শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৩

সবার হাতেই এক একটা অদৃশ্য দুরবিন

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
সবার হাতেই এক একটা অদৃশ্য দুরবিন

১. সবার হাতেই এখন এক একটা অদৃশ্য দুরবিন। খুব দূরের জিনিসগুলো দেখলেও, খুব কাছের জিনিসগুলো কেউ দেখতে পাচ্ছে না। দুরবিনের মতো যন্ত্রগুলোর কাছে মানুষের নিজের চোখও যেন পরাধীনতা মেনে নিয়েছে। সবুজ ঘাসের ওপর সবুজ রঙের ফড়িংগুলো আর চোখে পড়ছে না। কেউ কেউ ফড়িংগুলোকে যখন সুতোয় বেঁধে ঘুড়ির মতো ওড়াত, তখন কষ্ট হতো ফড়িংগুলোর জন্য। তারপরও মুখ বন্ধ করে থাকতাম।  মনে হতো, এটাই বুঝি একটা খেলা। কষ্টের মধ্যেও হাসতাম, কারণ চারপাশের সবাই যে তখন আনন্দে হাসছে। এখন বুঝি কষ্টটাই যৌক্তিক ছিল, কারণ ফড়িংগুলোরও কষ্ট হতো।  কারণ সুতো দিয়ে যেটা অন্যের উৎসবে মেতে ওঠার খেলা সেটা ফড়িংগুলোর জন্য এক ধরনের পরাধীনতা, এক ধরনের দাসত্ব। এখন আরেকটা বিষয় বুঝি, সবাই যেটা নিয়ে হাসছে, সেটা নিয়ে আমাকেও হাসতে হবে এর কোনো লজিক নেই। বরং সবাই যখন হাসছিল, তখন যদি তাদের বলতে পারতাম, কারও স্বাধীনতা হরণ করে আনন্দের জন্ম দেওয়া যায় না, সেটাই বোধ হয় সবচেয়ে ভালো হতো। স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়ে সত্যকে সত্য বলার মতো সাহস মানুষের কমছে, সত্যটাই যে এখন সত্যের মতো করে খুঁজে পাওয়া কঠিন, আবার মনস্তত্ত্বও বলছে, সত্য-মিথ্যা যেটাই হোক না কেন, মানুষ গড্ডালিকা প্রবাহে গা ভাসাতে নিরাপদ বোধ করে।

এখন আর ঘাসের ওপর শীতের বিন্দু বিন্দু শিশির চোখে পড়ে না। যতক্ষণ সূর্য উঠত না, ততক্ষণ খুব শান্তভাবে ঘুমিয়ে থাকত শিশিরগুলো। সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গে জ্বলজ্বল করে আলোর বাতি হয়ে জ্বলে উঠত শিশিরবিন্দুগুলো। হয়তো ওরা ভাবত, আমরাও সূর্য হয়ে গেছি, অথচ এই ভাবনাটাই তাদের নিঃশেষ করে দিত। কারণ সূর্যের আলোর সঙ্গে সূর্যের তাপও ওদের ওপর আছড়ে পড়ত। চোখের নিমিষেই হারিয়ে যেত ঘুম থেকে হঠাৎ জেগে ওঠা শিশিরগুলো। মানুষও এখন শিশিরবিন্দুর মতো হয়ে গেছে, নিজের ভিতরের শক্তি দিয়ে টিকে থাকার পরিবর্তে অন্যের শক্তিতে ডুবে যাচ্ছে। হয়তো নিজের পায়ের ওপর দাঁড়ালে সে তার নিজের মতো করে দাঁড়িয়ে যেতে পারত, কিন্তু নিজের পায়ের শক্তির বদলে অন্যের পায়ের নিচে পড়ে থাকতেই মানুষ বেশি ভালোবাসছে। হয়তো সেই পৃথিবীর নায়ক হতো, নিদেনপক্ষে খুব সাধারণ একটা মানুষ হতো, মানুষ তো হতো, কিন্তু যাকে সে নায়ক বানিয়ে গর্ব করছে, সে তো আর নায়ক নয়, খলনায়ক। সবটাই হয়তো বুঝে মানুষ, তবে যখন বুঝে তখন অনেক দেরি হয়ে যায়। কারণ জীবন থেকে পালাবার গোপন দুয়ারগুলো যে তখন আর খুঁজে পাওয়া যায় না। সবদিকেই যে তখন প্রাচীর আর প্রাচীর। এখন মানুষের চোখ দেখি না, চোখে ঝুলানো দুরবিন দেখি, সেই দুরবিনটাও নিজের না, পরের কাছে ধার করা। দুরবিন দিয়ে মানুষ তাই নিজের মতো দেখে না, যে দুরবিন ধার দিয়ে মানুষকে ঋণী করে নেয়, সে যেভাবে দেখায় সেভাবেই দেখে। সবটাই হয়তো কল্পনা, কারণ বাস্তবতা হচ্ছে বস্তাপচা কিছু জীবনের অদৃশ্য সংলাপ।

২. এক দিন আপনার একটা পৃথিবী ছিল। আপনার নিজের মতো করে অনেক মমতায় সেই পৃথিবী সাজিয়েছিলেন। আপনার দয়ার শরীর। কারও কষ্ট সইতে পারেন না। যাদের কোনো ঠিকানা ছিল না, আপনি আপনার পৃথিবীতে তাদের ঠাঁই দিলেন। কিন্তু অদ্ভুত এই পৃথিবী, এখন আপনার পৃথিবীতে আপনি নেই, আপনার পৃথিবীটা তারাই দখল করে নিয়েছে, তাদের নিজেদের মতো করে সাজিয়েছে। আপনাকে ব্যবহার করে তারা এখন আকাশের তারা হয়েছে, তারকা হয়েছে, আর আপনাকেই ভুলে গেছে। তারা এখন আপনাকে ছোট করে নিজেদের বড়ত্ব জাহির করে, সফলতার ফানুস উড়িয়ে আতশবাজির উৎসব করে আর আপনাকে ব্যর্থ মানুষের দলে ভিড়িয়ে আত্মতৃপ্তিতে ভোগে।

খুব অকৃতজ্ঞ এই পৃথিবী, রং বদলালেই চোখ বদলে যায়, পোশাক বদলালেই চরিত্র বদলে যায়, চেয়ার বদলালেই সুবিধাবাদিতা মাথার ভিতরের মগজটা বদলায়।

যাদের সে দিন পথ চিনিয়েছিলেন, তাদের কাছে আপনিই এখন অচেনা হয়ে গেলেন, এখন তারাই আপনাকে আপনার পৃথিবী থেকে বের করে দিয়ে পথের মানুষ বানিয়েছে। এখন ওরা পৃথিবীর রাজা, পৃথিবীটা তাদের রাজ্য, আর আপনি এখন পথের ভিখারি, মাথা গোঁজার ঠাঁইটুকু নেই আপনার।

ফেসবুকে একটা লেখা পেলাম, “দেখবেন যেখানে আপনার সবচেয়ে বেশি অবদান থাকবে। সেখানে এক দিন আপনার কোনো চিহ্নও থাকবে না!” কথাটা মিথ্যা বলে উড়িয়ে দেওয়া যায় না। কারণ এটাই যে চরম সত্য। মানুষ নতুন নতুন নায়কদের চেনাতে গিয়ে পেছনের মহানায়কদেরই ভুলে যায়।

মানুষ বিষাক্ত এক প্রাণীর নাম। মায়া ধরিয়ে আপনার অন্তরের ভিতরে প্রবেশ করে, আবার ছোবল মেরে আপনার অন্তরকে বিষিয়ে তোলে। সাপ ছোবল দিলে সেই বিষের চিকিৎসা আছে, মানুষ ছোবল দিলে সেই বিষের চিকিৎসা নেই। সাপ না বুঝে ছোবল দেয়, মানুষ বিশ্বাস ঘাতক হয়ে ছোবল দেয়।

৩. সুখ ও দুঃখ মিলে এক দিন কথা বলছিল।

দুঃখ সুখকে জিজ্ঞাসা করল, তুমি কেমন আছ?

সুখ বলল, খুব দুঃখে আছি।

দুঃখ প্রশ্ন করল, কেন ভাই, কেন?

সুখ বলল, মানুষের সুখের চাহিদা এতটাই বেড়ে গেছে যে, সেটা পূরণ করতে গিয়ে আমাকে হিমশিম খেতে হচ্ছে। একটা সুখ পূরণ করলে মানুষ আরেকটা সুখ চায়, সেটা পূরণ করলে আরেকটা চায়, এভাবেই চলছে...। অনেক ক্ষেত্রে সুখ নিজের অধিকারে আনতে মানুষ ন্যায়-অন্যায়ও বুঝছে না। মানুষ খুব সহজে সুখ পেতে চায়। তাই ভালো নেই। সুখটা এখন বোঝা হয়ে গেছে, সুখের এমন অত্যাচারে ক্রমশ নিজের অস্তিত্বটা হারিয়ে ফেলছি।

সুখ এবার দুঃখকে জিজ্ঞাসা করল, তুমি কেমন আছ?

দুঃখ বলল, অনেক সুখে আছি।

সুখ বলল, কেমন করে ভাই, বলতো একটু?

দুঃখ বলল, আমি সব সময় ওই মানুষগুলোর সঙ্গে থাকি, যাদের জীবনে টানাপোড়েন, পাওয়া-না পাওয়া, অভাব-কষ্ট, দারিদ্র্য লেগেই আছে। তারপরও ওই মানুষগুলো অল্পতেই খুব সুখে আছে। যেমন ধর, বৃষ্টিতে ঘরে পানি পড়ছে, পরিবারের সবাই সে পানি থামানোর জন্য একসঙ্গে লড়ছে আর পানি থামিয়ে পরম আনন্দে বিজয়ীর মতো হাসছে। ঘরে খুব সামান্য পরিমাণ চাল আর ডাল আছে, হয়তো সেগুলোতে সবার পেট ভরবে না, তারপরও সেগুলো খিচুড়ি বানিয়ে নিজেদের মধ্যে ভাগ করে সবাই রাজার মতো খাচ্ছে, সুখের ঢেকুর টানছে। সবাই খুব মিলেমিশে আছে, সারা দিনের ক্লান্ত শরীর নিয়ে বাবা ঘরে ফিরলে, ছেলেমেয়েরা বাবাকে জড়িয়ে ধরছে, শরীরের ঘাম মুছে দিচ্ছে। মায়ের বুকে মাথা রেখে পরম সুখে ঘুমাচ্ছে। ওদের ছেলেমেয়েরা মাটিতে গড়াগড়ি খাচ্ছে, লুটোপুটি খাচ্ছে, ওখানেই যেন ওদের অপার আনন্দ। আমি এভাবে কষ্টের মধ্যেও ডুবে থেকে অনেক সুখে আছি। আমার মাথার ওপর কোনো বোঝা নেই, বরং প্রতিদিন নিজেকে নতুন করে চিনছি। আর ভাবছি, দুঃখের মধ্যে কতই না সুখ। অথচ বাইরে থেকে মানুষ ভাবছে, আমি দুঃখের মধ্যে আছি আর তুমি সুখের মধ্যে আছ। পৃথিবী একটা অদ্ভুত জায়গা। যেখানে কোনো একটা বিষয় নিয়ে মানুষ যেভাবে ভাবছে, সেটা তার ভাবনার উল্টো করেই ঘটছে। সব অনুভূতির এক একটা নামকরণ করে মানুষ সেগুলোকে সেই নাম দিয়েই দেখছে, বিচার করছে, কিন্তু নামে কী আসে যায়, বাস্তবতা যে মানুষের মতো করে সূত্র মেনে চলে না। মানুষ খুব কাছ থেকে সবকিছু না দেখে দূর থেকে দেখে বলেই মানুষের মনোভাবটা সাদামাটাই হয়, সেখানে গভীরতার লেশমাত্র থাকে না। এটা অনেকটা পানিতে ভাসমান বরফখন্ডের মতো। যেখানে মানুষ বরফে ডুবে থাকা বেশির ভাগ অংশের চেয়ে পানিতে ভেসে থাকা অতি সামান্য অংশ দেখেই বরফকে বিচার করে। কিন্তু অদেখা বেশির ভাগ অংশটাই বিচারের বাইরে থেকে যায়।

৪. সব ক্ষমতাবান মানুষ দাবার ঘুঁটির মতো। কে কখন সেখান থেকে ছিটকে পড়বে কেউ আগে থেকে অনুমান করতে পারে না। তবে সেখান থেকে ছিটকে পড়লেই মানুষ বুঝে মানুষের কাছে সে নয়, তার ক্ষমতাটাই মূল্যবান ছিল।

একটা চেয়ার, মানুষের চেয়েও ক্ষমতাবান। অদ্ভুত মনে হতে পারে বিষয়টা। কারণ চেয়ারের তো প্রাণ নেই, তার আবার ক্ষমতা কী? একটু চিন্তা করলেই বিষয়টা পরিষ্কার হবে। যে কোনো ক্ষমতার ক্ষেত্রেই মানুষ একটা চেয়ার পায়, সেই চেয়ারটা পায় বলেই মানুষটা নিজেকে ক্ষমতাবান দাবি করতে পারে। যখন মানুষ ক্ষমতা হারায়, তখন সেই প্রিয় চেয়ারটাও হারায়। মানুষ খুব বিচিত্র। যতদিন ওই চেয়ারটায় মানুষ থাকে ততদিন মানুষ ওই চেয়ারে বসা মানুষটার পেছনে পেছনে থাকে। মানুষটা যত না বড় তার চেয়েও বেশি তার বন্দনায় তাকে মোহগ্রস্ত করে রাখে।

ক্ষমতাও খুব পিকুলিয়ার চরিত্রের, চেয়ারে বসা মানুষটাকে ক্ষমতাও কেমন যেন এক মায়াবী জালে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে অন্ধ করে রাখে। সেই অন্ধ আর মোহগ্রস্ত মাকড়সার মতো ক্ষমতায় ঝুলে থাকা মানুষটা মানুষের স্বার্থবাদী বন্দনাকে সত্য বলে মেনে নেয়, আরও বড় বড় বন্দনা পাওয়ার লোভ তার ভিতরে তৈরি হতে থাকে, এর সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে ক্ষমতার পর ক্ষমতাকে ডিঙিয়ে আরও কতটা ক্ষমতার ওপরে ওঠা যায়, যদিও ক্ষমতায় ওঠার এই পিপাসা সব সময় অপূর্ণই থেকে যায়।

অথচ চারপাশে ছায়ার মতো ঘিরে থাকা মানুষ ক্ষমতার চেয়ারে বসা সেই মানুষটাকে ভালোবাসে না, বরং ভালোবাসে তার নিজের স্বার্থকে। এটা তখন বোঝা যায়, যখন চেয়ারটা আর মানুষটার থাকে না। মানুষ বদলায়, চেহারা বদলায়, চেয়ার বদলায় না। অথচ মানুষ ক্ষমতায় থাকলে সেটা বোঝে না। ক্ষমতা থেকে ছিটকে পড়লে মানুষ বোঝে ক্ষমতা কতটা ভঙ্গুর।

সব মানুষের কথা বলছি না, তবে সবাইকে বলছি, প্রতিদিন মানুষ ক্ষমতার পেছনে ছুটছে আর ছুটছে, একজন, দুজন নয়, অগণিত বাড়ছে আর বাড়ছে...। ক্ষমতার প্রতিযোগিতায় নিজেকে টিকিয়ে রাখতে অন্যদের কীভাবে পেছনে ফেলা যায় তার কূটকৌশলের ছক আঁকছে, সত্য-মিথ্যার রং ছড়াচ্ছে, সম্ভাব্য নেতিবাচকতার যা কিছু আছে তা ব্যবহার করছে। অথচ ক্ষমতার এই প্রতিযোগিতায় লড়তে লড়তে শেষ সময়টাতে এসে মানুষ বুঝতে পারছে, যেটা তার প্রয়োজন ছিল সেটাই সে হারিয়েছে, যেটা তার জীবনকে ধ্বংস করে দিয়েছে সেটার পেছনেই সে আজীবন ছুটেছে।

মানুষ হয়তো বোঝে, তবে যখন বোঝে তখন অনেক দেরি হয়ে যায়। সময়কে পেছনে ফেলে আসা যায়, ফিরে পাওয়া যায় না। তারপরও জেনেশুনে মানুষ ক্ষমতার বিষ পান করে, পান করার জন্য জীবনকে বাজি রাখে, হয়তো হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালার জাদুর মতো কিছু একটা থাকে বলেই এমনটা ঘটে।

৫. একটা ঘটনাকে হয়তো সবাই সত্য বলে মেনে নিয়েছে। ঠিক জানি না ঘটনাটা কতটা সত্য। হয়তো এমন কোনো ঘটনা কখনো ঘটেইনি। সবটাই হয়তো মিথ্যা। তারপরও সেই মিথ্যার ভিতরের সত্যটা মানুষকে ভেঙেচুরে কাচের মতো টুকরো টুকরো করে ফেলে। টুকরো কাচের ওপর খালি পায়ে হাঁটতে গিয়ে রক্তের দাগ রেখে যায় চলার পথে। খুব কষ্ট হয়, চিৎকার করে কাঁদতে ইচ্ছা করে, অথচ মানুষের সামনে হাসি ধরে রাখতে গিয়ে কান্নাকেই বুকে চেপে রাখতে হয়। তা না হলে যে মানুষকেই চেনা যায় না। খুব অদ্ভুত এই পৃথিবী, অভিনয় না জানলে মানুষকে চেনা যায় না। অভিনয় জানলে মানুষকে চেনা যায়। অভিনয় একটা আর্ট আর বাস্তবতা তার সংলাপ। অথচ বাস্তবতার সংলাপগুলো নিয়েই নাটক লেখা হয়। বাস্তবতা সংলাপ হারাতে হারাতে এভাবেই একদিন নাটক হয়ে হারিয়ে যায়, নাটকের রঙ্গমঞ্চটা পরে থাকে ইতিহাস হয়ে। রঙ্গমঞ্চ থাকে, রূপ পাল্টে আধুনিক রঙ্গশালা হয়। অভিনয় থাকে, রূপ পাল্টে কূটনীতি হয়। নাটক থাকে, রূপ পাল্টে রাজনীতির খেলা হয়। অথচ সেই সময়ের যে মানুষগুলো রঙ্গমঞ্চ, অভিনয়, নাটক আর বাস্তবতাকে লাশকাটাঘরে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে গিয়ে কাটাছেঁড়া করেছিল, তারাই কেউ থাকে না। নাকের ডগায় পৃথিবী ঘুরানো মানুষগুলো থাকে না, অথচ মানুষ বেঁচে থাকতে কখনো বিশ্বাস করে না, সেও এক দিন থাকবে না, ইতিহাসও হবে না, ইতিহাস সবাই হতে পারে না।  একটা মানুষ অনেক কাচের টুকরো। টুকরো টুকরো কাচের ভিতরে মানুষটার অনেক মুখ। অনেক মুখ থাকলেই চারপাশের মানুষের অনেক চরিত্র উন্মোচিত হয়ে ওঠে, যেমন অন্ধকারে টুকরো টুকরো আলো প্রবেশ করতে করতে উন্মোচিত করে দেয় সেই সত্যগুলোকে যে সত্যগুলো মিথ্যা ছিল, যে মিথ্যাগুলো সত্য ছিল; কিংবা সত্য-মিথ্যা কিছুই ছিল না, একটা ফেলে আসা সময়ের গল্প ছিল।  গল্পের ভিতরে লুকিয়ে থাকা বাস্তবতার ঘাত-প্রতিঘাত ছিল। জানি সব এলোমেলো ভাবনা, কারণ আমি এই সময়ের কেউ না। ফেলে আসা পেছনের সময়ের। যার জায়গা ইতিহাসের পাতায় লেখা হয়নি। কারণ আমি ইতিহাস লিখতে গিয়ে ইতিহাস হতে পারিনি।

লেখক : শিক্ষাবিদ, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

৩৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

৫৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা