শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

সংবাদপত্রের ক্রমবিকাশ : ক্রাইম রিপোর্টিংয়ের ভূমিকা

অধ্যাপক ড. জিয়া রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
সংবাদপত্রের ক্রমবিকাশ : ক্রাইম রিপোর্টিংয়ের ভূমিকা

অধ্যাপক ড. জিয়া রহমান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ও অপরাধবিজ্ঞান বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান। তিনি ২৩ মার্চ শনিবার ভোরে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। এ লেখাটি তাঁর জীবনের শেষ লেখা। বাংলাদেশ প্রতিদিনের জন্য তিনি লেখাটি তৈরি করে পাঠিয়েছিলেন।

 

ইতিহাসের পরিক্রমায় বিভিন্ন চিন্তাবিদ অপরাধ এবং অপরাধের নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কে তাদের মতবাদ ব্যক্ত করেছেন। প্লেটো ও এরিস্টটল ছিলেন দুজন গুরুত্বপূর্ণ চিন্তাবিদ, যাদের ধারণা আধুনিক অপরাধবিজ্ঞানের ভিত্তি তৈরি করে। প্লেটোর মতে, অপরাধের মূল কারণ হলো শিক্ষা ও সম্পদের অভাব। তিনি বিশ্বাস করতেন, অপরাধীদের শাস্তি দেওয়া উচিত, তবে শাস্তি নির্ধারণ করার সময় অপরাধের তীব্রতা বিবেচনা করা উচিত। প্লেটোর মতে, শাস্তির উদ্দেশ্য হলো অপরাধীদের সংশোধন করা এবং তাদের আবার অপরাধ করার হাত থেকে বিরত রাখা। অন্যদিকে এরিস্টটল বিশ্বাস করতেন, অপরাধের শাস্তি যথেষ্ট কঠোর হওয়া উচিত। তিনি মনে করতেন, কঠোর শাস্তি অপরাধীদের ভবিষ্যতে অপরাধ করার হাত থেকে বিরত রাখবে এবং সমাজের বাকি অংশকে সতর্ক করবে। অষ্টাদশ শতাব্দীতে, Cesare Beccaria অপরাধবিজ্ঞানের ক্লাসিক্যাল মতবাদ প্রদান করেন। তিনি বিশ্বাস করতেন, অপরাধ দূরীকরণ অপরাধের শাস্তি প্রদানের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। উনিশ শতাব্দী এবং বিংশ শতাব্দীর প্রথমদিকে, Cesare Lombroso, Enrico Ferri, Raffaele Garofalo পজিটিভিস্ট মতবাদ প্রদান করেন। Lombroso বিশ্বাস করতেন, অপরাধীদের মধ্যে বংশগত বৈশিষ্ট্য থাকে, যা তাদের অপরাধ করার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়। তিনি আরও মনে করতেন, অপরাধীরা অন্যদের চেয়ে কম উন্নত এবং তাদের অপরাধ তাদের নৈতিক চরিত্রের প্রতিফলন। Lombroso আবিষ্কার করেছিলেন, শিক্ষিত মানুষের মধ্যে অপরাধ করার সম্ভাবনা কম, তবে তাদের সংঘটিত অপরাধগুলো অনেক বেশি ভয়ংকর। অপরাধবিজ্ঞানের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয় এসব মতবাদের মাধ্যমে। আধুনিককালে Modernization theory বিশ্লেষণ করে, সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রক্রিয়ায় এমন কিছু সামাজিক পরিবর্তন ঘটে, যা অপরাধপ্রবণতা বাড়ায়। এ পরিবর্তনগুলোর মধ্যে রয়েছে- নগরায়ণের প্রসার, শিল্পায়নের অগ্রগতি, জাতীয় আয় বৃদ্ধি। এ তত্ত্ব অনুসারে, এই বৈশিষ্ট্যগুলো সামাজিক স্থিতিশীলতা রক্ষার প্রবণতা কমিয়ে দেয়, ফলে অপরাধপ্রবণতা বৃদ্ধি পায়।

প্রাগৈতিহাসিক সমাজে, সংঘবদ্ধ রীতিনীতি অপরাধের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক নিয়ন্ত্রণ হিসেবে কাজ করত। ওই সময়ে সম্পত্তির ধারণা সীমিত ছিল এবং ব্যক্তিগত সম্পদের পরিবর্তে গোষ্ঠীগত সম্পত্তির ওপর জোর দেওয়া হতো। এ কারণে অপরাধ মূলত ব্যক্তিগত বিরোধ বা সম্পত্তির বিরুদ্ধে সহিংস অপরাধের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। কালক্রমে কৃষি ক্ষেত্রের উন্নয়ন, উৎপাদন বৃদ্ধি এবং সম্পত্তির ধারণার বিবর্তনের ফলে সমাজে শ্রেণিবিভাগের সূচনা হয়। সম্পদের অসম বণ্টন শ্রেণিগত পার্থক্য তৈরি করে এবং শাসক ও শাসিত শ্রেণির মধ্যে বিভাজন তৈরি করে। কার্ল মার্কস অপরাধকে সমাজের অর্থনৈতিক কাঠামোর সঙ্গে সম্পর্কিত বলে মনে করতেন। তিনি বিশ্বাস করতেন, পুঁজিবাদী ব্যবস্থায়, সম্পদের অসম বণ্টন এবং শ্রেণিগত শোষণ অপরাধের মূল কারণ। প্রাচীনকালে অপরাধ মূলত ব্যক্তি বা সম্পত্তির বিরুদ্ধে সহিংস অপরাধের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। দাস প্রথা প্রচলিত থাকায়, দাসদের বিরুদ্ধে অপরাধকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হতো না। মধ্যযুগে, সামন্ততন্ত্রের অধীনে, অপরাধের ধারণা সম্পত্তির ধারণার সঙ্গে আরও দৃঢ়ভাবে জড়িত হয়ে ওঠে।

সম্পত্তির চুরি এবং সম্পত্তির ক্ষতির বিরুদ্ধে আইন প্রণয়ন করা হয়েছিল। আধুনিক সময়ে পুঁজিবাদের উত্থানের সঙ্গে সঙ্গে, অপরাধের ধারণা আরও বিকশিত হয়েছে। সম্পত্তির বিরুদ্ধে অপরাধের পাশাপাশি অর্থনৈতিক অপরাধ, হোয়াইট-কলার অপরাধ এবং সংঘটিত অপরাধ বৃদ্ধি পেয়েছে। সমাজের অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে অপরাধের ধরনও পরিবর্তিত হতে শুরু করে। ইন্টারনেটের উত্থান আমাদের জীবনে অনেক সুবিধা এনে দিয়েছে। তবে এর সঙ্গে সঙ্গে সাইবার অপরাধও বৃদ্ধি পেয়েছে। হ্যাকিং, ফিশিং, ডেটা চুরি, অনলাইন প্রতারণা, সাইবার স্টকিং এবং আরও অনেক কিছু আজকের দিনে বড় সমস্যা হয়ে উঠেছে। সোশ্যাল কন্ট্রোল তত্ত্ব অনুসারে, সামাজিক নিয়ন্ত্রণের অভাব অপরাধের ঝুঁকি বাড়ায়। ইন্টারনেটে, নিয়ন্ত্রণের অভাব এবং নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার দুর্বলতা সাইবার অপরাধীদের জন্য সুযোগ তৈরি করে। রেশনাল চয়েস তত্ত্ব অনুসারে, যখন অপরাধ করার সুযোগ থাকে তখন অপরাধ সংঘটিত হয়। ইন্টারনেট অপরাধীদের জন্য অপরাধ করার সহজ সুযোগ তৈরি করে দিয়েছে। ইন্টারনেটের উত্থান সন্ত্রাসবাদীদের জন্য নতুন সুযোগ তৈরি করে দিয়েছে। তারা অনলাইন প্ল্যাটফরমকে তাদের কর্মকান্ড পরিচালনা করার জন্য হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে। সন্ত্রাসবাদীরা অনলাইন ভিডিও, ছবি এবং বার্তা ব্যবহার করে তাদের ধারণা প্রচার করে। তারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে তাদের বার্তা ছড়িয়ে দেয় এবং সমর্থন বৃদ্ধির চেষ্টা করে। জিহাদি ওয়েবসাইট এবং ফোরাম ব্যবহার করে জঙ্গিবাদী বিষয়বস্তু প্রচার করে। সন্ত্রাসবাদীরা অনলাইন প্রচারণা ব্যবহার করে তরুণদের জঙ্গিবাদে যোগদানের জন্য প্ররোচিত করে। তহবিল সংগ্রহের ক্ষেত্রে, সন্ত্রাসবাদীরা অনলাইন ক্রাউডফান্ডিং প্ল্যাটফরম ব্যবহার করে তহবিল সংগ্রহ করে। তারা ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার করে অর্থ লেনদেন করে, যা ট্র্যাক করা কঠিন। মানবসভ্যতার ভোর থেকেই অপরাধের বীজ বপিত। যুগ যুগ ধরে অপরাধের রূপ বদলেছে, কিন্তু এর কালো ছায়া মানবজাতিকে কখনোই ছেড়ে যায়নি। আধুনিক যুগে অপরাধের নতুন নতুন রূপ আমাদের জীবনকে হুমকির মুখে ফেলেছে। এ অন্ধকারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের মূল অস্ত্র হলো সচেতনতা। অপরাধের বিষয়ে সচেতন হলে আমরা এর ঝুঁকি থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারব। এ সচেতনতা বৃদ্ধিতে সংবাদপত্রের ভূমিকা অপরিসীম। বিভিন্ন অপরাধের ঘটনা, ঝুঁকি এবং প্রভাব সম্পর্কে খবর প্রকাশের মাধ্যমে সংবাদপত্র জনগণকে সচেতন করে তোলে। অপরাধের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের কৌশল শেখানোর জন্য সংবাদপত্রে বিভিন্ন নিবন্ধ প্রকাশিত হয়। অপরাধ থেকে নিজেদের রক্ষা করার উপায় সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করে জনগণ নিজেদের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করতে পারে। অপরাধ বিশেষজ্ঞদের মতামত প্রকাশের মাধ্যমে সংবাদপত্র অপরাধ সম্পর্কে গভীর জ্ঞান দান করে। অপরাধীদের মানসিকতা, তাদের কৌশল এবং তাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের উপায় সম্পর্কে ধারণা লাভ করে জনগণ সচেতনতা বৃদ্ধি করতে পারে। অপরাধের শিকার সাধারণ মানুষের অভিজ্ঞতা প্রকাশের মাধ্যমে সংবাদপত্র অপরাধের ভয়াবহতা তুলে ধরে। অপরাধের বেদনাদায়ক দিক সম্পর্কে সচেতন হলে জনগণ অপরাধের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর জন্য অনুপ্রাণিত হয়। অপরাধীদের গ্রেফতারে সহায়তা করার জন্য সংবাদপত্র আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সঙ্গে সহযোগিতা করে থাকে। সংবাদপত্রের সাংবাদিকরা অনেক সময় গোপন তথ্য সংগ্রহ করে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে অপরাধীদের গ্রেফতারে সহায়তা করেন। সংবাদপত্রে যদি একটি মানব পাচার চক্রের তথ্য প্রকাশ করে, তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে চক্রের সদস্যদের গ্রেফতার করতে পারে।

ইন্টারনেট, সামাজিক মাধ্যম এবং টেলিযোগাযোগব্যবস্থার অগ্রগতি খবরের দ্রুত প্রচারণায় বিপ্লব এনেছে। মুহূর্তেই খবর ছড়িয়ে পড়ে পৃথিবীর প্রান্তে প্রান্তে। এই দ্রুত প্রচারের সঙ্গে সঙ্গে সাংবাদিকতার প্রতি দায়িত্বও বৃদ্ধি পেয়েছে। সঠিক তথ্য প্রচার করা এখন সাংবাদিকদের নৈতিক ও পেশাগত দায়িত্ব। অতীতে একজন রিপোর্টার সব ধরনের খবরই কাভার করতেন। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে জ্ঞানের পরিধি বৃদ্ধির কারণে সাংবাদিকতায় বিশেষত্বের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। বর্তমানে ক্রাইম রিপোর্টিং, স্পোর্টস জার্নালিজম, অর্থনৈতিক বা রাজনৈতিক কলাম ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয়ে বিশেষজ্ঞ সাংবাদিক দেখা যায়। বিশেষত্ব সাংবাদিকতার পেশাদারিত্ব বৃদ্ধি করে। বিশেষত্ব সাংবাদিকতার ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তার সঙ্গে সঙ্গে ক্রাইম রিপোর্টিং একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। অপরাধের জগতের জটিলতা ও গভীরতার সঙ্গে তাল মিলিয়ে, ক্রাইম রিপোর্টাররা তাদের স্পষ্ট, নিরপেক্ষ এবং তথ্যবহুল রিপোর্টিংয়ের মাধ্যমে সমাজের সচেতনতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ক্রাইম রিপোর্টাররা সমাজের অপরাধমূলক দিকগুলো তুলে ধরে জনগণকে সচেতন করে তোলেন। তাদের সাহসী ও নিরপেক্ষ রিপোর্টিং অপরাধ দমনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পত্রিকার পাতা খুলতেই চোখে পড়ে মাদকদ্রব্যের সিন্ডিকেট, খুনের রহস্য, জালিয়াতির খেলা- এমন অসংখ্য অপরাধের কাহিনি। সাংবাদিকরা নিয়মিত কলাম এবং তথ্য সরবরাহের মাধ্যমে জনগণকে অপরাধের ভয়াবহতার বিষয়ে সচেতন করছেন। খুনের মামলার তদন্ত শুরু থেকে শেষ, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পদক্ষেপ এবং বিচার ব্যবস্থার বিশ্লেষণ- সবকিছুই আমরা ক্রাইম রিপোর্টিংয়ের মাধ্যমে জানতে পারি। বর্তমানে অনেক ক্রাইম রিপোর্টার জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বিভিন্ন মাদক চক্র ও সিন্ডিকেটের মূলহোতাদের খুঁজে বের করার চেষ্টা করছেন। সমাজের এমন কিছু তৃণমূল রয়েছে যেখানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পৌঁছানো কঠিন। সেখানে সাংবাদিকরা সমাজের উচ্চ শ্রেণি থেকে শুরু করে তৃণমূলের মানুষের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করে সাধারণ জনগণের সামনে তুলে ধরেন। উদাহরণস্বরূপ ধরা যাক, সমাজের কোনো নির্দিষ্ট স্থানে মাদকদ্রব্যের বেচাকেনা হচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যখন সেখানে অভিযান চালায়, তখন মাদক চক্র আগে থেকেই খবর পেয়ে পালিয়ে যায়। ফলে মূলহোতাদের খুঁজে বের করা তাদের জন্য কঠিন হয়ে পড়ে। এক্ষেত্রে সাংবাদিকরা ওই এলাকার পথশিশুদের সঙ্গে কথা বলে তথ্য সংগ্রহ করতে পারেন, যারা মাদক পাচারের জন্য ব্যবহৃত হয়। এ তথ্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। সাংবাদিকদের বিশ্লেষণধর্মী লেখার মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ সাধারণ জনগণও তাদের নিকটবর্তী স্থানে সংঘটিত অপরাধ সম্পর্কে জানতে পারেন। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে অপরাধের জটিলতা বাড়ার সঙ্গে অপরাধ সাংবাদিকতা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে পরিণত হয়েছে। বিভিন্ন ধরনের অপরাধের প্রবণতা ও কারণ উন্মোচন করে অপরাধ সাংবাদিকতা। অপরাধের শিকার ব্যক্তিদের কথা তুলে ধরে এবং অপরাধের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার ক্ষেত্রে অপরাধ সাংবাদিকতা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সংবাদপত্রের মাধ্যমে অপরাধের শিকার ব্যক্তি তাদের মনোভাব প্রকাশ করার জন্য একটি মঞ্চ পায়। বর্তমান বিশ্বে আমরা দেখতে পাচ্ছি, সাংবাদিকরা নিজেদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ফিলিস্তিন অথবা ইউক্রেন, যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে অবস্থান করে সারা বিশ্বের জনগণের কাছে খবর সম্প্রচার করছেন। ক্রাইম রিপোর্টিংয়ের মাধ্যমে সাংবাদিকরা শুধু অপরাধের চুলচেরা বিশ্লেষণ করেন না বরং যারা অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ছে তাদের মধ্যে সচেতনতা তৈরিতে সাহায্য করেন। কিশোর অপরাধের সঙ্গে যারা জড়িয়ে পড়েছে, তাদের মধ্যে সচেতনতা তৈরিতে সাহায্য করে।

বছরের পর বছর ধরে গণমাধ্যম এতটাই শক্তিশালী হয়ে উঠেছে যে, এটি ‘Fourth Estate’ হিসেবে মর্যাদা লাভ করেছে, যেমনটি ব্রিটিশ রাজনীতিবিদ এডমান্ড বার্ক বর্ণনা করেছেন। একটি সংবাদপত্র কেবল কাগজের টুকরা নয়, এটি বিশ্বের দরজা। মানবসভ্যতার সূচনালগ্ন থেকেই অপরাধ একটি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক সমস্যা হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে। অপরাধ সমাজের এক অন্ধকার দিক, যা মানুষের জীবন ও সম্পত্তির নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ফেলে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে অপরাধের ধরন ও প্রকৃতি পরিবর্তিত হচ্ছে এবং এ পরিবর্তনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে অপরাধ সাংবাদিকতাও বিকশিত হচ্ছে।

সংবাদপত্রে বিভিন্ন জরিপের মাধ্যমে অপরাধের বৃদ্ধির হার সম্পর্কে সচেতন করা হয়, যা সাধারণ জনগণকে তাদের প্রাত্যহিক জীবনে সচেতন হতে সাহায্য করে। উদাহরণস্বরূপ, করোনা মহামারির ক্রান্তিকালে সমাজের আর্থসামাজিক পরিবর্তনের ফলে অপরাধের ধরনের পরিবর্তন দেখা যায়। ভুয়া করোনা রিপোর্ট প্রদান, ওষুধ এবং চিকিৎসা সরঞ্জামের ভেজাল, বিভিন্ন হাসপাতালে জালিয়াতি সাংবাদিকদের তথ্যচিত্রের মাধ্যমে উঠে আসে। সঠিক তথ্য অপরাধ সাংবাদিকতার মাধ্যমে উঠে আসার কারণে সাধারণ জনগণের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টিতে সাহায্য করে। তাছাড়া আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে একটি চক্র অপরাধপ্রবণ হয়ে ওঠে। অপরাধের প্রবণতা সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করে।

উদাহরণস্বরূপ, ধর্ষণের ঘটনা বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে অপরাধ সাংবাদিকরা ধর্ষণের শিকারদের অভিজ্ঞতা, আইনি জটিলতা এবং সমাজের নীরবতার মতো বিষয়গুলো তুলে ধরে জনমত গঠনে সহায়তা করে। সংবাদপত্রের মাধ্যমে এ ধরনের খবর প্রচারণার কারণে সাধারণ জনগণ নিজেদের অধিকার সুরক্ষার বিষয়ে সচেতন হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা