শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১২:৪০, মঙ্গলবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

দেশ পরিচালনায় কেন ব্যর্থ হয় সুশীলরা?

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
দেশ পরিচালনায় কেন ব্যর্থ হয় সুশীলরা?

গত মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) সারা দেশে রেল যোগাযোগ অচল হয়ে যায়। ট্রেন চালানোর সঙ্গে যুক্ত কর্মীরা বিভিন্ন দাবি-দাওয়া নিয়ে রেল চলাচল অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেন। তারা বলেন, বারবার তাদের দাবি পূরণের আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু সেই আশ্বাস বাস্তবায়িত হয়নি। সে জন্য তাদের সামনে আর কোনো বিকল্প নেই। হঠাৎ করে রেল যোগাযোগ বন্ধ হওয়ায় বিপাকে পড়ে লাখো মানুষ। জনজীবনে নেমে আসে এক দুর্বিষহ অবস্থা। এই পরিস্থিতিতে রেল মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা সরেজমিন কমলাপুর স্টেশনে যান। তিনি কর্মচারীদের ক্ষমতা দেখান, আন্দোলন প্রত্যাহার করার জন্য আহ্বান জানান। ধর্মঘট প্রত্যাহার না করলে কী করতে পারেন সে ব্যাপারেও সতর্ক করেন। কিন্তু এসব কোনো কিছুতেই কাজ হয়নি। সন্ধ্যায় রেল উপদেষ্টার সঙ্গে আন্দোলনরত নেতাদের বৈঠকও ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়। এক অনিশ্চয়তায় যখন দেশের সবচেয়ে বড় যোগাযোগ ব্যবস্থা, তখন এগিয়ে আসেন বিএনপি নেতা শিমুল বিশ্বাস। তিনি সরাসরি রেল কর্মচারীদের সঙ্গে কথাবার্তা শুরু করেন এবং শিমুল বিশ্বাসের সঙ্গে আলোচনার পরই শেষপর্যন্ত বরফ গলে। অবশেষে বুধবার থেকে রেল যোগাযোগ পুনরায় চালু হয়েছে। এই ছোট্ট একটি ঘটনা অনেক কিছু উন্মোচন করে দেয়। সুশীলরা যে সমস্যাকে জটিল থেকে জটিলতর করে তোলেন, রাজনীতিবিদরা তা সহজেই সমাধান করতে পারেন। আমলা, সুশীলরা ক্ষমতা দিয়ে আন্দোলন দমাতে চান। রাজনীতিবিদরা আলোচনা-সমঝোতায় সমাধানের পথ খোঁজেন।

প্রায় ছয় মাস ধরে সুশীল সমাজের নেতৃত্বে দেশ পরিচালিত হচ্ছে। দেশে নানা রকম সমস্যা প্রতিদিন মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। ছয় মাসে বিভিন্ন যৌক্তিক-অযৌক্তিক দাবিতে ১৩৬টি আন্দোলনের ঘটনা ঘটেছে। আর এ সব কিছু সমাধানের ক্ষেত্রে এক ধরনের আড়ষ্টতা এবং অদক্ষতার পরিচয় দিচ্ছে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। যার সর্বশেষ উদাহরণ হলো রেল ধর্মঘট। কিন্তু এই ধর্মঘট যে সহজেই রাজনৈতিক প্রজ্ঞা এবং বিচক্ষণতা দিয়ে সমাধান করা যায়, তা দেখিয়ে দিলেন বিএনপি নেতা শিমুল বিশ্বাস। এ ঘটনা একটা জিনিস প্রমাণ করে, দেশ পরিচালনা করার কাজটা আসলে রাজনীতিবিদদেরই। ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পলায়নের পর ৮ আগস্ট জনগণের আশা-আকাঙ্খার প্রতীক হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়। দীর্ঘ ১৩ বছরের রাজনৈতিক আন্দোলন এবং শেষ ৩৬ দিনে শিক্ষার্থীদের অকুতোভয় আন্দোলনের ফলে স্বৈরাচারী সরকারের পতন ঘটানো সম্ভব হয়েছিল। আর সে কারণেই সবাই আশান্বিত হয়েছিল, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে একটি নতুন বাংলাদেশের যাত্রা শুরু হবে। সাম্যের, ঐক্যের এক তারুণ্যদীপ্ত বাংলাদেশ নতুন পথযাত্রা শুরু করবে। কিন্তু দিন যত যাচ্ছে সেই যাত্রাপথ বন্ধুর হয়ে যাচ্ছে। মানুষের আশাভঙ্গের বেদনা দীর্ঘশ্বাসে পরিণত হচ্ছে।

এর কারণ কী? এর কারণ খুঁজতে হলে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাঠামো পর্যবেক্ষণ জরুরি। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে মাত্র তিনজন ছাত্র প্রতিনিধি আছেন। বেশির ভাগ উপদেষ্টাই বিভিন্ন এনজিও এবং উন্নয়ন সংস্থায় কর্মরত সুশীল সমাজের প্রতিনিধি। এজন্য অনেকে ঠাট্টা করে এই সরকারকে ‘এনজিও সরকার’ হিসেবেও ডাকেন। এই সরকারের একটা বড় দুর্বলতা দিক হলো হাতেগোনা কয়েকজন ছাড়া উপদেষ্টামণ্ডলীর কেউই সরাসরি আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন না। তারা নিরাপদ দূরত্বে থেকে আন্দোলন দেখেছেন। এই আন্দোলনে যদি শেষ পর্যন্ত শেখ হাসিনার পতন না ঘটত তাহলে তাদের কোনো লাভ-ক্ষতি হতো না। ফলে উপদেষ্টাম লীর এই সদস্যরা একদিকে যেমন জনগণের আকাক্সক্ষাকে ধারণ করতে পারছেন না, অন্যদিকে বিপ্লবের অভিপ্রায় এবং বিপ্লবের স্বপ্নগুলোকেও প্রস্ফুটিত করতে ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছেন। আর সে কারণে এই সরকার মানুষের প্রত্যাশা পূরণে ক্রমাগত ব্যর্থ হচ্ছে। প্রতিদিন বিভিন্ন সংকট মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। দাবি-দাওয়া নিয়ে রাজপথ ঘেরাও হচ্ছে এবং এক ধরনের অস্থিরতা তৈরি হচ্ছে পুরো সমাজে। কিন্তু একটু যদি গভীরভাবে বিশ্লেষণ করি, তাহলে দেখব, প্রত্যেকটি সংকটের সমাধান অঙ্কুরেই করা সম্ভব। আমরা যদি সাম্প্রতিক সময়ে ঘটে যাওয়া সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের কথাই ধরি, এই আন্দোলন শেষ করা যেত বহু আগেই। আওয়ামী লীগের আমলে দুইজন আওয়ামী পন্থি শিক্ষকের ব্যক্তিগত দ্বন্দ্বের জের হিসেবে সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের বলির পাঁঠা বানানো হয়েছিল। তৎকালীন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আ স ম আরেফিন সিদ্দিকী আর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হারুন অর রশীদের ব্যক্তিগত বিরোধের জের হিসেবে সাত কলেজকে নিয়ে এই সংকট সৃষ্টি হয়। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এসে আগের সরকারের অনেক সিদ্ধান্ত বাতিল করেছে। কিন্তু এক্ষেত্রে কিছুই করা হয়নি।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টার দায়িত্বে আছেন ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। তিনি একজন জ্ঞানী, বিচক্ষণ, সুশীল ব্যক্তি, এ নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু তিনি মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব কতটুকু সুষ্ঠু এবং সঠিকভাবে পালন করতে পারছেন তা নিয়ে সবার প্রশ্ন রয়েছে। আর যে কারণেই এই সংকটকে তিনি উপেক্ষা করেছেন, পাত্তা দেননি। সুশীল স্টাইলে এর তাত্ত্বিক সমাধান খুঁজেছেন। আমলাদের ওপর নির্ভর করেছেন। ফলে সমস্যা রাজপথে গড়িয়েছে। পাঠ্যবই সংকট সমাধানের বিষয়টিকেও একইভাবে লেজে গোবরে করে ফেলেছেন এই উপদেষ্টা। প্রতিটি মন্ত্রণালয়ে এ ধরনের ব্যর্থতার ফিরিস্তি প্রতিদিন দীর্ঘ হচ্ছে। একজন উপদেষ্টা তো প্রাথমিক শিক্ষকদের সাফ বলে দিলেন, ‘না পোষালে অন্য চাকুরী দেখুন’। এটা কী কোনো অভিভাবক সুলভ কথা হতে পারে? মানুষ বিরক্ত। সংকট সমাধানের জন্য তাই রাজনৈতিক হস্তক্ষেপের জন্য প্রয়োজনীয়তা ক্রমশ তীব্রভাবে অনুভূত হচ্ছে। যার সর্বশেষ উদাহরণ হলো রেল রেলকর্মীদের ধর্মঘট। যদি শিমুল বিশ্বাস এগিয়ে না আসতেন তাহলে এই সংকটের সমাধান এত সহজে হতো না। আর এখান থেকেই একটা বোধোদয় সবার কাছে স্পষ্ট হয়েছে, তা হলো বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য একটি নির্বাচিত সরকারের কোনো বিকল্প নেই। দেশে এক যুগ কোনো নির্বাচিত সরকার নেই। জনগণ অধিকার হারা। কিন্তু এই অনির্বাচিত সরকারের কিছু সুশীল উপদেষ্টারা নির্বাচনের কথা শুনলেই মুখ গোমড়া করেন কেন?- সে প্রশ্নের উত্তর তারাই হয়তো ভালো বলতে পারবেন। কিন্তু বিপুল জনপ্রিয়তা নিয়ে সরকার গঠনের পর এই সরকার দ্রুত জনআস্থা হারাচ্ছে। এবারই এটা প্রথম না। বাংলাদেশে সুশীল সমাজ বিভিন্ন সময়ে দেশ পরিচালনায় নিজেদের ব্যর্থ হিসেবে প্রমাণিত করেছেন। বারবার সুশীলরা কেন দেশ পরিচালনায় ব্যর্থ হন সেটি একটি বড় গবেষণার বিষয় হতে পারে। আমরা যদি এক/এগারোর কথাই ধরি। এক/এগারোতে একটি সংঘাতময় পরিস্থিতিতে সেনা সমর্থনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু ওই সরকারের প্রধান দায়িত্ব ছিল দ্রুত একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য পরিবেশ তৈরি করা এবং গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। কিন্তু সেটি না করে এক/এগারো সরকার বিরাজনীতিকরণের এজেন্ডায় মাঠে নামে। ব্যবসায়ী, শিল্পপতি, রাজনীতিবিদদের ঢালাওভাবে চরিত্রহননের খেলায় মেতে ওঠে ওই সরকার। শুধু তাই নয়, তারা ক্ষমতায় থেকে কিংস পার্টি গঠনের জন্য কঠোর চেষ্টা করে এবং ড. ফখরুদ্দীনের সরকার জনআস্থা হারায়। সে কারণেই শেষ পর্যন্ত সুশীল নিয়ন্ত্রিত ওই সরকার ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়েছিল। সুশীল অধ্যুষিত এক/এগারো সরকারের পুরো নিয়ন্ত্রণ ছিল প্রথম আলো, ডেইলি স্টার নিয়ন্ত্রিত বুদ্ধিজীবীদের হাতে। ‘গণতন্ত্র’ তাদের এজেন্ডা ছিল না। তারা চেয়েছিলেন বিরাজনীতিকরণ, দীর্ঘ মেয়াদে ক্ষমতায় থাকতে। আমরা একটু গভীরভাবে এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টাদের ঠিকুজি অনুসন্ধান করি, তাহলে দেখব, উপদেষ্টামণ্ডলীর মধ্যে একটি বড় অংশ আছেন, যাদের একমাত্র পরিচয় হলো তারা প্রথম আলো, ডেইলি স্টারে নিয়মিত কলাম লিখেন। এ ছাড়া সাম্প্রতিক সময়ে তাদের উল্লেখযোগ্য কোনো অবদান নেই। এটা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই যে এ সমস্ত সুশীলগণ প্রথম আলো, ডেইলি স্টার গ্রুপের বিরাজনীতিকরণ তত্ত্বের পৃষ্ঠপোষক এবং তল্পিবাহক। আর সে কারণেই বর্তমানে বিভিন্ন সমস্যাগুলো গভীর হচ্ছে বলে অনেকে মনে করেন। বাংলাদেশের সুশীল সমাজ যতক্ষণ পর্যন্ত নির্মোহ এবং নিঃস্বার্থভাবে দেশসেবা বা দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে কাজ না করবেন, ততক্ষণ তারা সফল হবেন না। এখন এই সরকারের একটিই কাজ তা হলো, জনগণের ক্ষমতা তাদের হাতে ফিরিয়ে দেওয়া। কিন্তু জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ না হয়ে সুশীলরা যদি তাদের পুরনো এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য আবার মাঠে নামেন, তা হলে তাদের পরিণতিও এক/এগারো সরকারের মতোই হবে।

রাষ্ট্র পরিচালনা রাজনীতিবিদদের কাজ। তাদেরই সেটা করা উচিত। প্রত্যেক পেশার মানুষের নির্দিষ্ট পেশাগত দায়িত্ব এবং কর্মপরিধি রয়েছে। এই কর্ম পরিধির বাইরে গিয়ে যদি কেউ অন্য কাজ করে সেটি কখনোই ভালো ফল দেয় না। আমরা সাড়ে ১৫ বছরে আওয়ামী লীগের শাসনামলে তার প্রমাণ পেয়েছি। এ সময় দুর্নীতিবাজ, চাটুকার, দুর্বৃত্তরা রাজনীতিবিদ হয়ে উঠেছিলেন। আওয়ামী লীগ ১৫ বছরে সব রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করতে চেয়েছে। সব রাজনৈতিক দলকে বিলোপ করতে গিয়ে তারা নিজেরাই এখন বিলুপ্ত। আওয়ামী লীগের শাসনামলে পুলিশের কতিপয় কর্মকর্তা আওয়ামী লীগ নেতার চেয়েও বড় আওয়ামী লীগের নেতা হয়ে উঠেছিলেন। আমলারা হয়ে উঠেছিলেন ‘আওয়ামী আমলা’। ফলে পুরো দেশে একটা বিশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছিল। বিভিন্ন পেশা থেকে বিভিন্ন মতলবে, ব্যক্তিগত স্বার্থ হাসিলের জন্য ক্ষমতার চারপাশে জেঁকে বসেছিলেন কিছু লুটেরা। ফলে রাজনীতিহীন হয়ে পড়েছিল দেশ। ২০১৪ ও ২০১৮ নির্বাচন যার একটি বড় প্রমাণ। সীমা লঙ্ঘন মারাত্মক পরিণতি বয়ে আনে। সবাইকে তার গ ীর মধ্যে থাকা উচিত। যার যেটুকু দায়িত্ব সেই দায়িত্ব পালন করা উচিত। সম্প্রতি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ৫ আগস্ট থেকে সবাইকে শিক্ষা নিতে বলেছেন। ৫ আগস্টের সবচেয়ে বড় শিক্ষা হলো জোর করে ক্ষমতায় থাকলে করুণ পরিণতি বরণ করতে হয়। বাড়াবাড়ি যেই করুক তার ফল ভালো হয় না।

বাংলাদেশের সুশীল সমাজের একটি ঐতিহাসিক দায়িত্ব রয়েছে। সুশীলরা হলেন জাতির বিবেক। তারা জাতির কণ্ঠস্বর হিসেবে জনগণকে পথ দেখাবে, ভালো-মন্দের পার্থক্য বলবেন এবং দেশ যেন সঠিক পথে থাকে সে জন্য রাজনীতিবিদদের পরামর্শ দেবেন, সহযোগিতা করবেন। কিন্তু তা না করে তারাই যদি রাজনীতিবিদ হতে চান, তারাই যদি দেশ পরিচালনার দায়িত্ব স্থায়ীভাবে নিতে চান তাহলে সেটি সম্ভব হবে না। যেমনভাবে সম্ভব হয়নি এক/এগারোর সময়।

দেশের পরিস্থিতি ভালো না। সুশীলদের থিংকট্যাংক সিপিডি গত বুধবার (২৯ জানুয়ারি) এক সংবাদ সম্মেলনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অর্থনৈতিক কর্মকাে র সমালোচনা করেছেন। সিপিডি বলেছে, ব্যবসা-বাণিজ্যে স্বস্তি আনার পদক্ষেপ নেই সরকারের। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিও নাজুক। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নিজেই বলেছেন, পুলিশের উদ্যোগ নেই। দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণের বাইরে। চারপাশে শুরু হয়েছে নানা ষড়যন্ত্র। এ থেকে উত্তরণের উপায় রাজনৈতিক নেতৃত্বের হাতে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব ছেড়ে দেওয়া। কারণ যার যে কাজ তাকে সেটাই করতে দেওয়া উচিত। রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব রাজনীতিবিদদের। প্রাণবন্ত জাতীয় সংসদ বাংলাদেশের বিভিন্ন সংস্কারের ভবিষ্যৎ কাঠামো নির্ধারণ করবে। জনগণই হলো এই দেশের ক্ষমতার মালিক। কাজেই জনগণই ঠিক করবে এই দেশে কোন সংস্কার হবে, কোন সংস্কার হবে না। কোনো কিছু জোর করে চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা হলে পরিণতি কী হয় তা নিশ্চয় সুশীলরা ভালোভাবেই জানেন এবং বোঝেন। আর সে কারণেই সুশীলরা আবারও ব্যর্থ হওয়ার আগেই তাদের আত্ম উপলব্ধি ঘটবে- এটাই সবাই প্রত্যাশা করে। বিএনপি হ অন্য রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলনে যাওয়ার আগেই দেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ আনুষ্ঠানিক ঘোষণাই এখন সবচেয়ে বড় কাজ। তা না হলে আন্দোলনের চাপে এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার পিষ্ট হতে বাধ্য।

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
আল্লাহর নামে অসত্য কসম গুনাহের কাজ
অধ্যাত্ম প্রেম
অধ্যাত্ম প্রেম
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
সর্বশেষ খবর
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে