শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১৬:৩৪, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

সরকারের জন্য আরেকটি ‘থ্রি জিরো’ তত্ত্ব

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
সরকারের জন্য আরেকটি ‘থ্রি জিরো’ তত্ত্ব

বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তিত্ব ড. মুহাম্মদ ইউনূসের থ্রি জিরো তত্ত্ব নিয়ে পৃথিবীজুড়ে তোলপাড়। সুন্দর, সমৃদ্ধ ও শান্তিময় ধরণির মূলমন্ত্র রয়েছে এ তত্ত্বে। থ্রি জিরো তত্ত্ব একটি সামাজিক ও অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি। জিরো দারিদ্র্য (Zero Poverty), জিরো বেকারত্ব (Zero Unemployment) ও জিরো নেট কার্বন নিঃসরণ (Zero Net Carbon Emission)। এ তিন তত্ত্ব বাস্তবায়নে লাগবে তারুণ্য, প্রযুক্তি, সুশাসন ও সামাজিক ব্যবসা।

পঁচাশি বছরের এ তরুণ এখন নেতৃত্ব দিচ্ছেন তারুণ্য অর্জিত অন্তর্বর্তী সরকারের। পতিত ফ্যাসিস্ট গোষ্ঠী ছাড়া দেশবাসী এ সরকারের সফলতা কামনা করে। বারবার হোঁচট খাওয়া জাতি একটি স্থায়ী সংস্কার কাঠামোর মধ্যে আগামীর পথ রচনা করতে চায়। দেশবাসীর এ প্রত্যাশা পূরণ করতে হলে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে আরেকটি থ্রি জিরো তত্ত্ব বাস্তবায়ন করতে হবে। এ তত্ত্বটি হলো জিরো অদক্ষতা (Zero Inefficiency), জিরো অদূরদর্শিতা (Zero Imprudence) ও জিরো অসততা (Zero Dishonesty)। এ সরকারের সফলতার জন্য এ থ্রি জিরো কার্যকরের বিকল্প নেই। কোনো কারণে এ তিনটির একটিতে ঘাটতি থাকলে ব্যর্থ হবে এ সরকার। হতাশ হবেন বিপ্লবীরা। জুলাই বিপ্লবে শহীদদের আত্মা কষ্ট পাবে। আকাশছোঁয়া ইমেজ ক্ষুণ্ন হবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের।

অন্তর্বর্তী সরকারে রয়েছেন ২২ জন মন্ত্রী পদমর্যাদার উপদেষ্টা, উপদেষ্টা পদমর্যাদার তিনজন বিশেষ সহকারী এবং প্রতিমন্ত্রী মর্যাদার তিনজন বিশেষ সহকারী। প্রাজ্ঞ ড. মুহাম্মদ ইউনূস আস্থা রেখে সহযোগী হিসেবে তাদের রণসঙ্গী করেছেন। এখন সরকারের সাত মাস চলছে। এ সময়ের মধ্যে অনেক কিছু তারা করতে পারবেন, এমন প্রত্যাশা সচেতন কেউই করছেন না। তবে যাকে যে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, সেটি পালনে তিনি দক্ষ কি না তা নিয়ে প্রশ্ন থাকতেই পারে। দক্ষতার মাপকাঠিও আপেক্ষিক। একেক জনের কাছে দক্ষতার মাত্রা একেক রকম। কিন্তু সর্বজনীন হলো, যাকে যে দায়িত্ব দেওয়া হয়, তিনি সে কাজটি আন্তরিকতার সঙ্গে পালন করছেন কি না। এ সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর রাজপথ, সচিবালয়সহ সবখানে শুধু দাবি আর দাবি। এসব দাবি ও প্রতিবাদ অনেক ক্ষেত্রেই আন্দোলনে রূপ নিচ্ছে। শিশু সরকারকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলতে একের পর এক দাবিতে উত্তাল ছিল ঢাকা শহর। অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে এসব দাবির বিষয় সুরাহা করা যেত। শুরুতে এসব দাবির মিছিল বন্ধ করতে পারলে সরকারের ওপর এখন এসব দাবির চাপ থাকত না। প্রধান উপদেষ্টা যাঁকে যে দায়িত্ব দিয়েছেন, সে দায়িত্ব তিনি যদি আন্তরিকতা ও দক্ষতার সঙ্গে পালন করেন, তাহলে এ সরকার সফল হবে। ইমেজ বাড়বে নোবেল লরিয়েট ড. মুহাম্মদ ইউনূসের। তাঁর মর্যাদার মুকুটে আরও একটি উজ্জ্বল পালক যুক্ত হবে।

সরকারের জন্য আরেকটি ‘থ্রি জিরো’ তত্ত্বসংসার, প্রতিষ্ঠান কিংবা রাষ্ট্র-সবকিছু পরিচালনার জন্য দূরদর্শিতা দরকার। আজ যে কাজটি করা হচ্ছে, আগামীকাল সমাজ বা রাষ্ট্রের সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে সে কাজটির কী প্রভাব পড়বে, এটা আগাম অনুধাবন করতে পারাই দূরদর্শিতা। এ সরকার যেসব দূরদর্শী কাজ করছে এর মধ্যে অন্যতম হলো সংস্কার। ইতোমধ্যে ছয়টি সংস্কার কমিশন সরকারের কাছে রিপোর্ট জমা দিয়েছে। এসব রিপোর্টের সুপারিশ যদি সত্যিকার অর্থে বাস্তবায়ন হয়, তাহলে উপকৃত হবে বাংলাদেশ। কিন্তু যে ছাত্ররা জুলাই বিপ্লবে গুলির সামনে বুক পেতে দিল, তাদের জন্য এবং আগামী প্রজন্মের কর্মমুখী শিক্ষা নিশ্চিত করতে গঠন করা যেতে পারত একটি শিক্ষা কমিশন। এ সরকারের পক্ষে শিক্ষা নিয়ে কাজ করা যতটা সহজ ছিল, কোনো রাজনৈতিক সরকারের পক্ষে ততটা সম্ভব হবে না। কারণ শিক্ষা এখন অধিকার নয়, একটা লাভজনক ব্যবসায় রূপান্তরিত হয়েছে। অথচ আমরা কত বিজ্ঞের মতো কথায় কথায় বলি, শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড। বর্তমান সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরপর যে মুহূর্তে দেশের অর্থনীতি, নিত্যপণ্য নিয়ে সাধারণ মানুষের জীবন কষ্টকর অবস্থার মুখে, ঠিক সে সময় বিনা মেঘে বজ্রপাতের মতো শতাধিক পণ্য ও সেবার ওপর ভ্যাট আরোপ করা হলো। আবার সরকারের পক্ষ থেকে বলা হলো, ভ্যাট আরোপের প্রভাব সাধারণ মানুষের ওপর পড়বে না। এমন অদূরদর্শী সিদ্ধান্ত ও বক্তব্য দেশবাসীকে হতাশ করেছে। সরকার গঠনের পরপরই জন আকাঙ্ক্ষা ছিল, আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের মধ্যে যারা চিহ্নিত সন্ত্রাসী, গডফাদার এবং ১৬ বছর দেশবাসীকে যন্ত্রণা দিয়েছেন তাদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনা। যেসব সরকারি কর্মকর্তা আওয়ামী লীগের দাস হিসেবে প্রকাশ্যে ভূমিকা পালন করেছেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া। যেসব আর্থিক প্রতিষ্ঠান লুট হয়েছে, সেসব প্রতিষ্ঠান দ্রুত ঘুরে দাঁড়াতে সহায়তা করা ও লুটেরাদের বিচার করা। থানা থেকে যেসব অস্ত্র লুট হয়েছে, সেগুলো দ্রুত সময়ের মধ্যে উদ্ধার করা। বিনিয়োগে সামর্থ্য আছে, এমন ব্যবসায়ীর সঙ্গে বৈঠক করে নতুন অর্থনৈতিক ও কর্মসংস্থানের একটি রোডম্যাপ করা। বিপ্লবীদের একটি নির্ভুল তালিকা তৈরি করা। ছয় মাস হয়ে গেল, এখনো বিপ্লবীদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা হলো না। মনে রাখতে হবে, একাত্তরে মহান স্বাধীনতাযুদ্ধ হয়েছে অথচ ২০২৪ সাল পর্যন্ত মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় ভুয়া নাম যোগ হয়েছে। এখন যদি প্রকৃত বিপ্লবী ও শহীদের নামের তালিকা না হয়, তাহলে ভবিষ্যতে বহু ভুয়া বিপ্লবীর দাবিদার আবির্ভূত হতে পারে। মব জাস্টিস এখন সমাজ ও সরকারের জন্য এক আতঙ্কের নাম। শুরুতেই এটি শক্ত হাতে দমন করা গেলে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হতো না। দেরি করে হলেও উপদেষ্টা মাহফুজ আলম ১০ ফেব্রুয়ারি বলেছেন, যারা মব করবেন, তাদেরও ডেভিল হিসেবে গণ্য করা হবে। আরও অনেক কাজই দূরদর্শিতার সঙ্গে অগ্রাধিকার তালিকায় রাখা যেত, কিন্তু তা করা হয়নি। করা হয়নি বলেই এখনো দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে হোঁচট খাচ্ছে। ভয়ে, নানা শঙ্কায় ব্যবসায়ীরা হাত গুটিয়ে বসে আছেন। সরকারের ওপর আস্থা রেখে নতুন বিনিয়োগে সাহস পাচ্ছেন না। যথাসময়ে কাজগুলো করা হয়নি বলেই গাজীপুরে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা জুলাই বিপ্লবের সাহসী সন্তানদের ওপর হামলা চালানোর সাহস পেয়েছে। গাজীপুরে যদি এর চেয়ে ভয়ংকর কিছু ঘটে যেত, তাহলে বিক্ষুব্ধ মিছিল হয়তো যমুনা অভিমুখী হতো। অনুধাবন করা উচিত ছিল, পিতা-মাতাসহ পরিবারের সদস্যদের নিহত হওয়ার প্রতিশোধ শেখ হাসিনা যতটা নিষ্ঠুরভাবে নিয়েছেন, তাকে দেশছাড়া করার প্রতিশোধ তিনি ও তার দোসররা আরও অনেক বেশি নিষ্ঠুরভাবে নেওয়ার অপচেষ্টা চালাবেন। আর সেটা করার জন্য তার দলের নেতা-কর্মীদের লেলিয়ে দেবেন। মনে রাখতে হবে, শেখ হাসিনা ও তার দলের নেতা-কর্মীদের কাছে টাকা আছে। টাকার অনেক শক্তি। আরেকটি বিষয় খুবই বিপজ্জনক। আওয়ামী লীগ ও তার ভ্রাতৃপ্রতিম সহযোগী সংগঠনের অনেক কর্মী ওপরের নির্দেশে খোলস পাল্টে এখন বিপ্লবী ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মধ্যে ঢুকে যাচ্ছে। সরকারের ভিতরে থেকেও তারা খোলস পাল্টে দিব্যি ভালোই আছে। এরা প্রয়োজনে আবারও স্বরূপে ফিরতে পারে। এদের ব্যাপারে সতর্ক থাকা দরকার।

শুধু আর্থিকভাবে অসৎ হলেই অসততা বলা যায় না। সততার সংজ্ঞা ও পরিধি অনেক বিস্তৃত। জুলাই বিপ্লবীদের আমানত রক্ষার দায়িত্ব যাদের দেওয়া হয়েছে, তারা যদি কোনো কারণে সততার পিচ্ছিল সিঁড়ি থেকে একটু সরে যান, তাহলে পৃথিবীর কাছে ছোট হয়ে যাবেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। কেউ যদি মনে করেন, কাকের মতো নিজের চোখ বন্ধ রেখে কোনো অসৎ কাজে নিজেকে জড়ালে কেউ তা জানবে না, তাহলে ভুল হবে। পতিত সরকারের সবচেয়ে ক্ষমতাবান ব্যক্তি ছিলেন শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যরা। তারা স্বপ্নেও ভাবেননি, এ দেশ ছেড়ে তাদের চলে যেতে হবে। তাদের ভয়াবহ দুর্নীতি বিশ্ববাসী জানতে পারবে। অবশ্য অসৎ কর্ম ধরার জন্য এখন আর খুব বেশি কষ্ট করতে হয় না। কম্পিউটার, ল্যাপটপ, মোবাইল ফোনের মতো ইলেকট্র্রনিক ডিভাইস এখন সাক্ষ্য দেয়। কে কী করছেন, তা নিজের অজান্তেই যত্ন করে রেখে দিচ্ছেন নিজের ব্যবহৃত বিভিন্ন ডিভাইসে। আরেকটি অপ্রিয় সত্য হলো, কেউ যদি ব্যক্তিজীবনে অসৎ হন, তাহলে তার কাছ থেকে শতভাগ সততা প্রত্যাশার সুযোগ নেই। কারও ব্যক্তিগত অসততা অন্তর্বর্র্তী সরকারকে স্পর্শ করলে ম্লান হবে ড. ইউনূসের মর্যাদা, যা কোনো অবস্থাতেই কাম্য নয়।

সততা প্রমাণের জন্য এ সরকারের সবচেয়ে বড় পরীক্ষা হলো আগামী নির্বাচন। নির্বাচন কমিশন স্বীকৃত সব রাজনৈতিক দলকে আস্থায় নিয়ে সবার অংশগ্রহণে জাতিকে একটি ঐতিহাসিক নির্বাচন উপহার দেওয়া হবে সরকারের সবচেয়ে বড় পরীক্ষা। এ পরীক্ষার প্রস্তুতি চলছে। সরকার ও রাজনৈতিক দল দুই পক্ষের মধ্যেই ব্যাপক প্রস্তুতি। এ পরীক্ষার নিয়ন্ত্রক, ইনভিজিলেটর বা পরীক্ষা নিরীক্ষক পুরোটার দায়িত্বই সরকারের। এটি পক্ষপাতমুক্ত করার দায়িত্বও সরকারের, নির্বাচনসংশ্লিষ্ট সবার। সততার সঙ্গে যদি এ পরীক্ষাটি পরিচালিত না হয়, সরকারের ভিতরের কোনো মহলের নিজস্ব এজেন্ডায় যদি এটা কলুষিত হয়, তাহলে জাতি হতাশ হবে। আর গোটা বিশ্ব আমাদের প্রিয় ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দিকে আঙুল তুলবে, যা আমরা চাই না। সে কারণেই জিরো অদক্ষতা (Zero Inefficiency), জিরো অদূরদর্শিতা (Zero Imprudence) ও জিরো অসততা (Zero Dishonesty) তত্ত্ব বাস্তবায়নের কোনো বিকল্প নেই।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
এলডিসি উত্তরণ
এলডিসি উত্তরণ
পুলিশকে বার্তা
পুলিশকে বার্তা
পথশিশুদের ইফতার
পথশিশুদের ইফতার
একাত্তরের আগেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেন যাঁরা
একাত্তরের আগেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেন যাঁরা
রাজস্ব ঘাটতি
রাজস্ব ঘাটতি
আবরার হত্যার রায়
আবরার হত্যার রায়
নবীজির সিয়ামসাধনা কেমন ছিল
নবীজির সিয়ামসাধনা কেমন ছিল
বসন্তে সেজেছে প্রকৃতি
বসন্তে সেজেছে প্রকৃতি
চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা
চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা
ক্ষমা প্রার্থনার মাস রমজান
ক্ষমা প্রার্থনার মাস রমজান
প্রসাধনীতে সর্বনাশ
প্রসাধনীতে সর্বনাশ
পানিসংকট
পানিসংকট
সর্বশেষ খবর
নিউ ইয়র্কে জেবিবিএ’র ইফতার মাহফিল
নিউ ইয়র্কে জেবিবিএ’র ইফতার মাহফিল

এই মাত্র | পরবাস

রমজানের তাৎপর্য নিয়ে এনডিএফের প্রোগ্রাম
রমজানের তাৎপর্য নিয়ে এনডিএফের প্রোগ্রাম

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে স্কোয়াডে ফাহামিদুলকে রাখা হচ্ছে না : বাফুফে সভাপতি
ভারতের বিপক্ষে স্কোয়াডে ফাহামিদুলকে রাখা হচ্ছে না : বাফুফে সভাপতি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চালের বাজারে অভিযান
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চালের বাজারে অভিযান

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌরজগতের বাইরে কার্বন ডাই অক্সাইডের সরাসরি চিত্র ধারণ
সৌরজগতের বাইরে কার্বন ডাই অক্সাইডের সরাসরি চিত্র ধারণ

১৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বাংলাদেশের চিকিৎসা সরঞ্জাম শিল্পে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে যাচ্ছে মেগাসান বাংলাদেশ ও মেগাসান তুর্কি
বাংলাদেশের চিকিৎসা সরঞ্জাম শিল্পে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে যাচ্ছে মেগাসান বাংলাদেশ ও মেগাসান তুর্কি

২৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাজায় ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানাল বাংলাদেশ
গাজায় ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানাল বাংলাদেশ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নাম ফিরে পেল ‘জিয়া উদ্যান’
নাম ফিরে পেল ‘জিয়া উদ্যান’

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

অনৈতিক কাজের অভিযোগে দুই যুবক আটক
অনৈতিক কাজের অভিযোগে দুই যুবক আটক

৩৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঈদে অতিরিক্ত ভাড়া ও চাঁদাবাজি কঠোর হস্তে দমন করতে হবে : শিমুল বিশ্বাস
ঈদে অতিরিক্ত ভাড়া ও চাঁদাবাজি কঠোর হস্তে দমন করতে হবে : শিমুল বিশ্বাস

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

পুঁজিবাজারে সূচক সামান্য কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক সামান্য কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৫১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বাংলাদেশি জাফর ফিরোজ হলেন কুয়ালালামপুর ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম অ্যাওয়ার্ডসের সিইও
বাংলাদেশি জাফর ফিরোজ হলেন কুয়ালালামপুর ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম অ্যাওয়ার্ডসের সিইও

৫৬ মিনিট আগে | পরবাস

আখাউড়ায় ছিনতাইকারী গ্রেফতার
আখাউড়ায় ছিনতাইকারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় হামলার প্রতিবাদে হোয়াইট হাউসের সামনে বিক্ষোভ
গাজায় হামলার প্রতিবাদে হোয়াইট হাউসের সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে প্রশাসক নিয়োগ দেওয়ার কোন সিদ্ধান্ত হয়নি: আসিফ মাহমুদ
স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে প্রশাসক নিয়োগ দেওয়ার কোন সিদ্ধান্ত হয়নি: আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানে পুলিশকে এখন থেকেই প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানে পুলিশকে এখন থেকেই প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে আগ্নেয়াস্ত্রসহ যুবক গ্রেফতার
কক্সবাজারে আগ্নেয়াস্ত্রসহ যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসআই-এএসআইদের মোটরসাইকেল কিনতে সুদমুক্ত ঋণ দেবে সরকার
এসআই-এএসআইদের মোটরসাইকেল কিনতে সুদমুক্ত ঋণ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে নতুন ভোটারদের ফুল দিয়ে বরণ
দিনাজপুরে নতুন ভোটারদের ফুল দিয়ে বরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে ভেজাল সেমাই তৈরির দায়ে তিন কারখানাকে জরিমানা
দিনাজপুরে ভেজাল সেমাই তৈরির দায়ে তিন কারখানাকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাগরে মাছ নেই, কষ্টে দিনযাপন করছেন কুতুবদিয়ার জেলেরা
সাগরে মাছ নেই, কষ্টে দিনযাপন করছেন কুতুবদিয়ার জেলেরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে নিষিদ্ধ কসমেটিকস বিক্রি, ৩ দোকানিকে জরিমানা
মেহেরপুরে নিষিদ্ধ কসমেটিকস বিক্রি, ৩ দোকানিকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেত্রী অনেক বড় খেলোয়াড়, কিন্তু হামজা ইপিএল মাতানো ফুটবলার : জামাল
ছেত্রী অনেক বড় খেলোয়াড়, কিন্তু হামজা ইপিএল মাতানো ফুটবলার : জামাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের সহায়তায় ২০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের সহায়তায় ২০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানে কর্ণাটকের মুসলিম শ্রমিকদের বিশেষ উদ্যোগ
রমজানে কর্ণাটকের মুসলিম শ্রমিকদের বিশেষ উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রমজান মাসেই ছুরিকাঘাতে খুন হলেন রমজান
রমজান মাসেই ছুরিকাঘাতে খুন হলেন রমজান

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
চট্টগ্রামে কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশে ফিরলেন মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বন্দী থাকা ১৮ জন
দেশে ফিরলেন মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বন্দী থাকা ১৮ জন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় গাবতলী পরিবহনের ১০ বাস আটক
জবি শিক্ষার্থীকে মারধরের ঘটনায় গাবতলী পরিবহনের ১০ বাস আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
লন্ডনে কেনাকাটা করছেন পাপন
লন্ডনে কেনাকাটা করছেন পাপন

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কলকাতার সেন্টমার্টিন পরিবহনের কাউন্টার এখন কাপড়ের দোকান!
কলকাতার সেন্টমার্টিন পরিবহনের কাউন্টার এখন কাপড়ের দোকান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ঘোড়ার মাংস বিক্রি বন্ধের নির্দেশ
গাজীপুরে ঘোড়ার মাংস বিক্রি বন্ধের নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা দুই ঘণ্টা ট্রাম্প-পুতিনের ফোনালাপ
টানা দুই ঘণ্টা ট্রাম্প-পুতিনের ফোনালাপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খিলক্ষেতে ধর্ষণের অভিযোগে যুবককে গণপিটুনি, পুলিশের গাড়িতে হামলা
খিলক্ষেতে ধর্ষণের অভিযোগে যুবককে গণপিটুনি, পুলিশের গাড়িতে হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুনীতারা পৃথিবীতে ফিরতেই বাইডেনকে যেভাবে ‘খোঁচা’ দিলেন ট্রাম্প
সুনীতারা পৃথিবীতে ফিরতেই বাইডেনকে যেভাবে ‘খোঁচা’ দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ছাত্রীকে ধর্ষণের দায়ে গৃহশিক্ষকের মৃত্যুদণ্ড
রাজধানীতে ছাত্রীকে ধর্ষণের দায়ে গৃহশিক্ষকের মৃত্যুদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওরঙ্গজেবের সমাধি সরানোর দাবি, উত্তাল ভারতের রাজনীতি
আওরঙ্গজেবের সমাধি সরানোর দাবি, উত্তাল ভারতের রাজনীতি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার ‘প্রধানমন্ত্রীকে’ হত্যার দাবি ইসরায়েলের
গাজার ‘প্রধানমন্ত্রীকে’ হত্যার দাবি ইসরায়েলের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮৬ দিন মহাকাশে কাটিয়ে পৃথিবীতে ফিরলেন সুনীতা ও বুচ
২৮৬ দিন মহাকাশে কাটিয়ে পৃথিবীতে ফিরলেন সুনীতা ও বুচ

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পল্লবীতে নারীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
পল্লবীতে নারীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এ তো কেবল শুরু, গাজায় ভয়াবহ হামলা নিয়ে নেতানিয়াহু
এ তো কেবল শুরু, গাজায় ভয়াবহ হামলা নিয়ে নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ট্যাচু অব লিবার্টি ফিরিয়ে দেয়ার মন্তব্যে কড়া প্রতিক্রিয়া হোয়াইট হাউসের
স্ট্যাচু অব লিবার্টি ফিরিয়ে দেয়ার মন্তব্যে কড়া প্রতিক্রিয়া হোয়াইট হাউসের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার ঘনিষ্ঠ দোসর বিতর্কিত ইকবালের নিয়ন্ত্রণে এনআরবি ব্যাংক!
হাসিনার ঘনিষ্ঠ দোসর বিতর্কিত ইকবালের নিয়ন্ত্রণে এনআরবি ব্যাংক!

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭২ ঘণ্টায় চার মার্কিন জাহাজে হামলার দাবি হুথিদের
৭২ ঘণ্টায় চার মার্কিন জাহাজে হামলার দাবি হুথিদের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে ২৮৬ দিন, শরীরে কী কী প্রভাব পড়তে পারে সুনীতাদের?
মহাকাশে ২৮৬ দিন, শরীরে কী কী প্রভাব পড়তে পারে সুনীতাদের?

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আমরা চাই না আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক: নাহিদ
আমরা চাই না আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করুক: নাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশি স্বামীকে কেন ভাগ্যবান মনে করেন প্রীতি?
বিদেশি স্বামীকে কেন ভাগ্যবান মনে করেন প্রীতি?

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গ্রেনেড হামলা মামলা: সব আসামি খালাসের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল
গ্রেনেড হামলা মামলা: সব আসামি খালাসের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আপিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নজরুল ইসলাম খানের সহধর্মিণী অলিফা আকতার মারা গেছেন
নজরুল ইসলাম খানের সহধর্মিণী অলিফা আকতার মারা গেছেন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে রোজা হতে পারে ২৯টি, ঈদের সম্ভাব্য তারিখ ৩১ মার্চ
পাকিস্তানে রোজা হতে পারে ২৯টি, ঈদের সম্ভাব্য তারিখ ৩১ মার্চ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেটার সেজে মালয়েশিয়ায় প্রবেশ চেষ্টা, আটক ১৫ বাংলাদেশি
ক্রিকেটার সেজে মালয়েশিয়ায় প্রবেশ চেষ্টা, আটক ১৫ বাংলাদেশি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে জংলি, ভিন্ন লুকে বুবলী
আসছে জংলি, ভিন্ন লুকে বুবলী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কালের কণ্ঠের সহকারী সম্পাদক আলী হাবিব আর নেই
কালের কণ্ঠের সহকারী সম্পাদক আলী হাবিব আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হুতিদের আক্রমণ ইরানের হামলা হিসেবে দেখবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
হুতিদের আক্রমণ ইরানের হামলা হিসেবে দেখবে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯৯৯-এর নতুন প্রধান মহিউল ইসলাম
৯৯৯-এর নতুন প্রধান মহিউল ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় নিহতের সংখ্যা ৪০০ ছাড়াল, আহত ৫৬২
গাজায় নিহতের সংখ্যা ৪০০ ছাড়াল, আহত ৫৬২

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনী থেকে এখনই ট্রান্সজেন্ডারদের বহিষ্কার নয়: মার্কিন আদালত
সেনাবাহিনী থেকে এখনই ট্রান্সজেন্ডারদের বহিষ্কার নয়: মার্কিন আদালত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীদের পোশাক নিয়ে মন্তব্য, তোপের মুখে রুশ রাজনীতিক
নারীদের পোশাক নিয়ে মন্তব্য, তোপের মুখে রুশ রাজনীতিক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই বিচারকের অভিশংসন চাইছেন ট্রাম্প, প্রধান বিচারপতির সতর্কতা
সেই বিচারকের অভিশংসন চাইছেন ট্রাম্প, প্রধান বিচারপতির সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সীমান্তের আতঙ্ক আতাউল্লাহ
সীমান্তের আতঙ্ক আতাউল্লাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে এখনো এক মামলা
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে এখনো এক মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিসা ও মাস্টারকার্ডে জালিয়াতি
ভিসা ও মাস্টারকার্ডে জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক টাকা আয় করতে আড়াই টাকা ব্যয়
এক টাকা আয় করতে আড়াই টাকা ব্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজা খেলবেন খেলাবেন
হামজা খেলবেন খেলাবেন

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শূন্য কয়েক লাখ পদ
শূন্য কয়েক লাখ পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

তাণ্ডব ২০ যুদ্ধবিমান নিয়ে
তাণ্ডব ২০ যুদ্ধবিমান নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্র দিয়ে ঢুকছে ইয়াবা-আইস
সমুদ্র দিয়ে ঢুকছে ইয়াবা-আইস

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ-বিএনপিকে এক পাল্লায় নয়
আওয়ামী লীগ-বিএনপিকে এক পাল্লায় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তিতে ঘুষ নেন আলীম
কিস্তিতে ঘুষ নেন আলীম

পেছনের পৃষ্ঠা

সাইবার বুলিংয়ে দিশাহারা নারী
সাইবার বুলিংয়ে দিশাহারা নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে জোর
দুই দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে জোর

প্রথম পৃষ্ঠা

তুলসীর বক্তব্যে তোলপাড়, প্রতিক্রিয়া বাংলাদেশের
তুলসীর বক্তব্যে তোলপাড়, প্রতিক্রিয়া বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত ধাপে ফিরবে পাচার সম্পদ
সাত ধাপে ফিরবে পাচার সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুরুষকে বেঁধে নারী এনজিও কর্মীকে যৌন নির্যাতন
পুরুষকে বেঁধে নারী এনজিও কর্মীকে যৌন নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফাহমেদুলকে ঘিরে রহস্য
ফাহমেদুলকে ঘিরে রহস্য

মাঠে ময়দানে

চৌজা পুরাকীর্তি মসজিদ
চৌজা পুরাকীর্তি মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবনার ‘মিশন মুন্সিগঞ্জ’
ভাবনার ‘মিশন মুন্সিগঞ্জ’

শোবিজ

আসছে বর্ষায় জলজটের শঙ্কা
আসছে বর্ষায় জলজটের শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

একাত্তরের আগেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেন যাঁরা
একাত্তরের আগেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেন যাঁরা

সম্পাদকীয়

মুস্তাকিম ৪০৪*
মুস্তাকিম ৪০৪*

মাঠে ময়দানে

জহির রায়হান কালার ল্যাব কেন অবহেলায়
জহির রায়হান কালার ল্যাব কেন অবহেলায়

শোবিজ

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ চেয়ে আলটিমেটাম
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ চেয়ে আলটিমেটাম

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে
নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা ফ্রিজ
শেখ হাসিনা পরিবারের ৩৯৪ কোটি টাকা ফ্রিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কুইন অব দ্য ইয়ার জয়া
কুইন অব দ্য ইয়ার জয়া

শোবিজ

পাঁচ সহযোগীসহ নারায়ণগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার
পাঁচ সহযোগীসহ নারায়ণগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সব সময় আমার অডিয়েন্সের জায়গা থেকে চিন্তা করি
সব সময় আমার অডিয়েন্সের জায়গা থেকে চিন্তা করি

শোবিজ

আবাহনীর জয় মোহামেডানের হার
আবাহনীর জয় মোহামেডানের হার

মাঠে ময়দানে