শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

চটি জুতার ফিতা এবং মরা নদীর ঐতিহ্য

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
চটি জুতার ফিতা এবং মরা নদীর ঐতিহ্য

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কল্পনার মিশেল দিয়ে ‘জুতা আবিষ্কার’ কাহিনি বর্ণনা করেছেন, কবিতায়। তবে জুতা আবিষ্কারের প্রকৃত কাহিনি মোটেই সেটি নয়। কবিগুরু সেটি বলতেও চাননি। তিনি আসলে যা বোঝাতে চেয়েছেন তা যুগে যুগে বিরাজমান। জুতা আবিষ্কারের ইতিহাস খুবই লম্বা। প্রায় ৪০ হাজার বছর আগে মানুষ জুতার ব্যবহার শুরু করেছিল। ১৭০০ শতকের দিকে কাঠের তৈরি খড়ম ভারতীয় উপমহাদেশে অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিল।  তবে প্রথমে কী কারণে জুতা তৈরি হয়েছিল তা এখনো উদ্ধার করতে পারেননি গবেষকরা। গবেষকরা জানিয়েছেন, ৫ হাজার ৫০০ খ্রিস্টপূর্বে পূর্ণাঙ্গ জুতা তৈরি হয়। আর্মেনিয়ার এরিনিয়া-১ নামক গুহায় ইতিহাসখ্যাত ওই জুতার সন্ধান পাওয়া গেছে। জুতা আবিষ্কারের প্রথমে দুই পায়ের জুতা এবং নারী-পুরুষের জুতা একই ধরনের ছিল। সভ্যতা যত বিকশিত হয়েছে ততই আধুনিক হয়েছে জুতাও। এ আধুনিকায়নের ধারা শুরু হয় অন্তত ৪০০ বছর আগে, যা আজও চলমান। আবার যুক্ত হয়েছে আধুনিকতার কুফলও। বলে রাখা ভালো, আজকের আলোচ্য মোটেই জুতা প্রসঙ্গে নয়। চটি জুতাও নয়। তবে চাইলে চটি জুতার ফিতার সঙ্গে আজকের প্রসঙ্গ মেলানো যায়। চটি জুতার ফিতা মানেই উপযোগহীন, অপ্রাসঙ্গিক বিষয়। নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর বক্তব্য শুনে চটি জুতার ফিতার কথা মনে পড়ছে। ১৭ ফেব্রুয়ারি গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে এমনটাই মনে পড়ল। তিনি বলেছেন, ‘নদীমাতৃক বাংলাদেশের ঐতিহ্য ধরে রাখার জন্য সরকার কাজ করছে। বিআইডব্লিউটিএর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা নিরলস কাজ করে এ লক্ষ্যে অবদান রাখছে।’

চটি জুতার ফিতা যেমন উপযোগহীন, তেমনই নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীর এ বক্তব্যও অর্থহীন। মাননীয় প্রতিমন্ত্রীকে কে বলবে, নদীমাতৃক বাংলাদেশের ঐতিহ্য ধরে রাখা নয়, প্রয়োজন নদী ধরে রাখা। আর এ কাজটিই হচ্ছে না। ফলে নদীমাতৃক বাংলাদেশের বেশির ভাগ নদীর অবস্থা করুণ। অস্তিত্বহীন হয়ে পড়ছে অনেক নদী। বাংলাদেশের মানুষের জীবনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে থাকা নদীর আজ খুবই করুণ দশা। খোদ নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর দেওয়া তথ্যমতেই, সারা দেশে নাব্য হারিয়েছে ৩০৮টি নদী। ১৩ ফেব্রুয়ারি মহান জাতীয় সংসদের অধিবেশনে এম আবদুল লতিফের এক প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান প্রতিমন্ত্রী। তিনি জানান, বর্তমানে জেলা প্রশাসন এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে বাংলাদেশে ৯৩১টি নদী প্রবহমান রয়েছে। প্রতিমন্ত্রী বলেন, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন জাতীয় নদীরক্ষা কমিশনের প্রকাশিত ‘বাংলাদেশের নদ-নদী : সংজ্ঞা ও সংখ্যা’ শীর্ষক বইয়ের তথ্যমতে, বাংলাদেশে বর্তমানে মোট নদীর সংখ্যা ১ হাজার ৮টি। পরবর্তী সময়ে জেলা প্রশাসক ও বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের মাধ্যমে আরও নদীর সংখ্যা পাওয়া গেছে। প্রক্রিয়াটি চলমান আছে। বলার অপেক্ষা রাখে না, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা প্রতিমন্ত্রী সংসদে কাগুজে হিসাব উপস্থাপন করেছেন। এবং এ হিসাবে বেশ ফাঁকি আছে বলে অনেকেই ধারণা করেন। আর মন্ত্রীর বক্তব্য অনুসারে ‘বাংলাদেশে ৯৩১টি নদী প্রবহমান’- এ বক্তব্য কতটা বাস্তব তাও কিন্তু বিবেচনায় নেওয়ার দাবি রাখে। কে জানে, নদীতে জল থাকাকেই প্রবহমান হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে কি না? জল দৃশ্যমান হলেই সেই নদীকে প্রবহমান ধরে নিলে প্রতিমন্ত্রী অসত্য বলেননি। আর নদীর প্রবহমানতা বলতে প্রকৃত অর্থে যা বোঝায় তা বিবেচনায় নিলে প্রতিমন্ত্রীর বক্তব্য বাস্তবতা থেকে অনেক দূরে। এবং খুবই হতাশাজনক। বরং নদীমাতৃক বাংলাদেশের মা নদীকূল মরণ দশায় আছে। এ মরণ দশার কারণ প্রতিবেশী বন্ধুরাষ্ট্র ভারত এবং আমাদের নিজস্ব ভ্রান্ত পরিকল্পনা ও অব্যবস্থাপনা। এর সঙ্গে আছে, নদীকেন্দ্রিক মাফিয়া চক্রের গ্রাস। এক সময় আলোচিত ছিল জলদস্যুরা। এরা জলে চলচলকারী যানে লুট করত, এখনো করে। এর সঙ্গে আরেক ধরনের জলদস্যু যুক্ত হয়েছে যারা জলই লুট করে! তা হোক, নদী-খাল-হাওর-বাঁওড়-পুকুর-ডোবা, যেখানেই জল সেখানেই মাফিয়া ছোবল! পানি বিষয়ে অব্যবস্থাপনা এবং জল লুটের ধারায় নদ-নদীর যে মরণ দশা হয়েছে তাকে কেন্দ্র করেও বাণিজ্য চলে। যেমন মানুষের লাশ নিয়ে চলে বাণিজ্য হাসপাতালে, থানায়। এ লাশ নিয়ে আরও অনেক ক্ষেত্রে বাণিজ্য চলে। হয়তো লাশের এ বাণিজ্য কপিপেস্ট হয়েছে অনেকটা লাশে পরিণত হওয়া নদ-নদীতেও। এ বিষয়ে অনেক খবর গণমাধ্যমে প্রকাশিত হচ্ছে। কিন্তু কেউ আমলে নিচ্ছে বলে মনে হয় না। প্রসঙ্গক্রমে ১৯ ফেব্রুয়ারি দৈনিক প্রথম আলোতে প্রকাশিত দুটি খবরের কথা উল্লেখ করা চলে। এর একটি রিপোর্টে বলা হয়েছে- ২ হাজার ৭৬৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ব্রহ্মপুত্র নদের নাব্য ফিরে আসেনি। বরং এ নদের মাঝখানে হাঁটুজল, হেঁটেই পার হওয়া যায়। অপর একটি রিপোর্টের শিরোনাম হচ্ছে- ‘২৭৯ কোটি টাকা ব্যয়েও প্রবাহ ফেরেনি ভৈরব নদে।’ এটি আসলে খননের অকার্যকারিতার উদাহরণ মাত্র। এরকম অসংখ্য উদাহরণ আছে। বাস্তবে কোনো খননেই ফলোদয় হচ্ছে না। তবে টাকার শ্রাদ্ধ ঠিকই হয়। সঙ্গে চলে জললুট। এমনকি জললুটের ধারায় ১০টি নদীর ৩১টি অংশকে জলমহাল হিসেবে ইজারা দিতে দরপত্র আহ্বান অতি সাম্প্রতিক ঘটনা। জলদস্যুদের লালসায় আমাদের নদীগুলো হয়ে যাচ্ছে জলমহাল। অথচ আইনে বলা আছে- “নদীর প্লাবন ভূমি আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়ে লিজ বা সাব-লিজ দেওয়া হলে, নদ-নদীর জরিপ, পর্চা ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নামে দেওয়া হলে, ডুবো চরকে চরে রূপান্তরের চেষ্টা, পানি প্রবাহে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ক্ষতিসাধন ইত্যাদি করার চেষ্টা করা হলে ৫ বছরের সশ্রম কারাদন্ড ও ১০ লাখ টাকা জরিমানা করা হবে।” কিন্তু কার আইন কে মানে, প্রয়োগই বা কে করে!

জল লুট এবং ‘নদী লাশ’ নিয়ে সর্বগ্রাসী বাণিজ্যের বিপরীতে দাঁড়ানোর জন্যই হয়তো জাতীয় নদীরক্ষা কমিশন গঠন করা হয়েছিল। কিন্তু এটি নামে কমিশন হলেও বাস্তবতা আসলে তা নয়। যে কারণে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলতে পেরেছেন, ‘নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন জাতীয় নদীরক্ষা কমিশন।’ কিন্তু কমিশন তো মন্ত্রণালয়ের অধীন থাকার কথা নয়। তারপরও রয়েছে। এই হচ্ছে আমলাদের গামলা-গামলা এখতিয়ার ধরে রাখার প্রবণতার নিকৃষ্ট নমুনা। এরপরও এ কমিশনের অন্তত দুজন চেয়ারম্যান ভূমিকা রাখার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু তাদের পরিণতি খুব একটা সুখকর হয়নি। মজিবুর রহমান হাওলাদার কোনোরকম তিন বছরের মেয়াদ পূর্র্ণ করতে পারলেও মঞ্জুর আহমেদ চৌধুরীকে পত্রপাঠ বিদায় নিতে হয়েছে মাঝপথে। শুধু তাই নয়, প্রকৃত অর্থে নদী কমিশনের চেয়ারম্যানের পদ শূন্য রয়েছে টানা প্রায় ৫ মাস। জাতীয় নদীরক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যানের পদ থেকে ১৮ অক্টোবর ড. মঞ্জুর আহমেদ চৌধুরীকে অপসারণ করার পর এ দায়িত্ব দেওয়া হয় অতিরিক্ত সচিব হিসেবে অবসরে যাওয়া কামরুন্নাহারকে। তিনি এ সংস্থায় অন্য একটি পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে ছিলেন। আর অবসরে যাওয়ার পর চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ মানে প্রায় ক্ষেত্রেই রাষ্ট্রের কিছু টাকার শ্রাদ্ধ। চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের মেয়াদ শেষ হওয়ায় কামরুন্নাহার এখন আর নদী কমিশনের কেউ নন। এ অবস্থায় জাতীয় নদীরক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যানের অতিরিক্ত দায়িত্ব দেওয়া হয় নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব শেখ মো. শরীফ উদ্দিনকে।

এদিকে জাতীয় নদীরক্ষা কমিশন কখনোই স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারেনি। বরং নানাভাবে এ কমিশনের কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত করা হয়েছে। এমনকি মজিবুর রহমান হাওলাদারের মতো দক্ষ ও দৃঢ়চেতা আমলার পক্ষেও প্রত্যাশিত মাত্রায় দায়িত্ব পালন করা সম্ভব হয়নি। বরং নানাভাবে এ কমিশনের কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত করা হয়েছে। ফলে কমিশনের বর্তমান অবস্থা দেশের নদ-নদীর প্রতিচ্ছবি হয়ে দাঁড়িয়েছে। হয়তো এ বাস্তবতা বিবেচনায় নিয়েই নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী ‘নদীমাতৃক বাংলাদেশের ঐতিহ্য’ ধরে রাখার কথা বলেছেন। এ ধারায় হয়তো এক সময় নদীর ছবি ওয়ালে টাঙিয়ে রাখার কথা বলা হবে ঐতিহ্য ধরে রাখার অংশ হিসেবে। আর এ ছবির নিচে দাঁড়িয়ে গাইতে হবে সেই গান, “আমার একটি নদী ছিল জানলো না তো কেউ, এইখানে এক নদী ছিল জানলো না তো কেউ...।”

নদী ও পানি ব্যবস্থাপনায় আমাদের দেশ যে পথে হাঁটছে তাতে এ গানটি ভয়ংকরভাবে বাস্তবতা হয়ে যেতে পারে। আল্লাহ না করুন, এই হলে বাংলাদেশের অবস্থা কী দাঁড়াবে তা ভেবে অনেকের রক্ত হিম হয়ে যাওয়ার অবস্থা হচ্ছে। আর এটি মোটেই সুদূরের বিষয় বলে মনে করার কোনো কারণ নেই। বরং, ভয়ংকরভাবে এরই মধ্যে দৃশ্যমান। এদিকে আমাদের নদীগুলোর প্রাণভোমরা ভারতের খাঁচায় বন্দি। কিন্তু বিষয়টি গ্রহণযোগ্য মাত্রায় ফোকাসে নেওয়া হচ্ছে না। এর বদলে আলু-পটোল-পিঁয়াজ-আন্ডা নিয়ে চলে মাতামাতি। আর এ নিয়ে ভারত তোষণ চলে সমানে। কিন্তু পানি নিয়ে তেমন রা নেই, যেন মুখে কুলুপ এঁটে আছেন সবাই! ফলে যা হওয়ার তাই হচ্ছে। দেশের নদীগুলো বিভিন্ন মাত্রায় মরে যাচ্ছে। অস্তিত্বহীন হয়ে পড়েছে অনেক নদী। কোনোমতে টিকে থাকা অনেক নদীতে পড়েছে দখলদারদের থাবায়। এক সময়ের খরস্রোতা নদীর বুকজুড়ে এখন কেবলই ধু-ধু বালুচর। শুকনা মৌসুমে এ নদীতে পানি থাকে না। বর্ষা মৌসুমে এ নদীই আবার দুই কূল ছাপিয়ে দুর্দশার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। বর্ষার পানি ধারণ করার ক্ষমতা নেই বেশির ভাগ নদীর।  যে নদী পাড়ি দিতে এক সময় দক্ষ মাঝিরও পরান কাঁপত, সেই নদীতে এখন আর নৌকাও চলে না, পায়ে হেঁটে পার হয় মানুষ। সারা দিন এক পায়ে দাঁড়িয়ে থেকে একটি পুঁটি মাছও পায় না ধবল বক! কে ফিরিয়ে দেবে, নদীকে ♦ লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

 

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

প্রথম পৃষ্ঠা