শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

দল, সরকারের ব্যর্থরা এখন কী করবেন?

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দল, সরকারের ব্যর্থরা এখন কী করবেন?

ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনকে আটক করতে তাঁর বাসায় গেল একদল পুলিশ। পুলিশ সদস্যরা সঙ্গে নিলেন একটি পুরনো ওয়ারেন্ট। হতাশ হলাম, বিস্মিত হলাম। অতি-উৎসাহী এ পুলিশ সদস্যরা জানেন না তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা মইনুল হোসেন মারা গেছেন অনেক দিন আগে। তাদের বসেরা দেশের খোঁজ রাখেন না। টিভি দেখেন না। সংবাদপত্র পড়েন না। সামাজিক মাধ্যমেও প্রবেশ করেন না। রাষ্ট্র, সমাজ, সরকার সবখানে একটা গ্যাপ তৈরি হয়েছে। এ গ্যাপ প্রজন্মকে বুঝতে না পারার। তারুণ্যের সঙ্গে নিজেদের খাপ খাওয়াতে না পারার। প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের পরিবর্তনের দূরত্ব আজকের জটিল পরিস্থিতি তৈরি করেছে। কবি নজরুল জীবনের একমাত্র চিঠিতে নার্গিসকে লিখেছিলেন, ‘লোকের মুখে শোনা কথা দিয়ে যদি আমার মূর্তির কল্পনা করে থাক, তাহলে আমায় ভুল বুঝবে-আর তা মিথ্যা।’ সত্য-মিথ্যার চক্রবাঁকে নানামুখী বিতর্কে জড়িয়ে সর্বনাশ হয়েছে। আমার দাদি বলতেন, কলিকালে সব হবে। বুঝদার অবুঝ হবে। মানুষ সত্যকে অস্বীকার করবে। বিশ্বাস করবে গুজব, কাল্পনিক গল্পে। বাস্তবতাকে মানতে নারাজ হবে। কান নিয়েছে বলে ছুটবে চিলের পেছনে। কানে হাত দেওয়ার প্রয়োজন মনে করবে না।

বাংলাদেশ এখন কাঁদছে। এত মৃত্যু, এত অশ্রু কেউ কোনো দিন দেখেনি। ভাবনায়ও আনেনি এমন একটি পরিবেশ তৈরি হবে। লাল-সবুজ পতাকার বাংলাদেশ আজ অস্থির। হঠাৎ করে এত দ্রুত সবকিছু কেন এমন হলো? ধ্বংসাত্মক তৎপরতায় কেন নামল তারুণ্য? ছাত্রদের নির্দিষ্ট একটি দাবি ঘিরে এ আন্দোলন এতদূর আসেনি। সর্বস্তরের সাধারণ মানুষ এখন আন্দোলনে জড়িয়েছে। তারা কেন জড়াল, কোন পরিবেশে সন্তানদের পাশে গিয়ে দাঁড়াল, মানুষের মনের সে ভাষা বুঝতে হবে। কাদের সাহেব বলছেন, উসকানি ছিল বিভিন্ন মহলের। বিএনপি -জামায়াত জড়িয়েছে সবকিছুতে। দীর্ঘদিন থেকে ক্ষমতার বাইরে থাকা রাজনৈতিক দল, ব্যক্তি জড়াতেই পারে। দেশবিদেশের অপশক্তিরাও খেলতে পারে। আরব বসন্তের পরিবেশ আনতে পারে। ক্ষমতাসীনরা এসব বুঝলেন না কেন? জানলেন না কেন সাধারণ মানুষের ভিতরের দীর্ঘদিনের পুঞ্জীভূত ক্ষোভ? ঠুনকো বালির বাঁধে ক্ষোভ দূর হয় না। মূল সমস্যা শনাক্ত করতে হবে। তারপর যেতে হবে স্থায়ী সমাধানে। অন্যথায় সবকিছু সাময়িক থামবে। ভিতরের ক্ষত মুছবে না।

মানুষের মন বুঝেই বঙ্গবন্ধু দেশটা স্বাধীন করেছিলেন। শেখ হাসিনা জয়ী হয়েছিলেন ভোট ও ভাতের লড়াইয়ে। বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার সেই আওয়ামী লীগ কেন এমন একটা ভয়াবহ পরিস্থিতিতে পড়ল? আওয়ামী লীগ সমর্থকদের অনেক প্রশ্ন। অতিকথনের মন্ত্রী, দাম্ভিক নেতারা এখনো জানেন না গ্যাপটা কোথায়? কীভাবে তৈরি হলো এমন পরিবেশ? আধুনিক চিন্তার তারুণ্য কেন বদলে যাবে? মুক্তিযুদ্ধ, বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে হাসিঠাট্টা করবে? ২০১৩ সালে এ তারুণ্য শাহবাগে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে গণজাগরণ তৈরি করল। সে তারুণ্যই বদলে গেল। কোনো কিছু এমনিতে হয় না। অযত্ন-অবহেলায় মানুষের ভালোবাসা বদলে যায়।

চারপাশের মানুষ ও পরিবেশ বদলে যাচ্ছে। সুবিধাভোগীরা চোখ উল্টে ফেলছে। সামাজিক মাধ্যমে দেখছি চেহারা বদল। বিগত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় যাকে দেখেছি ক্ষমতার কেন্দ্রের একজনের ডান হাত বনে যেতে, আজ দেখছি তার ফেসবুক লাল। কোনো কিছুতে এখন বিস্ময় জাগে না। ডিজিটাল দুনিয়ার ফেক সম্পর্কের ঘরবসতিতে একটা জটিল সময় অতিক্রম করছি। আওয়ামী লীগ টানা ক্ষমতায় রয়েছে। সরকারকে ঘিরে রেখেছে শক্তিশালী বিভিন্ন সংস্থা, প্রতিষ্ঠান। তার বাইরে রয়েছে আওয়ামী লীগের মতো বিশাল দল। সহযোগী সংগঠনের শেষ নেই। ২ শতাধিক সুবিধাবাদী লীগ গড়ে উঠেছে। ব্যাঙের ছাতার মতো এত সংগঠনের কাজ কী জানি না। তার পরও তাদের দাপটে ঘরে ঢুকে গেছেন দুঃসময়ের অনেক আওয়ামী লীগ কর্মী। মন্ত্রী-এমপিরা তৈরি করেছেন পরিবার লীগ, ভাই লীগ, আত্মীয় লীগ, চামচা লীগ। ভেবেছিলাম দলের কোনো খারাপ সময়ে আত্মীয় আর চামচা লীগের লোকজন ঝাঁপিয়ে পড়বে। এখন দেখছি মাঠেঘাটে কোথাও কেউ নেই। অনেক এমপি সাহেব পরিস্থিতি বুঝে গেছেন বিদেশে। বলছেন, চিকিৎসা লাগবে। দুবাই, লন্ডন, আমেরিকা, কানাডা, চীন, অস্ট্রেলিয়ায় কীসের চিকিৎসা? কোটা আন্দোলনের সময় ক্ষমতাবানেরা নির্বাচনি এলাকায় ছিলেন না। মনোনয়ন দৌড়ে অংশগ্রহণকারীরাও চুপসে গেছেন। সুবিধাভোগী ব্যবসায়ীরা কেটে পড়েছেন। টানা যাঁরা মন্ত্রীর দায়িত্বে তাঁরা সটকে পড়ার ধান্দায় আছেন। তাঁদের দেখি না কোথাও।

জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধ হলো। গণজাগরণের পর আওয়ামী লীগ নেতাদের হাতে ফুল দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে অনেক জামায়াতি দলে এসেছেন। এখন তাদের কী হবে? তাদের কি আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কার করা হবে? না বহাল রাখা হবে? ঘরের কাঠ ঘুণে ধরলে মালিকের সামনে বিপদ আসবেই। বেড়া যদি খেত খায় কৃষকের নিস্তার নেই। ঘর ভাঙলে মেরামত করা যায়। মন ভাঙলে কি করা যাবে? বিশাল আওয়ামী লীগ কী করেছে এবার? ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কোনো আওয়ামী লীগারকে পাওয়া যায়নি। নেতারা জান বাঁচাতে সটকে পড়েছিলেন। কর্মীরা ছিলেন নেতৃত্বশূন্য। ঢাকা শহরে কেউ বের হননি প্রতিবাদী কণ্ঠে। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার পর সেই আওয়ামী লীগ ব্যাপক প্রতিবাদে ফেটে পড়ার কথা ছিল, হয়নি। ওয়ান-ইলেভেনের পর আটক হলেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী। দলের নেতারা ঘরে ঢুকে গিয়েছিলেন। সত্যকে অস্বীকারের সুযোগ নেই। এবার ১৫ থেকে ২০ জুলাই মুহূর্তে বদলে গেল পরিবেশ।

শুরুতে আওয়ামী লীগ নেতারা চাইলে ছাত্রদের বোঝাতে পারতেন। নিজের সন্তানদের কাজে লাগিয়ে তারুণ্যের মনের ভাষা জানতে পারতেন। তারুণ্যের অংশীজন দাবিদার মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীরা বৈঠক করতে পারতেন। সঙ্গে থাকতে পারতেন আওয়ামী লীগপন্থি শিক্ষকরাও। সবাই বক্তৃতা দিয়েছেন। কাজ করেননি। ঝামেলা বৃদ্ধির পর মন্ত্রী-এমপিরা এলাকায় যাওয়ার প্রয়োজন মনে করেননি। ভুলে গিয়েছিলেন কবির সেই কথা, ‘চিরদিন কাহারো সমান নাহি যায়।’ এখন ভুল সংশোধন করুন। মানুষের কাছে গিয়ে দুঃখ প্রকাশ করুন। সমস্যা আগে চিহ্নিত করুন। তারপর ধীরে ধীরে ব্যবস্থা নিন। সমন্বয় করে সারা দেশের কর্মীদের জাগিয়ে তুলুন।

দল ও সরকারে শুদ্ধি অভিযান হলে জনপ্রিয়তা বাড়বে। কমবে না। সময় এখন শুদ্ধি অভিযানের। সমালোচিত, ব্যর্থ মন্ত্রীদের বাদ দিলে কোনো সমস্যা নেই। দলের ভিতরে আগাছা-পরগাছা সরিয়ে মাঠের নেতাদের মূল্যায়ন হোক। তাঁদের দায়িত্ব দেওয়া হোক। অর্থের বিনিময়ে যারা পদ বিক্রি করেছিলেন ব্যবস্থা নেওয়া হোক সেই লোকগুলোর বিরুদ্ধে। যিনি মন্ত্রীর মর্যাদায় উপদেষ্টা হয়ে দেশেই আসেন না তাঁকে কেন রাখতে হবে? বাদ দেওয়া হোক। হাঁটতে পারেন না, চলতে পারেন না, স্মৃতিশক্তিহীনেরা এবার কোনো কাজে লাগল না। পরিবর্তন আসুক দল ও সরকারে। ফুটবল খেলার মাঠে টিমের কোনো সদস্য ক্লান্ত হলে কোচ তাকে তুলে নেন। নতুন কাউকে পাঠান খেলতে। এতে কেউ মন খারাপ করেন না। সবাই টিমের সদস্য। কেউ বাইরে ছিলেন, কেউ মাঠে। কোচের প্রয়োজন বিজয়ের। শেষ চেষ্টা হিসেবে কোচ মাঠে পরিবর্তন আনেন। নতুনরা এসে চেষ্টা করেন মাঠ নিয়ন্ত্রণে নিতে।

দীর্ঘ ক্ষমতায় বারবার একই পদে থাকা ব্যক্তিদের আচরণ, বক্তব্য-বিবৃতি কারও ভালো লাগছে না। দীর্ঘ ক্ষমতায় তাঁরা তুচ্ছতাচ্ছিল্য করেছেন কর্মীদের। দাম্ভিকতা নিয়ে, চামচাকুল নিয়ে পরিবেষ্টিত ছিলেন। এখন ঘুম ভেঙে দেখছেন বেলা বয়ে গেছে। কর্মীরা তাঁদের দেখলে ভুয়া ভুয়া ধ্বনি দিচ্ছেন। শুদ্ধি অভিযান জরুরিভাবে দরকার আওয়ামী লীগে ও সরকারে। একই ব্যক্তি উপজেলা আওয়ামী লীগ, জেলা আওয়ামী লীগের কমিটিতে আছেন। আবার যুবলীগের কেন্দ্র বা স্থানীয় কমিটিতেও আছেন। তাঁরাই আবার ঠিকাদারি নিয়ে পদ বিক্রি করেছেন। জবাবদিহি নেই। চিরতরে বন্ধ হোক এ কমিটি বাণিজ্য। একই মুখ বারবার দেখতে দেখতে মানুষ ক্লান্ত। আমলাদের অতি-উৎসাহ আওয়ামী লীগ বনে যাওয়ার প্রবণতা দেখেছি। কভিডকালে মুখ্য সচিব, ক্যাবিনেট সচিব নিজেদের ক্ষমতা দেখাতে রাজনীতিবিদদের বাদ দিয়ে আমলাদের করেছিলেন জেলা সমন্বয়কারী। রাজনৈতিক দলের সঙ্গে মানুষের দূরত্বের শুরু ২০১৪ সালেই। আমলারা ভাব নিয়েছিলেন তারা দেশের মালিক। প্রতিদ্বন্দ্বিতাহীন ভোটে মনোনয়ন পেয়েছেন, মন্ত্রী হয়েছেন জনবিচ্ছিন্ন ব্যক্তিরা। পাঁচ বছরে একবারও নির্বাচনি এলাকায় যাননি এমন এমপিও আছেন এ সংসদে।

ছাত্রলীগ, যুবলীগে কমিটি বাণিজ্য ছিল ভয়াবহ। সে বাণিজ্যের খেসারত দিতে হচ্ছে এখন দলকে। নেতাদের দাম্ভিকতা, সাংগঠনিক দুর্বলতা, অস্তিত্বহীন করেছে সহযোগী সংগঠনকে। একটি রাজনৈতিক দলের নীতি-আদর্শের পতাকা এগিয়ে নিতে শক্ত ভূমিকা রাখেন দলের সাধারণ সম্পাদক। তিনি মনে করেন, তাঁর একমাত্র কাজ দলীয় অফিসে গিয়ে যাত্রার ঢং নিয়ে মিডিয়াকে ব্রিফ করা। মিডিয়া ব্রিফের জন্য মুখপাত্র দরকার, সাধারণ সম্পাদক নয়। নাটক করে বক্তৃতা দেওয়ায় সাংগঠনিক দক্ষতা ফুটে ওঠে না, বরং হাস্যরসের সৃষ্টি করে। ক্ষমতার দম্ভে ‘ছাত্রলীগই যথেষ্ট’ এমন দায়িত্বহীন কথা বলা কতটা ভয়ংকর ছিল একবারও কি ভেবেছেন?

বুঝতে হবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাঁর সঙ্গে কারও তুলনা করছি না। তিনি আওয়ামী লীগকে গড়েছেন। দেশ স্বাধীন করেছেন। ধারাবাহিকতায় দায়িত্ব পালন করেছেন তাজউদ্দীন আহমদ, জিল্লুর রহমান, আবদুর রাজ্জাক, সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, আবদুল জলিল, সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের মতো নেতারা। ধৈর্য ধরে দলকে তাঁরা এগিয়ে নিয়েছেন। আর এখন দলকে একজন কোথায় নিয়ে দাঁড় করিয়েছেন? সবার সঙ্গে ভাবচক্কর দেখানো ছাড়া কোনো কাজ ছিল কি? মধ্যরাতেও আবদুল জলিল ফোন ধরতেন কর্মীদের। আর এখন রাত ৮টার পর ফোন করা নিষিদ্ধ। দলের সাধারণ সম্পাদক থাকেন সংরক্ষিত এলাকায়। সেখানে নেতা-কর্মীর প্রবেশ নিষেধ! বড় অদ্ভুত রাজনীতি। মনের ক্ষোভেই কর্মীরা ভুয়া ধ্বনি দেন। কঠিন বাস্তবতা বোঝার জন্য সবকিছু বড্ড দেরি হয়ে গেছে।

এ লেখা শেষ করছি কবি নজরুলের বেদনাসিক্ত জীবনের একটি ঘটনা দিয়ে। ব্যক্তিজীবনে নজরুল তখন থাকতেন কলকাতার মসজিদ স্ট্র্রিটের একটি বাড়িতে। আর্থিক সংকট লেগেই ছিল। বসন্ত রোগে ছেলে বুলবুল মারা যায়। তার দাফনের জন্য অর্থের দরকার ছিল। কবরস্থানের জমি কিনতে লাগবে ১৫০ টাকা। তা ছাড়া অন্য খরচ ছিল। মৃত্যুর খবর শুনে আসা কয়েকজনকে পাঠালেন প্রকাশকদের কাছে। কেউ কোনো অর্থ দিলেন না। সবাই শূন্য হাতে ফিরে এলেন। পরিস্থিতি বুঝে কবি নিজেই গেলেন। প্রকাশক সব শুনে বললেন, বসেন টাকার ব্যবস্থা করছি। কাগজ-কলম দিয়ে বললেন, টাকার ব্যবস্থা করতে করতে আপনি একটা কিছু লিখুন। বেদনায় সিক্ত কবি কথা বাড়ালেন না। লিখলেন, ‘ঘুমিয়ে গেছে শান্ত হয়ে/আমার গানের বুলবুলি/করুণ চোখে চেয়ে আছে/সাঁঝের ঝরা ফুলগুলি’।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন