শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ জুলাই, ২০২৪ আপডেট:

দেশ-বিদেশের মেধাবী ও জ্ঞানীদের কথা

সুমন পালিত
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দেশ-বিদেশের মেধাবী ও জ্ঞানীদের কথা

আমাদের এক দার্শনিক বন্ধু জ্ঞান ও মেধার পার্থক্য নির্ণয় করেছেন। তার মতে, জ্ঞান ও মেধার পার্থক্য আকাশ-পাতাল। মেধাবীরা একান্তভাবেই স্মৃতিনির্ভর। সৃজনশীলতার ক্ষেত্রে তারা পিছিয়ে। পক্ষান্তরে জ্ঞানীদের রয়েছে সঠিকভাবে বিদ্যমান বাস্তবতা উপলব্ধির অন্তর্দৃষ্টি। যে কারণে মেধাবীদের পক্ষে ভালো সংগঠক, প্রশাসক, আবিষ্কারক অথবা দেশ ও জাতিকে উপহার দেওয়ার মতো মহৎ গুণের অধিকারী হওয়া আদতেই কঠিন। বন্ধু দার্শনিকের মতে, জ্ঞান ও মেধার পার্থক্যের কারণেই বাংলাদেশের প্রশাসনে মেধাবীদের জয়জয়কার হলেও তারা জাতিকে দুর্নীতি ছাড়া আর কিছু উপহার দিতে পারেনি। বেনজীর ও মতিউরের মতো দুর্নীতির মহারাজরাও মেধাবী হিসেবেই চাকরি পেয়েছিলেন। প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনও পরিচালিত হয়েছে মেধাবীদের দ্বারা। জ্ঞান ও মেধার মধ্যে পার্থক্য স্বীকার করেও বলা যায়, এ দুটির সমন্বয় ঘটলে তা হয় সোনায় সোহাগা। আজ যাদের নিয়ে লিখব তাদের স্মৃতিশক্তি ছিল ঈর্ষণীয়। সে অর্থে তারা মেধাবী। তবে তারা যে একই সঙ্গে ছিলেন জ্ঞানী। দেশ জাতি ও মানব সমাজের জন্য তাদের মহৎ অবদান থেকেই তা উপলব্ধি করা যায়।

বিশ্বের বৃহত্তম দেশ রাশিয়া এক সময় ছিল সোভিয়েত ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত। দুনিয়া কাঁপানো বিপ্লবের মাধ্যমে রাশিয়ায় সমাজতন্ত্র কায়েম হয়। এ বিপ্লবের নায়ক ছিলেন মহামতি লেনিন। ভ্লাদিমির ইলিচ লেনিনকে বলা হয় সর্বকালের অন্যতম সেরা মেধাবী ও জ্ঞানী নেতা। লেখালেখির জগতে তার অবস্থানও অতি শীর্ষে। ভ্লাদিমির ইলিচ লেনিন যেসব রাজনৈতিক প্রবন্ধ লিখেছেন তা পড়তে গেলে যে কারোর বছর কেটে যাবে। লেনিনের লেখার সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য কী? বিদগ্ধ পাঠক ও গবেষকদের মতে, তিনি তার কোনো লেখায় আগের কোনো লেখার পুনরাবৃত্তি এড়ানোর চেষ্টা করেছেন। একজন রাজনৈতিক নেতা ও দার্শনিকের স্মৃতিশক্তি কতটা তীক্ষè হলে এটা সম্ভব তা আজও একটি গবেষণার বিষয়। কর্মিসভা ও সমাবেশে বক্তব্য রাখার সময়ও লেনিন একই কথার পুনরাবৃত্তি করতেন না। লেনিন পশ্চাৎপদ রাশিয়াকে দুনিয়ার শীর্ষ ক্ষমতার অধিকারী দেশে পরিণত করেছিলেন। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের ভাগ্য নিয়ন্ত্রকের ভূমিকা পালন করে লেনিনের দেশ সোভিয়েত ইউনিয়ন। সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন হলেও তিনি আজও দুনিয়ার কোটি কোটি মানুষের শ্রদ্ধাভাজন ব্যক্তি।

সর্বকালের সেরা মহিলা রাজনীতিবিদ ভারতের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ছিল না। ইংল্যান্ডের অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া জানা প্রধানমন্ত্রী জন মেজর এবং ব্রাজিলের ক্লাস থ্রি পাস প্রেসিডেন্ট লুলা দা সিলভা নিজেদের কখনো মেধাবী বলে দাবিও করেননি। তবে তারা নিজেদের রাজনীতির জ্ঞানালোকে সারা বিশ্বকে আলোকিত করেছেন। বিশ্বনেতা হিসেবে আবির্র্ভূত হয়েছেন

আমাদের জাতীয় ইতিহাসের মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বলা যায়, বাংলাদেশের স্বাধীনতা-উত্তর রাজনীতি আবর্তিত হয়েছে এ রাজনীতিককে কেন্দ্র করে। তার পক্ষে কিংবা বিপক্ষেই প্রবাহিত হয়েছে রাজনীতির মূল স্রোত। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পরও রাজনীতিতে তার সরব উপস্থিতি চোখে পড়ার মতো। বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তি সংগ্রামের নেতৃত্বদানকারী রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ তার শাহাদাতবরণের দীর্ঘকাল পরও বঙ্গবন্ধুকেন্দ্রিক রাজনীতি থেকে সরে আসতে পারেনি। মনে হয়, এখনো তিনি আগলে আছেন পুরো দলের নেতৃত্ব।

বঙ্গবন্ধু তাঁর স্মরণশক্তির জন্য রাজনৈতিক অঙ্গনে নন্দিত ছিলেন। এক-দেড় দশক আগে যাদের সঙ্গে পরিচিত হয়েছেন তাদের নামও তিনি ঠিক ঠিক মনে রাখতে পারতেন। এ গুণের জন্য তিনি পক্ষ-বিপক্ষের লোকদের মোহাবিষ্ট করতেও সক্ষম হতেন। মুসলিম লীগ নেতা মরহুম অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আইনুদ্দীন তার এক লেখায় বঙ্গবন্ধুর এ অনন্য গুণের কথা স্মরণ করেছেন। আইনুদ্দীন ছাত্রজীবনে পূর্ব বাংলার স্বায়ত্তশাসনকামী একটি ছাত্র সংগঠনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। সে সময় দেখা হয় তৎকালীন আওয়ামী লীগ নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের সঙ্গে। দীর্ঘকাল পর এক অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু আইনুদ্দীনকে দেখে নাম ধরেই ডাক দেন। জিজ্ঞেস করেন, কেমন চলছে তার রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড? শেখ মুজিব তাঁর দলের হাজার হাজার কর্মীর নাম মনে রেখেছেন অনন্য স্মরণশক্তির গুণে। এমনকি সাধারণ কারোর সঙ্গে বহু বছর পর দেখা হলেও তিনি স্মৃতি মন্থন করতে পারতেন। তৎকালীন আওয়ামী লীগ নেতাদের মধ্যে মরহুম তাজউদ্দীন আহমদের স্মরণশক্তিও ছিল প্রশংসা করার মতো। ঘনিষ্ঠজনরা তাঁকে জীবন্ত ডিকশনারি বলে অভিহিত করতেন।

বাংলাদেশের রাজনীতির আরেক দিকপাল আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মওলানা ভাসানী। দেওবন্দ মাদরাসায় কিছুদিন পড়লেও কোনো সনদ অর্জন করেননি। বলা হয় মওলানা উপাধিটিও আরোপিত। পরবর্তীতে মওলানা ভাসানী আওয়ামী লীগের সভাপতি পদে থাকতেই দল ছেড়ে গঠন করেন বাম ঘরানার দল ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি তাঁর ন্যাপ। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় ঘাটতি থাকায় অনেকের বিবেচনায় তিনি মেধাবী নন। তবে এ প্রজ্ঞাবান রাজনীতিকের তুলনা একমাত্র তিনিই। যার রাজনৈতিক দর্শন নিয়ে পিএইচডি করা হয়েছে পশ্চিমা দুনিয়ার একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে। সর্বকালের সেরা মহিলা রাজনীতিবিদ ভারতের প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ছিল না। ইংল্যান্ডের অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া জানা প্রধানমন্ত্রী জন মেজর এবং ব্রাজিলের ক্লাস থ্রি পাস প্রেসিডেন্ট লুলা দা সিলভা নিজেদের কখনো মেধাবী বলে দাবিও করেননি। তবে তারা নিজেদের রাজনীতির জ্ঞানালোকে সারা বিশ্বকে আলোকিত করেছেন। বিশ্বনেতা হিসেবে আবির্র্ভূত হয়েছেন।

মেধা নিয়ে লিখতে গিয়ে মনে পড়ছে খ্যাতনামা মুসলিম মনীষী ইমাম গাজ্জালীর কথা। এ জ্ঞানসাধক ছোটবেলায় কোনো কিছুই ঠিকমতো মনে রাখতে পারতেন না। স্মরণশক্তির ঘাটতির কারণে ইমাম গাজ্জালী যা কিছু পড়তেন বা নতুন যা কিছু জানতেন তা খাতায় টুকে রাখতেন। একবার মরু পথে কোনো স্থানে যাচ্ছিলেন। একদল ডাকাত ওই জ্ঞানতাপসের পথ রোধ করে। সবকিছু ছিনিয়ে নেয় তারা। ইমাম গাজ্জালী টাকা-পয়সা, জিনিসপত্র সবকিছু দিতে রাজি হলেও তার খাতাপত্রগুলো ডাকাতরা যাতে না নিয়ে যায় সে বিষয়ে অনুরোধ করতে থাকেন। সর্দার ইমাম গাজ্জালীর অনুরোধ পাত্তা দেননি। নাছোড় গাজ্জালী ডাকাত দলের পেছনে ছুটতে ছুটতে চিৎকার করে বলেন, তোমরা আমার সব জ্ঞান এভাবে কেড়ে নিও না। ডাকাত দলের সর্দার জানত খাতাগুলো তাদের কোনো কাজেই লাগবে না। ইমাম গাজ্জালীর আহাজারিতে ডাকাত সর্দার একপর্যায়ে ধমক দিয়ে বলে- ‘যে জ্ঞান ডাকাত নিয়ে যেতে পারে তার কোনো মূল্য নেই, সেই জ্ঞান দিয়ে তুমি কী করবে?’

এই একটি কথা ইমাম গাজ্জালীর দিব্যদৃষ্টি খুলে দেয়। এরপর থেকে তিনি কখনো খাতায় কোনো কিছু লিখে রাখতেন না। একনিষ্ঠতার গুণে পরবর্তীতে অসামান্য স্মৃতিশক্তির অধিকারী হন এ মনীষী। ইসলামী জ্ঞান ভান্ডারে ইমাম গাজ্জালীকে একজন দিকপাল হিসেবেই ভাবা হয়।

চেষ্টা করলে স্মরণশক্তি যে বাড়ানো সম্ভব তার আরেক প্রমাণ জগদ্বিখ্যাত বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন। এ মহান পদার্থ বিজ্ঞানী আপেক্ষিকতাবাদ ও মধ্যাকর্ষণ সূত্র আবিষ্কার করে বিজ্ঞান সাধনার সোনালি দ্বার উন্মোচন করেন। অথচ ছোটবেলায় পড়াশোনায় তার মন ছিল না। বই নয় তার ঝোঁক ছিল চারদিকের সবকিছুতেই। স্মরণশক্তি ছিল সাধারণ মাপের চেয়েও কম।

বিজ্ঞানী আইনস্টাইনের বাবা ছিলেন তার সময়ের নামজাদা ইঞ্জিনিয়ার। পুত্রের স্মরণশক্তির ঘাটতি দেখে ভবিষ্যৎ নিয়ে ছিলেন আতঙ্কিত। ৯ বছর বয়সে স্কুলে পাঠানো হয় আইনস্টাইনকে। পড়াশোনায় তিনি ছিলেন বেজায় খারাপ। মাধ্যমিক পরীক্ষায় প্রথমবার ফেল করেন। দ্বিতীয়বার উত্তীর্ণ হন কোনোক্রমে। স্মরণশক্তিতে ঘাটতি থাকায় বাবার ইচ্ছানুযায়ী ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে সাহস পাননি আইনস্টাইন। পরবর্তীতে অবশ্য তিনি নিজের এ ঘাটতি সম্পর্কে সচেতন হয়ে ওঠেন। ভুলো মন হওয়ার বদনাম ঘোচাতে উঠেপড়ে লাগেন এ বিজ্ঞানী। শেষ পর্যন্ত একাগ্রতার জয় হয়। বলা হয়, আইনস্টাইন তার স্মৃতিশক্তিকে যতটা ব্যবহার করতে পেরেছেন সে সাধ্য আর কারোর হয়নি। অবাক হলেও সত্যি, মাত্র ২০ বছর বয়সে তিনি নোবেল পুরস্কার পান। আইনস্টাইনকে একবার জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল- চেষ্টা করে স্মরণশক্তি কি বাড়ানো যায়? এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেছিলেন, ‘আমার ছেলেবেলা এবং এখনকার অবস্থার সঙ্গে তুলনা করলেই এ প্রশ্নের জবাব পাওয়া যাবে।’

বিশ্ব সাহিত্যে গ্রিক কবি হোমার এক অমর নাম। ছোটবেলায় তিনিও ছিলেন ক্ষীণ স্মরণশক্তির অধিকারী। অল্প বয়সেই দুর্ভাগ্যের শিকার হন এ মহান কবি। ভাগ্য বিপর্যয়ের কারণে তাঁকে সর্বহারা হতে হয়। ভবঘুরে জীবনের একপর্যায়ে তিনি অন্ধ হয়ে যান। অন্ধ অবস্থায় তিনি এক দোকানে বসে নিজের রচিত ট্রয় যুদ্ধের গীতি কবিতা আবৃত্তি করে শোনাতেন লোকজনকে। অন্ধ হওয়ার আগে যে কবি কিছুই মনে রাখতে পারতেন না, পরবর্তীতে তিনি শুধু কবিতা রচনাই নয়, তা পুরোপুরি মুখস্থ রাখার কৌশলও রপ্ত করেন। মহাকবি হোমারের এ অনন্য স্মরণশক্তির কারণেই তার রচিত ‘ইলিয়ড’ ও ‘অডিসি’ দুটি মহাকাব্য দুটি শেষ পর্যন্ত হারিয়ে যায়নি।

স্মরণশক্তির দিক থেকে খ্যাতনামা বিজ্ঞানী টমাস আলভা এডিসনও ছিলেন এক সময় খুব দুর্বল। পরবর্তী জীবনে নিজের স্মৃতিশক্তির কথা বলতে গিয়ে এডিসন বলেছেন, ছোটবেলায় স্মরণশক্তি এতই কম ছিল যে, পাঠ্যবইয়ের পড়া তিনি কিছুতেই মনে রাখতে পারতেন না। ফলে স্কুল থেকে তাঁর নামে প্রায়ই অভিযোগ আসত। অথচ তাঁর মা চাইতেন ছেলে পড়াশোনা করে মানুষের মতো মানুষ হবে। মায়ের এ স্বপ্ন পূরণে এডিসনের আগ্রহের ঘাটতি ছিল না। কিন্তু তারপরও কোনো কিছুই মুখস্থ রাখতে পারতেন না তিনি। ফলে তাঁকে স্কুল থেকে বের করে দেওয়া হয়। এডিসন যেদিন স্কুল ছাড়েন সেদিন তাঁর মায়ের চোখে অঝোরে অশ্রু ঝরে। যা এ বিজ্ঞানীর মনে রেখাপাত করে। পরবর্তী জীবনে এডিসন সেদিনের স্মৃতি মন্থন করে বলেছেন, ‘ছোটবেলার সে দৃশ্য মনে পড়লে আজও তার কান্না পায়।’ বলেছেন, ‘আজ আমি পাতার পর পাতা মুখস্থ রাখতে পারি। আর ভাবী আহা আমার মনে রাখার এ ক্ষমতা যদি ছোটবেলায় থাকত।’

স্মরণশক্তির দিক থেকে জাতিগতভাবে প্রাচীন আরবদের কৃতিত্ব সম্ভবত সবচেয়ে বেশি। আরবরা মুখস্থ বিদ্যায় ছিল ভীষণ পটু, আরব সমাজে স্মৃতিশক্তির অধিকারীরা বিশেষ মর্যাদা পেতেন। ইসলামপূর্ব যুগে মক্কার ওকাজের মেলা ছিল আরব জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। এ মেলায় যারা কবিতা মুখস্থ বলতে পারতেন তারা বিশেষ মর্যাদার অধিকারী হতেন।

স্মৃতিশক্তি চর্চায় ইসলাম ধর্মের অবদানও অনস্বীকার্য। মুসলমানরা পবিত্র কোরআনকে ঐশী গ্রন্থ বলে বিশ্বাস করে। বিশাল আকারের এ ধর্মীয় গ্রন্থ অবিকৃতভাবে মুখস্থ করাকে ভাবা হয় পুণ্যের কাজ। যারা পবিত্র কোরআন মুখস্থ পড়তে পারেন তাদের কোরআনে হাফেজ বলা হয়। সারা দুনিয়ায় এমন হাফেজ কয়েক লাখ। কোরআন মুখস্থের সময় উচ্চারণ যাতে অবিকৃত থাকে সে বিষয়ে সবিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়। গত ১৪ শ বছরে আরবি ভাষার অনেক বিবর্তন ঘটলেও কোরআনের একটি অক্ষরও পরিবর্তন হয়নি। কোরআন পাঠ ও কণ্ঠস্থ করার চর্চা মধ্যযুগের মুসলমানদের মধ্যে জ্ঞান স্পৃহার জন্ম দেয়। জ্ঞান-বিজ্ঞানের অগ্রগতির ক্ষেত্রে এ অভ্যাস যে তাৎপর্য ভূমিকা রাখে তার প্রমাণ মধ্যযুগের জ্ঞানচর্চার ইতিহাসে মুসলমানরাই এগিয়ে।

স্মৃতিশক্তির বিকাশে আরবদের কৃতিত্বের আরেকটি পরিচয় হলো হাদিস সংকলন। মহানবী মুহাম্মদ (সা.)-এর বাণীকে হাদিস বলা হয়। মহানবীর জীবনাবসানের প্রায় ২০০ বছর পর হাদিস সংকলন সম্পন্ন হয়। মহানবীর বাণী সংকলন সম্ভব হয়েছিল আরবদের স্মরণশক্তি চর্চার অসামান্য গুণের ফলেই। মহানবীর জীবিত অবস্থায় সঙ্গী বা সাহাবাদের যে উপদেশ দিতেন তা পুরুষানুক্রমে চর্চা হয়। ফলে ২০০ বছর পর তা সংকলন করা হলেও হাদিসের বাণীগুলো যে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই অবিকৃত থেকেছে সে বিষয়ে সন্দেহের অবকাশ কম।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

এই মাত্র | নগর জীবন

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন
খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় ৫০ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই নারী গ্রেপ্তার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুমিল্লায় পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদনকারীদের জন্য ব্রিটিশ হাইক‌মিশনের সতর্কবার্তা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত
কালীগঞ্জে গাছের সাথে ইজিবাইকের ধাক্কা, যুবক নিহত

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ
শেরপুরে তারেক রহমানের জন্মদিনে বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে
সরকারী অফিসে আত্মহত্যার চেষ্টা, আটক নারী জেলহাজতে

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ
তারেক রহমানের জন্মদিনে এতিমদের নিয়ে দোয়া ও মধ্যাহ্নভোজ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত
রাবি প্রেস ক্লাবের ৪ দশক পূর্তি উদযাপিত

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কসবায় বিনা মূল্যে চিকিৎসাসেবা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি
৫১ বছর পর বিশ্বকাপে হাইতি

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন ২২ নভেম্বর

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির
বিসিসির উচ্চবিলাসী প্রকল্প বাতিলের দাবি গণসংহতির

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ
কঙ্গোতে নৌকা ডুবে ৭০ জন নিখোঁজ

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা
ফসল উৎপাদনে সারের স্মার্ট ব্যবস্থাপনা নিয়ে গাকৃবিতে কর্মশালা

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত
রাঙামাটিতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গুয়াহাটি টেস্টে নেই গিল, ভারতের অধিনায়কত্ব করবেন পন্ত
গুয়াহাটি টেস্টে নেই গিল, ভারতের অধিনায়কত্ব করবেন পন্ত

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড
জমির ড্রেন খুঁড়তে গিয়ে মিলল পরিত্যক্ত গ্রেনেড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মদিনে বগুড়ায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি
ভালুকায় তারেক রহমানের জন্মদিনে রক্তদান ও চারা বিতরণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে মেডিকেল ক্যাম্প ও হুইল চেয়ার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
পাবনার ঈশ্বরদীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক
এক বছরে ৪৭৪ মিলিয়ন ডলার দান করেছেন ইলন মাস্ক

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা