শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

১০ ব্যাংক ১০ গ্রুপ : বোঝাপড়ায় ঘাটতি

মোস্তফা কামাল
প্রিন্ট ভার্সন
১০ ব্যাংক ১০ গ্রুপ : বোঝাপড়ায় ঘাটতি

বাজারের অস্থিরতা, মূল্যস্ফীতি, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হাহাকার ও বেকারত্বের নতুন ঝড়ে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা আরও কঠিন হয়ে পড়েছে। নতুন কর্মসংস্থান তৈরিতে সরকারি ও বেসরকারি খাতের একসঙ্গে কাজ করার আলামত নেই। ঝুঁকি নেওয়ার শক্তি হারিয়ে ফেলছেন ছোট-বড় ব্যবসায়ীরা। শিল্প বিনিয়োগের মন্দায় গোটা অর্থনীতির শিরা-উপশিরায় রক্তশূন্যতা। অনিবার্যভাবে তা নতুন কর্মসংস্থানে বাধা। ব্যাংকের বাড়তি সুদহার অনেক হিসাব ওলটপালট করে দিয়েছে। সামনে রাজনীতির গতিপ্রকৃতি কোন দিকে যায়, সেই দুশ্চিন্তায় ব্যবসায়ীরা। সরকারের মধ্যে তাদের আয়ত্তে নেওয়ার বদলে আরও দূরে ঠেলে দেওয়ার প্রবণতা।

জেঁকে বসা নানা সংকট কাটিয়ে উঠতে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো উদ্যোগ নেয়নি বা নিচ্ছে না- এমন নয়। কিন্তু কাজে আসছে না কাক্সিক্ষত পর্যায়ে। আবার পুরনো সংকটের সঙ্গে নতুন সংকটের রসায়নও ঘটছে। তার ওপর খেলাপি ঋণ ও পাচারের টাকা উদ্ধারে দেশের শীর্ষ ১০টি গ্রুপকে টার্গেট করা যেন হিতে বিপরীত হয়েছে। প্রায় প্রতিদিনই ছোটবড় কোনো না কোনো মিলকারখানা, প্রতিষ্ঠান বন্ধের কুখবর আসছে। ছোটখাটো খবরগুলো গণমাধ্যমে আসে না। বড়গুলোতে বন্ধের ঘোষণা দিয়ে অফিস বা কারখানার গেটে নোটিস টাঙিয়ে দেওয়া হচ্ছে। সবার দাপ্তরিক ভাষা প্রায় একই : ‘অনিবার্য কারণে আগামীকাল থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কারখানা বন্ধ থাকবে।’ এর জেরে শ্রমিক-কর্মচারীদের মধ্যে বুক চাপড়ানো বিলাপ-আহাজারি। তাদের পরিবারের সদস্যদের বদদোয়া।

শিল্প বাঁচিয়ে টাকা আদায়ের কৌশল না নিয়ে চাপে ফেলার এ নীতি গোটা শিল্প সেক্টরকে আতঙ্কে ফেলেছে। যা ১০টি প্রবলেম বা দুর্বল ব্যাংককে সারিয়ে তুলতে নেওয়া পদক্ষেপের একদম বিপরীত। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ২২ হাজার কোটি টাকা ছাপানোর বিশেষ উদ্দেশ্য ছিল দুর্বল ব্যাংকগুলোকে টিকিয়ে রাখা। এ ছাড়া ৭ হাজার ৩৫০ কোটি টাকার তারল্য সহায়তাও দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ব্যাংকগুলোর সক্ষমতা বাড়াতে সরকারের এসব পদক্ষেপের সুফল এখনো দৃশ্যমান নয়। একই সময়ে টাকা আদায়ে ব্যাংকগুলো দেশের শীর্ষ ১০টি গ্রুপকে টার্গেট করেছে। এসব গ্রুপে ‘রিসিভার’ বসানোর উদ্যোগের গুঞ্জন রয়েছে। যদিও আদালতের নির্দেশ ছাড়া ‘রিসিভার’ নিয়োগের বৈধতা প্রশ্নবিদ্ধ।

এসব না করে গ্রুপগুলোকে আয়ত্তে নিয়ে টাকা আদায়ের চেষ্টা করা যেত। এখন একদিকে টাকা আদায় অনিশ্চিত। আর নিশ্চিত হলো প্রতিষ্ঠানগুলোর আরও নাজুক দশা। চাপে-তাপে নয়, খেলাপি ঋণ আদায় কৌশলের ব্যাপার। বিষয়টি সংবেদনশীলও। সেখানে অনেকের কর্মসংস্থান। আলোচিত ১০টি গ্রুপেও লাখ লাখ মানুষ কাজ করছে। ব্যাংকের সঙ্গে এসব গ্রুপের কম-বেশি লেনদেন চলমান। উৎপাদন কর্মকাণ্ড জারি রেখেই টাকা আদায়ের ব্যবস্থা করলে এখন এ অবস্থা হয় না। এত বিপুল অঙ্কের ঋণখেলাপি হওয়ার পেছনে কেবল গ্রহীতা দায়ী নয়। পর্ষদ পরিচালকরাও একা দায়ী নয়। ছিল ব্যাংকগুলোর শীর্ষ নির্বাহী থেকে শুরু করে বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তাদের যোগসাজশও। অথচ তারা দিব্যি অন্তরালে, আলোচনার বাইরে। এসব ব্যাংক আরও ডুবেছে স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি, ‘মিডিয়া ট্রায়াল’ আর রাজনৈতিক মদতে ব্যাংক পরিচালক ও শীর্ষ কর্মকর্তাদের যোগসাজশে টাকা লোপাটের কারণে।

এ ব্যাংকগুলোকে টেনে তুলতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হস্তক্ষেপে অন্য সবল ব্যাংক থেকে সাময়িক ধারকর্জে সহায়তা দেওয়া হলেও দেশে উৎপাদন, বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানে ভূমিকা রাখা ১০টি গ্রুপকে সারিয়ে তোলার বিপরীত আয়োজন। এতে রীতিমতো মারণাস্ত্রের মতো অ্যাকশন শুরু হয়েছে। এরই মধ্যে দেশের রপ্তানিবাজার হুমকিতে পড়েছে। বিদেশি অর্ডার হাতছাড়া হয়ে চলে যাচ্ছে প্রতিবেশী দেশে। যা কেবল দেশের বেসরকারি খাত ও শিল্প ধ্বংস করবে না, ব্যবসা-বিনিয়োগ ভিন্ন দেশমুখী হওয়ার পাশাপাশি কর্মহীন করবে অনেককে। এতে নতুন বছরে পুরনো ভোগান্তি তাজা হওয়ার আলামত স্পষ্ট। আরও দগদগে হয়ে উঠছে রাজস্ব আয় বাড়ানো, ব্যাংক খাতের দুর্বলতা কাটানোর চ্যালেঞ্জ। সুদের হার বাড়িয়ে, কিছু শুল্ক কমানোর মতো পদক্ষেপ নিয়ে মূল্যস্ফীতির লাগাম টানতে না পেরে পরে টাকা ছাপিয়ে পরিস্থিতি সামলানোর চেষ্টা করেছে। সামনে কী করবে? আরও টাকা ছাপলে এক যন্ত্রণা। না ছাপলে আরেক ধরনের নাহালত। কেবল মুদ্রানীতি সংকোচনে মূল্যস্ফীতি কমানোর ব্যবস্থা-অবস্থা আর নেই, তা এরই মধ্যে পরিষ্কার। কম বিনিয়োগের মাঝে সুদহার বাড়ানোর তত্ত্ব মার খেয়েছে। ছোট ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোর অপমৃত্যুর নিঃশ্বাস শোনা যাচ্ছে। সেখানে কোরামিনের বদলে হাই-অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োগ মৃত্যু আরও দ্রুত করার সমূহ লক্ষণ।

আর্থিক খাতের হেলথটেস্টের আর বাকি নেই। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে অনিয়মের মাধ্যমে দেওয়া ঋণগুলো এখন একে একে খেলাপি হয়ে যাচ্ছে। বিভিন্ন শিল্প গ্রুপ, মাঝারি ও ছোট উদ্যোক্তাদেরও ব্যবসাবাণিজ্যে অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে। অনেকে ব্যবসাবাণিজ্য বন্ধ করে দিয়েছেন। মুদি বা ফুটপাতের দোকানেও সেই ছাপ। সম্ভাবনাময় পোশাক খাতেও কেবল কুসংবাদ। শ্রম অসন্তোষের সঙ্গে প্রতিনিয়ত নানামুখী সংকট যোগ হচ্ছে। আগামী দিনে রপ্তানি বাড়ানোর চেয়ে যা আছে তা ধরে রাখাই কঠিন হয়ে উঠছে। একদিকে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তায় দেশের ইমেজ কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তার ওপর নিরাপত্তাহীনতায় অনেক মালিক ঠিকমতো কারখানা চালাতে পারেননি। এতে বায়ারদের ভরসা কমেছে। বাড়তি যোগ হয়েছে দেশিবিদেশি নানা ষড়যন্ত্র। এ অবস্থা কাটবে বলে বিশ্বব্যাংক, আইএমএফসহ বৈশ্বিক সংস্থাগুলোর আভাস না থাকাও দুশ্চিন্তার বিষয়।

সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি পর্যায়ে পণ্যের প্রতিযোগিতা থাকলে সরবরাহে ভারসাম্য বাড়ে। গোটা বিশ্বে এভাবেই বেসরকারি উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করা হয়। বিগত সরকার আমলের অনেক পলিসি এবং দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেওয়ায় তৈরি হওয়া সমস্যাগুলোর ফয়সালা আসেনি। পতনের পূর্ব পর্যন্তও উন্নয়নের কিচ্ছা শোনানো হয়েছে। অথচ তাদের পতনের দেড়-দুই বছর আগে থেকেই সামষ্টিক অর্থনীতি ব্যাপক সমস্যাক্রান্ত। মূল্যস্ফীতি, ব্যালান্স অব পেমেন্ট, ফরেন এক্সচেঞ্জ প্রাইস, ব্যাংকিং খাত পার করেছে কঠিনেরও কঠিন সমস্যা। এর জেরে মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বগতি আরও ঊর্ধ্বে উঠেছে। এখন আমদানি স্বাভাবিক করার চেষ্টা কাজে দিচ্ছে না। আবার রপ্তানি বাড়ানোরও সামর্থ্য নেই।

ব্যবসায়ীদের ফাঁপরে ফেলে, ব্যাংকে কোরামিন দিয়ে, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মহার্ঘভাতা খাইয়ে এর ফয়সালা আনার চেষ্টায় কুলাবে না- তা এরই মধ্যে প্রমাণিত। বাজার সিন্ডিকেট ভাঙার চেষ্টায়ও ফল আসছে না। নিয়ত ঠিক থাকলেও পদ্ধতি-প্রক্রিয়া ঠিক না থাকলে যে ইবাদতও বরবাদ হয়ে যায়, এর জাজ্বল্যমান দৃষ্টান্ত সরকারের অর্থনীতি সোজা করার সাম্প্রতিক চেষ্টাগুলো। বাজার সিন্ডিকেট ভাঙতে এবং বাজার নিয়ন্ত্রণে আনতে জাতীয় ভোক্তা অধিকারের প্রতি মাসে হাজার হাজার অভিযানেও বরকত মিলছে না। মহার্ঘভাতার চিন্তার মধ্য দিয়ে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সরকারিভাবে দরকারি মনে করা, বেসরকারিদের অগ্রাহ্য এবং ব্যাংক বাঁচানোর চেষ্টার বিপরীতে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের বিষয়ে রুক্ষতা বৈষম্যের নামান্তর।

মহার্ঘের আভিধানিক অর্থ বড় উপহার। মহৎ+অর্ঘ দুই শব্দ মিলে মহার্ঘ। শব্দের মাঝেই অর্থ লুকানো। পিয়ন থেকে মন্ত্রিপরিষদ সচিব পর্যন্ত সর্বস্তরের কর্মচারীদের মহার্ঘভাতা দেওয়ার সিদ্ধান্ত রয়েছে সরকারের। অবসরপ্রাপ্তরাও মহার্ঘভুক্ত হবেন। মহার্ঘভাতার অঙ্ক ঠিক করতে কমিটি গঠনও হয়েছে। সর্বশেষ ২০১৫ সালের জুলাইয়ে অষ্টম বেতন স্কেল কার্যকর হয়। সে সময় নতুন স্কেলের সুপারিশ না করলেও মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় নিয়ে বার্ষিক ইনক্রিমেন্টের প্রস্তাব ছিল বেতন কমিশনের। ২০২৩ সালের জুলাইয়ের আগপর্যন্ত প্রতি বছর সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ৫ শতাংশ হারে ইনক্রিমেন্ট পান। নিত্যপণ্যের অব্যাহত মূল্যবৃদ্ধি ও সংসারের অন্যান্য খরচ বেড়ে যাওয়ার প্রেক্ষাপটে সরকারিদের পে-স্কেল, মহার্ঘভাতা ইত্যাদির প্রচলন। বেসরকারিরা এ শুমারির বাইরে। দেশে রাজস্ব আয়ের প্রধান উৎস ভ্যাট। আয়কর বা কাস্টমস ডিউটি নয়। আর এই ভ্যাট পরোক্ষে আদায় করা হয় বিধায়, তা রাস্তার ফকির থেকে সর্বস্তরের মানুষকেই দিতে হয়। অথচ এসব মানুষের আয় বাড়ানো দূরে থাক, মূল্যস্ফীতির চাপে আয়-রোজগারই কমে আসছে। ২০১৫ সালে সর্বশেষ ঘোষণা করা বেতন কাঠামোতে সরকারি কর্মকর্তাদের বেতন-ভাতা দ্বিগুণ করার সময় বলা হয়েছিল, বেতন-ভাতা বাড়ালে তারা দুর্নীতিতে জড়াবে না। বাস্তবে তা হয়নি। বরং দুর্নীতি-চুরিসহ নানা পাপাচার আরও বেড়েছে।

বিগত আওয়ামী লীগ সরকার অযৌক্তিক সুবিধা দিয়েও সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের খুশি করতে বিনা সুদে গাড়ির ঋণ ও গাড়ি রক্ষণাবেক্ষণের জন্য মাসিক ভাতাও দিয়েছে। বেসরকারি খাতে এমন তুঘলকি কারবার অসম্ভব। সমাজের সব মানুষ ভাতা চায়ও না। কারও কারও কাছে তা অসম্মানের। তারা চায় কাজ। যেমন ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা চান পুঁজির গ্যারান্টি। এখন পুঁজিতে টান পড়ে গেছে তাদের অনেকের। না পারছেন সইতে, না ব্যবসা ছেড়ে দিতে। রাজনৈতিক ডামাডোলে কিছু যন্ত্রণা হজম করতে অভ্যস্ত ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা। গেল বছরের ৭ জানুয়ারি একতরফা জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বাপর, জুলাই-আগস্টে গণ আন্দোলনে দেশ আরও অস্থির হয়েছে।

নতুন সরকার আসার পর রাজনৈতিক অস্থিরতা না কমে নতুন ডালপালা গজিয়েছে। এর জেরে ব্যবসা-বিনিয়োগ কমতে কমতে এখন তলানিতে। একেক দিন সমাজের একেক শ্রেণি-গোষ্ঠীর মতো তাদের দাবি বা বায়নানামা নিয়ে রাস্তায় নেমে পড়ার জো নেই। হুজুগে ব্যবসায়ীদের কথা ভিন্ন। জাত ব্যবসায়ীদের পুঁজি রক্ষার চেষ্টা করতে হচ্ছে। কর্মচারীর বেতন-ভাতা টানতে হচ্ছে। আবার ইমেজ রক্ষার প্রাণান্তকর লড়াইও করতে হয়। এসব নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে যে আলাপ-আলোচনা ও সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ দরকার, সেখানে মোটাদাগের ঘাটতি। এর পরিণামে অনাস্থা না এলেও জগদ্দল অস্বস্তিতে ভুগছেন ব্যবসায়ীরা। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ নেতা ও তাদের ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ীর বেশির ভাগ হয় আত্মগোপনে, নইলে কারাগারে। বেদম চাপে ভুগছে তাদের প্রতিষ্ঠানগুলো। উন্নয়নশীল দেশগুলোতে ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ হয় একধরনের বোঝাপড়ার ভিত্তিতে। এখানে পুরনো বোঝাপড়া ভেঙে গেছে। নতুন বোঝাপড়ার আলামত নেই।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

১৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান
লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ
মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’
‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন
হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক
৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস
সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস

৪৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত
নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু
নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন
ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ
‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’
‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০
সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা
কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ
বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা
বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক
শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি
দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা
নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা