শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী না কুমতলবি প্রচারণা

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী না কুমতলবি প্রচারণা

কিছুদিন আগে পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত খবর থেকে জানতে পারলাম দেশের ১৪০ জন সাবেক সরকারি কর্মকর্তা দাবি তুলেছেন যেন নির্বাচনের জন্য ঘোষিত তফসিল বাতিল করা হয়। এর অর্থ প্রকারান্তরে এ কথাই বলা যে, নির্বাচন যেন না করা হয়। সংবিধানের কঠোর নির্দেশনা হলো এই যে, ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন করতে হবে। ওই সাংবিধানিক নির্দেশনা লঙ্ঘন করার ক্ষমতা এমনকি মহামান্য রাষ্ট্রপতি এবং নির্বাচন কমিশনসহ কারোরই নেই। সংবিধান নির্ধারিত সময়ে নির্বাচন না হলে দেশের সরকারের বৈধতা থাকবে না, সংবিধান অচল হয়ে যাবে, নৈরাজ্য সৃষ্টি হবে, দেশ নিমজ্জিত হবে গভীর সংকটে, আর সেটিই চাচ্ছেন কথিত ১৪০ জন সাবেক আমলা। ২০০৬ সালে এ ধরনেরই কিছু কুচক্রী, দেশপ্রেমশূন্য আমলা তাদের বিদেশি প্রভু এবং অন্যদের সন্তুষ্টির জন্য ইয়াজউদ্দিন সাহেবের কাঁধে ভর করে তাঁকে একই সঙ্গে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টার পদটি দখল করতে এবং পরবর্তীতে অবৈধভাবে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করাতে সক্ষম হয়েছিলেন।

তাদের উদ্ভট এবং দেশদ্রোহিতামূলক বিবৃতি দেখে অনেকে অবাক হয়েছেন। যারা অবাক হননি তাদের দলে আমিও রয়েছি। অবাক না হওয়ার কারণ হলো, যেসব সাবেক আমলা এ ধরনের কথা বলছেন তাদের পরিচয় কারও অজানা নয়। আমি খবরটি দেখে প্রথমেই জানার চেষ্টা করলাম এরা কারা। তবে ১৪০টি নাম আমার পড়তে হয়নি। প্রথম ৮-১০টি নাম পড়েই তাদের চিনতে অসুবিধা হয়নি। দেশে অসাংবিধানিক, অশুভ অপশক্তি যেন ক্ষমতায় আসতে পারে, এসব ব্যক্তি বহুদিন ধরেই সেই অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছেন। তারা কী চান সে কথা নতুন করে বোঝার দরকার হয়নি।

২০০৬ সালে যখন জাতি নির্বাচনের জন্য উন্মুখ হয়েছিল, ঠিক তখনই সে সময়ের বিএনপিনিযুক্ত রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন, সংবিধানের ১৩তম সংশোধনীতে প্রধান উপদেষ্টা বাছাই করার যে পদ্ধতিগুলোর কথা সে সময়ের ৫৮ (গ) অনুচ্ছেদে উল্লেখ করা ছিল সেগুলো অনুসরণ না করে নিজেকেই একই সঙ্গে তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান হিসেবে ঘোষণা করেছিলেন (কথাটি সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এবং সাংবিধানিক আইন নিয়ে লেখা একমাত্র সর্বমাত্রিক এবং নির্ভরযোগ্য বইয়ের লেখক- মাহমুদুল ইসলাম তার পুস্তকের তৃতীয় সংস্করণের ৯৬৪ পৃষ্ঠায় লিপিবদ্ধ করেছেন)। সে সময়ের সাংবিধানিক নিয়ম অনুযায়ী তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মেয়াদকাল ছিল তিন মাস, যে সময়ের মধ্যেই নির্বাচন ছিল বাধ্যতামূলক। কিন্তু আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের দাবার গুঁটিতে পরিণত হয়ে অধ্যাপক ইউনূস, ড. কামাল হোসেন গংদের সহায়তায় ইয়াজউদ্দিন বেআইনিভাবে দেশে জরুরি অবস্থা জারি করে ফখরুদ্দীন-মইনউদ্দিনদের কাছে ক্ষমতা প্রদান করলে এ উদ্দিন ত্রয় দুই বছর ক্ষমতা দখলে রেখেছিলেন, যা ছিল পুরোপুরি অবৈধ। ইয়াজউদ্দিন সাহেবের জরুরি অবস্থা ঘোষণার জন্য সংবিধান নির্ধারিত কারণগুলো অস্তিত্ব ছিল না বিধায় সেই ঘোষণা ছিল সম্পূর্ণরূপে অসাংবিধানিক এবং আইনগত ক্ষমতাবহির্ভূত। তার বিদেশি প্রভু এবং অধ্যাপক ইউনূস, ড. কামালসহ সাদা হাতির কালো মাহুতদের আজ্ঞায় দেশে অসাংবিধানিক সরকার ক্ষমতায় বসানোর জন্যই ইয়াজউদ্দিন সাহেব জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছিলেন। সেই উদ্দিনদের ইচ্ছা ছিল অনির্দিষ্টকাল ক্ষমতায় থাকা। কিন্তু জনরোষ প্রকট হয়ে গেলে অবশেষে তারা দুই বছর পর পালানোর পথ বের করে শেষে দেশ ছেড়েই চলে যান এবং এখনো বিদেশেই অবস্থান করছেন। দুই বছর তথাকথিত শাসনকালে তারা যে হারে দুর্নীতিতে গা ভাসিয়ে ছিলেন তার উদাহরণ খুঁজে পাওয়া যাবে না। সব শেষে তাদের দেওয়া নির্বাচনে আওয়ামী লীগ বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে ক্ষমতাপ্রাপ্ত হয়। ক্ষমতার এ পরিবর্তনকে বৈধ করার জন্য দরকার হয়ে পড়েছিল বিখ্যাত আইনি পন্ডিত কেলসন ঘোষিত ডকট্রিন অব নেসেসিটি নামক তত্ত্বের প্রয়োগ। শুধু একান্ত বিশেষ এবং আইন দ্বারা অসমাধানযোগ্য পরিস্থিতিতেই সাংবিধানিক সংকট দেখা দিলে সে তত্ত্বের সহায়তা নেওয়া যায়।

রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন যখন কেয়ারটেকার সরকারের ৯ জন উপদেষ্টা পদত্যাগ করেন। পর্দার অন্তরালে ছিল কিছু প্রভাবশালী এবং বিদেশিদের দ্বারা কিছু সামরিক কর্মকর্তার ভূমিকা। এর মাত্র ১০ দিন পর নির্ধারিত এবং ঘোষিত নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল। ২০০৭ সালের ১ জানুয়ারি সে সময়ের সেনাপ্রধান এম ইউ আহমেদের নেতৃত্বে তিন বাহিনীর প্রধানগণ রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিনকে (যিনি একই সঙ্গে সে সময়ে বলবৎ ৫৮ (গ) অনুচ্ছেদের নির্দেশনাগুলো পুরোপুরি অনুসরণ না করে নিজেকেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে অধিষ্ঠিত করেছিলেন) জরুরি অবস্থা ঘোষণা করতে, প্রধান উপদেষ্টার পদ পরিহার করতে, ২২ জানুয়ারি নির্ধারিত নির্বাচন স্থগিত করতে বাধ্য করেন। ইয়াজউদ্দিন প্রধান উপদেষ্টার পদ ছাড়লেও তিনি রাষ্ট্রপতি পদে বহাল ছিলেন ২০০৮ সালে নির্বাচন হওয়ার পর পর্যন্ত। ইয়াজউদ্দিন সাহেব প্রধান উপদেষ্টার পদ ছাড়ার পর সামান্য সময়ের জন্য বিচারপতি ফজলুল হক ভারপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালনের উদ্যোগ নিয়েছিলেন। সেই অবৈধভাবে ঘোষিত জরুরিকালীন দেশ মূলত সেনা কর্মকর্তাদের দ্বারাই শাসিত হচ্ছিল। সামরিক কর্তারা অধ্যাপক ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা হতে অনুরোধ করলেও তিনি ভবিষ্যতের বিপদের কথা অনুধাবন করতে পেরে অতি সুচতুর ব্যক্তির মতো তা গ্রহণ না করে বরং তার ছায়াতুল্য এবং একান্ত অনুগত বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ফখরুদ্দীন আহমদকে প্রধান উপদেষ্টা পদে বসানোর ব্যবস্থা করেন। অভিযোগ রয়েছে, সে সময়ে ঢাকায় মার্কিন রাষ্ট্রদূত প্যাট্রিসিয়া বুটেনিস এসব ঘটনা টেলিগ্রাম মাধ্যমে তার সরকারকে জানান। পূর্বে রাষ্ট্রদূত প্যাট্রিসিয়া সে সময়ের বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর গোয়েন্দাপ্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন।

সংবিধান আইনে ন্যূনতম জ্ঞানসম্পন্ন সব মানুষই জানেন ইয়াজউদ্দিন সাহেবের জরুরি অবস্থা জারি ছিল অবৈধ, কেননা সংবিধানের ১৪১ অনুচ্ছেদ রাষ্ট্রপতিকে জরুরি অবস্থা ঘোষণার ক্ষমতা দিলেও তা জারি করতে বেশ কিছু সাংবিধানিক পূর্বশর্ত পূরণ করতে হয়। প্রথমত, জরুরি অবস্থা ঘোষণা করতে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিস্বাক্ষর অপরিহার্য। তা ছাড়া জরুরি অবস্থা ঘোষণা তবেই করা যায় যদি এটি প্রতীয়মান হয় যে, দেশে প্রকট শোচনীয় অবস্থা বিরাজ করছে যা নিরাপত্তা অথবা আর্থিক অবস্থার জন্য হুমকিস্বরূপ, যার কারণে অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা পরিস্থিতির মারাত্মক অবনতি ঘটেছে। তত্ত্বাবধায়ক আমলে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিস্বাক্ষর প্রয়োজন ছিল না বটে, কিন্তু জরুরি অবস্থার জন্য সংবিধানে যে প্রয়োজনের কথা উল্লেখ রয়েছে তা পূরণ ছিল অবশ্যম্ভাবী। সে অবস্থা বিরাজ করছে কি না এমন সিদ্ধান্ত মূলত প্রধানমন্ত্রীর (তত্ত্বাবধায়ককালে শুধু রাষ্ট্রপতির) হলেও প্রিভি কাউন্সিল, পাকিস্তানি এবং ভারতীয় উচ্চ আদালতগুলোর এমন সিদ্ধান্ত রয়েছে যে জরুরি পরিস্থিতি আসলেই বিরাজমান কি না সে বিষয়টি খতিয়ে দেখার ক্ষমতা উচ্চ আদালতের রয়েছে এবং সে অর্থে তখন সংবিধানের ১০২(২) অনুচ্ছেদ মতো রিট মামলা করে জরুরি অবস্থার ঘোষণা চ্যালেঞ্জ করা যেত। ইংরেজিতে ‘লিগ্যাল ঈগল’ বলে একটি কথা রয়েছে। যারা আইনের সবজান্তা বলে দাবি করেন তাদেরই হেয়ালিভাবে ‘লিগ্যাল ঈগল’ বলা হয়। এ ধরনের লিগ্যাল ঈগলের এ দেশে অভাব নেই। সমস্যা হলো তারা আইনি ব্যাখ্যা দিয়ে থাকেন নিজস্ব রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে আর তাই ব্যাখ্যা হয়ে যায় অপব্যাখ্যা। এমনি দুজন ‘লিগ্যাল ঈগল’, যাদের একজন আইনজীবী হলেও অন্যজন আইনের অধ্যাপক, বলেছেন যে এখনো নাকি রাষ্ট্রপতি সংসদ ভেঙে দিলে তার ৯০ দিন পর বৈধভাবে নির্বাচন করা যাবে।

তাদের এ অবান্তর, আইন বিবর্জিত কথায় অবাক হওয়ার কথা থাকলেও অবাক হইনি, তাদের পরিচয় জেনে। কিছু লোক আছেন যারা অজ্ঞতা ভরে কথা বলে থাকেন, কিছু আছেন যাদের ব্যাপারে অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী কথাটি প্রযোজ্য। আবার কিছু আছেন যারা সঠিক কথাটি জেনেও বিশেষ রাজনৈতিক মতাদর্শের ধারক হয়ে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির লক্ষ্যে বেফাঁস কথা বলেন। যে দুজন বলেছেন রাষ্ট্রপতি সংসদ ভেঙে দিয়ে তার ৯০ দিন পর বৈধ নির্বাচন দিতে পারেন, তারা ওপরে উল্লিখিত কোন শ্রেণিভুক্ত তা বলতে না পারলেও সবাই জানেন যে তারা একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের অনুসারী এবং সে কারণেই হয়তো অবান্তর, আইন অসমর্থিত কথাটি বলেছেন। তা ছাড়া অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী কথাটাও প্রযোজ্য হতে পারে। অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী বলছি এ জন্য যে, তারা সংবিধানের ১২৩ (ক) অনুচ্ছেদ বিবেচনায় না নিয়ে ১২৩ (খ)-তে মন দিয়েছেন, ৭২(৩) অনুচ্ছেদ এবং উচ্চ আদালতগুলোর সিদ্ধান্তগুলো বিবেচনায় নেননি। ১২৩ (ক)-তে খুবই বোধগম্য ভাষায় বলা আছে যে, ‘মেয়াদ-অবসানের কারণে সংসদ ভাঙ্গিয়া যাইবার পূর্ববর্তী ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন’ অনুষ্ঠিত হইবে। আর সংবিধানের ৭২(৩) অনুচ্ছেদের নির্দেশনা এই ‘রাষ্ট্রপতি পূর্বে ভাঙ্গিয়া দিয়া না থাকিলে প্রথম বৈঠকের তারিখ হইতে পাঁচ বছর অতিবাহিত হইলে সংসদ ভাঙ্গিয়া যাইবে।’ উচ্চ আদালতগুলো উল্লেখ করেছেন যে, এই নির্দেশনা বাধ্যতামূলক। ২০১৮-এর নির্বাচনের পর ২০১৯-এর ৩০ জানুয়ারি সংসদ প্রথম মিলিত হয়েছিল বিধায় ২০২৪-এর ২৯ জানুয়ারি নির্বাচন দিতেই হবে, এ ব্যাপারে ব্যতিক্রম করার ক্ষমতা মহামান্য রাষ্ট্রপতিসহ কারোরই নেই। শুধু যুদ্ধ অবস্থায় রাষ্ট্রপতি এতে ব্যত্যয় ঘটাতে পারেন। যারা পার্লামেন্ট ভেঙে দিয়ে ৯০ দিনের কথা বলছেন তারা সম্পৃক্ত সবগুলো বিধান এবং উচ্চ আদালতের রায় দেখেছেন বলে মনে হয় না। তারা নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের অবান্তর কথাটিও বলেছেন। সাংবিধানিক আইনে এতটুকু জ্ঞান থাকা কেউ এ কথা বলতে পারেন না। নির্বাচন কমিশন একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান, যেখানে প্রধান এবং অন্য কমিশনারদের রাষ্ট্রপতি পাঁচ বছরের জন্য নিয়োগ প্রদান করে থাকেন। সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের যেভাবে অপসারণ করা যায় সেই পন্থা অনুসরণ ছাড়া রাষ্ট্রপতি তাঁদেরও অপসারণ করতে পারেন না। অর্থাৎ নিজেরা পদত্যাগ না করলে (যা বিচারপতি আবদুুল আজিজ করেছিলেন) মিশন পুনর্গঠনের কোনো ক্ষমতা কারোরই নেই। তফসিলের দিনক্ষণ নির্বাচন কমিশন কিছুদিনের জন্য পরিবর্তন করতে পারলেও তারা কোনো অবস্থায়ই নির্বাচন ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারির বাইরে করতে পারেন না, সংবিধান তাদের সে ক্ষমতা দেয়নি। তা ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র এবং সামরিক কর্তাদের চাপে পড়ে ইয়াজউদ্দিন সাহেব সংবিধানের নির্দেশনা লঙ্ঘন করে, আইনবহির্র্ভূত পন্থায় যেভাবে জরুরি অবস্থা জারি করেছিলেন সেটিও সম্ভব নয়।  জাতির দুর্ভাগ্য যে, ইয়াজউদ্দিন ঘোষিত বেআইনি জরুরি অবস্থা কেউ রিট পদ্ধতির মাধ্যমে চ্যালেঞ্জ করেননি, করলে নিশ্চয়ই ফল অন্যরকম হতো। তারা নিজের খুশি মতো যা ইচ্ছা তা-ই করেছেন সংবিধানের টুঁটি চেপে ধরে।

এখানে আরও উল্লেখযোগ্য যে, কেলসনের ‘ডকট্রিন অব নেসেসিটি’ শুধু অতীতে ঘটে যাওয়া, আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সমাধান অযোগ্য অবৈধতাকে শুদ্ধতা দেওয়ার জন্যই ব্যবহার করা যায়, ভবিষ্যতে কোনো অবৈধ কাজ করার জন্য নয়। আমাদের ‘লিগ্যাল ঈগল’রা সম্ভবত এসব জেনেও জনগণকে বিভ্রান্ত করার জন্য উদ্ভট কথা বলে যাচ্ছেন তাদের অশুভ, ধ্বংসাত্মক এবং মনগড়া চিন্তা-চেতনাকে প্রাধান্য দেওয়ার জন্য। তারা তাদের সন্তুষ্টির জন্য এসব অবান্তর কথা বলছেন, তা-ও চিন্তার বিষয়। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রতি তাদের আনুগত্যও প্রশ্নবিদ্ধ। এসব ব্যক্তির ভ্রান্তিবিলাস উন্মোচন করা প্রতিটি দেশপ্রেমিকের দায়িত্ব।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু দারিদ্র্য
জলবায়ু দারিদ্র্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
মানবতন্ত্রী সালাহ্উদ্দীন আহমদ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
নাদির শাহর প্রমোদবালা ও আমাদের দেশপ্রেম
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
ফল বিপর্যয়
ফল বিপর্যয়
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সর্বশেষ খবর
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কারাগার শুধু শাস্তির নয়, সংশোধন ও পুনর্বাসনের স্থান’
‘কারাগার শুধু শাস্তির নয়, সংশোধন ও পুনর্বাসনের স্থান’

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেন্টের বিদায়ের ধাক্কা সামলাতে পারছে না লিভারপুল
ট্রেন্টের বিদায়ের ধাক্কা সামলাতে পারছে না লিভারপুল

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডার টরেন্টোতে বাচনিকের যুগপূর্তি উৎসব ‌‘বাচনিক বৈভব’
কানাডার টরেন্টোতে বাচনিকের যুগপূর্তি উৎসব ‌‘বাচনিক বৈভব’

১০ মিনিট আগে | পরবাস

ক্যামেরুনের তেলবাহী ট্যাংকারে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, দুজন নিখোঁজ
ক্যামেরুনের তেলবাহী ট্যাংকারে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, দুজন নিখোঁজ

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সহিংস রাজনৈতিক সংস্কৃতি নারী ও তরুণদের দূরে ঠেলে দিচ্ছে’
‘সহিংস রাজনৈতিক সংস্কৃতি নারী ও তরুণদের দূরে ঠেলে দিচ্ছে’

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিয়ের ছবিতে মুখ লুকানোয় কটাক্ষের শিকার জাইরা
বিয়ের ছবিতে মুখ লুকানোয় কটাক্ষের শিকার জাইরা

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

খুদে ফুটবলার শাহীনের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
খুদে ফুটবলার শাহীনের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সপ্তাহের শেষে কমতে পারে গরম, সাগরে লঘুচাপের আভাস
সপ্তাহের শেষে কমতে পারে গরম, সাগরে লঘুচাপের আভাস

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রথম হাইপারস্পেকট্রাল স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান
প্রথম হাইপারস্পেকট্রাল স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসিতে এনসিপির ৪ সদস্যের প্রতিনিধি দল
ইসিতে এনসিপির ৪ সদস্যের প্রতিনিধি দল

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বোয়ালমারীর কাদিরদী বাজারে অগ্নিকাণ্ডে ১৭ দোকান পুড়ে ছাই
বোয়ালমারীর কাদিরদী বাজারে অগ্নিকাণ্ডে ১৭ দোকান পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিইউবিটি স্পোর্টস উইক ও ডিনস কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট সম্পন্ন
বিইউবিটি স্পোর্টস উইক ও ডিনস কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আমি এখন আগের থেকেও বেশি ফিট’
‘আমি এখন আগের থেকেও বেশি ফিট’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩ দিনে ডিএমপির ৪৫৮১ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ৩ দিনে ডিএমপির ৪৫৮১ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহাকাশ থেকে দেখা গেল আটলান্টিকের রহস্যময় কাঠামো
মহাকাশ থেকে দেখা গেল আটলান্টিকের রহস্যময় কাঠামো

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বর্জ্য গ্যাস থেকে পরিবেশবান্ধব জ্বালানি আবিষ্কার
বর্জ্য গ্যাস থেকে পরিবেশবান্ধব জ্বালানি আবিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হামাস নিরস্ত্র না হওয়া পর্যন্ত গাজা যুদ্ধ শেষ হবে না: নেতানিয়াহু
হামাস নিরস্ত্র না হওয়া পর্যন্ত গাজা যুদ্ধ শেষ হবে না: নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর নয় বিজ্ঞাপন, গুগল সার্চ ইঞ্জিনে যুক্ত হলো নতুন ফিচার
আর নয় বিজ্ঞাপন, গুগল সার্চ ইঞ্জিনে যুক্ত হলো নতুন ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরছেন আরও তিন শতাধিক বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরছেন আরও তিন শতাধিক বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান–আফগানিস্তান, তবে...
তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান–আফগানিস্তান, তবে...

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দরে অচলাবস্থা, কর্মবিরতিতে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ও পরিবহন মালিকরা
বন্দরে অচলাবস্থা, কর্মবিরতিতে সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ও পরিবহন মালিকরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতীক বাছাইয়ে আজই এনসিপির শেষ দিন
প্রতীক বাছাইয়ে আজই এনসিপির শেষ দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপারেশন সিঁদুর ছিল শুরু মাত্র, পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ব্রহ্মসের আওতায়: রাজনাথ সিং
অপারেশন সিঁদুর ছিল শুরু মাত্র, পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ব্রহ্মসের আওতায়: রাজনাথ সিং

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির মধ্যে একই পরিবারের ১১ সদস্যকে হত্যা করল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির মধ্যে একই পরিবারের ১১ সদস্যকে হত্যা করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মস হুমকির উত্তরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সতর্কবার্তা
ব্রহ্মস হুমকির উত্তরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া
দীপাবলিতে স্বপ্নের বাড়িতে উঠছেন রণবীর-আলিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রক্তচাপসহ পাঁচটি রোগ নিয়ন্ত্রণ করবে এলাচ
রক্তচাপসহ পাঁচটি রোগ নিয়ন্ত্রণ করবে এলাচ

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম