শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

ইমানের পর শ্রেষ্ঠ ইবাদত নামাজ

আল্লামা মাহ্‌মূদুল হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
 ইমানের পর শ্রেষ্ঠ ইবাদত নামাজ

নামাজ আল্লাহপাকের এক মহান বিধান, যা তিনি সব উম্মতের ওপর ফরজ করেছেন। নামাজ হলো সর্বোত্তম ইবাদত; ইমানের পরই যার স্থান। যেমন হাদিসপাকে এসেছে- একদা নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞেস করা হলো সর্বোত্তম আমল কী? তিনি উত্তরে বললেন, আল্লাহপাকের প্রতি ইমান আনা। এরপর জিজ্ঞেস করা হলো তারপর সর্বোত্তম আমল কী? তিনি বললেন, নামাজ পড়া।

যে আমল সবচেয়ে উত্তম সে আমল বিনষ্ট করতে শয়তান সবচেয়ে বেশি তৎপর থাকে। তাইতো নামাজের মতো মহান আমলকে নষ্ট করার জন্য শয়তান বিভিন্নভাবে ধোঁকা দিয়ে থাকে। নামাজির অন্তরে নানা ধরনের ওয়াসওয়াসা আসা শয়তানের ধোঁকার অংশ। এ ছাড়াও সে নামাজির মনকে অস্থির করে তোলে। ফলে নামাজে মন বসে না।

নামাজে ওয়াসওয়াসা দুই কারণে হয়ে থাকে। (ক) অভ্যন্তরীণ কারণ, (খ) বহিরাগত কারণ। অভ্যন্তরীণ কারণের মাঝে মূল হলো নফসে আম্মারাহ বা কুপ্রবৃত্তি। তিন ধরনের নফসের সমন্বয়ে মানুষ। (১) নফসে মুতমাজিন্নাহ : এটা মানুষকে সৎ কাজের আদেশ ও অসৎ কাজ থেকে বিরত রাখতে সচেষ্ট থাকে। কোনো খারাপ বা অপছন্দনীয় কাজ দেখলেই মানুষের বিবেক ধাক্কা দেয়, এর দ্বারা মানুষ গুনাহ থেকে বেঁচে থাকে।

(২) নফসে লাওয়ামাহ : এটা ভালো কাজের আদেশ করতে পারে না এবং খারাপ কাজ থেকে বিরতও রাখে না, বরং ইমান রক্ষার জন্য কঠিন, গুনাহ, অসত্য ও ভ্রান্ত আকিদাহ থেকে বাঁচিয়ে রাখে।

(৩) নফসে আম্মারাহ : এটা শুধু খারাপ ও হীন কাজের আদেশ দিয়ে থাকে। এটা মানুষকে একেবারে ধ্বংস করে দেয়। ‘আমর’ অর্থ আদেশ। ‘আম্মারাহ’ এটা মুবালাগার ছিগা। অর্থ হলো বেশি বেশি খারাপ কাজের আদেশদাতা। প্রত্যেক মানুষের মাঝে এ তিন প্রকারের নফস বিদ্যমান থাকে। যার মাঝে যে নফস প্রবল থাকে, সে ওই নফসের অনুকরণে কাজ করে থাকে।

যার নফসে মুতমাজিন্না প্রবল

যার নফসে মুতমাজিন্না প্রবল থাকবে আলহামদুলিল্লাহ তার পরিণতি ভালো হবে। সে খারাপ কাজ করবে না। সর্বদা তার দৃষ্টি ভালো কাজের প্রতিই থাকবে। হঠাৎ কখনো খারাপ কিছু হয়ে গেলে পরক্ষণেই তার মাঝে হুঁশ আসবে এবং অনুতপ্ত হবে। নফসে আম্মারাহ তাকে কিছুই করতে পারবে না।

আর যার মাঝে নফসে লাওয়ামাহ প্রবল থাকে, সে গুনাহে লিপ্ত হয়, আবার কখনো কখনো ভালো কাজও করে। গুনাহে লিপ্ত হলেও ইমানকে রক্ষা করে। পক্ষান্তরে ‘নফসে আম্মারাহ’ যার মাঝে প্রবল থাকে, সে ধ্বংসের একেবারে কাছে এসে যায়। এ সম্পর্কে পবিত্র কোরআনে কারিমে আছে- ‘নিঃসন্দেহে নফস খারাপ ও হীন কাজের আদেশ দিয়ে থাকে।’ এখানে নফস দ্বারা নফসে আম্মারাহকেই বোঝানো হয়েছে।

ক্ষতির দিক দিয়ে নফসে আম্মারাহ শয়তান থেকেও মারাত্মক। কেননা শয়তান আগে ভালো ছিল। তার সমপরিমাণ আমল কেউ করতে পারেনি। শয়তান আল্লাহপাকের অতি নৈকট্য অর্জন করেছিল। এত নৈকট্য অর্জন করা সত্ত্বেও তাকে বিতাড়িত ও বঞ্চিত করেছে নফসে আম্মারাহ। সে হয়ে গেল কেয়ামত পর্যন্ত অভিশপ্ত, সমস্ত সৃষ্টজীবের মাঝে লাঞ্ছিত। মোটকথা শয়তানকে শয়তান বানাল নফসে আম্মারাহ। যার পেছনে পড়ে আজ অসংখ্য বুজুর্গও ধ্বংসের শিকার হচ্ছেন। এ কুপ্রবৃত্তি যুবকাবস্থায় সবচেয়ে বেশি দেখা দেয়। ১৫ থেকে ৩০ বছর বয়সকালটাই অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। এ বয়সে মানুষ নিজেকে সামলাতে পারে না। মন যা চায় তাই বাস্তবায়িত করে। শত অপরাধ করতে অনীহা করে না। বরং অপরাধে জড়িত হয়েও নিজেকে নিখুঁত-নির্দোষ মনে করে। শরীরে থাকে পূর্ণ যৌবন। অন্য কেউ কিছু বলারও হিম্মত করে না। এ সময় প্রত্যেক মানুষ নিজেকে স্বাধীন মনে করে, কারও কাছে মাথা নত করতে চায় না।

এ সময় নিজেকে সামলাতে না পারলে ধ্বংস অনিবার্য। সুতরাং জীবন রক্ষার্থে নিজেকে সামলাতেই হবে। আর সামলানোর পন্থা হলো জীবনের দিকনির্দেশক হিসেবে শায়েখ তথা মুরুব্বি নির্বাচন করা। তবে মুরুব্বি নির্বাচন করার আগে ভালোভাবে যাচাই-বাছাই করে নেবে; কাউকে নির্বাচন করার পর যেন অভক্তির দরুন বর্জন করতে না হয়। মুরুব্বি নির্বাচন করার পর তার উপদেশ ও পরামর্শ অনুযায়ী চলতে হবে। তাহলেই জীবনের সাফল্যের রাস্তা খুঁজে পাওয়া যাবে, অন্যথায় ধ্বংসের রাস্তাই সুগম হবে। আমাদের আলোচনা ছিল নামাজে শয়তানের ধোঁকা সম্পর্কে। এতক্ষণ প্রথম প্রকারের আলোচনা হয়েছে। দ্বিতীয় প্রকার হলো-

(খ) বহিরাগত কারণ : বাইরে ঘোরাফেরার দরুন মুসল্লি নামাজে অমনোযোগী ও অন্যমনস্ক হয়ে থাকে। দিনরাত রাস্তাঘাটে ঘোরাফেরার দরুন অসংখ্য দৃশ্য পরিলক্ষিত হয়, নামাজে দাঁড়ালে ওইসব দৃশ্য ভেসে ওঠে। বর্তমান যুগে বাইরে ঘোরাফেরা করে ইমান রক্ষা করা অত্যন্ত কঠিন ব্যাপার। রাস্তাঘাটে যেদিকেই তাকানো হয়, অসংখ্য নারীর ছবি ও চিত্র চোখের সামনে পড়ে।

বর্তমান সমাজ যে কত অধঃপতনের দিকে ধাবিত হচ্ছে, তা কল্পনাতীত। অশ্লীল পত্রিকা ও রাস্তাঘাটে লাগানো নগ্নচিত্র দেখে সমাজের যুবক-যুবতীরা নৈতিক ধ্বংসের পথে এগোচ্ছে। মুসলমানদের এ দেশে আজ যা হচ্ছে, তা সৎ মানুষের অন্তরের ব্যথাই বাড়িয়ে দেয়। দীনের দাওয়াতের কাজকে আরও বেগবান করতে হবে। নয়তো মুসলমানদের সামনে ভবিষ্যতে ভয়াবহ পরিস্থিতি দেখা দেবে। যাই হোক, দিনভর ঘোরাফেরা করে যা কিছু দর্শন করেছে, নামাজে দাঁড়ালে ওইসব চিত্রই মনে ভেসে ওঠে। এতে বিভিন্ন ধরনের ওয়াসওয়াসা থেকে থাকে। এ ওয়াসওয়াসা থেকে রক্ষা পেতে চাইলে বাইরে ঘোরাফেরা বন্ধ করতে হবে। মানুষের ব্রেন হলো ক্যামেরার মতো। ক্যামেরা যেমন সামনে যা পড়ে সবকিছুকে হুবহু ধারণ করে থাকে, মানুষের স্মরণশক্তিও তদ্রƒপ, সামনে যত দৃশ্য পড়ে সবকিছু হৃদয়ে অঙ্কিত হয়ে থাকে। তাই অপরিহার্য প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের হওয়া অনুচিত। যদি ধারণা হয় যে, বাইরে গেলে অপদৃষ্টি হবে, তাহলে সামান্য প্রয়োজনেও বাইরে যাওয়া ঠিক হবে না। কেননা গুনাহমুক্ত থাকাকে লাভের ওপর প্রাধান্য দিতে হবে।

তবে অবস্থা যদি এমন হয় যে, বাইরে বের হতেই হবে, যেমন- প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কেনার কেউ নেই, তাহলে অপদৃষ্টির সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও বাইরে বের হওয়া যাবে।  তবে অত্যন্ত সতর্ক থাকতে হবে। কেননা ছোট ছোট গুনাহ থেকেই বড় বড় গুনাহের সৃষ্টি হয়ে থাকে, যেমন ছোট ছোট অগ্নিস্ফুলিঙ্গ বিশাল অগ্নিকুন্ডে পরিণত হয়। এক বুজুর্গ বলেন, ছোট অগ্নিস্ফুলিঙ্গ থেকে যেমন বড় আগুনের সৃষ্টি, তেমনই অপদৃষ্টি থেকে সব গুনাহের সৃষ্টি। তীর ভেদ করার মতো অনেক অপদৃষ্টি দ্রষ্টার অন্তর ভেদ করেছে।

লেখক : আমির, আল হাইআতুল উলয়া ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল
জাতীয় নির্বাচন বানচালের ছলনা মানবো না: শহীদুল ইসলাম বাবুল

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়
মাছ-রসুনের ভর্তা ও আচারের উৎসবে ভিড়

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান
পরিবেশবান্ধব নির্মাণে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চান রিজওয়ানা হাসান

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন
কুমিল্লা বোর্ডে ফেল থেকে পাশ ১০৮ জন

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ
বরিশালে পৃথক স্থানে মিলল ৩ লাশ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী
বগুড়ায় দুই শতাব্দীর নবান্ন উৎসবে মেতেছে গ্রামবাসী

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত
ব্রিতে নবান্ন উৎসব উদযাপিত

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার
টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি
আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার
নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি
একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত
বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ
তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল
অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক
পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে
মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’
‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক
কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা
সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা