শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

খালাস, প্রকাশ আর হতাশ প্রসঙ্গ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
খালাস, প্রকাশ আর হতাশ প্রসঙ্গ

বিচারাধীন মামলার কারণে দীর্ঘ কারাবাসের অবসান ঘটিয়ে একে একে বহু মামলার আসামিরা খালাস পাচ্ছেন। বিগত ১৬ বছরে দুর্নীতির ষোলকলা পূর্ণ করার বিবরণসংক্রান্ত ৪০০ পৃষ্ঠার শ্বেতপত্র প্রকাশ পেয়েছে। অন্যদিকে দেশ, উপমহাদেশ ও বিশ্ব পরিমণ্ডল নয়, ছোট্ট একটি বাজারে গিয়েও ক্রমাগত হতাশ হচ্ছে সাধারণ জনগণ। এভাবেই খালাস, প্রকাশ আর হতাশসংক্রান্ত যাবতীয় খবর নিয়ে সপ্তাহজুড়ে উত্তপ্ত ছিল রাজনীতি ও অর্থনীতির বাতাস।

বাংলাদেশের ৫৩ বছরের রাজনীতির ইতিহাসে ঘটে যাওয়া কলঙ্কময় ৫৩টি রাজনৈতিক ঘটনার যদি তালিকা করা হয়, তবে সেই তালিকার প্রথম তিনটির একটি হতে পারে ২০০৪ সালে ২১ আগস্টে ঘটে যাওয়া গ্রেনেড হামলা। এদিন রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগ আয়োজন করেছিল বোমা হামলা ও সন্ত্রাসবিরোধী এক জনসভা। সেই জনসভার শেষ দিকে খোলা ট্রাকে বানানো অস্থায়ী মঞ্চে দাঁড়িয়ে বক্তৃতা করেন তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা ও আওয়ামী লীগপ্রধান শেখ হাসিনা। সন্ধ্যার আগে আগে বক্তৃতা শেষ করার পরপরই সেই খোলা ট্রাক তথা শেখ হাসিনাকে লক্ষ্য করে পাশের একটি বহুতল ভবন থেকে ১৩টি গ্রেনেড নিক্ষেপ করা হয়। তাৎক্ষণিক এই গ্রেনেড হামলা থেকে শেখ হাসিনা প্রাণে বেঁচে যান। কিন্তু বুলেট প্রুফ গাড়িতে উঠে নিজ বাসভবনে যাওয়ার পথে তাঁর গাড়ি লক্ষ্য করে মারণাস্ত্র থেকে অসংখ্য গুলি করা হয়। বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে গ্রেনেড হামলায় আহতদের চিকিৎসায় অবহেলার অভিযোগ উঠেছিল। সে সময় আরও অভিযোগ উঠেছিল আলামত নষ্ট এবং বিভিন্ন মিডিয়া হাউস থেকে প্রামাণ্য সব নথিপত্র বিশেষত ছবি ও ভিডিও ফুটেজ জোর করে একটি সংস্থা কর্তৃক উঠিয়ে নেওয়ার। আর প্রশ্ন উঠেছিল এই হামলার সময় একান্তই সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষিত সদস্যদের জন্য প্রস্তুত ও সরবরাহ করা আর্জেস গ্রেনেড হামলাকারীদের হাতে কীভাবে পৌঁছল।

এ প্রসঙ্গে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে গ্রেনেডকে বলা হয় ‘ডাবল এজড ওয়েপন’ বা দ্বিমুখী অস্ত্র। নিরাপত্তা পিন খোলার পর গ্রেনেডের গায়ে সংযুক্ত একটি ধাতব পাতসহ (লিভার) গ্রেনেডটি যতক্ষণ তালুবন্দি রাখা যায়, ততক্ষণই তা নিরাপদ। এরপর শত্রুর দিকে ছুড়ে ফেলার অর্থাৎ পিনযুক্ত লিভারটি ছেড়ে দেওয়ার ১০ থেকে ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে গ্রেনেড বিস্ফোরিত হয়। এই ১০ থেকে ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে নিজেকে নিরাপদ স্থানে বা আড়ালে লুকাতে না পারলে শত্রুর সঙ্গে নিজেকেই হতাহতের শিকার হতে হয়। তাই নিরাপত্তা পিন খোলার পর একটি গ্রেনেড নিজের তালুবন্দি রাখার জন্য মনের মধ্যে কঠোর শক্তি থাকতে হয়। মানসিক শক্তির অভাবে পিন খোলামাত্র হাত থেকে গ্রেনেড মাটিতে ফেলে নিজের ও সহযোদ্ধা বা সহপ্রশিক্ষণ গ্রহণকারী এমনকি প্রশিক্ষকের বিপদ বা নির্মম মৃত্যু ডেকে আনার বহু ঘটনা ঘটেছে সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণের ইতিহাসে। এ জন্য সৈনিকদের প্রথমে খালি হাতে কাল্পনিক গ্রেনেড ছোড়ার কসরত করানো হয়। এরপর গ্রেনেড আকৃতির কাঠ বা পাথর ছোড়া হয়। তারপরে কেবল শব্দ বা ধোঁয়া হয় এমন স্পি­ন্টারবিহীন গ্রেনেড নিক্ষেপের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। সবশেষে আসে প্রকৃত গ্রেনেড নিক্ষেপ প্রশিক্ষণের পালা।

২০০৪ সালের একুশে আগস্ট হামলাকালে গ্রেনেড নিক্ষেপকারীদের কেউ হতাহত হয়নি। এত মৃত্যু, এত ভয়াবহতা, এমন অমানবিক আর্তনাদের পরও গ্রেনেড নিক্ষেপকারীরা শান্ত মাথায় ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। এতে হামলাকারীদের দক্ষ প্রশিক্ষণ, দৃঢ় মনোবল আর সুচিন্তিত পরিকল্পনার প্রমাণ সুস্পষ্ট  হয়ে ওঠে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে কারা এই হামলাকারী? কে তাদের এভাবে প্রশিক্ষিত করেছে? কোথায় হলো এমন প্রশিক্ষণ

খালাস, প্রকাশ আর হতাশ প্রসঙ্গ২০০৪ সালের একুশে আগস্ট হামলাকালে গ্রেনেড নিক্ষেপকারীদের কেউ হতাহত হয়নি। এত মৃত্যু, এত ভয়াবহতা, এমন অমানবিক আর্তনাদের পরও গ্রেনেড নিক্ষেপকারীরা শান্ত মাথায় ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। এতে হামলাকারীদের দক্ষ প্রশিক্ষণ, দৃঢ় মনোবল আর সুচিন্তিত পরিকল্পনার প্রমাণ সুস্পষ্ট হয়ে ওঠে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে করা এই হামলাকারী? কে তাদের এভাবে প্রশিক্ষিত করেছে? কোথায় হলো এমন প্রশিক্ষণ? গ্রেনেডের মতো মারণাস্ত্র তারা কোথায় পেল? না, এমন কোনো প্রশ্নের উত্তর সেদিন মেলেনি। তবে মিলেছে দারুণ এক তত্ত্ব! যার নাম জজ মিয়াতত্ত্ব! মানসিক ভারসাম্যহীন জজ মিয়া নামের এক ভবঘুরে সুন্দর একখানা স্বীকারোক্তি দিল যে, সে নিজে এই গ্রেনেড হামলা করেছে। যে ব্যক্তি ঠিকমতো একটি ঢিল ছুড়ে মারতে পারে না, সেই একই ব্যক্তি ভয়ংকর একটি গ্রেনেড শান্ত মাথায় নিরাপত্তা পিন খুলে ছুড়ে মেরেছে বলে আদালত বিশ্বাস করে। ফলে জজ মিয়াকে জজ সাহেব (বিচারক) জেলে পাঠান।

এরপর ২০০৮ সালে নির্বাচনের মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগ। আর তখন থেকেই ঘটতে থাকে উল্টো ঘটনা। যাকে তাকে জঙ্গি বানিয়ে জেল, জুলুম ও গুমের ঘটনা ঘটতে থাকে যখন তখন। নজিরবিহীনভাবে গ্রেনেড হামলা মামলার আসামি মুফতি হান্নানকে বিভিন্ন অজুহাতে ১৬৭ দিন একনাগাড়ে রিমান্ডে রেখে সম্পূরক স্বীকারোক্তির নামে দ্বিতীয়বার সাক্ষ্য নেওয়া হয় এবং মহামান্য আদালত তার সাক্ষ্যে সন্তুষ্ট হয়ে অভিযোগপত্র গ্রহণ করেন।

এতে আসামি করা হয় বিএনপির বর্তমান ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ ৪৯ জনকে। একসময় বিচারের রায় দেওয়া হয় এবং রায়ে ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড, ১৯ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও বাকিদের বিভিন্ন মেয়াদের সাজা দেওয়া হয়। জেলে যাওয়ার পর মুফতি হান্নান তার দেওয়া দ্বিতীয় বক্তব্য প্রত্যাহারের আবেদন করেন এবং জোর করে তার স্বীকারোক্তি আদায়ের অভিযোগ আনেন। কিন্তু কে শোনে কার কথা? এরই মধ্যে অন্য এক মামলায় মুফতি হান্নানকে ফাঁসি দেওয়া হয়। আর গ্রেনেড হামলাজনিত বিচারের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল চলতে থাকে বছরের পর বছর। ভাবতে অবাক লাগে, এরই মধ্যে যদি ১৯ জনের ফাঁসি হয়ে যেত, আর আজ প্রমাণিত হতো এটি ছিল সাজানো রায়, তাহলে কী হতো? বিচারকরাও মানুষ। তাঁদেরও ভুল হতে পারে। এমন যুক্তি থেকে বিশ্বের বহু দেশে মৃত্যুদণ্ডের বিধান নেই। মৃত্যুদণ্ডই যদি সমাধান হতো, তবে আদালতকে আর সংশোধনাগার বলার সুযোগ থাকে না বলে মনে করেন মৃত্যুদণ্ডপ্রথার বিপক্ষ অবলম্বনকারীরা। আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর পর এই মামলা নতুন মোড় নেয়। ফলে এই সপ্তাহে আদালতের রায়ে খালাস পান তারেক রহমান, লুৎফুজ্জামান বাবরসহ আগে সাজা পাওয়া সব আসামি।

তবে ফৌজদারি মামলা কখনো তামাদি হয় না। তাই প্রকৃত সত্য উদঘাটন এখন সময়ের দাবি।

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা হয়েছে এবং এতে বহু মানুষ হতাহত হয়েছে, এটা তো আর অস্বীকার করার উপায় নেই। তাই নিরপেক্ষ তদন্ত ও সুষ্ঠু বিচার হতেই হবে। মনে রাখতে হবে, এই প্রজন্মের অনেকেই বিদ্যা বালান আর রানী মুখার্জির অভিনীত ও বাস্তব ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত থ্রিলারধর্মী ভারতীয় সিনেমা ‘নো ওয়ান কিল্ড জেসিকা’ দেখেছে। বাস্তবে বেঁচে থাকলে আসছে ৬ জানুয়ারি মডেল জেসিকার ৬০ বছর হতো। ১৯৯৯ সালের ৩০ এপ্রিল ৩৪ বছর বয়সে এক অনুষ্ঠানে তাঁকে গুলি করে হত্যা করে ৪৬ বছর বয়সি মনু শর্মা। তবে মনু শর্মার বাবা বিনোদ শর্মা ছিলেন ধনী, প্রভাবশালী ও হরিয়ানা রাজ্যের রাজ্যসভার সংসদ সদস্য (এমপি)। তাঁর প্রভাব ও টাকার জোরে তেমন সাক্ষী পাওয়া যায়নি। তদুপরি যারা সাক্ষী দিয়েছিল, তারাও তাদের সাক্ষ্য পরিবর্তন বা প্রত্যাহার করে। জেসিকার দেহ ভেদ করা গুলির কার্তুজ বা খোলস এমনকি বুলেটও বদলে ফেলে দুর্নীতিগ্রস্ত পুলিশ। মিডিয়ার একাংশ বিষয়টিকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করে দেয়। এ সময় সচেতন মহলে একটি কথা বারবার উচ্চারিত হতে থাকে ‘নো ওয়ান কিল্ড জেসিকা’ এবং এই নামেই পরবর্তী সময়ে সিনেমাটি নির্মিত হয়েছিল। পরে অবশ্য বিচারের রায় হয় এবং শাস্তি হিসেবে ২০ বছরের কারাদণ্ড পান মনু শর্মা। সাড়ে ১৩ বছর কারাদণ্ড ভোগের পর কারাগারে ভালো ব্যবহার করার সুবাদে ২০২০ সালের জুন মাসে মনু মুক্তি পান। আমরা চাই না ‘কেউ গ্রেনেড নিক্ষেপ করেনি’ কিংবা ‘সাগর-রুনিকে কেউ হত্যা করেনি’ নামের কোনো সিনেমা নির্মিত হোক নতুন বাংলাদেশে। ‘বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে কোনো রিজার্ভ চুরি হয়নি’ শিরোনামে কোনো নাটকও দেখতে চাই না আমরা। ‘ব্যাংকের টাকা- চল্লিশ চোর’ নামের কোনো যাত্রাপালাও দেখতে চায় না সাধারণ মানুষ।

যেদিন গ্রেনেড হামলার তথাকথিত সব আসামি খালাস পান, সেদিনই প্রকাশ পায় ৪০০ পাতার শ্বেতপত্র। দেশের শীর্ষস্থানীয় অর্থনীতিবিদ, শিক্ষক সমাজ ও গবেষকরা ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে অনেকের জন্য অপ্রিয় এই শ্বেতপত্র তুলে দেন ড. মো. ইউনূসের হাতে। বিগত ১৬ বছরের আওয়ামী লীগ শাসনামলে যে পরিমাণ অর্থ লোপাটের তথ্য এই শ্বেতপত্রে উঠে এসেছে, তার আংশিকও যদি সত্য ও প্রমাণিত হয়, তবে বুঝতে হবে এ দেশের রাজনীতিবিদ, আমলা ও ব্যবসায়ীদের বিপথগামী অংশ অর্থ আর বিত্তবৈভবের নেশায় রীতিমতো উন্মাদ হয়ে গেছে। আর সামাজিক নিরাপত্তা ও একজন পালিয়ে বেড়ানো ভবঘুরে বা উন্মাদের নিজের নিরাপত্তার জন্য তাকে জোরপূর্বক মানসিক হাসপাতালে রেখে চিকিৎসা প্রদান বা জেলে রেখে সংশোধন করাই যুক্তিযুক্ত ও আইনসিদ্ধ। সরকার সেই যৌক্তিক ও আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করবে এটাই এখন প্রত্যাশা। আসামি খালাস আর শ্বেতপত্র প্রকাশ দেখে হয়তো অনেকেই হতাশ। তবে সবচেয়ে বেশি হতাশ নিম্ন ও মধ্য আয়ের মানুষ। অতীতে এমন শীতের দিনে ক্রেতা বা উপযুক্ত দাম না পেয়ে অনেক কৃষক ও ফড়িয়া হাটবাজার বা রাস্তায় সবজি ফেলে বাড়ি ফিরতেন। আজ শীতের সবজির বাজারেও নেই স্বস্তির বাতাস। তাই দেখে সাধারণ মানুষ হতাশ। তবে কি খালাস, প্রকাশ আর হতাশ- এই নিয়েই আজকের বাংলাদেশ?

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

Email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক
রাশিয়ার ২ জাহাজ ইংলিশ চ্যানেলে আটক

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট
কালীগঞ্জে উদ্ধার ১৬ ককটেল নিষ্ক্রিয় করল ডিসপোজাল ইউনিট

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক
সীমান্তে তারকাঁটার বেড়া কর্তনের সময় গরু চোরাকারবারী আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন
চট্টগ্রামে কম্বল গোডাউনে আগুন

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮
তামিলনাড়ুতে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৬, আহত ২৮

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার
ঘরে বসে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ চালু হচ্ছে মঙ্গলবার

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ
দুইবার ঘুরে দাঁড়িয়েও জয় পেল না রিয়াল মাদ্রিদ

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত
বরগুনায় বিশ্ব অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল সচেতনতা সপ্তাহ পালিত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
আসন্ন নির্বাচনে কমনওয়েলথের সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

যে কারণে 'ভ্যাম্পায়ার' দাঁতে আগ্রহ বাড়ছে তরুণীদের
যে কারণে 'ভ্যাম্পায়ার' দাঁতে আগ্রহ বাড়ছে তরুণীদের

২১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া
শিশুদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করছে মালয়েশিয়া

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি
অবশেষে চলেই গেলেন কিংবদন্তী অভিনেতা ধর্মেন্দ্র, ভারতীয় গণমাধ্যমের দাবি

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’
‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্তি পেতে গণঅভ্যুত্থান সংঘটিত হয়েছে’

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন, বিশ্বাস বিএনপির: রিজভী
প্রধান উপদেষ্টা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবেন, বিশ্বাস বিএনপির: রিজভী

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা
চোট নিয়েই শুটিংয়ে ফিরলেন শ্রদ্ধা

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯
মোহাম্মদপুরে অপহরণ ও নির্যাতনের মামলায় গ্রেপ্তার ৯

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির
অবিশ্বাস্য রেকর্ডটি শুধুই মেসির

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাময়িক বন্ধ হচ্ছে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রম
সাময়িক বন্ধ হচ্ছে এনআইডি সংশোধন কার্যক্রম

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট
ঝিনাইদহে উদ্ধারকৃত ১৬ ককটেল ধ্বংস করল বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ
ভেনেজুয়েলায় সামরিক পদক্ষেপের বিরোধিতা করেন বেশিরভাগ আমেরিকান: জরিপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর
জবির নারীসহ চার শিক্ষার্থীকে মারধর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক
মেহেরপুরে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’
‘আওয়ামী লীগের ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ছিল সবার সঙ্গে প্রতারণা’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ
হোমনায় বসুন্ধরা ফাউন্ডেশনের ৮০তম সুদ ও সার্ভিস চার্জমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দীর্ঘ বিরতির পর আবার আলোচনায় বিদ্যা সিনহা মিম
দীর্ঘ বিরতির পর আবার আলোচনায় বিদ্যা সিনহা মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!
অভিনেত্রীর জন্য পাত্র চেয়ে শহরজুড়ে পোস্টার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন
‘গণতন্ত্রের চর্চা হোক ক্লাসরুম থেকে’ স্লোগানে চবি রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে সিআর নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচন ও গণভোটের বাজেট নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭
রংপুরে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি
মালয়েশিয়ায় বন্যা: শাহ আলমের আশেপাশে বেশ কয়েকটি সড়ক বন্ধ, ভ্রমণে ঝুঁকি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিটরুটের ১০ উপকারিতা
বিটরুটের ১০ উপকারিতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে মারা গেলেন চিকিৎসক

পেছনের পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ