শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ মে, ২০২৪ আপডেট:

রাজনীতির জন্য অশনিসংকেত

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতির জন্য অশনিসংকেত

উপজেলা নির্বাচন কেন্দ্র করে দেশের রাজনীতিতে ভয়ংকর অশনিসংকেত দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলোর কেন্দ্রের নির্দেশ আমলে নিচ্ছেন না স্থানীয় পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা। না ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ, না ক্ষমতার বাইরে থাকা বিএনপি, কোনো দলেরই তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের নির্দেশনাকে পরোয়া করছেন না। সরকারে থাকা আওয়ামী লীগের কঠোর নির্দেশ ছিল উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপিদের স্বজনরা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না। কিন্তু সে নির্দেশনা কেউ মানেননি।  হাতেগোনা দু-একজন এমপি-মন্ত্রী কেন্দ্রের নির্দেশকে শিরোধার্য করে স্বজনদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরিয়ে আনতে সক্ষম হলেও বেশির ভাগই দলীয় নির্দেশকে থোড়াই কেয়ার করে স্বীয় সিদ্ধান্তে অটল থাকার প্রত্যয় প্রদর্শন করে চলেছেন। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়েছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ প্রতিদিনে ‘ভেঙে পড়েছে চেইন অব কমান্ড’ শীর্ষক প্রতিবেদনে সে কথাই উল্লেখ করেছে। তাতে বলা হয়েছে, যেসব মন্ত্রী-এমপির স্বজনরা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন, দলের সাধারণ সম্পাদক নিজে অথবা সিনিয়র কোনো নেতা তাদের ফোন করে নিবৃত্ত করতে চাইলেও তারা তাতে কর্ণপাত করেননি। নির্বাচনে দলীয় নির্দেশ অমান্য করে যারা মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেননি, তাদের একটি দীর্ঘ তালিকা প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। নিবন্ধের কলেবর বহুলাংশে বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কায় তার বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরা থেকে বিরত থাকতে হলো। এদিকে অপর একটি দৈনিকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচনে সারা দেশে মন্ত্রী-এমপিদের অন্তত ৪০-৪৫ জন স্বজন-পোষ্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। নির্ভরযোগ্য সূত্রের বরাত দিয়ে পত্রিকাটি লিখেছে, ছেলে আসিবুর রহমান খানের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার বিষয় নিয়ে গত ২৩ এপ্রিল রাতে সাবেক মন্ত্রী ও বর্তমান সংসদ সদস্য শাজাহান খান আওয়ামী লীগের ধানমন্ডি কার্যালয়ে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে রীতিমতো তর্ক-বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন। এর আগে দলের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম ফোন করে শাজাহান খানকে দলের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ছেলেকে নির্বাচন থেকে বিরত রাখার অনুরোধ করেছিলেন। কিন্তু তিনি তাতে কর্ণপাত করেননি। ওইদিন তিনি ধানমন্ডি কার্যালয়ে এলে ওবায়দুল কাদের তাকে দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করার বিষয়টি স্মরণ করিয়ে দিয়ে ছেলেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরিয়ে নিতে বলেছিলেন। কিন্তু শাজাহান খান ছেলেকে নির্বাচন থেকে বিরত রাখতে অপারগতা প্রকাশ করেন। তখন ক্ষুব্ধ ওবায়দুল কাদের বলেন, দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করা শাজাহান খানের চরিত্রে পরিণত হয়েছে। শাজাহান খান উচ্চকণ্ঠে এর প্রতিবাদ করলে ঘটনা বচসায় পর্যবসিত হয়। সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খানের এ আচরণ রাজনীতি সচেতন মহলকে হতবাক করেছে। কেননা, তিনি আওয়ামী লীগের শীর্ষ পর্যায়ের একজন নেতা; দলের নীতিনির্ধারণ প্রক্রিয়ায় যার সম্পৃক্ত থাকার কথা। তিনিই যদি দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করেন বা শীর্ষনেত্রীর নির্দেশ অমান্য করেন, তাহলে সাধারণ নেতা-কর্মীদের দলীয় শৃঙ্খলার মধ্যে রাখা যে দুরূহ হয়ে পড়বে তা বলাই বাহুল্য। কেন্দ্রীয় নির্দেশ অমান্য করে মন্ত্রী-এমপিদের পুত্র-পোষ্যদের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা এবং নির্বাচনকে অবাধ ও প্রভাবমুক্ত রাখার ক্ষেত্রে কঠিন বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে মনে করেন অনেকে। এমনিতেই আমাদের স্থানীয় সরকার নির্বাচনসমূহে মন্ত্রী-এমপিদের হস্তক্ষেপ বা প্রভাব বিস্তারের ঘটনা অহরহ ঘটে থাকে, তার ওপর এবার তাদের স্বজনরা ভোটের মাঠে থাকলে অবস্থা কী দাঁড়াবে অনুমান করা কষ্টকর নয়। গত ২৬ এপ্রিল বাংলাদেশ প্রতিদিনের ‘মন্ত্রী-এমপির প্রভাব ঠেকানো চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক প্রতিবেদনে এ বিষয়ের ওপরই আলোকপাত করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব বিস্তার ঠেকানো ও আওয়ামী লীগের দলীয় কোন্দলকে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন দায়িত্বপ্রাপ্ত মাঠ প্রশাসন ও পুলিশের কর্মকর্তারা। মাঠপর্যায়ের প্রশাসনের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের আইনশৃঙ্খলা-বিষয়ক বৈঠকে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা তাদের এ শঙ্কার কথা তুলে ধরেছেন। বৈঠকে সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, যে কোনো মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এ নির্বাচনে ব্যর্থ হলে সংসদ নির্বাচনে (৭ জানুয়ারি) যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, তা ক্ষুণ্ণ হতে পারে। বৈঠকে মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব বিস্তারের বিষয়টি আলোচনায় স্থান পায়। বৈঠকে একাধিক পুলিশ কর্মকর্তা বলেছেন, নির্বাচনে সঠিক দায়িত্ব পালন করতে গেলে মাঠ প্রশাসন ও পুলিশ কর্মকর্তাদের মন্ত্রী-এমপিদের রোষানলে পড়তে হয়। মন্ত্রী-এমপিদের কথা না শুনলে ভোটের পরে বদলি করা হয় মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের। মাঠপর্যায়ের প্রশাসন ও পুলিশ কর্মকর্তাদের আশঙ্কাকে অমূলক বলার উপায় নেই। কেননা, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপিদের পছন্দের প্রার্থীর বিজয় নিশ্চিত করতে তারা দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের ওপর রীতিমতো চাপ প্রয়োগ করে থাকেন। মন্ত্রী-এমপিদের সেই ওজনদার চাপ সামলে অর্পিত দায়িত্ব ও কর্তব্য সঠিকভাবে পালনে দৃঢ় থাকার সক্ষমতা বা সাহস দেশের কোনো সরকারি কর্মকর্তার আছে, এমন কথা বলা যাবে না। বরং মন্ত্রী-এমপি বা ক্ষমতাধর মহলের ‘গুডবুকে’ থাকার জন্য তাদের অঙ্গুলি হেলনের সঙ্গে কর্মকর্তাদের মাথা দোলাতে হয়। না হলে লাঞ্ছনা-গঞ্জনা সওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকতে হয়। এবার যেভাবে সরকারের মন্ত্রী এবং ক্ষমতাসীন দলের এমপিদের স্ত্রী-পুত্র-কন্যা-পরিজন নির্বাচনি লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয়েছেন, তাতে নির্বাচন নিরপেক্ষ প্রভাবমুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা সংকুচিত হয়ে পড়েছে। যেখানে সরকার তথা প্রধানমন্ত্রীর কঠোর নির্দেশনাকে উপেক্ষা করে মন্ত্রী-এমপিদের স্বজনরা নির্বাচনি মাঠে বীরবিক্রমে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন, সেখানে নির্বাচনে খবরদারি অর্থাৎ প্রভাব বিস্তার থেকে তারা বিরত থাকবেন এমন সাধু চিন্তা না করাই ভালো।

অন্যদিকে সরকারের বাইরে থাকা প্রধান দল বিএনপির তৃণমূল পর্যায়েও হাইকমান্ডের নির্দেশনাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শনের প্রবণতা প্রকট আকার ধারণ করেছে। দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে উপজেলা নির্বাচনে অংশগ্রহণের ‘অপরাধে’ বিপুলসংখ্যক নেতাকে ইতোমধ্যে দল থেকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি। এ বিষয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনে ‘উপজেলা নিয়ে বেকায়দায় বিএনপি’ শীর্ষক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উপজেলা নির্বাচন নিয়ে বিএনপি বেকায়দায় পড়েছে। বর্তমান সরকারের অধীনে সব নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার সিদ্ধান্ত থাকলেও উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেওয়া থেকে তৃণমূল পর্যায়ের নেতাদের আটকাতে পারছে না দলটি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ নির্বাচন কেন্দ্র করে অবাধ্য নেতা-কর্মীদের বহিষ্কারের সংখ্যা শেষ পর্যন্ত ৩০০ ছাড়িয়ে যেতে পারে। দলটির বহিষ্কৃত নেতারা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, অস্তিত্ব রক্ষার স্বার্থেই তারা নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। অন্যদিকে কেন্দ্রীয় নেতারা দলের সিদ্ধান্তে অটল থাকার কথা জানিয়েছেন।

বলা হয়ে থাকে নির্বাচন হচ্ছে রাজনৈতিক দলের জন্য অক্সিজেন। অক্সিজেন ছাড়া যেমন প্রাণী বেশিক্ষণ বাঁচতে পারে না, তেমনি নির্বাচন ছাড়া একটি রাজনৈতিক দল দীর্ঘকাল টিকে থাকতে পারে না। বিএনপি একটি গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল। নির্বাচন উপলক্ষ্য করেই ১৯৭৮ সালে এ দলটির জন্ম। দলটি নির্বাচনমুখী দল হিসেবেও পরিচিত। কিন্তু সাম্প্রতিককালে দলটির হাইকমান্ডের নির্বাচনের প্রতি অনীহার বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। নির্দলীয় সরকারের অধীনে ছাড়া নির্বাচনে যাব না বলে তারা যে গোঁ ধরে রয়েছে, তা থেকে কোনো সুফল অর্জিত হবে এমন সম্ভাবনা কম। তাছাড়া স্থানীয় পর্যায়ে যারা দলের নেতৃত্ব দেন, তাদের আকাক্সক্ষা থাকে স্থানীয় সরকারে প্রতিনিধিত্ব করার। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এবার যেহেতু উপজেলা নির্বাচন দলীয় প্রতীক ছাড়া হচ্ছে, তাই বিএনপি তাতে নেতা-কর্মীদের অংশ নেওয়ার বিষয়টি উন্মুক্ত করে দিতে পারত। তারা বলতে পারত, বিএনপি এ নির্বাচনে যাবে না। তবে দলের কোনো নেতা-কর্মী যদি অংশ নেন, নিজ দায়িত্বে নেবেন এবং দায়দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট নেতাকেই বহন করতে হবে। অনেকের ধারণা, এভাবে যদি বিএনপি নেতা-কর্মীদের নির্বাচনে অংশগ্রহণের দ্বার উন্মুক্ত করে দিত, তাহলে দেশের অন্তত অর্ধেক উপজেলায় দলটির নেতা-কর্মীদের জয়ের সম্ভাবনা ছিল, নেতা-কর্মীদেরও ধরে রাখতে পারত। কিন্তু তা না করে তারা বেছে নিয়েছে দলকে ছেঁটে ফেলার নেতিবাচক পন্থা; যা দলটির কলেবরকে আরও সংকুচিত করে ফেলবে। এভাবে চলতে থাকলে একসময় ‘হারাধনের দশটি ছেলের’ মতো মাঠপর্যায়ে দলটির নেতা খুঁজে পাওয়া দুষ্কর হয়ে উঠবে।

সবচেয়ে যে প্রশ্নটি বড় হয়ে দেখা দিয়েছে, দেশের বড় দুটি দলের নেতা-কর্মীদের মধ্যে কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অমান্য করার প্রবণতা সৃষ্টি হলো কেন? অনেকেই মনে করেন, শাসক দল আওয়ামী লীগের মন্ত্রী-এমপিরা উপজেলা পর্যায়ে তাদের ‘ডাইনেস্ট’ বা ‘পরিবারতন্ত্র’ প্রতিষ্ঠার জন্য উদগ্র হয়ে উঠেছেন। তাই আপন আত্মীয়স্বজনকে উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী করে বসে আছেন। স্থানীয় পর্যায়ে নিজেদের রাজত্ব কায়েমের স্বপ্নে তারা এতটাই বিভোর যে, দলীয় সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনাকেও উপেক্ষা করতে দ্বিধা করছেন না। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, দলীয় নির্দেশ অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা ‘বজ্র আঁটুনি ফসকা গেরোতে’ পরিণত হতে পারে বলে অনেকে মনে করছেন। কেননা, দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়ে দলটির কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে- ইতিপূর্বে এমনটি বলা হলেও গত ৩০ এপ্রিল অনুষ্ঠিত সে বৈঠকে কেবল সংশ্লিষ্টদের সতর্ক করে দেওয়া ছাড়া তেমন কোনো কঠোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। তাছাড়া বাংলাদেশের সংবিধানের কোথাও লেখা নেই যে, মন্ত্রী-এমপিদের স্বজনরা কোনো নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না। এমনকি আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্রেও এমন কোনো বিধানের উল্লেখ নেই। তবে দলীয় ফোরামে আলোচনার পর যদি তা সিদ্ধান্ত হিসেবে গৃহীত হয় এবং দলীয় সার্কুলার জারি করা হয়, তখন তা প্রতিটি নেতা-কর্মীর জন্য অবশ্য পালনীয় হয়ে দাঁড়ায়। কিন্তু তা করা হয়নি। ফলে নির্দেশনা ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়টি আইনগত কোনো ভিত্তি পাবে বলে মনে হয় না।

অন্যদিকে বিএনপির তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা এখন ক্লান্ত ও পরিশ্রান্ত। দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে সরকার পতনের কথিত আন্দোলনের স্রোতে ভেসে তাদের এখন ‘কূল নাই কিনার নাই’ অবস্থা। তাই স্থানীয় পর্যায়ে নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার তাগিদেই কেন্দ্রের নির্বাচন বর্জনের অপরিণামদর্শী সিদ্ধান্তের বিষয়ে ‘কুচ পরোয়া নেই’ মনোভাব প্রদর্শন করছে। তাছাড়া তারা দেখেছে, অতীতে এর চেয়ে অনেক বড় বড় অপরাধ করেও অনেকে পরে দলে ঠাঁই পেয়েছেন।  ফলে নেতা-কর্মীদের একটি শ্রেণির মধ্যে দলের কেন্দ্রীয় নির্দেশ উপেক্ষা করার প্রবণতা সৃষ্টি হয়েছে। তবে অভিজ্ঞজনরা মনে করছেন, উপজেলা নির্বাচন কেন্দ্র করে দুই বৃহৎ দলের মধ্যে কেন্দ্রীয় নির্দেশনা লঙ্ঘনের যে প্রাদুর্ভাব ঘটেছে, তা অদূর ভবিষ্যতে দেশের রাজনীতিতে নেতিবাচক ধারার সৃষ্টি করতে পারে। কেননা, এ প্রবণতা দলীয় শৃঙ্খলাকে ভেঙে খান খান করে দিতে পারে।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর
রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান
ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজকে যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি
নির্বাচনের দ্বিতীয় টিজারে ভেসে উঠল ফেলানী হত্যার স্মৃতি

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ
প্রাথমিকে ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগে আবেদন শুরু আজ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টিভিতে আজকের যত খেলা
টিভিতে আজকের যত খেলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই
নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরায় গাড়িচাপায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত
উত্তরায় গাড়িচাপায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ
মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১০ ঘণ্টা আগে | টক শো

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ
মা হলেন ক্যাটরিনা কাইফ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা
যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম