শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী না কুমতলবি প্রচারণা

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী না কুমতলবি প্রচারণা

কিছুদিন আগে পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত খবর থেকে জানতে পারলাম দেশের ১৪০ জন সাবেক সরকারি কর্মকর্তা দাবি তুলেছেন যেন নির্বাচনের জন্য ঘোষিত তফসিল বাতিল করা হয়। এর অর্থ প্রকারান্তরে এ কথাই বলা যে, নির্বাচন যেন না করা হয়। সংবিধানের কঠোর নির্দেশনা হলো এই যে, ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন করতে হবে। ওই সাংবিধানিক নির্দেশনা লঙ্ঘন করার ক্ষমতা এমনকি মহামান্য রাষ্ট্রপতি এবং নির্বাচন কমিশনসহ কারোরই নেই। সংবিধান নির্ধারিত সময়ে নির্বাচন না হলে দেশের সরকারের বৈধতা থাকবে না, সংবিধান অচল হয়ে যাবে, নৈরাজ্য সৃষ্টি হবে, দেশ নিমজ্জিত হবে গভীর সংকটে, আর সেটিই চাচ্ছেন কথিত ১৪০ জন সাবেক আমলা। ২০০৬ সালে এ ধরনেরই কিছু কুচক্রী, দেশপ্রেমশূন্য আমলা তাদের বিদেশি প্রভু এবং অন্যদের সন্তুষ্টির জন্য ইয়াজউদ্দিন সাহেবের কাঁধে ভর করে তাঁকে একই সঙ্গে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টার পদটি দখল করতে এবং পরবর্তীতে অবৈধভাবে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করাতে সক্ষম হয়েছিলেন।

তাদের উদ্ভট এবং দেশদ্রোহিতামূলক বিবৃতি দেখে অনেকে অবাক হয়েছেন। যারা অবাক হননি তাদের দলে আমিও রয়েছি। অবাক না হওয়ার কারণ হলো, যেসব সাবেক আমলা এ ধরনের কথা বলছেন তাদের পরিচয় কারও অজানা নয়। আমি খবরটি দেখে প্রথমেই জানার চেষ্টা করলাম এরা কারা। তবে ১৪০টি নাম আমার পড়তে হয়নি। প্রথম ৮-১০টি নাম পড়েই তাদের চিনতে অসুবিধা হয়নি। দেশে অসাংবিধানিক, অশুভ অপশক্তি যেন ক্ষমতায় আসতে পারে, এসব ব্যক্তি বহুদিন ধরেই সেই অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছেন। তারা কী চান সে কথা নতুন করে বোঝার দরকার হয়নি।

২০০৬ সালে যখন জাতি নির্বাচনের জন্য উন্মুখ হয়েছিল, ঠিক তখনই সে সময়ের বিএনপিনিযুক্ত রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন, সংবিধানের ১৩তম সংশোধনীতে প্রধান উপদেষ্টা বাছাই করার যে পদ্ধতিগুলোর কথা সে সময়ের ৫৮ (গ) অনুচ্ছেদে উল্লেখ করা ছিল সেগুলো অনুসরণ না করে নিজেকেই একই সঙ্গে তত্ত্বাবধায়ক সরকারপ্রধান হিসেবে ঘোষণা করেছিলেন (কথাটি সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এবং সাংবিধানিক আইন নিয়ে লেখা একমাত্র সর্বমাত্রিক এবং নির্ভরযোগ্য বইয়ের লেখক- মাহমুদুল ইসলাম তার পুস্তকের তৃতীয় সংস্করণের ৯৬৪ পৃষ্ঠায় লিপিবদ্ধ করেছেন)। সে সময়ের সাংবিধানিক নিয়ম অনুযায়ী তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মেয়াদকাল ছিল তিন মাস, যে সময়ের মধ্যেই নির্বাচন ছিল বাধ্যতামূলক। কিন্তু আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের দাবার গুঁটিতে পরিণত হয়ে অধ্যাপক ইউনূস, ড. কামাল হোসেন গংদের সহায়তায় ইয়াজউদ্দিন বেআইনিভাবে দেশে জরুরি অবস্থা জারি করে ফখরুদ্দীন-মইনউদ্দিনদের কাছে ক্ষমতা প্রদান করলে এ উদ্দিন ত্রয় দুই বছর ক্ষমতা দখলে রেখেছিলেন, যা ছিল পুরোপুরি অবৈধ। ইয়াজউদ্দিন সাহেবের জরুরি অবস্থা ঘোষণার জন্য সংবিধান নির্ধারিত কারণগুলো অস্তিত্ব ছিল না বিধায় সেই ঘোষণা ছিল সম্পূর্ণরূপে অসাংবিধানিক এবং আইনগত ক্ষমতাবহির্ভূত। তার বিদেশি প্রভু এবং অধ্যাপক ইউনূস, ড. কামালসহ সাদা হাতির কালো মাহুতদের আজ্ঞায় দেশে অসাংবিধানিক সরকার ক্ষমতায় বসানোর জন্যই ইয়াজউদ্দিন সাহেব জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছিলেন। সেই উদ্দিনদের ইচ্ছা ছিল অনির্দিষ্টকাল ক্ষমতায় থাকা। কিন্তু জনরোষ প্রকট হয়ে গেলে অবশেষে তারা দুই বছর পর পালানোর পথ বের করে শেষে দেশ ছেড়েই চলে যান এবং এখনো বিদেশেই অবস্থান করছেন। দুই বছর তথাকথিত শাসনকালে তারা যে হারে দুর্নীতিতে গা ভাসিয়ে ছিলেন তার উদাহরণ খুঁজে পাওয়া যাবে না। সব শেষে তাদের দেওয়া নির্বাচনে আওয়ামী লীগ বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে ক্ষমতাপ্রাপ্ত হয়। ক্ষমতার এ পরিবর্তনকে বৈধ করার জন্য দরকার হয়ে পড়েছিল বিখ্যাত আইনি পন্ডিত কেলসন ঘোষিত ডকট্রিন অব নেসেসিটি নামক তত্ত্বের প্রয়োগ। শুধু একান্ত বিশেষ এবং আইন দ্বারা অসমাধানযোগ্য পরিস্থিতিতেই সাংবিধানিক সংকট দেখা দিলে সে তত্ত্বের সহায়তা নেওয়া যায়।

রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিন ২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন যখন কেয়ারটেকার সরকারের ৯ জন উপদেষ্টা পদত্যাগ করেন। পর্দার অন্তরালে ছিল কিছু প্রভাবশালী এবং বিদেশিদের দ্বারা কিছু সামরিক কর্মকর্তার ভূমিকা। এর মাত্র ১০ দিন পর নির্ধারিত এবং ঘোষিত নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল। ২০০৭ সালের ১ জানুয়ারি সে সময়ের সেনাপ্রধান এম ইউ আহমেদের নেতৃত্বে তিন বাহিনীর প্রধানগণ রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দিনকে (যিনি একই সঙ্গে সে সময়ে বলবৎ ৫৮ (গ) অনুচ্ছেদের নির্দেশনাগুলো পুরোপুরি অনুসরণ না করে নিজেকেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে অধিষ্ঠিত করেছিলেন) জরুরি অবস্থা ঘোষণা করতে, প্রধান উপদেষ্টার পদ পরিহার করতে, ২২ জানুয়ারি নির্ধারিত নির্বাচন স্থগিত করতে বাধ্য করেন। ইয়াজউদ্দিন প্রধান উপদেষ্টার পদ ছাড়লেও তিনি রাষ্ট্রপতি পদে বহাল ছিলেন ২০০৮ সালে নির্বাচন হওয়ার পর পর্যন্ত। ইয়াজউদ্দিন সাহেব প্রধান উপদেষ্টার পদ ছাড়ার পর সামান্য সময়ের জন্য বিচারপতি ফজলুল হক ভারপ্রাপ্ত প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালনের উদ্যোগ নিয়েছিলেন। সেই অবৈধভাবে ঘোষিত জরুরিকালীন দেশ মূলত সেনা কর্মকর্তাদের দ্বারাই শাসিত হচ্ছিল। সামরিক কর্তারা অধ্যাপক ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টা হতে অনুরোধ করলেও তিনি ভবিষ্যতের বিপদের কথা অনুধাবন করতে পেরে অতি সুচতুর ব্যক্তির মতো তা গ্রহণ না করে বরং তার ছায়াতুল্য এবং একান্ত অনুগত বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ফখরুদ্দীন আহমদকে প্রধান উপদেষ্টা পদে বসানোর ব্যবস্থা করেন। অভিযোগ রয়েছে, সে সময়ে ঢাকায় মার্কিন রাষ্ট্রদূত প্যাট্রিসিয়া বুটেনিস এসব ঘটনা টেলিগ্রাম মাধ্যমে তার সরকারকে জানান। পূর্বে রাষ্ট্রদূত প্যাট্রিসিয়া সে সময়ের বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর গোয়েন্দাপ্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন।

সংবিধান আইনে ন্যূনতম জ্ঞানসম্পন্ন সব মানুষই জানেন ইয়াজউদ্দিন সাহেবের জরুরি অবস্থা জারি ছিল অবৈধ, কেননা সংবিধানের ১৪১ অনুচ্ছেদ রাষ্ট্রপতিকে জরুরি অবস্থা ঘোষণার ক্ষমতা দিলেও তা জারি করতে বেশ কিছু সাংবিধানিক পূর্বশর্ত পূরণ করতে হয়। প্রথমত, জরুরি অবস্থা ঘোষণা করতে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিস্বাক্ষর অপরিহার্য। তা ছাড়া জরুরি অবস্থা ঘোষণা তবেই করা যায় যদি এটি প্রতীয়মান হয় যে, দেশে প্রকট শোচনীয় অবস্থা বিরাজ করছে যা নিরাপত্তা অথবা আর্থিক অবস্থার জন্য হুমকিস্বরূপ, যার কারণে অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা পরিস্থিতির মারাত্মক অবনতি ঘটেছে। তত্ত্বাবধায়ক আমলে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিস্বাক্ষর প্রয়োজন ছিল না বটে, কিন্তু জরুরি অবস্থার জন্য সংবিধানে যে প্রয়োজনের কথা উল্লেখ রয়েছে তা পূরণ ছিল অবশ্যম্ভাবী। সে অবস্থা বিরাজ করছে কি না এমন সিদ্ধান্ত মূলত প্রধানমন্ত্রীর (তত্ত্বাবধায়ককালে শুধু রাষ্ট্রপতির) হলেও প্রিভি কাউন্সিল, পাকিস্তানি এবং ভারতীয় উচ্চ আদালতগুলোর এমন সিদ্ধান্ত রয়েছে যে জরুরি পরিস্থিতি আসলেই বিরাজমান কি না সে বিষয়টি খতিয়ে দেখার ক্ষমতা উচ্চ আদালতের রয়েছে এবং সে অর্থে তখন সংবিধানের ১০২(২) অনুচ্ছেদ মতো রিট মামলা করে জরুরি অবস্থার ঘোষণা চ্যালেঞ্জ করা যেত। ইংরেজিতে ‘লিগ্যাল ঈগল’ বলে একটি কথা রয়েছে। যারা আইনের সবজান্তা বলে দাবি করেন তাদেরই হেয়ালিভাবে ‘লিগ্যাল ঈগল’ বলা হয়। এ ধরনের লিগ্যাল ঈগলের এ দেশে অভাব নেই। সমস্যা হলো তারা আইনি ব্যাখ্যা দিয়ে থাকেন নিজস্ব রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে আর তাই ব্যাখ্যা হয়ে যায় অপব্যাখ্যা। এমনি দুজন ‘লিগ্যাল ঈগল’, যাদের একজন আইনজীবী হলেও অন্যজন আইনের অধ্যাপক, বলেছেন যে এখনো নাকি রাষ্ট্রপতি সংসদ ভেঙে দিলে তার ৯০ দিন পর বৈধভাবে নির্বাচন করা যাবে।

তাদের এ অবান্তর, আইন বিবর্জিত কথায় অবাক হওয়ার কথা থাকলেও অবাক হইনি, তাদের পরিচয় জেনে। কিছু লোক আছেন যারা অজ্ঞতা ভরে কথা বলে থাকেন, কিছু আছেন যাদের ব্যাপারে অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী কথাটি প্রযোজ্য। আবার কিছু আছেন যারা সঠিক কথাটি জেনেও বিশেষ রাজনৈতিক মতাদর্শের ধারক হয়ে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির লক্ষ্যে বেফাঁস কথা বলেন। যে দুজন বলেছেন রাষ্ট্রপতি সংসদ ভেঙে দিয়ে তার ৯০ দিন পর বৈধ নির্বাচন দিতে পারেন, তারা ওপরে উল্লিখিত কোন শ্রেণিভুক্ত তা বলতে না পারলেও সবাই জানেন যে তারা একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের অনুসারী এবং সে কারণেই হয়তো অবান্তর, আইন অসমর্থিত কথাটি বলেছেন। তা ছাড়া অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী কথাটাও প্রযোজ্য হতে পারে। অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী বলছি এ জন্য যে, তারা সংবিধানের ১২৩ (ক) অনুচ্ছেদ বিবেচনায় না নিয়ে ১২৩ (খ)-তে মন দিয়েছেন, ৭২(৩) অনুচ্ছেদ এবং উচ্চ আদালতগুলোর সিদ্ধান্তগুলো বিবেচনায় নেননি। ১২৩ (ক)-তে খুবই বোধগম্য ভাষায় বলা আছে যে, ‘মেয়াদ-অবসানের কারণে সংসদ ভাঙ্গিয়া যাইবার পূর্ববর্তী ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন’ অনুষ্ঠিত হইবে। আর সংবিধানের ৭২(৩) অনুচ্ছেদের নির্দেশনা এই ‘রাষ্ট্রপতি পূর্বে ভাঙ্গিয়া দিয়া না থাকিলে প্রথম বৈঠকের তারিখ হইতে পাঁচ বছর অতিবাহিত হইলে সংসদ ভাঙ্গিয়া যাইবে।’ উচ্চ আদালতগুলো উল্লেখ করেছেন যে, এই নির্দেশনা বাধ্যতামূলক। ২০১৮-এর নির্বাচনের পর ২০১৯-এর ৩০ জানুয়ারি সংসদ প্রথম মিলিত হয়েছিল বিধায় ২০২৪-এর ২৯ জানুয়ারি নির্বাচন দিতেই হবে, এ ব্যাপারে ব্যতিক্রম করার ক্ষমতা মহামান্য রাষ্ট্রপতিসহ কারোরই নেই। শুধু যুদ্ধ অবস্থায় রাষ্ট্রপতি এতে ব্যত্যয় ঘটাতে পারেন। যারা পার্লামেন্ট ভেঙে দিয়ে ৯০ দিনের কথা বলছেন তারা সম্পৃক্ত সবগুলো বিধান এবং উচ্চ আদালতের রায় দেখেছেন বলে মনে হয় না। তারা নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের অবান্তর কথাটিও বলেছেন। সাংবিধানিক আইনে এতটুকু জ্ঞান থাকা কেউ এ কথা বলতে পারেন না। নির্বাচন কমিশন একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান, যেখানে প্রধান এবং অন্য কমিশনারদের রাষ্ট্রপতি পাঁচ বছরের জন্য নিয়োগ প্রদান করে থাকেন। সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের যেভাবে অপসারণ করা যায় সেই পন্থা অনুসরণ ছাড়া রাষ্ট্রপতি তাঁদেরও অপসারণ করতে পারেন না। অর্থাৎ নিজেরা পদত্যাগ না করলে (যা বিচারপতি আবদুুল আজিজ করেছিলেন) মিশন পুনর্গঠনের কোনো ক্ষমতা কারোরই নেই। তফসিলের দিনক্ষণ নির্বাচন কমিশন কিছুদিনের জন্য পরিবর্তন করতে পারলেও তারা কোনো অবস্থায়ই নির্বাচন ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারির বাইরে করতে পারেন না, সংবিধান তাদের সে ক্ষমতা দেয়নি। তা ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র এবং সামরিক কর্তাদের চাপে পড়ে ইয়াজউদ্দিন সাহেব সংবিধানের নির্দেশনা লঙ্ঘন করে, আইনবহির্র্ভূত পন্থায় যেভাবে জরুরি অবস্থা জারি করেছিলেন সেটিও সম্ভব নয়।  জাতির দুর্ভাগ্য যে, ইয়াজউদ্দিন ঘোষিত বেআইনি জরুরি অবস্থা কেউ রিট পদ্ধতির মাধ্যমে চ্যালেঞ্জ করেননি, করলে নিশ্চয়ই ফল অন্যরকম হতো। তারা নিজের খুশি মতো যা ইচ্ছা তা-ই করেছেন সংবিধানের টুঁটি চেপে ধরে।

এখানে আরও উল্লেখযোগ্য যে, কেলসনের ‘ডকট্রিন অব নেসেসিটি’ শুধু অতীতে ঘটে যাওয়া, আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সমাধান অযোগ্য অবৈধতাকে শুদ্ধতা দেওয়ার জন্যই ব্যবহার করা যায়, ভবিষ্যতে কোনো অবৈধ কাজ করার জন্য নয়। আমাদের ‘লিগ্যাল ঈগল’রা সম্ভবত এসব জেনেও জনগণকে বিভ্রান্ত করার জন্য উদ্ভট কথা বলে যাচ্ছেন তাদের অশুভ, ধ্বংসাত্মক এবং মনগড়া চিন্তা-চেতনাকে প্রাধান্য দেওয়ার জন্য। তারা তাদের সন্তুষ্টির জন্য এসব অবান্তর কথা বলছেন, তা-ও চিন্তার বিষয়। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রতি তাদের আনুগত্যও প্রশ্নবিদ্ধ। এসব ব্যক্তির ভ্রান্তিবিলাস উন্মোচন করা প্রতিটি দেশপ্রেমিকের দায়িত্ব।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৭ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৫০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে