শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

১০ ব্যাংক ১০ গ্রুপ : বোঝাপড়ায় ঘাটতি

মোস্তফা কামাল
প্রিন্ট ভার্সন
১০ ব্যাংক ১০ গ্রুপ : বোঝাপড়ায় ঘাটতি

বাজারের অস্থিরতা, মূল্যস্ফীতি, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হাহাকার ও বেকারত্বের নতুন ঝড়ে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা আরও কঠিন হয়ে পড়েছে। নতুন কর্মসংস্থান তৈরিতে সরকারি ও বেসরকারি খাতের একসঙ্গে কাজ করার আলামত নেই। ঝুঁকি নেওয়ার শক্তি হারিয়ে ফেলছেন ছোট-বড় ব্যবসায়ীরা। শিল্প বিনিয়োগের মন্দায় গোটা অর্থনীতির শিরা-উপশিরায় রক্তশূন্যতা। অনিবার্যভাবে তা নতুন কর্মসংস্থানে বাধা। ব্যাংকের বাড়তি সুদহার অনেক হিসাব ওলটপালট করে দিয়েছে। সামনে রাজনীতির গতিপ্রকৃতি কোন দিকে যায়, সেই দুশ্চিন্তায় ব্যবসায়ীরা। সরকারের মধ্যে তাদের আয়ত্তে নেওয়ার বদলে আরও দূরে ঠেলে দেওয়ার প্রবণতা।

জেঁকে বসা নানা সংকট কাটিয়ে উঠতে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো উদ্যোগ নেয়নি বা নিচ্ছে না- এমন নয়। কিন্তু কাজে আসছে না কাক্সিক্ষত পর্যায়ে। আবার পুরনো সংকটের সঙ্গে নতুন সংকটের রসায়নও ঘটছে। তার ওপর খেলাপি ঋণ ও পাচারের টাকা উদ্ধারে দেশের শীর্ষ ১০টি গ্রুপকে টার্গেট করা যেন হিতে বিপরীত হয়েছে। প্রায় প্রতিদিনই ছোটবড় কোনো না কোনো মিলকারখানা, প্রতিষ্ঠান বন্ধের কুখবর আসছে। ছোটখাটো খবরগুলো গণমাধ্যমে আসে না। বড়গুলোতে বন্ধের ঘোষণা দিয়ে অফিস বা কারখানার গেটে নোটিস টাঙিয়ে দেওয়া হচ্ছে। সবার দাপ্তরিক ভাষা প্রায় একই : ‘অনিবার্য কারণে আগামীকাল থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কারখানা বন্ধ থাকবে।’ এর জেরে শ্রমিক-কর্মচারীদের মধ্যে বুক চাপড়ানো বিলাপ-আহাজারি। তাদের পরিবারের সদস্যদের বদদোয়া।

শিল্প বাঁচিয়ে টাকা আদায়ের কৌশল না নিয়ে চাপে ফেলার এ নীতি গোটা শিল্প সেক্টরকে আতঙ্কে ফেলেছে। যা ১০টি প্রবলেম বা দুর্বল ব্যাংককে সারিয়ে তুলতে নেওয়া পদক্ষেপের একদম বিপরীত। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ২২ হাজার কোটি টাকা ছাপানোর বিশেষ উদ্দেশ্য ছিল দুর্বল ব্যাংকগুলোকে টিকিয়ে রাখা। এ ছাড়া ৭ হাজার ৩৫০ কোটি টাকার তারল্য সহায়তাও দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ব্যাংকগুলোর সক্ষমতা বাড়াতে সরকারের এসব পদক্ষেপের সুফল এখনো দৃশ্যমান নয়। একই সময়ে টাকা আদায়ে ব্যাংকগুলো দেশের শীর্ষ ১০টি গ্রুপকে টার্গেট করেছে। এসব গ্রুপে ‘রিসিভার’ বসানোর উদ্যোগের গুঞ্জন রয়েছে। যদিও আদালতের নির্দেশ ছাড়া ‘রিসিভার’ নিয়োগের বৈধতা প্রশ্নবিদ্ধ।

এসব না করে গ্রুপগুলোকে আয়ত্তে নিয়ে টাকা আদায়ের চেষ্টা করা যেত। এখন একদিকে টাকা আদায় অনিশ্চিত। আর নিশ্চিত হলো প্রতিষ্ঠানগুলোর আরও নাজুক দশা। চাপে-তাপে নয়, খেলাপি ঋণ আদায় কৌশলের ব্যাপার। বিষয়টি সংবেদনশীলও। সেখানে অনেকের কর্মসংস্থান। আলোচিত ১০টি গ্রুপেও লাখ লাখ মানুষ কাজ করছে। ব্যাংকের সঙ্গে এসব গ্রুপের কম-বেশি লেনদেন চলমান। উৎপাদন কর্মকাণ্ড জারি রেখেই টাকা আদায়ের ব্যবস্থা করলে এখন এ অবস্থা হয় না। এত বিপুল অঙ্কের ঋণখেলাপি হওয়ার পেছনে কেবল গ্রহীতা দায়ী নয়। পর্ষদ পরিচালকরাও একা দায়ী নয়। ছিল ব্যাংকগুলোর শীর্ষ নির্বাহী থেকে শুরু করে বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তাদের যোগসাজশও। অথচ তারা দিব্যি অন্তরালে, আলোচনার বাইরে। এসব ব্যাংক আরও ডুবেছে স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি, ‘মিডিয়া ট্রায়াল’ আর রাজনৈতিক মদতে ব্যাংক পরিচালক ও শীর্ষ কর্মকর্তাদের যোগসাজশে টাকা লোপাটের কারণে।

এ ব্যাংকগুলোকে টেনে তুলতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হস্তক্ষেপে অন্য সবল ব্যাংক থেকে সাময়িক ধারকর্জে সহায়তা দেওয়া হলেও দেশে উৎপাদন, বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানে ভূমিকা রাখা ১০টি গ্রুপকে সারিয়ে তোলার বিপরীত আয়োজন। এতে রীতিমতো মারণাস্ত্রের মতো অ্যাকশন শুরু হয়েছে। এরই মধ্যে দেশের রপ্তানিবাজার হুমকিতে পড়েছে। বিদেশি অর্ডার হাতছাড়া হয়ে চলে যাচ্ছে প্রতিবেশী দেশে। যা কেবল দেশের বেসরকারি খাত ও শিল্প ধ্বংস করবে না, ব্যবসা-বিনিয়োগ ভিন্ন দেশমুখী হওয়ার পাশাপাশি কর্মহীন করবে অনেককে। এতে নতুন বছরে পুরনো ভোগান্তি তাজা হওয়ার আলামত স্পষ্ট। আরও দগদগে হয়ে উঠছে রাজস্ব আয় বাড়ানো, ব্যাংক খাতের দুর্বলতা কাটানোর চ্যালেঞ্জ। সুদের হার বাড়িয়ে, কিছু শুল্ক কমানোর মতো পদক্ষেপ নিয়ে মূল্যস্ফীতির লাগাম টানতে না পেরে পরে টাকা ছাপিয়ে পরিস্থিতি সামলানোর চেষ্টা করেছে। সামনে কী করবে? আরও টাকা ছাপলে এক যন্ত্রণা। না ছাপলে আরেক ধরনের নাহালত। কেবল মুদ্রানীতি সংকোচনে মূল্যস্ফীতি কমানোর ব্যবস্থা-অবস্থা আর নেই, তা এরই মধ্যে পরিষ্কার। কম বিনিয়োগের মাঝে সুদহার বাড়ানোর তত্ত্ব মার খেয়েছে। ছোট ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোর অপমৃত্যুর নিঃশ্বাস শোনা যাচ্ছে। সেখানে কোরামিনের বদলে হাই-অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োগ মৃত্যু আরও দ্রুত করার সমূহ লক্ষণ।

আর্থিক খাতের হেলথটেস্টের আর বাকি নেই। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে অনিয়মের মাধ্যমে দেওয়া ঋণগুলো এখন একে একে খেলাপি হয়ে যাচ্ছে। বিভিন্ন শিল্প গ্রুপ, মাঝারি ও ছোট উদ্যোক্তাদেরও ব্যবসাবাণিজ্যে অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে। অনেকে ব্যবসাবাণিজ্য বন্ধ করে দিয়েছেন। মুদি বা ফুটপাতের দোকানেও সেই ছাপ। সম্ভাবনাময় পোশাক খাতেও কেবল কুসংবাদ। শ্রম অসন্তোষের সঙ্গে প্রতিনিয়ত নানামুখী সংকট যোগ হচ্ছে। আগামী দিনে রপ্তানি বাড়ানোর চেয়ে যা আছে তা ধরে রাখাই কঠিন হয়ে উঠছে। একদিকে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তায় দেশের ইমেজ কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তার ওপর নিরাপত্তাহীনতায় অনেক মালিক ঠিকমতো কারখানা চালাতে পারেননি। এতে বায়ারদের ভরসা কমেছে। বাড়তি যোগ হয়েছে দেশিবিদেশি নানা ষড়যন্ত্র। এ অবস্থা কাটবে বলে বিশ্বব্যাংক, আইএমএফসহ বৈশ্বিক সংস্থাগুলোর আভাস না থাকাও দুশ্চিন্তার বিষয়।

সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি পর্যায়ে পণ্যের প্রতিযোগিতা থাকলে সরবরাহে ভারসাম্য বাড়ে। গোটা বিশ্বে এভাবেই বেসরকারি উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করা হয়। বিগত সরকার আমলের অনেক পলিসি এবং দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেওয়ায় তৈরি হওয়া সমস্যাগুলোর ফয়সালা আসেনি। পতনের পূর্ব পর্যন্তও উন্নয়নের কিচ্ছা শোনানো হয়েছে। অথচ তাদের পতনের দেড়-দুই বছর আগে থেকেই সামষ্টিক অর্থনীতি ব্যাপক সমস্যাক্রান্ত। মূল্যস্ফীতি, ব্যালান্স অব পেমেন্ট, ফরেন এক্সচেঞ্জ প্রাইস, ব্যাংকিং খাত পার করেছে কঠিনেরও কঠিন সমস্যা। এর জেরে মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বগতি আরও ঊর্ধ্বে উঠেছে। এখন আমদানি স্বাভাবিক করার চেষ্টা কাজে দিচ্ছে না। আবার রপ্তানি বাড়ানোরও সামর্থ্য নেই।

ব্যবসায়ীদের ফাঁপরে ফেলে, ব্যাংকে কোরামিন দিয়ে, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মহার্ঘভাতা খাইয়ে এর ফয়সালা আনার চেষ্টায় কুলাবে না- তা এরই মধ্যে প্রমাণিত। বাজার সিন্ডিকেট ভাঙার চেষ্টায়ও ফল আসছে না। নিয়ত ঠিক থাকলেও পদ্ধতি-প্রক্রিয়া ঠিক না থাকলে যে ইবাদতও বরবাদ হয়ে যায়, এর জাজ্বল্যমান দৃষ্টান্ত সরকারের অর্থনীতি সোজা করার সাম্প্রতিক চেষ্টাগুলো। বাজার সিন্ডিকেট ভাঙতে এবং বাজার নিয়ন্ত্রণে আনতে জাতীয় ভোক্তা অধিকারের প্রতি মাসে হাজার হাজার অভিযানেও বরকত মিলছে না। মহার্ঘভাতার চিন্তার মধ্য দিয়ে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সরকারিভাবে দরকারি মনে করা, বেসরকারিদের অগ্রাহ্য এবং ব্যাংক বাঁচানোর চেষ্টার বিপরীতে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের বিষয়ে রুক্ষতা বৈষম্যের নামান্তর।

মহার্ঘের আভিধানিক অর্থ বড় উপহার। মহৎ+অর্ঘ দুই শব্দ মিলে মহার্ঘ। শব্দের মাঝেই অর্থ লুকানো। পিয়ন থেকে মন্ত্রিপরিষদ সচিব পর্যন্ত সর্বস্তরের কর্মচারীদের মহার্ঘভাতা দেওয়ার সিদ্ধান্ত রয়েছে সরকারের। অবসরপ্রাপ্তরাও মহার্ঘভুক্ত হবেন। মহার্ঘভাতার অঙ্ক ঠিক করতে কমিটি গঠনও হয়েছে। সর্বশেষ ২০১৫ সালের জুলাইয়ে অষ্টম বেতন স্কেল কার্যকর হয়। সে সময় নতুন স্কেলের সুপারিশ না করলেও মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় নিয়ে বার্ষিক ইনক্রিমেন্টের প্রস্তাব ছিল বেতন কমিশনের। ২০২৩ সালের জুলাইয়ের আগপর্যন্ত প্রতি বছর সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ৫ শতাংশ হারে ইনক্রিমেন্ট পান। নিত্যপণ্যের অব্যাহত মূল্যবৃদ্ধি ও সংসারের অন্যান্য খরচ বেড়ে যাওয়ার প্রেক্ষাপটে সরকারিদের পে-স্কেল, মহার্ঘভাতা ইত্যাদির প্রচলন। বেসরকারিরা এ শুমারির বাইরে। দেশে রাজস্ব আয়ের প্রধান উৎস ভ্যাট। আয়কর বা কাস্টমস ডিউটি নয়। আর এই ভ্যাট পরোক্ষে আদায় করা হয় বিধায়, তা রাস্তার ফকির থেকে সর্বস্তরের মানুষকেই দিতে হয়। অথচ এসব মানুষের আয় বাড়ানো দূরে থাক, মূল্যস্ফীতির চাপে আয়-রোজগারই কমে আসছে। ২০১৫ সালে সর্বশেষ ঘোষণা করা বেতন কাঠামোতে সরকারি কর্মকর্তাদের বেতন-ভাতা দ্বিগুণ করার সময় বলা হয়েছিল, বেতন-ভাতা বাড়ালে তারা দুর্নীতিতে জড়াবে না। বাস্তবে তা হয়নি। বরং দুর্নীতি-চুরিসহ নানা পাপাচার আরও বেড়েছে।

বিগত আওয়ামী লীগ সরকার অযৌক্তিক সুবিধা দিয়েও সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের খুশি করতে বিনা সুদে গাড়ির ঋণ ও গাড়ি রক্ষণাবেক্ষণের জন্য মাসিক ভাতাও দিয়েছে। বেসরকারি খাতে এমন তুঘলকি কারবার অসম্ভব। সমাজের সব মানুষ ভাতা চায়ও না। কারও কারও কাছে তা অসম্মানের। তারা চায় কাজ। যেমন ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা চান পুঁজির গ্যারান্টি। এখন পুঁজিতে টান পড়ে গেছে তাদের অনেকের। না পারছেন সইতে, না ব্যবসা ছেড়ে দিতে। রাজনৈতিক ডামাডোলে কিছু যন্ত্রণা হজম করতে অভ্যস্ত ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা। গেল বছরের ৭ জানুয়ারি একতরফা জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বাপর, জুলাই-আগস্টে গণ আন্দোলনে দেশ আরও অস্থির হয়েছে।

নতুন সরকার আসার পর রাজনৈতিক অস্থিরতা না কমে নতুন ডালপালা গজিয়েছে। এর জেরে ব্যবসা-বিনিয়োগ কমতে কমতে এখন তলানিতে। একেক দিন সমাজের একেক শ্রেণি-গোষ্ঠীর মতো তাদের দাবি বা বায়নানামা নিয়ে রাস্তায় নেমে পড়ার জো নেই। হুজুগে ব্যবসায়ীদের কথা ভিন্ন। জাত ব্যবসায়ীদের পুঁজি রক্ষার চেষ্টা করতে হচ্ছে। কর্মচারীর বেতন-ভাতা টানতে হচ্ছে। আবার ইমেজ রক্ষার প্রাণান্তকর লড়াইও করতে হয়। এসব নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে যে আলাপ-আলোচনা ও সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ দরকার, সেখানে মোটাদাগের ঘাটতি। এর পরিণামে অনাস্থা না এলেও জগদ্দল অস্বস্তিতে ভুগছেন ব্যবসায়ীরা। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ নেতা ও তাদের ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ীর বেশির ভাগ হয় আত্মগোপনে, নইলে কারাগারে। বেদম চাপে ভুগছে তাদের প্রতিষ্ঠানগুলো। উন্নয়নশীল দেশগুলোতে ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ হয় একধরনের বোঝাপড়ার ভিত্তিতে। এখানে পুরনো বোঝাপড়া ভেঙে গেছে। নতুন বোঝাপড়ার আলামত নেই।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা
দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা