শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৩

সবার হাতেই এক একটা অদৃশ্য দুরবিন

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
সবার হাতেই এক একটা অদৃশ্য দুরবিন

১. সবার হাতেই এখন এক একটা অদৃশ্য দুরবিন। খুব দূরের জিনিসগুলো দেখলেও, খুব কাছের জিনিসগুলো কেউ দেখতে পাচ্ছে না। দুরবিনের মতো যন্ত্রগুলোর কাছে মানুষের নিজের চোখও যেন পরাধীনতা মেনে নিয়েছে। সবুজ ঘাসের ওপর সবুজ রঙের ফড়িংগুলো আর চোখে পড়ছে না। কেউ কেউ ফড়িংগুলোকে যখন সুতোয় বেঁধে ঘুড়ির মতো ওড়াত, তখন কষ্ট হতো ফড়িংগুলোর জন্য। তারপরও মুখ বন্ধ করে থাকতাম।  মনে হতো, এটাই বুঝি একটা খেলা। কষ্টের মধ্যেও হাসতাম, কারণ চারপাশের সবাই যে তখন আনন্দে হাসছে। এখন বুঝি কষ্টটাই যৌক্তিক ছিল, কারণ ফড়িংগুলোরও কষ্ট হতো।  কারণ সুতো দিয়ে যেটা অন্যের উৎসবে মেতে ওঠার খেলা সেটা ফড়িংগুলোর জন্য এক ধরনের পরাধীনতা, এক ধরনের দাসত্ব। এখন আরেকটা বিষয় বুঝি, সবাই যেটা নিয়ে হাসছে, সেটা নিয়ে আমাকেও হাসতে হবে এর কোনো লজিক নেই। বরং সবাই যখন হাসছিল, তখন যদি তাদের বলতে পারতাম, কারও স্বাধীনতা হরণ করে আনন্দের জন্ম দেওয়া যায় না, সেটাই বোধ হয় সবচেয়ে ভালো হতো। স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়ে সত্যকে সত্য বলার মতো সাহস মানুষের কমছে, সত্যটাই যে এখন সত্যের মতো করে খুঁজে পাওয়া কঠিন, আবার মনস্তত্ত্বও বলছে, সত্য-মিথ্যা যেটাই হোক না কেন, মানুষ গড্ডালিকা প্রবাহে গা ভাসাতে নিরাপদ বোধ করে।

এখন আর ঘাসের ওপর শীতের বিন্দু বিন্দু শিশির চোখে পড়ে না। যতক্ষণ সূর্য উঠত না, ততক্ষণ খুব শান্তভাবে ঘুমিয়ে থাকত শিশিরগুলো। সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গে জ্বলজ্বল করে আলোর বাতি হয়ে জ্বলে উঠত শিশিরবিন্দুগুলো। হয়তো ওরা ভাবত, আমরাও সূর্য হয়ে গেছি, অথচ এই ভাবনাটাই তাদের নিঃশেষ করে দিত। কারণ সূর্যের আলোর সঙ্গে সূর্যের তাপও ওদের ওপর আছড়ে পড়ত। চোখের নিমিষেই হারিয়ে যেত ঘুম থেকে হঠাৎ জেগে ওঠা শিশিরগুলো। মানুষও এখন শিশিরবিন্দুর মতো হয়ে গেছে, নিজের ভিতরের শক্তি দিয়ে টিকে থাকার পরিবর্তে অন্যের শক্তিতে ডুবে যাচ্ছে। হয়তো নিজের পায়ের ওপর দাঁড়ালে সে তার নিজের মতো করে দাঁড়িয়ে যেতে পারত, কিন্তু নিজের পায়ের শক্তির বদলে অন্যের পায়ের নিচে পড়ে থাকতেই মানুষ বেশি ভালোবাসছে। হয়তো সেই পৃথিবীর নায়ক হতো, নিদেনপক্ষে খুব সাধারণ একটা মানুষ হতো, মানুষ তো হতো, কিন্তু যাকে সে নায়ক বানিয়ে গর্ব করছে, সে তো আর নায়ক নয়, খলনায়ক। সবটাই হয়তো বুঝে মানুষ, তবে যখন বুঝে তখন অনেক দেরি হয়ে যায়। কারণ জীবন থেকে পালাবার গোপন দুয়ারগুলো যে তখন আর খুঁজে পাওয়া যায় না। সবদিকেই যে তখন প্রাচীর আর প্রাচীর। এখন মানুষের চোখ দেখি না, চোখে ঝুলানো দুরবিন দেখি, সেই দুরবিনটাও নিজের না, পরের কাছে ধার করা। দুরবিন দিয়ে মানুষ তাই নিজের মতো দেখে না, যে দুরবিন ধার দিয়ে মানুষকে ঋণী করে নেয়, সে যেভাবে দেখায় সেভাবেই দেখে। সবটাই হয়তো কল্পনা, কারণ বাস্তবতা হচ্ছে বস্তাপচা কিছু জীবনের অদৃশ্য সংলাপ।

২. এক দিন আপনার একটা পৃথিবী ছিল। আপনার নিজের মতো করে অনেক মমতায় সেই পৃথিবী সাজিয়েছিলেন। আপনার দয়ার শরীর। কারও কষ্ট সইতে পারেন না। যাদের কোনো ঠিকানা ছিল না, আপনি আপনার পৃথিবীতে তাদের ঠাঁই দিলেন। কিন্তু অদ্ভুত এই পৃথিবী, এখন আপনার পৃথিবীতে আপনি নেই, আপনার পৃথিবীটা তারাই দখল করে নিয়েছে, তাদের নিজেদের মতো করে সাজিয়েছে। আপনাকে ব্যবহার করে তারা এখন আকাশের তারা হয়েছে, তারকা হয়েছে, আর আপনাকেই ভুলে গেছে। তারা এখন আপনাকে ছোট করে নিজেদের বড়ত্ব জাহির করে, সফলতার ফানুস উড়িয়ে আতশবাজির উৎসব করে আর আপনাকে ব্যর্থ মানুষের দলে ভিড়িয়ে আত্মতৃপ্তিতে ভোগে।

খুব অকৃতজ্ঞ এই পৃথিবী, রং বদলালেই চোখ বদলে যায়, পোশাক বদলালেই চরিত্র বদলে যায়, চেয়ার বদলালেই সুবিধাবাদিতা মাথার ভিতরের মগজটা বদলায়।

যাদের সে দিন পথ চিনিয়েছিলেন, তাদের কাছে আপনিই এখন অচেনা হয়ে গেলেন, এখন তারাই আপনাকে আপনার পৃথিবী থেকে বের করে দিয়ে পথের মানুষ বানিয়েছে। এখন ওরা পৃথিবীর রাজা, পৃথিবীটা তাদের রাজ্য, আর আপনি এখন পথের ভিখারি, মাথা গোঁজার ঠাঁইটুকু নেই আপনার।

ফেসবুকে একটা লেখা পেলাম, “দেখবেন যেখানে আপনার সবচেয়ে বেশি অবদান থাকবে। সেখানে এক দিন আপনার কোনো চিহ্নও থাকবে না!” কথাটা মিথ্যা বলে উড়িয়ে দেওয়া যায় না। কারণ এটাই যে চরম সত্য। মানুষ নতুন নতুন নায়কদের চেনাতে গিয়ে পেছনের মহানায়কদেরই ভুলে যায়।

মানুষ বিষাক্ত এক প্রাণীর নাম। মায়া ধরিয়ে আপনার অন্তরের ভিতরে প্রবেশ করে, আবার ছোবল মেরে আপনার অন্তরকে বিষিয়ে তোলে। সাপ ছোবল দিলে সেই বিষের চিকিৎসা আছে, মানুষ ছোবল দিলে সেই বিষের চিকিৎসা নেই। সাপ না বুঝে ছোবল দেয়, মানুষ বিশ্বাস ঘাতক হয়ে ছোবল দেয়।

৩. সুখ ও দুঃখ মিলে এক দিন কথা বলছিল।

দুঃখ সুখকে জিজ্ঞাসা করল, তুমি কেমন আছ?

সুখ বলল, খুব দুঃখে আছি।

দুঃখ প্রশ্ন করল, কেন ভাই, কেন?

সুখ বলল, মানুষের সুখের চাহিদা এতটাই বেড়ে গেছে যে, সেটা পূরণ করতে গিয়ে আমাকে হিমশিম খেতে হচ্ছে। একটা সুখ পূরণ করলে মানুষ আরেকটা সুখ চায়, সেটা পূরণ করলে আরেকটা চায়, এভাবেই চলছে...। অনেক ক্ষেত্রে সুখ নিজের অধিকারে আনতে মানুষ ন্যায়-অন্যায়ও বুঝছে না। মানুষ খুব সহজে সুখ পেতে চায়। তাই ভালো নেই। সুখটা এখন বোঝা হয়ে গেছে, সুখের এমন অত্যাচারে ক্রমশ নিজের অস্তিত্বটা হারিয়ে ফেলছি।

সুখ এবার দুঃখকে জিজ্ঞাসা করল, তুমি কেমন আছ?

দুঃখ বলল, অনেক সুখে আছি।

সুখ বলল, কেমন করে ভাই, বলতো একটু?

দুঃখ বলল, আমি সব সময় ওই মানুষগুলোর সঙ্গে থাকি, যাদের জীবনে টানাপোড়েন, পাওয়া-না পাওয়া, অভাব-কষ্ট, দারিদ্র্য লেগেই আছে। তারপরও ওই মানুষগুলো অল্পতেই খুব সুখে আছে। যেমন ধর, বৃষ্টিতে ঘরে পানি পড়ছে, পরিবারের সবাই সে পানি থামানোর জন্য একসঙ্গে লড়ছে আর পানি থামিয়ে পরম আনন্দে বিজয়ীর মতো হাসছে। ঘরে খুব সামান্য পরিমাণ চাল আর ডাল আছে, হয়তো সেগুলোতে সবার পেট ভরবে না, তারপরও সেগুলো খিচুড়ি বানিয়ে নিজেদের মধ্যে ভাগ করে সবাই রাজার মতো খাচ্ছে, সুখের ঢেকুর টানছে। সবাই খুব মিলেমিশে আছে, সারা দিনের ক্লান্ত শরীর নিয়ে বাবা ঘরে ফিরলে, ছেলেমেয়েরা বাবাকে জড়িয়ে ধরছে, শরীরের ঘাম মুছে দিচ্ছে। মায়ের বুকে মাথা রেখে পরম সুখে ঘুমাচ্ছে। ওদের ছেলেমেয়েরা মাটিতে গড়াগড়ি খাচ্ছে, লুটোপুটি খাচ্ছে, ওখানেই যেন ওদের অপার আনন্দ। আমি এভাবে কষ্টের মধ্যেও ডুবে থেকে অনেক সুখে আছি। আমার মাথার ওপর কোনো বোঝা নেই, বরং প্রতিদিন নিজেকে নতুন করে চিনছি। আর ভাবছি, দুঃখের মধ্যে কতই না সুখ। অথচ বাইরে থেকে মানুষ ভাবছে, আমি দুঃখের মধ্যে আছি আর তুমি সুখের মধ্যে আছ। পৃথিবী একটা অদ্ভুত জায়গা। যেখানে কোনো একটা বিষয় নিয়ে মানুষ যেভাবে ভাবছে, সেটা তার ভাবনার উল্টো করেই ঘটছে। সব অনুভূতির এক একটা নামকরণ করে মানুষ সেগুলোকে সেই নাম দিয়েই দেখছে, বিচার করছে, কিন্তু নামে কী আসে যায়, বাস্তবতা যে মানুষের মতো করে সূত্র মেনে চলে না। মানুষ খুব কাছ থেকে সবকিছু না দেখে দূর থেকে দেখে বলেই মানুষের মনোভাবটা সাদামাটাই হয়, সেখানে গভীরতার লেশমাত্র থাকে না। এটা অনেকটা পানিতে ভাসমান বরফখন্ডের মতো। যেখানে মানুষ বরফে ডুবে থাকা বেশির ভাগ অংশের চেয়ে পানিতে ভেসে থাকা অতি সামান্য অংশ দেখেই বরফকে বিচার করে। কিন্তু অদেখা বেশির ভাগ অংশটাই বিচারের বাইরে থেকে যায়।

৪. সব ক্ষমতাবান মানুষ দাবার ঘুঁটির মতো। কে কখন সেখান থেকে ছিটকে পড়বে কেউ আগে থেকে অনুমান করতে পারে না। তবে সেখান থেকে ছিটকে পড়লেই মানুষ বুঝে মানুষের কাছে সে নয়, তার ক্ষমতাটাই মূল্যবান ছিল।

একটা চেয়ার, মানুষের চেয়েও ক্ষমতাবান। অদ্ভুত মনে হতে পারে বিষয়টা। কারণ চেয়ারের তো প্রাণ নেই, তার আবার ক্ষমতা কী? একটু চিন্তা করলেই বিষয়টা পরিষ্কার হবে। যে কোনো ক্ষমতার ক্ষেত্রেই মানুষ একটা চেয়ার পায়, সেই চেয়ারটা পায় বলেই মানুষটা নিজেকে ক্ষমতাবান দাবি করতে পারে। যখন মানুষ ক্ষমতা হারায়, তখন সেই প্রিয় চেয়ারটাও হারায়। মানুষ খুব বিচিত্র। যতদিন ওই চেয়ারটায় মানুষ থাকে ততদিন মানুষ ওই চেয়ারে বসা মানুষটার পেছনে পেছনে থাকে। মানুষটা যত না বড় তার চেয়েও বেশি তার বন্দনায় তাকে মোহগ্রস্ত করে রাখে।

ক্ষমতাও খুব পিকুলিয়ার চরিত্রের, চেয়ারে বসা মানুষটাকে ক্ষমতাও কেমন যেন এক মায়াবী জালে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে অন্ধ করে রাখে। সেই অন্ধ আর মোহগ্রস্ত মাকড়সার মতো ক্ষমতায় ঝুলে থাকা মানুষটা মানুষের স্বার্থবাদী বন্দনাকে সত্য বলে মেনে নেয়, আরও বড় বড় বন্দনা পাওয়ার লোভ তার ভিতরে তৈরি হতে থাকে, এর সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে ক্ষমতার পর ক্ষমতাকে ডিঙিয়ে আরও কতটা ক্ষমতার ওপরে ওঠা যায়, যদিও ক্ষমতায় ওঠার এই পিপাসা সব সময় অপূর্ণই থেকে যায়।

অথচ চারপাশে ছায়ার মতো ঘিরে থাকা মানুষ ক্ষমতার চেয়ারে বসা সেই মানুষটাকে ভালোবাসে না, বরং ভালোবাসে তার নিজের স্বার্থকে। এটা তখন বোঝা যায়, যখন চেয়ারটা আর মানুষটার থাকে না। মানুষ বদলায়, চেহারা বদলায়, চেয়ার বদলায় না। অথচ মানুষ ক্ষমতায় থাকলে সেটা বোঝে না। ক্ষমতা থেকে ছিটকে পড়লে মানুষ বোঝে ক্ষমতা কতটা ভঙ্গুর।

সব মানুষের কথা বলছি না, তবে সবাইকে বলছি, প্রতিদিন মানুষ ক্ষমতার পেছনে ছুটছে আর ছুটছে, একজন, দুজন নয়, অগণিত বাড়ছে আর বাড়ছে...। ক্ষমতার প্রতিযোগিতায় নিজেকে টিকিয়ে রাখতে অন্যদের কীভাবে পেছনে ফেলা যায় তার কূটকৌশলের ছক আঁকছে, সত্য-মিথ্যার রং ছড়াচ্ছে, সম্ভাব্য নেতিবাচকতার যা কিছু আছে তা ব্যবহার করছে। অথচ ক্ষমতার এই প্রতিযোগিতায় লড়তে লড়তে শেষ সময়টাতে এসে মানুষ বুঝতে পারছে, যেটা তার প্রয়োজন ছিল সেটাই সে হারিয়েছে, যেটা তার জীবনকে ধ্বংস করে দিয়েছে সেটার পেছনেই সে আজীবন ছুটেছে।

মানুষ হয়তো বোঝে, তবে যখন বোঝে তখন অনেক দেরি হয়ে যায়। সময়কে পেছনে ফেলে আসা যায়, ফিরে পাওয়া যায় না। তারপরও জেনেশুনে মানুষ ক্ষমতার বিষ পান করে, পান করার জন্য জীবনকে বাজি রাখে, হয়তো হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালার জাদুর মতো কিছু একটা থাকে বলেই এমনটা ঘটে।

৫. একটা ঘটনাকে হয়তো সবাই সত্য বলে মেনে নিয়েছে। ঠিক জানি না ঘটনাটা কতটা সত্য। হয়তো এমন কোনো ঘটনা কখনো ঘটেইনি। সবটাই হয়তো মিথ্যা। তারপরও সেই মিথ্যার ভিতরের সত্যটা মানুষকে ভেঙেচুরে কাচের মতো টুকরো টুকরো করে ফেলে। টুকরো কাচের ওপর খালি পায়ে হাঁটতে গিয়ে রক্তের দাগ রেখে যায় চলার পথে। খুব কষ্ট হয়, চিৎকার করে কাঁদতে ইচ্ছা করে, অথচ মানুষের সামনে হাসি ধরে রাখতে গিয়ে কান্নাকেই বুকে চেপে রাখতে হয়। তা না হলে যে মানুষকেই চেনা যায় না। খুব অদ্ভুত এই পৃথিবী, অভিনয় না জানলে মানুষকে চেনা যায় না। অভিনয় জানলে মানুষকে চেনা যায়। অভিনয় একটা আর্ট আর বাস্তবতা তার সংলাপ। অথচ বাস্তবতার সংলাপগুলো নিয়েই নাটক লেখা হয়। বাস্তবতা সংলাপ হারাতে হারাতে এভাবেই একদিন নাটক হয়ে হারিয়ে যায়, নাটকের রঙ্গমঞ্চটা পরে থাকে ইতিহাস হয়ে। রঙ্গমঞ্চ থাকে, রূপ পাল্টে আধুনিক রঙ্গশালা হয়। অভিনয় থাকে, রূপ পাল্টে কূটনীতি হয়। নাটক থাকে, রূপ পাল্টে রাজনীতির খেলা হয়। অথচ সেই সময়ের যে মানুষগুলো রঙ্গমঞ্চ, অভিনয়, নাটক আর বাস্তবতাকে লাশকাটাঘরে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে গিয়ে কাটাছেঁড়া করেছিল, তারাই কেউ থাকে না। নাকের ডগায় পৃথিবী ঘুরানো মানুষগুলো থাকে না, অথচ মানুষ বেঁচে থাকতে কখনো বিশ্বাস করে না, সেও এক দিন থাকবে না, ইতিহাসও হবে না, ইতিহাস সবাই হতে পারে না।  একটা মানুষ অনেক কাচের টুকরো। টুকরো টুকরো কাচের ভিতরে মানুষটার অনেক মুখ। অনেক মুখ থাকলেই চারপাশের মানুষের অনেক চরিত্র উন্মোচিত হয়ে ওঠে, যেমন অন্ধকারে টুকরো টুকরো আলো প্রবেশ করতে করতে উন্মোচিত করে দেয় সেই সত্যগুলোকে যে সত্যগুলো মিথ্যা ছিল, যে মিথ্যাগুলো সত্য ছিল; কিংবা সত্য-মিথ্যা কিছুই ছিল না, একটা ফেলে আসা সময়ের গল্প ছিল।  গল্পের ভিতরে লুকিয়ে থাকা বাস্তবতার ঘাত-প্রতিঘাত ছিল। জানি সব এলোমেলো ভাবনা, কারণ আমি এই সময়ের কেউ না। ফেলে আসা পেছনের সময়ের। যার জায়গা ইতিহাসের পাতায় লেখা হয়নি। কারণ আমি ইতিহাস লিখতে গিয়ে ইতিহাস হতে পারিনি।

লেখক : শিক্ষাবিদ, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা
যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩
পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?
কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?

১৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি
যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার
ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব
ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব

২১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে
শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে

২৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র
তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন
নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা
বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের
৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি
গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল
ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও
ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া
কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা
নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব
কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ
আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে