শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৪

দায়-দণ্ড নিতে হবে অপঘাত মৃত্যুর

কামাল মাহমুদ
Not defined
দায়-দণ্ড নিতে হবে অপঘাত মৃত্যুর

সব অপঘাত মৃত্যুকেই দুর্ঘটনা বলে চালিয়ে দিয়ে গা বাঁচানো যাবে না। নির্মাণাধীন ভবনে কাজ করার সময় ওপর থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু প্রায়ই ঘটে। এগুলোকে নিছক দুর্ঘটনা বলে চালিয়ে দেওয়া হয়। নিহতের পরিবারকে নামমাত্র কিছু টাকা কিংবা নানা আশ্বাস দিয়ে, ‘আল্লার মাল আল্লা নিয়ে গেছে’ ধরনের কথা বলে, গায়ে-মাথায় হাত বুলিয়েই বিষয়টা মিটিয়ে ফেলার চেষ্টা করা হয়। অথচ এ রকম প্রতিটি মৃত্যুর কারণ হচ্ছে- অত্যাবশ্যকীয় নিরাপত্তার ব্যবস্থা না নেওয়া। যে দায়িত্ব অবশ্যই সংশ্লিষ্ট ভবন নির্মাণ কর্তৃপক্ষের; সে ব্যক্তি হোক বা প্রতিষ্ঠান। একজন শ্রমিককে যখনই, যিনি কোনো ঝুঁকিপূর্ণ কাজে নিয়োগ করবেন, তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব ওই নিয়োগকর্তারই। দরিদ্র শ্রমিকের পক্ষে এ আয়োজন করা সম্ভব নয়। কিন্তু নির্মাণাধীন স্থাপনার মালিক বা দায়িত্বপ্রাপ্ত ঠিকাদারের পক্ষে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা মোটেই কঠিন না। যেহেতু তারা কোটি কোটি টাকার সংস্থান করেই কাজে হাত দিয়েছেন।

তারপরও নিরাপত্তার ওই দরকারি কাজটা করেন না- কারণ দু-একজন শ্রমিকের মৃত্যুতে তাদের বিশেষ কিছু এসে যায় না। মানুষের মৃত্যুকেও তারা সহজেই ম্যানেজ করে ফেলতে পারেন। এদিকে নিহতের পরিবার পড়ে অনিশ্চয়তার অথৈ সাগরে। পরিবারের উপার্জনক্ষম ব্যক্তিকে হারানো মানুষদের পাশে দাঁড়ানোর কেউ থাকে না। নিয়তির লিখন বলে সবকিছু মেনে নিয়ে তারা জীবনের কঠিন যুদ্ধ চালিয়ে যান। কারণ, তাদের নুন আনতে পান্তা ফুরনোর অবস্থা। অর্থ-বিত্তশালীদের সঙ্গে মামলা লড়ার সময়, সামর্থ্য কিছুই তাদের থাকে না।

গত ১৭ মে রাজধানীর সবুজবাগে নির্মাণাধীন ভবনের দশ তলার বাইরে কাজ করার সময় মাচা ভেঙে পড়ে তিন শ্রমিকের মৃত্যু হয়। ১৯ মে কুড়িল বিশ্বরোড এলাকায় সাত তলা ভবনে কাজ করার সময় পড়ে একজন শ্রমিক মারা যান। সারা দেশে এমন দুর্ঘটনা আরও কত ঘটেছে, ঘটছে তার সব হয়তো খবরই হয়নি।

বহুতল ভবনের দেয়াল প্লাস্টার বা রং করা, জানালা-ভেন্টিলেটরে কাচ লাগানো, এসি ফিট করা- এমন অনেক কাজ থাকে যা শ্রমিকদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ভবনের বাইরে ঝুলেই করতে হয়। কাজ তো করতেই হবে; সেখানে নির্মাণ কর্তৃপক্ষ যদি নিচে নিরাপত্তার জাল বিছিয়ে দেন, পুরু ফোম পেতে রাখেন অথবা মজবুত রশি দিয়ে শ্রমিককে নিরাপদ বেল্টে বেঁধে শক্ত ঘেরা মাচায় দাঁড়িয়ে কাজ করার সুযোগ করে দেন- পড়ে মৃত্যুর প্রশ্ন উঠবে না। এসব ব্যবস্থা না নেওয়ার কারণে কোনো শ্রমিকের মৃত্যু হলে- তার দায় অবশ্যই মালিক-ঠিকাদারকে নিতে হবে। যিনি দায়িত্বহীনভাবে ওই হতভাগ্য শ্রমিককে নিয়োগ করেছিলেন, তার বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ আনতে হবে। অন্যদিকে তাৎক্ষণিকভাবে সব কাজ বন্ধ করে, স্বল্পতম সময়ের মধ্যে নিহতের পরিবারকে অন্তত কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে বাধ্য করতে হবে। প্রয়োজনে ওই সম্পত্তি জব্দ করে হলেও। পাশাপাশি, কোনো একটি ভবন নির্মাণ কাজের শুরু থেকেই সরকারের সংশ্লিষ্ট সব বিভাগের নিয়মিত তদারকি থাকতে হবে। সেখানকার সব কাজ নিয়ম মেনে করা হচ্ছে কি না এবং নিরাপত্তার ব্যবস্থাগুলো সঠিকভাবে নেওয়া হচ্ছে কি না দেখতে হবে। দুর্ঘটনার পর হামলে পড়ে হাম্বতম্বি করলে কর্মকর্তাদের পকেট ভারী হতে পারে, কিন্তু নিহতের পরিবারের জন্য তা কোনো কল্যাণ বয়ে আনে না। অথচ ওই কাজটাই খুব তৎপরতার সঙ্গে করতে দেখা যায়। রাজধানীর বেইলি রোডে রেস্তোরাঁয় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে অর্ধ শতাধিক মানুষের মর্মান্তিক মৃত্যুর পর কদিন বিভিন্ন রেস্তোরাঁয় এরকম অভিযানের মচ্ছব দেখা গিয়েছিল নানা সংস্থা ও বিভাগের। এ ছাড়া, সেপটিক ট্যাংক, পানির ট্যাংক, পুরনো কূপ সংস্কার বা পরিষ্কার করতে নেমেও জমে থাকা বিষাক্ত গ্যাসে অনেক শ্রমিকের মৃত্যু হয়। গত ১৪ এপ্রিল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় এক মার্কেটের সেপটিক ট্যাংক পরিষ্কার করতে গিয়ে তিনজন শ্রমিকের মৃত্যু হয়। ১৮ মে গোপালগঞ্জে একই কাজে দুই শ্রমিক মারা যান। ২৬ মে লক্ষ্মীপুরে একজন এবং ১৪ জুন শরীয়তপুরে দুজন শ্রমিকের মৃত্যু হয় সেপটিক ট্যাংক পরিষ্কার করতে গিয়ে। এসব খবর বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। এভাবে আরও কত প্রাণ গেছে তার হিসাব নেই। ফলে এ ধরনের কাজ করানোর আগে সেখানে কোনো বিষাক্ত গ্যাস জমে আছে কি না, সেখানে নামা ওই শ্রমিকের জন্য নিরাপদ কি না- যথাযথভাবে পরীক্ষা করে নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। শ্রমিকদের জন্য বর্জ্য ও দূষণরোধী পোশাক, গামবুট, গ্লাভস, মাস্কের ব্যবস্থাও করতে হবে। করা হয় না বলেই প্রায়ই এসব কাজে নেমে শ্রমিকদের প্রাণহানি ঘটে। এমন ক্ষেত্রেও নিয়োগকর্তাকে ওই মৃত্যুর দায়-দণ্ড নিতে হবে। উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দিতে তাদের বাধ্য করতে হবে। ধনীদের জাকাতের কাপড় বিতরণকে কেন্দ্র করে অনেক সময় পদদলনে মানুষের মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। ২০১৭ সালে চট্টগ্রামে এমন এক আয়োজনে দশজনের মৃত্যু হয়েছিল। এ বছরও বরিশাল এবং রাজবাড়ীতে জাকাতের কাপড় আনতে গিয়ে পদদলিত হয়ে দুই নারীর মৃত্যু হয়েছে। আগাম ঘোষণা দিয়ে গরিব মানুষদের জড়ো করে বিতরণের সুষ্ঠু ব্যবস্থা না নেওয়ায় হুড়োহুড়িতে পদদলিত হয়ে চরম কষ্টের মৃত্যুর শিকার হন তারা। এই মৃত্যুর দায়ও ওই ব্যক্তিদেরই নিতে হবে- যাদের দায়িত্বহীনতার কারণে এমন বেদনাদায়ক ঘটনা ঘটে।

এমন সব অনাকাঙ্ক্ষিত অপঘাত মৃত্যুর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আইনকানুন নিশ্চয়ই আছে। বৃহত্তম জনস্বার্থে, তা আরও কঠোর করতে হবে। মামলা হতে হবে রাষ্ট্রপক্ষের উদ্যোগে। আর এ সংক্রান্ত মামলার বিচার এবং শাস্তির প্রক্রিয়া দ্রুততর করতে হবে। না হলে হতদরিদ্র মানুষদের এসব দুর্ভাগ্যজনক মৃত্যু কমানো যাবে না।

লেখক : সহকারী সম্পাদক বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্যব্যয়
স্বাস্থ্যব্যয়
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
ইসলামের দৃষ্টিতে জীবনের নিরাপত্তা
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
আল্লাহ মানুষকে মর্যাদাশীল করেছেন
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
সামাজিক ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে মাদক
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
জাকাত : গুরুত্ব ও মাসায়েল
জাকাত : গুরুত্ব ও মাসায়েল
মশার নগরী ঢাকা
মশার নগরী ঢাকা
বাশারের পতন
বাশারের পতন
অটোরিকশা : নিষিদ্ধ নাকি নিয়ন্ত্রণ
অটোরিকশা : নিষিদ্ধ নাকি নিয়ন্ত্রণ
সময়ের পরিবর্তন ও হারিয়ে যাওয়া পেশা
সময়ের পরিবর্তন ও হারিয়ে যাওয়া পেশা
বৈষম্যহীন সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনের রাজনীতি
বৈষম্যহীন সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
ভোলার চরফ্যাসন আদালতের কোর্ট ইন্সপেক্টর ও 
জিআরওর বিরুদ্ধে আইনজীবীদের মানববন্ধন
ভোলার চরফ্যাসন আদালতের কোর্ট ইন্সপেক্টর ও জিআরওর বিরুদ্ধে আইনজীবীদের মানববন্ধন

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

১৯৬ কোটি টাকার ভোজ্যতেল কিনবে সরকার
১৯৬ কোটি টাকার ভোজ্যতেল কিনবে সরকার

১ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'
প্রায় পাঁচ মাস পর ভারতে ফিরলো আটকে পড়া 'মিতালি এক্সপ্রেস'

২ মিনিট আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে যেসব কর্মসূচি

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ৩৪ শতাংশ ভারতীয়
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল হলে ফেঁসে যাবেন ৩৪ শতাংশ ভারতীয়

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘তিন স্তম্ভের ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও মজবুত করবে জাপান’
‌‘তিন স্তম্ভের ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও মজবুত করবে জাপান’

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ফকিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তা পেয়ে খুশি অসহায় দুই নারী
ফকিরহাটে বসুন্ধরা শুভসংঘের সহায়তা পেয়ে খুশি অসহায় দুই নারী

১৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি
একযোগে ১২ জেলার এসপিকে বদলি

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মাইলফলক অর্জনের ম্যাচে ইনজুরিতে এমবাপ্পে
মাইলফলক অর্জনের ম্যাচে ইনজুরিতে এমবাপ্পে

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে সমন্বয়কদের গাড়িতে ছিনতাই, গ্রেফতার ৩
সোনারগাঁয়ে সমন্বয়কদের গাড়িতে ছিনতাই, গ্রেফতার ৩

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম
বাদ যাচ্ছে সাড়ে ১২ বছরের কম বয়সী ২১১১ মুক্তিযোদ্ধার নাম

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্যয় সাশ্রয়ী জ্বালানি নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : পরিবেশ উপদেষ্টা
ব্যয় সাশ্রয়ী জ্বালানি নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : পরিবেশ উপদেষ্টা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে ঘর পুড়িয়ে দিল মাদকাসক্ত যুবক
বরিশালে ঘর পুড়িয়ে দিল মাদকাসক্ত যুবক

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সম্প্রীতি সমাবেশ
গাইবান্ধায় সম্প্রীতি সমাবেশ

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোন সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজের জায়গা বিএনপিতে হবে না: মোশারফ হোসেন
কোন সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজের জায়গা বিএনপিতে হবে না: মোশারফ হোসেন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ৬ দিনব্যাপী বিজয় মেলা
চট্টগ্রামে ৬ দিনব্যাপী বিজয় মেলা

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের জন্য ৬০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ অনুমোদন এডিবির
বাংলাদেশের জন্য ৬০০ মিলিয়ন ডলার ঋণ অনুমোদন এডিবির

৪৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বাগেরহাটে নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বাগেরহাটে নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতির অপরাধে এসপি নিহার রঞ্জনকে শাস্তি দিলো সরকার
দুর্নীতির অপরাধে এসপি নিহার রঞ্জনকে শাস্তি দিলো সরকার

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি
ভারতের ‘আগ্রাসনের’ প্রতিবাদে সাবেক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিক্ষোভ, ৬ দাবি

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

কালকিনিতে আগুনে পুড়লো পানবরজ
কালকিনিতে আগুনে পুড়লো পানবরজ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
কিশোরগঞ্জে ২৪ ঘণ্টায় ১৫ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাদারীপুরে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
কৃষকদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে মাদারীপুরে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’
‘ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যশোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজের তৈরি অনুজীব সার ব্যবহারে সফল কৃষক আজহারুল
নিজের তৈরি অনুজীব সার ব্যবহারে সফল কৃষক আজহারুল

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আইসিসিবিতে শুরু হলো সূতা, বস্ত্র ও আনুষঙ্গিক পণ্যের প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো সূতা, বস্ত্র ও আনুষঙ্গিক পণ্যের প্রদর্শনী

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বগুড়ার সাবেক এমপি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ফারুকের মৃত্যুবার্ষিকী আজ
বগুড়ার সাবেক এমপি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ফারুকের মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস
নেচার সাময়িকীর সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকায় ড. ইউনূস

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান
যুক্তরাষ্ট্রে নতুন পেশায় জায়েদ খান

১৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া
আসাদকে দামেস্ক থেকে কীভাবে সরিয়ে নেওয়া হয় জানাল রাশিয়া

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল
প্রবাসীদের সুখবর দিলেন ড. আসিফ নজরুল

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান
ভারত ফেরত না দিলেও শেখ হাসিনার বিচার চলবে: টবি ক্যাডম্যান

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী কে এই মোহাম্মদ আল-বশির

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল
আগরতলা অভিমুখে বিএনপির তিন সংগঠনের লংমার্চ শুরু, নেতাকর্মীদের ঢল

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক
ব্যাংকে তারল্য সংকট: টাকা উত্তোলনে ভোগান্তিতে গ্রাহক

৭ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া
দুর্নীতি ও লুটপাটের চিত্র স্পষ্ট: সরকার পতনের পর ১৬৫৭ কোটিপতি হাওয়া

৭ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
অসুস্থ আবু সাঈদের বাবা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
ভারতের সঙ্গে বিদ্যুৎ নিয়ে চুক্তিগুলো বাতিল করা সহজ নয়: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় সিরিয়ায় কুর্দি ও তুর্কি বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধবিরতি

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত
ডিএমপির চার কর্মকর্তা বরখাস্ত

২১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশ ভ্রমণে ১৩ নির্দেশনা

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি
আখাউড়ায় লং মার্চকে কেন্দ্র করে ব্যাপক প্রস্তুতি

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ
শ্রমিক নেতা গ্রেফতারের প্রতিবাদে তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা অবরোধ

২০ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ
অন্তর্বর্তী সরকার ভারতের সঙ্গে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি থেকে সরে এসেছে: উপদেষ্টা আসিফ

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি
দেশে অবস্থান করা অবৈধ বিদেশি নাগরিকদের জন্য সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা
জুলাইয়ের বিপ্লবী কন্যাদের কথা শুনলেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস
মুসলমানদের শাম অঞ্চল বিজয়ের ইতিহাস

৯ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল  যুক্তরাষ্ট্র
বিদ্রোহী গোষ্ঠী এইচটিএসের সঙ্গে প্রথমবারের মতো যোগাযোগ করল যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি
সাকিবের খেলা যে জাতীয় লিগ নিষিদ্ধ করল আইসিসি

১৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত
ঢাকায় রাহাত ফাতেহ আলী খানের কনসার্টের টিকিট মূল্য যত

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন নিয়ে মুখ খুললেন খামেনি

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আল-বশির
সিরিয়ার অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী আল-বশির

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবির কর্মীর কবরে মিলল বুলেট, আদালতের নির্দেশে ১১ বছর পর লাশ উত্তোলন
শিবির কর্মীর কবরে মিলল বুলেট, আদালতের নির্দেশে ১১ বছর পর লাশ উত্তোলন

২০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার সিঙ্গেল রেট ভ্যাট ব্যবস্থা চালুর চেষ্টা করবে: এনবিআর চেয়ারম্যান
সরকার সিঙ্গেল রেট ভ্যাট ব্যবস্থা চালুর চেষ্টা করবে: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৯ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

পলাতক স্বৈরাচার সরকার দুর্নীতির ওপর টিকে থাকতে চেয়েছিল : তারেক রহমান
পলাতক স্বৈরাচার সরকার দুর্নীতির ওপর টিকে থাকতে চেয়েছিল : তারেক রহমান

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত
সমুদ্র থেকে তুলে নেওয়া ৭৮ বাংলাদেশির ছবি প্রকাশ করল ভারত

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতনের পর কী বার্তা দিচ্ছে ইরান?

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা
মামলামুক্ত হতে আর কত অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা
ভয়ংকর প্রতারণায় ভোক্তারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র
শিশু পর্নোগ্রাফিতে আন্তর্জাতিক চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহাথিরের হুঁশিয়ারি
মাহাথিরের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর
বন্ধ হচ্ছে ‘বিশেষ আট’ দপ্তর

নগর জীবন

আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ
আস্থাহীনতা কাটানোর কঠিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা
আতঙ্কে ভারতে আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রহস্য এখনো কাটল না
রহস্য এখনো কাটল না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা
জুলাই বিপ্লবের কন্যারা ইতিহাসের নায়িকা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে
শেখ হাসিনার বিচার হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স
ভালো ছবি নেই : সংকটে সিনেপ্লেক্স

শোবিজ

সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক
সাম্প্রদায়িক নয়, ৯ জনের মৃত্যুর কারণ রাজনৈতিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার
নারী পাচারে দুই চীনা নাগরিক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও
স্বামীর মৃত্যুর খবর শুনে মারা গেলেন স্ত্রীও

পেছনের পৃষ্ঠা

মংডু এখন আরাকান আর্মির
মংডু এখন আরাকান আর্মির

প্রথম পৃষ্ঠা

থোকায় থোকায় কমলা
থোকায় থোকায় কমলা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা
১৪ দেশের নাগরিকদের ভিসায় বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে
গান করি, ঘুরে বেড়াই ভালোই তো লাগছে

শোবিজ

আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ
আগরতলা অভিমুখে আজ লংমার্চ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পেছানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত
জয় বাংলা জাতীয় স্লোগান ঘোষণার রায় স্থগিত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব
হাসিনা ও রেহানার ব্যাংক হিসাব তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক
মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশা পূরণে এখনো লড়াই করাটা দুঃখজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী
৭৯ জেলে-নাবিক ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনমুখী পদযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে
পানি নিয়ে যুদ্ধ যুগে যুগে

সম্পাদকীয়

দুদক চেয়ারম্যান মোমেন
দুদক চেয়ারম্যান মোমেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির
বঞ্চিত ৭৬৪ কর্মকর্তা সুপারিশ পদোন্নতির

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক
লিটন দাস টি-২০ সিরিজে অধিনায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা