শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

দল, সরকারের ব্যর্থরা এখন কী করবেন?

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দল, সরকারের ব্যর্থরা এখন কী করবেন?

ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনকে আটক করতে তাঁর বাসায় গেল একদল পুলিশ। পুলিশ সদস্যরা সঙ্গে নিলেন একটি পুরনো ওয়ারেন্ট। হতাশ হলাম, বিস্মিত হলাম। অতি-উৎসাহী এ পুলিশ সদস্যরা জানেন না তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা মইনুল হোসেন মারা গেছেন অনেক দিন আগে। তাদের বসেরা দেশের খোঁজ রাখেন না। টিভি দেখেন না। সংবাদপত্র পড়েন না। সামাজিক মাধ্যমেও প্রবেশ করেন না। রাষ্ট্র, সমাজ, সরকার সবখানে একটা গ্যাপ তৈরি হয়েছে। এ গ্যাপ প্রজন্মকে বুঝতে না পারার। তারুণ্যের সঙ্গে নিজেদের খাপ খাওয়াতে না পারার। প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের পরিবর্তনের দূরত্ব আজকের জটিল পরিস্থিতি তৈরি করেছে। কবি নজরুল জীবনের একমাত্র চিঠিতে নার্গিসকে লিখেছিলেন, ‘লোকের মুখে শোনা কথা দিয়ে যদি আমার মূর্তির কল্পনা করে থাক, তাহলে আমায় ভুল বুঝবে-আর তা মিথ্যা।’ সত্য-মিথ্যার চক্রবাঁকে নানামুখী বিতর্কে জড়িয়ে সর্বনাশ হয়েছে। আমার দাদি বলতেন, কলিকালে সব হবে। বুঝদার অবুঝ হবে। মানুষ সত্যকে অস্বীকার করবে। বিশ্বাস করবে গুজব, কাল্পনিক গল্পে। বাস্তবতাকে মানতে নারাজ হবে। কান নিয়েছে বলে ছুটবে চিলের পেছনে। কানে হাত দেওয়ার প্রয়োজন মনে করবে না।

বাংলাদেশ এখন কাঁদছে। এত মৃত্যু, এত অশ্রু কেউ কোনো দিন দেখেনি। ভাবনায়ও আনেনি এমন একটি পরিবেশ তৈরি হবে। লাল-সবুজ পতাকার বাংলাদেশ আজ অস্থির। হঠাৎ করে এত দ্রুত সবকিছু কেন এমন হলো? ধ্বংসাত্মক তৎপরতায় কেন নামল তারুণ্য? ছাত্রদের নির্দিষ্ট একটি দাবি ঘিরে এ আন্দোলন এতদূর আসেনি। সর্বস্তরের সাধারণ মানুষ এখন আন্দোলনে জড়িয়েছে। তারা কেন জড়াল, কোন পরিবেশে সন্তানদের পাশে গিয়ে দাঁড়াল, মানুষের মনের সে ভাষা বুঝতে হবে। কাদের সাহেব বলছেন, উসকানি ছিল বিভিন্ন মহলের। বিএনপি -জামায়াত জড়িয়েছে সবকিছুতে। দীর্ঘদিন থেকে ক্ষমতার বাইরে থাকা রাজনৈতিক দল, ব্যক্তি জড়াতেই পারে। দেশবিদেশের অপশক্তিরাও খেলতে পারে। আরব বসন্তের পরিবেশ আনতে পারে। ক্ষমতাসীনরা এসব বুঝলেন না কেন? জানলেন না কেন সাধারণ মানুষের ভিতরের দীর্ঘদিনের পুঞ্জীভূত ক্ষোভ? ঠুনকো বালির বাঁধে ক্ষোভ দূর হয় না। মূল সমস্যা শনাক্ত করতে হবে। তারপর যেতে হবে স্থায়ী সমাধানে। অন্যথায় সবকিছু সাময়িক থামবে। ভিতরের ক্ষত মুছবে না।

মানুষের মন বুঝেই বঙ্গবন্ধু দেশটা স্বাধীন করেছিলেন। শেখ হাসিনা জয়ী হয়েছিলেন ভোট ও ভাতের লড়াইয়ে। বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার সেই আওয়ামী লীগ কেন এমন একটা ভয়াবহ পরিস্থিতিতে পড়ল? আওয়ামী লীগ সমর্থকদের অনেক প্রশ্ন। অতিকথনের মন্ত্রী, দাম্ভিক নেতারা এখনো জানেন না গ্যাপটা কোথায়? কীভাবে তৈরি হলো এমন পরিবেশ? আধুনিক চিন্তার তারুণ্য কেন বদলে যাবে? মুক্তিযুদ্ধ, বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে হাসিঠাট্টা করবে? ২০১৩ সালে এ তারুণ্য শাহবাগে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে গণজাগরণ তৈরি করল। সে তারুণ্যই বদলে গেল। কোনো কিছু এমনিতে হয় না। অযত্ন-অবহেলায় মানুষের ভালোবাসা বদলে যায়।

চারপাশের মানুষ ও পরিবেশ বদলে যাচ্ছে। সুবিধাভোগীরা চোখ উল্টে ফেলছে। সামাজিক মাধ্যমে দেখছি চেহারা বদল। বিগত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় যাকে দেখেছি ক্ষমতার কেন্দ্রের একজনের ডান হাত বনে যেতে, আজ দেখছি তার ফেসবুক লাল। কোনো কিছুতে এখন বিস্ময় জাগে না। ডিজিটাল দুনিয়ার ফেক সম্পর্কের ঘরবসতিতে একটা জটিল সময় অতিক্রম করছি। আওয়ামী লীগ টানা ক্ষমতায় রয়েছে। সরকারকে ঘিরে রেখেছে শক্তিশালী বিভিন্ন সংস্থা, প্রতিষ্ঠান। তার বাইরে রয়েছে আওয়ামী লীগের মতো বিশাল দল। সহযোগী সংগঠনের শেষ নেই। ২ শতাধিক সুবিধাবাদী লীগ গড়ে উঠেছে। ব্যাঙের ছাতার মতো এত সংগঠনের কাজ কী জানি না। তার পরও তাদের দাপটে ঘরে ঢুকে গেছেন দুঃসময়ের অনেক আওয়ামী লীগ কর্মী। মন্ত্রী-এমপিরা তৈরি করেছেন পরিবার লীগ, ভাই লীগ, আত্মীয় লীগ, চামচা লীগ। ভেবেছিলাম দলের কোনো খারাপ সময়ে আত্মীয় আর চামচা লীগের লোকজন ঝাঁপিয়ে পড়বে। এখন দেখছি মাঠেঘাটে কোথাও কেউ নেই। অনেক এমপি সাহেব পরিস্থিতি বুঝে গেছেন বিদেশে। বলছেন, চিকিৎসা লাগবে। দুবাই, লন্ডন, আমেরিকা, কানাডা, চীন, অস্ট্রেলিয়ায় কীসের চিকিৎসা? কোটা আন্দোলনের সময় ক্ষমতাবানেরা নির্বাচনি এলাকায় ছিলেন না। মনোনয়ন দৌড়ে অংশগ্রহণকারীরাও চুপসে গেছেন। সুবিধাভোগী ব্যবসায়ীরা কেটে পড়েছেন। টানা যাঁরা মন্ত্রীর দায়িত্বে তাঁরা সটকে পড়ার ধান্দায় আছেন। তাঁদের দেখি না কোথাও।

জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধ হলো। গণজাগরণের পর আওয়ামী লীগ নেতাদের হাতে ফুল দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে অনেক জামায়াতি দলে এসেছেন। এখন তাদের কী হবে? তাদের কি আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কার করা হবে? না বহাল রাখা হবে? ঘরের কাঠ ঘুণে ধরলে মালিকের সামনে বিপদ আসবেই। বেড়া যদি খেত খায় কৃষকের নিস্তার নেই। ঘর ভাঙলে মেরামত করা যায়। মন ভাঙলে কি করা যাবে? বিশাল আওয়ামী লীগ কী করেছে এবার? ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কোনো আওয়ামী লীগারকে পাওয়া যায়নি। নেতারা জান বাঁচাতে সটকে পড়েছিলেন। কর্মীরা ছিলেন নেতৃত্বশূন্য। ঢাকা শহরে কেউ বের হননি প্রতিবাদী কণ্ঠে। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার পর সেই আওয়ামী লীগ ব্যাপক প্রতিবাদে ফেটে পড়ার কথা ছিল, হয়নি। ওয়ান-ইলেভেনের পর আটক হলেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী। দলের নেতারা ঘরে ঢুকে গিয়েছিলেন। সত্যকে অস্বীকারের সুযোগ নেই। এবার ১৫ থেকে ২০ জুলাই মুহূর্তে বদলে গেল পরিবেশ।

শুরুতে আওয়ামী লীগ নেতারা চাইলে ছাত্রদের বোঝাতে পারতেন। নিজের সন্তানদের কাজে লাগিয়ে তারুণ্যের মনের ভাষা জানতে পারতেন। তারুণ্যের অংশীজন দাবিদার মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীরা বৈঠক করতে পারতেন। সঙ্গে থাকতে পারতেন আওয়ামী লীগপন্থি শিক্ষকরাও। সবাই বক্তৃতা দিয়েছেন। কাজ করেননি। ঝামেলা বৃদ্ধির পর মন্ত্রী-এমপিরা এলাকায় যাওয়ার প্রয়োজন মনে করেননি। ভুলে গিয়েছিলেন কবির সেই কথা, ‘চিরদিন কাহারো সমান নাহি যায়।’ এখন ভুল সংশোধন করুন। মানুষের কাছে গিয়ে দুঃখ প্রকাশ করুন। সমস্যা আগে চিহ্নিত করুন। তারপর ধীরে ধীরে ব্যবস্থা নিন। সমন্বয় করে সারা দেশের কর্মীদের জাগিয়ে তুলুন।

দল ও সরকারে শুদ্ধি অভিযান হলে জনপ্রিয়তা বাড়বে। কমবে না। সময় এখন শুদ্ধি অভিযানের। সমালোচিত, ব্যর্থ মন্ত্রীদের বাদ দিলে কোনো সমস্যা নেই। দলের ভিতরে আগাছা-পরগাছা সরিয়ে মাঠের নেতাদের মূল্যায়ন হোক। তাঁদের দায়িত্ব দেওয়া হোক। অর্থের বিনিময়ে যারা পদ বিক্রি করেছিলেন ব্যবস্থা নেওয়া হোক সেই লোকগুলোর বিরুদ্ধে। যিনি মন্ত্রীর মর্যাদায় উপদেষ্টা হয়ে দেশেই আসেন না তাঁকে কেন রাখতে হবে? বাদ দেওয়া হোক। হাঁটতে পারেন না, চলতে পারেন না, স্মৃতিশক্তিহীনেরা এবার কোনো কাজে লাগল না। পরিবর্তন আসুক দল ও সরকারে। ফুটবল খেলার মাঠে টিমের কোনো সদস্য ক্লান্ত হলে কোচ তাকে তুলে নেন। নতুন কাউকে পাঠান খেলতে। এতে কেউ মন খারাপ করেন না। সবাই টিমের সদস্য। কেউ বাইরে ছিলেন, কেউ মাঠে। কোচের প্রয়োজন বিজয়ের। শেষ চেষ্টা হিসেবে কোচ মাঠে পরিবর্তন আনেন। নতুনরা এসে চেষ্টা করেন মাঠ নিয়ন্ত্রণে নিতে।

দীর্ঘ ক্ষমতায় বারবার একই পদে থাকা ব্যক্তিদের আচরণ, বক্তব্য-বিবৃতি কারও ভালো লাগছে না। দীর্ঘ ক্ষমতায় তাঁরা তুচ্ছতাচ্ছিল্য করেছেন কর্মীদের। দাম্ভিকতা নিয়ে, চামচাকুল নিয়ে পরিবেষ্টিত ছিলেন। এখন ঘুম ভেঙে দেখছেন বেলা বয়ে গেছে। কর্মীরা তাঁদের দেখলে ভুয়া ভুয়া ধ্বনি দিচ্ছেন। শুদ্ধি অভিযান জরুরিভাবে দরকার আওয়ামী লীগে ও সরকারে। একই ব্যক্তি উপজেলা আওয়ামী লীগ, জেলা আওয়ামী লীগের কমিটিতে আছেন। আবার যুবলীগের কেন্দ্র বা স্থানীয় কমিটিতেও আছেন। তাঁরাই আবার ঠিকাদারি নিয়ে পদ বিক্রি করেছেন। জবাবদিহি নেই। চিরতরে বন্ধ হোক এ কমিটি বাণিজ্য। একই মুখ বারবার দেখতে দেখতে মানুষ ক্লান্ত। আমলাদের অতি-উৎসাহ আওয়ামী লীগ বনে যাওয়ার প্রবণতা দেখেছি। কভিডকালে মুখ্য সচিব, ক্যাবিনেট সচিব নিজেদের ক্ষমতা দেখাতে রাজনীতিবিদদের বাদ দিয়ে আমলাদের করেছিলেন জেলা সমন্বয়কারী। রাজনৈতিক দলের সঙ্গে মানুষের দূরত্বের শুরু ২০১৪ সালেই। আমলারা ভাব নিয়েছিলেন তারা দেশের মালিক। প্রতিদ্বন্দ্বিতাহীন ভোটে মনোনয়ন পেয়েছেন, মন্ত্রী হয়েছেন জনবিচ্ছিন্ন ব্যক্তিরা। পাঁচ বছরে একবারও নির্বাচনি এলাকায় যাননি এমন এমপিও আছেন এ সংসদে।

ছাত্রলীগ, যুবলীগে কমিটি বাণিজ্য ছিল ভয়াবহ। সে বাণিজ্যের খেসারত দিতে হচ্ছে এখন দলকে। নেতাদের দাম্ভিকতা, সাংগঠনিক দুর্বলতা, অস্তিত্বহীন করেছে সহযোগী সংগঠনকে। একটি রাজনৈতিক দলের নীতি-আদর্শের পতাকা এগিয়ে নিতে শক্ত ভূমিকা রাখেন দলের সাধারণ সম্পাদক। তিনি মনে করেন, তাঁর একমাত্র কাজ দলীয় অফিসে গিয়ে যাত্রার ঢং নিয়ে মিডিয়াকে ব্রিফ করা। মিডিয়া ব্রিফের জন্য মুখপাত্র দরকার, সাধারণ সম্পাদক নয়। নাটক করে বক্তৃতা দেওয়ায় সাংগঠনিক দক্ষতা ফুটে ওঠে না, বরং হাস্যরসের সৃষ্টি করে। ক্ষমতার দম্ভে ‘ছাত্রলীগই যথেষ্ট’ এমন দায়িত্বহীন কথা বলা কতটা ভয়ংকর ছিল একবারও কি ভেবেছেন?

বুঝতে হবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাঁর সঙ্গে কারও তুলনা করছি না। তিনি আওয়ামী লীগকে গড়েছেন। দেশ স্বাধীন করেছেন। ধারাবাহিকতায় দায়িত্ব পালন করেছেন তাজউদ্দীন আহমদ, জিল্লুর রহমান, আবদুর রাজ্জাক, সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, আবদুল জলিল, সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের মতো নেতারা। ধৈর্য ধরে দলকে তাঁরা এগিয়ে নিয়েছেন। আর এখন দলকে একজন কোথায় নিয়ে দাঁড় করিয়েছেন? সবার সঙ্গে ভাবচক্কর দেখানো ছাড়া কোনো কাজ ছিল কি? মধ্যরাতেও আবদুল জলিল ফোন ধরতেন কর্মীদের। আর এখন রাত ৮টার পর ফোন করা নিষিদ্ধ। দলের সাধারণ সম্পাদক থাকেন সংরক্ষিত এলাকায়। সেখানে নেতা-কর্মীর প্রবেশ নিষেধ! বড় অদ্ভুত রাজনীতি। মনের ক্ষোভেই কর্মীরা ভুয়া ধ্বনি দেন। কঠিন বাস্তবতা বোঝার জন্য সবকিছু বড্ড দেরি হয়ে গেছে।

এ লেখা শেষ করছি কবি নজরুলের বেদনাসিক্ত জীবনের একটি ঘটনা দিয়ে। ব্যক্তিজীবনে নজরুল তখন থাকতেন কলকাতার মসজিদ স্ট্র্রিটের একটি বাড়িতে। আর্থিক সংকট লেগেই ছিল। বসন্ত রোগে ছেলে বুলবুল মারা যায়। তার দাফনের জন্য অর্থের দরকার ছিল। কবরস্থানের জমি কিনতে লাগবে ১৫০ টাকা। তা ছাড়া অন্য খরচ ছিল। মৃত্যুর খবর শুনে আসা কয়েকজনকে পাঠালেন প্রকাশকদের কাছে। কেউ কোনো অর্থ দিলেন না। সবাই শূন্য হাতে ফিরে এলেন। পরিস্থিতি বুঝে কবি নিজেই গেলেন। প্রকাশক সব শুনে বললেন, বসেন টাকার ব্যবস্থা করছি। কাগজ-কলম দিয়ে বললেন, টাকার ব্যবস্থা করতে করতে আপনি একটা কিছু লিখুন। বেদনায় সিক্ত কবি কথা বাড়ালেন না। লিখলেন, ‘ঘুমিয়ে গেছে শান্ত হয়ে/আমার গানের বুলবুলি/করুণ চোখে চেয়ে আছে/সাঁঝের ঝরা ফুলগুলি’।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
সর্বশেষ খবর
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

২১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৪০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়
সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা