শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৫

নৈতিকতা, শিক্ষা ও উন্নয়ন : আমাদের মুক্তির পথ

ড. মাহরুফ চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
নৈতিকতা, শিক্ষা ও উন্নয়ন : আমাদের মুক্তির পথ

সামষ্টিক কল্যাণে ন্যায়নীতির অনুসরণ থেকে নৈতিকতার জন্ম। নৈতিকতা মানবজীবনের এক অমূল্য সম্পদ যা ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রের জন্য একটি সুস্থ ও সুশৃঙ্খল ভিত্তি প্রদান করে। মানুষের জৈববৃত্তি ও বুদ্ধিবৃত্তির সমন্বিত এবং উন্নীত রূপই হলো নৈতিকতা। এটি মানব চরিত্রের কোনো সুনির্দিষ্ট উপাদান নয়, বরং এমন এক বিশেষ গুণ যা পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রে, এমনকি বিশ্বে শান্তি, সমৃদ্ধি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করে। ব্যক্তিক ও সামষ্টিক কল্যাণে নৈতিকতা এবং উন্নয়ন পরস্পর অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। নৈতিকতাকে উপেক্ষা করে বস্তুগত উন্নয়ন যদি অর্জিত হয়, তবে তা ক্ষণস্থায়ী হয় এবং অচিরেই ধ্বংসের দিকে ধাবিত হয়। জাতীয় অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির জন্য একটি ‘বৈষম্যমুক্ত ও স্বৈরাচারহীন’ রাষ্ট্র গঠনে সর্বাগ্রে প্রয়োজন নৈতিকতা। দেশের নাগরিক তথা শাসক ও শাসিতের মাঝে এই নৈতিকতার বীজ রোপণ করতে হলে আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা হতে হবে মূল্যবোধভিত্তিক। শিক্ষা কেবল জ্ঞান বা দক্ষতা অর্জনের মাধ্যম নয়; এটি মানবিক গুণাবলি বিকাশের এক শক্তিশালী হাতিয়ার। আমরা যদি এমন একটি শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারি, যা নিয়ম ও নীতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং মানবিকতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, কেবল তখনই আমাদের উন্নয়নকে টেকসই ও সমাজকে সুষম করে তুলতে সক্ষম হব।

বর্তমান বিশ্বে নৈতিক অবক্ষয়ের প্রভাবে মানব সভ্যতা চরম হুমকির মুখে পড়েছে। পরিবার থেকে শুরু করে রাষ্ট্রের উচ্চতম স্তর পর্যন্ত নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিদের নৈতিক অধঃপতন আজ সুস্পষ্ট। তাদের মধ্যে নীতির অভাব শুধু ব্যক্তিগত জীবনেই নয়, বরং রাষ্ট্র ও সমাজ কাঠামোকেও গভীর সংকটে ফেলে দিয়েছে। এই অবক্ষয়ের প্রভাব তৃণমূল পর্যায়েও বিদ্যমান, যেখানে মানুষের বিশ্বাস ও আস্থার সংকট তৈরি হয়েছে। যখন কোনো জাতির শাসকশ্রেণি তথা রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রযন্ত্রের কর্মচারী এবং জনসাধারণের মধ্যে নৈতিক বিচ্যুতি দেখা দেয়, তখন সেই জাতির মধ্যে অন্যায়, অবিচার এবং নৈরাজ্য সৃষ্টি হয়, যা পরিণামে দুঃশাসনে রূপ নেয়। এই দুঃশাসন জাতিকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যায়। মানব ইতিহাসের এই করুণ সত্য আমাদের সামনে পরিষ্কার করে যে নৈতিক অবক্ষয় কখনোই একটি জাতির উন্নতির পথে সহায়ক হতে পারে না। তবে এই অবক্ষয় থেকে মুক্তি পেতে শিক্ষার ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শিক্ষাব্যবস্থায় যদি নৈতিক শিক্ষা এবং মূল্যবোধের চর্চা অন্তর্ভুক্ত করা হয়, তবে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব থেকে মাঠপর্যায়ের কর্মী সবার মধ্যে ন্যায় বা শ্রেয়বোধ ও মানবিকতা জাগ্রত হবে। এমন একটি শিক্ষাব্যবস্থা নৈতিক আদর্শ প্রতিষ্ঠায় কাজ করবে, সেটি একদিকে জাতিকে দুঃশাসন থেকে মুক্তি দেবে এবং অন্যদিকে একটি ‘বৈষম্যমুক্ত ও স্বৈরাচারহীন’ সমাজ গড়ে তুলবে।

দেশের বর্তমান পরিস্থিতি বিচারে নৈতিকতার ভিত্তি নিয়ে আমাদের বিশদ আলোচনা করা অত্যন্ত জরুরি। প্রশ্ন আসে, নৈতিকতার ভিত্তি কীভাবে তৈরি হবে? মানুষের প্রথম দায়িত্ব নিজেকে চেনা। মানুষ কি কেবল প্রাণী, নাকি তার বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে? প্রকৃতপক্ষে, মানুষ কোনো সাধারণ প্রাণী নয়। ধর্মতাত্ত্বিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে, আমরা মানুষ হিসেবে পশুপ্রবৃত্তি (হাইওয়ানিয়াত বা অ্যানিমেলিটি) এবং ফেরেস্তাপ্রবৃত্তির (মালাকিয়াত বা অ্যাঞ্জেলিটি) সমন্বয়ে গঠিত এক অনন্য সত্তা। তাই বুদ্ধিবৃত্তির অধিকারী হিসেবে মানুষের আসল পরিচয় মানবিক উৎকর্ষের মধ্য দিয়ে প্রকাশ পায়। এই উৎকর্ষের লক্ষ্য হওয়া উচিত সামষ্টিক কল্যাণের জন্য কাজ করা। তবে মানবতা ও মানবিক উৎকর্ষে বিশ্বাসের অভাবে আজকের বিশ্বে নৈতিকতার ভয়াবহ অবক্ষয় দেখা দিয়েছে। একদিকে ধনতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থায় ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যবাদ ও ভোগবাদ মানুষকে স্বার্থপর, নিষ্ঠুর ও আত্মকেন্দ্রিক করে তুলেছে। অন্যদিকে ন্যায়ের শাসন প্রতিষ্ঠার সংঘাত বা সংঘর্ষ থেকে আত্মরক্ষার নির্বিবাদী মনোবৃত্তি তাকে জীবনের ন্যায়নিষ্ঠ সংগ্রামবিক্ষুব্ধ প্রাসঙ্গিকতা থেকে দূরে সরিয়ে জীবন থেকে পালাতে উদ্বুদ্ধ করেছে। কিন্তু এই উভয় পথই মানুষকে প্রকৃত সুখ ও শান্তি দিতে ব্যর্থ হয়েছে।

এই সংকট থেকে উত্তরণের একটি কার্যকর উপায় হলো নৈতিক শিক্ষার প্রচলন, যা সমাজে ন্যায়ের শাসন প্রতিষ্ঠায় ব্যক্তিমানুষকে অনুপ্রাণিত ও কার্যকর পন্থা অবলম্বনে সাহস এবং শক্তি জোগাবে। শিক্ষাব্যবস্থা যদি কেবল পেশাগত জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জনের দিকে মনোনিবেশ না করে, বরং মানুষকে তার মানবিক দায়দায়িত্ব ও নীতি-নৈতিকতার প্রতি সচেতন করে তোলে, তবে মানবিক উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির পথে জাতির সামনে এক নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে যাবে। শিক্ষার মাধ্যমে মানুষের মধ্যে আত্মোপলব্ধি ও পরার্থপরতা জাগিয়ে তোলা সম্ভব, যা তাকে তার পশুপ্রবৃত্তিকে অবদমিত করে সমাজ ও রাষ্ট্রের কল্যাণে মানবিক গুণাবলির চর্চায় অনুপ্রাণিত করবে। একমাত্র এই পথেই ‘দায় ও দরদের সমাজ’ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে দেশে একটি ভারসাম্যময়, শান্তিপূর্ণ এবং কল্যাণমুখী আর্থসামাজিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক পরিবেশ সৃষ্টি করা যেতে পারে। ধর্মতাত্ত্বিক দৃষ্টিভঙ্গি এবং নৈতিক শিক্ষার ভিত্তিতে গড়ে ওঠা শিক্ষাই পারে ব্যক্তিমানুষের মধ্যে সত্যিকার ন্যায়বোধ, দায়িত্বশীলতা এবং মানবিকতার বিকাশ ঘটাতে। অন্যথায় মানবিক বা ধর্মীয় নৈতিকতাহীন শিক্ষায় শিক্ষিত শ্রেণির মাধ্যমেই সহজে সমাজে অপরাধ, দুর্নীতি এবং অরাজকতা বৃদ্ধি পায়, যা আমরা বর্তমান সমাজে স্পষ্টভাবে দেখতে পাই। কল্যাণমুখী পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্র তথা জাতি গঠনে শিক্ষা ও নৈতিকতার মাঝে এক সুনিবিড় এবং অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক রয়েছে। তাই বলা হয়ে থাকে, শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড। তবে নৈতিকতাহীন শিক্ষা জাতিকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিতে পারে। আজকের বিশ্বে শিক্ষিত সমাজের একটি অংশ মানব সভ্যতার সবচেয়ে বড় ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। পাশ্চাত্যের বহু শিক্ষিত বিজ্ঞানী যুদ্ধের নামে হত্যাযজ্ঞের জন্য বিধ্বংসী অস্ত্র তৈরির পেছনে তাদের মেধা ও প্রচেষ্টা ব্যয় করছে। নিউট্রন বোমার মতো প্রযুক্তি উদ্ভাবন এই বাস্তবতারই প্রমাণ বহন করে। একইভাবে আজকের বাংলাদেশে শিক্ষিত শ্রেণিই সবচেয়ে বেশি দুর্নীতিগ্রস্ত বলে প্রতীয়মান হয়। তারা তাদের জ্ঞান ও মেধা ব্যয় করছে সব ধরনের অপকর্মে। বড় বড় কেলেঙ্কারির সঙ্গে এ শ্রেণির জড়িত থাকার ঘটনা আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন ও নতুন করে রাষ্ট্রবিনির্মাণের কথা ভাবতে বাধ্য করছে। শিক্ষা যদি মূল্যবোধ এবং নৈতিকতা চর্চার মাধ্যমে গড়ে তোলা হতো, তাহলে শিক্ষিতরা পুকুরচুরি বা বড় বড় দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত হওয়ার পরিবর্তে সমাজের অভিভাবক হিসেবে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করত। সুতরাং আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নৈতিকতার সমন্বয় এখন একান্ত অপরিহার্য হয়ে পড়েছে, যা একটি বৈষম্যমুক্ত, ন্যায়নিষ্ঠ এবং সুশাসিত সমাজ প্রতিষ্ঠায় সহায়ক হবে।

ব্যক্তিক ও সামষ্টিক কল্যাণে শিক্ষার প্রকৃত উদ্দেশ্য হওয়া উচিত মানুষের মূল্যবোধ তৈরি করা। জ্ঞান বা দক্ষতা শেখানোর পাশাপাশি শিক্ষাব্যবস্থায় মূল্যবোধ, নৈতিকতা ও মানবিকতার এমন মিশেল থাকা উচিত, যা একজন মানুষকে প্রকৃত অর্থে মানবিক উৎকর্ষে উন্নত এবং সমাজের জন্য কল্যাণকর করে গড়ে তুলবে। সামষ্টিক কল্যাণে নৈতিকতা ও জাতীয় উন্নয়ন একে অপরের ওপর গভীর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। নৈতিকতাহীন উন্নয়ন যেমন কখনোই টেকসই হতে পারে না, তেমনি উন্নয়নের অভাবে নৈতিকতার বিকাশও বাধাগ্রস্ত হয়। উন্নয়ন এবং নৈতিকতা-এ দুইয়ের মধ্যে ভারসাম্য প্রতিষ্ঠার জন্য ধর্মীয় বা মানবিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রয়োগ অত্যন্ত কার্যকর একটি পন্থা। ধর্মীয় কিংবা মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে গড়ে ওঠা নৈতিকতাই মানবজাতিকে উন্নতির পথে নিয়ে যেতে পারে। ইতিহাসে যুগে যুগে যেসব মহামানব জন্মগ্রহণ করেছেন, তাঁদের কর্মপ্রচেষ্টার মূলমন্ত্র ছিল মানবসেবা ও মনুষ্যত্বের উদ্বোধন। ন্যায়ভিত্তিক আইনের শাসন, নৈতিক শিক্ষার প্রসার এবং পারস্পরিক সহমর্মিতার চর্চার মাধ্যমেই তাঁরা সমাজে শান্তি ও স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছেন।

ধর্মীয় অনুশাসন বা মানবিকতায় দৃঢ় বিশ্বাস মানুষের মনোজাগতিক ও বহির্জাগতিক মূল্যবোধকে উন্নত করে। এটি ব্যক্তি ও সমাজের মধ্যে দায়িত্বশীলতা, ন্যায়বোধ এবং সংহতির বিকাশ ঘটায়। উন্নত নৈতিকতা মানুষের চরিত্রকে সুশোভিত করে এবং জাতীয় উন্নয়নের মেরুদন্ড হিসেবে কাজ করে। এ কারণেই রাষ্ট্রীয় পরিমন্ডলে নৈতিকতা ও উন্নয়নের মধ্যে ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা একান্ত অপরিহার্য। এই ভারসাম্য অর্জনে শিক্ষার ভূমিকা অপরিসীম, যা সমাজে ন্যায়নিষ্ঠতা, শান্তি এবং সুষম উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পারে। এটি মানুষকে ন্যায়বিচার, সততা এবং দায়িত্ববোধের চর্চায় উদ্বুদ্ধ করে। নৈতিক শিক্ষার ফলে ব্যক্তিগত চরিত্র যেমন সুশোভিত হয়, তেমনি সেটা সামষ্টিক উন্নয়নের মেরুদন্ড হিসেবে কাজ করে। এই কারণে নৈতিক শিক্ষা এবং মূল্যবোধভিত্তিক শিক্ষাব্যবস্থা জাতীয় উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য। একদিকে এটি মানুষের মধ্যে ধর্মীয় এবং মানবিক গুণাবলির বিকাশ ঘটায়, অন্যদিকে একটি সুশাসিত, ন্যায়ভিত্তিক এবং কল্যাণকামী রাষ্ট্রের ভিত্তি স্থাপন করে। শিক্ষাই পারে নৈতিকতা ও উন্নয়নের  ভারসাম্য নিশ্চিত করতে, যা আমাদের একটি ‘বৈষম্যমুক্ত ও স্বৈরাচারহীন’ রাষ্ট্র গঠনে সাহায্য করবে।

নৈতিকতা, শিক্ষা এবং উন্নয়ন একে অপরের পরিপূরক। নৈতিক মূল্যবোধ ছাড়া শিক্ষা যেমন অর্থহীন, তেমনি শিক্ষাহীন উন্নয়ন কখনো টেকসই হতে পারে না। প্রকৃত নৈতিকতা অর্জনের জন্য মানুষের মানবিক মূল্যবোধগুলোর অনুসরণ ও অনুশীলন করা অধিক কার্যকর। এই নৈতিকতা ব্যক্তির চিন্তা ও কর্মকে সঠিক পথে পরিচালিত করে এবং পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রীয় পরিমন্ডলে তথা জাতীয় জীবনে শান্তি, শৃঙ্খলা এবং কল্যাণ বয়ে আনে। ফলে উন্নত নৈতিকতাই জাতীয় উন্নয়ন ও অগ্রগতির দৃঢ় ভিত্তি প্রস্তুত করে। নৈতিকতা ব্যক্তিমানুষকে শুধু সৎ ও দায়িত্বশীল নাগরিক বা শাসক করে তোলে না, এটি একটি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ এবং স্বনির্ভর করে তুলতেও সহায়তা করে। শিক্ষা যখন নৈতিক মূল্যবোধের ভিত্তিতে গড়ে ওঠে, তখন সেটি জাতির সামগ্রিক উন্নয়নের গতিপথকে আরও মসৃণ করে। অতএব পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনে নৈতিকতার গুরুত্ব অপরিসীম। এটি ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রীয় জীবনে সুখ, শান্তি, শৃঙ্খলা এবং সমৃদ্ধি আনয়নে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে। নৈতিকতা, শিক্ষা এবং উন্নয়নের এই গভীর আন্তঃসম্পর্কই আমাদের একটি বৈষম্যমুক্ত, ন্যায়নিষ্ঠ এবং স্বৈরাচারহীন বাংলাদেশ গঠনের পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে। এ জন্য আমাদের সবাইকে নিজেদের মাঝে মানবিক মূল্যবোধ তৈরির পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় জীবনে নৈতিক শিক্ষার বিস্তারে সচেষ্ট হতে হবে।

♦ লেখক : ভিজিটিং ফ্যাকাল্টি, ইউনিভার্সিটি অব রোহ্যাম্পটন, যুক্তরাজ্য

Email: [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
সর্বশেষ খবর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

১ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

২০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ