শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৪

সবার মধ্যে চাই নতুন মনোভঙ্গির উদ্বোধন

ড. মো. আবদুল মজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
সবার মধ্যে চাই নতুন মনোভঙ্গির উদ্বোধন

সেই প্রাগৈতিহাসিক আমল থেকে গত ৫ আগস্ট ২০২৪-এর পট পরিবর্তন পর্যন্ত সময়ে বাংলাদেশের জনগণের আর্থ-সামাজিক রাজনৈতিক উত্থান-পতনের পথপরিক্রমা পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, সার্বিকভাবে সবার দৃষ্টিভঙ্গি বা মনোভঙ্গি  পরিবর্তনের প্রত্যাশাই ছিল প্রধান প্রেরণা। চিন্তা থেকে যেহেতু কাজের উৎপত্তি সেহেতু কতিপয়ের নয়, সবার দেশগত ভালোবাসার ইতিবাচক মূল্যবোধ, চিন্তা-চেতনায় স্বচ্ছতার শক্তি ও প্রেরণার সংস্কৃতি গড়ে ওঠা নতুন বাংলাদেশে এখন সময়ের দাবি। যুগে যুগে মহামারি যেমন মানবিক মূূল্যবোধে ও আর্থ-সামাজিক ভাগ্যে ভোল পাল্টানোর, মনোভঙ্গি পরিবর্তনের সুযোগ এনে দিলেও তা যথাযথ কার্যকর না হওয়ায় গড়পরতায় ১০০ বছর পর পর মহামারি (১৭২০ সালে প্লেগ, ১৮২০ সালে কলেরা, ১৯২০ সালে ফ্লু এবং ২০২০ সালে (কভিড-করোনা) নতুন আকারে ও আঙ্গিকে বিশ্বজনতাকে প্রচন্ড ধাক্কা দিয়ে জাগাতে এসেছে। ২০২০ সালে করোনার অভীষ্ট লক্ষ্য ছিল, ‘যুগ যুগ ধরে মানবতার অবমাননা, বৈষম্য, লোভ-লালসা, মিথ্যাবাদিতা ও অহমিকার যে পাপাচার বিশ্বকে গ্রাস করছিল তার সমুদয় দূর করতে গোটা বিশ্বময় একটা প্রবল ঝাঁকুনি দিতেই।’ করোনার কাছ থেকে আত্মশুদ্ধি ও অনুশোচনার শিক্ষা গ্রহণে শুধু দুই হাতকে নয়, বিবেককে বারবার ধৌত করার তাগিদ ছিল। অথচ করোনাকাল শেষ হওয়ার পর পরই বিগত বছরগুলোতে বিশ্ববাসী ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ, ফিলিস্তিন-ইসরায়েল সংঘর্ষ, সুদান, তুরস্ক, জাপান, ইরান, মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান এবং বাংলাদেশে মানবাধিকার আদায় ও প্রত্যাশা প্রত্যয়ে রক্তক্ষয়ী পট পরিবর্তন প্রত্যক্ষ করে চলেছে। তেমনি ১৫ বছর (১৯৭৫, ১৯৯০, ২০০৬, ২০০৯-২৪) পর পর বাংলাদেশের সব জনগণের কাছে বা মধ্যে মনোভঙ্গি পরিবর্তনের সুযোগগুলো সমুপস্থিত হয়েছে।

 

বিভেদ-বিভাজনের ষড়যন্ত্র সম্পর্কে সজাগ

জাতিকে বিভক্তকরণে দীর্ঘদিনের একদেশদর্শিতা, একক ব্যক্তিবন্দনা, অসংখ্য গোঁয়ার্তুমি, রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র ও ভুল আত্মশ্লাঘা, অহংবোধ ও অপশক্তির অপব্যবহার ও স্বার্থ হাসিলের জন্য রাজনৈতিক উৎকোচ প্রথার অতি অপব্যবহারের দ্বারা সৃষ্ট নৈরাজ্য দূর করতে বিভেদ-বিভাজন বিভ্রান্তি বিচ্যুতির পরিবর্তে অন্তর্ভুুক্তির চিন্তা ও চেতনায় জাগ্রত হওয়ার আহ্বান ছিল এবারের গণ অভ্যুত্থানের মর্মবাণী। সুতরাং পারস্পরিক দোষারোপের দ্বারা আমরাই যেন আর আমাদের শত্রু না হই। এখন এক নতুন বাংলাদেশের পতাকাতলে সমবেত সবাই।

ভূরাজনীতির বিভাজন ক্রীড়াকৌশল দেশ অভ্যন্তরে দুরারোগ্য ব্যাধির মতো গেড়ে বসেছিল। দগদগে ঘা যেমন তেমনি ৫৩ বছর বয়সি বাংলাদেশকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের ও বিপক্ষের শক্তির শিরোনামে বিভক্ত করা হয়েছে। সেই ভিত্তিতে রাষ্ট্র ও সরকারের মধ্যকার দেয়াল উধাও, দ্বিধাবিভক্ত প্রশাসন জনসেবা আইনের শাসন সবই। বাংলাদেশের জনপ্রশাসন দলীয়করণ গ্রেশাম সিনড্রমের কবলে পড়ে সর্বস্বান্ত। পিএসসিতে সর্বোচ্চ পদে নিয়োগের সুপারিশ পেয়েও উল্লেখযোগ্য সংখ্যক প্রার্থী নিয়োগই পায়নি অদৃশ্য কারণে। মেধার অবমূল্যায়নের দ্বারা প্রকারান্তরে দেশ ও জাতিকে মেধাশূন্য করার, বৈষম্যের বিরোধী কণ্ঠরোধ, মানবাধিকার লঙ্ঘনের এমন উদগ্র বাসনা ছিল কারও না কারও স্বার্থে। এই বিভেদ ও বিভাজনের, বৈষম্যের বেড়াজালে আটকানোর চেষ্টা চলে, রাজনীতি- দুর্বৃত্তায়ন দলীয়করণের দ্বারা বিভেদ সৃষ্টি হয় রাষ্ট্রের তিন স্তম্ভ- বিচার বিভাগ, সংসদ বা আইন বিভাগ এবং নির্বাহী বিভাগের মধ্যে, এমনকি চতুর্থ স্তম্ভ মিডিয়ার মধ্যেও। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানকে দলীয়করণের দ্বারা, রাষ্ট্রীয় চাকরিতে সরকারের ওএসডি কালচারের নামে প্রশাসনের মেধাবী ও করিৎকর্মাদের সরিয়ে, হাজার হাজার কর্মকর্তাকে বসিয়ে বসিয়ে বেতন দিয়ে পাবলিক মানির ক্ষতিসাধনসহ প্রশিক্ষিত মানব সম্পদকে অকর্মণ্য করে অপচয় এবং তদস্থলে দলীয় অদক্ষ প্রার্থীদের রাষ্ট্রীয় বড় বড় পদে নিয়োগের পাঁয়তারাটি ছিল দীর্ঘমেয়াদি ষড়যন্ত্রের স্বরূপ। ৫ আগস্টের আগ পর্যন্ত, অন্যের ভেদ-বুদ্ধি, প্ররোচনা ও প্রযোজনায় নিজের নাক কেটে (নিজের ভবিষ্যৎ মানব সম্পদ ও রাষ্ট্রীয় সম্পত্তি ধ্বংস করে) হলেও বিভেদ-বিভাজন ও বৈষম্যের শিকার জনগণের কণ্ঠরোধ, মানবাধিকার লঙ্ঘন ও কোণঠাসা এমনকি গুম (আয়নাঘরে আটকে) হত্যার তৎপরতাই ছিল একদলীয় শাসন প্রতিষ্ঠার প্রয়াস। স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাপনাকে দলীয় রাজনীতিকরণের মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধ বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার মাঠঘাট পয়মাল করতেই এই বিভেদ-বিভাজন বৈষম্য ও নির্যাতনের শিকার হয় ‘বাংলাদেশের জনগণ’।

সমাজে অর্থনৈতিক বৈষম্য সৃষ্টি বিভেদ-বিভাজনের বেড়াজাল, যা সমতাভিত্তিক সমাজ ও সহজাত সমৃদ্ধির ক্ষেত্রে বড় প্রতিবন্ধকতা। ধনী-দরিদ্রের মধ্যে বৈষম্য ব্যবধান বেড়েছে। অর্থনৈতিক বৈষম্য সর্বত্র, সিন্ডিকেট এত শক্তিশালী যে তারা রাষ্ট্র ও সরকার সামলানোর ভূমিকাতেই হয়েছিল অবতীর্ণ। এর প্রতিকারার্থে জবাবদিহিতার পরিবেশে নাগরিকের সব মৌলিক অধিকার ও দাবি পূরণে রাষ্ট্রের স্বচ্ছতাসুলভ আচরণ ও সেবাপ্রাপ্তি সুনিশ্চিত হলেই বিভেদ-বিভাজন বৈষম্যের বেড়াজাল থেকে মুক্তি মিলবে। নতুন বাংলাদেশের সমাজ রাজনীতি অর্থনীতি সবই এখন সবার। দলীয় রাজনীতির লেজুড়বৃত্তি করে নয়, ছাত্র, শিক্ষক, বার কাউন্সিল, ট্রেড ইউনিয়ন, ব্যবসাবাণিজ্য সংগঠন, রাষ্ট্রীয় সংস্থা, পেশাজীবীদের সমিতির রাজনীতি যদি হয় বাংলাদেশপন্থি, তাহলেই মিলবে প্রকৃত মুক্তি।

 

বর্তমানের প্রতি মনোযোগ

বর্তমান হচ্ছে অতীতের আলোকে এ মুহূর্তের অবস্থান যা ভবিষ্যতের ভিত্তি নির্মাণ করে। বর্তমান মুহূর্তের মধ্যে অতীত হয়ে যায় এবং ভবিষ্যতের পথ নির্মাণ করে। বর্তমানের ভালোমন্দ অতীতের বিচার্য বিষয় হয়ে যায় এবং ভবিষ্যৎ কেমন হবে তার একটা দিকনির্দেশনা নির্ধারিত হয়ে যায়। বর্তমানকে বাদ দিয়ে তাই অতীত হয় না এবং ভবিষ্যৎ ভাবা যায় না। বর্তমানের প্রতি মনোযোগী না হলে বর্তমানের কর্মকান্ড বা ফলাফল ভবিষ্যতের ইতিহাসে অতীতের ব্যর্থতা হিসেবে চিহ্নিত হবে। আর বর্তমানের অমনোযোগিতার খেসারত দিতে হবে ভবিষ্যতে। সে কারণে সবারই বর্তমানের ব্যাপারে মনোযোগী হওয়ার বিকল্প নেই। তলস্তয় যথার্থই বলেছেন।

 

যার যার কাজে ফিরে যাওয়া, দায়িত্বশীল আচরণে নিষ্ঠাবান হওয়া

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সূত্রপাত সরকারি চাকরিতে মেধার কোটা বাড়ানোকে কেন্দ্র করে। মেধার অবমূল্যায়ন এবং তদস্থলে বিশেষ কোটার আওতায় নিয়োগের সুযোগ থাকায় চাকরির বাজারে তীব্র প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হতে হয় মেধাবীদের। মানবিক মূল্যবোধ ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে বৈষম্য সৃষ্টির কারণ ও উপলক্ষ এটিই। আন্দোলনে শেষ পর্যন্ত স্বৈরাচার পতনের পর্বটি সমাপ্ত হয়। এখন সেই বিজয়কে অর্থবহ করতে সবাইকে যার যার ক্ষেত্রে দায়িত্ব কর্তব্য পালনে অধিকতর গুরুত্বারোপ করে আন্দোলনের দুই মাসের শিক্ষা ও আর্থিক ক্ষতি কাটিয়ে ওঠা এবং সচেতন থেকে নিরাপদ ভবিষ্যৎ নির্মাণের পথে থাকা। এ সময় দীর্ঘদিনের অপ্রাপ্ত-সুযোগ-সুবিধা চটজলদি পেতে চাওয়া, দাবিদাওয়া পেশের জন্য সময় ও সামর্থ্যরে ব্যয় করা, অন্তর্বর্তী সরকারকে সুস্থির হওয়ার আগে এ ব্যাপারে তাদের বিব্রত করা আদৌ দায়িত্বশীল আচরণের পর্যায়ে পড়বে না। পরিবহন ও যাতায়াতে বিঘ্ন ঘটিয়ে কিংবা রাষ্ট্রীয় সেবা বা সম্পদের ক্ষতিসাধন করে দাবি আদায়ের চেষ্টা রীতিমতো আত্মঘাতী। প্রতিকার পেতে সবাইকে ধৈর্য ধরতে হবে।

 

একসঙ্গে পাঁচ ইঁদুর ধরতে চেষ্টা না করা

এটি একটি জাপানি প্রবাদ। পাঁচ ইঁদুর একসঙ্গে ধরতে চাইলে চালাক ইঁদুর ফসকে যাওয়ার সম্ভাবনা থেকেই যায়। গণ অভ্যুত্থানের পর অন্যায়, অনিয়ম, দুর্নীতি কিংবা বৈষম্য দূর কিংবা সর্বত্র সমতা বিধান তথা সংস্কার প্রণয়ন প্রচেষ্টার অনেক দাবি পূরণের কর্মসূচি একসঙ্গে না নিয়ে যে কাজ এ মুহুর্তে সুচারুরূপে সম্পাদনের সামর্থ্য আছে সেটির প্রায়োরিটি ঠিক করা উচিত। অনেক কাজ একত্রে করার সক্ষমতা ও দক্ষতা না থাকলে কোনো কাজই সুচারুরূপে শেষ করা যায় না। ফলে একপর্যায়ে হতাশা চলে আসে, হতোদ্যম হয়ে পড়তে হয়। যে পরিমাণ খাবার খাওয়া এবং হজম করার শক্তি আছে, প্লেটে তত পরিমাণ খাবার নেওয়া উচিত।

 

প্রতিপক্ষ যেন জিতে না যায়, প্রতিবিপ্লব যেন মাথা চাড়া দিয়ে না উঠতে পারে

সংস্কার, সংশোধন, প্রতিকার, প্রতিরোধ কাজে সব সময় প্রতিপক্ষের গতিপ্রকৃতি ও অস্তিত্বের ধারণা রাখতে হয়। শয়তান যেমন খোদা বিশ্বাসী বান্দাকে বিপথে নেওয়ার সার্বক্ষণিক প্রয়াস প্রচেষ্টায় থাকে। তেমন দীর্ঘ সময়ে অন্যায়, অনিয়মে নিয়োজিত কোনো শক্তিকে পরাস্ত প্রতিরোধ করার কাজটিকে হালকাভাবে নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। প্রতি ক্ষেত্রে প্রতিপক্ষের গতিবিধির দিকে, ষড়যন্ত্র পাকানোর দিকে সবাইকে সম্মিলিতভাবে কড়া নজর রাখতে হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শোচনীয় পরাজয়ের পর জার্মানিকে ঘুরে দাঁড়ানোর পথে প্রধান বাধা ছিল, ঘাপটি মেরে থাকা নিকট প্রতিপক্ষ, ভোল পাল্টানো সুযোগসন্ধানীরা, পরাশক্তি প্রথিত গুপ্তচর বা এজেন্ট।

 

যে লাউ সেই কদু যেন না হয়

রাষ্ট্র মেরামতের অতি প্রয়োজনীয়তার তাগিদের মুখে যদি দেখা যায়, আগের অপশক্তি ভিন্ন নামে ভিন্ন কায়দায় একই অপকর্ম, অপচেষ্টা, চাঁদাবাজি, সিন্ডিকেটেড তৎপরতা, দখলদারত্বের মনোভাব নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সময়েও তৎপর, এমনকি ভবিকালে ক্ষমতাধর হওয়ার আগেই নিজেদের মতো করে সবকিছু খবরদারি বা প্রত্যাবর্তনের ভূমিকায় নামে তাহলে দিনের শেষে দেখা যাবে, অবস্থার একই পরিণতি অর্থাৎ যে লাউ সেই কদু পরিস্থিতির উদ্ভব হচ্ছে। মনে হবে নতুন বোতলে পুরাতন মদ ঢালা হয়েছে মাত্র। এটি পরিবর্তন প্রত্যাশাকে মারাত্মকভাবে বিভ্রান্ত করতে পারে। অতীতে ব্যক্তিবন্দনার, উন্নয়ন বয়ান এবং পাড়া-মহল্লায় ক্ষমতার কাছাকাছিদের পরিচিতি তুলে ধরার জন্য বড় মাঝারি ছোট বিলবোর্ড, ড্যাশবোর্ড, পোস্টারের ছড়াছড়ি ছিল। এসব মুদ্রণ ও প্রচারের খরচ চাঁদাবাজির মাধ্যমে মেটানো হতো, প্রতিপক্ষের বিলবোর্ড তো দূরের কথা পুঁচকে পোস্টার পর্যন্ত প্রচারে বিরোধিতা ছিল। এখন আবার যদি পাড়া-মহল্লায় গলির মুখে নতুন সাজে নতুন করে পোস্টার, বোর্ড প্রদর্শনের মহড়া শুরু হয় তা পরিত্যাজ্য। তা না হলে ঘাড়ের ওপর নয়া দৈত্য ও অপশক্তির উদ্ভব ঘটবে। কেউ অধম ছিল বলে আমি কেন উত্তম হব না, এ মূল্যবোধ ও চেতনা সবার মধ্যে জাগা আবশ্যক।

 

গৃহস্থকে সব সময় সজাগ থাকতেই হবে

ব্রিটিশ প্রবাদ ‘চোর তো চুরি করবেই গৃহস্থকে সজাগ থাকতে হবে’। অন্যায়, অনিয়ম, দুর্নীতি দুঃশাসন শোষণ-বঞ্চনার বিরুদ্ধে নিজের প্রতিরক্ষাব্যূহ যদি ভেঙে পড়ে খাঁটি বাংলা প্রবাদের মতো ‘বেড়ায় যদি ফসল খায়’ কিংবা ‘রক্ষক যদি ভক্ষক হয়’ তাহলে তার মতো দীর্ঘস্থায়ী দুর্যোগ আর হতে পারে না। এক্ষেত্রে গৃহস্থ অর্থাৎ জাতীয় স্বার্থরক্ষাকারী সবারই অয়োময় প্রত্যয়ী হতে হবে যে অন্যায়ের প্রশ্রয় কেউ পাবে না, প্রতিরোধ গড়ে তোলা উচিত হবে দুর্নীতিবাজের, কর ফাঁকিবাজের, সিন্ডিকেটের, দলবাজির বিরুদ্ধে। সবাইকে জবাবদিহির আওতায় আনতে ভোটাধিকার প্রয়োগসহ সামাজিক আন্দোলনে সচেতন সক্রিয় ও সজাগ থাকলে সবার ঐকবদ্ধ অবস্থানের বিপরীতে মহাদুর্নীতি প্রশ্রয়দানকারীও পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়।

 

আত্মসমালোচনার সুযোগ সৃষ্টি

নিজের ভালোমন্দ জ্ঞান সজাগ রাখতে হলে সব সময় নিজের দোষ-গুণ নিজেকে বুঝতে হবে। ঘরের বাইরের ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় এবং স্বনির্ভর স্বদেশ গড়তে সব নাগরিককেই তার একক ও দলগত শক্তি দুর্বলতা সুযোগ এবং ঝুঁকি সম্পর্কে সজ্ঞান অনুধাবন করতে হবে। প্রবাসে নিউইয়র্কে অবস্থানরত ব্যান্ডশিল্পী বিপ্লব তার একটি নতুন গানে যেমনটি চেয়েছেন ‘দ্বিধাদ্বন্দ্ব, বৈষম্য, দলমত, নির্বিশেষে একটি সুন্দর বাংলাদেশ। আর কোনো রক্তপাত নয়, নয় কোনো হানাহানি। সবাই মিলে বাংলাদেশটাকে নিয়ে এগিয়ে নিতে চাই, আমাদের কাছে কোনো দল মুখ্য নয়। দেশটা যারা সুন্দরভাবে পরিচালিত করবে, তাদের সঙ্গেই আছি। জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার বিপ্লবে নতুন একটা বাংলাদেশ আমরা পেয়েছি। নতুন এই বাংলাদেশে আমার যে চাওয়া, প্রত্যাশা তা-ই এই গানে তুলে ধরেছি।  একজন শিল্পী হিসেবে এটুকুই আমি করতে পারি।’ সবারই যার যা অবস্থান থেকে যা করা উচিত বা সম্ভব সে মর্মে মনোভঙ্গির পরিবর্তন প্রত্যাশা সবার।

 

লেখক : সাবেক সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

২১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

২৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

২৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৩৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৪২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৪৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা