শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

মিয়ানমার : চীন-আমেরিকা দ্বৈরথ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
মিয়ানমার : চীন-আমেরিকা দ্বৈরথ

সামরিক ইতিহাসের শিক্ষার্থী আর নীতিনির্ধারক পর্যায়ের রাষ্ট্র এবং সেনানায়কদের জন্য একটি অবশ্য পাঠ্য ও আকর্ষণীয় বিষয় হলো বার্মা ক্যাম্পেইন তথা বার্মা অভিযান। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ (১৯৩৯-১৯৪৫) চলাকালে ১৯৪১ সালে শুরু হওয়া বার্মা অভিযানে আমেরিকার সমর্থনপুষ্ট চীনা ও ব্রিটিশ সৈন্যদের বার্মা ছাড়া করতে অভিযান চালায় জাপানি রাজকীয় সেনাবাহিনীর সশস্ত্র যোদ্ধারা। নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুসহ ভারতীয় অনেকে ছিলেন অপরাজেয় খেতাব পাওয়া জাপানিদের পাশে। অন্যদিকে ব্রিটিশ উপনিবেশ হিসেবে ভারতীয়দের অনেকেই বাধ্য হয়ে শামিল হন মিত্রশক্তির ঝান্ডার ছায়ায়। ১৯৪৬ সালের মার্চে ইমফাল যুদ্ধ এবং কোহিমা যুদ্ধ নামে বিখ্যাত ও বড় দুটি যুদ্ধে জাপানিদের পরাজয় ইতিহাসের মোড় পরিবর্তন করে দেয়। এরপর কেটে গেছে আট দশক। অথচ আজও জ্বলছে সেই ভূখ-, যা বার্মার বদলে মিয়ানমার নামে পরিচিতি লাভ করেছে। ১৯৪৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে মিত্রবাহিনীর আক্রমণে একে একে পতন ঘটে জাপানি সেনা ঘাঁটিসমূহের। ইন্টারনেট ও উইকিপিডিয়ায় এখনো সেসব দিনের সাদা-কালো ছবি দেখা যায়। আর আজ ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে রঙিন পৃষ্ঠা কিংবা রঙিন পর্দায় দেখা যায় মিয়ানমারের সরকারবিরোধীদের আক্রমণের মুখে একে একে পতন ঘটছে সরকারি সীমান্তরক্ষীদের ঘাঁটি। সেদিন চীন ও মার্কিনপন্থিরা একাট্টা হয়ে জাপানিদের বিরুদ্ধে লড়েছিল। কিন্তু আজ যেন ‘দুজনার দুটি পথ দুটি দিকে গেছে বেঁকে।’

মিয়ানমারে রয়েছে ৭টি অঞ্চল। ইয়াঙ্গুন ছাড়া বাকি ৬টি অঞ্চল মূলত সীমান্তবর্তী এলাকায় অবস্থিত। অন্যদিকে ৭টি রাজ্য, ১টি ইউনিয়ন টেরিটরি, ১টি স্বায়ত্তশাসিত বিভাগ ও ৫টি স্বায়ত্তশাসিত জোন নিয়ে এক অদ্ভুত ও জটিল প্রশাসনিক সমীকরণের মধ্যে রয়েছে ৭ হাজার ৫৪ বর্গকিলোমিটারের এই দেশ। তবে সবচেয়ে বড় কথা হলো, দেশটির অন্যতম পরিচয় একটি সেনাশাসিত ভূখ- হিসেবে। প্রাক্তন বার্মা তথা বর্তমান মিয়ানমারের রাজনৈতিক বা প্রশাসনিক ইতিহাস ও দেশটির প্রতিরক্ষা বাহিনীর ইতিহাস পৃথক করার কোনো সুযোগ নেই। একইভাবে দেশের ইতিহাসের অংশ হয়ে রয়েছে যুগের পর যুগ ধরে প্রত্যন্ত এলাকা বা সংখ্যালঘুদের ওপর কেন্দ্র শাসিত সরকার ও সামরিক জান্তার নিষ্পেষণের এক করুণ অধ্যায়।

দীর্ঘদিনের কেন্দ্রীয় অঞ্চলের প্রভাব ও আশীর্বাদ নিয়ে প্রতিরক্ষা বাহিনী দেশটিকে শাসন করেছে। আন্তর্জাতিক কোনো চাপই দেশটির সেনা শাসকদের টলাতে পারেনি। নোবেলজয়ী রাজনীতিবিদ অং সান সু চিসহ লাখ লাখ বন্দির করুণ জীবনে কোনো পরিবর্তন ঘটাতে পারেনি গোটাবিশ্ব। বলা হয়, মিয়ানমারের সামরিক জান্তার এমন অনড় ও দৃঢ় অবস্থানের চালিকাশক্তি চীন। সামরিক বাহিনীকে শক্তিশালী করে ও সমর্থন দিয়ে চীন ভারত ভূখন্ডের পাশে এবং বঙ্গোপসাগর ও ভারত মহাসাগরের তীরে নিজস্ব সামরিক বলয় গড়ে তুলেছে। একই সঙ্গে অকল্পনীয় মাত্রায় অর্থনৈতিক বিনিয়োগ করে মিয়ানমারকে মূলত চীনের ওপর নির্ভরশীল করে ফেলেছে।

এমনি এক প্রেক্ষাপটে একদিকে কেন্দ্র তথা সেনাশাসকদের বিরুদ্ধে সব সীমান্ত এলাকায় গড়ে উঠেছে এক ডজনেরও বেশি বিচ্ছিন্নতাবাদী গ্রুপ। এসব গ্রুপকে সহায়তায় এগিয়ে এসেছে সামরিক জান্তা তথা চীনবিরোধী শিবির। অন্যদিকে মিয়ানমার ও তার পার্শ্ববর্তী দেশসমূহে নিজ স্বার্থ আদায়ের লক্ষ্যে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ২০২২ সালের ২৩ ডিসেম্বর পূর্বে প্রণীত বার্মা অ্যাক্টের সংশোধিত রূপসহ নতুন এক রূপরেখা প্রণয়ন করেন। ন্যাশনাল ডিফেন্স অথরাইজেশন অ্যাক্টের অধীনে এই রূপরেখা মিয়ানমারের স্টেট অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ কাউন্সিল (এসএজি) তথা সেই দেশের সামরিক জান্তার ওপর গণতন্ত্র ফিরিয়ে দিতে আরও চাপ প্রয়োগ করবে এবং গণতন্ত্র ও মানবাধিকার রক্ষার লক্ষ্যে যারা সংগ্রাম করছে, তাদের আরও বেশি সহায়তা করবে এমনটাই প্রত্যাশিত। এ রূপরেখায় স্পষ্ট বলা হয়েছে, মিয়ানমারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নানারকম নিষেধাজ্ঞাসহ সাত ধাপের কার্যক্রম পরিচালনায় মার্কিন প্রশাসনকে অনুমোদন প্রদানের মূল উদ্দেশ্য হলো সে দেশের সামরিক জান্তাবিরোধী ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্মেন্টকে (এনইউজি) আরও অধিক সহায়তা প্রদান। তবে এথনিক আর্মড অর্গানাইজেশন (এএও) নামে পরিচিত বিচ্ছিন্নতাবাদী গ্রুপগুলোকে এ রূপরেখার আদলে সহায়তার প্রকাশ্য সুযোগ নেই বলা হলেও ব্যাপকভাবে ধারণা করা হয়, আমেরিকা গোপনে অন্য রাষ্ট্র বা সংস্থার মাধ্যমে জান্তাবিরোধীদের সহায়তা করে চলেছে বলেই মিয়ানমারের সেই প্রতাপশালী সামরিক জান্তার আজ এমন লেজে-গোবরে অবস্থা।

যুক্তরাষ্ট্র প্রকাশ্যে অস্ত্র না দিলেও দেশটির অন্যতম সামরিক মিত্র ইসরায়েল ১০০ ট্যাংক, সামরিক নৌযান ও অন্যান্য সামরিক সহায়তা দিয়ে মিয়ানমারের সামরিক জান্তার মাধ্যমে মুসলমান রোহিঙ্গাদের নিধনে উৎসাহ দিচ্ছে বলে ২০১৭ সালের ৬ সেপ্টেম্বর তথ্য প্রকাশ করেছে মিডল ইস্ট মনিটর নামক সংবাদমাধ্যম। অবমুক্ত হওয়া এবং ফাঁস হওয়া গোপন নথিতেও বারবার উঠে এসেছে ইসরায়েল কর্তৃক মিয়ানমারের সামরিক জান্তাকে প্রশিক্ষণ প্রদান ও অস্ত্র সরবরাহের সংবাদ। ২০১৭ সালেই ইসরায়েলের হাই কোর্ট মিয়ানমারে কোনো ধরনের সামরিক সরঞ্জাম বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে। ২০২৩ সালে এসেও বিভিন্ন ইসরায়েলি ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান মিয়ানমারে অস্ত্র সরবরাহ করছে বলে ৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ তারিখে তথ্য দিয়েছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদ ওয়েবসাইট মিডল ইস্ট আই। এ ছাড়াও প্রতিনিয়ত সংবাদমাধ্যমে দেখা যায় মিয়ানমারের বিভিন্ন আঞ্চলিক গোষ্ঠী এবং বিভিন্ন জাতিসত্তার সংগঠনগুলো বহির্বিশ্বে সক্রিয় রয়েছে। মিয়ানমারের প্রত্যন্ত অঞ্চলের অধিবাসীরা বিদেশে পাড়ি জমিয়ে একদিকে নিজেদের কর্মসংস্থানের সুযোগ করেছেন, অন্যদিকে নিজের অঞ্চলের স্বায়ত্তশাসনের জন্য সার্বিকভাবে বিশ্বজনমত গঠন এবং নিজ মাতৃভূমিতে সাংগঠনিক ও সামরিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য আর্থিক সহায়তা প্রদান করছেন। এমনকি কোনো কোনো অঞ্চল তাদের বৈদেশিক শাখার মাধ্যমে নিজস্ব সংবিধান ও প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনার যাবতীয় দলিল প্রণয়ন করছে বলেও তথ্য রয়েছে। এসব কর্মকান্ড বিচারে অনেকেরই ধারণা-অচিরেই মিয়ানমার ভাঙনের মুখে পড়বে কিংবা একসঙ্গে থাকলেও কেন্দ্রীয় শাসনের বদলে আঞ্চলিক স্বায়ত্তশাসনের এক নতুন উদাহরণ স্থাপন করবে। বিশ্লেষকদের আরও ধারণা- বৈদেশিক এই কর্মকান্ডের নেপথ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও তার গোয়েন্দা সংস্থা সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে, দীর্ঘদিন চীন মিয়ানমারের কেন্দ্রীয় সরকার ও সামরিক জান্তাকে নিরঙ্কুশ সমর্থন প্রদান করলেও সাম্প্রতিক সময়ে অবতীর্ণ হয়েছে দ্বৈত ভূমিকায়। বিভিন্ন কর্মকান্ডে বিশেষত আঞ্চলিক সামরিক সংগঠন বা বিচ্ছিন্নতাবাদী সামরিক দলগুলোর বিভিন্ন কার্যকলাপ, যুদ্ধের ধরন, ব্যবহৃত অস্ত্র ও গোলাবারুদের নমুনা এবং একের পর এক সাফল্যের চুলচেরা বিশ্লেষণ প্রমাণ করে যে, তাদের নেপথ্যে রয়েছে একটি পরাশক্তি, যারা একটি সুপরিকল্পিত ছক তুলে দিয়েছেন বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হাতে, আর জোগান দিয়েছেন নানা ধরনের সামরিক সরঞ্জাম ও অন্যান্য সামরিক সহায়তা। অনেকের মতে, এই পরাশক্তি হলো চীন। এমন অবস্থানে যাওয়ার পেছনে চীনের বেশ কিছু যুক্তি থাকতে পারে বলে মনে করা হয়। প্রথমত, কখনো যদি বিভিন্ন বিদ্রোহী আঞ্চলিক শক্তির চাপে কেন্দ্রীয় সরকার বা সামরিক জান্তার পতন ঘটে, তবে চীন চাইবে না যে আঞ্চলিক শক্তিগুলোর সঙ্গে তাদের সম্পর্ক শূন্য থেকে শুরু হোক অথবা অতীতের তিক্ততার প্রসঙ্গগুলোই কেবল বারবার ঘুরেফিরে আসতে থাকুক।  দ্বিতীয়ত, চীন কেন্দ্রীয় সরকারকেও বুঝতে চেয়েছে যে বার্মা অ্যাক্ট বা অন্য কোনো কারণে আমেরিকার প্রতি কেন্দ্র, অবরোধ পাওয়া সামরিক জেনারেলরা বা অন্য কোনো শক্তি কোনো ধরনের দুর্বলতা প্রকাশ করলে চীন আঞ্চলিক শক্তিগুলো ব্যবহার করে কেন্দ্রের পতন ঘটাতে পারে। তৃতীয় ও সবচেয়ে বড় বিষয় হলো বিভিন্ন অঞ্চলে বিশেষত বাংলাদেশ সংলগ্ন রাখাইন অঞ্চলে চীনের যে বিশাল বিনিয়োগ রয়েছে এবং বঙ্গোপসাগর হয়ে ভারত মহাসাগরে প্রভাব বিস্তার ও অর্থনৈতিক কর্মকান্ড পরিচালনার যে বৃহত্তর পরিকল্পনা রয়েছে, তার পরিপ্রেক্ষিতে চীন আঞ্চলিক শক্তি বা নন-স্টেট ফ্যাক্টরগুলোকেও কেন্দ্রের পাশাপাশি হাতে রাখছে। মিয়ানমারে চলমান ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের করণীয় নিয়ে যারা ভাবছেন, তাদের কেবল কী ঘটছে তা দেখলেই চলবে না, দেখতে হবে কেন ঘটছে।

 

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়