শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ মে, ২০২৪ আপডেট:

রাজনীতির জন্য অশনিসংকেত

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতির জন্য অশনিসংকেত

উপজেলা নির্বাচন কেন্দ্র করে দেশের রাজনীতিতে ভয়ংকর অশনিসংকেত দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলোর কেন্দ্রের নির্দেশ আমলে নিচ্ছেন না স্থানীয় পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা। না ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ, না ক্ষমতার বাইরে থাকা বিএনপি, কোনো দলেরই তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের নির্দেশনাকে পরোয়া করছেন না। সরকারে থাকা আওয়ামী লীগের কঠোর নির্দেশ ছিল উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপিদের স্বজনরা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না। কিন্তু সে নির্দেশনা কেউ মানেননি।  হাতেগোনা দু-একজন এমপি-মন্ত্রী কেন্দ্রের নির্দেশকে শিরোধার্য করে স্বজনদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরিয়ে আনতে সক্ষম হলেও বেশির ভাগই দলীয় নির্দেশকে থোড়াই কেয়ার করে স্বীয় সিদ্ধান্তে অটল থাকার প্রত্যয় প্রদর্শন করে চলেছেন। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়েছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ প্রতিদিনে ‘ভেঙে পড়েছে চেইন অব কমান্ড’ শীর্ষক প্রতিবেদনে সে কথাই উল্লেখ করেছে। তাতে বলা হয়েছে, যেসব মন্ত্রী-এমপির স্বজনরা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন, দলের সাধারণ সম্পাদক নিজে অথবা সিনিয়র কোনো নেতা তাদের ফোন করে নিবৃত্ত করতে চাইলেও তারা তাতে কর্ণপাত করেননি। নির্বাচনে দলীয় নির্দেশ অমান্য করে যারা মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেননি, তাদের একটি দীর্ঘ তালিকা প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। নিবন্ধের কলেবর বহুলাংশে বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কায় তার বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরা থেকে বিরত থাকতে হলো। এদিকে অপর একটি দৈনিকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচনে সারা দেশে মন্ত্রী-এমপিদের অন্তত ৪০-৪৫ জন স্বজন-পোষ্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। নির্ভরযোগ্য সূত্রের বরাত দিয়ে পত্রিকাটি লিখেছে, ছেলে আসিবুর রহমান খানের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার বিষয় নিয়ে গত ২৩ এপ্রিল রাতে সাবেক মন্ত্রী ও বর্তমান সংসদ সদস্য শাজাহান খান আওয়ামী লীগের ধানমন্ডি কার্যালয়ে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে রীতিমতো তর্ক-বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন। এর আগে দলের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম ফোন করে শাজাহান খানকে দলের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ছেলেকে নির্বাচন থেকে বিরত রাখার অনুরোধ করেছিলেন। কিন্তু তিনি তাতে কর্ণপাত করেননি। ওইদিন তিনি ধানমন্ডি কার্যালয়ে এলে ওবায়দুল কাদের তাকে দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করার বিষয়টি স্মরণ করিয়ে দিয়ে ছেলেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরিয়ে নিতে বলেছিলেন। কিন্তু শাজাহান খান ছেলেকে নির্বাচন থেকে বিরত রাখতে অপারগতা প্রকাশ করেন। তখন ক্ষুব্ধ ওবায়দুল কাদের বলেন, দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করা শাজাহান খানের চরিত্রে পরিণত হয়েছে। শাজাহান খান উচ্চকণ্ঠে এর প্রতিবাদ করলে ঘটনা বচসায় পর্যবসিত হয়। সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খানের এ আচরণ রাজনীতি সচেতন মহলকে হতবাক করেছে। কেননা, তিনি আওয়ামী লীগের শীর্ষ পর্যায়ের একজন নেতা; দলের নীতিনির্ধারণ প্রক্রিয়ায় যার সম্পৃক্ত থাকার কথা। তিনিই যদি দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করেন বা শীর্ষনেত্রীর নির্দেশ অমান্য করেন, তাহলে সাধারণ নেতা-কর্মীদের দলীয় শৃঙ্খলার মধ্যে রাখা যে দুরূহ হয়ে পড়বে তা বলাই বাহুল্য। কেন্দ্রীয় নির্দেশ অমান্য করে মন্ত্রী-এমপিদের পুত্র-পোষ্যদের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা এবং নির্বাচনকে অবাধ ও প্রভাবমুক্ত রাখার ক্ষেত্রে কঠিন বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে মনে করেন অনেকে। এমনিতেই আমাদের স্থানীয় সরকার নির্বাচনসমূহে মন্ত্রী-এমপিদের হস্তক্ষেপ বা প্রভাব বিস্তারের ঘটনা অহরহ ঘটে থাকে, তার ওপর এবার তাদের স্বজনরা ভোটের মাঠে থাকলে অবস্থা কী দাঁড়াবে অনুমান করা কষ্টকর নয়। গত ২৬ এপ্রিল বাংলাদেশ প্রতিদিনের ‘মন্ত্রী-এমপির প্রভাব ঠেকানো চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক প্রতিবেদনে এ বিষয়ের ওপরই আলোকপাত করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব বিস্তার ঠেকানো ও আওয়ামী লীগের দলীয় কোন্দলকে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন দায়িত্বপ্রাপ্ত মাঠ প্রশাসন ও পুলিশের কর্মকর্তারা। মাঠপর্যায়ের প্রশাসনের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের আইনশৃঙ্খলা-বিষয়ক বৈঠকে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা তাদের এ শঙ্কার কথা তুলে ধরেছেন। বৈঠকে সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, যে কোনো মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এ নির্বাচনে ব্যর্থ হলে সংসদ নির্বাচনে (৭ জানুয়ারি) যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, তা ক্ষুণ্ণ হতে পারে। বৈঠকে মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব বিস্তারের বিষয়টি আলোচনায় স্থান পায়। বৈঠকে একাধিক পুলিশ কর্মকর্তা বলেছেন, নির্বাচনে সঠিক দায়িত্ব পালন করতে গেলে মাঠ প্রশাসন ও পুলিশ কর্মকর্তাদের মন্ত্রী-এমপিদের রোষানলে পড়তে হয়। মন্ত্রী-এমপিদের কথা না শুনলে ভোটের পরে বদলি করা হয় মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের। মাঠপর্যায়ের প্রশাসন ও পুলিশ কর্মকর্তাদের আশঙ্কাকে অমূলক বলার উপায় নেই। কেননা, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপিদের পছন্দের প্রার্থীর বিজয় নিশ্চিত করতে তারা দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের ওপর রীতিমতো চাপ প্রয়োগ করে থাকেন। মন্ত্রী-এমপিদের সেই ওজনদার চাপ সামলে অর্পিত দায়িত্ব ও কর্তব্য সঠিকভাবে পালনে দৃঢ় থাকার সক্ষমতা বা সাহস দেশের কোনো সরকারি কর্মকর্তার আছে, এমন কথা বলা যাবে না। বরং মন্ত্রী-এমপি বা ক্ষমতাধর মহলের ‘গুডবুকে’ থাকার জন্য তাদের অঙ্গুলি হেলনের সঙ্গে কর্মকর্তাদের মাথা দোলাতে হয়। না হলে লাঞ্ছনা-গঞ্জনা সওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকতে হয়। এবার যেভাবে সরকারের মন্ত্রী এবং ক্ষমতাসীন দলের এমপিদের স্ত্রী-পুত্র-কন্যা-পরিজন নির্বাচনি লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয়েছেন, তাতে নির্বাচন নিরপেক্ষ প্রভাবমুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা সংকুচিত হয়ে পড়েছে। যেখানে সরকার তথা প্রধানমন্ত্রীর কঠোর নির্দেশনাকে উপেক্ষা করে মন্ত্রী-এমপিদের স্বজনরা নির্বাচনি মাঠে বীরবিক্রমে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন, সেখানে নির্বাচনে খবরদারি অর্থাৎ প্রভাব বিস্তার থেকে তারা বিরত থাকবেন এমন সাধু চিন্তা না করাই ভালো।

অন্যদিকে সরকারের বাইরে থাকা প্রধান দল বিএনপির তৃণমূল পর্যায়েও হাইকমান্ডের নির্দেশনাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শনের প্রবণতা প্রকট আকার ধারণ করেছে। দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে উপজেলা নির্বাচনে অংশগ্রহণের ‘অপরাধে’ বিপুলসংখ্যক নেতাকে ইতোমধ্যে দল থেকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি। এ বিষয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনে ‘উপজেলা নিয়ে বেকায়দায় বিএনপি’ শীর্ষক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উপজেলা নির্বাচন নিয়ে বিএনপি বেকায়দায় পড়েছে। বর্তমান সরকারের অধীনে সব নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার সিদ্ধান্ত থাকলেও উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেওয়া থেকে তৃণমূল পর্যায়ের নেতাদের আটকাতে পারছে না দলটি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ নির্বাচন কেন্দ্র করে অবাধ্য নেতা-কর্মীদের বহিষ্কারের সংখ্যা শেষ পর্যন্ত ৩০০ ছাড়িয়ে যেতে পারে। দলটির বহিষ্কৃত নেতারা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, অস্তিত্ব রক্ষার স্বার্থেই তারা নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। অন্যদিকে কেন্দ্রীয় নেতারা দলের সিদ্ধান্তে অটল থাকার কথা জানিয়েছেন।

বলা হয়ে থাকে নির্বাচন হচ্ছে রাজনৈতিক দলের জন্য অক্সিজেন। অক্সিজেন ছাড়া যেমন প্রাণী বেশিক্ষণ বাঁচতে পারে না, তেমনি নির্বাচন ছাড়া একটি রাজনৈতিক দল দীর্ঘকাল টিকে থাকতে পারে না। বিএনপি একটি গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল। নির্বাচন উপলক্ষ্য করেই ১৯৭৮ সালে এ দলটির জন্ম। দলটি নির্বাচনমুখী দল হিসেবেও পরিচিত। কিন্তু সাম্প্রতিককালে দলটির হাইকমান্ডের নির্বাচনের প্রতি অনীহার বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। নির্দলীয় সরকারের অধীনে ছাড়া নির্বাচনে যাব না বলে তারা যে গোঁ ধরে রয়েছে, তা থেকে কোনো সুফল অর্জিত হবে এমন সম্ভাবনা কম। তাছাড়া স্থানীয় পর্যায়ে যারা দলের নেতৃত্ব দেন, তাদের আকাক্সক্ষা থাকে স্থানীয় সরকারে প্রতিনিধিত্ব করার। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এবার যেহেতু উপজেলা নির্বাচন দলীয় প্রতীক ছাড়া হচ্ছে, তাই বিএনপি তাতে নেতা-কর্মীদের অংশ নেওয়ার বিষয়টি উন্মুক্ত করে দিতে পারত। তারা বলতে পারত, বিএনপি এ নির্বাচনে যাবে না। তবে দলের কোনো নেতা-কর্মী যদি অংশ নেন, নিজ দায়িত্বে নেবেন এবং দায়দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট নেতাকেই বহন করতে হবে। অনেকের ধারণা, এভাবে যদি বিএনপি নেতা-কর্মীদের নির্বাচনে অংশগ্রহণের দ্বার উন্মুক্ত করে দিত, তাহলে দেশের অন্তত অর্ধেক উপজেলায় দলটির নেতা-কর্মীদের জয়ের সম্ভাবনা ছিল, নেতা-কর্মীদেরও ধরে রাখতে পারত। কিন্তু তা না করে তারা বেছে নিয়েছে দলকে ছেঁটে ফেলার নেতিবাচক পন্থা; যা দলটির কলেবরকে আরও সংকুচিত করে ফেলবে। এভাবে চলতে থাকলে একসময় ‘হারাধনের দশটি ছেলের’ মতো মাঠপর্যায়ে দলটির নেতা খুঁজে পাওয়া দুষ্কর হয়ে উঠবে।

সবচেয়ে যে প্রশ্নটি বড় হয়ে দেখা দিয়েছে, দেশের বড় দুটি দলের নেতা-কর্মীদের মধ্যে কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অমান্য করার প্রবণতা সৃষ্টি হলো কেন? অনেকেই মনে করেন, শাসক দল আওয়ামী লীগের মন্ত্রী-এমপিরা উপজেলা পর্যায়ে তাদের ‘ডাইনেস্ট’ বা ‘পরিবারতন্ত্র’ প্রতিষ্ঠার জন্য উদগ্র হয়ে উঠেছেন। তাই আপন আত্মীয়স্বজনকে উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী করে বসে আছেন। স্থানীয় পর্যায়ে নিজেদের রাজত্ব কায়েমের স্বপ্নে তারা এতটাই বিভোর যে, দলীয় সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনাকেও উপেক্ষা করতে দ্বিধা করছেন না। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, দলীয় নির্দেশ অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা ‘বজ্র আঁটুনি ফসকা গেরোতে’ পরিণত হতে পারে বলে অনেকে মনে করছেন। কেননা, দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়ে দলটির কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে- ইতিপূর্বে এমনটি বলা হলেও গত ৩০ এপ্রিল অনুষ্ঠিত সে বৈঠকে কেবল সংশ্লিষ্টদের সতর্ক করে দেওয়া ছাড়া তেমন কোনো কঠোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। তাছাড়া বাংলাদেশের সংবিধানের কোথাও লেখা নেই যে, মন্ত্রী-এমপিদের স্বজনরা কোনো নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না। এমনকি আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্রেও এমন কোনো বিধানের উল্লেখ নেই। তবে দলীয় ফোরামে আলোচনার পর যদি তা সিদ্ধান্ত হিসেবে গৃহীত হয় এবং দলীয় সার্কুলার জারি করা হয়, তখন তা প্রতিটি নেতা-কর্মীর জন্য অবশ্য পালনীয় হয়ে দাঁড়ায়। কিন্তু তা করা হয়নি। ফলে নির্দেশনা ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়টি আইনগত কোনো ভিত্তি পাবে বলে মনে হয় না।

অন্যদিকে বিএনপির তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা এখন ক্লান্ত ও পরিশ্রান্ত। দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে সরকার পতনের কথিত আন্দোলনের স্রোতে ভেসে তাদের এখন ‘কূল নাই কিনার নাই’ অবস্থা। তাই স্থানীয় পর্যায়ে নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার তাগিদেই কেন্দ্রের নির্বাচন বর্জনের অপরিণামদর্শী সিদ্ধান্তের বিষয়ে ‘কুচ পরোয়া নেই’ মনোভাব প্রদর্শন করছে। তাছাড়া তারা দেখেছে, অতীতে এর চেয়ে অনেক বড় বড় অপরাধ করেও অনেকে পরে দলে ঠাঁই পেয়েছেন।  ফলে নেতা-কর্মীদের একটি শ্রেণির মধ্যে দলের কেন্দ্রীয় নির্দেশ উপেক্ষা করার প্রবণতা সৃষ্টি হয়েছে। তবে অভিজ্ঞজনরা মনে করছেন, উপজেলা নির্বাচন কেন্দ্র করে দুই বৃহৎ দলের মধ্যে কেন্দ্রীয় নির্দেশনা লঙ্ঘনের যে প্রাদুর্ভাব ঘটেছে, তা অদূর ভবিষ্যতে দেশের রাজনীতিতে নেতিবাচক ধারার সৃষ্টি করতে পারে। কেননা, এ প্রবণতা দলীয় শৃঙ্খলাকে ভেঙে খান খান করে দিতে পারে।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের পরিপূর্ণ বিকাশ নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : প্রাথমিক উপদেষ্টা
শিক্ষার্থীদের পরিপূর্ণ বিকাশ নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : প্রাথমিক উপদেষ্টা

৫৮ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সহিংসতা মামলায় ভাঙ্গায় গ্রেফতার ২২
সহিংসতা মামলায় ভাঙ্গায় গ্রেফতার ২২

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় আওয়ামী ফ্যাসিস্টরা: বিএনপি নেতা মনজুর
অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় আওয়ামী ফ্যাসিস্টরা: বিএনপি নেতা মনজুর

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুরে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভে অগ্নিসংযোগ
পিরোজপুরে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভে অগ্নিসংযোগ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের আঙ্গিনায় নবান্নের ঘ্রাণ
কৃষকের আঙ্গিনায় নবান্নের ঘ্রাণ

৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

জনগণ ভোট দেওয়ার জন্য উন্মুখ হয়ে আছে: মেজর হাফিজ
জনগণ ভোট দেওয়ার জন্য উন্মুখ হয়ে আছে: মেজর হাফিজ

১১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে লরির ধাক্কায় উল্টে গেল কাভার্ড ভ্যান, আহত ২
ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে লরির ধাক্কায় উল্টে গেল কাভার্ড ভ্যান, আহত ২

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে সেই আশরাফুলের দাফন সম্পন্ন
রংপুরে সেই আশরাফুলের দাফন সম্পন্ন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার ‘পিএস মাহসুদ’ চালু
শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার ‘পিএস মাহসুদ’ চালু

৩২ মিনিট আগে | পর্যটন

নোয়াখালীতে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা-র‍্যালি
নোয়াখালীতে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা-র‍্যালি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে যারা শঙ্কার কথা বলছেন, তাদের পেছনে জনগণ নেই: মুশফিকুর রহমান
নির্বাচন নিয়ে যারা শঙ্কার কথা বলছেন, তাদের পেছনে জনগণ নেই: মুশফিকুর রহমান

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হুথিদের হামলা বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের
হুথিদের হামলা বন্ধের আহ্বান জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচিত সরকার ভোলার গ্যাস সমস্যার সমাধান করবে : শিল্প উপদেষ্টা
নির্বাচিত সরকার ভোলার গ্যাস সমস্যার সমাধান করবে : শিল্প উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জ্ঞান ও প্রযুক্তির সম্মিলনে তরুণদের নিয়ে বেসিসের উদ্যোগ
জ্ঞান ও প্রযুক্তির সম্মিলনে তরুণদের নিয়ে বেসিসের উদ্যোগ

৪৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

খাগড়াছড়িতে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার, ডিভাইস জব্দ
খাগড়াছড়িতে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার, ডিভাইস জব্দ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭৭ বছরে পা দিলেন ব্রিটিশ রাজা তৃতীয় চার্লস
৭৭ বছরে পা দিলেন ব্রিটিশ রাজা তৃতীয় চার্লস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈলকুপায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
শৈলকুপায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানচির নাফাখুমে পর্যটক নিখোঁজ
থানচির নাফাখুমে পর্যটক নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পর্বতারোহণে বিকাশের ব্যতিক্রমী রেকর্ড
পর্বতারোহণে বিকাশের ব্যতিক্রমী রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিরাজগঞ্জে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল যুবকের মরদেহ
সিরাজগঞ্জে নিখোঁজের ৩ দিন পর মিলল যুবকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহের মহেশপুরে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
ঝিনাইদহের মহেশপুরে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ডিএসপি হলেন ভারতের নারী বিশ্বকাপজয়ী দীপ্তি শর্মা
পুলিশের ডিএসপি হলেন ভারতের নারী বিশ্বকাপজয়ী দীপ্তি শর্মা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেতার শিল্পী আফরোজা নিজামীর পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান
বেতার শিল্পী আফরোজা নিজামীর পাশে দাঁড়ালেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে সংঘর্ষের পর থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়াকে ট্রাম্পের ফোন
নতুন করে সংঘর্ষের পর থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়াকে ট্রাম্পের ফোন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে হাতেখড়ি খেলাঘর আসরের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
সোনারগাঁয়ে হাতেখড়ি খেলাঘর আসরের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে যুবক খুন
পটুয়াখালীতে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে যুবক খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

২৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা