শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

খালাস, প্রকাশ আর হতাশ প্রসঙ্গ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
খালাস, প্রকাশ আর হতাশ প্রসঙ্গ

বিচারাধীন মামলার কারণে দীর্ঘ কারাবাসের অবসান ঘটিয়ে একে একে বহু মামলার আসামিরা খালাস পাচ্ছেন। বিগত ১৬ বছরে দুর্নীতির ষোলকলা পূর্ণ করার বিবরণসংক্রান্ত ৪০০ পৃষ্ঠার শ্বেতপত্র প্রকাশ পেয়েছে। অন্যদিকে দেশ, উপমহাদেশ ও বিশ্ব পরিমণ্ডল নয়, ছোট্ট একটি বাজারে গিয়েও ক্রমাগত হতাশ হচ্ছে সাধারণ জনগণ। এভাবেই খালাস, প্রকাশ আর হতাশসংক্রান্ত যাবতীয় খবর নিয়ে সপ্তাহজুড়ে উত্তপ্ত ছিল রাজনীতি ও অর্থনীতির বাতাস।

বাংলাদেশের ৫৩ বছরের রাজনীতির ইতিহাসে ঘটে যাওয়া কলঙ্কময় ৫৩টি রাজনৈতিক ঘটনার যদি তালিকা করা হয়, তবে সেই তালিকার প্রথম তিনটির একটি হতে পারে ২০০৪ সালে ২১ আগস্টে ঘটে যাওয়া গ্রেনেড হামলা। এদিন রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগ আয়োজন করেছিল বোমা হামলা ও সন্ত্রাসবিরোধী এক জনসভা। সেই জনসভার শেষ দিকে খোলা ট্রাকে বানানো অস্থায়ী মঞ্চে দাঁড়িয়ে বক্তৃতা করেন তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা ও আওয়ামী লীগপ্রধান শেখ হাসিনা। সন্ধ্যার আগে আগে বক্তৃতা শেষ করার পরপরই সেই খোলা ট্রাক তথা শেখ হাসিনাকে লক্ষ্য করে পাশের একটি বহুতল ভবন থেকে ১৩টি গ্রেনেড নিক্ষেপ করা হয়। তাৎক্ষণিক এই গ্রেনেড হামলা থেকে শেখ হাসিনা প্রাণে বেঁচে যান। কিন্তু বুলেট প্রুফ গাড়িতে উঠে নিজ বাসভবনে যাওয়ার পথে তাঁর গাড়ি লক্ষ্য করে মারণাস্ত্র থেকে অসংখ্য গুলি করা হয়। বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে গ্রেনেড হামলায় আহতদের চিকিৎসায় অবহেলার অভিযোগ উঠেছিল। সে সময় আরও অভিযোগ উঠেছিল আলামত নষ্ট এবং বিভিন্ন মিডিয়া হাউস থেকে প্রামাণ্য সব নথিপত্র বিশেষত ছবি ও ভিডিও ফুটেজ জোর করে একটি সংস্থা কর্তৃক উঠিয়ে নেওয়ার। আর প্রশ্ন উঠেছিল এই হামলার সময় একান্তই সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষিত সদস্যদের জন্য প্রস্তুত ও সরবরাহ করা আর্জেস গ্রেনেড হামলাকারীদের হাতে কীভাবে পৌঁছল।

এ প্রসঙ্গে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে গ্রেনেডকে বলা হয় ‘ডাবল এজড ওয়েপন’ বা দ্বিমুখী অস্ত্র। নিরাপত্তা পিন খোলার পর গ্রেনেডের গায়ে সংযুক্ত একটি ধাতব পাতসহ (লিভার) গ্রেনেডটি যতক্ষণ তালুবন্দি রাখা যায়, ততক্ষণই তা নিরাপদ। এরপর শত্রুর দিকে ছুড়ে ফেলার অর্থাৎ পিনযুক্ত লিভারটি ছেড়ে দেওয়ার ১০ থেকে ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে গ্রেনেড বিস্ফোরিত হয়। এই ১০ থেকে ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে নিজেকে নিরাপদ স্থানে বা আড়ালে লুকাতে না পারলে শত্রুর সঙ্গে নিজেকেই হতাহতের শিকার হতে হয়। তাই নিরাপত্তা পিন খোলার পর একটি গ্রেনেড নিজের তালুবন্দি রাখার জন্য মনের মধ্যে কঠোর শক্তি থাকতে হয়। মানসিক শক্তির অভাবে পিন খোলামাত্র হাত থেকে গ্রেনেড মাটিতে ফেলে নিজের ও সহযোদ্ধা বা সহপ্রশিক্ষণ গ্রহণকারী এমনকি প্রশিক্ষকের বিপদ বা নির্মম মৃত্যু ডেকে আনার বহু ঘটনা ঘটেছে সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণের ইতিহাসে। এ জন্য সৈনিকদের প্রথমে খালি হাতে কাল্পনিক গ্রেনেড ছোড়ার কসরত করানো হয়। এরপর গ্রেনেড আকৃতির কাঠ বা পাথর ছোড়া হয়। তারপরে কেবল শব্দ বা ধোঁয়া হয় এমন স্পি­ন্টারবিহীন গ্রেনেড নিক্ষেপের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। সবশেষে আসে প্রকৃত গ্রেনেড নিক্ষেপ প্রশিক্ষণের পালা।

২০০৪ সালের একুশে আগস্ট হামলাকালে গ্রেনেড নিক্ষেপকারীদের কেউ হতাহত হয়নি। এত মৃত্যু, এত ভয়াবহতা, এমন অমানবিক আর্তনাদের পরও গ্রেনেড নিক্ষেপকারীরা শান্ত মাথায় ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। এতে হামলাকারীদের দক্ষ প্রশিক্ষণ, দৃঢ় মনোবল আর সুচিন্তিত পরিকল্পনার প্রমাণ সুস্পষ্ট  হয়ে ওঠে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে কারা এই হামলাকারী? কে তাদের এভাবে প্রশিক্ষিত করেছে? কোথায় হলো এমন প্রশিক্ষণ

খালাস, প্রকাশ আর হতাশ প্রসঙ্গ২০০৪ সালের একুশে আগস্ট হামলাকালে গ্রেনেড নিক্ষেপকারীদের কেউ হতাহত হয়নি। এত মৃত্যু, এত ভয়াবহতা, এমন অমানবিক আর্তনাদের পরও গ্রেনেড নিক্ষেপকারীরা শান্ত মাথায় ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। এতে হামলাকারীদের দক্ষ প্রশিক্ষণ, দৃঢ় মনোবল আর সুচিন্তিত পরিকল্পনার প্রমাণ সুস্পষ্ট হয়ে ওঠে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে করা এই হামলাকারী? কে তাদের এভাবে প্রশিক্ষিত করেছে? কোথায় হলো এমন প্রশিক্ষণ? গ্রেনেডের মতো মারণাস্ত্র তারা কোথায় পেল? না, এমন কোনো প্রশ্নের উত্তর সেদিন মেলেনি। তবে মিলেছে দারুণ এক তত্ত্ব! যার নাম জজ মিয়াতত্ত্ব! মানসিক ভারসাম্যহীন জজ মিয়া নামের এক ভবঘুরে সুন্দর একখানা স্বীকারোক্তি দিল যে, সে নিজে এই গ্রেনেড হামলা করেছে। যে ব্যক্তি ঠিকমতো একটি ঢিল ছুড়ে মারতে পারে না, সেই একই ব্যক্তি ভয়ংকর একটি গ্রেনেড শান্ত মাথায় নিরাপত্তা পিন খুলে ছুড়ে মেরেছে বলে আদালত বিশ্বাস করে। ফলে জজ মিয়াকে জজ সাহেব (বিচারক) জেলে পাঠান।

এরপর ২০০৮ সালে নির্বাচনের মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগ। আর তখন থেকেই ঘটতে থাকে উল্টো ঘটনা। যাকে তাকে জঙ্গি বানিয়ে জেল, জুলুম ও গুমের ঘটনা ঘটতে থাকে যখন তখন। নজিরবিহীনভাবে গ্রেনেড হামলা মামলার আসামি মুফতি হান্নানকে বিভিন্ন অজুহাতে ১৬৭ দিন একনাগাড়ে রিমান্ডে রেখে সম্পূরক স্বীকারোক্তির নামে দ্বিতীয়বার সাক্ষ্য নেওয়া হয় এবং মহামান্য আদালত তার সাক্ষ্যে সন্তুষ্ট হয়ে অভিযোগপত্র গ্রহণ করেন।

এতে আসামি করা হয় বিএনপির বর্তমান ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ ৪৯ জনকে। একসময় বিচারের রায় দেওয়া হয় এবং রায়ে ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড, ১৯ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও বাকিদের বিভিন্ন মেয়াদের সাজা দেওয়া হয়। জেলে যাওয়ার পর মুফতি হান্নান তার দেওয়া দ্বিতীয় বক্তব্য প্রত্যাহারের আবেদন করেন এবং জোর করে তার স্বীকারোক্তি আদায়ের অভিযোগ আনেন। কিন্তু কে শোনে কার কথা? এরই মধ্যে অন্য এক মামলায় মুফতি হান্নানকে ফাঁসি দেওয়া হয়। আর গ্রেনেড হামলাজনিত বিচারের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল চলতে থাকে বছরের পর বছর। ভাবতে অবাক লাগে, এরই মধ্যে যদি ১৯ জনের ফাঁসি হয়ে যেত, আর আজ প্রমাণিত হতো এটি ছিল সাজানো রায়, তাহলে কী হতো? বিচারকরাও মানুষ। তাঁদেরও ভুল হতে পারে। এমন যুক্তি থেকে বিশ্বের বহু দেশে মৃত্যুদণ্ডের বিধান নেই। মৃত্যুদণ্ডই যদি সমাধান হতো, তবে আদালতকে আর সংশোধনাগার বলার সুযোগ থাকে না বলে মনে করেন মৃত্যুদণ্ডপ্রথার বিপক্ষ অবলম্বনকারীরা। আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর পর এই মামলা নতুন মোড় নেয়। ফলে এই সপ্তাহে আদালতের রায়ে খালাস পান তারেক রহমান, লুৎফুজ্জামান বাবরসহ আগে সাজা পাওয়া সব আসামি।

তবে ফৌজদারি মামলা কখনো তামাদি হয় না। তাই প্রকৃত সত্য উদঘাটন এখন সময়ের দাবি।

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা হয়েছে এবং এতে বহু মানুষ হতাহত হয়েছে, এটা তো আর অস্বীকার করার উপায় নেই। তাই নিরপেক্ষ তদন্ত ও সুষ্ঠু বিচার হতেই হবে। মনে রাখতে হবে, এই প্রজন্মের অনেকেই বিদ্যা বালান আর রানী মুখার্জির অভিনীত ও বাস্তব ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত থ্রিলারধর্মী ভারতীয় সিনেমা ‘নো ওয়ান কিল্ড জেসিকা’ দেখেছে। বাস্তবে বেঁচে থাকলে আসছে ৬ জানুয়ারি মডেল জেসিকার ৬০ বছর হতো। ১৯৯৯ সালের ৩০ এপ্রিল ৩৪ বছর বয়সে এক অনুষ্ঠানে তাঁকে গুলি করে হত্যা করে ৪৬ বছর বয়সি মনু শর্মা। তবে মনু শর্মার বাবা বিনোদ শর্মা ছিলেন ধনী, প্রভাবশালী ও হরিয়ানা রাজ্যের রাজ্যসভার সংসদ সদস্য (এমপি)। তাঁর প্রভাব ও টাকার জোরে তেমন সাক্ষী পাওয়া যায়নি। তদুপরি যারা সাক্ষী দিয়েছিল, তারাও তাদের সাক্ষ্য পরিবর্তন বা প্রত্যাহার করে। জেসিকার দেহ ভেদ করা গুলির কার্তুজ বা খোলস এমনকি বুলেটও বদলে ফেলে দুর্নীতিগ্রস্ত পুলিশ। মিডিয়ার একাংশ বিষয়টিকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করে দেয়। এ সময় সচেতন মহলে একটি কথা বারবার উচ্চারিত হতে থাকে ‘নো ওয়ান কিল্ড জেসিকা’ এবং এই নামেই পরবর্তী সময়ে সিনেমাটি নির্মিত হয়েছিল। পরে অবশ্য বিচারের রায় হয় এবং শাস্তি হিসেবে ২০ বছরের কারাদণ্ড পান মনু শর্মা। সাড়ে ১৩ বছর কারাদণ্ড ভোগের পর কারাগারে ভালো ব্যবহার করার সুবাদে ২০২০ সালের জুন মাসে মনু মুক্তি পান। আমরা চাই না ‘কেউ গ্রেনেড নিক্ষেপ করেনি’ কিংবা ‘সাগর-রুনিকে কেউ হত্যা করেনি’ নামের কোনো সিনেমা নির্মিত হোক নতুন বাংলাদেশে। ‘বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে কোনো রিজার্ভ চুরি হয়নি’ শিরোনামে কোনো নাটকও দেখতে চাই না আমরা। ‘ব্যাংকের টাকা- চল্লিশ চোর’ নামের কোনো যাত্রাপালাও দেখতে চায় না সাধারণ মানুষ।

যেদিন গ্রেনেড হামলার তথাকথিত সব আসামি খালাস পান, সেদিনই প্রকাশ পায় ৪০০ পাতার শ্বেতপত্র। দেশের শীর্ষস্থানীয় অর্থনীতিবিদ, শিক্ষক সমাজ ও গবেষকরা ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে অনেকের জন্য অপ্রিয় এই শ্বেতপত্র তুলে দেন ড. মো. ইউনূসের হাতে। বিগত ১৬ বছরের আওয়ামী লীগ শাসনামলে যে পরিমাণ অর্থ লোপাটের তথ্য এই শ্বেতপত্রে উঠে এসেছে, তার আংশিকও যদি সত্য ও প্রমাণিত হয়, তবে বুঝতে হবে এ দেশের রাজনীতিবিদ, আমলা ও ব্যবসায়ীদের বিপথগামী অংশ অর্থ আর বিত্তবৈভবের নেশায় রীতিমতো উন্মাদ হয়ে গেছে। আর সামাজিক নিরাপত্তা ও একজন পালিয়ে বেড়ানো ভবঘুরে বা উন্মাদের নিজের নিরাপত্তার জন্য তাকে জোরপূর্বক মানসিক হাসপাতালে রেখে চিকিৎসা প্রদান বা জেলে রেখে সংশোধন করাই যুক্তিযুক্ত ও আইনসিদ্ধ। সরকার সেই যৌক্তিক ও আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করবে এটাই এখন প্রত্যাশা। আসামি খালাস আর শ্বেতপত্র প্রকাশ দেখে হয়তো অনেকেই হতাশ। তবে সবচেয়ে বেশি হতাশ নিম্ন ও মধ্য আয়ের মানুষ। অতীতে এমন শীতের দিনে ক্রেতা বা উপযুক্ত দাম না পেয়ে অনেক কৃষক ও ফড়িয়া হাটবাজার বা রাস্তায় সবজি ফেলে বাড়ি ফিরতেন। আজ শীতের সবজির বাজারেও নেই স্বস্তির বাতাস। তাই দেখে সাধারণ মানুষ হতাশ। তবে কি খালাস, প্রকাশ আর হতাশ- এই নিয়েই আজকের বাংলাদেশ?

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

Email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
মানব জাতির জন্য শ্রেষ্ঠ আদর্শ মুহাম্মদ রসুলুল্লাহ (সা.)
মানব জাতির জন্য শ্রেষ্ঠ আদর্শ মুহাম্মদ রসুলুল্লাহ (সা.)
আত্মঘাতপ্রবণতা
আত্মঘাতপ্রবণতা
ব্যবসায় বিসংবাদ
ব্যবসায় বিসংবাদ
প্রবাদ-প্রবচন নিয়ে কথা
প্রবাদ-প্রবচন নিয়ে কথা
জাতীয় ঐক্য ও সংস্কারের সোনালি সময়
জাতীয় ঐক্য ও সংস্কারের সোনালি সময়
কনফিউজড! পুরো জাতি কনফিউজড!
কনফিউজড! পুরো জাতি কনফিউজড!
মাদকের কারবার
মাদকের কারবার
ইতিহাসের বরপুত্র
ইতিহাসের বরপুত্র
উপার্জন হালাল হলে দোয়া কবুল হয়
উপার্জন হালাল হলে দোয়া কবুল হয়
ইলিশের ভেরিয়েন্ট নিয়ে কথা
ইলিশের ভেরিয়েন্ট নিয়ে কথা
জিয়া যেভাবে রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া যেভাবে রাষ্ট্রনায়ক
জুলাই গণ অভ্যুত্থান ও শহীদ জিয়ার বাংলাদেশ প্রেক্ষিত
জুলাই গণ অভ্যুত্থান ও শহীদ জিয়ার বাংলাদেশ প্রেক্ষিত
সর্বশেষ খবর
মেডিকেলে কোটায় উত্তীর্ণ ১৯৩ জনের ভর্তি প্রক্রিয়া স্থগিত
মেডিকেলে কোটায় উত্তীর্ণ ১৯৩ জনের ভর্তি প্রক্রিয়া স্থগিত

এই মাত্র | জাতীয়

'তারেক রহমান ৩১ দফা দিয়েছেন, যেন কোন স্বৈরাচার আর না আসতে পারে'
'তারেক রহমান ৩১ দফা দিয়েছেন, যেন কোন স্বৈরাচার আর না আসতে পারে'

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ৩৯ জন হাসপাতালে
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ৩৯ জন হাসপাতালে

৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সেতু থেকে নদীতে ফেলে দেয়া শিশুর মরদেহ পাঁচদিন পর উদ্ধার
সেতু থেকে নদীতে ফেলে দেয়া শিশুর মরদেহ পাঁচদিন পর উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনবিভাগের নতুন সচিব নূরুল আমীন
জনবিভাগের নতুন সচিব নূরুল আমীন

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

জিয়াউর রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শেরপুরে কম্বল বিতরণ
জিয়াউর রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শেরপুরে কম্বল বিতরণ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের সংঘর্ষ, আহত ৩
ঝিনাইদহে বিএনপি ও আওয়ামী লীগের সংঘর্ষ, আহত ৩

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘পার্বত্য এলাকার বহুমুখী পণ্যের দেশব্যাপী প্রসারে উদ্যোগ নিতে হবে’
‌‘পার্বত্য এলাকার বহুমুখী পণ্যের দেশব্যাপী প্রসারে উদ্যোগ নিতে হবে’

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চীন সফরে গেলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
চীন সফরে গেলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় মাঘের শুরুতে শৈত্যপ্রবাহ
চুয়াডাঙ্গায় মাঘের শুরুতে শৈত্যপ্রবাহ

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীনগরে চাষ হচ্ছে বিটরুট
নবীনগরে চাষ হচ্ছে বিটরুট

৩৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

আ. লীগকে পুনর্বাসনের আগে অনেকবার ভাবা উচিত : আলাল
আ. লীগকে পুনর্বাসনের আগে অনেকবার ভাবা উচিত : আলাল

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় বেদে পল্লীর শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ
ভাঙ্গায় বেদে পল্লীর শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি জালাল মহিউদ্দিন ৫ দিনের রিমান্ডে
সাবেক এমপি জালাল মহিউদ্দিন ৫ দিনের রিমান্ডে

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ডিসিকে সভাপতি না করায় বিদ্যালয়ের অনুষ্ঠান স্থগিত!
ডিসিকে সভাপতি না করায় বিদ্যালয়ের অনুষ্ঠান স্থগিত!

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তামিমের সঙ্গে ‘ঝামেলা’, এবার মুখ খুললেন মালান
তামিমের সঙ্গে ‘ঝামেলা’, এবার মুখ খুললেন মালান

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাতক্ষীরায় ২৩ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ২
সাতক্ষীরায় ২৩ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ২

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির প্রাথমিক সদস্যপদ নবায়ন উদ্বোধন করলেন তারেক রহমান
বিএনপির প্রাথমিক সদস্যপদ নবায়ন উদ্বোধন করলেন তারেক রহমান

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ছুরিকাঘাতে সাবেক যুবদল নেতা নিহত
ছুরিকাঘাতে সাবেক যুবদল নেতা নিহত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মৌর নতুন অধিনায়ক পান্ত
লক্ষ্মৌর নতুন অধিনায়ক পান্ত

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটকে ৬ রানে হারিয়ে ঢাকার দ্বিতীয় জয়
সিলেটকে ৬ রানে হারিয়ে ঢাকার দ্বিতীয় জয়

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘৩৫’ এর দাবিতে আবারও সড়কে চাকরিপ্রত্যাশীরা
‘৩৫’ এর দাবিতে আবারও সড়কে চাকরিপ্রত্যাশীরা

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে থাকছেন কারা?
ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে থাকছেন কারা?

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মতপ্রকাশের স্বাধীনতায় কাউকে হয়রানি করা যাবে না : জামায়াত আমির
মতপ্রকাশের স্বাধীনতায় কাউকে হয়রানি করা যাবে না : জামায়াত আমির

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে অভিযান
কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে অভিযান

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচকের সঙ্গে লেনদেন বেড়েছে ডিএসই’র
পুঁজিবাজারে সূচকের সঙ্গে লেনদেন বেড়েছে ডিএসই’র

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভোলায় নকল কারখানায় অভিযান
ভোলায় নকল কারখানায় অভিযান

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে ডিজিটাল আইনের মামলায় ৩ সাংবাদিক খালাস
ঠাকুরগাঁওয়ে ডিজিটাল আইনের মামলায় ৩ সাংবাদিক খালাস

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত ১
চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত ১

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধবিরতিকে স্বাগত জানিয়েছে চীন
গাজা যুদ্ধবিরতিকে স্বাগত জানিয়েছে চীন

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ, র‌্যাব ও আনসার বাহিনীর নতুন পোশাক চূড়ান্ত
পুলিশ, র‌্যাব ও আনসার বাহিনীর নতুন পোশাক চূড়ান্ত

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে লুৎফুজ্জামান বাবর
হঠাৎ অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে লুৎফুজ্জামান বাবর

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মুক্ত তিন ইসরায়েলি নারীকে ‘উপহারের ব্যাগ’ দিয়েছে হামাস
মুক্ত তিন ইসরায়েলি নারীকে ‘উপহারের ব্যাগ’ দিয়েছে হামাস

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্ককে যে দায়িত্ব দিলেন ট্রাম্প
ইলন মাস্ককে যে দায়িত্ব দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ নিয়েই ‘ডিপ স্টেট’ ভেঙে দেওয়ার পরিকল্পনা ট্রাম্পের
শপথ নিয়েই ‘ডিপ স্টেট’ ভেঙে দেওয়ার পরিকল্পনা ট্রাম্পের

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তি পাওয়া তিন নারী জিম্মি ইসরায়েলে পৌঁছেছে
মুক্তি পাওয়া তিন নারী জিম্মি ইসরায়েলে পৌঁছেছে

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে ওএসডি হলেন তিন শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান
একসঙ্গে ওএসডি হলেন তিন শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ক্ষমতাচ্যুত হাসিনা সরকারের পক্ষপাতদুষ্ট প্রতিবেদন প্রত্যাহার ব্রিটিশ এমপিদের
ক্ষমতাচ্যুত হাসিনা সরকারের পক্ষপাতদুষ্ট প্রতিবেদন প্রত্যাহার ব্রিটিশ এমপিদের

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের প্রত্যন্ত দ্বীপে রানওয়ে ঘিরে রহস্য, নেপথ্যে কারা
ইয়েমেনের প্রত্যন্ত দ্বীপে রানওয়ে ঘিরে রহস্য, নেপথ্যে কারা

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখল না করলে সরকার উৎখাতের হুমকি দিলেন নেতানিয়াহুর মন্ত্রী
গাজা দখল না করলে সরকার উৎখাতের হুমকি দিলেন নেতানিয়াহুর মন্ত্রী

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন সন্তানের বাবা, তবু কেন স্বামীকে সমকামী ভাবতেন ফারাহ খান?
তিন সন্তানের বাবা, তবু কেন স্বামীকে সমকামী ভাবতেন ফারাহ খান?

৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

হামাসের সাথে চুক্তি ইসরায়েলকে ‘চরম মূল্য’ দিতে হয়েছে : ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
হামাসের সাথে চুক্তি ইসরায়েলকে ‘চরম মূল্য’ দিতে হয়েছে : ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন গ্রেফতার
সাবেক এমপি মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন গ্রেফতার

৬ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

মেডিকেল ভর্তিতে কোটা বাতিলের সিদ্ধান্ত রাষ্ট্রের : প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী
মেডিকেল ভর্তিতে কোটা বাতিলের সিদ্ধান্ত রাষ্ট্রের : প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দুই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
দুই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হেরে গেছে জনগণ
হেরে গেছে জনগণ

৯ ঘন্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মেডিকেলে ভর্তি : কোটা বাতিলের দাবিতে শহীদ মিনারে শিক্ষার্থীদের অবস্থান
মেডিকেলে ভর্তি : কোটা বাতিলের দাবিতে শহীদ মিনারে শিক্ষার্থীদের অবস্থান

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রথম দিনেই অবৈধ অভিবাসী তাড়ানোর হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
প্রথম দিনেই অবৈধ অভিবাসী তাড়ানোর হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নকে হারিয়ে দিল বাংলাদেশের ৯ বছরের মুগ্ধ
পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নকে হারিয়ে দিল বাংলাদেশের ৯ বছরের মুগ্ধ

২২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেডিকেল ভর্তির ফল পুনঃপ্রকাশ না করলে লাগাতার কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
মেডিকেল ভর্তির ফল পুনঃপ্রকাশ না করলে লাগাতার কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হামাসের আর গাজা শাসন করার সুযোগ নেই:  ট্রাম্পের উপদেষ্টা
হামাসের আর গাজা শাসন করার সুযোগ নেই: ট্রাম্পের উপদেষ্টা

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ৩৩ হাজার ৬৪৮ বিদেশি অবৈধভাবে বসবাস করছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দেশে ৩৩ হাজার ৬৪৮ বিদেশি অবৈধভাবে বসবাস করছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় স্ত্রীর সঙ্গে ফেঁসে গেলেন কবির বিন আনোয়ার
দুদকের মামলায় স্ত্রীর সঙ্গে ফেঁসে গেলেন কবির বিন আনোয়ার

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের আয়কর নথি জব্দের আদেশ

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৮ দিনে এলো ১২০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
১৮ দিনে এলো ১২০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

২৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বিজয় মিছিলের ভাষণে যা বললেন ট্রাম্প
বিজয় মিছিলের ভাষণে যা বললেন ট্রাম্প

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজিবিকে টিয়ারশেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহারের অনুমতি
বিজিবিকে টিয়ারশেল ও সাউন্ড গ্রেনেড ব্যবহারের অনুমতি

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম সুশোভন বাছাড়
মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম সুশোভন বাছাড়

২৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ পেলেন এক কলেজের ৫৩ শিক্ষার্থী
মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ পেলেন এক কলেজের ৫৩ শিক্ষার্থী

৯ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাইব্যুনালে জিয়াউল আহসানকে অব্যাহতির শুনানির আদেশ বুধবার
ট্রাইব্যুনালে জিয়াউল আহসানকে অব্যাহতির শুনানির আদেশ বুধবার

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কনফিউজড! পুরো জাতি কনফিউজড!
কনফিউজড! পুরো জাতি কনফিউজড!

সম্পাদকীয়

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে পুতুলকে সরাতে চিঠি
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে পুতুলকে সরাতে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডলারে কেনা রসুন পাচার
ডলারে কেনা রসুন পাচার

নগর জীবন

শৃঙ্খলা ফিরছে না ঋণে
শৃঙ্খলা ফিরছে না ঋণে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা ভুল করলে পস্তাতে হবে : তারেক রহমান
আমরা ভুল করলে পস্তাতে হবে : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩৮৪৮ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি, শীর্ষে ইউরোপ
৩৮৪৮ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি, শীর্ষে ইউরোপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আগ্রহ ছিল শুধুই কেনাকাটায়
আগ্রহ ছিল শুধুই কেনাকাটায়

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৪০ ক্যামেরার একটিও চলে না
৪৪০ ক্যামেরার একটিও চলে না

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ ছিল হাসিনার
সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ ছিল হাসিনার

প্রথম পৃষ্ঠা

চলেই গেলেন জাতীয় কবির নাতি বাবুল
চলেই গেলেন জাতীয় কবির নাতি বাবুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের ট্রাম্প যুগ শুরু আজ
ফের ট্রাম্প যুগ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্যাটে অসন্তোষ জনমনে
ভ্যাটে অসন্তোষ জনমনে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে খালেদা জিয়ার প্রত্যাবর্তন
রাজনীতিতে খালেদা জিয়ার প্রত্যাবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাদের খপ্পরে পড়েছে সরকার
আমলাদের খপ্পরে পড়েছে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্ভুল ভোটার তালিকার চ্যালেঞ্জ
নির্ভুল ভোটার তালিকার চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকিবের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
সাকিবের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়নাঘর নিয়ে তথ্য শিউরে ওঠার মতো : ইউনূস
আয়নাঘর নিয়ে তথ্য শিউরে ওঠার মতো : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইফ আলী খানের ওপর হামলাকারী বাংলাদেশি
সাইফ আলী খানের ওপর হামলাকারী বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম সুশোভন
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম সুশোভন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের প্রেমের গুঞ্জনে পূজা
ফের প্রেমের গুঞ্জনে পূজা

শোবিজ

বিধ্বস্ত বাড়িতেই ফিরছেন ফিলিস্তিনিরা
বিধ্বস্ত বাড়িতেই ফিরছেন ফিলিস্তিনিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই শতাধিক বিডিআর সদস্যের জামিন
দুই শতাধিক বিডিআর সদস্যের জামিন

প্রথম পৃষ্ঠা

‘দশক সেরা মডেল’ পিয়া
‘দশক সেরা মডেল’ পিয়া

শোবিজ

এক দিনে বৈঠকে তিন পরাশক্তি
এক দিনে বৈঠকে তিন পরাশক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি কার্যালয়ে লেখা ‘জয় বাংলা’
বিএনপি কার্যালয়ে লেখা ‘জয় বাংলা’

দেশগ্রাম

মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত সাবেক সংসদ সদস্য কাদের খান আর নেই
মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত সাবেক সংসদ সদস্য কাদের খান আর নেই

নগর জীবন

নারী কনস্টেবলের লাশ উদ্ধার
নারী কনস্টেবলের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

পাখির কলতানে বাইক্কাবিল
পাখির কলতানে বাইক্কাবিল

পেছনের পৃষ্ঠা

গোলাপ হয়ে আসছেন নিরব
গোলাপ হয়ে আসছেন নিরব

শোবিজ