শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১৬:৩৪, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

সরকারের জন্য আরেকটি ‘থ্রি জিরো’ তত্ত্ব

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
সরকারের জন্য আরেকটি ‘থ্রি জিরো’ তত্ত্ব

বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তিত্ব ড. মুহাম্মদ ইউনূসের থ্রি জিরো তত্ত্ব নিয়ে পৃথিবীজুড়ে তোলপাড়। সুন্দর, সমৃদ্ধ ও শান্তিময় ধরণির মূলমন্ত্র রয়েছে এ তত্ত্বে। থ্রি জিরো তত্ত্ব একটি সামাজিক ও অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি। জিরো দারিদ্র্য (Zero Poverty), জিরো বেকারত্ব (Zero Unemployment) ও জিরো নেট কার্বন নিঃসরণ (Zero Net Carbon Emission)। এ তিন তত্ত্ব বাস্তবায়নে লাগবে তারুণ্য, প্রযুক্তি, সুশাসন ও সামাজিক ব্যবসা।

পঁচাশি বছরের এ তরুণ এখন নেতৃত্ব দিচ্ছেন তারুণ্য অর্জিত অন্তর্বর্তী সরকারের। পতিত ফ্যাসিস্ট গোষ্ঠী ছাড়া দেশবাসী এ সরকারের সফলতা কামনা করে। বারবার হোঁচট খাওয়া জাতি একটি স্থায়ী সংস্কার কাঠামোর মধ্যে আগামীর পথ রচনা করতে চায়। দেশবাসীর এ প্রত্যাশা পূরণ করতে হলে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে আরেকটি থ্রি জিরো তত্ত্ব বাস্তবায়ন করতে হবে। এ তত্ত্বটি হলো জিরো অদক্ষতা (Zero Inefficiency), জিরো অদূরদর্শিতা (Zero Imprudence) ও জিরো অসততা (Zero Dishonesty)। এ সরকারের সফলতার জন্য এ থ্রি জিরো কার্যকরের বিকল্প নেই। কোনো কারণে এ তিনটির একটিতে ঘাটতি থাকলে ব্যর্থ হবে এ সরকার। হতাশ হবেন বিপ্লবীরা। জুলাই বিপ্লবে শহীদদের আত্মা কষ্ট পাবে। আকাশছোঁয়া ইমেজ ক্ষুণ্ন হবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের।

অন্তর্বর্তী সরকারে রয়েছেন ২২ জন মন্ত্রী পদমর্যাদার উপদেষ্টা, উপদেষ্টা পদমর্যাদার তিনজন বিশেষ সহকারী এবং প্রতিমন্ত্রী মর্যাদার তিনজন বিশেষ সহকারী। প্রাজ্ঞ ড. মুহাম্মদ ইউনূস আস্থা রেখে সহযোগী হিসেবে তাদের রণসঙ্গী করেছেন। এখন সরকারের সাত মাস চলছে। এ সময়ের মধ্যে অনেক কিছু তারা করতে পারবেন, এমন প্রত্যাশা সচেতন কেউই করছেন না। তবে যাকে যে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, সেটি পালনে তিনি দক্ষ কি না তা নিয়ে প্রশ্ন থাকতেই পারে। দক্ষতার মাপকাঠিও আপেক্ষিক। একেক জনের কাছে দক্ষতার মাত্রা একেক রকম। কিন্তু সর্বজনীন হলো, যাকে যে দায়িত্ব দেওয়া হয়, তিনি সে কাজটি আন্তরিকতার সঙ্গে পালন করছেন কি না। এ সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর রাজপথ, সচিবালয়সহ সবখানে শুধু দাবি আর দাবি। এসব দাবি ও প্রতিবাদ অনেক ক্ষেত্রেই আন্দোলনে রূপ নিচ্ছে। শিশু সরকারকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলতে একের পর এক দাবিতে উত্তাল ছিল ঢাকা শহর। অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে এসব দাবির বিষয় সুরাহা করা যেত। শুরুতে এসব দাবির মিছিল বন্ধ করতে পারলে সরকারের ওপর এখন এসব দাবির চাপ থাকত না। প্রধান উপদেষ্টা যাঁকে যে দায়িত্ব দিয়েছেন, সে দায়িত্ব তিনি যদি আন্তরিকতা ও দক্ষতার সঙ্গে পালন করেন, তাহলে এ সরকার সফল হবে। ইমেজ বাড়বে নোবেল লরিয়েট ড. মুহাম্মদ ইউনূসের। তাঁর মর্যাদার মুকুটে আরও একটি উজ্জ্বল পালক যুক্ত হবে।

সরকারের জন্য আরেকটি ‘থ্রি জিরো’ তত্ত্বসংসার, প্রতিষ্ঠান কিংবা রাষ্ট্র-সবকিছু পরিচালনার জন্য দূরদর্শিতা দরকার। আজ যে কাজটি করা হচ্ছে, আগামীকাল সমাজ বা রাষ্ট্রের সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে সে কাজটির কী প্রভাব পড়বে, এটা আগাম অনুধাবন করতে পারাই দূরদর্শিতা। এ সরকার যেসব দূরদর্শী কাজ করছে এর মধ্যে অন্যতম হলো সংস্কার। ইতোমধ্যে ছয়টি সংস্কার কমিশন সরকারের কাছে রিপোর্ট জমা দিয়েছে। এসব রিপোর্টের সুপারিশ যদি সত্যিকার অর্থে বাস্তবায়ন হয়, তাহলে উপকৃত হবে বাংলাদেশ। কিন্তু যে ছাত্ররা জুলাই বিপ্লবে গুলির সামনে বুক পেতে দিল, তাদের জন্য এবং আগামী প্রজন্মের কর্মমুখী শিক্ষা নিশ্চিত করতে গঠন করা যেতে পারত একটি শিক্ষা কমিশন। এ সরকারের পক্ষে শিক্ষা নিয়ে কাজ করা যতটা সহজ ছিল, কোনো রাজনৈতিক সরকারের পক্ষে ততটা সম্ভব হবে না। কারণ শিক্ষা এখন অধিকার নয়, একটা লাভজনক ব্যবসায় রূপান্তরিত হয়েছে। অথচ আমরা কত বিজ্ঞের মতো কথায় কথায় বলি, শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড। বর্তমান সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরপর যে মুহূর্তে দেশের অর্থনীতি, নিত্যপণ্য নিয়ে সাধারণ মানুষের জীবন কষ্টকর অবস্থার মুখে, ঠিক সে সময় বিনা মেঘে বজ্রপাতের মতো শতাধিক পণ্য ও সেবার ওপর ভ্যাট আরোপ করা হলো। আবার সরকারের পক্ষ থেকে বলা হলো, ভ্যাট আরোপের প্রভাব সাধারণ মানুষের ওপর পড়বে না। এমন অদূরদর্শী সিদ্ধান্ত ও বক্তব্য দেশবাসীকে হতাশ করেছে। সরকার গঠনের পরপরই জন আকাঙ্ক্ষা ছিল, আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের মধ্যে যারা চিহ্নিত সন্ত্রাসী, গডফাদার এবং ১৬ বছর দেশবাসীকে যন্ত্রণা দিয়েছেন তাদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনা। যেসব সরকারি কর্মকর্তা আওয়ামী লীগের দাস হিসেবে প্রকাশ্যে ভূমিকা পালন করেছেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া। যেসব আর্থিক প্রতিষ্ঠান লুট হয়েছে, সেসব প্রতিষ্ঠান দ্রুত ঘুরে দাঁড়াতে সহায়তা করা ও লুটেরাদের বিচার করা। থানা থেকে যেসব অস্ত্র লুট হয়েছে, সেগুলো দ্রুত সময়ের মধ্যে উদ্ধার করা। বিনিয়োগে সামর্থ্য আছে, এমন ব্যবসায়ীর সঙ্গে বৈঠক করে নতুন অর্থনৈতিক ও কর্মসংস্থানের একটি রোডম্যাপ করা। বিপ্লবীদের একটি নির্ভুল তালিকা তৈরি করা। ছয় মাস হয়ে গেল, এখনো বিপ্লবীদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা হলো না। মনে রাখতে হবে, একাত্তরে মহান স্বাধীনতাযুদ্ধ হয়েছে অথচ ২০২৪ সাল পর্যন্ত মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় ভুয়া নাম যোগ হয়েছে। এখন যদি প্রকৃত বিপ্লবী ও শহীদের নামের তালিকা না হয়, তাহলে ভবিষ্যতে বহু ভুয়া বিপ্লবীর দাবিদার আবির্ভূত হতে পারে। মব জাস্টিস এখন সমাজ ও সরকারের জন্য এক আতঙ্কের নাম। শুরুতেই এটি শক্ত হাতে দমন করা গেলে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হতো না। দেরি করে হলেও উপদেষ্টা মাহফুজ আলম ১০ ফেব্রুয়ারি বলেছেন, যারা মব করবেন, তাদেরও ডেভিল হিসেবে গণ্য করা হবে। আরও অনেক কাজই দূরদর্শিতার সঙ্গে অগ্রাধিকার তালিকায় রাখা যেত, কিন্তু তা করা হয়নি। করা হয়নি বলেই এখনো দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে হোঁচট খাচ্ছে। ভয়ে, নানা শঙ্কায় ব্যবসায়ীরা হাত গুটিয়ে বসে আছেন। সরকারের ওপর আস্থা রেখে নতুন বিনিয়োগে সাহস পাচ্ছেন না। যথাসময়ে কাজগুলো করা হয়নি বলেই গাজীপুরে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা জুলাই বিপ্লবের সাহসী সন্তানদের ওপর হামলা চালানোর সাহস পেয়েছে। গাজীপুরে যদি এর চেয়ে ভয়ংকর কিছু ঘটে যেত, তাহলে বিক্ষুব্ধ মিছিল হয়তো যমুনা অভিমুখী হতো। অনুধাবন করা উচিত ছিল, পিতা-মাতাসহ পরিবারের সদস্যদের নিহত হওয়ার প্রতিশোধ শেখ হাসিনা যতটা নিষ্ঠুরভাবে নিয়েছেন, তাকে দেশছাড়া করার প্রতিশোধ তিনি ও তার দোসররা আরও অনেক বেশি নিষ্ঠুরভাবে নেওয়ার অপচেষ্টা চালাবেন। আর সেটা করার জন্য তার দলের নেতা-কর্মীদের লেলিয়ে দেবেন। মনে রাখতে হবে, শেখ হাসিনা ও তার দলের নেতা-কর্মীদের কাছে টাকা আছে। টাকার অনেক শক্তি। আরেকটি বিষয় খুবই বিপজ্জনক। আওয়ামী লীগ ও তার ভ্রাতৃপ্রতিম সহযোগী সংগঠনের অনেক কর্মী ওপরের নির্দেশে খোলস পাল্টে এখন বিপ্লবী ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মধ্যে ঢুকে যাচ্ছে। সরকারের ভিতরে থেকেও তারা খোলস পাল্টে দিব্যি ভালোই আছে। এরা প্রয়োজনে আবারও স্বরূপে ফিরতে পারে। এদের ব্যাপারে সতর্ক থাকা দরকার।

শুধু আর্থিকভাবে অসৎ হলেই অসততা বলা যায় না। সততার সংজ্ঞা ও পরিধি অনেক বিস্তৃত। জুলাই বিপ্লবীদের আমানত রক্ষার দায়িত্ব যাদের দেওয়া হয়েছে, তারা যদি কোনো কারণে সততার পিচ্ছিল সিঁড়ি থেকে একটু সরে যান, তাহলে পৃথিবীর কাছে ছোট হয়ে যাবেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। কেউ যদি মনে করেন, কাকের মতো নিজের চোখ বন্ধ রেখে কোনো অসৎ কাজে নিজেকে জড়ালে কেউ তা জানবে না, তাহলে ভুল হবে। পতিত সরকারের সবচেয়ে ক্ষমতাবান ব্যক্তি ছিলেন শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যরা। তারা স্বপ্নেও ভাবেননি, এ দেশ ছেড়ে তাদের চলে যেতে হবে। তাদের ভয়াবহ দুর্নীতি বিশ্ববাসী জানতে পারবে। অবশ্য অসৎ কর্ম ধরার জন্য এখন আর খুব বেশি কষ্ট করতে হয় না। কম্পিউটার, ল্যাপটপ, মোবাইল ফোনের মতো ইলেকট্র্রনিক ডিভাইস এখন সাক্ষ্য দেয়। কে কী করছেন, তা নিজের অজান্তেই যত্ন করে রেখে দিচ্ছেন নিজের ব্যবহৃত বিভিন্ন ডিভাইসে। আরেকটি অপ্রিয় সত্য হলো, কেউ যদি ব্যক্তিজীবনে অসৎ হন, তাহলে তার কাছ থেকে শতভাগ সততা প্রত্যাশার সুযোগ নেই। কারও ব্যক্তিগত অসততা অন্তর্বর্র্তী সরকারকে স্পর্শ করলে ম্লান হবে ড. ইউনূসের মর্যাদা, যা কোনো অবস্থাতেই কাম্য নয়।

সততা প্রমাণের জন্য এ সরকারের সবচেয়ে বড় পরীক্ষা হলো আগামী নির্বাচন। নির্বাচন কমিশন স্বীকৃত সব রাজনৈতিক দলকে আস্থায় নিয়ে সবার অংশগ্রহণে জাতিকে একটি ঐতিহাসিক নির্বাচন উপহার দেওয়া হবে সরকারের সবচেয়ে বড় পরীক্ষা। এ পরীক্ষার প্রস্তুতি চলছে। সরকার ও রাজনৈতিক দল দুই পক্ষের মধ্যেই ব্যাপক প্রস্তুতি। এ পরীক্ষার নিয়ন্ত্রক, ইনভিজিলেটর বা পরীক্ষা নিরীক্ষক পুরোটার দায়িত্বই সরকারের। এটি পক্ষপাতমুক্ত করার দায়িত্বও সরকারের, নির্বাচনসংশ্লিষ্ট সবার। সততার সঙ্গে যদি এ পরীক্ষাটি পরিচালিত না হয়, সরকারের ভিতরের কোনো মহলের নিজস্ব এজেন্ডায় যদি এটা কলুষিত হয়, তাহলে জাতি হতাশ হবে। আর গোটা বিশ্ব আমাদের প্রিয় ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দিকে আঙুল তুলবে, যা আমরা চাই না। সে কারণেই জিরো অদক্ষতা (Zero Inefficiency), জিরো অদূরদর্শিতা (Zero Imprudence) ও জিরো অসততা (Zero Dishonesty) তত্ত্ব বাস্তবায়নের কোনো বিকল্প নেই।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব
শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব

২৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ
বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ
রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাজিদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ৪ চীনা নাগরিক গ্রেফতার
হাজিদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ৪ চীনা নাগরিক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের ৫০০ টাকায় বিটিসিএলের ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেটে
শিক্ষার্থীদের ৫০০ টাকায় বিটিসিএলের ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেটে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প
হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চারশো পেরিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে টাইগাররা
চারশো পেরিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক আনসার উদ্দিন
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক আনসার উদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে মন্দিরের দেয়াল ধসে ৮ জনের মৃত্যু
ভারতে মন্দিরের দেয়াল ধসে ৮ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রমনা বটমূলে বোমা হামলা মামলার হাইকোর্টের রায় ৮ মে
রমনা বটমূলে বোমা হামলা মামলার হাইকোর্টের রায় ৮ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-আনিসুল-মামুন ফের রিমান্ডে
সালমান-আনিসুল-মামুন ফের রিমান্ডে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ
রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চকলেটের লোভ দেখিয়ে শিশুকে যৌন নিপীড়ন, বৃদ্ধ গ্রেপ্তার
চকলেটের লোভ দেখিয়ে শিশুকে যৌন নিপীড়ন, বৃদ্ধ গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন
চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে ভালোবাসায় সিক্ত ‘ক্যাফে ২১’
দুবাইয়ে ভালোবাসায় সিক্ত ‘ক্যাফে ২১’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল
মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা
ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের
সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা
আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ