শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

মিয়ানমার : চীন-আমেরিকা দ্বৈরথ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
মিয়ানমার : চীন-আমেরিকা দ্বৈরথ

সামরিক ইতিহাসের শিক্ষার্থী আর নীতিনির্ধারক পর্যায়ের রাষ্ট্র এবং সেনানায়কদের জন্য একটি অবশ্য পাঠ্য ও আকর্ষণীয় বিষয় হলো বার্মা ক্যাম্পেইন তথা বার্মা অভিযান। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ (১৯৩৯-১৯৪৫) চলাকালে ১৯৪১ সালে শুরু হওয়া বার্মা অভিযানে আমেরিকার সমর্থনপুষ্ট চীনা ও ব্রিটিশ সৈন্যদের বার্মা ছাড়া করতে অভিযান চালায় জাপানি রাজকীয় সেনাবাহিনীর সশস্ত্র যোদ্ধারা। নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুসহ ভারতীয় অনেকে ছিলেন অপরাজেয় খেতাব পাওয়া জাপানিদের পাশে। অন্যদিকে ব্রিটিশ উপনিবেশ হিসেবে ভারতীয়দের অনেকেই বাধ্য হয়ে শামিল হন মিত্রশক্তির ঝান্ডার ছায়ায়। ১৯৪৬ সালের মার্চে ইমফাল যুদ্ধ এবং কোহিমা যুদ্ধ নামে বিখ্যাত ও বড় দুটি যুদ্ধে জাপানিদের পরাজয় ইতিহাসের মোড় পরিবর্তন করে দেয়। এরপর কেটে গেছে আট দশক। অথচ আজও জ্বলছে সেই ভূখ-, যা বার্মার বদলে মিয়ানমার নামে পরিচিতি লাভ করেছে। ১৯৪৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে মিত্রবাহিনীর আক্রমণে একে একে পতন ঘটে জাপানি সেনা ঘাঁটিসমূহের। ইন্টারনেট ও উইকিপিডিয়ায় এখনো সেসব দিনের সাদা-কালো ছবি দেখা যায়। আর আজ ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে রঙিন পৃষ্ঠা কিংবা রঙিন পর্দায় দেখা যায় মিয়ানমারের সরকারবিরোধীদের আক্রমণের মুখে একে একে পতন ঘটছে সরকারি সীমান্তরক্ষীদের ঘাঁটি। সেদিন চীন ও মার্কিনপন্থিরা একাট্টা হয়ে জাপানিদের বিরুদ্ধে লড়েছিল। কিন্তু আজ যেন ‘দুজনার দুটি পথ দুটি দিকে গেছে বেঁকে।’

মিয়ানমারে রয়েছে ৭টি অঞ্চল। ইয়াঙ্গুন ছাড়া বাকি ৬টি অঞ্চল মূলত সীমান্তবর্তী এলাকায় অবস্থিত। অন্যদিকে ৭টি রাজ্য, ১টি ইউনিয়ন টেরিটরি, ১টি স্বায়ত্তশাসিত বিভাগ ও ৫টি স্বায়ত্তশাসিত জোন নিয়ে এক অদ্ভুত ও জটিল প্রশাসনিক সমীকরণের মধ্যে রয়েছে ৭ হাজার ৫৪ বর্গকিলোমিটারের এই দেশ। তবে সবচেয়ে বড় কথা হলো, দেশটির অন্যতম পরিচয় একটি সেনাশাসিত ভূখ- হিসেবে। প্রাক্তন বার্মা তথা বর্তমান মিয়ানমারের রাজনৈতিক বা প্রশাসনিক ইতিহাস ও দেশটির প্রতিরক্ষা বাহিনীর ইতিহাস পৃথক করার কোনো সুযোগ নেই। একইভাবে দেশের ইতিহাসের অংশ হয়ে রয়েছে যুগের পর যুগ ধরে প্রত্যন্ত এলাকা বা সংখ্যালঘুদের ওপর কেন্দ্র শাসিত সরকার ও সামরিক জান্তার নিষ্পেষণের এক করুণ অধ্যায়।

দীর্ঘদিনের কেন্দ্রীয় অঞ্চলের প্রভাব ও আশীর্বাদ নিয়ে প্রতিরক্ষা বাহিনী দেশটিকে শাসন করেছে। আন্তর্জাতিক কোনো চাপই দেশটির সেনা শাসকদের টলাতে পারেনি। নোবেলজয়ী রাজনীতিবিদ অং সান সু চিসহ লাখ লাখ বন্দির করুণ জীবনে কোনো পরিবর্তন ঘটাতে পারেনি গোটাবিশ্ব। বলা হয়, মিয়ানমারের সামরিক জান্তার এমন অনড় ও দৃঢ় অবস্থানের চালিকাশক্তি চীন। সামরিক বাহিনীকে শক্তিশালী করে ও সমর্থন দিয়ে চীন ভারত ভূখন্ডের পাশে এবং বঙ্গোপসাগর ও ভারত মহাসাগরের তীরে নিজস্ব সামরিক বলয় গড়ে তুলেছে। একই সঙ্গে অকল্পনীয় মাত্রায় অর্থনৈতিক বিনিয়োগ করে মিয়ানমারকে মূলত চীনের ওপর নির্ভরশীল করে ফেলেছে।

এমনি এক প্রেক্ষাপটে একদিকে কেন্দ্র তথা সেনাশাসকদের বিরুদ্ধে সব সীমান্ত এলাকায় গড়ে উঠেছে এক ডজনেরও বেশি বিচ্ছিন্নতাবাদী গ্রুপ। এসব গ্রুপকে সহায়তায় এগিয়ে এসেছে সামরিক জান্তা তথা চীনবিরোধী শিবির। অন্যদিকে মিয়ানমার ও তার পার্শ্ববর্তী দেশসমূহে নিজ স্বার্থ আদায়ের লক্ষ্যে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ২০২২ সালের ২৩ ডিসেম্বর পূর্বে প্রণীত বার্মা অ্যাক্টের সংশোধিত রূপসহ নতুন এক রূপরেখা প্রণয়ন করেন। ন্যাশনাল ডিফেন্স অথরাইজেশন অ্যাক্টের অধীনে এই রূপরেখা মিয়ানমারের স্টেট অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ কাউন্সিল (এসএজি) তথা সেই দেশের সামরিক জান্তার ওপর গণতন্ত্র ফিরিয়ে দিতে আরও চাপ প্রয়োগ করবে এবং গণতন্ত্র ও মানবাধিকার রক্ষার লক্ষ্যে যারা সংগ্রাম করছে, তাদের আরও বেশি সহায়তা করবে এমনটাই প্রত্যাশিত। এ রূপরেখায় স্পষ্ট বলা হয়েছে, মিয়ানমারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নানারকম নিষেধাজ্ঞাসহ সাত ধাপের কার্যক্রম পরিচালনায় মার্কিন প্রশাসনকে অনুমোদন প্রদানের মূল উদ্দেশ্য হলো সে দেশের সামরিক জান্তাবিরোধী ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্মেন্টকে (এনইউজি) আরও অধিক সহায়তা প্রদান। তবে এথনিক আর্মড অর্গানাইজেশন (এএও) নামে পরিচিত বিচ্ছিন্নতাবাদী গ্রুপগুলোকে এ রূপরেখার আদলে সহায়তার প্রকাশ্য সুযোগ নেই বলা হলেও ব্যাপকভাবে ধারণা করা হয়, আমেরিকা গোপনে অন্য রাষ্ট্র বা সংস্থার মাধ্যমে জান্তাবিরোধীদের সহায়তা করে চলেছে বলেই মিয়ানমারের সেই প্রতাপশালী সামরিক জান্তার আজ এমন লেজে-গোবরে অবস্থা।

যুক্তরাষ্ট্র প্রকাশ্যে অস্ত্র না দিলেও দেশটির অন্যতম সামরিক মিত্র ইসরায়েল ১০০ ট্যাংক, সামরিক নৌযান ও অন্যান্য সামরিক সহায়তা দিয়ে মিয়ানমারের সামরিক জান্তার মাধ্যমে মুসলমান রোহিঙ্গাদের নিধনে উৎসাহ দিচ্ছে বলে ২০১৭ সালের ৬ সেপ্টেম্বর তথ্য প্রকাশ করেছে মিডল ইস্ট মনিটর নামক সংবাদমাধ্যম। অবমুক্ত হওয়া এবং ফাঁস হওয়া গোপন নথিতেও বারবার উঠে এসেছে ইসরায়েল কর্তৃক মিয়ানমারের সামরিক জান্তাকে প্রশিক্ষণ প্রদান ও অস্ত্র সরবরাহের সংবাদ। ২০১৭ সালেই ইসরায়েলের হাই কোর্ট মিয়ানমারে কোনো ধরনের সামরিক সরঞ্জাম বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে। ২০২৩ সালে এসেও বিভিন্ন ইসরায়েলি ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান মিয়ানমারে অস্ত্র সরবরাহ করছে বলে ৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ তারিখে তথ্য দিয়েছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদ ওয়েবসাইট মিডল ইস্ট আই। এ ছাড়াও প্রতিনিয়ত সংবাদমাধ্যমে দেখা যায় মিয়ানমারের বিভিন্ন আঞ্চলিক গোষ্ঠী এবং বিভিন্ন জাতিসত্তার সংগঠনগুলো বহির্বিশ্বে সক্রিয় রয়েছে। মিয়ানমারের প্রত্যন্ত অঞ্চলের অধিবাসীরা বিদেশে পাড়ি জমিয়ে একদিকে নিজেদের কর্মসংস্থানের সুযোগ করেছেন, অন্যদিকে নিজের অঞ্চলের স্বায়ত্তশাসনের জন্য সার্বিকভাবে বিশ্বজনমত গঠন এবং নিজ মাতৃভূমিতে সাংগঠনিক ও সামরিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য আর্থিক সহায়তা প্রদান করছেন। এমনকি কোনো কোনো অঞ্চল তাদের বৈদেশিক শাখার মাধ্যমে নিজস্ব সংবিধান ও প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনার যাবতীয় দলিল প্রণয়ন করছে বলেও তথ্য রয়েছে। এসব কর্মকান্ড বিচারে অনেকেরই ধারণা-অচিরেই মিয়ানমার ভাঙনের মুখে পড়বে কিংবা একসঙ্গে থাকলেও কেন্দ্রীয় শাসনের বদলে আঞ্চলিক স্বায়ত্তশাসনের এক নতুন উদাহরণ স্থাপন করবে। বিশ্লেষকদের আরও ধারণা- বৈদেশিক এই কর্মকান্ডের নেপথ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও তার গোয়েন্দা সংস্থা সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে, দীর্ঘদিন চীন মিয়ানমারের কেন্দ্রীয় সরকার ও সামরিক জান্তাকে নিরঙ্কুশ সমর্থন প্রদান করলেও সাম্প্রতিক সময়ে অবতীর্ণ হয়েছে দ্বৈত ভূমিকায়। বিভিন্ন কর্মকান্ডে বিশেষত আঞ্চলিক সামরিক সংগঠন বা বিচ্ছিন্নতাবাদী সামরিক দলগুলোর বিভিন্ন কার্যকলাপ, যুদ্ধের ধরন, ব্যবহৃত অস্ত্র ও গোলাবারুদের নমুনা এবং একের পর এক সাফল্যের চুলচেরা বিশ্লেষণ প্রমাণ করে যে, তাদের নেপথ্যে রয়েছে একটি পরাশক্তি, যারা একটি সুপরিকল্পিত ছক তুলে দিয়েছেন বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হাতে, আর জোগান দিয়েছেন নানা ধরনের সামরিক সরঞ্জাম ও অন্যান্য সামরিক সহায়তা। অনেকের মতে, এই পরাশক্তি হলো চীন। এমন অবস্থানে যাওয়ার পেছনে চীনের বেশ কিছু যুক্তি থাকতে পারে বলে মনে করা হয়। প্রথমত, কখনো যদি বিভিন্ন বিদ্রোহী আঞ্চলিক শক্তির চাপে কেন্দ্রীয় সরকার বা সামরিক জান্তার পতন ঘটে, তবে চীন চাইবে না যে আঞ্চলিক শক্তিগুলোর সঙ্গে তাদের সম্পর্ক শূন্য থেকে শুরু হোক অথবা অতীতের তিক্ততার প্রসঙ্গগুলোই কেবল বারবার ঘুরেফিরে আসতে থাকুক।  দ্বিতীয়ত, চীন কেন্দ্রীয় সরকারকেও বুঝতে চেয়েছে যে বার্মা অ্যাক্ট বা অন্য কোনো কারণে আমেরিকার প্রতি কেন্দ্র, অবরোধ পাওয়া সামরিক জেনারেলরা বা অন্য কোনো শক্তি কোনো ধরনের দুর্বলতা প্রকাশ করলে চীন আঞ্চলিক শক্তিগুলো ব্যবহার করে কেন্দ্রের পতন ঘটাতে পারে। তৃতীয় ও সবচেয়ে বড় বিষয় হলো বিভিন্ন অঞ্চলে বিশেষত বাংলাদেশ সংলগ্ন রাখাইন অঞ্চলে চীনের যে বিশাল বিনিয়োগ রয়েছে এবং বঙ্গোপসাগর হয়ে ভারত মহাসাগরে প্রভাব বিস্তার ও অর্থনৈতিক কর্মকান্ড পরিচালনার যে বৃহত্তর পরিকল্পনা রয়েছে, তার পরিপ্রেক্ষিতে চীন আঞ্চলিক শক্তি বা নন-স্টেট ফ্যাক্টরগুলোকেও কেন্দ্রের পাশাপাশি হাতে রাখছে। মিয়ানমারে চলমান ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের করণীয় নিয়ে যারা ভাবছেন, তাদের কেবল কী ঘটছে তা দেখলেই চলবে না, দেখতে হবে কেন ঘটছে।

 

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন