শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ মার্চ, ২০২৪

মৃত্যু উপত্যকায় বসবাস

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
মৃত্যু উপত্যকায় বসবাস

ছাত্রজীবনে তথা স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের সময় ভারতীয় বাঙালি কবি নবারুণ ভট্টাচার্যের একটি কবিতা আমাদের আলোড়িত করেছিল। কবিতাটির শিরোনাম ছিল ‘এই মৃত্যু উপত্যকা আমার দেশ না’। স্বৈরাচার ও শাসকদের নির্যাতনের বিরুদ্ধে এই কবিতায় লেখা প্রতিটি শব্দ ছিল মনে আগুন জ্বালানোর মতো। ২০১৪ সালের ৩১ জুলাই মরণঘাতী ক্যান্সারের কাছে পরাজয় মেনে এই পৃথিবী ছেড়ে চলে যান বিপ্লবী এই কবি। তার মৃত্যুর পর ক্রমেই আমাদের এই উপমহাদেশে বিপ্লবী কবি ও কবিতার অকাল দেখা যায় বলে অনেকের ধারণা। কেউ বলেন, নিত্যনতুন আইনের খড়গ, কেউ বলেন লোভের কাছে বিক্রি, আবার কেউ বলেন সব দেখেশুনে নিজ ও নিজ পরিবারের নিরাপত্তার কথা ভেবে স্ব-আরোপিত সেন্সরশিপ কবিদের কলম থামিয়ে দিয়েছে। কবি নবারুণ ভট্টাচার্য ‘এই মৃত্যু উপত্যকা আমার দেশ না’ কবিতায় লিখেছিলেন, ‘যে ভাই এখনো নির্লজ্জ স্বাভাবিক হয়ে আছে, আমি থাকি ঘৃণা করি-যে শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, কবি ও কেরানি প্রকাশ্য রাজপথে এই হত্যার প্রতিশোধ চায় না, আমি তাকে ঘৃণা করি।’ বেইলি রোডের সাম্প্রতিক অগ্নিকান্ডের ফলে অবহেলাজনিত হত্যাকান্ডের পর মনে হচ্ছিল ৪৬টি পোড়া আত্মা যেন ক্রমেই বলে চলেছে ‘ঘৃণা করি-ঘৃণা করি-ঘৃণা করি’।

২০০০ সাল থেকে বিগত দুই যুগে বড় আকারের বেশকিছু অবহেলাজনিত হত্যাকান্ড বিশেষত অগ্নিকান্ডের ক্ষয়ক্ষতি ও বীভৎসতা ছিল আঁতকে ওঠার মতো। ২০০০ সালে চৌধুরী নেটওয়ার্কে ৫৩ জনের মৃত্যু, ২০০১ সালে সাইকো সোয়েটার কারখানায় ২৪ জনের মৃত্যু, ২০০৫ সালে স্পেকট্রাম ধসে ৬৪ জনের মৃত্যু, শন নিটিংয়ে ২৩ জনের মৃত্যু, নিসকো সুপার মার্কেটে ৯ জনের মৃত্যুর ঘটনা বেশ আলোড়ন তুলেছিল। ২০০৬ সালেও চট্টগ্রামের একটি পোশাক কারখানায় অগ্নিকান্ডে শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।

এর মধ্যে কিছু মর্মস্পর্শী ভয়াবহ অগ্নিকান্ড দেশ-বিদেশে বাংলাদেশের কিছু কিছু অঞ্চলকে মৃত্যু উপত্যকা রূপে পরিচিত করে। ২০১০ সালের ৩ জুন পুরান ঢাকার নবাবকাটরার নিমতলী মহল্লায় বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার বিস্ফোরণ থেকে সৃষ্ট আগুন ছড়িয়ে পড়ে পাশের রাসায়নিক গুদামে। ফলে আগুনের ব্যাপকতা কেড়ে নেয় ১১৯ প্রাণ। ২০১২ সালের ২৪ নভেম্বর সাভারের আশুলিয়ার নিশ্চিন্তপুর এলাকায় অবস্থিত তাজরীন ফ্যাশনের অগ্নিকান্ডে ১১৭ জন পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশের পোশাকশিল্পের শ্রমিকদের কর্মপরিবেশের ভয়াবহ ও করুণ চিত্র তুলে ধরে। ঠিক পাঁচ মাসের মাথায় (২৪ এপ্রিল ২০১৩) ঢাকার পশ্চিমে সাভার বাসস্ট্যান্ডের কাছে রানা প্লাজা ধসে ১১৩২ জন পোশাক শ্রমিক নিহত হন। আন্তর্জাতিক চাপ বিশেষত তৈরি পোশাক আমদানিকারকদের কঠোরতায় এরপর নিরাপত্তা বিষয়ে বিশেষ দৃষ্টি দিতে বাধ্য হয় পোশাক কারখানা কর্তৃপক্ষ।

২০১৯ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি আবারও পুরান ঢাকার চুড়িহাট্টায় একটি আবাসিক ভবনের নিচে থাকা রাসায়নিক গুদামে আগুন লাগলে অগ্নিদগ্ধ হয়ে ৭১ জন প্রাণ হারায়। পাঁচ বছরেও এমন অবহেলাজনিত মৃত্যুর জন্য দায়ীদের বিচার শুরু হয়নি (সূত্র : কালের কণ্ঠ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৪)। নিমতলী ও চুড়িহাট্টা ঘটনার পর একটি মাত্র ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান ঢাকা সিটি করপোরেশন (দক্ষিণ) থেকে রাসায়নিক পদার্থ ব্যবসার লক্ষ্যে শ্যামপুরে অস্থায়ী ভিত্তিতে রাসায়নিক দ্রব্য সংরক্ষণের জন্য নির্মিত গুদাম প্রকল্পে স্থানান্তরিত হয় এবং যথারীতি রাসায়নিক পণ্যের ব্যবসা পরিচালনার অনুমতি নবায়ন করে (সূত্র : দি বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড, ৩ মার্চ ২০২৪)। এমতাবস্থায় মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখানে ৩১০ একর জমির ওপর প্রায় সমাপ্তির পথে থাকা রাসায়নিক গুদামগুলোর ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে উঠেছে। বর্তমানে পুরান ঢাকায় প্রশাসনকে ম্যানেজ করে পরিচালিত রাসায়নিক গুদাম এলাকার মানুষের জীবনকে রেখেছে ঝুঁকি ও অনিশ্চয়তার মধ্যে। মৃত্যু উপত্যকায় থাকাও যেন আমাদের অধিকারে পরিণত হয়েছে। ঢাকার বাতাস বিষাক্ত, শিশুরা হাসপাতালে অনিরাপদ, রাসায়নিক রং দেওয়া খাবার ও পানীয় দেদার গ্রহণ করছি আমরা, ওষুধেও ভেজাল। তারপরও এই ঢাকায় বাড়ি না থাকলে নতুন আত্মীয়তা জমে না। কারণ মৃত্যু উপত্যকায়ই যেন আমাদের জগৎ, আমাদের আভিজাত্য।

স্থাপত্য জগতে বাংলাদেশের অহংকার স্থপতি ফজলুর রহমান খান, সংক্ষেপে এফ আর খান। ষাট দশকে আমেরিকায় তার ডিজাইন করা এক একটি বহুতল ভবন বিশেষত আমেরিকার শিকাগোতে নির্মিত উইলস টাওয়ার নির্মাণ উৎকর্ষতা ও নিরাপত্তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ। ১৯৭৩ সালে উদ্বোধনের সময় এটি ছিল বিশ্বের সর্বোচ্চ ভবন। এমনকি আজও তা পশ্চিম গোলার্ধের অন্যতম উঁচু ও নিরাপদ ভবন হিসেবে সমাদৃত। স্থাপত্যবিদ্যা চর্চায় এই ভবন নিয়ে আজও আলোচনা হয়। আর তারই জন্মভূমি ঢাকায় স্থাপত্যবিদ্যা ও নিরাপত্তাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে এবং প্রশাসনকে ম্যানেজ করে কীভাবে ইমারত বানাতে হয়, তার নিকৃষ্ট উদাহরণ বনানীর একটি ভবন। ২০১৯ সালের ২৮ মার্চ এই বহুতল ভবনে লাগা আগুনে ২৬ জন নিহত ও ৭০ জন আহত হন। পরবর্তীতে জানা যায় নকশাবহির্ভূত নির্মাণ ও বৈদ্যুতিক সামগ্রী নির্বাচনে যথাযথ মান নিশ্চিত না করায় এমন দুর্ঘটনা।

২০২১ সালের ৮ জুলাই বিকালে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ এলাকার হাশেম ফুড লিমিটেডের কারখানায় সৃষ্ট অগ্নিকান্ডে ৫৪ জনের মৃত্যু ঘটে। মৃতদের মধ্যে অনেকেই ছিল শিশু। বিভিন্ন মহলের তদন্তে প্রমাণিত অভিযোগগুলোর মধ্যে ছিল মূল নকশা না মানা, শর্ত ভঙ্গ করে অন্য পণ্য উৎপাদন, অনুমতি ছাড়া কারখানা সম্প্রসারণ, অগ্নিনির্বাপণের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা না রাখা ইত্যাদি। এসব অনিয়ম খুঁজে পেতে বিভিন্ন আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও সরকারি কমিটির সময় লেগেছে প্রায় দেড় বছর। তবে মজার বিষয় হলো, আদালতে দেওয়া বিভিন্ন মহলের তদন্ত রিপোর্টে দেখা যায় যে, এত সব অবহেলাজনিত হত্যাকান্ডের জন্য মালিক পক্ষ বা তার স্বজনরা কোনোভাবেই জড়িত নয়। অথচ বছরের পর বছর তারাই এই কারখানা থেকে মুনাফা নিয়েছেন (সূত্র : প্রথম আলো, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩)।

২০১০ সালের ৩ জুন ঢাকার নিমতলী অগ্নিকান্ডের (৪ জুন ২০০০) এক দশক পূর্তির দিনে আবারও ভয়াবহ আগুন লাগে চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডে। এ সময় স্থানীয় বিএম কনটেইনার ডিপোতে অগ্নিকান্ডের ফলে সেখানে থাকা বেশকিছু কনটেইনারে মজুত রাসায়নিক দ্রব্য ও দাহ্য পণ্যে আগুন লাগে। এর ফলে ৯ দমকল কর্মীসহ মোট ৪৫ জন প্রাণ হারান। ২০২২ সালের ২৩ ডিসেম্বর প্রায় সমান সংখ্যক যাত্রী প্রাণ হারান ঝালকাঠির বুকে সুগন্ধা নদীতে একটি যাত্রীবাহী লঞ্চে আগুন লাগার ফলে।

অবহেলাজনিত এমন হত্যাকান্ডের নতুন উদাহরণ সৃষ্টি হলো বেইলি রোডে। ছাত্রজীবনে এই বেইলি রোডে যাওয়া হতো বই পড়া আর মঞ্চনাটক দেখার নেশায়। চিন্তার জগতে পেরেক মারার মতো বই আর বিবেককে চাবুকপেটা করার মতো নাটকের সংলাপকে স্বৈরাচাররাও তখন ভয় পেত। পরবর্তীতে রমজান মাসে অন্তত একবার হলেও যাওয়া হতো শখের ইফতার কেনার জন্য। এরপর শুরু হলো সুউচ্চ অট্টালিকা গড়ার প্রতিযোগিতা। নাটকের নান্দনিকতা আর বইয়ের বিবেককে পাশ কাটিয়ে নগদ প্রাপ্তির আশায় কেবলই ওপরের দিকে উঠতে থাকল বেইলি রোডের সুউচ্চ ভবনগুলো। একই ভবনে কয়েক ডজন রেস্তোরাঁ ছিল। রান্নার জন্য ব্যবহৃত বিপজ্জনক গ্যাস সিলিন্ডার রাখা হতো বের হওয়ার জরুরি পথ বা সিঁড়িতে। ফলে সামান্য অগ্নিকান্ড মুহূর্তেই ভয়ংকর হয়ে ওঠে এবং ৪৬ জনের প্রাণ কেড়ে নেয় গত ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ তারিখে।

এখন দেখা যায় ঢাকার যত্রতত্র গড়ে ওঠা বহু রেস্তোরাঁর অনুমোদনই নেই। তাদের অগ্নি প্রজ্বালন ব্যবস্থা তৈরি করেছে এক একটি মৃত্যুকূপ। অথচ আমরা তা আদৌ আমলে না নিয়ে কেবলই ব্যস্ত রয়েছি যার যার কর্ম নেশায়। মুকেশ আম্বানি তার সন্তানদের পকেট মানি বা টিফিন কেনার টাকা এত কম দিতেন যে, বন্ধুরা তাদের ফকির বলে ডাকত। মা নীতা আম্বানি তা শুনে হাসতেন, কিন্তু টাকার অঙ্ক বাড়াতেন না। আজ সেই সন্তানরা আম্বানি শিল্প পরিবারের সবচেয়ে বড় সম্পদ। তারা আম্বানি শিল্পগোষ্ঠীর এক একটি শাখার নেতৃত্ব দিচ্ছেন অত্যন্ত সফলভাবে। আর ঢাকার সুউচ্চ ভবনে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা অবৈধ রেস্তোরাঁগুলো আজ যেন অনেক মা-বাবার অবৈধ পথে অর্জিত অবৈধ অর্থ খরচের অবৈধ ও বিপজ্জনক কেন্দ্রস্থলে পরিণত হয়েছে। এই অপসংস্কৃতিকে কেন্দ্র করে নগদ লাভের আশায় ক্রমেই বেড়ে চলেছে অবৈধ এবং অনিরাপদ রেস্তোরাঁর সংখ্যা ও পরিধি।

সরকারি নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর একটাই যুক্তি-জনবল সংকট। অথচ এই স্বল্প জনবল একটি অগ্নিকান্ড বা দুর্ঘটনা ঘটার আগের মাসে যতটুকু ক্ষমতা ছিল ঠিক ততটুকু প্রয়োগ করে কতটুকু বা কী করেছেন, তার জবাব মেলে না।

কিছুদিন আগে ঢাকার একটি এলাকায় গাড়ি নিয়ে ঢুকতে গিয়ে বিপদে পড়েছিলাম। আগে কোনো ধারণা না থাকায় গাড়ি সামনে- পেছনে কিংবা ডানে-বাঁয়ে যাওয়ার কোনো উপায় ছিল না। তখন সব রিকশাচালক ও অটোচালকের শ্যেন দৃষ্টিতে কেবলই জিজ্ঞাসা, গাড়ি নিয়ে এই পথে ঢুকেছেন কেন? অথচ সব রাস্তায় গাড়ি চলবে ধরে নিয়েই সরকার রোড ট্যাক্স নিয়ে থাকে। সেটা বড় বিষয় নয়। বিষয় হলো আগুন লাগলে বা কারও অ্যাম্বুলেন্স প্রয়োজন হলে কী হবে? সেদিন শেষ পর্যন্ত পায়ে হেঁটে নির্দিষ্ট বাসায় পৌঁছলাম। তাদের অন্যত্র অ্যাপার্টমেন্ট থাকলেও মহল্লায় থাকার মজা তারা ত্যাগ করতে রাজি নন।

মহল্লায় থাকা দোষের কিছু নয়, তবে তা হতে হবে নিরাপদ। যেমনটা দেখেছি ওমান ও কাতারে। সেখানকার ঐতিহ্যবাহী পুরনো বাজারের ইমারত ও দোকান অক্ষুণ্ণ রাখা হয়েছে। তবে প্রতিটি ভবনে ও দোকানে অত্যাধুনিক ও স্বয়ংক্রিয় অগ্নিনিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছে। আকাশপথে হেলিকপ্টারযোগে রোগী পরিবহনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। রেস্তোরাঁর সিলিন্ডারের নিরাপত্তায় চারদিকে ভারী দেয়ালসহ বিশেষ নিরাপত্তাব্যবস্থাও লক্ষ্য করার মতো। আমাদের বিশেষজ্ঞরা এসব কিছু জানেন ও দিকনির্দেশনা দেন। কিন্তু বাস্তবে তা কমই প্রয়োগ হয়ে থাকে। যুক্তি একটাই-জনবল সংকট। ধরা যাক ভবন নির্মাণের অনুমোদন দেয় এমন একটি প্রতিষ্ঠানের কথা। পর্যাপ্ত জনবল নেই বলে প্রতিষ্ঠানটি প্রায়ই বলে থাকে। অথচ একটি ফাইল নিয়ে ওই ভবনে ঢুকলেই মৌমাছির মতো জনবল এগিয়ে আসে সেবা (?) দেওয়ার প্রস্তাব নিয়ে। একটি ভবন নির্মাণের সময়ও দলে দলে সরকারি পরিদর্শক আসে, নির্মাণ বন্ধ করে দেওয়ার হুমকি দেয়, আবার তারাই পথ বাতলে দেয়। অথচ কোথাও কোনো দুর্ঘটনা ঘটলেই জনবলের প্রবল সংকটের বিষয়টি বারবার উচ্চারিত হয়।

আমরা যেন ক্রমেই অবুঝ হয়ে পড়েছি। নতুন ঘটনা ঘটলেই পুরনো সব ধামাচাপা পড়ে যায়। আমরা সব ভুলে যাই।  শেষ করব হিটলারকে নিয়ে প্রচলিত একটি গল্প বলে। একদা হিটলার এক পার্লামেন্ট বা নীতিনির্ধারণী সভাকক্ষে ঢুকে পড়েন। তার সঙ্গে ছিল একটি মুরগি। তিনি একটি একটি করে জ্যান্ত মুরগির প্রতিটি পালক তুলছিলেন। অন্যদিকে যন্ত্রণায় চিৎকার করছিল সেই অসহায় মুরগি। সব পালক তোলা শেষ হলে হিটলার মুরগিটি মেঝেতে ছেড়ে দিলেন। এরপর পকেট থেকে শস্যদানা বের করে মেঝেতে ছিটিয়ে দিলেন। মুরগিটি চিৎকার বন্ধ করে দিব্যি শস্যদানা খেতে লাগল এবং খাবার শেষ হয়ে গেলে হিটলারেরই পায়ের কাছে চলে গেল আরও কিছু খাবারের আশায়। হিটলার সভায় উপস্থিত সবাইকে জিজ্ঞেস করলেন- ‘বুঝলে তোমরা’?

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

Email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
নির্বাচনি দায়িত্ব
নির্বাচনি দায়িত্ব
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
গাজর
গাজর
ভোটের প্রস্তুতি
ভোটের প্রস্তুতি
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
রাজনীতিবিদদের ঐক্য
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
ধর্মের বাতি জ্বলে ওয়াজের মাঠে
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
সেনাবাহিনীকে নয়, অপরাধীকে দায়ী করুন
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
পাকিস্তানে তালেবান সাপের ছোবল
সর্বশেষ খবর
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন
কক্সবাজারে মদপানে পর্যটকের মৃত্যু, পুলিশ হেফাজতে চারজন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর
আরো ৩০ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মহিলা সমাবেশ ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালিয়ে যাওয়া ছিনতাইকারী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
নাটোরে সড়ক দিবসে মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫
নাটোরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার
সিলেটে পৃথক স্থান থেকে ২ লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার অর্থ কি, ইউক্রেনের সামনে ঘোর বিপদ?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা
কুড়িগ্রামে টিকাদান ক্যাম্পেইনে সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর
টঙ্গী সরকারি হাসপাতালে ইসিজি মেশিন হস্তান্তর

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক
লালমনিরহাটে ধানের ক্ষেতে পোকার আক্রমণ, দিশেহারা কৃষক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৬৫৮ মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা
বন্দর অভিমুখে শ্রমিক-কর্মচারীর মিছিলে বাধা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার
কুড়িগ্রামে জমি দখলের অভিযোগে যুবদ‌লের ২ নেতা ব‌হিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার
শ্রমিকদের স্বার্থে আইএলওর তিন কনভেনশনে সই করল সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স
নয়া-পুরাতন দোসরদের সমন্বয়ে চক্রান্ত আলোর মুখ দেখবে না : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হ্রদে ভাসছে নিথর গোলাপি হাতি শাবক, তিন দিন ধরে পাহারায় শোকগ্রস্ত মা!
হ্রদে ভাসছে নিথর গোলাপি হাতি শাবক, তিন দিন ধরে পাহারায় শোকগ্রস্ত মা!

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন
দ্বৈত নিয়ন্ত্রণে ক্ষুণ্ণ হচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা: ড. ফাহমিদা খাতুন

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক
বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)
ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির
৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ
দক্ষিণ কোরিয়ায় বৈঠকের আগে উত্তর কোরিয়ার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

ডান্সিং ডিভা তানজিন তিশা
ডান্সিং ডিভা তানজিন তিশা

শোবিজ

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ আ.লীগের পাঁচ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ আ.লীগের পাঁচ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম