শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

দেশ-বিদেশের মেধাবী ও জ্ঞানীদের কথা

সুমন পালিত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দেশ-বিদেশের মেধাবী ও জ্ঞানীদের কথা

আমাদের এক দার্শনিক বন্ধু জ্ঞান ও মেধার পার্থক্য নির্ণয় করেছেন। তার মতে, জ্ঞান ও মেধার পার্থক্য আকাশ-পাতাল। মেধাবীরা একান্তভাবেই স্মৃতিনির্ভর। সৃজনশীলতার ক্ষেত্রে তারা পিছিয়ে। পক্ষান্তরে জ্ঞানীদের রয়েছে সঠিকভাবে বিদ্যমান বাস্তবতা উপলব্ধির অন্তর্দৃষ্টি। যে কারণে মেধাবীদের পক্ষে ভালো সংগঠক, প্রশাসক, আবিষ্কারক অথবা দেশ ও জাতিকে উপহার দেওয়ার মতো মহৎ গুণের অধিকারী হওয়া আদতেই কঠিন। বন্ধু দার্শনিকের মতে, জ্ঞান ও মেধার পার্থক্যের কারণেই বাংলাদেশের প্রশাসনে মেধাবীদের জয়জয়কার হলেও তারা জাতিকে দুর্নীতি ছাড়া আর কিছু উপহার দিতে পারেনি। বেনজীর ও মতিউরের মতো দুর্নীতির মহারাজরাও মেধাবী হিসেবেই চাকরি পেয়েছিলেন। প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনও পরিচালিত হয়েছে মেধাবীদের দ্বারা। জ্ঞান ও মেধার মধ্যে পার্থক্য স্বীকার করেও বলা যায়, এ দুটির সমন্বয় ঘটলে তা হয় সোনায় সোহাগা। আজ যাদের নিয়ে লিখব তাদের স্মৃতিশক্তি ছিল ঈর্ষণীয়। সে অর্থে তারা মেধাবী। তবে তারা যে একই সঙ্গে ছিলেন জ্ঞানী। দেশ জাতি ও মানব সমাজের জন্য তাদের মহৎ অবদান থেকেই তা উপলব্ধি করা যায়।

বিশ্বের বৃহত্তম দেশ রাশিয়া এক সময় ছিল সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত। দুনিয়া কাঁপানো বিপ্লবের মাধ্যমে রাশিয়ায় সমাজতন্ত্র কায়েম হয়। এ বিপ্লবের নায়ক ছিলেন মহামতি লেনিন। ভ্লাদিমির ইলিচ লেনিনকে বলা হয় সর্বকালের অন্যতম সেরা মেধাবী ও জ্ঞানী নেতা। লেখালেখির জগতে তার অবস্থানও অতি শীর্ষে। ভ্লাদিমির ইলিচ লেনিন যেসব রাজনৈতিক প্রবন্ধ লিখেছেন তা পড়তে গেলে যে কারোর বছর কেটে যাবে। লেনিনের লেখার সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য কী? বিদগ্ধ পাঠক ও গবেষকদের মতে, তিনি তার কোনো লেখায় আগের কোনো লেখার পুনরাবৃত্তি এড়ানোর চেষ্টা করেছেন। একজন রাজনৈতিক নেতা ও দার্শনিকের স্মৃতিশক্তি কতটা তীক্ষè হলে এটা সম্ভব তা আজও একটি গবেষণার বিষয়। কর্মিসভা ও সমাবেশে বক্তব্য রাখার সময়ও লেনিন একই কথার পুনরাবৃত্তি করতেন না। লেনিন পশ্চাৎপদ রাশিয়াকে দুনিয়ার শীর্ষ ক্ষমতার অধিকারী দেশে পরিণত করেছিলেন। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের ভাগ্য নিয়ন্ত্রকের ভূমিকা পালন করে লেনিনের দেশ সোভিয়েত ইউনিয়ন। সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন হলেও তিনি আজও দুনিয়ার কোটি কোটি মানুষের শ্রদ্ধাভাজন ব্যক্তি।

সর্বকালের সেরা মহিলা রাজনীতিবিদ ভারতের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ছিল না। ইংল্যান্ডের অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া জানা প্রধানমন্ত্রী জন মেজর এবং ব্রাজিলের ক্লাস থ্রি পাস প্রেসিডেন্ট লুলা দা সিলভা নিজেদের কখনো মেধাবী বলে দাবিও করেননি। তবে তারা নিজেদের রাজনীতির জ্ঞানালোকে সারা বিশ্বকে আলোকিত করেছেন। বিশ্বনেতা হিসেবে আবির্র্ভূত হয়েছেন

আমাদের জাতীয় ইতিহাসের মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বলা যায়, বাংলাদেশের স্বাধীনতা-উত্তর রাজনীতি আবর্তিত হয়েছে এ রাজনীতিককে কেন্দ্র করে। তার পক্ষে কিংবা বিপক্ষেই প্রবাহিত হয়েছে রাজনীতির মূল স্রোত। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পরও রাজনীতিতে তার সরব উপস্থিতি চোখে পড়ার মতো। বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তি সংগ্রামের নেতৃত্বদানকারী রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ তার শাহাদাতবরণের দীর্ঘকাল পরও বঙ্গবন্ধুকেন্দ্রিক রাজনীতি থেকে সরে আসতে পারেনি। মনে হয়, এখনো তিনি আগলে আছেন পুরো দলের নেতৃত্ব।

বঙ্গবন্ধু তাঁর স্মরণশক্তির জন্য রাজনৈতিক অঙ্গনে নন্দিত ছিলেন। এক-দেড় দশক আগে যাদের সঙ্গে পরিচিত হয়েছেন তাদের নামও তিনি ঠিক ঠিক মনে রাখতে পারতেন। এ গুণের জন্য তিনি পক্ষ-বিপক্ষের লোকদের মোহাবিষ্ট করতেও সক্ষম হতেন। মুসলিম লীগ নেতা মরহুম অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আইনুদ্দীন তার এক লেখায় বঙ্গবন্ধুর এ অনন্য গুণের কথা স্মরণ করেছেন। আইনুদ্দীন ছাত্রজীবনে পূর্ব বাংলার স্বায়ত্তশাসনকামী একটি ছাত্র সংগঠনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। সে সময় দেখা হয় তৎকালীন আওয়ামী লীগ নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের সঙ্গে। দীর্ঘকাল পর এক অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু আইনুদ্দীনকে দেখে নাম ধরেই ডাক দেন। জিজ্ঞেস করেন, কেমন চলছে তার রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড? শেখ মুজিব তাঁর দলের হাজার হাজার কর্মীর নাম মনে রেখেছেন অনন্য স্মরণশক্তির গুণে। এমনকি সাধারণ কারোর সঙ্গে বহু বছর পর দেখা হলেও তিনি স্মৃতি মন্থন করতে পারতেন। তৎকালীন আওয়ামী লীগ নেতাদের মধ্যে মরহুম তাজউদ্দীন আহমদের স্মরণশক্তিও ছিল প্রশংসা করার মতো। ঘনিষ্ঠজনরা তাঁকে জীবন্ত ডিকশনারি বলে অভিহিত করতেন।

বাংলাদেশের রাজনীতির আরেক দিকপাল আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মওলানা ভাসানী। দেওবন্দ মাদরাসায় কিছুদিন পড়লেও কোনো সনদ অর্জন করেননি। বলা হয় মওলানা উপাধিটিও আরোপিত। পরবর্তীতে মওলানা ভাসানী আওয়ামী লীগের সভাপতি পদে থাকতেই দল ছেড়ে গঠন করেন বাম ঘরানার দল ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি তাঁর ন্যাপ। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় ঘাটতি থাকায় অনেকের বিবেচনায় তিনি মেধাবী নন। তবে এ প্রজ্ঞাবান রাজনীতিকের তুলনা একমাত্র তিনিই। যার রাজনৈতিক দর্শন নিয়ে পিএইচডি করা হয়েছে পশ্চিমা দুনিয়ার একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে। সর্বকালের সেরা মহিলা রাজনীতিবিদ ভারতের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ছিল না। ইংল্যান্ডের অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া জানা প্রধানমন্ত্রী জন মেজর এবং ব্রাজিলের ক্লাস থ্রি পাস প্রেসিডেন্ট লুলা দা সিলভা নিজেদের কখনো মেধাবী বলে দাবিও করেননি। তবে তারা নিজেদের রাজনীতির জ্ঞানালোকে সারা বিশ্বকে আলোকিত করেছেন। বিশ্বনেতা হিসেবে আবির্র্ভূত হয়েছেন।

মেধা নিয়ে লিখতে গিয়ে মনে পড়ছে খ্যাতনামা মুসলিম মনীষী ইমাম গাজ্জালীর কথা। এ জ্ঞানসাধক ছোটবেলায় কোনো কিছুই ঠিকমতো মনে রাখতে পারতেন না। স্মরণশক্তির ঘাটতির কারণে ইমাম গাজ্জালী যা কিছু পড়তেন বা নতুন যা কিছু জানতেন তা খাতায় টুকে রাখতেন। একবার মরু পথে কোনো স্থানে যাচ্ছিলেন। একদল ডাকাত ওই জ্ঞানতাপসের পথ রোধ করে। সবকিছু ছিনিয়ে নেয় তারা। ইমাম গাজ্জালী টাকা-পয়সা, জিনিসপত্র সবকিছু দিতে রাজি হলেও তার খাতাপত্রগুলো ডাকাতরা যাতে না নিয়ে যায় সে বিষয়ে অনুরোধ করতে থাকেন। সর্দার ইমাম গাজ্জালীর অনুরোধ পাত্তা দেননি। নাছোড় গাজ্জালী ডাকাত দলের পেছনে ছুটতে ছুটতে চিৎকার করে বলেন, তোমরা আমার সব জ্ঞান এভাবে কেড়ে নিও না। ডাকাত দলের সর্দার জানত খাতাগুলো তাদের কোনো কাজেই লাগবে না। ইমাম গাজ্জালীর আহাজারিতে ডাকাত সর্দার একপর্যায়ে ধমক দিয়ে বলে- ‘যে জ্ঞান ডাকাত নিয়ে যেতে পারে তার কোনো মূল্য নেই, সেই জ্ঞান দিয়ে তুমি কী করবে?’

এই একটি কথা ইমাম গাজ্জালীর দিব্যদৃষ্টি খুলে দেয়। এরপর থেকে তিনি কখনো খাতায় কোনো কিছু লিখে রাখতেন না। একনিষ্ঠতার গুণে পরবর্তীতে অসামান্য স্মৃতিশক্তির অধিকারী হন এ মনীষী। ইসলামী জ্ঞান ভান্ডারে ইমাম গাজ্জালীকে একজন দিকপাল হিসেবেই ভাবা হয়।

চেষ্টা করলে স্মরণশক্তি যে বাড়ানো সম্ভব তার আরেক প্রমাণ জগদ্বিখ্যাত বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন। এ মহান পদার্থ বিজ্ঞানী আপেক্ষিকতাবাদ ও মধ্যাকর্ষণ সূত্র আবিষ্কার করে বিজ্ঞান সাধনার সোনালি দ্বার উন্মোচন করেন। অথচ ছোটবেলায় পড়াশোনায় তার মন ছিল না। বই নয় তার ঝোঁক ছিল চারদিকের সবকিছুতেই। স্মরণশক্তি ছিল সাধারণ মাপের চেয়েও কম।

বিজ্ঞানী আইনস্টাইনের বাবা ছিলেন তার সময়ের নামজাদা ইঞ্জিনিয়ার। পুত্রের স্মরণশক্তির ঘাটতি দেখে ভবিষ্যৎ নিয়ে ছিলেন আতঙ্কিত। ৯ বছর বয়সে স্কুলে পাঠানো হয় আইনস্টাইনকে। পড়াশোনায় তিনি ছিলেন বেজায় খারাপ। মাধ্যমিক পরীক্ষায় প্রথমবার ফেল করেন। দ্বিতীয়বার উত্তীর্ণ হন কোনোক্রমে। স্মরণশক্তিতে ঘাটতি থাকায় বাবার ইচ্ছানুযায়ী ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে সাহস পাননি আইনস্টাইন। পরবর্তীতে অবশ্য তিনি নিজের এ ঘাটতি সম্পর্কে সচেতন হয়ে ওঠেন। ভুলো মন হওয়ার বদনাম ঘোচাতে উঠেপড়ে লাগেন এ বিজ্ঞানী। শেষ পর্যন্ত একাগ্রতার জয় হয়। বলা হয়, আইনস্টাইন তার স্মৃতিশক্তিকে যতটা ব্যবহার করতে পেরেছেন সে সাধ্য আর কারোর হয়নি। অবাক হলেও সত্যি, মাত্র ২০ বছর বয়সে তিনি নোবেল পুরস্কার পান। আইনস্টাইনকে একবার জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল- চেষ্টা করে স্মরণশক্তি কি বাড়ানো যায়? এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেছিলেন, ‘আমার ছেলেবেলা এবং এখনকার অবস্থার সঙ্গে তুলনা করলেই এ প্রশ্নের জবাব পাওয়া যাবে।’

বিশ্ব সাহিত্যে গ্রিক কবি হোমার এক অমর নাম। ছোটবেলায় তিনিও ছিলেন ক্ষীণ স্মরণশক্তির অধিকারী। অল্প বয়সেই দুর্ভাগ্যের শিকার হন এ মহান কবি। ভাগ্য বিপর্যয়ের কারণে তাঁকে সর্বহারা হতে হয়। ভবঘুরে জীবনের একপর্যায়ে তিনি অন্ধ হয়ে যান। অন্ধ অবস্থায় তিনি এক দোকানে বসে নিজের রচিত ট্রয় যুদ্ধের গীতি কবিতা আবৃত্তি করে শোনাতেন লোকজনকে। অন্ধ হওয়ার আগে যে কবি কিছুই মনে রাখতে পারতেন না, পরবর্তীতে তিনি শুধু কবিতা রচনাই নয়, তা পুরোপুরি মুখস্থ রাখার কৌশলও রপ্ত করেন। মহাকবি হোমারের এ অনন্য স্মরণশক্তির কারণেই তার রচিত ‘ইলিয়ড’ ও ‘অডিসি’ দুটি মহাকাব্য দুটি শেষ পর্যন্ত হারিয়ে যায়নি।

স্মরণশক্তির দিক থেকে খ্যাতনামা বিজ্ঞানী টমাস আলভা এডিসনও ছিলেন এক সময় খুব দুর্বল। পরবর্তী জীবনে নিজের স্মৃতিশক্তির কথা বলতে গিয়ে এডিসন বলেছেন, ছোটবেলায় স্মরণশক্তি এতই কম ছিল যে, পাঠ্যবইয়ের পড়া তিনি কিছুতেই মনে রাখতে পারতেন না। ফলে স্কুল থেকে তাঁর নামে প্রায়ই অভিযোগ আসত। অথচ তাঁর মা চাইতেন ছেলে পড়াশোনা করে মানুষের মতো মানুষ হবে। মায়ের এ স্বপ্ন পূরণে এডিসনের আগ্রহের ঘাটতি ছিল না। কিন্তু তারপরও কোনো কিছুই মুখস্থ রাখতে পারতেন না তিনি। ফলে তাঁকে স্কুল থেকে বের করে দেওয়া হয়। এডিসন যেদিন স্কুল ছাড়েন সেদিন তাঁর মায়ের চোখে অঝোরে অশ্রু ঝরে। যা এ বিজ্ঞানীর মনে রেখাপাত করে। পরবর্তী জীবনে এডিসন সেদিনের স্মৃতি মন্থন করে বলেছেন, ‘ছোটবেলার সে দৃশ্য মনে পড়লে আজও তার কান্না পায়।’ বলেছেন, ‘আজ আমি পাতার পর পাতা মুখস্থ রাখতে পারি। আর ভাবী আহা আমার মনে রাখার এ ক্ষমতা যদি ছোটবেলায় থাকত।’

স্মরণশক্তির দিক থেকে জাতিগতভাবে প্রাচীন আরবদের কৃতিত্ব সম্ভবত সবচেয়ে বেশি। আরবরা মুখস্থ বিদ্যায় ছিল ভীষণ পটু, আরব সমাজে স্মৃতিশক্তির অধিকারীরা বিশেষ মর্যাদা পেতেন। ইসলামপূর্ব যুগে মক্কার ওকাজের মেলা ছিল আরব জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। এ মেলায় যারা কবিতা মুখস্থ বলতে পারতেন তারা বিশেষ মর্যাদার অধিকারী হতেন।

স্মৃতিশক্তি চর্চায় ইসলাম ধর্মের অবদানও অনস্বীকার্য। মুসলমানরা পবিত্র কোরআনকে ঐশী গ্রন্থ বলে বিশ্বাস করে। বিশাল আকারের এ ধর্মীয় গ্রন্থ অবিকৃতভাবে মুখস্থ করাকে ভাবা হয় পুণ্যের কাজ। যারা পবিত্র কোরআন মুখস্থ পড়তে পারেন তাদের কোরআনে হাফেজ বলা হয়। সারা দুনিয়ায় এমন হাফেজ কয়েক লাখ। কোরআন মুখস্থের সময় উচ্চারণ যাতে অবিকৃত থাকে সে বিষয়ে সবিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়। গত ১৪ শ বছরে আরবি ভাষার অনেক বিবর্তন ঘটলেও কোরআনের একটি অক্ষরও পরিবর্তন হয়নি। কোরআন পাঠ ও কণ্ঠস্থ করার চর্চা মধ্যযুগের মুসলমানদের মধ্যে জ্ঞান স্পৃহার জন্ম দেয়। জ্ঞান-বিজ্ঞানের অগ্রগতির ক্ষেত্রে এ অভ্যাস যে তাৎপর্য ভূমিকা রাখে তার প্রমাণ মধ্যযুগের জ্ঞানচর্চার ইতিহাসে মুসলমানরাই এগিয়ে।

স্মৃতিশক্তির বিকাশে আরবদের কৃতিত্বের আরেকটি পরিচয় হলো হাদিস সংকলন। মহানবী মুহাম্মদ (সা.)-এর বাণীকে হাদিস বলা হয়। মহানবীর জীবনাবসানের প্রায় ২০০ বছর পর হাদিস সংকলন সম্পন্ন হয়। মহানবীর বাণী সংকলন সম্ভব হয়েছিল আরবদের স্মরণশক্তি চর্চার অসামান্য গুণের ফলেই। মহানবীর জীবিত অবস্থায় সঙ্গী বা সাহাবাদের যে উপদেশ দিতেন তা পুরুষানুক্রমে চর্চা হয়। ফলে ২০০ বছর পর তা সংকলন করা হলেও হাদিসের বাণীগুলো যে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই অবিকৃত থেকেছে সে বিষয়ে সন্দেহের অবকাশ কম।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই
একই সঙ্গে কোরআনে হাফেজ দুই ভাই

নগর জীবন

এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি
এক নামে দুই কলেজ, ভর্তিতে বিভ্রান্তি

নগর জীবন

বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

নগর জীবন

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন

সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সম্মেলন ঘিরে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

দেশগ্রাম

কিশোর গ্যাংয়ের স্পিডবোট মহড়া
কিশোর গ্যাংয়ের স্পিডবোট মহড়া

দেশগ্রাম

দুর্ভোগ
দুর্ভোগ

নগর জীবন

সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা
সোশ্যাল মিডিয়া-ইউটিউবে সরব তারকারা

শোবিজ

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

সম্পাদকীয়