শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

দল, সরকারের ব্যর্থরা এখন কী করবেন?

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দল, সরকারের ব্যর্থরা এখন কী করবেন?

ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনকে আটক করতে তাঁর বাসায় গেল একদল পুলিশ। পুলিশ সদস্যরা সঙ্গে নিলেন একটি পুরনো ওয়ারেন্ট। হতাশ হলাম, বিস্মিত হলাম। অতি-উৎসাহী এ পুলিশ সদস্যরা জানেন না তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা মইনুল হোসেন মারা গেছেন অনেক দিন আগে। তাদের বসেরা দেশের খোঁজ রাখেন না। টিভি দেখেন না। সংবাদপত্র পড়েন না। সামাজিক মাধ্যমেও প্রবেশ করেন না। রাষ্ট্র, সমাজ, সরকার সবখানে একটা গ্যাপ তৈরি হয়েছে। এ গ্যাপ প্রজন্মকে বুঝতে না পারার। তারুণ্যের সঙ্গে নিজেদের খাপ খাওয়াতে না পারার। প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের পরিবর্তনের দূরত্ব আজকের জটিল পরিস্থিতি তৈরি করেছে। কবি নজরুল জীবনের একমাত্র চিঠিতে নার্গিসকে লিখেছিলেন, ‘লোকের মুখে শোনা কথা দিয়ে যদি আমার মূর্তির কল্পনা করে থাক, তাহলে আমায় ভুল বুঝবে-আর তা মিথ্যা।’ সত্য-মিথ্যার চক্রবাঁকে নানামুখী বিতর্কে জড়িয়ে সর্বনাশ হয়েছে। আমার দাদি বলতেন, কলিকালে সব হবে। বুঝদার অবুঝ হবে। মানুষ সত্যকে অস্বীকার করবে। বিশ্বাস করবে গুজব, কাল্পনিক গল্পে। বাস্তবতাকে মানতে নারাজ হবে। কান নিয়েছে বলে ছুটবে চিলের পেছনে। কানে হাত দেওয়ার প্রয়োজন মনে করবে না।

বাংলাদেশ এখন কাঁদছে। এত মৃত্যু, এত অশ্রু কেউ কোনো দিন দেখেনি। ভাবনায়ও আনেনি এমন একটি পরিবেশ তৈরি হবে। লাল-সবুজ পতাকার বাংলাদেশ আজ অস্থির। হঠাৎ করে এত দ্রুত সবকিছু কেন এমন হলো? ধ্বংসাত্মক তৎপরতায় কেন নামল তারুণ্য? ছাত্রদের নির্দিষ্ট একটি দাবি ঘিরে এ আন্দোলন এতদূর আসেনি। সর্বস্তরের সাধারণ মানুষ এখন আন্দোলনে জড়িয়েছে। তারা কেন জড়াল, কোন পরিবেশে সন্তানদের পাশে গিয়ে দাঁড়াল, মানুষের মনের সে ভাষা বুঝতে হবে। কাদের সাহেব বলছেন, উসকানি ছিল বিভিন্ন মহলের। বিএনপি -জামায়াত জড়িয়েছে সবকিছুতে। দীর্ঘদিন থেকে ক্ষমতার বাইরে থাকা রাজনৈতিক দল, ব্যক্তি জড়াতেই পারে। দেশবিদেশের অপশক্তিরাও খেলতে পারে। আরব বসন্তের পরিবেশ আনতে পারে। ক্ষমতাসীনরা এসব বুঝলেন না কেন? জানলেন না কেন সাধারণ মানুষের ভিতরের দীর্ঘদিনের পুঞ্জীভূত ক্ষোভ? ঠুনকো বালির বাঁধে ক্ষোভ দূর হয় না। মূল সমস্যা শনাক্ত করতে হবে। তারপর যেতে হবে স্থায়ী সমাধানে। অন্যথায় সবকিছু সাময়িক থামবে। ভিতরের ক্ষত মুছবে না।

মানুষের মন বুঝেই বঙ্গবন্ধু দেশটা স্বাধীন করেছিলেন। শেখ হাসিনা জয়ী হয়েছিলেন ভোট ও ভাতের লড়াইয়ে। বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার সেই আওয়ামী লীগ কেন এমন একটা ভয়াবহ পরিস্থিতিতে পড়ল? আওয়ামী লীগ সমর্থকদের অনেক প্রশ্ন। অতিকথনের মন্ত্রী, দাম্ভিক নেতারা এখনো জানেন না গ্যাপটা কোথায়? কীভাবে তৈরি হলো এমন পরিবেশ? আধুনিক চিন্তার তারুণ্য কেন বদলে যাবে? মুক্তিযুদ্ধ, বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে হাসিঠাট্টা করবে? ২০১৩ সালে এ তারুণ্য শাহবাগে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে গণজাগরণ তৈরি করল। সে তারুণ্যই বদলে গেল। কোনো কিছু এমনিতে হয় না। অযত্ন-অবহেলায় মানুষের ভালোবাসা বদলে যায়।

চারপাশের মানুষ ও পরিবেশ বদলে যাচ্ছে। সুবিধাভোগীরা চোখ উল্টে ফেলছে। সামাজিক মাধ্যমে দেখছি চেহারা বদল। বিগত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় যাকে দেখেছি ক্ষমতার কেন্দ্রের একজনের ডান হাত বনে যেতে, আজ দেখছি তার ফেসবুক লাল। কোনো কিছুতে এখন বিস্ময় জাগে না। ডিজিটাল দুনিয়ার ফেক সম্পর্কের ঘরবসতিতে একটা জটিল সময় অতিক্রম করছি। আওয়ামী লীগ টানা ক্ষমতায় রয়েছে। সরকারকে ঘিরে রেখেছে শক্তিশালী বিভিন্ন সংস্থা, প্রতিষ্ঠান। তার বাইরে রয়েছে আওয়ামী লীগের মতো বিশাল দল। সহযোগী সংগঠনের শেষ নেই। ২ শতাধিক সুবিধাবাদী লীগ গড়ে উঠেছে। ব্যাঙের ছাতার মতো এত সংগঠনের কাজ কী জানি না। তার পরও তাদের দাপটে ঘরে ঢুকে গেছেন দুঃসময়ের অনেক আওয়ামী লীগ কর্মী। মন্ত্রী-এমপিরা তৈরি করেছেন পরিবার লীগ, ভাই লীগ, আত্মীয় লীগ, চামচা লীগ। ভেবেছিলাম দলের কোনো খারাপ সময়ে আত্মীয় আর চামচা লীগের লোকজন ঝাঁপিয়ে পড়বে। এখন দেখছি মাঠেঘাটে কোথাও কেউ নেই। অনেক এমপি সাহেব পরিস্থিতি বুঝে গেছেন বিদেশে। বলছেন, চিকিৎসা লাগবে। দুবাই, লন্ডন, আমেরিকা, কানাডা, চীন, অস্ট্রেলিয়ায় কীসের চিকিৎসা? কোটা আন্দোলনের সময় ক্ষমতাবানেরা নির্বাচনি এলাকায় ছিলেন না। মনোনয়ন দৌড়ে অংশগ্রহণকারীরাও চুপসে গেছেন। সুবিধাভোগী ব্যবসায়ীরা কেটে পড়েছেন। টানা যাঁরা মন্ত্রীর দায়িত্বে তাঁরা সটকে পড়ার ধান্দায় আছেন। তাঁদের দেখি না কোথাও।

জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধ হলো। গণজাগরণের পর আওয়ামী লীগ নেতাদের হাতে ফুল দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে অনেক জামায়াতি দলে এসেছেন। এখন তাদের কী হবে? তাদের কি আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কার করা হবে? না বহাল রাখা হবে? ঘরের কাঠ ঘুণে ধরলে মালিকের সামনে বিপদ আসবেই। বেড়া যদি খেত খায় কৃষকের নিস্তার নেই। ঘর ভাঙলে মেরামত করা যায়। মন ভাঙলে কি করা যাবে? বিশাল আওয়ামী লীগ কী করেছে এবার? ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কোনো আওয়ামী লীগারকে পাওয়া যায়নি। নেতারা জান বাঁচাতে সটকে পড়েছিলেন। কর্মীরা ছিলেন নেতৃত্বশূন্য। ঢাকা শহরে কেউ বের হননি প্রতিবাদী কণ্ঠে। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার পর সেই আওয়ামী লীগ ব্যাপক প্রতিবাদে ফেটে পড়ার কথা ছিল, হয়নি। ওয়ান-ইলেভেনের পর আটক হলেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী। দলের নেতারা ঘরে ঢুকে গিয়েছিলেন। সত্যকে অস্বীকারের সুযোগ নেই। এবার ১৫ থেকে ২০ জুলাই মুহূর্তে বদলে গেল পরিবেশ।

শুরুতে আওয়ামী লীগ নেতারা চাইলে ছাত্রদের বোঝাতে পারতেন। নিজের সন্তানদের কাজে লাগিয়ে তারুণ্যের মনের ভাষা জানতে পারতেন। তারুণ্যের অংশীজন দাবিদার মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীরা বৈঠক করতে পারতেন। সঙ্গে থাকতে পারতেন আওয়ামী লীগপন্থি শিক্ষকরাও। সবাই বক্তৃতা দিয়েছেন। কাজ করেননি। ঝামেলা বৃদ্ধির পর মন্ত্রী-এমপিরা এলাকায় যাওয়ার প্রয়োজন মনে করেননি। ভুলে গিয়েছিলেন কবির সেই কথা, ‘চিরদিন কাহারো সমান নাহি যায়।’ এখন ভুল সংশোধন করুন। মানুষের কাছে গিয়ে দুঃখ প্রকাশ করুন। সমস্যা আগে চিহ্নিত করুন। তারপর ধীরে ধীরে ব্যবস্থা নিন। সমন্বয় করে সারা দেশের কর্মীদের জাগিয়ে তুলুন।

দল ও সরকারে শুদ্ধি অভিযান হলে জনপ্রিয়তা বাড়বে। কমবে না। সময় এখন শুদ্ধি অভিযানের। সমালোচিত, ব্যর্থ মন্ত্রীদের বাদ দিলে কোনো সমস্যা নেই। দলের ভিতরে আগাছা-পরগাছা সরিয়ে মাঠের নেতাদের মূল্যায়ন হোক। তাঁদের দায়িত্ব দেওয়া হোক। অর্থের বিনিময়ে যারা পদ বিক্রি করেছিলেন ব্যবস্থা নেওয়া হোক সেই লোকগুলোর বিরুদ্ধে। যিনি মন্ত্রীর মর্যাদায় উপদেষ্টা হয়ে দেশেই আসেন না তাঁকে কেন রাখতে হবে? বাদ দেওয়া হোক। হাঁটতে পারেন না, চলতে পারেন না, স্মৃতিশক্তিহীনেরা এবার কোনো কাজে লাগল না। পরিবর্তন আসুক দল ও সরকারে। ফুটবল খেলার মাঠে টিমের কোনো সদস্য ক্লান্ত হলে কোচ তাকে তুলে নেন। নতুন কাউকে পাঠান খেলতে। এতে কেউ মন খারাপ করেন না। সবাই টিমের সদস্য। কেউ বাইরে ছিলেন, কেউ মাঠে। কোচের প্রয়োজন বিজয়ের। শেষ চেষ্টা হিসেবে কোচ মাঠে পরিবর্তন আনেন। নতুনরা এসে চেষ্টা করেন মাঠ নিয়ন্ত্রণে নিতে।

দীর্ঘ ক্ষমতায় বারবার একই পদে থাকা ব্যক্তিদের আচরণ, বক্তব্য-বিবৃতি কারও ভালো লাগছে না। দীর্ঘ ক্ষমতায় তাঁরা তুচ্ছতাচ্ছিল্য করেছেন কর্মীদের। দাম্ভিকতা নিয়ে, চামচাকুল নিয়ে পরিবেষ্টিত ছিলেন। এখন ঘুম ভেঙে দেখছেন বেলা বয়ে গেছে। কর্মীরা তাঁদের দেখলে ভুয়া ভুয়া ধ্বনি দিচ্ছেন। শুদ্ধি অভিযান জরুরিভাবে দরকার আওয়ামী লীগে ও সরকারে। একই ব্যক্তি উপজেলা আওয়ামী লীগ, জেলা আওয়ামী লীগের কমিটিতে আছেন। আবার যুবলীগের কেন্দ্র বা স্থানীয় কমিটিতেও আছেন। তাঁরাই আবার ঠিকাদারি নিয়ে পদ বিক্রি করেছেন। জবাবদিহি নেই। চিরতরে বন্ধ হোক এ কমিটি বাণিজ্য। একই মুখ বারবার দেখতে দেখতে মানুষ ক্লান্ত। আমলাদের অতি-উৎসাহ আওয়ামী লীগ বনে যাওয়ার প্রবণতা দেখেছি। কভিডকালে মুখ্য সচিব, ক্যাবিনেট সচিব নিজেদের ক্ষমতা দেখাতে রাজনীতিবিদদের বাদ দিয়ে আমলাদের করেছিলেন জেলা সমন্বয়কারী। রাজনৈতিক দলের সঙ্গে মানুষের দূরত্বের শুরু ২০১৪ সালেই। আমলারা ভাব নিয়েছিলেন তারা দেশের মালিক। প্রতিদ্বন্দ্বিতাহীন ভোটে মনোনয়ন পেয়েছেন, মন্ত্রী হয়েছেন জনবিচ্ছিন্ন ব্যক্তিরা। পাঁচ বছরে একবারও নির্বাচনি এলাকায় যাননি এমন এমপিও আছেন এ সংসদে।

ছাত্রলীগ, যুবলীগে কমিটি বাণিজ্য ছিল ভয়াবহ। সে বাণিজ্যের খেসারত দিতে হচ্ছে এখন দলকে। নেতাদের দাম্ভিকতা, সাংগঠনিক দুর্বলতা, অস্তিত্বহীন করেছে সহযোগী সংগঠনকে। একটি রাজনৈতিক দলের নীতি-আদর্শের পতাকা এগিয়ে নিতে শক্ত ভূমিকা রাখেন দলের সাধারণ সম্পাদক। তিনি মনে করেন, তাঁর একমাত্র কাজ দলীয় অফিসে গিয়ে যাত্রার ঢং নিয়ে মিডিয়াকে ব্রিফ করা। মিডিয়া ব্রিফের জন্য মুখপাত্র দরকার, সাধারণ সম্পাদক নয়। নাটক করে বক্তৃতা দেওয়ায় সাংগঠনিক দক্ষতা ফুটে ওঠে না, বরং হাস্যরসের সৃষ্টি করে। ক্ষমতার দম্ভে ‘ছাত্রলীগই যথেষ্ট’ এমন দায়িত্বহীন কথা বলা কতটা ভয়ংকর ছিল একবারও কি ভেবেছেন?

বুঝতে হবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাঁর সঙ্গে কারও তুলনা করছি না। তিনি আওয়ামী লীগকে গড়েছেন। দেশ স্বাধীন করেছেন। ধারাবাহিকতায় দায়িত্ব পালন করেছেন তাজউদ্দীন আহমদ, জিল্লুর রহমান, আবদুর রাজ্জাক, সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, আবদুল জলিল, সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের মতো নেতারা। ধৈর্য ধরে দলকে তাঁরা এগিয়ে নিয়েছেন। আর এখন দলকে একজন কোথায় নিয়ে দাঁড় করিয়েছেন? সবার সঙ্গে ভাবচক্কর দেখানো ছাড়া কোনো কাজ ছিল কি? মধ্যরাতেও আবদুল জলিল ফোন ধরতেন কর্মীদের। আর এখন রাত ৮টার পর ফোন করা নিষিদ্ধ। দলের সাধারণ সম্পাদক থাকেন সংরক্ষিত এলাকায়। সেখানে নেতা-কর্মীর প্রবেশ নিষেধ! বড় অদ্ভুত রাজনীতি। মনের ক্ষোভেই কর্মীরা ভুয়া ধ্বনি দেন। কঠিন বাস্তবতা বোঝার জন্য সবকিছু বড্ড দেরি হয়ে গেছে।

এ লেখা শেষ করছি কবি নজরুলের বেদনাসিক্ত জীবনের একটি ঘটনা দিয়ে। ব্যক্তিজীবনে নজরুল তখন থাকতেন কলকাতার মসজিদ স্ট্র্রিটের একটি বাড়িতে। আর্থিক সংকট লেগেই ছিল। বসন্ত রোগে ছেলে বুলবুল মারা যায়। তার দাফনের জন্য অর্থের দরকার ছিল। কবরস্থানের জমি কিনতে লাগবে ১৫০ টাকা। তা ছাড়া অন্য খরচ ছিল। মৃত্যুর খবর শুনে আসা কয়েকজনকে পাঠালেন প্রকাশকদের কাছে। কেউ কোনো অর্থ দিলেন না। সবাই শূন্য হাতে ফিরে এলেন। পরিস্থিতি বুঝে কবি নিজেই গেলেন। প্রকাশক সব শুনে বললেন, বসেন টাকার ব্যবস্থা করছি। কাগজ-কলম দিয়ে বললেন, টাকার ব্যবস্থা করতে করতে আপনি একটা কিছু লিখুন। বেদনায় সিক্ত কবি কথা বাড়ালেন না। লিখলেন, ‘ঘুমিয়ে গেছে শান্ত হয়ে/আমার গানের বুলবুলি/করুণ চোখে চেয়ে আছে/সাঁঝের ঝরা ফুলগুলি’।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৩৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা