শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৫

নৈতিকতা, শিক্ষা ও উন্নয়ন : আমাদের মুক্তির পথ

ড. মাহরুফ চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
নৈতিকতা, শিক্ষা ও উন্নয়ন : আমাদের মুক্তির পথ

সামষ্টিক কল্যাণে ন্যায়নীতির অনুসরণ থেকে নৈতিকতার জন্ম। নৈতিকতা মানবজীবনের এক অমূল্য সম্পদ যা ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রের জন্য একটি সুস্থ ও সুশৃঙ্খল ভিত্তি প্রদান করে। মানুষের জৈববৃত্তি ও বুদ্ধিবৃত্তির সমন্বিত এবং উন্নীত রূপই হলো নৈতিকতা। এটি মানব চরিত্রের কোনো সুনির্দিষ্ট উপাদান নয়, বরং এমন এক বিশেষ গুণ যা পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রে, এমনকি বিশ্বে শান্তি, সমৃদ্ধি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করে। ব্যক্তিক ও সামষ্টিক কল্যাণে নৈতিকতা এবং উন্নয়ন পরস্পর অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। নৈতিকতাকে উপেক্ষা করে বস্তুগত উন্নয়ন যদি অর্জিত হয়, তবে তা ক্ষণস্থায়ী হয় এবং অচিরেই ধ্বংসের দিকে ধাবিত হয়। জাতীয় অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির জন্য একটি ‘বৈষম্যমুক্ত ও স্বৈরাচারহীন’ রাষ্ট্র গঠনে সর্বাগ্রে প্রয়োজন নৈতিকতা। দেশের নাগরিক তথা শাসক ও শাসিতের মাঝে এই নৈতিকতার বীজ রোপণ করতে হলে আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা হতে হবে মূল্যবোধভিত্তিক। শিক্ষা কেবল জ্ঞান বা দক্ষতা অর্জনের মাধ্যম নয়; এটি মানবিক গুণাবলি বিকাশের এক শক্তিশালী হাতিয়ার। আমরা যদি এমন একটি শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারি, যা নিয়ম ও নীতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং মানবিকতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, কেবল তখনই আমাদের উন্নয়নকে টেকসই ও সমাজকে সুষম করে তুলতে সক্ষম হব।

বর্তমান বিশ্বে নৈতিক অবক্ষয়ের প্রভাবে মানব সভ্যতা চরম হুমকির মুখে পড়েছে। পরিবার থেকে শুরু করে রাষ্ট্রের উচ্চতম স্তর পর্যন্ত নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিদের নৈতিক অধঃপতন আজ সুস্পষ্ট। তাদের মধ্যে নীতির অভাব শুধু ব্যক্তিগত জীবনেই নয়, বরং রাষ্ট্র ও সমাজ কাঠামোকেও গভীর সংকটে ফেলে দিয়েছে। এই অবক্ষয়ের প্রভাব তৃণমূল পর্যায়েও বিদ্যমান, যেখানে মানুষের বিশ্বাস ও আস্থার সংকট তৈরি হয়েছে। যখন কোনো জাতির শাসকশ্রেণি তথা রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রযন্ত্রের কর্মচারী এবং জনসাধারণের মধ্যে নৈতিক বিচ্যুতি দেখা দেয়, তখন সেই জাতির মধ্যে অন্যায়, অবিচার এবং নৈরাজ্য সৃষ্টি হয়, যা পরিণামে দুঃশাসনে রূপ নেয়। এই দুঃশাসন জাতিকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যায়। মানব ইতিহাসের এই করুণ সত্য আমাদের সামনে পরিষ্কার করে যে নৈতিক অবক্ষয় কখনোই একটি জাতির উন্নতির পথে সহায়ক হতে পারে না। তবে এই অবক্ষয় থেকে মুক্তি পেতে শিক্ষার ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শিক্ষাব্যবস্থায় যদি নৈতিক শিক্ষা এবং মূল্যবোধের চর্চা অন্তর্ভুক্ত করা হয়, তবে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব থেকে মাঠপর্যায়ের কর্মী সবার মধ্যে ন্যায় বা শ্রেয়বোধ ও মানবিকতা জাগ্রত হবে। এমন একটি শিক্ষাব্যবস্থা নৈতিক আদর্শ প্রতিষ্ঠায় কাজ করবে, সেটি একদিকে জাতিকে দুঃশাসন থেকে মুক্তি দেবে এবং অন্যদিকে একটি ‘বৈষম্যমুক্ত ও স্বৈরাচারহীন’ সমাজ গড়ে তুলবে।

দেশের বর্তমান পরিস্থিতি বিচারে নৈতিকতার ভিত্তি নিয়ে আমাদের বিশদ আলোচনা করা অত্যন্ত জরুরি। প্রশ্ন আসে, নৈতিকতার ভিত্তি কীভাবে তৈরি হবে? মানুষের প্রথম দায়িত্ব নিজেকে চেনা। মানুষ কি কেবল প্রাণী, নাকি তার বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে? প্রকৃতপক্ষে, মানুষ কোনো সাধারণ প্রাণী নয়। ধর্মতাত্ত্বিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে, আমরা মানুষ হিসেবে পশুপ্রবৃত্তি (হাইওয়ানিয়াত বা অ্যানিমেলিটি) এবং ফেরেস্তাপ্রবৃত্তির (মালাকিয়াত বা অ্যাঞ্জেলিটি) সমন্বয়ে গঠিত এক অনন্য সত্তা। তাই বুদ্ধিবৃত্তির অধিকারী হিসেবে মানুষের আসল পরিচয় মানবিক উৎকর্ষের মধ্য দিয়ে প্রকাশ পায়। এই উৎকর্ষের লক্ষ্য হওয়া উচিত সামষ্টিক কল্যাণের জন্য কাজ করা। তবে মানবতা ও মানবিক উৎকর্ষে বিশ্বাসের অভাবে আজকের বিশ্বে নৈতিকতার ভয়াবহ অবক্ষয় দেখা দিয়েছে। একদিকে ধনতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থায় ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যবাদ ও ভোগবাদ মানুষকে স্বার্থপর, নিষ্ঠুর ও আত্মকেন্দ্রিক করে তুলেছে। অন্যদিকে ন্যায়ের শাসন প্রতিষ্ঠার সংঘাত বা সংঘর্ষ থেকে আত্মরক্ষার নির্বিবাদী মনোবৃত্তি তাকে জীবনের ন্যায়নিষ্ঠ সংগ্রামবিক্ষুব্ধ প্রাসঙ্গিকতা থেকে দূরে সরিয়ে জীবন থেকে পালাতে উদ্বুদ্ধ করেছে। কিন্তু এই উভয় পথই মানুষকে প্রকৃত সুখ ও শান্তি দিতে ব্যর্থ হয়েছে।

এই সংকট থেকে উত্তরণের একটি কার্যকর উপায় হলো নৈতিক শিক্ষার প্রচলন, যা সমাজে ন্যায়ের শাসন প্রতিষ্ঠায় ব্যক্তিমানুষকে অনুপ্রাণিত ও কার্যকর পন্থা অবলম্বনে সাহস এবং শক্তি জোগাবে। শিক্ষাব্যবস্থা যদি কেবল পেশাগত জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জনের দিকে মনোনিবেশ না করে, বরং মানুষকে তার মানবিক দায়দায়িত্ব ও নীতি-নৈতিকতার প্রতি সচেতন করে তোলে, তবে মানবিক উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির পথে জাতির সামনে এক নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে যাবে। শিক্ষার মাধ্যমে মানুষের মধ্যে আত্মোপলব্ধি ও পরার্থপরতা জাগিয়ে তোলা সম্ভব, যা তাকে তার পশুপ্রবৃত্তিকে অবদমিত করে সমাজ ও রাষ্ট্রের কল্যাণে মানবিক গুণাবলির চর্চায় অনুপ্রাণিত করবে। একমাত্র এই পথেই ‘দায় ও দরদের সমাজ’ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে দেশে একটি ভারসাম্যময়, শান্তিপূর্ণ এবং কল্যাণমুখী আর্থসামাজিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক পরিবেশ সৃষ্টি করা যেতে পারে। ধর্মতাত্ত্বিক দৃষ্টিভঙ্গি এবং নৈতিক শিক্ষার ভিত্তিতে গড়ে ওঠা শিক্ষাই পারে ব্যক্তিমানুষের মধ্যে সত্যিকার ন্যায়বোধ, দায়িত্বশীলতা এবং মানবিকতার বিকাশ ঘটাতে। অন্যথায় মানবিক বা ধর্মীয় নৈতিকতাহীন শিক্ষায় শিক্ষিত শ্রেণির মাধ্যমেই সহজে সমাজে অপরাধ, দুর্নীতি এবং অরাজকতা বৃদ্ধি পায়, যা আমরা বর্তমান সমাজে স্পষ্টভাবে দেখতে পাই। কল্যাণমুখী পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্র তথা জাতি গঠনে শিক্ষা ও নৈতিকতার মাঝে এক সুনিবিড় এবং অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক রয়েছে। তাই বলা হয়ে থাকে, শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড। তবে নৈতিকতাহীন শিক্ষা জাতিকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিতে পারে। আজকের বিশ্বে শিক্ষিত সমাজের একটি অংশ মানব সভ্যতার সবচেয়ে বড় ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। পাশ্চাত্যের বহু শিক্ষিত বিজ্ঞানী যুদ্ধের নামে হত্যাযজ্ঞের জন্য বিধ্বংসী অস্ত্র তৈরির পেছনে তাদের মেধা ও প্রচেষ্টা ব্যয় করছে। নিউট্রন বোমার মতো প্রযুক্তি উদ্ভাবন এই বাস্তবতারই প্রমাণ বহন করে। একইভাবে আজকের বাংলাদেশে শিক্ষিত শ্রেণিই সবচেয়ে বেশি দুর্নীতিগ্রস্ত বলে প্রতীয়মান হয়। তারা তাদের জ্ঞান ও মেধা ব্যয় করছে সব ধরনের অপকর্মে। বড় বড় কেলেঙ্কারির সঙ্গে এ শ্রেণির জড়িত থাকার ঘটনা আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন ও নতুন করে রাষ্ট্রবিনির্মাণের কথা ভাবতে বাধ্য করছে। শিক্ষা যদি মূল্যবোধ এবং নৈতিকতা চর্চার মাধ্যমে গড়ে তোলা হতো, তাহলে শিক্ষিতরা পুকুরচুরি বা বড় বড় দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত হওয়ার পরিবর্তে সমাজের অভিভাবক হিসেবে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করত। সুতরাং আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নৈতিকতার সমন্বয় এখন একান্ত অপরিহার্য হয়ে পড়েছে, যা একটি বৈষম্যমুক্ত, ন্যায়নিষ্ঠ এবং সুশাসিত সমাজ প্রতিষ্ঠায় সহায়ক হবে।

ব্যক্তিক ও সামষ্টিক কল্যাণে শিক্ষার প্রকৃত উদ্দেশ্য হওয়া উচিত মানুষের মূল্যবোধ তৈরি করা। জ্ঞান বা দক্ষতা শেখানোর পাশাপাশি শিক্ষাব্যবস্থায় মূল্যবোধ, নৈতিকতা ও মানবিকতার এমন মিশেল থাকা উচিত, যা একজন মানুষকে প্রকৃত অর্থে মানবিক উৎকর্ষে উন্নত এবং সমাজের জন্য কল্যাণকর করে গড়ে তুলবে। সামষ্টিক কল্যাণে নৈতিকতা ও জাতীয় উন্নয়ন একে অপরের ওপর গভীর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। নৈতিকতাহীন উন্নয়ন যেমন কখনোই টেকসই হতে পারে না, তেমনি উন্নয়নের অভাবে নৈতিকতার বিকাশও বাধাগ্রস্ত হয়। উন্নয়ন এবং নৈতিকতা-এ দুইয়ের মধ্যে ভারসাম্য প্রতিষ্ঠার জন্য ধর্মীয় বা মানবিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রয়োগ অত্যন্ত কার্যকর একটি পন্থা। ধর্মীয় কিংবা মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে গড়ে ওঠা নৈতিকতাই মানবজাতিকে উন্নতির পথে নিয়ে যেতে পারে। ইতিহাসে যুগে যুগে যেসব মহামানব জন্মগ্রহণ করেছেন, তাঁদের কর্মপ্রচেষ্টার মূলমন্ত্র ছিল মানবসেবা ও মনুষ্যত্বের উদ্বোধন। ন্যায়ভিত্তিক আইনের শাসন, নৈতিক শিক্ষার প্রসার এবং পারস্পরিক সহমর্মিতার চর্চার মাধ্যমেই তাঁরা সমাজে শান্তি ও স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছেন।

ধর্মীয় অনুশাসন বা মানবিকতায় দৃঢ় বিশ্বাস মানুষের মনোজাগতিক ও বহির্জাগতিক মূল্যবোধকে উন্নত করে। এটি ব্যক্তি ও সমাজের মধ্যে দায়িত্বশীলতা, ন্যায়বোধ এবং সংহতির বিকাশ ঘটায়। উন্নত নৈতিকতা মানুষের চরিত্রকে সুশোভিত করে এবং জাতীয় উন্নয়নের মেরুদন্ড হিসেবে কাজ করে। এ কারণেই রাষ্ট্রীয় পরিমন্ডলে নৈতিকতা ও উন্নয়নের মধ্যে ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা একান্ত অপরিহার্য। এই ভারসাম্য অর্জনে শিক্ষার ভূমিকা অপরিসীম, যা সমাজে ন্যায়নিষ্ঠতা, শান্তি এবং সুষম উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পারে। এটি মানুষকে ন্যায়বিচার, সততা এবং দায়িত্ববোধের চর্চায় উদ্বুদ্ধ করে। নৈতিক শিক্ষার ফলে ব্যক্তিগত চরিত্র যেমন সুশোভিত হয়, তেমনি সেটা সামষ্টিক উন্নয়নের মেরুদন্ড হিসেবে কাজ করে। এই কারণে নৈতিক শিক্ষা এবং মূল্যবোধভিত্তিক শিক্ষাব্যবস্থা জাতীয় উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য। একদিকে এটি মানুষের মধ্যে ধর্মীয় এবং মানবিক গুণাবলির বিকাশ ঘটায়, অন্যদিকে একটি সুশাসিত, ন্যায়ভিত্তিক এবং কল্যাণকামী রাষ্ট্রের ভিত্তি স্থাপন করে। শিক্ষাই পারে নৈতিকতা ও উন্নয়নের  ভারসাম্য নিশ্চিত করতে, যা আমাদের একটি ‘বৈষম্যমুক্ত ও স্বৈরাচারহীন’ রাষ্ট্র গঠনে সাহায্য করবে।

নৈতিকতা, শিক্ষা এবং উন্নয়ন একে অপরের পরিপূরক। নৈতিক মূল্যবোধ ছাড়া শিক্ষা যেমন অর্থহীন, তেমনি শিক্ষাহীন উন্নয়ন কখনো টেকসই হতে পারে না। প্রকৃত নৈতিকতা অর্জনের জন্য মানুষের মানবিক মূল্যবোধগুলোর অনুসরণ ও অনুশীলন করা অধিক কার্যকর। এই নৈতিকতা ব্যক্তির চিন্তা ও কর্মকে সঠিক পথে পরিচালিত করে এবং পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রীয় পরিমন্ডলে তথা জাতীয় জীবনে শান্তি, শৃঙ্খলা এবং কল্যাণ বয়ে আনে। ফলে উন্নত নৈতিকতাই জাতীয় উন্নয়ন ও অগ্রগতির দৃঢ় ভিত্তি প্রস্তুত করে। নৈতিকতা ব্যক্তিমানুষকে শুধু সৎ ও দায়িত্বশীল নাগরিক বা শাসক করে তোলে না, এটি একটি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ এবং স্বনির্ভর করে তুলতেও সহায়তা করে। শিক্ষা যখন নৈতিক মূল্যবোধের ভিত্তিতে গড়ে ওঠে, তখন সেটি জাতির সামগ্রিক উন্নয়নের গতিপথকে আরও মসৃণ করে। অতএব পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনে নৈতিকতার গুরুত্ব অপরিসীম। এটি ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রীয় জীবনে সুখ, শান্তি, শৃঙ্খলা এবং সমৃদ্ধি আনয়নে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে। নৈতিকতা, শিক্ষা এবং উন্নয়নের এই গভীর আন্তঃসম্পর্কই আমাদের একটি বৈষম্যমুক্ত, ন্যায়নিষ্ঠ এবং স্বৈরাচারহীন বাংলাদেশ গঠনের পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে। এ জন্য আমাদের সবাইকে নিজেদের মাঝে মানবিক মূল্যবোধ তৈরির পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় জীবনে নৈতিক শিক্ষার বিস্তারে সচেষ্ট হতে হবে।

♦ লেখক : ভিজিটিং ফ্যাকাল্টি, ইউনিভার্সিটি অব রোহ্যাম্পটন, যুক্তরাজ্য

Email: [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
জাতীয় নির্বাচন
জাতীয় নির্বাচন
ক্ষমাশীলতা মহান আল্লাহর গুণ
ক্ষমাশীলতা মহান আল্লাহর গুণ
সালামের মরতবা
সালামের মরতবা
মধু চাষে মধুর জীবন
মধু চাষে মধুর জীবন
রাষ্ট্র সংস্কার : বাহাত্তরের ব্যর্থতা থেকে চব্বিশের শিক্ষা
রাষ্ট্র সংস্কার : বাহাত্তরের ব্যর্থতা থেকে চব্বিশের শিক্ষা
বিদেশে বিভীষিকা
বিদেশে বিভীষিকা
বরকতময় রজনী শবেবরাত
বরকতময় রজনী শবেবরাত
গাজা নিয়ে ষড়যন্ত্র
গাজা নিয়ে ষড়যন্ত্র
আমার আরেক মা
আমার আরেক মা
ধান উৎপাদন
ধান উৎপাদন
চার প্রদেশের প্রস্তাব
চার প্রদেশের প্রস্তাব
সর্বশেষ খবর
মুন্সিগঞ্জে স্থাপনা গুড়িয়ে দিয়ে জমি দখলের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
মুন্সিগঞ্জে স্থাপনা গুড়িয়ে দিয়ে জমি দখলের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী আমলে চাকরিচ্যুত ১৫২২ পুলিশ সদস্য ফেরত পাচ্ছেন চাকরি
আওয়ামী আমলে চাকরিচ্যুত ১৫২২ পুলিশ সদস্য ফেরত পাচ্ছেন চাকরি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই বিপ্লবের স্মৃতি নিয়ে চট্টগ্রামে চিত্র প্রদর্শনী
জুলাই বিপ্লবের স্মৃতি নিয়ে চট্টগ্রামে চিত্র প্রদর্শনী

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খালেদা ও তারেককে ফাঁসিয়েছে প্রথম আলো
খালেদা ও তারেককে ফাঁসিয়েছে প্রথম আলো

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ওপর গুলি, আহত ১
গাজীপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ওপর গুলি, আহত ১

১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

পরিবেশ রক্ষায় শিক্ষার্থীদের এগিয়ে আসতে হবে: রিজওয়ানা
পরিবেশ রক্ষায় শিক্ষার্থীদের এগিয়ে আসতে হবে: রিজওয়ানা

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

'বিএনপি কৃষকবান্ধব দল'
'বিএনপি কৃষকবান্ধব দল'

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

তারা পালিয়ে থেকেও দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চায়: ড. মোশাররফ
তারা পালিয়ে থেকেও দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চায়: ড. মোশাররফ

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ঝিনাইদহে আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক মতবিনিময় সভা
ঝিনাইদহে আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক মতবিনিময় সভা

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হাজারীবাগে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় চালক নিহত
হাজারীবাগে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় চালক নিহত

৪ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

রাবিতে শিবিরের শতাধিক শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
রাবিতে শিবিরের শতাধিক শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

৪ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে সাধারণ মানুষ দিশাহারা: বুলু
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে সাধারণ মানুষ দিশাহারা: বুলু

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ইসির সঙ্গে রবিবার বিএনপির সাক্ষাৎ
ইসির সঙ্গে রবিবার বিএনপির সাক্ষাৎ

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কার জরুরি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কার জরুরি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বনশ্রীতে ছাত্র আন্দোলনে নিহত মোসলে উদ্দিনের লাশ কবর থেকে উত্তোলন
বনশ্রীতে ছাত্র আন্দোলনে নিহত মোসলে উদ্দিনের লাশ কবর থেকে উত্তোলন

৪ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে ৩৩ রোহিঙ্গা আটক
বান্দরবানে ৩৩ রোহিঙ্গা আটক

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ছুরিকাঘাতে কিশোর খুন
কুমিল্লায় ছুরিকাঘাতে কিশোর খুন

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কে হচ্ছেন দিল্লির পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী?
কে হচ্ছেন দিল্লির পরবর্তী মুখ্যমন্ত্রী?

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসচাপায় একজনের মৃত্যু
বাসচাপায় একজনের মৃত্যু

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অনুষ্ঠানে মাংসের ঝোল কাণ্ডের ঘটনায় বৈঠকে সমাঝোতা
অনুষ্ঠানে মাংসের ঝোল কাণ্ডের ঘটনায় বৈঠকে সমাঝোতা

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে কৃষকদলের কৃষক সমাবেশ
সিরাজগঞ্জে কৃষকদলের কৃষক সমাবেশ

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ডাকাত দলের সদস্য আটক
চাঁদপুরে ডাকাত দলের সদস্য আটক

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে উঠবে : টুকু
গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে উঠবে : টুকু

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শত্রু মাননীয় আপা: ডা. তাহের
আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শত্রু মাননীয় আপা: ডা. তাহের

৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ এখন মরা লাশ, তাকে নিয়ে টানাটানি করে লাভ নেই: নুর
আওয়ামী লীগ এখন মরা লাশ, তাকে নিয়ে টানাটানি করে লাভ নেই: নুর

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে কৃষক সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে কৃষক সমাবেশ

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে বিরল নীলগাই উদ্ধার
নাটোরে বিরল নীলগাই উদ্ধার

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা পৌঁছে দিতে রূপগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির সমাবেশ
৩১ দফা পৌঁছে দিতে রূপগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির সমাবেশ

৫ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

নিরাপত্তা নিশ্চিতে সুপ্রিমকোর্টে প্রবেশে পরিচয়পত্র সঙ্গে রাখার অনুরোধ
নিরাপত্তা নিশ্চিতে সুপ্রিমকোর্টে প্রবেশে পরিচয়পত্র সঙ্গে রাখার অনুরোধ

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক শেখ বেলাল হত্যার পুনঃতদন্ত ও বিচারের দাবি
সাংবাদিক শেখ বেলাল হত্যার পুনঃতদন্ত ও বিচারের দাবি

৫ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
গাজীপুরসহ সারাদেশে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’
গাজীপুরসহ সারাদেশে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা দালাই লামা নন, ভারতের উচিত তাকে সমর্থন বন্ধ করা: দ্য প্রিন্ট
শেখ হাসিনা দালাই লামা নন, ভারতের উচিত তাকে সমর্থন বন্ধ করা: দ্য প্রিন্ট

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিআইজিসহ পুলিশের ৪ ঊধ্বর্তন কর্মকর্তা আটক
ডিআইজিসহ পুলিশের ৪ ঊধ্বর্তন কর্মকর্তা আটক

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সমালোচনা করবো, তারপরও ইউনূস সরকারকে ব্যর্থ হতে দেব না : রিজভী
সমালোচনা করবো, তারপরও ইউনূস সরকারকে ব্যর্থ হতে দেব না : রিজভী

১২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনিরাই গাজাকে পুনর্নির্মাণ করবে, ট্রাম্পের পরিকল্পনা প্রত্যাখ্যান
ফিলিস্তিনিরাই গাজাকে পুনর্নির্মাণ করবে, ট্রাম্পের পরিকল্পনা প্রত্যাখ্যান

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে নারী নেত্রীদের সঙ্গে ব্যারিস্টার জায়মা রহমানের বৈঠক
যুক্তরাষ্ট্রে নারী নেত্রীদের সঙ্গে ব্যারিস্টার জায়মা রহমানের বৈঠক

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘গাজীপুরে ছাত্র-জনতার ওপর হামলায় জড়িতদের শাস্তির আওতায় আনা হবে’
‘গাজীপুরে ছাত্র-জনতার ওপর হামলায় জড়িতদের শাস্তির আওতায় আনা হবে’

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৬ সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ
৬ সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে বড় ষড়যন্ত্র হচ্ছে, জড়িত ভারতের মিডিয়া : প্রেস সচিব
ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে বড় ষড়যন্ত্র হচ্ছে, জড়িত ভারতের মিডিয়া : প্রেস সচিব

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সেই বেনজির এখন দেশের বাইরে থেকে ষড়যন্ত্র করছে: জামায়াত আমির
সেই বেনজির এখন দেশের বাইরে থেকে ষড়যন্ত্র করছে: জামায়াত আমির

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার বিদ্যুৎ সাম্রাজ্যে ফাটল: ৩ দেশের ঐতিহাসিক পদক্ষেপে আলোড়ন
রাশিয়ার বিদ্যুৎ সাম্রাজ্যে ফাটল: ৩ দেশের ঐতিহাসিক পদক্ষেপে আলোড়ন

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি জয় করে যা বললেন মোদি
দিল্লি জয় করে যা বললেন মোদি

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে বিপাকে ভারত!
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে বিপাকে ভারত!

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিনবার মামলা হলেই বন্ধ এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহারের সুযোগ
তিনবার মামলা হলেই বন্ধ এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহারের সুযোগ

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক বোমা তৈরি নিয়ে যে ফতোয়ার কথা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
পারমাণবিক বোমা তৈরি নিয়ে যে ফতোয়ার কথা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে কর্মসূচি ডেকেছে বিএনপি
সারা দেশে কর্মসূচি ডেকেছে বিএনপি

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লিতে বিজেপির জয়ের পর আপকে কটাক্ষ প্রিয়াঙ্কার
দিল্লিতে বিজেপির জয়ের পর আপকে কটাক্ষ প্রিয়াঙ্কার

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নয়াদিল্লি বিধানসভা নির্বাচন: নিজ আসনে হেরে গেলেন কেজরিওয়াল
নয়াদিল্লি বিধানসভা নির্বাচন: নিজ আসনে হেরে গেলেন কেজরিওয়াল

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে আওয়ামী লীগের কর্মীদের হামলায় আহত ১৫
গাজীপুরে আওয়ামী লীগের কর্মীদের হামলায় আহত ১৫

১৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রীর নাম ও পাসপোর্ট ছাড়া ফ্লাইটের টিকিট বুকিং নিষিদ্ধ
যাত্রীর নাম ও পাসপোর্ট ছাড়া ফ্লাইটের টিকিট বুকিং নিষিদ্ধ

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকি! যুক্তরাজ্যে ভল্ট থেকে স্বর্ণ তোলার হিড়িক
ট্রাম্পের হুমকি! যুক্তরাজ্যে ভল্ট থেকে স্বর্ণ তোলার হিড়িক

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ রক্তবর্ণ নদীর পানি
হঠাৎ রক্তবর্ণ নদীর পানি

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ এখন মরা লাশ, তাকে নিয়ে টানাটানি করে লাভ নেই: নুর
আওয়ামী লীগ এখন মরা লাশ, তাকে নিয়ে টানাটানি করে লাভ নেই: নুর

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপিএল ফাইনাল: কেন মাঠে নামলেন না নিশাম?
বিপিএল ফাইনাল: কেন মাঠে নামলেন না নিশাম?

১৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করবে বিএনপি
দেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করবে বিএনপি

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএলের সেরা একাদশে চমক! তামিম অধিনায়ক, জায়গা পেলেন যারা
বিপিএলের সেরা একাদশে চমক! তামিম অধিনায়ক, জায়গা পেলেন যারা

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইডেনের বিরুদ্ধে যে প্রতিশোধ নিলেন ট্রাম্প
বাইডেনের বিরুদ্ধে যে প্রতিশোধ নিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা, প্রতিবাদে নাগরিক কমিটির বিক্ষোভ
গাজীপুরে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা, প্রতিবাদে নাগরিক কমিটির বিক্ষোভ

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যেসব আমলে মুক্তি মেলে
যেসব আমলে মুক্তি মেলে

১৭ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

টাইম ম্যাগাজিনে প্রেসিডেন্টের চেয়ারে ইলন মাস্ক, ট্রাম্পের জন্য অস্বস্তি?
টাইম ম্যাগাজিনে প্রেসিডেন্টের চেয়ারে ইলন মাস্ক, ট্রাম্পের জন্য অস্বস্তি?

১২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সোহেলকে আনতে লেবাননে যাবে পুলিশের টিম
সোহেলকে আনতে লেবাননে যাবে পুলিশের টিম

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বিকক্ষবিশিষ্ট ৫০০ আসনের সংসদ
দ্বিকক্ষবিশিষ্ট ৫০০ আসনের সংসদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদকের জালে প্রভাবশালীরা
দুদকের জালে প্রভাবশালীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন টাইম ফ্রেমে সংস্কার
তিন টাইম ফ্রেমে সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন মূলনীতি বাদ পড়ল যে কারণে
তিন মূলনীতি বাদ পড়ল যে কারণে

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন কী করবে বাফুফে
এখন কী করবে বাফুফে

মাঠে ময়দানে

নিপীড়ন-লুটপাটের কী নির্মম পরিণতি
নিপীড়ন-লুটপাটের কী নির্মম পরিণতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি শেয়ারবাজার
ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে অপহরণ
দিনদুপুরে অপহরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেভিল হান্ট শুরু
ডেভিল হান্ট শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারপতির অবসরের বয়স ৭০ করার প্রস্তাব
বিচারপতির অবসরের বয়স ৭০ করার প্রস্তাব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএমএমইউ এখন বিএমইউ
বিএসএমএমইউ এখন বিএমইউ

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশকে প্রভাবমুক্ত রাখতে কমিশন
পুলিশকে প্রভাবমুক্ত রাখতে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঠকের ভিড়ে প্রাণের স্পন্দন
পাঠকের ভিড়ে প্রাণের স্পন্দন

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা একটি সুস্থ জাতি দেখতে চাই
আমরা একটি সুস্থ জাতি দেখতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিআইজিসহ পুলিশের ৪ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক
ডিআইজিসহ পুলিশের ৪ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ আর ঘুষ প্রধান প্রতিবন্ধকতা
রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ আর ঘুষ প্রধান প্রতিবন্ধকতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেহ উদ্ধারের ২৪ ঘণ্টা পর মাথা উদ্ধার
দেহ উদ্ধারের ২৪ ঘণ্টা পর মাথা উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় গাছ থেকে নারীর বিবস্ত্র লাশ উদ্ধার
কুষ্টিয়ায় গাছ থেকে নারীর বিবস্ত্র লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে বাংলাদেশের চার ধাপ উন্নতি
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে বাংলাদেশের চার ধাপ উন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে, ভারতীয় মিডিয়া জড়িত
ড. ইউনূসকে নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে, ভারতীয় মিডিয়া জড়িত

প্রথম পৃষ্ঠা

স্প্যানিশ শিক্ষক সের্খিও শিখছেন বাংলা
স্প্যানিশ শিক্ষক সের্খিও শিখছেন বাংলা

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ে ঢল পর্যটকের
পাহাড়ে ঢল পর্যটকের

পেছনের পৃষ্ঠা

কিশোরীকে নির্যাতন, বাবা মাকে মারধর
কিশোরীকে নির্যাতন, বাবা মাকে মারধর

পেছনের পৃষ্ঠা

এক্সপ্রেসওয়েতে অতিরিক্ত গতি ঠেকাতে হবে ভিডিও মামলা
এক্সপ্রেসওয়েতে অতিরিক্ত গতি ঠেকাতে হবে ভিডিও মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সেন্টমার্টিনের চেয়ারম্যান ইয়াবাসহ আটক
সেন্টমার্টিনের চেয়ারম্যান ইয়াবাসহ আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

সুপ্রিম কোর্টে অতিরিক্ত নিরাপত্তা
সুপ্রিম কোর্টে অতিরিক্ত নিরাপত্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন
জাতীয় নির্বাচন

সম্পাদকীয়

গর্তে ভরা দুই কিলোমিটার
গর্তে ভরা দুই কিলোমিটার

দেশগ্রাম