শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

চটি জুতার ফিতা এবং মরা নদীর ঐতিহ্য

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
চটি জুতার ফিতা এবং মরা নদীর ঐতিহ্য

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কল্পনার মিশেল দিয়ে ‘জুতা আবিষ্কার’ কাহিনি বর্ণনা করেছেন, কবিতায়। তবে জুতা আবিষ্কারের প্রকৃত কাহিনি মোটেই সেটি নয়। কবিগুরু সেটি বলতেও চাননি। তিনি আসলে যা বোঝাতে চেয়েছেন তা যুগে যুগে বিরাজমান। জুতা আবিষ্কারের ইতিহাস খুবই লম্বা। প্রায় ৪০ হাজার বছর আগে মানুষ জুতার ব্যবহার শুরু করেছিল। ১৭০০ শতকের দিকে কাঠের তৈরি খড়ম ভারতীয় উপমহাদেশে অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিল।  তবে প্রথমে কী কারণে জুতা তৈরি হয়েছিল তা এখনো উদ্ধার করতে পারেননি গবেষকরা। গবেষকরা জানিয়েছেন, ৫ হাজার ৫০০ খ্রিস্টপূর্বে পূর্ণাঙ্গ জুতা তৈরি হয়। আর্মেনিয়ার এরিনিয়া-১ নামক গুহায় ইতিহাসখ্যাত ওই জুতার সন্ধান পাওয়া গেছে। জুতা আবিষ্কারের প্রথমে দুই পায়ের জুতা এবং নারী-পুরুষের জুতা একই ধরনের ছিল। সভ্যতা যত বিকশিত হয়েছে ততই আধুনিক হয়েছে জুতাও। এ আধুনিকায়নের ধারা শুরু হয় অন্তত ৪০০ বছর আগে, যা আজও চলমান। আবার যুক্ত হয়েছে আধুনিকতার কুফলও। বলে রাখা ভালো, আজকের আলোচ্য মোটেই জুতা প্রসঙ্গে নয়। চটি জুতাও নয়। তবে চাইলে চটি জুতার ফিতার সঙ্গে আজকের প্রসঙ্গ মেলানো যায়। চটি জুতার ফিতা মানেই উপযোগহীন, অপ্রাসঙ্গিক বিষয়। নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর বক্তব্য শুনে চটি জুতার ফিতার কথা মনে পড়ছে। ১৭ ফেব্রুয়ারি গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে এমনটাই মনে পড়ল। তিনি বলেছেন, ‘নদীমাতৃক বাংলাদেশের ঐতিহ্য ধরে রাখার জন্য সরকার কাজ করছে। বিআইডব্লিউটিএর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা নিরলস কাজ করে এ লক্ষ্যে অবদান রাখছে।’

চটি জুতার ফিতা যেমন উপযোগহীন, তেমনই নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীর এ বক্তব্যও অর্থহীন। মাননীয় প্রতিমন্ত্রীকে কে বলবে, নদীমাতৃক বাংলাদেশের ঐতিহ্য ধরে রাখা নয়, প্রয়োজন নদী ধরে রাখা। আর এ কাজটিই হচ্ছে না। ফলে নদীমাতৃক বাংলাদেশের বেশির ভাগ নদীর অবস্থা করুণ। অস্তিত্বহীন হয়ে পড়ছে অনেক নদী। বাংলাদেশের মানুষের জীবনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে থাকা নদীর আজ খুবই করুণ দশা। খোদ নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর দেওয়া তথ্যমতেই, সারা দেশে নাব্য হারিয়েছে ৩০৮টি নদী। ১৩ ফেব্রুয়ারি মহান জাতীয় সংসদের অধিবেশনে এম আবদুল লতিফের এক প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান প্রতিমন্ত্রী। তিনি জানান, বর্তমানে জেলা প্রশাসন এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে বাংলাদেশে ৯৩১টি নদী প্রবহমান রয়েছে। প্রতিমন্ত্রী বলেন, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন জাতীয় নদীরক্ষা কমিশনের প্রকাশিত ‘বাংলাদেশের নদ-নদী : সংজ্ঞা ও সংখ্যা’ শীর্ষক বইয়ের তথ্যমতে, বাংলাদেশে বর্তমানে মোট নদীর সংখ্যা ১ হাজার ৮টি। পরবর্তী সময়ে জেলা প্রশাসক ও বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের মাধ্যমে আরও নদীর সংখ্যা পাওয়া গেছে। প্রক্রিয়াটি চলমান আছে। বলার অপেক্ষা রাখে না, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা প্রতিমন্ত্রী সংসদে কাগুজে হিসাব উপস্থাপন করেছেন। এবং এ হিসাবে বেশ ফাঁকি আছে বলে অনেকেই ধারণা করেন। আর মন্ত্রীর বক্তব্য অনুসারে ‘বাংলাদেশে ৯৩১টি নদী প্রবহমান’- এ বক্তব্য কতটা বাস্তব তাও কিন্তু বিবেচনায় নেওয়ার দাবি রাখে। কে জানে, নদীতে জল থাকাকেই প্রবহমান হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে কি না? জল দৃশ্যমান হলেই সেই নদীকে প্রবহমান ধরে নিলে প্রতিমন্ত্রী অসত্য বলেননি। আর নদীর প্রবহমানতা বলতে প্রকৃত অর্থে যা বোঝায় তা বিবেচনায় নিলে প্রতিমন্ত্রীর বক্তব্য বাস্তবতা থেকে অনেক দূরে। এবং খুবই হতাশাজনক। বরং নদীমাতৃক বাংলাদেশের মা নদীকূল মরণ দশায় আছে। এ মরণ দশার কারণ প্রতিবেশী বন্ধুরাষ্ট্র ভারত এবং আমাদের নিজস্ব ভ্রান্ত পরিকল্পনা ও অব্যবস্থাপনা। এর সঙ্গে আছে, নদীকেন্দ্রিক মাফিয়া চক্রের গ্রাস। এক সময় আলোচিত ছিল জলদস্যুরা। এরা জলে চলচলকারী যানে লুট করত, এখনো করে। এর সঙ্গে আরেক ধরনের জলদস্যু যুক্ত হয়েছে যারা জলই লুট করে! তা হোক, নদী-খাল-হাওর-বাঁওড়-পুকুর-ডোবা, যেখানেই জল সেখানেই মাফিয়া ছোবল! পানি বিষয়ে অব্যবস্থাপনা এবং জল লুটের ধারায় নদ-নদীর যে মরণ দশা হয়েছে তাকে কেন্দ্র করেও বাণিজ্য চলে। যেমন মানুষের লাশ নিয়ে চলে বাণিজ্য হাসপাতালে, থানায়। এ লাশ নিয়ে আরও অনেক ক্ষেত্রে বাণিজ্য চলে। হয়তো লাশের এ বাণিজ্য কপিপেস্ট হয়েছে অনেকটা লাশে পরিণত হওয়া নদ-নদীতেও। এ বিষয়ে অনেক খবর গণমাধ্যমে প্রকাশিত হচ্ছে। কিন্তু কেউ আমলে নিচ্ছে বলে মনে হয় না। প্রসঙ্গক্রমে ১৯ ফেব্রুয়ারি দৈনিক প্রথম আলোতে প্রকাশিত দুটি খবরের কথা উল্লেখ করা চলে। এর একটি রিপোর্টে বলা হয়েছে- ২ হাজার ৭৬৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ব্রহ্মপুত্র নদের নাব্য ফিরে আসেনি। বরং এ নদের মাঝখানে হাঁটুজল, হেঁটেই পার হওয়া যায়। অপর একটি রিপোর্টের শিরোনাম হচ্ছে- ‘২৭৯ কোটি টাকা ব্যয়েও প্রবাহ ফেরেনি ভৈরব নদে।’ এটি আসলে খননের অকার্যকারিতার উদাহরণ মাত্র। এরকম অসংখ্য উদাহরণ আছে। বাস্তবে কোনো খননেই ফলোদয় হচ্ছে না। তবে টাকার শ্রাদ্ধ ঠিকই হয়। সঙ্গে চলে জললুট। এমনকি জললুটের ধারায় ১০টি নদীর ৩১টি অংশকে জলমহাল হিসেবে ইজারা দিতে দরপত্র আহ্বান অতি সাম্প্রতিক ঘটনা। জলদস্যুদের লালসায় আমাদের নদীগুলো হয়ে যাচ্ছে জলমহাল। অথচ আইনে বলা আছে- “নদীর প্লাবন ভূমি আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়ে লিজ বা সাব-লিজ দেওয়া হলে, নদ-নদীর জরিপ, পর্চা ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নামে দেওয়া হলে, ডুবো চরকে চরে রূপান্তরের চেষ্টা, পানি প্রবাহে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ক্ষতিসাধন ইত্যাদি করার চেষ্টা করা হলে ৫ বছরের সশ্রম কারাদন্ড ও ১০ লাখ টাকা জরিমানা করা হবে।” কিন্তু কার আইন কে মানে, প্রয়োগই বা কে করে!

জল লুট এবং ‘নদী লাশ’ নিয়ে সর্বগ্রাসী বাণিজ্যের বিপরীতে দাঁড়ানোর জন্যই হয়তো জাতীয় নদীরক্ষা কমিশন গঠন করা হয়েছিল। কিন্তু এটি নামে কমিশন হলেও বাস্তবতা আসলে তা নয়। যে কারণে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলতে পেরেছেন, ‘নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন জাতীয় নদীরক্ষা কমিশন।’ কিন্তু কমিশন তো মন্ত্রণালয়ের অধীন থাকার কথা নয়। তারপরও রয়েছে। এই হচ্ছে আমলাদের গামলা-গামলা এখতিয়ার ধরে রাখার প্রবণতার নিকৃষ্ট নমুনা। এরপরও এ কমিশনের অন্তত দুজন চেয়ারম্যান ভূমিকা রাখার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু তাদের পরিণতি খুব একটা সুখকর হয়নি। মজিবুর রহমান হাওলাদার কোনোরকম তিন বছরের মেয়াদ পূর্র্ণ করতে পারলেও মঞ্জুর আহমেদ চৌধুরীকে পত্রপাঠ বিদায় নিতে হয়েছে মাঝপথে। শুধু তাই নয়, প্রকৃত অর্থে নদী কমিশনের চেয়ারম্যানের পদ শূন্য রয়েছে টানা প্রায় ৫ মাস। জাতীয় নদীরক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যানের পদ থেকে ১৮ অক্টোবর ড. মঞ্জুর আহমেদ চৌধুরীকে অপসারণ করার পর এ দায়িত্ব দেওয়া হয় অতিরিক্ত সচিব হিসেবে অবসরে যাওয়া কামরুন্নাহারকে। তিনি এ সংস্থায় অন্য একটি পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে ছিলেন। আর অবসরে যাওয়ার পর চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ মানে প্রায় ক্ষেত্রেই রাষ্ট্রের কিছু টাকার শ্রাদ্ধ। চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের মেয়াদ শেষ হওয়ায় কামরুন্নাহার এখন আর নদী কমিশনের কেউ নন। এ অবস্থায় জাতীয় নদীরক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যানের অতিরিক্ত দায়িত্ব দেওয়া হয় নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব শেখ মো. শরীফ উদ্দিনকে।

এদিকে জাতীয় নদীরক্ষা কমিশন কখনোই স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারেনি। বরং নানাভাবে এ কমিশনের কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত করা হয়েছে। এমনকি মজিবুর রহমান হাওলাদারের মতো দক্ষ ও দৃঢ়চেতা আমলার পক্ষেও প্রত্যাশিত মাত্রায় দায়িত্ব পালন করা সম্ভব হয়নি। বরং নানাভাবে এ কমিশনের কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত করা হয়েছে। ফলে কমিশনের বর্তমান অবস্থা দেশের নদ-নদীর প্রতিচ্ছবি হয়ে দাঁড়িয়েছে। হয়তো এ বাস্তবতা বিবেচনায় নিয়েই নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী ‘নদীমাতৃক বাংলাদেশের ঐতিহ্য’ ধরে রাখার কথা বলেছেন। এ ধারায় হয়তো এক সময় নদীর ছবি ওয়ালে টাঙিয়ে রাখার কথা বলা হবে ঐতিহ্য ধরে রাখার অংশ হিসেবে। আর এ ছবির নিচে দাঁড়িয়ে গাইতে হবে সেই গান, “আমার একটি নদী ছিল জানলো না তো কেউ, এইখানে এক নদী ছিল জানলো না তো কেউ...।”

নদী ও পানি ব্যবস্থাপনায় আমাদের দেশ যে পথে হাঁটছে তাতে এ গানটি ভয়ংকরভাবে বাস্তবতা হয়ে যেতে পারে। আল্লাহ না করুন, এই হলে বাংলাদেশের অবস্থা কী দাঁড়াবে তা ভেবে অনেকের রক্ত হিম হয়ে যাওয়ার অবস্থা হচ্ছে। আর এটি মোটেই সুদূরের বিষয় বলে মনে করার কোনো কারণ নেই। বরং, ভয়ংকরভাবে এরই মধ্যে দৃশ্যমান। এদিকে আমাদের নদীগুলোর প্রাণভোমরা ভারতের খাঁচায় বন্দি। কিন্তু বিষয়টি গ্রহণযোগ্য মাত্রায় ফোকাসে নেওয়া হচ্ছে না। এর বদলে আলু-পটোল-পিঁয়াজ-আন্ডা নিয়ে চলে মাতামাতি। আর এ নিয়ে ভারত তোষণ চলে সমানে। কিন্তু পানি নিয়ে তেমন রা নেই, যেন মুখে কুলুপ এঁটে আছেন সবাই! ফলে যা হওয়ার তাই হচ্ছে। দেশের নদীগুলো বিভিন্ন মাত্রায় মরে যাচ্ছে। অস্তিত্বহীন হয়ে পড়েছে অনেক নদী। কোনোমতে টিকে থাকা অনেক নদীতে পড়েছে দখলদারদের থাবায়। এক সময়ের খরস্রোতা নদীর বুকজুড়ে এখন কেবলই ধু-ধু বালুচর। শুকনা মৌসুমে এ নদীতে পানি থাকে না। বর্ষা মৌসুমে এ নদীই আবার দুই কূল ছাপিয়ে দুর্দশার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। বর্ষার পানি ধারণ করার ক্ষমতা নেই বেশির ভাগ নদীর।  যে নদী পাড়ি দিতে এক সময় দক্ষ মাঝিরও পরান কাঁপত, সেই নদীতে এখন আর নৌকাও চলে না, পায়ে হেঁটে পার হয় মানুষ। সারা দিন এক পায়ে দাঁড়িয়ে থেকে একটি পুঁটি মাছও পায় না ধবল বক! কে ফিরিয়ে দেবে, নদীকে ♦ লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও
ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া
কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা
নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব
কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব

৩৪ মিনিট আগে | পরবাস

আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ
আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন

৫৭ মিনিট আগে | পরবাস

ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!
বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের
প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা