শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১২:৪০, মঙ্গলবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

দেশ পরিচালনায় কেন ব্যর্থ হয় সুশীলরা?

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
দেশ পরিচালনায় কেন ব্যর্থ হয় সুশীলরা?

গত মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) সারা দেশে রেল যোগাযোগ অচল হয়ে যায়। ট্রেন চালানোর সঙ্গে যুক্ত কর্মীরা বিভিন্ন দাবি-দাওয়া নিয়ে রেল চলাচল অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেন। তারা বলেন, বারবার তাদের দাবি পূরণের আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু সেই আশ্বাস বাস্তবায়িত হয়নি। সে জন্য তাদের সামনে আর কোনো বিকল্প নেই। হঠাৎ করে রেল যোগাযোগ বন্ধ হওয়ায় বিপাকে পড়ে লাখো মানুষ। জনজীবনে নেমে আসে এক দুর্বিষহ অবস্থা। এই পরিস্থিতিতে রেল মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা সরেজমিন কমলাপুর স্টেশনে যান। তিনি কর্মচারীদের ক্ষমতা দেখান, আন্দোলন প্রত্যাহার করার জন্য আহ্বান জানান। ধর্মঘট প্রত্যাহার না করলে কী করতে পারেন সে ব্যাপারেও সতর্ক করেন। কিন্তু এসব কোনো কিছুতেই কাজ হয়নি। সন্ধ্যায় রেল উপদেষ্টার সঙ্গে আন্দোলনরত নেতাদের বৈঠকও ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়। এক অনিশ্চয়তায় যখন দেশের সবচেয়ে বড় যোগাযোগ ব্যবস্থা, তখন এগিয়ে আসেন বিএনপি নেতা শিমুল বিশ্বাস। তিনি সরাসরি রেল কর্মচারীদের সঙ্গে কথাবার্তা শুরু করেন এবং শিমুল বিশ্বাসের সঙ্গে আলোচনার পরই শেষপর্যন্ত বরফ গলে। অবশেষে বুধবার থেকে রেল যোগাযোগ পুনরায় চালু হয়েছে। এই ছোট্ট একটি ঘটনা অনেক কিছু উন্মোচন করে দেয়। সুশীলরা যে সমস্যাকে জটিল থেকে জটিলতর করে তোলেন, রাজনীতিবিদরা তা সহজেই সমাধান করতে পারেন। আমলা, সুশীলরা ক্ষমতা দিয়ে আন্দোলন দমাতে চান। রাজনীতিবিদরা আলোচনা-সমঝোতায় সমাধানের পথ খোঁজেন।

প্রায় ছয় মাস ধরে সুশীল সমাজের নেতৃত্বে দেশ পরিচালিত হচ্ছে। দেশে নানা রকম সমস্যা প্রতিদিন মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। ছয় মাসে বিভিন্ন যৌক্তিক-অযৌক্তিক দাবিতে ১৩৬টি আন্দোলনের ঘটনা ঘটেছে। আর এ সব কিছু সমাধানের ক্ষেত্রে এক ধরনের আড়ষ্টতা এবং অদক্ষতার পরিচয় দিচ্ছে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। যার সর্বশেষ উদাহরণ হলো রেল ধর্মঘট। কিন্তু এই ধর্মঘট যে সহজেই রাজনৈতিক প্রজ্ঞা এবং বিচক্ষণতা দিয়ে সমাধান করা যায়, তা দেখিয়ে দিলেন বিএনপি নেতা শিমুল বিশ্বাস। এ ঘটনা একটা জিনিস প্রমাণ করে, দেশ পরিচালনা করার কাজটা আসলে রাজনীতিবিদদেরই। ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পলায়নের পর ৮ আগস্ট জনগণের আশা-আকাঙ্খার প্রতীক হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়। দীর্ঘ ১৩ বছরের রাজনৈতিক আন্দোলন এবং শেষ ৩৬ দিনে শিক্ষার্থীদের অকুতোভয় আন্দোলনের ফলে স্বৈরাচারী সরকারের পতন ঘটানো সম্ভব হয়েছিল। আর সে কারণেই সবাই আশান্বিত হয়েছিল, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে একটি নতুন বাংলাদেশের যাত্রা শুরু হবে। সাম্যের, ঐক্যের এক তারুণ্যদীপ্ত বাংলাদেশ নতুন পথযাত্রা শুরু করবে। কিন্তু দিন যত যাচ্ছে সেই যাত্রাপথ বন্ধুর হয়ে যাচ্ছে। মানুষের আশাভঙ্গের বেদনা দীর্ঘশ্বাসে পরিণত হচ্ছে।

এর কারণ কী? এর কারণ খুঁজতে হলে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাঠামো পর্যবেক্ষণ জরুরি। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে মাত্র তিনজন ছাত্র প্রতিনিধি আছেন। বেশির ভাগ উপদেষ্টাই বিভিন্ন এনজিও এবং উন্নয়ন সংস্থায় কর্মরত সুশীল সমাজের প্রতিনিধি। এজন্য অনেকে ঠাট্টা করে এই সরকারকে ‘এনজিও সরকার’ হিসেবেও ডাকেন। এই সরকারের একটা বড় দুর্বলতা দিক হলো হাতেগোনা কয়েকজন ছাড়া উপদেষ্টামণ্ডলীর কেউই সরাসরি আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন না। তারা নিরাপদ দূরত্বে থেকে আন্দোলন দেখেছেন। এই আন্দোলনে যদি শেষ পর্যন্ত শেখ হাসিনার পতন না ঘটত তাহলে তাদের কোনো লাভ-ক্ষতি হতো না। ফলে উপদেষ্টাম লীর এই সদস্যরা একদিকে যেমন জনগণের আকাক্সক্ষাকে ধারণ করতে পারছেন না, অন্যদিকে বিপ্লবের অভিপ্রায় এবং বিপ্লবের স্বপ্নগুলোকেও প্রস্ফুটিত করতে ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছেন। আর সে কারণে এই সরকার মানুষের প্রত্যাশা পূরণে ক্রমাগত ব্যর্থ হচ্ছে। প্রতিদিন বিভিন্ন সংকট মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। দাবি-দাওয়া নিয়ে রাজপথ ঘেরাও হচ্ছে এবং এক ধরনের অস্থিরতা তৈরি হচ্ছে পুরো সমাজে। কিন্তু একটু যদি গভীরভাবে বিশ্লেষণ করি, তাহলে দেখব, প্রত্যেকটি সংকটের সমাধান অঙ্কুরেই করা সম্ভব। আমরা যদি সাম্প্রতিক সময়ে ঘটে যাওয়া সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের কথাই ধরি, এই আন্দোলন শেষ করা যেত বহু আগেই। আওয়ামী লীগের আমলে দুইজন আওয়ামী পন্থি শিক্ষকের ব্যক্তিগত দ্বন্দ্বের জের হিসেবে সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের বলির পাঁঠা বানানো হয়েছিল। তৎকালীন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আ স ম আরেফিন সিদ্দিকী আর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হারুন অর রশীদের ব্যক্তিগত বিরোধের জের হিসেবে সাত কলেজকে নিয়ে এই সংকট সৃষ্টি হয়। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এসে আগের সরকারের অনেক সিদ্ধান্ত বাতিল করেছে। কিন্তু এক্ষেত্রে কিছুই করা হয়নি।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টার দায়িত্বে আছেন ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। তিনি একজন জ্ঞানী, বিচক্ষণ, সুশীল ব্যক্তি, এ নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু তিনি মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব কতটুকু সুষ্ঠু এবং সঠিকভাবে পালন করতে পারছেন তা নিয়ে সবার প্রশ্ন রয়েছে। আর যে কারণেই এই সংকটকে তিনি উপেক্ষা করেছেন, পাত্তা দেননি। সুশীল স্টাইলে এর তাত্ত্বিক সমাধান খুঁজেছেন। আমলাদের ওপর নির্ভর করেছেন। ফলে সমস্যা রাজপথে গড়িয়েছে। পাঠ্যবই সংকট সমাধানের বিষয়টিকেও একইভাবে লেজে গোবরে করে ফেলেছেন এই উপদেষ্টা। প্রতিটি মন্ত্রণালয়ে এ ধরনের ব্যর্থতার ফিরিস্তি প্রতিদিন দীর্ঘ হচ্ছে। একজন উপদেষ্টা তো প্রাথমিক শিক্ষকদের সাফ বলে দিলেন, ‘না পোষালে অন্য চাকুরী দেখুন’। এটা কী কোনো অভিভাবক সুলভ কথা হতে পারে? মানুষ বিরক্ত। সংকট সমাধানের জন্য তাই রাজনৈতিক হস্তক্ষেপের জন্য প্রয়োজনীয়তা ক্রমশ তীব্রভাবে অনুভূত হচ্ছে। যার সর্বশেষ উদাহরণ হলো রেল রেলকর্মীদের ধর্মঘট। যদি শিমুল বিশ্বাস এগিয়ে না আসতেন তাহলে এই সংকটের সমাধান এত সহজে হতো না। আর এখান থেকেই একটা বোধোদয় সবার কাছে স্পষ্ট হয়েছে, তা হলো বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য একটি নির্বাচিত সরকারের কোনো বিকল্প নেই। দেশে এক যুগ কোনো নির্বাচিত সরকার নেই। জনগণ অধিকার হারা। কিন্তু এই অনির্বাচিত সরকারের কিছু সুশীল উপদেষ্টারা নির্বাচনের কথা শুনলেই মুখ গোমড়া করেন কেন?- সে প্রশ্নের উত্তর তারাই হয়তো ভালো বলতে পারবেন। কিন্তু বিপুল জনপ্রিয়তা নিয়ে সরকার গঠনের পর এই সরকার দ্রুত জনআস্থা হারাচ্ছে। এবারই এটা প্রথম না। বাংলাদেশে সুশীল সমাজ বিভিন্ন সময়ে দেশ পরিচালনায় নিজেদের ব্যর্থ হিসেবে প্রমাণিত করেছেন। বারবার সুশীলরা কেন দেশ পরিচালনায় ব্যর্থ হন সেটি একটি বড় গবেষণার বিষয় হতে পারে। আমরা যদি এক/এগারোর কথাই ধরি। এক/এগারোতে একটি সংঘাতময় পরিস্থিতিতে সেনা সমর্থনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ওই সরকারের প্রধান দায়িত্ব ছিল দ্রুত একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য পরিবেশ তৈরি করা এবং গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। কিন্তু সেটি না করে এক/এগারো সরকার বিরাজনীতিকরণের এজেন্ডায় মাঠে নামে। ব্যবসায়ী, শিল্পপতি, রাজনীতিবিদদের ঢালাওভাবে চরিত্রহননের খেলায় মেতে ওঠে ওই সরকার। শুধু তাই নয়, তারা ক্ষমতায় থেকে কিংস পার্টি গঠনের জন্য কঠোর চেষ্টা করে এবং ড. ফখরুদ্দীনের সরকার জনআস্থা হারায়। সে কারণেই শেষ পর্যন্ত সুশীল নিয়ন্ত্রিত ওই সরকার ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়েছিল। সুশীল অধ্যুষিত এক/এগারো সরকারের পুরো নিয়ন্ত্রণ ছিল প্রথম আলো, ডেইলি স্টার নিয়ন্ত্রিত বুদ্ধিজীবীদের হাতে। ‘গণতন্ত্র’ তাদের এজেন্ডা ছিল না। তারা চেয়েছিলেন বিরাজনীতিকরণ, দীর্ঘ মেয়াদে ক্ষমতায় থাকতে। আমরা একটু গভীরভাবে এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টাদের ঠিকুজি অনুসন্ধান করি, তাহলে দেখব, উপদেষ্টামণ্ডলীর মধ্যে একটি বড় অংশ আছেন, যাদের একমাত্র পরিচয় হলো তারা প্রথম আলো, ডেইলি স্টারে নিয়মিত কলাম লিখেন। এ ছাড়া সাম্প্রতিক সময়ে তাদের উল্লেখযোগ্য কোনো অবদান নেই। এটা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই যে এ সমস্ত সুশীলগণ প্রথম আলো, ডেইলি স্টার গ্রুপের বিরাজনীতিকরণ তত্ত্বের পৃষ্ঠপোষক এবং তল্পিবাহক। আর সে কারণেই বর্তমানে বিভিন্ন সমস্যাগুলো গভীর হচ্ছে বলে অনেকে মনে করেন। বাংলাদেশের সুশীল সমাজ যতক্ষণ পর্যন্ত নির্মোহ এবং নিঃস্বার্থভাবে দেশসেবা বা দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে কাজ না করবেন, ততক্ষণ তারা সফল হবেন না। এখন এই সরকারের একটিই কাজ তা হলো, জনগণের ক্ষমতা তাদের হাতে ফিরিয়ে দেওয়া। কিন্তু জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ না হয়ে সুশীলরা যদি তাদের পুরনো এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য আবার মাঠে নামেন, তা হলে তাদের পরিণতিও এক/এগারো সরকারের মতোই হবে।

রাষ্ট্র পরিচালনা রাজনীতিবিদদের কাজ। তাদেরই সেটা করা উচিত। প্রত্যেক পেশার মানুষের নির্দিষ্ট পেশাগত দায়িত্ব এবং কর্মপরিধি রয়েছে। এই কর্ম পরিধির বাইরে গিয়ে যদি কেউ অন্য কাজ করে সেটি কখনোই ভালো ফল দেয় না। আমরা সাড়ে ১৫ বছরে আওয়ামী লীগের শাসনামলে তার প্রমাণ পেয়েছি। এ সময় দুর্নীতিবাজ, চাটুকার, দুর্বৃত্তরা রাজনীতিবিদ হয়ে উঠেছিলেন। আওয়ামী লীগ ১৫ বছরে সব রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করতে চেয়েছে। সব রাজনৈতিক দলকে বিলোপ করতে গিয়ে তারা নিজেরাই এখন বিলুপ্ত। আওয়ামী লীগের শাসনামলে পুলিশের কতিপয় কর্মকর্তা আওয়ামী লীগ নেতার চেয়েও বড় আওয়ামী লীগের নেতা হয়ে উঠেছিলেন। আমলারা হয়ে উঠেছিলেন ‘আওয়ামী আমলা’। ফলে পুরো দেশে একটা বিশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছিল। বিভিন্ন পেশা থেকে বিভিন্ন মতলবে, ব্যক্তিগত স্বার্থ হাসিলের জন্য ক্ষমতার চারপাশে জেঁকে বসেছিলেন কিছু লুটেরা। ফলে রাজনীতিহীন হয়ে পড়েছিল দেশ। ২০১৪ ও ২০১৮ নির্বাচন যার একটি বড় প্রমাণ। সীমা লঙ্ঘন মারাত্মক পরিণতি বয়ে আনে। সবাইকে তার গ ীর মধ্যে থাকা উচিত। যার যেটুকু দায়িত্ব সেই দায়িত্ব পালন করা উচিত। সম্প্রতি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ৫ আগস্ট থেকে সবাইকে শিক্ষা নিতে বলেছেন। ৫ আগস্টের সবচেয়ে বড় শিক্ষা হলো জোর করে ক্ষমতায় থাকলে করুণ পরিণতি বরণ করতে হয়। বাড়াবাড়ি যেই করুক তার ফল ভালো হয় না।

বাংলাদেশের সুশীল সমাজের একটি ঐতিহাসিক দায়িত্ব রয়েছে। সুশীলরা হলেন জাতির বিবেক। তারা জাতির কণ্ঠস্বর হিসেবে জনগণকে পথ দেখাবে, ভালো-মন্দের পার্থক্য বলবেন এবং দেশ যেন সঠিক পথে থাকে সে জন্য রাজনীতিবিদদের পরামর্শ দেবেন, সহযোগিতা করবেন। কিন্তু তা না করে তারাই যদি রাজনীতিবিদ হতে চান, তারাই যদি দেশ পরিচালনার দায়িত্ব স্থায়ীভাবে নিতে চান তাহলে সেটি সম্ভব হবে না। যেমনভাবে সম্ভব হয়নি এক/এগারোর সময়।

দেশের পরিস্থিতি ভালো না। সুশীলদের থিংকট্যাংক সিপিডি গত বুধবার (২৯ জানুয়ারি) এক সংবাদ সম্মেলনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অর্থনৈতিক কর্মকাে র সমালোচনা করেছেন। সিপিডি বলেছে, ব্যবসা-বাণিজ্যে স্বস্তি আনার পদক্ষেপ নেই সরকারের। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিও নাজুক। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নিজেই বলেছেন, পুলিশের উদ্যোগ নেই। দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের বাইরে। চারপাশে শুরু হয়েছে নানা ষড়যন্ত্র। এ থেকে উত্তরণের উপায় রাজনৈতিক নেতৃত্বের হাতে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব ছেড়ে দেওয়া। কারণ যার যে কাজ তাকে সেটাই করতে দেওয়া উচিত। রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব রাজনীতিবিদদের। প্রাণবন্ত জাতীয় সংসদ বাংলাদেশের বিভিন্ন সংস্কারের ভবিষ্যৎ কাঠামো নির্ধারণ করবে। জনগণই হলো এই দেশের ক্ষমতার মালিক। কাজেই জনগণই ঠিক করবে এই দেশে কোন সংস্কার হবে, কোন সংস্কার হবে না। কোনো কিছু জোর করে চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা হলে পরিণতি কী হয় তা নিশ্চয় সুশীলরা ভালোভাবেই জানেন এবং বোঝেন। আর সে কারণেই সুশীলরা আবারও ব্যর্থ হওয়ার আগেই তাদের আত্ম উপলব্ধি ঘটবে- এটাই সবাই প্রত্যাশা করে। বিএনপি হ অন্য রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলনে যাওয়ার আগেই দেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ আনুষ্ঠানিক ঘোষণাই এখন সবচেয়ে বড় কাজ। তা না হলে আন্দোলনের চাপে এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার পিষ্ট হতে বাধ্য।

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
জাতিসংঘের পাঁচ সুপারিশ
জাতিসংঘের পাঁচ সুপারিশ
পবিত্র শবেবরাত
পবিত্র শবেবরাত
শবেবরাত নিয়ে বাড়াবাড়ি ছাড়াছাড়ি কেন?
শবেবরাত নিয়ে বাড়াবাড়ি ছাড়াছাড়ি কেন?
শবেবরাতেও যারা বঞ্চিত
শবেবরাতেও যারা বঞ্চিত
দোষেগুণে গাজীপুর
দোষেগুণে গাজীপুর
বিচার বিভাগ সংস্কার
বিচার বিভাগ সংস্কার
সর্বগ্রাসী দুর্নীতি
সর্বগ্রাসী দুর্নীতি
এগারসিন্ধুর দুর্গ
এগারসিন্ধুর দুর্গ
ইসলামের দৃষ্টিতে নারী পুরুষের ভালোবাসা
ইসলামের দৃষ্টিতে নারী পুরুষের ভালোবাসা
আল্লাহর নৈকট্য অর্জনে শবেবরাত
আল্লাহর নৈকট্য অর্জনে শবেবরাত
সরকারের জন্য আরেকটি ‘থ্রি জিরো’ তত্ত্ব
সরকারের জন্য আরেকটি ‘থ্রি জিরো’ তত্ত্ব
ঝুঁকিতে সুন্দরবন
ঝুঁকিতে সুন্দরবন
সর্বশেষ খবর
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি: বাংলাদেশ দলকে শুভকামনা জানালেন লিটন
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি: বাংলাদেশ দলকে শুভকামনা জানালেন লিটন

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

জবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক মাসুদ, সদস্যসচিব সিফাত
জবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক মাসুদ, সদস্যসচিব সিফাত

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জাপানে তুষারপাতজনিত দুর্ঘটনায় ৮ জনের মৃত্যু, আহত ৫৪
জাপানে তুষারপাতজনিত দুর্ঘটনায় ৮ জনের মৃত্যু, আহত ৫৪

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর একত্ববাদে বিশ্বাসের তাৎপর্য
আল্লাহর একত্ববাদে বিশ্বাসের তাৎপর্য

২৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়াকে জি৭-এ ফিরিয়ে আনতে চান ট্রাম্প
রাশিয়াকে জি৭-এ ফিরিয়ে আনতে চান ট্রাম্প

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শবে বরাতেও যাদের ক্ষমা নেই
শবে বরাতেও যাদের ক্ষমা নেই

৪৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘পুতিন-ট্রাম্পের ফোনালাপ বলে দিচ্ছে ইউরোপের দিন শেষ’
‘পুতিন-ট্রাম্পের ফোনালাপ বলে দিচ্ছে ইউরোপের দিন শেষ’

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ পবিত্র শবে বরাত
আজ পবিত্র শবে বরাত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে ৩০ রাউন্ড গুলিসহ গ্রেফতার দুই
রাজধানীতে ৩০ রাউন্ড গুলিসহ গ্রেফতার দুই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফরিদুল ইসলাম নির্জনের উপন্যাস আগুনজনম
ফরিদুল ইসলাম নির্জনের উপন্যাস আগুনজনম

২ ঘণ্টা আগে | একুশে বইমেলা

নেত্রকোনা উচ্চ বিদ্যালয়ে বার্ষিক সিরাত মাহফিল
নেত্রকোনা উচ্চ বিদ্যালয়ে বার্ষিক সিরাত মাহফিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শবে বরাতের গুরুত্ব, করণীয় ও বর্জনীয়
শবে বরাতের গুরুত্ব, করণীয় ও বর্জনীয়

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‌'খুনি হাসিনাকে ধরে এনে বাংলাদেশের মাটিতে বিচার করতে হবে'
‌'খুনি হাসিনাকে ধরে এনে বাংলাদেশের মাটিতে বিচার করতে হবে'

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ল্যাবের জানালা ভেঙে বিদ্যালয়ের ১৪টি ল্যাপটপ চুরি
ল্যাবের জানালা ভেঙে বিদ্যালয়ের ১৪টি ল্যাপটপ চুরি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ সফরে আসছেন ইতালির ভাইস ফরেন মিনিস্টার
বাংলাদেশ সফরে আসছেন ইতালির ভাইস ফরেন মিনিস্টার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় সব ধরনের সহায়তা দিচ্ছে'
'নতুন বাংলাদেশ গড়ে তুলতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় সব ধরনের সহায়তা দিচ্ছে'

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক আনার বিষয়ে ড. ইউনূস-ইলন মাস্কের আলোচনা
বাংলাদেশে স্টারলিংক আনার বিষয়ে ড. ইউনূস-ইলন মাস্কের আলোচনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে অধ্যাদেশ জারি
১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে অধ্যাদেশ জারি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুই সহকর্মীকে গুলি করে হত্যার পর ভারতীয় সেনার আত্মহত্যা
দুই সহকর্মীকে গুলি করে হত্যার পর ভারতীয় সেনার আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনগর উপজেলা বিএনপি নেতা জুবের চৌধুরী বহিষ্কার
রাজনগর উপজেলা বিএনপি নেতা জুবের চৌধুরী বহিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পারিবারিক পুনর্মিলনী কেন্দ্র ভেঙে ফেলছে উত্তর কোরিয়া
পারিবারিক পুনর্মিলনী কেন্দ্র ভেঙে ফেলছে উত্তর কোরিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-২ আসনের সাবেক এমপি ইয়াহ্ইয়া চৌধুরীসহ গ্রেফতার ৫
সিলেট-২ আসনের সাবেক এমপি ইয়াহ্ইয়া চৌধুরীসহ গ্রেফতার ৫

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশী শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের দায়ে বাকৃবি শিক্ষক বহিষ্কার
বিদেশী শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের দায়ে বাকৃবি শিক্ষক বহিষ্কার

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রযুক্তিগত সুবিধায় ভবিষ্যতে বিচার ব্যবস্থা আরো সুদৃঢ় হবে : প্রধান বিচারপতি
প্রযুক্তিগত সুবিধায় ভবিষ্যতে বিচার ব্যবস্থা আরো সুদৃঢ় হবে : প্রধান বিচারপতি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় দুর্বৃত্তদের হামলায় যুবক নিহত
গাইবান্ধায় দুর্বৃত্তদের হামলায় যুবক নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মান নির্বাচন সামনে রেখে সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ বাড়লো ৬ মাস
জার্মান নির্বাচন সামনে রেখে সীমান্ত নিয়ন্ত্রণ বাড়লো ৬ মাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'দেশের স্বার্থে রাজনৈতিক ঐক্যের উপর জোর দিতে হবে'
'দেশের স্বার্থে রাজনৈতিক ঐক্যের উপর জোর দিতে হবে'

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বার্ষিক আয়ে শীর্ষে রোনালদো, মেসি-নেইমারের অবস্থান কোথায়?
বার্ষিক আয়ে শীর্ষে রোনালদো, মেসি-নেইমারের অবস্থান কোথায়?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝালকাঠিতে বিএনপি নেতার সংবাদ সম্মেলন
ঝালকাঠিতে বিএনপি নেতার সংবাদ সম্মেলন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভ্যুত্থানে নিহত একজনের পরিচয় মিলল ডিএনএ টেস্টে
অভ্যুত্থানে নিহত একজনের পরিচয় মিলল ডিএনএ টেস্টে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ড. ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন, প্রজ্ঞাপন জারি
ড. ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন, প্রজ্ঞাপন জারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলার পরিকল্পনা, কখন?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলার পরিকল্পনা, কখন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে পিকনিকে গিয়ে পার্ক কর্তৃপক্ষের হামলায় রক্তাক্ত ২০ শিক্ষার্থী
ধামরাইয়ে পিকনিকে গিয়ে পার্ক কর্তৃপক্ষের হামলায় রক্তাক্ত ২০ শিক্ষার্থী

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ মিনিটে পাওয়া যাবে বাংলাদেশের অন-অ্যারাইভাল ভিসা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১০ মিনিটে পাওয়া যাবে বাংলাদেশের অন-অ্যারাইভাল ভিসা : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারী নারীদের ওপর যৌন নিপীড়নও চালিয়েছে আওয়ামী লীগ
আন্দোলনকারী নারীদের ওপর যৌন নিপীড়নও চালিয়েছে আওয়ামী লীগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গরুকে ‘রাষ্ট্রমাতা’ ঘোষণার দাবি, সরকারকে ৩৩ দিনের আলটিমেটাম
ভারতে গরুকে ‘রাষ্ট্রমাতা’ ঘোষণার দাবি, সরকারকে ৩৩ দিনের আলটিমেটাম

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে স্টারলিংক আনার বিষয়ে ড. ইউনূস-ইলন মাস্কের আলোচনা
বাংলাদেশে স্টারলিংক আনার বিষয়ে ড. ইউনূস-ইলন মাস্কের আলোচনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের বোমা ফেলার হুমকির কড়া জবাব, পিছু হটবে না ইরান
ট্রাম্পের বোমা ফেলার হুমকির কড়া জবাব, পিছু হটবে না ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূখণ্ড বিনিময়ে রাজি ইউক্রেন, শান্তি চুক্তির ইঙ্গিত জেলেনস্কির
ভূখণ্ড বিনিময়ে রাজি ইউক্রেন, শান্তি চুক্তির ইঙ্গিত জেলেনস্কির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার কথা ভাবছে ইসরায়েল
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার কথা ভাবছে ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইটান ধ্বংসের ঠিক আগমুহূর্তে কী ঘটেছিল? ভয়ঙ্কর তথ্য প্রকাশ
টাইটান ধ্বংসের ঠিক আগমুহূর্তে কী ঘটেছিল? ভয়ঙ্কর তথ্য প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব পালনে অপারগতা প্রকাশ, উপদেষ্টা বরাবর চিঠি নিউরোসায়েন্স পরিচালকের
দায়িত্ব পালনে অপারগতা প্রকাশ, উপদেষ্টা বরাবর চিঠি নিউরোসায়েন্স পরিচালকের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে ফেরাতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দিল্লিকে পাঠিয়েছে ঢাকা
হাসিনাকে ফেরাতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দিল্লিকে পাঠিয়েছে ঢাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮৪৮ নেতাকর্মী নিহত: হাসিনাকে প্রধান আসামি করে বিএনপির অভিযোগ
৮৪৮ নেতাকর্মী নিহত: হাসিনাকে প্রধান আসামি করে বিএনপির অভিযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পকে সন্তুষ্ট করতে কি কি কিনছেন মোদি?
ট্রাম্পকে সন্তুষ্ট করতে কি কি কিনছেন মোদি?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরব ও মালয়েশিয়াগামী কর্মীদের জন্য বিশেষ বিমান ভাড়া
সৌদি আরব ও মালয়েশিয়াগামী কর্মীদের জন্য বিশেষ বিমান ভাড়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক নজরে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ৮ দলের চূড়ান্ত স্কোয়াড
এক নজরে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ৮ দলের চূড়ান্ত স্কোয়াড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের কঠোর নীতি থেকে বাঁচতে চান মোদি
ট্রাম্পের কঠোর নীতি থেকে বাঁচতে চান মোদি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ের সামনে চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যদের লাঠিপেটা
সচিবালয়ের সামনে চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যদের লাঠিপেটা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইকেল জ্যাকসনের রেকর্ড ভেঙে দিলেন লামার
মাইকেল জ্যাকসনের রেকর্ড ভেঙে দিলেন লামার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মোদির সঙ্গে বৈঠকের আগে কর নিয়ে ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট ট্রাম্পের!
মোদির সঙ্গে বৈঠকের আগে কর নিয়ে ইঙ্গিতপূর্ণ পোস্ট ট্রাম্পের!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধে প্রাণহানি বন্ধে সম্মত ট্রাম্প ও পুতিন
ইউক্রেন যুদ্ধে প্রাণহানি বন্ধে সম্মত ট্রাম্প ও পুতিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক নিয়োগ বাতিলের বিরুদ্ধে আপিলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর
শিক্ষক নিয়োগ বাতিলের বিরুদ্ধে আপিলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হবে না : জামায়াতে ইসলামী
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হবে না : জামায়াতে ইসলামী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমেরিকার জাতীয় গোয়েন্দা দফতরের প্রধান হলেন তুলসী গ্যাবার্ড
আমেরিকার জাতীয় গোয়েন্দা দফতরের প্রধান হলেন তুলসী গ্যাবার্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভ্যুত্থানে নিহত একজনের পরিচয় মিলল ডিএনএ টেস্টে
অভ্যুত্থানে নিহত একজনের পরিচয় মিলল ডিএনএ টেস্টে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যাটরিনাকে নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য ভিকির!
ক্যাটরিনাকে নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য ভিকির!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেঁসে গেলেন ১৮০ সন্তানের বাবা হওয়া ‘জো ডোনার’
ফেঁসে গেলেন ১৮০ সন্তানের বাবা হওয়া ‘জো ডোনার’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের মণিপুরে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি
ভারতের মণিপুরে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পদে পদে মানবাধিকার লঙ্ঘন
পদে পদে মানবাধিকার লঙ্ঘন

প্রথম পৃষ্ঠা

চেয়ার নিয়ে যত আলোচনা
চেয়ার নিয়ে যত আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

হৃদয় কাঁপাচ্ছে আয়নাঘর
হৃদয় কাঁপাচ্ছে আয়নাঘর

প্রথম পৃষ্ঠা

হরিণ নিয়ে বিপাকে চিড়িয়াখানা
হরিণ নিয়ে বিপাকে চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

নীরব ঘাতক ফ্যাটি লিভার
নীরব ঘাতক ফ্যাটি লিভার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালোবাসা আছে বলেই পৃথিবী টিকে আছে
ভালোবাসা আছে বলেই পৃথিবী টিকে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

লোটাস কামালের ১৬৬ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
লোটাস কামালের ১৬৬ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

কল্যাণ ও শান্তি কামনায় তারেক রহমানের বার্তা
কল্যাণ ও শান্তি কামনায় তারেক রহমানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না শাহবাগের উত্তাপ
থামছে না শাহবাগের উত্তাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রাস হচ্ছে কর্ণফুলী
গ্রাস হচ্ছে কর্ণফুলী

পেছনের পৃষ্ঠা

আয়নাঘরের বিভীষিকা যেন ফিরে না আসে
আয়নাঘরের বিভীষিকা যেন ফিরে না আসে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাগুনরাঙা ভালোবাসার দিন
ফাগুনরাঙা ভালোবাসার দিন

পেছনের পৃষ্ঠা

লাল মরিচে মেতেছে বগুড়া
লাল মরিচে মেতেছে বগুড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-পুতিন যুদ্ধ বন্ধে ৯০ মিনিটের ফোনালাপ
ট্রাম্প-পুতিন যুদ্ধ বন্ধে ৯০ মিনিটের ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

চা উৎপাদনে ধস
চা উৎপাদনে ধস

নগর জীবন

জাতিসংঘের প্রতিবেদন অকাট্য দলিল
জাতিসংঘের প্রতিবেদন অকাট্য দলিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় নির্বাচন দাবি দেশ ভঙ্গুরের পরিকল্পনা
আগে স্থানীয় নির্বাচন দাবি দেশ ভঙ্গুরের পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘের প্রতিবেদনটি উদ্বেগজনক
জাতিসংঘের প্রতিবেদনটি উদ্বেগজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র শবেবরাত
আজ পবিত্র শবেবরাত

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়, আগে স্থানীয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়, আগে স্থানীয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরেই নির্বাচনের সম্ভাবনা
ডিসেম্বরেই নির্বাচনের সম্ভাবনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোলায় গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত
ভোলায় গণপিটুনিতে দুই যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

৮৪৮ নেতা-কর্মী হত্যায় হাসিনা প্রধান আসামি
৮৪৮ নেতা-কর্মী হত্যায় হাসিনা প্রধান আসামি

প্রথম পৃষ্ঠা

পবিত্র শবেবরাত
পবিত্র শবেবরাত

সম্পাদকীয়

অনুশীলনে ফিরছেন সাবিনারা!
অনুশীলনে ফিরছেন সাবিনারা!

মাঠে ময়দানে

‘দাঁত ব্রাশ’ কর
‘দাঁত ব্রাশ’ কর

ডাংগুলি

স্বর্গের ছোঁয়া
স্বর্গের ছোঁয়া

ডাংগুলি

এম্বাসি ক্রিকেট কার্নিভাল
এম্বাসি ক্রিকেট কার্নিভাল

মাঠে ময়দানে