শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ মে, ২০২৪ আপডেট:

রাজনীতির জন্য অশনিসংকেত

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতির জন্য অশনিসংকেত

উপজেলা নির্বাচন কেন্দ্র করে দেশের রাজনীতিতে ভয়ংকর অশনিসংকেত দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলোর কেন্দ্রের নির্দেশ আমলে নিচ্ছেন না স্থানীয় পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা। না ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ, না ক্ষমতার বাইরে থাকা বিএনপি, কোনো দলেরই তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের নির্দেশনাকে পরোয়া করছেন না। সরকারে থাকা আওয়ামী লীগের কঠোর নির্দেশ ছিল উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপিদের স্বজনরা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না। কিন্তু সে নির্দেশনা কেউ মানেননি।  হাতেগোনা দু-একজন এমপি-মন্ত্রী কেন্দ্রের নির্দেশকে শিরোধার্য করে স্বজনদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরিয়ে আনতে সক্ষম হলেও বেশির ভাগই দলীয় নির্দেশকে থোড়াই কেয়ার করে স্বীয় সিদ্ধান্তে অটল থাকার প্রত্যয় প্রদর্শন করে চলেছেন। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়েছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ প্রতিদিনে ‘ভেঙে পড়েছে চেইন অব কমান্ড’ শীর্ষক প্রতিবেদনে সে কথাই উল্লেখ করেছে। তাতে বলা হয়েছে, যেসব মন্ত্রী-এমপির স্বজনরা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন, দলের সাধারণ সম্পাদক নিজে অথবা সিনিয়র কোনো নেতা তাদের ফোন করে নিবৃত্ত করতে চাইলেও তারা তাতে কর্ণপাত করেননি। নির্বাচনে দলীয় নির্দেশ অমান্য করে যারা মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেননি, তাদের একটি দীর্ঘ তালিকা প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। নিবন্ধের কলেবর বহুলাংশে বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কায় তার বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরা থেকে বিরত থাকতে হলো। এদিকে অপর একটি দৈনিকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচনে সারা দেশে মন্ত্রী-এমপিদের অন্তত ৪০-৪৫ জন স্বজন-পোষ্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। নির্ভরযোগ্য সূত্রের বরাত দিয়ে পত্রিকাটি লিখেছে, ছেলে আসিবুর রহমান খানের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার বিষয় নিয়ে গত ২৩ এপ্রিল রাতে সাবেক মন্ত্রী ও বর্তমান সংসদ সদস্য শাজাহান খান আওয়ামী লীগের ধানমন্ডি কার্যালয়ে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে রীতিমতো তর্ক-বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন। এর আগে দলের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম ফোন করে শাজাহান খানকে দলের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ছেলেকে নির্বাচন থেকে বিরত রাখার অনুরোধ করেছিলেন। কিন্তু তিনি তাতে কর্ণপাত করেননি। ওইদিন তিনি ধানমন্ডি কার্যালয়ে এলে ওবায়দুল কাদের তাকে দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করার বিষয়টি স্মরণ করিয়ে দিয়ে ছেলেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরিয়ে নিতে বলেছিলেন। কিন্তু শাজাহান খান ছেলেকে নির্বাচন থেকে বিরত রাখতে অপারগতা প্রকাশ করেন। তখন ক্ষুব্ধ ওবায়দুল কাদের বলেন, দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করা শাজাহান খানের চরিত্রে পরিণত হয়েছে। শাজাহান খান উচ্চকণ্ঠে এর প্রতিবাদ করলে ঘটনা বচসায় পর্যবসিত হয়। সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খানের এ আচরণ রাজনীতি সচেতন মহলকে হতবাক করেছে। কেননা, তিনি আওয়ামী লীগের শীর্ষ পর্যায়ের একজন নেতা; দলের নীতিনির্ধারণ প্রক্রিয়ায় যার সম্পৃক্ত থাকার কথা। তিনিই যদি দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করেন বা শীর্ষনেত্রীর নির্দেশ অমান্য করেন, তাহলে সাধারণ নেতা-কর্মীদের দলীয় শৃঙ্খলার মধ্যে রাখা যে দুরূহ হয়ে পড়বে তা বলাই বাহুল্য। কেন্দ্রীয় নির্দেশ অমান্য করে মন্ত্রী-এমপিদের পুত্র-পোষ্যদের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা এবং নির্বাচনকে অবাধ ও প্রভাবমুক্ত রাখার ক্ষেত্রে কঠিন বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে মনে করেন অনেকে। এমনিতেই আমাদের স্থানীয় সরকার নির্বাচনসমূহে মন্ত্রী-এমপিদের হস্তক্ষেপ বা প্রভাব বিস্তারের ঘটনা অহরহ ঘটে থাকে, তার ওপর এবার তাদের স্বজনরা ভোটের মাঠে থাকলে অবস্থা কী দাঁড়াবে অনুমান করা কষ্টকর নয়। গত ২৬ এপ্রিল বাংলাদেশ প্রতিদিনের ‘মন্ত্রী-এমপির প্রভাব ঠেকানো চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক প্রতিবেদনে এ বিষয়ের ওপরই আলোকপাত করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব বিস্তার ঠেকানো ও আওয়ামী লীগের দলীয় কোন্দলকে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন দায়িত্বপ্রাপ্ত মাঠ প্রশাসন ও পুলিশের কর্মকর্তারা। মাঠপর্যায়ের প্রশাসনের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের আইনশৃঙ্খলা-বিষয়ক বৈঠকে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা তাদের এ শঙ্কার কথা তুলে ধরেছেন। বৈঠকে সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, যে কোনো মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এ নির্বাচনে ব্যর্থ হলে সংসদ নির্বাচনে (৭ জানুয়ারি) যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, তা ক্ষুণ্ণ হতে পারে। বৈঠকে মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব বিস্তারের বিষয়টি আলোচনায় স্থান পায়। বৈঠকে একাধিক পুলিশ কর্মকর্তা বলেছেন, নির্বাচনে সঠিক দায়িত্ব পালন করতে গেলে মাঠ প্রশাসন ও পুলিশ কর্মকর্তাদের মন্ত্রী-এমপিদের রোষানলে পড়তে হয়। মন্ত্রী-এমপিদের কথা না শুনলে ভোটের পরে বদলি করা হয় মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের। মাঠপর্যায়ের প্রশাসন ও পুলিশ কর্মকর্তাদের আশঙ্কাকে অমূলক বলার উপায় নেই। কেননা, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপিদের পছন্দের প্রার্থীর বিজয় নিশ্চিত করতে তারা দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের ওপর রীতিমতো চাপ প্রয়োগ করে থাকেন। মন্ত্রী-এমপিদের সেই ওজনদার চাপ সামলে অর্পিত দায়িত্ব ও কর্তব্য সঠিকভাবে পালনে দৃঢ় থাকার সক্ষমতা বা সাহস দেশের কোনো সরকারি কর্মকর্তার আছে, এমন কথা বলা যাবে না। বরং মন্ত্রী-এমপি বা ক্ষমতাধর মহলের ‘গুডবুকে’ থাকার জন্য তাদের অঙ্গুলি হেলনের সঙ্গে কর্মকর্তাদের মাথা দোলাতে হয়। না হলে লাঞ্ছনা-গঞ্জনা সওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকতে হয়। এবার যেভাবে সরকারের মন্ত্রী এবং ক্ষমতাসীন দলের এমপিদের স্ত্রী-পুত্র-কন্যা-পরিজন নির্বাচনি লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয়েছেন, তাতে নির্বাচন নিরপেক্ষ প্রভাবমুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা সংকুচিত হয়ে পড়েছে। যেখানে সরকার তথা প্রধানমন্ত্রীর কঠোর নির্দেশনাকে উপেক্ষা করে মন্ত্রী-এমপিদের স্বজনরা নির্বাচনি মাঠে বীরবিক্রমে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন, সেখানে নির্বাচনে খবরদারি অর্থাৎ প্রভাব বিস্তার থেকে তারা বিরত থাকবেন এমন সাধু চিন্তা না করাই ভালো।

অন্যদিকে সরকারের বাইরে থাকা প্রধান দল বিএনপির তৃণমূল পর্যায়েও হাইকমান্ডের নির্দেশনাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শনের প্রবণতা প্রকট আকার ধারণ করেছে। দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে উপজেলা নির্বাচনে অংশগ্রহণের ‘অপরাধে’ বিপুলসংখ্যক নেতাকে ইতোমধ্যে দল থেকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি। এ বিষয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনে ‘উপজেলা নিয়ে বেকায়দায় বিএনপি’ শীর্ষক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উপজেলা নির্বাচন নিয়ে বিএনপি বেকায়দায় পড়েছে। বর্তমান সরকারের অধীনে সব নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার সিদ্ধান্ত থাকলেও উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেওয়া থেকে তৃণমূল পর্যায়ের নেতাদের আটকাতে পারছে না দলটি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ নির্বাচন কেন্দ্র করে অবাধ্য নেতা-কর্মীদের বহিষ্কারের সংখ্যা শেষ পর্যন্ত ৩০০ ছাড়িয়ে যেতে পারে। দলটির বহিষ্কৃত নেতারা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, অস্তিত্ব রক্ষার স্বার্থেই তারা নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। অন্যদিকে কেন্দ্রীয় নেতারা দলের সিদ্ধান্তে অটল থাকার কথা জানিয়েছেন।

বলা হয়ে থাকে নির্বাচন হচ্ছে রাজনৈতিক দলের জন্য অক্সিজেন। অক্সিজেন ছাড়া যেমন প্রাণী বেশিক্ষণ বাঁচতে পারে না, তেমনি নির্বাচন ছাড়া একটি রাজনৈতিক দল দীর্ঘকাল টিকে থাকতে পারে না। বিএনপি একটি গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল। নির্বাচন উপলক্ষ্য করেই ১৯৭৮ সালে এ দলটির জন্ম। দলটি নির্বাচনমুখী দল হিসেবেও পরিচিত। কিন্তু সাম্প্রতিককালে দলটির হাইকমান্ডের নির্বাচনের প্রতি অনীহার বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। নির্দলীয় সরকারের অধীনে ছাড়া নির্বাচনে যাব না বলে তারা যে গোঁ ধরে রয়েছে, তা থেকে কোনো সুফল অর্জিত হবে এমন সম্ভাবনা কম। তাছাড়া স্থানীয় পর্যায়ে যারা দলের নেতৃত্ব দেন, তাদের আকাক্সক্ষা থাকে স্থানীয় সরকারে প্রতিনিধিত্ব করার। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এবার যেহেতু উপজেলা নির্বাচন দলীয় প্রতীক ছাড়া হচ্ছে, তাই বিএনপি তাতে নেতা-কর্মীদের অংশ নেওয়ার বিষয়টি উন্মুক্ত করে দিতে পারত। তারা বলতে পারত, বিএনপি এ নির্বাচনে যাবে না। তবে দলের কোনো নেতা-কর্মী যদি অংশ নেন, নিজ দায়িত্বে নেবেন এবং দায়দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট নেতাকেই বহন করতে হবে। অনেকের ধারণা, এভাবে যদি বিএনপি নেতা-কর্মীদের নির্বাচনে অংশগ্রহণের দ্বার উন্মুক্ত করে দিত, তাহলে দেশের অন্তত অর্ধেক উপজেলায় দলটির নেতা-কর্মীদের জয়ের সম্ভাবনা ছিল, নেতা-কর্মীদেরও ধরে রাখতে পারত। কিন্তু তা না করে তারা বেছে নিয়েছে দলকে ছেঁটে ফেলার নেতিবাচক পন্থা; যা দলটির কলেবরকে আরও সংকুচিত করে ফেলবে। এভাবে চলতে থাকলে একসময় ‘হারাধনের দশটি ছেলের’ মতো মাঠপর্যায়ে দলটির নেতা খুঁজে পাওয়া দুষ্কর হয়ে উঠবে।

সবচেয়ে যে প্রশ্নটি বড় হয়ে দেখা দিয়েছে, দেশের বড় দুটি দলের নেতা-কর্মীদের মধ্যে কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অমান্য করার প্রবণতা সৃষ্টি হলো কেন? অনেকেই মনে করেন, শাসক দল আওয়ামী লীগের মন্ত্রী-এমপিরা উপজেলা পর্যায়ে তাদের ‘ডাইনেস্ট’ বা ‘পরিবারতন্ত্র’ প্রতিষ্ঠার জন্য উদগ্র হয়ে উঠেছেন। তাই আপন আত্মীয়স্বজনকে উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী করে বসে আছেন। স্থানীয় পর্যায়ে নিজেদের রাজত্ব কায়েমের স্বপ্নে তারা এতটাই বিভোর যে, দলীয় সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনাকেও উপেক্ষা করতে দ্বিধা করছেন না। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, দলীয় নির্দেশ অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা ‘বজ্র আঁটুনি ফসকা গেরোতে’ পরিণত হতে পারে বলে অনেকে মনে করছেন। কেননা, দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়ে দলটির কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে- ইতিপূর্বে এমনটি বলা হলেও গত ৩০ এপ্রিল অনুষ্ঠিত সে বৈঠকে কেবল সংশ্লিষ্টদের সতর্ক করে দেওয়া ছাড়া তেমন কোনো কঠোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। তাছাড়া বাংলাদেশের সংবিধানের কোথাও লেখা নেই যে, মন্ত্রী-এমপিদের স্বজনরা কোনো নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না। এমনকি আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্রেও এমন কোনো বিধানের উল্লেখ নেই। তবে দলীয় ফোরামে আলোচনার পর যদি তা সিদ্ধান্ত হিসেবে গৃহীত হয় এবং দলীয় সার্কুলার জারি করা হয়, তখন তা প্রতিটি নেতা-কর্মীর জন্য অবশ্য পালনীয় হয়ে দাঁড়ায়। কিন্তু তা করা হয়নি। ফলে নির্দেশনা ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়টি আইনগত কোনো ভিত্তি পাবে বলে মনে হয় না।

অন্যদিকে বিএনপির তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা এখন ক্লান্ত ও পরিশ্রান্ত। দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে সরকার পতনের কথিত আন্দোলনের স্রোতে ভেসে তাদের এখন ‘কূল নাই কিনার নাই’ অবস্থা। তাই স্থানীয় পর্যায়ে নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার তাগিদেই কেন্দ্রের নির্বাচন বর্জনের অপরিণামদর্শী সিদ্ধান্তের বিষয়ে ‘কুচ পরোয়া নেই’ মনোভাব প্রদর্শন করছে। তাছাড়া তারা দেখেছে, অতীতে এর চেয়ে অনেক বড় বড় অপরাধ করেও অনেকে পরে দলে ঠাঁই পেয়েছেন।  ফলে নেতা-কর্মীদের একটি শ্রেণির মধ্যে দলের কেন্দ্রীয় নির্দেশ উপেক্ষা করার প্রবণতা সৃষ্টি হয়েছে। তবে অভিজ্ঞজনরা মনে করছেন, উপজেলা নির্বাচন কেন্দ্র করে দুই বৃহৎ দলের মধ্যে কেন্দ্রীয় নির্দেশনা লঙ্ঘনের যে প্রাদুর্ভাব ঘটেছে, তা অদূর ভবিষ্যতে দেশের রাজনীতিতে নেতিবাচক ধারার সৃষ্টি করতে পারে। কেননা, এ প্রবণতা দলীয় শৃঙ্খলাকে ভেঙে খান খান করে দিতে পারে।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে