শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

চটি জুতার ফিতা এবং মরা নদীর ঐতিহ্য

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
চটি জুতার ফিতা এবং মরা নদীর ঐতিহ্য

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কল্পনার মিশেল দিয়ে ‘জুতা আবিষ্কার’ কাহিনি বর্ণনা করেছেন, কবিতায়। তবে জুতা আবিষ্কারের প্রকৃত কাহিনি মোটেই সেটি নয়। কবিগুরু সেটি বলতেও চাননি। তিনি আসলে যা বোঝাতে চেয়েছেন তা যুগে যুগে বিরাজমান। জুতা আবিষ্কারের ইতিহাস খুবই লম্বা। প্রায় ৪০ হাজার বছর আগে মানুষ জুতার ব্যবহার শুরু করেছিল। ১৭০০ শতকের দিকে কাঠের তৈরি খড়ম ভারতীয় উপমহাদেশে অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিল।  তবে প্রথমে কী কারণে জুতা তৈরি হয়েছিল তা এখনো উদ্ধার করতে পারেননি গবেষকরা। গবেষকরা জানিয়েছেন, ৫ হাজার ৫০০ খ্রিস্টপূর্বে পূর্ণাঙ্গ জুতা তৈরি হয়। আর্মেনিয়ার এরিনিয়া-১ নামক গুহায় ইতিহাসখ্যাত ওই জুতার সন্ধান পাওয়া গেছে। জুতা আবিষ্কারের প্রথমে দুই পায়ের জুতা এবং নারী-পুরুষের জুতা একই ধরনের ছিল। সভ্যতা যত বিকশিত হয়েছে ততই আধুনিক হয়েছে জুতাও। এ আধুনিকায়নের ধারা শুরু হয় অন্তত ৪০০ বছর আগে, যা আজও চলমান। আবার যুক্ত হয়েছে আধুনিকতার কুফলও। বলে রাখা ভালো, আজকের আলোচ্য মোটেই জুতা প্রসঙ্গে নয়। চটি জুতাও নয়। তবে চাইলে চটি জুতার ফিতার সঙ্গে আজকের প্রসঙ্গ মেলানো যায়। চটি জুতার ফিতা মানেই উপযোগহীন, অপ্রাসঙ্গিক বিষয়। নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর বক্তব্য শুনে চটি জুতার ফিতার কথা মনে পড়ছে। ১৭ ফেব্রুয়ারি গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে এমনটাই মনে পড়ল। তিনি বলেছেন, ‘নদীমাতৃক বাংলাদেশের ঐতিহ্য ধরে রাখার জন্য সরকার কাজ করছে। বিআইডব্লিউটিএর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা নিরলস কাজ করে এ লক্ষ্যে অবদান রাখছে।’

চটি জুতার ফিতা যেমন উপযোগহীন, তেমনই নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীর এ বক্তব্যও অর্থহীন। মাননীয় প্রতিমন্ত্রীকে কে বলবে, নদীমাতৃক বাংলাদেশের ঐতিহ্য ধরে রাখা নয়, প্রয়োজন নদী ধরে রাখা। আর এ কাজটিই হচ্ছে না। ফলে নদীমাতৃক বাংলাদেশের বেশির ভাগ নদীর অবস্থা করুণ। অস্তিত্বহীন হয়ে পড়ছে অনেক নদী। বাংলাদেশের মানুষের জীবনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে থাকা নদীর আজ খুবই করুণ দশা। খোদ নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর দেওয়া তথ্যমতেই, সারা দেশে নাব্য হারিয়েছে ৩০৮টি নদী। ১৩ ফেব্রুয়ারি মহান জাতীয় সংসদের অধিবেশনে এম আবদুল লতিফের এক প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান প্রতিমন্ত্রী। তিনি জানান, বর্তমানে জেলা প্রশাসন এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে বাংলাদেশে ৯৩১টি নদী প্রবহমান রয়েছে। প্রতিমন্ত্রী বলেন, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন জাতীয় নদীরক্ষা কমিশনের প্রকাশিত ‘বাংলাদেশের নদ-নদী : সংজ্ঞা ও সংখ্যা’ শীর্ষক বইয়ের তথ্যমতে, বাংলাদেশে বর্তমানে মোট নদীর সংখ্যা ১ হাজার ৮টি। পরবর্তী সময়ে জেলা প্রশাসক ও বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের মাধ্যমে আরও নদীর সংখ্যা পাওয়া গেছে। প্রক্রিয়াটি চলমান আছে। বলার অপেক্ষা রাখে না, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা প্রতিমন্ত্রী সংসদে কাগুজে হিসাব উপস্থাপন করেছেন। এবং এ হিসাবে বেশ ফাঁকি আছে বলে অনেকেই ধারণা করেন। আর মন্ত্রীর বক্তব্য অনুসারে ‘বাংলাদেশে ৯৩১টি নদী প্রবহমান’- এ বক্তব্য কতটা বাস্তব তাও কিন্তু বিবেচনায় নেওয়ার দাবি রাখে। কে জানে, নদীতে জল থাকাকেই প্রবহমান হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে কি না? জল দৃশ্যমান হলেই সেই নদীকে প্রবহমান ধরে নিলে প্রতিমন্ত্রী অসত্য বলেননি। আর নদীর প্রবহমানতা বলতে প্রকৃত অর্থে যা বোঝায় তা বিবেচনায় নিলে প্রতিমন্ত্রীর বক্তব্য বাস্তবতা থেকে অনেক দূরে। এবং খুবই হতাশাজনক। বরং নদীমাতৃক বাংলাদেশের মা নদীকূল মরণ দশায় আছে। এ মরণ দশার কারণ প্রতিবেশী বন্ধুরাষ্ট্র ভারত এবং আমাদের নিজস্ব ভ্রান্ত পরিকল্পনা ও অব্যবস্থাপনা। এর সঙ্গে আছে, নদীকেন্দ্রিক মাফিয়া চক্রের গ্রাস। এক সময় আলোচিত ছিল জলদস্যুরা। এরা জলে চলচলকারী যানে লুট করত, এখনো করে। এর সঙ্গে আরেক ধরনের জলদস্যু যুক্ত হয়েছে যারা জলই লুট করে! তা হোক, নদী-খাল-হাওর-বাঁওড়-পুকুর-ডোবা, যেখানেই জল সেখানেই মাফিয়া ছোবল! পানি বিষয়ে অব্যবস্থাপনা এবং জল লুটের ধারায় নদ-নদীর যে মরণ দশা হয়েছে তাকে কেন্দ্র করেও বাণিজ্য চলে। যেমন মানুষের লাশ নিয়ে চলে বাণিজ্য হাসপাতালে, থানায়। এ লাশ নিয়ে আরও অনেক ক্ষেত্রে বাণিজ্য চলে। হয়তো লাশের এ বাণিজ্য কপিপেস্ট হয়েছে অনেকটা লাশে পরিণত হওয়া নদ-নদীতেও। এ বিষয়ে অনেক খবর গণমাধ্যমে প্রকাশিত হচ্ছে। কিন্তু কেউ আমলে নিচ্ছে বলে মনে হয় না। প্রসঙ্গক্রমে ১৯ ফেব্রুয়ারি দৈনিক প্রথম আলোতে প্রকাশিত দুটি খবরের কথা উল্লেখ করা চলে। এর একটি রিপোর্টে বলা হয়েছে- ২ হাজার ৭৬৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ব্রহ্মপুত্র নদের নাব্য ফিরে আসেনি। বরং এ নদের মাঝখানে হাঁটুজল, হেঁটেই পার হওয়া যায়। অপর একটি রিপোর্টের শিরোনাম হচ্ছে- ‘২৭৯ কোটি টাকা ব্যয়েও প্রবাহ ফেরেনি ভৈরব নদে।’ এটি আসলে খননের অকার্যকারিতার উদাহরণ মাত্র। এরকম অসংখ্য উদাহরণ আছে। বাস্তবে কোনো খননেই ফলোদয় হচ্ছে না। তবে টাকার শ্রাদ্ধ ঠিকই হয়। সঙ্গে চলে জললুট। এমনকি জললুটের ধারায় ১০টি নদীর ৩১টি অংশকে জলমহাল হিসেবে ইজারা দিতে দরপত্র আহ্বান অতি সাম্প্রতিক ঘটনা। জলদস্যুদের লালসায় আমাদের নদীগুলো হয়ে যাচ্ছে জলমহাল। অথচ আইনে বলা আছে- “নদীর প্লাবন ভূমি আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়ে লিজ বা সাব-লিজ দেওয়া হলে, নদ-নদীর জরিপ, পর্চা ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নামে দেওয়া হলে, ডুবো চরকে চরে রূপান্তরের চেষ্টা, পানি প্রবাহে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ক্ষতিসাধন ইত্যাদি করার চেষ্টা করা হলে ৫ বছরের সশ্রম কারাদন্ড ও ১০ লাখ টাকা জরিমানা করা হবে।” কিন্তু কার আইন কে মানে, প্রয়োগই বা কে করে!

জল লুট এবং ‘নদী লাশ’ নিয়ে সর্বগ্রাসী বাণিজ্যের বিপরীতে দাঁড়ানোর জন্যই হয়তো জাতীয় নদীরক্ষা কমিশন গঠন করা হয়েছিল। কিন্তু এটি নামে কমিশন হলেও বাস্তবতা আসলে তা নয়। যে কারণে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলতে পেরেছেন, ‘নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন জাতীয় নদীরক্ষা কমিশন।’ কিন্তু কমিশন তো মন্ত্রণালয়ের অধীন থাকার কথা নয়। তারপরও রয়েছে। এই হচ্ছে আমলাদের গামলা-গামলা এখতিয়ার ধরে রাখার প্রবণতার নিকৃষ্ট নমুনা। এরপরও এ কমিশনের অন্তত দুজন চেয়ারম্যান ভূমিকা রাখার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু তাদের পরিণতি খুব একটা সুখকর হয়নি। মজিবুর রহমান হাওলাদার কোনোরকম তিন বছরের মেয়াদ পূর্র্ণ করতে পারলেও মঞ্জুর আহমেদ চৌধুরীকে পত্রপাঠ বিদায় নিতে হয়েছে মাঝপথে। শুধু তাই নয়, প্রকৃত অর্থে নদী কমিশনের চেয়ারম্যানের পদ শূন্য রয়েছে টানা প্রায় ৫ মাস। জাতীয় নদীরক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যানের পদ থেকে ১৮ অক্টোবর ড. মঞ্জুর আহমেদ চৌধুরীকে অপসারণ করার পর এ দায়িত্ব দেওয়া হয় অতিরিক্ত সচিব হিসেবে অবসরে যাওয়া কামরুন্নাহারকে। তিনি এ সংস্থায় অন্য একটি পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে ছিলেন। আর অবসরে যাওয়ার পর চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ মানে প্রায় ক্ষেত্রেই রাষ্ট্রের কিছু টাকার শ্রাদ্ধ। চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের মেয়াদ শেষ হওয়ায় কামরুন্নাহার এখন আর নদী কমিশনের কেউ নন। এ অবস্থায় জাতীয় নদীরক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যানের অতিরিক্ত দায়িত্ব দেওয়া হয় নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব শেখ মো. শরীফ উদ্দিনকে।

এদিকে জাতীয় নদীরক্ষা কমিশন কখনোই স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারেনি। বরং নানাভাবে এ কমিশনের কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত করা হয়েছে। এমনকি মজিবুর রহমান হাওলাদারের মতো দক্ষ ও দৃঢ়চেতা আমলার পক্ষেও প্রত্যাশিত মাত্রায় দায়িত্ব পালন করা সম্ভব হয়নি। বরং নানাভাবে এ কমিশনের কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত করা হয়েছে। ফলে কমিশনের বর্তমান অবস্থা দেশের নদ-নদীর প্রতিচ্ছবি হয়ে দাঁড়িয়েছে। হয়তো এ বাস্তবতা বিবেচনায় নিয়েই নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী ‘নদীমাতৃক বাংলাদেশের ঐতিহ্য’ ধরে রাখার কথা বলেছেন। এ ধারায় হয়তো এক সময় নদীর ছবি ওয়ালে টাঙিয়ে রাখার কথা বলা হবে ঐতিহ্য ধরে রাখার অংশ হিসেবে। আর এ ছবির নিচে দাঁড়িয়ে গাইতে হবে সেই গান, “আমার একটি নদী ছিল জানলো না তো কেউ, এইখানে এক নদী ছিল জানলো না তো কেউ...।”

নদী ও পানি ব্যবস্থাপনায় আমাদের দেশ যে পথে হাঁটছে তাতে এ গানটি ভয়ংকরভাবে বাস্তবতা হয়ে যেতে পারে। আল্লাহ না করুন, এই হলে বাংলাদেশের অবস্থা কী দাঁড়াবে তা ভেবে অনেকের রক্ত হিম হয়ে যাওয়ার অবস্থা হচ্ছে। আর এটি মোটেই সুদূরের বিষয় বলে মনে করার কোনো কারণ নেই। বরং, ভয়ংকরভাবে এরই মধ্যে দৃশ্যমান। এদিকে আমাদের নদীগুলোর প্রাণভোমরা ভারতের খাঁচায় বন্দি। কিন্তু বিষয়টি গ্রহণযোগ্য মাত্রায় ফোকাসে নেওয়া হচ্ছে না। এর বদলে আলু-পটোল-পিঁয়াজ-আন্ডা নিয়ে চলে মাতামাতি। আর এ নিয়ে ভারত তোষণ চলে সমানে। কিন্তু পানি নিয়ে তেমন রা নেই, যেন মুখে কুলুপ এঁটে আছেন সবাই! ফলে যা হওয়ার তাই হচ্ছে। দেশের নদীগুলো বিভিন্ন মাত্রায় মরে যাচ্ছে। অস্তিত্বহীন হয়ে পড়েছে অনেক নদী। কোনোমতে টিকে থাকা অনেক নদীতে পড়েছে দখলদারদের থাবায়। এক সময়ের খরস্রোতা নদীর বুকজুড়ে এখন কেবলই ধু-ধু বালুচর। শুকনা মৌসুমে এ নদীতে পানি থাকে না। বর্ষা মৌসুমে এ নদীই আবার দুই কূল ছাপিয়ে দুর্দশার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। বর্ষার পানি ধারণ করার ক্ষমতা নেই বেশির ভাগ নদীর।  যে নদী পাড়ি দিতে এক সময় দক্ষ মাঝিরও পরান কাঁপত, সেই নদীতে এখন আর নৌকাও চলে না, পায়ে হেঁটে পার হয় মানুষ। সারা দিন এক পায়ে দাঁড়িয়ে থেকে একটি পুঁটি মাছও পায় না ধবল বক! কে ফিরিয়ে দেবে, নদীকে ♦ লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

 

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা