শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

মিয়ানমার : চীন-আমেরিকা দ্বৈরথ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
মিয়ানমার : চীন-আমেরিকা দ্বৈরথ

সামরিক ইতিহাসের শিক্ষার্থী আর নীতিনির্ধারক পর্যায়ের রাষ্ট্র এবং সেনানায়কদের জন্য একটি অবশ্য পাঠ্য ও আকর্ষণীয় বিষয় হলো বার্মা ক্যাম্পেইন তথা বার্মা অভিযান। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ (১৯৩৯-১৯৪৫) চলাকালে ১৯৪১ সালে শুরু হওয়া বার্মা অভিযানে আমেরিকার সমর্থনপুষ্ট চীনা ও ব্রিটিশ সৈন্যদের বার্মা ছাড়া করতে অভিযান চালায় জাপানি রাজকীয় সেনাবাহিনীর সশস্ত্র যোদ্ধারা। নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুসহ ভারতীয় অনেকে ছিলেন অপরাজেয় খেতাব পাওয়া জাপানিদের পাশে। অন্যদিকে ব্রিটিশ উপনিবেশ হিসেবে ভারতীয়দের অনেকেই বাধ্য হয়ে শামিল হন মিত্রশক্তির ঝান্ডার ছায়ায়। ১৯৪৬ সালের মার্চে ইমফাল যুদ্ধ এবং কোহিমা যুদ্ধ নামে বিখ্যাত ও বড় দুটি যুদ্ধে জাপানিদের পরাজয় ইতিহাসের মোড় পরিবর্তন করে দেয়। এরপর কেটে গেছে আট দশক। অথচ আজও জ্বলছে সেই ভূখ-, যা বার্মার বদলে মিয়ানমার নামে পরিচিতি লাভ করেছে। ১৯৪৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে মিত্রবাহিনীর আক্রমণে একে একে পতন ঘটে জাপানি সেনা ঘাঁটিসমূহের। ইন্টারনেট ও উইকিপিডিয়ায় এখনো সেসব দিনের সাদা-কালো ছবি দেখা যায়। আর আজ ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে রঙিন পৃষ্ঠা কিংবা রঙিন পর্দায় দেখা যায় মিয়ানমারের সরকারবিরোধীদের আক্রমণের মুখে একে একে পতন ঘটছে সরকারি সীমান্তরক্ষীদের ঘাঁটি। সেদিন চীন ও মার্কিনপন্থিরা একাট্টা হয়ে জাপানিদের বিরুদ্ধে লড়েছিল। কিন্তু আজ যেন ‘দুজনার দুটি পথ দুটি দিকে গেছে বেঁকে।’

মিয়ানমারে রয়েছে ৭টি অঞ্চল। ইয়াঙ্গুন ছাড়া বাকি ৬টি অঞ্চল মূলত সীমান্তবর্তী এলাকায় অবস্থিত। অন্যদিকে ৭টি রাজ্য, ১টি ইউনিয়ন টেরিটরি, ১টি স্বায়ত্তশাসিত বিভাগ ও ৫টি স্বায়ত্তশাসিত জোন নিয়ে এক অদ্ভুত ও জটিল প্রশাসনিক সমীকরণের মধ্যে রয়েছে ৭ হাজার ৫৪ বর্গকিলোমিটারের এই দেশ। তবে সবচেয়ে বড় কথা হলো, দেশটির অন্যতম পরিচয় একটি সেনাশাসিত ভূখ- হিসেবে। প্রাক্তন বার্মা তথা বর্তমান মিয়ানমারের রাজনৈতিক বা প্রশাসনিক ইতিহাস ও দেশটির প্রতিরক্ষা বাহিনীর ইতিহাস পৃথক করার কোনো সুযোগ নেই। একইভাবে দেশের ইতিহাসের অংশ হয়ে রয়েছে যুগের পর যুগ ধরে প্রত্যন্ত এলাকা বা সংখ্যালঘুদের ওপর কেন্দ্র শাসিত সরকার ও সামরিক জান্তার নিষ্পেষণের এক করুণ অধ্যায়।

দীর্ঘদিনের কেন্দ্রীয় অঞ্চলের প্রভাব ও আশীর্বাদ নিয়ে প্রতিরক্ষা বাহিনী দেশটিকে শাসন করেছে। আন্তর্জাতিক কোনো চাপই দেশটির সেনা শাসকদের টলাতে পারেনি। নোবেলজয়ী রাজনীতিবিদ অং সান সু চিসহ লাখ লাখ বন্দির করুণ জীবনে কোনো পরিবর্তন ঘটাতে পারেনি গোটাবিশ্ব। বলা হয়, মিয়ানমারের সামরিক জান্তার এমন অনড় ও দৃঢ় অবস্থানের চালিকাশক্তি চীন। সামরিক বাহিনীকে শক্তিশালী করে ও সমর্থন দিয়ে চীন ভারত ভূখন্ডের পাশে এবং বঙ্গোপসাগর ও ভারত মহাসাগরের তীরে নিজস্ব সামরিক বলয় গড়ে তুলেছে। একই সঙ্গে অকল্পনীয় মাত্রায় অর্থনৈতিক বিনিয়োগ করে মিয়ানমারকে মূলত চীনের ওপর নির্ভরশীল করে ফেলেছে।

এমনি এক প্রেক্ষাপটে একদিকে কেন্দ্র তথা সেনাশাসকদের বিরুদ্ধে সব সীমান্ত এলাকায় গড়ে উঠেছে এক ডজনেরও বেশি বিচ্ছিন্নতাবাদী গ্রুপ। এসব গ্রুপকে সহায়তায় এগিয়ে এসেছে সামরিক জান্তা তথা চীনবিরোধী শিবির। অন্যদিকে মিয়ানমার ও তার পার্শ্ববর্তী দেশসমূহে নিজ স্বার্থ আদায়ের লক্ষ্যে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ২০২২ সালের ২৩ ডিসেম্বর পূর্বে প্রণীত বার্মা অ্যাক্টের সংশোধিত রূপসহ নতুন এক রূপরেখা প্রণয়ন করেন। ন্যাশনাল ডিফেন্স অথরাইজেশন অ্যাক্টের অধীনে এই রূপরেখা মিয়ানমারের স্টেট অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ কাউন্সিল (এসএজি) তথা সেই দেশের সামরিক জান্তার ওপর গণতন্ত্র ফিরিয়ে দিতে আরও চাপ প্রয়োগ করবে এবং গণতন্ত্র ও মানবাধিকার রক্ষার লক্ষ্যে যারা সংগ্রাম করছে, তাদের আরও বেশি সহায়তা করবে এমনটাই প্রত্যাশিত। এ রূপরেখায় স্পষ্ট বলা হয়েছে, মিয়ানমারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নানারকম নিষেধাজ্ঞাসহ সাত ধাপের কার্যক্রম পরিচালনায় মার্কিন প্রশাসনকে অনুমোদন প্রদানের মূল উদ্দেশ্য হলো সে দেশের সামরিক জান্তাবিরোধী ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্মেন্টকে (এনইউজি) আরও অধিক সহায়তা প্রদান। তবে এথনিক আর্মড অর্গানাইজেশন (এএও) নামে পরিচিত বিচ্ছিন্নতাবাদী গ্রুপগুলোকে এ রূপরেখার আদলে সহায়তার প্রকাশ্য সুযোগ নেই বলা হলেও ব্যাপকভাবে ধারণা করা হয়, আমেরিকা গোপনে অন্য রাষ্ট্র বা সংস্থার মাধ্যমে জান্তাবিরোধীদের সহায়তা করে চলেছে বলেই মিয়ানমারের সেই প্রতাপশালী সামরিক জান্তার আজ এমন লেজে-গোবরে অবস্থা।

যুক্তরাষ্ট্র প্রকাশ্যে অস্ত্র না দিলেও দেশটির অন্যতম সামরিক মিত্র ইসরায়েল ১০০ ট্যাংক, সামরিক নৌযান ও অন্যান্য সামরিক সহায়তা দিয়ে মিয়ানমারের সামরিক জান্তার মাধ্যমে মুসলমান রোহিঙ্গাদের নিধনে উৎসাহ দিচ্ছে বলে ২০১৭ সালের ৬ সেপ্টেম্বর তথ্য প্রকাশ করেছে মিডল ইস্ট মনিটর নামক সংবাদমাধ্যম। অবমুক্ত হওয়া এবং ফাঁস হওয়া গোপন নথিতেও বারবার উঠে এসেছে ইসরায়েল কর্তৃক মিয়ানমারের সামরিক জান্তাকে প্রশিক্ষণ প্রদান ও অস্ত্র সরবরাহের সংবাদ। ২০১৭ সালেই ইসরায়েলের হাই কোর্ট মিয়ানমারে কোনো ধরনের সামরিক সরঞ্জাম বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে। ২০২৩ সালে এসেও বিভিন্ন ইসরায়েলি ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান মিয়ানমারে অস্ত্র সরবরাহ করছে বলে ৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ তারিখে তথ্য দিয়েছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদ ওয়েবসাইট মিডল ইস্ট আই। এ ছাড়াও প্রতিনিয়ত সংবাদমাধ্যমে দেখা যায় মিয়ানমারের বিভিন্ন আঞ্চলিক গোষ্ঠী এবং বিভিন্ন জাতিসত্তার সংগঠনগুলো বহির্বিশ্বে সক্রিয় রয়েছে। মিয়ানমারের প্রত্যন্ত অঞ্চলের অধিবাসীরা বিদেশে পাড়ি জমিয়ে একদিকে নিজেদের কর্মসংস্থানের সুযোগ করেছেন, অন্যদিকে নিজের অঞ্চলের স্বায়ত্তশাসনের জন্য সার্বিকভাবে বিশ্বজনমত গঠন এবং নিজ মাতৃভূমিতে সাংগঠনিক ও সামরিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য আর্থিক সহায়তা প্রদান করছেন। এমনকি কোনো কোনো অঞ্চল তাদের বৈদেশিক শাখার মাধ্যমে নিজস্ব সংবিধান ও প্রশাসনিক ব্যবস্থাপনার যাবতীয় দলিল প্রণয়ন করছে বলেও তথ্য রয়েছে। এসব কর্মকান্ড বিচারে অনেকেরই ধারণা-অচিরেই মিয়ানমার ভাঙনের মুখে পড়বে কিংবা একসঙ্গে থাকলেও কেন্দ্রীয় শাসনের বদলে আঞ্চলিক স্বায়ত্তশাসনের এক নতুন উদাহরণ স্থাপন করবে। বিশ্লেষকদের আরও ধারণা- বৈদেশিক এই কর্মকান্ডের নেপথ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও তার গোয়েন্দা সংস্থা সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে, দীর্ঘদিন চীন মিয়ানমারের কেন্দ্রীয় সরকার ও সামরিক জান্তাকে নিরঙ্কুশ সমর্থন প্রদান করলেও সাম্প্রতিক সময়ে অবতীর্ণ হয়েছে দ্বৈত ভূমিকায়। বিভিন্ন কর্মকান্ডে বিশেষত আঞ্চলিক সামরিক সংগঠন বা বিচ্ছিন্নতাবাদী সামরিক দলগুলোর বিভিন্ন কার্যকলাপ, যুদ্ধের ধরন, ব্যবহৃত অস্ত্র ও গোলাবারুদের নমুনা এবং একের পর এক সাফল্যের চুলচেরা বিশ্লেষণ প্রমাণ করে যে, তাদের নেপথ্যে রয়েছে একটি পরাশক্তি, যারা একটি সুপরিকল্পিত ছক তুলে দিয়েছেন বিচ্ছিন্নতাবাদীদের হাতে, আর জোগান দিয়েছেন নানা ধরনের সামরিক সরঞ্জাম ও অন্যান্য সামরিক সহায়তা। অনেকের মতে, এই পরাশক্তি হলো চীন। এমন অবস্থানে যাওয়ার পেছনে চীনের বেশ কিছু যুক্তি থাকতে পারে বলে মনে করা হয়। প্রথমত, কখনো যদি বিভিন্ন বিদ্রোহী আঞ্চলিক শক্তির চাপে কেন্দ্রীয় সরকার বা সামরিক জান্তার পতন ঘটে, তবে চীন চাইবে না যে আঞ্চলিক শক্তিগুলোর সঙ্গে তাদের সম্পর্ক শূন্য থেকে শুরু হোক অথবা অতীতের তিক্ততার প্রসঙ্গগুলোই কেবল বারবার ঘুরেফিরে আসতে থাকুক।  দ্বিতীয়ত, চীন কেন্দ্রীয় সরকারকেও বুঝতে চেয়েছে যে বার্মা অ্যাক্ট বা অন্য কোনো কারণে আমেরিকার প্রতি কেন্দ্র, অবরোধ পাওয়া সামরিক জেনারেলরা বা অন্য কোনো শক্তি কোনো ধরনের দুর্বলতা প্রকাশ করলে চীন আঞ্চলিক শক্তিগুলো ব্যবহার করে কেন্দ্রের পতন ঘটাতে পারে। তৃতীয় ও সবচেয়ে বড় বিষয় হলো বিভিন্ন অঞ্চলে বিশেষত বাংলাদেশ সংলগ্ন রাখাইন অঞ্চলে চীনের যে বিশাল বিনিয়োগ রয়েছে এবং বঙ্গোপসাগর হয়ে ভারত মহাসাগরে প্রভাব বিস্তার ও অর্থনৈতিক কর্মকান্ড পরিচালনার যে বৃহত্তর পরিকল্পনা রয়েছে, তার পরিপ্রেক্ষিতে চীন আঞ্চলিক শক্তি বা নন-স্টেট ফ্যাক্টরগুলোকেও কেন্দ্রের পাশাপাশি হাতে রাখছে। মিয়ানমারে চলমান ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের করণীয় নিয়ে যারা ভাবছেন, তাদের কেবল কী ঘটছে তা দেখলেই চলবে না, দেখতে হবে কেন ঘটছে।

 

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মহররম মাসের ধর্মীয় এবং ঐতিহাসিক গুরুত্ব
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
মননশীল চিন্তক আবুল ফজল
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
বনপথে ছোটা মায়াহরিণী
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
রাজনীতির কুহক : মূর্শেদী থেকে সাকিব আল হাসান
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
ভিসা জটিলতা
ভিসা জটিলতা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
বাণিজ্যে অচলাবস্থা
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
প্রাপ্তির খাতা শূন্য
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা