শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৫

নৈতিকতা, শিক্ষা ও উন্নয়ন : আমাদের মুক্তির পথ

ড. মাহরুফ চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
নৈতিকতা, শিক্ষা ও উন্নয়ন : আমাদের মুক্তির পথ

সামষ্টিক কল্যাণে ন্যায়নীতির অনুসরণ থেকে নৈতিকতার জন্ম। নৈতিকতা মানবজীবনের এক অমূল্য সম্পদ যা ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রের জন্য একটি সুস্থ ও সুশৃঙ্খল ভিত্তি প্রদান করে। মানুষের জৈববৃত্তি ও বুদ্ধিবৃত্তির সমন্বিত এবং উন্নীত রূপই হলো নৈতিকতা। এটি মানব চরিত্রের কোনো সুনির্দিষ্ট উপাদান নয়, বরং এমন এক বিশেষ গুণ যা পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রে, এমনকি বিশ্বে শান্তি, সমৃদ্ধি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করে। ব্যক্তিক ও সামষ্টিক কল্যাণে নৈতিকতা এবং উন্নয়ন পরস্পর অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। নৈতিকতাকে উপেক্ষা করে বস্তুগত উন্নয়ন যদি অর্জিত হয়, তবে তা ক্ষণস্থায়ী হয় এবং অচিরেই ধ্বংসের দিকে ধাবিত হয়। জাতীয় অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির জন্য একটি ‘বৈষম্যমুক্ত ও স্বৈরাচারহীন’ রাষ্ট্র গঠনে সর্বাগ্রে প্রয়োজন নৈতিকতা। দেশের নাগরিক তথা শাসক ও শাসিতের মাঝে এই নৈতিকতার বীজ রোপণ করতে হলে আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা হতে হবে মূল্যবোধভিত্তিক। শিক্ষা কেবল জ্ঞান বা দক্ষতা অর্জনের মাধ্যম নয়; এটি মানবিক গুণাবলি বিকাশের এক শক্তিশালী হাতিয়ার। আমরা যদি এমন একটি শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারি, যা নিয়ম ও নীতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং মানবিকতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, কেবল তখনই আমাদের উন্নয়নকে টেকসই ও সমাজকে সুষম করে তুলতে সক্ষম হব।

বর্তমান বিশ্বে নৈতিক অবক্ষয়ের প্রভাবে মানব সভ্যতা চরম হুমকির মুখে পড়েছে। পরিবার থেকে শুরু করে রাষ্ট্রের উচ্চতম স্তর পর্যন্ত নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিদের নৈতিক অধঃপতন আজ সুস্পষ্ট। তাদের মধ্যে নীতির অভাব শুধু ব্যক্তিগত জীবনেই নয়, বরং রাষ্ট্র ও সমাজ কাঠামোকেও গভীর সংকটে ফেলে দিয়েছে। এই অবক্ষয়ের প্রভাব তৃণমূল পর্যায়েও বিদ্যমান, যেখানে মানুষের বিশ্বাস ও আস্থার সংকট তৈরি হয়েছে। যখন কোনো জাতির শাসকশ্রেণি তথা রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রযন্ত্রের কর্মচারী এবং জনসাধারণের মধ্যে নৈতিক বিচ্যুতি দেখা দেয়, তখন সেই জাতির মধ্যে অন্যায়, অবিচার এবং নৈরাজ্য সৃষ্টি হয়, যা পরিণামে দুঃশাসনে রূপ নেয়। এই দুঃশাসন জাতিকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যায়। মানব ইতিহাসের এই করুণ সত্য আমাদের সামনে পরিষ্কার করে যে নৈতিক অবক্ষয় কখনোই একটি জাতির উন্নতির পথে সহায়ক হতে পারে না। তবে এই অবক্ষয় থেকে মুক্তি পেতে শিক্ষার ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শিক্ষাব্যবস্থায় যদি নৈতিক শিক্ষা এবং মূল্যবোধের চর্চা অন্তর্ভুক্ত করা হয়, তবে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব থেকে মাঠপর্যায়ের কর্মী সবার মধ্যে ন্যায় বা শ্রেয়বোধ ও মানবিকতা জাগ্রত হবে। এমন একটি শিক্ষাব্যবস্থা নৈতিক আদর্শ প্রতিষ্ঠায় কাজ করবে, সেটি একদিকে জাতিকে দুঃশাসন থেকে মুক্তি দেবে এবং অন্যদিকে একটি ‘বৈষম্যমুক্ত ও স্বৈরাচারহীন’ সমাজ গড়ে তুলবে।

দেশের বর্তমান পরিস্থিতি বিচারে নৈতিকতার ভিত্তি নিয়ে আমাদের বিশদ আলোচনা করা অত্যন্ত জরুরি। প্রশ্ন আসে, নৈতিকতার ভিত্তি কীভাবে তৈরি হবে? মানুষের প্রথম দায়িত্ব নিজেকে চেনা। মানুষ কি কেবল প্রাণী, নাকি তার বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে? প্রকৃতপক্ষে, মানুষ কোনো সাধারণ প্রাণী নয়। ধর্মতাত্ত্বিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে, আমরা মানুষ হিসেবে পশুপ্রবৃত্তি (হাইওয়ানিয়াত বা অ্যানিমেলিটি) এবং ফেরেস্তাপ্রবৃত্তির (মালাকিয়াত বা অ্যাঞ্জেলিটি) সমন্বয়ে গঠিত এক অনন্য সত্তা। তাই বুদ্ধিবৃত্তির অধিকারী হিসেবে মানুষের আসল পরিচয় মানবিক উৎকর্ষের মধ্য দিয়ে প্রকাশ পায়। এই উৎকর্ষের লক্ষ্য হওয়া উচিত সামষ্টিক কল্যাণের জন্য কাজ করা। তবে মানবতা ও মানবিক উৎকর্ষে বিশ্বাসের অভাবে আজকের বিশ্বে নৈতিকতার ভয়াবহ অবক্ষয় দেখা দিয়েছে। একদিকে ধনতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থায় ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যবাদ ও ভোগবাদ মানুষকে স্বার্থপর, নিষ্ঠুর ও আত্মকেন্দ্রিক করে তুলেছে। অন্যদিকে ন্যায়ের শাসন প্রতিষ্ঠার সংঘাত বা সংঘর্ষ থেকে আত্মরক্ষার নির্বিবাদী মনোবৃত্তি তাকে জীবনের ন্যায়নিষ্ঠ সংগ্রামবিক্ষুব্ধ প্রাসঙ্গিকতা থেকে দূরে সরিয়ে জীবন থেকে পালাতে উদ্বুদ্ধ করেছে। কিন্তু এই উভয় পথই মানুষকে প্রকৃত সুখ ও শান্তি দিতে ব্যর্থ হয়েছে।

এই সংকট থেকে উত্তরণের একটি কার্যকর উপায় হলো নৈতিক শিক্ষার প্রচলন, যা সমাজে ন্যায়ের শাসন প্রতিষ্ঠায় ব্যক্তিমানুষকে অনুপ্রাণিত ও কার্যকর পন্থা অবলম্বনে সাহস এবং শক্তি জোগাবে। শিক্ষাব্যবস্থা যদি কেবল পেশাগত জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জনের দিকে মনোনিবেশ না করে, বরং মানুষকে তার মানবিক দায়দায়িত্ব ও নীতি-নৈতিকতার প্রতি সচেতন করে তোলে, তবে মানবিক উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির পথে জাতির সামনে এক নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে যাবে। শিক্ষার মাধ্যমে মানুষের মধ্যে আত্মোপলব্ধি ও পরার্থপরতা জাগিয়ে তোলা সম্ভব, যা তাকে তার পশুপ্রবৃত্তিকে অবদমিত করে সমাজ ও রাষ্ট্রের কল্যাণে মানবিক গুণাবলির চর্চায় অনুপ্রাণিত করবে। একমাত্র এই পথেই ‘দায় ও দরদের সমাজ’ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে দেশে একটি ভারসাম্যময়, শান্তিপূর্ণ এবং কল্যাণমুখী আর্থসামাজিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক পরিবেশ সৃষ্টি করা যেতে পারে। ধর্মতাত্ত্বিক দৃষ্টিভঙ্গি এবং নৈতিক শিক্ষার ভিত্তিতে গড়ে ওঠা শিক্ষাই পারে ব্যক্তিমানুষের মধ্যে সত্যিকার ন্যায়বোধ, দায়িত্বশীলতা এবং মানবিকতার বিকাশ ঘটাতে। অন্যথায় মানবিক বা ধর্মীয় নৈতিকতাহীন শিক্ষায় শিক্ষিত শ্রেণির মাধ্যমেই সহজে সমাজে অপরাধ, দুর্নীতি এবং অরাজকতা বৃদ্ধি পায়, যা আমরা বর্তমান সমাজে স্পষ্টভাবে দেখতে পাই। কল্যাণমুখী পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্র তথা জাতি গঠনে শিক্ষা ও নৈতিকতার মাঝে এক সুনিবিড় এবং অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক রয়েছে। তাই বলা হয়ে থাকে, শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড। তবে নৈতিকতাহীন শিক্ষা জাতিকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিতে পারে। আজকের বিশ্বে শিক্ষিত সমাজের একটি অংশ মানব সভ্যতার সবচেয়ে বড় ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। পাশ্চাত্যের বহু শিক্ষিত বিজ্ঞানী যুদ্ধের নামে হত্যাযজ্ঞের জন্য বিধ্বংসী অস্ত্র তৈরির পেছনে তাদের মেধা ও প্রচেষ্টা ব্যয় করছে। নিউট্রন বোমার মতো প্রযুক্তি উদ্ভাবন এই বাস্তবতারই প্রমাণ বহন করে। একইভাবে আজকের বাংলাদেশে শিক্ষিত শ্রেণিই সবচেয়ে বেশি দুর্নীতিগ্রস্ত বলে প্রতীয়মান হয়। তারা তাদের জ্ঞান ও মেধা ব্যয় করছে সব ধরনের অপকর্মে। বড় বড় কেলেঙ্কারির সঙ্গে এ শ্রেণির জড়িত থাকার ঘটনা আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন ও নতুন করে রাষ্ট্রবিনির্মাণের কথা ভাবতে বাধ্য করছে। শিক্ষা যদি মূল্যবোধ এবং নৈতিকতা চর্চার মাধ্যমে গড়ে তোলা হতো, তাহলে শিক্ষিতরা পুকুরচুরি বা বড় বড় দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত হওয়ার পরিবর্তে সমাজের অভিভাবক হিসেবে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করত। সুতরাং আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নৈতিকতার সমন্বয় এখন একান্ত অপরিহার্য হয়ে পড়েছে, যা একটি বৈষম্যমুক্ত, ন্যায়নিষ্ঠ এবং সুশাসিত সমাজ প্রতিষ্ঠায় সহায়ক হবে।

ব্যক্তিক ও সামষ্টিক কল্যাণে শিক্ষার প্রকৃত উদ্দেশ্য হওয়া উচিত মানুষের মূল্যবোধ তৈরি করা। জ্ঞান বা দক্ষতা শেখানোর পাশাপাশি শিক্ষাব্যবস্থায় মূল্যবোধ, নৈতিকতা ও মানবিকতার এমন মিশেল থাকা উচিত, যা একজন মানুষকে প্রকৃত অর্থে মানবিক উৎকর্ষে উন্নত এবং সমাজের জন্য কল্যাণকর করে গড়ে তুলবে। সামষ্টিক কল্যাণে নৈতিকতা ও জাতীয় উন্নয়ন একে অপরের ওপর গভীর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। নৈতিকতাহীন উন্নয়ন যেমন কখনোই টেকসই হতে পারে না, তেমনি উন্নয়নের অভাবে নৈতিকতার বিকাশও বাধাগ্রস্ত হয়। উন্নয়ন এবং নৈতিকতা-এ দুইয়ের মধ্যে ভারসাম্য প্রতিষ্ঠার জন্য ধর্মীয় বা মানবিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রয়োগ অত্যন্ত কার্যকর একটি পন্থা। ধর্মীয় কিংবা মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে গড়ে ওঠা নৈতিকতাই মানবজাতিকে উন্নতির পথে নিয়ে যেতে পারে। ইতিহাসে যুগে যুগে যেসব মহামানব জন্মগ্রহণ করেছেন, তাঁদের কর্মপ্রচেষ্টার মূলমন্ত্র ছিল মানবসেবা ও মনুষ্যত্বের উদ্বোধন। ন্যায়ভিত্তিক আইনের শাসন, নৈতিক শিক্ষার প্রসার এবং পারস্পরিক সহমর্মিতার চর্চার মাধ্যমেই তাঁরা সমাজে শান্তি ও স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছেন।

ধর্মীয় অনুশাসন বা মানবিকতায় দৃঢ় বিশ্বাস মানুষের মনোজাগতিক ও বহির্জাগতিক মূল্যবোধকে উন্নত করে। এটি ব্যক্তি ও সমাজের মধ্যে দায়িত্বশীলতা, ন্যায়বোধ এবং সংহতির বিকাশ ঘটায়। উন্নত নৈতিকতা মানুষের চরিত্রকে সুশোভিত করে এবং জাতীয় উন্নয়নের মেরুদন্ড হিসেবে কাজ করে। এ কারণেই রাষ্ট্রীয় পরিমন্ডলে নৈতিকতা ও উন্নয়নের মধ্যে ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা একান্ত অপরিহার্য। এই ভারসাম্য অর্জনে শিক্ষার ভূমিকা অপরিসীম, যা সমাজে ন্যায়নিষ্ঠতা, শান্তি এবং সুষম উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পারে। এটি মানুষকে ন্যায়বিচার, সততা এবং দায়িত্ববোধের চর্চায় উদ্বুদ্ধ করে। নৈতিক শিক্ষার ফলে ব্যক্তিগত চরিত্র যেমন সুশোভিত হয়, তেমনি সেটা সামষ্টিক উন্নয়নের মেরুদন্ড হিসেবে কাজ করে। এই কারণে নৈতিক শিক্ষা এবং মূল্যবোধভিত্তিক শিক্ষাব্যবস্থা জাতীয় উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য। একদিকে এটি মানুষের মধ্যে ধর্মীয় এবং মানবিক গুণাবলির বিকাশ ঘটায়, অন্যদিকে একটি সুশাসিত, ন্যায়ভিত্তিক এবং কল্যাণকামী রাষ্ট্রের ভিত্তি স্থাপন করে। শিক্ষাই পারে নৈতিকতা ও উন্নয়নের  ভারসাম্য নিশ্চিত করতে, যা আমাদের একটি ‘বৈষম্যমুক্ত ও স্বৈরাচারহীন’ রাষ্ট্র গঠনে সাহায্য করবে।

নৈতিকতা, শিক্ষা এবং উন্নয়ন একে অপরের পরিপূরক। নৈতিক মূল্যবোধ ছাড়া শিক্ষা যেমন অর্থহীন, তেমনি শিক্ষাহীন উন্নয়ন কখনো টেকসই হতে পারে না। প্রকৃত নৈতিকতা অর্জনের জন্য মানুষের মানবিক মূল্যবোধগুলোর অনুসরণ ও অনুশীলন করা অধিক কার্যকর। এই নৈতিকতা ব্যক্তির চিন্তা ও কর্মকে সঠিক পথে পরিচালিত করে এবং পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রীয় পরিমন্ডলে তথা জাতীয় জীবনে শান্তি, শৃঙ্খলা এবং কল্যাণ বয়ে আনে। ফলে উন্নত নৈতিকতাই জাতীয় উন্নয়ন ও অগ্রগতির দৃঢ় ভিত্তি প্রস্তুত করে। নৈতিকতা ব্যক্তিমানুষকে শুধু সৎ ও দায়িত্বশীল নাগরিক বা শাসক করে তোলে না, এটি একটি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ এবং স্বনির্ভর করে তুলতেও সহায়তা করে। শিক্ষা যখন নৈতিক মূল্যবোধের ভিত্তিতে গড়ে ওঠে, তখন সেটি জাতির সামগ্রিক উন্নয়নের গতিপথকে আরও মসৃণ করে। অতএব পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনে নৈতিকতার গুরুত্ব অপরিসীম। এটি ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রীয় জীবনে সুখ, শান্তি, শৃঙ্খলা এবং সমৃদ্ধি আনয়নে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে। নৈতিকতা, শিক্ষা এবং উন্নয়নের এই গভীর আন্তঃসম্পর্কই আমাদের একটি বৈষম্যমুক্ত, ন্যায়নিষ্ঠ এবং স্বৈরাচারহীন বাংলাদেশ গঠনের পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে। এ জন্য আমাদের সবাইকে নিজেদের মাঝে মানবিক মূল্যবোধ তৈরির পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় জীবনে নৈতিক শিক্ষার বিস্তারে সচেষ্ট হতে হবে।

♦ লেখক : ভিজিটিং ফ্যাকাল্টি, ইউনিভার্সিটি অব রোহ্যাম্পটন, যুক্তরাজ্য

Email: [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন