শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ মে, ২০২৪ আপডেট:

রাজনীতির জন্য অশনিসংকেত

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতির জন্য অশনিসংকেত

উপজেলা নির্বাচন কেন্দ্র করে দেশের রাজনীতিতে ভয়ংকর অশনিসংকেত দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলোর কেন্দ্রের নির্দেশ আমলে নিচ্ছেন না স্থানীয় পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা। না ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ, না ক্ষমতার বাইরে থাকা বিএনপি, কোনো দলেরই তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের নির্দেশনাকে পরোয়া করছেন না। সরকারে থাকা আওয়ামী লীগের কঠোর নির্দেশ ছিল উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপিদের স্বজনরা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না। কিন্তু সে নির্দেশনা কেউ মানেননি।  হাতেগোনা দু-একজন এমপি-মন্ত্রী কেন্দ্রের নির্দেশকে শিরোধার্য করে স্বজনদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরিয়ে আনতে সক্ষম হলেও বেশির ভাগই দলীয় নির্দেশকে থোড়াই কেয়ার করে স্বীয় সিদ্ধান্তে অটল থাকার প্রত্যয় প্রদর্শন করে চলেছেন। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়েছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ প্রতিদিনে ‘ভেঙে পড়েছে চেইন অব কমান্ড’ শীর্ষক প্রতিবেদনে সে কথাই উল্লেখ করেছে। তাতে বলা হয়েছে, যেসব মন্ত্রী-এমপির স্বজনরা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন, দলের সাধারণ সম্পাদক নিজে অথবা সিনিয়র কোনো নেতা তাদের ফোন করে নিবৃত্ত করতে চাইলেও তারা তাতে কর্ণপাত করেননি। নির্বাচনে দলীয় নির্দেশ অমান্য করে যারা মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেননি, তাদের একটি দীর্ঘ তালিকা প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। নিবন্ধের কলেবর বহুলাংশে বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কায় তার বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরা থেকে বিরত থাকতে হলো। এদিকে অপর একটি দৈনিকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচনে সারা দেশে মন্ত্রী-এমপিদের অন্তত ৪০-৪৫ জন স্বজন-পোষ্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। নির্ভরযোগ্য সূত্রের বরাত দিয়ে পত্রিকাটি লিখেছে, ছেলে আসিবুর রহমান খানের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার বিষয় নিয়ে গত ২৩ এপ্রিল রাতে সাবেক মন্ত্রী ও বর্তমান সংসদ সদস্য শাজাহান খান আওয়ামী লীগের ধানমন্ডি কার্যালয়ে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে রীতিমতো তর্ক-বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন। এর আগে দলের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম ফোন করে শাজাহান খানকে দলের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ছেলেকে নির্বাচন থেকে বিরত রাখার অনুরোধ করেছিলেন। কিন্তু তিনি তাতে কর্ণপাত করেননি। ওইদিন তিনি ধানমন্ডি কার্যালয়ে এলে ওবায়দুল কাদের তাকে দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করার বিষয়টি স্মরণ করিয়ে দিয়ে ছেলেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরিয়ে নিতে বলেছিলেন। কিন্তু শাজাহান খান ছেলেকে নির্বাচন থেকে বিরত রাখতে অপারগতা প্রকাশ করেন। তখন ক্ষুব্ধ ওবায়দুল কাদের বলেন, দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করা শাজাহান খানের চরিত্রে পরিণত হয়েছে। শাজাহান খান উচ্চকণ্ঠে এর প্রতিবাদ করলে ঘটনা বচসায় পর্যবসিত হয়। সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খানের এ আচরণ রাজনীতি সচেতন মহলকে হতবাক করেছে। কেননা, তিনি আওয়ামী লীগের শীর্ষ পর্যায়ের একজন নেতা; দলের নীতিনির্ধারণ প্রক্রিয়ায় যার সম্পৃক্ত থাকার কথা। তিনিই যদি দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করেন বা শীর্ষনেত্রীর নির্দেশ অমান্য করেন, তাহলে সাধারণ নেতা-কর্মীদের দলীয় শৃঙ্খলার মধ্যে রাখা যে দুরূহ হয়ে পড়বে তা বলাই বাহুল্য। কেন্দ্রীয় নির্দেশ অমান্য করে মন্ত্রী-এমপিদের পুত্র-পোষ্যদের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা এবং নির্বাচনকে অবাধ ও প্রভাবমুক্ত রাখার ক্ষেত্রে কঠিন বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে মনে করেন অনেকে। এমনিতেই আমাদের স্থানীয় সরকার নির্বাচনসমূহে মন্ত্রী-এমপিদের হস্তক্ষেপ বা প্রভাব বিস্তারের ঘটনা অহরহ ঘটে থাকে, তার ওপর এবার তাদের স্বজনরা ভোটের মাঠে থাকলে অবস্থা কী দাঁড়াবে অনুমান করা কষ্টকর নয়। গত ২৬ এপ্রিল বাংলাদেশ প্রতিদিনের ‘মন্ত্রী-এমপির প্রভাব ঠেকানো চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক প্রতিবেদনে এ বিষয়ের ওপরই আলোকপাত করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব বিস্তার ঠেকানো ও আওয়ামী লীগের দলীয় কোন্দলকে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন দায়িত্বপ্রাপ্ত মাঠ প্রশাসন ও পুলিশের কর্মকর্তারা। মাঠপর্যায়ের প্রশাসনের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের আইনশৃঙ্খলা-বিষয়ক বৈঠকে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা তাদের এ শঙ্কার কথা তুলে ধরেছেন। বৈঠকে সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, যে কোনো মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এ নির্বাচনে ব্যর্থ হলে সংসদ নির্বাচনে (৭ জানুয়ারি) যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, তা ক্ষুণ্ণ হতে পারে। বৈঠকে মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব বিস্তারের বিষয়টি আলোচনায় স্থান পায়। বৈঠকে একাধিক পুলিশ কর্মকর্তা বলেছেন, নির্বাচনে সঠিক দায়িত্ব পালন করতে গেলে মাঠ প্রশাসন ও পুলিশ কর্মকর্তাদের মন্ত্রী-এমপিদের রোষানলে পড়তে হয়। মন্ত্রী-এমপিদের কথা না শুনলে ভোটের পরে বদলি করা হয় মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের। মাঠপর্যায়ের প্রশাসন ও পুলিশ কর্মকর্তাদের আশঙ্কাকে অমূলক বলার উপায় নেই। কেননা, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপিদের পছন্দের প্রার্থীর বিজয় নিশ্চিত করতে তারা দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের ওপর রীতিমতো চাপ প্রয়োগ করে থাকেন। মন্ত্রী-এমপিদের সেই ওজনদার চাপ সামলে অর্পিত দায়িত্ব ও কর্তব্য সঠিকভাবে পালনে দৃঢ় থাকার সক্ষমতা বা সাহস দেশের কোনো সরকারি কর্মকর্তার আছে, এমন কথা বলা যাবে না। বরং মন্ত্রী-এমপি বা ক্ষমতাধর মহলের ‘গুডবুকে’ থাকার জন্য তাদের অঙ্গুলি হেলনের সঙ্গে কর্মকর্তাদের মাথা দোলাতে হয়। না হলে লাঞ্ছনা-গঞ্জনা সওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকতে হয়। এবার যেভাবে সরকারের মন্ত্রী এবং ক্ষমতাসীন দলের এমপিদের স্ত্রী-পুত্র-কন্যা-পরিজন নির্বাচনি লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয়েছেন, তাতে নির্বাচন নিরপেক্ষ প্রভাবমুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা সংকুচিত হয়ে পড়েছে। যেখানে সরকার তথা প্রধানমন্ত্রীর কঠোর নির্দেশনাকে উপেক্ষা করে মন্ত্রী-এমপিদের স্বজনরা নির্বাচনি মাঠে বীরবিক্রমে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন, সেখানে নির্বাচনে খবরদারি অর্থাৎ প্রভাব বিস্তার থেকে তারা বিরত থাকবেন এমন সাধু চিন্তা না করাই ভালো।

অন্যদিকে সরকারের বাইরে থাকা প্রধান দল বিএনপির তৃণমূল পর্যায়েও হাইকমান্ডের নির্দেশনাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শনের প্রবণতা প্রকট আকার ধারণ করেছে। দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে উপজেলা নির্বাচনে অংশগ্রহণের ‘অপরাধে’ বিপুলসংখ্যক নেতাকে ইতোমধ্যে দল থেকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি। এ বিষয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনে ‘উপজেলা নিয়ে বেকায়দায় বিএনপি’ শীর্ষক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উপজেলা নির্বাচন নিয়ে বিএনপি বেকায়দায় পড়েছে। বর্তমান সরকারের অধীনে সব নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার সিদ্ধান্ত থাকলেও উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেওয়া থেকে তৃণমূল পর্যায়ের নেতাদের আটকাতে পারছে না দলটি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ নির্বাচন কেন্দ্র করে অবাধ্য নেতা-কর্মীদের বহিষ্কারের সংখ্যা শেষ পর্যন্ত ৩০০ ছাড়িয়ে যেতে পারে। দলটির বহিষ্কৃত নেতারা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, অস্তিত্ব রক্ষার স্বার্থেই তারা নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। অন্যদিকে কেন্দ্রীয় নেতারা দলের সিদ্ধান্তে অটল থাকার কথা জানিয়েছেন।

বলা হয়ে থাকে নির্বাচন হচ্ছে রাজনৈতিক দলের জন্য অক্সিজেন। অক্সিজেন ছাড়া যেমন প্রাণী বেশিক্ষণ বাঁচতে পারে না, তেমনি নির্বাচন ছাড়া একটি রাজনৈতিক দল দীর্ঘকাল টিকে থাকতে পারে না। বিএনপি একটি গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল। নির্বাচন উপলক্ষ্য করেই ১৯৭৮ সালে এ দলটির জন্ম। দলটি নির্বাচনমুখী দল হিসেবেও পরিচিত। কিন্তু সাম্প্রতিককালে দলটির হাইকমান্ডের নির্বাচনের প্রতি অনীহার বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। নির্দলীয় সরকারের অধীনে ছাড়া নির্বাচনে যাব না বলে তারা যে গোঁ ধরে রয়েছে, তা থেকে কোনো সুফল অর্জিত হবে এমন সম্ভাবনা কম। তাছাড়া স্থানীয় পর্যায়ে যারা দলের নেতৃত্ব দেন, তাদের আকাক্সক্ষা থাকে স্থানীয় সরকারে প্রতিনিধিত্ব করার। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এবার যেহেতু উপজেলা নির্বাচন দলীয় প্রতীক ছাড়া হচ্ছে, তাই বিএনপি তাতে নেতা-কর্মীদের অংশ নেওয়ার বিষয়টি উন্মুক্ত করে দিতে পারত। তারা বলতে পারত, বিএনপি এ নির্বাচনে যাবে না। তবে দলের কোনো নেতা-কর্মী যদি অংশ নেন, নিজ দায়িত্বে নেবেন এবং দায়দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট নেতাকেই বহন করতে হবে। অনেকের ধারণা, এভাবে যদি বিএনপি নেতা-কর্মীদের নির্বাচনে অংশগ্রহণের দ্বার উন্মুক্ত করে দিত, তাহলে দেশের অন্তত অর্ধেক উপজেলায় দলটির নেতা-কর্মীদের জয়ের সম্ভাবনা ছিল, নেতা-কর্মীদেরও ধরে রাখতে পারত। কিন্তু তা না করে তারা বেছে নিয়েছে দলকে ছেঁটে ফেলার নেতিবাচক পন্থা; যা দলটির কলেবরকে আরও সংকুচিত করে ফেলবে। এভাবে চলতে থাকলে একসময় ‘হারাধনের দশটি ছেলের’ মতো মাঠপর্যায়ে দলটির নেতা খুঁজে পাওয়া দুষ্কর হয়ে উঠবে।

সবচেয়ে যে প্রশ্নটি বড় হয়ে দেখা দিয়েছে, দেশের বড় দুটি দলের নেতা-কর্মীদের মধ্যে কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অমান্য করার প্রবণতা সৃষ্টি হলো কেন? অনেকেই মনে করেন, শাসক দল আওয়ামী লীগের মন্ত্রী-এমপিরা উপজেলা পর্যায়ে তাদের ‘ডাইনেস্ট’ বা ‘পরিবারতন্ত্র’ প্রতিষ্ঠার জন্য উদগ্র হয়ে উঠেছেন। তাই আপন আত্মীয়স্বজনকে উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী করে বসে আছেন। স্থানীয় পর্যায়ে নিজেদের রাজত্ব কায়েমের স্বপ্নে তারা এতটাই বিভোর যে, দলীয় সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনাকেও উপেক্ষা করতে দ্বিধা করছেন না। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, দলীয় নির্দেশ অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা ‘বজ্র আঁটুনি ফসকা গেরোতে’ পরিণত হতে পারে বলে অনেকে মনে করছেন। কেননা, দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়ে দলটির কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে- ইতিপূর্বে এমনটি বলা হলেও গত ৩০ এপ্রিল অনুষ্ঠিত সে বৈঠকে কেবল সংশ্লিষ্টদের সতর্ক করে দেওয়া ছাড়া তেমন কোনো কঠোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। তাছাড়া বাংলাদেশের সংবিধানের কোথাও লেখা নেই যে, মন্ত্রী-এমপিদের স্বজনরা কোনো নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না। এমনকি আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্রেও এমন কোনো বিধানের উল্লেখ নেই। তবে দলীয় ফোরামে আলোচনার পর যদি তা সিদ্ধান্ত হিসেবে গৃহীত হয় এবং দলীয় সার্কুলার জারি করা হয়, তখন তা প্রতিটি নেতা-কর্মীর জন্য অবশ্য পালনীয় হয়ে দাঁড়ায়। কিন্তু তা করা হয়নি। ফলে নির্দেশনা ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়টি আইনগত কোনো ভিত্তি পাবে বলে মনে হয় না।

অন্যদিকে বিএনপির তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা এখন ক্লান্ত ও পরিশ্রান্ত। দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে সরকার পতনের কথিত আন্দোলনের স্রোতে ভেসে তাদের এখন ‘কূল নাই কিনার নাই’ অবস্থা। তাই স্থানীয় পর্যায়ে নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার তাগিদেই কেন্দ্রের নির্বাচন বর্জনের অপরিণামদর্শী সিদ্ধান্তের বিষয়ে ‘কুচ পরোয়া নেই’ মনোভাব প্রদর্শন করছে। তাছাড়া তারা দেখেছে, অতীতে এর চেয়ে অনেক বড় বড় অপরাধ করেও অনেকে পরে দলে ঠাঁই পেয়েছেন।  ফলে নেতা-কর্মীদের একটি শ্রেণির মধ্যে দলের কেন্দ্রীয় নির্দেশ উপেক্ষা করার প্রবণতা সৃষ্টি হয়েছে। তবে অভিজ্ঞজনরা মনে করছেন, উপজেলা নির্বাচন কেন্দ্র করে দুই বৃহৎ দলের মধ্যে কেন্দ্রীয় নির্দেশনা লঙ্ঘনের যে প্রাদুর্ভাব ঘটেছে, তা অদূর ভবিষ্যতে দেশের রাজনীতিতে নেতিবাচক ধারার সৃষ্টি করতে পারে। কেননা, এ প্রবণতা দলীয় শৃঙ্খলাকে ভেঙে খান খান করে দিতে পারে।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২
দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা
ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন
নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’
‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত
কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি
ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি

৫৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর
সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত
ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন