শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১৬:৩৪, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

সরকারের জন্য আরেকটি ‘থ্রি জিরো’ তত্ত্ব

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
সরকারের জন্য আরেকটি ‘থ্রি জিরো’ তত্ত্ব

বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তিত্ব ড. মুহাম্মদ ইউনূসের থ্রি জিরো তত্ত্ব নিয়ে পৃথিবীজুড়ে তোলপাড়। সুন্দর, সমৃদ্ধ ও শান্তিময় ধরণির মূলমন্ত্র রয়েছে এ তত্ত্বে। থ্রি জিরো তত্ত্ব একটি সামাজিক ও অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি। জিরো দারিদ্র্য (Zero Poverty), জিরো বেকারত্ব (Zero Unemployment) ও জিরো নেট কার্বন নিঃসরণ (Zero Net Carbon Emission)। এ তিন তত্ত্ব বাস্তবায়নে লাগবে তারুণ্য, প্রযুক্তি, সুশাসন ও সামাজিক ব্যবসা।

পঁচাশি বছরের এ তরুণ এখন নেতৃত্ব দিচ্ছেন তারুণ্য অর্জিত অন্তর্বর্তী সরকারের। পতিত ফ্যাসিস্ট গোষ্ঠী ছাড়া দেশবাসী এ সরকারের সফলতা কামনা করে। বারবার হোঁচট খাওয়া জাতি একটি স্থায়ী সংস্কার কাঠামোর মধ্যে আগামীর পথ রচনা করতে চায়। দেশবাসীর এ প্রত্যাশা পূরণ করতে হলে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে আরেকটি থ্রি জিরো তত্ত্ব বাস্তবায়ন করতে হবে। এ তত্ত্বটি হলো জিরো অদক্ষতা (Zero Inefficiency), জিরো অদূরদর্শিতা (Zero Imprudence) ও জিরো অসততা (Zero Dishonesty)। এ সরকারের সফলতার জন্য এ থ্রি জিরো কার্যকরের বিকল্প নেই। কোনো কারণে এ তিনটির একটিতে ঘাটতি থাকলে ব্যর্থ হবে এ সরকার। হতাশ হবেন বিপ্লবীরা। জুলাই বিপ্লবে শহীদদের আত্মা কষ্ট পাবে। আকাশছোঁয়া ইমেজ ক্ষুণ্ন হবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের।

অন্তর্বর্তী সরকারে রয়েছেন ২২ জন মন্ত্রী পদমর্যাদার উপদেষ্টা, উপদেষ্টা পদমর্যাদার তিনজন বিশেষ সহকারী এবং প্রতিমন্ত্রী মর্যাদার তিনজন বিশেষ সহকারী। প্রাজ্ঞ ড. মুহাম্মদ ইউনূস আস্থা রেখে সহযোগী হিসেবে তাদের রণসঙ্গী করেছেন। এখন সরকারের সাত মাস চলছে। এ সময়ের মধ্যে অনেক কিছু তারা করতে পারবেন, এমন প্রত্যাশা সচেতন কেউই করছেন না। তবে যাকে যে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, সেটি পালনে তিনি দক্ষ কি না তা নিয়ে প্রশ্ন থাকতেই পারে। দক্ষতার মাপকাঠিও আপেক্ষিক। একেক জনের কাছে দক্ষতার মাত্রা একেক রকম। কিন্তু সর্বজনীন হলো, যাকে যে দায়িত্ব দেওয়া হয়, তিনি সে কাজটি আন্তরিকতার সঙ্গে পালন করছেন কি না। এ সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর রাজপথ, সচিবালয়সহ সবখানে শুধু দাবি আর দাবি। এসব দাবি ও প্রতিবাদ অনেক ক্ষেত্রেই আন্দোলনে রূপ নিচ্ছে। শিশু সরকারকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলতে একের পর এক দাবিতে উত্তাল ছিল ঢাকা শহর। অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে এসব দাবির বিষয় সুরাহা করা যেত। শুরুতে এসব দাবির মিছিল বন্ধ করতে পারলে সরকারের ওপর এখন এসব দাবির চাপ থাকত না। প্রধান উপদেষ্টা যাঁকে যে দায়িত্ব দিয়েছেন, সে দায়িত্ব তিনি যদি আন্তরিকতা ও দক্ষতার সঙ্গে পালন করেন, তাহলে এ সরকার সফল হবে। ইমেজ বাড়বে নোবেল লরিয়েট ড. মুহাম্মদ ইউনূসের। তাঁর মর্যাদার মুকুটে আরও একটি উজ্জ্বল পালক যুক্ত হবে।

সরকারের জন্য আরেকটি ‘থ্রি জিরো’ তত্ত্বসংসার, প্রতিষ্ঠান কিংবা রাষ্ট্র-সবকিছু পরিচালনার জন্য দূরদর্শিতা দরকার। আজ যে কাজটি করা হচ্ছে, আগামীকাল সমাজ বা রাষ্ট্রের সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে সে কাজটির কী প্রভাব পড়বে, এটা আগাম অনুধাবন করতে পারাই দূরদর্শিতা। এ সরকার যেসব দূরদর্শী কাজ করছে এর মধ্যে অন্যতম হলো সংস্কার। ইতোমধ্যে ছয়টি সংস্কার কমিশন সরকারের কাছে রিপোর্ট জমা দিয়েছে। এসব রিপোর্টের সুপারিশ যদি সত্যিকার অর্থে বাস্তবায়ন হয়, তাহলে উপকৃত হবে বাংলাদেশ। কিন্তু যে ছাত্ররা জুলাই বিপ্লবে গুলির সামনে বুক পেতে দিল, তাদের জন্য এবং আগামী প্রজন্মের কর্মমুখী শিক্ষা নিশ্চিত করতে গঠন করা যেতে পারত একটি শিক্ষা কমিশন। এ সরকারের পক্ষে শিক্ষা নিয়ে কাজ করা যতটা সহজ ছিল, কোনো রাজনৈতিক সরকারের পক্ষে ততটা সম্ভব হবে না। কারণ শিক্ষা এখন অধিকার নয়, একটা লাভজনক ব্যবসায় রূপান্তরিত হয়েছে। অথচ আমরা কত বিজ্ঞের মতো কথায় কথায় বলি, শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড। বর্তমান সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরপর যে মুহূর্তে দেশের অর্থনীতি, নিত্যপণ্য নিয়ে সাধারণ মানুষের জীবন কষ্টকর অবস্থার মুখে, ঠিক সে সময় বিনা মেঘে বজ্রপাতের মতো শতাধিক পণ্য ও সেবার ওপর ভ্যাট আরোপ করা হলো। আবার সরকারের পক্ষ থেকে বলা হলো, ভ্যাট আরোপের প্রভাব সাধারণ মানুষের ওপর পড়বে না। এমন অদূরদর্শী সিদ্ধান্ত ও বক্তব্য দেশবাসীকে হতাশ করেছে। সরকার গঠনের পরপরই জন আকাঙ্ক্ষা ছিল, আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের মধ্যে যারা চিহ্নিত সন্ত্রাসী, গডফাদার এবং ১৬ বছর দেশবাসীকে যন্ত্রণা দিয়েছেন তাদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনা। যেসব সরকারি কর্মকর্তা আওয়ামী লীগের দাস হিসেবে প্রকাশ্যে ভূমিকা পালন করেছেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া। যেসব আর্থিক প্রতিষ্ঠান লুট হয়েছে, সেসব প্রতিষ্ঠান দ্রুত ঘুরে দাঁড়াতে সহায়তা করা ও লুটেরাদের বিচার করা। থানা থেকে যেসব অস্ত্র লুট হয়েছে, সেগুলো দ্রুত সময়ের মধ্যে উদ্ধার করা। বিনিয়োগে সামর্থ্য আছে, এমন ব্যবসায়ীর সঙ্গে বৈঠক করে নতুন অর্থনৈতিক ও কর্মসংস্থানের একটি রোডম্যাপ করা। বিপ্লবীদের একটি নির্ভুল তালিকা তৈরি করা। ছয় মাস হয়ে গেল, এখনো বিপ্লবীদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা হলো না। মনে রাখতে হবে, একাত্তরে মহান স্বাধীনতাযুদ্ধ হয়েছে অথচ ২০২৪ সাল পর্যন্ত মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় ভুয়া নাম যোগ হয়েছে। এখন যদি প্রকৃত বিপ্লবী ও শহীদের নামের তালিকা না হয়, তাহলে ভবিষ্যতে বহু ভুয়া বিপ্লবীর দাবিদার আবির্ভূত হতে পারে। মব জাস্টিস এখন সমাজ ও সরকারের জন্য এক আতঙ্কের নাম। শুরুতেই এটি শক্ত হাতে দমন করা গেলে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হতো না। দেরি করে হলেও উপদেষ্টা মাহফুজ আলম ১০ ফেব্রুয়ারি বলেছেন, যারা মব করবেন, তাদেরও ডেভিল হিসেবে গণ্য করা হবে। আরও অনেক কাজই দূরদর্শিতার সঙ্গে অগ্রাধিকার তালিকায় রাখা যেত, কিন্তু তা করা হয়নি। করা হয়নি বলেই এখনো দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে হোঁচট খাচ্ছে। ভয়ে, নানা শঙ্কায় ব্যবসায়ীরা হাত গুটিয়ে বসে আছেন। সরকারের ওপর আস্থা রেখে নতুন বিনিয়োগে সাহস পাচ্ছেন না। যথাসময়ে কাজগুলো করা হয়নি বলেই গাজীপুরে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা জুলাই বিপ্লবের সাহসী সন্তানদের ওপর হামলা চালানোর সাহস পেয়েছে। গাজীপুরে যদি এর চেয়ে ভয়ংকর কিছু ঘটে যেত, তাহলে বিক্ষুব্ধ মিছিল হয়তো যমুনা অভিমুখী হতো। অনুধাবন করা উচিত ছিল, পিতা-মাতাসহ পরিবারের সদস্যদের নিহত হওয়ার প্রতিশোধ শেখ হাসিনা যতটা নিষ্ঠুরভাবে নিয়েছেন, তাকে দেশছাড়া করার প্রতিশোধ তিনি ও তার দোসররা আরও অনেক বেশি নিষ্ঠুরভাবে নেওয়ার অপচেষ্টা চালাবেন। আর সেটা করার জন্য তার দলের নেতা-কর্মীদের লেলিয়ে দেবেন। মনে রাখতে হবে, শেখ হাসিনা ও তার দলের নেতা-কর্মীদের কাছে টাকা আছে। টাকার অনেক শক্তি। আরেকটি বিষয় খুবই বিপজ্জনক। আওয়ামী লীগ ও তার ভ্রাতৃপ্রতিম সহযোগী সংগঠনের অনেক কর্মী ওপরের নির্দেশে খোলস পাল্টে এখন বিপ্লবী ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মধ্যে ঢুকে যাচ্ছে। সরকারের ভিতরে থেকেও তারা খোলস পাল্টে দিব্যি ভালোই আছে। এরা প্রয়োজনে আবারও স্বরূপে ফিরতে পারে। এদের ব্যাপারে সতর্ক থাকা দরকার।

শুধু আর্থিকভাবে অসৎ হলেই অসততা বলা যায় না। সততার সংজ্ঞা ও পরিধি অনেক বিস্তৃত। জুলাই বিপ্লবীদের আমানত রক্ষার দায়িত্ব যাদের দেওয়া হয়েছে, তারা যদি কোনো কারণে সততার পিচ্ছিল সিঁড়ি থেকে একটু সরে যান, তাহলে পৃথিবীর কাছে ছোট হয়ে যাবেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। কেউ যদি মনে করেন, কাকের মতো নিজের চোখ বন্ধ রেখে কোনো অসৎ কাজে নিজেকে জড়ালে কেউ তা জানবে না, তাহলে ভুল হবে। পতিত সরকারের সবচেয়ে ক্ষমতাবান ব্যক্তি ছিলেন শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যরা। তারা স্বপ্নেও ভাবেননি, এ দেশ ছেড়ে তাদের চলে যেতে হবে। তাদের ভয়াবহ দুর্নীতি বিশ্ববাসী জানতে পারবে। অবশ্য অসৎ কর্ম ধরার জন্য এখন আর খুব বেশি কষ্ট করতে হয় না। কম্পিউটার, ল্যাপটপ, মোবাইল ফোনের মতো ইলেকট্র্রনিক ডিভাইস এখন সাক্ষ্য দেয়। কে কী করছেন, তা নিজের অজান্তেই যত্ন করে রেখে দিচ্ছেন নিজের ব্যবহৃত বিভিন্ন ডিভাইসে। আরেকটি অপ্রিয় সত্য হলো, কেউ যদি ব্যক্তিজীবনে অসৎ হন, তাহলে তার কাছ থেকে শতভাগ সততা প্রত্যাশার সুযোগ নেই। কারও ব্যক্তিগত অসততা অন্তর্বর্র্তী সরকারকে স্পর্শ করলে ম্লান হবে ড. ইউনূসের মর্যাদা, যা কোনো অবস্থাতেই কাম্য নয়।

সততা প্রমাণের জন্য এ সরকারের সবচেয়ে বড় পরীক্ষা হলো আগামী নির্বাচন। নির্বাচন কমিশন স্বীকৃত সব রাজনৈতিক দলকে আস্থায় নিয়ে সবার অংশগ্রহণে জাতিকে একটি ঐতিহাসিক নির্বাচন উপহার দেওয়া হবে সরকারের সবচেয়ে বড় পরীক্ষা। এ পরীক্ষার প্রস্তুতি চলছে। সরকার ও রাজনৈতিক দল দুই পক্ষের মধ্যেই ব্যাপক প্রস্তুতি। এ পরীক্ষার নিয়ন্ত্রক, ইনভিজিলেটর বা পরীক্ষা নিরীক্ষক পুরোটার দায়িত্বই সরকারের। এটি পক্ষপাতমুক্ত করার দায়িত্বও সরকারের, নির্বাচনসংশ্লিষ্ট সবার। সততার সঙ্গে যদি এ পরীক্ষাটি পরিচালিত না হয়, সরকারের ভিতরের কোনো মহলের নিজস্ব এজেন্ডায় যদি এটা কলুষিত হয়, তাহলে জাতি হতাশ হবে। আর গোটা বিশ্ব আমাদের প্রিয় ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দিকে আঙুল তুলবে, যা আমরা চাই না। সে কারণেই জিরো অদক্ষতা (Zero Inefficiency), জিরো অদূরদর্শিতা (Zero Imprudence) ও জিরো অসততা (Zero Dishonesty) তত্ত্ব বাস্তবায়নের কোনো বিকল্প নেই।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করেছেন
ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করেছেন

নগর জীবন

জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি
জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি

নগর জীবন