শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ আগস্ট, ২০২৪ আপডেট:

দল, সরকারের ব্যর্থরা এখন কী করবেন?

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দল, সরকারের ব্যর্থরা এখন কী করবেন?

ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনকে আটক করতে তাঁর বাসায় গেল একদল পুলিশ। পুলিশ সদস্যরা সঙ্গে নিলেন একটি পুরনো ওয়ারেন্ট। হতাশ হলাম, বিস্মিত হলাম। অতি-উৎসাহী এ পুলিশ সদস্যরা জানেন না তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা মইনুল হোসেন মারা গেছেন অনেক দিন আগে। তাদের বসেরা দেশের খোঁজ রাখেন না। টিভি দেখেন না। সংবাদপত্র পড়েন না। সামাজিক মাধ্যমেও প্রবেশ করেন না। রাষ্ট্র, সমাজ, সরকার সবখানে একটা গ্যাপ তৈরি হয়েছে। এ গ্যাপ প্রজন্মকে বুঝতে না পারার। তারুণ্যের সঙ্গে নিজেদের খাপ খাওয়াতে না পারার। প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের পরিবর্তনের দূরত্ব আজকের জটিল পরিস্থিতি তৈরি করেছে। কবি নজরুল জীবনের একমাত্র চিঠিতে নার্গিসকে লিখেছিলেন, ‘লোকের মুখে শোনা কথা দিয়ে যদি আমার মূর্তির কল্পনা করে থাক, তাহলে আমায় ভুল বুঝবে-আর তা মিথ্যা।’ সত্য-মিথ্যার চক্রবাঁকে নানামুখী বিতর্কে জড়িয়ে সর্বনাশ হয়েছে। আমার দাদি বলতেন, কলিকালে সব হবে। বুঝদার অবুঝ হবে। মানুষ সত্যকে অস্বীকার করবে। বিশ্বাস করবে গুজব, কাল্পনিক গল্পে। বাস্তবতাকে মানতে নারাজ হবে। কান নিয়েছে বলে ছুটবে চিলের পেছনে। কানে হাত দেওয়ার প্রয়োজন মনে করবে না।

বাংলাদেশ এখন কাঁদছে। এত মৃত্যু, এত অশ্রু কেউ কোনো দিন দেখেনি। ভাবনায়ও আনেনি এমন একটি পরিবেশ তৈরি হবে। লাল-সবুজ পতাকার বাংলাদেশ আজ অস্থির। হঠাৎ করে এত দ্রুত সবকিছু কেন এমন হলো? ধ্বংসাত্মক তৎপরতায় কেন নামল তারুণ্য? ছাত্রদের নির্দিষ্ট একটি দাবি ঘিরে এ আন্দোলন এতদূর আসেনি। সর্বস্তরের সাধারণ মানুষ এখন আন্দোলনে জড়িয়েছে। তারা কেন জড়াল, কোন পরিবেশে সন্তানদের পাশে গিয়ে দাঁড়াল, মানুষের মনের সে ভাষা বুঝতে হবে। কাদের সাহেব বলছেন, উসকানি ছিল বিভিন্ন মহলের। বিএনপি -জামায়াত জড়িয়েছে সবকিছুতে। দীর্ঘদিন থেকে ক্ষমতার বাইরে থাকা রাজনৈতিক দল, ব্যক্তি জড়াতেই পারে। দেশবিদেশের অপশক্তিরাও খেলতে পারে। আরব বসন্তের পরিবেশ আনতে পারে। ক্ষমতাসীনরা এসব বুঝলেন না কেন? জানলেন না কেন সাধারণ মানুষের ভিতরের দীর্ঘদিনের পুঞ্জীভূত ক্ষোভ? ঠুনকো বালির বাঁধে ক্ষোভ দূর হয় না। মূল সমস্যা শনাক্ত করতে হবে। তারপর যেতে হবে স্থায়ী সমাধানে। অন্যথায় সবকিছু সাময়িক থামবে। ভিতরের ক্ষত মুছবে না।

মানুষের মন বুঝেই বঙ্গবন্ধু দেশটা স্বাধীন করেছিলেন। শেখ হাসিনা জয়ী হয়েছিলেন ভোট ও ভাতের লড়াইয়ে। বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার সেই আওয়ামী লীগ কেন এমন একটা ভয়াবহ পরিস্থিতিতে পড়ল? আওয়ামী লীগ সমর্থকদের অনেক প্রশ্ন। অতিকথনের মন্ত্রী, দাম্ভিক নেতারা এখনো জানেন না গ্যাপটা কোথায়? কীভাবে তৈরি হলো এমন পরিবেশ? আধুনিক চিন্তার তারুণ্য কেন বদলে যাবে? মুক্তিযুদ্ধ, বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে হাসিঠাট্টা করবে? ২০১৩ সালে এ তারুণ্য শাহবাগে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে গণজাগরণ তৈরি করল। সে তারুণ্যই বদলে গেল। কোনো কিছু এমনিতে হয় না। অযত্ন-অবহেলায় মানুষের ভালোবাসা বদলে যায়।

চারপাশের মানুষ ও পরিবেশ বদলে যাচ্ছে। সুবিধাভোগীরা চোখ উল্টে ফেলছে। সামাজিক মাধ্যমে দেখছি চেহারা বদল। বিগত জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় যাকে দেখেছি ক্ষমতার কেন্দ্রের একজনের ডান হাত বনে যেতে, আজ দেখছি তার ফেসবুক লাল। কোনো কিছুতে এখন বিস্ময় জাগে না। ডিজিটাল দুনিয়ার ফেক সম্পর্কের ঘরবসতিতে একটা জটিল সময় অতিক্রম করছি। আওয়ামী লীগ টানা ক্ষমতায় রয়েছে। সরকারকে ঘিরে রেখেছে শক্তিশালী বিভিন্ন সংস্থা, প্রতিষ্ঠান। তার বাইরে রয়েছে আওয়ামী লীগের মতো বিশাল দল। সহযোগী সংগঠনের শেষ নেই। ২ শতাধিক সুবিধাবাদী লীগ গড়ে উঠেছে। ব্যাঙের ছাতার মতো এত সংগঠনের কাজ কী জানি না। তার পরও তাদের দাপটে ঘরে ঢুকে গেছেন দুঃসময়ের অনেক আওয়ামী লীগ কর্মী। মন্ত্রী-এমপিরা তৈরি করেছেন পরিবার লীগ, ভাই লীগ, আত্মীয় লীগ, চামচা লীগ। ভেবেছিলাম দলের কোনো খারাপ সময়ে আত্মীয় আর চামচা লীগের লোকজন ঝাঁপিয়ে পড়বে। এখন দেখছি মাঠেঘাটে কোথাও কেউ নেই। অনেক এমপি সাহেব পরিস্থিতি বুঝে গেছেন বিদেশে। বলছেন, চিকিৎসা লাগবে। দুবাই, লন্ডন, আমেরিকা, কানাডা, চীন, অস্ট্রেলিয়ায় কীসের চিকিৎসা? কোটা আন্দোলনের সময় ক্ষমতাবানেরা নির্বাচনি এলাকায় ছিলেন না। মনোনয়ন দৌড়ে অংশগ্রহণকারীরাও চুপসে গেছেন। সুবিধাভোগী ব্যবসায়ীরা কেটে পড়েছেন। টানা যাঁরা মন্ত্রীর দায়িত্বে তাঁরা সটকে পড়ার ধান্দায় আছেন। তাঁদের দেখি না কোথাও।

জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধ হলো। গণজাগরণের পর আওয়ামী লীগ নেতাদের হাতে ফুল দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে অনেক জামায়াতি দলে এসেছেন। এখন তাদের কী হবে? তাদের কি আওয়ামী লীগ থেকে বহিষ্কার করা হবে? না বহাল রাখা হবে? ঘরের কাঠ ঘুণে ধরলে মালিকের সামনে বিপদ আসবেই। বেড়া যদি খেত খায় কৃষকের নিস্তার নেই। ঘর ভাঙলে মেরামত করা যায়। মন ভাঙলে কি করা যাবে? বিশাল আওয়ামী লীগ কী করেছে এবার? ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কোনো আওয়ামী লীগারকে পাওয়া যায়নি। নেতারা জান বাঁচাতে সটকে পড়েছিলেন। কর্মীরা ছিলেন নেতৃত্বশূন্য। ঢাকা শহরে কেউ বের হননি প্রতিবাদী কণ্ঠে। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার পর সেই আওয়ামী লীগ ব্যাপক প্রতিবাদে ফেটে পড়ার কথা ছিল, হয়নি। ওয়ান-ইলেভেনের পর আটক হলেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী। দলের নেতারা ঘরে ঢুকে গিয়েছিলেন। সত্যকে অস্বীকারের সুযোগ নেই। এবার ১৫ থেকে ২০ জুলাই মুহূর্তে বদলে গেল পরিবেশ।

শুরুতে আওয়ামী লীগ নেতারা চাইলে ছাত্রদের বোঝাতে পারতেন। নিজের সন্তানদের কাজে লাগিয়ে তারুণ্যের মনের ভাষা জানতে পারতেন। তারুণ্যের অংশীজন দাবিদার মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীরা বৈঠক করতে পারতেন। সঙ্গে থাকতে পারতেন আওয়ামী লীগপন্থি শিক্ষকরাও। সবাই বক্তৃতা দিয়েছেন। কাজ করেননি। ঝামেলা বৃদ্ধির পর মন্ত্রী-এমপিরা এলাকায় যাওয়ার প্রয়োজন মনে করেননি। ভুলে গিয়েছিলেন কবির সেই কথা, ‘চিরদিন কাহারো সমান নাহি যায়।’ এখন ভুল সংশোধন করুন। মানুষের কাছে গিয়ে দুঃখ প্রকাশ করুন। সমস্যা আগে চিহ্নিত করুন। তারপর ধীরে ধীরে ব্যবস্থা নিন। সমন্বয় করে সারা দেশের কর্মীদের জাগিয়ে তুলুন।

দল ও সরকারে শুদ্ধি অভিযান হলে জনপ্রিয়তা বাড়বে। কমবে না। সময় এখন শুদ্ধি অভিযানের। সমালোচিত, ব্যর্থ মন্ত্রীদের বাদ দিলে কোনো সমস্যা নেই। দলের ভিতরে আগাছা-পরগাছা সরিয়ে মাঠের নেতাদের মূল্যায়ন হোক। তাঁদের দায়িত্ব দেওয়া হোক। অর্থের বিনিময়ে যারা পদ বিক্রি করেছিলেন ব্যবস্থা নেওয়া হোক সেই লোকগুলোর বিরুদ্ধে। যিনি মন্ত্রীর মর্যাদায় উপদেষ্টা হয়ে দেশেই আসেন না তাঁকে কেন রাখতে হবে? বাদ দেওয়া হোক। হাঁটতে পারেন না, চলতে পারেন না, স্মৃতিশক্তিহীনেরা এবার কোনো কাজে লাগল না। পরিবর্তন আসুক দল ও সরকারে। ফুটবল খেলার মাঠে টিমের কোনো সদস্য ক্লান্ত হলে কোচ তাকে তুলে নেন। নতুন কাউকে পাঠান খেলতে। এতে কেউ মন খারাপ করেন না। সবাই টিমের সদস্য। কেউ বাইরে ছিলেন, কেউ মাঠে। কোচের প্রয়োজন বিজয়ের। শেষ চেষ্টা হিসেবে কোচ মাঠে পরিবর্তন আনেন। নতুনরা এসে চেষ্টা করেন মাঠ নিয়ন্ত্রণে নিতে।

দীর্ঘ ক্ষমতায় বারবার একই পদে থাকা ব্যক্তিদের আচরণ, বক্তব্য-বিবৃতি কারও ভালো লাগছে না। দীর্ঘ ক্ষমতায় তাঁরা তুচ্ছতাচ্ছিল্য করেছেন কর্মীদের। দাম্ভিকতা নিয়ে, চামচাকুল নিয়ে পরিবেষ্টিত ছিলেন। এখন ঘুম ভেঙে দেখছেন বেলা বয়ে গেছে। কর্মীরা তাঁদের দেখলে ভুয়া ভুয়া ধ্বনি দিচ্ছেন। শুদ্ধি অভিযান জরুরিভাবে দরকার আওয়ামী লীগে ও সরকারে। একই ব্যক্তি উপজেলা আওয়ামী লীগ, জেলা আওয়ামী লীগের কমিটিতে আছেন। আবার যুবলীগের কেন্দ্র বা স্থানীয় কমিটিতেও আছেন। তাঁরাই আবার ঠিকাদারি নিয়ে পদ বিক্রি করেছেন। জবাবদিহি নেই। চিরতরে বন্ধ হোক এ কমিটি বাণিজ্য। একই মুখ বারবার দেখতে দেখতে মানুষ ক্লান্ত। আমলাদের অতি-উৎসাহ আওয়ামী লীগ বনে যাওয়ার প্রবণতা দেখেছি। কভিডকালে মুখ্য সচিব, ক্যাবিনেট সচিব নিজেদের ক্ষমতা দেখাতে রাজনীতিবিদদের বাদ দিয়ে আমলাদের করেছিলেন জেলা সমন্বয়কারী। রাজনৈতিক দলের সঙ্গে মানুষের দূরত্বের শুরু ২০১৪ সালেই। আমলারা ভাব নিয়েছিলেন তারা দেশের মালিক। প্রতিদ্বন্দ্বিতাহীন ভোটে মনোনয়ন পেয়েছেন, মন্ত্রী হয়েছেন জনবিচ্ছিন্ন ব্যক্তিরা। পাঁচ বছরে একবারও নির্বাচনি এলাকায় যাননি এমন এমপিও আছেন এ সংসদে।

ছাত্রলীগ, যুবলীগে কমিটি বাণিজ্য ছিল ভয়াবহ। সে বাণিজ্যের খেসারত দিতে হচ্ছে এখন দলকে। নেতাদের দাম্ভিকতা, সাংগঠনিক দুর্বলতা, অস্তিত্বহীন করেছে সহযোগী সংগঠনকে। একটি রাজনৈতিক দলের নীতি-আদর্শের পতাকা এগিয়ে নিতে শক্ত ভূমিকা রাখেন দলের সাধারণ সম্পাদক। তিনি মনে করেন, তাঁর একমাত্র কাজ দলীয় অফিসে গিয়ে যাত্রার ঢং নিয়ে মিডিয়াকে ব্রিফ করা। মিডিয়া ব্রিফের জন্য মুখপাত্র দরকার, সাধারণ সম্পাদক নয়। নাটক করে বক্তৃতা দেওয়ায় সাংগঠনিক দক্ষতা ফুটে ওঠে না, বরং হাস্যরসের সৃষ্টি করে। ক্ষমতার দম্ভে ‘ছাত্রলীগই যথেষ্ট’ এমন দায়িত্বহীন কথা বলা কতটা ভয়ংকর ছিল একবারও কি ভেবেছেন?

বুঝতে হবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তাঁর সঙ্গে কারও তুলনা করছি না। তিনি আওয়ামী লীগকে গড়েছেন। দেশ স্বাধীন করেছেন। ধারাবাহিকতায় দায়িত্ব পালন করেছেন তাজউদ্দীন আহমদ, জিল্লুর রহমান, আবদুর রাজ্জাক, সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, আবদুল জলিল, সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের মতো নেতারা। ধৈর্য ধরে দলকে তাঁরা এগিয়ে নিয়েছেন। আর এখন দলকে একজন কোথায় নিয়ে দাঁড় করিয়েছেন? সবার সঙ্গে ভাবচক্কর দেখানো ছাড়া কোনো কাজ ছিল কি? মধ্যরাতেও আবদুল জলিল ফোন ধরতেন কর্মীদের। আর এখন রাত ৮টার পর ফোন করা নিষিদ্ধ। দলের সাধারণ সম্পাদক থাকেন সংরক্ষিত এলাকায়। সেখানে নেতা-কর্মীর প্রবেশ নিষেধ! বড় অদ্ভুত রাজনীতি। মনের ক্ষোভেই কর্মীরা ভুয়া ধ্বনি দেন। কঠিন বাস্তবতা বোঝার জন্য সবকিছু বড্ড দেরি হয়ে গেছে।

এ লেখা শেষ করছি কবি নজরুলের বেদনাসিক্ত জীবনের একটি ঘটনা দিয়ে। ব্যক্তিজীবনে নজরুল তখন থাকতেন কলকাতার মসজিদ স্ট্র্রিটের একটি বাড়িতে। আর্থিক সংকট লেগেই ছিল। বসন্ত রোগে ছেলে বুলবুল মারা যায়। তার দাফনের জন্য অর্থের দরকার ছিল। কবরস্থানের জমি কিনতে লাগবে ১৫০ টাকা। তা ছাড়া অন্য খরচ ছিল। মৃত্যুর খবর শুনে আসা কয়েকজনকে পাঠালেন প্রকাশকদের কাছে। কেউ কোনো অর্থ দিলেন না। সবাই শূন্য হাতে ফিরে এলেন। পরিস্থিতি বুঝে কবি নিজেই গেলেন। প্রকাশক সব শুনে বললেন, বসেন টাকার ব্যবস্থা করছি। কাগজ-কলম দিয়ে বললেন, টাকার ব্যবস্থা করতে করতে আপনি একটা কিছু লিখুন। বেদনায় সিক্ত কবি কথা বাড়ালেন না। লিখলেন, ‘ঘুমিয়ে গেছে শান্ত হয়ে/আমার গানের বুলবুলি/করুণ চোখে চেয়ে আছে/সাঁঝের ঝরা ফুলগুলি’।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালির সঙ্গে উত্তেজনায় দুই কূটনীতিককে ফ্রান্স ছাড়ার নির্দেশ
মালির সঙ্গে উত্তেজনায় দুই কূটনীতিককে ফ্রান্স ছাড়ার নির্দেশ

২৮ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় পুঁতে রাখা বোমায় উড়ে গেল ৪ ইসরায়েলি সেনা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস
সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে : ড. ইউনূস

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নারীদের লেখা ‘শরিয়াবিরোধী’ ১৪০ বইয়ে নিষেধাজ্ঞা তালেবানের
নারীদের লেখা ‘শরিয়াবিরোধী’ ১৪০ বইয়ে নিষেধাজ্ঞা তালেবানের

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফটিকছড়িতে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ফটিকছড়িতে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে কাতার
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে কাতার

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে বিএনপির ৩১ দফার বিকল্প নেই’
‘জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণে বিএনপির ৩১ দফার বিকল্প নেই’

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রযুক্তি খাতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের যুগান্তকারী চুক্তি
প্রযুক্তি খাতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের যুগান্তকারী চুক্তি

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা
লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ দিয়ে শুরু সুপার ফোর, দেখে নিন পূর্ণাঙ্গ সূচি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের
ড্রোন পরীক্ষা তদারকিতে এআই তৈরির নির্দেশ কিম জং উনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ
ট্রাম্পকে বহনকারী হেলিকপ্টারে যান্ত্রিক ত্রুটি, জরুরি অবতরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার
রাশফোর্ডের জোড়া গোলে উড়ন্ত শুরু বার্সেলোনার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো
দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর
এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা
ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত
পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩
লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার
ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩
রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জয়ে সুপার ফোরে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন

সম্পাদকীয়