শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

সংবাদপত্রের ক্রমবিকাশ : ক্রাইম রিপোর্টিংয়ের ভূমিকা

অধ্যাপক ড. জিয়া রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
সংবাদপত্রের ক্রমবিকাশ : ক্রাইম রিপোর্টিংয়ের ভূমিকা

অধ্যাপক ড. জিয়া রহমান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ও অপরাধবিজ্ঞান বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান। তিনি ২৩ মার্চ শনিবার ভোরে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। এ লেখাটি তাঁর জীবনের শেষ লেখা। বাংলাদেশ প্রতিদিনের জন্য তিনি লেখাটি তৈরি করে পাঠিয়েছিলেন।

 

ইতিহাসের পরিক্রমায় বিভিন্ন চিন্তাবিদ অপরাধ এবং অপরাধের নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কে তাদের মতবাদ ব্যক্ত করেছেন। প্লেটো ও এরিস্টটল ছিলেন দুজন গুরুত্বপূর্ণ চিন্তাবিদ, যাদের ধারণা আধুনিক অপরাধবিজ্ঞানের ভিত্তি তৈরি করে। প্লেটোর মতে, অপরাধের মূল কারণ হলো শিক্ষা ও সম্পদের অভাব। তিনি বিশ্বাস করতেন, অপরাধীদের শাস্তি দেওয়া উচিত, তবে শাস্তি নির্ধারণ করার সময় অপরাধের তীব্রতা বিবেচনা করা উচিত। প্লেটোর মতে, শাস্তির উদ্দেশ্য হলো অপরাধীদের সংশোধন করা এবং তাদের আবার অপরাধ করার হাত থেকে বিরত রাখা। অন্যদিকে এরিস্টটল বিশ্বাস করতেন, অপরাধের শাস্তি যথেষ্ট কঠোর হওয়া উচিত। তিনি মনে করতেন, কঠোর শাস্তি অপরাধীদের ভবিষ্যতে অপরাধ করার হাত থেকে বিরত রাখবে এবং সমাজের বাকি অংশকে সতর্ক করবে। অষ্টাদশ শতাব্দীতে, Cesare Beccaria অপরাধবিজ্ঞানের ক্লাসিক্যাল মতবাদ প্রদান করেন। তিনি বিশ্বাস করতেন, অপরাধ দূরীকরণ অপরাধের শাস্তি প্রদানের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। উনিশ শতাব্দী এবং বিংশ শতাব্দীর প্রথমদিকে, Cesare Lombroso, Enrico Ferri, Raffaele Garofalo পজিটিভিস্ট মতবাদ প্রদান করেন। Lombroso বিশ্বাস করতেন, অপরাধীদের মধ্যে বংশগত বৈশিষ্ট্য থাকে, যা তাদের অপরাধ করার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়। তিনি আরও মনে করতেন, অপরাধীরা অন্যদের চেয়ে কম উন্নত এবং তাদের অপরাধ তাদের নৈতিক চরিত্রের প্রতিফলন। Lombroso আবিষ্কার করেছিলেন, শিক্ষিত মানুষের মধ্যে অপরাধ করার সম্ভাবনা কম, তবে তাদের সংঘটিত অপরাধগুলো অনেক বেশি ভয়ংকর। অপরাধবিজ্ঞানের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয় এসব মতবাদের মাধ্যমে। আধুনিককালে Modernization theory বিশ্লেষণ করে, সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রক্রিয়ায় এমন কিছু সামাজিক পরিবর্তন ঘটে, যা অপরাধপ্রবণতা বাড়ায়। এ পরিবর্তনগুলোর মধ্যে রয়েছে- নগরায়ণের প্রসার, শিল্পায়নের অগ্রগতি, জাতীয় আয় বৃদ্ধি। এ তত্ত্ব অনুসারে, এই বৈশিষ্ট্যগুলো সামাজিক স্থিতিশীলতা রক্ষার প্রবণতা কমিয়ে দেয়, ফলে অপরাধপ্রবণতা বৃদ্ধি পায়।

প্রাগৈতিহাসিক সমাজে, সংঘবদ্ধ রীতিনীতি অপরাধের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক নিয়ন্ত্রণ হিসেবে কাজ করত। ওই সময়ে সম্পত্তির ধারণা সীমিত ছিল এবং ব্যক্তিগত সম্পদের পরিবর্তে গোষ্ঠীগত সম্পত্তির ওপর জোর দেওয়া হতো। এ কারণে অপরাধ মূলত ব্যক্তিগত বিরোধ বা সম্পত্তির বিরুদ্ধে সহিংস অপরাধের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। কালক্রমে কৃষি ক্ষেত্রের উন্নয়ন, উৎপাদন বৃদ্ধি এবং সম্পত্তির ধারণার বিবর্তনের ফলে সমাজে শ্রেণিবিভাগের সূচনা হয়। সম্পদের অসম বণ্টন শ্রেণিগত পার্থক্য তৈরি করে এবং শাসক ও শাসিত শ্রেণির মধ্যে বিভাজন তৈরি করে। কার্ল মার্কস অপরাধকে সমাজের অর্থনৈতিক কাঠামোর সঙ্গে সম্পর্কিত বলে মনে করতেন। তিনি বিশ্বাস করতেন, পুঁজিবাদী ব্যবস্থায়, সম্পদের অসম বণ্টন এবং শ্রেণিগত শোষণ অপরাধের মূল কারণ। প্রাচীনকালে অপরাধ মূলত ব্যক্তি বা সম্পত্তির বিরুদ্ধে সহিংস অপরাধের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। দাস প্রথা প্রচলিত থাকায়, দাসদের বিরুদ্ধে অপরাধকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হতো না। মধ্যযুগে, সামন্ততন্ত্রের অধীনে, অপরাধের ধারণা সম্পত্তির ধারণার সঙ্গে আরও দৃঢ়ভাবে জড়িত হয়ে ওঠে।

সম্পত্তির চুরি এবং সম্পত্তির ক্ষতির বিরুদ্ধে আইন প্রণয়ন করা হয়েছিল। আধুনিক সময়ে পুঁজিবাদের উত্থানের সঙ্গে সঙ্গে, অপরাধের ধারণা আরও বিকশিত হয়েছে। সম্পত্তির বিরুদ্ধে অপরাধের পাশাপাশি অর্থনৈতিক অপরাধ, হোয়াইট-কলার অপরাধ এবং সংঘটিত অপরাধ বৃদ্ধি পেয়েছে। সমাজের অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে অপরাধের ধরনও পরিবর্তিত হতে শুরু করে। ইন্টারনেটের উত্থান আমাদের জীবনে অনেক সুবিধা এনে দিয়েছে। তবে এর সঙ্গে সঙ্গে সাইবার অপরাধও বৃদ্ধি পেয়েছে। হ্যাকিং, ফিশিং, ডেটা চুরি, অনলাইন প্রতারণা, সাইবার স্টকিং এবং আরও অনেক কিছু আজকের দিনে বড় সমস্যা হয়ে উঠেছে। সোশ্যাল কন্ট্রোল তত্ত্ব অনুসারে, সামাজিক নিয়ন্ত্রণের অভাব অপরাধের ঝুঁকি বাড়ায়। ইন্টারনেটে, নিয়ন্ত্রণের অভাব এবং নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার দুর্বলতা সাইবার অপরাধীদের জন্য সুযোগ তৈরি করে। রেশনাল চয়েস তত্ত্ব অনুসারে, যখন অপরাধ করার সুযোগ থাকে তখন অপরাধ সংঘটিত হয়। ইন্টারনেট অপরাধীদের জন্য অপরাধ করার সহজ সুযোগ তৈরি করে দিয়েছে। ইন্টারনেটের উত্থান সন্ত্রাসবাদীদের জন্য নতুন সুযোগ তৈরি করে দিয়েছে। তারা অনলাইন প্ল্যাটফরমকে তাদের কর্মকান্ড পরিচালনা করার জন্য হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে। সন্ত্রাসবাদীরা অনলাইন ভিডিও, ছবি এবং বার্তা ব্যবহার করে তাদের ধারণা প্রচার করে। তারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে তাদের বার্তা ছড়িয়ে দেয় এবং সমর্থন বৃদ্ধির চেষ্টা করে। জিহাদি ওয়েবসাইট এবং ফোরাম ব্যবহার করে জঙ্গিবাদী বিষয়বস্তু প্রচার করে। সন্ত্রাসবাদীরা অনলাইন প্রচারণা ব্যবহার করে তরুণদের জঙ্গিবাদে যোগদানের জন্য প্ররোচিত করে। তহবিল সংগ্রহের ক্ষেত্রে, সন্ত্রাসবাদীরা অনলাইন ক্রাউডফান্ডিং প্ল্যাটফরম ব্যবহার করে তহবিল সংগ্রহ করে। তারা ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার করে অর্থ লেনদেন করে, যা ট্র্যাক করা কঠিন। মানবসভ্যতার ভোর থেকেই অপরাধের বীজ বপিত। যুগ যুগ ধরে অপরাধের রূপ বদলেছে, কিন্তু এর কালো ছায়া মানবজাতিকে কখনোই ছেড়ে যায়নি। আধুনিক যুগে অপরাধের নতুন নতুন রূপ আমাদের জীবনকে হুমকির মুখে ফেলেছে। এ অন্ধকারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের মূল অস্ত্র হলো সচেতনতা। অপরাধের বিষয়ে সচেতন হলে আমরা এর ঝুঁকি থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারব। এ সচেতনতা বৃদ্ধিতে সংবাদপত্রের ভূমিকা অপরিসীম। বিভিন্ন অপরাধের ঘটনা, ঝুঁকি এবং প্রভাব সম্পর্কে খবর প্রকাশের মাধ্যমে সংবাদপত্র জনগণকে সচেতন করে তোলে। অপরাধের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের কৌশল শেখানোর জন্য সংবাদপত্রে বিভিন্ন নিবন্ধ প্রকাশিত হয়। অপরাধ থেকে নিজেদের রক্ষা করার উপায় সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করে জনগণ নিজেদের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করতে পারে। অপরাধ বিশেষজ্ঞদের মতামত প্রকাশের মাধ্যমে সংবাদপত্র অপরাধ সম্পর্কে গভীর জ্ঞান দান করে। অপরাধীদের মানসিকতা, তাদের কৌশল এবং তাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের উপায় সম্পর্কে ধারণা লাভ করে জনগণ সচেতনতা বৃদ্ধি করতে পারে। অপরাধের শিকার সাধারণ মানুষের অভিজ্ঞতা প্রকাশের মাধ্যমে সংবাদপত্র অপরাধের ভয়াবহতা তুলে ধরে। অপরাধের বেদনাদায়ক দিক সম্পর্কে সচেতন হলে জনগণ অপরাধের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর জন্য অনুপ্রাণিত হয়। অপরাধীদের গ্রেফতারে সহায়তা করার জন্য সংবাদপত্র আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সঙ্গে সহযোগিতা করে থাকে। সংবাদপত্রের সাংবাদিকরা অনেক সময় গোপন তথ্য সংগ্রহ করে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে অপরাধীদের গ্রেফতারে সহায়তা করেন। সংবাদপত্রে যদি একটি মানব পাচার চক্রের তথ্য প্রকাশ করে, তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে চক্রের সদস্যদের গ্রেফতার করতে পারে।

ইন্টারনেট, সামাজিক মাধ্যম এবং টেলিযোগাযোগব্যবস্থার অগ্রগতি খবরের দ্রুত প্রচারণায় বিপ্লব এনেছে। মুহূর্তেই খবর ছড়িয়ে পড়ে পৃথিবীর প্রান্তে প্রান্তে। এই দ্রুত প্রচারের সঙ্গে সঙ্গে সাংবাদিকতার প্রতি দায়িত্বও বৃদ্ধি পেয়েছে। সঠিক তথ্য প্রচার করা এখন সাংবাদিকদের নৈতিক ও পেশাগত দায়িত্ব। অতীতে একজন রিপোর্টার সব ধরনের খবরই কাভার করতেন। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে জ্ঞানের পরিধি বৃদ্ধির কারণে সাংবাদিকতায় বিশেষত্বের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। বর্তমানে ক্রাইম রিপোর্টিং, স্পোর্টস জার্নালিজম, অর্থনৈতিক বা রাজনৈতিক কলাম ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয়ে বিশেষজ্ঞ সাংবাদিক দেখা যায়। বিশেষত্ব সাংবাদিকতার পেশাদারিত্ব বৃদ্ধি করে। বিশেষত্ব সাংবাদিকতার ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তার সঙ্গে সঙ্গে ক্রাইম রিপোর্টিং একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। অপরাধের জগতের জটিলতা ও গভীরতার সঙ্গে তাল মিলিয়ে, ক্রাইম রিপোর্টাররা তাদের স্পষ্ট, নিরপেক্ষ এবং তথ্যবহুল রিপোর্টিংয়ের মাধ্যমে সমাজের সচেতনতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ক্রাইম রিপোর্টাররা সমাজের অপরাধমূলক দিকগুলো তুলে ধরে জনগণকে সচেতন করে তোলেন। তাদের সাহসী ও নিরপেক্ষ রিপোর্টিং অপরাধ দমনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পত্রিকার পাতা খুলতেই চোখে পড়ে মাদকদ্রব্যের সিন্ডিকেট, খুনের রহস্য, জালিয়াতির খেলা- এমন অসংখ্য অপরাধের কাহিনি। সাংবাদিকরা নিয়মিত কলাম এবং তথ্য সরবরাহের মাধ্যমে জনগণকে অপরাধের ভয়াবহতার বিষয়ে সচেতন করছেন। খুনের মামলার তদন্ত শুরু থেকে শেষ, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পদক্ষেপ এবং বিচার ব্যবস্থার বিশ্লেষণ- সবকিছুই আমরা ক্রাইম রিপোর্টিংয়ের মাধ্যমে জানতে পারি। বর্তমানে অনেক ক্রাইম রিপোর্টার জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বিভিন্ন মাদক চক্র ও সিন্ডিকেটের মূলহোতাদের খুঁজে বের করার চেষ্টা করছেন। সমাজের এমন কিছু তৃণমূল রয়েছে যেখানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পৌঁছানো কঠিন। সেখানে সাংবাদিকরা সমাজের উচ্চ শ্রেণি থেকে শুরু করে তৃণমূলের মানুষের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করে সাধারণ জনগণের সামনে তুলে ধরেন। উদাহরণস্বরূপ ধরা যাক, সমাজের কোনো নির্দিষ্ট স্থানে মাদকদ্রব্যের বেচাকেনা হচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যখন সেখানে অভিযান চালায়, তখন মাদক চক্র আগে থেকেই খবর পেয়ে পালিয়ে যায়। ফলে মূলহোতাদের খুঁজে বের করা তাদের জন্য কঠিন হয়ে পড়ে। এক্ষেত্রে সাংবাদিকরা ওই এলাকার পথশিশুদের সঙ্গে কথা বলে তথ্য সংগ্রহ করতে পারেন, যারা মাদক পাচারের জন্য ব্যবহৃত হয়। এ তথ্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। সাংবাদিকদের বিশ্লেষণধর্মী লেখার মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ সাধারণ জনগণও তাদের নিকটবর্তী স্থানে সংঘটিত অপরাধ সম্পর্কে জানতে পারেন। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে অপরাধের জটিলতা বাড়ার সঙ্গে অপরাধ সাংবাদিকতা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে পরিণত হয়েছে। বিভিন্ন ধরনের অপরাধের প্রবণতা ও কারণ উন্মোচন করে অপরাধ সাংবাদিকতা। অপরাধের শিকার ব্যক্তিদের কথা তুলে ধরে এবং অপরাধের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার ক্ষেত্রে অপরাধ সাংবাদিকতা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সংবাদপত্রের মাধ্যমে অপরাধের শিকার ব্যক্তি তাদের মনোভাব প্রকাশ করার জন্য একটি মঞ্চ পায়। বর্তমান বিশ্বে আমরা দেখতে পাচ্ছি, সাংবাদিকরা নিজেদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ফিলিস্তিন অথবা ইউক্রেন, যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে অবস্থান করে সারা বিশ্বের জনগণের কাছে খবর সম্প্রচার করছেন। ক্রাইম রিপোর্টিংয়ের মাধ্যমে সাংবাদিকরা শুধু অপরাধের চুলচেরা বিশ্লেষণ করেন না বরং যারা অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ছে তাদের মধ্যে সচেতনতা তৈরিতে সাহায্য করেন। কিশোর অপরাধের সঙ্গে যারা জড়িয়ে পড়েছে, তাদের মধ্যে সচেতনতা তৈরিতে সাহায্য করে।

বছরের পর বছর ধরে গণমাধ্যম এতটাই শক্তিশালী হয়ে উঠেছে যে, এটি ‘Fourth Estate’ হিসেবে মর্যাদা লাভ করেছে, যেমনটি ব্রিটিশ রাজনীতিবিদ এডমান্ড বার্ক বর্ণনা করেছেন। একটি সংবাদপত্র কেবল কাগজের টুকরা নয়, এটি বিশ্বের দরজা। মানবসভ্যতার সূচনালগ্ন থেকেই অপরাধ একটি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক সমস্যা হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে। অপরাধ সমাজের এক অন্ধকার দিক, যা মানুষের জীবন ও সম্পত্তির নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ফেলে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে অপরাধের ধরন ও প্রকৃতি পরিবর্তিত হচ্ছে এবং এ পরিবর্তনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে অপরাধ সাংবাদিকতাও বিকশিত হচ্ছে।

সংবাদপত্রে বিভিন্ন জরিপের মাধ্যমে অপরাধের বৃদ্ধির হার সম্পর্কে সচেতন করা হয়, যা সাধারণ জনগণকে তাদের প্রাত্যহিক জীবনে সচেতন হতে সাহায্য করে। উদাহরণস্বরূপ, করোনা মহামারির ক্রান্তিকালে সমাজের আর্থসামাজিক পরিবর্তনের ফলে অপরাধের ধরনের পরিবর্তন দেখা যায়। ভুয়া করোনা রিপোর্ট প্রদান, ওষুধ এবং চিকিৎসা সরঞ্জামের ভেজাল, বিভিন্ন হাসপাতালে জালিয়াতি সাংবাদিকদের তথ্যচিত্রের মাধ্যমে উঠে আসে। সঠিক তথ্য অপরাধ সাংবাদিকতার মাধ্যমে উঠে আসার কারণে সাধারণ জনগণের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টিতে সাহায্য করে। তাছাড়া আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে একটি চক্র অপরাধপ্রবণ হয়ে ওঠে। অপরাধের প্রবণতা সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করে।

উদাহরণস্বরূপ, ধর্ষণের ঘটনা বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে অপরাধ সাংবাদিকরা ধর্ষণের শিকারদের অভিজ্ঞতা, আইনি জটিলতা এবং সমাজের নীরবতার মতো বিষয়গুলো তুলে ধরে জনমত গঠনে সহায়তা করে। সংবাদপত্রের মাধ্যমে এ ধরনের খবর প্রচারণার কারণে সাধারণ জনগণ নিজেদের অধিকার সুরক্ষার বিষয়ে সচেতন হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে