শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

ইমানের পর শ্রেষ্ঠ ইবাদত নামাজ

আল্লামা মাহ্‌মূদুল হাসান
প্রিন্ট ভার্সন
 ইমানের পর শ্রেষ্ঠ ইবাদত নামাজ

নামাজ আল্লাহপাকের এক মহান বিধান, যা তিনি সব উম্মতের ওপর ফরজ করেছেন। নামাজ হলো সর্বোত্তম ইবাদত; ইমানের পরই যার স্থান। যেমন হাদিসপাকে এসেছে- একদা নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞেস করা হলো সর্বোত্তম আমল কী? তিনি উত্তরে বললেন, আল্লাহপাকের প্রতি ইমান আনা। এরপর জিজ্ঞেস করা হলো তারপর সর্বোত্তম আমল কী? তিনি বললেন, নামাজ পড়া।

যে আমল সবচেয়ে উত্তম সে আমল বিনষ্ট করতে শয়তান সবচেয়ে বেশি তৎপর থাকে। তাইতো নামাজের মতো মহান আমলকে নষ্ট করার জন্য শয়তান বিভিন্নভাবে ধোঁকা দিয়ে থাকে। নামাজির অন্তরে নানা ধরনের ওয়াসওয়াসা আসা শয়তানের ধোঁকার অংশ। এ ছাড়াও সে নামাজির মনকে অস্থির করে তোলে। ফলে নামাজে মন বসে না।

নামাজে ওয়াসওয়াসা দুই কারণে হয়ে থাকে। (ক) অভ্যন্তরীণ কারণ, (খ) বহিরাগত কারণ। অভ্যন্তরীণ কারণের মাঝে মূল হলো নফসে আম্মারাহ বা কুপ্রবৃত্তি। তিন ধরনের নফসের সমন্বয়ে মানুষ। (১) নফসে মুতমাজিন্নাহ : এটা মানুষকে সৎ কাজের আদেশ ও অসৎ কাজ থেকে বিরত রাখতে সচেষ্ট থাকে। কোনো খারাপ বা অপছন্দনীয় কাজ দেখলেই মানুষের বিবেক ধাক্কা দেয়, এর দ্বারা মানুষ গুনাহ থেকে বেঁচে থাকে।

(২) নফসে লাওয়ামাহ : এটা ভালো কাজের আদেশ করতে পারে না এবং খারাপ কাজ থেকে বিরতও রাখে না, বরং ইমান রক্ষার জন্য কঠিন, গুনাহ, অসত্য ও ভ্রান্ত আকিদাহ থেকে বাঁচিয়ে রাখে।

(৩) নফসে আম্মারাহ : এটা শুধু খারাপ ও হীন কাজের আদেশ দিয়ে থাকে। এটা মানুষকে একেবারে ধ্বংস করে দেয়। ‘আমর’ অর্থ আদেশ। ‘আম্মারাহ’ এটা মুবালাগার ছিগা। অর্থ হলো বেশি বেশি খারাপ কাজের আদেশদাতা। প্রত্যেক মানুষের মাঝে এ তিন প্রকারের নফস বিদ্যমান থাকে। যার মাঝে যে নফস প্রবল থাকে, সে ওই নফসের অনুকরণে কাজ করে থাকে।

যার নফসে মুতমাজিন্না প্রবল

যার নফসে মুতমাজিন্না প্রবল থাকবে আলহামদুলিল্লাহ তার পরিণতি ভালো হবে। সে খারাপ কাজ করবে না। সর্বদা তার দৃষ্টি ভালো কাজের প্রতিই থাকবে। হঠাৎ কখনো খারাপ কিছু হয়ে গেলে পরক্ষণেই তার মাঝে হুঁশ আসবে এবং অনুতপ্ত হবে। নফসে আম্মারাহ তাকে কিছুই করতে পারবে না।

আর যার মাঝে নফসে লাওয়ামাহ প্রবল থাকে, সে গুনাহে লিপ্ত হয়, আবার কখনো কখনো ভালো কাজও করে। গুনাহে লিপ্ত হলেও ইমানকে রক্ষা করে। পক্ষান্তরে ‘নফসে আম্মারাহ’ যার মাঝে প্রবল থাকে, সে ধ্বংসের একেবারে কাছে এসে যায়। এ সম্পর্কে পবিত্র কোরআনে কারিমে আছে- ‘নিঃসন্দেহে নফস খারাপ ও হীন কাজের আদেশ দিয়ে থাকে।’ এখানে নফস দ্বারা নফসে আম্মারাহকেই বোঝানো হয়েছে।

ক্ষতির দিক দিয়ে নফসে আম্মারাহ শয়তান থেকেও মারাত্মক। কেননা শয়তান আগে ভালো ছিল। তার সমপরিমাণ আমল কেউ করতে পারেনি। শয়তান আল্লাহপাকের অতি নৈকট্য অর্জন করেছিল। এত নৈকট্য অর্জন করা সত্ত্বেও তাকে বিতাড়িত ও বঞ্চিত করেছে নফসে আম্মারাহ। সে হয়ে গেল কেয়ামত পর্যন্ত অভিশপ্ত, সমস্ত সৃষ্টজীবের মাঝে লাঞ্ছিত। মোটকথা শয়তানকে শয়তান বানাল নফসে আম্মারাহ। যার পেছনে পড়ে আজ অসংখ্য বুজুর্গও ধ্বংসের শিকার হচ্ছেন। এ কুপ্রবৃত্তি যুবকাবস্থায় সবচেয়ে বেশি দেখা দেয়। ১৫ থেকে ৩০ বছর বয়সকালটাই অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। এ বয়সে মানুষ নিজেকে সামলাতে পারে না। মন যা চায় তাই বাস্তবায়িত করে। শত অপরাধ করতে অনীহা করে না। বরং অপরাধে জড়িত হয়েও নিজেকে নিখুঁত-নির্দোষ মনে করে। শরীরে থাকে পূর্ণ যৌবন। অন্য কেউ কিছু বলারও হিম্মত করে না। এ সময় প্রত্যেক মানুষ নিজেকে স্বাধীন মনে করে, কারও কাছে মাথা নত করতে চায় না।

এ সময় নিজেকে সামলাতে না পারলে ধ্বংস অনিবার্য। সুতরাং জীবন রক্ষার্থে নিজেকে সামলাতেই হবে। আর সামলানোর পন্থা হলো জীবনের দিকনির্দেশক হিসেবে শায়েখ তথা মুরুব্বি নির্বাচন করা। তবে মুরুব্বি নির্বাচন করার আগে ভালোভাবে যাচাই-বাছাই করে নেবে; কাউকে নির্বাচন করার পর যেন অভক্তির দরুন বর্জন করতে না হয়। মুরুব্বি নির্বাচন করার পর তার উপদেশ ও পরামর্শ অনুযায়ী চলতে হবে। তাহলেই জীবনের সাফল্যের রাস্তা খুঁজে পাওয়া যাবে, অন্যথায় ধ্বংসের রাস্তাই সুগম হবে। আমাদের আলোচনা ছিল নামাজে শয়তানের ধোঁকা সম্পর্কে। এতক্ষণ প্রথম প্রকারের আলোচনা হয়েছে। দ্বিতীয় প্রকার হলো-

(খ) বহিরাগত কারণ : বাইরে ঘোরাফেরার দরুন মুসল্লি নামাজে অমনোযোগী ও অন্যমনস্ক হয়ে থাকে। দিনরাত রাস্তাঘাটে ঘোরাফেরার দরুন অসংখ্য দৃশ্য পরিলক্ষিত হয়, নামাজে দাঁড়ালে ওইসব দৃশ্য ভেসে ওঠে। বর্তমান যুগে বাইরে ঘোরাফেরা করে ইমান রক্ষা করা অত্যন্ত কঠিন ব্যাপার। রাস্তাঘাটে যেদিকেই তাকানো হয়, অসংখ্য নারীর ছবি ও চিত্র চোখের সামনে পড়ে।

বর্তমান সমাজ যে কত অধঃপতনের দিকে ধাবিত হচ্ছে, তা কল্পনাতীত। অশ্লীল পত্রিকা ও রাস্তাঘাটে লাগানো নগ্নচিত্র দেখে সমাজের যুবক-যুবতীরা নৈতিক ধ্বংসের পথে এগোচ্ছে। মুসলমানদের এ দেশে আজ যা হচ্ছে, তা সৎ মানুষের অন্তরের ব্যথাই বাড়িয়ে দেয়। দীনের দাওয়াতের কাজকে আরও বেগবান করতে হবে। নয়তো মুসলমানদের সামনে ভবিষ্যতে ভয়াবহ পরিস্থিতি দেখা দেবে। যাই হোক, দিনভর ঘোরাফেরা করে যা কিছু দর্শন করেছে, নামাজে দাঁড়ালে ওইসব চিত্রই মনে ভেসে ওঠে। এতে বিভিন্ন ধরনের ওয়াসওয়াসা থেকে থাকে। এ ওয়াসওয়াসা থেকে রক্ষা পেতে চাইলে বাইরে ঘোরাফেরা বন্ধ করতে হবে। মানুষের ব্রেন হলো ক্যামেরার মতো। ক্যামেরা যেমন সামনে যা পড়ে সবকিছুকে হুবহু ধারণ করে থাকে, মানুষের স্মরণশক্তিও তদ্রƒপ, সামনে যত দৃশ্য পড়ে সবকিছু হৃদয়ে অঙ্কিত হয়ে থাকে। তাই অপরিহার্য প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের হওয়া অনুচিত। যদি ধারণা হয় যে, বাইরে গেলে অপদৃষ্টি হবে, তাহলে সামান্য প্রয়োজনেও বাইরে যাওয়া ঠিক হবে না। কেননা গুনাহমুক্ত থাকাকে লাভের ওপর প্রাধান্য দিতে হবে।

তবে অবস্থা যদি এমন হয় যে, বাইরে বের হতেই হবে, যেমন- প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কেনার কেউ নেই, তাহলে অপদৃষ্টির সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও বাইরে বের হওয়া যাবে।  তবে অত্যন্ত সতর্ক থাকতে হবে। কেননা ছোট ছোট গুনাহ থেকেই বড় বড় গুনাহের সৃষ্টি হয়ে থাকে, যেমন ছোট ছোট অগ্নিস্ফুলিঙ্গ বিশাল অগ্নিকুন্ডে পরিণত হয়। এক বুজুর্গ বলেন, ছোট অগ্নিস্ফুলিঙ্গ থেকে যেমন বড় আগুনের সৃষ্টি, তেমনই অপদৃষ্টি থেকে সব গুনাহের সৃষ্টি। তীর ভেদ করার মতো অনেক অপদৃষ্টি দ্রষ্টার অন্তর ভেদ করেছে।

লেখক : আমির, আল হাইআতুল উলয়া ও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরও খবর
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
রাজধানীর যানজট
রাজধানীর যানজট
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
কোয়ান্টামতত্ত্ব ও কোয়ান্টাম তথ্য
সর্বশেষ খবর
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ
জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ
এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান
ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন
এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং
কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ
একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান
সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক, থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক, থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

নাঈম আউট অঙ্কন ইন
নাঈম আউট অঙ্কন ইন

মাঠে ময়দানে

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাপ্তবয়স্কদের ১৯, শিশু-কিশোরের ১৪.৫ শতাংশ মানসিক রোগী
প্রাপ্তবয়স্কদের ১৯, শিশু-কিশোরের ১৪.৫ শতাংশ মানসিক রোগী

নগর জীবন

হৃদয় ভাঙার গান
হৃদয় ভাঙার গান

সাহিত্য

ইকারাস
ইকারাস

সাহিত্য

মুদ্রাস্ফীতি ও কর্মসংস্থানের ফাঁদে নিম্নবিত্ত জনগোষ্ঠী
মুদ্রাস্ফীতি ও কর্মসংস্থানের ফাঁদে নিম্নবিত্ত জনগোষ্ঠী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউক্রেন যুদ্ধে বাড়ছে উত্তেজনা
ইউক্রেন যুদ্ধে বাড়ছে উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা