শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

সংবাদপত্রের ক্রমবিকাশ : ক্রাইম রিপোর্টিংয়ের ভূমিকা

অধ্যাপক ড. জিয়া রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
সংবাদপত্রের ক্রমবিকাশ : ক্রাইম রিপোর্টিংয়ের ভূমিকা

অধ্যাপক ড. জিয়া রহমান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ও অপরাধবিজ্ঞান বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান। তিনি ২৩ মার্চ শনিবার ভোরে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। এ লেখাটি তাঁর জীবনের শেষ লেখা। বাংলাদেশ প্রতিদিনের জন্য তিনি লেখাটি তৈরি করে পাঠিয়েছিলেন।

 

ইতিহাসের পরিক্রমায় বিভিন্ন চিন্তাবিদ অপরাধ এবং অপরাধের নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কে তাদের মতবাদ ব্যক্ত করেছেন। প্লেটো ও এরিস্টটল ছিলেন দুজন গুরুত্বপূর্ণ চিন্তাবিদ, যাদের ধারণা আধুনিক অপরাধবিজ্ঞানের ভিত্তি তৈরি করে। প্লেটোর মতে, অপরাধের মূল কারণ হলো শিক্ষা ও সম্পদের অভাব। তিনি বিশ্বাস করতেন, অপরাধীদের শাস্তি দেওয়া উচিত, তবে শাস্তি নির্ধারণ করার সময় অপরাধের তীব্রতা বিবেচনা করা উচিত। প্লেটোর মতে, শাস্তির উদ্দেশ্য হলো অপরাধীদের সংশোধন করা এবং তাদের আবার অপরাধ করার হাত থেকে বিরত রাখা। অন্যদিকে এরিস্টটল বিশ্বাস করতেন, অপরাধের শাস্তি যথেষ্ট কঠোর হওয়া উচিত। তিনি মনে করতেন, কঠোর শাস্তি অপরাধীদের ভবিষ্যতে অপরাধ করার হাত থেকে বিরত রাখবে এবং সমাজের বাকি অংশকে সতর্ক করবে। অষ্টাদশ শতাব্দীতে, Cesare Beccaria অপরাধবিজ্ঞানের ক্লাসিক্যাল মতবাদ প্রদান করেন। তিনি বিশ্বাস করতেন, অপরাধ দূরীকরণ অপরাধের শাস্তি প্রদানের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। উনিশ শতাব্দী এবং বিংশ শতাব্দীর প্রথমদিকে, Cesare Lombroso, Enrico Ferri, Raffaele Garofalo পজিটিভিস্ট মতবাদ প্রদান করেন। Lombroso বিশ্বাস করতেন, অপরাধীদের মধ্যে বংশগত বৈশিষ্ট্য থাকে, যা তাদের অপরাধ করার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়। তিনি আরও মনে করতেন, অপরাধীরা অন্যদের চেয়ে কম উন্নত এবং তাদের অপরাধ তাদের নৈতিক চরিত্রের প্রতিফলন। Lombroso আবিষ্কার করেছিলেন, শিক্ষিত মানুষের মধ্যে অপরাধ করার সম্ভাবনা কম, তবে তাদের সংঘটিত অপরাধগুলো অনেক বেশি ভয়ংকর। অপরাধবিজ্ঞানের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয় এসব মতবাদের মাধ্যমে। আধুনিককালে Modernization theory বিশ্লেষণ করে, সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রক্রিয়ায় এমন কিছু সামাজিক পরিবর্তন ঘটে, যা অপরাধপ্রবণতা বাড়ায়। এ পরিবর্তনগুলোর মধ্যে রয়েছে- নগরায়ণের প্রসার, শিল্পায়নের অগ্রগতি, জাতীয় আয় বৃদ্ধি। এ তত্ত্ব অনুসারে, এই বৈশিষ্ট্যগুলো সামাজিক স্থিতিশীলতা রক্ষার প্রবণতা কমিয়ে দেয়, ফলে অপরাধপ্রবণতা বৃদ্ধি পায়।

প্রাগৈতিহাসিক সমাজে, সংঘবদ্ধ রীতিনীতি অপরাধের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক নিয়ন্ত্রণ হিসেবে কাজ করত। ওই সময়ে সম্পত্তির ধারণা সীমিত ছিল এবং ব্যক্তিগত সম্পদের পরিবর্তে গোষ্ঠীগত সম্পত্তির ওপর জোর দেওয়া হতো। এ কারণে অপরাধ মূলত ব্যক্তিগত বিরোধ বা সম্পত্তির বিরুদ্ধে সহিংস অপরাধের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। কালক্রমে কৃষি ক্ষেত্রের উন্নয়ন, উৎপাদন বৃদ্ধি এবং সম্পত্তির ধারণার বিবর্তনের ফলে সমাজে শ্রেণিবিভাগের সূচনা হয়। সম্পদের অসম বণ্টন শ্রেণিগত পার্থক্য তৈরি করে এবং শাসক ও শাসিত শ্রেণির মধ্যে বিভাজন তৈরি করে। কার্ল মার্কস অপরাধকে সমাজের অর্থনৈতিক কাঠামোর সঙ্গে সম্পর্কিত বলে মনে করতেন। তিনি বিশ্বাস করতেন, পুঁজিবাদী ব্যবস্থায়, সম্পদের অসম বণ্টন এবং শ্রেণিগত শোষণ অপরাধের মূল কারণ। প্রাচীনকালে অপরাধ মূলত ব্যক্তি বা সম্পত্তির বিরুদ্ধে সহিংস অপরাধের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। দাস প্রথা প্রচলিত থাকায়, দাসদের বিরুদ্ধে অপরাধকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হতো না। মধ্যযুগে, সামন্ততন্ত্রের অধীনে, অপরাধের ধারণা সম্পত্তির ধারণার সঙ্গে আরও দৃঢ়ভাবে জড়িত হয়ে ওঠে।

সম্পত্তির চুরি এবং সম্পত্তির ক্ষতির বিরুদ্ধে আইন প্রণয়ন করা হয়েছিল। আধুনিক সময়ে পুঁজিবাদের উত্থানের সঙ্গে সঙ্গে, অপরাধের ধারণা আরও বিকশিত হয়েছে। সম্পত্তির বিরুদ্ধে অপরাধের পাশাপাশি অর্থনৈতিক অপরাধ, হোয়াইট-কলার অপরাধ এবং সংঘটিত অপরাধ বৃদ্ধি পেয়েছে। সমাজের অগ্রগতির সঙ্গে সঙ্গে অপরাধের ধরনও পরিবর্তিত হতে শুরু করে। ইন্টারনেটের উত্থান আমাদের জীবনে অনেক সুবিধা এনে দিয়েছে। তবে এর সঙ্গে সঙ্গে সাইবার অপরাধও বৃদ্ধি পেয়েছে। হ্যাকিং, ফিশিং, ডেটা চুরি, অনলাইন প্রতারণা, সাইবার স্টকিং এবং আরও অনেক কিছু আজকের দিনে বড় সমস্যা হয়ে উঠেছে। সোশ্যাল কন্ট্রোল তত্ত্ব অনুসারে, সামাজিক নিয়ন্ত্রণের অভাব অপরাধের ঝুঁকি বাড়ায়। ইন্টারনেটে, নিয়ন্ত্রণের অভাব এবং নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার দুর্বলতা সাইবার অপরাধীদের জন্য সুযোগ তৈরি করে। রেশনাল চয়েস তত্ত্ব অনুসারে, যখন অপরাধ করার সুযোগ থাকে তখন অপরাধ সংঘটিত হয়। ইন্টারনেট অপরাধীদের জন্য অপরাধ করার সহজ সুযোগ তৈরি করে দিয়েছে। ইন্টারনেটের উত্থান সন্ত্রাসবাদীদের জন্য নতুন সুযোগ তৈরি করে দিয়েছে। তারা অনলাইন প্ল্যাটফরমকে তাদের কর্মকান্ড পরিচালনা করার জন্য হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে। সন্ত্রাসবাদীরা অনলাইন ভিডিও, ছবি এবং বার্তা ব্যবহার করে তাদের ধারণা প্রচার করে। তারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে তাদের বার্তা ছড়িয়ে দেয় এবং সমর্থন বৃদ্ধির চেষ্টা করে। জিহাদি ওয়েবসাইট এবং ফোরাম ব্যবহার করে জঙ্গিবাদী বিষয়বস্তু প্রচার করে। সন্ত্রাসবাদীরা অনলাইন প্রচারণা ব্যবহার করে তরুণদের জঙ্গিবাদে যোগদানের জন্য প্ররোচিত করে। তহবিল সংগ্রহের ক্ষেত্রে, সন্ত্রাসবাদীরা অনলাইন ক্রাউডফান্ডিং প্ল্যাটফরম ব্যবহার করে তহবিল সংগ্রহ করে। তারা ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার করে অর্থ লেনদেন করে, যা ট্র্যাক করা কঠিন। মানবসভ্যতার ভোর থেকেই অপরাধের বীজ বপিত। যুগ যুগ ধরে অপরাধের রূপ বদলেছে, কিন্তু এর কালো ছায়া মানবজাতিকে কখনোই ছেড়ে যায়নি। আধুনিক যুগে অপরাধের নতুন নতুন রূপ আমাদের জীবনকে হুমকির মুখে ফেলেছে। এ অন্ধকারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের মূল অস্ত্র হলো সচেতনতা। অপরাধের বিষয়ে সচেতন হলে আমরা এর ঝুঁকি থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারব। এ সচেতনতা বৃদ্ধিতে সংবাদপত্রের ভূমিকা অপরিসীম। বিভিন্ন অপরাধের ঘটনা, ঝুঁকি এবং প্রভাব সম্পর্কে খবর প্রকাশের মাধ্যমে সংবাদপত্র জনগণকে সচেতন করে তোলে। অপরাধের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের কৌশল শেখানোর জন্য সংবাদপত্রে বিভিন্ন নিবন্ধ প্রকাশিত হয়। অপরাধ থেকে নিজেদের রক্ষা করার উপায় সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করে জনগণ নিজেদের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করতে পারে। অপরাধ বিশেষজ্ঞদের মতামত প্রকাশের মাধ্যমে সংবাদপত্র অপরাধ সম্পর্কে গভীর জ্ঞান দান করে। অপরাধীদের মানসিকতা, তাদের কৌশল এবং তাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধের উপায় সম্পর্কে ধারণা লাভ করে জনগণ সচেতনতা বৃদ্ধি করতে পারে। অপরাধের শিকার সাধারণ মানুষের অভিজ্ঞতা প্রকাশের মাধ্যমে সংবাদপত্র অপরাধের ভয়াবহতা তুলে ধরে। অপরাধের বেদনাদায়ক দিক সম্পর্কে সচেতন হলে জনগণ অপরাধের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর জন্য অনুপ্রাণিত হয়। অপরাধীদের গ্রেফতারে সহায়তা করার জন্য সংবাদপত্র আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সঙ্গে সহযোগিতা করে থাকে। সংবাদপত্রের সাংবাদিকরা অনেক সময় গোপন তথ্য সংগ্রহ করে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাকে অপরাধীদের গ্রেফতারে সহায়তা করেন। সংবাদপত্রে যদি একটি মানব পাচার চক্রের তথ্য প্রকাশ করে, তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে চক্রের সদস্যদের গ্রেফতার করতে পারে।

ইন্টারনেট, সামাজিক মাধ্যম এবং টেলিযোগাযোগব্যবস্থার অগ্রগতি খবরের দ্রুত প্রচারণায় বিপ্লব এনেছে। মুহূর্তেই খবর ছড়িয়ে পড়ে পৃথিবীর প্রান্তে প্রান্তে। এই দ্রুত প্রচারের সঙ্গে সঙ্গে সাংবাদিকতার প্রতি দায়িত্বও বৃদ্ধি পেয়েছে। সঠিক তথ্য প্রচার করা এখন সাংবাদিকদের নৈতিক ও পেশাগত দায়িত্ব। অতীতে একজন রিপোর্টার সব ধরনের খবরই কাভার করতেন। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে জ্ঞানের পরিধি বৃদ্ধির কারণে সাংবাদিকতায় বিশেষত্বের প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। বর্তমানে ক্রাইম রিপোর্টিং, স্পোর্টস জার্নালিজম, অর্থনৈতিক বা রাজনৈতিক কলাম ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয়ে বিশেষজ্ঞ সাংবাদিক দেখা যায়। বিশেষত্ব সাংবাদিকতার পেশাদারিত্ব বৃদ্ধি করে। বিশেষত্ব সাংবাদিকতার ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তার সঙ্গে সঙ্গে ক্রাইম রিপোর্টিং একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। অপরাধের জগতের জটিলতা ও গভীরতার সঙ্গে তাল মিলিয়ে, ক্রাইম রিপোর্টাররা তাদের স্পষ্ট, নিরপেক্ষ এবং তথ্যবহুল রিপোর্টিংয়ের মাধ্যমে সমাজের সচেতনতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ক্রাইম রিপোর্টাররা সমাজের অপরাধমূলক দিকগুলো তুলে ধরে জনগণকে সচেতন করে তোলেন। তাদের সাহসী ও নিরপেক্ষ রিপোর্টিং অপরাধ দমনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পত্রিকার পাতা খুলতেই চোখে পড়ে মাদকদ্রব্যের সিন্ডিকেট, খুনের রহস্য, জালিয়াতির খেলা- এমন অসংখ্য অপরাধের কাহিনি। সাংবাদিকরা নিয়মিত কলাম এবং তথ্য সরবরাহের মাধ্যমে জনগণকে অপরাধের ভয়াবহতার বিষয়ে সচেতন করছেন। খুনের মামলার তদন্ত শুরু থেকে শেষ, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পদক্ষেপ এবং বিচার ব্যবস্থার বিশ্লেষণ- সবকিছুই আমরা ক্রাইম রিপোর্টিংয়ের মাধ্যমে জানতে পারি। বর্তমানে অনেক ক্রাইম রিপোর্টার জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বিভিন্ন মাদক চক্র ও সিন্ডিকেটের মূলহোতাদের খুঁজে বের করার চেষ্টা করছেন। সমাজের এমন কিছু তৃণমূল রয়েছে যেখানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পৌঁছানো কঠিন। সেখানে সাংবাদিকরা সমাজের উচ্চ শ্রেণি থেকে শুরু করে তৃণমূলের মানুষের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করে সাধারণ জনগণের সামনে তুলে ধরেন। উদাহরণস্বরূপ ধরা যাক, সমাজের কোনো নির্দিষ্ট স্থানে মাদকদ্রব্যের বেচাকেনা হচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যখন সেখানে অভিযান চালায়, তখন মাদক চক্র আগে থেকেই খবর পেয়ে পালিয়ে যায়। ফলে মূলহোতাদের খুঁজে বের করা তাদের জন্য কঠিন হয়ে পড়ে। এক্ষেত্রে সাংবাদিকরা ওই এলাকার পথশিশুদের সঙ্গে কথা বলে তথ্য সংগ্রহ করতে পারেন, যারা মাদক পাচারের জন্য ব্যবহৃত হয়। এ তথ্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। সাংবাদিকদের বিশ্লেষণধর্মী লেখার মাধ্যমে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ সাধারণ জনগণও তাদের নিকটবর্তী স্থানে সংঘটিত অপরাধ সম্পর্কে জানতে পারেন। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে অপরাধের জটিলতা বাড়ার সঙ্গে অপরাধ সাংবাদিকতা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে পরিণত হয়েছে। বিভিন্ন ধরনের অপরাধের প্রবণতা ও কারণ উন্মোচন করে অপরাধ সাংবাদিকতা। অপরাধের শিকার ব্যক্তিদের কথা তুলে ধরে এবং অপরাধের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার ক্ষেত্রে অপরাধ সাংবাদিকতা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সংবাদপত্রের মাধ্যমে অপরাধের শিকার ব্যক্তি তাদের মনোভাব প্রকাশ করার জন্য একটি মঞ্চ পায়। বর্তমান বিশ্বে আমরা দেখতে পাচ্ছি, সাংবাদিকরা নিজেদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ফিলিস্তিন অথবা ইউক্রেন, যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে অবস্থান করে সারা বিশ্বের জনগণের কাছে খবর সম্প্রচার করছেন। ক্রাইম রিপোর্টিংয়ের মাধ্যমে সাংবাদিকরা শুধু অপরাধের চুলচেরা বিশ্লেষণ করেন না বরং যারা অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ছে তাদের মধ্যে সচেতনতা তৈরিতে সাহায্য করেন। কিশোর অপরাধের সঙ্গে যারা জড়িয়ে পড়েছে, তাদের মধ্যে সচেতনতা তৈরিতে সাহায্য করে।

বছরের পর বছর ধরে গণমাধ্যম এতটাই শক্তিশালী হয়ে উঠেছে যে, এটি ‘Fourth Estate’ হিসেবে মর্যাদা লাভ করেছে, যেমনটি ব্রিটিশ রাজনীতিবিদ এডমান্ড বার্ক বর্ণনা করেছেন। একটি সংবাদপত্র কেবল কাগজের টুকরা নয়, এটি বিশ্বের দরজা। মানবসভ্যতার সূচনালগ্ন থেকেই অপরাধ একটি গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক সমস্যা হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে। অপরাধ সমাজের এক অন্ধকার দিক, যা মানুষের জীবন ও সম্পত্তির নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ফেলে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে অপরাধের ধরন ও প্রকৃতি পরিবর্তিত হচ্ছে এবং এ পরিবর্তনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে অপরাধ সাংবাদিকতাও বিকশিত হচ্ছে।

সংবাদপত্রে বিভিন্ন জরিপের মাধ্যমে অপরাধের বৃদ্ধির হার সম্পর্কে সচেতন করা হয়, যা সাধারণ জনগণকে তাদের প্রাত্যহিক জীবনে সচেতন হতে সাহায্য করে। উদাহরণস্বরূপ, করোনা মহামারির ক্রান্তিকালে সমাজের আর্থসামাজিক পরিবর্তনের ফলে অপরাধের ধরনের পরিবর্তন দেখা যায়। ভুয়া করোনা রিপোর্ট প্রদান, ওষুধ এবং চিকিৎসা সরঞ্জামের ভেজাল, বিভিন্ন হাসপাতালে জালিয়াতি সাংবাদিকদের তথ্যচিত্রের মাধ্যমে উঠে আসে। সঠিক তথ্য অপরাধ সাংবাদিকতার মাধ্যমে উঠে আসার কারণে সাধারণ জনগণের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টিতে সাহায্য করে। তাছাড়া আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে একটি চক্র অপরাধপ্রবণ হয়ে ওঠে। অপরাধের প্রবণতা সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধি করে।

উদাহরণস্বরূপ, ধর্ষণের ঘটনা বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে অপরাধ সাংবাদিকরা ধর্ষণের শিকারদের অভিজ্ঞতা, আইনি জটিলতা এবং সমাজের নীরবতার মতো বিষয়গুলো তুলে ধরে জনমত গঠনে সহায়তা করে। সংবাদপত্রের মাধ্যমে এ ধরনের খবর প্রচারণার কারণে সাধারণ জনগণ নিজেদের অধিকার সুরক্ষার বিষয়ে সচেতন হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা