শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

১০ ব্যাংক ১০ গ্রুপ : বোঝাপড়ায় ঘাটতি

মোস্তফা কামাল
প্রিন্ট ভার্সন
১০ ব্যাংক ১০ গ্রুপ : বোঝাপড়ায় ঘাটতি

বাজারের অস্থিরতা, মূল্যস্ফীতি, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হাহাকার ও বেকারত্বের নতুন ঝড়ে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা আরও কঠিন হয়ে পড়েছে। নতুন কর্মসংস্থান তৈরিতে সরকারি ও বেসরকারি খাতের একসঙ্গে কাজ করার আলামত নেই। ঝুঁকি নেওয়ার শক্তি হারিয়ে ফেলছেন ছোট-বড় ব্যবসায়ীরা। শিল্প বিনিয়োগের মন্দায় গোটা অর্থনীতির শিরা-উপশিরায় রক্তশূন্যতা। অনিবার্যভাবে তা নতুন কর্মসংস্থানে বাধা। ব্যাংকের বাড়তি সুদহার অনেক হিসাব ওলটপালট করে দিয়েছে। সামনে রাজনীতির গতিপ্রকৃতি কোন দিকে যায়, সেই দুশ্চিন্তায় ব্যবসায়ীরা। সরকারের মধ্যে তাদের আয়ত্তে নেওয়ার বদলে আরও দূরে ঠেলে দেওয়ার প্রবণতা।

জেঁকে বসা নানা সংকট কাটিয়ে উঠতে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো উদ্যোগ নেয়নি বা নিচ্ছে না- এমন নয়। কিন্তু কাজে আসছে না কাক্সিক্ষত পর্যায়ে। আবার পুরনো সংকটের সঙ্গে নতুন সংকটের রসায়নও ঘটছে। তার ওপর খেলাপি ঋণ ও পাচারের টাকা উদ্ধারে দেশের শীর্ষ ১০টি গ্রুপকে টার্গেট করা যেন হিতে বিপরীত হয়েছে। প্রায় প্রতিদিনই ছোটবড় কোনো না কোনো মিলকারখানা, প্রতিষ্ঠান বন্ধের কুখবর আসছে। ছোটখাটো খবরগুলো গণমাধ্যমে আসে না। বড়গুলোতে বন্ধের ঘোষণা দিয়ে অফিস বা কারখানার গেটে নোটিস টাঙিয়ে দেওয়া হচ্ছে। সবার দাপ্তরিক ভাষা প্রায় একই : ‘অনিবার্য কারণে আগামীকাল থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কারখানা বন্ধ থাকবে।’ এর জেরে শ্রমিক-কর্মচারীদের মধ্যে বুক চাপড়ানো বিলাপ-আহাজারি। তাদের পরিবারের সদস্যদের বদদোয়া।

শিল্প বাঁচিয়ে টাকা আদায়ের কৌশল না নিয়ে চাপে ফেলার এ নীতি গোটা শিল্প সেক্টরকে আতঙ্কে ফেলেছে। যা ১০টি প্রবলেম বা দুর্বল ব্যাংককে সারিয়ে তুলতে নেওয়া পদক্ষেপের একদম বিপরীত। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ২২ হাজার কোটি টাকা ছাপানোর বিশেষ উদ্দেশ্য ছিল দুর্বল ব্যাংকগুলোকে টিকিয়ে রাখা। এ ছাড়া ৭ হাজার ৩৫০ কোটি টাকার তারল্য সহায়তাও দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ব্যাংকগুলোর সক্ষমতা বাড়াতে সরকারের এসব পদক্ষেপের সুফল এখনো দৃশ্যমান নয়। একই সময়ে টাকা আদায়ে ব্যাংকগুলো দেশের শীর্ষ ১০টি গ্রুপকে টার্গেট করেছে। এসব গ্রুপে ‘রিসিভার’ বসানোর উদ্যোগের গুঞ্জন রয়েছে। যদিও আদালতের নির্দেশ ছাড়া ‘রিসিভার’ নিয়োগের বৈধতা প্রশ্নবিদ্ধ।

এসব না করে গ্রুপগুলোকে আয়ত্তে নিয়ে টাকা আদায়ের চেষ্টা করা যেত। এখন একদিকে টাকা আদায় অনিশ্চিত। আর নিশ্চিত হলো প্রতিষ্ঠানগুলোর আরও নাজুক দশা। চাপে-তাপে নয়, খেলাপি ঋণ আদায় কৌশলের ব্যাপার। বিষয়টি সংবেদনশীলও। সেখানে অনেকের কর্মসংস্থান। আলোচিত ১০টি গ্রুপেও লাখ লাখ মানুষ কাজ করছে। ব্যাংকের সঙ্গে এসব গ্রুপের কম-বেশি লেনদেন চলমান। উৎপাদন কর্মকাণ্ড জারি রেখেই টাকা আদায়ের ব্যবস্থা করলে এখন এ অবস্থা হয় না। এত বিপুল অঙ্কের ঋণখেলাপি হওয়ার পেছনে কেবল গ্রহীতা দায়ী নয়। পর্ষদ পরিচালকরাও একা দায়ী নয়। ছিল ব্যাংকগুলোর শীর্ষ নির্বাহী থেকে শুরু করে বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তাদের যোগসাজশও। অথচ তারা দিব্যি অন্তরালে, আলোচনার বাইরে। এসব ব্যাংক আরও ডুবেছে স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি, ‘মিডিয়া ট্রায়াল’ আর রাজনৈতিক মদতে ব্যাংক পরিচালক ও শীর্ষ কর্মকর্তাদের যোগসাজশে টাকা লোপাটের কারণে।

এ ব্যাংকগুলোকে টেনে তুলতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হস্তক্ষেপে অন্য সবল ব্যাংক থেকে সাময়িক ধারকর্জে সহায়তা দেওয়া হলেও দেশে উৎপাদন, বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানে ভূমিকা রাখা ১০টি গ্রুপকে সারিয়ে তোলার বিপরীত আয়োজন। এতে রীতিমতো মারণাস্ত্রের মতো অ্যাকশন শুরু হয়েছে। এরই মধ্যে দেশের রপ্তানিবাজার হুমকিতে পড়েছে। বিদেশি অর্ডার হাতছাড়া হয়ে চলে যাচ্ছে প্রতিবেশী দেশে। যা কেবল দেশের বেসরকারি খাত ও শিল্প ধ্বংস করবে না, ব্যবসা-বিনিয়োগ ভিন্ন দেশমুখী হওয়ার পাশাপাশি কর্মহীন করবে অনেককে। এতে নতুন বছরে পুরনো ভোগান্তি তাজা হওয়ার আলামত স্পষ্ট। আরও দগদগে হয়ে উঠছে রাজস্ব আয় বাড়ানো, ব্যাংক খাতের দুর্বলতা কাটানোর চ্যালেঞ্জ। সুদের হার বাড়িয়ে, কিছু শুল্ক কমানোর মতো পদক্ষেপ নিয়ে মূল্যস্ফীতির লাগাম টানতে না পেরে পরে টাকা ছাপিয়ে পরিস্থিতি সামলানোর চেষ্টা করেছে। সামনে কী করবে? আরও টাকা ছাপলে এক যন্ত্রণা। না ছাপলে আরেক ধরনের নাহালত। কেবল মুদ্রানীতি সংকোচনে মূল্যস্ফীতি কমানোর ব্যবস্থা-অবস্থা আর নেই, তা এরই মধ্যে পরিষ্কার। কম বিনিয়োগের মাঝে সুদহার বাড়ানোর তত্ত্ব মার খেয়েছে। ছোট ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোর অপমৃত্যুর নিঃশ্বাস শোনা যাচ্ছে। সেখানে কোরামিনের বদলে হাই-অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োগ মৃত্যু আরও দ্রুত করার সমূহ লক্ষণ।

আর্থিক খাতের হেলথটেস্টের আর বাকি নেই। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে অনিয়মের মাধ্যমে দেওয়া ঋণগুলো এখন একে একে খেলাপি হয়ে যাচ্ছে। বিভিন্ন শিল্প গ্রুপ, মাঝারি ও ছোট উদ্যোক্তাদেরও ব্যবসাবাণিজ্যে অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে। অনেকে ব্যবসাবাণিজ্য বন্ধ করে দিয়েছেন। মুদি বা ফুটপাতের দোকানেও সেই ছাপ। সম্ভাবনাময় পোশাক খাতেও কেবল কুসংবাদ। শ্রম অসন্তোষের সঙ্গে প্রতিনিয়ত নানামুখী সংকট যোগ হচ্ছে। আগামী দিনে রপ্তানি বাড়ানোর চেয়ে যা আছে তা ধরে রাখাই কঠিন হয়ে উঠছে। একদিকে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তায় দেশের ইমেজ কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তার ওপর নিরাপত্তাহীনতায় অনেক মালিক ঠিকমতো কারখানা চালাতে পারেননি। এতে বায়ারদের ভরসা কমেছে। বাড়তি যোগ হয়েছে দেশিবিদেশি নানা ষড়যন্ত্র। এ অবস্থা কাটবে বলে বিশ্বব্যাংক, আইএমএফসহ বৈশ্বিক সংস্থাগুলোর আভাস না থাকাও দুশ্চিন্তার বিষয়।

সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি পর্যায়ে পণ্যের প্রতিযোগিতা থাকলে সরবরাহে ভারসাম্য বাড়ে। গোটা বিশ্বে এভাবেই বেসরকারি উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করা হয়। বিগত সরকার আমলের অনেক পলিসি এবং দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেওয়ায় তৈরি হওয়া সমস্যাগুলোর ফয়সালা আসেনি। পতনের পূর্ব পর্যন্তও উন্নয়নের কিচ্ছা শোনানো হয়েছে। অথচ তাদের পতনের দেড়-দুই বছর আগে থেকেই সামষ্টিক অর্থনীতি ব্যাপক সমস্যাক্রান্ত। মূল্যস্ফীতি, ব্যালান্স অব পেমেন্ট, ফরেন এক্সচেঞ্জ প্রাইস, ব্যাংকিং খাত পার করেছে কঠিনেরও কঠিন সমস্যা। এর জেরে মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বগতি আরও ঊর্ধ্বে উঠেছে। এখন আমদানি স্বাভাবিক করার চেষ্টা কাজে দিচ্ছে না। আবার রপ্তানি বাড়ানোরও সামর্থ্য নেই।

ব্যবসায়ীদের ফাঁপরে ফেলে, ব্যাংকে কোরামিন দিয়ে, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মহার্ঘভাতা খাইয়ে এর ফয়সালা আনার চেষ্টায় কুলাবে না- তা এরই মধ্যে প্রমাণিত। বাজার সিন্ডিকেট ভাঙার চেষ্টায়ও ফল আসছে না। নিয়ত ঠিক থাকলেও পদ্ধতি-প্রক্রিয়া ঠিক না থাকলে যে ইবাদতও বরবাদ হয়ে যায়, এর জাজ্বল্যমান দৃষ্টান্ত সরকারের অর্থনীতি সোজা করার সাম্প্রতিক চেষ্টাগুলো। বাজার সিন্ডিকেট ভাঙতে এবং বাজার নিয়ন্ত্রণে আনতে জাতীয় ভোক্তা অধিকারের প্রতি মাসে হাজার হাজার অভিযানেও বরকত মিলছে না। মহার্ঘভাতার চিন্তার মধ্য দিয়ে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সরকারিভাবে দরকারি মনে করা, বেসরকারিদের অগ্রাহ্য এবং ব্যাংক বাঁচানোর চেষ্টার বিপরীতে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের বিষয়ে রুক্ষতা বৈষম্যের নামান্তর।

মহার্ঘের আভিধানিক অর্থ বড় উপহার। মহৎ+অর্ঘ দুই শব্দ মিলে মহার্ঘ। শব্দের মাঝেই অর্থ লুকানো। পিয়ন থেকে মন্ত্রিপরিষদ সচিব পর্যন্ত সর্বস্তরের কর্মচারীদের মহার্ঘভাতা দেওয়ার সিদ্ধান্ত রয়েছে সরকারের। অবসরপ্রাপ্তরাও মহার্ঘভুক্ত হবেন। মহার্ঘভাতার অঙ্ক ঠিক করতে কমিটি গঠনও হয়েছে। সর্বশেষ ২০১৫ সালের জুলাইয়ে অষ্টম বেতন স্কেল কার্যকর হয়। সে সময় নতুন স্কেলের সুপারিশ না করলেও মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় নিয়ে বার্ষিক ইনক্রিমেন্টের প্রস্তাব ছিল বেতন কমিশনের। ২০২৩ সালের জুলাইয়ের আগপর্যন্ত প্রতি বছর সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ৫ শতাংশ হারে ইনক্রিমেন্ট পান। নিত্যপণ্যের অব্যাহত মূল্যবৃদ্ধি ও সংসারের অন্যান্য খরচ বেড়ে যাওয়ার প্রেক্ষাপটে সরকারিদের পে-স্কেল, মহার্ঘভাতা ইত্যাদির প্রচলন। বেসরকারিরা এ শুমারির বাইরে। দেশে রাজস্ব আয়ের প্রধান উৎস ভ্যাট। আয়কর বা কাস্টমস ডিউটি নয়। আর এই ভ্যাট পরোক্ষে আদায় করা হয় বিধায়, তা রাস্তার ফকির থেকে সর্বস্তরের মানুষকেই দিতে হয়। অথচ এসব মানুষের আয় বাড়ানো দূরে থাক, মূল্যস্ফীতির চাপে আয়-রোজগারই কমে আসছে। ২০১৫ সালে সর্বশেষ ঘোষণা করা বেতন কাঠামোতে সরকারি কর্মকর্তাদের বেতন-ভাতা দ্বিগুণ করার সময় বলা হয়েছিল, বেতন-ভাতা বাড়ালে তারা দুর্নীতিতে জড়াবে না। বাস্তবে তা হয়নি। বরং দুর্নীতি-চুরিসহ নানা পাপাচার আরও বেড়েছে।

বিগত আওয়ামী লীগ সরকার অযৌক্তিক সুবিধা দিয়েও সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের খুশি করতে বিনা সুদে গাড়ির ঋণ ও গাড়ি রক্ষণাবেক্ষণের জন্য মাসিক ভাতাও দিয়েছে। বেসরকারি খাতে এমন তুঘলকি কারবার অসম্ভব। সমাজের সব মানুষ ভাতা চায়ও না। কারও কারও কাছে তা অসম্মানের। তারা চায় কাজ। যেমন ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা চান পুঁজির গ্যারান্টি। এখন পুঁজিতে টান পড়ে গেছে তাদের অনেকের। না পারছেন সইতে, না ব্যবসা ছেড়ে দিতে। রাজনৈতিক ডামাডোলে কিছু যন্ত্রণা হজম করতে অভ্যস্ত ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা। গেল বছরের ৭ জানুয়ারি একতরফা জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বাপর, জুলাই-আগস্টে গণ আন্দোলনে দেশ আরও অস্থির হয়েছে।

নতুন সরকার আসার পর রাজনৈতিক অস্থিরতা না কমে নতুন ডালপালা গজিয়েছে। এর জেরে ব্যবসা-বিনিয়োগ কমতে কমতে এখন তলানিতে। একেক দিন সমাজের একেক শ্রেণি-গোষ্ঠীর মতো তাদের দাবি বা বায়নানামা নিয়ে রাস্তায় নেমে পড়ার জো নেই। হুজুগে ব্যবসায়ীদের কথা ভিন্ন। জাত ব্যবসায়ীদের পুঁজি রক্ষার চেষ্টা করতে হচ্ছে। কর্মচারীর বেতন-ভাতা টানতে হচ্ছে। আবার ইমেজ রক্ষার প্রাণান্তকর লড়াইও করতে হয়। এসব নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে যে আলাপ-আলোচনা ও সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ দরকার, সেখানে মোটাদাগের ঘাটতি। এর পরিণামে অনাস্থা না এলেও জগদ্দল অস্বস্তিতে ভুগছেন ব্যবসায়ীরা। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ নেতা ও তাদের ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ীর বেশির ভাগ হয় আত্মগোপনে, নইলে কারাগারে। বেদম চাপে ভুগছে তাদের প্রতিষ্ঠানগুলো। উন্নয়নশীল দেশগুলোতে ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ হয় একধরনের বোঝাপড়ার ভিত্তিতে। এখানে পুরনো বোঝাপড়া ভেঙে গেছে। নতুন বোঝাপড়ার আলামত নেই।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

১৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা
নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন
পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু
তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ
ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫
ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়
ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের
৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩
সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার
হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা
দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা