শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৮ মে, ২০২৪ আপডেট:

দেশে চাই ন্যায় ও সত্যের সুবাতাস

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে চাই ন্যায় ও সত্যের সুবাতাস

উপজেলা নির্বাচন চলছে। যেহেতু সবই আওয়ামী লীগ, সেহেতু ভোট বাক্স ছিনতাই অথবা সবই জাল ভোট তেমন একটা হচ্ছে না। তবে নির্বাচন সম্পর্কে মানুষের আগ্রহ একেবারেই নষ্ট হয়ে গেছে। ২০-২৫, খুব বেশি হলে ৩০ শতাংশের বেশি ভোট পড়ছে না। আমরা সব সময়ই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছি, এবারও করছি। কিন্তু ঘ্যাগের ওপর তারাবাতির মতো নির্বাচন কমিশনের নানা সিদ্ধান্ত বড় বেশি হাস্যকর ও একেবারেই বেমানান। নির্বাচন এবং নির্বাচন কমিশন নিয়ে একটি চুলচেরা বিশ্লেষণ করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু নানাদিকের মৃত্যু সংবাদ কেন যেন একেবারে গলা চেপে ধরেছে। উপজেলা নির্বাচন সম্পর্কে কী বলি? উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীর জামানত ১ লাখ টাকা, অন্যদিকে সংসদ সদস্যদের কুড়ি হাজার। পাঠক বুঝুন, দেশের সর্বোচ্চ পরিষদের জামানত ২০ হাজার আর একটা চতুর্থ বা পঞ্চম স্তরের নির্বাচনের জামানত ১ লাখ টাকা! এমন খেয়ালখুশি মতো দেশ চলে, রাষ্ট্র চলে? কিন্তু চলছে, কিছুই করার নেই। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বলা হলো, পোস্টার হবে সাদা-কালো। উপজেলায় নানা রংবেরঙের পোস্টার। ঝড়-বাদলের দিন, পোস্টার ঢেকে দেওয়া যাবে না। জাতীয় নির্বাচনে বলা হলো কোনো দেয়ালে পোস্টার লাগানো যাবে না, সুতা বা রশি দিয়ে ঝুলিয়ে দিতে হবে। উপজেলায় সব চলে সব চলবে। এ এক মাদারীর খেল। প্রধান নির্বাচন কমিশনার নির্বাচনের দিন ঘুম থেকে উঠে ঢুলো ঢুলো চোখে একবার বলেন- ২৫-২৬ শতাংশ ভোট পড়েছে, আবার বলেন না না, ৪০ শতাংশ। এমন বেপরোয়া লাজ লেহাজহীন সরকারি কোনো সংস্থা দেশের সুনাগরিকরা কোনোভাবেই আশা করতে পারে না। কিন্তু তবু চলছে, কী আর করা?

কালিহাতী উপজেলায় আমাদের সব থেকে ছোট ভাই আজাদ সিদ্দিকী উপজেলা চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করেছিল। ভোট হয়েছে ২১ মে। অনেক ভোটেই জিতেছে। বিশেষ করে কালিহাতী সদর, নাগবাড়ি, বল্লা, ছাতিহাটি কেন্দ্রে প্রায় সবাই ভোট দিয়েছে। ’৭০ সালে লতিফ ভাই যখন প্রথম নির্বাচন করে তখন যে ধরনের ভোট পড়েছিল, ঠিক সেই রকম। যদিও এখনকার চেয়ে তখন দশ ভাগের এক ভাগ ভোটও ছিল না। কিন্তু পরিমাণটা ছিল একই রকম। শুনেছিলাম প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী এলেঙ্গা, সহদেবপুর, দশকিয়ায় সব ভোট নিয়ে  নেবে। সত্যিকার অর্থে তা হয়নি। প্রশাসনও তাদের অমন করতে দেয়নি, আর সাধারণ ভোটারদেরও তাদের প্রতি তেমন আগ্রহ ছিল না। ভাবতে সত্যিই অবাক লাগে, স্বাধীনতার সময় যারা ভাঙা কাপে চা খেতে পারত না তাদের সন্তান-সন্ততিরা হঠাৎ কিছু পয়সাপাতি রোজগার করে বড় বেশি ক্ষমতাবান হয়েছে। এখান থেকে মুক্ত হতে না পারলে সমাজ ভেঙে পড়বে। এত রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতাই হবে হুমকির সম্মুখীন। আগামী ৫ জুন টাঙ্গাইলে সর্বশেষ উপজেলা নির্বাচন। আমাদের দলীয় প্রতীক নিয়ে সখীপুরে সানোয়ার হোসেন সজীব নির্বাচন করছে। অন্যদিকে সরকারি ছায়ার প্রার্থী পাঁচজন। এসব প্রার্থী মনে করছে দেশটা তাদের নিজেদের সম্পত্তি। তাই তারা যা চাইবে তাই হবে। আমার মনে হয়েছে খাজনা খারিজ করে সখীপুরটা কারও হাতে দিয়ে দেওয়া উচিত না। সখীপুরের পাহারাদার থাকা দরকার। ’৯৯ সালে ভোট চুরির বিরুদ্ধে আমরা গামছা প্রতীক জন্ম দিয়েছিলাম। সেই জাতীয় প্রতীক নিয়ে সানোয়ার হোসেন সজীব নির্বাচন করছে। শুধু আলসামি ঝেড়ে ফেলে গামছার সমর্থকসহ নেতা-কর্মীরা ভোট কেন্দ্রে গেলে ইনশাল্লাহ বিপুল ভোটে সানোয়ার জয়ী হবে।

অন্যদিকে বাসাইলে আমাদের সন্তোষজনক প্রার্থী ছিল না। তাই একজন ভদ্র শালীন শিক্ষিত মানুষ হিসেবে কাজী শহিদুল ইসলামকে সমর্থন জানিয়েছি। বেশ অনেক বছর কাজী শহিদকে বিএনপি থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। বিএনপি দলীয় হলে আমরা হয়তো সমর্থন করতাম না। আর এক প্রার্থী কাজী অলিদ, যে প্রাক্তন সংসদ সদস্য শওকত মোমেন শাজাহানকে আওয়ামী লীগ অফিসে চেয়ার তুলে মারতে গিয়ে যে অপমান করেছিল সেই দুঃখে সে রাতেই মারা যায়। শাজাহান ছিল আমার একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। মুক্তিযুদ্ধের সময় তার ছেলে জয়ের জন্ম হয়নি, এমনকি তার বাবা-মার বিয়েও হয়নি। তাই শওকত মোমেন শাজাহানের ছেলে মাননীয় সংসদ সদস্য জয় বাবার হত্যাকারীর সঙ্গে আপস করতে পারে। কিন্তু আমি পারি না। তাই তার প্রতি সমর্থনের কোনো প্রশ্নই আসে না। অন্যদিকে হাজী গাউস ছিল আমাদের কর্মী। বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ শেষে ’৯০-এ দেশে ফেরার পর গাউসকে খুবই ছোট দেখেছি। এখন বাসাইল আওয়ামী লীগের সভাপতি কিছুদিন আগে দেখা করতে এসেছিল। আওয়ামী লীগের সভাপতি না হলে হয়তো চিন্তা করা যেত। কিন্তু তাকে চিন্তা করতে পারি না। আরেক প্রার্থী বাসাইল উপজেলা সহসভাপতি হেলিকপ্টার মার্কার শাহাদৎ। তাকেও সমর্থন করার কোনো যুক্তি খুঁজে পাইনি। সেজন্য কাজী শহিদকে কাপ-পিরিচ মার্কায় সমর্থন করেছি। সবার কাছে আমার অনুরোধ স্বাধীনতা যুদ্ধে ভূমিকা রেখে মা-বোনের ইজ্জত সম্ভ্রম বাঁচিয়ে থাকলে কাজী শহিদকে কাপ-পিরিচে একটা ভোট দেবেন।

আগেই বলেছি, মন বড় বেশি ভারাক্রান্ত। ’৭৫-এর প্রতিরোধ যোদ্ধা মানু মজুমদার কদিন আগে চিকিৎসা নিতে গিয়ে ভারতে মারা গেছে। সংসদে থাকার সময় একবার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন শেখ হাসিনা আমেরিকা গিয়েছিলেন। তখন তার সফরসঙ্গী ছিলেন খুব সম্ভবত ৫২ জন। ৫২ নম্বরে মানু মজুমদারের নাম ছিল, পদবি ছিল ভৃত্য। আমাকে বড় আঘাত করেছিল। অনেক দিন নেত্রীর বাড়িতে মানু মজুমদার থেকেছে। ড. ওয়াজেদ দুলাভাইয়ের মৃত্যুতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বোন হাসিনার সঙ্গে আমরা স্বামী-স্ত্রী সমবেদনা জানাতে গেটে অনেকক্ষণ অপেক্ষা করেছিলাম। একসময় মানুকে অবলীলায় গেট দিয়ে যেতে দেখলাম। এরপর গিয়েছিলাম সুধা সদনে। সেখানেও বাড়িতে ঢুকতে পারিনি, শোক বইয়ে স্বাক্ষর করতে পারিনি। ফিরে এসেছিলাম মোহাম্মদপুরের বাবর রোডের বাড়িতে। কিছুক্ষণ পর মাগুরার আসাদ ভাইয়ের ছেলে শেখর ফোন করেছিল, ‘চাচা, সুধা সদনে তেমন কেউ ছিল না। তাই আপনি যেতে পারেননি। নেত্রী বলেছেন, যে কোনো সময় আপনি সুধা সদনে গিয়ে শোক বইতে স্বাক্ষর করে আসতে পারেন।’ আমার খুব একটা ইচ্ছে ছিল না। তারপরও বিকালের দিকে গিয়েছিলাম। শোক বইয়ে স্বাক্ষর করে এসেছিলাম। সেই মানু ফাঁকি দিয়ে আমার আগেই চলে গেল। ভালো লাগছে না। স্রষ্টা তার মঙ্গল করুন।

বর্তমান পৃথিবীর বড় বিস্ময় ইরানের ইসরায়েলে নির্দিষ্ট নিশানায় ড্রোন হামলা। যা নিয়ে ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি ভীষণ আলোচিত হয়েছিলেন। সেদিন তিনি এক হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় পরপারে চলে গেছেন। ঘটনাকে দুর্ঘটনা বলতে আমার বুকে বাধে। হেলিকপ্টারটা ছিল অনেক পুরনো আমেরিকার তৈরি। আগে-পিছে আরও দুটি হেলিকপ্টার ছিল। যেভাবে বলা হচ্ছে, মাঝখান থেকে মুহূর্তে হারিয়ে গেল। আগে-পিছের কেউ বুঝলেন না। এটা কোনো যুক্তি নয়। এটা একটা খোঁড়া যুক্তি। সেকেন্ডের মধ্যে হারিয়ে যায় আর আগে-পিছে কেউ বুঝতে পারে না এটা তাদের কথা হতে পারে ব্যাখ্যা হতে পারে। কিন্তু ব্যাপারটা সত্য নয়। হয় জ্ঞানের অভাব, না হয় বিচার-বিবেচনার অভাব। ইরানের আরও সাবধান হওয়া উচিত ছিল। সে যাই হোক রাইসির এই মৃত্যু কোনো কাপুরুষের মৃত্যু নয়, এটা এক সুুপুরুষের মৃত্যু। এ মৃত্যু ইসলাম জাহানকে আরও শক্তিশালী করবে। কারণ এটা তো সর্বজনবিদিত, ‘ইসলাম জিন্দা হোতা হায় হার কারবালা কে বাদ।’ তাই সব সময় মনটা খুঁত খুঁত করছিল। এর মধ্যে আবার সংসদ সদস্য আনারের হত্যা। আনারের হত্যা আমাদের কিছু না কিছু ভাবতেই হবে। বোনকে নিয়েও আমি ভীষণ চিন্তিত। শেষ পর্যন্ত তার নেতৃত্বে দলে ওসব কী ধরনের লোক জায়গা পেয়েছে ভাবতে কেমন যেন লাগে। আজ কদিন থেকে নানা চ্যানেলে নানা ছবি দেখছি, বর্ডার ক্রস করেছেন একা ভ্যানে চড়ে। বাংলাদেশের পতাকাবাহী ভ্যান। কেন অমন নকশা হলো কিছুই বুঝতে পারলাম না। দীর্ঘদিনের ভারতে যাতায়াত। বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যার পর আমি তো অনেক বছর ভারতে ছিলাম। এভাবে সোনা চোরাচালানে ২-৪’শ কোটি টাকার ভাগবাঁটোয়ারা নিয়ে এমন নৃশংস হত্যা কল্পনারও বাইরে। হ্যাঁ, যারা মাংস খায় তারা মাংস কেটেকুটে টুকরো করে রান্নাবান্না করে খায়। কিন্তু মানুষের মাংস এভাবে টুকরো করে হলুদ মাখিয়ে বাইরে নেওয়া বা রান্না করা এ তো কিয়ামতের আলামতের চেয়েও ভয়াবহ। কতটা জিঘাংসা থাকলে কেউ বা কেউ কেউ এমন আচরণ করতে পারে। মনে হয় আনারের ছেলে নেই। মেয়েদের দেখতে পাচ্ছি। এমন জীবনের চেয়ে মরে যাওয়া অনেক ভালো। যেভাবে যা শুনছি, পত্রপত্রিকায় পড়ছি যারা লিখছেন তাদের লেখা পড়ে মনে হয় তারা নিজেরা সব দেখেছেন, দেখে দেখে লিখছেন। ভারতীয় গোয়েন্দারা আমাদের দেশে এসেছিলেন, আমাদের গোয়েন্দারা ভারতে গেছেন। কে কতটা কী করতে পারবে তা তারাই জানেন। কিন্তু আমার কাছে তেমন কিছু মনে হয় না। আনারের লাশের কোনো আলামত না পাওয়া গেলে আইনত মামলাটি খুবই দুর্বল হবে। আমি একজন আইনজ্ঞের ছেলে। আমার বাবাকে দীর্ঘ ৬০ বছর ক্রিমিনাল প্র্যাকটিস করতে দেখেছি। তাতে যে কোনো খুনি মামলায় আলামত হিসেবে লাশের গুরুত্ব খুব বেশি। দেখা যাক, কোথাকার পানি কোথায় গিয়ে গড়ায়।

দেশে বলতে গেলে সবচেয়ে আলোচিত বিষয় প্রাক্তন পুলিশ প্রধান বেনজীরকে নিয়ে। আমি বেনজীরকে খুব বেশি কাছে থেকে দেখিনি। হঠাৎই কয়েক বছর আগে এক দিন পূর্ত মন্ত্রণালয়ে গিয়েছিলাম। একসময় সখীপুরের ইউএনও শহিদুল্লাহ তখন পূর্ত সচিব। তাই গিয়েছিলাম কাদেরিয়া বাহিনী জাদুঘর নিয়ে কথা বলতে। লম্বা মানুষ সোজা সরল হয়। তারা অনেক কিছুই বোঝে না, বুঝতে চায় না। স্বাস্থ্যগত কারণে শারীরিক গঠনে এসব সোজা সরল মানুষ অনেক প্যাঁচপুচের ধারেকাছে যান না। আমিও ঠিক তেমনি। খুব একটা প্যাঁচপুচ পছন্দ করি না। মহান আল্লাহ ও রাসুলের প্রতি ভরসা করে এতটা পথ পারি দিয়েছি। বাকি পথটুকু ইনশাল্লাহ আল্লাহ রাসুলের ভরসাতেই পারি দেব। আজীবন বিশ্বাস করি, বেশি বড় হইও না ঝড়িতে ভাঙবে মাথা, বেশি ছোট হইওনা ছাগলে খাবে পাতা। বেনজীরের তেমনটাই হয়েছে। সেদিন সচিব শহিদুল্লাহর ঘরে বেনজীরকে আমার ভালো লাগেনি। ১০-১২ জন পুলিশ অফিসার নিয়ে যেভাবে এসেছিলেন সেভাবেই চলে গিয়েছিলেন। একটা মানুষের কত কী লাগে? ক্ষমতা থাকলেই অন্যায় করতে হবে এটা তো ভালো কথা নয়। আমার এই ক্ষুদ্র জীবনে খুব একটা বেশি অন্যায়কারীকে পার পেতে দেখিনি। আগে হোক পরে হোক ধরা তাকে পড়তেই হয়েছে। স্বয়ং আল্লাহ রাব্বুল আল আমিন বলেছেন, অন্যায়ভাবে কেউ কারও ভূমি দখল করলে কিয়ামতের দিন সেই ভূমি গলায় ঝুলিয়ে দেবেন। কোনো ভূমির বোঝা গলায় নিয়ে বয়ে বেড়ানো কি সম্ভব? বেনজীরের কী হলো, জেনারেল আজিজের কী হলো, আনার এমপি কয় টুকরো হলো- এসব আমাকে তেমন স্পর্শ করে না। কিন্তু আমার সমস্ত হৃদয় দেহমন উতালা হয়ে উঠে এসবে যে আমার বোন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ক্ষতি হচ্ছে, দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হচ্ছে, বাঙালি জাতির সর্বনাশ হচ্ছে। তাই আমি বড় বেশি উদ্বিগ্ন, চিন্তিত ও মর্মাহত। দেশে আইনের শাসন থাকলে, সামাজিক মূল্যবোধ থাকলে, মানুষের জানমালের নিরাপত্তা থাকলেই আমি খুশি। আমি চাই সাধারণ মানুষের নিরাপদ সম্মানজনক জীবন। গরিব-দুঃখী-দরিদ্রের সন্তান-সন্ততিরা সুষ্ঠু পরিবেশে বড় হয়ে যে যার দায়িত্ব পালন করবে এটাই আমার একমাত্র প্রত্যাশা।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
সর্বশেষ খবর
ফিফার শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন ট্রাম্প!
ফিফার শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন ট্রাম্প!

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই ভাইয়ের বিরোধ মেটাতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে প্রাণ হারালেন তৃতীয় ব্যক্তি
দুই ভাইয়ের বিরোধ মেটাতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে প্রাণ হারালেন তৃতীয় ব্যক্তি

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার, ট্রাক জব্দ
সিরাজগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার, ট্রাক জব্দ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্রসহ দুইজন নিহত
বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্রসহ দুইজন নিহত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির রামগড়ে বিজিবির সহায়তা প্রদান
খাগড়াছড়ির রামগড়ে বিজিবির সহায়তা প্রদান

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের খালাসের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের খালাসের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় এস কে সুরের বিচার শুরু, সাক্ষ্যগ্রহণ ২০ জানুয়ারি
দুদকের মামলায় এস কে সুরের বিচার শুরু, সাক্ষ্যগ্রহণ ২০ জানুয়ারি

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘোষিত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিলেন বঞ্চিত প্রার্থী
ঘোষিত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিলেন বঞ্চিত প্রার্থী

৩০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নওগাঁয় ধানক্ষেতে মিলল অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ
নওগাঁয় ধানক্ষেতে মিলল অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসির কাছে ১৪ প্রস্তাবনা ইউএনডিপি প্রতিনিধিদলের
ইসির কাছে ১৪ প্রস্তাবনা ইউএনডিপি প্রতিনিধিদলের

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-মালদ্বীপের মধ্যে উচ্চশিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়নে নতুন সহযোগিতার অঙ্গীকার
বাংলাদেশ-মালদ্বীপের মধ্যে উচ্চশিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়নে নতুন সহযোগিতার অঙ্গীকার

৩৯ মিনিট আগে | পরবাস

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১১
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১১

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকের শিক্ষক পদে আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
প্রাথমিকের শিক্ষক পদে আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

যে ‘মিথ্যাচারে’ কষ্ট পেয়েছেন লামিন ইয়ামাল
যে ‘মিথ্যাচারে’ কষ্ট পেয়েছেন লামিন ইয়ামাল

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলা-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী গোলাম নবী আলমগীরকে সংবর্ধনা
ভোলা-১ আসনে বিএনপির প্রার্থী গোলাম নবী আলমগীরকে সংবর্ধনা

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কোরিয়ার কাছে হেরে সেমিফাইনাল থেকে বিদায় ব্রাজিলের
কোরিয়ার কাছে হেরে সেমিফাইনাল থেকে বিদায় ব্রাজিলের

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আমিরাতে সিলেট ডিভিশনাল এফসি দুবাইয়ের জার্সি উন্মোচন
আমিরাতে সিলেট ডিভিশনাল এফসি দুবাইয়ের জার্সি উন্মোচন

৫৪ মিনিট আগে | পরবাস

চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের দুই কর্মচারী সাময়িক বরখাস্ত
চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের দুই কর্মচারী সাময়িক বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবিতে শীতকালীন বইমেলা শুরু
ঢাবিতে শীতকালীন বইমেলা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সিদ্ধিরগঞ্জ থানা উত্তর কমিটি গঠন
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সিদ্ধিরগঞ্জ থানা উত্তর কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে ডেঙ্গু সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাইকিং ও লিফলেট বিতরণ
বাগেরহাটে ডেঙ্গু সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাইকিং ও লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ ১৬ নভেম্বর
এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ ১৬ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র রক্ষায় প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন করতে হবে:অ্যাটর্নি জেনারেল
গণতন্ত্র রক্ষায় প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন করতে হবে:অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর ৮০ হাজার ভিসা বাতিল
ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর ৮০ হাজার ভিসা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার শর্তে কাজ করতে রাজি হয়েছেন পরিচালক-প্রযোজকরা: শুভশ্রী
আমার শর্তে কাজ করতে রাজি হয়েছেন পরিচালক-প্রযোজকরা: শুভশ্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা
তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা
পাঁচ শরিয়াভিত্তিক ব্যাংক অকার্যকর ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীসহ অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সেলিম মাহমুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সেলিম মাহমুদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম