শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ মে, ২০২৪ আপডেট:

রাজনীতির জন্য অশনিসংকেত

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনীতির জন্য অশনিসংকেত

উপজেলা নির্বাচন কেন্দ্র করে দেশের রাজনীতিতে ভয়ংকর অশনিসংকেত দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলোর কেন্দ্রের নির্দেশ আমলে নিচ্ছেন না স্থানীয় পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা। না ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ, না ক্ষমতার বাইরে থাকা বিএনপি, কোনো দলেরই তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের নির্দেশনাকে পরোয়া করছেন না। সরকারে থাকা আওয়ামী লীগের কঠোর নির্দেশ ছিল উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপিদের স্বজনরা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না। কিন্তু সে নির্দেশনা কেউ মানেননি।  হাতেগোনা দু-একজন এমপি-মন্ত্রী কেন্দ্রের নির্দেশকে শিরোধার্য করে স্বজনদের প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরিয়ে আনতে সক্ষম হলেও বেশির ভাগই দলীয় নির্দেশকে থোড়াই কেয়ার করে স্বীয় সিদ্ধান্তে অটল থাকার প্রত্যয় প্রদর্শন করে চলেছেন। অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়েছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ প্রতিদিনে ‘ভেঙে পড়েছে চেইন অব কমান্ড’ শীর্ষক প্রতিবেদনে সে কথাই উল্লেখ করেছে। তাতে বলা হয়েছে, যেসব মন্ত্রী-এমপির স্বজনরা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন, দলের সাধারণ সম্পাদক নিজে অথবা সিনিয়র কোনো নেতা তাদের ফোন করে নিবৃত্ত করতে চাইলেও তারা তাতে কর্ণপাত করেননি। নির্বাচনে দলীয় নির্দেশ অমান্য করে যারা মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেননি, তাদের একটি দীর্ঘ তালিকা প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। নিবন্ধের কলেবর বহুলাংশে বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কায় তার বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরা থেকে বিরত থাকতে হলো। এদিকে অপর একটি দৈনিকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচনে সারা দেশে মন্ত্রী-এমপিদের অন্তত ৪০-৪৫ জন স্বজন-পোষ্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। নির্ভরযোগ্য সূত্রের বরাত দিয়ে পত্রিকাটি লিখেছে, ছেলে আসিবুর রহমান খানের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার বিষয় নিয়ে গত ২৩ এপ্রিল রাতে সাবেক মন্ত্রী ও বর্তমান সংসদ সদস্য শাজাহান খান আওয়ামী লীগের ধানমন্ডি কার্যালয়ে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে রীতিমতো তর্ক-বিতর্কে জড়িয়ে পড়েন। এর আগে দলের সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম ফোন করে শাজাহান খানকে দলের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ছেলেকে নির্বাচন থেকে বিরত রাখার অনুরোধ করেছিলেন। কিন্তু তিনি তাতে কর্ণপাত করেননি। ওইদিন তিনি ধানমন্ডি কার্যালয়ে এলে ওবায়দুল কাদের তাকে দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করার বিষয়টি স্মরণ করিয়ে দিয়ে ছেলেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরিয়ে নিতে বলেছিলেন। কিন্তু শাজাহান খান ছেলেকে নির্বাচন থেকে বিরত রাখতে অপারগতা প্রকাশ করেন। তখন ক্ষুব্ধ ওবায়দুল কাদের বলেন, দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করা শাজাহান খানের চরিত্রে পরিণত হয়েছে। শাজাহান খান উচ্চকণ্ঠে এর প্রতিবাদ করলে ঘটনা বচসায় পর্যবসিত হয়। সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খানের এ আচরণ রাজনীতি সচেতন মহলকে হতবাক করেছে। কেননা, তিনি আওয়ামী লীগের শীর্ষ পর্যায়ের একজন নেতা; দলের নীতিনির্ধারণ প্রক্রিয়ায় যার সম্পৃক্ত থাকার কথা। তিনিই যদি দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করেন বা শীর্ষনেত্রীর নির্দেশ অমান্য করেন, তাহলে সাধারণ নেতা-কর্মীদের দলীয় শৃঙ্খলার মধ্যে রাখা যে দুরূহ হয়ে পড়বে তা বলাই বাহুল্য। কেন্দ্রীয় নির্দেশ অমান্য করে মন্ত্রী-এমপিদের পুত্র-পোষ্যদের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা এবং নির্বাচনকে অবাধ ও প্রভাবমুক্ত রাখার ক্ষেত্রে কঠিন বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে মনে করেন অনেকে। এমনিতেই আমাদের স্থানীয় সরকার নির্বাচনসমূহে মন্ত্রী-এমপিদের হস্তক্ষেপ বা প্রভাব বিস্তারের ঘটনা অহরহ ঘটে থাকে, তার ওপর এবার তাদের স্বজনরা ভোটের মাঠে থাকলে অবস্থা কী দাঁড়াবে অনুমান করা কষ্টকর নয়। গত ২৬ এপ্রিল বাংলাদেশ প্রতিদিনের ‘মন্ত্রী-এমপির প্রভাব ঠেকানো চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক প্রতিবেদনে এ বিষয়ের ওপরই আলোকপাত করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উপজেলা নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব বিস্তার ঠেকানো ও আওয়ামী লীগের দলীয় কোন্দলকে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছেন দায়িত্বপ্রাপ্ত মাঠ প্রশাসন ও পুলিশের কর্মকর্তারা। মাঠপর্যায়ের প্রশাসনের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের আইনশৃঙ্খলা-বিষয়ক বৈঠকে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা তাদের এ শঙ্কার কথা তুলে ধরেছেন। বৈঠকে সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, যে কোনো মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এ নির্বাচনে ব্যর্থ হলে সংসদ নির্বাচনে (৭ জানুয়ারি) যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, তা ক্ষুণ্ণ হতে পারে। বৈঠকে মন্ত্রী-এমপিদের প্রভাব বিস্তারের বিষয়টি আলোচনায় স্থান পায়। বৈঠকে একাধিক পুলিশ কর্মকর্তা বলেছেন, নির্বাচনে সঠিক দায়িত্ব পালন করতে গেলে মাঠ প্রশাসন ও পুলিশ কর্মকর্তাদের মন্ত্রী-এমপিদের রোষানলে পড়তে হয়। মন্ত্রী-এমপিদের কথা না শুনলে ভোটের পরে বদলি করা হয় মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের। মাঠপর্যায়ের প্রশাসন ও পুলিশ কর্মকর্তাদের আশঙ্কাকে অমূলক বলার উপায় নেই। কেননা, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে মন্ত্রী-এমপিদের পছন্দের প্রার্থীর বিজয় নিশ্চিত করতে তারা দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের ওপর রীতিমতো চাপ প্রয়োগ করে থাকেন। মন্ত্রী-এমপিদের সেই ওজনদার চাপ সামলে অর্পিত দায়িত্ব ও কর্তব্য সঠিকভাবে পালনে দৃঢ় থাকার সক্ষমতা বা সাহস দেশের কোনো সরকারি কর্মকর্তার আছে, এমন কথা বলা যাবে না। বরং মন্ত্রী-এমপি বা ক্ষমতাধর মহলের ‘গুডবুকে’ থাকার জন্য তাদের অঙ্গুলি হেলনের সঙ্গে কর্মকর্তাদের মাথা দোলাতে হয়। না হলে লাঞ্ছনা-গঞ্জনা সওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকতে হয়। এবার যেভাবে সরকারের মন্ত্রী এবং ক্ষমতাসীন দলের এমপিদের স্ত্রী-পুত্র-কন্যা-পরিজন নির্বাচনি লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয়েছেন, তাতে নির্বাচন নিরপেক্ষ প্রভাবমুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা সংকুচিত হয়ে পড়েছে। যেখানে সরকার তথা প্রধানমন্ত্রীর কঠোর নির্দেশনাকে উপেক্ষা করে মন্ত্রী-এমপিদের স্বজনরা নির্বাচনি মাঠে বীরবিক্রমে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন, সেখানে নির্বাচনে খবরদারি অর্থাৎ প্রভাব বিস্তার থেকে তারা বিরত থাকবেন এমন সাধু চিন্তা না করাই ভালো।

অন্যদিকে সরকারের বাইরে থাকা প্রধান দল বিএনপির তৃণমূল পর্যায়েও হাইকমান্ডের নির্দেশনাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শনের প্রবণতা প্রকট আকার ধারণ করেছে। দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে উপজেলা নির্বাচনে অংশগ্রহণের ‘অপরাধে’ বিপুলসংখ্যক নেতাকে ইতোমধ্যে দল থেকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি। এ বিষয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনে ‘উপজেলা নিয়ে বেকায়দায় বিএনপি’ শীর্ষক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উপজেলা নির্বাচন নিয়ে বিএনপি বেকায়দায় পড়েছে। বর্তমান সরকারের অধীনে সব নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার সিদ্ধান্ত থাকলেও উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেওয়া থেকে তৃণমূল পর্যায়ের নেতাদের আটকাতে পারছে না দলটি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ নির্বাচন কেন্দ্র করে অবাধ্য নেতা-কর্মীদের বহিষ্কারের সংখ্যা শেষ পর্যন্ত ৩০০ ছাড়িয়ে যেতে পারে। দলটির বহিষ্কৃত নেতারা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেছেন, অস্তিত্ব রক্ষার স্বার্থেই তারা নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন। অন্যদিকে কেন্দ্রীয় নেতারা দলের সিদ্ধান্তে অটল থাকার কথা জানিয়েছেন।

বলা হয়ে থাকে নির্বাচন হচ্ছে রাজনৈতিক দলের জন্য অক্সিজেন। অক্সিজেন ছাড়া যেমন প্রাণী বেশিক্ষণ বাঁচতে পারে না, তেমনি নির্বাচন ছাড়া একটি রাজনৈতিক দল দীর্ঘকাল টিকে থাকতে পারে না। বিএনপি একটি গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল। নির্বাচন উপলক্ষ্য করেই ১৯৭৮ সালে এ দলটির জন্ম। দলটি নির্বাচনমুখী দল হিসেবেও পরিচিত। কিন্তু সাম্প্রতিককালে দলটির হাইকমান্ডের নির্বাচনের প্রতি অনীহার বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। নির্দলীয় সরকারের অধীনে ছাড়া নির্বাচনে যাব না বলে তারা যে গোঁ ধরে রয়েছে, তা থেকে কোনো সুফল অর্জিত হবে এমন সম্ভাবনা কম। তাছাড়া স্থানীয় পর্যায়ে যারা দলের নেতৃত্ব দেন, তাদের আকাক্সক্ষা থাকে স্থানীয় সরকারে প্রতিনিধিত্ব করার। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এবার যেহেতু উপজেলা নির্বাচন দলীয় প্রতীক ছাড়া হচ্ছে, তাই বিএনপি তাতে নেতা-কর্মীদের অংশ নেওয়ার বিষয়টি উন্মুক্ত করে দিতে পারত। তারা বলতে পারত, বিএনপি এ নির্বাচনে যাবে না। তবে দলের কোনো নেতা-কর্মী যদি অংশ নেন, নিজ দায়িত্বে নেবেন এবং দায়দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট নেতাকেই বহন করতে হবে। অনেকের ধারণা, এভাবে যদি বিএনপি নেতা-কর্মীদের নির্বাচনে অংশগ্রহণের দ্বার উন্মুক্ত করে দিত, তাহলে দেশের অন্তত অর্ধেক উপজেলায় দলটির নেতা-কর্মীদের জয়ের সম্ভাবনা ছিল, নেতা-কর্মীদেরও ধরে রাখতে পারত। কিন্তু তা না করে তারা বেছে নিয়েছে দলকে ছেঁটে ফেলার নেতিবাচক পন্থা; যা দলটির কলেবরকে আরও সংকুচিত করে ফেলবে। এভাবে চলতে থাকলে একসময় ‘হারাধনের দশটি ছেলের’ মতো মাঠপর্যায়ে দলটির নেতা খুঁজে পাওয়া দুষ্কর হয়ে উঠবে।

সবচেয়ে যে প্রশ্নটি বড় হয়ে দেখা দিয়েছে, দেশের বড় দুটি দলের নেতা-কর্মীদের মধ্যে কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অমান্য করার প্রবণতা সৃষ্টি হলো কেন? অনেকেই মনে করেন, শাসক দল আওয়ামী লীগের মন্ত্রী-এমপিরা উপজেলা পর্যায়ে তাদের ‘ডাইনেস্ট’ বা ‘পরিবারতন্ত্র’ প্রতিষ্ঠার জন্য উদগ্র হয়ে উঠেছেন। তাই আপন আত্মীয়স্বজনকে উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী করে বসে আছেন। স্থানীয় পর্যায়ে নিজেদের রাজত্ব কায়েমের স্বপ্নে তারা এতটাই বিভোর যে, দলীয় সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনাকেও উপেক্ষা করতে দ্বিধা করছেন না। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, দলীয় নির্দেশ অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা ‘বজ্র আঁটুনি ফসকা গেরোতে’ পরিণত হতে পারে বলে অনেকে মনে করছেন। কেননা, দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়ে দলটির কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে- ইতিপূর্বে এমনটি বলা হলেও গত ৩০ এপ্রিল অনুষ্ঠিত সে বৈঠকে কেবল সংশ্লিষ্টদের সতর্ক করে দেওয়া ছাড়া তেমন কোনো কঠোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। তাছাড়া বাংলাদেশের সংবিধানের কোথাও লেখা নেই যে, মন্ত্রী-এমপিদের স্বজনরা কোনো নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না। এমনকি আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্রেও এমন কোনো বিধানের উল্লেখ নেই। তবে দলীয় ফোরামে আলোচনার পর যদি তা সিদ্ধান্ত হিসেবে গৃহীত হয় এবং দলীয় সার্কুলার জারি করা হয়, তখন তা প্রতিটি নেতা-কর্মীর জন্য অবশ্য পালনীয় হয়ে দাঁড়ায়। কিন্তু তা করা হয়নি। ফলে নির্দেশনা ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়টি আইনগত কোনো ভিত্তি পাবে বলে মনে হয় না।

অন্যদিকে বিএনপির তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা এখন ক্লান্ত ও পরিশ্রান্ত। দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে সরকার পতনের কথিত আন্দোলনের স্রোতে ভেসে তাদের এখন ‘কূল নাই কিনার নাই’ অবস্থা। তাই স্থানীয় পর্যায়ে নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার তাগিদেই কেন্দ্রের নির্বাচন বর্জনের অপরিণামদর্শী সিদ্ধান্তের বিষয়ে ‘কুচ পরোয়া নেই’ মনোভাব প্রদর্শন করছে। তাছাড়া তারা দেখেছে, অতীতে এর চেয়ে অনেক বড় বড় অপরাধ করেও অনেকে পরে দলে ঠাঁই পেয়েছেন।  ফলে নেতা-কর্মীদের একটি শ্রেণির মধ্যে দলের কেন্দ্রীয় নির্দেশ উপেক্ষা করার প্রবণতা সৃষ্টি হয়েছে। তবে অভিজ্ঞজনরা মনে করছেন, উপজেলা নির্বাচন কেন্দ্র করে দুই বৃহৎ দলের মধ্যে কেন্দ্রীয় নির্দেশনা লঙ্ঘনের যে প্রাদুর্ভাব ঘটেছে, তা অদূর ভবিষ্যতে দেশের রাজনীতিতে নেতিবাচক ধারার সৃষ্টি করতে পারে। কেননা, এ প্রবণতা দলীয় শৃঙ্খলাকে ভেঙে খান খান করে দিতে পারে।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান
নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

৩৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

৪২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা