শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

মিয়ানমার : চীন-আমেরিকা দ্বৈরথ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
মিয়ানমার : চীন-আমেরিকা দ্বৈরথ

সামরিক ইতিহাসের শিক্ষার্থী আর নীতিনির্ধারক পর্যায়ের রাষ্ট্র এবং সেনানায়কদের জন্য একটি অবশ্য পাঠ্য ও আকর্ষণীয় বিষয় হলো বার্মা ক্যাম্পেইন তথা বার্মা অভিযান। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ (১৯৩৯-১৯৪৫) চলাকালে ১৯৪১ সালে শুরু হওয়া বার্মা অভিযানে আমেরিকার সমর্থনপুষ্ট চীনা ও ব্রিটিশ সৈন্যদের বার্মা ছাড়া করতে অভিযান চালায় জাপানি রাজকীয় সেনাবাহিনীর সশস্ত্র যোদ্ধারা। নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুসহ ভারতীয় অনেকে ছিলেন অপরাজেয় খেতাব পাওয়া জাপানিদের পাশে। অন্যদিকে ব্রিটিশ উপনিবেশ হিসেবে ভারতীয়দের অনেকেই বাধ্য হয়ে শামিল হন মিত্রশক্তির ঝান্ডার ছায়ায়। ১৯৪৬ সালের মার্চে ইমফাল যুদ্ধ এবং কোহিমা যুদ্ধ নামে বিখ্যাত ও বড় দুটি যুদ্ধে জাপানিদের পরাজয় ইতিহাসের মোড় পরিবর্তন করে দেয়। এরপর কেটে গেছে আট দশক। অথচ আজও জ্বলছে সেই ভূখ-, যা বার্মার বদলে মিয়ানমার নামে পরিচিতি লাভ করেছে। ১৯৪৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে মিত্রবাহিনীর আক্রমণে একে একে পতন ঘটে জাপানি সেনা ঘাঁটিসমূহের। ইন্টারনেট ও উইকিপিডিয়ায় এখনো সেসব দিনের সাদা-কালো ছবি দেখা যায়। আর আজ ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে রঙিন পৃষ্ঠা কিংবা রঙিন পর্দায় দেখা যায় মিয়ানমারের সরকারবিরোধীদের আক্রমণের মুখে একে একে পতন ঘটছে সরকারি সীমান্তরক্ষীদের ঘাঁটি। সেদিন চীন ও মার্কিনপন্থিরা একাট্টা হয়ে জাপানিদের বিরুদ্ধে লড়েছিল। কিন্তু আজ যেন ‘দুজনার দুটি পথ দুটি দিকে গেছে বেঁকে।’

মিয়ানমারে রয়েছে ৭টি অঞ্চল। ইয়াঙ্গুন ছাড়া বাকি ৬টি অঞ্চল মূলত সীমান্তবর্তী এলাকায় অবস্থিত। অন্যদিকে ৭টি রাজ্য, ১টি ইউনিয়ন টেরিটরি, ১টি স্বায়ত্তশাসিত বিভাগ ও ৫টি স্বায়ত্তশাসিত জোন নিয়ে এক অদ্ভুত ও জটিল প্রশাসনিক সমীকরণের মধ্যে রয়েছে ৭ হাজার ৫৪ বর্গকিলোমিটারের এই দেশ। তবে সবচেয়ে বড় কথা হলো, দেশটির অন্যতম পরিচয় একটি সেনাশাসিত ভূখ- হিসেবে। প্রাক্তন বার্মা তথা বর্তমান মিয়ানমারের রাজনৈতিক বা প্রশাসনিক ইতিহাস ও দেশটির প্রতিরক্ষা বাহিনীর ইতিহাস পৃথক করার কোনো সুযোগ নেই। একইভাবে দেশের ইতিহাসের অংশ হয়ে রয়েছে যুগের পর যুগ ধরে প্রত্যন্ত এলাকা বা সংখ্যালঘুদের ওপর কেন্দ্র শাসিত সরকার ও সামরিক জান্তার নিষ্পেষণের এক করুণ অধ্যায়।

দীর্ঘদিনের কেন্দ্রীয় অঞ্চলের প্রভাব ও আশীর্বাদ নিয়ে প্রতিরক্ষা বাহিনী দেশটিকে শাসন করেছে। আন্তর্জাতিক কোনো চাপই দেশটির সেনা শাসকদের টলাতে পারেনি। নোবেলজয়ী রাজনীতিবিদ অং সান সু চিসহ লাখ লাখ বন্দির করুণ জীবনে কোনো পরিবর্তন ঘটাতে পারেনি গোটাবিশ্ব। বলা হয়, মিয়ানমারের সামরিক জান্তার এমন অনড় ও দৃঢ় অবস্থানের চালিকাশক্তি চীন। সামরিক বাহিনীকে শক্তিশালী করে ও সমর্থন দিয়ে চীন ভারত ভূখন্ডের পাশে এবং বঙ্গোপসাগর ও ভারত মহাসাগরের তীরে নিজস্ব সামরিক বলয় গড়ে তুলেছে। একই সঙ্গে অকল্পনীয় মাত্রায় অর্থনৈতিক বিনিয়োগ করে মিয়ানমারকে মূলত চীনের ওপর নির্ভরশীল করে ফেলেছে।

এমনি এক প্রেক্ষাপটে একদিকে কেন্দ্র তথা সেনাশাসকদের বিরুদ্ধে সব সীমান্ত এলাকায় গড়ে উঠেছে এক ডজনেরও বেশি বিচ্ছিন্নতাবাদী গ্রুপ। এসব গ্রুপকে সহায়তায় এগিয়ে এসেছে সামরিক জান্তা তথা চীনবিরোধী শিবির। অন্যদিকে মিয়ানমার ও তার পার্শ্ববর্তী দেশসমূহে নিজ স্বার্থ আদায়ের লক্ষ্যে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ২০২২ সালের ২৩ ডিসেম্বর পূর্বে প্রণীত বার্মা অ্যাক্টের সংশোধিত রূপসহ নতুন এক রূপরেখা প্রণয়ন করেন। ন্যাশনাল ডিফেন্স অথরাইজেশন অ্যাক্টের অধীনে এই রূপরেখা মিয়ানমারের স্টেট অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ কাউন্সিল (এসএজি) তথা সেই দেশের সামরিক জান্তার ওপর গণতন্ত্র ফিরিয়ে দিতে আরও চাপ প্রয়োগ করবে এবং গণতন্ত্র ও মানবাধিকার রক্ষার লক্ষ্যে যারা সংগ্রাম করছে, তাদের আরও বেশি সহায়তা করবে এমনটাই প্রত্যাশিত। এ রূপরেখায় স্পষ্ট বলা হয়েছে, মিয়ানমারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নানারকম নিষেধাজ্ঞাসহ সাত ধাপের কার্যক্রম পরিচালনায় মার্কিন প্রশাসনকে অনুমোদন প্রদানের মূল উদ্দেশ্য হলো সে দেশের সামরিক জান্তাবিরোধী ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্মেন্টকে (এনইউজি) আরও অধিক সহায়তা প্রদান। তবে এথনিক আর্মড অর্গানাইজেশন (এএও) নামে পরিচিত বিচ্ছিন্নতাবাদী গ্রুপগুলোকে এ রূপরেখার আদলে সহায়তার প্রকাশ্য সুযোগ নেই বলা হলেও ব্যাপকভাবে ধারণা করা হয়, আমেরিকা গোপনে অন্য রাষ্ট্র বা সংস্থার মাধ্যমে জান্তাবিরোধীদের সহায়তা করে চলেছে বলেই মিয়ানমারের সেই প্রতাপশালী সামরিক জান্তার আজ এমন লেজে-গোবরে অবস্থা।

যুক্তরাষ্ট্র প্রকাশ্যে অস্ত্র না দিলেও দেশটির অন্যতম সামরিক মিত্র ইসরায়েল ১০০ ট্যাংক, সামরিক নৌযান ও অন্যান্য সামরিক সহায়তা দিয়ে মিয়ানমারের সামরিক জান্তার মাধ্যমে মুসলমান রোহিঙ্গাদের নিধনে উৎসাহ দিচ্ছে বলে ২০১৭ সালের ৬ সেপ্টেম্বর তথ্য প্রকাশ করেছে মিডল ইস্ট মনিটর নামক সংবাদমাধ্যম। অবমুক্ত হওয়া এবং ফাঁস হওয়া গোপন নথিতেও বারবার উঠে এসেছে ইসরায়েল কর্তৃক মিয়ানমারের সামরিক জান্তাকে প্রশিক্ষণ প্রদান ও অস্ত্র সরবরাহের সংবাদ। ২০১৭ সালেই ইসরায়েলের হাই কোর্ট মিয়ানমারে কোনো ধরনের সামরিক সরঞ্জাম বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে। ২০২৩ সালে এসেও বিভিন্ন ইসরায়েলি ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান মিয়ানমারে অস্ত্র সরবরাহ করছে বলে ৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ তারিখে তথ্য দিয়েছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদ ওয়েবসাইট মিডল ইস্ট আই। এ ছাড়াও প্রতিনিয়ত সংবাদমাধ্যমে দেখা যায় মিয়ানমারের বিভিন্ন আঞ্চলিক গোষ্ঠী এবং বিভিন্ন জাতিসত্তার সংগঠনগুলো বহির্বিশ্বে সক্রিয় রয়েছে। মিয়ানমারের প্রত্যন্ত অঞ্চলের অধিবাসীরা বিদেশে পাড়ি জমিয়ে একদিকে নিজেদের কর্মসংস্থানের সুযোগ করেছেন, অন্যদিকে নিজের অঞ্চলের স্বায়ত্তশাসনের জন্য সার্বিকভাবে বিশ্বজনমত গঠন এবং নিজ মাতৃভূমিতে সাংগঠনিক ও সামরিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য আর্থিক সহায়তা প্রদান করছেন। এমনকি কোনো কোনো অঞ্চল তাদের বৈদেশিক শাখার মাধ্যমে নিজস্ব সংবিধান ও প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনার যাবতীয় দলিল প্রণয়ন করছে বলেও তথ্য রয়েছে। এসব কর্মকান্ড বিচারে অনেকেরই ধারণা-অচিরেই মিয়ানমার ভাঙনের মুখে পড়বে কিংবা একসঙ্গে থাকলেও কেন্দ্রীয় শাসনের বদলে আঞ্চলিক স্বায়ত্তশাসনের এক নতুন উদাহরণ স্থাপন করবে। বিশ্লেষকদের আরও ধারণা- বৈদেশিক এই কর্মকান্ডের নেপথ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও তার গোয়েন্দা সংস্থা সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে, দীর্ঘদিন চীন মিয়ানমারের কেন্দ্রীয় সরকার ও সামরিক জান্তাকে নিরঙ্কুশ সমর্থন প্রদান করলেও সাম্প্রতিক সময়ে অবতীর্ণ হয়েছে দ্বৈত ভূমিকায়। বিভিন্ন কর্মকান্ডে বিশেষত আঞ্চলিক সামরিক সংগঠন বা বিচ্ছিন্নতাবাদী সামরিক দলগুলোর বিভিন্ন কার্যকলাপ, যুদ্ধের ধরন, ব্যবহৃত অস্ত্র ও গোলাবারুদের নমুনা এবং একের পর এক সাফল্যের চুলচেরা বিশ্লেষণ প্রমাণ করে যে, তাদের নেপথ্যে রয়েছে একটি পরাশক্তি, যারা একটি সুপরিকল্পিত ছক তুলে দিয়েছেন বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হাতে, আর জোগান দিয়েছেন নানা ধরনের সামরিক সরঞ্জাম ও অন্যান্য সামরিক সহায়তা। অনেকের মতে, এই পরাশক্তি হলো চীন। এমন অবস্থানে যাওয়ার পেছনে চীনের বেশ কিছু যুক্তি থাকতে পারে বলে মনে করা হয়। প্রথমত, কখনো যদি বিভিন্ন বিদ্রোহী আঞ্চলিক শক্তির চাপে কেন্দ্রীয় সরকার বা সামরিক জান্তার পতন ঘটে, তবে চীন চাইবে না যে আঞ্চলিক শক্তিগুলোর সঙ্গে তাদের সম্পর্ক শূন্য থেকে শুরু হোক অথবা অতীতের তিক্ততার প্রসঙ্গগুলোই কেবল বারবার ঘুরেফিরে আসতে থাকুক।  দ্বিতীয়ত, চীন কেন্দ্রীয় সরকারকেও বুঝতে চেয়েছে যে বার্মা অ্যাক্ট বা অন্য কোনো কারণে আমেরিকার প্রতি কেন্দ্র, অবরোধ পাওয়া সামরিক জেনারেলরা বা অন্য কোনো শক্তি কোনো ধরনের দুর্বলতা প্রকাশ করলে চীন আঞ্চলিক শক্তিগুলো ব্যবহার করে কেন্দ্রের পতন ঘটাতে পারে। তৃতীয় ও সবচেয়ে বড় বিষয় হলো বিভিন্ন অঞ্চলে বিশেষত বাংলাদেশ সংলগ্ন রাখাইন অঞ্চলে চীনের যে বিশাল বিনিয়োগ রয়েছে এবং বঙ্গোপসাগর হয়ে ভারত মহাসাগরে প্রভাব বিস্তার ও অর্থনৈতিক কর্মকান্ড পরিচালনার যে বৃহত্তর পরিকল্পনা রয়েছে, তার পরিপ্রেক্ষিতে চীন আঞ্চলিক শক্তি বা নন-স্টেট ফ্যাক্টরগুলোকেও কেন্দ্রের পাশাপাশি হাতে রাখছে। মিয়ানমারে চলমান ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের করণীয় নিয়ে যারা ভাবছেন, তাদের কেবল কী ঘটছে তা দেখলেই চলবে না, দেখতে হবে কেন ঘটছে।

 

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে আফটার শক স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে আফটার শক স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৩৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা