শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৫

নৈতিকতা, শিক্ষা ও উন্নয়ন : আমাদের মুক্তির পথ

ড. মাহরুফ চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
নৈতিকতা, শিক্ষা ও উন্নয়ন : আমাদের মুক্তির পথ

সামষ্টিক কল্যাণে ন্যায়নীতির অনুসরণ থেকে নৈতিকতার জন্ম। নৈতিকতা মানবজীবনের এক অমূল্য সম্পদ যা ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রের জন্য একটি সুস্থ ও সুশৃঙ্খল ভিত্তি প্রদান করে। মানুষের জৈববৃত্তি ও বুদ্ধিবৃত্তির সমন্বিত এবং উন্নীত রূপই হলো নৈতিকতা। এটি মানব চরিত্রের কোনো সুনির্দিষ্ট উপাদান নয়, বরং এমন এক বিশেষ গুণ যা পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রে, এমনকি বিশ্বে শান্তি, সমৃদ্ধি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করে। ব্যক্তিক ও সামষ্টিক কল্যাণে নৈতিকতা এবং উন্নয়ন পরস্পর অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। নৈতিকতাকে উপেক্ষা করে বস্তুগত উন্নয়ন যদি অর্জিত হয়, তবে তা ক্ষণস্থায়ী হয় এবং অচিরেই ধ্বংসের দিকে ধাবিত হয়। জাতীয় অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির জন্য একটি ‘বৈষম্যমুক্ত ও স্বৈরাচারহীন’ রাষ্ট্র গঠনে সর্বাগ্রে প্রয়োজন নৈতিকতা। দেশের নাগরিক তথা শাসক ও শাসিতের মাঝে এই নৈতিকতার বীজ রোপণ করতে হলে আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা হতে হবে মূল্যবোধভিত্তিক। শিক্ষা কেবল জ্ঞান বা দক্ষতা অর্জনের মাধ্যম নয়; এটি মানবিক গুণাবলি বিকাশের এক শক্তিশালী হাতিয়ার। আমরা যদি এমন একটি শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারি, যা নিয়ম ও নীতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং মানবিকতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, কেবল তখনই আমাদের উন্নয়নকে টেকসই ও সমাজকে সুষম করে তুলতে সক্ষম হব।

বর্তমান বিশ্বে নৈতিক অবক্ষয়ের প্রভাবে মানব সভ্যতা চরম হুমকির মুখে পড়েছে। পরিবার থেকে শুরু করে রাষ্ট্রের উচ্চতম স্তর পর্যন্ত নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিদের নৈতিক অধঃপতন আজ সুস্পষ্ট। তাদের মধ্যে নীতির অভাব শুধু ব্যক্তিগত জীবনেই নয়, বরং রাষ্ট্র ও সমাজ কাঠামোকেও গভীর সংকটে ফেলে দিয়েছে। এই অবক্ষয়ের প্রভাব তৃণমূল পর্যায়েও বিদ্যমান, যেখানে মানুষের বিশ্বাস ও আস্থার সংকট তৈরি হয়েছে। যখন কোনো জাতির শাসকশ্রেণি তথা রাজনৈতিক নেতা, রাষ্ট্রযন্ত্রের কর্মচারী এবং জনসাধারণের মধ্যে নৈতিক বিচ্যুতি দেখা দেয়, তখন সেই জাতির মধ্যে অন্যায়, অবিচার এবং নৈরাজ্য সৃষ্টি হয়, যা পরিণামে দুঃশাসনে রূপ নেয়। এই দুঃশাসন জাতিকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যায়। মানব ইতিহাসের এই করুণ সত্য আমাদের সামনে পরিষ্কার করে যে নৈতিক অবক্ষয় কখনোই একটি জাতির উন্নতির পথে সহায়ক হতে পারে না। তবে এই অবক্ষয় থেকে মুক্তি পেতে শিক্ষার ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শিক্ষাব্যবস্থায় যদি নৈতিক শিক্ষা এবং মূল্যবোধের চর্চা অন্তর্ভুক্ত করা হয়, তবে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব থেকে মাঠপর্যায়ের কর্মী সবার মধ্যে ন্যায় বা শ্রেয়বোধ ও মানবিকতা জাগ্রত হবে। এমন একটি শিক্ষাব্যবস্থা নৈতিক আদর্শ প্রতিষ্ঠায় কাজ করবে, সেটি একদিকে জাতিকে দুঃশাসন থেকে মুক্তি দেবে এবং অন্যদিকে একটি ‘বৈষম্যমুক্ত ও স্বৈরাচারহীন’ সমাজ গড়ে তুলবে।

দেশের বর্তমান পরিস্থিতি বিচারে নৈতিকতার ভিত্তি নিয়ে আমাদের বিশদ আলোচনা করা অত্যন্ত জরুরি। প্রশ্ন আসে, নৈতিকতার ভিত্তি কীভাবে তৈরি হবে? মানুষের প্রথম দায়িত্ব নিজেকে চেনা। মানুষ কি কেবল প্রাণী, নাকি তার বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে? প্রকৃতপক্ষে, মানুষ কোনো সাধারণ প্রাণী নয়। ধর্মতাত্ত্বিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে, আমরা মানুষ হিসেবে পশুপ্রবৃত্তি (হাইওয়ানিয়াত বা অ্যানিমেলিটি) এবং ফেরেস্তাপ্রবৃত্তির (মালাকিয়াত বা অ্যাঞ্জেলিটি) সমন্বয়ে গঠিত এক অনন্য সত্তা। তাই বুদ্ধিবৃত্তির অধিকারী হিসেবে মানুষের আসল পরিচয় মানবিক উৎকর্ষের মধ্য দিয়ে প্রকাশ পায়। এই উৎকর্ষের লক্ষ্য হওয়া উচিত সামষ্টিক কল্যাণের জন্য কাজ করা। তবে মানবতা ও মানবিক উৎকর্ষে বিশ্বাসের অভাবে আজকের বিশ্বে নৈতিকতার ভয়াবহ অবক্ষয় দেখা দিয়েছে। একদিকে ধনতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থায় ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যবাদ ও ভোগবাদ মানুষকে স্বার্থপর, নিষ্ঠুর ও আত্মকেন্দ্রিক করে তুলেছে। অন্যদিকে ন্যায়ের শাসন প্রতিষ্ঠার সংঘাত বা সংঘর্ষ থেকে আত্মরক্ষার নির্বিবাদী মনোবৃত্তি তাকে জীবনের ন্যায়নিষ্ঠ সংগ্রামবিক্ষুব্ধ প্রাসঙ্গিকতা থেকে দূরে সরিয়ে জীবন থেকে পালাতে উদ্বুদ্ধ করেছে। কিন্তু এই উভয় পথই মানুষকে প্রকৃত সুখ ও শান্তি দিতে ব্যর্থ হয়েছে।

এই সংকট থেকে উত্তরণের একটি কার্যকর উপায় হলো নৈতিক শিক্ষার প্রচলন, যা সমাজে ন্যায়ের শাসন প্রতিষ্ঠায় ব্যক্তিমানুষকে অনুপ্রাণিত ও কার্যকর পন্থা অবলম্বনে সাহস এবং শক্তি জোগাবে। শিক্ষাব্যবস্থা যদি কেবল পেশাগত জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জনের দিকে মনোনিবেশ না করে, বরং মানুষকে তার মানবিক দায়দায়িত্ব ও নীতি-নৈতিকতার প্রতি সচেতন করে তোলে, তবে মানবিক উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির পথে জাতির সামনে এক নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে যাবে। শিক্ষার মাধ্যমে মানুষের মধ্যে আত্মোপলব্ধি ও পরার্থপরতা জাগিয়ে তোলা সম্ভব, যা তাকে তার পশুপ্রবৃত্তিকে অবদমিত করে সমাজ ও রাষ্ট্রের কল্যাণে মানবিক গুণাবলির চর্চায় অনুপ্রাণিত করবে। একমাত্র এই পথেই ‘দায় ও দরদের সমাজ’ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে দেশে একটি ভারসাম্যময়, শান্তিপূর্ণ এবং কল্যাণমুখী আর্থসামাজিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক পরিবেশ সৃষ্টি করা যেতে পারে। ধর্মতাত্ত্বিক দৃষ্টিভঙ্গি এবং নৈতিক শিক্ষার ভিত্তিতে গড়ে ওঠা শিক্ষাই পারে ব্যক্তিমানুষের মধ্যে সত্যিকার ন্যায়বোধ, দায়িত্বশীলতা এবং মানবিকতার বিকাশ ঘটাতে। অন্যথায় মানবিক বা ধর্মীয় নৈতিকতাহীন শিক্ষায় শিক্ষিত শ্রেণির মাধ্যমেই সহজে সমাজে অপরাধ, দুর্নীতি এবং অরাজকতা বৃদ্ধি পায়, যা আমরা বর্তমান সমাজে স্পষ্টভাবে দেখতে পাই। কল্যাণমুখী পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্র তথা জাতি গঠনে শিক্ষা ও নৈতিকতার মাঝে এক সুনিবিড় এবং অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক রয়েছে। তাই বলা হয়ে থাকে, শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড। তবে নৈতিকতাহীন শিক্ষা জাতিকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিতে পারে। আজকের বিশ্বে শিক্ষিত সমাজের একটি অংশ মানব সভ্যতার সবচেয়ে বড় ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। পাশ্চাত্যের বহু শিক্ষিত বিজ্ঞানী যুদ্ধের নামে হত্যাযজ্ঞের জন্য বিধ্বংসী অস্ত্র তৈরির পেছনে তাদের মেধা ও প্রচেষ্টা ব্যয় করছে। নিউট্রন বোমার মতো প্রযুক্তি উদ্ভাবন এই বাস্তবতারই প্রমাণ বহন করে। একইভাবে আজকের বাংলাদেশে শিক্ষিত শ্রেণিই সবচেয়ে বেশি দুর্নীতিগ্রস্ত বলে প্রতীয়মান হয়। তারা তাদের জ্ঞান ও মেধা ব্যয় করছে সব ধরনের অপকর্মে। বড় বড় কেলেঙ্কারির সঙ্গে এ শ্রেণির জড়িত থাকার ঘটনা আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন ও নতুন করে রাষ্ট্রবিনির্মাণের কথা ভাবতে বাধ্য করছে। শিক্ষা যদি মূল্যবোধ এবং নৈতিকতা চর্চার মাধ্যমে গড়ে তোলা হতো, তাহলে শিক্ষিতরা পুকুরচুরি বা বড় বড় দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত হওয়ার পরিবর্তে সমাজের অভিভাবক হিসেবে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করত। সুতরাং আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় নৈতিকতার সমন্বয় এখন একান্ত অপরিহার্য হয়ে পড়েছে, যা একটি বৈষম্যমুক্ত, ন্যায়নিষ্ঠ এবং সুশাসিত সমাজ প্রতিষ্ঠায় সহায়ক হবে।

ব্যক্তিক ও সামষ্টিক কল্যাণে শিক্ষার প্রকৃত উদ্দেশ্য হওয়া উচিত মানুষের মূল্যবোধ তৈরি করা। জ্ঞান বা দক্ষতা শেখানোর পাশাপাশি শিক্ষাব্যবস্থায় মূল্যবোধ, নৈতিকতা ও মানবিকতার এমন মিশেল থাকা উচিত, যা একজন মানুষকে প্রকৃত অর্থে মানবিক উৎকর্ষে উন্নত এবং সমাজের জন্য কল্যাণকর করে গড়ে তুলবে। সামষ্টিক কল্যাণে নৈতিকতা ও জাতীয় উন্নয়ন একে অপরের ওপর গভীর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। নৈতিকতাহীন উন্নয়ন যেমন কখনোই টেকসই হতে পারে না, তেমনি উন্নয়নের অভাবে নৈতিকতার বিকাশও বাধাগ্রস্ত হয়। উন্নয়ন এবং নৈতিকতা-এ দুইয়ের মধ্যে ভারসাম্য প্রতিষ্ঠার জন্য ধর্মীয় বা মানবিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রয়োগ অত্যন্ত কার্যকর একটি পন্থা। ধর্মীয় কিংবা মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে গড়ে ওঠা নৈতিকতাই মানবজাতিকে উন্নতির পথে নিয়ে যেতে পারে। ইতিহাসে যুগে যুগে যেসব মহামানব জন্মগ্রহণ করেছেন, তাঁদের কর্মপ্রচেষ্টার মূলমন্ত্র ছিল মানবসেবা ও মনুষ্যত্বের উদ্বোধন। ন্যায়ভিত্তিক আইনের শাসন, নৈতিক শিক্ষার প্রসার এবং পারস্পরিক সহমর্মিতার চর্চার মাধ্যমেই তাঁরা সমাজে শান্তি ও স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছেন।

ধর্মীয় অনুশাসন বা মানবিকতায় দৃঢ় বিশ্বাস মানুষের মনোজাগতিক ও বহির্জাগতিক মূল্যবোধকে উন্নত করে। এটি ব্যক্তি ও সমাজের মধ্যে দায়িত্বশীলতা, ন্যায়বোধ এবং সংহতির বিকাশ ঘটায়। উন্নত নৈতিকতা মানুষের চরিত্রকে সুশোভিত করে এবং জাতীয় উন্নয়নের মেরুদন্ড হিসেবে কাজ করে। এ কারণেই রাষ্ট্রীয় পরিমন্ডলে নৈতিকতা ও উন্নয়নের মধ্যে ভারসাম্য প্রতিষ্ঠা একান্ত অপরিহার্য। এই ভারসাম্য অর্জনে শিক্ষার ভূমিকা অপরিসীম, যা সমাজে ন্যায়নিষ্ঠতা, শান্তি এবং সুষম উন্নয়ন নিশ্চিত করতে পারে। এটি মানুষকে ন্যায়বিচার, সততা এবং দায়িত্ববোধের চর্চায় উদ্বুদ্ধ করে। নৈতিক শিক্ষার ফলে ব্যক্তিগত চরিত্র যেমন সুশোভিত হয়, তেমনি সেটা সামষ্টিক উন্নয়নের মেরুদন্ড হিসেবে কাজ করে। এই কারণে নৈতিক শিক্ষা এবং মূল্যবোধভিত্তিক শিক্ষাব্যবস্থা জাতীয় উন্নয়নের জন্য অপরিহার্য। একদিকে এটি মানুষের মধ্যে ধর্মীয় এবং মানবিক গুণাবলির বিকাশ ঘটায়, অন্যদিকে একটি সুশাসিত, ন্যায়ভিত্তিক এবং কল্যাণকামী রাষ্ট্রের ভিত্তি স্থাপন করে। শিক্ষাই পারে নৈতিকতা ও উন্নয়নের  ভারসাম্য নিশ্চিত করতে, যা আমাদের একটি ‘বৈষম্যমুক্ত ও স্বৈরাচারহীন’ রাষ্ট্র গঠনে সাহায্য করবে।

নৈতিকতা, শিক্ষা এবং উন্নয়ন একে অপরের পরিপূরক। নৈতিক মূল্যবোধ ছাড়া শিক্ষা যেমন অর্থহীন, তেমনি শিক্ষাহীন উন্নয়ন কখনো টেকসই হতে পারে না। প্রকৃত নৈতিকতা অর্জনের জন্য মানুষের মানবিক মূল্যবোধগুলোর অনুসরণ ও অনুশীলন করা অধিক কার্যকর। এই নৈতিকতা ব্যক্তির চিন্তা ও কর্মকে সঠিক পথে পরিচালিত করে এবং পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রীয় পরিমন্ডলে তথা জাতীয় জীবনে শান্তি, শৃঙ্খলা এবং কল্যাণ বয়ে আনে। ফলে উন্নত নৈতিকতাই জাতীয় উন্নয়ন ও অগ্রগতির দৃঢ় ভিত্তি প্রস্তুত করে। নৈতিকতা ব্যক্তিমানুষকে শুধু সৎ ও দায়িত্বশীল নাগরিক বা শাসক করে তোলে না, এটি একটি জাতিকে ঐক্যবদ্ধ এবং স্বনির্ভর করে তুলতেও সহায়তা করে। শিক্ষা যখন নৈতিক মূল্যবোধের ভিত্তিতে গড়ে ওঠে, তখন সেটি জাতির সামগ্রিক উন্নয়নের গতিপথকে আরও মসৃণ করে। অতএব পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনে নৈতিকতার গুরুত্ব অপরিসীম। এটি ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রীয় জীবনে সুখ, শান্তি, শৃঙ্খলা এবং সমৃদ্ধি আনয়নে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে। নৈতিকতা, শিক্ষা এবং উন্নয়নের এই গভীর আন্তঃসম্পর্কই আমাদের একটি বৈষম্যমুক্ত, ন্যায়নিষ্ঠ এবং স্বৈরাচারহীন বাংলাদেশ গঠনের পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে। এ জন্য আমাদের সবাইকে নিজেদের মাঝে মানবিক মূল্যবোধ তৈরির পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় জীবনে নৈতিক শিক্ষার বিস্তারে সচেষ্ট হতে হবে।

♦ লেখক : ভিজিটিং ফ্যাকাল্টি, ইউনিভার্সিটি অব রোহ্যাম্পটন, যুক্তরাজ্য

Email: [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়