শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

খালাস, প্রকাশ আর হতাশ প্রসঙ্গ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
খালাস, প্রকাশ আর হতাশ প্রসঙ্গ

বিচারাধীন মামলার কারণে দীর্ঘ কারাবাসের অবসান ঘটিয়ে একে একে বহু মামলার আসামিরা খালাস পাচ্ছেন। বিগত ১৬ বছরে দুর্নীতির ষোলকলা পূর্ণ করার বিবরণসংক্রান্ত ৪০০ পৃষ্ঠার শ্বেতপত্র প্রকাশ পেয়েছে। অন্যদিকে দেশ, উপমহাদেশ ও বিশ্ব পরিমণ্ডল নয়, ছোট্ট একটি বাজারে গিয়েও ক্রমাগত হতাশ হচ্ছে সাধারণ জনগণ। এভাবেই খালাস, প্রকাশ আর হতাশসংক্রান্ত যাবতীয় খবর নিয়ে সপ্তাহজুড়ে উত্তপ্ত ছিল রাজনীতি ও অর্থনীতির বাতাস।

বাংলাদেশের ৫৩ বছরের রাজনীতির ইতিহাসে ঘটে যাওয়া কলঙ্কময় ৫৩টি রাজনৈতিক ঘটনার যদি তালিকা করা হয়, তবে সেই তালিকার প্রথম তিনটির একটি হতে পারে ২০০৪ সালে ২১ আগস্টে ঘটে যাওয়া গ্রেনেড হামলা। এদিন রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগ আয়োজন করেছিল বোমা হামলা ও সন্ত্রাসবিরোধী এক জনসভা। সেই জনসভার শেষ দিকে খোলা ট্রাকে বানানো অস্থায়ী মঞ্চে দাঁড়িয়ে বক্তৃতা করেন তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা ও আওয়ামী লীগপ্রধান শেখ হাসিনা। সন্ধ্যার আগে আগে বক্তৃতা শেষ করার পরপরই সেই খোলা ট্রাক তথা শেখ হাসিনাকে লক্ষ্য করে পাশের একটি বহুতল ভবন থেকে ১৩টি গ্রেনেড নিক্ষেপ করা হয়। তাৎক্ষণিক এই গ্রেনেড হামলা থেকে শেখ হাসিনা প্রাণে বেঁচে যান। কিন্তু বুলেট প্রুফ গাড়িতে উঠে নিজ বাসভবনে যাওয়ার পথে তাঁর গাড়ি লক্ষ্য করে মারণাস্ত্র থেকে অসংখ্য গুলি করা হয়। বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে গ্রেনেড হামলায় আহতদের চিকিৎসায় অবহেলার অভিযোগ উঠেছিল। সে সময় আরও অভিযোগ উঠেছিল আলামত নষ্ট এবং বিভিন্ন মিডিয়া হাউস থেকে প্রামাণ্য সব নথিপত্র বিশেষত ছবি ও ভিডিও ফুটেজ জোর করে একটি সংস্থা কর্তৃক উঠিয়ে নেওয়ার। আর প্রশ্ন উঠেছিল এই হামলার সময় একান্তই সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষিত সদস্যদের জন্য প্রস্তুত ও সরবরাহ করা আর্জেস গ্রেনেড হামলাকারীদের হাতে কীভাবে পৌঁছল।

এ প্রসঙ্গে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে গ্রেনেডকে বলা হয় ‘ডাবল এজড ওয়েপন’ বা দ্বিমুখী অস্ত্র। নিরাপত্তা পিন খোলার পর গ্রেনেডের গায়ে সংযুক্ত একটি ধাতব পাতসহ (লিভার) গ্রেনেডটি যতক্ষণ তালুবন্দি রাখা যায়, ততক্ষণই তা নিরাপদ। এরপর শত্রুর দিকে ছুড়ে ফেলার অর্থাৎ পিনযুক্ত লিভারটি ছেড়ে দেওয়ার ১০ থেকে ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে গ্রেনেড বিস্ফোরিত হয়। এই ১০ থেকে ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে নিজেকে নিরাপদ স্থানে বা আড়ালে লুকাতে না পারলে শত্রুর সঙ্গে নিজেকেই হতাহতের শিকার হতে হয়। তাই নিরাপত্তা পিন খোলার পর একটি গ্রেনেড নিজের তালুবন্দি রাখার জন্য মনের মধ্যে কঠোর শক্তি থাকতে হয়। মানসিক শক্তির অভাবে পিন খোলামাত্র হাত থেকে গ্রেনেড মাটিতে ফেলে নিজের ও সহযোদ্ধা বা সহপ্রশিক্ষণ গ্রহণকারী এমনকি প্রশিক্ষকের বিপদ বা নির্মম মৃত্যু ডেকে আনার বহু ঘটনা ঘটেছে সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণের ইতিহাসে। এ জন্য সৈনিকদের প্রথমে খালি হাতে কাল্পনিক গ্রেনেড ছোড়ার কসরত করানো হয়। এরপর গ্রেনেড আকৃতির কাঠ বা পাথর ছোড়া হয়। তারপরে কেবল শব্দ বা ধোঁয়া হয় এমন স্পি­ন্টারবিহীন গ্রেনেড নিক্ষেপের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। সবশেষে আসে প্রকৃত গ্রেনেড নিক্ষেপ প্রশিক্ষণের পালা।

২০০৪ সালের একুশে আগস্ট হামলাকালে গ্রেনেড নিক্ষেপকারীদের কেউ হতাহত হয়নি। এত মৃত্যু, এত ভয়াবহতা, এমন অমানবিক আর্তনাদের পরও গ্রেনেড নিক্ষেপকারীরা শান্ত মাথায় ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। এতে হামলাকারীদের দক্ষ প্রশিক্ষণ, দৃঢ় মনোবল আর সুচিন্তিত পরিকল্পনার প্রমাণ সুস্পষ্ট  হয়ে ওঠে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে কারা এই হামলাকারী? কে তাদের এভাবে প্রশিক্ষিত করেছে? কোথায় হলো এমন প্রশিক্ষণ

খালাস, প্রকাশ আর হতাশ প্রসঙ্গ২০০৪ সালের একুশে আগস্ট হামলাকালে গ্রেনেড নিক্ষেপকারীদের কেউ হতাহত হয়নি। এত মৃত্যু, এত ভয়াবহতা, এমন অমানবিক আর্তনাদের পরও গ্রেনেড নিক্ষেপকারীরা শান্ত মাথায় ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। এতে হামলাকারীদের দক্ষ প্রশিক্ষণ, দৃঢ় মনোবল আর সুচিন্তিত পরিকল্পনার প্রমাণ সুস্পষ্ট হয়ে ওঠে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে করা এই হামলাকারী? কে তাদের এভাবে প্রশিক্ষিত করেছে? কোথায় হলো এমন প্রশিক্ষণ? গ্রেনেডের মতো মারণাস্ত্র তারা কোথায় পেল? না, এমন কোনো প্রশ্নের উত্তর সেদিন মেলেনি। তবে মিলেছে দারুণ এক তত্ত্ব! যার নাম জজ মিয়াতত্ত্ব! মানসিক ভারসাম্যহীন জজ মিয়া নামের এক ভবঘুরে সুন্দর একখানা স্বীকারোক্তি দিল যে, সে নিজে এই গ্রেনেড হামলা করেছে। যে ব্যক্তি ঠিকমতো একটি ঢিল ছুড়ে মারতে পারে না, সেই একই ব্যক্তি ভয়ংকর একটি গ্রেনেড শান্ত মাথায় নিরাপত্তা পিন খুলে ছুড়ে মেরেছে বলে আদালত বিশ্বাস করে। ফলে জজ মিয়াকে জজ সাহেব (বিচারক) জেলে পাঠান।

এরপর ২০০৮ সালে নির্বাচনের মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগ। আর তখন থেকেই ঘটতে থাকে উল্টো ঘটনা। যাকে তাকে জঙ্গি বানিয়ে জেল, জুলুম ও গুমের ঘটনা ঘটতে থাকে যখন তখন। নজিরবিহীনভাবে গ্রেনেড হামলা মামলার আসামি মুফতি হান্নানকে বিভিন্ন অজুহাতে ১৬৭ দিন একনাগাড়ে রিমান্ডে রেখে সম্পূরক স্বীকারোক্তির নামে দ্বিতীয়বার সাক্ষ্য নেওয়া হয় এবং মহামান্য আদালত তার সাক্ষ্যে সন্তুষ্ট হয়ে অভিযোগপত্র গ্রহণ করেন।

এতে আসামি করা হয় বিএনপির বর্তমান ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ ৪৯ জনকে। একসময় বিচারের রায় দেওয়া হয় এবং রায়ে ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড, ১৯ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও বাকিদের বিভিন্ন মেয়াদের সাজা দেওয়া হয়। জেলে যাওয়ার পর মুফতি হান্নান তার দেওয়া দ্বিতীয় বক্তব্য প্রত্যাহারের আবেদন করেন এবং জোর করে তার স্বীকারোক্তি আদায়ের অভিযোগ আনেন। কিন্তু কে শোনে কার কথা? এরই মধ্যে অন্য এক মামলায় মুফতি হান্নানকে ফাঁসি দেওয়া হয়। আর গ্রেনেড হামলাজনিত বিচারের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল চলতে থাকে বছরের পর বছর। ভাবতে অবাক লাগে, এরই মধ্যে যদি ১৯ জনের ফাঁসি হয়ে যেত, আর আজ প্রমাণিত হতো এটি ছিল সাজানো রায়, তাহলে কী হতো? বিচারকরাও মানুষ। তাঁদেরও ভুল হতে পারে। এমন যুক্তি থেকে বিশ্বের বহু দেশে মৃত্যুদণ্ডের বিধান নেই। মৃত্যুদণ্ডই যদি সমাধান হতো, তবে আদালতকে আর সংশোধনাগার বলার সুযোগ থাকে না বলে মনে করেন মৃত্যুদণ্ডপ্রথার বিপক্ষ অবলম্বনকারীরা। আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর পর এই মামলা নতুন মোড় নেয়। ফলে এই সপ্তাহে আদালতের রায়ে খালাস পান তারেক রহমান, লুৎফুজ্জামান বাবরসহ আগে সাজা পাওয়া সব আসামি।

তবে ফৌজদারি মামলা কখনো তামাদি হয় না। তাই প্রকৃত সত্য উদঘাটন এখন সময়ের দাবি।

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা হয়েছে এবং এতে বহু মানুষ হতাহত হয়েছে, এটা তো আর অস্বীকার করার উপায় নেই। তাই নিরপেক্ষ তদন্ত ও সুষ্ঠু বিচার হতেই হবে। মনে রাখতে হবে, এই প্রজন্মের অনেকেই বিদ্যা বালান আর রানী মুখার্জির অভিনীত ও বাস্তব ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত থ্রিলারধর্মী ভারতীয় সিনেমা ‘নো ওয়ান কিল্ড জেসিকা’ দেখেছে। বাস্তবে বেঁচে থাকলে আসছে ৬ জানুয়ারি মডেল জেসিকার ৬০ বছর হতো। ১৯৯৯ সালের ৩০ এপ্রিল ৩৪ বছর বয়সে এক অনুষ্ঠানে তাঁকে গুলি করে হত্যা করে ৪৬ বছর বয়সি মনু শর্মা। তবে মনু শর্মার বাবা বিনোদ শর্মা ছিলেন ধনী, প্রভাবশালী ও হরিয়ানা রাজ্যের রাজ্যসভার সংসদ সদস্য (এমপি)। তাঁর প্রভাব ও টাকার জোরে তেমন সাক্ষী পাওয়া যায়নি। তদুপরি যারা সাক্ষী দিয়েছিল, তারাও তাদের সাক্ষ্য পরিবর্তন বা প্রত্যাহার করে। জেসিকার দেহ ভেদ করা গুলির কার্তুজ বা খোলস এমনকি বুলেটও বদলে ফেলে দুর্নীতিগ্রস্ত পুলিশ। মিডিয়ার একাংশ বিষয়টিকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করে দেয়। এ সময় সচেতন মহলে একটি কথা বারবার উচ্চারিত হতে থাকে ‘নো ওয়ান কিল্ড জেসিকা’ এবং এই নামেই পরবর্তী সময়ে সিনেমাটি নির্মিত হয়েছিল। পরে অবশ্য বিচারের রায় হয় এবং শাস্তি হিসেবে ২০ বছরের কারাদণ্ড পান মনু শর্মা। সাড়ে ১৩ বছর কারাদণ্ড ভোগের পর কারাগারে ভালো ব্যবহার করার সুবাদে ২০২০ সালের জুন মাসে মনু মুক্তি পান। আমরা চাই না ‘কেউ গ্রেনেড নিক্ষেপ করেনি’ কিংবা ‘সাগর-রুনিকে কেউ হত্যা করেনি’ নামের কোনো সিনেমা নির্মিত হোক নতুন বাংলাদেশে। ‘বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে কোনো রিজার্ভ চুরি হয়নি’ শিরোনামে কোনো নাটকও দেখতে চাই না আমরা। ‘ব্যাংকের টাকা- চল্লিশ চোর’ নামের কোনো যাত্রাপালাও দেখতে চায় না সাধারণ মানুষ।

যেদিন গ্রেনেড হামলার তথাকথিত সব আসামি খালাস পান, সেদিনই প্রকাশ পায় ৪০০ পাতার শ্বেতপত্র। দেশের শীর্ষস্থানীয় অর্থনীতিবিদ, শিক্ষক সমাজ ও গবেষকরা ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে অনেকের জন্য অপ্রিয় এই শ্বেতপত্র তুলে দেন ড. মো. ইউনূসের হাতে। বিগত ১৬ বছরের আওয়ামী লীগ শাসনামলে যে পরিমাণ অর্থ লোপাটের তথ্য এই শ্বেতপত্রে উঠে এসেছে, তার আংশিকও যদি সত্য ও প্রমাণিত হয়, তবে বুঝতে হবে এ দেশের রাজনীতিবিদ, আমলা ও ব্যবসায়ীদের বিপথগামী অংশ অর্থ আর বিত্তবৈভবের নেশায় রীতিমতো উন্মাদ হয়ে গেছে। আর সামাজিক নিরাপত্তা ও একজন পালিয়ে বেড়ানো ভবঘুরে বা উন্মাদের নিজের নিরাপত্তার জন্য তাকে জোরপূর্বক মানসিক হাসপাতালে রেখে চিকিৎসা প্রদান বা জেলে রেখে সংশোধন করাই যুক্তিযুক্ত ও আইনসিদ্ধ। সরকার সেই যৌক্তিক ও আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করবে এটাই এখন প্রত্যাশা। আসামি খালাস আর শ্বেতপত্র প্রকাশ দেখে হয়তো অনেকেই হতাশ। তবে সবচেয়ে বেশি হতাশ নিম্ন ও মধ্য আয়ের মানুষ। অতীতে এমন শীতের দিনে ক্রেতা বা উপযুক্ত দাম না পেয়ে অনেক কৃষক ও ফড়িয়া হাটবাজার বা রাস্তায় সবজি ফেলে বাড়ি ফিরতেন। আজ শীতের সবজির বাজারেও নেই স্বস্তির বাতাস। তাই দেখে সাধারণ মানুষ হতাশ। তবে কি খালাস, প্রকাশ আর হতাশ- এই নিয়েই আজকের বাংলাদেশ?

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

Email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
দেশবাসী কী চায়
দেশবাসী কী চায়
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল ও মাদক বাস্তবতা
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
সর্বশেষ খবর
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
ছাত্রদলের দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিবিদ্ধ আরো একজনের মৃত্যু
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিবিদ্ধ আরো একজনের মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈঠকে বিএনপির স্থায়ী কমিটি
বৈঠকে বিএনপির স্থায়ী কমিটি

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

তিন বছরের ঘুমন্ত সন্তানের বুকে ছুরি চালিয়ে আত্মগোপনে বাবা
তিন বছরের ঘুমন্ত সন্তানের বুকে ছুরি চালিয়ে আত্মগোপনে বাবা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট নগরীতে রিকশার প্রস্তাবিত ভাড়ার তালিকা প্রকাশ
সিলেট নগরীতে রিকশার প্রস্তাবিত ভাড়ার তালিকা প্রকাশ

২৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

লালমাটিয়া এলাকায় তীব্র পানির সংকট
লালমাটিয়া এলাকায় তীব্র পানির সংকট

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

কৃত্রিম নিউরন তৈরি করেছেন বিজ্ঞানীরা
কৃত্রিম নিউরন তৈরি করেছেন বিজ্ঞানীরা

৩৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নতুন মামলায় গ্রেফতার নাসা গ্রুপের নজরুল ও দেশ টিভির আরিফ
নতুন মামলায় গ্রেফতার নাসা গ্রুপের নজরুল ও দেশ টিভির আরিফ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের গণহত্যার দাবি প্রত্যাখ্যান নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের গণহত্যার দাবি প্রত্যাখ্যান নাইজেরিয়ার

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইমেন অব দ্য ওয়ার্ল্ড' গ্র্যান্টস ২০২৫–২০২৬ -এর আবেদন গ্রহণ শুরু
উইমেন অব দ্য ওয়ার্ল্ড' গ্র্যান্টস ২০২৫–২০২৬ -এর আবেদন গ্রহণ শুরু

৪২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

দলগুলোকে আলোচনা করে মতৈক্যে পৌঁছাতে বলল অন্তর্বর্তী সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে মতৈক্যে পৌঁছাতে বলল অন্তর্বর্তী সরকার

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ২
টাঙ্গাইলে ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ২

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ শ্রমিকদের, তীব্র যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ শ্রমিকদের, তীব্র যানজট

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় আওয়ামী লীগের ৬ নেতাকর্মী আটক
ঢাকায় আওয়ামী লীগের ৬ নেতাকর্মী আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় শিবচরে শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় শিবচরে শুভসংঘের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মালদ্বীপে 'জেন জি' থেকে সব প্রজন্মের জন্য ধূমপান নিষিদ্ধ
মালদ্বীপে 'জেন জি' থেকে সব প্রজন্মের জন্য ধূমপান নিষিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস
তিন বিভাগে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি
সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিভারপুলের বিপক্ষে গোল করলে উদযাপন করবেন না রিয়াল তারকা
লিভারপুলের বিপক্ষে গোল করলে উদযাপন করবেন না রিয়াল তারকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মগবাজার রেল ক্রসিং এড়িয়ে চলার পরামর্শ
মগবাজার রেল ক্রসিং এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

ডিএমপির সাবেক কমিশনারসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তৃতীয় দিনের সাক্ষ্য আজ
ডিএমপির সাবেক কমিশনারসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তৃতীয় দিনের সাক্ষ্য আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে ৫টি ব্যায়ামে শরীর থাকবে সুস্থ
যে ৫টি ব্যায়ামে শরীর থাকবে সুস্থ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ জিতে কত টাকা পেল ভারতীয় নারী দল
বিশ্বকাপ জিতে কত টাকা পেল ভারতীয় নারী দল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আপাতত ইউক্রেনের জন্য কোনো টমাহক নয়: ট্রাম্প
আপাতত ইউক্রেনের জন্য কোনো টমাহক নয়: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯
রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর
দোষী বা নির্দোষের বাইরে ইনুর বক্তব্য আমলে নেয়ার সুযোগ নেই: চিফ প্রসিকিউটর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা
জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি
১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন
পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনজিও কর্মীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বিএনপি নেতা বহিষ্কার
এনজিও কর্মীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে বিএনপি নেতা বহিষ্কার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প
কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদল সংস্কার ভেস্তে দিচ্ছে, আরেক দল নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে : নাহিদ
একদল সংস্কার ভেস্তে দিচ্ছে, আরেক দল নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের রাস্তায় অবস্থানে যানজট-ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা