শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

খালাস, প্রকাশ আর হতাশ প্রসঙ্গ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
খালাস, প্রকাশ আর হতাশ প্রসঙ্গ

বিচারাধীন মামলার কারণে দীর্ঘ কারাবাসের অবসান ঘটিয়ে একে একে বহু মামলার আসামিরা খালাস পাচ্ছেন। বিগত ১৬ বছরে দুর্নীতির ষোলকলা পূর্ণ করার বিবরণসংক্রান্ত ৪০০ পৃষ্ঠার শ্বেতপত্র প্রকাশ পেয়েছে। অন্যদিকে দেশ, উপমহাদেশ ও বিশ্ব পরিমণ্ডল নয়, ছোট্ট একটি বাজারে গিয়েও ক্রমাগত হতাশ হচ্ছে সাধারণ জনগণ। এভাবেই খালাস, প্রকাশ আর হতাশসংক্রান্ত যাবতীয় খবর নিয়ে সপ্তাহজুড়ে উত্তপ্ত ছিল রাজনীতি ও অর্থনীতির বাতাস।

বাংলাদেশের ৫৩ বছরের রাজনীতির ইতিহাসে ঘটে যাওয়া কলঙ্কময় ৫৩টি রাজনৈতিক ঘটনার যদি তালিকা করা হয়, তবে সেই তালিকার প্রথম তিনটির একটি হতে পারে ২০০৪ সালে ২১ আগস্টে ঘটে যাওয়া গ্রেনেড হামলা। এদিন রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগ আয়োজন করেছিল বোমা হামলা ও সন্ত্রাসবিরোধী এক জনসভা। সেই জনসভার শেষ দিকে খোলা ট্রাকে বানানো অস্থায়ী মঞ্চে দাঁড়িয়ে বক্তৃতা করেন তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা ও আওয়ামী লীগপ্রধান শেখ হাসিনা। সন্ধ্যার আগে আগে বক্তৃতা শেষ করার পরপরই সেই খোলা ট্রাক তথা শেখ হাসিনাকে লক্ষ্য করে পাশের একটি বহুতল ভবন থেকে ১৩টি গ্রেনেড নিক্ষেপ করা হয়। তাৎক্ষণিক এই গ্রেনেড হামলা থেকে শেখ হাসিনা প্রাণে বেঁচে যান। কিন্তু বুলেট প্রুফ গাড়িতে উঠে নিজ বাসভবনে যাওয়ার পথে তাঁর গাড়ি লক্ষ্য করে মারণাস্ত্র থেকে অসংখ্য গুলি করা হয়। বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে গ্রেনেড হামলায় আহতদের চিকিৎসায় অবহেলার অভিযোগ উঠেছিল। সে সময় আরও অভিযোগ উঠেছিল আলামত নষ্ট এবং বিভিন্ন মিডিয়া হাউস থেকে প্রামাণ্য সব নথিপত্র বিশেষত ছবি ও ভিডিও ফুটেজ জোর করে একটি সংস্থা কর্তৃক উঠিয়ে নেওয়ার। আর প্রশ্ন উঠেছিল এই হামলার সময় একান্তই সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষিত সদস্যদের জন্য প্রস্তুত ও সরবরাহ করা আর্জেস গ্রেনেড হামলাকারীদের হাতে কীভাবে পৌঁছল।

এ প্রসঙ্গে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে গ্রেনেডকে বলা হয় ‘ডাবল এজড ওয়েপন’ বা দ্বিমুখী অস্ত্র। নিরাপত্তা পিন খোলার পর গ্রেনেডের গায়ে সংযুক্ত একটি ধাতব পাতসহ (লিভার) গ্রেনেডটি যতক্ষণ তালুবন্দি রাখা যায়, ততক্ষণই তা নিরাপদ। এরপর শত্রুর দিকে ছুড়ে ফেলার অর্থাৎ পিনযুক্ত লিভারটি ছেড়ে দেওয়ার ১০ থেকে ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে গ্রেনেড বিস্ফোরিত হয়। এই ১০ থেকে ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে নিজেকে নিরাপদ স্থানে বা আড়ালে লুকাতে না পারলে শত্রুর সঙ্গে নিজেকেই হতাহতের শিকার হতে হয়। তাই নিরাপত্তা পিন খোলার পর একটি গ্রেনেড নিজের তালুবন্দি রাখার জন্য মনের মধ্যে কঠোর শক্তি থাকতে হয়। মানসিক শক্তির অভাবে পিন খোলামাত্র হাত থেকে গ্রেনেড মাটিতে ফেলে নিজের ও সহযোদ্ধা বা সহপ্রশিক্ষণ গ্রহণকারী এমনকি প্রশিক্ষকের বিপদ বা নির্মম মৃত্যু ডেকে আনার বহু ঘটনা ঘটেছে সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণের ইতিহাসে। এ জন্য সৈনিকদের প্রথমে খালি হাতে কাল্পনিক গ্রেনেড ছোড়ার কসরত করানো হয়। এরপর গ্রেনেড আকৃতির কাঠ বা পাথর ছোড়া হয়। তারপরে কেবল শব্দ বা ধোঁয়া হয় এমন স্পি­ন্টারবিহীন গ্রেনেড নিক্ষেপের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। সবশেষে আসে প্রকৃত গ্রেনেড নিক্ষেপ প্রশিক্ষণের পালা।

২০০৪ সালের একুশে আগস্ট হামলাকালে গ্রেনেড নিক্ষেপকারীদের কেউ হতাহত হয়নি। এত মৃত্যু, এত ভয়াবহতা, এমন অমানবিক আর্তনাদের পরও গ্রেনেড নিক্ষেপকারীরা শান্ত মাথায় ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। এতে হামলাকারীদের দক্ষ প্রশিক্ষণ, দৃঢ় মনোবল আর সুচিন্তিত পরিকল্পনার প্রমাণ সুস্পষ্ট  হয়ে ওঠে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে কারা এই হামলাকারী? কে তাদের এভাবে প্রশিক্ষিত করেছে? কোথায় হলো এমন প্রশিক্ষণ

খালাস, প্রকাশ আর হতাশ প্রসঙ্গ২০০৪ সালের একুশে আগস্ট হামলাকালে গ্রেনেড নিক্ষেপকারীদের কেউ হতাহত হয়নি। এত মৃত্যু, এত ভয়াবহতা, এমন অমানবিক আর্তনাদের পরও গ্রেনেড নিক্ষেপকারীরা শান্ত মাথায় ঘটনাস্থল ত্যাগ করে। এতে হামলাকারীদের দক্ষ প্রশিক্ষণ, দৃঢ় মনোবল আর সুচিন্তিত পরিকল্পনার প্রমাণ সুস্পষ্ট হয়ে ওঠে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে করা এই হামলাকারী? কে তাদের এভাবে প্রশিক্ষিত করেছে? কোথায় হলো এমন প্রশিক্ষণ? গ্রেনেডের মতো মারণাস্ত্র তারা কোথায় পেল? না, এমন কোনো প্রশ্নের উত্তর সেদিন মেলেনি। তবে মিলেছে দারুণ এক তত্ত্ব! যার নাম জজ মিয়াতত্ত্ব! মানসিক ভারসাম্যহীন জজ মিয়া নামের এক ভবঘুরে সুন্দর একখানা স্বীকারোক্তি দিল যে, সে নিজে এই গ্রেনেড হামলা করেছে। যে ব্যক্তি ঠিকমতো একটি ঢিল ছুড়ে মারতে পারে না, সেই একই ব্যক্তি ভয়ংকর একটি গ্রেনেড শান্ত মাথায় নিরাপত্তা পিন খুলে ছুড়ে মেরেছে বলে আদালত বিশ্বাস করে। ফলে জজ মিয়াকে জজ সাহেব (বিচারক) জেলে পাঠান।

এরপর ২০০৮ সালে নির্বাচনের মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগ। আর তখন থেকেই ঘটতে থাকে উল্টো ঘটনা। যাকে তাকে জঙ্গি বানিয়ে জেল, জুলুম ও গুমের ঘটনা ঘটতে থাকে যখন তখন। নজিরবিহীনভাবে গ্রেনেড হামলা মামলার আসামি মুফতি হান্নানকে বিভিন্ন অজুহাতে ১৬৭ দিন একনাগাড়ে রিমান্ডে রেখে সম্পূরক স্বীকারোক্তির নামে দ্বিতীয়বার সাক্ষ্য নেওয়া হয় এবং মহামান্য আদালত তার সাক্ষ্যে সন্তুষ্ট হয়ে অভিযোগপত্র গ্রহণ করেন।

এতে আসামি করা হয় বিএনপির বর্তমান ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ ৪৯ জনকে। একসময় বিচারের রায় দেওয়া হয় এবং রায়ে ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড, ১৯ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও বাকিদের বিভিন্ন মেয়াদের সাজা দেওয়া হয়। জেলে যাওয়ার পর মুফতি হান্নান তার দেওয়া দ্বিতীয় বক্তব্য প্রত্যাহারের আবেদন করেন এবং জোর করে তার স্বীকারোক্তি আদায়ের অভিযোগ আনেন। কিন্তু কে শোনে কার কথা? এরই মধ্যে অন্য এক মামলায় মুফতি হান্নানকে ফাঁসি দেওয়া হয়। আর গ্রেনেড হামলাজনিত বিচারের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল চলতে থাকে বছরের পর বছর। ভাবতে অবাক লাগে, এরই মধ্যে যদি ১৯ জনের ফাঁসি হয়ে যেত, আর আজ প্রমাণিত হতো এটি ছিল সাজানো রায়, তাহলে কী হতো? বিচারকরাও মানুষ। তাঁদেরও ভুল হতে পারে। এমন যুক্তি থেকে বিশ্বের বহু দেশে মৃত্যুদণ্ডের বিধান নেই। মৃত্যুদণ্ডই যদি সমাধান হতো, তবে আদালতকে আর সংশোধনাগার বলার সুযোগ থাকে না বলে মনে করেন মৃত্যুদণ্ডপ্রথার বিপক্ষ অবলম্বনকারীরা। আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর পর এই মামলা নতুন মোড় নেয়। ফলে এই সপ্তাহে আদালতের রায়ে খালাস পান তারেক রহমান, লুৎফুজ্জামান বাবরসহ আগে সাজা পাওয়া সব আসামি।

তবে ফৌজদারি মামলা কখনো তামাদি হয় না। তাই প্রকৃত সত্য উদঘাটন এখন সময়ের দাবি।

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা হয়েছে এবং এতে বহু মানুষ হতাহত হয়েছে, এটা তো আর অস্বীকার করার উপায় নেই। তাই নিরপেক্ষ তদন্ত ও সুষ্ঠু বিচার হতেই হবে। মনে রাখতে হবে, এই প্রজন্মের অনেকেই বিদ্যা বালান আর রানী মুখার্জির অভিনীত ও বাস্তব ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত থ্রিলারধর্মী ভারতীয় সিনেমা ‘নো ওয়ান কিল্ড জেসিকা’ দেখেছে। বাস্তবে বেঁচে থাকলে আসছে ৬ জানুয়ারি মডেল জেসিকার ৬০ বছর হতো। ১৯৯৯ সালের ৩০ এপ্রিল ৩৪ বছর বয়সে এক অনুষ্ঠানে তাঁকে গুলি করে হত্যা করে ৪৬ বছর বয়সি মনু শর্মা। তবে মনু শর্মার বাবা বিনোদ শর্মা ছিলেন ধনী, প্রভাবশালী ও হরিয়ানা রাজ্যের রাজ্যসভার সংসদ সদস্য (এমপি)। তাঁর প্রভাব ও টাকার জোরে তেমন সাক্ষী পাওয়া যায়নি। তদুপরি যারা সাক্ষী দিয়েছিল, তারাও তাদের সাক্ষ্য পরিবর্তন বা প্রত্যাহার করে। জেসিকার দেহ ভেদ করা গুলির কার্তুজ বা খোলস এমনকি বুলেটও বদলে ফেলে দুর্নীতিগ্রস্ত পুলিশ। মিডিয়ার একাংশ বিষয়টিকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করে দেয়। এ সময় সচেতন মহলে একটি কথা বারবার উচ্চারিত হতে থাকে ‘নো ওয়ান কিল্ড জেসিকা’ এবং এই নামেই পরবর্তী সময়ে সিনেমাটি নির্মিত হয়েছিল। পরে অবশ্য বিচারের রায় হয় এবং শাস্তি হিসেবে ২০ বছরের কারাদণ্ড পান মনু শর্মা। সাড়ে ১৩ বছর কারাদণ্ড ভোগের পর কারাগারে ভালো ব্যবহার করার সুবাদে ২০২০ সালের জুন মাসে মনু মুক্তি পান। আমরা চাই না ‘কেউ গ্রেনেড নিক্ষেপ করেনি’ কিংবা ‘সাগর-রুনিকে কেউ হত্যা করেনি’ নামের কোনো সিনেমা নির্মিত হোক নতুন বাংলাদেশে। ‘বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে কোনো রিজার্ভ চুরি হয়নি’ শিরোনামে কোনো নাটকও দেখতে চাই না আমরা। ‘ব্যাংকের টাকা- চল্লিশ চোর’ নামের কোনো যাত্রাপালাও দেখতে চায় না সাধারণ মানুষ।

যেদিন গ্রেনেড হামলার তথাকথিত সব আসামি খালাস পান, সেদিনই প্রকাশ পায় ৪০০ পাতার শ্বেতপত্র। দেশের শীর্ষস্থানীয় অর্থনীতিবিদ, শিক্ষক সমাজ ও গবেষকরা ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে অনেকের জন্য অপ্রিয় এই শ্বেতপত্র তুলে দেন ড. মো. ইউনূসের হাতে। বিগত ১৬ বছরের আওয়ামী লীগ শাসনামলে যে পরিমাণ অর্থ লোপাটের তথ্য এই শ্বেতপত্রে উঠে এসেছে, তার আংশিকও যদি সত্য ও প্রমাণিত হয়, তবে বুঝতে হবে এ দেশের রাজনীতিবিদ, আমলা ও ব্যবসায়ীদের বিপথগামী অংশ অর্থ আর বিত্তবৈভবের নেশায় রীতিমতো উন্মাদ হয়ে গেছে। আর সামাজিক নিরাপত্তা ও একজন পালিয়ে বেড়ানো ভবঘুরে বা উন্মাদের নিজের নিরাপত্তার জন্য তাকে জোরপূর্বক মানসিক হাসপাতালে রেখে চিকিৎসা প্রদান বা জেলে রেখে সংশোধন করাই যুক্তিযুক্ত ও আইনসিদ্ধ। সরকার সেই যৌক্তিক ও আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করবে এটাই এখন প্রত্যাশা। আসামি খালাস আর শ্বেতপত্র প্রকাশ দেখে হয়তো অনেকেই হতাশ। তবে সবচেয়ে বেশি হতাশ নিম্ন ও মধ্য আয়ের মানুষ। অতীতে এমন শীতের দিনে ক্রেতা বা উপযুক্ত দাম না পেয়ে অনেক কৃষক ও ফড়িয়া হাটবাজার বা রাস্তায় সবজি ফেলে বাড়ি ফিরতেন। আজ শীতের সবজির বাজারেও নেই স্বস্তির বাতাস। তাই দেখে সাধারণ মানুষ হতাশ। তবে কি খালাস, প্রকাশ আর হতাশ- এই নিয়েই আজকের বাংলাদেশ?

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

Email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত
ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’
ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’

১৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান
মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি

৩১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড
এজবাস্টনে ইতিহাস গড়লেন জয়সওয়াল, ভাঙলেন ৫১ বছরের রেকর্ড

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও
ইংল্যান্ডের মাটিতে শুভমান ঝলক, টপকে গেলেন গাভাস্কার-দ্রাবিড়কেও

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত
বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর
সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি
তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা
অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত
এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ জেলায় ঝড়ের আভাস
৬ জেলায় ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩
মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম