শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

১০ ব্যাংক ১০ গ্রুপ : বোঝাপড়ায় ঘাটতি

মোস্তফা কামাল
প্রিন্ট ভার্সন
১০ ব্যাংক ১০ গ্রুপ : বোঝাপড়ায় ঘাটতি

বাজারের অস্থিরতা, মূল্যস্ফীতি, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হাহাকার ও বেকারত্বের নতুন ঝড়ে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা আরও কঠিন হয়ে পড়েছে। নতুন কর্মসংস্থান তৈরিতে সরকারি ও বেসরকারি খাতের একসঙ্গে কাজ করার আলামত নেই। ঝুঁকি নেওয়ার শক্তি হারিয়ে ফেলছেন ছোট-বড় ব্যবসায়ীরা। শিল্প বিনিয়োগের মন্দায় গোটা অর্থনীতির শিরা-উপশিরায় রক্তশূন্যতা। অনিবার্যভাবে তা নতুন কর্মসংস্থানে বাধা। ব্যাংকের বাড়তি সুদহার অনেক হিসাব ওলটপালট করে দিয়েছে। সামনে রাজনীতির গতিপ্রকৃতি কোন দিকে যায়, সেই দুশ্চিন্তায় ব্যবসায়ীরা। সরকারের মধ্যে তাদের আয়ত্তে নেওয়ার বদলে আরও দূরে ঠেলে দেওয়ার প্রবণতা।

জেঁকে বসা নানা সংকট কাটিয়ে উঠতে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো উদ্যোগ নেয়নি বা নিচ্ছে না- এমন নয়। কিন্তু কাজে আসছে না কাক্সিক্ষত পর্যায়ে। আবার পুরনো সংকটের সঙ্গে নতুন সংকটের রসায়নও ঘটছে। তার ওপর খেলাপি ঋণ ও পাচারের টাকা উদ্ধারে দেশের শীর্ষ ১০টি গ্রুপকে টার্গেট করা যেন হিতে বিপরীত হয়েছে। প্রায় প্রতিদিনই ছোটবড় কোনো না কোনো মিলকারখানা, প্রতিষ্ঠান বন্ধের কুখবর আসছে। ছোটখাটো খবরগুলো গণমাধ্যমে আসে না। বড়গুলোতে বন্ধের ঘোষণা দিয়ে অফিস বা কারখানার গেটে নোটিস টাঙিয়ে দেওয়া হচ্ছে। সবার দাপ্তরিক ভাষা প্রায় একই : ‘অনিবার্য কারণে আগামীকাল থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কারখানা বন্ধ থাকবে।’ এর জেরে শ্রমিক-কর্মচারীদের মধ্যে বুক চাপড়ানো বিলাপ-আহাজারি। তাদের পরিবারের সদস্যদের বদদোয়া।

শিল্প বাঁচিয়ে টাকা আদায়ের কৌশল না নিয়ে চাপে ফেলার এ নীতি গোটা শিল্প সেক্টরকে আতঙ্কে ফেলেছে। যা ১০টি প্রবলেম বা দুর্বল ব্যাংককে সারিয়ে তুলতে নেওয়া পদক্ষেপের একদম বিপরীত। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ২২ হাজার কোটি টাকা ছাপানোর বিশেষ উদ্দেশ্য ছিল দুর্বল ব্যাংকগুলোকে টিকিয়ে রাখা। এ ছাড়া ৭ হাজার ৩৫০ কোটি টাকার তারল্য সহায়তাও দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ব্যাংকগুলোর সক্ষমতা বাড়াতে সরকারের এসব পদক্ষেপের সুফল এখনো দৃশ্যমান নয়। একই সময়ে টাকা আদায়ে ব্যাংকগুলো দেশের শীর্ষ ১০টি গ্রুপকে টার্গেট করেছে। এসব গ্রুপে ‘রিসিভার’ বসানোর উদ্যোগের গুঞ্জন রয়েছে। যদিও আদালতের নির্দেশ ছাড়া ‘রিসিভার’ নিয়োগের বৈধতা প্রশ্নবিদ্ধ।

এসব না করে গ্রুপগুলোকে আয়ত্তে নিয়ে টাকা আদায়ের চেষ্টা করা যেত। এখন একদিকে টাকা আদায় অনিশ্চিত। আর নিশ্চিত হলো প্রতিষ্ঠানগুলোর আরও নাজুক দশা। চাপে-তাপে নয়, খেলাপি ঋণ আদায় কৌশলের ব্যাপার। বিষয়টি সংবেদনশীলও। সেখানে অনেকের কর্মসংস্থান। আলোচিত ১০টি গ্রুপেও লাখ লাখ মানুষ কাজ করছে। ব্যাংকের সঙ্গে এসব গ্রুপের কম-বেশি লেনদেন চলমান। উৎপাদন কর্মকাণ্ড জারি রেখেই টাকা আদায়ের ব্যবস্থা করলে এখন এ অবস্থা হয় না। এত বিপুল অঙ্কের ঋণখেলাপি হওয়ার পেছনে কেবল গ্রহীতা দায়ী নয়। পর্ষদ পরিচালকরাও একা দায়ী নয়। ছিল ব্যাংকগুলোর শীর্ষ নির্বাহী থেকে শুরু করে বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তাদের যোগসাজশও। অথচ তারা দিব্যি অন্তরালে, আলোচনার বাইরে। এসব ব্যাংক আরও ডুবেছে স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি, ‘মিডিয়া ট্রায়াল’ আর রাজনৈতিক মদতে ব্যাংক পরিচালক ও শীর্ষ কর্মকর্তাদের যোগসাজশে টাকা লোপাটের কারণে।

এ ব্যাংকগুলোকে টেনে তুলতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হস্তক্ষেপে অন্য সবল ব্যাংক থেকে সাময়িক ধারকর্জে সহায়তা দেওয়া হলেও দেশে উৎপাদন, বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানে ভূমিকা রাখা ১০টি গ্রুপকে সারিয়ে তোলার বিপরীত আয়োজন। এতে রীতিমতো মারণাস্ত্রের মতো অ্যাকশন শুরু হয়েছে। এরই মধ্যে দেশের রপ্তানিবাজার হুমকিতে পড়েছে। বিদেশি অর্ডার হাতছাড়া হয়ে চলে যাচ্ছে প্রতিবেশী দেশে। যা কেবল দেশের বেসরকারি খাত ও শিল্প ধ্বংস করবে না, ব্যবসা-বিনিয়োগ ভিন্ন দেশমুখী হওয়ার পাশাপাশি কর্মহীন করবে অনেককে। এতে নতুন বছরে পুরনো ভোগান্তি তাজা হওয়ার আলামত স্পষ্ট। আরও দগদগে হয়ে উঠছে রাজস্ব আয় বাড়ানো, ব্যাংক খাতের দুর্বলতা কাটানোর চ্যালেঞ্জ। সুদের হার বাড়িয়ে, কিছু শুল্ক কমানোর মতো পদক্ষেপ নিয়ে মূল্যস্ফীতির লাগাম টানতে না পেরে পরে টাকা ছাপিয়ে পরিস্থিতি সামলানোর চেষ্টা করেছে। সামনে কী করবে? আরও টাকা ছাপলে এক যন্ত্রণা। না ছাপলে আরেক ধরনের নাহালত। কেবল মুদ্রানীতি সংকোচনে মূল্যস্ফীতি কমানোর ব্যবস্থা-অবস্থা আর নেই, তা এরই মধ্যে পরিষ্কার। কম বিনিয়োগের মাঝে সুদহার বাড়ানোর তত্ত্ব মার খেয়েছে। ছোট ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোর অপমৃত্যুর নিঃশ্বাস শোনা যাচ্ছে। সেখানে কোরামিনের বদলে হাই-অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োগ মৃত্যু আরও দ্রুত করার সমূহ লক্ষণ।

আর্থিক খাতের হেলথটেস্টের আর বাকি নেই। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে অনিয়মের মাধ্যমে দেওয়া ঋণগুলো এখন একে একে খেলাপি হয়ে যাচ্ছে। বিভিন্ন শিল্প গ্রুপ, মাঝারি ও ছোট উদ্যোক্তাদেরও ব্যবসাবাণিজ্যে অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে। অনেকে ব্যবসাবাণিজ্য বন্ধ করে দিয়েছেন। মুদি বা ফুটপাতের দোকানেও সেই ছাপ। সম্ভাবনাময় পোশাক খাতেও কেবল কুসংবাদ। শ্রম অসন্তোষের সঙ্গে প্রতিনিয়ত নানামুখী সংকট যোগ হচ্ছে। আগামী দিনে রপ্তানি বাড়ানোর চেয়ে যা আছে তা ধরে রাখাই কঠিন হয়ে উঠছে। একদিকে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তায় দেশের ইমেজ কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তার ওপর নিরাপত্তাহীনতায় অনেক মালিক ঠিকমতো কারখানা চালাতে পারেননি। এতে বায়ারদের ভরসা কমেছে। বাড়তি যোগ হয়েছে দেশিবিদেশি নানা ষড়যন্ত্র। এ অবস্থা কাটবে বলে বিশ্বব্যাংক, আইএমএফসহ বৈশ্বিক সংস্থাগুলোর আভাস না থাকাও দুশ্চিন্তার বিষয়।

সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি পর্যায়ে পণ্যের প্রতিযোগিতা থাকলে সরবরাহে ভারসাম্য বাড়ে। গোটা বিশ্বে এভাবেই বেসরকারি উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করা হয়। বিগত সরকার আমলের অনেক পলিসি এবং দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেওয়ায় তৈরি হওয়া সমস্যাগুলোর ফয়সালা আসেনি। পতনের পূর্ব পর্যন্তও উন্নয়নের কিচ্ছা শোনানো হয়েছে। অথচ তাদের পতনের দেড়-দুই বছর আগে থেকেই সামষ্টিক অর্থনীতি ব্যাপক সমস্যাক্রান্ত। মূল্যস্ফীতি, ব্যালান্স অব পেমেন্ট, ফরেন এক্সচেঞ্জ প্রাইস, ব্যাংকিং খাত পার করেছে কঠিনেরও কঠিন সমস্যা। এর জেরে মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বগতি আরও ঊর্ধ্বে উঠেছে। এখন আমদানি স্বাভাবিক করার চেষ্টা কাজে দিচ্ছে না। আবার রপ্তানি বাড়ানোরও সামর্থ্য নেই।

ব্যবসায়ীদের ফাঁপরে ফেলে, ব্যাংকে কোরামিন দিয়ে, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মহার্ঘভাতা খাইয়ে এর ফয়সালা আনার চেষ্টায় কুলাবে না- তা এরই মধ্যে প্রমাণিত। বাজার সিন্ডিকেট ভাঙার চেষ্টায়ও ফল আসছে না। নিয়ত ঠিক থাকলেও পদ্ধতি-প্রক্রিয়া ঠিক না থাকলে যে ইবাদতও বরবাদ হয়ে যায়, এর জাজ্বল্যমান দৃষ্টান্ত সরকারের অর্থনীতি সোজা করার সাম্প্রতিক চেষ্টাগুলো। বাজার সিন্ডিকেট ভাঙতে এবং বাজার নিয়ন্ত্রণে আনতে জাতীয় ভোক্তা অধিকারের প্রতি মাসে হাজার হাজার অভিযানেও বরকত মিলছে না। মহার্ঘভাতার চিন্তার মধ্য দিয়ে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সরকারিভাবে দরকারি মনে করা, বেসরকারিদের অগ্রাহ্য এবং ব্যাংক বাঁচানোর চেষ্টার বিপরীতে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের বিষয়ে রুক্ষতা বৈষম্যের নামান্তর।

মহার্ঘের আভিধানিক অর্থ বড় উপহার। মহৎ+অর্ঘ দুই শব্দ মিলে মহার্ঘ। শব্দের মাঝেই অর্থ লুকানো। পিয়ন থেকে মন্ত্রিপরিষদ সচিব পর্যন্ত সর্বস্তরের কর্মচারীদের মহার্ঘভাতা দেওয়ার সিদ্ধান্ত রয়েছে সরকারের। অবসরপ্রাপ্তরাও মহার্ঘভুক্ত হবেন। মহার্ঘভাতার অঙ্ক ঠিক করতে কমিটি গঠনও হয়েছে। সর্বশেষ ২০১৫ সালের জুলাইয়ে অষ্টম বেতন স্কেল কার্যকর হয়। সে সময় নতুন স্কেলের সুপারিশ না করলেও মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় নিয়ে বার্ষিক ইনক্রিমেন্টের প্রস্তাব ছিল বেতন কমিশনের। ২০২৩ সালের জুলাইয়ের আগপর্যন্ত প্রতি বছর সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ৫ শতাংশ হারে ইনক্রিমেন্ট পান। নিত্যপণ্যের অব্যাহত মূল্যবৃদ্ধি ও সংসারের অন্যান্য খরচ বেড়ে যাওয়ার প্রেক্ষাপটে সরকারিদের পে-স্কেল, মহার্ঘভাতা ইত্যাদির প্রচলন। বেসরকারিরা এ শুমারির বাইরে। দেশে রাজস্ব আয়ের প্রধান উৎস ভ্যাট। আয়কর বা কাস্টমস ডিউটি নয়। আর এই ভ্যাট পরোক্ষে আদায় করা হয় বিধায়, তা রাস্তার ফকির থেকে সর্বস্তরের মানুষকেই দিতে হয়। অথচ এসব মানুষের আয় বাড়ানো দূরে থাক, মূল্যস্ফীতির চাপে আয়-রোজগারই কমে আসছে। ২০১৫ সালে সর্বশেষ ঘোষণা করা বেতন কাঠামোতে সরকারি কর্মকর্তাদের বেতন-ভাতা দ্বিগুণ করার সময় বলা হয়েছিল, বেতন-ভাতা বাড়ালে তারা দুর্নীতিতে জড়াবে না। বাস্তবে তা হয়নি। বরং দুর্নীতি-চুরিসহ নানা পাপাচার আরও বেড়েছে।

বিগত আওয়ামী লীগ সরকার অযৌক্তিক সুবিধা দিয়েও সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের খুশি করতে বিনা সুদে গাড়ির ঋণ ও গাড়ি রক্ষণাবেক্ষণের জন্য মাসিক ভাতাও দিয়েছে। বেসরকারি খাতে এমন তুঘলকি কারবার অসম্ভব। সমাজের সব মানুষ ভাতা চায়ও না। কারও কারও কাছে তা অসম্মানের। তারা চায় কাজ। যেমন ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা চান পুঁজির গ্যারান্টি। এখন পুঁজিতে টান পড়ে গেছে তাদের অনেকের। না পারছেন সইতে, না ব্যবসা ছেড়ে দিতে। রাজনৈতিক ডামাডোলে কিছু যন্ত্রণা হজম করতে অভ্যস্ত ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা। গেল বছরের ৭ জানুয়ারি একতরফা জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বাপর, জুলাই-আগস্টে গণ আন্দোলনে দেশ আরও অস্থির হয়েছে।

নতুন সরকার আসার পর রাজনৈতিক অস্থিরতা না কমে নতুন ডালপালা গজিয়েছে। এর জেরে ব্যবসা-বিনিয়োগ কমতে কমতে এখন তলানিতে। একেক দিন সমাজের একেক শ্রেণি-গোষ্ঠীর মতো তাদের দাবি বা বায়নানামা নিয়ে রাস্তায় নেমে পড়ার জো নেই। হুজুগে ব্যবসায়ীদের কথা ভিন্ন। জাত ব্যবসায়ীদের পুঁজি রক্ষার চেষ্টা করতে হচ্ছে। কর্মচারীর বেতন-ভাতা টানতে হচ্ছে। আবার ইমেজ রক্ষার প্রাণান্তকর লড়াইও করতে হয়। এসব নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে যে আলাপ-আলোচনা ও সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ দরকার, সেখানে মোটাদাগের ঘাটতি। এর পরিণামে অনাস্থা না এলেও জগদ্দল অস্বস্তিতে ভুগছেন ব্যবসায়ীরা। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ নেতা ও তাদের ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ীর বেশির ভাগ হয় আত্মগোপনে, নইলে কারাগারে। বেদম চাপে ভুগছে তাদের প্রতিষ্ঠানগুলো। উন্নয়নশীল দেশগুলোতে ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ হয় একধরনের বোঝাপড়ার ভিত্তিতে। এখানে পুরনো বোঝাপড়া ভেঙে গেছে। নতুন বোঝাপড়ার আলামত নেই।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
দুনিয়ার সব ভাষা আল্লাহর সৃষ্টি
দুনিয়ার সব ভাষা আল্লাহর সৃষ্টি
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
সর্বনাশা দুর্নীতি
সর্বনাশা দুর্নীতি
আমাদের বাংলা ভাষা
আমাদের বাংলা ভাষা
নিচে নামতে কারও সাহায্য লাগে না
নিচে নামতে কারও সাহায্য লাগে না
বিশ্বাসের এদিক-ওদিক
বিশ্বাসের এদিক-ওদিক
দিলের ময়লা দূর করতে আসছে রমজান
দিলের ময়লা দূর করতে আসছে রমজান
সৌদিতে রোহিঙ্গা
সৌদিতে রোহিঙ্গা
ভূমির সার্ভারে ত্রুটি
ভূমির সার্ভারে ত্রুটি
শোক সাহচর্য ও মানসিক নৈকট্য
শোক সাহচর্য ও মানসিক নৈকট্য
মব কর্তৃত্ব : গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির অবক্ষয়
মব কর্তৃত্ব : গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির অবক্ষয়
ধোঁকাবাজির রাজনীতি! মোনাফেকির বাদশাহি!
ধোঁকাবাজির রাজনীতি! মোনাফেকির বাদশাহি!
সর্বশেষ খবর
সাতক্ষীরা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক ভুট্টো, সদস্যসচিব সজীব
সাতক্ষীরা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক ভুট্টো, সদস্যসচিব সজীব

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৮ নারী ক্রিকেটারদের সিলেকশন ক্যাম্প শেষ হচ্ছে আজ
অনূর্ধ্ব-১৮ নারী ক্রিকেটারদের সিলেকশন ক্যাম্প শেষ হচ্ছে আজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চকরিয়ায় ত্রিমুখী সংঘর্ষে ডাম্পারচালক নিহত
চকরিয়ায় ত্রিমুখী সংঘর্ষে ডাম্পারচালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপিদের সেই ২৪ গাড়ির নিলামে সাড়া নেই
সাবেক এমপিদের সেই ২৪ গাড়ির নিলামে সাড়া নেই

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিপিএলে রেকর্ড ১২ কোটি টাকার টিকিট বিক্রি হয়েছে : ফারুক
বিপিএলে রেকর্ড ১২ কোটি টাকার টিকিট বিক্রি হয়েছে : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়েতে ছিটকে পড়ে বাসের সুপারভাইজার নিহত
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়েতে ছিটকে পড়ে বাসের সুপারভাইজার নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাগরিকদের ডিজিটাল পদ্ধতিতে সেবা প্রদানে জেলা প্রশাসকদের কাজ করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
নাগরিকদের ডিজিটাল পদ্ধতিতে সেবা প্রদানে জেলা প্রশাসকদের কাজ করতে হবে : নাহিদ ইসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে স্বাচিপ নেতাসহ আটক ১৩
লক্ষ্মীপুরে স্বাচিপ নেতাসহ আটক ১৩

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
খাগড়াছড়িতে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই অভ্যুত্থানের সংগঠকদের নেতৃত্বে আসছে নতুন ছাত্রসংগঠন
জুলাই অভ্যুত্থানের সংগঠকদের নেতৃত্বে আসছে নতুন ছাত্রসংগঠন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে আওয়ামী লীগ বলে কোনো দল নেই’
‘দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে আওয়ামী লীগ বলে কোনো দল নেই’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪০ জেলায় হতে পারে বজ্রসহ বৃষ্টি
৪০ জেলায় হতে পারে বজ্রসহ বৃষ্টি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদকে আর কখনো বাংলার মাটিতে পুনর্বাসিত হতে দেয়া যাবে না : মামুনুল হক
ফ্যাসিবাদকে আর কখনো বাংলার মাটিতে পুনর্বাসিত হতে দেয়া যাবে না : মামুনুল হক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আন্দোলনের সময়কার ডকুমেন্টারিগুলো ইন্ডিয়ান মিডিয়ার জন্য চপেটাঘাত’
‘আন্দোলনের সময়কার ডকুমেন্টারিগুলো ইন্ডিয়ান মিডিয়ার জন্য চপেটাঘাত’

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বৈষম্যমুক্ত দেশ গড়তে রাজনৈতিক অধিকার নিশ্চিত করতে হবে : তারেক রহমান
বৈষম্যমুক্ত দেশ গড়তে রাজনৈতিক অধিকার নিশ্চিত করতে হবে : তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গায়ক পরিচয়ে আসছেন অক্ষয়
গায়ক পরিচয়ে আসছেন অক্ষয়

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতিকে সংবর্ধনা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতিকে সংবর্ধনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুলি করে হত্যাচেষ্টা; লক্ষ্মীপুরে সাবেক এমপিসহ আসামি ২৭৭
গুলি করে হত্যাচেষ্টা; লক্ষ্মীপুরে সাবেক এমপিসহ আসামি ২৭৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে গ্রিন ইউনিভার্সিটির পঞ্চম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত
রূপগঞ্জে গ্রিন ইউনিভার্সিটির পঞ্চম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কবি আল মাহমুদ স্মরণোৎসব
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কবি আল মাহমুদ স্মরণোৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রবিবার গায়ে হলুদ, সোমবার মেহজাবীনের বিয়ে
রবিবার গায়ে হলুদ, সোমবার মেহজাবীনের বিয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ববি উপাচার্যকে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে বললেন শিক্ষকদের একাংশ
ববি উপাচার্যকে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে বললেন শিক্ষকদের একাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে বাংলাদেশি দক্ষ জনশক্তি নিয়োগের আহ্বান
কাতারে বাংলাদেশি দক্ষ জনশক্তি নিয়োগের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বনের অভিযোগে আটক ২
জাবির ভর্তি পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বনের অভিযোগে আটক ২

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঋণে জর্জরিত ৬ কোটি আমেরিকান
ঋণে জর্জরিত ৬ কোটি আমেরিকান

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পিছিয়ে দেয়া যাবে না: ডোনার
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পিছিয়ে দেয়া যাবে না: ডোনার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় গণমাধ্যম কর্মী নিহত
গোপালগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় গণমাধ্যম কর্মী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে: সেলিমা রহমান
জাতীয় নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে: সেলিমা রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‌কখনোই শিবির ছিলাম না, উপদেষ্টা রিজওয়ানা আমার চাচি নন
‌কখনোই শিবির ছিলাম না, উপদেষ্টা রিজওয়ানা আমার চাচি নন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে প্রকাশ্যে পিস্তল বের করে কাউন্সিলরের ভাইয়ের হুমকি, ফেসবুকে ভাইরাল
মোহাম্মদপুরে প্রকাশ্যে পিস্তল বের করে কাউন্সিলরের ভাইয়ের হুমকি, ফেসবুকে ভাইরাল

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মারা গেছেন তরুণ অভিনেতা শাহবাজ সানী
মারা গেছেন তরুণ অভিনেতা শাহবাজ সানী

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সাবেক জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান নির্বাচনের আগে অবশ্যই ফিরবেন: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান নির্বাচনের আগে অবশ্যই ফিরবেন: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেত্রী দোলা গ্রেফতার
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেত্রী দোলা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের গ্রেফতারি পরোয়ানা প্রত্যাহার
তারেক রহমানের গ্রেফতারি পরোয়ানা প্রত্যাহার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রস্তুতি ম্যাচে ৭০ বল আগেই অলআউট বাংলাদেশ
প্রস্তুতি ম্যাচে ৭০ বল আগেই অলআউট বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা এক সপ্তাহ বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা এক সপ্তাহ বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদীর যে ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশের পর বন্ধ হল ভারতীয় গণমাধ্যমের ওয়েবসাইট
মোদীর যে ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশের পর বন্ধ হল ভারতীয় গণমাধ্যমের ওয়েবসাইট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্ট অ্যাটাকে মারা গেলেন তরুণ অভিনেতা শাহবাজ সানি
হার্ট অ্যাটাকে মারা গেলেন তরুণ অভিনেতা শাহবাজ সানি

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে মাটির নীচে অদ্ভূত গর্জনের শব্দ, আতঙ্কিত দিল্লিবাসী
ভূমিকম্পে মাটির নীচে অদ্ভূত গর্জনের শব্দ, আতঙ্কিত দিল্লিবাসী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদের স্ত্রী ৩ দিনের রিমান্ডে
সাবেক জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদের স্ত্রী ৩ দিনের রিমান্ডে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানে রাজধানীর ২৫ স্পটে সুলভে মিলবে মাংস-ডিম-দুধ
রমজানে রাজধানীর ২৫ স্পটে সুলভে মিলবে মাংস-ডিম-দুধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প প্রশাসনের যে আচরণে দিশাহারা ন্যাটো
ট্রাম্প প্রশাসনের যে আচরণে দিশাহারা ন্যাটো

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব মহিলা লীগ নেত্রী রিতা খান গ্রেফতার
যুব মহিলা লীগ নেত্রী রিতা খান গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডিসিদের উদ্দেশে যা বললেন প্রধান বিচারপতি
ডিসিদের উদ্দেশে যা বললেন প্রধান বিচারপতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সেনা মোতায়েনে প্রস্তুত যুক্তরাজ্য
ইউক্রেনে সেনা মোতায়েনে প্রস্তুত যুক্তরাজ্য

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিরোপা ধরে রাখল ব্রাজিল, ব্যর্থ আর্জেন্টিনা
শিরোপা ধরে রাখল ব্রাজিল, ব্যর্থ আর্জেন্টিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সিদ্ধান্তে মারা যেতে পারে লাখ লাখ এইডস রোগী!
ট্রাম্পের সিদ্ধান্তে মারা যেতে পারে লাখ লাখ এইডস রোগী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম কূটনৈতিক সফরে জাপানে তালিবান প্রতিনিধিদল
প্রথম কূটনৈতিক সফরে জাপানে তালিবান প্রতিনিধিদল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার গায়ে হলুদ, সোমবার মেহজাবীনের বিয়ে
রবিবার গায়ে হলুদ, সোমবার মেহজাবীনের বিয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় এবার ‘নরকের দরজা খুলে দেয়ার’ হুমকি নেতানিয়াহুর
গাজায় এবার ‘নরকের দরজা খুলে দেয়ার’ হুমকি নেতানিয়াহুর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে ঘোষণা দিলেন খামেনি
যে ঘোষণা দিলেন খামেনি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বর্ণনা দিলেন যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরত পাঠানো ভারতীয়রা
যে বর্ণনা দিলেন যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরত পাঠানো ভারতীয়রা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামুদ্রিক জলসীমায় ৫৮ দিন ইলিশ ধরা নিষিদ্ধ
সামুদ্রিক জলসীমায় ৫৮ দিন ইলিশ ধরা নিষিদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসির ব্যবহার নিয়ে যা বললেন বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
এসির ব্যবহার নিয়ে যা বললেন বিদ্যুৎ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা ফারুক
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা ফারুক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিনের সঙ্গে কথা বলা সম্ভব?
জিনের সঙ্গে কথা বলা সম্ভব?

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন হতে দেব না : ফারুক
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন হতে দেব না : ফারুক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্বে বাংলাদেশকে নতুন মর্যাদা দিলেন ড. ইউনূস
বিশ্বে বাংলাদেশকে নতুন মর্যাদা দিলেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজার কোটি লুটের আয়োজন!
হাজার কোটি লুটের আয়োজন!

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সেন্সরযুক্ত ক্যামেরা
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সেন্সরযুক্ত ক্যামেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধুত্ব চাইলে পানি দিন, সীমান্তে হত্যা বন্ধ করুন
বন্ধুত্ব চাইলে পানি দিন, সীমান্তে হত্যা বন্ধ করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলাপির বোঝায় চরম শঙ্কা
খেলাপির বোঝায় চরম শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রামাঞ্চলের ব্যবসায়ীরা করের আওতায় আসছেন
গ্রামাঞ্চলের ব্যবসায়ীরা করের আওতায় আসছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নির্ধারণে আসছে আইন
সীমানা নির্ধারণে আসছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে জেলাভিত্তিক টাস্কফোর্স
নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে জেলাভিত্তিক টাস্কফোর্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ধরনই বদলেছে, নির্যাতন থামেনি
ধরনই বদলেছে, নির্যাতন থামেনি

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না
আগে স্থানীয় নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত দেরি হবে সমস্যা তত বাড়বে
নির্বাচন যত দেরি হবে সমস্যা তত বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস-মোদি কথা হবে বিমসটেক সম্মেলনে
ইউনূস-মোদি কথা হবে বিমসটেক সম্মেলনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বাংলা শেখাতে গিয়ে যেন পাই বিশ্বদর্শন
বিদেশিদের বাংলা শেখাতে গিয়ে যেন পাই বিশ্বদর্শন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগকে চূড়ান্তভাবে দাফন করেছেন
শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগকে চূড়ান্তভাবে দাফন করেছেন

নগর জীবন

দেশব্যাপী আজ বিক্ষোভ সমাবেশ জামায়াতের
দেশব্যাপী আজ বিক্ষোভ সমাবেশ জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

তীব্র যানজট
তীব্র যানজট

প্রথম পৃষ্ঠা

টালবাহানা করে দেশ বেশি দিন অগণতান্ত্রিক রাখবেন না
টালবাহানা করে দেশ বেশি দিন অগণতান্ত্রিক রাখবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

চেয়ারম্যানকে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা
চেয়ারম্যানকে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম

ট্রেন চালাচ্ছেন চার সন্তানের জননী
ট্রেন চালাচ্ছেন চার সন্তানের জননী

নগর জীবন

ভাঙা সড়কে নাজেহাল
ভাঙা সড়কে নাজেহাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বিলম্ব বরদাশত করা হবে না
নির্বাচনে বিলম্ব বরদাশত করা হবে না

নগর জীবন

১৯ ফেব্রুয়ারি আসবে নতুন ‘আইফোন’!
১৯ ফেব্রুয়ারি আসবে নতুন ‘আইফোন’!

টেকনোলজি

ক্রেডিট নিয়ে রাজনীতি শহীদ-গাজীদের অসম্মান করার শামিল
ক্রেডিট নিয়ে রাজনীতি শহীদ-গাজীদের অসম্মান করার শামিল

নগর জীবন

প্রস্তুতি ঢাকা-সৌদি আরবে
প্রস্তুতি ঢাকা-সৌদি আরবে

মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের যুবারা ল্যাটিন আমেরিকার সেরা
ব্রাজিলের যুবারা ল্যাটিন আমেরিকার সেরা

মাঠে ময়দানে

নেইমারের বিপক্ষে খেললেন রবসন
নেইমারের বিপক্ষে খেললেন রবসন

মাঠে ময়দানে

সুযোগসন্ধানীরা যেন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটাতে না পারে
সুযোগসন্ধানীরা যেন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটাতে না পারে

নগর জীবন

ইউক্রেনে শান্তিরক্ষী পাঠাতে প্রস্তুত যুক্তরাজ্য
ইউক্রেনে শান্তিরক্ষী পাঠাতে প্রস্তুত যুক্তরাজ্য

পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে রোহিঙ্গা ‘মাদকসম্রাজ্ঞী’ গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে রোহিঙ্গা ‘মাদকসম্রাজ্ঞী’ গ্রেপ্তার

নগর জীবন