শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:২১, সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

প্রকৃতির নির্মম প্রতিশোধ! ঘর ভাঙার সংস্কৃতি

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
প্রকৃতির নির্মম প্রতিশোধ! ঘর ভাঙার সংস্কৃতি

আমার প্রাথমিক অপরাধ ছিল- রাতের ভোটের প্রধান কারিগর সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার নূরুল হুদাকে নিয়ে একটি কলাম লেখা। নূ হুদার পঞ্চ সালের পাঁচালি শিরোনামে সহযোগী একটি জাতীয় দৈনিকে নিবন্ধ লেখার কারণে নূরুল হুদা আমার ওপর ভীষণ  খেপে যান। আমি অবশ্য সেই নিবন্ধে তার সম্পর্কে তেমন মন্দ কিছু বলিনি। বরং তিনি যে একজন ভালো মানুষ ছিলেন এবং আওয়ামী লীগের একজন সক্রিয় পান্ডারূপে ২০০৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে দলের পক্ষে তৃণমূলে গিয়ে কাজ করেছেন সেটাই উল্লেখ করেছিলাম। আমি বলেছিলাম যে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় তিনি আমার বাড়িতে মেহমান হয়েছিলেন এবং শেখ হাসিনার নির্দেশে আমার নির্বাচনে যথাসম্ভব সাহায্য-সহযোগিতার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করেছিলেন। সুতরাং তার সঙ্গে আমার একটি পারিবারিক সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল।

উল্লিখিত অবস্থায় তার কাছ থেকে ন্যায়বিচার, মানবিক আচরণ এবং সহযোগিতা পাওয়ার হক আমার ছিল। কিন্তু তিনি সেটা না করে শেখ হাসিনাকে রাতের ভোটের লোভ দেখিয়ে অথবা শেখ হাসিনার রাতের ভোটের প্রধান কারিগর অর্থাৎ চিফ ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে ইতিহাসের কলঙ্কময় একটি নির্বাচন আয়োজন করার পূর্বশর্ত হিসেবে আমার নির্বাচনি এলাকায় নিজের ভাগিনার নামে একটি মনোনয়ন বাগিয়ে নেন। শুধু তা-ই নয়, পুরো নির্বাচনের সময় তিনি তার প্রশাসনিক ক্ষমতা ব্যবহার করে আমার এবং আমার পরিবারের জীবন জাহান্নামে পরিণত করে দেন। ফলে নির্বাচন করার পরিবর্তে প্রাণে বেঁচে থাকার জন্য একমাত্র আল্লাহ ছাড়া আকুতি জানানোর জন্য আমার অন্য কোনো উপায় ছিল না।

নূরুল হুদাকে বাদ দিয়ে যখন হাবিবুল আউয়ালকে শেখ হাসিনা নিয়োগ দিলেন তখন আমি নূ হুদার পঞ্চ সালের পাঁচালি নামে একটি নিবন্ধ লিখেছিলাম। নিবন্ধ পাঠ করে নূরুল হুদার মাথা সম্ভবত গরম হয়ে গিয়েছিল অক্লান্ত পরিশ্রমএবং তার ভাগিনা অর্থাৎ রাতের ভোটের তথাকথিত সংসদ সদস্যের পেটের আবর্জনা মাথায় উঠে গিয়েছিল। তারা আমার গ্রামের বাড়িটি টার্গেট করে ওটাকে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়ার যে পরিকল্পনা করেছিলেন সেখানে পটুয়াখালী জেলার তৎকালীন ডিসি কামাল আহমেদ, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবদুল কাইয়ুম এবং গলাচিপা উপজেলার ইউএনও আশিষ কুমার যেভাবে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন তার সঙ্গে চেঙ্গিস-হালাকুর ধ্বংসযজ্ঞের কী মিল ছিল তা সেদিনের ঘটনা বর্ণনা করলেই সম্মানিত পাঠক বুঝতে পারবেন।

২০২২ সালের ১৯ জুলাই সকালবেলা কোনো রকম পূর্বঘোষণা ছাড়াই জেলা প্রশাসন উপজেলা প্রশাসন কয়েকটি বুলডোজার নিয়ে আমার বাড়ির সামনে হাজির হয়। বাড়ি ভাঙার জন্য কয়েক শ হাতুড়ি বাহিনীকে ভাড়া করে আনা হয়। লুটপাটের জন্য আনা হয় আরও ২০-২৫ জন। ১৯৬০ সালের দখলিস্বত্ব, তিন পুরুষের বসতভিটায় নির্মিত ভবনে সংরক্ষিত বহু স্মৃতিময় আসবাব, টাকাপয়সা, সোনার গহনা, দলিলপত্র কোনো কিছু সরানোর জন্য সময় না দিয়ে যখন বুলডোজার চালানো হয় এবং একই সঙ্গে হাতুড়ি বাহিনী ও লুটেরারা তাণ্ডব শুরু করে তখন সেখানে বসবাসরত আমার ৭৫ বছর বয়সি অসুস্থ মা, ভাই, ভ্রাতৃবধূ ও দুটি শিশুকন্যা কোনোমতে প্রাণ নিয়ে দৌড়ে রাস্তায় নেমে হাজার হাজার মানুষের সামনে গগনবিদারী আহাজারি শুরু করে।

ঘটনার দিন আমি ছিলাম ঢাকায়। টেলিফোনে মায়ের কান্না শুনে আমার মাথায় বজ্রপাত শুরু হলো। আমার সাত বছর বয়সি ভাতিজি অর্ধ উন্মাদের মতো দৌড়াতে শুরু করল এবং ঘটনার আকস্মিকতায় মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলল। বাড়ির সামনে একটি ফার্মেসির দোকান চালাত আমার ছোট ভাই সরোয়ার। কোনো দিন রাজনীতি নিয়ে মাথা ঘামায়নি। সবকিছু হারিয়ে সে-ও অঝোরে কান্না শুরু করল, আমার স্ত্রী ১৯৮৬ সালে বধূরূপে ওই বাড়িতে এসেছিল। সে-ও হাউমাউ করে কান্না করে আমাকে কিংকর্তব্যবিমূঢ় বানিয়ে ফেলল। আমরা সাত ভাই, আমি ছাড়া অন্য কেউ আমার পরিচয়, আমার রাজনীতির মুখাপেক্ষী নয়। তারা সবাই চাকরিবাকরি, ব্যবসাবাণিজ্য করে খায় এবং কালেভদ্রে উৎসব-আয়োজনে গ্রামের পৈতৃক বাড়িতে বছরে দুই-তিনবার বেড়াতে যায়। আমার রাজনীতির কারণে তাদের সম্পত্তি নষ্ট বিশেষ করে আমার বৃদ্ধ মায়ের কান্না- তাদের যারপরনাই বেদনাহত করল। সবাই আমার স্ত্রীকে ফোন করে যেভাবে আহাজারি করল তার ফলে দুনিয়া মুহূর্তের মধ্যে আমার কাছে জাহান্নামে পরিণত হলো।

আমার মাকে আমি কোনো দিন কাঁদতে দেখিনি। হাসিখুশি, সহজসরল জীবনে অভ্যস্ত মা আমাদের ভাইদেরও কোনো দিন মারধর করেননি। আব্বার সঙ্গে কোনো দিন ঝগড়া করেননি। মায়ের চরিত্রের সঙ্গে বড় সন্তান হিসেবে আমার যেসব মিল রয়েছে সেগুলোর মধ্যে সহজে ভেঙে না পড়া, কান্নাকাটি না করা এবং কারও সঙ্গে দ্বন্দ্বফ্যাসাদে না জড়ানোর অভ্যাস অস্থিমজ্জায় মিশে থাকার কারণে ২০২২ সালের ১৯ জুলাই আমি কাঁদতে পারলাম না। কিন্তু আমি যেভাবে বাকরুদ্ধ হয়ে পড়লাম, আমার বুকের মধ্যে যেভাবে হাহাকার শুরু হলো এবং হাত-পা অবশ হয়ে গেল তাতে করে মনে হলো- ইস! যদি চিৎকার করে একটু কাঁদতে পারতাম।

আমার আব্বা যথেষ্ট সচ্ছল ছিলেন। আমরাও আল্লাহর মেহেরবানিতে সবাই ভালো আছি। বাড়ির আর্থিক মূল্যের চেয়ে বহু গুণ অর্থ বহুবার ব্যবসায় লোকসান হয়েছে। রাজনীতিতে অনেক অর্থ ব্যয় করেছি। জাকাত-ফেতরা, দানখয়রাতেও আল্লাহ আমাকে অনেক সুযোগ দিয়েছেন। কাজেই বাড়ির আর্থিক মূল্য আমাদের কাউকে আহত করেনি। কিন্তু প্রকাশ্য দিবালোকে আমাদের তিন পুরুষের স্মৃতিবিজড়িত বাড়িটি যারা গুঁড়িয়ে দিয়েছেন, তারা যদি আমাদের হৃদয়ের হাহাকার, চোখের অশ্রু এবং সামাজিক অপমান ছাড়াও হঠাৎ আশ্রয়হীনতার অসহায় অনুভব বুঝতে পারতেন তবে সারা দুনিয়ার বিনিময়েও ওই কুকর্ম করতেন না।

আমাদের একটি বসতভিটার জন্য আমরা কেঁদেছি এবং এখনো কাঁদছি। আমাদের এই কান্না কেয়ামত পর্যন্ত চলতে থাকবে এবং রোজ হাশরে আমরা সপরিবারে আল্লাহর দরবারে নালিশ জানাব। দুনিয়াতে আমাদের আকুতি ক্ষণে ক্ষণে আমাদের আহত করে। আমাদের দৈনন্দিন সুখশান্তি ব্যাহত হয়। বাড়ির কথা স্মরণে এলে যে দীর্ঘশ্বাস বের হয়ে আসে তা পৃথিবীর আলোবাতাস ভেদ করে হয়তো আল্লাহর আরশে চলে যায়। আমি জানি না, সাবেক নির্বাচন কমিশনার নূরুল হুদা কোথায় আছেন, কেমন আছেন। তার ভাগিনা অথবা সেই ডিসি কামালের বর্তমান হালহকিকত কী? তবে তারা যে হালতেই থাকুন না কেন, আমরা সবাই তাদের চেয়ে ভালো আছি।

আমি নিয়তিতে বিশ্বাস করা মানুষ। আমি বিশ্বাস করি, মানুষ যদি নিজ হাতে প্রতিশোধ না নিয়ে মহান আল্লাহর ওপর বিচারের ভার দেন তবে দুনিয়ার ভারসাম্য প্রাকৃতিকভাবে সুসংহত থাকে। যদিও প্রতিশোধ গ্রহণের হক রয়েছে, তবু মানুষ সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও প্রতিশোধ না নিয়ে বিচারের ভার আল্লাহর হাতে ছেড়ে দিলে আসমান থেকে তখন ফয়সালা আসে যা ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের অন্তরে শান্তির পরশ বুলিয়ে দেয় এবং তার উদারতা, আল্লাহভীতি এবং আল্লাহর প্রতি নির্ভরতার কারণে স্বয়ং আল্লাহ তাঁর মজলুম বান্দার জন্য উত্তম উকিল হিসেবে দুনিয়া ও আখিরাতে তার সফল কর্মের জিম্মাদার হয়ে যান।

উল্লিখিত বিশ্বাসের কারণে পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে আমি প্রতিশোধপরায়ণ হইনি। আমার কর্মী-সমর্থক, আত্মীয়পরিজনকে অনুরোধ করেছি, কোনো অবস্থাতেই আমার প্রতি যারা জুলুম করেছে, তাদের বাড়িঘরে যেন সামান্য আঘাত করা না হয়। মামলা-মোকদ্দমা, হুমকিধমকির মতো কর্ম যেন আমার প্রতি অত্যাচার করা লোকজনের ওপর না হয়, তার জন্য সর্বোচ্চ ধৈর্য নিয়ে নিজেদের সংযত রেখেছি। আর এসব করার কারণে আমার অন্তরের শান্তি-নির্ভীক চলাফেরা, রিজিকে বরকত এবং পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে মানসম্মান ও মর্যাদা বৃদ্ধিতে কীভাবে নিয়ামক হিসেবে কাজ করছে, তা ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না।

আজকের এই দিনে আমার জীবনের একটি বিয়োগান্তক ঘটনা আপনাদের কাছে বর্ণনা করার মূল উদ্দেশ্য হলো, সারা দেশে ভাঙচুরের নামে যা হচ্ছে, তা কোনো অবস্থাতেই সমর্থনযোগ্য নয়। এসব কর্মে সমস্যা বাড়বে। শান্তি বিঘ্নিত হবে। সামাজিক শৃঙ্খলা ভেঙে পড়বে এবং হানাহানি-মারামারি, বাড়িতে বাড়িতে গৃহযুদ্ধে রূপ নেবে। যারা ভাঙচুরের উল্লাস নৃত্য করছেন তাদের পরিণতিও অতীতে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটানো দুর্বৃত্তদের মতো হবে। প্রতিটি ভাঙচুরের পেছনে যেমন জিঘাংসা, প্রতিশোধপরায়ণতা, লুটপাট, ডাকাতি, দখলবাজি এবং লোভলালসা থাকে তদ্রƒপ প্রতিটি ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি পরিবারের একটি হাহাকার, আর্তচিৎকার এবং আহাজারি থাকে। বিশেষ করে কেউ যদি কারও দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে অথবা আল্লাহপ্রদত্ত ক্ষমতা, পদপদবির বড়াই করে মানুষের ইজ্জত-আবরু, বসবাসের স্থান অথবা কর্মসংস্থান ধ্বংসের জন্য উন্মাদনা শুরু করে তখন স্বয়ং আল্লাহ মজলুমের পক্ষে দাঁড়িয়ে যান, যদিও মজলুম হয়তো এককালে জালেম ছিল এবং তার জুলুমের ফলে নয়া জুলুম অনিবার্য হয়ে পড়েছে তবু নয়া জুলুমকারীরা দুনিয়া ও আখিরাতে আল্লাহর অভিশাপ থেকে রক্ষা পায় না।

প্রকৃতির আইন অনুযায়ী জালিমের পতনই মজলুমদের সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি। দ্বিতীয়ত, মজলুমকে যদি ক্ষমতা দেওয়া হয় তবে তা জালিমের জন্য সবচেয়ে বড় লজ্জা-অপমান-মনঃকষ্ট ও শাস্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। কিন্তু ক্ষমতা লাভের পর মজলুম যদি জালিমের মতো আচরণ শুরু করে তবে প্রকৃতির আইন নয়া জালিমের বিরুদ্ধে এবং সাবেক জালিম তথা নয়া মজলুমের পক্ষে চলে যায়। মানবজাতির হাজার হাজার বছরের ইতিহাসে প্রকৃতির উল্লিখিত আইন কোনো রকম ব্যত্যয় ছাড়া অক্ষরে অক্ষরে জমিনের বুকে মাইলফলক তৈরি করে রেখেছে। কিন্তু আফসোস আমরা ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিইনি।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

১২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে