখা দিলে সে তত্ত্বের সহায়তা নেওয়া যায়।

রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন যখন কেয়ারটেকার সরকারের ৯ জন উপদেষ্টা পদত্যাগ করেন। পর্দার অন্তরালে ছিল কিছু প্রভাবশালী এবং বিদেশিদের দ্বারা কিছু সামরিক কর্মকর্তার ভূমিকা। এর মাত্র ১০ দিন পর নির্ধারিত এবং ঘোষিত নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল। ২০০৭ সালের ১ জানুয়ারি সে সময়ের সেনাপ্রধান এম ইউ আহমেদের নেতৃত্বে তিন বাহিনীর প্রধানগণ রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিনকে (যিনি একই সঙ্গে সে সময়ে বলবৎ ৫৮ (গ) অনুচ্ছেদের নির্দেশনাগুলো পুরোপুরি অনুসরণ না করে নিজেকেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে অধিষ্ঠিত করেছিলেন) জরুরি অবস্থা ঘোষণা করতে, প্রধান উপদেষ্টার পদ পরিহার করতে, ২২ জানুয়ারি নির্ধারিত নির্বাচন স্থগিত করতে বাধ্য করেন। ইয়াজউদ্দিন প্রধান উপদেষ্টার পদ ছাড়লেও তিনি রাষ্ট্রপতি পদে বহাল ছিলেন ২০০৮ সালে নির্বাচন হওয়ার পর পর্যন্ত। ইয়াজউদ্দিন সাহেব প্রধান উপদেষ্টার পদ ছাড়ার পর সামান্য সময়ের জন্য বিচারপতি ফজলুল হক ভারপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালনের উদ্যোগ নিয়েছিলেন। সেই অবৈধভাবে ঘোষিত জরুরিকালীন দেশ মূলত সেনা কর্মকর্তাদের দ্বারাই শাসিত হচ্ছিল। সামরিক কর্তারা অধ্যাপক ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা হতে অনুরোধ করলেও তিনি ভবিষ্যতের বিপদের কথা অনুধাবন করতে পেরে অতি সুচতুর ব্যক্তির মতো তা গ্রহণ না করে বরং তার ছায়াতুল্য এবং একান্ত অনুগত বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ফখরুদ্দীন আহমদকে প্রধান উপদেষ্টা পদে বসানোর ব্যবস্থা করেন। অভিযোগ রয়েছে, সে সময়ে ঢাকায় মার্কিন রাষ্ট্রদূত প্যাট্রিসিয়া বুটেনিস এসব ঘটনা টেলিগ্রাম মাধ্যমে তার সরকারকে জানান। পূর্বে রাষ্ট্রদূত প্যাট্রিসিয়া সে সময়ের বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর গোয়েন্দাপ্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন।

সংবিধান আইনে ন্যূনতম জ্ঞানসম্পন্ন সব মানুষই জানেন ইয়াজউদ্দিন সাহেবের জরুরি অবস্থা জারি ছিল অবৈধ, কেননা সংবিধানের ১৪১ অনুচ্ছেদ রাষ্ট্রপতিকে জরুরি অবস্থা ঘোষণার ক্ষমতা দিলেও তা জারি করতে বেশ কিছু সাংবিধানিক পূর্বশর্ত পূরণ করতে হয়। প্রথমত, জরুরি অবস্থা ঘোষণা করতে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিস্বাক্ষর অপরিহার্য। তা ছাড়া জরুরি অবস্থা ঘোষণা তবেই করা যায় যদি এটি প্রতীয়মান হয় যে, দেশে প্রকট শোচনীয় অবস্থা বিরাজ করছে যা নিরাপত্তা অথবা আর্থিক অবস্থার জন্য হুমকিস্বরূপ, যার কারণে অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা পরিস্থিতির মারাত্মক অবনতি ঘটেছে। তত্ত্বাবধায়ক আমলে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিস্বাক্ষর প্রয়োজন ছিল না বটে, কিন্তু জরুরি অবস্থার জন্য সংবিধানে যে প্রয়োজনের কথা উল্লেখ রয়েছে তা পূরণ ছিল অবশ্যম্ভাবী। সে অবস্থা বিরাজ করছে কি না এমন সিদ্ধান্ত মূলত প্রধানমন্ত্রীর (তত্ত্বাবধায়ককালে শুধু রাষ্ট্রপতির) হলেও প্রিভি কাউন্সিল, পাকিস্তানি এবং ভারতীয় উচ্চ আদালতগুলোর এমন সিদ্ধান্ত রয়েছে যে জরুরি পরিস্থিতি আসলেই বিরাজমান কি না সে বিষয়টি খতিয়ে দেখার ক্ষমতা উচ্চ আদালতের রয়েছে এবং সে অর্থে তখন সংবিধানের ১০২(২) অনুচ্ছেদ মতো রিট মামলা করে জরুরি অবস্থার ঘোষণা চ্যালেঞ্জ করা যেত। ইংরেজিতে ‘লিগ্যাল ঈগল’ বলে একটি কথা রয়েছে। যারা আইনের সবজান্তা বলে দাবি করেন তাদেরই হেয়ালিভাবে ‘লিগ্যাল ঈগল’ বলা হয়। এ ধরনের লিগ্যাল ঈগলের এ দেশে অভাব নেই। সমস্যা হলো তারা আইনি ব্যাখ্যা দিয়ে থাকেন নিজস্ব রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে আর তাই ব্যাখ্যা হয়ে যায় অপব্যাখ্যা। এমনি দুজন ‘লিগ্যাল ঈগল’, যাদের একজন আইনজীবী হলেও অন্যজন আইনের অধ্যাপক, বলেছেন যে এখনো নাকি রাষ্ট্রপতি সংসদ ভেঙে দিলে তার ৯০ দিন পর বৈধভাবে নির্বাচন করা যাবে।

তাদের এ অবান্তর, আইন বিবর্জিত কথায় অবাক হওয়ার কথা থাকলেও অবাক হইনি, তাদের পরিচয় জেনে। কিছু লোক আছেন যারা অজ্ঞতা ভরে কথা বলে থাকেন, কিছু আছেন যাদের ব্যাপারে অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী কথাটি প্রযোজ্য। আবার কিছু আছেন যারা সঠিক কথাটি জেনেও বিশেষ রাজনৈতিক মতাদর্শের ধারক হয়ে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির লক্ষ্যে বেফাঁস কথা বলেন। যে দুজন বলেছেন রাষ্ট্রপতি সংসদ ভেঙে দিয়ে তার ৯০ দিন পর বৈধ নির্বাচন দিতে পারেন, তারা ওপরে উল্লিখিত কোন শ্রেণিভুক্ত তা বলতে না পারলেও সবাই জানেন যে তারা একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের অনুসারী এবং সে কারণেই হয়তো অবান্তর, আইন অসমর্থিত কথাটি বলেছেন। তা ছাড়া অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী কথাটাও প্রযোজ্য হতে পারে। অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী বলছি এ জন্য যে, তারা সংবিধানের ১২৩ (ক) অনুচ্ছেদ বিবেচনায় না নিয়ে ১২৩ (খ)-তে মন দিয়েছেন, ৭২(৩) অনুচ্ছেদ এবং উচ্চ আদালতগুলোর সিদ্ধান্তগুলো বিবেচনায় নেননি। ১২৩ (ক)-তে খুবই বোধগম্য ভাষায় বলা আছে যে, ‘মেয়াদ-অবসানের কারণে সংসদ ভাঙ্গিয়া যাইবার পূর্ববর্তী ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন’ অনুষ্ঠিত হইবে। আর সংবিধানের ৭২(৩) অনুচ্ছেদের নির্দেশনা এই ‘রাষ্ট্রপতি পূর্বে ভাঙ্গিয়া দিয়া না থাকিলে প্রথম বৈঠকের তারিখ হইতে পাঁচ বছর অতিবাহিত হইলে সংসদ ভাঙ্গিয়া যাইবে।’ উচ্চ আদালতগুলো উল্লেখ করেছেন যে, এই নির্দেশনা বাধ্যতামূলক। ২০১৮-এর নির্বাচনের পর ২০১৯-এর ৩০ জানুয়ারি সংসদ প্রথম মিলিত হয়েছিল বিধায় ২০২৪-এর ২৯ জানুয়ারি নির্বাচন দিতেই হবে, এ ব্যাপারে ব্যতিক্রম করার ক্ষমতা মহামান্য রাষ্ট্রপতিসহ কারোরই নেই। শুধু যুদ্ধ অবস্থায় রাষ্ট্রপতি এতে ব্যত্যয় ঘটাতে পারেন। যারা পার্লামেন্ট ভেঙে দিয়ে ৯০ দিনের কথা বলছেন তারা সম্পৃক্ত সবগুলো বিধান এবং উচ্চ আদালতের রায় দেখেছেন বলে মনে হয় না। তারা নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের অবান্তর কথাটিও বলেছেন। সাংবিধানিক আইনে এতটুকু জ্ঞান থাকা কেউ এ কথা বলতে পারেন না। নির্বাচন কমিশন একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান, যেখানে প্রধান এবং অন্য কমিশনারদের রাষ্ট্রপতি পাঁচ বছরের জন্য নিয়োগ প্রদান করে থাকেন। সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের যেভাবে অপসারণ করা যায় সেই পন্থা অনুসরণ ছাড়া রাষ্ট্রপতি তাঁদেরও অপসারণ করতে পারেন না। অর্থাৎ নিজেরা পদত্যাগ না করলে (যা বিচারপতি আবদুুল আজিজ করেছিলেন) মিশন পুনর্গঠনের কোনো ক্ষমতা কারোরই নেই। তফসিলের দিনক্ষণ নির্বাচন কমিশন কিছুদিনের জন্য পরিবর্তন করতে পারলেও তারা কোনো অবস্থায়ই নির্বাচন ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারির বাইরে করতে পারেন না, সংবিধান তাদের সে ক্ষমতা দেয়নি। তা ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র এবং সামরিক কর্তাদের চাপে পড়ে ইয়াজউদ্দিন সাহেব সংবিধানের নির্দেশনা লঙ্ঘন করে, আইনবহির্র্ভূত পন্থায় যেভাবে জরুরি অবস্থা জারি করেছিলেন সেটিও সম্ভব নয়।  জাতির দুর্ভাগ্য যে, ইয়াজউদ্দিন ঘোষিত বেআইনি জরুরি অবস্থা কেউ রিট পদ্ধতির মাধ্যমে চ্যালেঞ্জ করেননি, করলে নিশ্চয়ই ফল অন্যরকম হতো। তারা নিজের খুশি মতো যা ইচ্ছা তা-ই করেছেন সংবিধানের টুঁটি চেপে ধরে।

এখানে আরও উল্লেখযোগ্য যে, কেলসনের ‘ডকট্রিন অব নেসেসিটি’ শুধু অতীতে ঘটে যাওয়া, আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সমাধান অযোগ্য অবৈধতাকে শুদ্ধতা দেওয়ার জন্যই ব্যবহার করা যায়, ভবিষ্যতে কোনো অবৈধ কাজ করার জন্য নয়। আমাদের ‘লিগ্যাল ঈগল’রা সম্ভবত এসব জেনেও জনগণকে বিভ্রান্ত করার জন্য উদ্ভট কথা বলে যাচ্ছেন তাদের অশুভ, ধ্বংসাত্মক এবং মনগড়া চিন্তা-চেতনাকে প্রাধান্য দেওয়ার জন্য। তারা তাদের সন্তুষ্টির জন্য এসব অবান্তর কথা বলছেন, তা-ও চিন্তার বিষয়। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রতি তাদের আনুগত্যও প্রশ্নবিদ্ধ। এসব ব্যক্তির ভ্রান্তিবিলাস উন্মোচন করা প্রতিটি দেশপ্রেমিকের দায়িত্ব।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন