শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

চটি জুতার ফিতা এবং মরা নদীর ঐতিহ্য

আলম রায়হান
প্রিন্ট ভার্সন
চটি জুতার ফিতা এবং মরা নদীর ঐতিহ্য

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কল্পনার মিশেল দিয়ে ‘জুতা আবিষ্কার’ কাহিনি বর্ণনা করেছেন, কবিতায়। তবে জুতা আবিষ্কারের প্রকৃত কাহিনি মোটেই সেটি নয়। কবিগুরু সেটি বলতেও চাননি। তিনি আসলে যা বোঝাতে চেয়েছেন তা যুগে যুগে বিরাজমান। জুতা আবিষ্কারের ইতিহাস খুবই লম্বা। প্রায় ৪০ হাজার বছর আগে মানুষ জুতার ব্যবহার শুরু করেছিল। ১৭০০ শতকের দিকে কাঠের তৈরি খড়ম ভারতীয় উপমহাদেশে অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিল।  তবে প্রথমে কী কারণে জুতা তৈরি হয়েছিল তা এখনো উদ্ধার করতে পারেননি গবেষকরা। গবেষকরা জানিয়েছেন, ৫ হাজার ৫০০ খ্রিস্টপূর্বে পূর্ণাঙ্গ জুতা তৈরি হয়। আর্মেনিয়ার এরিনিয়া-১ নামক গুহায় ইতিহাসখ্যাত ওই জুতার সন্ধান পাওয়া গেছে। জুতা আবিষ্কারের প্রথমে দুই পায়ের জুতা এবং নারী-পুরুষের জুতা একই ধরনের ছিল। সভ্যতা যত বিকশিত হয়েছে ততই আধুনিক হয়েছে জুতাও। এ আধুনিকায়নের ধারা শুরু হয় অন্তত ৪০০ বছর আগে, যা আজও চলমান। আবার যুক্ত হয়েছে আধুনিকতার কুফলও। বলে রাখা ভালো, আজকের আলোচ্য মোটেই জুতা প্রসঙ্গে নয়। চটি জুতাও নয়। তবে চাইলে চটি জুতার ফিতার সঙ্গে আজকের প্রসঙ্গ মেলানো যায়। চটি জুতার ফিতা মানেই উপযোগহীন, অপ্রাসঙ্গিক বিষয়। নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর বক্তব্য শুনে চটি জুতার ফিতার কথা মনে পড়ছে। ১৭ ফেব্রুয়ারি গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে এমনটাই মনে পড়ল। তিনি বলেছেন, ‘নদীমাতৃক বাংলাদেশের ঐতিহ্য ধরে রাখার জন্য সরকার কাজ করছে। বিআইডব্লিউটিএর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা নিরলস কাজ করে এ লক্ষ্যে অবদান রাখছে।’

চটি জুতার ফিতা যেমন উপযোগহীন, তেমনই নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রীর এ বক্তব্যও অর্থহীন। মাননীয় প্রতিমন্ত্রীকে কে বলবে, নদীমাতৃক বাংলাদেশের ঐতিহ্য ধরে রাখা নয়, প্রয়োজন নদী ধরে রাখা। আর এ কাজটিই হচ্ছে না। ফলে নদীমাতৃক বাংলাদেশের বেশির ভাগ নদীর অবস্থা করুণ। অস্তিত্বহীন হয়ে পড়ছে অনেক নদী। বাংলাদেশের মানুষের জীবনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে থাকা নদীর আজ খুবই করুণ দশা। খোদ নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর দেওয়া তথ্যমতেই, সারা দেশে নাব্য হারিয়েছে ৩০৮টি নদী। ১৩ ফেব্রুয়ারি মহান জাতীয় সংসদের অধিবেশনে এম আবদুল লতিফের এক প্রশ্নের জবাবে এ তথ্য জানান প্রতিমন্ত্রী। তিনি জানান, বর্তমানে জেলা প্রশাসন এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে বাংলাদেশে ৯৩১টি নদী প্রবহমান রয়েছে। প্রতিমন্ত্রী বলেন, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন জাতীয় নদীরক্ষা কমিশনের প্রকাশিত ‘বাংলাদেশের নদ-নদী : সংজ্ঞা ও সংখ্যা’ শীর্ষক বইয়ের তথ্যমতে, বাংলাদেশে বর্তমানে মোট নদীর সংখ্যা ১ হাজার ৮টি। পরবর্তী সময়ে জেলা প্রশাসক ও বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের মাধ্যমে আরও নদীর সংখ্যা পাওয়া গেছে। প্রক্রিয়াটি চলমান আছে। বলার অপেক্ষা রাখে না, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা প্রতিমন্ত্রী সংসদে কাগুজে হিসাব উপস্থাপন করেছেন। এবং এ হিসাবে বেশ ফাঁকি আছে বলে অনেকেই ধারণা করেন। আর মন্ত্রীর বক্তব্য অনুসারে ‘বাংলাদেশে ৯৩১টি নদী প্রবহমান’- এ বক্তব্য কতটা বাস্তব তাও কিন্তু বিবেচনায় নেওয়ার দাবি রাখে। কে জানে, নদীতে জল থাকাকেই প্রবহমান হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে কি না? জল দৃশ্যমান হলেই সেই নদীকে প্রবহমান ধরে নিলে প্রতিমন্ত্রী অসত্য বলেননি। আর নদীর প্রবহমানতা বলতে প্রকৃত অর্থে যা বোঝায় তা বিবেচনায় নিলে প্রতিমন্ত্রীর বক্তব্য বাস্তবতা থেকে অনেক দূরে। এবং খুবই হতাশাজনক। বরং নদীমাতৃক বাংলাদেশের মা নদীকূল মরণ দশায় আছে। এ মরণ দশার কারণ প্রতিবেশী বন্ধুরাষ্ট্র ভারত এবং আমাদের নিজস্ব ভ্রান্ত পরিকল্পনা ও অব্যবস্থাপনা। এর সঙ্গে আছে, নদীকেন্দ্রিক মাফিয়া চক্রের গ্রাস। এক সময় আলোচিত ছিল জলদস্যুরা। এরা জলে চলচলকারী যানে লুট করত, এখনো করে। এর সঙ্গে আরেক ধরনের জলদস্যু যুক্ত হয়েছে যারা জলই লুট করে! তা হোক, নদী-খাল-হাওর-বাঁওড়-পুকুর-ডোবা, যেখানেই জল সেখানেই মাফিয়া ছোবল! পানি বিষয়ে অব্যবস্থাপনা এবং জল লুটের ধারায় নদ-নদীর যে মরণ দশা হয়েছে তাকে কেন্দ্র করেও বাণিজ্য চলে। যেমন মানুষের লাশ নিয়ে চলে বাণিজ্য হাসপাতালে, থানায়। এ লাশ নিয়ে আরও অনেক ক্ষেত্রে বাণিজ্য চলে। হয়তো লাশের এ বাণিজ্য কপিপেস্ট হয়েছে অনেকটা লাশে পরিণত হওয়া নদ-নদীতেও। এ বিষয়ে অনেক খবর গণমাধ্যমে প্রকাশিত হচ্ছে। কিন্তু কেউ আমলে নিচ্ছে বলে মনে হয় না। প্রসঙ্গক্রমে ১৯ ফেব্রুয়ারি দৈনিক প্রথম আলোতে প্রকাশিত দুটি খবরের কথা উল্লেখ করা চলে। এর একটি রিপোর্টে বলা হয়েছে- ২ হাজার ৭৬৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ব্রহ্মপুত্র নদের নাব্য ফিরে আসেনি। বরং এ নদের মাঝখানে হাঁটুজল, হেঁটেই পার হওয়া যায়। অপর একটি রিপোর্টের শিরোনাম হচ্ছে- ‘২৭৯ কোটি টাকা ব্যয়েও প্রবাহ ফেরেনি ভৈরব নদে।’ এটি আসলে খননের অকার্যকারিতার উদাহরণ মাত্র। এরকম অসংখ্য উদাহরণ আছে। বাস্তবে কোনো খননেই ফলোদয় হচ্ছে না। তবে টাকার শ্রাদ্ধ ঠিকই হয়। সঙ্গে চলে জললুট। এমনকি জললুটের ধারায় ১০টি নদীর ৩১টি অংশকে জলমহাল হিসেবে ইজারা দিতে দরপত্র আহ্বান অতি সাম্প্রতিক ঘটনা। জলদস্যুদের লালসায় আমাদের নদীগুলো হয়ে যাচ্ছে জলমহাল। অথচ আইনে বলা আছে- “নদীর প্লাবন ভূমি আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়ে লিজ বা সাব-লিজ দেওয়া হলে, নদ-নদীর জরিপ, পর্চা ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের নামে দেওয়া হলে, ডুবো চরকে চরে রূপান্তরের চেষ্টা, পানি প্রবাহে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ক্ষতিসাধন ইত্যাদি করার চেষ্টা করা হলে ৫ বছরের সশ্রম কারাদন্ড ও ১০ লাখ টাকা জরিমানা করা হবে।” কিন্তু কার আইন কে মানে, প্রয়োগই বা কে করে!

জল লুট এবং ‘নদী লাশ’ নিয়ে সর্বগ্রাসী বাণিজ্যের বিপরীতে দাঁড়ানোর জন্যই হয়তো জাতীয় নদীরক্ষা কমিশন গঠন করা হয়েছিল। কিন্তু এটি নামে কমিশন হলেও বাস্তবতা আসলে তা নয়। যে কারণে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলতে পেরেছেন, ‘নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন জাতীয় নদীরক্ষা কমিশন।’ কিন্তু কমিশন তো মন্ত্রণালয়ের অধীন থাকার কথা নয়। তারপরও রয়েছে। এই হচ্ছে আমলাদের গামলা-গামলা এখতিয়ার ধরে রাখার প্রবণতার নিকৃষ্ট নমুনা। এরপরও এ কমিশনের অন্তত দুজন চেয়ারম্যান ভূমিকা রাখার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু তাদের পরিণতি খুব একটা সুখকর হয়নি। মজিবুর রহমান হাওলাদার কোনোরকম তিন বছরের মেয়াদ পূর্র্ণ করতে পারলেও মঞ্জুর আহমেদ চৌধুরীকে পত্রপাঠ বিদায় নিতে হয়েছে মাঝপথে। শুধু তাই নয়, প্রকৃত অর্থে নদী কমিশনের চেয়ারম্যানের পদ শূন্য রয়েছে টানা প্রায় ৫ মাস। জাতীয় নদীরক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যানের পদ থেকে ১৮ অক্টোবর ড. মঞ্জুর আহমেদ চৌধুরীকে অপসারণ করার পর এ দায়িত্ব দেওয়া হয় অতিরিক্ত সচিব হিসেবে অবসরে যাওয়া কামরুন্নাহারকে। তিনি এ সংস্থায় অন্য একটি পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে ছিলেন। আর অবসরে যাওয়ার পর চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ মানে প্রায় ক্ষেত্রেই রাষ্ট্রের কিছু টাকার শ্রাদ্ধ। চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের মেয়াদ শেষ হওয়ায় কামরুন্নাহার এখন আর নদী কমিশনের কেউ নন। এ অবস্থায় জাতীয় নদীরক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যানের অতিরিক্ত দায়িত্ব দেওয়া হয় নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব শেখ মো. শরীফ উদ্দিনকে।

এদিকে জাতীয় নদীরক্ষা কমিশন কখনোই স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারেনি। বরং নানাভাবে এ কমিশনের কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত করা হয়েছে। এমনকি মজিবুর রহমান হাওলাদারের মতো দক্ষ ও দৃঢ়চেতা আমলার পক্ষেও প্রত্যাশিত মাত্রায় দায়িত্ব পালন করা সম্ভব হয়নি। বরং নানাভাবে এ কমিশনের কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত করা হয়েছে। ফলে কমিশনের বর্তমান অবস্থা দেশের নদ-নদীর প্রতিচ্ছবি হয়ে দাঁড়িয়েছে। হয়তো এ বাস্তবতা বিবেচনায় নিয়েই নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী ‘নদীমাতৃক বাংলাদেশের ঐতিহ্য’ ধরে রাখার কথা বলেছেন। এ ধারায় হয়তো এক সময় নদীর ছবি ওয়ালে টাঙিয়ে রাখার কথা বলা হবে ঐতিহ্য ধরে রাখার অংশ হিসেবে। আর এ ছবির নিচে দাঁড়িয়ে গাইতে হবে সেই গান, “আমার একটি নদী ছিল জানলো না তো কেউ, এইখানে এক নদী ছিল জানলো না তো কেউ...।”

নদী ও পানি ব্যবস্থাপনায় আমাদের দেশ যে পথে হাঁটছে তাতে এ গানটি ভয়ংকরভাবে বাস্তবতা হয়ে যেতে পারে। আল্লাহ না করুন, এই হলে বাংলাদেশের অবস্থা কী দাঁড়াবে তা ভেবে অনেকের রক্ত হিম হয়ে যাওয়ার অবস্থা হচ্ছে। আর এটি মোটেই সুদূরের বিষয় বলে মনে করার কোনো কারণ নেই। বরং, ভয়ংকরভাবে এরই মধ্যে দৃশ্যমান। এদিকে আমাদের নদীগুলোর প্রাণভোমরা ভারতের খাঁচায় বন্দি। কিন্তু বিষয়টি গ্রহণযোগ্য মাত্রায় ফোকাসে নেওয়া হচ্ছে না। এর বদলে আলু-পটোল-পিঁয়াজ-আন্ডা নিয়ে চলে মাতামাতি। আর এ নিয়ে ভারত তোষণ চলে সমানে। কিন্তু পানি নিয়ে তেমন রা নেই, যেন মুখে কুলুপ এঁটে আছেন সবাই! ফলে যা হওয়ার তাই হচ্ছে। দেশের নদীগুলো বিভিন্ন মাত্রায় মরে যাচ্ছে। অস্তিত্বহীন হয়ে পড়েছে অনেক নদী। কোনোমতে টিকে থাকা অনেক নদীতে পড়েছে দখলদারদের থাবায়। এক সময়ের খরস্রোতা নদীর বুকজুড়ে এখন কেবলই ধু-ধু বালুচর। শুকনা মৌসুমে এ নদীতে পানি থাকে না। বর্ষা মৌসুমে এ নদীই আবার দুই কূল ছাপিয়ে দুর্দশার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। বর্ষার পানি ধারণ করার ক্ষমতা নেই বেশির ভাগ নদীর।  যে নদী পাড়ি দিতে এক সময় দক্ষ মাঝিরও পরান কাঁপত, সেই নদীতে এখন আর নৌকাও চলে না, পায়ে হেঁটে পার হয় মানুষ। সারা দিন এক পায়ে দাঁড়িয়ে থেকে একটি পুঁটি মাছও পায় না ধবল বক! কে ফিরিয়ে দেবে, নদীকে ♦ লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

 

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির
বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ
কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা
ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত
রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুয়াহাটি টেস্টে নেই গিল, ভারতের অধিনায়কত্ব করবেন পন্ত
গুয়াহাটি টেস্টে নেই গিল, ভারতের অধিনায়কত্ব করবেন পন্ত

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড
জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি
ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক
এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক

৩০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নিখোঁজের একদিন পর দর্জির মরদেহ উদ্ধার
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নিখোঁজের একদিন পর দর্জির মরদেহ উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?
গাজার আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বাহিনী আসলে কি?

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস
ইতিহাস গড়ে অস্ট্রেলিয়ায় অ্যাশেজ জিততে চান স্টোকস

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান
উখিয়ায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ
নোয়াখালীতে পল্লিচিকিৎসকের অতিরিক্ত ইনজেকশনে শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বে শীতকালীন পর্যটনে দ্বিতীয়তে দুবাই
বিশ্বে শীতকালীন পর্যটনে দ্বিতীয়তে দুবাই

৫০ মিনিট আগে | পর্যটন

আরব সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণের পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান
আরব সাগরে কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণের পরিকল্পনা করছে পাকিস্তান

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে উন্নত জাতের ভুট্টার গবেষণার প্রদর্শনী মাঠ উদ্বোধন
দিনাজপুরে উন্নত জাতের ভুট্টার গবেষণার প্রদর্শনী মাঠ উদ্বোধন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূরুঙ্গামারীতে নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা
ভূরুঙ্গামারীতে নিষিদ্ধ পলিথিনের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট, জরিমানা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলে রহস্যময় শিলা, ব্যাখা খুঁজছেন বিজ্ঞানীরা
মঙ্গলে রহস্যময় শিলা, ব্যাখা খুঁজছেন বিজ্ঞানীরা

৫৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পরবর্তী জলবায়ু সম্মেলন হবে তুরস্কে
পরবর্তী জলবায়ু সম্মেলন হবে তুরস্কে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা