শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী না কুমতলবি প্রচারণা

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী না কুমতলবি প্রচারণা

কিছুদিন আগে পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত খবর থেকে জানতে পারলাম দেশের ১৪০ জন সাবেক সরকারি কর্মকর্তা দাবি তুলেছেন যেন নির্বাচনের জন্য ঘোষিত তফসিল বাতিল করা হয়। এর অর্থ প্রকারান্তরে এ কথাই বলা যে, নির্বাচন যেন না করা হয়। সংবিধানের কঠোর নির্দেশনা হলো এই যে, ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন করতে হবে। ওই সাংবিধানিক নির্দেশনা লঙ্ঘন করার ক্ষমতা এমনকি মহামান্য রাষ্ট্রপতি এবং নির্বাচন কমিশনসহ কারোরই নেই। সংবিধান নির্ধারিত সময়ে নির্বাচন না হলে দেশের সরকারের বৈধতা থাকবে না, সংবিধান অচল হয়ে যাবে, নৈরাজ্য সৃষ্টি হবে, দেশ নিমজ্জিত হবে গভীর সংকটে, আর সেটিই চাচ্ছেন কথিত ১৪০ জন সাবেক আমলা। ২০০৬ সালে এ ধরনেরই কিছু কুচক্রী, দেশপ্রেমশূন্য আমলা তাদের বিদেশি প্রভু এবং অন্যদের সন্তুষ্টির জন্য ইয়াজউদ্দিন সাহেবের কাঁধে ভর করে তাঁকে একই সঙ্গে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টার পদটি দখল করতে এবং পরবর্তীতে অবৈধভাবে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করাতে সক্ষম হয়েছিলেন।

তাদের উদ্ভট এবং দেশদ্রোহিতামূলক বিবৃতি দেখে অনেকে অবাক হয়েছেন। যারা অবাক হননি তাদের দলে আমিও রয়েছি। অবাক না হওয়ার কারণ হলো, যেসব সাবেক আমলা এ ধরনের কথা বলছেন তাদের পরিচয় কারও অজানা নয়। আমি খবরটি দেখে প্রথমেই জানার চেষ্টা করলাম এরা কারা। তবে ১৪০টি নাম আমার পড়তে হয়নি। প্রথম ৮-১০টি নাম পড়েই তাদের চিনতে অসুবিধা হয়নি। দেশে অসাংবিধানিক, অশুভ অপশক্তি যেন ক্ষমতায় আসতে পারে, এসব ব্যক্তি বহুদিন ধরেই সেই অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছেন। তারা কী চান সে কথা নতুন করে বোঝার দরকার হয়নি।

২০০৬ সালে যখন জাতি নির্বাচনের জন্য উন্মুখ হয়েছিল, ঠিক তখনই সে সময়ের বিএনপিনিযুক্ত রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন, সংবিধানের ১৩তম সংশোধনীতে প্রধান উপদেষ্টা বাছাই করার যে পদ্ধতিগুলোর কথা সে সময়ের ৫৮ (গ) অনুচ্ছেদে উল্লেখ করা ছিল সেগুলো অনুসরণ না করে নিজেকেই একই সঙ্গে তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান হিসেবে ঘোষণা করেছিলেন (কথাটি সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এবং সাংবিধানিক আইন নিয়ে লেখা একমাত্র সর্বমাত্রিক এবং নির্ভরযোগ্য বইয়ের লেখক- মাহমুদুল ইসলাম তার পুস্তকের তৃতীয় সংস্করণের ৯৬৪ পৃষ্ঠায় লিপিবদ্ধ করেছেন)। সে সময়ের সাংবিধানিক নিয়ম অনুযায়ী তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মেয়াদকাল ছিল তিন মাস, যে সময়ের মধ্যেই নির্বাচন ছিল বাধ্যতামূলক। কিন্তু আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের দাবার গুঁটিতে পরিণত হয়ে অধ্যাপক ইউনূস, ড. কামাল হোসেন গংদের সহায়তায় ইয়াজউদ্দিন বেআইনিভাবে দেশে জরুরি অবস্থা জারি করে ফখরুদ্দীন-মইনউদ্দিনদের কাছে ক্ষমতা প্রদান করলে এ উদ্দিন ত্রয় দুই বছর ক্ষমতা দখলে রেখেছিলেন, যা ছিল পুরোপুরি অবৈধ। ইয়াজউদ্দিন সাহেবের জরুরি অবস্থা ঘোষণার জন্য সংবিধান নির্ধারিত কারণগুলো অস্তিত্ব ছিল না বিধায় সেই ঘোষণা ছিল সম্পূর্ণরূপে অসাংবিধানিক এবং আইনগত ক্ষমতাবহির্ভূত। তার বিদেশি প্রভু এবং অধ্যাপক ইউনূস, ড. কামালসহ সাদা হাতির কালো মাহুতদের আজ্ঞায় দেশে অসাংবিধানিক সরকার ক্ষমতায় বসানোর জন্যই ইয়াজউদ্দিন সাহেব জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছিলেন। সেই উদ্দিনদের ইচ্ছা ছিল অনির্দিষ্টকাল ক্ষমতায় থাকা। কিন্তু জনরোষ প্রকট হয়ে গেলে অবশেষে তারা দুই বছর পর পালানোর পথ বের করে শেষে দেশ ছেড়েই চলে যান এবং এখনো বিদেশেই অবস্থান করছেন। দুই বছর তথাকথিত শাসনকালে তারা যে হারে দুর্নীতিতে গা ভাসিয়ে ছিলেন তার উদাহরণ খুঁজে পাওয়া যাবে না। সব শেষে তাদের দেওয়া নির্বাচনে আওয়ামী লীগ বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে ক্ষমতাপ্রাপ্ত হয়। ক্ষমতার এ পরিবর্তনকে বৈধ করার জন্য দরকার হয়ে পড়েছিল বিখ্যাত আইনি পন্ডিত কেলসন ঘোষিত ডকট্রিন অব নেসেসিটি নামক তত্ত্বের প্রয়োগ। শুধু একান্ত বিশেষ এবং আইন দ্বারা অসমাধানযোগ্য পরিস্থিতিতেই সাংবিধানিক সংকট দেখা দিলে সে তত্ত্বের সহায়তা নেওয়া যায়।

রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন যখন কেয়ারটেকার সরকারের ৯ জন উপদেষ্টা পদত্যাগ করেন। পর্দার অন্তরালে ছিল কিছু প্রভাবশালী এবং বিদেশিদের দ্বারা কিছু সামরিক কর্মকর্তার ভূমিকা। এর মাত্র ১০ দিন পর নির্ধারিত এবং ঘোষিত নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল। ২০০৭ সালের ১ জানুয়ারি সে সময়ের সেনাপ্রধান এম ইউ আহমেদের নেতৃত্বে তিন বাহিনীর প্রধানগণ রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিনকে (যিনি একই সঙ্গে সে সময়ে বলবৎ ৫৮ (গ) অনুচ্ছেদের নির্দেশনাগুলো পুরোপুরি অনুসরণ না করে নিজেকেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে অধিষ্ঠিত করেছিলেন) জরুরি অবস্থা ঘোষণা করতে, প্রধান উপদেষ্টার পদ পরিহার করতে, ২২ জানুয়ারি নির্ধারিত নির্বাচন স্থগিত করতে বাধ্য করেন। ইয়াজউদ্দিন প্রধান উপদেষ্টার পদ ছাড়লেও তিনি রাষ্ট্রপতি পদে বহাল ছিলেন ২০০৮ সালে নির্বাচন হওয়ার পর পর্যন্ত। ইয়াজউদ্দিন সাহেব প্রধান উপদেষ্টার পদ ছাড়ার পর সামান্য সময়ের জন্য বিচারপতি ফজলুল হক ভারপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালনের উদ্যোগ নিয়েছিলেন। সেই অবৈধভাবে ঘোষিত জরুরিকালীন দেশ মূলত সেনা কর্মকর্তাদের দ্বারাই শাসিত হচ্ছিল। সামরিক কর্তারা অধ্যাপক ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা হতে অনুরোধ করলেও তিনি ভবিষ্যতের বিপদের কথা অনুধাবন করতে পেরে অতি সুচতুর ব্যক্তির মতো তা গ্রহণ না করে বরং তার ছায়াতুল্য এবং একান্ত অনুগত বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ফখরুদ্দীন আহমদকে প্রধান উপদেষ্টা পদে বসানোর ব্যবস্থা করেন। অভিযোগ রয়েছে, সে সময়ে ঢাকায় মার্কিন রাষ্ট্রদূত প্যাট্রিসিয়া বুটেনিস এসব ঘটনা টেলিগ্রাম মাধ্যমে তার সরকারকে জানান। পূর্বে রাষ্ট্রদূত প্যাট্রিসিয়া সে সময়ের বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর গোয়েন্দাপ্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন।

সংবিধান আইনে ন্যূনতম জ্ঞানসম্পন্ন সব মানুষই জানেন ইয়াজউদ্দিন সাহেবের জরুরি অবস্থা জারি ছিল অবৈধ, কেননা সংবিধানের ১৪১ অনুচ্ছেদ রাষ্ট্রপতিকে জরুরি অবস্থা ঘোষণার ক্ষমতা দিলেও তা জারি করতে বেশ কিছু সাংবিধানিক পূর্বশর্ত পূরণ করতে হয়। প্রথমত, জরুরি অবস্থা ঘোষণা করতে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিস্বাক্ষর অপরিহার্য। তা ছাড়া জরুরি অবস্থা ঘোষণা তবেই করা যায় যদি এটি প্রতীয়মান হয় যে, দেশে প্রকট শোচনীয় অবস্থা বিরাজ করছে যা নিরাপত্তা অথবা আর্থিক অবস্থার জন্য হুমকিস্বরূপ, যার কারণে অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা পরিস্থিতির মারাত্মক অবনতি ঘটেছে। তত্ত্বাবধায়ক আমলে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিস্বাক্ষর প্রয়োজন ছিল না বটে, কিন্তু জরুরি অবস্থার জন্য সংবিধানে যে প্রয়োজনের কথা উল্লেখ রয়েছে তা পূরণ ছিল অবশ্যম্ভাবী। সে অবস্থা বিরাজ করছে কি না এমন সিদ্ধান্ত মূলত প্রধানমন্ত্রীর (তত্ত্বাবধায়ককালে শুধু রাষ্ট্রপতির) হলেও প্রিভি কাউন্সিল, পাকিস্তানি এবং ভারতীয় উচ্চ আদালতগুলোর এমন সিদ্ধান্ত রয়েছে যে জরুরি পরিস্থিতি আসলেই বিরাজমান কি না সে বিষয়টি খতিয়ে দেখার ক্ষমতা উচ্চ আদালতের রয়েছে এবং সে অর্থে তখন সংবিধানের ১০২(২) অনুচ্ছেদ মতো রিট মামলা করে জরুরি অবস্থার ঘোষণা চ্যালেঞ্জ করা যেত। ইংরেজিতে ‘লিগ্যাল ঈগল’ বলে একটি কথা রয়েছে। যারা আইনের সবজান্তা বলে দাবি করেন তাদেরই হেয়ালিভাবে ‘লিগ্যাল ঈগল’ বলা হয়। এ ধরনের লিগ্যাল ঈগলের এ দেশে অভাব নেই। সমস্যা হলো তারা আইনি ব্যাখ্যা দিয়ে থাকেন নিজস্ব রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে আর তাই ব্যাখ্যা হয়ে যায় অপব্যাখ্যা। এমনি দুজন ‘লিগ্যাল ঈগল’, যাদের একজন আইনজীবী হলেও অন্যজন আইনের অধ্যাপক, বলেছেন যে এখনো নাকি রাষ্ট্রপতি সংসদ ভেঙে দিলে তার ৯০ দিন পর বৈধভাবে নির্বাচন করা যাবে।

তাদের এ অবান্তর, আইন বিবর্জিত কথায় অবাক হওয়ার কথা থাকলেও অবাক হইনি, তাদের পরিচয় জেনে। কিছু লোক আছেন যারা অজ্ঞতা ভরে কথা বলে থাকেন, কিছু আছেন যাদের ব্যাপারে অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী কথাটি প্রযোজ্য। আবার কিছু আছেন যারা সঠিক কথাটি জেনেও বিশেষ রাজনৈতিক মতাদর্শের ধারক হয়ে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির লক্ষ্যে বেফাঁস কথা বলেন। যে দুজন বলেছেন রাষ্ট্রপতি সংসদ ভেঙে দিয়ে তার ৯০ দিন পর বৈধ নির্বাচন দিতে পারেন, তারা ওপরে উল্লিখিত কোন শ্রেণিভুক্ত তা বলতে না পারলেও সবাই জানেন যে তারা একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের অনুসারী এবং সে কারণেই হয়তো অবান্তর, আইন অসমর্থিত কথাটি বলেছেন। তা ছাড়া অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী কথাটাও প্রযোজ্য হতে পারে। অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী বলছি এ জন্য যে, তারা সংবিধানের ১২৩ (ক) অনুচ্ছেদ বিবেচনায় না নিয়ে ১২৩ (খ)-তে মন দিয়েছেন, ৭২(৩) অনুচ্ছেদ এবং উচ্চ আদালতগুলোর সিদ্ধান্তগুলো বিবেচনায় নেননি। ১২৩ (ক)-তে খুবই বোধগম্য ভাষায় বলা আছে যে, ‘মেয়াদ-অবসানের কারণে সংসদ ভাঙ্গিয়া যাইবার পূর্ববর্তী ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন’ অনুষ্ঠিত হইবে। আর সংবিধানের ৭২(৩) অনুচ্ছেদের নির্দেশনা এই ‘রাষ্ট্রপতি পূর্বে ভাঙ্গিয়া দিয়া না থাকিলে প্রথম বৈঠকের তারিখ হইতে পাঁচ বছর অতিবাহিত হইলে সংসদ ভাঙ্গিয়া যাইবে।’ উচ্চ আদালতগুলো উল্লেখ করেছেন যে, এই নির্দেশনা বাধ্যতামূলক। ২০১৮-এর নির্বাচনের পর ২০১৯-এর ৩০ জানুয়ারি সংসদ প্রথম মিলিত হয়েছিল বিধায় ২০২৪-এর ২৯ জানুয়ারি নির্বাচন দিতেই হবে, এ ব্যাপারে ব্যতিক্রম করার ক্ষমতা মহামান্য রাষ্ট্রপতিসহ কারোরই নেই। শুধু যুদ্ধ অবস্থায় রাষ্ট্রপতি এতে ব্যত্যয় ঘটাতে পারেন। যারা পার্লামেন্ট ভেঙে দিয়ে ৯০ দিনের কথা বলছেন তারা সম্পৃক্ত সবগুলো বিধান এবং উচ্চ আদালতের রায় দেখেছেন বলে মনে হয় না। তারা নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের অবান্তর কথাটিও বলেছেন। সাংবিধানিক আইনে এতটুকু জ্ঞান থাকা কেউ এ কথা বলতে পারেন না। নির্বাচন কমিশন একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান, যেখানে প্রধান এবং অন্য কমিশনারদের রাষ্ট্রপতি পাঁচ বছরের জন্য নিয়োগ প্রদান করে থাকেন। সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের যেভাবে অপসারণ করা যায় সেই পন্থা অনুসরণ ছাড়া রাষ্ট্রপতি তাঁদেরও অপসারণ করতে পারেন না। অর্থাৎ নিজেরা পদত্যাগ না করলে (যা বিচারপতি আবদুুল আজিজ করেছিলেন) মিশন পুনর্গঠনের কোনো ক্ষমতা কারোরই নেই। তফসিলের দিনক্ষণ নির্বাচন কমিশন কিছুদিনের জন্য পরিবর্তন করতে পারলেও তারা কোনো অবস্থায়ই নির্বাচন ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারির বাইরে করতে পারেন না, সংবিধান তাদের সে ক্ষমতা দেয়নি। তা ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র এবং সামরিক কর্তাদের চাপে পড়ে ইয়াজউদ্দিন সাহেব সংবিধানের নির্দেশনা লঙ্ঘন করে, আইনবহির্র্ভূত পন্থায় যেভাবে জরুরি অবস্থা জারি করেছিলেন সেটিও সম্ভব নয়।  জাতির দুর্ভাগ্য যে, ইয়াজউদ্দিন ঘোষিত বেআইনি জরুরি অবস্থা কেউ রিট পদ্ধতির মাধ্যমে চ্যালেঞ্জ করেননি, করলে নিশ্চয়ই ফল অন্যরকম হতো। তারা নিজের খুশি মতো যা ইচ্ছা তা-ই করেছেন সংবিধানের টুঁটি চেপে ধরে।

এখানে আরও উল্লেখযোগ্য যে, কেলসনের ‘ডকট্রিন অব নেসেসিটি’ শুধু অতীতে ঘটে যাওয়া, আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সমাধান অযোগ্য অবৈধতাকে শুদ্ধতা দেওয়ার জন্যই ব্যবহার করা যায়, ভবিষ্যতে কোনো অবৈধ কাজ করার জন্য নয়। আমাদের ‘লিগ্যাল ঈগল’রা সম্ভবত এসব জেনেও জনগণকে বিভ্রান্ত করার জন্য উদ্ভট কথা বলে যাচ্ছেন তাদের অশুভ, ধ্বংসাত্মক এবং মনগড়া চিন্তা-চেতনাকে প্রাধান্য দেওয়ার জন্য। তারা তাদের সন্তুষ্টির জন্য এসব অবান্তর কথা বলছেন, তা-ও চিন্তার বিষয়। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রতি তাদের আনুগত্যও প্রশ্নবিদ্ধ। এসব ব্যক্তির ভ্রান্তিবিলাস উন্মোচন করা প্রতিটি দেশপ্রেমিকের দায়িত্ব।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান
লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ
মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’
‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন
হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক
৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক

২৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস
সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস

৩০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত
নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু
নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন
ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ
‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’
‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০
সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা
কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ
বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা
বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক
শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি
দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা
নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু
দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি
সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনাথে মোক্তার আলী ফাউন্ডেশনের বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
বিশ্বনাথে মোক্তার আলী ফাউন্ডেশনের বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা