শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১২:৪০, মঙ্গলবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

দেশ পরিচালনায় কেন ব্যর্থ হয় সুশীলরা?

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
দেশ পরিচালনায় কেন ব্যর্থ হয় সুশীলরা?

গত মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) সারা দেশে রেল যোগাযোগ অচল হয়ে যায়। ট্রেন চালানোর সঙ্গে যুক্ত কর্মীরা বিভিন্ন দাবি-দাওয়া নিয়ে রেল চলাচল অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেন। তারা বলেন, বারবার তাদের দাবি পূরণের আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু সেই আশ্বাস বাস্তবায়িত হয়নি। সে জন্য তাদের সামনে আর কোনো বিকল্প নেই। হঠাৎ করে রেল যোগাযোগ বন্ধ হওয়ায় বিপাকে পড়ে লাখো মানুষ। জনজীবনে নেমে আসে এক দুর্বিষহ অবস্থা। এই পরিস্থিতিতে রেল মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা সরেজমিন কমলাপুর স্টেশনে যান। তিনি কর্মচারীদের ক্ষমতা দেখান, আন্দোলন প্রত্যাহার করার জন্য আহ্বান জানান। ধর্মঘট প্রত্যাহার না করলে কী করতে পারেন সে ব্যাপারেও সতর্ক করেন। কিন্তু এসব কোনো কিছুতেই কাজ হয়নি। সন্ধ্যায় রেল উপদেষ্টার সঙ্গে আন্দোলনরত নেতাদের বৈঠকও ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়। এক অনিশ্চয়তায় যখন দেশের সবচেয়ে বড় যোগাযোগ ব্যবস্থা, তখন এগিয়ে আসেন বিএনপি নেতা শিমুল বিশ্বাস। তিনি সরাসরি রেল কর্মচারীদের সঙ্গে কথাবার্তা শুরু করেন এবং শিমুল বিশ্বাসের সঙ্গে আলোচনার পরই শেষপর্যন্ত বরফ গলে। অবশেষে বুধবার থেকে রেল যোগাযোগ পুনরায় চালু হয়েছে। এই ছোট্ট একটি ঘটনা অনেক কিছু উন্মোচন করে দেয়। সুশীলরা যে সমস্যাকে জটিল থেকে জটিলতর করে তোলেন, রাজনীতিবিদরা তা সহজেই সমাধান করতে পারেন। আমলা, সুশীলরা ক্ষমতা দিয়ে আন্দোলন দমাতে চান। রাজনীতিবিদরা আলোচনা-সমঝোতায় সমাধানের পথ খোঁজেন।

প্রায় ছয় মাস ধরে সুশীল সমাজের নেতৃত্বে দেশ পরিচালিত হচ্ছে। দেশে নানা রকম সমস্যা প্রতিদিন মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। ছয় মাসে বিভিন্ন যৌক্তিক-অযৌক্তিক দাবিতে ১৩৬টি আন্দোলনের ঘটনা ঘটেছে। আর এ সব কিছু সমাধানের ক্ষেত্রে এক ধরনের আড়ষ্টতা এবং অদক্ষতার পরিচয় দিচ্ছে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। যার সর্বশেষ উদাহরণ হলো রেল ধর্মঘট। কিন্তু এই ধর্মঘট যে সহজেই রাজনৈতিক প্রজ্ঞা এবং বিচক্ষণতা দিয়ে সমাধান করা যায়, তা দেখিয়ে দিলেন বিএনপি নেতা শিমুল বিশ্বাস। এ ঘটনা একটা জিনিস প্রমাণ করে, দেশ পরিচালনা করার কাজটা আসলে রাজনীতিবিদদেরই। ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পলায়নের পর ৮ আগস্ট জনগণের আশা-আকাঙ্খার প্রতীক হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়। দীর্ঘ ১৩ বছরের রাজনৈতিক আন্দোলন এবং শেষ ৩৬ দিনে শিক্ষার্থীদের অকুতোভয় আন্দোলনের ফলে স্বৈরাচারী সরকারের পতন ঘটানো সম্ভব হয়েছিল। আর সে কারণেই সবাই আশান্বিত হয়েছিল, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে একটি নতুন বাংলাদেশের যাত্রা শুরু হবে। সাম্যের, ঐক্যের এক তারুণ্যদীপ্ত বাংলাদেশ নতুন পথযাত্রা শুরু করবে। কিন্তু দিন যত যাচ্ছে সেই যাত্রাপথ বন্ধুর হয়ে যাচ্ছে। মানুষের আশাভঙ্গের বেদনা দীর্ঘশ্বাসে পরিণত হচ্ছে।

এর কারণ কী? এর কারণ খুঁজতে হলে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাঠামো পর্যবেক্ষণ জরুরি। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে মাত্র তিনজন ছাত্র প্রতিনিধি আছেন। বেশির ভাগ উপদেষ্টাই বিভিন্ন এনজিও এবং উন্নয়ন সংস্থায় কর্মরত সুশীল সমাজের প্রতিনিধি। এজন্য অনেকে ঠাট্টা করে এই সরকারকে ‘এনজিও সরকার’ হিসেবেও ডাকেন। এই সরকারের একটা বড় দুর্বলতা দিক হলো হাতেগোনা কয়েকজন ছাড়া উপদেষ্টামণ্ডলীর কেউই সরাসরি আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন না। তারা নিরাপদ দূরত্বে থেকে আন্দোলন দেখেছেন। এই আন্দোলনে যদি শেষ পর্যন্ত শেখ হাসিনার পতন না ঘটত তাহলে তাদের কোনো লাভ-ক্ষতি হতো না। ফলে উপদেষ্টাম লীর এই সদস্যরা একদিকে যেমন জনগণের আকাক্সক্ষাকে ধারণ করতে পারছেন না, অন্যদিকে বিপ্লবের অভিপ্রায় এবং বিপ্লবের স্বপ্নগুলোকেও প্রস্ফুটিত করতে ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছেন। আর সে কারণে এই সরকার মানুষের প্রত্যাশা পূরণে ক্রমাগত ব্যর্থ হচ্ছে। প্রতিদিন বিভিন্ন সংকট মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। দাবি-দাওয়া নিয়ে রাজপথ ঘেরাও হচ্ছে এবং এক ধরনের অস্থিরতা তৈরি হচ্ছে পুরো সমাজে। কিন্তু একটু যদি গভীরভাবে বিশ্লেষণ করি, তাহলে দেখব, প্রত্যেকটি সংকটের সমাধান অঙ্কুরেই করা সম্ভব। আমরা যদি সাম্প্রতিক সময়ে ঘটে যাওয়া সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের কথাই ধরি, এই আন্দোলন শেষ করা যেত বহু আগেই। আওয়ামী লীগের আমলে দুইজন আওয়ামী পন্থি শিক্ষকের ব্যক্তিগত দ্বন্দ্বের জের হিসেবে সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের বলির পাঁঠা বানানো হয়েছিল। তৎকালীন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আ স ম আরেফিন সিদ্দিকী আর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হারুন অর রশীদের ব্যক্তিগত বিরোধের জের হিসেবে সাত কলেজকে নিয়ে এই সংকট সৃষ্টি হয়। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এসে আগের সরকারের অনেক সিদ্ধান্ত বাতিল করেছে। কিন্তু এক্ষেত্রে কিছুই করা হয়নি।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টার দায়িত্বে আছেন ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। তিনি একজন জ্ঞানী, বিচক্ষণ, সুশীল ব্যক্তি, এ নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু তিনি মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব কতটুকু সুষ্ঠু এবং সঠিকভাবে পালন করতে পারছেন তা নিয়ে সবার প্রশ্ন রয়েছে। আর যে কারণেই এই সংকটকে তিনি উপেক্ষা করেছেন, পাত্তা দেননি। সুশীল স্টাইলে এর তাত্ত্বিক সমাধান খুঁজেছেন। আমলাদের ওপর নির্ভর করেছেন। ফলে সমস্যা রাজপথে গড়িয়েছে। পাঠ্যবই সংকট সমাধানের বিষয়টিকেও একইভাবে লেজে গোবরে করে ফেলেছেন এই উপদেষ্টা। প্রতিটি মন্ত্রণালয়ে এ ধরনের ব্যর্থতার ফিরিস্তি প্রতিদিন দীর্ঘ হচ্ছে। একজন উপদেষ্টা তো প্রাথমিক শিক্ষকদের সাফ বলে দিলেন, ‘না পোষালে অন্য চাকুরী দেখুন’। এটা কী কোনো অভিভাবক সুলভ কথা হতে পারে? মানুষ বিরক্ত। সংকট সমাধানের জন্য তাই রাজনৈতিক হস্তক্ষেপের জন্য প্রয়োজনীয়তা ক্রমশ তীব্রভাবে অনুভূত হচ্ছে। যার সর্বশেষ উদাহরণ হলো রেল রেলকর্মীদের ধর্মঘট। যদি শিমুল বিশ্বাস এগিয়ে না আসতেন তাহলে এই সংকটের সমাধান এত সহজে হতো না। আর এখান থেকেই একটা বোধোদয় সবার কাছে স্পষ্ট হয়েছে, তা হলো বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য একটি নির্বাচিত সরকারের কোনো বিকল্প নেই। দেশে এক যুগ কোনো নির্বাচিত সরকার নেই। জনগণ অধিকার হারা। কিন্তু এই অনির্বাচিত সরকারের কিছু সুশীল উপদেষ্টারা নির্বাচনের কথা শুনলেই মুখ গোমড়া করেন কেন?- সে প্রশ্নের উত্তর তারাই হয়তো ভালো বলতে পারবেন। কিন্তু বিপুল জনপ্রিয়তা নিয়ে সরকার গঠনের পর এই সরকার দ্রুত জনআস্থা হারাচ্ছে। এবারই এটা প্রথম না। বাংলাদেশে সুশীল সমাজ বিভিন্ন সময়ে দেশ পরিচালনায় নিজেদের ব্যর্থ হিসেবে প্রমাণিত করেছেন। বারবার সুশীলরা কেন দেশ পরিচালনায় ব্যর্থ হন সেটি একটি বড় গবেষণার বিষয় হতে পারে। আমরা যদি এক/এগারোর কথাই ধরি। এক/এগারোতে একটি সংঘাতময় পরিস্থিতিতে সেনা সমর্থনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ওই সরকারের প্রধান দায়িত্ব ছিল দ্রুত একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য পরিবেশ তৈরি করা এবং গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। কিন্তু সেটি না করে এক/এগারো সরকার বিরাজনীতিকরণের এজেন্ডায় মাঠে নামে। ব্যবসায়ী, শিল্পপতি, রাজনীতিবিদদের ঢালাওভাবে চরিত্রহননের খেলায় মেতে ওঠে ওই সরকার। শুধু তাই নয়, তারা ক্ষমতায় থেকে কিংস পার্টি গঠনের জন্য কঠোর চেষ্টা করে এবং ড. ফখরুদ্দীনের সরকার জনআস্থা হারায়। সে কারণেই শেষ পর্যন্ত সুশীল নিয়ন্ত্রিত ওই সরকার ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়েছিল। সুশীল অধ্যুষিত এক/এগারো সরকারের পুরো নিয়ন্ত্রণ ছিল প্রথম আলো, ডেইলি স্টার নিয়ন্ত্রিত বুদ্ধিজীবীদের হাতে। ‘গণতন্ত্র’ তাদের এজেন্ডা ছিল না। তারা চেয়েছিলেন বিরাজনীতিকরণ, দীর্ঘ মেয়াদে ক্ষমতায় থাকতে। আমরা একটু গভীরভাবে এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টাদের ঠিকুজি অনুসন্ধান করি, তাহলে দেখব, উপদেষ্টামণ্ডলীর মধ্যে একটি বড় অংশ আছেন, যাদের একমাত্র পরিচয় হলো তারা প্রথম আলো, ডেইলি স্টারে নিয়মিত কলাম লিখেন। এ ছাড়া সাম্প্রতিক সময়ে তাদের উল্লেখযোগ্য কোনো অবদান নেই। এটা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই যে এ সমস্ত সুশীলগণ প্রথম আলো, ডেইলি স্টার গ্রুপের বিরাজনীতিকরণ তত্ত্বের পৃষ্ঠপোষক এবং তল্পিবাহক। আর সে কারণেই বর্তমানে বিভিন্ন সমস্যাগুলো গভীর হচ্ছে বলে অনেকে মনে করেন। বাংলাদেশের সুশীল সমাজ যতক্ষণ পর্যন্ত নির্মোহ এবং নিঃস্বার্থভাবে দেশসেবা বা দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে কাজ না করবেন, ততক্ষণ তারা সফল হবেন না। এখন এই সরকারের একটিই কাজ তা হলো, জনগণের ক্ষমতা তাদের হাতে ফিরিয়ে দেওয়া। কিন্তু জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ না হয়ে সুশীলরা যদি তাদের পুরনো এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য আবার মাঠে নামেন, তা হলে তাদের পরিণতিও এক/এগারো সরকারের মতোই হবে।

রাষ্ট্র পরিচালনা রাজনীতিবিদদের কাজ। তাদেরই সেটা করা উচিত। প্রত্যেক পেশার মানুষের নির্দিষ্ট পেশাগত দায়িত্ব এবং কর্মপরিধি রয়েছে। এই কর্ম পরিধির বাইরে গিয়ে যদি কেউ অন্য কাজ করে সেটি কখনোই ভালো ফল দেয় না। আমরা সাড়ে ১৫ বছরে আওয়ামী লীগের শাসনামলে তার প্রমাণ পেয়েছি। এ সময় দুর্নীতিবাজ, চাটুকার, দুর্বৃত্তরা রাজনীতিবিদ হয়ে উঠেছিলেন। আওয়ামী লীগ ১৫ বছরে সব রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করতে চেয়েছে। সব রাজনৈতিক দলকে বিলোপ করতে গিয়ে তারা নিজেরাই এখন বিলুপ্ত। আওয়ামী লীগের শাসনামলে পুলিশের কতিপয় কর্মকর্তা আওয়ামী লীগ নেতার চেয়েও বড় আওয়ামী লীগের নেতা হয়ে উঠেছিলেন। আমলারা হয়ে উঠেছিলেন ‘আওয়ামী আমলা’। ফলে পুরো দেশে একটা বিশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছিল। বিভিন্ন পেশা থেকে বিভিন্ন মতলবে, ব্যক্তিগত স্বার্থ হাসিলের জন্য ক্ষমতার চারপাশে জেঁকে বসেছিলেন কিছু লুটেরা। ফলে রাজনীতিহীন হয়ে পড়েছিল দেশ। ২০১৪ ও ২০১৮ নির্বাচন যার একটি বড় প্রমাণ। সীমা লঙ্ঘন মারাত্মক পরিণতি বয়ে আনে। সবাইকে তার গ ীর মধ্যে থাকা উচিত। যার যেটুকু দায়িত্ব সেই দায়িত্ব পালন করা উচিত। সম্প্রতি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ৫ আগস্ট থেকে সবাইকে শিক্ষা নিতে বলেছেন। ৫ আগস্টের সবচেয়ে বড় শিক্ষা হলো জোর করে ক্ষমতায় থাকলে করুণ পরিণতি বরণ করতে হয়। বাড়াবাড়ি যেই করুক তার ফল ভালো হয় না।

বাংলাদেশের সুশীল সমাজের একটি ঐতিহাসিক দায়িত্ব রয়েছে। সুশীলরা হলেন জাতির বিবেক। তারা জাতির কণ্ঠস্বর হিসেবে জনগণকে পথ দেখাবে, ভালো-মন্দের পার্থক্য বলবেন এবং দেশ যেন সঠিক পথে থাকে সে জন্য রাজনীতিবিদদের পরামর্শ দেবেন, সহযোগিতা করবেন। কিন্তু তা না করে তারাই যদি রাজনীতিবিদ হতে চান, তারাই যদি দেশ পরিচালনার দায়িত্ব স্থায়ীভাবে নিতে চান তাহলে সেটি সম্ভব হবে না। যেমনভাবে সম্ভব হয়নি এক/এগারোর সময়।

দেশের পরিস্থিতি ভালো না। সুশীলদের থিংকট্যাংক সিপিডি গত বুধবার (২৯ জানুয়ারি) এক সংবাদ সম্মেলনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অর্থনৈতিক কর্মকাে র সমালোচনা করেছেন। সিপিডি বলেছে, ব্যবসা-বাণিজ্যে স্বস্তি আনার পদক্ষেপ নেই সরকারের। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিও নাজুক। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নিজেই বলেছেন, পুলিশের উদ্যোগ নেই। দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের বাইরে। চারপাশে শুরু হয়েছে নানা ষড়যন্ত্র। এ থেকে উত্তরণের উপায় রাজনৈতিক নেতৃত্বের হাতে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব ছেড়ে দেওয়া। কারণ যার যে কাজ তাকে সেটাই করতে দেওয়া উচিত। রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব রাজনীতিবিদদের। প্রাণবন্ত জাতীয় সংসদ বাংলাদেশের বিভিন্ন সংস্কারের ভবিষ্যৎ কাঠামো নির্ধারণ করবে। জনগণই হলো এই দেশের ক্ষমতার মালিক। কাজেই জনগণই ঠিক করবে এই দেশে কোন সংস্কার হবে, কোন সংস্কার হবে না। কোনো কিছু জোর করে চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা হলে পরিণতি কী হয় তা নিশ্চয় সুশীলরা ভালোভাবেই জানেন এবং বোঝেন। আর সে কারণেই সুশীলরা আবারও ব্যর্থ হওয়ার আগেই তাদের আত্ম উপলব্ধি ঘটবে- এটাই সবাই প্রত্যাশা করে। বিএনপি হ অন্য রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলনে যাওয়ার আগেই দেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ আনুষ্ঠানিক ঘোষণাই এখন সবচেয়ে বড় কাজ। তা না হলে আন্দোলনের চাপে এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার পিষ্ট হতে বাধ্য।

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির
নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন
জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা
লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা
বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন
৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!
সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ
রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ

পূর্ব-পশ্চিম

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

হেমন্তের পিঠা খই
হেমন্তের পিঠা খই

ডাংগুলি

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি